Tumgik
#পালিত
bangladeshkhobor · 1 month
Text
১৫ আগস্ট উপলক্ষে নাশকতা ও নৈরাজ্য ঠেকাতে বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি পালিত
সাভার প্রতিনিধি: দেশব্যাপী বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নির্বিচারে গুলি করে ছাত্র-জনতাকে হত্যার ঘটনায় শেখ হাসিনাসহ জড়িতদের বিচারের দাবিতে ও ১৫ আগস্ট উপলক্ষে নাশকতা ও নৈরাজ্য ঠেকাতে রাজধানী ঢাকা ও সাভারে দ্বিতীয় দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে স্থানীয় বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা। বৃহস্পতিবার (১৫ আগস্ট) সকাল থেকে রাজধানীর মিরপুর ও সাভারের বিভিন্ন এলাকায় কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে…
0 notes
ajkershatabdi · 11 days
Text
কুবিতে পালিত হয়েছে ঈদে মিলাদুন্নবী (স.)
মানবতার মুক্তির দূত ইসলামের শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ (স.) এর পৃথিবীতে আগমন এবং বিদায়ের দিনটি স্মরণে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে ঈদে মিলাদুন্নবী (স.) পালিত হয়েছে। আজ সোমরাব (১৬ই সেপ্টেম্বর) বাদ জোহর নামাজ শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে ঈদে (মিলাদুন্নবী স.) ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও ছাত্ররা। এসময়  অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. জাকির…
0 notes
onenews24bd · 11 months
Text
কিশোরগঞ্জে নানা আয়োজনে জেল হত্যা দিবস পালিত
কিশোরগঞ্জে যথাযোগ্য মর্যাদায় জেলহত্যা দিবস পালিত হয়েছে। এ উপলক্ষে শুক্রবার (৩ নভেম্বর) কিশোরগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলামের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। সন্ধ্যায় জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা এডভোকেট জিল্লুর রহমান। শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলামের জীবনের বিভিন্ন…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
topnews24online · 2 years
Text
শ্রীনগরে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালিত
শ্রীনগরে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালিত
শ্রীনগর (মুন্সীগঞ্জ) প্রতিনিধি: শ্রীনগরে যথাযোগ্য মর্যাদায় (১৬ ডিসেম্বর) মহান বিজয় দিবস-২০২২ পালিত হয়েছে। শ্রীনগর উপজেলা দিবসটি উদযাপনে দিনব্যাপী নানা অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করে। শুক্রবার সূর্যোদয়ের সাথে সাথে তোপধ্বনির মাধ্যমে মহান বিজয় দিবসের শুভ সূচনা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় উপজেলা পরিষদের সামনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরালে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। সকাল সাড়ে ৮ টার দিকে…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
nr24bd · 2 years
Text
একুশে পদকপ্রাপ্ত কথাসাহিত্যিক হাসান আজিজুল হকের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
একুশে পদকপ্রাপ্ত কথাসাহিত্যিক হাসান আজিজুল হকের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
সারোয়ার জাহান বিপ্লবঃ রাজশাহীতে নানা আয়োজনে উপমহাদেশের প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক হাসান আজিজুল হকের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত হয়েছে। মঙ্গলবার (১৫ নভেম্বর) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে হাসান আজিজুল হকের সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনসহ বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা। দুপুরে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও রাজশাহী সিটি…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
nomanul-ahasan · 10 days
Text
Tumblr media
❀๑▬▬▬๑ ﷽ ๑▬▬▬๑❀
শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুনাময় ও দয়াময়।
قَالَ اَلَمۡ نُرَبِّكَ فِيۡنَا وَلِيۡدًا وَّلَبِثۡتَ فِيۡنَا مِنۡ عُمُرِكَ سِنِيۡنَۙ
১৮) ফেরাউন বললো, “আমরা কি তোমাকে আমাদের এখানে প্রতিপালন করিনি যখন ছোট্ট শিশুটি ছিলে? বেশ ক’টি বছর আমাদের এখানে কাটিয়েছো।
(সূরা আশ শুআরাঃ ১৮)
ব্যাখ্যাঃ
এ থেকে মূসা যে ফেরাউনের গৃহে লালিত পালিত হয়েছিলেন, এ ফেরাউন যে সে ব্যক্তি নয়, এ চিন্তার প্রতি সমর্থন মেলে। বরং এ ফেরাউন ছিল তার পুত্র। এ যদি সে ফেরাউন হতো, তাহলে বলতো, আমি তোমাকে লালন-পালন করেছিলাম। কিন্তু এ বলছে, আমাদের এখানে তুমি ছিলে। আমরা তোমাকে লালন-পালন করেছিলাম। (এ বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনার জন্য দেখুন তাফহীমুল কুরআন, সূরা আল আ’রাফ ৮৫-৯৩ টীকা)
#SuraAlFurqan18
#QuranMajeed
#DailyQuran
#Quran26ঃ18
#Quran
#NuhadNurNuammir
#MihadNurMuammar
https://www.facebook.com/share/p/iMyYaHzgKbuRbYsG/?mibextid=xfxF2i
0 notes
quransunnahdawah · 19 days
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
'সত্য ইলাহ' একমাত্র আল্লাহ
একটিই বার্তা 'লা ইলাহা  ইল্লাল্লাহ'               
দ্য মেসেজ সিনেমার বিষয়
