প্রতিদিনের ত্বক পরিচর্যায় নিখুঁত সমাধান - ক্লিন এন্ড ক্লিয়ার এক্সফোলিয়েটিং ডেইলি ওয়াশ! 💦🌟
ত্বককে করুন আরও মসৃণ এবং উজ্জ্বল, আমাদের এক্সফোলিয়েটিং ডেইলি ওয়াশের মাধ্যমে । ১৫০ মিলি প্যাকেজের ৬৮০ টাকার ক্লিন এন্ড ক্লিয়ার এক্সফোলিয়েটিং ডেইলি ওয়াশ ১৩০ টাকা ছাড়ে এখন মাত্র ৫৫০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে ।
💸 পূর্বের দাম: ৬৮০ টাকা
🌟 নতুন দাম: ৫৫০ টাকা
আজই ভিজিট করুন www.veomix.com এবং 'SHOP NOW' বাটনে ক্লিক করে এই অফারটি ক্যাচ করুন! স্টক সীমিত, তাই দেরি না করে অর্ডার করুন এবং আপনার ত্বকের যত্ন নিন প্রতিদিন।
CleanAndClear #ExfoliatingWash #SkincareDeal #DailyBeautyRoutine
0 notes
মহিলাদের স্বাস্থ্য ও পরিচর্যায় ভিন্সবেরি প্রোডাক্টের প্রভাব
ভিন্সবেরি একটি পরিচিত ব্র্যান্ড, যা মহিলাদের অন্তরঙ্গ সুরক্ষার প্রোডাক্ট তৈরি করে। ভিন্সবেরির মহিলাদের অন্তরঙ্গ প্রোডাক্ট গুলি মহিলাদের স্বাস্থ্য এবং অন্তর্নিহিত সমস্যা মাথায় রেখে তাদের সামগ্রিক সুরক্ষার প্রদান করে। মহিলাদের স্বাস্থ্য এবং পরিচর্যা একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তাদের স্বাস্থ্য এবং সুন্দরতা বৃদ্ধি করতে এক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিয়েছে এই ব্র্যান্ড।
মহিলাদের ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য সমস্যাগুলির মধ্যে বেশিরভাগই তাদের সমাজের চাপ ও প্রভাবের কারণে ঘটে। তাদের স্বাস্থ্য এবং পরিচর্যা সম্পর্কে বিচার করা প্রয়োজন। VinzBerry womens product মহিলাদের ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য সমস্যাগুলির প্রতিক্রিয়ায় মহিলারা বলেছেন, এগুলি মহিলাদের অন্তর্নিহিত সমস্যা সম্পর্কে যত্ন নেওয়ার একটি প্রভাবশালী পদক্ষেপ,আর এই প্রোডাক্ট গুলি খুবি উপকার করছে তাদের।
ভিন্সবেরি মহিলা পণ্য ব্যবহারের সুবিধা অনেক। এগুলি নিজের অনুভব ও স্বাস্থ্যের জন্য আরো সুখময় পরিবেশ সৃষ্টি করে।মহিলাদের স্বাস্থ্য ও অন্তর্নিহিত সমস্যা সম্পর্কে সঠিক যোগাযোগ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভিন্সবেরি মহিলা প্রোডাক্টস গুলি এই সমস্যাগুলির সমাধান করছে এবং মহিলাদের স্বাস্থ্য ও সুন্দরতা বৃদ্ধি করছে।
0 notes
f
#সবাই_মিলে_লাগাই_বৃক্ষ, #২_ঘন্টায়_৩_লক্ষ
আজ বিডি ক্লিন এর ৭ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। ২০১৬ সালের ৩ জুন তারিখে "পরিচ্ছন্ন বাংলাদেশের স্বপ্ন" জয়ের লক্ষ্যে শুরু হয়েছিল বিডি ক্লিন এর অগ্রযাত্রা।
সাধারণত কেক কেটে অথবা হৈচৈ মজা-মাস্তির মধ্য দিয়ে নিজ নিজ সংগঠনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করাটা একরকম প্রথা হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু আমরা তা করিনি, আমিও তা করিনি।
কারণ আমরা বা আমি বিশ্বাস করি "জন্মদিন বা প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন কেক কেটে নয় বরং এমন কিছু করে দ��খাও, যা জাতির জন্য কল্যাণকর হয়"। আর সে কারণেই আমার ভালবাসার সংগঠন বিডি ক্লিন এর ৭ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপনে আমি রোপণ করেছি ৭ টি গাছ। যা আমার ও জাতির, উভয়ের জন্যই কল্যাণকর।
ওহহহ সবথেকে বড় ও উল্লেখযোগ্য ব্যপার হচ্ছে, আমার রোপিত এই ৭ টি গাছ বেড়েও উঠবে আমার নিজের পরিচর্যায়। আসুন সবাই মিলে আজ অঙ্গীকার করি "গাছ লাগিয়ে পরিচর্যা করবো, পরিচ্ছন্ন সবুজ বাংলাদেশ গড়বো"
বৈশ্বিক উষ্ণতা কমাতে আমার রোপিত এই গাছগুলো কতটুকু প্রভাব ফেলতে সক্ষম হবে তা আমার জানা নেই। কিন্তু আমি এটা জানি যে, নিজ পরিচর্যায় এই গাছগুলোকে বড় করতে পারলে এই গাছই আমাকে ছায়া ও অক্সিজেন দিয়ে বাঁচিয়ে রাখতে মুখ্য ভুমিকা পালন করবে।
পরম পরিচর্যায় বেড়ে উঠা গাছগুলোর আপডেট জানতে আমার প্রোফাইলে চোখ রাখুন প্রত্যেক মাসের ৩ তারিখ সন্ধ্যা ৬ টা থেকে ৭ টায়।
চলো পরিচ্ছন্ন হই মানসিকতায়।
চলো পরিহার করি যত্রতত্র ময়লা ফেলার অভ্যাস।
চলো গড়ি পরিচ্ছন্ন, জীবাণুমুক্ত ও সবুজ বাংলাদেশ।
আমি পরিচ্ছন্নতার কথা বলি, আমি পরিচ্ছন্ন পথে চলি।
★৭ বছরের পরিচ্ছন্ন পথচলায় বিডি ক্লিন এর সদস্য সংখ্যা ৪৪ হাজারেরও বেশি। ৭ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষ্যে বিডি ক্লিন এর প্রত্যেক সদস্য রোপণ করছে ৭ টি করে গাছ। যেখানে সারাদেশে রোপিত গাছের সংখ্যা দাঁডিয়েছে ৩ লক্ষেরও বেশি।
