mohan894

[mohan894]

hearts at the graveyard

[mohan894]

[mohan894]

“There is so much I cannot say. Will you remember my silence better than my words?”

— Lucrezia

[mohan894]

“Don’t use your energy to worry. Use your energy to believe.”

— Unknown

[mohan894]

দুনিয়ার সবচেয়ে স্টুপিড লাভ স্টোরিটার নাম সম্ভবত, রব নে বানা দি জোডি। আর এই সিনেমার গল্প আমার খুব পছন্দ। তানি নামের এক যুবতীর গল্প এটি; যার বিয়ে ঠিক হয়। এবং বিয়ের দিন দুর্ঘটনায় পড়ে হবু স্বামীর মৃত্যু হয়। কন্যার মৃত্যুপথযাত্রী পিতা মৃত্যুর আগে কন্যার হাত মধ্যবয়স্ক ভীষণ সাধারণ এক ভদ্রলোকের হাতে তুলে দেন। ভদ্রলোকের নাম সুরিন্দর। বিয়ের কন্যা সুরিন্দরের বাড়ি আসেন। একই বাড়িতে দুইজন আলাদা থাকেন। তারপর সুরিন্দর সিদ্ধান্ত নেন তিনি বিভিন্ন উপায় অবলম্বন করে বউয়ের সমস্ত দুঃখ দুর করে দেবেন, সব বিষাদ মুছে দেবেন এবং মন জয় করে নেবেন তার। টিপিক্যাল অতি সাধারণ জলসা সিরিয়ালের একটা গল্প মাঝখানে গিয়ে ভয়াবহ এক মোচড় নেয়।

একজন মানুষের দু’টো সত্তা আলাদা করে মাঝখানে এক যুবতীর প্রেম ঠেসে গুঁজে দেওয়া এই সিনেমা লিখেছেন আদিত্য চোপড়া। একটা সময় যখন মানসিক পরিপক্বতা আসেনি আমার, আমি দেখতে বসে ভাবছিলাম- সুরিন্দরের সমস্যাটা কোথায়?

তানি তখন স্বামী সুরিন্দরের ভীষণ সাধারণ জীবন যাপন পছন্দ করতে শুরু করেছেন। পাশাপাশি বিষাদ কাটিয়ে হাসতে শুরু করেছেন কারণ তার একজন চমৎকার বন্ধুও হয়েছে। ওই বন্ধুর নাম রাজ। এখন তানি যদি স্বামীকে বেছে নেয়, তাও ভালো। যদি রাজকে বেছে নেয়, তবেও তো সমস্যা নাই, কারণ সুরিন্দর আর রাজ দুইজন একই ব্যক্তি। দিনশেষে সুরিন্দরই তানিকে পাবেন। তাহলে সুরিন্দরের সমস্যা কোথায়?

পরে আমি বুঝলাম, সুরিন্দরের সমস্যা অন্য কোথাও। প্রশ্নটা তানিকে পাওয়া নয়, প্রশ্নটা নিজেকে পাওয়া। যখনই তানির মন জয় করার জন্য সুরিন্দর নিজের একটা আলাদা পার্সোনালিটি সৃষ্টি করেছেন, তখনই মূলত তারা আলাদা হয়ে গেছেন। সুরিন্দর আর রাজ একই ব্যক্তি নয় তখন আর। তারা দুইজন আলাদা। এবং দুইজনের মধ্যে একটা চুপচাপ প্রতিযোগিতা চলছে। সেটা তানিকে পাওয়ার প্রতিযোগিতাও নয়। একে অন্যকে হারানোর প্রতিযোগিতা। সুরিন্দর অথবা রাজ দুঃখ পাচ্ছেন কারণ তানি যদি রাজকে বেছে নেয়, সারাজীবনের জন্য রাজ হারাবেন সুরিন্দর। তানি যদি সুরিন্দরকে বেছে নেয়, সুরিন্দর বাকি জীবনের জন্য হারাবেন রাজ।

