দীর্ঘ ৫ বছর পর মাঠে নেমে কত টাকা পেতে যাচ্ছেন আশরাফুল কিছুদিন পরেই শুরু হবে ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগ। তার আগেই দলবদলের বাজারে ক্রিকেটারদের কিনতে নামতে হবে ক্লাবগুলোর। ক্লাবগুলোর দাবির মুখেই এবারের দলবদল হবে প্লেয়ার বাই চয়েজ পদ্ধতিতে। প্রতিটি দলের সুযোগ থাকছে আগের মৌসুমের পাঁচজন ক্রিকেটার ধরে রাখার। তবে এই তালিকা ১৪ জানুয়ারীর মধ্যে জমা দিতে হবে। আর ২০ জানুয়ারি ঢাকার একটি হোটেলে অনুষ্ঠিত হবে প্লেয়ার্স ড্রাফট। তার আগে ক্রিকেট অব ঢাকা মেট্রোপলিস (সিসিডিএম) ড্রাফটের খসড়া পাঠিয়েছে ক্লাবগুলোতে। সেখানে পারিশ্রমিক অনুযায়ী সাত গ্রেডে ভাগ করা হয়েছে ক্রিকেটারদের। সর্বোচ্চ ৩৫ লাখ টাকা পারিশ্রমিক পাবেন জাতীয় দলের দুই অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা, সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহীম, তামিম ইকবাল ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। আর সর্বনিম্ন পারিশ্রমিক সাড়ে তিন লাখ টাকা। শৃঙ্খলাভঙ্গের কারণে ঘরোয়া ক্রিকেটে ছয়মাস নিষিদ্ধ থাকায় তালিকায় নেই সাব্বির রহমানের নাম। আর আশরাফুল পাচ্ছেন ১৫ লাখ টাকা। গ্রেড: আইকন (১২ জন) মাশরাফি বিন মুর্তজা, মুশফিকুর রহিম, সাকিব আল হাসান, তামিম ইকবাল খান ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (৩৫ লাখ)। ইমরুল কায়েস, মুস্তাফিজুর রহমান, মেহেদী হাসান মিরাজ, নাসির হোসেন, লিটন কুমার দাস, এনামুল হক বিজয় ও রুবেল হোসেন (২৫ লাখ)। গ্রেড: এ-প্লাস (২৪ জন) মুমিনুল হক (২৩ লাখ), সাইফউদ্দিন, মোহাম্মদ মিঠুন, মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত (২২ লাখ)। সৌম্য সরকার, জহুরুল ইসলাম অমি, শুভাগত হোম, শাহরিয়ার নাফীস, মোশাররফ হোসেন রুবেল, জিয়াউর রহমান, অলক কাপালি, আরিফুল হক, ফরহাদ রেজা, সানজামুল ইসলাম, মার্শাল আইয়ুব, আল-আমিন জুনিয়র, নাদিফ চৌধুরী, মেহেদী মারুফ, তাইজুল ইসলাম, আবুল হাসান রাজু, নাজমুল হোসেন শান্ত, নাজমুল ইসলাম অপু, আব্দুর রাজ্জাক ও শফিউল ইসলাম (২০ লাখ)। গ্রেড: এ (২৭ জন) সোহাগ গাজী, নুরুল হাসান সোহান, নাঈম ইসলাম, তাসকিন আহমেদ, তানবির হায়দার, তুষার ইমরান, সাকলাইন সজীব, কামরুল ইসলাম রাব্বি ও আবু হায়দার রনি (১৮ লাখ)। আরাফাত সানি, নাবিল সামাদ (১৭ লাখ), ইমতিয়াজ হোসেন তান্না (১৬ লাখ)। মোহাম্মদ আশরাফুল, রনি তালুকদার, জুনায়েদ সিদ্দিকী, ফরহাদ হোসেন, মুক্তার আলী, সোহরাওয়ার্দী শুভ, আল-আমিন হোসেন, মোহাম্মদ শরীফ, রকিবুল হাসান, মেহেদী হাসান, শুভাশীষ রায়, আবু জায়েদ রাহী ও এনামুল জুনিয়র (১৫ লাখ)। সাদমান ইসলাম অনিক, রাজিন সালেহ (১২ লাখ)। গ্রেড: বি-প্লাস (২৬ জন) মেহরাব হোসেন জুনিয়র, শরীফউল্লাহ (১৪ লাখ)। তাইবুর রহমান, মাহমুদুল হাসান লিমন, আব্দুল মজিদ, নাহিদুল ইসলাম (১৩ লাখ)। মোহাম্মদ শহীদ, ধীমান ঘোষ, ইরফান শুক্কুর, ইয়াসির আলী রাব্বি, মনির হোসেন, দেলোয়ার হোসেন, তাসামুল হক, ফজলে রাব্বি, জাকির হাসান, মাইশুকুর রহমান, নাজমুল হোসেন মিলন, আফিফ হোসেন, সাইফ হাসান, মিজানুর রহমান, আলাউদ্দিন বাবু, ইলিয়াস সানি, আসিফ আহমেদ রাতুল, সৈকত আলী, শামসুর