Tumgik
#সাধারণ জ্ঞান ২০১৯
nuqb · 4 years
Text
৪১তম বিসিএস পরীক্ষার প্রশ্ন ও সমাধান ২০২১
৪১তম বিসিএস পরীক্ষার প্রশ্ন ও সমাধান ২০২১
সেটঃ ০৪ সাধারণ জ্ঞান  আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী  অংশ সমাধানঃ ১. আন্তর্জাতিক বিচার আদালত রোহিঙ্গা গণহত্যা বিষয়ক অন্তবর্তীকালীন রায়ে মিয়ানমারকে কয়টি নির্দিষ্ট ব্যবস্থা গ্রহণের কথা বলেছে? উত্তরঃ ৪ টি     ২. কোন দুটি দেশের মধ্যে সীমান্ত বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য ২০১৯ সালের নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়া হয়  উত্তরঃ ইরিত্রিয়া ও ইথিওপিয়া ৩. ব্রিটিশ ভারতের রাজধানী কলকাতা থেকে দিল্লিতে স্থানান্তরিত হয়…
View On WordPress
1 note · View note
সরকারি তৃতীয় শ্রেণির নিয়োগে ৭০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা
সরকারি তৃতীয় শ্রেণির নিয়োগে ৭০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা
Tumblr media
সরকারি দফতরে তৃতীয় শ্রেণির চাকরির নিয়োগে ৭০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বাংলা, ইংরেজি, গণিত ও সাধারণ জ্ঞান—এই চারটি বিষয়ে প্রার্থীকে লিখিত পরীক্ষায় অংশ নিতে হবে। আর মৌখিক পরীক্ষার নম্বর থাকবে ৩০। সর্বনিম্ন পাস নম্বর ৫০ শতাংশ।
নিয়োগ পরীক্ষার নতুন এ বিধান করে ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯ তারিখে (মঙ্গলবার) ‘মন্ত্রণালয়, এর সংযুক্ত বিভাগ, অধিদফতর, পরিদফতর ও দফতরের কমন পদে নিয়োগ বিধিমালা-২০১৯’-এর…
View On WordPress
0 notes
reviewsbyfarid · 6 years
Text
চেতনার মানচিত্র
#সপ্তাহ_৭
মাওলানা হারুন ইজহার। একজন স্বনামধন্য লেখক, গবেষক, চিন্তাবিদ। তাঁকে জেনেছি অল্প কদিন হয়। তাঁকে জানার পর থেকেই তাঁর বই খুঁজছিলাম। অবশেষে ২০১৯-এর বইমেলায় এলো তাঁর নতুন বই— চেতনার মানচিত্র। বইটা নিয়ে প্রত্যাশা ছিলো অনেক বেশি। মেলায় বইটা হাতে নেয়ার পর মন খারাপ হয়ে যায় এর বাইন্ডিং আর মূল্য দেখে। কিন্তু এসবের দিকে তাকিয়ে তো আর এমন এক অমূল্য বই না কিনে ফেরা যায় না। তাই বই নিয়েই ফিরলাম।
বই যখন পড়তে শুরু করি কয়েক জায়গায় একটু খটকা লাগে। সেই জায়গাগুলো 'খটকা' শিরোনামে নিচে উল্লেখ করেছি। কিছু প্রশ্ন করেছি। কারো উত্তর জানা থাকলে জানিয়ে বাধিত করবেন। ২৩ নম্বর পৃষ্ঠা থেকে শুরু হলো এক সমস্যা; টাইপি��� মিস্টেক। বানান ভুলের কারণে বিষয় বুঝতেও ঝামেলা হচ্ছিল। কয়েক পৃষ্ঠা পর আবার স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে আসে। যতিচিহ্নের এলোমেলো ব্যবহারও চোখে পড়ার মত। তবে এ বিষয়ে ভালো জ্ঞান নেই বলে স্পষ্টভাবে কিছু বলতে পারছি না।
লেখকের গবেষণামূলক লেখাগুলো ধীর গতিতে পড়ে যাচ্ছিলাম আর মুগ্ধ হচ্ছিলাম বিভিন্ন বিষয়ে লেখকের ভারসাম্যপূর্ণ অসাধারণ বিশ্লেষণ দেখে। আলোচিত, সমালোচিত ও প্রয়োজনীয় অনেকগুলো বিষয়ে লেখা এসেছে। প্রতিটা বিষয় অত্যন্ত সুন্দরভাবে সহজ সরল ভাষায় তুলে ধরা হয়েছে।
বইটা ৬-টি অধ্যায়ে বিভক্ত। সংস্কৃতি, শিক্ষা, রাজনীতি, অর্থনীতি, নারী ও আন্তর্জাতিক— এই ৬ বিষয়ের বর্তমান অবস্থা, বামপন্থীদের চিন্তা, ইসলামের আদর্শ ও সত্য প্রতিষ্ঠার পথ-পদ্ধতি আলোচিত হয়েছে। অল্প কিছু আলোচনার শিরোনাম এখানে উল্লেখ করছি।
—১— বাঙালি সেকুলার মন ও সংস্কৃতির রূপান্তর
—বাংলাদেশে রবীন্দ্রচর্চার স্বরূপ : বিচারমূলক মূল্যায়ন
—নাস্তিক্যবাদ : সংজ্ঞা, চক্রান্ত ও ইসলামি প্রতিজাগরণ
—হুমায়ূন-মানস ও আস্তিক নাস্তিকের দেয়াল
—২— প্রস্তাবিত শিক্ষানীতির আদর্শিক দৈন্য
—কওমি নিসাব : মূল আলোচ্য বিষয়
—সংস্কার বিরোধী কতিপয় সংশয়ের অপনোদন
—প্রচলিত শিক্ষাপদ্ধতি ও সিলেবাসের সংস্কার
—জাফর ইকবালের 'ধর্মশিক্ষা খর্ব করে বিজ্ঞান ভালোভাবে পড়া' তত্তের স্বরূপ উন্মোচন
—৩— পাশ্চাত্য গণতন্ত্র ও ইসলাম
—প্রথম কারাবরণের খন্ডিত স্মৃতি
—৪— ইসলামি অর্থনীতি এবং সাধারণ অর্থনীতির তুলনা
—জাতীয় অর্থনীতিতে উপেক্ষিত ইসলামিক ফাইন্যান্স বনাম মৌলিক অধিকার
—দারিদ্র বিমোচন : ইসলামি পরিপ্রেক্ষিত।
—বর্তমান সময়ে বায়তুল মালের বাস্তবায়ন
—গ্রামীণ ব্যাংকের প্রকৃত স্বরূপ
—অর্থনীতির আড়ালে সাংস্কৃতিক আগ্রাসন
—গ্রামীণ ব্যাংকের ইসলামি বিকল্প
—৫—আধুনিকতার নতুন অভিশাপে জর্জরিত নারী
—আন্তঃধর্মীয় বিয়ে বাংলাদেশের সর্বাত্মক সেকুলারাইজেশন
—রেডলি, সানা আল-বান্না ও কমলা দাসের দুর্লভ সাক্ষাৎকার
—৬— ইসলামি আন্দোলনের এরদোগান মডেল
—১১ সেপ্টেম্বর : পটভূমি, পরবর্তী বিশ্বপরিস্থিতি এবং আগামীর সংকেত
—আন্তঃধর্মীয় সংলাপ : পশ্চিমাদের মূল্যায়ন, কুরআনী দৃষ্টিকোণ ও বিখ্যাত মুসলিম মনীষীদের অবস্থান
—পাক-পারমাণবিক বোমায় 'তালেবান ফোবিয়ার' নেপথ্য
খটকা:—
৯ নং পৃষ্ঠার একটি লাইন— "ইসলামি নববর্ষকে বরণ করা"। জানতে চাই, নববর্ষকে কি বরণ করার কোনো প্রয়োজনীয়তা আছে?
১৫ নং পৃষ্ঠার এক বাক্যের অংশবিশেষ— "হতে পারে এটি এ অঞ্চলের ধর্ম-দর্শন নির্বিশেষে সকলের জন্য সার্বজনীন উৎসব"। এমন সার্বজনীন উৎসব শরীয়তসিদ্ধ হওয়ার দলীল কী?
১১৩ নং পৃষ্ঠায় আছে— "এ বিদআতে হাসানাতেও পরিবর্তন আনতে হবে"। অনেকের লেখায় "বিদআতে হাসানা" এই পরিভাষার ব্যবহার দেখি। এটি কতটুকু সঠিক পরিভাষা? অনেককে বলতে দেখি এর কোনো ভিত্তি নেই।
২৪৮ নং পৃষ্ঠায় আছে— "তার একটি ভবিষ্যদ্বাণী নিয়ে পুরো ইউরোপে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়"। আমরা যখন বিশ্বাস করি মানুষ ভবিষ্যৎ জানে না তখন একজনের ভবিষ্যদ্বাণী দিয়ে কোনো বিষয়কে দৃঢ় করাটা কেমন বিষয়?