সুরিন্দর একজন অতি সাধারণ মানুষ, চুপচাপ, কাজপাগল, ঝগড়াঝাঁটি থেকে দূরে থাকেন সবসময়, ভালোবাসতে পারেন প্রচণ্ড কিন্তু প্রকাশ করেন কম। অন্যদিকে রাজ অসাধারণ একজন মানুষ, বাচাল, ক্যাঁচাল পাকানোর ওস্তাদ, হাসাতে পারেন, ভালোবাসতে পারেন যেমন, প্রকাশও করতে পারেন তেমন। তানি রাজের প্রেমে পড়েছিল কারণ রাজের ভালোবাসা তার খুঁটিয়ে দেখার চেষ্টাটুকুনও করতে হয়নি। রাজ নিজেই প্রকাশ করেছেন সব অবলীলায়। তারপরও তানি শেষ পর্যন্ত সুরিন্দরকে বেছে নেয়।

তানি সুরিন্দরকে বেছে নিয়েছিল কারণ সুরিন্দরের ভালোবাসার প্রকাশ ছিল আলাদা, কিন্তু প্রবল। সদ্য বিয়ের লগ্ন ভাঙা এক যু্বতী, সদ্য হারিয়ে ফেলা প্রেমিক, পিতা, চারপাশ- সম্পূর্ণ একলা একজন, যার হাত সুরিন্দর ধরেছিলেন ভালোবেসে। যতটা স্পেস চেয়েছে তানি, দিয়েছেন তার সবটুকুন। অনুমতি ছাড়া একটা স্পর্শও না। আর দশজন পুরুষের মতোন স্ত্রীর নাচানাচির শখ জেনে চোখ কপালে তুলে ফেলেননি। বরং নিজ থেকেই চেয়েছেন, বউ ব্যস্ত থাকুক যেমন ইচ্ছে তার। বউ যাতে ওই শোক কাটিয়ে উঠতে পারে।

সুরিন্দরের সিনেমা পছন্দ নয়। সুরিন্দর অফিস থেকে ছুটি নিয়ে সিনেমা দেখতে যান। কারণ বউয়ের পছন্দ সিনেমা। মেলায় বউকে জাপানি স্টলের সামনেই শু��ু আগ্রহ নিয়ে দাঁড়াতে দেখে জাপানি সুমো কুস্তিগিরের সঙ্গে লড়তে উঠে যান। কারণ, ওখানকার প্রথম পুরস্কার জাপান বেড়াতে যাওয়া। জাপান যাওয়া সুরিন্দরের আকাঙ্খিত পুরস্কার নয়, সুরিন্দরের জন্য পুরস্কার হলো- জাপান দেখে মুগ্ধ বউয়ের চোখ।

সুরিন্দরের টিফিনবক্স থেকে শুরু করে গাড়ির রঙ হলুদ, এমনকি কল্পনায় তার পেছনে নাচতে থাকা ব্যাকগ্রাউন্ড ড্যান্সারদের পরনের জামাটাও হলুদ রঙের। কারণ, প্রথমবার সুরিন্দর তানিকে যে জামা পরে হাসতে দেখেছিলেন, ওই জামার রঙ হলুদ।

সুরিন্দরের ভালোবাসার প্রকাশ ছিল অন্যরকম, অদ্ভুত, কিছুটা উদ্ভটও। ওইসব ভালোবাসা অবলীলায় বলে দেওয়া যায় না। গণনা করা যায় না হাতের আঙুলে। দেখা যায় না। সামনে দাঁড়িয়ে থাকা ব্যক্তি চট করে খুঁজেও পায় না তা। এইসব ভালোবাসা খুঁজে নিতে হয়।

স্বাভাবিকতই তানির খুঁজে পেতে দেরী হয়েছিল তাই। যখন খুঁজে পেয়েছিল তখন সামনে দাঁড়িয়ে থাকা ভালোবাসাকে খুব সহজেই বলে দিতে পেরেছে, আমি সুরিন্দরের হাত ছাড়তে পারবো না। আমি উনার মাঝে ঈশ্বর দেখতে পাই। মানুষটাকে আমি ছাড়তে পারবো, ঈশ্বরকে তো না।

আমাদের হুমায়ূন আহমেদ ‘হিমুর হাতে কয়েকটি নীলপদ্ম’ উপন্যাসে মানুষের মাঝে ভালোবাসার ঈশ্বর দেখতে পাওয়ার রোমান্টিক একটা সংজ্ঞা দিয়েছিলেন। ওখানে ঈশ্বরের রুপক হিসেবে ছিল নীলপদ্ম।

পৃথিবীর প্রতিটি মানুষই পাঁচটা নীলপদ্ম নিয়ে জন্মায়। যখন তারা কাউকে প্রচণ্ড ভালোবাসে, তখন তারা নিজের ওই নীলপদ্মগুলো ওই মানুষটিকে দিয়ে দেয়। এই দিয়ে দেওয়ার কাজটা কখনো-সখনো জেনেবুঝে করে মানুষ, কখনো-সখনো নিজের অজান্তে। এমনকি যাকে নীলপদ্ম দিচ্ছে, অনেক সময় তারও অজান্তে। একবার দিয়ে ফেলার পর ওই নীলপদ্ম কখনই ফেরত নেওয়া যায় না। কারোর কাছ থেকে উপহার পাওয়া নীলপদ্ম কখনই অন্য কাউকে দেওয়া যায় না আর। আজীবন একটা মানুষ আরেকজন থেকে উপহার পাওয়া পাঁচটা নীলপদ্ম নিয়ে ঘুরে বেড়ায়, বেঁচে থাকে। এই নীলপদ্মই ঈশ্বর। তানির নিকট ছিল সুরিন্দরের পাঁচটা নীলপদ্ম। মানুষটাকে তিনি ছাড়তে পারবেন। ওই নীলপদ্মগুলোকে নয়।

তানি যখন সুরিন্দরকে বেছে নেন, স্বাভাবিকতই রাজ হারিয়ে যাওয়ার কথা। কিন্তু একলা স্টেজে তানিকে হারতে দেখে সাহায্য করার জন্য যে ব্যক্তি এগিয়ে আসেন- তাকে না সুরিন্দর বলা যায়, না রাজ। আলাদা করা যায় না। আর দুই সত্তার মধ্যকার অন্তর্দ্বন্দ্বের উপসংহার মিলে যায় তখন।

তানি সুরিন্দরের ভেতর ঈশ্বর দেখতে পায় কারণ, রাজ সুরিন্দরেরই সৃষ্টি। তানির দুঃখ মোছার জন্যই সৃষ্টি করা একটা ফুল। এখানে বৃক্ষ অথবা ঈশ্বর সুরিন্দর স্বয়ং। স্রষ্টা আর সৃষ্টির খেলায় দিনশেষে সবাইকে পৌঁছুতে হয় স্রষ্টার নিকট। স্রষ্টাই শুরু, স্রষ্টাই শেষ।

এই সিনেমা দেখে কতবার মন খারাপ হয়েছে আমার হিসেব নেই। স্টুপিড লাভ স্টোরি হওয়া সত্ত্বেও এই সিনেমার সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে মিশতে পারি দুটো কারণে আমি।

প্রথমত, গতানুগতিক গল্পটার অপ্রত্যাশিত লেয়ার।

দ্বিতীয়ত, মিউজিক।

সেলিম-সোলায়মান হাতের আঙুলে কয় রঙা আশির্বাদ মেখে এই সিনেমার মিউজিক বানিয়েছিলেন আমি জানি না। মিউজিক কখনো-কখনো ওই ইমোশন বর্ণনা করে ফেলে, যেটা প্রকাশ করতে আলাদা একটা সমান দৈর্ঘ্যের সিনেমা বানানো লাগত। শুধুমাত্র মিউজিক-এর কারণেই কিছু কিছু দৃশ্য মাথায় গেঁথে যায়। মিউজিক একটা দৃশ্য কিভাবে পোক্ত করতে পারে, রব নে বানা দি জোডি তার উৎকৃষ্ট উদাহারণ। পুরো সিনেমায় মিউজিকের ব্যবহার এত দুর্দান্ত। দুইটা দৃশ্য আমার খুব পছন্দ শুধুমাত্র মিউজিক প্লেসমেন্টের জন্য।

