বাংলাদেশের সংবিধান থেকে ইসলাম ধর্ম বিলুপ্তির দাবি ভারতে! কারন, মুক্তিযুদ্ধে নিহত ৩০ লাখ মানুষের মধ্যে ২৩ লাখই হিন্দু!!! বাংলাদেশের সংবিধান থেকে ইসলাম ধর্ম বিলুপ্তির দাবি ভারতে! কারন, মুক্তিযুদ্ধে নিহত ৩০ লাখ মানুষের মধ্যে ২৩ লাখই হিন্দু!!! ____________________ বাংলাদেশের সংবিধান থেকে রাষ্ট্র ধর্ম ইসলাম বিলুপ্তির দাবি জানিয়েছে ভারতের ক্যাম্পেইন এগেনস্ট এট্রোসিটিজ অন মাইনরিটিস ইন বাংলাদেশ (ক্যাম্ব) নামের একটি সংস্থা। পশ্চিমবঙ্গের যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে গত শনি ও রোববার সংস্থাটির সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়। বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন নিয়ে আগামী দিনের কর্তব্য নির্ধরণ করতে এ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছিল। এতে বাংলাদেশের দুই সংসদ সদস্যসহ বেশ কয়েকজন সংখ্যালঘু নেতা উপস্থিত ছিলেন। ওই সম্মেলনে বক্তরা বাংলাদেশ সরকারের কাছে সংখ্যালঘুদের জন্য আলাদা কমিশন গঠন, সংখ্যালঘুদের ওপর সব হিংসাত্মক আক্রমণ বন্ধ ও সহিংসতাকারীদের শাস্তি দেওয়া এবং ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া, বিশেষ ক্ষমতা দিয়ে হেট ক্রাইম এবং সংখ্যালঘুদের মানবাধিকার খর্ব করার বিষয় বিচারের জন্য আলাদা শাখা গঠন এবং বৈষম্যমূলক আইসিটি অ্যাক্ট বাতিলের দাবি জানিয়েছেন। সম্মেলনে বাজেয়াপ্ত ও দখল করে নেওয়া হিন্দু সম্পত্তি ফেরত দেওয়ার সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের দাবির পাশাপাশি সরকার যাতে ইসলাম তোষণ বন্ধ করে এবং সংখ্যালঘু নিধন বন্ধ করে সেজন্য বাংলাদেশ সরকারের উপর চাপ সৃষ্টির জন্য দাবি জানানো হয়েছে। ক্যাম্ব নামের সংস্থাটির সম্মেলনে দেশ বিদেশ থেকে আগত বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের শতাধিক প্রতিনিধি বাংলাদেশে বিভিন্ন ঘটনার উল্লেখ করে অভিযোগ করেছেন, বাংলাদেশে মঠ-মন্দিরে অগ্নিসংযোগ, ভাঙচুর, সংখ্যালঘুদের বসতবাড়ি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা, জমিজমা দখল ও উচ্ছেদ, নারী ধর্ষণ, জোরপূর্বক ধর্মান্তরকরণের মতো ঘটনা নিত্যনৈমিত্তিক হয়ে দাঁড়িয়েছে। সম্মেলনের শুরুতে ক্যাম্বের আহ্বায়ক মোহিত রায় বলেন, বাংলাদেশের হিন্দুদের ওপর নির্যাতন নিয়ে সকলকে সচেতন করার লক্ষ্য নিয়েই এই সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে। সম্মেলনে বিভিন্ন বক্তা ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের উপর জোর দিলেও সম্মেলনের ঘোষণা পত্রে বাংলাদেশ সরকারের সদিচ্ছার উপর আস্থা রাখা হয়েছে। সম্মেলনের উদ্বোধন করে ত্রিপুরার গভর্নর তথাগত রায় বলেন, বাংলাদেশে হিন্দুসহ সংখ্যালঘুদের উপর নির্যাতন চলছে দেশ বিভাগের সময় থেকে। এখনও তা অব্যাহত রয়েছে। তিনি ঘটনাক্রম উল্লেখ করে বলেছেন কীভাবে হিন্দুরা বিভিন্ন সময়ে গণহত্যার শিকার হয়েছেন। তিনি বলেছেন, বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পশ্চিমবঙ্গের বাঙালিদের সচেতন ও জাগরুক হতে হবে। তবেই ভারত সরকারের মাধ্যমে বাংলাদেশের উপর চাপ সৃষ্টি করা সম্ভব হবে। যুক্তরাষ্ট্র থেকে আসা মানবাধিকারকর্মী শীতাংশু গুহ আভিযোগ করেছেন, হিন্দুদের উপর নির্যাতন সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গিয়েছে। তিনি বলেছেন, হিন্দুদের উপর নির্যাতনের কোনও বিচার হয় না। প্রশাসন উল্টে সহায়তা করে দুষ্কৃতকারীদের। তিনি বলেন, বাংলাদেশে যাতে হিন্দুদের উপর নির্যাতন না হয় তা নিশ্চিত করুন মোদি সরকার। বাংলাদেশ মাইনরিটি ওয়াচের সভাপতি অ্যাডভোকেট রবীন্দ্র ঘোষও মনে করেন, পশ্চিমবঙ্গের হিন্দুরা যদি সজাগ হন এবং বাংলাদেশের সমস্যা নিজের মনে করে এগিয়ে আসেন তবেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেওয়ার আন্দোলন সফল হবে। বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রীস্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি ও এমপি উষাতন তালুকদার বলেছেন, চট্টগ্রামের আদিবাসিদের অবস্থা খুবই খারাপ। প্রশাসনে তাদের অংশিদারিত্বের কোনও সুযোগ দেওয়া হচ্ছে না। বিভিন্ন বাহিনীর মাধ্যমেই সব নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। সম্মেলনে থেকে মুক্তিযুদ্ধে হিন্দুদের অবদানকে আলাদাভাবে স্বীকৃতি দেয়ার দাবি জানানো হয়েছে। আলোচকরা জানিয়েছেন, মুক্তিযুদ্ধে নিহত ৩০ লাখ মানুষের মধ্যে ২৩ লাখই হিন্দু। সম্মেলন শেষে যে ঘোষণাপত্র প্রকাশ করা হয়েছে তাতে বাংলাদেশ সরকারের পাশাপাশি ভারত সরকারের কাছেও আবেদন জানানো @Rtnbd
0 notes
সত্যিকারের বৈধ ভালবাসা বনাম অবৈধ মিথ্যা নিষিদ্ধ প্রেম!