চলচ্চিত্রটিতে শেষ নবী মুহাম্মদ সঃ এর মাধ্যমে মক্কায় ইসলামের সূচনার ঘটনাকে অনুসরণ করা হয়েছে, যেখানে ম���সলমানগণ তাদের ধর্মীয় বিশ্বাসের কারণে অত্যাচারিত হচ্ছিল, এরপর মদিনায় হিজরত, বিভিন্ন যুদ্ধ, চুক্তি ইসলামের প্রসারের মধ্য দিয়ে কাহিনী এগিয়ে গেছে এবং মুসলমানদের মক্কা বিজয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্রের সমাপ্তি ঘটেছে।
Innocence of Muslim নামের চরম মিথ্যা, বিদ্বেষমূলক সিনেমার জবাব হতে পারে ১৯৭৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত সিরিয়ান পরিচালক Mostafa Al Akkad পরিচালিত সিনেমা ‘দ্য মেসেজ‘।
দ্য মেসেজ মুভিতে নবীজি মুহাম্মদ (স) এর ইসলাম প্রচারের খন্ড খন্ড চিত্র বর্নিত হয়েছে। নবুয়্যত লাভের পর মক্কার প্রতিকূল পরিস্থিতিতে ইসলাম প্রচার, অত্যাচারিত হওয়া, পরবর্তীতে মদীনায় হিজরত এবং মক্কা বিজয় – এ সকল বিষয় ফুটে উঠেছে সিনেমাটিতে। এ ছাড়াও ইসলামের ইতিহাসে বিখ্যাত বদরের যুদ্ধ এবং ওহুদের যুদ্ধ দেখানো হয়েছে মুভিতে।
দ্য মেসেজ সিনেমার কাহিনী
দ্য মেসেজ সিনেমার কাহিনী এগিয়েছে ঐতিহাসিক চরিত্র হামযা (রা) যিনি নবীজি (স) এর চাচা ছিলেন, মক্কার কুরাইশদের নেতা আবু সুফিয়ান এবং হামযার কলিজা ভক্ষনকারী হিন্দার বর্ননা অনুসারে। হামজা চরিত্রে Anthony Quinn যিনি এর পূর্বে সেরা পার্শ্বচরিত্রে অভিনয়ের জন্য দুবার অস্কার পুরস্কার জিতে নিয়েছেন। এই তিন চরিত্র ছাড়াও ইসলামের প্রথম মুয়াজ্জিন হযরত বিলাল (রা), জায়েদ (রা), খালিদ বিন ওয়ালিদ, চাচা আবু তালিব এবং আবু লাহাবের চরিত্র উঠে এসেছে।
দ্য মেসেজ সিনেমায় মুহাম্মদ (স) কিংবা খিলাফাতে রাশেদার চার খলিফাকে জনগনের সামনে প্রকাশ করা হয় নি। তাদের চরিত্র অন্য কোন মানুষ উপস্থাপন করতে পারেন না, তাদের গুনাবলী অন্যান্য সাধারন মানুষদের পক্ষে তুলে ধরা সম্ভব নয়। তবে তাদেরকে উপেক্ষা করে তো আর কাহিনী এগিয়ে নেয়া সম্ভব নয়, তাই বুদ্ধিমত্তার সাথে তুলে ধরা হয়েছে তাদের কার্যাবলী। নবীজি (স) এর বাকানো লাঠি আর কোথাও কোথাও উটনীর মাধ্যমে তাঁকে প্রকাশ করা হয়েছে, কখনোও ক্যামেরাকেই নবীজি (স) হিসেবে প্রকাশ করা হয়েছে তবে তার কন্ঠ কিংবা শরীরের কোন অংশ প্রকাশ করা হয় নি। বদর কিংবা ওহুদ যুদ্ধে মূল নেতৃত্ব নবীজি (স) দিলেও সিনেমায় তার পালিত পুত্র যায়েদ (আ) কে নেতৃত্বের আসনে দেখানো হয়েছে, যিনি নবীজি (স) এর নির্দেশানুসারে নেতৃত্ব দিয়েছেন। আবার আলী (রা) কে প্রকাশ করার জন্য তার দুমাথার তরবারী যুলফিকারকে দেখানো হয়েছে।
কি পরিমান সংগ্রাম,ত্যাগ তিতিক্ষা, অত্যাচার-নির্যাতনের মধ্য দিয়ে প্রিয় রাসূল (স) তার দাওয়াহ মিশন বাস্তবায়ন করেছিলেন তা আর কোন সিনেমায় এত বাস্তবভাবে উঠে আসে নি। রাসূল (স) এর জীবন সম্পর্কে জেনে নেয়ার জন্য এই সিনেমাটি ছোট্ট ভূমিকা পালন করতে পারে। শেয়ার করার মাধ্যমে সকলকে এই সিনেমাটি দেখতে সাহায্য করুন।
কাহিনীসংক্ষেপ
Synopsis
চলচ্চিত্রটিতে শেষ নবী মুহাম্মদ  সঃ এর মাধ্যমে মক্কায় ইসলামের সূচনার ঘটনাকে অনুসরণ করা হয়েছে, যেখানে মুসলমানগণ তাদের ধর্মীয় বিশ্বাসের কারণে অত্যাচারিত হচ্ছিল, এরপর মদিনায় হিজরত, বিভিন্ন যুদ্ধ, চুক্তি ইসলামের প্রসারের মধ্য দিয়ে কাহিনী এগিয়ে গেছে এবং মুসলমানদের মক্কা বিজয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্রের সমাপ্তি ঘটেছে। তৎকালীন সময়ের বেশ কিছু রক্তক্ষয়ী পটভূমি যেমন বদরের যুদ্ধ ও উহুদের যুদ্ধ চলচ্চিত্রটিতে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে, যার অধিকাংশ দৃশ্যই নবীজী এর চাচা হামজার চরিত্রের(অ্যান্থনি কুইন) দৃষ্টিকোণ থেকে দেখানো হয়েছে। ইসলামী মৌলিকতার উপর ভিত্তি করে চলচ্চিত্রটিতে নবী করীম মুহাম্মদ কে দেখানো হয় নি, তার কন্ঠেরও অনুকরণ করা হয় নি। তার স্ত্রী, সন্তান ও খলিফাদের ক্ষেত্রেও এই একই মূলনীতি অনুসরণ করা হয়েছে, অর্থাৎ তাদেরকেও চলচ্চিত্রটিতে দেখানো হয়নি।
দ্য মেসেজ মুভি সম্পর্কে যা বললেন...ডঃ জাকির নায়েক
youtube
দ্য মেসেজ THE MESSAGE - Bangla Dubbed 
youtube
দ্য মেসেজ
THE MESSAGE
https://www.youtube.com/watch?v=59eRrEKPQ5s
 
রিসালাতের পরিচয় ও বিষয়বস্তু
রিসালাত আরবি শব্দ। সাধারণ অর্থে যা কিছু প্রেরণ করা হয়, তাকেই রিসালাত বলা হয়। আর আভিধানিক অর্থ হলো, বার্তাবহন, সম্বোধন, লিখিত সহিফা বা বিষয়বস্তু ইত্যাদি (আল-মুজামুল অসিত)।
রিসালাত হলো এমন বক্তব্য, যা কোনো ব্যক্তি অন্যের কাছ থেকে প্রাপ্ত হয়ে বহন করে নিয়ে আসেÑ চাই তা লিখিত হোক বা অলিখিত (মুজামু লুগাতিল ফুকাহা)। ইসলামি শরিয়তের পরিভাষায়, আল্লাহ তায়ালা বান্দার হিদায়াতের নিমিত্তে তাদের মধ্য থেকে মনোনীত বান্দার মাধ্যমে যে বাণী পাঠান, তাকেই রিসালাত বলা হয়। আর যারা এই রিসালাত বহন করেন, তাদের বলা হয় রসুল। পবিত্র কোরআনে এই মর্মে ইরশাদ হয়েছে, অবশ্যই তারা ছিল আমার মনোনীত উত্তম বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত (সুরা সোয়াদ, আয়াত ৪৭)।
কোনো শিক্ষা, যোগ্যতা বা অর্জনযোগ্য কোনো বিষয়ের নাম রিসালাত নয়। এটা এমন কোনো বিষয়ও নয় যা দক্ষতা, মেধা বা প্রতিভার মাধ্যমে অর্জন বা লাভ করা যায়। অধ্যবসায়, অনুশীলন ও সাধনার মাধ্যমে ইহকাল ও পরকালের বহু বিষয় অর্জন সম্ভব হলেও রিসালাত ও নবুওয়াত অর্জন সম্ভব নয়। এটি সম্পূর্ণরূপে আল্লাহ তায়ালার মনোনয়ন। তিনি চাইলে এ মনোনয়ন মিলবে আর তিনি না ���াইলে কখনো মিলবে না। আর এ মনোনয়ন যাকে-তাকে আল্লাহ মহান প্রদান করেন না।
'সত্য ইলাহ' একমাত্র আল্লাহ
