নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর বাণী | Netaji Subhash Chandra Bose Bani
নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর বাণী: ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর অবদান অনস্বীকার্য। এদেশের আট থেকে আশি সকলে তাঁকে আজও শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে। দেশকে পরাধীনতার হাত থেকে মুক্তি দিতে প্রাণপ্রণ লড়েছিলেন এই বঙ্গ সন্তান। নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর জন্ম ১৮৯৭ খ্রিস্টাব্দের ২৩ জানুয়ারি, ওড়িশার কটক শহরে তাঁর পিতা জানকীনাথ বসু ও মাতা প্রভাবতী দেবী।
নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু নামের মধ্যেই…
View On WordPress
0 notes
কটকে গ্রেপ্তার নৌ অফিসার হিসাবে জালিয়াতি, পুলিশ জিনিসপত্র বাজেয়াপ্ত
কটকে গ্রেপ্তার নৌ অফিসার হিসাবে জালিয়াতি, পুলিশ জিনিসপত্র বাজেয়াপ্ত
রিপোর্ট অনুসারে, প্রতারণার শিকার যুবক মহানদী বিহারের বাসিন্দা এবং মার্চেন্ট নেভিতে উচ্চ পদের চাকরির প্রতিশ্রুতি দিয়ে ফাঁদে ফেলা হয়েছিল। .
Source by [author_name]
View On WordPress
0 notes
#কটকা সী বিচ.... #sundorban_tour
0 notes
গবেষকদের মতে গোপীনাথ হলো বিষ্ণু ও কৃষ্ণের সমন্বয়ী দেবতা।গবেষক কল্যাণকুমার দাশগুপ্ত তাঁর প্রতিমা শিল্পে হিন্দু দেবদেবী গ্রন্থে লিখেছেন যে ত্রয়োদশ শতকের সূচনা পর্বে উড়িষ্যাতে বিশেষকরে বালেশ্বর থেকে পুরী পর্যন্ত বিস্তৃত সমুদ্র তীরবর্তী অঞ্চলে গোপীনাথ ও গোপীবল্লভ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল।( পৃ-২৩৮)
মূর্তিতত্ত্বের বিচারে গোপীনাথ হলেন বেণুগোপাল কৃষ্ণেরই এক প্রকারভেদ।ত্রিভঙ্গ ভঙ্গিমায় তিনি দণ্ডায়মান।দু হাত কাঁধ বরাবর রেখে ললিত ওষ্ঠাধরে বাঁশের বাঁশি বাজান।গোপীনাথ বিগ্রহে রাধা মূর্তি পরবর্তীকালের সংযোজন। শক্তি হিসাবে থাকতে পারে লক্ষ্মী সরস্বতী বা কৃষ্ণের স্বকীয়া অষ্ট পত্নী। প্রাচীন গোপীনাথ মূর্তি দু ধরনের; পাথরের এবং ধাতু দিয়ে তৈরি। শ্রীখণ্ডের নারায়ণদাসের কুলদেবতা ফুট খানিক উচ্চতার ধাতব মূর্তি। বংশীধারী প্রচল গোপীনাথ মূর্তি। তবে মূল মূর্তি চুরি হয়ে গেছে। ( এই মূর্তি প্রাচীন মূর্তির আদলে নির্মিত)
প্রাক চৈতন্য যুগে বাংলায় গোপীনাথ কৃষ্ণ মূর্তির প্রতিষ্ঠা বিরল দৃষ্টান্ত বলা যেতে পারে। সেক্ষেত্রে নারায়ণদাস প্রতিষ্ঠিত শ্রীখণ্ডের গোপীনাথ মূর্তিটি কার অনুপ্রেরণায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এ নিয়ে আলোচনার প্রয়োজন। গবেষকদের মতে পঞ্চদশ শতকে কৃষ্ণভক্তির মূল উৎস ছিল ভাগবত পুরাণের অনুশীলন।