প্রথম দৃশ্য। তানি ও রাজ, দুইজন আলাদা ট্রায়ালরুমে, রাজ জিজ্ঞেস করেন, তানিজি, একটু বলুন তো, নারী আসলে কী চায়? তানি হেসে উত্তর দেয়, একজন নারী কী চায়, সেটা একজন নারীই সবচেয়ে ভালো বুঝতে পারে, পুর��ষ নয়। একজন নারী চায়, কেউ তাকে এত বেশী ভালোবাসুক, যত বেশী ভালো পৃথিবীর আর কেউ কাউকেই বাসেনি। ট্রায়ালরুম থেকে তানি বের হওয়ার পর দেয়ালে মাথা হেলান দিয়ে রাজ বলে, ওইরকম ভালো তো সুরিন্দরও আপনাকে বাসে। আপনিই শুধু দেখতে পাচ্ছেন না।

সাধারণ দৃশ্য, সাধারণ কথোপকথন। কিন্তু সাধারণ হয়ে থাকে নাই। রাজের দেয়ালে হেলান দেওয়া মাথা, হাত রাখা, কাতর দৃষ্টি সঙ্গে ভায়োলিনের সুর- কি তীব্র সুন্দর অসহায়ত্ব আর বিষাদে আচ্ছন্ন করে ফেলে মুহূর্তেই। একটা গল্প বলে ফেলে কয়েক সেকেন্ডেই।

দ্বিতীয় দৃশ্য। একটা উঁচু জায়গার উপর। রাজ তানিকে নিয়ে শহরের সবচেয়ে উঁচু জায়গার কোনো একটা পার্কের কিনারে পৌঁছেছেন। তানি উপর থেকে রাত্তিরের শহর দেখে মুগ্ধ। হঠাৎ শহরের সমস্ত লাইট নিভে যায়। তানি চমকান। পরক্ষণেই শহরের বিভিন্ন জায়গার নির্দিষ্ট কিছু বিল্ডিং-এর লাইট জ্বলতে শুরু করে এক এক করে। সবগুলো জ্বলার পর দেখা যায়, শহরের মাঝখানে আলো দিয়ে লেখা- আমি তোমায় ভালোবাসি।

কত শত সিনেমায়, কত শত প্রপোজ দৃশ্য লেখা হয়েছে, বানানো হয়েছে, নির্মাণ করা হয়েছে। সাধারণ একটা দৃশ্য, কিন্তু সাধারণ থাকে নাই। রাজের কৌতুহলী মুখ, তানির অপ্রত্যাশিত, হতভম্ব, বিস্মিত, মুগ্ধ ও ভয়ংকর সুন্দর একজোড়া চোখ আর ব্যাকগ্রাউন্ডের টানা গলার স্বর- একটা মুহূর্ত তৈরী করে দিয়ে যায়। বিশেষ একটা এক্সপেরিয়েন্স-এর অংশ করে নেয়।

শুধু গোঁফ ফেলে জিন্স-প্যান্ট পরার কারণে তানি নিজের স্বামী সুরিন্দরকে চিনতে পারে নাই- এটা একটা লেইম স্ক্রিপ্ট। এই লেইম স্ক্রিপ্ট কি এটাও ইঙ্গিত দেয় না? যে- তানি আদৌ কখনো সুরিন্দরকে মনোযোগ দিয়ে দেখেইনি। যতদিন রাজের সঙ্গে তার দেখা হয় নাই। যতদিন সে ভেতর থেকে সুখী অনুভব করে নাই। যতদিন দ্বন্দ্ব শুরু হয় নাই। যতদিন চোখে পড়ে নাই, অগোচরে বাড়ির কোথাও ফুটে আছে একটা নয়নতারা ফুল।