সত্যিকারের বৈধ ভালবাসা বনাম অবৈধ মিথ্যা নিষিদ্ধ প্রেম!
সত্যিকারের বৈধ ভালবাসা বনাম অবৈধ মিথ্যা নিষিদ্ধ প্রেম!
__________________________
চারটি অক্ষরের সমন্বয় খুব ছোট একটি শব্দ ভালবাসা যাকে আরবী ভাষায় মুহাব্বত ও ইংরেজী ভাষায় Love বলে। যার অর্থ হচ্ছে, অনুভূতি, আকর্ষণ, হৃদয়ের টান; যা মানুষের অন্তরে আল্লাহপাক সৃষ্টিগতভাবে দিয়ে দেন। সাধারণত ভালবাসা দুই ধরনের (১) বৈধ ও পবিত্র (২) অবৈধ ও অপবিত্র । বিবাহের পূর্বে আধুনিক যুবক-যুব তীরা যে সম্পর্ক…
View On WordPress
0 notes
আমাদের এ উপমহাদেশে রয়েছে দুজন নবীর কবর! আমাদের এ উপমহাদেশে রয়েছে দুজন নবীর কবর! >>>>>>>>>>>>>>>>>>>>> নবী আ. আল্লাহর বাণী প্রচারের জন্য পৃথিবীর নানা প্রান্তে ছড়িয়ে পড়েছিলেন। মহান আল্লাহর ঘোষণা অনুযায়ী প্রত্যেক জাতির নিকট তিনি নবী ও রাসুল আ. প্রেরণ করেছিলেন। আরব ভূ-খণ্ডে অনেক নবী ও রাসুল আ. কবরসহ অন্যান্য নিদর্শন থাকলেও পাক-ভারত উপমহাদেশে নবী আ. এর আগমনের তেমন কিছু জানা যায় না। কিন্তু আপনি জেনে আশ্চর্য হতে পারেন, পাকিস্তানে রয়েছে দুজন নবীর কবর। অন্তত এমনটিই দাবি করে পাকিস্তানের জনপ্রিয় জাতীয় দৈনিক কুদরত। এক প্রতিবেদনে তারা বলেছেন, পাকিস্তানের গুজরাট জেলায় রয়েছে দু’জন নবীর কবর। তাদের একজন হলেন, হজরত আদম আ. এর ছেলে কিমবিত আ.। তার ২৭০ ফিট লম্বা কবর পাকিস্তানের গুজরাত জেলার ব্রিলা গ্রামে রয়েছে। অন্যজন হজরত নুহ আ. এর ছেলে হাম আ.। ১৮৯১ খ্রিস্টাব্দে হাফেজ শামসুদ্দিন আফগানি পাকিস্তানে জিলাম জেলায় আবিস্কার করেন। তার কবর ৭৪ ফিট লম্বা। ১৯৯৪ সালে হাজি ফরমান আলি মুশতারি মাজারের সংস্কার করেন। @Rtnbd
0 notes
মুসলিম জাতিকে বিজয়ী বলায় সিঙ্গাপুরের একজন ইমামকে ৪০০০ ডলার জরিমানা করা হল! মুসলিম জাতিকে বিজয়ী বলায় সিঙ্গাপুরের একজন ইমামকে ৪০০০ ডলার জরিমানা করা হল! __________________________ ইমামের বক্তব্যকে আক্রমণাত্মক অভিহিত করে সিঙ্গাপুরের একজন ইমামকে চার হাজার ডলার জরিমানা করা হয়েছে। শুক্রবার তার জুমার বয়ানে তিনি বলেছিলেন, ‘আল্লাহ আমাদেরকে ইহুদি ও খ্রিস্টানদের উপর জয়ী হিসেবে সৃষ্টি করেছেন’। সিঙ্গাপুরে বসবাসরত বিভিন্ন ধর্মীয় সম্প্রদায়ের মাঝে বিদ্বেষ ছড়িয়েছেন এমন অভিযোগে সিঙ্গাপুর আদালত তাকে এ শাস্তি প্রদান করে। এ সময় ইমাম তার দোষ স্বীকার করেন। ইমাম নাল্লা মুহাম্মদ আবদুল জামিল একজন ভারতীয়। তিনি গত ফেব্রুয়ারিতে তার জুমার এক বয়ানে বলেছিলেন, ‘আল্লাহ আমাদেরকে ইহুদি ও খ্রিস্টানদের উপর জয়ী হিসেবে সৃষ্টি করেছেন’। এ বয়ান একজন ভিডিও করে এবং তা সামাজিক যোগাযোগ মা্ধ্যমে শেয়ার করে। বিষয়টি পুলিশের দৃষ্টিগোচর হলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করে। অভিযোগ দায়ের করার পর ইমাম নাল্লা মুহাম্মদ সিঙ্গাপুরের অন্যান্য ধর্মীয় মতাবলম্বীদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করেন। সাথে সাথে ইন্ডিয়ান মুসলিম ফেডারেশনও দুঃখ প্রকাশ করে। তিনি তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের ব্যাপারে বলেন, তিনি আরবি ভাষায় রচিত একটি ধর্মীয় গ্রন্থ পাঠ করে শুনিয়েছেন মাত্র। নিজের পক্ষ থেকে এমন কথা বলেন নি। দুঃখজনকভাবে সেখানে অন্য ধর্ম অনুসারীদের কষ্ট পাওয়ার বিষয় রয়ে গেছে। তিনি জানান, বইটি বেশ পুরাতন। ইমাম নাল্লা মুহাম্মদ রায়ের ব্যাপারে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন। কেননা এ অভিযোগে তার তিন বছর পর্যন্ত জেল হতে পারতো। @Rtnbd