শ্রীচৈতন্যদেবের পূর্বে কৃষ্ণভক্তি বাংলায় যাঁরা জাগিয়েছিলেন তাঁদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন মাধবেন্দ্র পুরী।তিনি অদ্বৈত মতে দিক্ষীত সন্ন্যাসী হলেও মূলত ছিলেন কৃষ্ণ ভক্ত। বাঙালী ছিলেন কিনা জানা না গেলেও বাংলার সঙ্গে তাঁর যোগ ছিল নিবিড়। চৈতন্যচরিতামৃতের মধ্যলীলার চতুর্থ পরিচ্ছেদ থেকে জানা যায় মাধবেন্দ্রপুরী গিরিগোবর্ধনে গোপাল মূর্তি প্রতিষ্ঠা করার পর তিনি গৌড় থেকে দুই বৈরাগী ব্রাহ্মণকে এনেছিলেন এবং দীক্ষা দান করে শিষ্য করেছিলেন। গোপালের সেবার ভার দিয়েছিলেন তাঁদের হাতে।
গৌড় হইতে আইল দুই বৈরাগী ব্রাহ্মণ।
পুরী গোসাঞি রাখিল তারে করিয়া যতন।।
সেই দুই শিষ্য করি সেবা সমর্পিল।
এহো বাহ্য, তিনি গোপালের জন্য চন্দন কাঠ আনতে গৌড় দেশ হয়ে দাক্ষিণাত্যে যেতেন। ড.সুকুমার সেন এই প্রসঙ্গে মন্তব্য করেছেন--"তাঁহার গতায়াতের পথ ছিল গঙ্গা ধরিয়া রাঢ় পর্যন্ত আসিয়া তাহার পর সোজা দক্ষিণ মুখে রাস্তা ধরিয়া বালেশ্বর পুরী কটক হইয়া"। ( বাসাই প্রথম খণ্ড-পৃ-১১২) । এই গমণাগমনের পথেই তিনি শান্তিপুরে এসেছিলেন এবং অদ্বৈত আচার্যকে দিক্ষা দিয়েছিলেন, যা চৈতন্যচরিতামৃতের প্রাগুক্ত পরিচ্ছেদ থেকে জানা যায়। ড.সেন অনুমান করেছেন যে কুলীনগ্রামের গুণরাজ খান তাঁর কাছে ভক্তি দীক্ষা পেয়েছিলেন। আমাদের মনে হয় নারায়ণদাস একই ভাবে মাধবেন্দ্রপুরীর সান্নিধ্য পেয়েছিলেন।কেননা গুণরাজ খান এবং নারায়ণদাস দুজনেই রুকনুদ্দিন বারবকশাহ গৌড়েশ্বরের কর্মচারী ছিলেন।
মাধবেন্দ্র পুরী শ্রীখণ্ডে এসেছিলেন কিনা জানা না গেলেও মালাধরের মতো নারায়ণদাসও যে তাঁর দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিলেন এমন অনুমান অসঙ্গত নয়। গঙ্গাতীর ত্যাগ করে দক্ষিণ রাঢ়ের কুলীনগ্রাম যেতে গেলে মাধবেন্দ্রপুরীকে কাটোয়া অঞ্চল হয়ে বর্ধমানের পথ ধরে যাওয়া অধিকতর সুবিধা বলেই মনে হয়। আবার এই গমন পথে পড়ে মঙ্গলকোট থানার কুরুম্বা গ্রাম। যা শ্রীখণ্ড থেকে পনেরো কিমি দক্ষিণে অবস্থিত।কথিত আছে পুরী যাওয়ার সময় কুরুম্বা গ্রামে এক রাত্রি মাধবেন্দ্রপুরী গ্রামস্থ অধিকারী বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছিলেন। পরের দিন পুরী যাওয়ার সময় তিনি মদনগোপাল বিগ্রহ দান করেন অধিকারীদের ।সেই মদনগোপালের সেবা আজও বহাল আছে। গ্রামের অন্যতম প্রাচীন লোক উৎসবের দৃষ্টান্ত মদনগোপালের বাৎসরিক উৎসব। এবং মদনগোপালের নামেই কুরুম্বা গ্রামের নাম পরিবর্তিত হয়ে পূর্বগোপালপুর হয়েছে। পূর্ববর্ধমানের ভাতার থানার বড়বেলুন গ্রামে অনন্তপুরীর শ্রীপাট রয়েছে। কথিত আছে অনন্তপুরী ছিলেন মাধবেন্দ্রপুরীর শিষ্য।
