Tumgik
#মাধ্যমিক পরীক্ষা
kajernews1 · 6 days
Text
Beti Padhao Scholarship 2024: এই স্কলারশিপে প্রতি বছর ১২ হাজার টাকা পাবেন, অনলাইনে আবেদন চলছেন, আবেদন পদ্ধতি দেখে নিন। 
যে সমস্ত ছাত্র ছাত্রীরা এ বছর মাধ্যমিক অথবা উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছেন তাদের জন্য সুখবর নিয়ে চলে এলাম যেখানে কিনা বেসরকারি স্কলারশিপে ১২,০০০ টাকা করে দিচ্ছে। এবং এই স্কলারশিপে অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। তাই আপনি যদি এই স্কলারশিপ এ আবেদন করতে চান তাহলে কি কি যোগ্যতা লাগবে? কিভাবে আবেদন করবেন?কত টাকা পেতে পারেন? সমস্ত কিছুর প্রশ্নের উত্তর আজকের এই প্রতিবেদনটি যদি একবার পড়েন তাহলে জানতে পারবেন।
ভারতের বৃহত্তম একটি স্টিল কোম্পানি হল AM/NS। যে সমস্ত বিদ্যার্থী পড়াশোনা করছে অর্থাৎ দরিদ্র মেয়েদের পড়াশোনার জন্য যাতে কোন অসুবিধা না হয় সেই জন্য এই কোম্পানি একটি স্কলারশিপ সূচনা করেন যেটার নাম হলো ArcelorMittal Nippon Steel Beti Padhao Scholarship। এই স্কলারশিপ টি সাধারণত বেসরকারি স্কলারশিপ এই স্কলারশিপে পড়ুয়াদের প্রতিবছর বৃত্তি অনুযায়ী ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত সুবিধা পেতে পারেন।
AM/NS India হলো বিশ্বের একটি জনপ্রিয় স্টিল তৈরির কোম্পানি। এই কোম্পানি বিদ্যাসারথী পোর্টালের সহায়তায় দরিদ্র পরিবারে কন্যা সন্তানদের উচ্চশিক্ষার জন্য ArcelorMittal Nippon Steel Beti Padhao Scholarship এর সূচনা করে। বেসরকারিতে স্কলারশিপ থেকে পড়ুয়ারা ৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত বৃত্তির সুবিধা পেতে পারে।
কোন কোর্স করলে কত টাকা পাবেন?
নিচে এটি টেবিল দেয়া হলো যেখানে তুমি যে‌ ক্লাসে বা কোর্সে পড়াশোনা করছো, সেখানে কত টাকা দেয়া হচ্ছে সমস্ত ডিটেলস।
শ্রেণী
স্কলারশিপে টাকা
নবম
১২,০০০
দশম
১২,০০০
একাদশ ও দ্বাদশ
১৫,০০০
B.E বা B.Tech
৫০,০০০
গ্রেজুয়েশন
Telegডিকেল
৪০,০০০
Join Group
৫০,০০০
১০,০০০
ডিপ্লোমা
২০,০০০
অন্যান্য ফুল
৩০,০০০
রাজ্য স্তরের
৫০,০০০
ন্যাশনাল
৫০,০০০
 এ স্কলারশিপে আবেদন করতে কোন কোন যোগ্যতা দরকার?
স্টিল কোম্পানি স্কলারশিপে জন্য যেসব পড়ুয়ারা আবেদন করবেন তারা অবশ্যই যেন মেয়ে হয়। কারণ এই স্কলারশিপ সূচনা হয় খালি মেয়েদের উন্নতির জন্য। 
এই স্কলারশিপে গত পরীক্ষায় ৬০ শতাংশ নাম্বার থাকতে হবে। 
এই স্কলারশিপে আবেদন করার জন্য পারিবারিক আয় 5 লক্ষ টাকার নিচে হতে হবে।
 
এই স্কলারশিপ এর আবেদনের শেষ তারিখ কবে? 
এই স্কলারশিপ‌ ইতিমধ্যে ২০২৪ থেকে ২০২৫ চালু হয়ে গেছে যেখানে এই স্কলারশিপ আবেদনের শেষ তারিখ ৩১শে আগস্ট ২০২৪ পর্যন্ত এই তারিখের মধ্যে আবেদন করতে পারবেন।
এই স্কলারশিপ এ আবেদন করতে হলে কোন কোন ডকুমেন্ট লাগবে? 
স্কলারশিপে আবেদন করার জন্য ডকুমেন্ট গুলি হল 
আধার কার্ড 
প্যান কার্ড 
পাসপোর্ট সাইজের এক কপি ফটো 
বিগত পরীক্ষার মার্কসিট রেজাল্ট
 এই সমস্ত ডকুমেন্ট গুলি সাধারণত পিএনজি ফাইলে অনলাইনে আপলোড করতে হবে।
এই স্কলারশিপে আবেদন কিভাবে করবেন? 
সবার প্রথমে বলে রাখি এই স্কলারশিপ অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। 
সবার প্রথমে শিক্ষার্থীরা বিদ্যাসারথী পোর্টালের যে অফিসিয়াল ওয়েবসাইট রয়েছে সেখানে গিয়ে ভিজিট করবেন 
তারপর দেখবেন‌ BROWSE AVAILABLE SCHEMES বলে একটি অপশন শো করবে এর নিচে এপ্লাই বাটন টি দেখা যাবেওখানে ক্লিক করে দিবেন।
এরপর আপনার নাম মোবাইল নাম ইমেইল এড্রেস ও পাসওয়ার্ড দিয়ে রেজিস্টার করে নেবেন। 
রেজিস্টার করার পর পাসওয়ার্ড ওই ইমেল আইডি দিয়ে লগইন করে নেবেন। 
এরপর যে সমস্ত ডকুমেন্ট আপলোড করতে বলবে সেই সমস্ত ডকুমেন্ট পিএনজি ফাইলে আপলোড করে দেবেন 
সবার শেষে দেখবেন সামমিট বাটন সেখানে ক্লিক করে ওকে করে দেবেন 
আজকের যে এই স্কলারশিপটি আলোচনা করলাম এটি আপনার বন্ধু বান্ধবের কাছে শেয়ার করতে পারেন যাতে সেই দরিদ্র বন্ধু-বান্ধব গুলি সাহায্য পান।। যেহেতু এই স্কলারশিপটি সরকারি নয় বেসরকারি তাই সবাই পাবে না। যেখানে রেজাল্ট ও পারিবারিক আয় দেখে তারপরে টাকা দেয়া হয়ে থাকে। পড়াশোনা ও সমস্ত রকমের আপডেট যদি পেতে চান তাহলে আমাদের সঙ্গে যুক্ত থাকুন।
0 notes
mrmwithacupofcoffee · 2 months
Text
নিঃশব্দ
মনিরা, চার বোনের মধ্যে একবারে ছোট। বাকি দুই বোনের বিয়ে হয়েছে সেজো বোনে সম্বন্ধ চলছে। শিক্ষার মুখ তাদের তিন জনের কেউই দেখেনি। সংসারের বেড়াজালে তারা তিনজনই জীবনযাপন করছে। বড় বোন খুসরু নিজ জীবনের অভিজ্ঞতার আরালে রাখতেই বাবা মায়ের বিরুদ্ধে গিয়ে মনিরাকে পড়াশোনার আলোতে বিচরণ করিয়েছে।
মনিরা পড়াশোনাতেও ভালো। মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকে ফার্স্ট ক্লাসে পাস করে এবার ভর্তি পরীক্ষায় বসবে মনিরা।
বাবার সমতুল্য বড় জামাইবাবু মনিরাকে জোর করে ডাক্তারি পরীক্ষা দিয়েছে। আজ মনির রেজাল্টে।
- কিগো মনিরা, ভালো ফল হইবো তো?