0 notes
এই শীতে আপনার ত্বকের যত্নে আন্তর্জাতিক সুুন্নত প্রচারকেন্দ্র এর উপহার সুন্নতী সিরকাসমৃদ্ধ “গ্লিসারিন”
শীতকাল চলেই এসেছে। আর এই সময়টাতে সমস্যা যেন ক্রমশ বাড়তে থাকে। আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে ত্বকেরও যেন পরিবর্তন হয়। সুন্দর, মোলায়েম ত্বক কে না পেতে চায়। কিন্তু রাস্তার ধুলোবালিতে ত্বকের নানা সমস্যা বাড়তেই থাকে। আর শীতের শুষ্ক আবহাওয়ার কারণে এই সমস্যা আরও বাড়তে থাকে।
শীত এলেই ত্বক যেন আরও নির্জীব এবং রুক্ষ হয়ে পড়ে। তাই ত্বকের চাই বাড়তি যত্ন। তখনই বাজারের প্রচলিত ক্রিম বা ময়েশ্চারাইজারের প্রতি আমরা ভরসা করি। কিন্তু, এতেই আরও ত্বকের ক্ষতি হয়। বাজারের প্রচলিত ক্রিমের রাসায়নিক উপাদান ত্বকের জন্য ক্ষতিকর। তাই বাজারচলতি ময়েশ্চারাইজারের বদলে ভরসা রাখুন সুন্নতি গ্লিসারিনে।
সুন্নতি গ্লিসারিনের উপকারিতা:
গ্লিসারিন মূলত ত্বক এবং চুলের যত্নে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
ত্বককে নরম রাখতে সাহায্য করে।
ত্বকের বার্ধক্য রোধে গ্লিসারিনের ভূমিকা অপরিসীম।
ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে বিশেষ কার্যকারী।
ব্রণ নিরাময়ে গ্লিসারিনের ভূমিকা অভূতপূর্ব ।
ব্ল্যাকহেডস নিরাময়ের ক্ষেত্রেও গ্লিসারিন ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
একজিমা এবং অ্যাটোপিক রোগ নিরাময়ে গ্লিসারিনের ভূমিকা অদম্য।
ত্বকের প্রদাহ বিরোধী উপাদান গ্লিসারিনে পাওয়া যায়।
ত্বকের স্বাস্থ্য উন্নত করতে গ্লিসারিন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
ত���বকের ক্ষত নিরাময় এবং ঘা কমাতে গ্লিসারিন ব্যবহার করা যায়।
ত্বক পরিচর্যায় ব্যবহার করার পাশাপাশি চুলের পরিচর্যা ক্ষেত্রেও গ্লিসারিন সমানভাবে কার্যকরী একটি উপাদান।
চুলের ডগা ফাটার সমস্যার সমাধান ক্ষেত্রেও গ্লিসারিন একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান।
চুল এবং ত্বকের পাশাপাশি পা ফাটার সমস্যা কম করতেও গ্লিসারিন ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
ঠোঁট ফাটার সমস্যা নিরাময়েও গ্লিসারিন ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
💯সুন্নতী সিরকাযুক্ত “গ্লিসারিন” পাওয়া যাচ্ছে Sunnati স্টোরে।
উন্নতমানের সুন্নতী প্রসাধনী গ্লিসারিন পাওয়া যাচ্ছে Sunnati স্টোরে।
আন্তর্জাতিক সুন্নত প্রচারকেন্দ্র থেকে সুন্নতি জয়তুন তেল সংগ্রহ করুন।কেননা লভ্যাংশ ইয়াতিমখানা,লিল্লাহ বোডিং এখরচ করা হয়।নিজেও উপকৃত হোন,ছদক্বায়ি জারিয়ারও সুজোগ নিন।
আন্তর্জাতিক সুন্নত মুবারক প্রচার কেন্দ্র
কল করুন,+8801782 255 244
ফেসবুকে পেজে ইনবক্সে টেক্সট করুন।
bkas/nagad personal01718740742
বিস্তারিত জানুন: SM40.com
সরাসরি শুনুন: Al-hikmah.net – fb.com/alhikmah.net
0 notes
করোনা আক্রান্ত দিল্লির ফিজিও
করোনা আক্রান্ত দিল্লির ফিজিও
চার ম্যাচে চার পয়েন্ট। পয়েন্ট টেবিলের আট নম্বরে রয়েছে দিল্লি ক্যাপিটালস। ড্রেসিংরুমে করোনা নিয়ে এখন টেবিলের তলায় থাকার অস্বস্তি। দিল্লি ক্যাপিটালসের ফিজিও প্যাট্রিক ফারহার্ট ইতিবাচক। ফ্র্যাঞ্চাইজির মেডিকেল টিম তাকে নিবিড় পরিচর্যায় রেখেছে।
দিল্লিতে এখনও পর্যন্ত অন্য কেউ কোভিড-এ আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া যায়নি। তবে অনুশীলন সেশন এবং একই ড্রেসিংরুম ক্রিকেটারদের সাথে শেয়ার করা হয়েছে কারণ…
View On WordPress
0 notes
নানা প্রতিকূলতায় উপেক্ষা করে কৃষকেরা ফলাচ্ছে আমন ধান
নানা প্রতিকূলতায় উপেক্ষা করে কৃষকেরা ফলাচ্ছে আমন ধান
মোঃ বিপুল ইসলাম :
নানা প্রতিকূলতা উপেক্ষা করে লালমনিরহাট জেলার কৃষকেরা আমন ধানের পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে, ফসল ঘরে তোলার অপেক্ষায় তারা। তবে ন্যায্য মূল্য নিয়ে বরাবরের মত এবারেও হতাশ আমন চাষিরা।
অনাবৃষ্টি, বন্যা, মহামারী করোনা ভাইরাসের মতো সব দুর্যোগ মোকাবেলা করে লালমনিরহাটের কৃষকরা ফলিয়েছে লাভজনক ফসল রোপা আমন। প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে সময়মত ফসল ঘরে তোলার আশায় বুক…
View On WordPress
0 notes
কুরবানির পশুর যত্ন নেওয়া কেন জরুরি?