একটিই বার্তা 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ'
0 notes
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
'সত্য ইলাহ' একমাত্র আল্লাহ
একটিই বার্তা 'লা ইলাহা  ইল্লাল্লাহ'               
দ্য মেসেজ সিনেমার বিষয়
চলচ্চিত্রটিতে শেষ নবী মুহাম্মদ সঃ এর মাধ্যমে মক্কায় ইসলামের সূচনার ঘটনাকে অনুসরণ করা হয়েছে, যেখানে মুসলমানগণ তাদের ধর্মীয় বিশ্বাসের কারণে অত্যাচারিত হচ্ছিল, এরপর মদিনায় হিজরত, বিভিন্ন যুদ্ধ, চুক্তি ইসলামের প্রসারের মধ্য দিয়ে কাহিনী এগিয়ে গেছে এবং মুসলমানদের মক্কা বিজয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্রের সমাপ্তি ঘটেছে।
Innocence of Muslim নামের চরম মিথ্যা, বিদ্বেষমূলক সিনেমার জবাব হতে পারে ১৯৭৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত সিরিয়ান পরিচালক Mostafa Al Akkad পরিচালিত সিনেমা ‘দ্য মেসেজ‘।
দ্য মেসেজ মুভিতে নবীজি মুহাম্মদ (স) এর ইসলাম প্রচারের খন্ড খন্ড চিত্র বর্নিত হয়েছে। নবুয়্যত লাভের পর মক্কার প্রতিকূল পরিস্থিতিতে ইসলাম প্রচার, অত্যাচারিত হওয়া, পরবর্তীতে মদীনায় হিজরত এবং মক্কা বিজয় – এ সকল বিষয় ফুটে উঠেছে সিনেমাটিতে। এ ছাড়াও ইসলামের ইতিহাসে বিখ্যাত বদরের যুদ্ধ এবং ওহুদের যুদ্ধ দেখানো হয়েছে মুভিতে।
দ্য মেসেজ সিনেমার কাহিনী
দ্য মেসেজ সিনেমার কাহিনী এগিয়েছে ঐতিহাসিক চরিত্র হামযা (রা) যিনি নবীজি (স) এর চাচা ছিলেন, মক্কার কুরাইশদের নেতা আবু সুফিয়ান এবং হামযার কলিজা ভক্ষনকারী হিন্দার বর্ননা অনুসারে। হামজা চরিত্রে Anthony Quinn যিনি এর পূর্বে সেরা পার্শ্বচরিত্রে অভিনয়ের জন্য দুবার অস্কার পুরস্কার জিতে নিয়েছেন। এই তিন চরিত্র ছাড়াও ইসলামের প্রথম মুয়াজ্জিন হযরত বিলাল (রা), জায়েদ (রা), খালিদ বিন ওয়ালিদ, চাচা আবু তালিব এবং আবু লাহাবের চরিত্র উঠে এসেছে।
দ্য মেসেজ সিনেমায় মুহাম্মদ (স) কিংবা খিলাফাতে রাশেদার চার খলিফাকে জনগনের সামনে প্রকাশ করা হয় নি। তাদের চরিত্র অন্য কোন মানুষ উপস্থাপন করতে পারেন না, তাদের গুনাবলী অন্যান্য সাধারন মানুষদের পক্ষে তুলে ধরা সম্ভব নয়। তবে তাদেরকে উপেক্ষা করে তো আর কাহিনী এগিয়ে নেয়া সম্ভব নয়, তাই বুদ্ধিমত্তার সাথে তুলে ধরা হয়েছে তাদের কার্যাবলী। নবীজি (স) এর বাকানো লাঠি আর কোথাও কোথাও উটনীর মাধ্যমে তাঁকে প্রকাশ করা হয়েছে, কখনোও ক্যামেরাকেই নবীজি (স) হিসেবে প্রকাশ করা হয়েছে তবে তার কন্ঠ কিংবা শরীরের কোন অংশ প্রকাশ করা হয় নি। বদর কিংবা ওহুদ যুদ্ধে মূল নেতৃত্ব নবীজি (স) দিলেও সিনেমায় তার পালিত পুত্র যায়েদ (আ) কে নেতৃত্বের আসনে দেখানো হয়েছে, যিনি নবীজি (স) এর নির্দেশানুসারে নেতৃত্ব দিয়েছেন। আবার আলী (রা) কে প্রকাশ করার জন্য তার দুমাথার তরবারী যুলফিকারকে দেখানো হয়েছে।
কি পরিমান সংগ্রাম,ত্যাগ তিতিক্ষা, অত্যাচার-নির্যাতনের মধ্য দিয়ে প্রিয় রাসূল (স) তার দাওয়াহ মিশন বাস্তবায়ন করেছিলেন তা আর কোন সিনেমায় এত বাস্তবভাবে উঠে আসে নি। রাসূল (স) এর জীবন সম্পর্কে জেনে নেয়ার জন্য এই সিনেমাটি ছোট্ট ভূমিকা পালন করতে পারে। শেয়ার করার মাধ্যমে সকলকে এই সিনেমাটি দেখতে সাহায্য করুন।
কাহিনীসংক্ষেপ
Synopsis
চলচ্চিত্রটিতে শেষ নবী মুহাম্মদ  সঃ এর মাধ্যমে মক্কায় ইসলামের সূচনার ঘটনাকে অনুসরণ করা হয়েছে, যেখানে মুসলমানগণ তাদের ধর্মীয় বিশ্বাসের কারণে অত্যাচারিত হচ্ছিল, এরপর মদিনায় হিজরত, বিভিন্ন যুদ্ধ, চুক্তি ইসলামের প্রসারের মধ্য দিয়ে কাহিনী এগিয়ে গেছে এবং মুসলমানদের মক্কা বিজয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্রের সমাপ্তি ঘটেছে। তৎকালীন সময়ের বেশ কিছু রক্তক্ষয়ী পটভূমি যেমন বদরের যুদ্ধ ও উহুদের যুদ্ধ চলচ্চিত্রটিতে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে, যার অধিকাংশ দৃশ্যই নবীজী এর চাচা হামজার চরিত্রের(অ্যান্থনি কুইন) দৃষ্টিকোণ থেকে দেখানো হয়েছে। ইসলামী মৌলিকতার উপর ভিত্তি করে চলচ্চিত্রটিতে নবী করীম মুহাম্মদ কে দেখানো হয় নি, তার কন্ঠেরও অনুকরণ করা হয় নি। তার স্ত্রী, সন্তান ও খলিফাদের ক্ষেত্রেও এই একই মূলনীতি অনুসরণ করা হয়েছে, অর্থাৎ তাদেরকেও চলচ্চিত্রটিতে দেখানো হয়নি।
দ্য মেসেজ মুভি সম্পর্কে যা বললেন...ডঃ জাকির নায়েক
youtube
দ্য মেসেজ THE MESSAGE - Bangla Dubbed 
youtube
দ্য মেসেজ
THE MESSAGE
https://www.youtube.com/watch?v=59eRrEKPQ5s
 
রিসালাতের পরিচয় ও বিষয়বস্তু
রিসালাত আরবি শব্দ। সাধারণ অর্থে যা কিছু প্রেরণ করা হয়, তাকেই রিসালাত বলা হয়। আর আভিধানিক অর্থ হলো, বার্তাবহন, সম্বোধন, লিখিত সহিফা বা বিষয়বস্তু ইত্যাদি (আল-মুজামুল অসিত)।
রিসালাত হলো এমন বক্তব্য, যা কোনো ব্যক্তি অন্যের কাছ থেকে প্রাপ্ত হয়ে বহন করে নিয়ে আসেÑ চাই তা লিখিত হোক বা অলিখিত (মুজামু লুগাতিল ফুকাহা)। ইসলামি শরিয়তের পরিভাষায়, আল্লাহ তায়ালা বান্দার হিদায়াতের নিমিত্তে তাদের মধ্য থেকে মনোনীত বান্দার মাধ্যমে যে বাণী পাঠান, তাকেই রিসালাত বলা হয়। আর যারা এই রিসালাত বহন করেন, তাদের বলা হয় রসুল। পবিত্র কোরআনে এই মর্মে ইরশাদ হয়েছে, অবশ্যই তারা ছিল আমার মনোনীত উত্তম বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত (সুরা সোয়াদ, আয়াত ৪৭)।