0 notes
‘টাকা-পয়সা দিতে না পারলে তুই আমার সঙ্গে রাত কাটালে তোর স্বামীর সব অপরাধ মুছে দেব’”পুলিশ” ‘টাকা-পয়সা দিতে না পারলে তুই আমার সঙ্গে রাত কাটালে তোর স্বামীর সব অপরাধ মুছে দেব’"পুলিশ" _________________________ যশোরে পুলিশের অত্যাচার থেকে রেহাই পেতে বিষপানে আত্মহত্যার চেষ্টা চালিয়েছেন সাবিনা ইয়াসমিন (৩২) নামে এক অন্তঃসত্ত্বা নারী। সোমবার সকালে সদর উপজেলার বড় শেখহাটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। সাবিনা ওই গ্রামের আবদুল গফুরের স্ত্রী। তাকে যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। সাবিনার অভিযোগ, বিভিন্ন সময় তার স্বামী আবদুল গফুরকে মাদক মামলায় আটক করে অন্তত ৫ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন যশোর ডিবি পুলিশের দারোগা আলমগীর হোসেন ও কোতোয়ালি থানার দারোগা বিপ্লব। পাশাপাশি তাকে অনৈতিক প্রস্তাব দিয়েছেন দারোগা আলমগীর। হাসপাতালের মেঝেতে শুয়ে সাবিনা যুগান্তরকে জানান, বছরখানেক আগে সঙ্গদোষে তার স্বামী আবদুল গফুর মাদকাসক্ত হয়ে পড়েন। এ সময় দারোগা আলমগীর তাকে বেশ কয়েকবার আটক করেন। প্রতিবারই ২০-৩০ হাজার টাকা নিয়ে পেইন্ডিং মামলায় চালান দেন। এভাবে তার নামে ৫টি মামলা রয়েছে। এ পরিস্থিতিতে তিনি ও আত্মীয়-স্বজন মিলে গফুরকে মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে ভর্তি করে সুস্থ ও মাদকমুক্ত করেন। নামাজ-কালামের পাশাপাশি তাকে তাবলিগ জামাতেও পাঠান। সাবিনার দাবি, তার স্বামী ভালো হওয়ার চেষ্টা করলেও দারোগা আলমগীর ও বিপ্লব তার পিছু ছাড়েনি। ২৪ মার্চ তারা পুলিশ সুপারের কথা বলে গফুরকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায়। যা গোটা গ্রামবাসী জানেন। কিন্তু এ দিন সন্ধ্যায় পুলিশ সাবিনাকে ফোন করে জানায়, তার স্বামীর কাছ থেকে ৫ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার হয়েছে। তাকে ছাড়িয়ে নিতে হলে ১০ লাখ টাকা লাগবে। টাকা দিতে ব্যর্থ হওয়ায় পরদিন পুলিশ তাকে আটক দেখিয়ে চালান দেয়। ওই দিন রাতে দারোগা বিপ্লব তাকে ফোন করে ৯০ হাজার টাকা দাবি করেন। অন্যথায় তার স্বামীর হাত-পা ভেঙে ফেলার হুমকি দেন। বিপ্লবের টাকা দাবির পাশাপাশি দারোগা আলমগীর তাকে ফোন করে বলেন, ‘টাকা-পয়সা দিতে না পারলে তুই আমার সঙ্গে রাত কাটালে তোর স্বামীর সব অপরাধ মুছে দেব।’ এ পরিস্থিতিতে বাড়ির টিভি-ফ্রিজ বিক্রি করে ২৬ মার্চ ২০ হাজার টাকা পুলিশকে দেন তিনি। এসব বিষয় উল্লেখ করে স্বামীকে রক্ষায় ২৮ মার্চ পুলিশ সুপার বরাবর আবেদন করেন সাবিনা। আবেদনে তিনি জানান, দারোগা আলমগীর ও বিপ্লব ফোন করে তাকে হুমকি-ধমকিসহ অনৈতিক প্রস্তাব দিয়ে যাচ্ছেন। তিনি ৬ মাসের অন্তঃসত্ত্বা। এই পরিস্থিতিতে সুবিচার না পেলে তিনি সন্তানদের নিয়ে একসঙ্গে আত্মহত্যা করতে বাধ্য হবেন। কিন্তু এরপরও পরিস্থিতির কোনো পরিবর্তন হয়নি। বরং এসপির কাছে আবেদন করায় দারোগা আলমগীর ও বিপ্লব ক্ষুব্ধ হয়ে রোববার রাতে সাবিনার বাড়িতে হানা দিয়ে তাকে গালাগাল করে ফের হুমকি দেন। সোমবার সকালে সাবিনা সন্তানদের নিয়ে বিষপান করে আত্মহত্যার চেষ্টা চালান। প্রতিবেশীরা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেন। অভিযোগ সম্পর্কে জানতে চাইলে মুঠোফোনে সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) আলমগীর