Tumgik
hassanandassociates · 9 months
Text
Solicitor in problem...
0 notes
hassanandassociates · 9 months
Text
ভূমি অপরাধ আইন সহ তিনটি বিল সংসদে উত্থাপন করা হয়েছে।।
আগামী অক্টোবর ২০২৩-এ এই তিন বিল আইন হিসেবে পাস হবে আশা করা যায়।
‘ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইন, ২০২৩’ সহ মোট তিনটি ভূমি বিষয়ক আইনের খসড়া গত সোমবার, ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ তারিখ সংসদে বিল আকারে জাতীয় সংসদে উত্থাপন করা হয়। অপর দুটি আইনের খসড়া হচ্ছে, ‘ভূমি সংস্কার আইন, ২০২৩’ এবং ‘বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা (সংশোধন) আইন, ২০২৩’।
প্রযোজ্য যাচাই-বাছাইয়ের পর আগামী অক্টোবর মাসের মধ্যে ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইন সহ তিনটি বিলই আইন হিসেবে সংসদে পাস করা সম্ভব হবে।
সম্প্রতি শুরু হওয়া বাংলাদেশ ডিজিটাল সার্ভে সম্পন্ন হলে পূর্বের জরিপে হওয়া অনেক সমস্যা দূর করা সম্ভব হবে। ডিজিটাল ভূমি ব্যবস্থাপনার ফলে সীমা বহির্ভুত অতিরিক্ত জমির মালিক হওয়ার সুযোগ এখন আর নেই। ঘরে বসেই মানুষ যেন ভূমিসেবা গ্রহণ করতে পারেন, একান্ত জরুরী প্রয়োজন ছাড়া যেন কারো ভূমি অফিসে না যেতে হয়। যত ‘হিউম্যান টু হিউম্যান কানেকশন’ কম হবে, সেবা গ্রহণ তত ভালো হবে।
তিন ফসলী কৃষি জমি সুরক্ষায় সরকার সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছে।
প্রসঙ্গত, কৃষিজমি সুরক্ষা, অকৃষি জমির সর্বোচ্চ সীমার বিধান, খাদ্য নিরাপত্তা, জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিকর প্রভাব হ্রাসের উদ্দেশ্যে করা 'ভূমি মালিকানা ও ব্যবহার আইন, ২০২৩’-এর খসড়া চূড়ান্তকরণের কাজ করছে ভূমি মন্ত্রণালয়।
বিল আকারে সংসদে উত্থাপন হতে যাওয়া উল্লিখিত তিনটি ভূমি বিষয়ক খসড়া আইন:
ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইন-২০২৩-এ প্রধান বৈশিষ্ট্যে হচ্ছে ভূমি সম্পর্কিত বেশকিছু অপরাধকে চিহ্নিত করে তা ফৌজদারী অপরাধের আওতায় নিয়ে আসা। সেসব অপরাধের জন্য শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে এই আইনে। এতে নাগরিকেরা নিজ-নিজ মালিকানাধীন ভূমির নিরবচ্ছিন্ন ভোগ-দখলের প্রাপ্য অধিকার নিশ্চিত করতে পারবেন। এই আইনে ভূমি বিষয়ক প্রতারণা ও জালিয়াতির ক্ষেত্রগুলো সুনির্দিষ্ট করা হয়েছে এবং একইসাথে প্রতিরোধ, দমন ও প্রয়োজনে প্রতিকারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এই আইন ভঙ্গ করলে জরিমানা ও কারাদন্ড বা উভয় দন্ডে দন্ডের বিধান রাখা আছে।
ভূমি সংস্কার আইন, ২০২৩-এর প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে ব্যক্তি ক্ষেত্রে কৃষি জমি মালিকানার সর্বোচ্চ সীমা ৬০ বিঘার বিধান। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে আইনটিকে শিথিল করা হয়েছে। সমবায় সমিতির মাধ্যমে চা, কফি ও রাবার বাগান, শিল্প প্রতিষ্ঠান বা কারখানায় উৎপাদন কার্যক্রম, রপ্তানীমুখী শিল্প প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে আইনটি শিথিল থাকবে। এই আইনে বাস্তুভিটার অধিকার, বর্গাচুক্তি ও উৎপন্ন ফসলের ন্যায্য ভাগের কথাও বলা হয়েছে।
বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা (সংশোধন) আইন, ২০২৩ -এর প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে কোনো ফসলি জমি থেকে বালু বা মাটি উত্তোলন নিষিদ্ধ করার বিধান। এ ছাড়া নদীর নাব্য নষ্ট হতে পারে এমন স্থান থেকেও বালু উত্তোলন করা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের যন্ত্র জব্দ করা যাবে। বালু পরিবহনে রাস্তার কোনো ক্ষতি হলে ইজারাদার কর্তৃপক্ষকে রাস্তা আবার মেরামত করে দিতে হবে এই আইনের আওতায়।
