Tumgik
#গৃহায়ন ও গণপূর্ত অধিদপ্তর
deshergarjan24 · 4 years
Photo
Tumblr media
ফুলপুরে ১০টাকা কেজি চাল পেল হতদরিদ্র পরিবার তপু রায়হান রাব্বি, ফুলপুর (ময়মনসিংহ)প্রতিনিধিঃ শেখ হাসিনার বাংলাদেশ ক্ষুধা হবে নিরুদ্দেশ  এই স্লোগানকে সামনে রেখে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের খাদ্য অধিদপ্তর কতৃক পরিচালিত খাদ্য বান্ধব কর্মসূচীর খাদ্যশস্য বিতরন কেন্দ্র ময়মনসিংহের ফুলপুর উপজেলার ৬নং পয়ারী ইউনিয়নে আজ ১২ ই অক্টোবর রোজ সোমবার সকাল ১০ টায় পয়ারী ইউনিয়ন পরিষদ সংলগ্ন গুদাম থেকে (কালীবাড়ি) হতদরিদ্রদের মাঝে প্রতি জনকে ৩০কেজি করে ১০ টাকা কেজি দরের চাল বিতরণ করা হয়েছে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন তাক্ওয়া অসহায় সেবা সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক বা জাতীয় সাংবাদিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক মোঃ তপু রায়হান রাব্বি, আওয়ামীলীগের বিল্লাল হোসেন সহ অনেক গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ। মোঃ ফরহাদ আহমেদ মিলন জানান, এই ইউনিয়নের ডিলার মোঃ এনামূল কবির আর আমি তার নির্দেশে ৫১৮ জনের চাল বিতরণ করছি। আরও জানান, আমরা সঠিক মাপ দিয়ে চাল বিতরণ করে থাকি যেন কোন প্রকার দুর্নীতি এর ছোঁয়া না লাগে। মাঝেমধ্যে উপজেলা ইউএনও এবং টেক অফিসার পরিদর্শন করেন। ভুক্তভোগীরা জানান, সরকারের ১০টাকা কেজি দরের এ চাল পেয়ে আমরা খুবই আনন্দিত। আমাদেরকে আর অনাহারে থাকতে হয় না। এতে ধন্যবাদ জানাই বঙ্গবন্ধুর কন্যা গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, দেশরত্ন শেখ হাসিনাকে, সেই সাথে ধন্যবাদ জানাই গৃহায়ন গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মোঃ শরীফ আহমেদ এমপি মহোদয় কে। আরোও বলেন, এখনো পর্যন্ত আমরা কেউ পরিমাণে চাল কম পাইনি ? কম পেলে আপনাদেরকে জানাবো।
0 notes
paathok · 4 years
Photo
Tumblr media
New Post has been published on https://paathok.news/118128
চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত মেরিন ড্রাইভ নির্মাণের পরিকল্পনা করছে সরকার: স্থানীয় সরকার মন্ত্রী
.
