bartatv-blog
bartatv-blog
Barta.tv
8K posts
  A team of young, smart and energetic journalists is on board to build this news agency as a unique and highly professional one. News is pouring in every second and people want to know the real time update. We are bent upon to take challenge with the slogan ‘স্বাধীনতার বার্তা বাহক’.  
Don't wanna be here? Send us removal request.
bartatv-blog · 7 years ago
Photo
Tumblr media
প্রশিক্ষণের মাধ্যমে হাঙরকেও পোষ মানানো সম্ভব! নিউজ ডেস্কঃ  পৃথিবীতে ভয়ানক প্রাণীগুলোর মধ্যে হাঙর অন্যতম। এ প্রাণী যে মাংসাশী তা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। বিশেষ করে মানুষের মাংস খেতে তারা খুবই পছন্দ করে। তবে এই ভয়ানক প্রাণী সম্পর্কে এবার এক অদ্ভুত তথ্য জানালেন গবেষকরা। অস্ট্রেলিয়ার ম্যাককোয়ারি ইউনিভার্সিটি-র ক্যাটরিনা ভিলা-পোওকা ও তার দল জানিয়েছেন যে, হাঙররা সঙ্গীতের সঙ্গে সঙ্গে দিক নির্দেশ বুঝতে পারে। এবং সঠিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমেই তা সম্ভব। এ ব্যাপারে সর্বভারতীয় এক সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ম্যাককোয়ারি ইউনিভার্সিটির গবেষকরা ‘পোর্ট জ্যাকসন’ নামে এক হাঙর শাবককে রীতিমতো মিউজিক চালিয়ে প্রশিক্ষণ দিয়েছেন। এখন জ্যাজ মিউজিক চালালেই সে ঠিক সেই জায়গাতেই পৌঁছে যায় যেখানে খাবার পাওয়া যায়। কিন্তু, অদ্ভুতভাবে অন্য ধরনের সুর বাজালে পোর্ট জ্যাকসন কিছুতেই বুঝতে পারে না তাকে কোথায় যেতে হবে। এদিকে ‘অ্যানিমাল কগনিটো’ নামে একটি জার্নালে প্রকাশিত ক্যাটরিনা ভিলা-পোওকার গবেষণা জানাচ্ছে, শব্দের সঙ্গে কোনো একটি কাজের সম্পর্ককে খুব ভাল করে বুঝতে পারে হাঙররা। শর্ত একটাই, প্রতিটি ‘অ্যক্টিভিটি’র পরেই তাদের মনের মতো খাবার দিতে হয়।
0 notes
bartatv-blog · 7 years ago
Photo
Tumblr media
আব্দুস সালাম অন্তরের গল্প : উচ্চ বংশের সুখ আব্দুস সালাম অন্তরের গল্প : উচ্চ বংশের সুখপ্রথম পর্বঃ স্বপ্ন কে না দেখে? কে না দেখতে ভালোবাসে?, স্বপ্ন সবাই দেখে কিন্তু কারোটা বাস্তবে রূপ নেয়, কার ওটা স্বপ্ন স্বপ্নই থেকে যায়। হ্যাঁ আমি বাবা। হ্যাঁ আমি জেনে বুঝে আমার মেয়েকে তুলে দিলাম এক বড় লোক বাবার পাশন্ডছেলের হাতে। তবে আমার স্বপ্নে লোভ ছিল সেটা তখন বুঝি পারি নাই। চেয়েছিলাম মেয়ের সুখের জন্য উচ্চ বংশে তাকে বিয়ে দিবো। শুরু হল স্বপ্ন দেখা, আর বাস্তবে রূপ দেয়ার প্রচেষ্টা...... বিবাহিত জীবন। আর বিবাহিত জীবনের পূর্ণতা পায় তখনই যখন বাবা, মায়ের কোল জুড়ে আসে ফুটফুটে নবজাতক। ঠিক তেমনি আমাদেরও কোল জুড়ে এসেছিল আমার সোনামণি।গরীব রাত ঘড়ির কাঁটায় সময় তখন রাত দেরটা,রাতটা ছিলো বৃহস্পতিবার, পাশাপাশি শুয়ে আছি হঠাৎ আমার স্ত্রী প্রসব যন্ত্রণা ছটফট করতে শুরু করলো। তখন আমি মরিয়া হয়ে পড়ি। কি করব কিছুই মাথায় ঢুকছেনা। সেই রাতেই মাকে ডেকে তুললাম, তখনি পাশের বাড়ি থেকে প্রতিবেশী চাচীকে ডেকে আনলাম। মা এবং সেই প্রতিবেশী চাচী আমার স্ত্রীর শয্যাপাশে। আমি অপেক্ষা করছি দারজার বাহিরে। কি হয় কি হয় মনটা খুব ছটফট করছে। বারবার সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করছি।আর গলাই থাকা গামছা দিয়ে ঘামতে থাকা হাত মুখ গুলো অনবরত মুছেই চলেছি। আমার হাত সমস্ত কিছু অনবরত ঘেমেই যাচ্ছে। যেহেতু হেমন্তকাল বাহিরে শীতল বাতাসের ঝাপটা আমাকে ও আমার শরীরটাকে শীতল রকরতেপারেনি। চারপাশ থেকে ঝিঁঝিঁদের ডাকাডাকির শব্দ কানে ভেসে আসছে। আকাশে পূর্ণিমার চাঁদ আলোকিত করে রেখেছে বাড়ির উঠোন। ঠিক তখনই আমার ঘরের মধ্য থেকে কান্নার আওয়াজ ভেসে আসলো। মনে শান্তি ফিরে এলো, সঙ্গে সঙ্গে মনে হল সষ্টিকর্তা বোধহয় আমার ঘরের ভেতরটা ও আলোকিত করে দিল। প্রতিবেশী চাচী দরজা খুলে আমাকে বলল বাজান তোর মাইয়া হইছে। কথাটি শুনে মনটা আমার আনন্দে ভরে উঠলো। তখন মনে হচ্ছিল দুনিয়ার সব সুখ যেন জমা করে আমার বুকের মধ্যে রাখা হয়েছে। আমি চাচি কে জিজ্ঞেস করলাম চাচী আমি কি আমার মেয়েকে দেখতে পারি? চাচী বলল হ্যাঁ গিয়ে এক কানে আযান আর এক কানে ইকামত দাও। আমি বোঝাতে পারবোনা সেদিন আম কতটা খুশি ছিলাম। মনে মনে ভাবলাম দুনিয়ায় লাখ পূর্নীর বিনিময়ে কন্যা সন্তানের বাবা হওয় যায়। আমি দরজা ঠেলে ভিতরে ঢুকলাম, দেখি মা আমার সদ্য ভূমিষ্ঠ মেয়েটা কে শীতের কাপড় গায়ে জড়িয়ে দিচ্ছে। পাশে আমার সস্ত্রী শুয়ে আছে।আমি মাকে জিজ্ঞেস করলাম মা আমি কি আমার সোনার টুকরা মেয়েটাকে কোলে নিতে পারি? মা বলল যা অজু করে আয় আগে দুই রাকাত শুকরানা নামাজ পড় তারপর তোর মেয়েটা কে তুই কোলে নিয়ে এক কানে আজান আরেক কানে ইকামত দে। সৃষ্টিকর্তা খুশি হবে। আমি তখনই ঘর থেকে বেরিয়ে উত্তমরূপে অজু করে দুই রাকাত শুকরানা নামাজ পড়ে আল্লাহর কাছে কেঁদে বললাম তোমার কাছে লক্ষ-কোটি শুকরিয়া যে তুমি আমার ঘর আলো করে আমাকে কন্যা সন্তানের বাবা করেছ। হাই আল্লাহ আমার বাচ্চা ও তারমাকে তুমি সুস্থ রেখ। জায়নামাজ থেকে উঠে আমার স্ত্রীর পাশে গিয়ে বসলাম। পরে আমার মায়ের কাছ থেকে আমি কোলে তুলে নিলাম আমার সদ্য ভূমিষ্ঠ মেয়ে টিকে। আমার মেয়ের মুখের দকে তাকিয়ে দেখি আল্লাহ যেন পূর্ণিমা চাঁদের আলো আমার মেয়ের মুখের মধ্যে ঢেলে দিয়েছে। এক কানে আজান এক কানে ইকামত শেষ হলো। আমি আমার মেয়ের মুখের দিকে তাকিয়ে সারা রাত কাটিয়ে দিলাম। হঠাৎ এলাকার মসজিদ থেকে ফজরের আজান প্রতিধ্বনিত শুনতে পেলাম,""' আসসালাতু খাইরুম মিনাননাউম""" আমি ঘর থেকে বের হলাম উত্তম রূপে অজু করে মসজিদের দিকে রওনা হলাম মসজিদ থেকে ফজরের নামাজ শেষ করে, আবার দ্রুত আমার ঘরে ফিরে এলাম। এসে দেখি আমার স্ত্রী আমার পরম আদরের সোনা মেয়েকে খাওয়াচ্ছে। আমি কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করলাম। যখন খাওয়া শেষ হল তখন আমার স্ত্রীকে বললাম আমি কি আমার মেয়েকে নিতে পারি? আমার স্ত্রী বলল হ্যাঁ নাও তবে সাবধানে তুলো সে যেনো ব্যথা না পাই। আমি আবার তাকে কোলে তুলে নিলাম, কিছুক্ষণ পর ভোরের সূর্য পুব আকাশে হানা দিল। সকাল হলো এরি মধ্য পাখিরা বাহিরে কিচিরমিচির করে মেলা বসিয়ে দিয়েছে। সকালের প্রথম প্রভাতে আমার বাড়ির অন্যান্য স্বজনরা এসে ভীড় জমাতে লাগল। আমার ঘরে আমার মেয়েকে এক নজর দেখার জন্য সবাই মরিয়া। সবাই আনন্দিত বাড়ি ভর্তি আত্মীয়-স্বজন সকলে আমার মেয়েকে কোলে নিয়ে আদর করছে। আমি শার্ট পরে ঘর থেকে বের হয়ে ছুটে গেলাম বাজারে। বাজার থেকে কিনে আনলাম মিষ্টি। আমার আত্মীয়স্বজনসহ পাড়া-প্রতিবেশী সকলের মাঝে সেই