- কেমনে কমু দুলাভাই? তোমার শখ আছিল তুমিই গিয়া দেইখা আসিয়ো!
- দেখছো খুসরু, কি কয় তোমার বইনে?
- কি আর দেখিমু? ঠিকই তো কইছে,  ডাক্তারি কি আর আমাগো কপালে সইবো? অত টাকা পাইবা কনে তুমি?
- খুসরু, আমাগো ভাইগ্য তো এহান থেইকাই শুরু হইবো। তুমি খালি দেইখা যাও মনিরা কি কামাল করে! স্বমীর এত আত্মবিশ্বাসে খুসরু হাসে।
কিগো কই গেলা মনিরা? কনে সবাই! হাসান, রফিক, আম্মা বাইরে বাইর হও আমাগো মনিরা তো ডাক্তার এহন!
- কি কইতাছো?
- হ্যাগো হ্যা খুসরু, তোমার মনিরা এহন ডাক্তার! ডাক্তারি পরীক্ষায় প্রথম হয়েছে আমাগো মনিরা! তা কই আমাগো ভাগ্যলক্ষী?
পুরো গ্রামে জানাজানি হয়ে গেছে এমন অজোপাড়া অশিক্ষিত গ্রামে ডাক্তারি পরবে তাও আবার মেয়ে! সনে সনে লোক আসছে। আর এদিকে সেই মনিরারি নেই কোন খোজ!
- কিগো মনিরা, ডাক্তার হইবা দেহি!
- কি কও কাকী! তোমারও কি দুলাভাইয়ের মত ভুতে ধরসে!
- ভুতে ধরবো ক্যা! বাড়িতে যাইয়া দেখ হইচই পইড়া গেছে!
- বুবু,  ও বুবু লক্ষ্মী কাকী কি কয়? আমি নাকি ডাক্তার হমু!
- দেখসো মাইয়ার কথা শোনো, পরীক্ষা ওই না তো আমি দিসি! পরীক্ষা দিসস জানস না! প্রথম হয়ছিস গো পাগলী তুই প্রথম! পুরা বাংলাদেশে প্রথম! আমাগো গেরামের লক্ষ্মী তুই।
মনিরা তখনো বিশ্বাস করতে পারছিল না। এরি মধ্যে
মনিরার ভর্তির দিন চলে এলো। এবারই প্রথম ঢাকা শহরে পা রাখবে মনিরা। মনিরার কাছে এ এক অদ্ভুত স্বপ্ন।
ট্রেনে চেপে স্টেশনে নামলো মনিরা,
- ও দুলাভাই এত্ত বড় স্টিশন! আমাগো গেরামের ডা অত ছোট কেন?
- ঢাকা শহরে তো কেবল আইলা, সামনে দেইখো আরো কত্ত কি আসে।
স্টেশনের বাইরে বের হতেই তাক লেগে গেল মনিরার চোখে! গাড়ির উপর গাড়ি কত্ত বড় বড় দালান, গাড়ি কইরা যাইতেই মাথার উপর দিয়া কি বিশাল বিশাল সব বিরিজ!
মনিরা হতভম্ব হয়ে থাকে এ সে কোন শহরে এলো?
অবশেষে  মেডিকেল কলেজের ভিতরে পা রাখল মনিরা।
- দেখ্ মনিরা দেখ্ এইহানে পড়ালেখা করবি তুই। চ চ ভেতরে চ।
মনিরা নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে পারছে না। এমন কিছু তার ভাগ্যে ঘটে গেলো?
আজ মনিরার প্রথম ক্লাস। সবাই অদ্ভুত ভাবে তাকিয়ে আছে মনিরার দিকে। ক্লাসে শিক্ষক এলেন পরিচিত পর্বে উনি জানালেন মনিরাই সেই প্রথম হওয়া ছাত্রী। সবাই এবার আরও অবাক হয়ে গেল। ক্লাস শেষে মনিরা বের হচ্ছিল,
- হ্যালো, আমি হায়াত। নাইস টু মিট ইউ। তাহলে আপনি সেই যার জন্য আমাকে দ্বিতীয় হতে হয়েছে।
- হ, ক্যামনে জানি হইয়া গেসি!
- হায়াত মনিরার কথাতে কিছুটা আশ্চর্যিত। তবে তার সরলতা তার নজর কেড়েছে। পরদিন ক্লাসে মনিরা এমন ভাবেই কথা বললো। তার পিছু যে সবাই হাসে তা তার চোখে পড়ে না।
- মনিরা, আপনি বোধহয় ঢাকা শহরে প্রথম?
- হ, ঠিক কইসেন।
যদি কিছু না মনে করেন, আপনার জন্য কিছু কথা বলতাম। আপনাকে এ'শহরের কিছু অভ্যাস বা নিয়ম শিখতে হবে। আপনি যেভাবে কথা বলেন তা এই পরিবেশের সাথে মানানসই নয়। আপনি চাইলে আমার  মত কথা বলতে পারেন।
- ওহ্, ঢাকা শহরের কলেজে এই নিয়ম বুঝি?! তা আমাদের গেরামে এই সমস্যা হয় নাই!