Tumblr media
1 note · View note
Text
#incometax #bangladesh
Tumblr media
2 notes · View notes
hassanandassociates · 2 years
Text
"জমি কেনার পূর্বে যে বিষয়গুলো যাচাই করে দেখবেন"
>> জমি কেনার সময় কিছু প্রাথমিক সতর্কতা অবলম্বন করা খুবই জরুরি। তা না হলে ভবিষ্যতে অনেক সমস্যা তৈরি হতে পারে। মামলা মোকদ্দমাসহ জমি পর্যন্ত বেহাত হয়ে যেতে পারে। আপনি প্রতারিত হতে পারেন।
জমি কেনার সময় কী কী বিষয় লক্ষ্য রাখতে হবে তা হলো:-
১। প্রথমেই প্রস্তাবিত জমিটি সরেজমিনে যেয়ে দেখতে হবে। তাহলেই আপনি বুঝতে পারবেন জমিটি আসলে কেমন। আদৌ ভাল জমি নাকি ডোবা-নালা-পুকুর।
২। সংলগ্ন জমির মালিক বা এলাকাবাসীর নিকট হতে জমির বিষয়ে খোঁজখবর নিতে হবে। এরাই আপনাকে জমির বিষয়ে সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য তথ্য দিতে পারবেন।
৩। বিক্রেতার কাছ থেকে তার মালিকানার প্রমাণস্বরূপ দলিলাদি ও অন্যান্য কাগজপত্রের ফটোকপি চেয়ে নিতে হবে। জমির দলিল, ওয়ার���শ সনদ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে), সিএস/ এসএ/ আরএস/ মহানগর/ মিউটেশন পড়চা, ডিসিআর, খাজনার দাখিলা ইত্যাদির ফটোকপি সংগ্রহের চেষ্টা করতে হবে। বিক্রেতা এসব কাগজপত্র দিতে গড়িমসি করলে তাকে যতদূর সম্ভব চাপ দিতে হবে। সংগৃহীত কাগজপত্র নিয়ে সরাসরি তহসিল বা ভূমি অফিসে যেতে হবে। তহসিল অফিসে কর্মরত কাউকে কাগজপত্রগুলো যাচাইয়ের জন্য সহায়তা করতে অনুরোধ করতে পারেন। কোন জমির প্রকৃত অবস্থা সম্পর্কে সঠিক তথ্য কেবলমাত্র তহসিল অফিস থেকেই পেতে পারেন। অর্থাৎ খাজনার রশিদটি সঠিক কি না, প্রস্তাবিত দাগ খতিয়ানের জমির প্রকৃত মালিক কে, জমিতে কোন সরকারি স্বার্থ (খাস, ভিপি, পরিত্যাক্ত, অধিগ্রহণ বা এ্যাকুইজিশনকৃত, কোর্ট অব ওয়ার্ডস, ওয়াকফ ইত্যাদি) জড়িত কি না ইত্যাদি বিষয়ে তহসিল অফিসই আপনাকে প্রকৃত তথ্য দিতে পারে।
৪। এসি (ল্যান্ড) অফিস থেকে পূর্ব মালিকের অর্থাৎ বিক্রেতার নামে মিউটেশনের কাগজপত্র (মিউটেশন পড়চা, ডিসিআর) সঠিক আছে কি না তা যাচাই করে নিতে হবে। যে জমিটি কিনতে চাচ্ছেন তা বিক্রেতার নামে অবশ্যই মিউটেশন করা থাকতে হবে। বিক্রেতার নামে মিউটেশন না থাকলে জমি রেজিস্ট্রেশন হবে না।
৫। জমিটির কাগজপত্র যাচাইয়ে সন্তুষ্ট হয়ে কেনার বিষয়ে মনস্থির করলে বা বায়না করলে আপনার নাম, ঠিকানা, জমির দাগ-খতিয়ান উল্লেখ করে জমিতে একটি সাইনবোর্ড দিন। একইসাথে পত্রিকায় ছোট আকারের হলেও একটি বিজ্ঞাপন দিন। এতে পড়ে কোন সমস্যা হলেও আপনি আইনগত সুবিধা পাবেন। তাছাড়া, এই জমির অন্য কোন দাবীদার বা ওয়ারিশ থাকলে, মামলা মোকদ্দমাসহ অন্য কোন সমস্যা থাকলে তা প্রকাশিত হবে এবং আপনি ভবিষ্যতের একটি স্থায়ী ও জটিল সমস্যা থেকে রক্ষা পাবেন। প্রয়োজনে এবং অবস্থা বুঝে আপনার জমি কেনার সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করুন।
৬। আর্থিক লেনদেনের ক্ষেত্রে রশিদ নেয়ার এবং সাক্ষী রাখার চেষ্টা করবেন। যতটা সম্ভব চেক বা ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা-পয়সা লেনদেন করবেন।