কুরবানির পশুর যত্ন নেওয়া কেন জরুরি?
ইসলামীক ডেক্সঃ
কুরবানি শুধু আল্লাহর জন্য। নির্ধারিত দিন পশু জবাইয়ের মাধ্যমে পালন করা হয় এ কুরবানি। কুরবানির সময় খুবই নিকটে। এরই মধ্যে পশুর বাজার জমতে শুরু করেছে; আবার অনেকে কুরবানির পশু কিনতেও শুরু করেছে। কেউ কেউ কুরবানির পশু আগেই কিনে নিয়েছেন। কুরবানির এসব পশুর যত্ন নেওয়া খুবই জরুরি।
কুরবানির পশু আগে কিনে নেওয়া ভালো। কুরবানির পশুর যত্ন ও পরিচর্যায় কুরবানি দাতার সঙ্গে পশুর একটি…
View On WordPress
0 notes
দীপ্ত টিভির নতুন তুর্কি ধারাবাহিক ‘ফেরিহা’
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রচারিত সুলতান সুলেমান, কোসেম সুলতান ও দিরিলিস এরতুগ্রুল নামক ধারাবাহিকগুলো বাংলাদেশে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই বেশ দর্শকপ্রিয়তা পেয়েছে। ফলে বাংলাদেশে তৈরি হয়েছে তুর্কি নাটকের এক বিশাল ভক্তশ্রেণি। এবার তাদের জন্য সুখবর নিয়ে এলো বেসরকারী টেলিভিশন চ্যানেল দীপ্ত টিভি।এবার তারা (দীপ্ত টিভি) প্রচার করতে যাচ্ছে আরও একটি নতুন নাটক। এর নাম ‘ফেরিহা’।
এই ধারাবাহিকে যা দেখা যাবে- মেহমেত, ফেরিহা আর ওমের এই তিন ছেলেমেয়েকে নিয়ে রিযা ও যেহরার সংসার। একটা বিলাসবহুল অ্যামার্টমেন্টের রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব পালন করে পুরো পরিবার।
সমাজের নিচুস্তরের স্বপ্নাতুর মানুষের জীবনকে ঘিরে নির্মিত তুরস্কের জনপ্রিয় এই সিরিয়াল। এক পরিশ্রমী, সৎ ও নিষ্ঠাবান গৃহকর্মীর গর্ভে জন্ম নেয় সিরিয়ালের নাম চরিত্র -ফেরিহা। এই গল্পের নাম ভূমিকায় নায়িকা ফেরিহা থাকলেও, কোথাও না কোথাও এ যেন তার মা যেহরা’র গল্প। যে কিনা ইস্তাম্বুলের ধূলোবালি পরিষ্কার করতে করতে স্বপ্ন দেখে তার তিন ছেলে মেয়ে একদিন মানুষের মত মানুষ হবে। তখন সে এই ধূলোমাখা জীবন থেকে মুক্তি পাবে।
যেহরার মত তার বড় দুই ছেলেমেয়েও স্বপ্নবিলাসী। কিন্তু বাবা মায়ের মত চারিত্রিক দৃঢ়তা তাদের নেই। তাই তারা নিজেদের অজান্তেই জড়িয়ে পড়ে মিথ্যা আর অন্যায়ের জটিল জালে। মেধাবী ছাত্রী ফেরিহা নিজের যোগ্যতায় পড়ার সুযোগ পায় দেশের এক স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেই সূত্রে তার পরিচয় ও প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে এমির নামে অভিজাত পরিবারের এক ছেলের সাথে। কিন্তু নিজের অবস্থান ধরে রাখতে, আসল পরিচয় গোপন করে ফেরিহা। আর সেই মিথ্যাই জটিল থেকে জটিলতর করে তোলে ফেরিহার জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত।
এদিকে কাকতালীয়ভাবে এমিরেরই গাড়ী চুরির অভিযোগে অভিযুক্ত হয় ফেরিহার ভাই মেহমেত। অতঃপর নতুন করে ঋণের বোঝা চাপে অসহায় বাবা মায়ের উপর। পরিবারের শত কষ্ট দেখেও, ফেরিহা এনিয়ে এমিরকে কিছুই বলতে পারে না। বলতে পারে না নিজের বাস্তবতার কথা। এভাবেই ওদের বলা না বলার সংশয় আর সম্মানের সাথে বেঁচে থাকার সংগ্রাম নিয়ে এক অভিনব নাটকীয়তার মধ্য দিয়ে এগিয়ে যায় এই সিরিয়ালের এক একটি পর্ব।
দীপ্ত টিভির অভিজ্ঞ ডাবিং টিমের পরিচর্যায় গল্পটি হয়ে উঠেছে আরো প্রাণবন্ত, আকর্ষণীয়। অনূদিত সংলাপ রচনা ও সম্পাদনায় কাজ করেছেন জান্নাতুল ফেরদৌস চৌধুরী, মাহমুদুল হাসান মুরাদ, শারমিন হোসেন, আইরিন পারভীন, রেজওয়ান মোর্শেদ, কে এম আল ইফতেখার, সামসুন্নাহার ও ফেরদৌস বেনজীর বৃষ্টি।