এই সমস্ত উৎস থেকে নিঃসন্দেহে বলা যায় যে মাধবেন্দ্রপুরীর গমণাগমনের সূত্র ধরেই শ্রীখণ্ডের নারায়ণদাস তাঁর সঙ্গে পরিচিত হয়েছিলেন এবং মাধবেন্দ্র পুরীর প্রভাবেই হয়তো গোপীনাথ বিগ্রহ প্রতীষ্ঠা করেছিলেন শ্রীখণ্ডে।
ছবি-- নিমাইবিলাস ঠাকুর
0 notes
পুজোর ছুটিতে একেবারে ওড়িশার অফবিট জায়গায় প্রকৃতির কোলে হারিয়ে যেতে ঘুরে আসুন সাতকোশিয়া
পুজোর ছুটিতে একেবারে ওড়িশার অফবিট জায়গায় প্রকৃতির কোলে হারিয়ে যেতে ঘুরে আসুন সাতকোশিয়া
[
বর্তমানে করোনা আবহাওয়ায় বাড়িতে থাকতে থাকতে প্রায় বেশিরভাগ মানুষেরই প্রাণ ওষ্ঠাগত।তাই এবারের পুজোর ছুটিতে একটু প্রাণ ফেরাতে অনেকেই ভাবছেন কম খরচে কোথায় যাবেন।চিন্তা নেই আজকে আমরা খোঁজ দিত�� চলেছি কলকাতার খুব কাছেরই জায়গায়। জঙ্গল, পাহাড়, নদী তিনটি জায়গায় রোমাঞ্চকর অনুভূতি নেবার জন্য আপনারা চলে যেতেই পারেন সুন্দরী ওরিষায়। ওরিষার কটক ও বৌধ, নয়াগড়ের অঙ্গুল জেলায় ১০০০ বর্গ কিলোমিটার এলাকা…
View On WordPress
0 notes
কুকুর-বিড়াল খাওয়ানোর জন্য বরাদ্দ ৬০ লাখ টাকা
কুকুর-বিড়াল খাওয়ানোর জন্য বরাদ্দ ৬০ লাখ টাকা
করোনার সংক্রমণ রোধে সরকার ঘোষিত লকডাউনে রাস্তাঘাটের কুকুর-বিড়ালসহ বিভিন্ন প্রাণী চরম খাবার শূন্যতায় ভুগছে। সম্প্রতি ভারতের ওড়িশা সরকার পথ কুকুর-বিড়ালের জন্য ৬০ লাখ টাকা বরাদ্দ দিয়েছে।
ভুবনেশ্বর, কটক, সম্বলপুর, রাউরকেল্লা এবং ব্রহ্মপুরের মতো মেট্রোপলিটন শহরে দৈনিক ২০ হাজার টাকা খরচ করা হবে পথ কুকুরদের খাওয়াতে।
এছাড়াও অন্যান্য এলাকাগুলোতে দৈনিক ৫ হাজার টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। নির্দিষ্ট ৬১টি এলাকার…
View On WordPress
0 notes
বোমা বিস্ফোরণে মৃত ব্যক্তি, হাসপাতালের গাফিলতির অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ স্থানীয়দের
বোমা বিস্ফোরণে মৃত ব্যক্তি, হাসপাতালের গাফিলতির অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ স্থানীয়দের
কেশিয়াড়ী, শান্তনু রায়: গত ১০ ই ফেব্রুয়ারী কেশিয়াড়ী থানার আনাড় গ্রামে পুলিনকুমার জানার বাজি কারখানায় বিস্ফোরনের ঘটনা ঘটেছিল। আহত হয়েছিলেন দুজন। তাদের মধ্যে রতন করের মৃত্যু হয়েছে। ওড়িশার কটকের একটি হাসপাতালে তার চিকিৎসা চলছিল। বৃহস্পতিবার রাতে কটক থেকে দেহ বাড়িতে আসে।
পরিবারের লোকজন কাগজ দেখে জানতে পারেন রোগীর পরিবারকে ডেথ সার্টিফিকেট নয়, রেফার সার্টিফিকেট ধরানো হয়েছে। এর প্রতিবাদে হাসপাতালের…
View On WordPress
0 notes
কোভিড -১:: ওড়িশা সরকার ভুবনেশ্বর, কটক থেকে আজ থেকে 10 দিনের নাইট কারফিউ জারি করেছে
কোভিড -১:: ওড়িশা সরকার ভুবনেশ্বর, কটক থেকে আজ থেকে 10 দিনের নাইট কারফিউ জারি করেছে