৭। জমি কেনার ক্ষেত্রে সরাসরি জমির প্রকৃত মালিকের সাথেই আলোচনা করা উচিৎ। মধ্যস্বত্ত্বভোগী বা ভায়া মিডিয়ার মাধ্যমে জমি ক্রয়-বিক্রয়ের আলোচনা যতটা সম্ভব এড়িয়ে যাওয়া ভাল। এতে যেমনজমির নিষ্কন্টকতার বিষয়টি নিয়ে বিভ্রান্ত হতে পারেন, তেমনি দাম-দরের ক্ষেত্রেও প্রতারণার শিকার হতে পারেন। মনে রাখবেন, জমি কেনার সময় কখনই তাড়াহুড়ো করবেন না। কমদামে কেনার আকর্ষণে ভালভাবে যাচাই না করে জমি কিনতে গিয়ে সর্বসান্ত হয়ে যেতে পারেন।
Tumblr media
0 notes
hassanandassociates · 2 years
Text
1 note · View note
hassanandassociates · 2 years
Text
#incometax #bangladesh
Tumblr media
2 notes · View notes
hassanandassociates · 2 years
Text
#incometax
#return
Tumblr media
0 notes
hassanandassociates · 2 years
Text
🔰 ভুল করেও যে ৯ ধরণের জমি কিনতে যাবেন না❗
🛡️ বর্তমানে জমির দাম দিনকে দিন বাড়লেও আবাসযোগ্য ভালো জমির পরিমাণ অনেক কম এবং পাওয়াও কঠিন। এজন্য বিভিন্ন প্রতারক চক্র ” ভালো জমি” বিক্রির লোভ দেখান। সহজ সরল মানুষ একটি ভালো জমির মালিক হবার জন্য দ্রুত টাকা পরিশোধ করে রেজিস্ট্রি করে নেন। কিন্তু দখল করতে গিয়ে দেখেন জমিটি ঝামেলাপূর্ণ। এজন্য জমি কেনার আগে জানা উচিত আর কোন জমিগুলো একদমই কেনা উচিত নয়।
একটা ভালো জমি যেমন আপনার সারা জীবনের একটা সম্বল হতে পারে। ঠিক তেমনি, ভুল জমি ক্রয় আপনার সারা জীবনের কান্নার কারণ হতে পারে। আসুন জেনে নেই, কোন জমিগুলো ভুলেও কেনা উচিত নয়-
১. খাস জমিঃ
জমি কেনার সময় খোঁজ নিয়ে দেখবেন যেন সেটি খাস জমি না হয়। যে জমিগুলো সরাসরি সরকারের মালিকানাধীন থাকে সেগুলোকে খাস জমি বলা হয়। অনেক সময় অনেক প্রতারক জাল দলিল তৈরি করে “খাস জমি” বিক্রি করে।
আইনে বলা আছে, কোনো জমি যদি সরকারের হাতে ন্যস্ত থাকে ও সরকারের নিয়ন্ত্রণাধীন থাকে সেইগুলোই খাস জমি। সরকার এ জমিগুলো বন্দোবস্ত দিতে পারেন। সাধারণত ভূমিহীন ব্যক্তিরা সরকারীভাবে খাস জমি পায়। এজন্য জমি কিনার পূর্বে ভুমি অফিসে খোঁজ নিয়ে দেখুন যে জমিটি খাস জমি কি না।
২. অর্পিত সম্পত্তিঃ
অনেক হিন্দু নাগরিক তাদের জমি-জমা পরিত্যাগ করে ভারতে চলে গেছেন এবং সেখানে নাগরিকত্ব লাভ করে বসবাস করেছেন। তাদের অনেকের ভূমি অর্পিত ও অনাবাসী সম্পত্তি (Vested and Non-Resident Property) হিসেবে সরকারের তালিকাভুক্ত হয়েছে এবং এগুলো সরকারের তত্ত্বাবধানে রয়েছে।
এসকল জমি সরকার ছাড়া অন্যকেও ক্রয় বিক্রয় করতে পারে না। এজন্য, যেকোনো জমি ক্রয়ের আগে খোঁজ নিন এগুলো সরকারের তালিকাভুক্ত অর্পিত জমি কি না।
৩. অধিগ্রহণকৃত জমি বা এরূপ সম্ভাবনার জমিঃ
রাষ্ট্র বা সরকার দেশের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড যেমন শিল্প কারখানা, বিদ্যুৎ কেন্দ্র, রেলপথ, সড়ক বা সেতুর প্রবেশ পথ বা এ জাতীয় অন্য কিছুর জন্য জনগণের কোন ভূমি যদি দখল করে নেয় তাকে বলে “অধিগ্রহণ”। সরকার দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে যে কারো জমি অধিগ্রহণ করতে পারে।
অনেকেই সরকারের অধিগ্রহণকৃত জমি প্রতারণা করে বিক্রি করে। এজন্য, জমি ক্রয়ের পূর্বে ভূমি অফিসে খোঁজ নিয়ে জেনে নিন জমিটি সরকারের অধিগ্রহণকৃত জমি কিনা বা ভবিষ্যতে অধিগ্রহণ করার সম্ভবনা আছে কি না।
৪. যাতায়াতের রাস্তা নেই এরূপ জমিঃ
যে জমিটি ক্রয় করবেন সেটির মৌজা ম্যাপ যাচাই করে বা সশরীরে উপস্থিত হয়ে খোঁজ নিন যে জমিটিতে যাতায়াতের রাস্তা আছে কিনা। যে জমিতে যাতায়াতের ব্যবস্থা নেই এমন জমি ভুলেও কিনবেন না।
৪. ইতোমধ্যে অন্যত্র বিক্রয়ের জ��্য চুক্তিবদ্ধ কিনাঃ