কন্ঠাভিনেতা ও কন্ঠাভিনয় পরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন – রুবাইয়া মতিন গীতি। আর যারা কণ্ঠ দিয়েছেন তারা হলেন্- জয়শ্রী মজুমদার লতা (ফেরিহা ইলমায), মশিউর রহমান দিপু (এমির সাররাফওলু), সঙ্গীতা চৌধুরী (যেহরা ইলমায), আলবিনো জর্জ পাইক (কোরাই ওনাত), মেহেবুবা মিনহাজ বিপা (হান্দে গেজগিন), রুবাইয়া মতিন গীতি (সানেম ইলহানলি), মোর্শেদ সিদ্দিকী মরু (মেহমেত ইলমায), নাহিদ আখতার ইমু (জানসু ইলহানলি), সাঈদ সুমন (উনাল সাররাফওলু), হিন্দোল রয় (রিযা ইলমায), পর্ণা মিটিল্ডা কস্তা (লারা আতাবেলি), খায়রুল আলম হিমু (হালিল), আইসুন (মেহেজাবীন মুমু), ওরহান (মো. জায়েদ জুলফিকার), মেরিনা মিতু (রুমেইসা)।
ধারাবাহিকটি প্রযোজনা করেছেন তসলিমা তাহরিন।
// ট্রেন্ডিরিডার ড্রেস্ক
ট্রেন্ডিরিডার ডটকম
[১২ নভেম্বর ২০২০ প্রথম বাংলায় প্রকাশিত ]
0 notes
এক দম্পতি মধ্যরাতে রেস্তোঁরায় ভাল সময় কাটিয়ে বাড়িতে ফিরলেন।কেবল বাড়ির গ্যাসের গন্ধ খুঁজতে খুঁজতে লোকটি রান্নাঘরে গিয়ে তীব্র গন্ধ সনাক্ত করল। অবচেতন মন তাকে আলো জ্বালাতে চাপ দেয়। এবং রান্নাঘর তৎক্ষনাৎ বিস্ফোরিত হয়। স্বামী তাৎক্ষণিকভাবে মারা গেলেন এবং স্ত্রী এখনও নিবিড় পরিচর্যায় আছেন। ঘরটি থেকে 200 মিটার দূরে ঘরের আসবাবপত্র দেখা গেল, যার অর্থ গ্যাস পাইপের বিস্ফোরণ বোমার চেয়ে শক্তিশালী ছিল। এই ভয়াবহ ঘটনার পাঠ নিম্নরূপ: যখন আপনি গন্ধ পাবেন তখন গ্যাস যেন আলোর মুখোমুখি না হয় সে জন্য সমস্ত দরজা এবং জানালাগুলি শান্তভাবে খুলুন। যাতে কোনও স্পার্ক না ঘটে, সেদিকে লক্ষ রাখুন।তারপরে গ্যাসের নলটি বন্ধ করুন এবং গ্যাসের গন্ধ পুরোপুরি অদৃশ্য না হওয়া পর্যন্ত আলো জ্বালাবেন না। আপনি যদি গ্যাসের গন্ধ পান তবে রেফ্রিজারেটরটিও খুলবেন না, কারণ এটিও বিস্ফোরণও ঘটায় এবং এমনকি একজস্ট ফ্যানও। কারণ এটিতে বৈদ্যুতিক চার্জ রয়েছে, কেবল জানালাগুলি খুলুন। এই চিঠিটি আপনার একা পড়া উচিত নয়, যতটা সম্ভব প্রকাশ করুন, এটি অন্যকে বিপদ এড়াতে সাহায্য করবে। এটি একটি ইংরেজী পোস্ট থেকে অনুবাদ করা হয়েছে। পোষ্ট এর ভাবানুবাদ ঃ- . বাসায় গ্যাসের গন্ধ পেলে সাবধানে ঘরের জানালা দরজা গুলো খুলে দিবেন। বৈদ্যুতিক বাতি জ্বালাবেন না, ফ্রিজ খুলবেন না এবং কিচেনের ফ্যান চালু করবেন না। এগুলোতে থাকা চার্জিত ইলেকট্রন স্পার্ক(আগুনের ফুলকী) তৈরি করতে পারে। আগুনের ফুলকির কারনে ভয়াবহ বিস্ফোরণ হতে পারে। পারলে মেইন সুইচ অফ করে দিবেন। আমাদের বিজ্ঞান গ্রুপ বাংলায় বিজ্ঞানচর্চা সংঘ এ যোগ দিন https://www.instagram.com/p/CF5Ny49nJI1/?igshid=1nx77mnhtghci
0 notes
সঠিক পরিচর্যায় দূর করা সম্ভব হাত ও পায়ের ত্বকের খসখসে ভাব এবং রুক্ষতা। Mimosa Hand and Feet Care নিশ্চিত করবে ত্বকের মসৃণ ভাব এবং প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা। কারণ এতে আছে ত্বকের জন্য উপকারী বিভিন্ন ধরনের তেল, ভেষজ ঔষধি, ভিটামিন এবং মধু। Mimosa Hand and Feet Care ক্রিম ব্যবহার করে নিজেই দেখেনিন এর কার্যকারিতা। ক্রিমটি অর্ডার করতে ইনবক্স করুন আমাদের পেজে।
Mimosa Hand and Feet Care ব্যবহার করার আগে হাত ও পা ধুয়েনিন। ক্রিমটি হালকা ভেজা ত্বকে 2-3 মিনিট ম্যাসাজ করতে থাকুন। উপযুক্ত ফলাফল পেতে প্রতিদিন দুইবার Mimosa Hand and Feet Care ম্যাসাজ করুন এবং পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করুন।