মিষ্টি বন্টন করে দিলাম। এবং সকলের কাছে আমার মেয়ের জন্য দোয়া চাইলাম। এক দিন দুই দিন তিন দিন এখন মেয়েটির নাম রাখার পালা স্বজনের মধ্যে এক এক জন এক এক নাম রাখছে। আমি বুঝে উঠতে পারছি না আমি কি নাম রাখবো। তখন হঠাৎ আমার মনে একটি নাম ভেসে উঠলো ""হীরা""".। হীরা সেতো অনেক মূল্যবান বস্তু। ঠিক তেমনি আমার মেয়ে আমার কাছে অনেক মূল্যবান। আত্মীয়দের মধ্য থেকে নাম রাখা হলো মৌমিতা। আর বংশগতভাবে পদবী হলো আহমেদ আমার নাম টি সকলের পছন্দ হওয়ায় শেষে যোগ করা হল হীরা। তাহলে পূর্ণ নাম এসে দাড়ালো"" মৌমিতা আহমেদ হীরা""" অবশেষে নাম রাখা হলো দিন যায় মেয়েটি আমার বড় হতে থাকে। হঠাৎই যখন সে ছয় মাস অতিক্রম করল তখন এক দিন প্রচন্ড ঠাণ্ডা ও জ্বরে আক্রান্ত হলো আমার মেয়েটি। আমি সেদিন বুঝেছিলাম অসুস্থ মেয়ের যন্ত্রনায় আমার কতটা কষ্ট দিয়েছিলো মনে। সেদিন সারাদিন হতে রাত পর্যন্ত আমার চোখে এক ফোটা ঘুম আসেনি। একের পর এক চিকিৎসা, ডাক্তার, ঔষধ, সমস্ত কিছু তার জন্য করেছিল। তাকে কোলে নিয়ে আমি সারারাত বসে ছিলাম বিছানায়। কখনো হেটে বেরিয়েছি ঘড়ের মধ্য। সে যেন কষ্ট না পায় এই জন্য মাঝে মাঝে ওর মায়ের কাছে দিচ্ছিলাম, ওর মা ওকে খাইয়ে দিচ্ছিল আর পরে আমি আবার ওকে তুলে আমার কোলে বসিয়ে ঘুম পাড়ানোর চেষ্টা করছিলাম। বুকের সঙ্গে জড়িয়ে ওকে একটু উষ্ণ পরশ দেওয়ার চেষ্টা করছিলাম প্রতিক্ষণ। কিন্তু যখন জ্বরের মাত্রা বেড়ে যাচ্ছিল তখন আমার মেয়েটা উচ্চস্বরে কেঁদে উঠছিল, তার কান্নার আওয়াজ আমার দুকানে সহ্য হচ্ছিল না। এতোটাই কষ্ট লাগছিল মনে হচ্ছিল আকাশের বজ্র আমার বুকে এসে আঘাত করছে। আমার দু চোখ দিয়ে অঝোরে পানি ঝড়তে থাকে আমার মেয়ের কান্না দেখে। এমনি কেটে গেলআরেকটি একটি রাত। পরেদিন সকালে মেয়েটির জ্বর কমে আসলো সে মিষ্টি ঠোঁটের ফাক দিয়ে হাসছিল। দেখে বুকটা আমার ভরে গেল। মেয়েটির ছোট ছোট দাঁত দুইটা সেই হাসির মাধ্য দেখাযাচ্ছে। মেয়েটা আমার জ্বর ঠান্ডা দরুন দুইটা দিন কিছু খেতে পারে নি। তবে সুস্থতা ফিরে আসায় একটু একটু করে খেতে শুরু করেছে। আস্তে আস্তে দিন পার হতে লাগলো বড় হতে থাকেলো মেয়েটি আমার।আমি একজন ব্যবসায়ী। প্রতিক্ষণ ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানে বসে থাকলেও মন থাকে আমার বাড়িতে, কখন যাবো কখন এক নজর দেখব আমার আদরের মায়া মাখা মুখ খানি আমার মেয়ে হীরাকে। কখন ভাবি দুপুর হবে দুপুরে গিয়ে মেয়েকে বুকে জড়িয়ে ধরে একটু আদর করবো। যখন বেলা গড়িয়ে দুপুর হয় তখন কোথাও একটুও না দাঁড়িয়ে বাড়ির উদ্দেশ্যে ছুটে যায় এসে দেখি কখনো আমার মেয়েটি আমার মা তাকে গোসল ��রিয়ে দিচ্ছে কখন এসে দেখি আমার মেয়েটি কে আমার স্ত্রী খাইয়ে দিচ্ছে। আমি ততক্ষণে গোসল করে ওদের কাছ থেকে আমার মেয়েকে নিয়ে আমি আমার বুকে জড়িয়ে নি। আমার মেয়েকে যখন বুকে জড়িয়ে নি তখন মনে হয় সারা দিনের ক্লান্তি এক নিম��ষেই ঝেড়ে মুছে যায়। মেয়েটি আমার আস্থে আস্থে একদুপা করে হাঁটতে শিখলো গুড়ি গুড়ি পায়ে সারাক্ষণ ঘুরে বেড়ায় আমার চারপাশে। কখনো দৌড়ায় কখনো হাটে এরই মধ্যে দু-একটি করে কথা বলতে শুরু করেছে,। যখন মেয়েটি আমার প্রথম বার বল্ল ""বাবা"এমন করেযখন বাবা বলে ডাকে মেয়েটা,তখন তা রমুখ থেকে বাবা ডাক শুনি মনে হয় আনন্দে আমার বুক ভরে আসে। আবার কখনো""" মা""" বলে ডাকে। একটু বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে যখন কথা স্পষ্ট করে বলা শিখল তখন স্বরবর্ণ ব্যঞ্জনবর্ণ সহ আলিফ বা, তা, ছা। এর বই ওর জন্য আমি বাজার থেকে কিনে আনলাম মেয়েকে আমার পাশে বসে অনেক সুন্দর করে পড়তে শিখে গেছে । দিন যায় আমার মেয়ে হীরার পাঁচ বছর বয়স হয়ে এলো। তখন শহরের একটি নামি দামী প্রাথমিক বিদ্যালয় তাকে ভর্তি করে দিলাম। বিদ্যালয়ের প্রথম দিন তাকে বাসা থেকে কোলে তুলে এক রিকশায় চেপে গেলাম প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। ভর্তি করাহলো সেখানে। প্রথম দিন হওয়ায় প্রধান শিক্ষিকা বলল আজ যেহেতু প্রথম দিন কাল থেকে ওকে পাঠিয়ে দিয়েন। শুরু হলো তার শিক্ষাজীবন, শুরু হলো তার প্রাথমিক পর্যায়। প্রতিদিন আমার মেয়ে কে নিয়ে যেতাম বিদ্যালয়ে আবার বাসায় ফেরার পথে ওর স্কুল ছুটি হলে ওকে নিয়ে আসতাম সঙ্গে কর। পথের মধ্যে হাজারো প্রশ্ন বাবা এটা কি বাবা এটা কি? করে বাবা ওই জিনিসটা দিয়ে কি হয়? যেহেতু ছোট মানুষ যেহেতু মনে প্রশ্ন জাগা স্বাভাবিক. আমি ঠিক সহজভাবেই উত্তরগুলো দিতাম তাকে সে খুব খুশি হতো এবং আমাকে জড়িয়ে ধরে আমার গালে চুমু দিত। মেয়েটি আমার প্রথম সাময়িক পরীক্ষায় ফলাফল প্রথম স্থান অধিকার করলো আমি তো খুশিত আধখানা হয়ে পড়লাম। এমনি চলতে থাকে তার শিক্ষা জীবন। এ কে এ কে পার করল প্রথম শ্রেণী, দ্বিতীয় শ্রেণি, তৃতীয় শ্রেণি, চতুর্থ শ্রেণি, পরে পঞ্চম শ্রেণীতে উত্তীর্ণ হলো। প্রতিটি শ্রেণিতেই আমার মেয়ের রোল এক থেকে দুই ও হয়নি। আমি গর্বিত আমার মেয়ের মেধা দেখে। আমার মেয়ের মেধার জন্য আমি শুকরিয়া আদায় করেছে আল্লাহর কাছে। এরই মাঝে আরবি হরফ গুলো আমি আমার মেয়েকে চর্চা করাতে শুরু করেছি। পঞ্চম শ্রেণীতে তখন বৃত্তি শাখায় উত্তীর্ণ হলো শেষ হলো পরীক্ষা ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি পেল আমার মেয়ে হীরা। ও বৃত্তি পাওয়ার পর বাড়িতে হই-হুল্লোড় মিষ্টি খাওয়া খাওয়ি চলছে। ওর পছন্দের স্বাধীনতায় আমি কখনো বাঁধা হয়ে দাঁড়ায়নি। ছোটবেলা থেকে যখন যা চেয়েছে তখন আমার সাদ ও সামর্থের মধ্যে আমি তাকে দেয়ার চেষ্টা করেছি। তবে ও কখনই অপ্রয়োজনীয় কোন জিনিস আমার কাছে আবদার করেনি। এইজন্য আমি ওকে খুব বেশি ভালোবাসতাম। এরই মাঝে আমি আবার দ্বিতীয় সন্তানের আশায় করেছিলম। কিন্তু হঠাৎ একদিন বলল আমার স্ত্রী দ্বিতীয়বার আর মা হতে পারবেনা। তবে আমি দুঃখ পাইনি আমি চেয়েছিলাম আমার মেয়েটিকে আমি সারা জীবন আমার বুকের মাঝে আগলে রাখবে। তাকে কলিজাই বেঁধে পার করে দিবো আমার জীবনের বাকি দিনগুলো। তখনো মাথায় আসেনি মেয়ে বড় হলে বিয়ে দিতে হয় এতোটাই ভালবাসতাম ওকে। যেহেতু পঞ্চম শ্রেণি পাশ করেছে সেহেতু মাধ্যমিকে ভর্তি করতে হবে। আমার স্বপ্ন ওকো শহরের ভালোবিদালয়ে পড়াবো। যাতে সে মানুষের মত মানুষ হয়। আর প্রতিটা বাবা মায়েরি আশা থাকে যাতে তার সন্তান প্রকৃত মানুষ রূপে গড়ে ওঠে। এরই মধ্যে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন ষষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তির জন্য।
0 notes
bartatv-blog · 7 years ago
Photo
Tumblr media