হোসেন বলেন, অভিযোগ সঠিক নয়। আমি কিছুই জানি না। কিন্তু আমার দোষ দেয়া হচ্ছে। তবে গফুরের পরিবারের সবাই আমাকে চেনে। পুলিশের কেউ ওদের বাড়িতে গেলেই আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ দেয়া হয়। গত ৬ মাসে গফুরের বাড়িতে গেছি প্রমাণ দিতে পারলে শাস্তি মাথা পেতে নেব। এ ব্যাপারে কথা বলতে উপ-পরিদর্শক (এসআই) বিপ্লবের মুঠোফোনে কল দিলে তিনি ফোন রিসিভ করে সাংবাদিক পরিচয় শুনে ব্যস্ত আছি বলে কেটে দেন। এরপর আর রিসিভ করেননি। যশোর পুলিশের মুখপাত্র ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শহীদ মো. আবু সরোয়ার বলেন, ওই মহিলার কাছ থেকে অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্ত করে দেখছি। যশোর গোয়েন্দা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ইমাউল হক বলেন, ‘ওই মহিলা মাদক ব্যবসায়ী। তার অভিযোগ মিথ্যা বানোয়াট ভূয়া ও ভিত্তিহীন। এটা তার মাদক ব্যবসার কৌশল।’ যশোর কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি আজমল হুদা সাংবাদিকদের জানান, সাবিনা নামে এক নারীর বিষপানের বিষয়টি তিনি জেনেছেন। তার অভিযোগ সম্পর্কেও পুলিশ অবগত হয়েছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। @Rtnbd
0 notes
90% মুসলমানের বাংলাদেশ তথা মুসলিম দেশে এই ধৃষ্টতা বন্ধ হোক! 90% মুসলমানের বাংলাদেশ তথা মুসলিম দেশে এই ধৃষ্টতা বন্ধ হোক! ---------------------- আল্লাহর নবী ইউসুফ আলাইহিস সালাম প্রেম করেছেন? মুর্খতা কিংবা দু:সাহস কোথায় গিয়ে ঠেকলে একজন নবীর ওপর বিবাহ বহির্ভুত নষ্টামীর মিথ্যা অভিযোগ আনা যায়! সুরা ইউসুফ জুড়ে এই নবীর পবিত্রতা ও সচ্চরিত্রের ভূয়সী প্রশংসা করছেন স্বয়ং আল্লাহ তা’আলা। বিষদ বিবরণ রয়েছে তাঁর চরিত্র হেফাজতের সফল যুদ্ধের বিরত্বগাঁথা। অথচ উক্ত ঘটনাকে বলা হচ্ছে ‘অমর প্রেম কাহিনী’! পথভ্রষ্ট ইরানী শিয়াদের নির্মিত ফার্সী ফিল্ম বাংলায় ডাবিং করে প্রচার করছে এসএ টিভি। এই ফিল্ম সম্পর্কে মুসলিম বিশ্বের বড় বড় স্কলারগণকে প্রশ্ন করা হলে তাঁরা একবাক্যে এই ফিল্ম প্রস্তুত ও প্রদর্শন করাকে হারাম ও কুরআন বিকৃতি বলে অভিহিত করেছেন। প্রথমত: নাটক সিনেমা মানেই খেল তামাশা। নবীদের নিয়ে নাটক-সিনেমা তৈরি করা মানে তাঁদেরকে খেল তামাশার বস্তুতে পরিণত করা। ফিল্মে চরিত্রের প্রয়োজনে অনেক মুখরোচক অবাস্তব ডায়ালগ দরকার হয়। করতে হয় অনেক কৃত্রিতমা ও লৌকিকতা। যার কোনটিই কোন নবীর শানে বেমানান। অথচ এর সবই করা হয়েছে ইউসুফ-জুলেখা সিরিজে। এতে উপস্থাপিত অনেক কাহিনীই কুরআনের বিপরীত। যেমন (ক) ইউসুফ আ: এর ছোট ভাইকে তাঁর সৎ ভাইরা নিজেরাই ইউসুফ আ: এর কাছে বিক্রি করেছেন বলে ফিল্মে প্রদর্শিত হয়েছে। (খ) ইউসুফ আ: কে ফিরআউনদের যুগের বলে সাব্যস্ত করা হয়েছে। (গ) ফিরআউনদের তাওহীদবাদী হিসেবে উপস্থাপন করা হয়েছে। এর সবই মিথ্যাচার এবং কুরআন বিকৃতি। দ্বিতীয়ত: পৃথিবীর যে কোন ব্যক্তিকে আল্লাহর যে কোন নবীর আকৃতিতে উত্থাপন করা নবীদের মর্যাদার চরম অবমাননা। নবীগণের চরিত্রের কোন নকল হতে পারে না। সেখানে সিনেমার একজন ফাসেক নায়ককে আল্লাহর নবীর আকৃতি ও চরিত্রে উপস্থাপন নবীর শানে চরম ধৃষ্ঠতা ছাড়া কি হতে পারে? এর ফলে নবীদের প্রতি মানুষের আকাশচুম্বী শ্রদ্ধাবোধ কমে যাবে। তৃতীয়ত: এসব ফিল্মে কিছু লোক কাফেরদের চরিত্রে অভিনয় করতে গিয়ে কাফেরদের