0 notes
আমার লাগানো এবং মায়ের নিয়মিত পরিচর্যায় বেড়ে ওঠা ঘরের সামনের চিচিঙ্গা গাছ। https://www.instagram.com/p/CAvZyOWHakh/?igshid=1j6q8bacr5fz7
0 notes
লাভজনক হওয়ায় জনপ্রিয় হয়ে উঠছে ভেড়া পালন
প্রাপ্তবয়স্ক একটি ভেড়ার ওজন ১৫ থেকে ২০ কেজি হতে পারে। একটি ভেড়া থেকে বছরে গড়ে এক থেকে দেড় কেজি পশম পাওয়া যায়। ভেড়ার পশম দিয়ে উন্নত মানের শীতবস্ত্র হয়। ভেড়া পালনে বাসস্থানের ব্যয়ও কম। রোগব্যাধিও কম।
বন্ধক ছাড়াই ঋণ পাবেন কৃষক ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা
সাধারণত আমরা প্রাণিসম্পদ বলতে গরু, ছাগল এবং মুরগি ইত্যাদিকে বুঝি। কিন্তু গরু, ছাগল, মহিষ, হাঁস, মুরগি, কবুতর এবং ভেড়াও প্রাণিসম্পদের অংশ এবং গৃহপালিত প্রাণী। ভেড়া পালনে লাভ বেশি, অল্প জায়গা লাগে। ভেড়ার উৎপাদন বেশি হলেও পালনের সম্ভাবনা নিয়ে খুব একটা আলোচনা হয় না। জানা গেছে, জাতীয় আয় ও সংখ্যার দিক থেকে বাংলাদেশে প্রাণিসম্পদের মধ্যে চতুর্থ স্থান অধিকারীর ভেড়া অত্যন্ত কষ্টসহিষ্ণু। এছাড়া প্রতিকূল পরিবেশে শুকনো খড় এবং শস্যের অবশিষ্ট খেয়েও জীবনধারণ করতে পারে। খামার পরিচালনায় খাদ্য খরচ অনেক কম।
পশু পালন করে স্বাবলম্বী রূপগঞ্জের কামরুন্নাহার
প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বাংলাদেশের অনেক জেলায় ভেড়া পালনের সম্ভাবনা বেশি। যেসব জায়গায় পতিত জমি থাকে, বন-জঙ্গল আছে, সেখানে পালনের সুবিধাও বেশি। পৃথিবীর সব দেশেই গৃহপালিত পশু হিসেবে ভেড়া পালন করা হয়। আমাদের দেশেও আদিকাল থেকে কিছু ভেড়া পালন করা হচ্ছে সত্য কিন্তু তেমন উল্লেখযোগ্য সংখ্যক এ দেশে নেই। নোয়াখালী, ফরিদপুর, দিনাজপুর, রংপুর, রাজশাহী এবং উপকূলীয় জেলাসমূহে ভেড়া দেখা যায়।
খরগোশে সাতগুণ লাভ
প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের খামার বিভাগ সূত্রে জানা যায়, একটি প্রাপ্তবয়স্ক ভেড়ার ওজন ১৫ থেকে ২০ কেজি হতে পারে। প্রতিটি ভেড়া থেকে বছরে গড়ে এক থেকে দেড় কেজি পশম পাওয়া যায়। যা দিয়ে উন্নত মানের শীতবস্ত্র হয়। ভেড়া উৎপাদন বাড়ার হার শতকরা ১২ ভাগ। যা গরু, ছাগল ও মহিষের চেয়ে অনেক বেশি। এদের বাসস্থানের খরচও কম। নরম, রসাল ও সুস্বাদু ভেড়ার মাংসে আমিষের পরিমাণ গরু ও ছাগলসহ অন্যদের চেয়ে বেশি। ভেড়ার মাংসে জিঙ্ক, আয়রন এবং ভিটামিনের পরিমাণ বেশি এবং চর্বি ও কোলস্টেরল কম।
একুরিয়ামে মাছ প��লনের মাধ্যমে আয়
যদিও ভেড়া একটি বহুমুখী ব্যবহার উপযোগী প্রাণী, তারপরও বলা প্রয়োজন ভেড়া একটি অবহেলিত এমনকি বিলুপ্ত প্রাণী হিসেবেও অনেকের কাছে পরিচিত। অথচ তিন দশক আগেও এদেশে ভেড়া পালন করা ও তার মাংস বিক্রির রেওয়াজ ছিল। হঠাৎ করে ভেড়া দিনে দিনে যেন বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। ভেড়া দলবদ্ধভাবে থাকতে পছন্দ করে। এ কারণে গরুর সঙ্গে অতিরিক্ত জনবল ছাড়াই ভেড়া পালন সম্ভব। ভেড়া পালনের বড় সুবিধাটি হলো, গরুর সঙ্গে একই খামারে বা ঘরে ছাগল পালন করা যায় না কিন্তু অতি সামান্য খরচ ও সহজ পরিচর্যায় ভেড়া পালন করা যায়। চর এলাকার বাথানে, উপকূলে এবং হাওরাঞ্চলের চারণভূমিতে প্রাকৃতিকভাবে উৎপাদিত কাঁচা ঘাস খাইয়ে অল্প খরচে বৎসরের শুকনো মৌসুমসহ প্রায় সব সময়ই ভেড়া পালন করা সম্ভব।
গড়ে উঠছে বাণিজ্যিক খামার আছে রপ্তানির সম্ভাবনাও