নারী শরীর নিয়ে পুরুষের কিছু ভুল ধারণা নারীর পাঁজরের হাড় পুরুষের চাইতে একটি কম এটিও একটি ভুল ধারণা, নারী ও পুরুষ দেহে সমান সমান পাঁজরের হাড় থাকে। নারী দেহে লোম থাকে না অসংখ্য পুরুষ মনে করেন সুন্দরী নারীদের দেহে লোম থাকে না, তারা লোম ছাড়াও জন্মগ্রহণ করে থাকেন। অন্যদিকে যেসব নারীদের দেহে লোম আছে, তারা কুৎসিত বা ‘পুরুষ পুরুষ’ ভাব সম্পন্ন। সত্য হচ্ছে, লোম সকলের দেহেই থাকে। ধর্ষণ নারী উপভোগ করে অসংখ্য পুরুষ এটাই মনে করে যে নারীরা মনে মনে ধর্ষণ কামনা করেন এবং ধর্ষণ ইচ্ছা থেকেই সাজসজ্জা করে থাকেন। এটি অত্যন্ত কুৎসিত একটি ভুল ধারণা। ধর্ষণ নারীর জন্য সবচাইতে ভয়াবহ একটি ব্যাপার এবং কোন পরিস্থিতিতেই কোন নারী ধর্ষণ উপভোগ করেন না। স্তন মাতৃদুগ্ধে পূর্ণ থাকে না, কোন নারীই মাতৃদুগ্ধে পূর্ণ স্তন নিয়ে জন্মগ্রহণ করে না। সন্তান জন্মদানের পর স্তনে মাতৃদুগ্ধ উৎপাদন শুরু হয়। পিরিয়ড শুরু হয়েছে মানেই যৌন সম্পর্কের জন্য তৈরি একজন বালিকার পিরিয়ড শুরু হয়েছে মানেই সে যুবতী নয় এবং যৌন সম্পর্কের জন্য তৈরি নয়। পিরিয়ড খুব স্বাভাবিক একটি শরীরবৃত্তীয় ব্যাপার, সাধারণত ১২ থেকে ১৫ বছরের মাঝেই বালিকা দেহে পিরিয়ড উপস্থিত হয়, কারো ক্ষেত্রে আরও আগে। কিন্তু এর অর্থ এই নয় যে পিরিয়ড হয়েছে বলেই ছোট কিশোরী মেয়েটি বিয়ে বা যৌন সম্পর্কের জন্য তৈরি। মেনোপজ কেবলই নারীর হয় নারীর একার নয়, মেনোপজ পুরুষেরও হয়। মেনোপজের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, যৌনতায় অনাগ্রহ ইত্যাদি সকল ব্যাপার পুরুষের জীবনেও উপস্থিত হয়। নারীর ব্লাডার পুরুষের তুলনায় ছোট হয় পুরুষের তুলনায় নারীরা টয়লেট বেশি ব্যবহার করেন, এর অর্থ এই নয় যে নারীর ব্লাডার পুরুষের চাইতে ছোট। পিরিয়ডে কষ্ট হয় না কেবল তাই নয়, অনেক পুরুষ এটাও মনে করেন যে পৃথিবীর সমস্ত নারীর পিরিয়ড একই দিনে হয়। দুটিই অত্যন্ত ভুল ধারণা। সন্তান জন্ম দেয়া এমন কোন ব্যাপার নয় এটির চাইতে ভুল ধারণা আর হতেই পারে না। সন্তান জন্ম দেয়া নারীর জন্য অসম্ভব কষ্টকর একটি প্রক্রিয়া। অসংখ্য শারীরিক পরিবর্তনের মাঝ দিয়ে যেতে হয় একজন নারীকে যা অত্যন্ত কষ্টকর। স্বাভাবিক নিয়মে ডেলিভারি হোক বা সি সেকশন, দুটিই সমান। কেবল শারীরিক কষ্ট নয়, সন্তান জন্ম দেয়ার সময়ে নানান রকমের মানসিক পরিবর্তন আসে। ডিপ্রেশন দেখা দেয়। সন্তান জন্মের আগে ও পরে যে কোন নারীরই চাই অনেক বেশি বাড়তি যত্ন।
1 note · View note
bartatv-blog · 7 years ago
Photo
Tumblr media
১০টাকায় মিলছে গার্ল ফ্রেন্ড! এই দুর্মূল্যের বাজারে ১০ টাকায় তাও আবার পাওয়া যাচ্ছে গার্লফ্রেন্ড। তাও আবার শপিং মলে গেলে মিলবে গার্লফ্রেন্ড। তার সঙ্গে একসঙ্গে ঘোরা, খাওয়াদাওয়া, আড্ডা, সেলফি তোলা— সব সুযোগই পাওয়া যাবে। শপিং মলে ক্রেতা টানতে এমনই অফার দিয়েছে দক্ষিণ চিনের হিউয়ান শহরের ভাইটালিটি সিটি নামে একটি শপিং মল। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম ‘দ্য সান’ সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন অনুযায়ী এমনটাই জানা গেছে। ওই প্রতিবেদন থেকে জানাযায় , যারা গার্লফ্রেন্ড হিসাবে থাকবেন, তাঁরা সবাই মডেল। সেখানেই যে কোনও একজনকে পছন্দ করে তাঁর সঙ্গে ঘোরার সুযোগ থাকবে ২০ মিনিটের জন্য। ২০ মিনিটের জন্য গ্রাহকদের চিনা মুদ্রায় ১ আরএমবি ভাড়া দিতে হবে। তা বাংলাদেশি মূল্যে যা কম-বেশি ১০ টাকার সমান। বিশেষ বারকোডের মাধ্যমে এই টাকা পে করতে হবে। ২০ মিনিট ঘোরা হয়ে গেলে ওই মডেলকে আগের জায়গায় এনে ছেড়ে দিতে হবে। যদি কোনও গ্রাহক আরও বেশি সময় ওই মহিলার সঙ্গে কাটাতে চান, তাহলে তাকে অতিরিক্ত ২০ মিনিটের জন্য একই পরিমাণ টাকা দিতে হবে। তবে ��ডেলদের গার্লফ্রেন্ড বানানোর জন্য বিশেষ নিয়মকানুনও থাকছে। শপিং মলের বাইরে কোনওভাবেই ওই মহিলাদের নিয়ে যাওয়া চলবে না। পাশাপাশি ওই ২০ মিনিট মহিলাদের স্পর্শ করতে পারবেন না গ্রাহকরা। ইতিমধ্যে ওই শপিং মলটি ওই এলাকায় জনপ্রিয় হয়ে গিয়েছে। সবাই বুঝছেন এটা বিপণন কৌশল। আকর্ষণ বাড়ানোর জন্যই ওই শপিং মল এমন অফার দিচ্ছে। তবে ইতিমধ্যে এমন অফারে হাসি ফুটেছে সেখানকার সিঙ্গলদের মুখে।
0 notes
bartatv-blog · 7 years ago
Photo
Tumblr media
ভার্জিনিটি হারানোর পর নারীদেহে যে পরিবর্তন গুলো আসে ভার্জিনিটি নিয়ে কথা বলা সাধারণত আমাদের দেশে ট্যাবু। তবে সময় বদলাচ্ছে দ্রুত। অনেকেই এখন নিজের পছন্দ-অপছন্দ নিয়ে নানা সংবেদনশীল কথা মুখ ফুটে বলতে শুরু করেছেন। তেমনই একটি বিষয় হল কুমারীত্ব হারানো। ভারতে এখনও কুমারীত্ব হারানো নিয়ে অনেকের মনে অনেক প্রশ্ন রয়েছে। কুমারীত্ব হারালে অহেতুক আতঙ্কে নয়, বরং সচেতন থাকুন। কুমারিত্ব হারালে নারীর দেহে কী কী পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়, সেই বিষয়টি এই প্রতিবেদনে তুলে ধরার চেষ্টা করা হল। খবর সংবাদ প্রতিদিন কলকাতা—- ১. প্রথম সেক্সুয়াল ইন্টারকোর্সের পর নারীর দেহে বেশ কিছু পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। তার মধ্যে সর্বাগ্রে থাকে যোনির পরিবর্তন। ভ্যাজাইনার ইলাস্টিসিটিতে পরিবর্তন টের পাওয়া যায়। নারীর গোপনাঙ্গ ক্রমশ মিলনের জন্য উন্মুখ হতে শুরু করে। একটা সময় নিয়মিত মিলনের পর ভ্যাজাইনা নিজেই লিউব্রিকেটেড হতে শুরু করে দেয়। ২. ক্লিটোরাস ও ইউটেরাস বুঝতে শেখে, কখন সংকুচিত ও প্রসারিত হতে হবে। যৌন উত্তেজনা জাগলে ক্লিটোরাস সাড়া দিতে শুরু করে। নিয়মিত যৌন মিলন হতে শুরু করলেই এই পরিবর্তনগুলি টের পাওয়া যায়। অন্যথা, নারীর গোপনাঙ্গ ‘ইন-অ্যাকটিভ’ই থেকে যায়। ৩. কুমারীত্ব হারিয়ে নারীর শরীর যখন মিলনের স্বাদ পেতে পেতে শুরু করে নিয়মিত, তখন শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলিতেও কিছু পরিবর্তন দেখতে পাওয়া যায়। যেমন মিলনের সময় ও খানিক পর স্তন স্বাভাবিকের চেয়ে একটি দৃঢ় হতে শুরু করে। কারণ, এই সময় কোষগুলিতে অধিক রক্ত সঞ্চালন হয়। স্তনবৃন্তগুলিও দৃঢ় হয় একই কারণে। ৪. স্তনবৃন্ত অধিক সংবেদনশীল হয়ে ওঠে। নিয়মিত যৌন মিলনে অংশ নিলে শরীরের এরকমই বেশ কিছু পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। আসলে স্তনবৃন্তের আশেপাশের অংশে এই সময় রক্ত সঞ্চালন বেড়ে যায়। ৫. যৌন মিলনের ফলে শরীরে ‘হ্যাপি’ হরমোনের মাত্রা বাড়ে। ফলে ত্বক উজ্জ্বল হয়। মহিলারা স্বাভাবিকের তুলনায় একটি বেশি হাসিখুশি হয়ে ওঠেন। এই হরমোনের পোশাকি নাম অবশ্য সেরোটনিন। ৬. হরমোনাল পরিবর্তনের ফলে মহিলাদের ঋতুচক্রে খানিকটা দেরি হয়। পিরিয়ড একটু দেরিতে হয় বলে অনেকেই এই সময়টা প্রেগনেন্সির আশঙ্কায় ভোগেন। কিন্তু সে আশঙ্কা অমূলক, বলছেন চিকিৎসাকরা। ৭. ভার্জিনিটি হারানোর পর মহিলারা একটু আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন। তাঁদের সুখ বা দুঃখের বহিঃপ্রকাশ একটু চড়া হয়ে ওঠে
