ঘরে ফিরে মেকআপ তুলতে অনীহা! জেনে নিন ঘরোয়া ৫ টিপস
কোনো অনুষ্ঠানে যাওয়ার আগে বেশ উৎসাহ নিয়ে মেকআপ করলেও ফিরে এসে তা ঠিকভাবে তুলতে অনীহা অনেকেরই দেখা যায়। আর এর জন্য ত্বকে ব্রণ, ফুসকুড়ি, দ্রুত বলিরেখাসহ আরও অনেক সমস্যা দেখা যায়। তাই মেকআপ তোলার বিষয় অনীহা একদমই ঠিক নয়। মেকআপ তোলার জন্য কেনা মেকআপ রিমুভার ব্যবহার করতে অনেকেই পছন্দ করেন না। সেক্ষেত্রে বাড়িতেই বানিয়ে নিতে পারেন রিমুভার।
জেনে নিন রিমুভার বানানোর পদ্ধতি:
একটি পাত্রে দু’চামচ…
শীতে পা ফোলা: শীতকালে পায়ের আঙ্গুল ফুলে গেলে দেখে নিন এই ঘরোয়া প্রতিকার
শীতে পা ফোলা: শীতকালে পায়ের আঙ্গুল ফুলে গেলে দেখে নিন এই ঘরোয়া প্রতিকার
শীতে পা ফুলে যাওয়া: শীতকালে পায়ের আঙ্গুলের মধ্যে ফুলে যাওয়া অস্বাভাবিক নয়, যার ফলস্বরূপ আমাদের শরীরে প্রচুর বিরক্তি শুরু হয়। যাইহোক, আপনার এই অসুস্থতাটিকে সহজভাবে বিবেচনা করা উচিত নয়, কারণ এটি একটি ক্ষতিকারক অসুস্থতায় পরিণত হয়। এ থেকে দূরে থাকতে এই মুহূর্তে আমরা আপনাকে এমন কিছু ঘরোয়া প্রতিকার জানাতে চলেছি, যা দ্রুত আপনার পায়ের আঙুলের ফোলাভাব দূর করতে পারে। তাহলে আর দেরি কিসের, এই…
বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনে (নন-ক্যাডার) পদে বিশাল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
আবেদনের শেষ সময় ২৭ডিসেম্বর সন্ধ্যা ০৬:০০টা, আবেদন লিংক এবং বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তি পোস্টে দেয় হয়েছে।
কর্ম কমিশন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২
পাঠকের সুবিধার জন্য আবেদনের লিংক এবং সম্পূর্ণ বিজ্ঞপ্তি সংযুক্ত করা হলো।
নন ক্যাডার নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২
পদসংখ্যা: ৩৭টি।
শিক্ষগত যোগ্যতা: স্নাতক, বিএসসি, ডিপ্লোমা ইত্যাদি।
বয়স: ১৮-৩০ বছর হতে হবে। তবে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় ৩২ বছর পর্যন্ত শীথিলযোগ্য।
বেতন: ১৬তম গ্রেড।
আবেদন শুরুর তারিখ: ০৪ ডিসেম্বর সকাল ১২:০০টা।
আবেদনের শেষ তারিখ: ২৭/১২/২০২২ বিকাল ০৬:০০ ঘটিকা…
৬ দফা দাবি না মানলে আমরণ অনশনের ঘোষণা নন-ক্যাডার প্রার্থীদের
৬ দফা দাবি না মানলে আমরণ অনশনের ঘোষণা নন-ক্যাডার প্রার্থীদের
নিউজ রাজশাহী ডেস্কঃ ৪০তম বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ নন-ক্যাডার তালিকায় অপেক্ষমাণ প্রার্থীদের ছয় দফা দাবি না মানা হলে আমরণ অনশনের ঘোষণা দিয়েছেন আন্দোলনকারীরা। সোমবার (৩১ অক্টোবর) সকাল ১০টা থেকে পিএসসির গেটে অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে তারা এ ঘোষণা দেন।
তারা বলেন, আমাদের লাগাতার অবস্থান কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ সকাল ১০টায় পিএসসির গেটে অবস্থান করলে পুলিশি বাধার সম্মুখীন হতে হয়৷ মাইক ব্যবহার করতেও…
সেরা ১০ বাস অপারেটর | Top 10 Bus Operator in Bangladesh
বাংলাদেশের সেরা অপারেটরের নাম। নিচের লিস্টে থাকা বাস গুলো খুব সুনামের সাথে পরিবহন সেবা দিয়ে আসছে। আপনাদের জন্য এই পোস্টে সকল বাসের কাউন্টার নাম্বার ঠিকানা জানতে পারবেন। এই লিস্টে থাকা বাস গুলো বাংলাদেশের সব জেলাকে রাজধানীর সাথে কানেক্ট করেছে। মহাসড়কে প্রায় সময়ই এই বাস গুলকে দেখতে পারবেন।
সকল বাসের তালিকা দেখুন
বাংলাদেশের সেরা বাস অপারেটর তালিকা :
শ্যামলী পরিবহন
গ্রীন লাইন পরিবহন
শোহাগ পরিবহন
হানিফ এন্টারপ্রাইজ
সৌদিয়া পরিবহন
এস. আলম পরিবহন
দেশ ট্রাভেলস
এনা ট্রান্সপোর্ট
নাবিল পরিবহন
সেন্টমার্টিন পরিবহন
এই অপারেটরগুলি তাদের সময়সূচি, নিরাপত্তা মান এবং সাধারণ গ্রাহক সন্তুষ্টিকর পরিবহনের জন্য পরিচিত। এখানে এসি, নন এসি, স্কনিয়া, হুন্দাই, মারসিডিস সহ বিভিন্ন নামি দামি বাস আছে। এই লিস্ট ছারাও বাংলাদেশে আরও অসংখ্য ভালো মানের বাস অপারেটর আছে। পরবর্তী পোস্টে বাকি সকল বাসের নাম জানতে পারবেন।
বাংলাদেশে বাস পরিবহন একটি গুরুত্বপূর্ণ পাবলিক ট্রান্সপোর্ট সেবা। এটি দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সমগ্র সমাজের যাতায়াতের একটি প্রধান মাধ্যম। বাস গুলির সেবার মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে যাত্রীরা বিভিন্ন জেলায় যেতে পারেন। সময়ের সাথে সাথে বাস পরিবহনে প্রযুক্তিগত উন্নয়ন হচ্ছে।
আমার দৃষ্টিকোণ থেকে অর্জন টা হচ্ছে আর্থিক বিষয় বস্তুর বহির্ভূত এবং উপার্জন এর মানে টা হলো ধন সম্পদ টাকা পয়সা যাবতীয় আর্থিক বিষয় বস্তু।
পার্থিব এ জগতে উভয় বিষয় এর প্রতি যত্নশীল হওয়াটা অতিব গুরুত্বপূর্ণ বটে।
জীবনে বেঁচে থাকার তাগিদে অর্থ উপার্জন এর পাশাপাশি সেই অর্থসম্পদ রক্ষার জন্য শক্তি সামর্থ্য ও কলাকৌশলের প্রয়োগ করাও প্রয়োজন।
আপনার অনেক ধনসম্পদ আছে আপনি তার রক্ষণাবেক্ষণ করতে সক্ষম নন তখন তা যেমন অশোভন এবং অবান্তর তেমনি আপনার অনেক শক্তি সামর্থ্য রয়েছে কিন্তু আপনি আপনার প্রিয় জনকে আগলে রাখতে সক্ষম নন সেটিও তদ্রূপ অশোভন অবান্তর বিষয় বলেই গন্য হবে।
বল শক্তি বা বীরত্ব দিয়ে কারো মন অর্জন করা যায়না যেমন তেমনি এদিয়ে কারো মন কে আহত করাও যায় না।
বহু অর্থশালী বহু বলশালী বহুজন একাই জীবন এর দুপার একাই চলেছেন।
অন্য দিকে যেজন শুধু অতটাই শক্তি অতটাই সম্পদের মালিক যতটাতে তার প্রিয়জনকে সে আপন করে রাখতে পারে তার মান ও মনের দ্বায়িত্ব ভার বহন করতে পারে তার জীবনের সংগ্রামটা জয় করা অনেক সহজ হয়ে যায়। সহজ হয়ে যায় কাছের মানুষের দোয়া ও ভালোবাসায় সহানুভূতি ও সহমর্মিতায় জীবন টা সুন্দর অতিবাহিত হয়।
তাই অর্জন এবং উপার্জন এর পর্যাপ্ততা থাকা চাই আধিক্য নয়।
জীবন ফুরিয়ে গেলে শক্তি ও সম্পদ কিছুই কেউ সাথে নিয়ে যেতে পারবেন না।
মানুষের উপকরে আত্নত্যাগি মানুষ হয়েউঠুন জীবন এর মর্ম বুঝতে পারবেন।
Micare মানে হচ্ছে মিনিমাল ইনভেসিভ কেয়ার। নানাবিধ স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রচলিত ট্রেডিশনাল সার্জিকাল পদ্ধতি প্রয়োগ না করে ছোট ছিদ্র করে বা অল্প কেটে বা ক্ষেত্রবিশেষে একেবারেই নন সার্জিকাল পদ্ধতিতে চিকিৎসা করার উদ্দেশ্যে বাংলাদেশে Micare center এর যাত্রা ...