অনেক বিক্রেতা একই জমি কয়েকজনের কাছে বিক্রি করেন। ফলে, আসল বিক্রেতার কাছ থেকে ক্রয় করার পরও জমির প্রকৃত মালিক হওয়া যায় না।
এজন্য জমি ক্রয় এর পূর্বে খোঁজ নিন বিক্রেতা পূর্বে অন্য কারো কাছে জমিটি বিক্রি করেছে কিনা বা বিক্রির জন্য বায়না চুক্তি করেছে কিনা।
সংশ্লিষ্ট রেজিস্ট্রি অফিসে গিয়ে খোঁজ নিন এর পূর্বে জমি হস্তান্তর জনিত কোন দলিল রেজিস্ট্রি হয়েছে কি না।
৫. বন্ধকীকৃত জমিঃ
অনেক সময় জমি বিভিন্ন ব্যাংক বা প্রতিষ্ঠানে বন্ধক বা মর্টগেজ থাকে। এমন জমি কখনই ক্রয় করবেন না। কারণ বন্ধককৃত জমি ক্রয় – বিক্রয় সম্পূর্ণ বে-আইনী।
৬. কোন আদালতে মামলায় আবদ্ধ জমিঃ
অনেক সময় একই জমির মালিকানা নিয়ে আদালতে মামলা চলে। মামলা চলছে বা মামলা এখন নিষ্পত্তি হয়নি, এমন জমি কেনা উচিত নয়।
৭. বিরোধপূর্ণ জমিঃ
অনেক সময় ওয়ারিশসূত্রে জমির মালিক হলে ঠিকমত ওয়ারিশ সনদ বা বন্টননামা করা হয় না। এসব জমি নিয়ে ওয়ারিশদের মধ্যে বিরোধ চলে।
এসকল বিরোধপূর্ণ জমি কেনা কোনোভাবেই উচিৎ নয়। কৃষি জমি ক্রয়ের ক্ষেত্রে রেকর্ডীয় মালিকানায় অংশীদারগণ অগ্রক্রয়াধিকার প্রয়োগ করতে পারেন। সুতরাং অংশীদারদের সম্মতি সম্পর্কে নিশ্চিত হতে হবে।
৮. দখলহীন জমিঃ
যেকোনো জমির মালিকানার জন্য প্রয়োজন দলিল ও দখল। একটি ছাড়া অন্যটি অসম্পূর্ণ। এজন্য যিনি জমি বিক্রি করছেন জমিটি তার দখলে আছে কিনা জেনে নিন। যদি দখলে না থাকে তবে এমন জমি ক্রয় করা থেকে বিরত থাকুন। দখলহীন মালিকদের জমি ক্রয় অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। এতে জমি দখলের জন্য ঝগড়া, দাঙ্গা ফ্যাসাদ এবং মামলা মোকদ্দমায় জড়িত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
৯. নাবালকের নামে জমিঃ
জমি যদি নাবালকের নামে থাকে, তবে সে জমি আদালত কর্তৃক নিযুক্ত অভিভাবক ছাড়া বিক্রি করা যায় না। সাধারণত ১৮ বছরের নিচে ব্যক্তিকে নাবালক বলা হয়।
এজন্য, অনেকেই এমন জমি কিনে যা ওয়ারিশসূত্রে কোনো নাবালকের অংশ আছে। কিন্তু, নাবালক বড়ো হয়ে মামলা করলে জমিটি হাতছাড়া হয়ে যেতে পারে। এজন্য, এ ধরনের জমি কেনার ক্ষেত্রে সতর্ক হোন।
#land #purchase
0 notes
hassanandassociates · 2 years
Text
🔰 ট্রেড লাইসেন্স রিনিউ না করলে প্রতিমাসে গুনতে হবে ১০% জরিমানা!
৩০ জুন ইতোমধ্যে সব ট্রেড লাইসেন্স এর মেয়াদ শেষ হয়ে গিয়েছে। তাই জরিমানা এড়াতে আজকেই রিনিউ করুন আপনার ট্রেড লাইসেন্স।
ট্রেড লাইসেন্স নবায়ন (Renew) নিয়ে অনেকেই চিন্তা করছেন কিভাবে কি করবেন,
* ট্রেড লাইসেন্স নবায়ন বিষয়টা কি?
* নবায়ন না করলে কি হবে?
* নবায়নের সময়সীমা কত ?
* কত টাকা লাগবে এবং কত জরিমানা হতে পারে ?
তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হল-
★ ট্রেড লাইসেন্স নবায়ন কি?
ট্রেড লাইসেন্স নবায়ন একটি নিয়মিত প্রক্রিয়া। একটি লাইসেন্সের মেয়াদ এক বছর ।
এর মেয়াদকাল শেষ হওয়ার তিন মাসের মধ্যে নবায়ন করতে হবে।
এ জন্য আগের ট্রেড লাইসেন্স নিয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত আঞ্চলিক কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। দায়িত্বপ্রাপ্ত আঞ্চলিক কর কর্মকর্তা নবায়নকৃত লাইসেন্স টি দেখে কোন সমস্যা থাকলে জানাবেন অথবা কোথায় কত টাকা দিতে হবে তা বলে দিবেন ( এখন অনেক ক্ষেত্রেই সরাসরি ব্যাংকে গিয়ে টাকা জমা দিলেই হয়ে যায় ) ।
★ ট্রেড লাইসেন্স যদি এক বা একাধিক বছর হালনাগাদ করা না হয়, তাহলে কি ট্রেড লাইসেন্স বাতিল হয়ে যাবে ?