0 notes
bartatv-blog · 7 years ago
Photo
Tumblr media
গবেষকদের মতে নারীদেহের সবচাইতে স্পর্শকাতর স্থান কোনগুলো? গবেষকদের মতে নারীদেহের সবচাইতে স্পর্শকাতর স্থান কোনগুলো? নারী… নারীর মন, নারীর শরীর ইত্যাদি সবকিছুই যেন চিরন্তন এখন রহস্যের আঁধার। বিশেষ করে নারীর যৌনতা, যৌন সুখ ইত্যাদি বিষয়গুলো সর্বদাই গবেষকদের ভাবিয়ে তুলেছে। যতটা রহস্যময় নারীর মন, ঠিক ততটাই যেন রহস্যময় যেন নারীর শরীর। সময়ের সাথে আশ্চর্য রূপে বদলে যেতে থাকা এই নারী শরীর নিয়ে বলাই বাহুল্য যে গবেষকদের আগ্রহের কোন সীমা নেই। নারী দেহের সবচাইতে স্পর্শকাতর স্থান কোনগুলো? কিংবা কোন স্থানে স্পর্শ করলে নারী শিহরিত হয়ে ওঠেন বা যৌনতায় আগ্রহ বোধ করেন? এই প্রশ্নের জবাব খুঁজতে কানাডার মনট্রিলের একদল গবেষক চালিয়েছিলেন একটু নতুন ধরণের গবেষণা। চলতি বছরে এই রিসার্চের ফলাফল প্রকাশ করেন তাঁরা। Université du Québec à Montréal (UQAM)এর এই গবেষণায় দেখা যায়, আলতো স্পর্শের ক্ষেত্রে নারীদেহের সবচাইতে স্পর্শকাতর স্থান হচ্ছে গলা ও ঘাড়, কব্জির ওপরের অংশ ও ভ্যাজাইনাল মার্জিন। অন্যদিকে চাপ প্রয়োগে সবচাইতে বেশি উত্তেজিত হয় নিপল ও ক্লাইটোরিস। আর ভাইব্রেশনের ক্ষেত্রে সবচাইতে বেশি সাড়া দেয় ক্লাইটোরিস। গবেষক Dany Cordeau, Marc Bélanger, Dominic Beaulieu-Prévost ও Frédérique Courtois ১৮ থেকে ৩৫ বছর বয়সী ৩০ জন নারীর ওপরে এই গবেষণা চালান। গবেষণার জন্য তাদের শরীরে নানান ধরণের স্পর্শের অনুভব তৈরি করে হয়। এবং পরবর্তীতে সংগ্রহ করা হয় মতামত যে কোন স্পর্শের অনুভব কেমন ছিল। আলতো স্পর্শে সবচাইতে কম সাড়া দেয় অ্যারিওলা, অন্যদিকে চাপ প্রয়োগে সবচাইতে কম সাড়া দেয় পেটের অংশগুলো। ওজন, পিরিয়ডের চক্র, স্তনের আকার, হরমোন, যৌন অভিজ্ঞতা ইত্যাদি স্পর্শের ক্ষেত্রে তেমন কোন প্রভাব বিস্তার করে না বলেই গবেষকদের মতামত। তবে স্কিন পিয়ারসিং প্রভাব ফেলতে পারে বলে মতামত ব্যক্ত করেছেন তাঁরা। প্রভাব ফেলতে পারে প্লাস্টিক সার্জারিও। গবেষকদের দাবী এই যে এমন গবেষণা আগে কখনো করা হয়নি। Journal of Sexual Medicine-এ তাঁরা এই গবেষণা তথ্য প্রকাশ করেন।
1 note · View note
bartatv-blog · 7 years ago
Photo
Tumblr media
ফয়সাল হাবিব সানি’র কবিতা `তুমি নক্ষত্রের মতো ছোট হও’ তুমি নক্ষত্রের মতো ছোট হও, অারও ছোট রও, ছোট হয়ে যাও। এতোটা ছোট হয়ে যাও তুমি যেন দূরের ওই চোখ তোমায় দেখতে না পায়, বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে যেন তুমি অতিশয় বিন্দুর থেকেও নিতান্ত ক্ষুদ্র। অাবার তুমি ছোট হবার চেষ্টা করো, এরূপে ছোট হতে হতে একবার তুমি বিস্ফোরিত হও! তোমার বিস্ফোরণের অালোয় জ্বলে উঠবে তাবৎ পৃথিবী, অাকাশ হবে সুষমাময়। তুমি ছোট হবার অাগে কখনো বড়ো হয়ো না। তুমি নক্ষত্রের মতো ছোট হও, এভাবে ছোট হতে হতে একদিন তুমি জন্ম দেবে বিস্তৃত বৃহৎ নক্ষত্ররাজির; তুমি হয়ে উঠবে অাকাশের থেকেও বিশাল, সূর্যের থেকেও তীব্র, অালোর থেকেও অারও বেশি জ্যোতিষ্মান। শেষবারও অাবার তুমি নক্ষত্র হবার অব্যর্থ চেষ্টা করো। এবার তুমি নক্ষত্র হয়ে অনেক বড়ো হয়ে যাও, যেন শুধু দূরের চোখ নয়, সমগ্র পৃথিবী সমবেত বিস্ময়ে দর্শন করে তোমায়- স্যালুট জানায় বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে ছড়ানো-ছিটানো বিন্দুর চেয়েও ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র কণাগুলো! এবার তুমি নিশ্চয় অনেক বড়ো হয়ে যাবে; তবে অাগে তোমাকে অবশ্যই নক্ষত্রের মতো ছোট হতে হবে, অারও বেশি তোমাকে ছোট হতে হবে।
0 notes
bartatv-blog · 7 years ago
Photo
Tumblr media
যে কারণে জন্ম হয় ট্রান্সজেন্ডার বা হিজরা শিশুর, গর্ভাবস্থায় এইধরনের অবহেলা ভুলেও করবেন না… আমাদের সমাজে এমনকি আজও তাদের সম্মানের চোখে দেখা হয় না। প্রায়ই মানুষ মনে করে যে ট্রান্সজেন্ডার মানুষ কি ? কিভাবে তাদের জন্ম হয় ? প্রকৃতপক্ষে, ট্রান্সজেন্ডার লোকজন তারা যাদের পুরুষ এবং মহিলাদের থেকে আলাদা তৃতীয় শ্রেণিতে রাখা হয় । ডাক্তারদের মতে ট্রান্সজেন্ডার মানুষেদের মধ্যে পুরুষ ও নারীর বৈশিষ্ট্য একসাথে থাকে। উপরে প্রদর্শিত পুরুষের মতন একজন ব্যক্তির অভ্যন্তরীণ অঙ্গ এবং গুণাবলী মেয়েদের মতন হতে পারে, আবার উপরের দিক থেকে প্রদর্শিত কোন মহিলার পুরুষের গুণাবলী এবং অঙ্গ থাকতে পারে। ডাক্তারদের মতে, গর্ভাবস্থার প্রথম তিন মাসের মধ্যে শিশুর লিঙ্গ নির্ধারণ হয়, এমন সময়ে যদি মা কম সাবধান হয় তাহলে শিশুটির মধ্যে একজন নারী ও একজন পুরুষ উভয়ের গুণাবলি সৃষ্টি হতে পারে। আজ আমরা আপনাকে বলি গর্ভাবস্থায় কি কি সাবধানতা অবলম্বন করলে আপনি আপনার সন্তানকে ট্রান্সজেন্ডার হবার হত থেকে বাঁচাতে পারেন। চলুন শুরু করা যাক । জ্বর একটি প্রধান কারণ গর্ভাবস্থার প্রথম তিন মাসে জ্বর আসা বা ভারী ওষুধ গ্রহণ করা শিশুর লিঙ্গ পরিবর্তনের কারণ হতে পারে, তাই এই সময় আপনার বিশেষ মনোযোগ দেওয়া দরকার । বিষাক্ত খাদ্য গর্ভাবস্থার সময় যদি মহিলা বেশি ফল বা সবজি যেমন বিষাক্ত খাদ্য (রাসায়নিকভাবে দেওয়া বা কীটনাশক) খাওয়া হয়, এটি শরীর গঠনকে প্রভাবিত করে, যার ফলে শিশুটি ট্রান্সজেন্ডারে পরিণত হতে পারে। দুর্ঘটনা বা রোগ যদি গর্ভাবস্থার প্রথম তিন মাসের মধ্যে কোন দুর্ঘটনা বা বড় রোগ হয়ে থাকে তো তবে এর কারণে শিশুর ক্ষতি হতে পারে। গর্ভপাতের ঔষধ নেওয়া যদি মহিলা কোন ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়াই কোনো ঘরোয়া গর্ভপাতের ঔষধ গ্রহণ করে বা প্রতিকার গ্রহণ করে, তাহলে এটি একটি ট্রান্সজেন্ডার শিশু হওয়ার কারণ হতে পারে। জেনেটিক ডিসঅর্ডার ১০-১৫% ক্ষেত্রে জেনেটিক ডিসঅর্ডারের কারণে শিশুর লিঙ্গ নির্ধারণে একটি বড় প্রভাব রয়েছে। এই ছাড়াও ট্রান্সজেন্ডার শিশু অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ইডিওপ্যাথিক হয়, যার মানে তাদের কারণ জানা যায় না। শারীরিক সংযোগ এই ছাড়াও, গর্ভাবস্থার চতুর্থ মাসের পরও যদি শারীরিক সম্পর্ক তৈরি হয় তবে সন্তানের ট্রান্সজেন্ডার হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এইটার কারণ তো আপনি জেনে নিয়েছেন, কিন্তু এখন এটির থেকে প্রতিরোধ করার উপায়ও জেনে নিন। ওষুধকে বলুন না কোনও সমস্যা হলে ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ খাবেন না। জ্বর বা মাথাব্যাথার মতন সাধারণ সমস্যাগুলির জন্যও ওষুধ খাবেন না। স্বাস্থ্যকর খাদ্য খান শুধুমাত্র স্বাস্থ্যকর খাদ্য খান। সম্পূর্ণরূপে বিষাক্ত খাদ্য বা মদ্য পান করা বন্ধ করুন । এটি আপনার সন্তানের স্বাস্থ্যের উপর খারাপ প্রভাব ফেলতে পারে। পরামর্শর পরে গর্ভধারণের পরিকল্পনা করুন থাইরয়েড, ডায়াবেটিস, মৃগী প্রভৃতি রোগের ক্ষেত্রে ডাক্তারের পরীক্ষা করার পর গর্ভধারণের পরিকল্পনা করুন। মাদক দ্রব্যকে বলুন না গর্ভাবস্থায় ড্রাগ, অ্যালকোহল, সিগারেট ইত্যাদি ব্যবহার করবেন না। ডাক্তারকে জিজ্ঞেস করে ঘুমের ওষুধ নেবেন । অসুস্থতাকে গুরুতর হিসেবে নিন গর্ভাবস্থার প্রথম মাসে জ্বর বা অন্য কোন অস্বস্তিতে হাল্কা ভাবে নেবেন না। অবিলম্বে ডাক্তার দেখান এবং একটি সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করুন ।নিজের পরিবারের সঙ্গে খুশি থাকুন, সময় কাটান এবং আপনার যে সন্তান আসছে তার যত্ন নিন।
