Don't wanna be here? Send us removal request.
Text
হেফাজত নেতার সাথে ৭১ টিভির সাথে ১৮ মিনিটের আলোচনা
হেফাজত নেতার সাথে ৭১ টিভির সাথে ১৮ মিনিটের আলোচনা
View On WordPress
0 notes
Text
সরাসরি লাইভে ভিপি নুর আল্লামা মামুনুল হক সাহেবের বিষয়ে
সরাসরি লাইভে ভিপি নুর আল্লামা মামুনুল হক সাহেবের বিষয়ে
View On WordPress
0 notes
Video
ঈমান ধ্বংসকারী এক ভন্ডের মুখোশ উন্মোচন ! সারা দেশে তোলপাড় ! (ভিডিও সহ) (ঈমান রক্ষার্থে পোস্টটি শেয়ার করুন) এই ভন্ড বলেন যে, কোন লোক যখন নফসীর মাকামে গিয়ে পৌছেঁ, তখন তার আর কোন ইবাদাৎ লাগেনা। সুত্রঃ আল্লাহ কোন পথে, পৃঃ ৯০।
0 notes
Video
ঈমান ধ্বংসকারী এক ভন্ডের মুখোশ উন্মোচন ! সারা দেশে তোলপাড় ! (ভিডিও সহ) (ঈমান রক্ষার্থে পোস্টটি শেয়ার করুন) এই ভন্ড বলেন যে, কোন লোক যখন নফসীর মাকামে গিয়ে পৌছেঁ, তখন তার আর কোন ইবাদাৎ লাগেনা। সুত্রঃ আল্লাহ কোন পথে, পৃঃ ৯০।
0 notes
Text
সা'দ ইবনে আবি ওয়াক্কাসের নাম শুনেছেন? বিস্তারিত পড়ুন তার চীনে ইসলাম প্রচার কাহিনী
সা’দ ইবনে আবি ওয়াক্কাসের নাম শুনেছেন? বিস্তারিত পড়ুন তার চীনে ইসলাম প্রচার কাহিনী
আপনি কি জানেন যে, সা’দ ইবনে আবি ওয়াক্কাস কে ছিলেন? তিনি ছিলেন মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আপন মামা।
দ্বীনের দাওয়াত নিয়ে তিনি গিয়েছিলেন সুদূর চিন দেশে।তারপর?
View On WordPress
0 notes
Video
বাজারে নকল ডিমে সয়লাব ! কিন্তু কিভাবে চিনবেন এই নকল ডিম? বিস্তারিত দেখুন (ভিডিও সহ) আপনি কি জানেন যে, আপনি যে ডিমটি খাচ্ছেন তা আসল না নকল? কারন, বাজারে নকল ডিমে সয়লাব ! কিন্তু কিভাবে চিনবেন এই নকল ডিম? বিস্তারিত দেখুন (ভিডিও সহ)
0 notes
Photo

নারীদের নামাজের উত্তম স্থান কোনটি? কোরআন-হাদীসের আলোকে বিস্তারিত পড়ুন ইদানীং দেখা যাচ্ছে, নারীরা অধিক সওয়াবের আশায় মসজিদে-ঈদগাহে ছুটে চলছেন। অথচ নারীদের ওপর ঈদ ও জুমার নামাজ কোনোটাই ওয়াজিব নয়। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের জন্যও নারীদের মসজিদে না গিয়ে ঘরে পড়লেই বেশি সওয়াব। তাঁদের জামাতে নামাজ আদায়ের জন্য ঘর থেকে বের হওয়া শরিয়ত অনুমোদিত নয়। পবিত্র কোরআনের অনেক আয়াতে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর অসংখ্য হাদিসে নারীদের পর্দা করার অত্যধিক তাগিদ করা হয়েছে। সেসব আয়াত ও হাদিস পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, যত দূর সম্ভব নারীদের নিজ গৃহে অবস্থান জরুরি। মহান আল্লাহ ইরশাদ করেন, ‘আর তোমরা নিজ গৃহে অবস্থান করবে এবং প্রাক-জাহেলি যুগের মতো সৌন্দর্য প্রদর্শন কোরো না। তোমরা সালাত কায়েম করো, জাকাত প্রদান করো এবং আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের আনুগত্য করো।’ (সুরা : আহজাব, আয়াত : ৩৩) নারীদের মসজিদে আসার প্রতি রাসুল (সা.)-এর নিরুৎসাহ প্রদান: নারীদের নামাজসংক্রান্ত অসংখ্য হাদিস আছে, যেগুলোতে তাদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ঘরে নামাজ পড়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তাদের মসজিদে আসতে নিরুৎসাহী করা হয়েছে। এক. হজরত আবদুল্লাহ (রা.) সূত্রে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘ক্ষুদ্র কক্ষে নারীদের নামাজ বড় কামরার নামাজের তুলনায় উত্তম। ঘরের নির্জন কোণে নামাজ ক্ষুদ্র কক্ষের নামাজের তুলনায় উত্তম।’ [আবু দাউদ, হাদিস : ৫৭০ (হাদিসটি সহিহ)] অন্য বর্ণনায় হজরত উম্মে সালামা (রা.) থেকে বর্ণিত, ‘নারীদের ঘরে নামাজ পড়া ঘরের বাইরে নামাজ পড়ার চেয়ে উত্তম।’ (আল মু’জামুল আওসাত, হাদিস : ৯১০১) দুই. উম্মে সালামা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘নারীদের নামাজের উত্তম জায়গা হলো তাদের ঘরের নির্জন কোণ। [মুসনাদে আহমাদ, হাদিস : ২৬৫৪২ (হাদিসটি হাসান)] তিন. আবু হুমাইদ আল সাঈদি থেকে বর্ণিত, একবার উম্মে হুমাইদ নামক একজন মহিলা সাহাবি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে গিয়ে বললেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল! আমি আপনার সঙ্গে নামাজ আদায় করতে আগ্রহী।’ রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, ‘আমি জানি তুমি আমার সঙ্গে নামাজ আদায় করতে পছন্দ করো। কিন্তু তোমার জন্য বড় কামরার তুলনায় গৃহের অন্দরমহলে নামাজ পড়া উত্তম। আবার বড় কামরায় নামাজ পড়া উত্তম বারান্দায় নামাজ পড়ার চেয়ে। বারান্দায় নামাজ আদায় করা উত্তম তোমার মহল্লার মসজিদের চেয়ে। মহল্লার মসজিদ উত্তম আমার মসজিদ (মসজিদে নববী) থেকে।’ এ কথা শোনার পর উম্মে হুমাইদ (রা.) তাঁর গৃহের নির্জন স্থানে একটি নামাজের স্থান বানাতে নির্দেশ দিলেন। সেখানেই আজীবন নামাজ আদায় করতে লাগলেন। এ অবস্থায় তিনি ইন্তিকাল করেন। [মুসনাদে আহমাদ, হাদিস : ২৭০৯০; সহিহ ইবনে খুজাইমা, হাদিস : ১৬৮৯ {হাফেজ ইবনে হাজার (রহ.)-এর মতে, হাদিসটি হাসান। ফাতহুল বারি : ২/২৯০}] চার. যেসব পুরুষ প্রয়োজন ছাড়া মসজিদে না এসে ঘরে নামাজ পড়ে, তাদের বিষয়ে রাগান্বিত হয়ে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যদি ঘরগুলোতে নারী ও শিশুরা না থাকত, তাহলে আমি এশার নামাজের ইমামতির দায়িত্ব অন্যজনকে দিয়ে কিছু যুবকদল দিয়ে তাদের ঘরের সব কিছু জ্বালিয়ে দিতাম।’ (মুসনাদে আহমাদ, হাদিস : ৮৭৯৬) এতে বোঝা যায়, যখন নামাজের জামাত চলতে থাকে, তখন নারীরা ঘরে থাকে। পাঁচ. আবু মুসা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘জামাতে জুমার নামাজ পড়া প্রত্যেক মুসলমানের ওপর অকাট্য ওয়াজিব, তবে ক্রীতদাস, নারী, শিশু ও অসুস্থ ব্যক্তির ওপর ওয়াজিব নয়।’ [আবু দাউদ, হাদিস : ১০৬৭ (হাদিসটি ইমাম বুখারি ও মুসলিম (রহ.)-এর শর্ত অনুযায়ী সহিহ)। আল মুস্তাদরাক : ১/২৮৮] ছয়. হজরত মুহাম্মদ ইবনে কাব আল কুরাজি (রহ.) বলেন, রাসুল (সা.) বলেন, ‘নারী ও দাসের ওপর জুমার নামাজ নাই।’ [মুসান্নাফে আবদুর রাজ্জাক, হাদিস : ৫১৯৬ (হাদিসটি সহিহ)] উল্লিখিত হাদিসগুলো থেকে এ বিষয়গুলো স্পষ্ট হয়ে যায়—এক. পুরুষদের দায়িত্ব পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ মসজিদে পড়া, আর মহিলাদের দায়িত্ব হলো ঘরে নামাজ পড়া। দুই. রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর যুগে মহিলাদের জন্য জামাতে শরিক হওয়া ওয়াজিব, সুন্নাত বা অত্যাবশ্যকীয় ছিল না; বরং শুধু অনুমতি ছিল। তবে সেটিও এমন, অপছন্দের সঙ্গে ও শর্তসাপেক্ষ ছিল। তিন. হজরত উম্মে হুমাইদ (রা.) রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কথার ওপর আমল করার জন্যই মসজিদ ছেড়ে সারা জীবন বাড়ির নির্জন কক্ষে নামাজ আদায় করেছেন। সে যুগের নারীরা সাধারণত এটাই করতেন। চার. সে যুগের পরিবেশ ভালো ছিল, এ জন্যই কেবল মহিলাদের অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। নচেৎ রাসুল (সা.)