প্রতি বছর ট্রেড লাইসেন্স হালনাগাদ করা হয় যাতে করে ট্রেড লাইসেন্স এর কার্যকারিতা বহাল থাকে এবং আপনার ব্যবসার বৈধতা বজায় থাকে । তারমানে আপনি যদি ট্রেড লাইসেন্স হালনাগাদ না করেন তাহলে আপনার ব্যবসার বৈধতার অন্যতম যে ডকুমেন্ট সেটি তার কার্যকারিতা হারাবে তবে আপনার ট্রেড লাইসেন্স বাতিল হয়ে যাবে না।
এছাড়া ট্রেড লাইসেন্স হালনাগাদ না করার জন্য ট্রেড লাইসেন্স অথরিটি চাইলে আপনার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করতে পারে । সেক্ষেত্রে আপনাকে জরিমানা প্রদান করে ট্রেড লাইসেন্স হালনাগাদ করতে হবে ।
★ ট্রেড লাইসেন্স নবায়ন না করলে কি হবে?
আপনি যদি আপনার ট্রেড লাইসেন্স নবায়ন (Renew) না করেন, তাহলে আপনার ট্রেড লাইসেন্স এর বিপরীতে প্রতি মাসে আপনার ট্রেড লাইসেন্স ফি এর ১০% হারে জরিমানা যুক্ত হতে থাকবে অর্থাৎ পরবর্তীতে ট্রেড লাইসেন্স হালনাগাদ করতে গেলে বছরে ১২০% জরিমানা দিতে হবে।
★ নবায়ন ফি কত হতে পারে ও কত দিন লাগে?
লাইসেন্স নবায়ন ফি নতুন লাইসেন্স ফির সমান এবং তার সাথে যুক্ত হয় ৩০০০ টাকা যা উৎসকর হিসেবে দিতে হয় । আর এটি ১ থেকে ৩ কার্যদিবসের মধ্যেই হয়ে যায়।
Tumblr media
★ ট্রেড লাইসেন্স হালনাগাদের সময়সীমা ?
আপনার লাইসেন্সটি জুনের ৩০ তারিখেই মেয়াদ উত্তীর্ন হয়ে গিয়েছে ।
সাধারনত ১লা জুলাই থেকে ৩০ সেপ্টেম্বরের পর্যন্ত বিনা জরিমানায় লাইসেন্স নবায়নের সুযোগ থাকে। এর মধ্যে লাইসেন্স নবায়ন না করলে এর সঙ্গে যুক্ত হবে ৩০ শতাংশ সারচার্জ ( জরিমানা ) এবং এর পরে প্রতি মাসে ১০% হারে জরিমানা যুক্ত হতে থাকবে ।
★ ট্রেড লাইসেন্স বন্ধ করতে হলে কি করতে হবে ?
কেউ ব্যবসা বন্ধ করে ট্রেড লাইসেন্স সারেন্ডার করতে চাইলে তার সে সুযোগ আছে । তবে যে বছর নবায়ন সম্পন্ন রয়েছে, ঐ বছরে জুনের মধ্যে করলে কোন খরচ নেই।
তবে জুনের পরে করলে অবশ্যই নবায়ন করে ( জরিমানা থাকলে পরিশোধ করে ) ব্যবসার ইতি টানতে হবে। অন্যথায় কর্পোরেশন তার বিরুদ্ধে মামলা করার এখতিয়ার রাখে।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ
ট্রেড লাইসেন্স করতে আবশ্যই আপনাকে পূর্বের ট্রেড লাইসেন্স এবং জমার রশিদ প্রদান করতে হবে।
#trade
#license
#renewal
0 notes
hassanandassociates · 2 years
Text
🔸 উইল সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য
উইল বা ওসিয়ত হলো ভবিষ্যৎ দান। কোনো ব্যক্তির মৃত্যুর পর তার রেখে যাওয়া সম্পত্তি বা সম্পত্তির মুনাফা কিভাবে বিলি-বন্টন করা হবে তা তার মৃত্যুর পূর্বেই লিখিত বা মৌখিকভাবে নির্ধারণ করে যাওয়ার আইন সম্মত ঘোষণাই হলো উইল বা ওসিয়ত।
🔸 উইলের শর্তঃ
✅ মুসলিম, হিন্দু ও খ্রিষ্টান এ তিন সম্প্রদায়ের উত্তরাধিকার আইনেরই বিধান হলো যে, সুস্থ মস্তিস্ক সম্পন্ন যেকোনো সাবালক ব্যক্তি উইল করতে পারবেন।
✅ উইলকারীর ইচ্ছা সুস্পষ্ট ও সঠিকভাবে নির্ণয়যোগ্য হতে হবে।
✅ উইল, উইল দাতার মৃত্যুর পর কার্যকর হবে।
✅ উইল যে কেউ গ্রহণ করতে পারেন।
🔸 উইলের উদ্দেশ্যঃ
উইল করা যায় (ক) ব্যক্তির উদ্দেশ্যে এবং (খ) ধর্মীয় উদ্দেশ্যে। ব্যক্তির উদ্দেশ্যে উইল আবার দু’প্রকার (১) ওয়ারিশের বরাবরে উইল এবং (২) ওয়ারিশ নয় এমন ব্যক্তির বরাবরে উইল।
১) ওয়ারিশের বরাবরে সম্পাদিত উইলের বিধানঃ
✅ অন্য ওয়ারিশদের সম্মতি না থাকলে উইল বাতিল বলে গণ্য হবে।