আপনার ভ্রু-র আকৃতি বলে দেবে আপনার স্বভাব কেমন, জেনে নিন কে কেমন মানুষ
নতুন কোনও ব্যক্তির সঙ্গে আলাপ হলে কিংবা পরিচিত মানুষ কেমন তা জানতে ইচ্ছে হয় সকলেরই। কার মনে কী চলছে, তা জানতে উদগ্রীব থাকেন সকলে। এই কারণে বিপরীতে দাঁড়িয়ে থাকা মানুষটিকে সারাক্ষণ পর্যবেক্ষণ করে চলি আমরা। তার কথা বলা ভঙ্গি, হাঁটা-চলা সবই পর্যবেক্ষণ করি। এবার কে কেমন জানতে তাঁর ভুরু দেখুন। মানুষ স্বভাব বোঝা যায় তার ভ্রু দেখুন। রইল ১০ ধরনের মানুষের খোঁজ।
সরু আই ভ্রু হয় অনেকে। দেখে মনে হয় যেন কাজল পেনসিল দিয়ে আঁকা হয়েছে। জানা যায়, যাদের এমন সরু ভুরু হয় তাদের আত্মবিশ্বাস নাকি কম থাকে। তাই আপনি যদি এমন ভ্রু-র অধিকারী হন, তাহলে নিজের আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির দিকে বিশেষ গুরুত্ব দিন। যে কোনও কাজে নিজের ওপর আস্থা রাখুন। দেখবেন সব কাজে সফল হবেন।
তির্যক ভ্রু হয় অনেকেরই। শাস্ত্র মতে, যাদের তির্যক ভুরু তাদের কোণা যত কঠিন তত সে আবেগ প্রবণ। এমন মানুষের সঙ্গে প্রেমে��� সম্পর্কে জড়ালে সতর্ক থাকুন। এরা অল্পেতে আঘাত পেয়ে যায়। সে কারণে এদের মন নিয়ে খেলা করবেন না। এতে নিজেই পরে সমস্যায় পড়বেন।
ইংরেজি এস আকৃতির ভুরু হয় অনেকের। এমন আকৃতির ভ্রু ওয়ালা মানুষদের থেকে সাবধান। এরা কিন্তু বড্ড বেশি চুজিং হয়। এমন কোনও মেয়ে প্রেম পড়লে হুট করে তাকে প্রস্তাব দিয়ে বসবেন না। প্রত্যাখ্যান পেতে পারেন। তাই এস আকৃতির ভ্রু আছে এমন মেয়ের সম্পর্কে পুরো পুরি জেনে নিন। তবেই সম্পর্কে জড়ান।
জোড়া ভুরু থাকে অনেকেরই। শাস্ত্র মতে, জোড়া ভুরু যাদের থাকে, তারা উদ্যোগী স্বভাবের মানুষ। এরা নতুন নতুন কাজ করতে ভালোবাসে। সব কাজে এদের উদ্যোগ থাকে। এরা একেবারেই বিশ্রাম দিতে চায় না। চতুর ও সংযমী হন এরা। ফলে চট করে ঠকাতে পারবেন না এমন ভ্রু অধিকারী কিংবা অধিকারিণীকে।
যদি আপনার সঙ্গীর দুটো ভ্রু-র মধ্যে থাকে অনেক খানি দূরত্ব, তাহলে বুঝবেন সে বেশিই আবেগপ্রবণ। এরা অন্যের কথা শুনে ভুল সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেন। এদের সহজে কেউ ভুল বুঝিয়ে দেয়। এমন মানুষের সঙ্গে মেশার ক্ষেত্রে সাবধান। এদের কাছে কিছু লুকাবেন না। ভুল বোঝাবুঝি তৈরি হতে পারে দুজনের মধ্যে।
শাস্ত্র মতে, যাদের দৃঢ় ভ্রু, তারা ভবিষ্যতে সম্মান পান। এরা যে কোনও কাজে সকলের নজরে আসেন। এরা সৌভাগ্যবান হয়ে থাকেন। সে কারণেই সব কাজে সম্মান পান। এমনকি, খ্যাতির শীর্ষে সব সময় থাকেন এই ধরনের মানুষ। এরা অল্প পরিশ্রমেই সফল হন। তাই আপনারও ভ্রু যদি দৃঢ় হয়, তাহলে সব কাজে সম্মান পাবেন।
ছোট মাপের ভ্রু হয় অনেকে। শাস্ত্র মতে, ছোট ভ্রু হলে এরা রাগী হন। অল্পতেই এদের মাথা গরম হয়ে যায়। নিজের ওপর মোটেও নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারেন না। এদের থেকে সাবধান। এদের বুঝে শুনে চলুন। এরা মনের দিক থেকে ভালো মানুষ হয়ে থাকেন। তবে, এরা নিজেদের রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন না।
ভি শেপের ভ্রু হয় অনেকের। শাস্ত্র মতে, এরা সরল মনের মানুষ হন। এই ধরনের মানুষকে সব ব্যাপারে বিশ্বাস করতে পারেন। এরা কাউকে ঠকায় না। মনের এক মুখে এক এমন নন এরা। এদের সঙ্গে সম্পর্কেও জড়াতে পারেন। এরা সম্পর্কের প্রতি যত্নবান হন।
হালকা ভ্রু হয় অনেকের। ভুরুর লোক ছাড়া ছাড়া থাকে। শাস্ত্র মতে, এরা আদর্শ ও সিদ্ধান্তে অটুট প্রকৃতির মানুষ হন। এদের সিদ্ধান্ত বদল করা খুব কঠিন। এমন মানুষকে অনেকে জেদী ভেবে ভুল করেন। এবার থেকে ভ্রু দেখে বুঝে নিন কে কমন স্বভাবের। সেই বুঝে তার সঙ্গে মেলা মেশা করুন।
হালকা রঙের ভ্রু হয় অনেকে। চুলের থেকে ভ্রু-র রঙ হালকা হলে এদের থেকে সাবধান। শাস্ত্র মতে, এরা কৃপন স্বভাব মানুষ হন। কোনও ক্ষেত্রে মোটেই খরচ করতে চান না। এদের থেকে টাকা বের করা বেশ কঠিন।
জিহাদ (আরবি: جهاد), যার অর্থ সংগ্রাম; কোনো নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য লাভের জন্য সমগ্র শক্তি নিয়োগ করাকে বোঝানো হয়। এর আভিধানিক অর্থ পরিশ্রম,সাধনা,কষ্ট, চেষ্টা ইত্যাদি। তবে সচরাচর ইসলামী পারিভাষিক অর্থে 'জিহাদ' কথাটি ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
আল্লাহ জিহাদের নির্দেশ দিয়েছেন কেন
হাদিসে জিহাদকে জান্নাতের অন্যতম মাধ্যম হিসেবে জোর দেওয়া হয়েছে। এতে যে মৃত্যুবরণ করবে তার জন্য সকল গুনাহ (ঋণ ব্যতীত) মাফ করা হবে। জিহাদে অংশগ্রহণ করতে হবে স্বেচ্ছায় এবং নিয়ত হতে হবে বিশুদ্ধ, কারণ জিহাদ শুধুমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য করা হয় বস্তুগত সম্পদের জন্য নয়।
সমাজে সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠা করার জন্য এবং অত্যাচারীর হাত থেকে অত্যাচারিতকে মুক্ত করার জন্য উৎসর্গীকৃত প্রাণ হয়ে যুদ্ধ করাকে জেহাদ বলে।
জিহাদ কি ?