100 পুলিশ কর্মকর্তা এবং 150 এরও বেশি হোম গার্ড সহ 32 প্লাটুন পুলিশ বাহিনী কটকের 20 টি চেকপোস্টে মোতায়েন করা হবে। ।
Source by [author_name]
View On WordPress
0 notes
ছোট্ট একটা চেষ্টা🎨🎨🖌️🖌️ #শুভ_জন্মদিন ১৮৯৭ খ্রিষ্টাব্দের ২৩ জানুয়ারি, বর্তমান ওডিশা রাজ্যের কটকশহরে (ওডিয়া বাজার) জন্মগ্রহণ করেন সুভাষচন্দ্র বসু। তিনি ছিলেন কটক-প্রবাসী বিশিষ্ট বাঙালি আইনজীবী জানকীনাথ বসু ও প্রভাবতী দেবীর চৌদ্দ সন্তানের মধ্যে নবম। ষষ্ঠ শ্রেণি পর্যন্ত সুভাষচন্দ্র একটি কটকের ইংরেজি স্কুলে পড়াশোনা করেন; বর্তমানে এই স্কুলটির নাম স্টুয়ার্ট স্কুল। এরপর তাকে ভর্তি করা হয় কটকের রাভেনশ কলেজিয়েট স্কুলে। সুভাষচন্দ্র ছিলেন মেধাবী ছাত্র। ১৯১১ খ্রিষ্টাব্দে ম্যাট্রিকুলেশন পরীক্ষায় কলকাতা থেকে প্রথম স্থান অধিকার করেন তিনি। ১৯১৮ খ্রিষ্টাব্দে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত স্কটিশ চার্চ কলেজথেকে দর্শনে সাম্মানিকসহ বিএ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। এরপর সুভাষচন্দ্র কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিজউইলিয়াম হশউচ্চশিক্ষার্থে ভরতি হন। সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় ভাল নম্বর পেয়ে তিনি প্রায় নিয়োগপত্র পেয়ে যান। কিন্তু বিপ্লব-সচেতন দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে সেই নিয়োগ প্রত্যাখ্যান করেন। এই প্রসঙ্গে তিনি বলেছিলেন, "কোনো সরকারের সমাপ্তি ঘোষণা করার সর্বশ্রেষ্ঠ পন্থা হল তা থেকে [নিজেকে] প্রত্যাহার করে নেওয়া"। এই সময় অমৃতসর হত্যাকাণ্ড ও ১৯১৯ খ্রিষ্টাব্দ দমনমূলক রাওলাট আইন ভারতীয় জাতীয়তাবাদীদের বিক্ষুব্ধ করে তুলেছিল। ভারতে ফিরে সুভাষচন্দ্র 'স্বরাজ' নামক সংবাদপত্রে লেখালেখি শুরু করেন এবং বঙ্গীয় প্রদেশ কংগ্রেস কমিটির প্রচারের দায়িত্বে নিযুক্ত ���ন। তার রাজনৈতিক গুরু ছিলেন বাংলায় উগ্র জাতীয়তাবাদের প্রবক্তা দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশ।[৫] ১৯২৪ খ্রিষ্টাব্দে দেশবন্ধু যখন কলকাতা পৌরসংস্থার মেয়র নির্বাচিত হন, তখন সুভাষচন্দ্র তার অধীনে কর্মরত ছিলেন। ১৯২৫ খ্রিষ্টাব্দে অন্যান্য জাতীয়তাবাদীদের সঙ্গে তাকেও বন্দি করা হয় এবং মান্দালয়ে নির্বাসিত করা হয়। এখানে তিনি যক্ষ্মায় আক্রান্ত হয়েছিলেন। সুভাষচন্দ্র ছিলেন একজন ধর্মপ্রাণ হিন্দু। তিনি ধ্যানে অনেক সময় অতিবাহিত করতেন। স্বামী বিবেকানন্দের ভাবাদর্শ তাকে উদ্বুদ্ধ করেছিল।[৬] ছাত্রাবস্থা থেকে তিনি তার দেশপ্রেমিক সত্তার জন্য পরিচিত ছিলেন। https://www.instagram.com/p/CKZMAOAn9eI/?igshid=3j4nblacnlvv
0 notes
করোনার প্রকোপ থেকে বাঁচতেই নরবলি!