- মনিরা আপনার পেছনে একটু তাকিয়ে দেখুন, ওরা সবাই আপনার ভাষার জন্য আপনাকে নিয়ে ঠাট্টা করছে!
মনিরা কিছুটা লজ্জা বোধ করলো। পরদিন,
- হায়াত, ঠিক বললাম তো!
- বাহ্ ভালোই ইমপ্রুভ করেছেন।
- আপনাকে ধন্যবাদ বলা হয়েছিল না। আসলে থ্যাংকস।
সেদিনের পর থেকে হায়াত ও মনিরা একে অন্যের কাজের সঙ্গী হয়ে গেল।
- হায়াত, বাড়িতে আসলে কিছু কাজ আছে। কিছুদিন আসবো না। আমার নোটগুলো একটু দেখ।
মনিরা বাড়িতে মূলত এসেছে সেজ বোনের বিয়ের উপলক্ষে।
- তা ডাক্তারী পড়তাসেন বুঝি?
- হ্যাঁ, পড়ছি। আপনাকে তো ঠিক চিনলাম না।
- আমি হইলাম গিয়ে আপনার বোনের দেবর।
- ও বুঝেছি।
বিয়ের অনুষ্ঠান শেষে মনিরা ঢাকা ফেরার জন্য গোছগাছ করছে। এমন সময়,
- খুসরু, এই বিয়ার কথা জেন আর না হয়। আমাগো মনিরার সাথে ওই ছেরা কোন অংশে যায়? আর ওই বিয়া টিয়া এহন না তাই বাদ দাও।
মনিরা নিজের স্বাভাবিক জীবনে ফিরেছে। একদিন হায়াতের সাথে মর্গ রুমের সামনে দিয়ে যাচ্ছিল,
- কে ওইডা, মনিরা না? তো মনিরা কেমন আসো?         - সরি, চিনতে পারলাম না। 
- আবার ভুইলা গেসো? তোমার বোনের দেবর।
- ওহ্ চিনতে পেরেছি। তা এখানে কি করছেন?
- এহানে চাকরি হয়সে আমার।  মর্গ দেখাশোনা করি। তুমি এহানে পড়াশোনা করো বুঝি।
- কাজের জন্য আসতে হয়। আচ্ছা আসি তাহলে।
- কি গো নোবেল, মাইয়ার দেখা পাইলি!
- হ, পাইসি। মাইয়ার ঢং কত,কি এক ডাক্তার! বিয়ার পর তো চুইলাই ঠেলতে হবে! আমারে বিয়া না করা, এ আমি সুদে-আসলে মেটাবো! 
- মনিরা, আজ আপনে আসেন নাই? সেদিন আপনারে যে ছেরার লগে দেখসিলাম ওই সহ আরো অনেকেই ল্যাবে আইসে, আপনি কই?
- কে, নোবেল?
- হ, আজ তো আমাদের কোন ক্লাস নেই। আচ্ছা সমস্যা নেই আমি দেখছি।
বলে মনিরা কল করটে দিলো,
- আরে আমার পুরো কথাটা তো শুনেন!
- মনিরা রাহাত কে কল করল তবে রাহাত কে ফোনে পেল না।
সে ভাবল সত্যিই বুঝি তাদের ক্লাস হচ্ছে তাই মনিরা তাড়াহুড়ো করে রওনা দিলো। মুনিরা ল্যাবে গিয়ে কাউকে পেল না এদিকে ফোনটা রেখে এসেছে। ভাবল নোবেলের সাথে দেখা করে ব্যাপারটা বুঝে নিক।
নোবেলের খোজে মর্গে গেল মনিরা। কারেন্ট না থাকায় অন্ধকারেই মর্গে প্রবেশ করল মনিরা।  আর দেখতে পেলো নোবেলের অন্যরূপ, লাসের সাথে আপত্তিকর অবস্থায় আছে নোবেল!
- মনিরার হাত থেকে তার আইডি কার্ডটা পড়ে গেল!  মনিরা জোরে করে ছুটলো।
- কি হলো,  কই যান?
ডাক্তার মানুষ, এত ভয় পায় কেন! তোমার মত মাইয়াগো এত ঢং ক্যেনে? এত্ত আকাশে ওড়ো ক্যেন? খুব বাহাদুর তোমরা তাই না? এই যে দেখসো এডা মুই! বিয়া করমু! বিয়া করবা না আমারে? তোমার মত দেখতে সুন্দরই তো আমি!
- নোবেল, ছাড়ুন, সাহস হয় কিভাবে আপনার!
- সাহসের কথা কইতাছো? সাহস তো তোমার, তুমি এইহানে আসবা আমি তো বুঝবারি পারি নাই, আর ঢং কইরা এত সুন্দর কইরা কথা কি হ্যাঁ! আমার মত কথা কওয়া যায় না, আমার মত?
- তৌহি, মনিরা কোথায়? ও তো তোমাদের ক্লাস আছে বলল। তাড়াহুড়ো করে ফোন রেখ��� চলে গেছে।
- ক্লাস আমাদের! কোথায়?
- নোবেল, আপনি এমন টা করতে পারেন না!
- কে কইসে আমি সব পারি! সব! 
মনিরা চিৎকার করে উঠতে লাগল!
- মনি লাভ নাই, এই হানকার শব্দ বাইরে যাবো না! বলেই নোবেল মনিরার মুখ চেপে ধরলো! তারপর, -আপনি নোবেল তাই না?
- হ্যাঁ কন।
- মনিরা এসেছিলো আপনার কাছে!
- আসছিল, আপনাগো কয়েকটা স্টুডেন্ট দেখসিলাম, তো ভাবছিলাম আপনাগো মনে হয় ক্লাস আসে। মনিরারে কইসিলাম তবে ওই আইসা চইলা গেছে।
হায়াত চলে যেতে লাগল, এর মধ্যে মর্গের একটা বাক্স থেকে শব্দ করে উঠল!
- কি যেন শব্দ শুনলাম!
নোবেল হেসে ওঠে বলে,
- কি যে কন না,মর্গে আইসা আপনারো মাথা গেছেনাকি!