আল্লাহ ভালোবাসেন জিহাদ
আল্লাহর রাস্তায় যারা জিহাদ করে। তাদেরকে আল্লাহ ভালোবাসেন।
জিহাদ কি ?
জেহাদ কী কেন কীভাবে
জেহাদ/জিহাদ আরবি জেহাদ শব্দটির দ্বারা কঠোর পরিশ্রম, চেষ্টা, সাধনা, সংগ্রাম ইত্যাদি বোঝায়। যদিও বর্তমানে শব্দটি সাধারণভাবে ধর্মযুদ্ধ এবং সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠার সংগ্রামের অর্থে ব্যবহৃত হয়। তবে জেহাদ কথাটির উৎপত্তির সঙ্গে অস্ত্রযুদ্ধের সম্পর্ক ওতপ্রোতভাবে জড়িত নয়। মক্কায় হজরত মোহাম্মদ (সা.)-এর প্রচারজীবনে অবতীর্ণ আয়াতে যে জেহাদের নির্দেশ রয়েছে, তা কিন্তু অবিশ্বাসীদের বিরুদ্ধে অস্ত্রধারণের অর্থে ব্যবহৃত হয়নি। আর তখন মুসলমান-সমাজও অস্ত্রধারণ করার মতো শক্তি সঞ্চয় করেনি।
বস্তুত ‘আত্মার মঙ্গলের জন্য পরিশ্রম’ বা সৎকাজ করার অর্থেই তখন জেহাদ কথাটি ব্যবহৃত হয়। মানুষের ভেতরের পশুপ্রবৃত্তি তাকে ধর্ম পালন ও সৎকাজ করতে বাধা দেয়। ফলে মানুষকে সেসব কুপ্রবৃত্তির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে হয়। জেহাদ শব্দটির মূলগত তাৎপর্য এটিই।
পবিত্র কোরআনের আল-ই-ইমরান-এর ১৪২ আয়াতে বলা হয়েছে, ‘তোমরা কি মনে করো যে তোমরা জান্নাতে প্রবেশ করবে, যতক্ষণ না আল্লাহ জানেন তোমাদের মধ্যে কে জিহাদ করেছে ও কে ধৈর্য ধরেছে!’ সুরা আনকাবুত-এর ৬৯ আয়াতে বলা হয়েছে, ‘যারা আমার উদ্দেশ্যে জিহাদ করে আমি তাদের অবশ্যই আমার পথে পরিচালিত করব। আল্লাহ অবশ্যই সৎকর্মপরায়ণদের সঙ্গে থাকেন।’ এ কথাগুলোর মধ্য দিয়ে জেহাদের মূলগত তাৎপর্যই প্রকাশ পেয়েছে।
জেহাদ দুই প্রকার: বড় জেহাদ এবং ছোট জেহাদ। বড় জেহাদ বা ‘জেহাদে আকবার’ হচ্ছে কুপ্রবৃত্তি বা মনের কুপ্ররোচনার বিরুদ্ধে সংগ্রাম। সবচেয়ে কঠিন যুদ্ধ হচ্ছে এই প্রবৃত্তির সঙ্গে যুদ্ধ। এ যুদ্ধে অস্ত্রের ব্যবহার নেই। আত্মার কুপ্ররোচনা সব সময় মানুষকে ভুল পথে চালিত করে। শয়তানের প্ররোচনা বা এই কুপ্রবৃত্তিকে দমন করাই হচ্ছে জেহাদে আকবার বা বড় জেহাদের কাজ। আর ইসলাম ধর্মের প্রকাশ্য শত্রুদের সঙ্গে যুদ্ধকে বলা হয় ‘জেহাদে আসগর’। এটা হলো ছোট জেহাদ।
অত্যাচারের মুখে সহিষ্ণুতা ও ধৈর্যধারণ অর্থেও জেহাদ শব্দের ব্যবহার দেখা যায়। হজরত মোহাম্মদ (সা.) বলেছেন, অত্যাচারী শাসকের মুখের ওপর সত্য বা হক কথা বলাই হচ্ছে কঠিনতম জেহাদ। তিনি এক যুদ্ধ থেকে ফিরে এসে বলেছিলেন, ‘আমরা ছোট জেহাদ (অস্ত্রের যুদ্ধ) থেকে বড় জেহাদে (জেহাদে আকবার বা প্রবৃত্তির সঙ্গে যুদ্ধে) ফিরে এসেছি।’
যাঁরা জেহাদ করেন তাঁদের মুজাহিদ বলে। যাঁরা জেহাদে জয় লাভ করেন তাঁরা গাজি এবং যাঁরা জেহাদে মারা যান, তাঁরা হন শহীদ। জেহাদে অংশগ্রহণ করেন তাঁদের সম্পর্কে পবিত্র কোরআন ও হাদিসে প্রচুর প্রশংসা করা হয়েছে। বলা হয়েছে, যাঁরা জেহাদে শহীদ হন, তাঁরা মৃত নন, তাঁরা জীবিত, জান্নাতের দরজা তাঁদের জন্য খোলা। মোট কথা, সমাজে সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠা করার জন্য এবং অত্যাচারীর হাত থেকে অত্যাচারিতকে মুক্ত করার জন্য উৎসর্গীকৃত প্রাণ হয়ে যুদ্ধ করাকে জেহাদ বলে। জেহাদ ইসলামি কর্মসৌধের অন্যতম প্রধান ভিত্তি ।
আদম আঃ হলেন প্রথম নবি, পক্ষান্তরে শেষ নবি হলেন মুহাম্মাদ সঃ, তাই তাঁর উপাধি, নবিদের সিলমোহর। খ্রিষ্টধর্মের মতই ইসলামেও ইসার আঃ (যিশু) জন্ম কৌমারীয় জন্মের ফসল এবং তিনি নবি হিসাবে বিবেচিত হন কারণ আল্লাহর নিকট হতে তিনি ওহী (অদৃশ্য বা গোপন প্রত্যাদেশ) প্রাপ্ত।
কোরআনের ভাষায় নবীর পরিচয়
The identity of the Prophet in the Language of the Qur'an
কুরআনে "মুহাম্মদ" নামটি চারবার উল্লেখ করা হয়েছে, এবং "আহমদ" (মুহাম্মদের নামের আরেকটি রূপ) নামটি একবার উল্লেখ করা হয়েছে। যাইহোক, মুহাম্মদকে বিভিন্ন উপাধি দিয়েও উল্লেখ করা হয় যেমন আল্লাহর রসূল , নবী , নিরক্ষর ইত্যাদি, এবং মুহাম্মদ সম্পর্কে অনেক আয়াত প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে তাকে নির্দেশ করে।
আজ পর্যন্ত পৃথিবীর সর্বোচ্চ আলোচিত ব্যক্তি হলেন নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। তাকে নিয়ে আজ পর্যন্ত যত পর্যালোচনা, গবেষণা ও গ্রন্থ রচিত হয়েছে; সম্ভবত অন্যসব ব্যক্তিকে নিয়ে পর্যালোচনা, গবেষণা গ্রন্থ রচনার সমষ্টিও সেসবের সমতুল্য নয়। তবে নবী কারিম (সা.)-এর সর্বাপেক্ষা সুন্দর ও তৃপ্তিদায়ক পরিচয় এবং তার রেসালতকে (রেসালাত অর্থ আল্লাহর পক্ষ থেকে বার্তা বহন) উপলব্ধি করার জন্য দলিলসিদ্ধ আলোচনা আমরা শুধু কোরআন মাজিদেই পেতে পারি। কারণ, কোরআন নিজে প্রমাণসিদ্ধ হওয়ার জন্য রাসুলের রেসালাত ও তার মহত্ত্বের আবশ্যকতা প্রমাণিত হওয়াটা জরুরি। তাই এই নিবন্ধে সংক্ষিপ্তভাব�� কোরআন মাজিতে উল্লিখিত রাসুলের পরিচয় বিষয়ে আলোচনা করা হবে।