কম খরচ আর অধিক লাভজনক হওয়ায় গ্রামাঞ্চলের মানুষ ভেড়ার খামারের দিকে ঝুঁকছেন। অন্য প্রাণীর চেয়ে এই প্রাণীর লালনপালন খরচ ও রোগব্যাধি কম হওয়ায় বাণিজ্যিকভাবে ভেড়া পালনের ব্যাপক সুযোগ-সম্ভাবনা রয়েছে বাংলাদেশে। ভেড়ার খামার গড়ে তুলে বেকারত্ব মোচন বা আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ রয়েছে। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের হিসাবে সারা দেশে তিন হাজার ৬৩২টি ভেড়ার নিবন্ধিত খামার রয়েছে। এর বাইরেও অনেকে অল্প পরিসরে দু-চারটি বা ১০ থেকে ২০টি করে ভেড়া লালনপালন করছে। দেশের প্রাণিজ আমিষের উৎপাদন এবং জাতীয় অর্থনীতিতে অবদানের কথা বিবেচনায় বর্তমান সরকারের ৩১ কোটি ৭৩ লাখ টাকা ব্যয়ে বাস্তবায়িত হচ্ছে ‘সমাজভিত্তিক ও বাণিজ্যিক খামারে দেশি ভেড়ার উন্নয়ন ও সংরক্ষণ (কম্পোনেন্ট-বি) প্রকল্প’। প্রকল্পের অধীনে পার্বত্যাঞ্চলের ২৫ উপজেলায় ৫০০ পরিবারের মধ্যে এক হাজার ৫০০ ভেড়া বিনামূল্যে বিতরণ, ১৩ হাজার সুফলভোগীকে ভেড়া পালন বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া, ১২৮ কন্ট্রাক্ট গ্রোয়ার ভেড়ার খামার তৈরি, সারা দেশে ১৩ হাজার ক্ষুদ্র ও মাঝারি ভেড়ার খামার স্থাপন এবং ভেড়ার মাংস জনপ্রিয় করার নানামুখী প্রচার চালানোসহ প্রকল্পের প্রায় সব কাজ শেষ হয়েছে।
প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মতে, দেশের উত্তর-দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে ব্যাপকভাবে গড়ে উঠেছে ভেড়ার খামার। তুলনামূলক কম পুঁজিতে গড়ে তোলা ২০-৩০টি ভেড়ার একটি খামারে বছরে আয় ৫০ হাজার থেকে ৮০ হাজার টাকা। বিদেশে ভেড়ার মাংস ও পশমের চাহিদা অনেক বেশি। দেশের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশে রপ্তানিরও সুযোগ রয়েছে। প্রকল্প কর্মকর্তারা আশা করছেন, ৬৪ জেলার ৪৮০ উপজেলায় এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। প্রকল্পের আওতায় দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের আগ্রহী প্রায় ছয় হাজার খামারিকেও দেওয়া হয়েছে প্রশিক্ষণ। খামারিদের মধ্যে বাড়ন্ত ভেড়ি বিতরণ করা হলে মানুষ সহজেই ভেড়ার খামারে আরো বেশি উৎসাহী হবে।
অল্প পুঁজি স্বল্প জায়গায় অধিক লাভ
ভেড়া সাধারণত দলবেঁধে চড়ে বেড়ায়। রাতে খোঁয়াড়ে আসে। এরা সারা দিন বাড়ির আশপাশে, মাঠ-ঘাটে চড়ে নিকৃষ্ট জাতের ঘাস, খড়কুটো, জমির ফসল কাটার পর পরিত্যক্ত খড়, আগাছা খেয়ে জীবনধারণ করতে পারে, যা অন্য কোনো প্রাণী দিয়ে সম্ভব হয় না। ভেড়ার জন্য গরু-মহিষের মতো তত বড় চারণভূমির প্রয়োজন হয় না। গরু-মহিষের মতো বিপুল খাদ্যের প্রয়োজন হয় না। বাড়ির আশপাশের বা ক্ষেতের আইলের বা পুকুরপাড়ের নিকৃষ্ট ঘাস, গাছ-গাছড়ার পাতা, লতা-গুল্ম দিয়ে এদের খাদ্যের প্রয়োজন মেটাতে পারে। তাই কৃষিজমির ওপর চাপ সৃষ্টি না করে অল্প জায়গাতেই প্রতিটি পরিবারে কয়েকটি ভেড়া পালন করে আমাদের প্রাণিজ আমিষের প্রয়োজন মেটানো যায়। গরু-মহিষের তুলনায় ছাগল পালনের মতোই ভেড়া পালনে বহুবিধ সুবিধা রয়েছে। ভেড়া পালনে গরু-মহিষের মতো মোটা অঙ্কের মূলধন বা পুঁজি বিনিয়োগ করতে হয় না। অল্প পুঁজিতে অল্প জায়গায় কয়েকটি ভেড়া পালন করে অল্প সময়ে অধিক লাভবান হওয়া যায়। ভূমিহীন, প্রান্তিক চাষি, বেকার যুবক, দুস্থ মহিলা এমনকি স্কুলের ছাত্রছাত্রী যারা বেশি পুঁজি জোগাড় করতে পারে না, তারা ভেড়া পালন করে দ্রুত আয়ের পথ করে নিতে পারে। আমাদের দেশে চারণভূমির যে সমস্যা, তাতে ভেড়া পালনের প্রতি বেশি নজর দিতে হবে।