কোন শব্দই হয় নাই তো।
এইদিকে মর্গের এক বাক্সের ভেতর নিথর হয়ে পড়ে থাকা মনিরা আর্তনাদে ফেটে উঠছে, বিষাক্ত দংশনে নিস্তেজ হওয়া শরীরে নেই কোন জোর। চোখ মেলে হায়াতকে ডাকছে তবে এই নিঃশব্দ আর্তনাদ আর কতক্ষণই বা শক্তি জোগাবে তাকে!
- ৫ এপ্রিল, ২০২৩
- মোনালিসা মিতু
0 notes
bdeducator · 2 months
Link
1 note · View note
24x7newsbengal · 4 months
Link
0 notes
banglavisiononline · 4 months
Link
চলতি বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমা
0 notes
dinajpurbartanews · 4 months
Text
WB Madhyamik Exam 2025 Date Announced by Education Minister
২০২৫ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষার রুটিন ঘোষণা শিক্ষামন্ত্রীর কলকাতা : পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের আগামী ২০২৫ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষার (Madhyamik Exam 2025) সূচি ঘোষণা করলেন গতকাল সোমবার পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী শ্রী ব্রাত্য বসু পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদের (West Bengal Board of Secondary Education) সভাপতি শ্রী রামানুজ গঙ্গোপাধ্যায় কে সঙ্গে নিয়ে। আগামী বছর মাধ্যমিক পরীক্ষা শুরু হবে ১৪ই…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
banglarkotha24 · 7 months
Text
নতুন শিক্ষাক্রম নিয়ে এতো আলোচনার কারণ কী?
আগামী বছর প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের কয়েকটি শ্রেণিতে নতুন একটি কারিকুলাম বা শিক্ষাক্রম চালু করতে যাচ্ছে সরকার। এতে শিক্ষার্থীদের পাঠ্যসূচি ও মূল্যায়ন পদ্ধতিতে ব্যাপক পরিবর্তন আসছে, যা নিয়ে বিভিন্ন মহলে নানা আলোচনা-সমালোচনা হতে দেখা যাচ্ছে। নতুন শিক্ষাক্রমে দশম শ্রেণির আগের সব পাবলিক পরীক্ষা তুলে দেওয়া হয়েছে। এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা পদ্ধতিতেও আনা হয়েছে পরিবর্তন। এছাড়া থাকছে না নবম শ্রেণিতে বিভাগ…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
sarkariyojanainfo · 11 months
Text
Nabanna Scholarship 2023: Empowering West Bengal Students
Tumblr media
Nabanna Scholarship অনলাইন আবেদন প্রক্রিয়া 2023
Nabanna Scholarship 2023 নবান্ন স্কলারশিপ স্কিম হল পশ্চিমবঙ্গ সরকারের মাধ্যমিক (শ্রেণি 10) পরীক্ষা বা উচ্চ মাধ্যমিক (ক্লাস 12) পরীক্ষা বা যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয় পরীক্ষা (ইউজি/পিজি) পাস করা প্রার্থীদের জন্য একটি প্রস্তুত। যে সকল প্রার্থীরা পশ্চিমবঙ্গে বসবাস করেন এবং সমস্ত যোগ্যতার মানদণ্ড পূরণ করেন তারা এই পুরস্কারের জন্য আবেদন করতে পারেন। নবান্ন পুরস্কারের মূল উদ্দেশ্য হল মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলের অধীনে প্রতি বছর পশ্চিমবঙ্গের মেধাবী প্রার্থীদের আর্থিক সহায়তা দেওয়া।
Tumblr media
Nabanna Scholarship 2023 হল একটি বার্ষিক আন্তর্জাতিক স্কলারশিপ প্রতিযোগিতা যা বিশ্বের যে কোন স্থানের শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত। বৃত্তিটি একটি নেতৃস্থানীয় বিশ্ব পরিবেশ প্রযুক্তি সংস্থা নবান্ন দ্বারা স্পনসর করা হয়। প্রতিযোগিতাটি শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত যারা একটি স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজে পড়ছেন এবং যারা টেকসই উন্নয়ন সম্পর্কিত একটি ক্ষেত্র অধ্যয়ন করছেন। আবেদন প্রক্রিয়া সহজ এবং সম্পূর্ণ হতে মাত্র কয়েক মিনিট সময় নেয়। আপনার যা দরকার তা হল আপনার একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট এবং আপনি কেন নবান্ন স্কলারশিপের প্রাপ্য তার একটি ছোট প্রবন্ধ।
Nabanna Scholarship (নবান্ন বৃত্তি) 2023