-ই কঠোরভাবে নিষেধাজ্ঞা জারি করতেন। কঠোর শর্ত সাপেক্ষে নারীদের মসজিদে আসার অনুমতি: রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর যুগে মহিলাদের যে মসজিদে আসার অনুমতি ছিল, তা-ও অনেক শর্তসাপেক্ষ ছিল। যথা—(ক) সম্পূর্ণ আবৃত ও পূর্ণ শরীর ঢেকে বের হবে। (খ) সেজেগুজে খুশবু লাগিয়ে বের না হওয়া। (গ) বাজনাদার অলংকার, চুড়ি ইত্যাদি পরে আসতে পারবে না। (ঘ) অঙ্গভঙ্গি করে চলতে পারবে না। (ঙ) পুরুষদের ভিড় এড়িয়ে পাশ কাটিয়ে চলবে। (চ) অপ্রয়োজনে কোনো বেগানা পুরুষের সঙ্গে কথা বলবে না। সর্বোপরি তাদের এই বের হওয়া ফিতনার কারণ হবে না। (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস : ৫৬৫, আহকামুল কোরআন, থানভি : ৩/৪৭১, বাজলুল মাজহুদ : ৪/১৬১) কিন্তু রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর বিদায়ের কিছুদিন পর থেকেই যখন এই শর্তগুলো ধীরে ধীরে বিলুপ্ত হতে শুরু করে, তখন রাসুল (সা.)-এর প্রাণপ্রিয় সাহাবিরা তা উপলব্ধি করতে পেরে নারীদের মসজিদে যাওয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেন। নারীদের মসজিদে আসার ব্যাপারে সাহাবিদের নিষেধাজ্ঞা: সাহাবায়ে কেরাম থেকে রাসুল (সা.)-এর আদর্শবিরোধী কোনো কাজ প্রকাশ পাবে—সেটা কল্পনাও করা যায় না। তাই হাদিস শরিফের পাশাপাশি সাহাবিদের আমলও দলিলরূপে গণ্য। কেননা তাঁরা ছিলেন সত্যের মাপকাঠি। রাসুল (সা.) সুস্পষ্ট বলেছেন, ‘তোমরা আমার পরে খোলাফায়ে রাশেদিনের সুন্নতকে দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধরবে, যেমন মাড়ির দাঁত দিয়ে কোনো জিনিস মজবুতভাবে ধরা হয়।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ৪৬০৭) হজরত ওমর ইবনুল খাত্তাব (রা.) নিজ খেলাফত আমলে যখন মহিলাদের পরিবর্তিত অবস্থা দেখেন এবং ফিতনার আশঙ্কাও দিন দিন বাড়তে থাকে, তখন উম্মুল মুমিনিন আয়েশা (রা.), ইবনে মাসউদ ও ইবনুজ জুবায়ের (রা.)সহ বড় বড় সাহাবায়ে কেরাম নারীদের মসজিদে না আসার আদেশ জারি করলেন। অন্য সাহাবায়ে কেরামও এ ঘোষণাকে স্বাগত জানালেন। কে��না তাঁরা জানতেন যে মহিলাদের মসজিদে আসতে নিষেধ করার মধ্যে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর নির্দেশের বিরোধিতা করা হয়নি; বরং তাঁর ইচ্ছারই প্রতিফলন হয়েছে। সাহাবায়ে কেরামের পক্ষে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কোনো হুকুমের বিরোধিতা করার কল্পনাও করা যায় না। তা সত্ত্বেও তাঁরা এ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন এ জন্যই যে যেসব শর্তের সঙ্গে নারীদের মসজিদে যাওয়ার অনুমতি ছিল, এখন সেসব শর্ত হারিয়ে যাচ্ছে। নারীদের মসজিদে যাওয়ার নিষেধাজ্ঞায় সাহাবিদের যেসব উক্তি বর্ণিত হয়েছে, এর আংশিক নিম্নে উল্লেখ করা হলো— এক. হজরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘নারীরা যে অবস্থা সৃষ্টি করেছে, তা যদি রাসুল (সা.) জানতেন, তবে বনি ইসরাইলের নারীদের যেমন নিষেধ করা হয়েছিল, তেমনি তাদেরও মসজিদে আসা নিষেধ করে দিতেন।