২৫৯ নং পৃষ্ঠায় এরদোগান মডেলকে কার্যকরী দূরদৃষ্টিপূর্ণ কৌশল বলা হয়। এখানে একটা বিষয় ক্লিয়ার করার প্রয়োজন ছিলো বলে মনে হয়। তা হলো, আংশিক ইসলামি মডেল দিয়ে কখনো পূর্ণ দ্বীন প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়। আর এরদোগান মডেলের পঞ্চম কৌশল— "রাষ্ট্রের ধর্মনিরপেক্ষ নীতিকে সাময়িকভাবে মেনে নেওয়া"। এই কৌশলী নীতি গ্রহণের শরঈ হুকুম কী?
নিবেদন:— বইয়ে আনা পুরাতন লেখাগুলো নতুন করে ঢেলে সাজালে সুন্দর হবে মনে হয়। তা না হলে অন্ততপক্ষে আগের লেখাগুলোর সাথে লেখার সময়ের তারিখ দিয়ে দিলে সুবিধা হবে।
সেরা উক্তি:— কোট করার মত অনেকগুলো সেরা লাইন আছে বইতে। রিভিউ বড় হয়ে যাচ্ছে বলে সেগুলো আনলাম না। পরবর্তীতের আলাদাভাবে সেগুলো পোস্ট করার ইচ্ছা আছে।
বই: চেতনার মানচিত্র
লেখক: হারুন ইজহার
ক্রয়: ৩০২ টাকা। একুশে বইমেলায় ২০১৯।
পৃষ্ঠা: ২৮৮
প্রকাশনী: গুলশান পাবলিকেশন
#সপ্তায়_একটি_বই_২০১৯
Tumblr media
0 notes
muktodharaltd · 6 years
Photo
Tumblr media
***** ওয়েব ডিজাইনে ক্যারিয়ার গড়ুন *****
চাকুরির নিশ্চয়তা সহকারে মুক্তধারা টেকনোলজি লিমিটেড নিয়ে এল প্রফেশনাল ওয়েব ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট কোর্স সাথে প্রথম ৩ জন পাচ্ছে ইন্টারনির সুবর্ণ সুযোগ
Certificate in Professional Web Design & Development
Admission going on for 1st batch
Seminar-1 Date: 31/01/2019 (9:30 am – 12:00 pm) Seminar-2 Date: 02/02/2019 (3:00 pm – 5.30 pm) Class Starts: 09/02/2019
Web Design & Development এর উপর সেমিনার শুরু হতে যাচ্ছে
সেমিনারে অংশগ্রহন করতে চাইলে ৩০ জানুয়ারি সন্ধা ৬.৩০ টার মধ্যে রেজিস্ট্রেশন করুনঃ
Link: https://goo.gl/forms/TaPAtcyDhvB04pYu1
অথবা ফোন কলের মাধ্যমে আসন নিশ্চিত করুনঃ
Mobile: +88 0198 22 11 000 Tel: +88 031 717050
সময়: সেমিনার – ১ : ৩১/০১/২০১৯ ( সকাল ৯.৩০ - দুপুর ১২.০০) সেমিনার – ২ : ০২/০২/২০১৯ ( বিকেল ৩.০০ - সন্ধ্যা ৫.৩০ )
** ভর্তির জন্য সরাসরি যোগাযোগ করুন
Mutkodhara Technology Limited Suit No. 1101, Southland Center (Level - 11), 5 Agrabad C/A, Chittagong, Bangladesh.
ওয়েব ডিজাইন কি?
ওয়েব ডিজাইন মানে হচ্ছে একটা ওয়েবসাইট দেখতে কেমন হবে বা এর সাধারণ রূপ কেমন হবে তা নির্ধারণ করা। ওয়েব ডিজাইনার হিসেবে আপনার কাজ হবে একটা পূর্ণাংগ ওয়েবসাইটের টেম্পলেট বানানো। যেমন ধরুন এটার লে-আউট কেমন হবে। হেডারে কোথায় মেনু থাকবে, সাইডবার হবে কিনা, ইমেজগুলো কীভাবে প্রদর্শন করবে ইত্যাদি। ভিন্নভাবে বলতে গেলে ওয়েবসাইটের তথ্য কী হবে এবং কোথায় জমা থাকবে এগুলো চিন্তা না করে, তথ্যগুলো কীভাবে দেখানো হবে সেটা নির্ধারণ করাই হচ্ছে ওয়েব ডিজাইনারের কাজ। আর এ ডিজাইন নির্ধারণ করতে ব্যবহার করতে হবে কিছু প্রোগ্রামিং, স্ক্রিপ্টিং ল্যাঙ্গুয়েজ এবং মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ। কেন শিখবেন ওয়েব ডিজাইন? বর্তমান যুগে অনেকেই ওয়েব ডিজাইন শিখে লাখ লাখ টাকা আয় করছে। এর কারণ হচ্ছে বর্তমান এ পৃথিবীতে সবকিছুর যোগাযোগ, লেনদেন, কেনাবেচা সবকিছুই হচ্ছে ইন্টারনেটের মাধ্যমে। এক হিসাব অনুযায়ী, প্রতি মাসে প্রায় ১ মিলিয়ন ওয়েবসাইট অনলাইনে যুক্ত হচ্ছে। আর একজন আরেকজনের পণ্য কিনছে একজন আরেকজনের সঙ্গে কথা বলছে, একজন তার কোম্পানির পরিচিতির জন্য ওয়েবসাইট দরকার। আর এ সবকিছুই যখন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে হচ্ছে তাই সবাই চায় যে তার একটা ওয়েবসাইট থাকুক। আর যখনই সে ওয়েবসাইট বানাতে চায় তখনই একজন ওয়েব ডিজাইনারের দরকার হয়। যে তার ওয়েবসাইটটি তৈরি করে দেবে। আর এ কারণেই মূলত ওয়েব ডিজাইনারের এত দাম।
ওয়েব ডিজাইন শিখতে হলে....
ওয়েব ডিজাইনার হতে হলে কি কম্পিউটার সায়েন্স থেকে পাস হতে হবে? আমাদের সমাজের মধ্যে অনেক ভুল ধারণার মধ্যে এটিও একটি ভুল ধারণা। প্রকৃতপক্ষে বাহ্যিকভাবে দেখলে কম্পিউটার সায়েন্স থেকে পাস করা ছাত্রদেরই বেশি সফল হওয়ার কথা ছিল; কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। বেশিরভাগ ওয়েডেভেলপমেন্ট সম্পর্কিত অফিসগুলোতে গেলেই যে তথ্য পাওয়া যায়, সেখানে দেখা যায় ৯০ ভাগ ওয়েবডেভেলপারের এডুকেশন ব্যাকগ্রাউন্ড ভিন্ন। কিছুদিন আগে সিভিনটেক থেকে একটা অফিসে এখান থেকে কোর্স সম্পন্ন করা আটজনকে চাকরি প্রদান করি। সেই আটজনের মধ্যে মাত্র একজন ছিল কম্পিউটার সায়েন্সের ছাত্র। একজন ইসলামিক স্টাডিসের, একজন তিতুমীর অন্যজন তেজগাঁও কলেজের ছাত্র। এ চিত্রটি মোটেই ব্যতিক্রম কিছু নয়, সব জায়গাতেই দেখা যাচ্ছে একই ঘটনা ঘটছে। আশা করি ওপরের ঘটনাটি দিয়ে বোঝাতে পেরেছি, ওয়েব ডিজাইনার হতে হলে কম্পিউটার সায়েন্স ব্যাকগ্রাউন্ড থাকার প্রয়োজন নেই।
কাজ কোথায় পাবেন?
ওয়েব ডিজাইনের কাজ আপনি দু’ভাবে পেতে পারেন। প্রথমটা হল দেশী কাজ আর অপরটি হল বিদেশী কাজ। দেশী কাজগুলো যদি আপনার পরিচিত কেউ থাকে বা কেউ তার কোম্পানির ওয়েবসাইট ডিজাইন করার জন্য আপনাকে কাজটি দিয়ে দিল এভাবে পেতে পারেন। অথবা কিছু লোকাল মার্কেটিং করে কাজে পেতে পারেন। আর বাইরের কাজগুলো পাওয়ার জন্য অনলাইন এ অনেক ওয়েবসাইট আছে যেখানে প্রতিদিন হাজার হাজার কাজ জমা হচ্ছে। যেমন : ফ্রিল্যান্সার. কম, আপওয়ার্ক, ফাইভার ইত্যাদি। সেখানে আপনি বিড করে কাজ নিতে পারেন। কিন্তু এর জন্য আপনাকে ভালোমানের ওয়েবসাইট ডিজাইনার হতে হবে।
আয় কেমন হতে পারে?