কোনো শিক্ষা, যোগ্যতা বা অর্জনযোগ্য কোনো বিষয়ের নাম রিসালাত নয়। এটা এমন কোনো বিষয়ও নয় যা দক্ষতা, মেধা বা প্রতিভার মাধ্যমে অর্জন বা লাভ করা যায়। অধ্যবসায়, অনুশীলন ও সাধনার মাধ্যমে ইহকাল ও পরকালের বহু বিষয় অর্জন সম্ভব হলেও রিসালাত ও নবুওয়াত অর্জন সম্ভব নয়। এটি সম্পূর্ণরূপে আল্লাহ তায়ালার মনোনয়ন। তিনি চাইলে এ মনোনয়ন মিলবে আর তিনি না চাইলে কখনো মিলবে না। আর এ মনোনয়ন যাকে-তাকে আল্লাহ মহান প্রদান করেন না।
'সত্য ইলাহ' একমাত্র আল্লাহ
একটিই বার্তা 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ'
0 notes
ilyforallahswt · 19 days
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
'সত্য ইলাহ' একমাত্র আল্লাহ
একটিই বার্তা 'লা ইলাহা  ইল্লাল্লাহ'               
দ্য মেসেজ সিনেমার বিষয়
চলচ্চিত্রটিতে শেষ নবী মুহাম্মদ সঃ এর মাধ্যমে মক্কায় ইসলামের সূচনার ঘটনাকে অনুসরণ করা হয়েছে, যেখানে মুসলমানগণ তাদের ধর্মীয় বিশ্বাসের কারণে অত্যাচারিত হচ্ছিল, এরপর মদিনায় হিজরত, বিভিন্ন যুদ্ধ, চুক্তি ইসলামের প্রসারের মধ্য দিয়ে কাহিনী এগিয়ে গেছে এবং মুসলমানদের মক্কা বিজয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্রের সমাপ্তি ঘটেছে।
Innocence of Muslim নামের চরম মিথ্যা, বিদ্বেষমূলক সিনেমার জবাব হতে পারে ১৯৭৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত সিরিয়ান পরিচালক Mostafa Al Akkad পরিচালিত সিনেমা ‘দ্য মেসেজ‘।
দ্য মেসেজ মুভিতে নবীজি মুহাম্মদ (স) এর ইসলাম প্রচারের খন্ড খন্ড চিত্র বর্নিত হয়েছে। নবুয়্যত লাভের পর মক্কার প্রতিকূল পরিস্থিতিতে ইসলাম প্রচার, অত্যাচারিত হওয়া, পরবর্তীতে মদীনায় হিজরত এবং মক্কা বিজয় – এ সকল বিষয় ফুটে উঠেছে সিনেমাটিতে। এ ছাড়াও ইসলামের ইতিহাসে বিখ্যাত বদরের যুদ্ধ এবং ওহুদের যুদ্ধ দেখানো হয়েছে মুভিতে।
দ্য মেসেজ সিনেমার কাহিনী
দ্য মেসেজ সিনেমার কাহিনী এগিয়েছে ঐতিহাসিক চরিত্র হামযা (রা) যিনি নবীজি (স) এর চাচা ছিলেন, মক্কার কুরাইশদের নেতা আবু সুফিয়ান এবং হামযার কলিজা ভক্ষনকারী হিন্দার বর্ননা অনুসারে। হামজা চরিত্রে Anthony Quinn যিনি এর পূর্বে সেরা পার্শ্বচরিত্রে অভিনয়ের জন্য দুবার অস্কার পুরস্কার জিতে নিয়েছেন। এই তিন চরিত্র ছাড়াও ইসলামের প্রথম মুয়াজ্জিন হযরত বিলাল (রা), জায়েদ (রা), খালিদ বিন ওয়ালিদ, চাচা আবু তালিব এবং আবু লাহাবের চরিত্র উঠে এসেছে।
দ্য মেসেজ সিনেমায় মুহাম্মদ (স) কিংবা খিলাফাতে রাশেদার চার খলিফাকে জনগনের সামনে প্রকাশ করা হয় নি। তাদের চরিত্র অন্য কোন মানুষ উপস্থাপন করতে পারেন না, তাদের গুনাবলী অন্যান্য সাধারন মানুষদের পক্ষে তুলে ধরা সম্ভব নয়। তবে তাদেরকে উপেক্ষা করে তো আর কাহিনী এগিয়ে নেয়া সম্ভব নয়, তাই বুদ্ধিমত্তার সাথে তুলে ধরা হয়েছে তাদের কার্যাবলী। নবীজি (স) এর বাকানো লাঠি আর কোথাও কোথাও উটনীর মাধ্যমে তাঁকে প্রকাশ করা হয়েছে, কখনোও ক্যামেরাকেই নবীজি (স) হিসেবে প্রকাশ করা হয়েছে তবে তার কন্ঠ কিংবা শরীরের কোন অংশ প্রকাশ করা হয় নি। বদর কিংবা ওহুদ যুদ্ধে মূল নেতৃত্ব নবীজি (স) দিলেও সিনেমায় তার পালিত পুত্র যায়েদ (আ) কে নেতৃত্বের আসনে দেখানো হয়েছে, যিনি নবীজি (স) এর নির্দেশানুসারে নেতৃত্ব দিয়েছেন। আবার আলী (রা) কে প্রকাশ করার জন্য তার দুমাথার তরবারী যুলফিকারকে দেখানো হয়েছে।
কি পরিমান সংগ্রাম,ত্যাগ তিতিক্ষা, অত্যাচার-নির্যাতনের মধ্য দিয়ে প্রিয় রাসূল (স) তার দাওয়াহ মিশন বাস্তবায়ন করেছিলেন তা আর কোন সিনেমায় এত বাস্তবভাবে উঠে আসে নি। রাসূল (স) এর জীবন সম্পর্কে জেনে নেয়ার জন্য এই সিনেমাটি ছোট্ট ভূমিকা পালন করতে পারে। শেয়ার করার মাধ্যমে সকলকে এই সিনেমাটি দেখতে সাহায্য করুন।
কাহিনীসংক্ষেপ
Synopsis
চলচ্চিত্রটিতে শেষ নবী মুহাম্মদ  সঃ এর মাধ্যমে মক্কায় ইসলামের সূচনার ঘটনাকে অনুসরণ করা হয়েছে, যেখানে মুসলমানগণ তাদের ধর্মীয় বিশ্বাসের কারণে অত্যাচারিত হচ্ছিল, এরপর মদিনায় হিজরত, বিভিন্ন যুদ্ধ, চুক্তি ইসলামের প্রসারের মধ্য দিয়ে কাহিনী এগিয়ে গেছে এবং মুসলমানদের মক্কা বিজয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্রের সমাপ্তি ঘটেছে। তৎকালীন সময়ের বেশ কিছু রক্তক্ষয়ী পটভূমি যেমন বদরের যুদ্ধ ও উহুদের যুদ্ধ চলচ্চিত্রটিতে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে, যার অধিকাংশ দৃশ্যই নবীজী এর চাচা হামজার চরিত্রের(অ্যান্থনি কুইন) দৃষ্টিকোণ থেকে দেখানো হয়েছে। ইসলামী মৌলিকতার উপর ভিত্তি করে চলচ্চিত্রটিতে নবী করীম মুহাম্মদ কে দেখানো হয় নি, তার কন্ঠেরও অনুকরণ করা হয় নি। তার স্ত্রী, সন্তান ও খলিফাদের ক্ষেত্রেও এই একই মূলনীতি অনুসরণ করা হয়েছে, অর্থাৎ তাদেরকেও চলচ্চিত্রটিতে দেখানো হয়নি।
দ্য মেসেজ মুভি সম্পর্কে যা বললেন...ডঃ জাকির নায়েক
youtube
দ্য মেসেজ THE MESSAGE - Bangla Dubbed 
youtube
দ্য মেসেজ
THE MESSAGE
https://www.youtube.com/watch?v=59eRrEKPQ5s
 
রিসালাতের পরিচয় ও বিষয়বস্তু
রিসালাত আরবি শব্দ। সাধারণ অর্থে যা কিছু প্রেরণ করা হয়, তাকেই রিসালাত বলা হয়। আর আভিধানিক অর্থ হলো, বার্তাবহন, সম্বোধন, লিখিত সহিফা বা বিষয়বস্তু ইত্যাদি (আল-মুজামুল অসিত)।