তিনি একজন রাসুল : কোরআন মাজিদে সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে তার যে পরিচয়টি তুলে ধরা হয়েছে, তা হচ্ছে তিনি একজন আল্লাহর প্রেরিত রাসুল তথা বার্তাবাহক। হুদায়বিয়ার সন্ধির সময় সন্ধিপত্রে কাফেররা যখন ‘মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ’ লেখার ব্যাপারে আপত্তি করল, তখন আল্লাহতায়ালা সুরা ফাতহের শেষ আয়াতটি অবতীর্ণ করেন ‘মুহাম্মাদ আল্লাহর রাসুল।’ সুরা ফাত্হ : ২৯
অর্থাৎ কাফেরদের অস্বীকারের কারণে যদিও শেষ পর্যন্ত সন্ধিপত্রে মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল্লাহ লিখতে হচ্ছে, কিন্তু বাস্তব সত্য হচ্ছে তিনি আল্লাহর রাসুল। কোরআন মাজিদে আল্লাহতায়ালা কেয়ামত পর্যন্ত এ সত্যের ওপর সিলমোহর করে দিয়েছেন। তাউজিহুল কুরআন
কেয়ামত অবধি সবার নবী : কোরআন মাজিদ এটা স্পষ্ট ও দ্ব্যর্থহীন ভাষায় ঘোষণা করেছে যে, তিনি কেয়ামত অবধি সব জিন-ইনসানের (মানুষ) জন্য প্রেরিত রাসুল। সুরা আম্বিয়ায় ইরশাদ হয়েছে, ‘আমি আপনাকে পাঠিয়েছি সমগ্র জগতের জন্য রহমতস্বরূপ।’ সুরা আম্বিয়া : ১০৭
সর্বশেষ নবী : কোরআন মাজিদে ইরশাদ হয়েছে, ‘মুহাম্মদ তোমাদের কোনো পুরুষের পিতা নন, কিন্তু তিনি আল্লাহর রাসুল এবং নবীদের মধ্যে সর্বশেষ।’ সুরা আহযাব : ৪০
মুযাক্কি ও মুয়াল্লিম ; জমিনবাসীর সংরক্ষিত ইতিহাস এ কথার সাক্ষী যে, রাসুল (সা.) সমকালীন এমন সব মানুষদের সংশোধন করেছিলেন যারা ছিল অশিক্ষিত। মৃত জন্তু ভক্ষণ করত। মদ্যপান ছিল তাদের গৌরব। কন্যাসন্তানদের জীবিত কবর দিত। সামান্য বিষয়কে কেন্দ্র করে বংশানুক্রমে যুদ্ধ করত। সেই বর্বর মানুষগুলোকে তিনি আমূল বদলে দিলেন। তারাই তখন অন্যকে অগ্রাধিকার দিতে শিখল। কিতাবুল্লাহর শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে উঠল। মদ জুয়া ও সুদের মতো মানবতাবিরোধী বস্তুগুলো তাদের জীবনে হয়ে উঠল অতীব ঘৃণ্য। নারীরা পেল নিরাপত্তা মর্যাদা ও অধিকার। পৃথিবী হয়ে উঠল নিরাপদ। পবিত্র কোরআনের ইরশাদ, ‘তিনিই উম্মিদের (নিরক্ষর, অজ্ঞ) মধ্যে তাদেরই একজনকে রাসুল করে পাঠিয়েছেন, যে তাদের সামনে তার আয়াতগুলো তেলাওয়াত করবে। তাদের পরিশুদ্ধ করবে। তাদের কিতাব ও হিকমতের শিক্ষা দেবে। যদিও তারা এর আগে সুস্পষ্ট গোমরাহীতে নিপতিত ছিল।’ সুরা জুমুয়া : ২
মুযাক্কি শব্দের অর্থ অভ্যন্তরীণ দোষসমূহ থেকে পবিত্র করা, মুয়াল্লিম অর্থ শিক্ষক।
আলোকিত এক বাতি ; নবীজি ছিলেন আলোকিত এক বাতি। যার আলোয় এই পৃথিবী আলোকময়। তার আলো ছাড়া এই ভুবন বিস্তৃত এক আঁধার। মহান আল্লাহর ইরশাদ, ‘হে নবী! আমি তো আপনাকে পাঠিয়েছি সাক্ষ্যদাতা, সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে এবং আল্লাহর নির্দেশে মানুষকে আল্লাহর দিকে আহ্বানকারী ও আলো বিস্তারকারী প্রদীপরূপে।’ সুরা আল আহযাব : ৪৫
কুরআনের ভাষায় নবীজি (ﷺ)
youtube
কুরআনের ভাষায় রাসুলের (ﷺ) পরিচয় ও মর্যাদা |
youtube
কুরআনের আয়নায় নবীজি ﷺ
youtube
আদম আঃ হলেন প্রথম নবি, পক্ষান্তরে শেষ নবি হলেন মুহাম্মাদ সঃ, তাই তাঁর উপাধি, নবিদের সিলমোহর। খ্রিষ্টধর্মের মতই ইসলামেও ইসার আঃ (যিশু) জন্ম কৌমারীয় জন্মের ফসল এবং তিনি নবি হিসাবে বিবেচিত হন কারণ আল্লাহর নিকট হতে তিনি ওহী (অদৃশ্য বা গোপন প্রত্যাদেশ) প্রাপ্ত।
আদম আঃ হলেন প্রথম নবি, পক্ষান্তরে শেষ নবি হলেন মুহাম্মাদ সঃ, তাই তাঁর উপাধি, নবিদের সিলমোহর। খ্রিষ্টধর্মের মতই ইসলামেও ইসার আঃ (যিশু) জন্ম কৌমারীয় জন্মের ফসল এবং তিনি নবি হিসাবে বিবেচিত হন কারণ আল্লাহর নিকট হতে তিনি ওহী (অদৃশ্য বা গোপন প্রত্যাদেশ) প্রাপ্ত।
কোরআনের ভাষায় নবীর পরিচয়
The identity of the Prophet in the Language of the Qur'an
কুরআনে "মুহাম্মদ" নামটি চারবার উল্লেখ করা হয়েছে, এবং "আহমদ" (মুহাম্মদের নামের আরেকটি রূপ) নামটি একবার উল্লেখ করা হয়েছে। যাইহোক, মুহাম্মদকে বিভিন্ন উপাধি দিয়েও উল্লেখ করা হয় যেমন আল্লাহর রসূল , নবী , নিরক্ষর ইত্যাদি, এবং মুহাম্মদ সম্পর্কে অনেক আয়াত প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে তাকে নির্দেশ করে।