২৯ মে, ২০২০, কটক :
করোনার মত অতিমারীর হাত থেকে বাঁচতে যখন সারা পৃথিবী দিশেহারা, ঠিক তখনই নরবলির মত পৈশাচিক ঘটনা ঘটে গেলো ওড়িশার নরসিংহপুর থানা এলাকায়। এক পুরোহিত বলি দিলেন এক যুবককে এবং তারপর তার মুণ্ডু "উৎসর্গ" করলেন মন্দিরের ঈশ্বরকে।
বুধবার মধ্যরাতে, ওড়িশার বাঁধহুদা গ্রামের এক প্রতিষ্ঠিত মন্দিরের পুরোহিত, সনসারী ওঝা (৭২) ২৫ বছরের যুবক সরোজ কুমার প্রধানকে এভাবেই খুন করেছেন বলে জানা গেছে। অপরাধীর বক্তব্য এর ফলে , “ভগবান তুষ্ট হবে। করোনা মহামারি থেমে যাবে।” যখন সমগ্র বিশ্ব এই মৃত্যুফাঁদ থেকে বাঁচতে ভরসা রাখছে আধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থা, ভ্যাকসিন এবং ওষুধের ওপর, সেই সময় সনসারীর মত কুসংস্কারাচ্ছন্ন মানুষের দাবী, ভগবানের স্বপ্নাদেশেই সে সকলের চোখ এড়িয়ে এই বলি দিয়েছে এবং এতে ঈশ্বরের রোষানল থেকে মুক্তি পাবে মানবজাতি!
যদিও, এলাকার বাসিন্দারা সনসারীর কথার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন। তাদের অনেকের বক্তব্য, দীর্ঘ কয়েকদিন ধরেই একটা আমবাগান নিয়ে বচসা চলছিল সনসারী আর নিহত যুবক, সরজের মধ্যে। সূত্রের খবর, খুন করার পূর্ব মুহূর্তেও তাদের মধ্যে ঝামেলা হয় আর ঠিক তারপরই, কুড়ুল দিয়ে সরজের দেহ থেকে মাথা কেটে বাদ দিয়ে দেন ওই পুরোহিত। পুলিশ কুড়ুলটি মন্দিরের মধ্যেই পায়।
ঘটনাটির পর রাজ্যের ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল, আশীষ কুমার সিং জানান খুন করার সময় রীতিমত মদ্যপ অবস্থায় ছিলেন সনসারী নামক ওই পুরোহিত। নেশা কাটলে সকালে থানায় এসে নিজেই অবিশ্বাস্য অপরাধটি স্বীকার করেন বলেও পুলিশ জানান। নিহতের মৃতদেহ আপাতত ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হলেও অপরাধীর মানসিক সুস্থতা প্রায় নেই বললেই চলে, জানালো পুলিশ। একবিংশ শাব্দীতেও, যখন মানুষ মহামারী, দুর্ভিক্ষ, প্রাকৃতিক দূর্যোগ আর বিশ্বব্যাপী ভঙ্গুর অর্থনীতি নিয়ে নাজেহাল তখনও বিজ্ঞানের প্রতি আস্থা না রেখে, অন্ধবিশ্বাসের অতলেই তলিয়ে যাচ্ছে বহু মানুষ।
Read the full article
0 notes
স্পেশাল ট্রেন থেকে পালাল ৩০০ পরিযায়ী - S Newz
