Don't wanna be here? Send us removal request.
Photo

পরীক্ষা থাকলে মাথায় হাসজারুরা কবাডি খেলে,মোটাভাই গাট্টা মারে, গ্যাস হয়। তাঁর মধ্যে আবার IT পরীক্ষা!!! পুরো গোঁদের উপর বিষফোঁড়া। অন্যদিন রাতে তো পরকীয়া পেজে নয়তো বং ক্রাশ পেজে জীবন বিজ্ঞান পরি এখন এই সব জিনিস পোষায় বলুন তো। ফলে পুরো সেমিস্টারের পড়া এক রাতে ১.৩০ অ��ধি পড়ে এবং পরেরদিন সকাল ৫.৩০ থেকে পড়তে বসে চশমা অবধি বেঁকে গেছে। তাই পরীক্ষা দিতে যাওয়ার সময় পেট গুরগুর কে অন্যদিকে চ্যানেলাইজ করতে ট্রেনে যেতে যেতে একটু পড়াশোনা করছিলাম।
বিঃদ্রঃ- পরীক্ষা দিতে নিয়ে যাওয়ার জন্যে আমি না থাকলেও ব্লগ টা থাকবে।।
0 notes
Video
youtube
সারাজীবনে কি কি দিতে পারবো জানিনা। শুধু বলবো ভালো রাখার চেষ্টা করবো, খুশি থেকো,আনন্দে থেকো ভালো থেকো।। ভালোবাসা নিও। তুমি না থাকলে আমার ঘণ্টে থাকতো না তাই জন্মের পরের পুরনো কষ্ট চেপে না রেখে জন্মদিনে আনন্দ করো, হাসিখুশি থাকো... ভালোবাসি বাবান। জন্মদিনের শুভেচ্ছা নিও
0 notes
Text
প্রচুর কবিরা আছে রূপসার সংস্পর্শে, সেরকমই একজন অভিজ্ঞান, রুপ্সা কে নিয়ে লেখা কবিতা
: বন্ধু রে তুই শিক্ষা দিলি
আপন করে যন্ত্রনা
দেওয়ালে পিঠ ঠেকলে
শেখাস প্রতিবাদের মন্ত্রনা
বন্ধু রে তুই অভিমানী
মান তো রে তোর ঠুনকো নয়
নিপাত করে কুতসাবাদীর
দম্ভ কে কর চূর্ণময়
বন্ধু তুমি জীবনরেখা তুলির টানে নোটবুকে
তুলিকে তুই কাস্তে বানা
ছিন্ন করে শত্রুকে
জনম কে তুই সার্থক কর
আহ্বান করে বিপ্লবের
তুই যে মোদের বীরাংগনা
সময় তোকে ডাকছে ফের
0 notes
Photo

আমার সোনা বাচ্চা টাকে সুন্দরী খুব কম ক্ষেত্রেই লাগে এটা তাঁর মধ্যে একটা
0 notes
Text
একটু আগে যার কথা বলছিলাম সেই ভুবন দার রূপসার জন্যে একটি ছোট্ট ভালবাসা। জীবনে অনেক মানুষ দেখেছি এত ভালো মানুষ খুব দেখেছি খুব গর্ব হয় ভুবন দা কে চিনি বলে।
অ্যাকশন... -------------------- ...তারপর দুম করে ক্যামেরাটা জুম ইন্ করে। তন্ন তন্ন করে খুঁ���ে ফেরে পারিজাত ফুল। সাম্যবাদের স্বর্গ গড়ার শৈশব উল্লাসে দু'হাত কাছাকাছি এনে, খুব কাছাকাছি একটা মনের মত ফ্রেম তৈরী করার চেষ্টা করে। ব্যাস, সঙ্গে সঙ্গে একটা মস্ত জাম্পকাট্। দুর দুর, সাম্যবাদ আর স্বর্গ, শব্দদুটো কখনও পাশাপাশি বসে নাকি! একি মগের মুলুক, নাকি দ্বন্দ্ব মূলক তথাস্তুবাদ! অগত্যা লো-অ্যাঙ্গেল শটে রহস্য বোনার প্রয়াস। ঠিক তখনই আঁতিপাতি করে খুঁজে পাওয়া একটা স্বপ্নের সফটওয়্যারে শুরু হয়ে যায় ফেড-ইন ফেড-আউটের অনন্ত খেলা। যে যার মত পি.ও.ভি থেকে বুঝতে শুরু করে, এই সিনেমাটা নিষিদ্ধ না সুসিদ্ধ, কোনটা হতে পারে। শুধু ডিরেক্টর বসে থাকে মস্তিষ্কের উর্বর মরুদ্যানে। প্রতিটা সিনের পর কাট-টু করে চলে যায় চায়ের গেলাসে, যেখানে দিনভর আড্ডায় মেতে থাকে বিকেন্দ্রীয় বেঁচে থাকা। কারণ বেঁচে থাকা প্রতিটা দিনই আসলে এক একটা সিনেমার শুভ জন্মদি���। প্রতিটা ক্ল্যাপস্টিকে হৃদস্পন্দন আসলে জীবনের উৎসবকে একটাই কথা বলে, অ্যাকশন... (আমার আপাতত শেষ কাজের ডিরেক্টরের "২১শে পা" উপলক্ষে অনেক ভালবাসা...)
0 notes
Photo