✅ অন্য ওয়ারিশদের সম্মতি থাকলে উইল সম্পূর্ণ কার্যকরী হবে।
✅ ওয়ারিশদের সম্মতি কার্যকর হবে উইল দাতার মৃত্যুর পর।
২) ওয়ারিশ নয় এমন ব্যক্তি বরাবরে সম্পাদিত উইলের বিধানঃ
✅ ওয়ারিশদের সম্মতি থাকলে উইল সম্পূর্ণ কার্যকরী হবে।
✅ ওয়ারিশদের সম্মতি না থাকলে উইল দাতার নিট সম্পত্তির ১/৩ এর উপর উইল কার্যকরী হবে।
🏡 উইল সর্বদা নিট সম্পত্তির উপর প্রযোজ্য হবেঃ
(ক) উইল দাতার মৃত্যুর অব্যবহিত ৩ মাস পূর্বের ভৃত্য বা চাকরের পাওয়ানাদি।
(খ) মৃত্যু শয্যাকালীন খরচাদি।
(গ) মৃত্যুর পর দাফন-কাফনের খরচ।
(ঘ) স্ত্রীর দেন-মোহরের পাওয়ানা পরিশোধ ব্যয়।
(ঙ) উইল প্রবেট এবং সাকসেশন সার্টিফিকেট ব্যয়।
(চ) ঋণ পরিশোধ (আগের ঋণ আগে পরিশোধ ভিত্তিতে)।
(ছ) ঋণ পরিশোধের আগে স্ত্রীর দেন-মোহর পরিশোধ করতে হবে।
🔸 উইলের উপাদানঃ
(১) একই সম্পত্তি নিয়ে একাধিক উইল করা হলে সর্বশেষ উইলটি সর্বপ্রথম কার্যকরী হবে এবং সম্পত্তি অবশিষ্ট থাকা সাপেক্ষে পরবর্তী উইলগুলো কার্যকরী হবে।
(২) অজাত ব্যক্তি উইলের তারিখ হতে ৬ মাসের মধ্যে জন্মগ্রহণ করলে তার বরাবরে করা উইল বৈধ হবে।
(৩) উইল মৌখিক ও লিখিত দু’ভাবেই করা যায়। এমনকি অসামর্থ্যের কারণে ইঙ্গিতেও করা যায়। তবে মৌখিক উইলের ক্ষেত্রে ২ জন পুরুষ বা ১ জন পুরুষ ও ২ জন মহিলা সাক্ষীর উপস্থিতিতে হতে হবে।
(৪) নাবালক উত্তরাধিকারী সাবলকত্ব লাভের পর উইলে সম্মতি দিতে পারবেন।
(৫) উইল দাতা মৃত্যুর পূর্বে যে কোন সময় উইল বাতিল করতে পারেন। সম্পত্তি একবার উইল করার পর পুনরায় তা অন্য কারো অনুকূলে উইল করলে পূর্বের উইলটি স্বয়ংক্রীয়ভাবে বাতিল হয়ে যাবে। উইল বাতিলের জন্য মামলার প্রয়োজন হয় না।
(৬) ১৮৭০ সনের হিন্দু আইন অনুসারে একজন হিন্দু তার সকল সম্পত্তি উইল করতে পারেন, তবে যাদের ভরণপোষনের জন্য তিনি আইনত বাধ্য তাদের জন্য উপযুক্ত ব্যবস্থা রেখে বাকী সম্পত্তি উইল করতে হবে।
(৭) উইলকারীর কোন উত্তরাধিকারী না থাকলে তিনি তার সমস্ত সম্পত্তি যে কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নামে উইল করে দিতে পারেন।
(৮) উইল গ্রহণকারীকে দাতার মৃত্যুর সময় জীবিত থাকতে হবে।
(৯) উইলকারী মৃত্যুর মুহূর্ত হতে উইল কার্যকর হবে।
🔸 নিম্নোক্ত কারণে উইল বাতিল বলে গণ্য হবেঃ
(১) উইলের পর উইলদাতা বিকৃত মস্তিষ্ক হলে, মৃত্যুর পূর্বে তিনি সুস্থ হলেও।
(২) উইল গ্রহীতা দাতার আগে মারা গেলে।
(৩) উইল দাতা বা গ্রহীতা ধর্ম ত্যাগ করলে
(৪) উইল গ্রহীতা দাতাকে হত্যা করলে।
(৫) উইলকৃত সম্পত্তির উপর অন্য কারো অধিকার সাব্যস্ত হলে।
(৬) উইলকারী উইলকৃত সম্পত্তি বিক্রি বা দান করলে বা তাতে বাড়ি তৈরি করলে।
🔸 উইল প্রবেটঃ
উইল বা ওসিয়তের মাধ্যমে হিন্দু সম্প্রদায়ের কোন ব্যক্তি তার জীবদ্দশায় কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নামে তার সম্পত্তি উইল করে গেলে উইলটি বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট এখতিয়ারবান দেওয়ানি আদালতের অনুমোদন লাগবে, এরূপ অনুমোদন নেয়াকেই বরে উইল প্রবেট। আদালত কালেক্টরের নিকট সম্পত্তির কোর্ট ফি সঠিক আছে কিনা, সম্পত্তিটি সরকারের কিনা, সম্পত্তিটি উইলদাতার কিনা এতে আর কারো স্বা��্থ আছে কিনা ইত্যাদি জানতে।
Tumblr media
0 notes
hassanandassociates · 2 years
Text
💥 Succession Certificate বা সম্পত্তির ওয়ারিশান সনদ কি এবং কীভাবে পাওয়া যায়?