আজ পর্যন্ত পৃথিবীর সর্বোচ্চ আলোচিত ব্যক্তি হলেন নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। তাকে নিয়ে আজ পর্যন্ত যত পর্যালোচনা, গবেষণা ও গ্রন্থ রচিত হয়েছে; সম্ভবত অন্যসব ব্যক্তিকে নিয়ে পর্যালোচনা, গবেষণা গ্রন্থ রচনার সমষ্টিও সেসবের সমতুল্য নয়। তবে নবী কারিম (সা.)-এর সর্বাপেক্ষা সুন্দর ও তৃপ্তিদায়ক পরিচয় এবং তার রেসালতকে (রেসালাত অর্থ আল্লাহর পক্ষ থেকে বার্তা বহন) উপলব্ধি করার জন্য দলিলসিদ্ধ আলোচনা আমরা শুধু কোরআন মাজিদেই পেতে পারি। কারণ, কোরআন নিজে প্রমাণসিদ্ধ হওয়ার জন্য রাসুলের রেসালাত ও তার মহত্ত্বের আবশ্যকতা প্রমাণিত হওয়াটা জরুরি। তাই এই নিবন্ধে সংক্ষিপ্তভাবে কোরআন মাজিতে উল্লিখিত রাসুলের পরিচয় বিষয়ে আলোচনা করা হবে।
তিনি একজন রাসুল : কোরআন মাজিদে সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে তার যে পরিচয়টি তুলে ধরা হয়েছে, তা হচ্ছে তিনি একজন আল্লাহর প্রেরিত রাসুল তথা বার্তাবাহক। হুদায়বিয়ার সন্ধির সময় সন্ধিপত্রে কাফেররা যখন ‘মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ’ লেখার ব্যাপারে আপত্তি করল, তখন আল্লাহতায়ালা সুরা ফাতহের শেষ আয়াতটি অবতীর্ণ করেন ‘মুহাম্মাদ আল্লাহর রাসুল।’ সুরা ফাত্হ : ২৯
অর্থাৎ কাফেরদের অস্বীকারের কারণে যদিও শেষ পর্যন্ত সন্ধিপত্রে মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল্লাহ লিখতে হচ্ছে, কিন্তু বাস্তব সত্য হচ্ছে তিনি আল্লাহর রাসুল। কোরআন মাজিদে আল্লাহতায়ালা কেয়ামত পর্যন্ত এ সত্যের ওপর সিলমোহর করে দিয়েছেন। তাউজিহুল কুরআন
কেয়ামত অবধি সবার নবী : কোরআন মাজিদ এটা স্পষ্ট ও দ্ব্যর্থহীন ভাষায় ঘোষণা করেছে যে, তিনি কেয়ামত অবধি সব জিন-ইনসানের (মানুষ) জন্য প্রেরিত রাসুল। সুরা আম্বিয়ায় ইরশাদ হয়েছে, ‘আমি আপনাকে পাঠিয়েছি সমগ্র জগতের জন্য রহমতস্বরূপ।’ সুরা আম্বিয়া : ১০৭
সর্বশেষ নবী : কোরআন মাজিদে ইরশাদ হয়েছে, ‘মুহাম্মদ তোমাদের কোনো পুরুষের পিতা নন, কিন্তু তিনি আল্লাহর রাসুল এবং নবীদের মধ্যে সর্বশেষ।’ সুরা আহযাব : ৪০
মুযাক্কি ও মুয়াল্লিম ; জমিনবাসীর সংরক্ষিত ইতিহাস এ কথার সাক্ষী যে, রাসুল (সা.) সমকালীন এমন সব মানুষদের সংশোধন করেছিলেন যারা ছিল অশিক্ষিত। মৃত জন্তু ভক্ষণ করত। মদ্যপান ছিল তাদের গৌরব। কন্যাসন্তানদের জীবিত কবর দিত। সামান্য বিষয়কে কেন্দ্র করে বংশানুক্রমে যুদ্ধ করত। সেই বর্বর মানুষগুলোকে তিনি আমূল বদলে দিলেন। তারাই তখন অন্যকে অগ্রাধিকার দিতে শিখল। কিতাবুল্লাহর শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে উঠল। মদ জুয়া ও সুদের মতো মানবতাবিরোধী বস্তুগুলো তাদের জীবনে হয়ে উঠল অতীব ঘৃণ্য। নারীরা পেল নিরাপত্তা মর্যাদা ও অধিকার। পৃথিবী হয়ে উঠল নিরাপদ। পবিত্র কোরআনের ইরশাদ, ‘তিনিই উম্মিদের (নিরক্ষর, অজ্ঞ) মধ্যে তাদেরই একজনকে রাসুল করে পাঠিয়েছেন, যে তাদের সামনে তার আয়াতগুলো তেলাওয়াত করবে। তাদের পরিশুদ্ধ করবে। তাদের কিতাব ও হিকমতের শিক্ষা দেবে। যদিও তারা এর আগে সুস্পষ্ট গোমরাহীতে নিপতিত ছিল।’ সুরা জুমুয়া : ২
মুযাক্কি শব্দের অর্থ অভ্যন্তরীণ দোষসমূহ থেকে পবিত্র করা, মুয়াল্লিম অর্থ শিক্ষক।
আলোকিত এক বাতি ; নবীজি ছিলেন আলোকিত এক বাতি। যার আলোয় এই পৃথিবী আলোকময়। তার আলো ছাড়া এই ভুবন বিস্তৃত এক আঁধার। মহান আল্লাহর ইরশাদ, ‘হে নবী! আমি তো আপনাকে পাঠিয়েছি সাক্ষ্যদাতা, সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে এবং আল্লাহর নির্দেশে মানুষকে আল্লাহর দিকে আহ্বানকারী ও আলো বিস্তারকারী প্রদীপরূপে।’ সুরা আল আহযাব : ৪৫
কুরআনের ভাষায় নবীজি (ﷺ)
youtube
কুরআনের ভাষায় রাসুলের (ﷺ) পরিচয় ও মর্যাদা |
youtube
কুরআনের আয়নায় নবীজি ﷺ
youtube
আদম আঃ হলেন প্রথম নবি, পক্ষান্তরে শেষ নবি হলেন মুহাম্মাদ সঃ, তাই তাঁর উপাধি, নবিদের সিলমোহর। খ্রিষ্টধর্মের মতই ইসলামেও ইসার আঃ (যিশু) জন্ম কৌমারীয় জন্মের ফসল এবং তিনি নবি হিসাবে বিবেচিত হন কারণ আল্লাহর নিকট হতে তিনি ওহী (অদৃশ্য বা গোপন প্রত্যাদেশ) প্রাপ্ত।
ভোজপুরি সঙ্গীত: ভোজপুরি বাণিজ্যের সুপরিচিত গায়ক এবং অভিনেতা রাকেশ মিশ্র এখনই কোনও পরিচয়ের উপর নির্ভর করবেন না। লোকেরা অধীর আগ্রহে তার নতুন ট্র্যাকটির জন্য দেখছে। রাকেশ মিশ্রের ট্র্যাকটি সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রলিপ্ত হয়ে যাবে কারণ এটি আসে। এই সব ছাড়াও রাকেশ মিশ্রকে বিতর্কে জড়াতে দেখা যায়। একটি ট্র্যাকের কারণে ট্রলের মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন গায়ক। পুরো ব্যাপারটা কি বলুন তো..