স্থালাভিষিক্ত হয়ে তাদের গর্হিত কথা ও কাজের নকল করতে হয়! নবীদের ওপর মিথ্যারোপসহ নানা আপত্তিকর কথা বলতে হয়! এসব কথা কাফেরদের উক্তির স্রেফ বর্ণনা হিসেবে বলা হয় না, রীতিমত কাফের সেজে বলা হয়!! বিষয়টি চরম জঘন্য। যেই অভিশপ্তদের নামে নামকরণও চরম নিন্দনীয়, সেই কাফেরদের আকার ধারণ ও তাদের স্থলাভিষিক্ত হয়ে অভিনয় করা রীতিমত দু:সাহস এবং মারাত্মক দায়িত্বজ্ঞানহীনতা জঘন্য অপরাধ। অনেকে মনে করেন, এসব ফিল্ম প্রচারের ফলে নবীদের ইতিহাস মানুষ যতোটা রপ্ত করতে পারবে ততোটা নিছক ওয়াজ-আলোচনা দ্বারা সম্ভব নয়। একথা আংশিক সত্য হলেও এর ক্ষতিকর দিকগুলো অনেক ভয়াবহ। তাছাড়া আল্লাহর নবীগনের কেউ দ্বীন প্রচারে এ ধরণের ভ্রান্ত পদ্ধতি অবলম্বন ক���েননি। অথচ তাঁরা সকলেই যুগে যুগে তাঁদের দাওয়াতী কাজে সফল হয়েছেন। পক্ষান্তরে এসব ফিল্ম দেখে কেউ মুত্তাকী হয়ে গেছে কিংবা কোন অবিশ্বাসী ঈমান এনেছে- এমন কোন নজীর নাই! মূলত: নাটক-সিনেমার মতো বাস্তবতাবিবর্জিত নেকামো আজ আমাদের জীবনের অংশ। তাই সবকিছুকেই সিনেমার আয়নায় দেখতে চাই। দ্যা ম্যাসেজ কিংবা ইউসুফ-জুলেখা বা সুলতান সুলেমান সিরিজ- নিজেদের সিনেমা দেখার নিষিদ্ধ খাহেশ পুরা করার উছিলা মাত্র। শয়তানের নেক সুরতে ধোঁকা। বাংলাদেশের কোন টিভি চ্যানেল ইতিপূর্বে এমন ধৃষ্টতা দেখানোর দু:সাহস করেনি। আসুন, যার যার অবস্থান থেকে প্রতিবাদ করি। এসএ টিভি ও দীপ্ত টিভির এই ফিল্ম প্রদর্শন বন্ধ করা হোক। –আরআর @Rtnbd
0 notes
সামরিক চুক্তির টার্গেট বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে দিল্লির হুকুমের অধীন করা! সামরিক চুক্তির টার্গেট বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে দিল্লির হুকুমের অধীন করা! ___________________________ সম্প্রতি চীনা প্রতিরক্ষামন্ত্রী নেপাল ও শ্রীলঙ্কা সফর করে গেলেন। বাংলাদেশেও আসার কথা ছিল। আসেন নি। দিল্লির ভালই চুলকানি রোগ আছে। সাউথ-ইস্ট এশিয়ায় বিভিন্ন রাষ্ট্রের সাথে চীনের সংশ্লিষ্ট হওয়া নিয়ে ভারত খামাখা অস্থির হয়। বাস্তবতা হোল চিনের নিজের কিছু অর্থনৈতিক ও সামরিক স্বার্থ আছে, সেখানে দিল্লী নাক গলাতে চাইলে চীন পালটা লড়াই করবে। চীনের সাথে এশিয়ার রাষ্ট্রগুলোর অর্থনৈতিক বিনিয়োগ ও বাণিজ্যের সম্পর্ক একই সঙ্গে চিনের নিরাপতার সম্পর্কও বটে। চীনের ‘এক বেল্ট, এক সড়ক’ প্রজেক্ট। সাউথ-ইস্ট এশিয়ার রাষ্ট্রগুলোর কারা এই ‘সড়ক ও গভীর সমুদ্র যোগাযোগ’-এর প্রজেক্টে যুক্ত হতে চায়- চীনের কাছে সেটা গুরুত্বপূর্ণ। তাদের এখনকার সময়টা হলো, সেই সুবিধা সবার কাছে ফেরি করতে যাওয়া। স্বল্পসুদে লম্বা সময়ের অবকাঠামো ঋণ চীন সবাইকেই দিতে চায়। এমনকি ভারতকেও। বাংলাদেশকেও নিশ্চয়ই। গত সপ্তাহে নেপালের মাওবাদী প্রধানমন্ত্রী এই প্রজেক্টে যোগদানের ঘোষণা দিয়েছেন। শ্রীলঙ্কাও চিন্তা করছে। আর পাকিস্তান ইতোমধ্যে ৪৬ বিলিয়ন ডলারের চীনা প্রজেক্ট নিয়েছে যা এতে অন্তর্ভুক্ত। বেল্ট প্রজেক্টকে চীন তার সবচেয়ে বড় কৌশলগত স্বার্থ মনে করে। এই প্রজেক্ট অর্থনৈতিক। কিন্তু এত বিশাল প্রজেক্ট বড় শুধু নয়, ঝুঁকিপূর্ণ বিনিয়োগও বটে। ফলে এর প্রতিরক্ষারও একটা ব্যবস্থা রাখা জরুরি। সেই সূত্রে চিনের কাছ থেকে যারা ঋণ নেয় সেই ঋণ গ্রহীতা রাষ্ট্রগুলোর প্রতিরক্ষাব্যবস্থা গড়তে তাদের অর্থনীতির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ প্রতিরক্ষা-সাহায্য চীনকে করতে