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৮৬৯) বুখারি শরিফের ব্যাখ্যাকার আল্লামা বদরুদ্দিন আইনি (রহ.) এ হাদিসের ব্যাখ্যায় লিখেছেন, ‘আয়েশা (রা.)-এর এই মন্তব্য তো রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর দুনিয়া থেকে বিদায়ের কিছুদিন পরের নারীদের সম্পর্কে। অথচ আজকের যুগের নারীদের উগ্রতা আর বেহায়াপনার হাজার ভাগের এক ভাগও সে যুগে ছিল না। তাহলে এ অবস্থা দেখে তিনি কী মন্তব্য করতেন?’ (উমদাতুল কারি : ৬/১৫৮) এখন আমরা চিন্তা করে দেখতে পারি যে আল্লামা বদরুদ্দিন আইনি (রহ.) নিজ যুগ তথা হিজরি নবম শতাব্দীর নারীদের সম্পর্কে এ কথা বলেছেন। তাহলে আজ হিজরি পঞ্চদশ শতাব্দীতে সারা বিশ্ব যে অশ্লীলতা আর উলঙ্গপনার দিকে ছুটে চলেছে, বেপর্দা আর বেহায়াপনার আজ যে ছড়াছড়ি, মেয়েরা যখন পুরুষের পোশাক পরছে, পেট-পিঠ খুলে রাস্তাঘাটে বেড়াচ্ছে, ঠিক সে মুহূর্তে অবলা মা-বোনদের সওয়াবের স্বপ্ন দেখিয়ে মসজিদে আর ঈদগাহে টেনে আনার অপচেষ্টা বোকামি ছাড়া কিছুই নয়। অথচ এর জন্য দলিল দেওয়া হচ্ছে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর যুগের নারীদের দ্বারা। এ যুগের নারীরা কি সে যুগের নারীদের মতো? কস্মিনকালেও নয়। তা সত্ত্বেও সে যুগেই নারীদের মসজিদে যেতে নিষেধ করা হয়েছে। তাহলে কিভাবে এ যুগের নারীদের মসজিদে ও ঈদগাহে গিয়ে নামাজের জন্য উৎসাহ দেওয়া যায়? দুই. হজরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) হতে বর্ণিত, ‘ওমর (রা.)-এর এক স্ত্রী (আতেকা বিনতে জায়েদ) ফজর ও এশার নামাজে জামাতের জন্য মসজিদে যেতেন। তাঁকে বলা হলো, ‘আপনি কেন নামাজের জন্য বের হন? অথচ আপনি জানেন যে হজরত ওমর (রা.) তা অপছন্দ করতেন ও আত্মমর্যাদাবোধের পরিপন্থী মনে করেন?’ তখন তিনি বললেন, ‘তাহলে ওমর কেন আমাকে সরাসরি নিষেধ করেন না?’ তখন বলা হলো যে রাসুল (সা.)-এর বাণী রয়েছে—তোমরা আল্লাহর বান্দিদের আল্লাহর মসজিদ থেকে নিষেধ কোরো না—এ কথার কারণে তিনি সরাসরি নিষেধও করছেন না।’ ’’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৯০০) অন্য বর্ণনায় রয়েছে, স্ত্রী আতেকা বিবাহের সময় ওমর (রা.)-কে মসজিদে নববীতে গিয়ে নামাজের অনুমতি দেওয়ার শর্ত করেছিলেন, এ জন্য ওমর (রা.) অপছন্দ সত্যেও স্ত্রীকে নিষেধ করতে পারছিলেন না। (আল ইসাবাহ : ৮/২২৮) তিন. আবু আমর শায়বানি (রহ.) বলেন, আমি আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.)-কে দেখেছি, তিনি জুমার দিন নারীদের মসজিদ থেকে বের করে দিতেন এবং বলতেন, আপনারা বের হয়ে যান। আপনাদের ঘরই আপনাদের জন্য উত্তম। (আল মু’জামুল কাবির, হাদিস : ৯৪৭৫) আল্লামা হাইসামি (রহ.) বলেন, এ হাদিসের সব বর্ণনাকারী নির্ভরযোগ্য (সেকা)। (মাজমাউজ জাওয়াইদ : ২/৩৫) চার. হজরত জুবায়ের ইবনুল আওয়াম (রা.) তাঁর পরিবারের কোনো নারীকে ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহার নামাজে যেতে দিতেন না। [মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা, হাদিস : ৫৮৪৬ (হাদিসটি সহিহ)] পাঁচ. হজরত ইবনে ওমর (রা.) তাঁর স্ত্রীদের ঈদগাহে বের হতে দিতেন না। [মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা, হাদিস : ৫৮৪৫ (হাদিসটি সহিহ)] লেখক : ফতোয়া গবেষক ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার, বাংলাদেশ
0 notes
Photo