‘পিস্তাল পে লহাঙ্গা’…
আদম আঃ হলেন প্রথম নবি, পক্ষান্তরে শেষ নবি হলেন মুহাম্মাদ সঃ, তাই তাঁর উপাধি, নবিদের সিলমোহর। খ্রিষ্টধর্মের মতই ইসলামেও ইসার আঃ (যিশু) জন্ম কৌমারীয় জন্মের ফসল এবং তিনি নবি হিসাবে বিবেচিত হন কারণ আল্লাহর নিকট হতে তিনি ওহী (অদৃশ্য বা গোপন প্রত্যাদেশ) প্রাপ্ত।
কোরআনের ভাষায় নবীর পরিচয়
The identity of the Prophet in the Language of the Qur'an
কুরআনে "মুহাম্মদ" নামটি চারবার উল্লেখ করা হয়েছে, এবং "আহমদ" (মুহাম্মদের নামের আরেকটি রূপ) নামটি একবার উল্লেখ করা হয়েছে। যাইহোক, মুহাম্মদকে বিভিন্ন উপাধি দিয়েও উল্লেখ করা হয় যেমন আল্লাহর রসূল , নবী , নিরক্ষর ইত্যাদি, এবং মুহাম্মদ সম্পর্কে অনেক আয়াত প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে তাকে নির্দেশ করে।
আজ পর্যন্ত পৃথিবীর সর্বোচ্চ আলোচিত ব্যক্তি হলেন নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। তাকে নিয়ে আজ পর্যন্ত যত পর্যালোচনা, গবেষণা ও গ্রন্থ রচিত হয়েছে; সম্ভবত অন্যসব ব্যক্তিকে নিয়ে পর্যালোচনা, গবেষণা গ্রন্থ রচনার সমষ্টিও সেসবের সমতুল্য নয়। তবে নবী কারিম (সা.)-এর সর্বাপেক্ষা সুন্দর ও তৃপ্তিদায়ক পরিচয় এবং তার রেসালতকে (রেসালাত অর্থ আল্লাহর পক্ষ থেকে বার্তা বহন) উপলব্ধি করার জন্য দলিলসিদ্ধ আলোচনা আমরা শুধু কোরআন মাজিদেই পেতে পারি। কারণ, কোরআন নিজে প্রমাণসিদ্ধ হওয়ার জন্য রাসুলের রেসালাত ও তার মহত্ত্বের আবশ্যকতা প্রমাণিত হওয়াটা জরুরি। তাই এই নিবন্ধে সংক্ষিপ্তভাবে কোরআন মাজিতে উল্লিখিত রাসুলের পরিচয় বিষয়ে আলোচনা করা হবে।
তিনি একজন রাসুল : কোরআন মাজিদে সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে তার যে পরিচয়টি তুলে ধরা হয়েছে, তা হচ্ছে তিনি একজন আল্লাহর প্রেরিত রাসুল তথা বার্তাবাহক। হুদায়বিয়ার সন্ধির সময় সন্ধিপত্রে কাফেররা যখন ‘মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ’ লেখার ব্যাপারে আপত্তি করল, তখন আল্লাহতায়ালা সুরা ফাতহের শেষ আয়াতটি অবতীর্ণ করেন ‘মুহাম্মাদ আল্লাহর রাসুল।’ সুরা ফাত্হ : ২৯
অর্থাৎ কাফেরদের অস্বীকারের কারণে যদিও শেষ পর্যন্ত সন্ধিপত্রে মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল্লাহ লিখতে হচ্ছে, কিন্তু বাস্তব সত্য হচ্ছে তিনি আল্লাহর রাসুল। কোরআন মাজিদে আল্লাহতায়ালা কেয়ামত পর্যন্ত এ সত্যের ওপর সিলমোহর করে দিয়েছেন। তাউজিহুল কুরআন
কেয়ামত অবধি সবার নবী : কোরআন মাজিদ এটা স্পষ্ট ও দ্ব্যর্থহীন ভাষায় ঘোষণা করেছে যে, তিনি কেয়ামত অবধি সব জিন-ইনসানের (মানুষ) জন্য প্রেরিত রাসুল। সুরা আম্বিয়ায় ইরশাদ হয়েছে, ‘আমি আপনাকে পাঠিয়েছি সমগ্র জগতের জন্য রহমতস্বরূপ।’ সুরা আম্বিয়া : ১০৭
সর্বশেষ নবী : কোরআন মাজিদে ইরশাদ হয়েছে, ‘মুহাম্মদ তোমাদের কোনো পুরুষের পিতা নন, কিন্তু তিনি আল্লাহর রাসুল এবং নবীদের মধ্যে সর্বশেষ।’ সুরা আহযাব : ৪০
মুযাক্কি ও মুয়াল্লিম ; জমিনবাসীর সংরক্ষিত ইতিহাস এ কথার সাক্ষী যে, রাসুল (সা.) সমকালীন এমন সব মানুষদের সংশোধন করেছিলেন যারা ছিল অশিক্ষিত। মৃত জন্তু ভক্ষণ করত। মদ্যপান ছিল তাদের গৌরব। কন্যাসন্তানদের জীবিত কবর দিত। সামান্য বিষয়কে কেন্দ্র করে বংশানুক্রমে যুদ্ধ করত। সেই বর্বর মানুষগুলোকে তিনি আমূল বদলে দিলেন। তারাই তখন অন্যকে অগ্রাধিকার দিতে শিখল। কিতাবুল্লাহর শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে উঠল। মদ জুয়া ও সুদের মতো মানবতাবিরোধী বস্তুগুলো তাদের জীবনে হয়ে উঠল অতীব ঘৃণ্য। নারীরা পেল নিরাপত্তা মর্যাদা ও অধিকার। পৃথিবী হয়ে উঠল নিরাপদ। পবিত্র কোরআনের ইরশাদ, ‘তিনিই উম্মিদের (নিরক্ষর, অজ্ঞ) মধ্যে তাদেরই একজনকে রাসুল করে পাঠিয়েছেন, যে তাদের সামনে তার আয়াতগুলো তেলাওয়াত করবে। তাদের পরিশুদ্ধ করবে। তাদের কিতাব ও হিকমতের শিক্ষা দেবে। যদিও তারা এর আগে সুস্পষ্ট গোমরাহীতে নিপতিত ছিল।’ সুরা জুমুয়া : ২
মুযাক্কি শব্দের অর্থ অভ্যন্তরীণ দোষসমূহ থেকে পবিত্র করা, মুয়াল্লিম অর্থ শিক্ষক।