একজন ওয়েব ডিজাইনার ওয়েবসাইট লে-আউট তৈরি, থিম তৈরি, এবং কোডিং করে থাকেন। এসইও বিষয়ক প্রাথমিক জ্ঞানগুলোও থাকা প্রয়োজন একজন ওয়েব ডিজাইনারের। কারণ ওয়েবসাইটকে এসইও ফ্রেন্ডলি করে ডিজাইন করা একজন ওয়েব ডিজাইনের দায়িত্ব। এসব বিষয়ে দক্ষ একজন ওয়েব ডিজাইনারে বেতন সারা বিশ্বের যেকোনো জায়গাতে কিংবা মার্কেট প্লেসগুলোতে ঘণ্টাপ্রতি ২০ ডলার থেকে ৫০ ডলার হয়ে থাকে, যেখানে একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনারের বেতন হয়ে থাকে ১০-২০ ডলার/প্রতিঘণ্টা। এ রেট দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতার ওপর ভিত্তি করে আরও বেশি হয়ে থাকে। যেমন : একজন ট্যালেন্ট এবং অনেক পরিশ্রমী ওয়েব ডেভেলপারের বেতন বাৎসরিক ১০ হাজার ডলার হওয়াটাও অতি স্বাভাবিক ঘটনা। আপনি যত বেশি গুণগতমান বজায় রেখে কাজ করতে পারবেন তত বেশি আয় করতে পারবেন।
কতদিন লাগবে
ওয়েব ডিজাইনার হতে সময়টা নির্ভর করে ৩টি বিষয়ের ওপর। ১) নিজের পরিশ্রমের পরিমাণ ২) সঠিক গাইডলাইন। ৩) প্রশিক্ষণের মাধ্যম।
ওয়েব ডিজাইন
আপনি যদি ওয়েব ডিজাইনের জগতে যাত্রা শুরু করতে চান, তবে এখানে বেশ কিছু স্কিল আছে যার উপর আপনাকে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। প্রথমে, আপনার কীভাবে একটি পেইজ HTML এ কোড করতে হয় সে সম্পর্কে কারিগরি জ্ঞান থাকা প্রয়োজন।
তারপর, আপনি যে ভিজ্যুয়াল ইফেক্টগুলি চান সেটি তৈরি করতে CSS ব্যবহার করতে সক্ষম হতে হবে, এটি হতে পারে একটি বিশেষ লেআউট, টাইপোগ্রাফি, অথবা রং এবং ব্যাকগ্রাউন্ড।
এরপর জাভাস্ক্রিপ্ট হল একটি ক্লায়েন্ট সাইড স্ক্রিপ্টিং বা ব্রাউজার স্ক্রিপ্টিং ল্যাংগুয়েজ। যা ইন্টারনেটে ব্যবহৃত সবচেয়ে জনপ্রিয় স্ক্রিপ্টিং ল্যাংগুয়েজ। আর Bootstrap হলো খুবই জনপ্রিয় একটি HTML, CSS, and Javascript framework যা দিয়ে একটি Responsive (Mobile, Tab, Desktop Pc, Laptop ইত্যাদি) Website (তৈরী করা যায়।
এইচটিএমএল : এইচটিএমএল বা হাইপার টেক্সট মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ জানতে হবে। এটার কাজ মূলত কিছু ট্যাগ ব্যবহার করে ওয়েব পেজ গঠন করা। এগুলো মানুষ পড়তে পারে। প্রোগ্রামিং ভাষা এর মতো হাবিজাবি ‘হযবরল’ ভাষা না। এগুলোতে কিছু পরিচিত শব্দ ব্যবহার করা হয়। এইচটিএমএলকে ওয়েব পেজের কংকাল বলা হয়। এটি ওয়েব পেজের গঠন তৈরি করে।
সিএসএস : সিএসএস বা কেসক্যাডিং স্টাইল শিট জানতে হবে। এটি দিয়ে মূলত ওয়েব পেজগুলো ডিজাইন করা হয়। শুধু এইচটিএমএল দিয়ে ওয়েবপেজ বানালে তা শুধু কিছু লেখা মাত্র দেখা যাবে। কিন্তু সেই ওয়েব পেজকে সুন্দর রূপ দিতে হলে আপনার দরকার হবে সিএসএস। এইচটিএমএল হচ্ছে ওয়েব পেজের কংকাল আর সিএসএস হচ্ছে তার ওপরে মাংস, চামড়া ইত্যাদি। বুঝতেই পারছেন, সিএসএস ছাড়া এইচটিএমএল একটি কংকাল এর মতোই দেখাবে। সিএসএস এইচটিএমএল এর গঠনে রূপ দেয়।|
জাভাস্ক্রিপ্ট ও জেকুয়েরি : এই দুটোকে মূলত প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজের কিছুটা কাছাকাছি ধরা যায়। মূলত দুটি জিনিসের কাজ একই তবে জেকুয়েরি হচ্ছে জাভাস্ক্রিপ্টেরই একটা রূপ যা সাইটে জাভাস্ক্রিপ্ট ব্যবহারকে অনেকটাই সহজ করে। আর এগুলোর কাজ হচ্ছে সাইটটা ইন্টারেক্টিভ করা। অর্থাৎ ভিজিটর একটা বাটনে ক্লিক করলে মেনু ওপেন হবে। অথবা একটা ফর্ম সাবমিট করলে কনফার্মেশন মেসেজ দেখাবে ইত্যাদি। ফটোশপ : ওয়েব ডিজাইনের জন্য ফটোশপ এ জ্ঞান থাকা জরুরি। ছোটখাটো কাজের জন্য আপনাকে ফটোশপ জানতে হবে। তবে খুব ভালো জানা লাগবে এমন কোনো কথা নয়।
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট
এরপর যখন আপনি নিজেকে একজন Web Site Developer হিসেবে তৈরি করতে চাইবেন বা একটি Dynamic Site তৈরী করতে চাইবেন তখন আপনাকে PHP/MySql জানতে হবে। এখানে PHP একটি Scripting Language এবং MySql একটি Database Platform.
PHP web development এর জন্য খুবই জনপ্রিয় একটি Scripting Language যা সম্পূর্ণ Free এবং Open Source (Server Side).
উপোরক্ত এসব কাজ ভালভাবে শিখে দক্ষতা অর্���ন করে আপনিও নেমে পড়তে পারেন উচ্চ আয়ের এই সম্মানজনক পেশায়।
সঠিকভাবে অনুসরণ করলে ওয়েব ডিজাইন হচ্ছে ১০০% নিশ্চিত ক্যারিয়ার, আয়ের পরিমাণটাও অনেক বেশি। তবে যেকোনো কিছুতে সফলতার জন্য পরিশ্রম এবং ধৈর্যের বিকল্প নেই।
ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে সবসময়ের জটিল কোডের সম্মুখীন হওয়ার জন্য মনপ্রাণ দিয়ে আশা করবেন। ওয়েব ডিজাইন করতে গিয়ে যতবেশি কোডের জটিলতার সম্মুখীন হবেন, ততবেশি নিজের ভেতর কনফিডেন্ট তৈরি হবে।
শুধু মনে রাখতে হবে, আগে ভাল করে কাজ শিখতে হবে এবং তার পর Professional হিসেবে কাজ শুরু করতে হবে।
প্রত্যেকটি বিষয়ে প্রফেশনাল মেনটর দ্বারা হাতে কলমে শেখানো হয়।
ওয়েব ডিজাইন এ ক্যারিয়ার গড়তে রিয়েল প্রফেশনাল ডেভেলপারদের কাছ থেকে শিখুন এবং নিজেকে গড়ে তুলুন একজন দক্ষ প্রফেশনাল।
আপনারা যারা এখনও এডমিশন নেন নি তারা অতি সত্তর ভর্তি হয়ে নিন। আসন সংখ্যা সীমিত থাকায় (১৬) অতিরিক্ত ভর্তি নেওয়া সম্বব নয়। তাই দ্রুত আপনার আসনটি বুঝে নিতে যোগাযোগ করুন।
0 notes
myshowbd · 5 years
Video
৭ দিনেই প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক হওয়ার কৌশল
0 notes
natunbartabd · 5 years
Link
Bangladesh ansar battalion circular 2020 সারাদেশে ৩ হাজার ৭৩২টি সংস্থায় ৬ হাজার গার্ডে প্রায় ৫০ হাজার সাধারণ আনসার সদস্য অঙ্গীভূত রয়েছে। প্রশিক্ষণ গ্রহণের পর আপনিও হতে পারেন একজন গর্বিত অঙ্গীভূত আনসার। আগ্রহ ও যোগ্যতা থাকলে আপনিও আবেদন করতে পারেন। চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত প্রার্থীদের ১০ সপ্তাহ মেয়াদী সাধারণ আনসার প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে হবে। প্রশিক্ষণ কোর্স পূর্ণ মেয়াদে আনসার ভিডিপি একাডেমি গাজীপুরে পরিচালিত হবে। সম্প্রতি এই বাহিনীতে সাধারণ আনসারের শূন্য পদ পূরণের লক্ষ্যে অস্থায়ী ভিত্তিতে শুধু পুরুষ প্রার্থীদের বাছাই করা হবে বলে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। Ansar VDP Job Circular 2019 1. লিঙ্গঃ পুরুষ 2. বয়স ০৫ নভেম্বর ২০১৯ তারিখে সর্বনিম্ন ১৮ এবং ৩০ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে সর্বোচ্চ ৩০ বছর গ্রহণযোগ্য 3. সর্বনিম্ন উচ্চতা: ৫ ফুট এবং ৪ ইঞ্চি 4. সর্বনিম্ন বুকের মাপ (স্বাভাবিক-সম্প্রসারিত) 30-32inch শিক্ষাগত যোগ্যতা: জেএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। বেতন ও সুযোগ সুবিধা: প্রশিক্ষণ শেষে অঙ্গীভূত হলে মাসিক ১৩,০৫০/ টাকা (সমতল এলাকায়) এবং ১৪,২০০/ টাকা (পার্বত্য এলাকায়) ভাতা প্রাপ্য হবেন। ৯,৭৫০/- টাকা হারে বছরে ২টি উৎসব ভাতা। দুই ইউনিট রেশন ভর্তূকি মূল্যে। কর্তব্য অবস্থায় মৃত্যুবরণ করলে ৫ লাখ টাকা এবং স্থায়ী পঙ্গুত্ব বরণ করলে ২ লাখ টাকা আর্থিক সহায়তা। আবেদনের নিয়ম ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার অথবা যে কোনও অন-লাইন সুবিধা সম্পন্ন কম্পিউটার থেকে আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর ওয়েব সাইট (www.ansarvdp.gov.bd) এ ‘সাধারণ আনসার মৌলিক প্রশিক্ষণের আবেদন’ লিংকে ক্লিক করে আবেদনপত্র পূরণ করে দাখিল করা যাবে। আবেদন শুরুর সময়: ০৫ নভেম্বর ২০১৯ তারিখ রাত ১২টা থেকে আবেদন করা যাবে। আবেদনের শেষ সময়: ৩০ নভেম্বর ২০১৯ তারিখ রাত ১২টা পর্যন্ত আবেদন করা যাবে। রাজশাহী রেঞ্জে আবেদনের সময় আবেদন শুরুর সময়: ২৫ নভেম্বর ২০১৯ তারিখ রাত ১২টা থেকে আবেদন করা যাবে। আবেদনের শেষ সময়: ১০ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখ রাত ১২টা পর্যন্ত আবেদন করা যাবে। অন-লাইন রেজিস্ট্রেশন ফি ২০০টাকা। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের নির্বাচন কমিটির কাছে শিক্ষাগত যোগ্যতার মূল/সাময়িক সনদের ফটোকপি, জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি, চারিত্রিক সনদের মূল কপি, নাগরিকত্ব সনদের মূল কপি, অভিভাবকের সম্মতিসূচক সনদ, অনলাইন রেজিস্ট্রেশনের প্রবেশপত্রের মূল কপি, পাসপোর্ট সাইজের ৪ কপি সত্যায়িত রঙিন ছবিসহ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে। নির্বাচন পদ্ধতি প্রার্থীদের প্রথমে প্রাথমিক বাছাই বা শারীরিক পরীক্ষার জন্য নির্দিষ্ট কেন্দ্রে উপস্থিত হতে হবে। শারীরিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের সনদ যাচাইয়ের পর লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী সূত্রে জানা গেছে, ‘সাধারণত প্রার্থীদের ৫০ নম্বরের লিখিত ও ১০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হয়। তবে এবার কত নম্বরের পরীক্ষা নেওয়া হবে, বিষয়টি এখনো প্রক্রিয়াধীন। লিখিত পরীক্ষায় বিষয় থাকবে চারটি—বাংলা, ইংরেজি, গণিত ও সাধারণ জ্ঞান। মৌখিক পরীক্ষায় প্রার্থীদের শিক্ষাগত যোগ্যতা, আচরণ, নিজ জেলা, সাধারণ জ্ঞান ইত্যাদি বিষয়ে প্রশ্ন করা হবে।
0 notes
julker1233 · 5 years
Text
আনসার – ভিডিপি বাহিনীতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি || Ansar VDP Job Circular 2019
সাধারণ আনসার নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি 2019
সারাদেশে ৩ হাজার ৭৩২টি সংস্থায় ৬ হাজার গার্ডে প্রায় ৫০ হাজার সাধারণ আনসার সদস্য অঙ্গীভূত রয়েছে। প্রশিক্ষণ গ্রহণের পর আপনিও হতে পারেন একজন গর্বিত অঙ্গীভূত আনসার। আগ্রহ ও যোগ্যতা থাকলে আপনিও আবেদন করতে পারেন। চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত প্রার্থীদের ১০ সপ্তাহ মেয়াদী সাধারণ আনসার প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে হবে। প্রশিক্ষণ কোর্স পূর্ণ মেয়াদে আনসার ভিডিপি একাডেমি গাজীপুরে পরিচালিত হবে।
সম্প্রতি এই বাহিনীতে সাধারণ আনসারের শূন্য পদ পূরণের লক্ষ্যে অস্থায়ী ভিত্তিতে শুধু পুরুষ প্রার্থীদের বাছাই করা হবে বলে  বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
Ansar VDP Job Circular 2019
সাধারণ আনসার পদের জন্য আবেদন করার যোগ্যতা
1. লিঙ্গঃ পুরুষ
2. বয়স ০৫ নভেম্বর ২০১৯ তারিখে সর্বনিম্ন ১৮ এবং ৩০ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে সর্বোচ্চ ৩০ বছর গ্রহণযোগ্য
3. সর্বনিম্ন উচ্চতা: ৫ ফুট এবং ৪ ইঞ্চি
4. সর্বনিম্ন বুকের মাপ (স্বাভাবিক-সম্প্রসারিত) 30-32inch
শিক্ষাগত যোগ্যতা: জেএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন ও সুযোগ সুবিধা: প্রশিক্ষণ শেষে অঙ্গীভূত হলে মাসিক ১৩,০৫০/ টাকা (সমতল এলাকায়) এবং ১৪,২০০/ টাকা (পার্বত্য এলাকায়) ভাতা প্রাপ্য হবেন।৯,৭৫০/- টাকা হারে বছরে ২টি উৎসব ভাতা।দুই ইউনিট রেশন ভর্তূকি মূল্যে।কর্তব্য অবস্থায় মৃত্যুবরণ করলে ৫ লাখ টাকা এবং স্থায়ী পঙ্গুত্ব বরণ করলে ২ লাখ টাকা আর্থিক সহায়তা।
আবেদনের নিয়ম
ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার অথবা যে কোনও অন-লাইন সুবিধা সম্পন্ন কম্পিউটার থেকে আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর ওয়েব সাইট (www.ansarvdp.gov.bd) এ ‘সাধারণ আনসার মৌলিক প্রশিক্ষণের আবেদন’ লিংকে ক্লিক করে আবেদনপত্র পূরণ করে দাখিল করা যাবে।
আবেদন শুরুর সময়: ০৫ নভেম্বর ২০১৯ তারিখ রাত ১২টা থেকে আবেদন করা যাবে।আবেদনের শেষ সময়: ৩০ নভেম্বর ২০১৯ তারিখ রাত ১২টা পর্যন্ত আবেদন করা যাবে।
অন-লাইন রেজিস্ট্রেশন ফি ২০০টাকা।
Apply Online
প্রয়োজনীয় কাগজপত্রলিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের নির্বাচন কমিটির কাছে শিক্ষাগত যোগ্যতার মূল/সাময়িক সনদের ফটোকপি, জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি, চারিত্রিক সনদের মূল কপি, নাগরিকত্ব সনদের মূল কপি, অভিভাবকের সম্মতিসূচক সনদ, অনলাইন রেজিস্ট্রেশনের প্রবেশপত্রের মূল কপি, পাসপোর্ট সাইজের ৪ কপি সত্যায়িত রঙিন ছবিসহ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে।
নির্বাচন পদ্ধতিপ্রার্থীদের প্রথমে প্রাথমিক বাছাই বা শারীরিক পরীক্ষার জন্য নির্দিষ্ট কেন্দ্রে উপস্থিত হতে হবে। শারীরিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের সনদ যাচাইয়ের পর লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী সূত্রে জানা গেছে, ‘সাধারণত প্রার্থীদের ৫০ নম্বরের লিখিত ও ১০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হয়। তবে এবার কত নম্বরের পরীক্ষা নেওয়া হবে, বিষয়টি এখনো প্রক্রিয়াধীন।লিখিত পরীক্ষায় বিষয় থাকবে চারটি—বাংলা, ইংরেজি, গণিত ও সাধারণ জ্ঞান। মৌখিক পরীক্ষায় প্রার্থীদের শিক্ষাগত যোগ্যতা, আচরণ, নিজ জেলা, সাধারণ জ্ঞান ইত্যাদি বিষয়ে প্রশ্ন করা হবে।
জেলাভিত্তিক পদের সংখ্যা ও নির্বাচন কেন্দ্র :
from Blogger https://ift.tt/2Ju1W1u
0 notes
dailyresultbd · 5 years
Text
১৬ তম শিক্ষক নিবন্ধন কলেজ পর্যায়ের প্রশ্ন সমাধান ২০১৯
১৬ তম শিক্ষক নিবন্ধন কলেজ পর্যায়ের প্রশ্ন সমাধান ২০১৯
১৬ তম শিক্ষক নিবন্ধন কলেজ পর্যায়ের প্রশ্ন সমাধান ২০১৯ . আজকে ৩০ আগষ্ট অনুষ্ঠিত বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা কলেজ পর্যায় এর সাধারণ জ্ঞান অংশের সমাধান 1.বীর প্রতীক কত জন–426 জন 2.সংবিধান রচনা কমিটির মহিলা সদস্য–বেগম রাজিয়া বানু 3.বৃহত্তম উপজেলা–শ্যামনগর 4.মনপুরা-70 কি-চিত্রশিল্প 5.সংবিধান কয়টি ভাষায় রচিত-২ ৬.কোন জেলা দুই দেশের সীমানা দ্বারা বেষ্টিত—রাঙামাটি 7.মহাস্থানগড়-বগুড়া 8.নদী ছাড়া…
View On WordPress
0 notes
governmentjobbd · 5 years
Link
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({}); নৌবাহিনীতে ২০২০-এ অফিসার ক্যাডেট ব্যাচ (২য় গ্রুপ) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি Navy Job circular 2019
     (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
Navy Officer Cadet job circular 2019
বাংলাদেশ নৌবাহিনী সম্প্রতি ২০২০-এ অফিসার ক্যাডেট ব্যাচে লোকবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। বিজ্ঞপ্তি অনুসারে বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে ২০২০-এ অফিসার ক্যাডেট ব্যাচে আবেদনের সুযোগ পাচ্ছেন নারী-পুরুষ উভয়েই এবং ২০১৯ সালের এইচএসসি পরীক্ষার্থীগণও। ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে আবেদনের প্রক্রিয়া। অফিসার ক্যাডেট পদের জন্য আবেদন করা যাবে আগামী ১৮ জুলাই ২০১৯ তারিখ পর্যন্ত।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ২০২০-এ অফিসার ক্যাডেট ব্যাচে আবেদনের জন্য আবেদনকারীদের বিজ্ঞান বিভাগ থেকে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক অথবা সমমানের পরীক্ষায় কমপক্ষে জিপিএ ৪.৫০ পেয়ে উত্তীর্ণ হতে হবে এবং উভয় পরীক্ষায় গণিত ও পদার্থবিজ্ঞান বিষয় দুটিতে আলাদাভাবে ন্যূনতম জিপিএ ৪.০ থাকতে হবে। ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষার্থীদের জন্য ‘ও’ লেভেলে ছয়টি বিষয়ের মধ্যে কমপক্ষে তিনটি বিষয়ে ‘এ গ্রেড’ ও দুটি বিষয়ে ‘বি গ্রেড’ থাকতে হবে এবং ‘এ’ লেভেলে কমপক্ষে দুটি বিষয়ে ‘বি গ্রেড’ অবশ্যই থাকতে হবে। তবে উভয় পরীক্ষায় পদার্থবিজ্ঞান ও গণিত—এই দুটি বিষয় থাকা বাধ্যতামূলক।