>> Succession Certificate বা সম্পত্তির ওয়ারিশান সনদ হচ্ছে মৃত ব্যাক্তির ব্যাংকে জমানো টাকা, কোম্পানীর শেয়ার, ডিবেঞ্চার, রয়্যালটির সর্বোপরি মৃত ব্যাক্তির সম্পত্তির বৈধ উত্তরাধিকার প্রমাণ করার প্রমাণপত্র। সাকসেশন অ্যাক্ট ১৯২৫ এর ধারা ৩৭০-৩৮৯ এ সাকসেশন সার্টিফিকেট এর ব্যপারে বলা আছে। যদি উত্তরাধিকারদের মধ্যে কেউ নাবালক থাকে তবে একই আদালত থেকে আবেদনের মধ্যমে তার আইনানুগ অভিভাবক নির্ধারণ করা যায়। আইনে সাকসেশন সার্টিফিকেট গ্রহণের জন্য আবেদনের কোনো সময়সীমা নির্দিষ্ট করা নেই।
✅ ওয়ারিশান (উত্তরাধিকার) সার্টিফিকেট পাবার জন্য জেলা জজ এর আদালতে যথাযথ কাগজপত্র সহ আবেদন করতে হয়। এ আবেদনে অবশ্যই মৃত ব্যক্তির মৃত্যুর সময়, বাসস্থান, সব বৈধ উত্তরাধিকার, ঋণ এবং সম্পত্তি যে জন্য সার্টিফিকেট চাওয়া হয়েছে তার সস্পূর্ণ বিবরণ থাকতে হবে।
👉 সেক্ষেত্রে প্রথমে আপনাকে যেই সমস্ত কাগজপত্রাদি সংগ্রহ করতে হবে তা হলো :-
১) চেয়ারম্যান বা কমিশনার কর্তৃক ওয়ারিশান সার্টিফিকেট।
২) সিটি করপোরেশন, পৌরসভা বা চেয়ারম্যান অফিস বা কমিশনারের কাছ থেকে মৃত্যুর সনদপত্র (ডেথ সার্টিফিকেট)
৩) যদি ব্যংক থেকে মৃত ব্যক্তির টাকা উত্তোলন সম্পর্কে হয়, তাহলে মৃত ব্যক্তি ব্যাংকে কত টাকা রেখে গেছেন, সংশ্লিষ্ট ব্যাংক থেকে একটি সনদ (ব্যালান্স কনফারমেশন লেটার) ওঠাতে হবে।
এ আবেদন করার পর আদালত থেকে উত্তরাধিকার সনদের আবেদন মঞ্জুর করলে কোর্ট ফি দাখিল করতে হবে। সেক্ষেত্রে আপনি ব্যাংক থেকে কত টাকা ওঠানোর জন্য আবেদন করছেন, তার ভিত্তিতে কোর্ট ফি নির্ধারিত হয়।
নিয়ম অনুযায়ী দাবিকৃত অর্থের পরিমাণ ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত হলে কোনো কোর্ট ফি দিতে হয় না।
কিন্তু ২০ হাজার থেকে এক লাখ টাকা পর্যন্ত এক শতাংশ কোর্ট ফি দিতে হয়। আবার এক লাখ এক টাকা থেকে যেকোনো পরিমাণ অর্থের ওপর দুই শতাংশ কোর্ট ফি জমা দিতে হয়।
সাধারণত সাকসেশন সার্টিফিকেট পেতে তিন-চার মাস সময় লাগে। এভাবে আইনি প্রক্রিয়ায় এগোলে উত্তরাধিকার সনদ পাওয়ার মাধ্যমে ব্যাংকে রক্ষিত টাকা সহজেই তোলা যাবে।
#succession #certificate
Tumblr media
0 notes
hassanandassociates · 2 years
Text
#law_firm #incometax
Tumblr media
https://taxadvisor.com.bd
1 note · View note
hassanandassociates · 2 years
Text
একটি দৃশ্যপট,
একজন বেতনভোগীর সারা বছরের বেতন আয় (বেতন কাঠামো) অনুযায়ী ট্যাক্স আসে ১,৮৬৮ টাকা।
সেই অনুযায়ী মাসে টিডিএস কাটা উচিত ১৫৫ টাকা করে।
কিন্তু, ঐ ব্যক্তির একটি ব্যাংক ডিপিএস আছে, ২০০০x১২=২৪,০০০ টাকা বছরে, যার কারনে সে কর রেয়াত পাওয়ার যোগ্য বছরে ৩,৬০০ টাকা।
দেখা যাচ্ছে, ব্যাক্তির বাৎসরিক প্রদেয় করের তুলনায় কর রেয়াতের পরিমান বেশি হচ্ছে, যার কারনে তার বাৎসরিক নীট প্রদেয় কর (১,৭৩২) টাকা নেগেটিভ হচ্ছে, তার মানে নীট প্রদেয় কর শুন্য।
এমতাবস্থায়, তিনটি প্রশ্নঃ
১/ তার বেতন আয় থেকে কোম্পানী মাসিক টিডিএস কাটবে কিনা?