ভালোবাসার প্রকাশ জরুরি। সব সুরিন্দর সিনেমার শেষে জিতে যায় না। পৃথিবীর সব তানি খুঁটিয়ে দেখতে যায় না অপ্রকাশিত ভালোবাসা। মানুষ ভালোবাসার কাঙাল হয়। ওরা খুঁজে যায়। মাঝে মাঝে ওরা হাঁটতে হাঁটতে অনেক উঁচুতে উঠে যায়। ওখান থেকে দেখা যায় আস্ত শহর। ওরা ওদিক তাকিয়ে খুঁজে তুমুল ভালোবাসা। তখন কেউ যদি একটা ফানুস উড়িয়ে দেয় তার নামে, ওখানেই পাঁচটা নীলপদ্ম রেখে আসে ওরা। বাকি জীবন কাউকে দেওয়ার মতো একটা নীলপদ্ম খুঁজে পায় না আর।

© Shakhawat Hossain

[mohan894]

আমি তোমাকে চেয়েছি বলেই,

যে আমাকে খুব করে চেয়েছিল, সে আমাকে পায় নি।

আমি তোমার হতে চেয়েছি বলেই,

কারো এক আকাশ ভালোবাসা দেখেও,

আমি তার হই নি।

আমি তোমার চোখে প্রেম খুঁজেছি বলেই ,

যার চোখে আমার জন্য এত মায়া ছিল, আমি তার চোখে চোখ রাখিনি।

আমি তোমার হৃদয়ে ঠাঁই চেয়েছি বলেই,

যার হৃদয় আমার জন্য অগাধ ভালবাসা ছিল, তার হৃদয় ভেঙেছি।

দিনশেষে কোথাও গিয়ে সে মানুষটা আর আমার মধ্যে, বড্ড মিল রয়ে গেছে।

আমরা দুজনের কেউই আমাদের ভালোবাসার মানুষটাকে পাই নি।

ওই একটা কথা আছে না, আমরা সবসময়ই ভুল মানুষকেই ভালোবেসে ফেলি।

সত্যিই হয়তো তাই!

যারা আমাদের গুরুত্ব দিতে চায় না, তাদের থেকেই গুরুত্বের আশা করে থাকি।

🖊️ unknown.

[mohan894]

Hidden Hindu Temple Of Afghanistan.

When they gaslight you that hinduphobia doesn’t exists but you know your entire religion and culture was wiped out from previously dharmik lands and how your people are being persecuted in these countries even today. Spread the awareness. Call out bigots that deny hinduphobia.

Afghanistan once used to be a stronghold of Hindu and Buddhist religion and culture, today that history has been erased and the people forced to convert, die or flee. This is what happened to Hindus in Kashmir and what is happening to Hindus in Pakistan, Bangladesh and small pockets of India where Hindus are in minority.

[mohan894]

Hi, sweet one! I missed you so much. If you are not busy, Can I request nsfw alphabet headcanon with Krishna? Sorry if it's inappropriate for you. Have a nice days! 💋💓

Hi honey! That's okay, don't be sorry. And Yes sorry for absence almost in month! Just having trip in Sri Lanka but soon gonna return.

| Nsfw alphabet headcanon | •Krishna (18+)

A - aftercare (what he do after sex)

Oh, even after sex, Krishna couldn't get enought of you. He wants you almost 24/7, but hides it behind a serious mask. But if you got exhausted, Krishna immedately becomes embodiment of care (Who he is) . After each act of love, he doesn't just kiss your wrists, he reads your soul. He knows where you are overexerted, where you are hurt, where you want to hear that you are loved. He will sit next to you, hugging you, ruffling your hair, massaging your feet, whispering mantras of love.

B - body part (Favourite body part)

Breasts? Hips? Nah, that man above that. He loves your eyes, especially during sex, Krishna loves watch how your eyes roll in pleasure.