Nabanna Scholarship 2023 হল একটি বার্ষিক বৃত্তি যার লক্ষ্য হল প্রকৌশলী, প্রযুক্তি এবং উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে উচ্চ শিক্ষা গ্রহণকারী প্রতিশ্রুতিশীল শিক্ষার্থীদের আর্থিক সহায়তা প্রদান করা। বৃত্তিটি সারা বিশ্বের শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত, এবং যোগ্যতার প্রয়োজনীয়তার মধ্যে রয়েছে চমৎকার একাডেমিক পারফরম্যান্স এবং এই ক্ষেত্রগুলিতে ক্যারিয়ার গড়ার জন্য শক্তিশালী প্রেরণার সংমিশ্রণ। https://www.youtube.com/watch?v=nj2wwZBAj4g&pp=ygUYTmFiYW5uYSBTY2hvbGFyc2hpcCAyMDIz রাজ্যের অভাবী প্রার্থীদের মধ্যে শিক্ষার সুযোগ দেওয়ার জন্য, পশ্চিমবঙ্গ সরকার নবান্ন বৃত্তি নামে পরিচিত একটি নতুন প্রকল্প ঘোষণা করেছে। এই প্রকল্পের অধীনে, UG এবং PG অধ্যয়নে উচ্চশিক্ষা নিতে চান এমন প্রার্থীদের আর্থিক সহায়তা দেওয়া হবে। আজ এই পৃষ্ঠায় আমরা আপনার সাথে নবান্ন পুরস্কার 2023 সম্পর্কিত সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য যেমন উদ্দেশ্য, যোগ্যতার মানদণ্ড, গুরুত্বপূর্ণ নথি এবং বৃত্তি শেয়ার করব। এছাড়াও, আমরা আপনার সাথে অ্যাওয়ার্ড স্কিমের অধীনে আবেদন করার জন্য ধাপে ধাপে আবেদনের সমস্ত পদ্ধতি শেয়ার করব।
নবান্ন বৃত্তির(Nabanna Scholarship) বিস্তারিত
প্রকল্পের নাম:নবান্ন বৃত্তি(Nabanna Scholarship)চালু করেছে:পশ্চিমবঙ্গ সরকারসুবিধাভোগী: পশ্চিমবঙ্গের ছাত্র ছাত্রীউদ্দেশ্য: উচ্চ শিক্ষার প্রচারসুবিধা: শিক্ষার্থীরা তাদের পড়াশোনায় লক্ষ্য অর্জন করতে সক্ষম হবেবৃত্তির পরিমাণ: প্রতি বছর ১০,০০০ টাকাক্যাটাগরি: স্কলারশিপঅফিসিয়াল ওয়েবসাইট: www.wbcmo.gov.in
নবান্ন সিএম স্কলারশিপের জন্য যোগ্যতা
- প্রার্থীদের অবশ্যই ভারতীয় হতে হবে। - প্রার্থীদের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে - প্রার্থীদের অবশ্যই রাজ্যের যে কোনও প্রতিষ্ঠানে রাজ্য বোর্ড / মাধ্যমিক / উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা পরিষদ বা পশ্চিমবঙ্গের কোনও রাজ্য সাহায্যপ্রাপ্ত বিশ্ববিদ্যালয় বা ইঞ্জিনিয়ারিং, নার্সিং, ফার্মেসি, মেডিকেলের মতো যে কোনও পেশাদার কোর্সে পাশ করার পরে অধ্যয়নরত থাকতে হবে। - যিনি মাধ্যমিক পরীক্ষায় 50% এবং তার বেশি কিন্তু 60% এর কম নম্বর পেয়েছেন বা 50% এবং তার উপরে কিন্তু H.S-এ মোট 60% এর কম পরীক্ষা বা 50% এবং তার বেশি কিন্তু স্নাতক 53% এর কম নম্বর - প্রার্থীরা, যারা গত বছরে একই কোর্স বা অধ্যয়নের পর্যায়ে অন্য কোনো সরকারি (কেন্দ্রীয়/রাজ্য) বৃত্তি বা উপবৃত্তি পান না। - যার বার্ষিক পারিবারিক আয় রুপির বেশি নয়। 1,20,000/-
নবান্ন সিএম স্কলারশিপের জন্য প্রয়োজন নথি
- বিগত আগের পরীক্ষাগুলোর মার্কশিট পাস করেছে। - বর্তমান রঙিন পাসপোর্ট ছবি - একটি সরকার ইস্যু করা আইডি প্রুফ (আধার কার্ড/ভোটার আইডেন্টিটি কার্ড/ড্রাইভিং লাইসেন্স/প্যান কার্ড) - মার্ক শীট এবং নির্বাচন কমিটির বরাদ্দ পত্রের অনুলিপি (শুধুমাত্র WBJEE/JEE বা সমমানের পরীক্ষার জন্য) - চলতি বছরের ভর্তির প্রমাণ বা টিউশন/ভর্তি ফি প্রদানের ফটোকপি। (ফির রসিদ/ভর্তি পত্র/প্রতিষ্ঠানের পরিচয়পত্র/বোনাফাইড সার্টিফিকেট) - আয়ের শংসাপত্র: বন্ধনীর মধ্যে উল্লিখিত যে কোনও একটি থেকে মাসিক পারিবারিক আয়ের শংসাপত্রের অনুলিপি - (ডিএম/ এসডিও/ বিডিও/ জয়েন্ট বিডিও/ পৌরসভা / কর্পোরেশনের ডেপুটি কমিশনারের ক্ষেত্রে নির্বাহী কর্মকর্তা)। - এমপি/এমএলএ শংসাপত্র: প্রার্থীদের মাসিক পারিবারিক আয় উল্লেখ করে মাননীয় মুখ্যমন্ত্রীর কাছে এমপি/বিধায়কের কাছ থেকে সুপারিশের অনুলিপি। - ব্যাঙ্ক পাসবুক: ব্যাঙ্ক পাস বুকের ফটোকপি সহ স্ব-ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের বিবরণ (IFSC কোড, শাখা কোড, শাখার নাম, অ্যাকাউন্ট নম্বর, ব্যাঙ্কের নাম)। - স্ব-ঘোষণা: প্রার্থীদের স্ব-ঘোষণা তার/তার স্বাক্ষরের অধীনে অধ্যয়নের বর্তমান কোর্সের বছর/সেমিস্টার উল্লেখ করে এবং যেকোন বৃত্তি/সহায়তা/সহায়তার প্রাপ্তি উল্লেখ করে, বর্তমান প্রতিষ্ঠানের প্রধান দ্বারা যথাযথভাবে সীলমোহর সহ পাল্টা স্বাক্ষর। - যোগাযোগের তথ্য ইমেল আইডি এবং সেলফ মোবাইল নম্বর। কোর্স অনুযায়ী নবান্ন স্কলারশিপের পরিমাণ 2023 কোর্স/বিভাগমার্কস প্রয়োজন (%)বৃত্তির পরিমাণ স্কুলের ছাত্র ছাত্রী 2021-22 | মাধ্যমিক পরীক্ষা পাস 50-60%Rs 10000কলেজের ছাত্র ছাত্রী 2021-22 | এইচ.এস. পরীক্ষা পাস 50-60%Rs 10000সাধারণ ইউজি কোর্স BA, BSc, BCARs 10000পেশাদার ইউজি কোর্সের জন্য Engineering, Pharmacy, MedicalRs 12000বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রী 2021-22 | স্নাতক পাস 50-53%Rs 10000
Nabanna Scholarship 2023 অনলাইনে কীভাবে আবেদন করবেন?