এই ডিরেক্টর কিন্তু অ্যাকশান বলেনা শুধু কাট বলে
1 note
·
View note
Text
আচ্ছা এবার আসি পরের অংশে,
এই যে ভদ্রমহিলার জন্যে এত কিছু করা তিনি কিন্তু আজ ২১ হচ্ছেন,( মানষিক ভাবে ১২) তিনি কিন্তু মাঝে মাঝে গম্ভীর থাকেন, অই যেমন পরীক্ষা খারাপ হলে বা পাতলা ইয়ে হলে আরকি। আসলে এনার মর্জির হিসাব রাখার ক্ষমতা কারুর নেই, আসলে প্রতিভামান মানুষ তো তাই আর কি। ইনি আবার সিনেমা বানান কিন্তু, পছন্দের তালিকায় তন্দুরি থেকে ফিশফ্রাই,আলুর চপ মোগলাই, গোদার থেকে সানি লিওনি (অই আর কি বয়সের দোষ) কিছুই বাদ নেই। লম্বায় ৫ ফুট হলে হবেকি সুযোগ পেলে একদিন আকাশ ছোঁয়ার ক্ষমতা রাখেন ইনি, মিলিয়ে নেবেন আপনারা। যাই হোক আবার কিছু বিশেষ ছবি দেখেনি
0 notes
Photo

রূপসার সঙ্গে যে মহান মানুষটি রয়েছেন তিনি হলেন বিজেতা, এই সম্পূর্ণ কর্মকাণ্ডের অন্যতম কাণ্ডারি
0 notes
Photo

খুব কম ছবিতেই স্নিগ্ধ লাগে, সমস্ত দুষ্টুমি, রাগ, অভিমান পেরিয়ে এখন সে স্নিগ্ধ। কবি হলে গুছিয়ে লিখতাম ছবিটা নিয়ে কিন্তু রিস্ক নিলাম না
0 notes
Photo

ঠিকানা, ১৮ নং পটলডাঙা, স্ট্রিট।। ( চশমা পরে কিরকম পাণ্ডা পাণ্ডা লাগছে)।।
0 notes
Photo