0 notes
bartatv-blog · 7 years ago
Text
কুমারখালী পৌরসভায় ৪ হাজার ৬'শ পরিবারকে ভিজিডি 'র চাউল বিতরণ
কুমারখালী পৌরসভায় ৪ হাজার ৬’শ পরিবারকে ভিজিডি ‘র চাউল বিতরণ
“ঈদের আনন্দ সবার ঘরে ঘরে” এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে প্রতি বারের ন্যয় এবারও প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ উপহার হিসাবে অসহায় দুঃস্থ মানবতার কল্যাণে প্রতি পরিবারকে ২০ কেজি করে চাউল দিয়ে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নিয়েছেন প্রতিবারের ন্যায় এবারও কুষ্টিয়ার কুমারখালী পৌরসভার ৪ হাজার ৬ শত পরিবার।
শুক্রবার সকাল থেকে পৌরসভার এ সকল মানুষের মাঝে ভিজিডি ‘র চাউল বিতরণ করা হয়। কুমারখালী উপজেলা…
View On WordPress
0 notes
bartatv-blog · 7 years ago
Photo
Tumblr media
গ্রেফতার শহিদুল প্রসঙ্গে যা বললেন প্রধানমন্ত্রী আলোকচিত্রী শহিদুল আলমকে গ্রেফতারের সমালোচনার জবাব দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, অন্যায় করলে তার বিচার করা রাষ্ট্রের কর্তব্য। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার স্মরণে বৃহস্পতিবার রাজধানীতে জাতীয় শোক দিবসের আলোচনায় অন্যান্য অনেক বিষয়ের পাশাপাশি শহিদুল আলমকে গ্রেফতার নিয়েও কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। বঙ্গবন্ধু কন্যা বলেন, ‘তারা শিশুদের ব্যবহার করে নিজেদের রাজনৈতিক উদ্দেশ্য চরিতার্থ করতে চায় তাদেরকে কি জবাব দিতে হবে না? আর তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলে সেটাই কি অন্যায় হয়ে যাবে? দেশকে রক্ষা করা, দেশের মানুষকে রক্ষা করা এটাই তো আমার কর্তব্য।’ ‘কেউ যদি মনে করেন খুব নামি দামি লেখক, সাংবাদিক, পণ্ডিত হলেই তাদের অপরাধ আর অপরাধ না। তাদের অপরাধ সব ধুয়ে মুছে যাবে, তারা প্রটেকশন পাবে। কিন্তু কেন?’ গত ৪ আগস্ট শিক্ষার্থীরা যখন রাজপথে তখন ফেসবুকে পরিকল্পিতভাবে এই গুজব ছড়ানো হয়। আর এরপর আওয়ামী লীগের ধানমন্ডি কার্যালয়ে হামলা হয়, আর তাদেরকে প্রতিহত করার সময় ঘটে সংঘর্ষ। আওয়ামী লীগ অভিযোগ করছে, হামলাকারীরা শিক্ষার্থীদের পোশাক পরে এলেও তারা ছাত্র ছিল না। সেদিন শহিদুল ফেসবুক লাইভে এসে নানা কথা বলার পাশাপাশি কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল জাজিরাকে দেয়া সাক্ষাৎকারে দাবি করেন, শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের পেছনে রয়েছে ‘সরকারের অপশাসন’। বর্তমান সরকারের আমলে দেশে লুটপাট চলছে অভিযোগ করে শহিদুল এমনও বলেন যে, সরকার প্রশাসনকে ব্যবহার করে টিকে আছে। আর ৬ আগস্ট শহিদুলকে তার ধানমন্ডির বাসা থেকে তুলে আনে গোয়েন্দা সংস্থা। পরদিন একটি মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে সাত দিনের রিমান্ডে নেয়া হয়। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পরিচিত এই আলোকচিত্রীর গ্রেফতারে বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল তীব্র সমালোচনা করেছে। দেশের বাইরে থেকেও তার মুক্তির দাবিতে বিবৃতি এসেছে। তবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সে যত বড়ই হোক না, কেউ যদি অন্যায় করে, কেউ যদি উস্কানি দেয়, ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের ব্যবহার করতে চায় তাদের কোনো উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া রাষ্ট্রের কর্তব্য।’ ‘কেউ যদি মনে করেন খুব নামিদামি লেখক, সাংবাদিক বলেই তাদের অপরাধ আর অপরাধ না, তাদের অপরাধ সব মুছে যাবে?’ শহিদুল আলমের পারিবারিক রাজনৈতিক পরিচয় উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, রাজনৈতিক সেই ধারাবাহিকতা রক্ষা করে চলছেন এই আলোকচিত্রী। ‘অনেক নামিদামি, জ্ঞানী, অনেক বড় আঁতেল, অনেক ইন্টেলেকচুয়াল কিন্তু তাদের রক্তের সূত্রটা কোথায়? বাংলাদেশের বিরোধী খান এ সবুরের (পাকিস্তানের দোসর মুসলিম লীগ নেতা) বোনের ছেলে। ওই ধরনের যারা পাকিস্তানি চিন্তা চেতনায় বিশ্বাসী, তাদেরই বংশধর থেকে শুরু করে অনেকেই এর মধ্যে জড়িত। আবার তাদের ধরলে দেখি জাতীয় ও আর্ন্তজাতিকভাবে খুব হৈ চৈ।’ মতপ্রকাশের স্বাধীনতা আছে বলেই কেউ কেউ শহিদুলদের সমর্থনে লিখে যাচ্ছেন বলেও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, ‘কিন্তু যে অন্যায় তারা করতে যাচ্ছিল, দেশটাকে কোন দিকে নিতে যাচ্ছিল, সেটা কি তারা উপলব্ধি করেন? তারা অনেক জ্ঞানী, জনপ্রিয় হতে পারেন কিন্তু তাদের মধ্যে কি একটুও দায়িত্ববোধ থাকবে না?’ ‘আর্ন্তজাতিক সাংবাদিক, আমাদের বুদ্ধিজীবীরা কি সেগুলো চোখ খুলে দেখবেন না? উস্কানিদাতাকে গ্রেফতারের সাথে সাথে আর্টিকেল লিখতে পারেন, এসব অন্যায়ের বিরুদ্ধে লিখতে পারেন না। কলমের কালি বুঝি ফুরিয়ে গেল?’ ‘কলমের কালি ফুরিয়ে গেল, তাই লিখতে পারছেন না? ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের সুযোগটা হাতছাড়া হয়ে গেল বলে লিখতে পারছেন না?- কটাক্ষ করে বলেন প্রধানমন্ত্রী। ওরা কারা? শিক্ষার্থীদের আন্দোলনেরে সময় স্কুল ড্রেস তৈরির হিড়িক পড়ে যাওয়ার বিষয়টি নিয়েও কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, প্রথম ২/৩ দিন শিশুরা রাস্তায়। …এরপর তৃতীয় পক্ষ ঢুকে গেল। বুড়োরা এসে ঢুকে গেল। দর্জির দোকানে ভিড় লেগে গেল।’ ‘স্কুল ড্রেসের নিচে অন্য জামা। পেছনে ব্যাগ থেকে দা, চাইনিজ কুড়াল বেরুচ্ছে, লাঠিসোটা বেরুচ্ছে। স্কুলে ছেলেমেয়েদের ব্যাগে তো বই থাকবে। তাহলে তারা কারা?’ ‘তারা বাংলাদেশের ভবিষ্যতকে অন্ধকারে ঠেলতে চায়’ প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ আমি করে দিয়েছি, সে ডিজিটাল বাংলাদেশের সুবিধা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে, মিডিয়া ব্যবহার করে তারা উসকানি দিয়ে, মিথ্যা কথা বলে, দেশে একটা অস্বাভাবিক পরিস্থিতি তারা সৃষ্টি করতে চেয়েছিল।’ ‘যারা শিশুদের আন্দোলনে উসকানি দিয়েছিল, শিশুদের নিয়ে খেলতে চেয়েছিল, শিশুদের ঘাড়ে বন্দুক রেখে তাদের উদ্দেশ্যে হাসিল করতে চায়; তারা আর যাই হোক বাংলাদেশের জনগণের ভবিষ্যতকে অন্ধকারে ঠেলে দিতে চায়, আলোর পথের যাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করতে চায়।’