শুধু সরবরাহ শাখায় আবেদনের জন্য আবেদনকারীদের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় ব্যবসায় শিক্ষা শাখা থেকে কমপক্ষে জিপিএ ৪.৫০ পেয়ে উত্তীর্ণ হতে হবে এবং উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় হিসাববিজ্ঞান ও ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা বিষয়ে জিপিএ কমপক্ষে ৪.০ থাকতে হবে। সশস্ত্র বাহিনীতে কর্মরত প্রার্থীদের ক্ষেত্রে নৌবাহিনীর উচ্চমান পরীক্ষা (এইচইটি) বা সমমানের বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এবং বাংলাদেশ বিমানবাহিনী পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। এ ছাড়া নৌবাহিনীর অফিসার ক্যাডেট পদে ২০১৯ সালের এইচএসসি পরীক্ষার্থীরাও আবেদন করতে পারবেন।
     (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
শারীরিক যোগ্যতা: পুরুষ প্রার্থীদের ক্ষেত্রে উচ্চতা কমপক্ষে ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি, ওজন ৫০ কেজি, বুকের মাপ স্বাভাবিক অবস্থায় ৩০ ইঞ্চি এবং প্রসারিত অবস্থায় ৩২ ইঞ্চি হতে হবে। নারী প্রার্থীদের ক্ষেত্রে উচ্চতা কমপক্ষে ৫ ফুট ১ ইঞ্চি, ওজন ৪৬ কেজি এবং বুকের মাপ স্বাভাবিক অবস্থায় ২৮ ইঞ্চি ও প্রসারিত অবস্থায় ৩০ ইঞ্চি হতে হবে। আবেদনের জন্য আগামী ১ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে আবেদনকারীদের বয়স হতে হবে ১৬.৫ বছর থেকে ২১ বছরের মধ্যে, তবে সশস্ত্র বাহিনীতে কর্মরত প্রার্থীদের ক্ষেত্রে বয়স হতে হবে ১৮ থেকে ২৫ বছরের মধ্যে। আবেদনের জন্য নারী-পুরুষ উভয়কে অবশ্যই অবিবাহিত এবং বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে।
আবেদন প্রক্রিয়া নৌবাহিনীতে অফিসার ক্যাডেট হিসেবে আবেদনের দুটি পদ্ধতি রয়েছে। অনলাইনের মাধ্যমে এবং সরাসরি আবেদন ফরম পূরণ করে। অনলাইনে আবেদনের জন্য আবেদনকারীদের www.joinnavy.navy.mil.bd  এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে হোম পেজের ডান দিকে APPLY NOW বাটনে ক্লিক করে আবেদন পদ্ধতি অনুসরণ করে যথাযথভাবে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। যথাযথভাবে আবেদন ফরম পূরণ শেষে আবেদনকারীদের অনলাইন ব্যাংকিং বা মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে আবেদন ফি ৭০০ টাকা (চার্জ ব্যতীত) প্রদান করতে হবে। অনলাইনে পেমেন্ট ছাড়াও আবেদনকারীরা বাংলাদেশের যেকোনো ব্যাংকে ‘বিএন রিক্রুটমেন্ট ফান্ড’ ট্রাস্ট ব্যাংক লি., প্রিন্সিপাল ব্রাঞ্চ, ঢাকা এর অনুকূলে ৭০০ টাকা জমা দিয়ে পে-অর্ডার সংগ্রহ করে অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। অনলাইনে আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার পর সঙ্গে সঙ্গে প্রার্থীদের প্রাথমিক সাক্ষাৎকারের জন্য কল-আপ লেটারসহ ফরম কমিশন-১ এ ও পার্সোনাল ইনফরমেশন ফরম ডাউনলোড ও প্রিন্ট করে পরবর্তীকালে সাক্ষাৎকারের সময় অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সঙ্গে আনতে হবে।
     (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে আবেদনের জন্য আবেদনকারীকে ‘বিএন রিক্রুটমেন্ট ফান্ড’ ট্রাস্ট ব্যাংক লি., প্রিন্সিপাল ব্রাঞ্চ, ঢাকা এর অনুকূলে ৭০০ টাকা জমা দিয়ে পে-অর্ডার বা মানিরিসিপ্ট সংগ্রহ করতে হবে। এরপর সেই পে-অর্ডার বা মানিরিসিপ্টের কপি যথাযথ ঠিকানায় দেখিয়ে ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে আবেদনের ফরম সংগ্রহ করতে হবে। ম্যানুয়ালি পূরণকৃত আবেদনপত্রের সঙ্গে সংযুক্তি হিসেবে দিতে হবে সদ্য তোলা ৩ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি, মানিরিসিপ্ট এবং অনলাইনে আবেদনকৃতদের ১ কপি ছবি, শিক্ষাগত যোগ্যতার সব সনদ, নাগরিকত্ব ও চারিত্রিক সনদের কপি সংযুক্ত করতে হবে। অনলাইন এবং ম্যানুয়াল—উভয় পদ্ধতিতে আবেদনের বিস্তারিত প্রক্রিয়া সম্পর্কে এবং সংযুক্তির পূর্ণ বিবরণী সম্পর্কে জানতে নিচে থেকে বিজ্ঞাপনটি ডাউনলোড করে নিন।
নির্বাচন প্রক্রিয়া ও প্রশিক্ষণ (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({}); আবেদনকৃত প্রার্থীদের মধ্য থেকে প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও প্রাথমিক সাক্ষাৎকারের মাধ্যমে প্রাথমিকভাবে প্রার্থী বাছাই করে তাঁদের বুদ্ধিমত্তা এবং ইংরেজি দক্ষতা ও সাধারণ জ্ঞান বিষয়ে লিখিত পরীক্ষা নেওয়া হবে। প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও প্রাথমিক সাক্ষাৎকার ঢাকা, চট্টগ্রাম ও খুলনা কেন্দ্রে আগামী ২৯ জুলাই থেকে ০১ আগষ্ট ২০১৯ এবং লিখিত পরীক্ষা ২ আগস্ট ২০১৯ তারিখে উল্লিখিত কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মধ্য থেকে পর্যায়ক্রমে আন্তঃবাহিনী নির্বাচন পর্ষদ (আইএসএসবি) কর্তৃক পরীক্ষা এবং চূড়ান্ত স্বাস্থ্য পরীক্ষার মাধ্যমে চূড়ান্তভাবে প্রার্থী বাছাই করা হবে। চূড়ান্তভাবে বা��াইকৃত প্রার্থীরা প্রথমে বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমিতে ১০ সপ্তাহের প্রশিক্ষণ এবং পরবর্তীকালে বাংলাদেশ নেভাল একাডেমিতে অফিসার ক্যাডেট হিসেবে ২৪ মাস ও মিডম্যানশিপ হিসেবে ১২ মাসসহ মোট ৩ বছর মেয়াদি সফল প্রশিক্ষণ শেষ করার পর তাঁদেরকে ‘সাব লেফটেন্যান্ট’ পদে নিয়মিত কমিশন দেওয়া হবে।
চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত প্রার্থীদের একাডেমিতে পেশাগত প্রশিক্ষণের পাশাপাশি এক্সিকিউটিভ শাখার ক্যাডেটদের মেরিটাইম সায়েন্স বিষয়ে বিএসসি (অনার্স) এবং সাপ্লাই শাখার ক্যাডেটদের বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস (বিইউপি) থেকে বিবিএ ডিগ্রি দেওয়া হবে। এ ছাড়া ইঞ্জিনিয়ারিং এবং ইলেকট্রিক্যাল শাখার ক্যাডেটদের বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) এবং মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (এমআইএসটি) থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি দেওয়া হবে।
সুযোগ-সুবিধা ও পদোন্নতি চূড়ান্তভাবে নিয়োগপ্রাপ্ত প্রার্থীদের অন্যান্য সুবিধার পাশাপাশি সশস্ত্র বাহিনীর নির্ধারিত বেতনক্রম অনুযায়ী অফিসার ক্যাডেট পদের বেতন ও ভাতা দেওয়া হবে। পরবর্তীকালে মিডশিপম্যান হিসেবে পদোন্নতির পর তাঁদের উচ্চতর স্কেলে বেতন দেওয়া হবে। এর বাইরে প্রশিক্ষণের বিভিন্ন পর্যায়ে এবং কমিশন প্রাপ্তির পর মেধাবী ক্যাডেট ও অফিসাররা বিদেশে প্রশিক্ষণ, সরকারি খরচে উচ্চশিক্ষা, বাসস্থান, সন্তানদের পড়ালেখার খরচ, চিকিৎসা খরচ ইত্যাদি সুযোগ-সুবিধা প্রাপ্ত হবেন। এ ছাড়া রয়েছে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বিদেশ ভ্রমণ ও আর্থিক সচ্ছলতা অর্জনের সুযোগও।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
DownLoad Image
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
0 notes
paathok · 5 years
Photo
Tumblr media
New Post has been published on https://paathok.news/101892
একুশে গ্রন্থমেলা’ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
.