আলোকিত এক বাতি ; নবীজি ছিলেন আলোকিত এক বাতি। যার আলোয় এই পৃথিবী আলোকময়। তার আলো ছাড়া এই ভুবন বিস্তৃত এক আঁধার। মহান আল্লাহর ইরশাদ, ‘হে নবী! আমি তো আপনাকে পাঠিয়েছি সাক্ষ্যদাতা, সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে এবং আল্লাহর নির্দেশে মানুষকে আল্লাহর দিকে আহ্বানকারী ও আলো বিস্তারকারী প্রদীপরূপে।’ সুরা আল আহযাব : ৪৫
কুরআনের ভাষায় নবীজি (ﷺ)
youtube
কুরআনের ভাষায় রাসুলের (ﷺ) পরিচয় ও মর্যাদা |
youtube
কুরআনের আয়নায় নবীজি ﷺ
youtube
আদম আঃ হলেন প্রথম নবি, পক্ষান্তরে শেষ নবি হলেন মুহাম্মাদ সঃ, তাই তাঁর উপাধি, নবিদের সিলমোহর। খ্রিষ্টধর্মের মতই ইসলামেও ইসার আঃ (যিশু) জন্ম কৌমারীয় জন্মের ফসল এবং তিনি নবি হিসাবে বিবেচিত হন কারণ আল্লাহর নিকট হতে তিনি ওহী (অদৃশ্য বা গোপন প্রত্যাদেশ) প্রাপ্ত।
আদম আঃ হলেন প্রথম নবি, পক্ষান্তরে শেষ নবি হলেন মুহাম্মাদ সঃ, তাই তাঁর উপাধি, নবিদের সিলমোহর। খ্রিষ্টধর্মের মতই ইসলামেও ইসার আঃ (যিশু) জন্ম কৌমারীয় জন্মের ফসল এবং তিনি নবি হিসাবে বিবেচিত হন কারণ আল্লাহর নিকট হতে তিনি ওহী (অদৃশ্য বা গোপন প্রত্যাদেশ) প্রাপ্ত।
কোরআনের ভাষায় নবীর পরিচয়
The identity of the Prophet in the Language of the Qur'an
কুরআনে "মুহাম্মদ" নামটি চারবার উল্লেখ করা হয়েছে, এবং "আহমদ" (মুহাম্মদের নামের আরেকটি রূপ) নামটি একবার উল্লেখ করা হয়েছে। যাইহোক, মুহাম্মদকে বিভিন্ন উপাধি দিয়েও উল্লেখ করা হয় যেমন আল্লাহর রসূল , নবী , নিরক্ষর ইত্যাদি, এবং মুহাম্মদ সম্পর্কে অনেক আয়াত প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে তাকে নির্দেশ করে।
আজ পর্যন্ত পৃথিবীর সর্বোচ্চ আলোচিত ব্যক্তি হলেন নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। তাকে নিয়ে আজ পর্যন্ত যত পর্যালোচনা, গবেষণা ও গ্রন্থ রচিত হয়েছে; সম্ভবত অন্যসব ব্যক্তিকে নিয়ে পর্যালোচনা, গবেষণা গ্রন্থ রচনার সমষ্টিও সেসবের সমতুল্য নয়। তবে নবী কারিম (সা.)-এর সর্বাপেক্ষা সুন্দর ও তৃপ্তিদায়ক পরিচয় এবং তার রেসালতকে (রেসালাত অর্থ আল্লাহর পক্ষ থেকে বার্তা বহন) উপলব্ধি করার জন্য দলিলসিদ্ধ আলোচনা আমরা শুধু কোরআন মাজিদেই পেতে পারি। কারণ, কোরআন নিজে প্রমাণসিদ্ধ হওয়ার জন্য রাসুলের রেসালাত ও তার মহত্ত্বের আবশ্যকতা প্রমাণিত হওয়াটা জরুরি। তাই এই নিবন্ধে সংক্ষিপ্তভাবে কোরআন মাজিতে উল্লিখিত রাসুলের পরিচয় বিষয়ে আলোচনা করা হবে।
তিনি একজন রাসুল : কোরআন মাজিদে সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে তার যে পরিচয়টি তুলে ধরা হয়েছে, তা হচ্ছে তিনি একজন আল্লাহর প্রেরিত রাসুল তথা বার্তাবাহক। হুদায়বিয়ার সন্ধির সময় সন্ধিপত্রে কাফেররা যখন ‘মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ’ লেখার ব্যাপারে আপত্তি করল, তখন আল্লাহতায়ালা সুরা ফাতহের শেষ আয়াতটি অবতীর্ণ করেন ‘মুহাম্মাদ আল্লাহর রাসুল।’ সুরা ফাত্হ : ২৯
অর্থাৎ কাফেরদের অস্বীকারের কারণে যদিও শেষ পর্যন্ত সন্ধিপত্রে মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল্লাহ লিখতে হচ্ছে, কিন্তু বাস্তব সত্য হচ্ছে তিনি আল্লাহর রাসুল। কোরআন মাজিদে আল্লাহতায়ালা কেয়ামত পর্যন্ত এ সত্যের ওপর সিলমোহর করে দিয়েছেন। তাউজিহুল কুরআন
কেয়ামত অবধি সবার নবী : কোরআন মাজিদ এটা স্পষ্ট ও দ্ব্যর্থহীন ভাষায় ঘোষণা করেছে যে, তিনি কেয়ামত অবধি সব জিন-ইনসানের (মানুষ) জন্য প্রেরিত রাসুল। সুরা আম্বিয়ায় ইরশাদ হয়েছে, ‘আমি আপনাকে পাঠিয়েছি সমগ্র জগতের জন্য রহমতস্বরূপ।’ সুরা আম্বিয়া : ১০৭
সর্বশেষ নবী : কোরআন মাজিদে ইরশাদ হয়েছে, ‘মুহাম্মদ তোমাদের কোনো পুরুষের পিতা নন, কিন্তু তিনি আল্লাহর রাসুল এবং নবীদের মধ্যে সর্বশেষ।’ সুরা আহযাব : ৪০
মুযাক্কি ও মুয়াল্লিম ; জমিনবাসীর সংরক্ষিত ইতিহাস এ কথার সাক্ষী যে, রাসুল (সা.) সমকাল���ন এমন সব মানুষদের সংশোধন করেছিলেন যারা ছিল অশিক্ষিত। মৃত জন্তু ভক্ষণ করত। মদ্যপান ছিল তাদের গৌরব। কন্যাসন্তানদের জীবিত কবর দিত। সামান্য বিষয়কে কেন্দ্র করে বংশানুক্রমে যুদ্ধ করত। সেই বর্বর মানুষগুলোকে তিনি আমূল বদলে দিলেন। তারাই তখন অন্যকে অগ্রাধিকার দিতে শিখল। কিতাবুল্লাহর শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে উঠল। মদ জুয়া ও সুদের মতো মানবতাবিরোধী বস্তুগুলো তাদের জীবনে হয়ে উঠল অতীব ঘৃণ্য। নারীরা পেল নিরাপত্তা মর্যাদা ও অধিকার। পৃথিবী হয়ে উঠল নিরাপদ। পবিত্র কোরআনের ইরশাদ, ‘তিনিই উম্মিদের (নিরক্ষর, অজ্ঞ) মধ্যে তাদেরই একজনকে রাসুল করে পাঠিয়েছেন, যে তাদের সামনে তার আয়াতগুলো তেলাওয়াত করবে। তাদের পরিশুদ্ধ করবে। তাদের কিতাব ও হিকমতের শিক্ষা দেবে। যদিও তারা এর আগে সুস্পষ্ট গোমরাহীতে নিপতিত ছিল।’ সুরা জুমুয়া : ২