সমস্ত আগ্রহী প্রার্থী যারা এই পুরস্কারের অধীনে সুবিধা পেতে চান তাদের নীচে দেওয়া পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে - প্রথমে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যান wbcmo.gov.in - আপনার সামনে হোম পেজ খুলবে - হোমপেজে, নবান্ন অ্যাওয়ার্ড অ্যাপ্লিকেশন ফর্মের বিকল্পে টিপুন - রেজিস্ট্রেশন ফর্ম আপনার স্ক্রিনে খুলবে। - আপনাকে আবেদনপত্র ডাউনলোড করতে হবে - এটির একটি প্রিন্টআউট বহন করুন - ফর্মে জিজ্ঞাসা করা সমস্ত তথ্য লিখুন - তথ্য প্রবেশ করার পরে আপনার সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ নথি সংযুক্ত করুন - তারপরে সাধারণ পোস্ট/ড্রপবক্স নবান্ন, 14 তলা, 325 শরৎ চ্যাটার্জি রোড, শিবপুর, হাওড়া-711102-এর মাধ্যমে নীচে উল্লিখিত ঠিকানায় আবেদনপত্র পাঠান Write in bengali
গুরুত্বপূর্ণ লিঙ্ক Nabanna Scholarship 2023
ক্রমিক সংখ্যাবিষয়পিডিএফ লিঙ্ক1নবান্ন বৃত্তি পিডিএফ ফর্মClick Here2এমএলএ ঘোষণাপত্রClick Here3স্ব-ঘোষণা ফর্মClick Here4আবেদনের অফিসিয়াল বিজ্ঞপ্তিClick Here
প্রশ্নাবলী
Nabanna Scholarship 2023 কি?নবান্ন স্কলারশিপ 2023 হল পশ্চিমবঙ্গ সরকার উচ্চশিক্ষা গ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের সমর্থন করার জন্য একটি আর্থিক সহায়তা কর্মসূচি চালু করেছে।কে নবান্ন বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারেন?পশ্চিমবঙ্গে বসবাসকারী শিক্ষার্থীরা যারা তাদের ক্লাস 10, ক্লাস 12, বা যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয় পরীক্ষা (UG/PG) পাস করেছে তারা আবেদন করার যোগ্য।বৃত্তির পরিমাণ কত?নবান্ন স্কলারশিপ অফার করে Rs. স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর অধ্যয়নরত নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের প্রতি বছর 10,000।কিভাবে বৃত্তির জন্য আবেদন করতে হয়?শিক্ষার্থীরা নবান্ন বৃত্তি 2023 এর জন্য আবেদন করতে পারে অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে আবেদনপত্র ডাউনলোড করে এবং প্রয়োজনীয় নথিপত্র সহ জমা দিয়ে।নবান্ন বৃত্তির উদ্দেশ্য কী?নবান্ন বৃত্তির মূল লক্ষ্য হল উচ্চ শিক্ষার প্রচার করা এবং পশ্চিমবঙ্গের মেধাবী শিক্ষার্থীদের আর্থিক সহায়তা প্রদান করা। Read the full article
0 notes
onnodristy · 11 months
Text
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি বাতিল; আদেশ জারি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি বাতিল; আদেশ জারি। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের চলতি বছরের গ্রীষ্মকালীন ছুটি বাতিল এবং ৩০ নভেম্বরের মধ্যে পাঠদান ও মূল্যায়ন/পরীক্ষা কার্যক্রম সমাপ্তিকরণের নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ। ওয়েবসাইটে বিভাগের প্রশাসন ও সংস্থাপন শাখার উপসচিব সাইফুর রহমান খান স্বাক্ষরিত এ নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের চলতি বছরের গ্রীষ্মকালীন ছুটি বাতিল এবং ৩০ নভেম্বরের মধ্যে পাঠদান ও মূল্যায়ন/পরীক্ষা কার্যক্রম সমাপ্তিকরণের নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ। ওয়েবসাইটে বিভাগের প্রশাসন ও সংস্থাপন শাখার উপসচিব সাইফুর রহমান খান স্বাক্ষরিত এ নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ২০২৩ সালের গ্রীষ্মকালীন ছুটি বাতিল এবং ৩০ নভেম্বরের মধ্যে পাঠদান ও মূল্যায়ন/পরীক্ষা…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
chattogramlive · 11 months
Text
আদেশ জারি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গ্রীষ্মকালীন ছুটি বাতিল
২০২৩ সালে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের গ্রীষ্মকালীন ছুটি বাতিল করে আদেশ জারি করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ। একই সাথে ৩০ নভেম্বরের মধ্যে পাঠদান ও মূল্যায়ন বা পরীক্ষা কার্যক্রম শেষ করার নির্দেশনা দিয়ে শিক্ষামন্ত্রীর মৌখিক ঘোষণার পর বুধবার (১৯ জুলাই) রাতে এ বিষয়ে আদেশ জারি করা হয়েছে। এতে বলা হয়, আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্বে ২০২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষা কার্যক্রম যথাসময়ে…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
tutopialearningapp · 11 months
Text
Tumblr media
মাধ্যমিক পরীক্ষার প্রস্তুতিতে অনলাইন এডুকেশন প্লাটফর্মের উপযোগিতা
মাধ্যমিক হল পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদ কর্তৃক আয়োজিত একটি পরীক্ষা, যেখানে পশ্চিমবঙ্গের দশম শ্রেণীর সমস্ত ছাত্র এবং ছাত্রীরা অংশগ্রহণ করে। মাধ্যমিক পরীক্ষা একজন শিক্ষার্থীর জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং এটি শিক্ষার্থীদের সফল ভবিষ্যতের জন্য সোপান পাথর।
https://www.edunuts.in/best-online-education-platforms-in-secondary-examination-preparation/
0 notes
mrmwithacupofcoffee · 3 months
Text
আর্তনাদ
মনিরা, চার বোনের মধ্যে একবারে ছোট। বাকি দুই বোনের বিয়ে হয়েছে সেজো বোনে সম্বন্ধ চলছে। শিক্ষার মুখ তাদের তিন জনের কেউই দেখেনি। সংসারের বেড়াজালে তারা তিনজনই জীবনযাপন করছে। বড় বোন খুসরু নিজ জীবনের অভিজ্ঞতার আরালে রাখতেই বাবা মায়ের বিরুদ্ধে গিয়ে মনিরাকে পড়াশোনার আলোতে বিচরণ করিয়েছে।
মনিরা পড়াশোনাতেও ভালো। মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকে ফার্স্ট ক্লাসে পাস করে এবার ভর্তি পরীক্ষায় বসবে মনিরা।
বাবার সমতুল্য বড় জামাইবাবু মনিরাকে জোর করে ডাক্তারি পরীক্ষা দিয়েছে। আজ মনির রেজাল্টে।
- কিগো মনিরা, ভালো ফল হইবো তো?
- কেমনে কমু দুলাভাই? তোমার শখ আছিল তুমিই গিয়া দেইখা আসিয়ো!
- দেখছো খুসরু, কি কয় তোমার বইনে?