Lips. He's obsessed with your lips. Not just by their appearance, but by the way you breathe through them, the way you tremble, the way you moan, the way you bite them when you're embarrassed.

C - cum (Where he prefers to...)

Krishna loves to pour deep into you when you call Him by name, loudly, trembling. Especially when you two try make a babies. But sometimes... He cums on your belly, running his fingers along this wet river. You often scolding him sometimes when he is doing it inside you, but he just smirk and says: "Oops"

D - dirty talks (Does he talk dirty things)

He is a poet and a destroyer of shame. His dirty words always sound like a mantra: "My name is between your legs. Let me enter into you, not only with the body, but also with eternity."

"Do you want a god to become a man? Or for a man to turn into your god?" He speaks softly, almost in a whisper, and it makes you feel hot.

He may be vulgar, but in his mouth even the most promiscuous desires sound like the whispers of the Veda.

E - experience (Did he has experience)

Krishna is Love itself, Kamasutra itself. He had wives. There were women who fell in love with him, like shepherds in childhood, like wise queens later. But only you see it without the divine light, naked and real. But he trying soothe you if you got jealous, telling you that you are most important and love of his life.

F - favourite pose

A lot. He likes to experiment with poses. But partially prefers loves when you are on top of him, cowgirl. Not because you are dominant, on the contrary. He loves to watch you get lost, how you moan, how your hips shake. And he supports, guides, strokes your belly, kisses your breasts.

G - goofy

You know, he can be unbearably funny. He tickles your thighs with his tongue. He can suddenly start parodying the sages during sex, saying "oh sweetheart, your chakra has now been activated..." and you laugh, all sweaty and disheveled. He laughs with you, and then, suddenly, interrupts all this stupidity with a sharp push. He often makes excuses like: "But I am still a deity... and I thirst for my goddess."

H - Hair pulling

You don't even notice how he weaves his fingers into your hair. Not rude, but authoritative. He pulls your head back, whispers in your ear: "Spread your knees. Just like that. I want to see your face when you call out my name."

I - intimacy

Sex with him is a ritual, a union of souls. He looks into the eyes. He holds you as if you can disappear. He freezes in you and whispers: "In this body, I am your Krishna. But my soul belongs to you, Y/N"

J - jealousy

He smiles when someone looks at you – but behind that smile there is an all-consuming feeling. He does not show jealousy violently - he will make it so that you do not even think about anyone else.

After a particularly jealous day, he will caress you with insane intensity.

"Tell me, who else could make you tremble like that? Only me. And you are mine."

K - kinks

• Body worship

• The use of mantras during the act

• Dominance with a deep emotional connection

• Sex by the water (Yamuna, lotuses, stars...)

• Invisibility games ("What if no one sees me caressing you, even here in the crowd?")

M – Motivation

He is inspired by you. The way you look at him, the way you blush, the way you hide your eyes... "You don't even understand how you're driving me crazy. I, Krishna, forget the Vedas when I hear your moaning." He says that your smell is stronger than any incense. That you are his yogic goal, his moksha.

N – No

He will never do what you don't want. His consent is sacred. He reads your emotions before you read yourself. If you're not in the mood, he'll just lie down next to you, hug you and telling that everything is okay. For you both, sex is not essential in your life.

O – Oral (Giving/Receiving)

He loves to give. He puts you on your back, squeezes your hips, and worships you as if he were performing puja. His tongue is like a lotus in the morning dew. He knows your every "out there." "The more times you shout my name, the more times I am reborn." He also loves to receive, but more for the sake of contact, and not out of selfishness. He likes to watch you try, how you love. He whispers: "There is no sweeter feeling than your loyalty."

P – Pace

He always starts slowly. He studies how you react. How breath is lost. But when you weaken under it, it can become furious, wild, inevitable. It penetrates like Indra's lightning, like Yamuna's stream.