অ্যালার্ম চেন টেনে,স্পেশাল ট্রেন থেকে ঝাঁপ দিয়ে পালিয়েছে ৩০০ পরিযায়ী শ্রমিক।জানা গেছে ,সুরাত থেকে কটক যাওয়ার পথে কান্তাবানজি স্টেশনের কাছে ট্রেনের চেন টেনে যাত্রীরা পালিয়ে যায়।এটি পরিকল্পনা করেই পরিযায়ীরা ঘটনাটি ঘটিয়েছিল বলে অনুমান রেলের। জানা গিয়ে…
from Snewzin's Favorite Links from Diigo https://snewz.in/300-mogrant-workers-fleed-from-special-train/52379/
0 notes
Two Newlywed Couples From Odisha Donate Money From Their Wedding Budget To Cms Relief Fund
Two Newlywed Couples From Odisha Donate Money From Their Wedding Budget To Cms Relief Fund
রীতি মেনে শুধু বাবা মায়ের উপস্থিতিতে ৫ তারিখ তাঁরা বিয়ে করেছেন। আত্মীয়স্বজন পাড়া প্রতিবেশী কাউকে ডাকেননি, খাওয়াদাওয়ারও কোনও ব্যবস্থা ছিল না।
By : ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ | 12 May 2020 11:05 AM (IST)
কটক: করোনার জেরে অন্যান্য শিল্পের মতই সঙ্কটে বিবাহ সংক্রান্ত সব ব্যবসা। বেশিরভাগ ভাবী স্বামী স্ত্রী বিয়ের দিন পিছিয়ে দিচ্ছেন, যাঁরা লকডাউনের মধ্যেই…
View On WordPress
0 notes
গোধূলি বেলা মহানন্দা নদীর তীরে | কটক | উড়িষ্যা | ভারত #bangla360
0 notes
ওড়িশায় ২০ টি কুকুরকে বিষ দেওয়ার অভিযোগে গ্রেফতার, পুলিশ বিষয়টি তদন্ত করছে
ওড়িশায় ২০ টি কুকুরকে বিষ দেওয়ার অভিযোগে গ্রেফতার, পুলিশ বিষয়টি তদন্ত করছে
কটক: মিষ্টি দিয়ে বিষ খাওয়ানোর অভিযোগে ওড়িশার কটক জেলায় একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এই ঘটনায় কমপক্ষে ২০ টি কুকুর মারা গেছে। গ্রেফতারকৃত ব্যক্তি মিষ্টির ব্যবসা করে, যার বয়স প্রায় 24 বছর বলে জানা গেছে। ঘটনা প্রসঙ্গে পুলিশ জানিয়েছে যে অভিযুক্ত ব্যক্তি রাতে কুকুরের চিৎকার এবং তার দোকানের সামনে কুকুর জড়ো হওয়ার কারণে মন খারাপ হয়ে গিয়েছিল। যার পর তিনি সেই কুকুরগুলিকে গত পাঁচ দিনে বিষাক্ত…
View On WordPress
0 notes
যেখানে আজও চিঠি পাঠাতে পায়রাতে ভরসা পুলিশের! বার্তা টিভি নিউজ ডেস্কঃ প্রযুক্তি ছোঁয়ায় প্রাচীন ঐতিহ্য প্রায় ভুলতে বসেছি আমরা৷ সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার গতিও বাড়ছে৷ স্মার্টফোনের এই যুগে চিঠি লেখার রেওয়াজ নেই বললেই চলে৷ বদলে গেছে চিঠি পাঠানোর পদ্ধতিও৷ তবে ভুলতে বসা একটি রেওয়াজকে কিন্তু ধরে রেখেছেন ভারতের