- কি আর দেখিমু? ঠিকই তো কইছে,  ডাক্তারি কি আর আমাগো কপালে সইবো? অত টাকা পাইবা কনে তুমি?
- খুসরু, আমাগো ভাইগ্য তো এহান থেইকাই শুরু হইবো। তুমি খালি দেইখা যাও মনিরা কি কামাল করে! স্বমীর এত আত্মবিশ্বাসে খুসরু হাসে।
কিগো কই গেলা মনিরা? কনে সবাই! হাসান, রফিক, আম্মা বাইরে বাইর হও আমাগো মনিরা তো ডাক্তার এহন!
- কি কইতাছো?
- হ্যাগো হ্যা খুসরু, তোমার মনিরা এহন ডাক্তার! ডাক্তারি পরীক্ষায় প্রথম হয়েছে আমাগো মনিরা! তা কই আমাগো ভাগ্যলক্ষী?
পুরো গ্রামে জানাজানি হয়ে গেছে এমন অজোপাড়া অশিক্ষিত গ্রামে ডাক্তারি পরবে তাও আবার মেয়ে! সনে সনে লোক আসছে। আর এদিকে সেই মনিরারি নেই কোন খোজ!
- কিগো মনিরা, ডাক্তার হইবা দেহি!
- কি কও কাকী! তোমারও কি দুলাভাইয়ের মত ভুতে ধরসে!
- ভুতে ধরবো ক্যা! বাড়িতে যাইয়া দেখ হইচই পইড়া গেছে!
- বুবু,  ও বুবু লক্ষ্মী কাকী কি কয়? আমি নাকি ডাক্তার হমু!
- দেখসো মাইয়ার কথা শোনো, পরীক্ষা ওই না তো আমি দিসি! পরীক্ষা দিসস জানস না! প্রথম হয়ছিস গো পাগলী তুই প্রথম! পুরা বাংলাদেশে প্রথম! আমাগো গেরামের লক্ষ্মী তুই।
মনিরা তখনো বিশ্বাস করতে পারছিল না। এরি মধ্যে
মনিরার ভর্তির দিন চলে এলো। এবারই প্রথম ঢাকা শহরে পা রাখবে মনিরা। মনিরার কাছে এ এক অদ্ভুত স্বপ্ন।
ট্রেনে চেপে স্টেশনে নামলো মনিরা,
- ও দুলাভাই এত্ত বড় স্টিশন! আমাগো গেরামের ডা অত ছোট কেন?
- ঢাকা শহরে তো কেবল আইলা, সামনে দেইখো আরো কত্ত কি আসে।
স্টেশনের বাইরে বের হতেই তাক লেগে গেল মনিরার চোখে! গাড়ির উপর গাড়ি কত্ত বড় বড় দালান, গাড়ি কইরা যাইতেই মাথার উপর দিয়া কি বিশাল বিশাল সব বিরিজ!
মনিরা হতভম্ব হয়ে থাকে এ সে কোন শহরে এলো?
অবশেষে  মেডিকেল কলেজের ভিতরে পা রাখল মনিরা।
- দেখ্ মনিরা দেখ্ এইহানে পড়ালেখা করবি তুই। চ চ ভেতরে চ।
মনিরা নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে পারছে না। এমন কিছু তার ভাগ্যে ঘটে গেলো?
আজ মনিরার প্রথম ক্লাস। সবাই অদ্ভুত ভাবে তাকিয়ে আছে মনিরার দিকে। ক্লাসে শিক্ষক এলেন পরিচিত পর্বে উনি জানালেন মনিরাই সেই প্রথম হওয়া ছাত্রী। সবাই এবার আরও অবাক হয়ে গেল। ক্লাস শেষে মনিরা বের হচ্ছিল,
- হ্যালো, আমি হায়াত। নাইস টু মিট ইউ। তাহলে আপনি সেই যার জন্য আমাকে দ্বিতীয় হতে হয়েছে।
- হ, ক্যামনে জানি হইয়া গেসি!
- হায়াত মনিরার কথাতে কিছুটা আশ্চর্যিত। তবে তার সরলতা তার নজর কেড়েছে। পরদিন ক্লাসে মনিরা এমন ভাবেই কথা বললো। তার পিছু যে সবাই হাসে তা তার চোখে পড়ে না।
- মনিরা, আপনি বোধহয় ঢাকা শহরে প্রথম?
- হ, ঠিক কইসেন।
যদি কিছু না মনে করেন, আপনার জন্য কিছু কথা বলতাম। আপনাকে এ'শহরের কিছু অভ্যাস বা নিয়ম শিখতে হবে। আপনি যেভাবে কথা বলেন তা এই পরিবেশের সাথে মানানসই নয়। আপনি চাইলে আমার  মত কথা বলতে পারেন।
- ওহ্, ঢাকা শহরের কলেজে এই নিয়ম বুঝি?! তা আমাদের গেরামে এই সমস্যা হয় নাই!
- মনিরা আপনার পেছনে একটু তাকিয়ে দেখুন, ওরা সবাই আপনার ভাষার জন্য আপনাকে নিয়ে ঠাট্টা করছে!
মনিরা কিছুটা লজ্জা বোধ করলো। পরদিন,
- হায়াত, ঠিক বললাম তো!
- বাহ্ ভালোই ইমপ্রুভ করেছেন।
- আপনাকে ধন্যবাদ বলা হয়েছিল না। আসলে থ্যাংকস।
সেদিনের পর থেকে হায়াত ও মনিরা একে অন্যের কাজের সঙ্গী হয়ে গেল।
- হায়াত, বাড়িতে আসলে কিছু কাজ আছে। কিছুদিন আসবো না। আমার নোটগুলো একটু দেখ।
মনিরা বাড়িতে মূলত এসেছে সেজ বোনের বিয়ের উপলক্ষে।
- তা ডাক্তারী পড়তাসেন বুঝি?
- হ্যাঁ, পড়ছি। আপনাকে তো ঠিক চিনলাম না।
- আমি হইলাম গিয়ে আপনার বোনের দেবর।
- ও বুঝেছি।
বিয়ের অনুষ্ঠান শেষে মনিরা ঢাকা ফেরার জন্য গোছগাছ করছে। এমন সময়,
- খুসরু, এই বিয়ার কথা জেন আর না হয়। আমাগো মনিরার সাথে ওই ছেরা কোন অংশে যায়? আর ওই বিয়া টিয়া এহন না তাই বাদ দাও।
মনিরা নিজের স্বাভাবিক জীবনে ফিরেছে। একদিন হায়াতের সাথে মর্গ রুমের সামনে দিয়ে যাচ্ছিল,
- কে ওইডা, মনিরা না? তো মনিরা কেমন আসো?         - সরি, চিনতে পারলাম না। 
- আবার ভুইলা গেসো? তোমার বোনের দেবর।
- ওহ্ চিনতে পেরেছি। তা এখানে কি করছেন?