Q – Quickies

He is very busy after all. Sometimes in palace. Sometimes in the garden, where the servants can eavesdrop. Sometimes among the silks, just opening your saree's skirt.

R – Risk

He loves to flirt when you can be seen. He loves it when you are suffocating with fear, but at the same time excited. He can take your hand and put it in his groin even in council. "Keep your face, my queen... In the meantime, I'm lighting your fire"

S – Stamina

He is a god. He does not get tired. He can make love to you all night, and in the morning he can have a discussion about dharma. But sometimes you fall asleep, unable to stand it - and he just holds you, kisses you on the forehead and smiles.

T - teasing

Oh, knowing his personality... The word tease is his second name. He teases. Always. He can barely touch, lick, but not enter. He can keep you on the edge for half an hour until you start begging.

U – Unfair

He can be shamelessly unfair. He can excite you to tears and leave - just for you to beg him. It can make you wait for hours. But you know, then he will do it with such force that you will forget how to breathe. "Are you mad at me? Ok. Anger makes you even tastier."

V – Volume

You're noisy. He whispers. But sometimes he growls, especially at the climax. His voice changes, becomes low, ancient, divine. He loves to listen to you call him, losing control.

W – Wild card

When you tease him with jealousy, you avoided him for a long time, did not let him near you — He becomes wild. He grabs it, presses it against the wall, takes off the saree with his teeth. "I'll prove you're mine. Until my last breath."

X – X-Ray

He knows your body. He can tell you where you want him before he even touches him. He feels your vulva as his own skin. He knows where it's softer, where it's hotter, where you're ready to explode.

Y – Yearning

Hight. I would say 85/100. After all he loves when love is spiritual, but physically he can also. Even when you sleep next to him, he misses you. Even during the battle, he thinks of you. Sometimes he just hugs you and whispers: "I miss you, even when you're in my arms. This is love, Y/N."

Z – Zzz (Sleep)

He's hugging you. Often you lie on his chest. He pats you on the back, and sometimes sings to you "Govindam adi purusham tam aham bhajami..." You fall asleep in his light. And in your dreams you see the stars — because you sleep with their owner.

Don't care if it's doesn't fit in Krishna's canonical personality. I wrote it at 3 am...So don't care if you like it or not.

[mohan894]

"and you? what would you do for love?" kuch nahi.

[mohan894]

1947 pakistan attacked first

1965 pakistan attacked first

1971 pakistan attacked first

1999 pakistan attacked first

2001 terrorist attack by pakistan

2006 terrorist attack by pakistan

2008 11/26 terrorist attack by pakistan

2016 terrorist attack by pakistan

2019 terrorist attack by pakistan

2025 terrorist attack by pakistan

yet the cries for peace and humanity only echo when India retaliates.

the world weeps when terrorist camps are reduced to dust—but stayed silent when our people were turned to ashes. was our blood not red enough to stain headlines? did it not matter, just because it flowed quietly through classrooms and prayer halls in Poonch? where was the outrage when bombs fell on unaware children in response to us shelling their terrorists? when prayers were silenced mid-sentence in Gurudwara?

was peace not a global concern then?

was humanity not an international concern when our unarmed citizens were hunted down and killed right in front of their family—mercilessly shot in the name of religion—when all they wanted was to enjoy a vacation with their families in the hills of Pahalgam?

do only terrorists deserve mercy? not the child clutching his dead father’s shirt? not the mother who still sets a plate for the son who’ll never come home?

why does the world stay silent when we mourn, but raise its voice when we defend?

do the hands that carry weapons of hate deserve more compassion than the hands that held their daughter’s as they died?

[mohan894]

We grew up & so did our way of expessing love

[mohan894]

KAVYA POTLURI Accessories if you want to support this blog consider donating to: ko-fi.com/fashionrunways

[mohan894]

KAVYA POTLURI Accessories if you want to support this blog consider donating to: ko-fi.com/fashionrunways

[mohan894]

[mohan894]

beauties 🍓🫐

[mohan894]

Me this summer

[mohan894]