ওড়িশা পুলিশকর্মীরা৷ ডাক যোগে চিঠি আদানপ্রদান নয়, তাদের গুরুত্বপূর্ণ চিঠি নিয়ে যাচ্ছে পায়রা৷ পায়রা যে একসময় প্রধান বার্তা বাহক ছিল, তা আমরা সকলেই জানি৷ কিন্তু ভুলতে বসেছিলাম সেই ঐতিহ্য। আর সেই ধারা ধরে রাখার তাগিদেই পুলিশকর্মীরা এমন উদ্যোগ নিয়েছে বলে মনে করছেন সবাই৷ জানা যায়, পঞ্চাশটি পায়রা নিয়ে একটি পরীক্ষার ব্যবস্থা করেছিল ওড়িশা পুলিশ৷ কটক থেকে ভুবনেশ্বর পাঠানো হয় সেই পায়রাগুলিকে৷ প্রত্যেকের কাছেই ছিল চিঠি৷ যা তাদের পায়ে বেঁধে দেওয়া হয়েছিল৷ কুড়ি মিনিটেরও কম সময়ে পায়রাগুলি ২৪ কিমি রাস্তা অতিক্রম করে৷ সত্তর বছরের পুরানো ওড়িশা পুলিশ পিজিয়ন সার্ভিস এই আয়োজনের উদ্যোক্তা৷ পায়রা দিয়ে চিঠি আদান প্রদানের ধারা তারা বজায় রাখতে চান বলে জানালেন সাবেক ডিজিপি অমিয় ভূষণ ত্রিপাঠি৷ উল্লেখ্য, ১৯৭০ সালে ২০০ টি পায়রা নিয়ে শুরু হয়েছিল ওড়িশা পুলিশ পিজিয়ন সার্ভিস৷ ভারতের মধ্যে সবথেকে পুরানো এই পরিষেবা৷ ১৯৯৯ সালে সুপার সাইক্লোনের সময় যখন রেডিও ব্যাবস্থা পুরোপুরি ভেঙে পড়ে, তখন তাক লাগিয়েছিল এই পায়রা পরিষেবা৷ এর মাধ্যমেই চলত জরুরি বার্তা আদানপ্রদান৷
0 notes
জনপ্রিয় নায়ক তাপস পাল ১৩ মাস পর কারাগার থেকে জামিন পেলেন রোজভ্যালি-কাণ্ডে ১৩ মাস পর জামিন পেলেন কলকাতার জনপ্রিয় নায়ক তাপস পাল। বৃহস্পতিবার মামলার শুনানি শেষে তাপস পালের জামিন মঞ্জুর করে কটক আদালত। এক কোটি টাকার ব্যক্তিগত বণ্ডে তাপসের জামিন মঞ্জুর হয়। এক সঙ্গে রয়েছে একাধিক শর্ত। ভারতে বেআইনি অর্থ লগ্নি সংস্থার বিরুদ্ধে করা মামলায় ২০১৬ সালের ৩০ ডিসেম্বর গ্রেফতার হন তাপস পাল। তৃণমূলের এই সাংসদ খাতায়-কলমে জেলে থাকলেও ভুবনেশ্বরের হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। সিবিআই জানায়, তাপস সাংসদ হয়েও রোজ ভ্যালির ডিরেক্টর হিসেবে নিয়মিত বেতন পেতেন। সাংসদ প্যাডে তিনি প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি লিখে রাজ্যের অন্যান্য লগ্নি সংস্থার বিরুদ্ধে অভিযোগ করলেও রোজ ভ্যালির নাম করেননি। উল্টো সাংসদ-পদ ব্যবহার করে রোজ ভ্যালিকে নানান সুযোগ-সুবিধা পাইয়ে দিয়েছেন। রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে রোজ ভ্যালির যোগাযোগের মাধ্যম ছিলেন তাপস।
0 notes