মুযাক্কি শব্দের অর্থ অভ্যন্তরীণ দোষসমূহ থেকে পবিত্র করা, মুয়াল্লিম অর্থ শিক্ষক।
আলোকিত এক বাতি ; নবীজি ছিলেন আলোকিত এক বাতি। যার আলোয় এই পৃথিবী আলোকময়। তার আলো ছাড়া এই ভুবন বিস্তৃত এক আঁধার। মহান আল্লাহর ইরশাদ, ‘হে নবী! আমি তো আপনাকে পাঠিয়েছি সাক্ষ্যদাতা, সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে এবং আল্লাহর নির্দেশে মানুষকে আল্লাহর দিকে আহ্বানকারী ও আলো বিস্তারকারী প্রদীপরূপে।’ সুরা আল আহযাব : ৪৫
কুরআনের ভাষায় নবীজি (ﷺ)
youtube
কুরআনের ভাষায় রাসুলের (ﷺ) পরিচয় ও মর্যাদা |
youtube
কুরআনের আয়নায় নবীজি ﷺ
youtube
আদম আঃ হলেন প্রথম নবি, পক্ষান্তরে শেষ নবি হলেন মুহাম্মাদ সঃ, তাই তাঁর উপাধি, নবিদের সিলমোহর। খ্রিষ্টধর্মের মতই ইসলামেও ইসার আঃ (যিশু) জন্ম কৌমারীয় জন্মের ফসল এবং তিনি নবি হিসাবে বিবেচিত হন কারণ আল্লাহর নিকট হতে তিনি ওহী (অদৃশ্য বা গোপন প্রত্যাদেশ) প্রাপ্ত।
বাংলাদেশের সেরা ১০ বাস অপারেটর | Top 10 Bus Operator in Bangladesh
Full Post
এই পোস্ট থেকে জানতে পারবেন বাংলাদেশের সেরা অপারেটরের নাম। নিচের লিস্টে থাকা বাস গুলো খুব সুনামের সাথে পরিবহন সেবা দিয়ে আসছে। আপনাদের জন্য এই পোস্টে সকল বাসের কাউন্তার নাম্বার ঠিকানা জানতে পারবেন। এই লিস্টে থাকা বাস গুলো বাংলাদেশের সব জেলাকে রাজধানীর সাথে কানেক্ট করেছে। মহাসড়কে প্রায় সময়ই এই বাস গুলকে দেখতে পারবেন।
বাংলাদেশের সেরা বাস অপারেটর তালিকা :
শ্যামলী পরিবহন : বিভিন্ন সুবিধাসম্পন্ন যাত্রীদের জন্য সহজলভ্য পরিবহন।
গ্রীন লাইন পরিবহন : সমৃদ্ধ সেবা এবং সঠিক সময়ে যাত্রীদের জন্য দায়িত্বশীল।
শোহাগ পরিবহন : দীর্ঘদিনের যাত্রীদের জন্য সুবিধাজনক বাস সেবা।
��ানিফ এন্টারপ্রাইজ : সুরক্ষা রেকর্ড এবং দক্ষ সেবার জন্য প্রশংসিত।
সৌদিয়া পরিবহন : বিশাল নেটওয়ার্ক এবং নিয়মিত সময়সূচি প্রদানের জন্য পরিচিত।
এস. আলম পরিবহন : বিভিন্ন মাধ্যমে সেবা প্রদানের জন্য পরিচিত।
দেশ ট্রাভেলস : নতুনত্ব এবং গ্রাহক সেবার জন্য প্রশংসিত।
এনা ট্রান্সপোর্ট : নিরাপত্তা এবং গ্রাহক সন্তুষ্টিকর পরিবহন প্রদানে দায়িত্বশীল।
নাবিল পরিবহন : বিভিন্ন অঞ্চলে নিরাপত্তা এবং সঠিক সময়ে সেবা প্রদানের জন্য পরিচিত।
সেন্টমার্টিন পরিবহন : কক্সবাজার এবং অন্যান্য কোস্টাল এলাকায় পরিবহনের বিশেষজ্ঞ।
এই অপারেটরগুলি তাদের সময়সূচি, নিরাপত্তা মান এবং সাধারণ গ্রাহক সন্তুষ্টিকর পরিবহনের জন্য পরিচিত। এখানে এসি, নন এসি, স্কনিয়া, হুন্দাই, মারসিডিস সহ বিভিন্ন নামি দামি বাস আছে। এই লিস্ট ছারাও বাংলাদেশে আরও অসংখ্য ভালো মানের বাস অপারেটর আছে। পরবর্তী পোস্টে বাকি সকল বাসের নাম জানতে পারবেন।
এখান থেকে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী কাউন্টার নাম্বার দেখে নিন :
Green Line Paribahan Contact Number
Shohagh Paribahan Contact Number
Hanif Enterprise Contact Number
S. Alam Paribahan Contact Number
Desh Travels Contact Number
Shyamoli Paribahan Contact Number
Ena Transport (Pvt) Ltd Contact Number
Nabil Paribahan Contact Number
Saintmartin Paribahan Contact Number
Soudia Paribahan Contact Number
বাংলাদেশে বাস পরিবহন একটি গুরুত্বপূর্ণ পাবলিক ট্রান্সপোর্ট সেবা। এটি দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সমগ্র সমাজের যাতায়াতের একটি প্রধান মাধ্যম। বাস গুলির সেবার মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে যাত্রীরা বিভিন্ন জেলায় যেতে পারেন। সময়ের সাথে সাথে বাস পরিবহনে প্রযুক্তিগত উন্নয়ন হচ্ছে। এখন প্রায় সকল বাস এর টিকেট অনলাইনে পাওয়া যায়। বর্তমানে সকল বাসের তথ্য অনলাইনে জানা যায়।