হবে। সে কারণে অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য বিনিয়োগ একই সঙ্গে চিনের প্রতিরক্ষা নীতির নির্ণায়কও হয়ে ওঠে। এটাই স্বভাবিক। বিনিয়োগের সুরক্ষা নিশ্চিত করা যে কোন রাষ্ট্রই নিজের দায় মনে করে। ভারতের অর্থনৈতিক মুরোদ নাই, কোন আদর্শিক কিম্বা নৈতিক আবেদনও নাই। হিন্স্র হিন্দুত্ববাদ দিয়ে আর গরু বধ নিষিদ্ধ করে সে নিজের দেশেই নিত্য দাঙ্গা করে চলেছে। অন্যদিকে আবার গায়ের জোরে পরাশক্তি হতে চায়। কাপুরুষ দিল্লি পরাক্রম প্রদর্শন করে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে নির্বিচারে মানুষ হত্যা করে। এখন বাংলাদেশকে সামরিক সহযোগিতার নামে তারা নিজের অধীনস্থ করবার ফিকির খুঁজছে। চিনের সঙ্গে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ হওয়া দেখে ভারত যদি ঈর্ষান্বিত হয়ে খামাখা পুরা সাউথ-ইস্ট এশিয়াকে নিজের বাড়ির পেছনের আপন বাগানবাড়ি মনে করে, আর সেভাবেই আচরণ করতে থাকে তো চিন ফাইট ব্যাক করবেই। ভাবুন, আজ পর্যন্ত ল্যান্ডলকড ভুটানের সাথে চীনের কূটনৈতিক সম্পর্ক পর্যন্ত ভারত হতে দেয়নি। দিল্লির হুঁশ নাই যে সময় বদলে যাচ্ছে। বাংলাদেশে শিবসেনারাও টের পেয়ে গিয়েছে তাদের পায়ের তলা থেকে মাটি সরে যাচ্ছে। তারা জানপ্রাণ বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে দিল্লির হুকুমের অধীন করার মধ্য দিয়ে নিজেদের আয়ু দীর্ঘ করবার জন্য উন্মাদ হয়ে উঠেছে। বাংলাদেশ খুবই ক্রিটিকাল একটা সময় পার হচ্ছে। তবু আজগবি চিন্তাভাবনা করবেন না। @Rtnbd
0 notes
হিন্দুদের শ্রীকৃষ্ণকে ইভটিজার বললেন হিন্দু নেতা! হিন্দুদের শ্রীকৃষ্ণকে ইভটিজার বললেন হিন্দু নেতা! _________________________ ঘোর বিতর্কে প্রাক্তন আপ নেতা তথা দিল্লির প্রখ্যাত আইনজীবী প্রশান্ত ভূষণ। শ্রীকৃষ্ণকে ‘ইভটিজার’ বললেন তিনি। উত্তরপ্রদেশের নতুন মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের ‘অ্যান্টি-রোমিও স্কোয়াড’কে আক্রমণ করতে গিয়েই টুইটারে শ্রীকৃষ্ণ সম্পর্কে এই মন্তব্য প্রশান্ত ভূষণের। এই টুইটের প্রবল প্রতিক্রিয়া আসতে শুরু করেছে বিভিন্ন মহল থেকে। প্রশান্ত ভূষণের নামে এফআইআর হয়েছে বলেও খবর। রাস্তাঘাটে, জনবহুল স্থানে বা প্রকাশ্যে মেয়েদের কেউ যাতে হেনস্থা বা উত্যক্ত করতে না পারে, তা নিশ্চিত করতেই অ্যান্টি-রোমিও স্কোয়াডকে ময়দানে নামিয়েছেন যোগী আদিত্যনাথ। মেয়েদের কেউ উত্যক্ত করছে দেখলেই ধরপাকড় করছে পুলিশের এই স্কোয়াড। ইভ-টিজারদের বিরুদ্ধে যোগী প্রশাসনের এই পদক্ষেপ নিয়ে প্রশান্ত ভূষণের আপত্তি নেই। তাঁর আপত্তি এই স্কোয়াডের নামকরণ নিয়ে। ভূষণ সে প্রসঙ্গে টুইটারে লেখেন, ‘‘রোমিও শুধু এক জন নারীকেই ভালবাসতেন, যেখানে কৃষ্ণ ছিলেন এক জন কিংবদন্তি ইভটিজার। নজরদারদেরকে অ্যান্টি-কৃষ্ণ স্কোয়াড নামে ডাকার সাহস কি আদিত্যনাথের রয়েছে?’’ অণ্ণা হজারের প্রাক্তন সহকর্মী তথা একদা অরবিন্দ কেজরীবাল ঘনিষ্ঠ প্রখ্যাত আইনজীবী প্রশান্ত ভূষণের এই মন্তব্য যে কট্টরবাদীদের ভাল লাগবে না, তা বলাই বাহুল্য। বিজেপির তরফ থেকে ঝাঁঝালো আক্রমণ শানানো হয়েছে প্রশান্ত ভূষণের বিরুদ্ধে। দিল্লি বিজেপির মুখপাত্র টিপিএস বগ্গার মতে ঈশ্বরকে অপমান করেছেন প্রশান্ত ভূষণ। প্রখ্যাত আইজীবীর বিরুদ্ধে পুলিশে অভিযোগ দায়ের কথাও ফলাও করে টুইটারে জানিয়ে দেন বগ্গা। বিতর্ক বড় হচ্ছে বুঝেই তাতে জল ঢালতে উদ্যত হন ভূষণ। তিনি ফের টুইট করে জানান, ‘‘রোমিও ব্রিগেড নিয়ে আমি যে টুইট করেছি, তাকে বিকৃত করা হচ্ছে। আমার অবস্থান হল: যে যুক্তিতে রোমিও ব্রিগেড নামকরণ, সেই যুক্তিতে ভগবান শ্রীকৃষ্ণকেও ইভটিজার মনে হবে।’’ তবে আইনজীবীর এই সাফাইতে চিঁড়ে ভেজেনি। প্রশান্ত ভূষণের বিরুদ্ধে বিজেপির সুর আরও চড়তে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। @Rtnbd