২/ যদি কোম্পানী মাসে মাসে টিডিএস কাটে, তাহলে বছর শেষে রিটার্নে কর্তনকৃত টিডিএস সময় কিভাবে হবে?
৩/ তাকে কি নুন্যতম কর ৫,০০০/৩,০০০ জমা দিতে হবে কিনা?
উত্তরঃ-
এক্ষেত্রে কোম্পানী ন্যূনতম হারে অর্থাৎ বার্ষিক ৫,০০০/৩,০০০ টাকা যেটা প্রযোজ্য, সে হিসেবে আনুপাতিক হারে প্রতি মাসে বেতন থেকে উৎসে কর কর্তন করবে।
রিটার্ন দাখিলের সময় যদি অন্যান্য আয় থাকে এবং তার কারণে অতিরিক্ত কর নিরুপিত হলে, সেক্ষেত্রে উক্ত ৫,০০০/৩,০০০ টাকা সমন্বয় করা যাবে।
#tds #incometax
Tumblr media
1 note · View note
hassanandassociates · 2 years
Text
Tumblr media
1 note · View note
hassanandassociates · 2 years
Text
*** কোম্পানি রেজিস্ট্রেশন এখন মাত্র ৩-৭ দিনে করা সম্ভব ***
#কোম্পানি_রেজিস্ট্রেশন ও #আমদানি_রপ্তানি লাইসেন্সে সহায়তা।
👌 কেন ব্যবসা শুরু করবেন প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি রেজিস্ট্রেশন করে ?
প্রিয় সুধী,
আমরা লক্ষ্য করেছি যে, অনেক উদ্যোক্তা বা নতুন ব্যবসায়ী তাদের ব্যবসা শুরু করেন একটি ট্রেড লাইসেন্স দিয়ে। আমাদের দীর্ঘ দিনের পূর্ব অভিজ্ঞতা থেকে কোম্পানি পরামর্শ দাতা হিসেবে উদ্যোক্তা বা নতুন ব্যবসায়ীদের প্রতি পরামর্শ হল, ব্যবসা শুরু করুন কিন্তু প্রথমে প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি রেজিস্ট্রেশন দিয়ে শুরু করুন ।
👉 প্রথমে শুধু ট্রেড লাইসেন্স এর উপর ভিত্তি করে উপরোক্ত সমস্ত ডকুমেন্ট বা প্রোফাইল ডেভেলপ করলে পরবর্তীতে ওই নামে আপনি প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি করার সুযোগ নাও পেতে পারেন, কারন ততদিনে অন্য কেও আপনার ব্যবসায়িক নামে তা' রেজিস্ট্রেশন করে নিতে পারে। যা আপনার জন্য অপূরণীয় ক্ষতির কারণ হতে পারে।
👉 এছাড়া ভিত্তি হিসেবে ট্রেড লাইসেন্স এর চেয়ে প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানির অনেক রকম সুবিধাদি বা গ্রহনযোগ্যতা রয়েছে। যেমন ব্যাংক লোন পেতে, প্রোজেক্ট লোন পেতে, সামাজিক মর্যাদা সমুন্নত রাখার ক্ষেত্রে, সাপ্লাই বা টেন্ডার আবেদনে সুবিধা, ব্যক্তি বা অন্যান্য কোম্পানি থেকে বিনিয়োগ পেতে সুবিধা, আন্তর্জাতিক পরিচয়ের ক্ষেত্রে, দেশব্যাপি সম্মানের সাথে ব্যবসা করার সুবিধা ইত্যাদি।
তাই ব্যবসা শুরুর পূর্বে করুন প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি হিসেবে রেজিস্ট্রেশন করুন, যা আপনার পূর্বের গড়া সুনাম ও ব্রান্ড অক্ষুন্ন রাখতে সহায়ক হবে।
বাংলাদেশে এখন মাত্র ৩-৭ দিনের মধ্যে প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানির নিবন্ধন করা যায়, আপনি দেশের বাহিরে থাকাকালীন সময়েও বাংলাদেশে প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানির নিবন্ধন করতে পারবেন।
👌 বাংলাদেশে প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানির নিবন্ধন এখন সম্পূর্ণ অনলাইন কার্যক্রম হয়ে যাওয়ায়, এটি এখন অনেক সহজতর।
কোম্পানির নিবন্ধনের জন্য আমাদের কেবল ২ জন পরিচালক এর NID ও TIN নম্বর প্রয়োজন ।
👉 আয়কর বিষয়ক ছাড়াও আমাদের অন্যান্য সেবা সমূহ :
Tumblr media
কোম্পানি রেজিস্ট্রেশন (দেশি ও বিদেশি) ও রিটার্ন ফাইলিং ও পরবর্তীতে যে কোনো পরিবর্তন মূলক কাজ, পার্টনারশিপ রেজিষ্ট্রেশন, আমদানি রপ্তানি লাইসেন্স, BIN, মাসিক ভ্যাট ফাইলিং, ট্রেড লাইসেন্স।
বিস্তারিত জানতে নীচের whatsapp নম্বরে যোগাযোগ করতে পারেনঃ
+880 1713-257629
1 note · View note
hassanandassociates · 2 years
Text
youtube
1 note · View note
hassanandassociates · 2 years
Text
#hassanandassociates #bangladesh
Tumblr media
1 note · View note