বাংলা একাডেমিতে মাসব্যাপী অমর একুশে গ্রন্থমেলার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে তিনি অমর একুশে গ্রন্থ মেলার উদ্বোধন করেন। পরে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষে প্রধানমন্ত্রী মেলা পরিদর্শন করেন।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষে তার স্মৃতির প্রতি উৎসর্গ করা করা হয়েছে এবারের বই মেলা।
এদিন বিকেল ৩ টায় গ্রন্থ মেলার উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। উদ্বোধন অনুষ্ঠান শেষে তিনি মেলা পরিদর্শনে যাবেন। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন সংস্কৃতি মন্ত্রনালয়ের প্রতিমন্ত্রী কেএম খালিদ।
অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য প্রদান করবেন সংস্কৃতি মন্ত্রনালয়ের সচিব ড. আবু হেনা মোস্তফা কামাল। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন বাংলা একাডেমির সভাপতি ও জাতীয় অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামান।
বাংলা একাডেমি সূত্রে জানা গেছে , অমর একুশে গ্রন্থমেলার প্রধান আকর্ষন হিসেবে থাকছে বাংলা একাডেমি প্রকাশিত বঙ্গবন্ধু রচিত তৃতীয় বই‘ আমার দেখা নয়াচীন’ এর আনুষ্ঠানিক প্রকাশনা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করবেন।
এবার বইমেলার একটি নতুন থিম নির্ধারণ করা হয়েছে। আর তা হলো বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ। গ্রন্থমেলা বঙ্গবন্ধুর নামে উৎসর্গ করা হয়েছে। স্থপতি এনামুল করিম নির্ঝর বঙ্গবন্ধুকে কেন্দ্র করে মেলার আঙ্গিক ও সামগ্রিক পরিকল্পনা প্রণয়ন করেছেন।
গ্রন্থমেলা অনুষ্ঠিত হবে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণ এবং একাডেমি সম্মুখস্থ ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের প্রায় ৮ লাখ বর্গফুট জায়গায়। একাডেমি প্রাঙ্গণে ১২৬টি প্রতিষ্ঠানকে ১৭৯টি এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অংশে ৪৩৪টি প্রতিষ্ঠানকে ৬৯৪টি ইউনিট; মোট ৫৬০টি প্রতিষ্ঠানকে ৮৭৩টি ইউনিট এবং বাংলা একাডেমি-সহ ৩৩টি প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানকে ৩৪টি প্যাভিলিয়ন বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
এবার লিটল ম্যাগাজিন চত্বর স্থানান্তরিত হয়েছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মূল মেলা প্রাঙ্গণে। সেখানে ১৫২টি লিটলম্যাগকে স্টল বরাদ্দের পাশাপাশি ৬টি উন্মুক্ত স্টলসহ ১৫৮টি লিটলম্যাগকে স্টল দেওয়া হয়েছে।
একক ক্ষুদ্র প্রকাশনা সংস্থা এবং ব্যক্তি উদ্যোগে যারা বই প্রকাশ করেছেন তাদের বই বিক্রি/প্রদর্শনের ব্যবস্থা থাকবে জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রের স্টলে। গ্রন্থমেলায় বাংলা একাডেমি এবং মেলায় অংশগ্রহণকারী অন্যান্য প্রতিষ্ঠান ২৫ ভাগ কমিশনে বই বিক্রি করবে। একাডেমি প্রাঙ্গণ এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বাংলা একাডেমির ২টি প্যাভিলিয়ন, ৪ ইউনিটের ২টি, একাডেমির শিশু-কিশোর উপযোগী বইয়ের জন্য ১টি এবং একাডেমির সাহিত্য মাসিক উত্তরাধিকার-এর ১টি স্টল থাকছে।
এদিকে অন্যান্যবারের মত এবারও শিশুচত্বর মেলার সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অংশে থাকবে। এই কর্নারকে শিশুকিশোর বিনোদ��� ও শিক্ষামূলক অঙ্গসজ্জায় সজ্জিত করা হয়েছে। মাসব্যাপী গ্রন্থমেলায় এবারও ‘শিশুপ্রহর’ ঘোষণা করা হবে।
এছাড়াও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে নতুন বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা থাকবে। অমর একুশে গ্রন্থমেলা ২০২০-এর প্রচার কার্যক্রমের জন্য তথ্যকেন্দ্র থাকবে বর্ধমান ভবনের পশ্চিম বেদিতে এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। সাংবাদিকদের অবাধ তথ্য আদান-প্রদানের সুবিধার্থে গ্রন্থমেলায় মিডিয়া সেন্টার থাকবে তথ্যকেন্দ্রের উত্তর পাশে-পশ্চিম পাশে।
বর্তমান সরকারের ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ ধারণার অংশ হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এটুআই কর্তৃপক্ষ গ্রন্থমেলায় তাদের নিয়মিত কার্যক্রমের পাশাপাশি গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন, তথ্যকেন্দ্রের সর্বশেষ খবরাখবর এবং মেলার মূল মঞ্চের সেমিনার প্রচারের ব্যবস্থা করবে। মেলায় ওয়াইফাই সুবিধা থাকবে।
গ্রন্থমেলায় বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে তিনটি পথ, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রবেশ ও বাহিরের মোট ৬টি পথ থাকবে। বিশেষ দিনগুলোতে লেখক, সাংবাদিক, প্রকাশক, বাংলা একাডেমির ফেলো এবং রাষ্ট্রীয় সম্মাননাপ্রাপ্ত নাগরিকদের জন্য প্রবেশের বিশেষ ব্যবস্থা করা হবে।
গ্রন্থমেলার প্রবেশ ও বাহিরপথে পর্যাপ্ত সংখ্যক আর্চওয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে। মেলার সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করবেন বাংলাদেশ পুলিশ, র‌্যাব, আনসার, বিজিবি ও গোয়েন্দা সংস্থাসমূহের নিরাপত্তাকর্মীবৃন্দ। নিশ্চিদ্র নিরাপত্তার জন্য মেলায় এলাকাজুড়ে ৩ শতাধিক ক্লোজসার্কিট ক্যামেরার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
অন্য দিকে ৩ ফেব্রুয়ারি থেকে ২৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রতিদিন বিকেল ৪টায় গ্রন্থমেলার মূল মঞ্চে সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ উপলক্ষ্যে বাংলা একাডেমি প্রকাশিত বঙ্গবন্ধু বিষয়ক ২৫টি নতুন বই নিয়ে আলোচনা করা হবে। একুশে ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে ঐতিহ্যবাহী একুশে বক্তৃতা।