0 notes
হিন্দুদের কৃষ্ণ ছিলেন নারী উত্যক্তকারী: ভারতের আইনজীবী! হিন্দুদের কৃষ্ণ ছিলেন নারী উত্যক্তকারী: ভারতের আইনজীবী! ------------------- ‘কৃষ্ণ ছিলেন নারী উত্যক্তকারী’, এমন টুইট করে বিপাকে পড়েছেন এক আইনজীবী। ভারতের উত্তর প্রদেশে বিজেপি মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ ক্ষমতা নেয়ার পর বখাটেদের শায়েস্তা করতে যে ‘রোমিও বাহিনী’ নামানো হয়েছে তার সমালোচনায় ওই টুইট করেন শীর্ষ আইনজীবী এবং রাজনীতিক প্রশান্ত ভূষণ। টুইটে তিনি লেখেন, রোমিও তো শুধু একজন নারীকে ভালবাসতো, কিন্তু কৃষ্ণতো ‘লেজেন্ডারি ইভ টিজার’ অর্থাৎ কিংবদন্তির নারী উত্যক্তকারী ছিলেন। গতকাল তার এই টুইটের সাথে সাথেই কট্টর হিন্দুদের কাছ থেকে সমালোচনা আর গালিগালাজের মুখে পড়েন প্রশান্ত ভূষণ। বিষয়টি নিয়ে আজ (সোমবার) দিল্লি বিজেপির মুখপাত্র তাজিন্দর পাল বাগ্গা পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করেছেন যে প্রশান্ত ভূষণ ভগবান কৃষ্ণের অবমান করেছেন এবং হিন্দুদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করেছেন। পুলিশ অভিযোগ নিয়েছে, কিন্তু এখনও এফআইআর করেনি। চাপের মুখে প্রশান্ত ভূষণ এখন বলার ��েষ্টা করছেন হিন্দু ধর্ম বা কৃষ্ণকে অপমান করার কোনো উদ্দেশ্য তার ছিল না। তিনি শুধু বলার চেষ্টা করেছেন, উত্তর প্রদেশে যে যুক্তিতে রোমিও স্কোয়াড নামানো হয়েছে, সেই বিচারে কৃষ্ণকেও উত্যক্তকারী মনে হতে পারে। টুইটারে তিনি লিখেছেন, তিনি নিজে ধর্মীয় আচার পালন না করলেও তার মা করেন এবং ছেলেবেলা থেকে তিনি ভগবান কৃষ্ণের গল্প-গাঁথা শুনে বড় হয়েছেন। টুইটারে কৃষ্ণের একটি বাঁধানো ছবি পোষ্ট করে ভূষণ লিখেছেন এই ছবি তাদের বাড়ির দেয়ালে টাঙানো রয়েছে। উত্তর প্রদেশে বখাটে দমনের যুক্তিতে পুলিশের রোমিও স্কোয়াড নিয়ে তরুণ যুবকদের মধ্যে চরম আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। মেয়েদের স্কুল কলেজের সামনে, রাস্তার মোড়ে, বাজার-ঘাটে সন্দেহবশত তরুণ যুবকদের ধরে হেনস্থা করার অভিযোগ উঠেছে। এমনকী প্রেমিকা বা বান্ধবীর সামনেই অনেক তরুণকে কান ধরে উঠবস করানোর ঘটনাও ঘটেছে।হিন্দু দেবতা কৃষ্ণকে “কিংবদন্তি-সম” নারী উত্যক্তকারী বলে মন্তব্য করে বিপাকে পড়েছেন ভারতের অন্যতম শীর্ষ আইনজীবী এবং রাজনীতিক প্রশান্ত ভূষণ। @Rtnbd
0 notes
বিজিবি বিএসএফ যৌথ কমান্ডো প্রশিক্ষণ নিতে ভারতে বিজিবি সদস্যরা! বিজিবি বিএসএফ যৌথ কমান্ডো প্রশিক্ষণ নিতে ভারতে বিজিবি সদস্যরা! ------------------------- বিজিবি বিএসএফ যৌথ কমান্ডো প্রশিক্ষণে যোগ দিতে বিজিবির ৩০ সদস্যর একটি প্রতিনিধি দল বেনাপোল চেকপোস্টে দিয়ে ভারত গেলেন।সোমবার (৩ এপ্রিল) সকাল ১১টার দিকে ৪৮ বিজিবি ব্যাটালিয়নের সিপাহী আশরাফুল ইসলামের নেতৃত্বে তারা ভারতে প্রবেশ করেন। এসময় বিজিবি প্রতিনিধি দল বেনাপোল চেকপোস্ট নোম্যান্সল্যান্ডে গেলে তাদের শুভেচ্ছা জানান ভারতীয় ৬৪ সীমান্ত রক্ষীবাহিনীর এসি আরজি মিনা। প্রতিনিধি দলে আছেন ৪৮ বিজিবির ২ জন, ১৪ বিজিবির ২ জন, ৪৯ বিজিবির ২ জন, ১১ বিজিবির ২ জনসহ মোট ৩০ জন সদস্য। ভারতের ঝাড়খন্ড প্রদেশের হাজারীবাগ বিএসএফ একাডেমিতে ৪০ দিনব্যাপী এই কমান্ডো প্রশিক্ষণ হবে। বেনাপোল আইসিপি ক্যাম্পের কমান্ডার সুবদার আব্দুল ওয়াহাব উন্নত কমান্ডো প্রশিক্ষণে ৩০ সদস্যের প্রতিনিধি দল ভারতে প্রবেশের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। @Rtnbd