রহমান ও নাফিস ইকবাল (১২ লাখ)। গ্রেড: বি (৪৫ জন) আবু সায়েম, শাহাদাত হোসেন, নাজমুল হোসেন, রাসেল আল মামুন, জয়রাজ শেখ, সাজেদুল ইসলাম, ডলার মাহমুদ, আসিফ হাসান, রাহাতুল ফেরদৌস, আব্দুল হালিম, জাবিদ হোসেন, সালমান হোসেন, জসিমউদ্দিন, শহীদুল ইসলাম, অমিত মজুমদার, মুরাদ খান, নাজমুস সাদাত, নাসুম আহমেদ, হামিদুল ইসলাম হিমেল, ফুরকান, শেনাজ আহমেদ, নিহাদুজ্জামান, মাহবুবুল আলম রবিন, জুবায়ের আহমেদ, রুম্মান আহমেদ, রেজাউল করিম রাজীব, নাঈম ইসলাম জুনিয়র, অভিষেক মিত্র, আহমেদ সাদিকুর রহমান, সালেহ আহমেদ শাওন, রবিউল ইসলাম রবি, মাহবুবুল করিম মিঠু, জুবায়ের হোসেন লিখন, এজাজ আহমেদ, দেওয়ান সাব্বির, নাজিম উদ্দিন, তৌহিদুল ইসলাম রাসেল, সঞ্জিত সাহা দ্বীপ, মেহেদী হাসান, মোঃ আজিম, নুর আলম সাদ্দাম, আব্দুর রহমান রনি, বিশ্বনাথ হালদার, সাজ্জাদুল হক রিপন ও রায়হান উদ্দিন (৮ লাখ)। গ্রেড: সি-প্লাস (২৯ জন) মেহেদী হাসান রানা, সায়েম আলম রিজভী, পিনাক ঘোষ, শাকের আহমেদ, আলী আহমেদ মানিক, ইমরান আলী, মাহমুদুল হক সেতু, ইয়াসির আরাফাত মিশু, জনি তালুকদার, গোলাম কবির সোহেল, শাহীন হোসেন, মনিরুজ্জামান, বেলাল হোসেন, কাফি খান, সুমন কুমার সাহা, মামুন হোসেন, ইমতিয়াজ আহমেদ, হাসানুজ্জামান, উত্তম সরকার, শাহাজাদা হোসেন, তাপস ঘোষ, আজমীর আহমেদ, ইফতেখার সাজ্জাদ রনি, সাঈদ সরকার, সালাউদ্দিন পাপ্পু, খালেদ আহমেদ, এবাদত হোসেন, হোসেন আলী ও আশিকুজ্জামান আশিক (পাঁচ লাখ)। গ্রেড সি (৬১ জন) ইমন দাস, আরাফাত সানি জুনিয়র, অমিতাভ কুমার নয়ন, মনোয়ার হোসেন, আব্দুর রহমান রনি, মেহরাব হোসেন জোসী, আরমান বাদশা, আশরাফুল হক শান্ত, ইয়াসিন আরাফাত, মানসুরুল হাসান, হুমায়ন কবির শাহীন, সোহাগ রেজা, রায়হান উদ্দিন আরাফাত, হাবিবুর রহমান জনি, আব্দুল্লাহ আল মামুন, ইমামুল মোস্তাকিম রাসেল, নুর হোসেন মুন্না, রবিউল ইসলাম শিবলু, সাগীর হোসেন পাভেল, সৈয়দ রাসেল, জাকারিয়া মাসুদ, আবু বকর সিদ্দিক, টিপু সুলতান, ইসলামুল আহসান আবির, আনামুল হক, আনিসুর রহমান, মাশিউর রহমান লিমন, গিয়াসউদ্দিন টুটুল, আহসানুল হক, রেফাতুজ্জামান অভি, সৈয়দ গোলাম কিবরিয়া, শফিউল আলম, সুব্রত সরকার, ভিক্টর বড়ুয়া, ইমরান হোসেন, রায়হান হোসেন প্রান্ত, শরীফুল ইসলাম, শেখ নাজমুল হোসেন, সুলতান হোসেন, রিফাত প্রধান, মুজিবুর রহমান, ইমন আহমেদ, মাসুদ রানা, নেয়ামুল হাসান তাজ, রিয়াজুল করিম, মাহমুদুুল হাসান প্রান্ত, আলবাব মাসুদ, রিয়াদ হোসেন, দিদার হোসেন, রাহী নিহাদ, তৌহিদ তারেক খান, তৌফিক খান তুষার, ইসহাক, সুমন, ফারদিন হাসান, সায়মন আহমেদ, আসলাম হোসেন, মাহবুবুল আলম অনিক, আনজুম আহমেদ ও রিয়াজুল হুদা (সাড়ে তিন লাখ)।
0 notes
আইইউবি-তে আন্তর্জাতিক বিতর্ক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত তরুন শিক্ষার্থীদের মধ্যে মুক্তবুদ্ধির চর্চা ও মেধা বিকাশের লক্ষ্যে ইন্ডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ (আইইউবি) আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তিন দিনব্যাপী ‘আইইউবি অ্যাসেনশন ২০১৭’ শীর্ষক এক ইংরেজী বিতর্ক প্রতিযোগিতার আয়োজন করে। আন্তর্জাতিক এই বিতর্ক প্রতিযোগিতার চুড়ান্ত