আগামী মাসেই এনআইডির স্মার্ট কার্ড বিতরণ শুরু! জাতীয় পরিচয়পত্র বা এনআইডির স্মার্ট কার্ড বিতরণের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। গতকাল বুধবার ইসির বৈঠকে বিতরণপ্রক্রিয়ার নানা দিক নিয়ে আলোচনা করে বিষয়টি চূড়ান্ত করা হয়। প্রথম পর্যায়ে ঢাকার দুই সিটি ও দেশের দুর্যোগপ্রবণ এলাকায় এই কার্ড বিতরণ করা হবে। আগামী মাসেই এই বিতরণের কাজ শুরু হতে পারে। তবে এই স্মার্ট কার্ড নিতে হলে নাগরিকদের ১০ আঙুলের ছাপ ও চোখের মণির ছবি দিতে হবে। ইসি সূত্র জানায়, প্রথম পর্যায়ে ঢাকার দুই সিটির ভোটারদের এই স্মার্ট কার্ড দেওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত আগেই ছিল। তবে কিভাবে বিতরণ করা হবে সে বিষয়ে গতকাল চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়েছে। ঢাকায় দুই সিটি করপোরেশনের প্রতিটি ওয়ার্ড কাউন্সিলরের কার্যালয় থেকে এই কার্ড বিতরণ করা হবে। এ ছাড়া পরবর্তী পর্যায়গুলোতে কোন কোন এলাকায় এই স্মার্ট কার্ড বিরতণ করা হবে সেই সিদ্ধান্তও হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা জানায়, আগামী মাসের প্রথম অথবা দ্বিতীয় সপ্তাহে এই কার্ড বিতরণ শুরুর প্রস্তুতি রয়েছে। তবে শুরুর তারিখটি নির্ধারণ হবে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর সম্মতির ভিত্তিতে। নির্বাচন কমিশন রাষ্ট্রপতি অথবা প্রধানমন্ত্রীর মাধ্যমে এই কার্ড বিতরণের উদ্বোধন করতে আগ্রহী। নির্বাচন কমিশনার মোহাম্মদ আবু হাফিজ এ বিষয়ে গতকাল কালের কণ্ঠকে বলেন, এনআইডির স্মার্ট কার্ড কিভাবে কোন অবয়বে বিতরণ করা হবে সে বিষয়ে নির্বাচন ���মিশনকে বিস্তারিত পরিকল্পনা নিতে হবে। এনআইডি হচ্ছে বিশাল ব্যয়ের সরকারি কর্মসূচির একটি অংশ। নির্বাচনের সঙ্গে সম্পর্ক নেই। নির্বাচন কমিশন এ বিষয়ে বাড়তি দায়িত্ব পালন করছে। সে কারণে এর বিতরণব্যবস্থায় সরকারের সংশ্লিষ্টতার প্রয়োজন রয়েছে। তিনি বলেন, কমিশনের নীতিগত সিদ্ধান্ত হলো, ঢাকার দুই সিটির পর দেশের দুর্যোগপূর্ণ এলাকায় এই কার্ড বিতরণ করার। দুর্যোগপূর্ণ এলাকায় ত্রাণ বিতরণসহ সরকারের নানা কর্মসূচিতে এনআইডির প্রয়োজন হয়। এর আগে নির্বাচন কমিশন সচিব সিরাজুল ইসলাম গত মঙ্গলবার রাতে ও জাতীয় পরিচয়পত্র নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সুলতানুজ্জামান মো. সালেহউদ্দিন গত রাতে কালের কণ্ঠকে জানান, এনআইডির স্মার্ট কার্ড বিতরণের সময় নাগরিকদের ১০ আঙুলের ছাপ ও আইরিশ বা চোখের মণির ছবি নেওয়া হবে। এতে নাগরিকের বায়োমেট্রিক্স ফিচার সংগ্রহের কাজ অনেকটাই সম্পন্ন হবে। সচিব বলেন, এনআইডির তথ্যভাণ্ডারে নাগরিকদের হাতের বৃদ্ধাঙ্গুল ও তর্জনীর ছাপ রয়েছে। ২০০৮ সালে এই ছাপ সংগ্রহে অনেক ত্রুটি ছিল। এ সমস্যার সমাধান হবে নতুন করে দুই হাতের ১০ আঙুলের ছাপ সংগ্রহ হলে। এ ছাড়া আইরিশের ছবিও সংগ্রহ করা হবে। সচিব গতকাল বলেন, সিটি করপোরেশনগুলোতে কার্ড বিতরণ করা হবে প্রতিটি ওয়ার্ড কাউন্সিলরের কার্যালয় থেকে। এ ছাড়া সিটি করপোরেশনের বাইরে পৌরসভা ও ইউনিয়ন কার্যালয় থেকে কার্ড বিতরণ করা হবে। যেসব পৌরসভা বড়, সেগুলোতে ওয়ার্ড কাউন্সিলরদের কার্যালয়ও ব্যবহার করা হতে পারে। কবে নাগাদ এই কার্ড বিতরণ শুরু হবে—এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘কমিশনের সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে। যত দ্রুত সম্ভব এটি শুরু করা দরকার।’ জাতীয় পরিচয়পত্র নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক ১০ আঙুলের ছাপ ও চোখের মণির ছবি সংগ্রহ সম্পর্কে বলেন, আন্তর্জাতিকভাবেও এটির চাহিদা রয়েছে। এ ছাড়া বেশি বয়সী নাগরিকদের অনেকের বৃদ্ধাঙ্গুল ও তর্জনীর ছাপ স্পষ্ট নয়। এ কারণে ১০ আঙুলের ছাপ নেওয়া হবে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমাদের প্রকল্পের মেয়াদ হচ্ছে ২০১৭ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ জন্য ২০১৭ সালের জুনের মধ্যে স্মার্ট কার্ড ছাপা শেষ করতে হবে। এখন যে পরিমাণ কার্ড ছাপা রয়েছে তা দিয়ে প্রথম পর্যায়ের বিতরণ সম্পন্ন করা যায়।’ প্রসঙ্গত, জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন আইন-২০১০-এ বলা হয়েছে, জাতীয় পরিচয়ের জন্য একজন নাগরিকের বায়োমেট্রিক্স ফিচার যথা আঙুলের ছাপ, হাতের ছাপ, তালুর ছাপ, আইরিশ বা চোখের কনীনিকা, মুখাবয়ব, ডিএনএ, স্বাক্ষর ও কণ্ঠস্বর সংগ্রহ এবং সংরক্ষণ করতে হবে। কিন্তু এ কাজের অনেকটাই বাকি রয়ে গেছে।
0 notes
Text
বিশ্বনবি মুহাম্মাদ (সা) যেভাবে হজ পালন করেছিলেন - বিস্তারিত পড়ুন
বিশ্বনবি মুহাম্মাদ (সা) যেভাবে হজ পালন করেছিলেন – বিস্তারিত পড়ুন
হজ শারীরিক ও আর্থিকভাবে সামর্থ্যবানদের ওপর আল্লাহ তাআলা কর্তৃক ফরজ ইবাদাত। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জীবনে একবার হজ আদায় করেছেন। ইমাম মুসলিম রহমাতুল্লাহি আলাইহি তাঁর বিখ্যাত হাদিস গ্রন্থ মুসলিমে বিশ্বনবির হজের সম্পূর্ণ কার্যক্রমগুলো একটি দীর্ঘ হাদিসে বিস্তারিতভাবে তুলে ধরেছেন। যা সকল হজ ও ওমরা পালনকারীদের জন্য হুবহু তুলে ধরা হলো-
হজরত জাবের ইবনে আবদুল্লাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে…
View On WordPress
0 notes
Text
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র-৯১ হাজার কোটি টাকার ঋণে সুদ দিতে হবে ৬৯ হাজার কোটি
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র-৯১ হাজার কোটি টাকার ঋণে সুদ দিতে হবে ৬৯ হাজার কোটি
দেশের সবচেয়ে বড় অর্থনৈতিক প্রকল্প পাবনার রূপপুরে এক হাজার ২০০ মেগাওয়াটের দুটি পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য রাশিয়ার কাছ থেকে বাংলাদেশ সরকার ঋণ নিচ্ছে ১১ দশমিক ৩৮ বিলিয়ন ডলার। তবে এ জন্য সুদে-আসলে রাশিয়াকে ফেরত দিতে হবে সর্বোচ্চ ২০ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় রাশিয়ার কাছ থেকে নেওয়া ৯১ হাজার ৪০০ কোটি টাকার শুধু সুদ বাবদই সরকারকে ফেরত দিতে হবে ৬৯ হাজার ২৩২ কোটি টাকা। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায়…
View On WordPress
0 notes
Photo

সবাই সাবধান! রাস্তা ঘাটে মায়া কান্নার ফাঁদ পেতে চলছে অভিনব প্রতারণা – জন সচেতনতামুলক খবর রাত প্রায় সাড়ে ১০টা। যমুনা ফিউচার পার্কের সামনে একটা জটলা দেখে এগিয়ে গেলাম। জটলার মাঝখানে একটা বাচ্চা মেয়ে কাঁদছে। খুব মায়াবি কান্না। হাতে দুইটা পত্রিকা। সবাই জানার চেষ্টা করছে কান্নার কারণ। কান্নার কারণে সে কথাই বলতে পারছে না। শেষে অনেক কষ্টে জানা গেলো, সে পেপার বিক্রি করে। আজকে ওই পেপার বিক্রির টাকা হারিয়ে ফেলেছে। ৯শ টাকা! তার কাছে অনেক কিছু। আজকে টাকা জমা দিতে না পারলে তার খবর আছে। একজন তাকে বলছে, ‘বাসায় চলে যাও, আরও রাত হলে তুমি বিপদে পড়বা।’ কিন্তু সে যাবে না। টাকা না নিয়ে গেলে আজ মাইর খাবে নাকি। জিজ্ঞেস করলাম কে মারবে? বললো ‘পত্রিকার এজেন্ট।’ আমি অফিসের কার্ড বের করে ওর হাতে দিয়ে বললাম, উনাকে এই কার্ডের নাম্বারে ফোন দিতে বলবা। আর বলবা পুরো ৯শ টাকা আমি দিবো। তোমাকে যেনো না মারে। এখন বাসায় যাও। একজন আমাকে জিজ্ঞেস করলো, আপনি কী করেন? আসলেই কি টাকা দিবেন? বললাম, ‘জী, দিবো। আমি পত্রিকাতেই জব করি। ওকে কার্ড দিয়ে বাসায় পাঠান। টাকাটা আমি ওর পত্রিকার এজেন্টের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করে দিবো।’ উনি অনেক চেষ্টা করেও পারলেন না। সে কার্ড নিবে না। কান্নাও থামাবে না। বাসায়ও যাবে না!! সবাই বলছে, ‘তুমি বাসায় যাও, উনি তোমার টাকা দিবে।’ কিন্তু সে নগদ টাকা ছাড়া যাবে না! ব্যাপারটা রহস্যময় হয়ে গেলো। এদিকে সে কেঁদেই যাচ্ছে হাউমাউ করে। হাজার গলেও বাচ্চা একটা মেয়ে। কাঁদতে দেখলেই খারাপ লাগে। কী করবো বুঝতে পারছি না। আবার রেখেও যেতে পারছি না। ঠিক তখন একজন লোক ভীড় ঠেলে ভেতরে আসলো। মেয়েটাকে দেখেই সে জ্যোতিষির মতো বলে যাচ্ছে, ‘ও এই মাইয়া!!! ওর পত্রিকার টাকা হারাইছে না? ৯শ টাকা তো? কয়দিন পর পর এই মাইয়ার পত্রিকা বেচার ৯শ টাকা হারায়। আর এই মার্কেটের সামনে বইসা কান্না কাটি করে!!’ কথা শুনে আমরা তো টাসকি! সবাই এখন উনার দিকে তাকিয়ে আছে। আমি ওই লোককে জিজ্ঞেস করলাম, ভাই আপনি কে? তিনি বললেন, ‘ভাই আমি যমুনা ফিউচার পার্কের সিকিউরিটি গার্ড, এই মাইয়ারে কয়েকবার দেখছি এই কাম করতে!!’ ব্যস, মেয়েটার কান্না থেমে গেলো। তারপর চুপচাপ বসে আছে। এখন কোনো কথাই বলছে না। আমি সবাইকে বললাম, ভাই আপনারা বাসায় চলে যান। ওকে নিয়ে চিন্তা করার কোনো প্রয়োজন নাই। কারণ, আশেপাশেই ওর লোক আছে। টাকাটা পেয়ে গেলেই তিনি এসে ওকে নিয়ে যাবেন। সবাই আস্তে আস্তে চলে গেলো। হয়তো বা সে আবার কান্না শুরু করবে। নতুন করে আবার একটা জটলা বাঁধবে। কেউ হয়তো মায়া করে তার হাতেই ৯শ টাকা দিয়ে দিবে। কিন্তু একটা বিষয় আমাদের খেয়াল রাখা উচিৎ, কেউ যদি রাস্তায় এভাবে মোটামোটি বড় অংকের হেল্প চায়, আর আপনি যদি টাকা দিয়ে হেল্প করতে চান। তবে অবশ্যই টাকাটা তার হাতে দিবেন না। প্রয়োজনে টাকাটা যেখানে দেয় প্রয়োজন সেখানের ফোন নাম্বার নিয়ে যোগাযোগ করুন। সরাসরি ওখানে দিন। মানুষের প্রতি মানুষের ভালোবাসার সঠিক ব্যবহার হোক।
0 notes
Text
এইচ এস সি পাশ শিক্ষার্থীদের জন্য ডাচ-বাংলা ব্যাংক শিক্ষা বৃত্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে - বিস্তারিত জেনে আবেদন করুন।
এইচ এস সি পাশ শিক্ষার্থীদের জন্য ডাচ-বাংলা ব্যাংক শিক্ষা বৃত্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে – বিস্তারিত জেনে আব��দন করুন।
২০১৬ সালে অনুষ্ঠিত এইচ এস সি পাশ শিক্ষার্থীদের জন্য ডাচ-বাংলা ব্যাংক শিক্ষা বৃত্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে । আবেদন করুন এখুনি। বিস্তারিত জানুন এখান থেকে। নোটিশ ডাউনলোড করুন এখান থেকেঃ
View On WordPress
0 notes
Text
হামাগুড়ি দিয়ে বিশ্ব রেকর্ড !
হামাগুড়ি দিয়ে বিশ্ব রেকর্ড !
শিশুদের নিয়ে অদ্ভুত সব প্রতিযোগিতার কথা প্রায়শ শোনা যায়। আর এবার এমনি এক অদ্ভুত প্রতিযোগিতার আয়োজন করলো জাপান। জাপানের ইয়োকোহামা শহরের একটি মার্কেটে বেনেস নামক একটি সংস্থার তত্ত্বাবধানে আয়োজন করা হয় এই ব্যতিক্রমধর্মী প্রতিযোগিতার। আর এই প্রতিযোগিতায় প্রায় ৬০০ জনের মতো শিশু অংশগ্রহন করে। অংশগ্রহনকারীদের সবার বয়স ছিল ছয় থেকে ষোল মাস।
বেশ উৎসুকভাব নিয়ে মায়েরা তাদের সন্তানকে নিয়ে প্রতিযোগিতায়…
View On WordPress
0 notes
Text
দেশের মোবাইল ফোন নম্বরে যুক্ত হচ্ছে নতুন একটি কোড ০১৩
দেশের মোবাইল ফোন নম্বরে যুক্ত হচ্ছে নতুন একটি কোড ০১৩
দেশের মোবাইল ফোন নম্বরে যুক্ত হচ্ছে নতুন একটি কোড ০১৩। আর এই কোডটি পাচ্ছে দেশের শীর্ষস্থানীয় অপারেটর গ্রামীণ ফোন। শনিবার রাতে সংশ্লিষ্ট একটি দায়িত্বশীল সূত্র সমকালকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সূত্র জানায়, এর আগে গ্রামীণ ফোন নতুন একটি কোড চেয়ে আবেদন করে বিটিআরসি’র কাছে। ওই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত বৃহস্পতিবার বিটিআরসি গ্রামীণ ফোনকে ০১৩ কোড দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। এর ফলে গ্রামীণ ফোন দেশের প্রথম মোবাইল…
View On WordPress
0 notes
Text
মহানবীর কদম মোবারকের স্পর্শে ধন্য এই মদিনার মাটিতে রয়েছে অজস্র বরকত
মহানবীর কদম মোবারকের স্পর্শে ধন্য এই মদিনার মাটিতে রয়েছে অজস্র বরকত
আল্লাহতায়ালা বিপুল অনন্যতায় উদ্ভাসিত করেছেন মক্কা-মদিনাকে। তাই সেখানকার মাটি প্রতি মূহুর্ত মুমিন-মুসলমানকে আকর্ষণ করে। যে ব্যক্তি নিজ চোখে দেখেছে প্রাণের শহর মক্কা-মদিনা, সে বড়ই সৌভাগ্যবান। কারণ, আল্লাহর ঘর এবং তার প্রিয় রাসূলের রওজা দর্শনের চেয়ে বড় কোনো প্রাপ্তি হতে পারে না মুমিনের জীবনে। এ ছাড়াও সেখানে রয়েছে আল্লাহর কুদরতের বহু নিদর্শন।
প্রতি মূহুর্তে তথায় বর্ষিত হয় রহমত, বরকতের ফল্গুধারা।…
View On WordPress
0 notes
Text
আপনি কি জানেন কিভাবে খাঁটি মধু চিনতে হয়-তাহলে এখুনি পড়ুন আর জানুন। ভাল লাগলে শেয়ার করুন
আপনি কি জানেন কিভাবে খাঁটি মধু চিনতে হয়-তাহলে এখুনি পড়ুন আর জানুন। ভাল লাগলে শেয়ার করুন
আপনি বুঝে নিন মধু হল এক প্রকারের মিষ্টি ও ঘন তরল পদার্থ, যা মৌমাছি ও অন্যান্য পতঙ্গ ফুলের নির্যাস হতে তৈরি করে এবং মৌচাকে সংরক্ষণ করে। মধুতে উচ্চ ঔষধিগুণ সম্পন্ন একটি ভেষজ তরল বিদ্যমান এবং এটি সুপেয়। বিভিন্ন খাদ্য প্রস্তুতিতে মধুর ব্যবহারে চিনির চেয়ে অনেক সুবিধা রয়েছে। মধুর বিশিষ্ট গন্ধের জন্য অনেকে চিনির চাইতে মধুকেই পছন্দ করে থাকেন। বাংলাদেশের সুন্দরবনের মধু স্বাদ, রং, হালকা সুগন্ধ এবং…
View On WordPress
0 notes
Text
কিরণমালায় মগ্ন সবাই; পানিতে ডুবে দুই ভাই-বোনের অপমৃত্যু
কিরণমালায় মগ্ন সবাই; পানিতে ডুবে দুই ভাই-বোনের অপমৃত্যু
সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার আটুলিয়া ইউনিয়নের বাদুড়িয়া গ্রামে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। সম্পর্কে তারা আপন চাচাতো ভাই-বোন। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে এ দুর্ঘটনাটি ঘটে। নিহত দুই শিশুরা হল, বাদুড়িয়া গ্রামের আব্দুর সবুর মোল্যার ছেলে আসাদুর রহমান (৬) ও মমিনুর রহমান মোল্যার মেয়ে মনিরা খাতুন (৪)।
[quote]তাদের চাচা নুরুউদ্দীন মোল্যা জানান, সকাল সাড়ে ৯টার দিকে বাড়িতে সবাই ভারতীয়…
View On WordPress
0 notes