0 notes
bartatv-blog · 7 years ago
Photo
Tumblr media
স্কুলের ভিতর শিক্ষক-শিক্ষিকা আপত্তিকর অবস্থায় ধরা! অতঃপর… জেলার ফুলগাজী উপজেলার নিলক্ষ্মী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক আবদুল মোতালেব ও অপর সহকারী শিক্ষিকা সীমা রানী সরকারকে আপত্তিকর অবস্থায় হাতেনাতে ধরে স্কুলে থাকা কয়েকজন শিক্ষার্থী। পরে এর প্রতিবাদে ক্লাসবর্জন করে বিক্ষোভ করেছে শিক্ষার্থীরা। বৃহস্পতিবার (১৬ আগস্ট) সকাল থেকে শিক্ষার্থীরা ক্লাসবর্জন করে রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ শুরু করে।এ খবর পেয়ে দুপুরে ফুলগাজী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম ও উপজেলা চেয়ারম্যান আবদুল আলিম স্কুলে হাজির হয়ে শিক্ষার্থীদের একটি কক্ষে আটকে রেখে শান্ত করে। স্কুল পরিচালনা পরিষদের সদস্য ও শিক্ষার্থীরা জানান, জাতীয় শোক দিবসের অনুষ্ঠান শেষে স্কুলের সহকারী শিক্ষক আবদুল মোতালেব ও অপর সহকারী শিক্ষিকা সীমা রানী সরকার আপত্তিকর কাজে লিপ্ত হয়। এ সময় স্কুল ক্যাম্পাসে থাকা কয়েকজন শিক্ষার্থী তাদের হাতেনাতে আটক করে চিৎকার শুরু করলে দুই শিক্ষক তড়িঘড়ি করে স্কুলত্যাগ করেন। এদিকে আজ দুপুর ১২টায় ফুলগাজী উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম ও উপজেলা চেয়ারম্যান আবদুল আলিম স্কুলের সব ছাত্র ছাত্রীকে একটি শ্রেণিকক্ষে নিয়ে আন্দোলন না করে শান্ত থাকার পরামর্শ দেন। এ সময় মো. মোতালেব ও সীমা রানী সরকারকে স্কুল থেকে সাময়িক ছুটি দিয়ে বাড়ি পাঠিয়ে দেয় তারা। শিক্ষিকা সীমা রানী সরকার বিষয়টি পরিকল্পিত বলে দাবি করেন। অভিযুক্ত শিক্ষক মো. মোতালেব অতিথি আপ্যায়নে ব্যবস্থা ও সময় নেই বলে পাশ কেটে যান। স্কুল পরিচালনা কমিটির সভাপতি মজিব মেম্বার এ বিষয় নিয়ে কথা বলতে উচ্চমহল থেকে নিষেধ রয়েছে বলে জানান।ফুলগাজী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জানান, শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের কথা শুনে তিনি ও উপজেলা চেয়ারম্যান আবদুল আলিম স্কুলে হাজির হয়ে পরিস্থিতি শান্ত করেন। শিক্ষার্থীদের ক্লাসে ফিরিয়ে দুই শিক্ষককে কিছু সময়ের জন্য ছুটিতে পাঠানো হয়েছে।অভিযোগটি তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জেলা ও উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস লিখিতভাবে জানানো হবে।
0 notes
bartatv-blog · 7 years ago
Photo
Tumblr media
ক্ষত-বিক্ষত স্পর্শকাতর অঙ্গসহ ধর্ষিতা স্কুলছাত্রী উদ্ধার পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় নিজ ঘর থেকে এক স্কুলছাত্রীর বিবস্ত্র মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। দুর্বৃত্তরা শিশুটিকে ধর্ষণের পর হত্যা ক���েছে বলে জানান স্থানীয়রা। মঙ্গলবার রাতে জেলার মহিপুর থানার সেরাজপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত শিশুটি মহিপুর হাইস্কুলের ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী।সে একই এলাকার ইসমাইল ঘরামী মেয়ে। এদিকে এ ঘটনার খবর পেয়ে এলাকার লোকজন রাতে ডাকাত ডাকাত বলে চিৎকার শুরু করে। আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে আশপাশের গ্রামগুলোতেও। ঘটনার সময় নিহত শিশুটির বাবা ইসমাইল ঘরামী ঘরে ছিলেন না। নিহত শিশুর চাচা মো. ইউসুফ ঘরামী জানান, রাত সাড়ে ৮টার দিকে একদল দুর্বৃত্ত ভাই ইসমাইল ঘরামীর ঘর থেকে বেরিয়ে যায়। এ সময় মা সালামা বেগম দৌড়ে পাশের বাড়ি গিয়ে ডাকাত ডাকাত বলে চিৎকার দিয়ে সংজ্ঞাহীন হয়ে পড়েন। পরে চিৎকারে আশপাশের লোকজন এসে ঘরে ছোট্ট দুই শিশুকে দেখতে পেলেও ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী ইভাকে খুঁজে পাচ্ছিলেন না। অনেক খোঁজাখুঁজির পর ঘরের দোতলায় বিবস্ত্র অবস্থায় শিশুটিকে পাওয়া যায়। এ সময় তার শরীরের স্পর্শকাতর অঙ্গ দিয়ে প্রচুর রক্তক্ষরণ হতে দেখে স্থানীয়রা কুয়াকাটা ২০ শয্যা হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে হাসপাতালের চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন। হাসপাতাল থেকে সেরাজপুর গ্রামের আবুল কালাম যুগান্তরকে বলেন, ধর্ষণের পর হত্যার ঘটনা ঘটেছে বলে আমরা ধারণা করছি। কুয়াকাটা ২০ শয্যা হাসপাতালের ডা. আরিফুজ্জামান জানান, শিশুটিকে হাসপাতালে নিয়ে আসার আগেই মারা গেছে। তবে প্রাথমিকভাবে তার মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে তিনি কিছু বলতে পারেননি তিনি। ওই এলাকার ইউপি সদস্য মো. মামুন হাওলাদার বলেন, হাসপাতালে এসে আমরা শিশুটির গোপনাঙ্গ থেকে প্রচুর রক্তক্ষরণ হতে দেখেছি। মহিপুর থানার ওসি মো. মিজানুর রহমান বলেন, এলাকায় ডাকাতের গুজব রয়েছে। তবে কি কারণে হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে এটি এখনও স্পষ্ট নয়। শিশুটি ধর্ষণ-পরবর্তী হত্যা হয়েছে কিনা তা পরীক্ষা-নিরীক্ষার আগে বলা যাবে না। এ ছাড়া শিশুটির মায়ের সঙ্গে কথা বলে বোঝা যাবে কী হয়েছিল বলে জানান ওসি।
0 notes
bartatv-blog · 7 years ago
Photo
Tumblr media