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম জানিয়েছেন, চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত মেরিন ড্রাইভ নির্মাণের পরিকল্পনা করছে সরকার। এটি নির্মিত হলে অর্থনীতির নতুন দ্বার উন্মোচিত হবে।
আজ বৃহস্পতিবার (৮ অক্টোবর) চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় আয়োজিত কর্ণফুলী নদীর নাব্যতা বৃদ্ধি, দখল ও দূষণ রোধে প্রণীত মাস্টারপ্��্যানের বাস্তবায়ন, চট্টগ্রাম মহানগরীর জলাবদ্ধতা নিরসন এবং চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের উন্নয়ন সংক্রান্ত আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে মন্ত্রী একথা জানান।
স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, এই মেরিন ড্রাইভ নির্মিত হলে এই অঞ্চলে নতুন হাজার হাজার হোটেল-মোটেল, রেস্টুরেন্ট, কলকারখানা সৃষ্টি হবে। এতে একদিকে যেমন কর্মসংস্থান তৈরি হবে অন্যদিকে পর্যটন খাতে খুলবে নতুন দিগন্ত।
বন্দর নগরী চট্টগ্রামকে সারাদেশের ব্যবস্যা-বাণিজ্যের প্রাণকেন্দ্র উল্লেখ করে মোঃ তাজুল ইসলাম বলেন, উন্নয়নের নামে অপরিকল্পিত অবকাঠামো নির্মাণ করে শহরের সৌন্দর্য নষ্ট করা যাবে না। এটি করা হলে পরবর্তীতে নগরবাসীর জন্য দুর্ভোগের কারণ হবে।
কর্ণফুলী নদীর দুই পাড়ের জায়গা অবৈধভাবে দখল করে লিজ দেয়া হচ্ছে এমন অভিযোগ তুলে তাদেরকে সতর্ক করে বলেন, যারা সরকারি জায়গা, স্থাপনা দখল করে আছেন খুব শিগগিরই অভিযান চালিয়ে উচ্ছেদ করা হবে।
চট্টগ্রাম বন্দরসহ সেসকল প্রতিষ্ঠান সিটি কর্পোরেশনের রাস্তা-ঘাটসহ নানা সেবা গ্রহণ করছে তাদেরকে সিটি কর্পোরেশনের ন্যায্য পাওনা পরিশোধ করার আহ্বান জানিয়ে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, এসব প্রতিষ্ঠানের হাজার হাজার ট্রাক, লরিসহ বিভিন্ন যানবাহন চলাচল করায় নগরীর অভ্যান্তরীণ রাস্তা ঘাট ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এসব রাস্তা ঘাট সংস্কার করতে অর্থের প্রয়োজন যা যোগান দেয়া সিটি কর্পোরেশনের একার সম্ভব নয়। তাই সকল প্রতিষ্ঠানকে সঠিক সময়ে সিটি কর্পোরেশনের নিকট রাজস্ব প্রদানের নির্দেশনা দেন মোঃ তাজুল ইসলাম।
তিনি বলেন, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়, পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় এবং গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়সহ সকল সরকারি প্রতিষ্ঠানকে চট্টগ্রাম নগরীর উন্নয়নে যাকে যে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে তা পালনে ঐক্যবদ্ধ হয়ে চট্টগ্রাম তথা দেশ ও দেশের মানুষের স্বার্থে কাজ করতে হবে।
নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসন ও নিষ্কাশনে একটি প্রকল্প নেয়া হয়েছে। এছাড়া কর্ণফুলীর নাব্যতা বৃদ্ধি, দখল ও দূষণ রোধে মাস্টারপ্ল্যান বাস্তবায়ন, অবৈধ দখলদারদের হাত থেকে খাল উদ্ধার ও খনন, সুষ্ঠু বর্জ্য ব্যবস্থাপনাসহ বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসকের উদ্যোগে সরকারি সকল প্রতিষ্ঠান সমন্বিতভাবে কাজ করছে বলেও জানান তিনি।
মন্ত্রী বলেন, কোন প্রতিষ্ঠানকেই বিনামূল্যে সরকারি সেবা দেয়া যাবেনা। নির্ধারিত ফি পরিশোধ করেই সবাইকে সেবা গ্রহণ করতে হবে। এতে করে সরকারের রাজস্ব আয় বৃদ্ধির পাশাপাশি সেবার মানও উন্নত হবে ।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চট্টগ্রাম নগরীর ব্যাপারে অত্যন্ত আন্তরিক উল্লেখ করে এই শহরকে একটি আধুনিক, দৃষ্টিনন্দন হিসেবে গড়ে তুলতে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম।