- এহানে চাকরি হয়সে আমার।  মর্গ দেখাশোনা করি। তুমি এহানে পড়াশোনা করো বুঝি।
- কাজের জন্য আসতে হয়। আচ্ছা আসি তাহলে।
- কি গো নোবেল, মাইয়ার দেখা পাইলি!
- হ, পাইসি। মাইয়ার ঢং কত,কি এক ডাক্তার! বিয়ার পর তো চুইলাই ঠেলতে হবে! আমারে বিয়া না করা, এ আমি সুদে-আসলে মেটাবো! 
- মনিরা, আজ আপনে আসেন নাই? সেদিন আপনারে যে ছেরার লগে দেখসিলাম ওই সহ আরো অনেকেই ল্যাবে আইসে, আপনি কই?
- কে, নোবেল?
- হ, আজ তো আমাদের কোন ক্লাস নেই। আচ্ছা সমস্যা নেই আমি দেখছি।
বলে মনিরা কল করটে দিলো,
- আরে আমার পুরো কথাটা তো শুনেন!
- মনিরা রাহাত কে কল করল তবে রাহাত কে ফোনে পেল না।
সে ভাবল সত্যিই বুঝি তাদের ক্লাস হচ্ছে তাই মনিরা তাড়াহুড়ো করে রওনা দিলো। ম���নিরা ল্যাবে গিয়ে কাউকে পেল না এদিকে ফোনটা রেখে এসেছে। ভাবল নোবেলের সাথে দেখা করে ব্যাপারটা বুঝে নিক।
নোবেলের খোজে মর্গে গেল মনিরা। কারেন্ট না থাকায় অন্ধকারেই মর্গে প্রবেশ করল মনিরা।  আর দেখতে পেলো নোবেলের অন্যরূপ, লাসের সাথে আপত্তিকর অবস্থায় আছে নোবেল!
- মনিরার হাত থেকে তার আইডি কার্ডটা পড়ে গেল!  মনিরা জোরে করে ছুটলো।
- কি হলো,  কই যান?
ডাক্তার মানুষ, এত ভয় পায় কেন! তোমার মত মাইয়াগো এত ঢং ক্যেনে? এত্ত আকাশে ওড়ো ক্যেন? খুব বাহাদুর তোমরা তাই না? এই যে দেখসো এডা মুই! বিয়া করমু! বিয়া করবা না আমারে? তোমার মত দেখতে সুন্দরই তো আমি!
- নোবেল, ছাড়ুন, সাহস হয় কিভাবে আপনার!
- সাহসের কথা কইতাছো? সাহস তো তোমার, তুমি এইহানে আসবা আমি তো বুঝবারি পারি নাই, আর ঢং কইরা এত সুন্দর কইরা কথা কি হ্যাঁ! আমার মত কথা কওয়া যায় না, আমার মত?
- তৌহি, মনিরা কোথায়? ও তো তোমাদের ক্লাস আছে বলল। তাড়াহুড়ো করে ফোন রেখে চলে গেছে।
- ক্লাস আমাদের! কোথায়?
- নোবেল, আপনি এমন টা করতে পারেন না!
- কে কইসে আমি সব পারি! সব! 
মনিরা চিৎকার করে উঠতে লাগল!
- মনি লাভ নাই, এই হানকার শব্দ বাইরে যাবো না! বলেই নোবেল মনিরার মুখ চেপে ধরলো! তারপর, -আপনি নোবেল তাই না?
- হ্যাঁ কন।
- মনিরা এসেছিলো আপনার কাছে!
- আসছিল, আপনাগো কয়েকটা স্টুডেন্ট দেখসিলাম, তো ভাবছিলাম আপনাগো মনে হয় ক্লাস আসে। মনিরারে কইসিলাম তবে ওই আইসা চইলা গেছে।
হায়াত চলে যেতে লাগল, এর মধ্যে মর্গের একটা বাক্স থেকে শব্দ করে উঠল!
- কি যেন শব্দ শুনলাম!
নোবেল হেসে ওঠে বলে,
- কি যে কন না,মর্গে আইসা আপনারো মাথা গেছেনাকি!
কোন শব্দই হয় নাই তো।
এইদিকে মর্গের এক বাক্সের ভেতর নিথর হয়ে পড়ে থাকা মনিরা আর্তনাদে ফেটে উঠছে, বিষাক্ত দংশনে নিস্তেজ হওয়া শরীরে নেই কোন জোর। চোখ মেলে হায়াতকে ডাকছে তবে এই নিঃশব্দ আর্তনাদ আর কতক্ষণই বা শক্তি জোগাবে তাকে!
- ১৬ মার্চ, ২০২৪
- মোনালিসা মিতু।
0 notes
bdeducator · 6 months
Link
1 note · View note
24x7newsbengal · 4 months
Link
0 notes
banglavisiononline · 10 months
Link
দেশের আটটি মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের অধীন এ
0 notes
dinajpurbartanews · 4 months
Text
WB Madhyamik Exam 2024 Question Paper Out
পশ্চিমবঙ্গে মাধ্যমিক পরীক্ষার প্রথম দিনে প্রশ্ন ফাঁস বাংলায় মাধ্যমিক পরীক্ষার প্রথম দিনেই বাংলা প্রথম ভাষার প্রশ্নপত্র মোবাইলে ফাঁস সংবাদদাতা কলকাতা ও মালদহ : পশ্চিমবঙ্গের মাধ্যমিক ২০২৪ সালের পরীক্ষা শুরুর প্রথম দিনে বাংলা প্রথম ভাষার প্রশ্নপত্র মোবাইলে সমাজ মাধ্যমে ফাঁস হয়ে যায়। গত শুক্রবার মাধ্যমিক পরীক্ষার প্রথম দিন ছিল। সকাল ৯:৪৫ মিনিট থেকে শুরু হয় বাংলা প্রথম ভাষা মাধ্যমিক পরীক্ষা।…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes