uphcsdp-blog
uphcsdp-blog
BANGLA KNOWLEDGE
2 posts
Don't wanna be here? Send us removal request.
uphcsdp-blog · 6 years ago
Text
জেনে নেই পেয়ারার যত পুষ্টিগুণ
সুস্বাদু ফল পেয়ারা পুষ্টিগুণে বেশ সমৃদ্ধ। এতে রয়েছে ভিটামিন সি, যা স্কার্ভি রোগ প্রতিরোধ করে। এ ছাড়াও পেয়ারাতে রয়েছে ক্যারোটিন ও নানা রকম খনিজ। ভিটামিনের চাহিদা পূরণ করতে চাইলে নিয়মিত পেয়ারা খাওয়া যেতে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক সুস্বাদু এই ফলের নানা পুষ্টিগুণ:
পেয়ারা ভিটামিন ‘সি'র ভালো উৎস। ভিটামিন সি মুখগহ্বর, দাঁত ও মাড়ি সুস্থ রাখে। পাশাপাশি বিপাকেও সাহায্য করে।
সাধারণত ফলে ভিটামিন এ সরাসরি পাওয়া যায় না; এটি প্রথমে ক্যারোটিনরূপে থাকে পরবর্তী সময়ে তা ভিটামিন এতে রূপান্তরিত হয়। ক্যারোটিন শরীরের স্বাভাবিক বৃদ্ধি নিশ্চিত করে। চোখের রেটিনা ও কোষের সুস্থতা বজায় রাখতে এটি সাহায্য করে।
প্রতি ১০০ গ্রাম পেয়ারায় ০.২১ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি ১ ও ০.০৯ মিলিগ্রাম বি ২ পাওয়া যায়। এসব ভিটামিনের অভাবে বেরিবেরি ও মুখের ঘা-জনিত নানারকম অসুখ হতে পারে।
প্রতি ১০০ গ্রাম পেয়ারায় ৭৬ কিলোক্যালরি খাদ্যশক্তি পাওয়া যায়। উদ্ভিজ্জ উৎস থেকে খাদ্যশক্তি পেতে প্রতিদিন একটি পেয়ারা খাওয়া যেতে পারে।
প্রতি ১০০ গ্রাম পেয়ারায় ১.৪ গ্রাম প্রোটিন ও ১.১ গ্রাম স্নেহ পাওয়া যায়।
প্রতি ১০০ গ্রাম পেয়ারায় পাওয়া যায় ১৫.২ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট। এটি শরীরের অভ্যন্তরীণ কার্যকলাপে সাহায্য করে। তা ছাড়া ফলের পেকটিন ও সেলুলোজ রক্তের কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমাতে সাহায্য করে।
পেয়ারা নানারকম খনিজ উপাদানে ভরপুর। প্রতি ১০০ গ্রাম পেয়ারায় ০.৬ গ্রাম মিনারেল, ০.০৩ মিলিগ্রাম থায়ামিন, ০.০৩ মিলিগ্রাম রিবোফ্লেভিন, ১.৪ মিলিগ্রাম আয়রন, ২৮ মিলিগ্রাম ফসফরাস ও ২০ মিলিগ্রাম ��্যালসিয়াম পাওয়া যায়।
নানা পুষ্টিগুণে ভরপুর পেয়ারা শরীরের সুস্থতা বজায় রাখতে সাহায্য করে।
1 note · View note
uphcsdp-blog · 6 years ago
Text
যে অভ্যাসে বাড়ে স্মৃতিশক্তি
Currently 0/5
1
2
3
4
5
গড় রেটিং: 0/5 (0 টি ভোট গৃহিত হয়েছে)
আপডেট : ০৩-০৫-২০১৯
যে অভ্যাসে বাড়ে স্মৃতিশক্তি
বাড়ির কোনো দায়িত্ব হোক, নিজের কাজ কিংবা প্রিয়জনকে দেয়া কথা রাখা সব কিছুর জন্যই মনে রাখাটা একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কারণ ভুলে গিয়ে কাজের ক্ষতি কে-ই বা করতে চায়।
একটা সময় ধারণা ছিল, বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই কমে স্মৃতিশক্তি। কিন্তু আধুনিক জীবনযাপনের চাপে অনেক কম বয়স থেকেই কমতে থাকে স্মৃতিশক্তি।
আধুনিক গবেষণা বলছে, ব্যায়াম ও কিছু কিছু অ্যারোবিক্স মস্তিষ্ককে সচল রাখতে সাহায্য করে। কিন্তু সব সময়ে এই নিয়ম আমরা মেনে চলতে পারি না। তা হলে উপায়? এমন কোনো অভ্যাস কি আছে যার মাধ্যমে মস্তিষ্ক সচল রাখা যায়।
যে সময়ে অবসরে থাকেন সে সময়েই ক্রশওয়ার্ড বা শব্দছক মেলানোর চেষ্টা করুন। বিভিন্ন পত্রিকা ও ম্যাগাজিনে শব্দছক থাকে। এসব সমাধানের জন্য মস্তিষ্ককে কাজ করতে হয় এবং শব্দের ভাণ্ডারও বাড়ে। শিশুদের বুদ্ধিমান করে তুলতে হলেও ভাষার উপর তাদের দখল বাড়াতে গেলে এই পদ্ধতি খুবই কার্যকর।
গবেষণা বলছে, কল্পনাশক্তি শুধু মনকেই নরম করে না, স্মৃতিকেও শক্ত করে। তাই শিশুদের সঙ্গে সময় ��াটান এবং তাদের কল্পনার জগত, রূপকথার গল্প বা বিভিন্ন গল্পের বই পড়ার ফাঁকে নিজের কল্পনাকেও ঝালাই করে নিন। এতে মস্তিষ্ক সক্রিয় হবে ও মনে রাখা সহজ হবে।
অভিধান পড়ার অভ্যাস করুন। বাংলা হোক বা ইংরেজি, অভিধান পড়ে প্রতিদিন দশটি করে শব্দ লিখে রাখুন খাতায়। দিনের শেষে তার কতগুলো মনে রাখতে পারছেন দেখুন। না পারলে আবার পড়ুন, তারপর লিখে ফেলুন শব্দগুলো।
প্রথম দিকে না পারলেও এই অভ্যাসের ফলে পরে দেখবেন মস্তিষ্ক ধীরে ধীরে সবগুলোই মনে রাখতে পারছে। শিশুদের ক্ষেত্রে এই অভ্যাস ভাষাজ���ঞান বাড়ায়, মস্তিষ্ককে সক্রিয় করে ও শব্দের ভাণ্ডার বাড়ায়।
গান বা কবিতা ভালোবাসেন? তা হলে পছন্দের একটি তালিকা বানান। এবার সেই গান বা কবিতা কোনটা কোন বই থেকে নেয়া বা কোন সিনেমায় ব্যবহার হয়েছে তা ভাবুন। না পারলে জেনে নিয়ে লিখে রাখুন এবং না দেখে বলার চেষ্টা করুন। এতেও মস্তিষ্ককে অনেক পরিশ্রম করতে হয়।
পাজল বোর্ড সমাধান করার অভ্যাস তৈরি করুন। শিশুকেও এতে ব্যস্ত রাখুন। মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়াতে এই উপায় অনেক উপকারি। এখন বেশ কিছু অ্যাপেও এমন পাজল বা ধাঁধা রয়েছে।
1 note · View note