অধিক লাভজনক গাড়ল প্রজাতির ভেড়া
ভারতীয় জাতের ‘গাড়ল’ ভেড়া পালন খুবই লাভজনক। এতে খরচ কম অথচ লাভ বেশি। স্বাদ ও পুষ্টিগুণ বেশি হওয়ায় এর মাংসের চাহিদা ব্যাপক। বাণিজ্যিকভাবে দেশে বেশি গাড়লের খামার হলে মাংসের চাহিদা পূরণ করে বিদেশে রপ্তানি করা সম্ভব হবে। বাংলাদেশের দেশি ভেড়া যাকে বলে ওই ভেড়া আর গাড়ল দেখতে প্রায় একই রকমের। তবে ভেড়ার লেজ ছোট, ছাগলের লেজের মতো; আর গাড়লের লেজ লম্বা হয় গরুর লেজের মতো। গাড়লকে আবার অনেকে কাশ্মীরি ভেড়া বলেও ডাকে। গাড়ল ২-৩ জাতের আছে। পিওর গাড়ল, ভেড়া আর গাড়লের ক্রস এবং ক্রস গাড়লের ক্রস ইত্যাদি। পিওর গাড়লের লেজ প্রায় মাটিতে লেগে থাকে এবং আকারে বড় হয়। বাংলাদেশের কুষ্টিয়া, মেহেরপুরসহ কিছু জায়গায় গাড়ল বেশি পাওয়া যায়। তাছাড়া বাণিজ্যিকভাবে দেশের বিভিন্ন জেলায় ছোট-বড় কিছু কিছু গাড়লের খামার গড়ে উঠছে।
ভেড়া পালন সংশ্লিষ্ট তথ্য
- পৃথিবীতে প্রায় ২০০-এর বেশি ভেড়ার জাত রয়েছে। খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) কর্তৃক কয়েক শ ভেড়ার জাত শনাক্ত করা হয়েছে। ভেড়ার মাংসের পুষ্টিমান এবং স্বাদ ছাগলের মাংসের প্রায় অনুরূপ। অনেকের বিরূপ ধারণা থাকলেও ভেড়ার মাংসে বিরক্তিকর গন্ধও নেই।
প্রাপ্তবয়স্ক একটি ভেড়ার ওজন ১৫ থেকে ২০ কেজি হতে পারে। একটি ভেড়া থেকে বছরে গড়ে এক থেকে দেড় কেজি পশম পাওয়া যায়। ভেড়ার পশম দিয়ে উন্নত মানের শীতবস্ত্র হয়। ভেড়া পালনে বাসস্থানের ব্যয়ও কম। রোগব্যাধিও কম।
ভারতের উত্তরাঞ্চলে ভেড়ার বহু খামার রয়েছে। অনেকের আয়ের উৎস এই ভেড়া। বাংলাদেশেও ভেড়ার উৎপাদন বাড়ানোর ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে।
ভেড়ার মলমূত্রে গোবরের চেয়ে দ্বিগুণ বেশি নাইট্রোজেন ও পটাসিয়াম থাকে।
- ভেড়া থেকে একই সঙ্গে মাংস, দুধ ও পশম পাওয়া যায়।
- ভেড়া তার নরম মুখ দিয়ে অতি ছোট ছোট ঘাস-লতাপাতা খেয়ে কৃষিজমির আগাছা কমাতে পারে।
- আঞ্চলিক আবহাওয়া, পারিপার্শ্বিক অবস্থা এবং স্বল্প খরচে ও সহজপ্রাপ্য খাদ্যসামগ্রীর ওপর ভেড়া পালন নির্ভরশীল।
- সম্পূর্ণ ছেড়ে খাওয়ানো, সম্পূর্ণ আবদ্ধ অথবা মিশ্র পদ্ধতিতে ভেড়া পালন করা যেতে পারে।
- চারণ-ভূমিভিত্তিক এবং ভূমিহীন উৎপাদন ব্যবস্থায় ভেড়া পালন করা হয়।
- বাংলাদেশে আধা-নিবিড় সাবসিস্টেন্স পদ্ধতি, সম্পূর্ণ ছেড়ে পালন, ক্ষুদ্র খামার পদ্ধতি এবং বরেন্দ্র এলাকার আধা-নিবিড় বাণিজ্যিক পদ্ধতিতে ভেড়া পালন করা যায়।
- বাংলাদেশের রাজশাহী, নাটোর, বগুড়া, নওগাঁ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ এবং পাবনা জেলায় ছেড়ে-রাখা পদ্ধতিতে ভেড়া পালন করা হয়।
- বাংলাদেশের আবহাওয়া-উপযোগী নতুন জাত সৃষ্টির জন্য রাজশাহী এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জের কোনো কোনো খামারি ভারতের ছোট নাগপুরী জাতের ভেড়ার সঙ্গে দেশি ভেড়ার শংকরায়ণ করে ভেড়া পালন করেন।
লিখেছেন: এস এম মুকুল
https://www.eshoaykori.com/the-beast-farm-from-earns-1-crore-tk/
Read the full article
0 notes
চুলের পরিচর্যায় মেথি কীভাবে ব্যবহার করবেন?
চুলের পরিচর্যায় মেথি কীভাবে ব্যবহার করবেন?