পর্ব ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান শনিবার (১৬ সেপ্টেম্বর) আইইউবি ক্যাম্পাস, বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা, ঢাকা-য় অনুষ্ঠিত হয়। বিশ্বস্বীকৃত ও সমাদৃত বৃটিশ পার্লামেন্টারী কাঠামোয় এই বিতর্ক প্রতিযোগিতায় দেশের শীর্ষস্থানীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সমূহ ছাড়াও ভারত, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া ও নেপালের বিভিন্ন স্কুল, কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮ টি সহ সর্বমোট ৮৪টি দল অংশগ্রহণ করেন। যুক্তরাজ্য, ভারত, ফিলিপাইন, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া ও সিঙ্গাপুরের অভিজ্ঞ ও বিশ্বনন্দিত প্রাক্তন বিতার্কিক ও বিচারকগণ এই প্রতিযেগিতার বিচারকের দায়িত্ব পালন করেছেন। আন্তর্জাতিক এই বিতর্ক প্রতিযোগিতায় উন্মুক্ত শ্রেণিতে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে নানইয়ং টেকনোলজিক্যাল ইউনিভার্সিটি দল, সিঙ্গাপুর এবং রানারআপ হয় ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক ইউনিভার্সিটি দল, মালয়েশিয়া। হাইস্কুল পর্যায়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ঢাকার মাস্টারমাইন্ড স্কুল দল ধানমন্ডি ও রানার-আপ ইউরোপিয়ান স্টান্ডার্ড স্কুল দল, ঢাকা। নবীণ শ্রেণিতে চ্যাম্পিয়ন হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্সটিটিউট অফ বিজনেস এ্যাডমিনিস্ট্রশন (আইবিএ) দল এবং রানার-আপ হয় খুলনা ইউনিভার্সিটি অফ ইঞ্জিনিয়ারিং এ্যান্ড টেকনোলজী দল। পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে আইইউবি-র বোর্ড অফ ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান জনাব রাশেদ চৌধুরী, ট্রাস্টি বোর্ডের সম্মানিত সদস্যবৃন্দ এবং উপাচার্য অধ্যাপক এম ওমর রহমান বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার ও প্রাইজমানি প্রদান করেন। বিতর্ক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহনকারী সকল প্রতিযোগিকে সার্টিফিকেট ও টুর্নামেন্টের আয়োজক আইইউবি ডিবেট ক্লাবের সদস্যদের বিশেষ সম্মাননা প্রদান করা হয়। পাশাপাশি, হাইস্কুল পর্যায়ে চ্যাম্পিয়ন দলকে ইন্ডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ (আইইউবি)-তে পড়ালেখার জন্য পূর্ণাঙ্গ স্কলারশীপ প্রদানের ঘোষণা দেয়া হয়। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম ইন্ডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটির বোর্ড অফ ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান জনাব তৌহিদ সামাদ এবং বিতর্ক প্রতিযোগিতার পৃষ্ঠ��োষকবৃন্দ। ‘আইইউবি অ্যাসেনশন ২০১৭’-এর পৃষ্ঠপোষকতা করেছে নেসক্যাফে, বিকাশ, নুভিস্তা ফার্মা, এ্যামাজন ইমিগ্রেশন সার্ভিসেস, পেপসি, প্রাণ, অ্যাকোয়াফিনা, আমরা, অবিন্তা কবির ফাউন্ডেশন, ফিল্মস্টেশন, কোয়ালিটি এবং আইইউবি ডিবেট ক্লাব। অনুষ্ঠান শেষে সকলের উদ্দ্যেশ্যে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন আইইউবি-র উপ-উপাচার্য অধ্যাপক মিলান পাগন এবং ইংরেজী বিভাগের প্রধান জনাব তৌহিদ বিন মোজাফ্ফর।
0 notes