মেয়েদের সবচেয়ে দুর্বল পয়েন্ট কোনটি জানেম? না জানলে জেনে নিন,পরে কাজে লাগবে মেয়েদের শরীরে এমন কিছু জায়গা আছে যেখানে স্পর্শ করলে মেয়েরা অনেক বেশি ‘টার্ন অন’ হয়ে পড়ে। কিন্তু বেশিরভাগ সময়ই ছেলেরা সেইসব অংশের দিকে নজর দেয় না। ফোরপ্লে সীমাবদ্ধ থাকে ব্রেস্ট, নিপলস আর কিসের মধ্যেই। তারপরেই ইন্টারকোর্স। ব্যাপারটা যেন একঘেয়েই। কিন্তু কিছু জায়গায় স্পর্শ করে, ভালবেসে, পাগল করে দেওয়া যায় মেয়েদের। ঘাড়ের পিছন দিকে:মেয়েদের শরীরে এটাই সবচেয়ে সেক্সুয়ালি টার্নিং অন এরিয়া। ছেলেরা কিন্তু অনেকসময় এই অংশটা এড়িয়ে যায়। কিন্তু শুধু এখানে স্পর্শ করেও একজন মহিলাকে দ্রুত উত্তেজিত সম্ভব। একজন মেয়ে যখন সামান্য টার্ন অন থাকে তখন তার পিছন দিকের চুল সরিয়ে ঘাড়ে হাত বুলিয়ে দেখুন। আস্তে আস্তে কিস করুন। দেখবেন আপনার সঙ্গিনী পাগল হয়ে যাবে। সামান্য লিক করুন, সুড়সুড়ি দিন। দেখবেন আপনার সঙ্গিনী উত্তেজিত হয়ে পড়েছেন। কান: কানে হালকা স্পর্শ, চুম্বন অনেক বেশি ‘সেক্সুয়ালি অ্যাট্রাক্টেড’ করে দেয় মেয়েদের। কানের উপর আস্তে আস্তে নিঃশ্বাস ফেললে পাগল হয়ে পড়বে আপনার সঙ্গিনী। হালকা কামড় দিতে পারেন কানের লতিতে। লিক করতে পারেন কানের চার পাশে যে কোন জায়গায়। কিন্তু কানের ছিদ্রে নয়, এটি মেয়েদের জন্যে একটা টার্ন অফ। উরু বা থাই: মেয়েদের দ্রুত উত্তেজিত করত তিন নম্বরটির পয়েন্টটির জুড়ি মেলা ভার। সঙ্গিনীর উরুর সফট স্পটে স্পর্শ করুন। দেখবেন সে কি করে। হাতের তালু ও পায়ের পাতা: হাত দিয়ে প্রতি মুহূর্ত স্পর্শ করছেন, কিন্তু তার হাতেই যে লুকিয়ে আছে অসংখ্য সেক্সুয়াল ফিলিংস। সঙ্গিনীর হাতের উপর নিজের আঙুলগুলি বোলাতে থাকুন, সুড়সুড়ি দিন। এটিই যেন তাঁকে পরবর্তী সেক্সুয়াল অ্যাক্টিভিটিরই মেসেজ দেবে। দেখবেন সেও সাড়া দেবে। টার্ন অন করবে আপনার সঙ্গিনীকে। পা: মহিলাদের দ্রুত উত্তেজিত করতে পায়ে হাত বুলিয়ে সুড়সুড়ি দিলে অনেকেই বেশ মজা পায়। তবে কিছু মেয়ের এটি পছন্দ নয়। জিজ্ঞেস করে নিন আপনার সঙ্গিনীকেই। পিঠ: পিঠ, বিশেষ করে পিঠের নিচে, কোমরের দিকের অংশটাতে স্পর্শ ও আদর চায় মেয়েরা। মেরুদন্ড বরাবর চুমু দিতে দিতে নিচে নেমে যান। তাঁর সেক্স করার মুড আরও বাড়বেই। কলার বোন: একটি মেয়েকে দ্রুত উত্তেজিত করতে তাঁর ব্রেস্টের দিকে যাওয়ার আগে, তার গলার নিচে, কলার বোনের দিকে নজর দিন। এতে সে বুঝবে আপনি কতটা চান আপনার সঙ্গিনীকে।
0 notes
bartatv-blog · 7 years ago
Photo
Tumblr media
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশী তরুণীদের দেহ ব্যবসার এক লোমহর্ষক ঘটনা জানলে আতকে ওঠবেন মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশী মেয়েদের দিয়ে চলছে দেহ ব্যাবসা। আর এই দেহ ব্যবসার শিকার হচ্ছেন উঠতি বয়সের কিশোরী মেয়েরা। গার্মেন্টস, রেষ্টুরেন্ট অথবা ভালো কাজের প্রলোভন দেখিয়ে উঠতি বয়সের কিশোরী মেয়েদের পাচার করছে একটি সংঘবদ্ধ চক্র। এই পাচারকারী চক্র এতটাই শক্তিশালী যে তাদের বিরুদ্ধে কেউ কথা বলতে সাহস পায় না। পাচারকারীরা কিশোরী মেয়েদের মালয়েশিয়া নিয়ে বিভিন্ন ক্লাব অথবা মনোরঞ্জন (মোজরায়) বিক্রি করে। অনুসন্ধানে জানা গেছে বাংলাদেশের উঠতি বয়সের মেয়েদের চাহিদা বেশী। এমনি এক পাচারের শিকার কিশোরীকে দূতাবাসের সহায়তায় দেশে পাঠানো হয়েছে। বুধবার (১৮) জুলাই রাত সাড়ে ১০টায় মালিন্দ এয়ার লাইন্সের একটি ফ্লাইটে তাকে দেশে ফেরত পাঠানো হয়। এদিকে এ ঘটনার পর নড়েচড়ে বসেছে মালেশিয়ান দূতাবাস। এ চক্রকে ধরতে সে দেশের আইন শৃঙ্খলা বাহিনী মাঠে নেমেছে বলে দূতাবাসের একটি নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে। কিশোরী মিনার (ছদ্মনাম) গত তিন মাস আগে দালাল জহুরুলের প্ররোচনায় মালয়েশিয়া আসে। মিনা এ প্রতিবেদককে জানায়, কুমিল্লার জহুরুল মালয়েশিয়ায় রেষ্টুরেন্টে কাজ দিবে বলে আড়াই লাখ টাকার বিনিময়ে ঢাকা থেকে অন এরাইভেল ভিসায় ইন্দোনেশিয়া নিয়ে যায় মিনাকে। ইন্দোনেশিয়া থেকে পানি পথে নিয়ে আসে মালয়েশিয়ার ক্লাং-এ। সেখান থেকে ৩ দিন পর নিয়ে আসে কুয়ালালামপুর শহরে। শহরে এনে রাজবাড়ির নূর ইসলামের কাছে জহুরুল মিনাকে বিক্রি করে দেয়। নূর ইসলাম মিনাকে বুকিতবিনতাং এলাকায় নিয়ে গিয়ে তাকে দিয়ে দেহ ব্যবসা শুরু করে। মিনা প্রতিবাদ করতে গেলে নূর ইসলাম তার উপর শারিরিক নির্যাতন চালায়। প্রতিদিন গড়ে ৫ থেকে ৭ জনের সঙ্গে তাকে বিছানায় যেতে হত। এ অত্যাচার থেকে বাঁচতে মিনা কৌশলী হয়ে উঠে। একদিন সে নূর ইসলামকে বলল বর্তমানে মালয়েশিয়ার অবস্থা খুব খারাপ। প্রতিদিন ধরপাকড় চলছে। আপাতত একটি ট্রাভেল পাস করে রাখা দরকার। নূর ইসলাম রাজি হয়ে ১৫ জুলাই বাংলাদেশ দূতাবাসে নিয়ে আসে ট্রাভেল পাস নিতে। ওই দিন দূতাবাস থেকে ট্রাভেল পাস না দিয়ে বলা হয় পরের দিন আসতে। মিনা পরেরদিন যথা সময়ে দূতাবাসে আসার পর নূর ইসলাম তাকে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে সন্দেহ হয় সংশ্লিষ্টদের। মিনা তখন কর্তব্যরত কর্মকর্তাদের সব খুলে বললে পাচারকারীরা আঁচ করতে পেরে সেখান থেকে পালিয়ে যায়। মিনাকে দূতাবাসের হেফাজতে রেখে ওই দিনই দূতাবাসের সহায়তায় স্থানীয় আম্পাং থানায় এ দুই নারী পাচারকারীর বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। মিনাকে দ্রুত দেশে ফেরত পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়। স্পেশাল পাস ও টিকেটের ব্যবস্থা করে দেন মালয়েশিয়া আওয়ামী লীগের যুগ্ন আহবায়ক অহিদুর রহমান অহিদ। দূতাবাসের কল্যাণ সহকারি মো: মুকসেদ আলী ১৮ জুলাই দেশে ফেরত পাঠান। বাংলাদেশ শাহজালাল বিমান বন্দর পৌঁছুলে প্রবাসী কল্যাণ ডেস্ক মিনার পরিবারের হাতে তুলে দেয়। এদিকে দুই নারী পাচারকারীর বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়েরের পর মালয়েশিয়া পুলিশ তাদের খুঁজছে। মিনা ১৯ বছরে মালয়েশিয়ায় কাজ করতে গিয়ে যেভাবে বিকৃত ও শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন এ রোমহর্ষক বর্ণনায় স্তব্ধ প্রবাসীরা। এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে পাচারকারীদের আইনের আওতায় এনে তাদের শাস্তি দাবি করেছেন প্রবাসীরা।
0 notes
bartatv-blog · 7 years ago
Photo
Tumblr media
বডি ম্যাসেজের নামে এসব কি হচ্ছে! বড়ি ম্যাসাজ অনেকেই বিলাসিতা মনে করেন। বাইরের দেশগুলোর বডি ম্যাসাজের প্রচলন দেখে হয়তো আপনার আগ্রহ জাগতে পারে। অনেকের আবার এ অভ্যাসটি আগে থেকেই। পার্লারে বা জিমে বডি ম্যাসাজের নানান অফারও থাকে। বডি মাসাজের নামে চলছে যৌন নিগ্রহ৷ মহিলা ক্লায়েন্টদের সঙ্গে জোর করে করা হয় শারিরীক সম্পর্ক স্থাপনের চেষ্টা৷ খোদ মার্কিন মুলুকের এক নামী সংস্থার বডি মাসাজ পার্লারের কর্মচারীদের বিরুদ্ধে উঠল যৌন নিগ্রহের অভিযোগ৷ অভিযুক্ত মাসাজ পার্লারের বিরুদ্ধে তদন্তে নেমেছে পুলিশ৷ মার্কিন মুলুকের ৪৯টি রাজ্যে ‘মাসাজ এনভির’ ১২০০ ফ্র্যানচাইজি সে��্টার রয়েছে৷ বাজফিড নিউজ জানাচ্ছে, সেখানে মাসাজ নিতে গিয়ে প্রায় ১৮০ জন মার্কিন মহিলা শারিরীক নিগ্রহের শিকার হয়েছেন৷ অভিযোগ, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মাসাজ এনভি ম্যানেজমেন্টকে বিষয়টি জানিয়েও কোন লাভ হয়নি৷ গত সপ্তাহে যৌন নিগ্রহের অভিযোগগুলি সামনে আসে৷ অভিযোগ, মাসাজ থেরাপিষ্টরা মাসাজের নামে মহিলা ক্লায়েন্টের সঙ্গে অভব্য আচরণ করত৷ তাদের সঙ্গে জোর করে যৌন সম্পর্ক স্থাপনের চেষ্টা করত৷ বডি মাসাজ করার সময় মহিলাদের বুকে, তাদের গোপনাঙ্গে হাত দিত৷ কিছু কিছু ক্ষেত্রে মহিলাদের জোর করে ওরাল সেক্স করতে বাধ্য করা হত৷ এক মহিলার অভিযোগ, ‘‘মাসাজ নেওয়ার সময় জোর করে থেরাপিষ্ট আমার সঙ্গে ওরাল সেক্স করতে বাধ্য করেছিল৷ আমাকে ছেড়ে দেওয়ার জন্য প্রার্থনা করতে থাকি৷ এক ঘন্টা ধরে আমার উপর নির্যাতন করা হয়৷ ম্যানেজমেন্টকে জানিয়েও কোন লাভ হয়নি৷’’ এই প্রথম নয়, এর আগে এনভি মাসাজ ফ্র্যানচাইজির একাধিক শাখার কর্মচারীদের বিরুদ্ধে যৌন নিগ্রহের অভিযোগ উঠেছিল৷ কিন্তু তথ্যপ্রমাণের অভাবে অভিযুক্ত ছাড়া পেয়ে যায়৷ এদিকে বিষয়টি সম্পর্কে অবগত মাসাজ এনভিও৷ এক বিবৃত�� দিয়ে যৌন নিগ্রহের ঘটনাগুলিকে ‘বেদনাদায়ক’ বলে উল্লেখ করে৷ সেখানে সংস্থার তরফ থেকে বলা হয়, অভিযোগগুলি খতিয়ে দেখা হচ্ছে৷ সূত্র: ইন্টারনেট