এছাড়া মাসব্যাপী প্রতিদিন সন্ধ্যায় থাকবে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, এই অনুষ্ঠানের শুরুতে প্রতিদিনই রয়েছে কবিকণ্ঠে কবিতাপাঠ এবং আবৃত্তি। অমর একুশে গ্রন্থমেলা উপলক্ষ্যে বাংলা একাডেমি শিশু-কিশোর চিত্রাঙ্কন, সাধারণ জ্ঞান ও উপস্থিত বক্তৃতা এবং সংগীত প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে।
অমর একুশে গ্রন্থমেলায় অংশগ্রহণকারী প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানের ২০১৯ সালে প্রকাশিত গ্রন্থের মধ্য থেকে গুণগতমান বিচারে সেরা গ্রন্থের জন্য প্রকাশককে ‘চিত্তরঞ্জন সাহা স্মৃতি পুরস্কার’ এবং ২০১৯ গ্রন্থমেলায় প্রকাশিত গ্রন্থের মধ্য থেকে শৈল্পিক বিচারে সেরা গ্রন্থ প্রকাশের জন্য ৩টি প্রতিষ্ঠানকে ‘মুনীর চৌধুরী স্মৃতি পুরস্কার’ দেওয়া হবে।
এছাড়া ২০১৯ সালে প্রকাশিত শিশুতোষ গ্রন্থের মধ্য থেকে গুণগত মান বিচারে সর্বাধিক গ্রন্থের জন্য ১টি প্রতিষ্ঠানকে ‘রোকনুজ্জামান খান দাদাভাই স্মৃতি পুরস্কার’ এবং এ-বছরের মেলায় অংশগ্রহণকারী প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানের মধ্য থেকে স্টলের নান্দনিক সাজসজ্জায় শ্রেষ্ঠ বিবেচিত প্রতিষ্ঠানকে ‘কাইয়ুম চৌধুরী স্মৃতি পুরস্কার’ প্রদান করা হবে।
আয়োজক সূত্রে জানা গেছে, প্রতি বছরের মতো এবারও হুইল-চেয়ার সেবা থাকবে। তবে গতবারের চেয়ে বেশি সংখ্যায় স্বেচ্ছাসেবী এ-কাজে নিয়োজিত থাকবেন। এবার হুইল চেয়ারের সংখ্যা বাড়বে।
গ্রন্থমেলা ২ থেকে ২৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ছুটির দিন ব্যতীত প্রতিদিন বিকেল ৩টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত খোলা থাকবে। ছুটির দিন বেলা ১১টা থেকে রাত ৯টা এবং ২১ ফেব্রুয়ারি সকাল ৮টা থেকে রাত ৮টা ৩০মিনিট পর্যন্ত মেলা চলবে।
0 notes
apkcombo · 5 years
Link
[Updated] সাধারণ জ্ঞান প্রশ্নোত্তর ২০১৯ - General Knowledge APK 4.1 সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ ও বিশ্ব ২০১৯ Bangla general knowledge 2018 #100k_downloads #apk_apps #apk_education_apps #com_rsnapp_general_knoledge_bangla
0 notes
muktodharaltd · 6 years
Photo
Tumblr media
***** ওয়েব ডিজাইনে ক্যারিয়ার গড়ুন ***** চাকুরির নিশ্চয়তা সহকারে মুক্তধারা টেকনোলজি লিমিটেড নিয়ে এল প্রফেশনাল ওয়েব ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট কোর্স সাথে প্রথম ৩ জন পাচ্ছে ইন্টারনির সুবর্ণ সুযোগ Certificate in Professional Web Design & Development Admission going on for 1st batch Seminar-1 Date: 31/01/2019 (9:30 am – 12:00 pm) Seminar-2 Date: 02/02/2019 (3:00 pm – 5.30 pm) Class Starts: 09/02/2019 Web Design & Development এর উপর সেমিনার শুরু হতে যাচ্ছে সেমিনারে অংশগ্রহন করতে চাইলে ৩০ জানুয়ারি সন্ধা ৬.৩০ টার মধ্যে রেজিস্ট্রেশন করুনঃ Link: https://goo.gl/forms/TaPAtcyDhvB04pYu1 অথবা ফোন কলের মাধ্যমে আসন নিশ্চিত করুনঃ Mobile: +88 0198 22 11 000 Tel: +88 031 717050 সময়: সেমিনার – ১ : ৩১/০১/২০১৯ ( সকাল ৯.৩০ - দুপুর ১২.০০) সেমিনার – ২ : ০২/০২/২০১৯ ( বিকেল ৩.০০ - সন্ধ্যা ৫.৩০ ) ** ভর্তির জন্য সরাসরি যোগাযোগ করুন Mutkodhara Technology Limited Suit No. 1101, Southland Center (Level - 11), 5 Agrabad C/A, Chittagong, Bangladesh. ওয়েব ডিজাইন কি? ওয়েব ডিজাইন মানে হচ্ছে একটা ওয়েবসাইট দেখতে কেমন হবে বা এর সাধারণ রূপ কেমন হবে তা নির্ধারণ করা। ওয়েব ডিজাইনার হিসেবে আপনার কাজ হবে একটা পূর্ণাংগ ওয়েবসাইটের টেম্পলেট বানানো। যেমন ধরুন এটার লে-আউট কেমন হবে। হেডারে কোথায় মেনু থাকবে, সাইডবার হবে কিনা, ইমেজগুলো কীভাবে প্রদর্শন করবে ইত্যাদি। ভিন্নভাবে বলতে গেলে ওয়েবসাইটের তথ্য কী হবে এবং কোথায় জমা থাকবে এগুলো চিন্তা না করে, তথ্যগুলো কীভাবে দেখানো হবে সেটা নির্ধারণ করাই হচ্ছে ওয়েব ডিজাইনারের কাজ। আর এ ডিজাইন নির্ধারণ করতে ব্যবহার করতে হবে কিছু প্রোগ্রামিং, স্ক্রিপ্টিং ল্যাঙ্গুয়েজ এবং মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ। কেন শিখবেন ওয়েব ডিজাইন? বর্তমান যুগে অনেকেই ওয়েব ডিজাইন শিখে লাখ লাখ টাকা আয় করছে। এর কারণ হচ্ছে বর্তমান এ পৃথিবীতে সবকিছুর যোগাযোগ, লেনদেন, কেনাবেচা সবকিছুই হচ্ছে ইন্টারনেটের মাধ্যমে। এক হিসাব অনুযায়ী, প্রতি মাসে প্রায় ১ মিলিয়ন ওয়েবসাইট অনলাইনে যুক্ত হচ্ছে। আর একজন আরেকজনের পণ্য কিনছে একজন আরেকজনের সঙ্গে কথা বলছে, একজন তার কোম্পানির পরিচিতির জন্য ওয়েবসাইট দরকার। আর এ সবকিছুই যখন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে হচ্ছে তাই সবাই চায় যে তার একটা ওয়েবসাইট থাকুক। আর যখনই সে ওয়েবসাইট বানাতে চায় তখনই একজন ওয়েব ডিজাইনারের দরকার হয়। যে তার ওয়েবসাইটটি তৈরি করে দেবে। আর এ কারণেই মূলত ওয়েব ডিজাইনারের এত দাম। ওয়েব ডিজাইন শিখতে হলে.... ওয়েব ডিজাইনার হতে হলে কি কম্পিউটার সায়েন্স থেকে পাস হতে হবে? আমাদের সমাজের মধ্যে অনেক ভুল ধারণার মধ্যে এটিও একটি ভুল ধারণা। প্রকৃতপক্ষে বাহ্যিকভাবে দেখলে কম্পিউটার সায়েন্স থেকে পাস করা ছাত্রদেরই বেশি সফল হওয়ার কথা ছিল; কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। বেশিরভাগ ওয়েডেভেলপমেন্ট সম্পর্কিত অফিসগুলোতে গেলেই যে তথ্য পাওয়া যায়, সেখানে দেখা যায় ৯০ ভাগ ওয়েবডেভেলপারের এডুকেশন ব্যাকগ্রাউন্ড ভিন্ন। কিছুদিন আগে সিভিনটেক থেকে একটা অফিসে এখান থেকে কোর্স সম্পন্ন করা আটজনকে চাকরি প্রদান করি। সেই আটজনের মধ্যে মাত্র একজন ছিল কম্পিউটার সায়েন্সের ছাত্র। একজন ইসলামিক স্টাডিসের, একজন তিতুমীর অন্যজন তেজগাঁও কলেজের ছাত্র। এ চিত্রটি মোটেই ব্যতিক্রম কিছু নয়, সব জায়গাতেই দেখা যাচ্ছে একই ঘটনা ঘটছে। আশা করি ওপরের ঘটনাটি দিয়ে বোঝাতে পেরেছি, ওয়েব ডিজাইনার হতে হলে কম্পিউটার সায়েন্স ব্যাকগ্রাউন্ড থাকার প্রয়োজন নেই। কাজ কোথায় পাবেন? ওয়েব ডিজাইনের কাজ আপনি দু’ভাবে পেতে পারেন। প্রথমটা হল দেশী কাজ আর অপরটি হল বিদেশী কাজ। দেশী কাজগুলো যদি আপনার পরিচিত কেউ থাকে বা কেউ তার কোম্পানির ওয়েবসাইট ডিজাইন করার জন্য আপনাকে কাজটি দিয়ে দিল এভাবে পেতে পারেন। অথবা কিছু লোকাল মার্কেটিং করে কাজে পেতে পারেন। আর বাইরের কাজগুলো পাওয়ার জন্য অনলাইন এ অনেক ওয়েবসাইট আছে যেখানে প্রতিদিন হাজার হাজার কাজ জমা হচ্ছে। যেমন : ফ্রিল্যান্সার. কম, আপওয়ার্ক, ফাইভার ইত্যাদি। সেখানে আপনি বিড করে কাজ নিতে পারেন। কিন্তু এর জন্য আপনাকে ভালোমানের ওয়েবসাইট ডিজাইনার হতে হবে। আয় কেমন হতে পারে? একজন ওয়েব ডিজাইনার ওয়েবসাইট লে-আউট তৈরি, থিম তৈরি, এবং কোডিং করে থাকেন। এসইও বিষয়ক প্রাথমিক জ্ঞানগুলোও থাকা প্রয়োজন একজন ওয়েব ডিজাইনারের। কারণ ওয়েবসাইটকে এসইও ফ্রেন্ডলি করে ডিজাইন করা একজন ওয়েব ডিজাইনের দায়িত্ব। এসব বিষয়ে দক্ষ একজন ওয়েব ডিজাইনারে বেতন সারা বিশ্বের যেকোনো জায়গাতে কিংবা মার্কেট প্লেসগুলোতে ঘণ্টাপ্রতি ২০ ডলার থেকে ৫০ ডলার হয়ে থাকে, যেখানে একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনারের বেতন হয়ে থাকে ১০-২০ ডলার/প্রতিঘণ্টা। এ রেট দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতার ওপর ভিত্তি করে আরও বেশি হয়ে থাকে। যেমন : একজন ট্যালেন্ট এবং অনেক পরিশ্রমী ওয়েব ডেভেলপারের বেতন বাৎসরিক ১০ হাজার ডলার হওয়াটাও অতি স্বাভাবিক ঘটনা। আপনি যত বেশি গুণগতমান বজায় রেখে কাজ করতে পারবেন তত বেশি আয় করতে পারবেন। কতদিন লাগবে ওয়েব ডিজাইনার হতে সময়টা নির্ভর করে ৩টি বিষয়ের ওপর। ১) নিজের পরিশ্রমের পরিমাণ ২) সঠিক গাইডলাইন। ৩) প্রশিক্ষণের মাধ্যম। ওয়েব ডিজাইন আপনি যদি ওয়েব ডিজাইনের জগতে যাত্রা শুরু করতে চান, তবে এখানে বেশ কিছু স্কিল আছে যার উপর আপনাকে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। প্রথমে, আপনার কীভাবে একটি পেইজ HTML এ কোড করতে হয় সে সম্পর্কে কারিগরি জ্ঞান থাকা প্রয়োজন। তারপর, আপনি যে ভিজ্যুয়াল ইফেক্টগুলি চান সেটি তৈরি করতে CSS ব্যবহার করতে সক্ষম হতে হবে, এটি হতে পারে একটি বিশেষ লেআউট, টাইপোগ্রাফি, অথবা রং এবং ব্যাকগ্রাউন্ড। এরপর জাভাস্ক্রিপ্ট হল একটি ক্লায়েন্ট সাইড স্ক্রিপ্টিং বা ব্রাউজার স্ক্রিপ্টিং ল্যাংগুয়েজ। যা ইন্টারনেটে ব্যবহৃত সবচেয়ে জনপ্রিয় স্ক্রিপ্টিং ল্যাংগুয়েজ। আর Bootstrap হলো খুবই জনপ্রিয় একটি HTML, CSS, and Javascript framework যা দিয়ে একটি Responsive (Mobile, Tab, Desktop Pc, Laptop ইত্যাদি) Website (তৈরী করা যায়। এইচটিএমএল : এইচটিএমএল বা হাইপার টেক্সট মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ জানতে হবে। এটার কাজ মূলত কিছু ট্যাগ ব্যবহার করে ওয়েব পেজ গঠন করা। এগুলো মানুষ পড়তে পারে। প্রোগ্রামিং ভাষা এর মতো হাবিজাবি ‘হযবরল’ ভাষা না। এগুলোতে কিছু পরিচিত শব্দ ব্যবহার করা হয়। এইচটিএমএলকে ওয়েব পেজের কংকাল বলা হয়। এটি ওয়েব পেজের গঠন তৈরি করে। সিএসএস : সিএসএস বা কেসক্যাডিং স্টাইল শিট জানতে হবে। এটি দিয়ে মূলত ওয়েব পেজগুলো ডিজাইন করা হয়। শুধু এইচটিএমএল দিয়ে ওয়েবপেজ বানালে তা শুধু কিছু লেখা মাত্র দেখা যাবে। কিন্তু সেই ওয়েব পেজকে সুন্দর রূপ দিতে হলে আপনার দরকার হবে সিএসএস। এইচটিএমএল হচ্ছে ওয়েব পেজের কংকাল আর সিএসএস হচ্ছে তার ওপরে মাংস, চামড়া ইত্যাদি। বুঝতেই পারছেন, সিএসএস ছাড়া এইচটিএমএল একটি কংকাল এর মতোই দেখাবে। সিএসএস এইচটিএমএল এর গঠনে রূপ দেয়।| জাভাস্ক্রিপ্ট ও জেকুয়েরি : এই দুটোকে মূলত প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজের কিছুটা কাছাকাছি ধরা যায়। মূলত দুটি জিনিসের কাজ একই তবে জেকুয়েরি হচ্ছে জাভাস্ক্রিপ্টেরই একটা রূপ যা সাইটে জাভাস্ক্রিপ্ট ব্যবহারকে অনেকটাই সহজ করে। আর এগুলোর কাজ হচ্ছে সাইটটা ইন্টারেক্টিভ করা। অর্থাৎ ভিজিটর একটা বাটনে ক্লিক করলে মেনু ওপেন হবে। অথবা একটা ফর্ম সাবমিট করলে কনফার্মেশন মেসেজ দেখাবে ইত্যাদি। ফটোশপ : ওয়েব ডিজাইনের জন্য ফটোশপ এ জ্ঞান থাকা জরুরি। ছোটখাটো কাজের জন্য আপনাকে ফটোশপ জানতে হবে। তবে খুব ভালো জানা লাগবে এমন কোনো কথা নয়। ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এরপর যখন আপনি নিজেকে একজন Web Site Developer হিসেবে তৈরি করতে চাইবেন বা একটি Dynamic Site তৈরী করতে চাইবেন তখন আপনাকে PHP/MySql জানতে হবে। এখানে PHP একটি Scripting Language এবং MySql একটি Database Platform. PHP web development এর জন্য খুবই জনপ্রিয় একটি Scripting Language যা সম্পূর্ণ Free এবং Open Source (Server Side). উপোরক্ত এসব কাজ ভালভাবে শিখে দক্ষতা অর্জন ��রে আপনিও নেমে পড়তে পারেন উচ্চ আয়ের এই সম্মানজনক পেশায়। সঠিকভাবে অনুসরণ করলে ওয়েব ডিজাইন হচ্ছে ১০০% নিশ্চিত ক্যারিয়ার, আয়ের পরিমাণটাও অনেক বেশি। তবে যেকোনো কিছুতে সফলতার জন্য পরিশ্রম এবং ধৈর্যের বিকল্প নেই। ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে সবসময়ের জটিল কোডের সম্মুখীন হওয়ার জন্য মনপ্রাণ দিয়ে আশা করবেন। ওয়েব ডিজাইন করতে গিয়ে যতবেশি কোডের জটিলতার সম্মুখীন হবেন, ততবেশি নিজের ভেতর কনফিডেন্ট তৈরি হবে। শুধু মনে রাখতে হবে, আগে ভাল করে কাজ শিখতে হবে এবং তার পর Professional হিসেবে কাজ শুরু করতে হবে। প্রত্যেকটি বিষয়ে প্রফেশনাল মেনটর দ্বারা হাতে কলমে শেখানো হয়। ওয়েব ডিজাইন এ ক্যারিয়ার গড়তে রিয়েল প্রফেশনাল ডেভেলপারদের কাছ থেকে শিখুন এবং নিজেকে গড়ে তুলুন একজন দক্ষ প্রফেশনাল। আপনারা যারা এখনও এডমিশন নেন নি তারা অতি সত্তর ভর্তি হয়ে নিন। আসন সংখ্যা সীমিত থাকায় (১৬) অতিরিক্ত ভর্তি নেওয়া সম্বব নয়। তাই দ্রুত আপনার আসনটি বুঝে নিতে যোগাযোগ করুন।
0 notes