রিসালাত হলো এমন বক্তব্য, যা কোনো ব্যক্তি অন্যের কাছ থেকে প্রাপ্ত হয়ে বহন করে নিয়ে আসেÑ চাই তা লিখিত হোক বা অলিখিত (মুজামু লুগাতিল ফুকাহা)। ইসলামি শরিয়তের পরিভাষায়, আল্লাহ তায়ালা বান্দার হিদায়াতের নিমিত্তে তাদের মধ্য থেকে মনোনীত বান্দার মাধ্যমে যে বাণী পাঠান, তাকেই রিসালাত বলা হয়। আর যারা এই রিসালাত বহন করেন, তাদের বলা হয় রসুল। পবিত্র কোরআনে এই মর্মে ইরশাদ হয়েছে, অবশ্যই তারা ছিল আমার মনোনীত উত্তম বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত (সুরা সোয়াদ, আয়াত ৪৭)।
কোনো শিক্ষা, যোগ্যতা বা অর্জনযোগ্য কোনো বিষয়ের নাম রিসালাত নয়। এটা এমন কোনো বিষয়ও নয় যা দক্ষতা, মেধা বা প্রতিভার মাধ্যমে অর্জন বা লাভ করা যায়। অধ্যবসায়, অনুশীলন ও সাধনার মাধ্যমে ইহকাল ও পরকালের বহু বিষয় অর্জন সম্ভব হলেও রিসালাত ও নবুওয়াত অর্জন সম্ভব নয়। এটি সম্পূর্ণরূপে আল্লাহ তায়ালার মনোনয়ন। তিনি চাইলে এ মনোনয়ন মিলবে আর তিনি না চাইলে কখনো মিলবে না। আর এ মনোনয়ন যাকে-তাকে আল্লাহ মহান প্রদান করেন না।
'সত্য ইলাহ' একমাত্র আল্লাহ
একটিই বার্তা 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ'
0 notes
myreligionislam · 19 days
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
'সত্য ইলাহ' একমাত্র আল্লাহ
একটিই বার্তা 'লা ইলাহা  ইল্লাল্লাহ'               
দ্য মেসেজ সিনেমার বিষয়
চলচ্চিত্রটিতে শেষ নবী মুহাম্মদ সঃ এর মাধ্যমে মক্কায় ইসলামের সূচনার ঘটনাকে অনুসরণ করা হয়েছে, যেখানে মুসলমানগণ তাদের ধর্মীয় বিশ্বাসের কারণে অত্যাচারিত হচ্ছিল, এরপর মদিনায় হিজরত, বিভিন্ন যুদ্ধ, চুক্তি ইসলামের প্রসারের মধ্য দিয়ে কাহিনী এগিয়ে গেছে এবং মুসলমানদের মক্কা বিজয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্রের সমাপ্তি ঘটেছে।
Innocence of Muslim নামের চরম মিথ্যা, বিদ্বেষমূলক সিনেমার জবাব হতে পারে ১৯৭৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত সিরিয়ান পরিচালক Mostafa Al Akkad পরিচালিত সিনেমা ‘দ্য মেসেজ‘।
দ্য মেসেজ মুভিতে নবীজি মুহাম্মদ (স) এর ইসলাম প্রচারের খন্ড খন্ড চিত্র বর্নিত হয়েছে। নবুয়্যত লাভের পর মক্কার প্রতিকূল পরিস্থিতিতে ইসলাম প্রচার, অত্যাচারিত হওয়া, পরবর্তীতে মদীনায় হিজরত এবং মক্কা বিজয় – এ সকল বিষয় ফুটে উঠেছে সিনেমাটিতে। এ ছাড়াও ইসলামের ইতিহাসে বিখ্যাত বদরের যুদ্ধ এবং ওহুদের যুদ্ধ দেখানো হয়েছে মুভিতে।
দ্য মেসেজ সিনেমার কাহিনী
দ্য মেসেজ সিনেমার কাহিনী এগিয়েছে ঐতিহাসিক চরিত্র হামযা (রা) যিনি নবীজি (স) এর চাচা ছিলেন, মক্কার কুরাইশদের নেতা আবু সুফিয়ান এবং হামযার কলিজা ভক্ষনকারী হিন্দার বর্ননা অনুসারে। হামজা চরিত্রে Anthony Quinn যিনি এর পূর্বে সেরা পার্শ্বচরিত্রে অভিনয়ের জন্য দুবার অস্কার পুরস্কার জিতে নিয়েছেন। এই তিন চরিত্র ছাড়াও ইসলামের প্রথম মুয়াজ্জিন হযরত বিলাল (রা), জায়েদ (রা), খালিদ বিন ওয়ালিদ, চাচা আবু তালিব এবং আবু লাহাবের চরিত্র উঠে এসেছে।
দ্য মেসেজ সিনেমায় মুহাম্মদ (স) কিংবা খিলাফাতে রাশেদার চার খলিফাকে জনগনের সামনে প্রকাশ করা হয় নি। তাদের চরিত্র অন্য কোন মানুষ উপস্থাপন করতে পারেন না, তাদের গুনাবলী অন্যান্য সাধারন মানুষদের পক্ষে তুলে ধরা সম্ভব নয়। তবে তাদেরকে উপেক্ষা করে তো আর কাহিনী এগিয়ে নেয়া সম্ভব নয়, তাই বুদ্ধিমত্তার সাথে তুলে ধরা হয়েছে তাদের কার্যাবলী। নবীজি (স) এর বাকানো লাঠি আর কোথাও কোথাও উটনীর মাধ্যমে তাঁকে প্রকাশ করা হয়েছে, কখনোও ক্যামেরাকেই নবীজি (স) হিসেবে প্রকাশ করা হয়েছে তবে তার কন্ঠ কিংবা শরীরের কোন অংশ প্রকাশ করা হয় নি। বদর কিংবা ওহুদ যুদ্ধে মূল নেতৃত্ব নবীজি (স) দিলেও সিনেমায় তার পালিত পুত্র যায়েদ (আ) কে নেতৃত্বের আসনে দেখানো হয়েছে, যিনি নবীজি (স) এর নির্দেশানুসারে নেতৃত্ব দিয়েছেন। আবার আলী (রা) কে প্রকাশ করার জন্য তার দুমাথার তরবারী যুলফিকারকে দেখানো হয়েছে।
কি পরিমান সংগ্রাম,ত্যাগ তিতিক্ষা, অত্যাচার-নির্যাতনের মধ্য দিয়ে প্রিয় রাসূল (স) তার দাওয়াহ মিশন বাস্তবায়ন করেছিলেন তা আর কোন সিনেমায় এত বাস্তবভাবে উঠে আসে নি। রাসূল (স) এর জীবন সম্পর্কে জেনে নেয়ার জন্য এই সিনেমাটি ছোট্ট ভূমিকা পালন করতে পারে। শেয়ার করার মাধ্যমে সকলকে এই সিনেমাটি দেখতে সাহায্য করুন।
কাহিনীসংক্ষেপ
Synopsis
চলচ্চিত্রটিতে শেষ নবী মুহাম্মদ  সঃ এর মাধ্যমে মক্কায় ইসলামের সূচনার ঘটনাকে অনুসরণ করা হয়েছে, যেখানে মুসলমানগণ তাদের ধর্মীয় বিশ্বাসের কারণে অত্যাচারিত হচ্ছিল, এরপর মদিনায় হিজরত, বিভিন্ন যুদ্ধ, চুক্তি ইসলামের প্রসারের মধ্য দিয়ে কাহিনী এগিয়ে গেছে এবং মুসলমানদের মক্কা বিজয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্রের সমাপ্তি ঘটেছে। তৎকালীন সময়ের বেশ কিছু রক্তক্ষয়ী পটভূমি যেমন বদরের যুদ্ধ ও উহুদের যুদ্ধ চলচ্চিত্রটিতে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে, যার অধিকাংশ দৃশ্যই নবীজী এর চাচা হামজার চরিত্রের(অ্যান্থনি কুইন) দৃষ্টিকোণ থেকে দেখানো হয়েছে। ইসলামী মৌলিকতার উপর ভিত্তি করে চলচ্চিত্রটিতে নবী করীম মুহাম্মদ কে দেখানো হয় নি, তার কন্ঠেরও অনুকরণ করা হয় নি। তার স্ত্রী, সন্তান ও খলিফাদের ক্ষেত্রেও এই একই মূলনীতি অনুসরণ করা হয়েছে, অর্থাৎ তাদেরকেও চলচ্চিত্রটিতে দেখানো হয়নি।
দ্য মেসেজ মুভি সম্পর্কে যা বললেন...ডঃ জাকির নায়েক
youtube
দ্য মেসেজ THE MESSAGE - Bangla Dubbed 
youtube
দ্য মেসেজ
THE MESSAGE
https://www.youtube.com/watch?v=59eRrEKPQ5s
 
রিসালাতের পরিচয় ও বিষয়বস্তু
রিসালাত আরবি শব্দ। সাধারণ অর্থে যা কিছু প্রেরণ করা হয়, তাকেই রিসালাত বলা হয়। আর আভিধানিক অর্থ হলো, বার্তাবহন, সম্বোধন, লিখিত সহিফা বা বিষয়বস্তু ইত্যাদি (আল-মুজামুল অসিত)।
রিসালাত হলো এমন বক্তব্য, যা কোনো ব্যক্তি অন্যের কাছ থেকে প্রাপ্ত হয়ে বহন করে নিয়ে আসেÑ চাই তা লিখিত হোক বা অলিখিত (মুজামু লুগাতিল ফুকাহা)। ইসলামি শরিয়তের পরিভাষায়, আল্লাহ তায়ালা বান্দার হিদায়াতের নিমিত্তে তাদের মধ্য থেকে মনোনীত বান্দার মাধ্যমে যে বাণী পাঠান, তাকেই রিসালাত বলা হয়। আর যারা এই রিসালাত বহন করেন, তাদের বলা হয় রসুল। পবিত্র কোরআনে এই মর্মে ইরশাদ হয়েছে, অবশ্যই তারা ছিল আমার মনোনীত উত্তম বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত (সুরা সোয়াদ, আয়াত ৪৭)।
কোনো শিক্ষা, যোগ্যতা বা অর্জনযোগ্য কোনো বিষয়ের নাম রিসালাত নয়। এটা এমন কোনো বিষয়ও নয় যা দক্ষতা, মেধা বা প্রতিভার মাধ্যমে অর্জন বা লাভ করা যায়। অধ্যবসায়, অনুশীলন ও সাধনার মাধ্যমে ইহকাল ও পরকালের বহু বিষয় অর্জন সম্ভব হলেও রিসালাত ও নবুওয়াত অর্জন সম্ভব নয়। এটি সম্পূর্ণরূপে আল্লাহ তায়ালার মনোনয়ন। তিনি চাইলে এ মনোনয়ন মিলবে আর তিনি না চাইলে কখনো মিলবে না। আর এ মনোনয়ন যাকে-তাকে আল্লাহ মহান প্রদান করেন না।
'সত্য ইলাহ' একমাত্র আল্লাহ
একটিই বার্তা 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ'
0 notes
bangladeshkhobor · 1 month
Text
সাভারে বিএনপির কর্মসূচি পালিত
দেশব্যাপী বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নির্বিচারে গুলি করে ছাত্র-জনতাকে হত্যার ঘটনায় শেখ হাসিনাসহ জড়িতদের বিচারের দাবিতে ও ১৫ আগস্ট উপলক্ষে নাশকতা ও নৈরাজ্য ঠেকাতে সাভার উপজেলায় আজ অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে স্থানীয় বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা। বৃহস্পতিবার (১৫ আগস্ট) দুপুর থেকে সাভার থানা ও পৌর বিএনপিসহ সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে এই কর্মসূচি শুরু করে। এ…
0 notes
onenews24bd · 11 months
Text
হোসেনপুরে নানা আয়োজনে জেল হত্যা দিবস পালিত
কিশোরগঞ্জে জেলার হোসেনপুর উপজেলায় নানা আয়োজনের জেল হত্যা দিবস পালিত হয়েছে। ‌দিবসটি পালন উপলক্ষে উপজেলা প্রশাসন উপজেলা আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন সংগঠন নানা কর্মসূচির আয়োজন করে। শুক্রবার (৩ নভেম্বর) সকাল ১১টায় হোসেনপুর পৌরসভার ফায়ার সার্ভিস  সংলগ্ন শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলামের ম্যুরালে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানায় হোসেনপুর উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা পরিষদ এবং উপজেলা আওয়ামী লীগ,  কৃষক লীগ, উপজেলা যুবলীগ,…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
topnews24online · 2 years
Text
নওগাঁয় বিশ্ব মৃত্তিকা দিবস পালিত
নওগাঁয় বিশ্ব মৃত্তিকা দিবস পালিত
নওগাঁ প্রতিনিধিঃ নওগাঁয় বিশ্ব মৃত্তিকা দিবস উপলক্ষে র‌্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। দিবসটি পালন উপলক্ষে সোমবার সকাল ১০টায় জেলা প্রাশাসকের কার্যালয়ের সামনে থেকে এ একটি র‌্যালী বের হয়। মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউট নওগাঁ আঞ্চলিক কার্যালয় যা আয়োজন করে। পরে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক খালিদ মেহেদী হাসান। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
nr24bd · 2 years
Text
জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের উদ্যোগে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের উদ্যোগে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মাসুদ আলী পুলক , রাজশাহী: রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন করেছে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরাম। সোমবার (৭ নভেম্বর) সকাল ১০টায় এ উপলক্ষে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরাম এর উদ্যোগে ডীনস কমপ্লেক্সের কনফারেন্স রুমে এক আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়। জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরাম, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতি প্রফেসর ড. এফ. নজরুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
allahisourrabb · 19 days
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
'সত্য ইলাহ' একমাত্র আল্লাহ
একটিই বার্তা 'লা ইলাহা  ইল্লাল্লাহ'               
দ্য মেসেজ সিনেমার বিষয়
চলচ্চিত্রটিতে শেষ নবী মুহাম্মদ সঃ এর মাধ্যমে মক্কায় ইসলামের সূচনার ঘটনাকে অনুসরণ করা হয়েছে, যেখানে মুসলমানগণ তাদের ধর্মীয় বিশ্বাসের কারণে অত্যাচারিত হচ্ছিল, এরপর মদিনায় হিজরত, বিভিন্ন যুদ্ধ, চুক্তি ইসলামের প্রসারের মধ্য দিয়ে কাহিনী এগিয়ে গেছে এবং মুসলমানদের মক্কা বিজয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্রের সমাপ্তি ঘটেছে।
Innocence of Muslim নামের চরম মিথ্যা, বিদ্বেষমূলক সিনেমার জবাব হতে পারে ১৯৭৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত সিরিয়ান পরিচালক Mostafa Al Akkad পরিচালিত সিনেমা ‘দ্য মেসেজ‘।
দ্য মেসেজ মুভিতে নবীজি মুহাম্মদ (স) এর ইসলাম প্রচারের খন্ড খন্ড চিত্র বর্নিত হয়েছে। নবুয়্যত লাভের পর মক্কার প্রতিকূল পরিস্থিতিতে ইসলাম প্রচার, অত্যাচারিত হওয়া, পরবর্তীতে মদীনায় হিজরত এবং মক্কা বিজয় – এ সকল বিষয় ফুটে উঠেছে সিনেমাটিতে। এ ছাড়াও ইসলামের ইতিহাসে বিখ্যাত বদরের যুদ্ধ এবং ওহুদের যুদ্ধ দেখানো হয়েছে মুভিতে।
দ্য মেসেজ সিনেমার কাহিনী
দ্য মেসেজ সিনেমার কাহিনী এগিয়েছে ঐতিহাসিক চরিত্র হামযা (রা) যিনি নবীজি (স) এর চাচা ছিলেন, মক্কার কুরাইশদের নেতা আবু সুফিয়ান এবং হামযার কলিজা ভক্ষনকারী হিন্দার বর্ননা অনুসারে। হামজা চরিত্রে Anthony Quinn যিনি এর পূর্বে সেরা পার্শ্বচরিত্রে অভিনয়ের জন্য দুবার অস্কার পুরস্কার জিতে নিয়েছেন। এই তিন চরিত্র ছাড়াও ইসলামের প্রথম মুয়াজ্জিন হযরত বিলাল (রা), জায়েদ (রা), খালিদ বিন ওয়ালিদ, চাচা আবু তালিব এবং আবু লাহাবের চরিত্র উঠে এসেছে।
দ্য মেসেজ সিনেমায় মুহাম্মদ (স) কিংবা খিলাফাতে রাশেদার চার খলিফাকে জনগনের সামনে প্রকাশ করা হয় নি। তাদের চরিত্র অন্য কোন মানুষ উপস্থাপন করতে পারেন না, তাদের গুনাবলী অন্যান্য সাধারন মানুষদের পক্ষে তুলে ধরা সম্ভব নয়। তবে তাদেরকে উপেক্ষা করে তো আর কাহিনী এগিয়ে নেয়া সম্ভব নয়, তাই বুদ্ধিমত্তার সাথে তুলে ধরা হয়েছে তাদের কার্যাবলী। নবীজি (স) এর বাকানো লাঠি আর কোথাও কোথাও উটনীর মাধ্যমে তাঁকে প্রকাশ করা হয়েছে, কখনোও ক্যামেরাকেই নবীজি (স) হিসেবে প্রকাশ কর�� হয়েছে তবে তার কন্ঠ কিংবা শরীরের কোন অংশ প্রকাশ করা হয় নি। বদর কিংবা ওহুদ যুদ্ধে মূল নেতৃত্ব নবীজি (স) দিলেও সিনেমায় তার পালিত পুত্র যায়েদ (আ) কে নেতৃত্বের আসনে দেখানো হয়েছে, যিনি নবীজি (স) এর নির্দেশানুসারে নেতৃত্ব দিয়েছেন। আবার আলী (রা) কে প্রকাশ করার জন্য তার দুমাথার তরবারী যুলফিকারকে দেখানো হয়েছে।
কি পরিমান সংগ্রাম,ত্যাগ তিতিক্ষা, অত্যাচার-নির্যাতনের মধ্য দিয়ে প্রিয় রাসূল (স) তার দাওয়াহ মিশন বাস্তবায়ন করেছিলেন তা আর কোন সিনেমায় এত বাস্তবভাবে উঠে আসে নি। রাসূল (স) এর জীবন সম্পর্কে জেনে নেয়ার জন্য এই সিনেমাটি ছোট্ট ভূমিকা পালন করতে পারে। শেয়ার করার মাধ্যমে সকলকে এই সিনেমাটি দেখতে সাহায্য করুন।
কাহিনীসংক্ষেপ
Synopsis
চলচ্চিত্রটিতে শেষ নবী মুহাম্মদ  সঃ এর মাধ্যমে মক্কায় ইসলামের সূচনার ঘটনাকে অনুসরণ করা হয়েছে, যেখানে মুসলমানগণ তাদের ধর্মীয় বিশ্বাসের কারণে অত্যাচারিত হচ্ছিল, এরপর মদিনায় হিজরত, বিভিন্ন যুদ্ধ, চুক্তি ইসলামের প্রসারের মধ্য দিয়ে কাহিনী এগিয়ে গেছে এবং মুসলমানদের মক্কা বিজয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্রের সমাপ্তি ঘটেছে। তৎকালীন সময়ের বেশ কিছু রক্তক্ষয়ী পটভূমি যেমন বদরের যুদ্ধ ও উহুদের যুদ্ধ চলচ্চিত্রটিতে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে, যার অধিকাংশ দৃশ্যই নবীজী এর চাচা হামজার চরিত্রের(অ্যান্থনি কুইন) দৃষ্টিকোণ থেকে দেখানো হয়েছে। ইসলামী মৌলিকতার উপর ভিত্তি করে চলচ্চিত্রটিতে নবী করীম মুহাম্মদ কে দেখানো হয় নি, তার কন্ঠেরও অনুকরণ করা হয় নি। তার স্ত্রী, সন্তান ও খলিফাদের ক্ষেত্রেও এই একই মূলনীতি অনুসরণ করা হয়েছে, অর্থাৎ তাদেরকেও চলচ্চিত্রটিতে দেখানো হয়নি।
দ্য মেসেজ মুভি সম্পর্কে যা বললেন...ডঃ জাকির নায়েক
youtube
দ্য মেসেজ THE MESSAGE - Bangla Dubbed 
youtube
দ্য মেসেজ
THE MESSAGE
https://www.youtube.com/watch?v=59eRrEKPQ5s
 
রিসালাতের পরিচয় ও বিষয়বস্তু
রিসালাত আরবি শব্দ। সাধারণ অর্থে যা কিছু প্রেরণ করা হয়, তাকেই রিসালাত বলা হয়। আর আভিধানিক অর্থ হলো, বার্তাবহন, সম্বোধন, লিখিত সহিফা বা বিষয়বস্তু ইত্যাদি (আল-মুজামুল অসিত)।
রিসালাত হলো এমন বক্তব্য, যা কোনো ব্যক্তি অন্যের কাছ থেকে প্রাপ্ত হয়ে বহন করে নিয়ে আসেÑ চাই তা লিখিত হোক বা অলিখিত (মুজামু লুগাতিল ফুকাহা)। ইসলামি শরিয়তের পরিভাষায়, আল্লাহ তায়ালা বান্দার হিদায়াতের নিমিত্তে তাদের মধ্য থেকে মনোনীত বান্দার মাধ্যমে যে বাণী পাঠান, তাকেই রিসালাত বলা হয়। আর যারা এই রিসালাত বহন করেন, তাদের বলা হয় রসুল। পবিত্র কোরআনে এই মর্মে ইরশাদ হয়েছে, অবশ্যই তারা ছিল আমার মনোনীত উত্তম বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত (সুরা সোয়াদ, আয়াত ৪৭)।
কোনো শিক্ষা, যোগ্যতা বা অর্জনযোগ্য কোনো বিষয়ের নাম রিসালাত নয়। এটা এমন কোনো বিষয়ও নয় যা দক্ষতা, মেধা বা প্রতিভার মাধ্যমে অর্জন বা লাভ করা যায়। অধ্যবসায়, অনুশীলন ও সাধনার মাধ্যমে ইহকাল ও পরকালের বহু বিষয় অর্জন সম্ভব হলেও রিসালাত ও নবুওয়াত অর্জন সম্ভব নয়। এটি সম্পূর্ণরূপে আল্লাহ তায়ালার মনোনয়ন। তিনি চাইলে এ মনোনয়ন মিলবে আর তিনি না চাইলে কখনো মিলবে না। আর এ মনোনয়ন যাকে-তাকে আল্লাহ মহান প্রদান করেন না।
'সত্য ইলাহ' একমাত্র আল্লাহ
একটিই বার্তা 'লাইলাহাইল্লাল্লাহ'
0 notes
mylordisallah · 19 days
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
'সত্য ইলাহ' একমাত্র আল্লাহ
একটিই বার্তা 'লা ইলাহা  ইল্লাল্লাহ'               
দ্য মেসেজ সিনেমার বিষয়
চলচ্চিত্রটিতে শেষ নবী মুহাম্মদ সঃ এর মাধ্যমে মক্কায় ইসলামের সূচনার ঘটনাকে অনুসরণ করা হয়েছে, যেখানে মুসলমানগণ তাদের ধর্মীয় বিশ্বাসের কারণে অত্যাচারিত হচ্ছিল, এরপর মদিনায় হিজরত, বিভিন্ন যুদ্ধ, চুক্তি ইসলামের প্রসারের মধ্য দিয়ে কাহিনী এগিয়ে গেছে এবং মুসলমানদের মক্কা বিজয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্রের সমাপ্তি ঘটেছে।
Innocence of Muslim নামের চরম মিথ্যা, বিদ্বেষমূলক সিনেমার জবাব হতে পারে ১৯৭৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত সিরিয়ান পরিচালক Mostafa Al Akkad পরিচালিত সিনেমা ‘দ্য মেসেজ‘।
দ্য মেসেজ মুভিতে নবীজি মুহাম্মদ (স) এর ইসলাম প্রচারের খন্ড খন্ড চিত্র বর্নিত হয়েছে। নবুয়্যত লাভের পর মক্কার প্রতিকূল পরিস্থিতিতে ইসলাম প্রচার, অত্যাচারিত হওয়া, পরবর্তীতে মদীনায় হিজরত এবং মক্কা বিজয় – এ সকল বিষয় ফুটে উঠেছে সিনেমাটিতে। এ ছাড়াও ইসলামের ইতিহাসে বিখ্যাত বদরের যুদ্ধ এবং ওহুদের যুদ্ধ দেখানো হয়েছে মুভিতে।
দ্য মেসেজ সিনেমার কাহিনী
দ্য মেসেজ সিনেমার কাহিনী এগিয়েছে ঐতিহাসিক চরিত্র হামযা (রা) যিনি নবীজি (স) এর চাচা ছিলেন, মক্কার কুরাইশদের নেতা আবু সুফিয়ান এবং হামযার কলিজা ভক্ষনকারী হিন্দার বর্ননা অনুসারে। হামজা চরিত্রে Anthony Quinn যিনি এর পূর্বে সেরা পার্শ্বচরিত্রে অভিনয়ের জন্য দুবার অস্কার পুরস্কার জিতে নিয়েছেন। এই তিন চরিত্র ছাড়াও ইসলামের প্রথম মুয়াজ্জিন হযরত বিলাল (রা), জায়েদ (রা), খালিদ বিন ওয়ালিদ, চাচা আবু তালিব এবং আবু লাহাবের চরিত্র উঠে এসেছে।
দ্য মেসেজ সিনেমায় মুহাম্মদ (স) কিংবা খিলাফাতে রাশেদার চার খলিফাকে জনগনের সামনে প্রকাশ করা হয় নি। তাদের চরিত্র অন্য কোন মানুষ উপস্থাপন করতে পারেন না, তাদের গুনাবলী অন্যান্য সাধারন মানুষদের পক্ষে তুলে ধরা সম্ভব নয়। তবে তাদেরকে উপেক্ষা করে তো আর কাহিনী এগিয়ে নেয়া সম্ভব নয়, তাই বুদ্ধিমত্তার সাথে তুলে ধরা হয়েছে তাদের কার্যাবলী। নবীজি (স) এর বাকানো লাঠি আর কোথাও কোথাও উটনীর মাধ্যমে তাঁকে প্রকাশ করা হয়েছে, কখনোও ক্যামেরাকেই নবীজি (স) হিসেবে প্রকাশ করা হয়েছে তবে তার কন্ঠ কিংবা শরীরের কোন অংশ প্রকাশ করা হয় নি। বদর কিংবা ওহুদ যুদ্ধে মূল নেতৃত্ব নবীজি (স) দিলেও সিনেমায় তার পালিত পুত্র যায়েদ (আ) কে নেতৃত্বের আসনে দেখানো হয়েছে, যিনি নবীজি (স) এর নির্দেশানুসারে নেতৃত্ব দিয়েছেন। আবার আলী (রা) কে প্রকাশ করার জন্য তার দুমাথার তরবারী যুলফিকারকে দেখানো হয়েছে।
কি পরিমান সংগ্রাম,ত্যাগ তিতিক্ষা, অত্যাচার-নির্যাতনের মধ্য দিয়ে প্রিয় রাসূল (স) তার দাওয়াহ মিশন বাস্তবায়ন করেছিলেন তা আর কোন সিনেমায় এত বাস্তবভাবে উঠে আসে নি। রাসূল (স) এর জীবন সম্পর্কে জেনে নেয়ার জন্য এই সিনেমাটি ছোট্ট ভূমিকা পালন করতে পারে। শেয়ার করার মাধ্যমে সকলকে এই সিনেমাটি দেখতে সাহায্য করুন।
কাহিনীসংক্ষেপ
Synopsis
চলচ্চিত্রটিতে শেষ নবী মুহাম্মদ  সঃ এর মাধ্যমে মক্কায় ইসলামের সূচনার ঘটনাকে অনুসরণ করা হয়েছে, যেখানে মুসলমানগণ তাদের ধর্মীয় বিশ্বাসের কারণে অত্যাচারিত হচ্ছিল, এরপর মদিনায় হিজরত, বিভিন্ন যুদ্ধ, চুক্তি ইসলামের প্রসারের মধ্য দিয়ে কাহিনী এগিয়ে গেছে এবং মুসলমানদের মক্কা বিজয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্রের সমাপ্তি ঘটেছে। তৎকালীন সময়ের বেশ কিছু রক্তক্ষয়ী পটভূমি যেমন বদরের যুদ্ধ ও উহুদের যুদ্ধ চলচ্চিত্রটিতে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে, যার অধিকাংশ দৃশ্যই নবীজী এর চাচা হামজার চরিত্রের(অ্যান্থনি কুইন) দৃষ্টিকোণ থেকে দেখানো হয়েছে। ইসলামী মৌলিকতার উপর ভিত্তি করে চলচ্চিত্রটিতে নবী করীম মুহাম্মদ কে দেখানো হয় নি, তার কন্ঠেরও অনুকরণ করা হয় নি। তার স্ত্রী, সন্তান ও খলিফাদের ক্ষেত্রেও এই একই মূলনীতি অনুসরণ করা হয়েছে, অর্থাৎ তাদেরকেও চলচ্চিত্রটিতে দেখানো হয়নি।
দ্য মেসেজ মুভি সম্পর্কে যা বললেন...ডঃ জাকির নায়েক
youtube
দ্য মেসেজ THE MESSAGE - Bangla Dubbed 
youtube
দ্য মেসেজ
THE MESSAGE
https://www.youtube.com/watch?v=59eRrEKPQ5s
 
রিসালাতের পরিচয় ও বিষয়বস্তু
রিসালাত আরবি শব্দ। সাধারণ অর্থে যা কিছু প্রেরণ করা হয়, তাকেই রিসালাত বলা হয়। আর আভিধানিক অর্থ হলো, বার্তাবহন, সম্বোধন, লিখিত সহিফা বা বিষয়বস্তু ইত্যাদি (আল-মুজামুল অসিত)।
রিসালাত হলো এমন বক্তব্য, যা কোনো ব্যক্তি অন্যের কাছ থেকে প্রাপ্ত হয়ে বহন করে নিয়ে আসেÑ চাই তা লিখিত হোক বা অলিখিত (মুজামু লুগাতিল ফুকাহা)। ইসলামি শরিয়তের পরিভাষায়, আল্লাহ তায়ালা বান্দার হিদায়াতের নিমিত্তে তাদের মধ্য থেকে মনোনীত বান্দার মাধ্যমে যে বাণী পাঠান, তাকেই রিসালাত বলা হয়। আর যারা এই রিসালাত বহন করেন, তাদের বলা হয় রসুল। পবিত্র কোরআনে এই মর্মে ইরশাদ হয়েছে, অবশ্যই তারা ছিল আমার মনোনীত উত্তম বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত (সুরা সোয়াদ, আয়াত ৪৭)।
কোনো শিক্ষা, যোগ্যতা বা অর্জনযোগ্য কোনো বিষয়ের নাম রিসালাত নয়। এটা এমন কোনো বিষয়ও নয় যা দক্ষতা, মেধা বা প্রতিভার মাধ্যমে অর্জন বা লাভ করা যায়। অধ্যবসায়, অনুশীলন ও সাধনার মাধ্যমে ইহকাল ও পরকালের বহু বিষয় অর্জন সম্ভব হলেও রিসালাত ও নবুওয়াত অর্জন সম্ভব নয়। এটি সম্পূর্ণরূপে আল্লাহ তায়ালার মনোনয়ন। তিনি চাইলে এ মনোনয়ন মিলবে আর তিনি না চাইলে কখনো মিলবে না। আর এ মনোনয়ন যাকে-তাকে আল্লাহ মহান প্রদান করেন না।
'সত্য ইলাহ'একমাত্রআল্লাহ
একটিই বার্তা 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ'
0 notes