0 notes
bartatv-blog · 7 years ago
Photo
Tumblr media
কুমারখালীতে শহিদ গোলাম কিবরিযা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে জাতীয় শোক দিবস পালিত ''বঙ্গবন্ধু মুজিব এই বাংলাকে যতটা দিয়েছেন আর কেউ ততটা দিতে পারেন নাই'' আজ ১৬ আগস্ট বিকাল ৪টায় কুমারখালী গণমোড়ে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষ্যে '' অবিনশ্বর মুজিব'' শীর্ষক আলোচনা সভা শহিদ গোলাম কিবরিয়া ফাউন্ডেশন, মুক্তিযোদ্ধা কল্যান সমিতি ও নাগরিক পরিষদের আয়োজনে শোক দিবস পালিত হয়েছে। শোক দিবস অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন শহিদ গোলাম কিবরিয়া ফাউণ্ডেশনের চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার সেলিম আলতাফ জর্জ। প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব সদর উদ্দিন খান। প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন বীর কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মুক্তিযোদ্ধা আ��গর আলী।বিশেষ অতিথি হিসেবে আলোচনা করেন কুমারখালী পৌরসভার মেয়র ও কুমারখালী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব সামছুজ্জামান অরুন, কুমারখালী মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ সমিতির সভাপতি এটিএম আবুল মনসুর মজনু, কুমারখালী নাগরিক পরিষদের সভাপতি আকরাম হোসেন, কুমারখালী কলেজের অধ্যক্ষ শরিফ হোসেন। এছাড়াও আলোচনা করেন শিলাইদহ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য সালাউদ্দিন খান তারেক, কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক এ্যাড. মো: হাসানুল আসকার হাসু, সাবেক সহ: এ্যাটর্নী জেনারেল রানা সিদ্দিকী ও কুমারখালী পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আক্তারুজ্জামান নিপুন। আলোচনা সভায় বক্তরা বলেন, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব অবশ্যই অবিনশ্বর মুজিব। যতদিন বাঙালি থাকবে পৃথিবীজুড়ে ততদিন মুজিব বেঁচে থাকবেন সকল বাঙালী হৃদয়ে ভাস্বর হয়ে। কারণ বঙ্গবন্ধু মুজিব এই বাংলাকে যতটা দিয়েছেন আর কেউ ততটা দিতে পারেন নাই।
0 notes
bartatv-blog · 7 years ago
Photo
Tumblr media
মুরগিকে ‘ধর্ষণ ও হত্যা’র দায়ে কিশোর গ্রেপ্তার ভারতের রাজস্থান রাজ্যের গরুচাষীরা বলছেন, গরুর দুধের চেয়েও গরুর মূত্র বিক্রি তাদের জন্যে বেশি লাভজনক। তাদের অনেকে গোমূত্র বিক্রি করছেন গরুর দুধের থেকেও বেশি দামে। অনেকে আবার যে গোমূত্র বিক্রি করছেন, তার দাম গরুর দুধের প্রায় কাছাকাছি। কৃষকরা বলছেন, গরুর দুধের দাম যেখানে লিটার প্রতি ২০ থেকে ২২ টাকা, সেখানে এক লিটার গোমূত্র কেউ বিক্রি করছেন ১৫ থেকে ৩০ টাকায়। কেউবা আবার দাম নিচ্ছেন ৫০ টাকাও। তবে গরুর দুধ দোয়ানোর থেকে গোমূত্র সংগ্রহ করা অনেক বেশি কষ্টসাধ্য কাজ। সারা রাত জেগে বসে থাকতে হয় গোমূত্র সংগ্রহ করার জন্য। তবে যে বাড়তি রোজগার হচ্ছে গোমূত্র বিক্রি করে, তার জন্য ওইটুকু কষ্ট সহ্য করতেও রাজী রাজস্থানের গরুচাষীরা। তবে দেশি প্রজাতির গরু, যেমন গির বা থারপার্কার গরুর মূত্রের চাহিদা বেশ বেশি। অন্য দিকে জার্সি গরুর মূত্র তুলনায় কম বিক্রি হয়। কৃষি বিজ্ঞানীরা বলছেন, গোমূত্র থেকে তৈরি জৈব সার যেমন চাষের জন্য প্রয়োজনীয়, তেমনই গোমূত্রের মধ্যে যেসব উপকারী রাসায়নিক রয়েছে, যা ঔষধি হিসাবেও ব্যবহার করা হচ্ছে। এছাড়াও হিন্দুদের পূজা অর্চনার জন্যও গোমূত্র ব্যবহার করা হয়ে থাকে। রাজস্থানের মহারানা প্রতাপ কৃষি ও বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয় গোমূত্র নিয়ে বড় আকারে গবেষণা চালাচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির উপাচার্য ইউ এস শর্মা বলেছেন, গোমূত্র থেকে অনেক গোপালক বাড়তি রোজগার করতে শুরু করেছেন। গোমূত্র সংগ্রহ করার জন্য বেশ কিছু স্বনির্ভর গোষ্ঠীও তৈরি হয়েছে। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা আর জৈব চাষের ক্ষেতে দেওয়ার জন্যেও বেশ কয়েকশো লিটার গোমূত্র প্রয়োজন হয় প্রতিমাসে। তবে এখনও গোটা ব্যবস্থাটাই অসংগঠিত অবস্থায় চলছে। কেন গোমূত্রের চাহিদা বাড়ছে? আঞ্চলিক গবেষণা-পরিচালক শান্তি কুমার শর্মা বলেছেন, গোমূত্রের মধ্যে ৯৫% জল থাকলেও বাকি অংশের মধ্যে আড়াই শতাংশ ইউরিয়া আর অন্য আড়াই শতাংশের মধ্যে হরমোন, এনজাইম, অ্যাস্ট্রোজেন, ল্যাক্টোজসহ প্রায় ১৪-১৫ রকমের রাসায়নিক থাকে। গোমূত্রের মধ্যে গোবর আর গুড় মিশিয়ে গাঁজানো হয়, তারপরে সেটি কৃষিকাজে ব্যবহার করা যায়। কৃষিবিজ্ঞানীদের একাংশ বলছেন, দেশে জৈব চাষের হার বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে গোমূত্রের চাহিদাও বাড়ছে। বিশেষত রাজস্থানে বাড়ছে জৈব-চাষের এলাকা। আর জৈব-ফসলের জন্য যে সার্টিফিকেট দেওয়া হয়, সেখানে খুব গুরুত্ব দিয়ে দেখা হয় কী ধরনের সার ব্যবহার করা হয়েছে ওই ফসল ফলাতে। রাসায়নিক সার ব্যবহৃত হলে সেই ফসলকে 'জৈব' বলে আখ্যা দেওয়া হয় না। তাই সরাসরি গোমূত্র অথবা তার থেকে তৈরি সার জৈব চাষের জন্য অপরিহার্য। কৃষি গবেষক শান্তি কুমার শর্মা বলেন, জৈব ফসলের চাহিদা শহরাঞ্চলের স্বাস্থ্য সচেতন মানুষের মধ্যে বাড়ছে। তাই পাল্লা দিয়ে বাড়ছে গোমূত্রের চাহিদাও। অনেক ব্যবসায়ী গোমূত্রকে নানা ভাবে বাজারজাত করছেন। গরুচাষীদের মধ্যে সচেতনতা তৈরি হলে গোমূত্রের যোগানও বাড়বে। তারাও গরু পালন করে বেশী রোজগার করতে পারবেন। জৈব চাষ ছাড়াও হিন্দুদের পূজা অর্চনার জন্যও গোমূত্র মেশানো একটি উপাচারের প্রয়োজন হয় যার নাম পঞ্চগব্য। বিজ্ঞানীদের একাংশের দাবী গোমূত্রের ঔষধিগুণও রয়েছে। নানা রোগ নিরাময়ে গোমূত্র থেকে আরোহিত উপাদান কাজ করে বলে দাবী তাদের। যদিও এ নিয়ে এখনও গবেষণা চলছে।
0 notes