চুল থাকবে, আর চুলের সমস্যা থাকবে না—এ তো হতেই পারে না! দামী দামী পার্লারে গিয়ে হেয়ার ট্রিটমেন্ট করেও ফল পাচ্ছেন না? উল্টে দিন দিন সমস্যা বেড়েই চলেছে? চুলের সমস্যা এখন আমাদের প্রায় রোজকার একটা সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। রাস্তাঘাটে বেরোলেই এত দূষণ, ধোঁয়া, ধুলো যে চুল মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। রুক্ষ হয়ে যাচ্ছে। অথচ রোজ রাস্তায় না বেরোলেই নয়! কাজে তো যেতেই হবে! তাই মেথি দিয়ে প্রাকৃতিক…
View On WordPress
0 notes
ভিডিওটি ভাল লাগলে লাইক করবেন এবং শেয়ার করবেন। নিয়মিত আপডেট পেতে আমাদের Bangla Health Tips - Fusion Care চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন : ▶ https://goo.gl/dRFLfW আপনি এই চ্যানেল-এ পাবেন ( Bangla health tips / বাংলায় সমাধান) আমাদের জীবন সমস্যার সমাধান : আজকের পর্ব :রূপচর্চায় তেজপাতার জাদু যা আপনার অজানা | রূপ ও চুলের পরিচর্যায় তেজপাতার চমক - Bangla Beauty Tips ভিডিওটি ভাল লাগলে লাইক করবেন এবং শেয়ার করবেন। আরো নিত্য নতুন আপডেট পেতে সাবস্ক্রাইভ করে আমাদের সঙ্গে থাকুন । ✅ রূপচর্চায় তেজপাতার ব্যবহার : রান্নায় স্বাদ ও সুগন্ধ বাড়াতে অনেকেই খাবারে তেজপাতা ব্যবহার করেন। তবে শুধু রান্নায় নয়, ভেষজ এই পাতায় রয়েছে স্বাস্থ্যকর বেশ কয়েকটি গুণ। এ ছাড়া রূপ ও চুলের পরিচর্যায় তেজপাতার চমক গুরুত্বপূর্ণ। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক রূপচর্চায় তেজপাতার জাদু যা আপনার অজানা। #fusioncare #রূপ_ও_চুলের_পরিচর্যায়_তেজপাতার_চমক #ত্বকের_যত্ন #skin_care #bangla_beauty_tips #home_Rremedies #fusioncarehealth #beautytips #beautytipsbangla #beautytipsforyou #Health_and_BeautyTips Music Info: Serious Documentary by AShamaluev. Music Link: https://youtu.be/PZBx12olpCc DISCLAIMER: THIS IS FOR OUR EDUCATION PURPOSE PLEASE CONSULTS YOUR DOCTOR BEFORE APPLYING ANY REMEDIES. ; All the video content published on our channel is our own creativity for information only. We are NOT a licensed or a medical practitioner so always consult professional in case you need. Viewers are subjected to use these information on their own risk.This channel (Fusion Care) does not take any responsibility for any harm, side-effects, illness or any health or skin care problems caused due to our videos.
0 notes
স্ট্রোকে আক্রান্ত রোগীর সেবা ও পরিচর্যায় অজ্ঞতার কারণে অনেক সময়ই জটিলতা আরও বেড়ে যায়। বিশেষ করে রোগীকে এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় স্থানান্তরে সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ না করা, রোগীর মনোভাব বুঝতে না পারাসহ নানা কারণে এসব জটিলতা তৈরি হতে পারে। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুসরণ আর সচেতনতা অবলম্বন করলেই এসব জটিলতা সহজে এড়ানো যায়। ১ স্থানান্তর: স্ট্রোকে আক্রান্ত রোগীকে হুইলচেয়ার, বিছানা, কমোডে স্থানান্তরের সময় এবং হাসপাতাল কিংবা চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাওয়ার সময় সঠিক পদ্ধতি অবলম্বন না করলে রোগী আরও দুর্বল হয়ে পড়ে, অস্বস্তি ও খুব ব্যথা অনুভব করে, এমনকি শরীরের অস্থিসন্ধি থেকে হাড় ছুটে যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে এবং কোমর ও কাঁধে পর্যাপ্ত সাপোর্ট দিতে হবে। ২ রোগীর মনোভাব: স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার পর রোগীর মস্তিষ্ক-মন সুস্থ ও স্বাভাবিক থাকে না। তাই অস্বাভাবিক আচরণ ও রাগারাগি করতে পারে। এ ক্ষেত্রে বিচলিত না হয়ে রোগীর মনোভাব বুঝে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চলতে হবে। রোগীকে মানসিক সমর্থন দেওয়া এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি জরুরি। ৩ কম পানি পান: অধিকাংশ রোগীর ক্ষেত্রেই দেখা যায়, পরিমাণে পানি কিংবা তরল খাবার না খাওয়ার কারণে রোগীর প্রস্রাবের রং পরিবর্তন হয়ে যায়, এমনকি সংক্রমণও হতে পারে। এ ধরনের জটিলতা এড়াতে রোগীকে অবশ্যই পর্যাপ্ত পানি পান করাতে হবে। সেই সঙ্গে ডাবের পানি, চিড়া, ইসপগুলের ভুসি খাওয়ানো যেতে পারে। ৪ বিছানায় এপাশ-ওপাশ করানো: স্ট্রোকের পর সাধারণত রোগীকে বিছানায় দীর্ঘ সময় শুয়ে থাকতে হয়। এ ক্ষেত্রে এক অবস্থানে দীর্ঘ সময় ধরে থাকলে চাপজনিত ঘা, অস্বস্তি, অনুভূতিহীনতা দেখা দিতে পারে। এ জন্য রোগীকে অবশ্যই দুই ঘণ্টা পরপর ডানে, বাঁয়ে, ও চিত হয়ে শুইয়ে দিতে হবে। পাশ পরিবর্তনের সময় অবশ্যই বালিশ দিয়ে সাপোর্ট দিতে হবে, যাতে রোগীর বিশ্রাম কিংবা ঘুম আরামদায়ক হয়। ৫ পরিষ্কার–পরিচ্ছন্নতা: রোগীকে নিয়মিত গোসল করাতে হবে। গোসল করানো সম্ভব না হলে অবশ্যই পুরো শরীর ভেজা কাপড় দিয়ে মুছে দিতে হবে। অপরিচ্ছন্নতা ও অপরিষ্কার অবস্থা থেকে নতুন রোগের সংক্রমণ হতে পারে। দিনে দুইবার করে হাতে ও পায়ে অলিভওয়েল কিংবা লোশন ব্যবহার করা যেতে পারে, যাতে ত্বক ভালো থাকবে। মাথায় প্রয়োজনে শ্যাম্পু ও তেল ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে মস্তিষ্কে অস্ত্রোপচার করা রোগীদের ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চলতে হবে। এমন পরিস্থিতিতে একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত পানি, তেল, শ্যাম্পু ব্যবহার করা যায় না। কিভাবে হার্ট এ্যাটাক বুঝবেন? https://www.youtube.com/watch?v=b3Fed... http://bit.ly/2FluxE1 https://pixabay.com/en/
0 notes