সভায় প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়া, স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব, পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব, চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক, চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান, চট্টগ্রাম ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও সরকারী অধিদপ্তর/প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
0 notes
nationalmemorial · 4 years
Photo
Tumblr media
#nationalmemorial #shaheedminar #jatiyosritishoudho #history #dhaka #bangladesh #world #people #parvezali #ইতিহাস ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দের ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমান ঢাকা শহর থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের পাশে নবীনগরে এই স্মৃতিসৌধের শিলান্যাস করেন। ১৯৭৮ খ্রিষ্টাব্দে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান স্মৃতিসৌধটি নির্মাণের উদ্যাগ গ্রহণ করেন এবং নক্‌শা আহবান করা হয়। ১৯৭৮-এর জুন মাসে প্রাপ্ত ৫৭টি নকশার মধ্যে সৈয়দ মাইনুল হোসেন প্রণীত নকশাটি গৃহীত হয়। ১৯৭৯ খ্রিষ্টাব্দে মূল স্মৃতিসৌধের নির্মাণ কাজ শুরু হয় এবং ১৯৮২ খ্রিষ্টাব্দে বিজয় দিবসের অল্প পূর্বে সমাপ্ত হয়। ২০০২ খ্রিষ্টাব্দে গৃহীত প্রকল্প অনুযায়ী এখানে একটি অগ্নিশিখা, সুবিস্তৃত ম্যুরাল এবং একটি গ্রন্থাগার স্থাপনের পরিকল্পনা আছে।[৩] বাংলাদেশ সফরকারী বিদেশী রাষ্ট্র প্রধানগণের নিজ হাতে এখানে স্মারক বৃক্ষরোপণ করে থাকেন। স্মৃতিসৌধের মিনার ব্যতিত প্রকল্পটির মহা-পরিকল্পনা ও নৈসর্গিক পরিকল্পনাসহ অন্য সকল নির্মাণ কাজের স্থাপত্য নকশা প্রণয়ন করে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের স্থাপত্য অধিদপ্তর। নির্মাণ কাজের গোড়া পত্তন হয় ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দের জুলাই মাসে এবং শেষ হয় ১৯৮৮ খ্রিষ্টাব্দের মাসে। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ধীন গণপূর্ত অধিদপ্তর সমগ্র নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করে। বর্তমানে সৌধটির নির্মাণ কাজ তিন পর্যায়ে মোট ১৩.০০ কোটি টাকা ব্যয়ে সম্পন্ন হয়। ১৯৭১'র ২৬শে মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হয়। একই বছর ১৬ই ডিসেম্বর বিজয়ের মাধ্যমে এর পরিসমাপ্তি ঘটে। এই যুদ্ধে প্রায় ত্রিশ লক্ষ মানুষের প্রাণহানি হয়। এই সৃতিসৌধ বাংলাদেশের জনসাধারণের বীরত্বপূর্ণ লড়াইয়ের স্মরণে নিবেদিত এবং মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি জাতির শ্রদ্ধার উজ্জ্বল নিদর্শন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত। সৃতিস্তম্ভ এবং এর প্রাঙ্গণের আয়তন ৩৪ হেক্টর (৮৪ একর)। এ ছাড়াও রয়েছে একে পরিবেষ্টনকারী আরও ১০ হেক্টর (২৪ একর) এলাকা নিয়ে বৃক্ষরাজি পরিপূর্ণ একটি সবুজ বলয়। এই সৃতিসৌধ সকল দেশ প্রেমিক নাগরিক এবং মুক্তিযোদ্ধাদের বিজয় ও সাফল্যের যুগলবন্দি রচনা করেছে। সাতটি ত্রিভুজ আকৃতি মিনারের শিখর দেশের মাধ্যমে বাংলাদেশের মুক্তি সংগ্রামের সাতটি পর্যায়ের প্রতিটি এক ভাবব্যঞ্জনাতে প্রবাহিত হচ্ছে। এই সাতটি পর্যায়ের প্রতিটি সূচিত হয় বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের মাধ্যমে। পরবর্তীতে চুয়ান্ন, ছাপান্ন, বাষট্টি, ছেষট্টি ও ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের মধ্যে দিয়ে অগ্রসর হয়ে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন https://www.instagram.com/p/B_Fhr9tgYHg/?igshid=z6rj89gu74yt
0 notes