এটা সেই বিশেষ মুহূর্ত যখন ঘণ্টে পড়াশোনা করবে না বলে কান্নাকাটি করে। যদিও এই কান্না থামানোর একটাই উপায়, ফিস্ফ্রাই।।
0 notes
Text
যাই হোক অনেক ছবি দেখে নিলাম এবার ফিরি আবার চিঠি তে। আমাদের সবার জিবনেই কিছু আদরের মানুষ থাকে যাদের আমরা স্নেহ করি ভালোবাসি। অত্রি রূপসার জন্যে ঠিক সেরকমই একজন মানুষ। অসম্ভব ট্যালেন্টেড একজন লেখক। দেখেনি রূপসার জন্যে তাঁর লেখার একঝলক
একটা মানুষ যাকে আমি জানি। যদিও বা সে ফুলের মত নিষ্পাপ বা জলের মতো এরকম সহজ নয়। সে মানুষ, পরিপূর্ণ মানুষ। তার অভিমানে ফুটে ওঠে গোটা শহরের সরলতা। যার হাসির আড়ালে অনেকে ছায়া খুঁজে নিয়েছিলো নোয়ার নৌকায় ওঠার দিনে। আমি জানি সে বললে কথা বঞ্চিতরা অক্ষর পায়। দিনে দিনে হয়ে ওঠো লোকগীতির মত সরল ও গভীর। আমাদের যৌথ খামারে হিংসা নয় ফুলের চাষ হোক। আমাদের অচলায়তনে জেগে উঠুক ব্যতিক্রমী গল্পেরা......
অত্রি।
কি পরলেন তো এবার একটু কিছু মজাদার ছবি দেখেনি ঘণ্টে থুরি রূপসার। ফিরে আসব চিঠি নিয়ে কিছু ছবির পর
0 notes
Text
দেখুন সারাদিন বসে আমি বাজে বকবো তা তো না একটু রূপসার একজন বিতর্কিত বন্ধুর লেখা একটা চিঠি পরেনি তারপর আমি আবার ফিরবো,
আমার প্রিয়, রূপ আমাদের স্মৃতির শহরের কিছু টুকরো কথা....... "কিচ্ছু চাইনি আমি, আজীবন তোকে পাশে চাওয়া ছাড়া" তোকে নিয়ে আমি এক পৃথিবী লিখতে পারি এক আকাশ বলতে পারি। এই যে কারোর জন্য এক পৃথিবী লিখতে পারি সেটা তো তুই জানিয়েছিস আমায়। কলেজে যেদিন প্রথম যাই সেদিনও তোকে দেখেছিলাম কিন্তু খেয়াল করিনি তবে যে দিন খেয়াল করলাম সেদিন তোকে ঠিক একটা অকপট ঝরনার মতো মনে হয়ে ছিলো যাকে খুব সহজে বোঝা যায় কিন্তু গভীরতা মাপা যায় না। তারপর বহু কাল কেটেছে--- কলেজস্কোয়ার থেকে যে গল্প টা শুরু হয়েছিলো সেটা হাওয়া গলির পুরোনো বই, সি.ইউ এর নীচে পরোটা, ফেভারিট কেবিন, কফি হাউস, রমানাথ, শিয়ালদহে লোকাল ট্রেন হয়ে,বাগবাজার কাকার দোকান, মিছিলে, লা ওড়নার মধ্যে দিয়ে চলতে থাকে কিন্তু চলার পথ কখনো মসৃণ হয় না। ঠিক সেই কারণেই আসে বিচ্ছেদ, ভুল বোঝাবুঝি, অভিমান, রাগ। কিন্তু বিচ্ছেদ যে ভালোবাসা, ভালোরাখার থেকে বেশি ভারি নয়! তাই তো ফিরে ফিরে আসা আমাদের। হঠাৎ করে তোকে চমকে দিয়ে আবার ফিরে এলাম। আমি যে রূপসাকে চিনতাম সে এখন অনেক বদলেছে। আগের তুমি খুব সহজে কান্নাকাটি এখন তুমি শক্ত হাতের পরিস্থিতি, আগের তুমি বড্ড বেশি কথা, এখন তুমি ভীষণ কথাহীনতা আগের তুমি ইমম্যাচিওর খুব, এখন তুমি জীবনসংগ্রাম আগের তুমি কালবেলা, এখন তুমি মার্ক্সসিজম আগের তুমি ভীষণ আবেগ, এখন তুমি "না মানে না" সবটা ছাড়িয়েও এখনো তুমি আমার সাথী, আমার মন খারাপের ফোনকল, আমার নিঃসংগ দিনের স্তব্ধ বাগবাজার। একটাই কথা ভুল বোঝাবুঝি সব সম্পর্কতে থাকে, এখানেও আছে। তবু কথা দিলাম "মনে পড়লে তোকে আমি হাজার বার মনে করবো" সে তোর জন্মদিন হোক বা সাধারণ দিন। জন্মদিনের অনেক শুভেচ্ছা কমরেড। লড়াইয়ে থাকো। উইথ লাভ ইনকিলাব ইতি, বিজেতা
0 notes