0 notes
বিয়ে না দেওয়ায় এক যুবকের আত্মহত্যা! হ্যা! এটাইতো হওয়ার কথা ছিল!! বিয়ে না দেওয়ায় এক যুবকের আত্��হত্যা! হ্যা! এটাইতো হওয়ার কথা ছিল!! _____________________________ ঝালকাঠির নলছিটিতে বিয়ে করতে না পেরে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন রিয়াজ খান (১৮) নামের এক যুবক। সোমবার সকালে পুলিশ উপজেলার হারদল গ্রামের বাড়ির পাশে একটি গাছে ঝুঁলন্ত অবস্থায় তার লাশ উদ্ধার করে। এ ঘটনায় নলছিটি থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।রিয়াজ খান হারদল গ্রামের রুস্তম খানের ছেলে। প্রতিবেশীরা জানান, একই এলাকার একটি মেয়ের সঙ্গে রিয়াজের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। কিছুদিন ধরে মেয়েটিকে বিয়ে করবে বলে পরিবারকে জানান রিয়াজ। কিন্তু তার পরিবার এখনই বিয়ে দিতে রাজি না হওয়ায় তিনি গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেন। পুলিশ জানায়, রবিবার রাতে বাড়ির সামনে একটি গাছের সঙ্গে মাফলার পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস লাগিয়ে রিয়াজ আত্মহত্যা করেন। স্বজনরা তার লাশ ঝুলতে দেখে পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে ঝালকাঠি সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।নলছিটি থানার উপপরিদর্শক (এসআই) গাজী ফজলুর রহমান বলেন, সুরতহাল রিপোর্ট অনুযায়ী সে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। @Rtnbd
0 notes
ইমাম সাহেবদের নিয়ে যা বললেন হাইকোর্ট!!! ইমাম সাহেবদের নিয়ে যা বললেন হাইকোর্ট!!! ----------------------- ‘একজন মসজিদের ইমামের দায়িত্ব নামাজ পড়ানো এবং ইসলাম সম্পর্কে মুসলিমদের জ্ঞান দেবেন তিনি’। গণজাগরণ মঞ্চের কর্মী ও ব্লগার আহমেদ রাজীব হায়দার হত্যার ডেথ রেফারেন্স ও আপিল মামলার রায়ের পর্যবেক্ষণে রোববার (০২ এপ্রিল) এমন কথা বলেছেন বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিম ও বিচারপতি মো. জাহাঙ্গীর হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ। এ মামলায় ৫ বছরের কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আনসারুল্লা বাংলা টিমের প্রধান জসিম উদ্দিন রাহমানির খুৎবায় অনুপ্রাণিত হয়েছেন আসামিরা- বিচারিক আদালতে এমন জবানবন্দি দেওয়া হয়েছে। হাইকোর্ট আরও বলেন, ‘তিনি এমন কোনো জ্ঞান দেবেন না, যেটি প্রচলিত আইন বর্হিভূত। কেউ ইসলাম বা মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) অথবা অন্য কোনো ধর্ম সম্পর্কে বিরূপ মন্তব্য করে বা ফেসবুকে কোনো স্টেটমেন্ট দিলে দেশের প্রচলিত আইন অনুসারে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো যায়। সেজন্য আইন নিজের হাতে নেওয়ার অধিকার কারও নেই’। পর্যবেক্ষণে আরও বলা হয়, ‘সাক্ষ্যে শরিয়া আইনের বিষয়টি এসেছে। দেশে তা প্রযোজ্য কি-না, এ বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালত সিদ্ধান্ত দিয়েছেন। সাক্ষ্য, দলিলাদি ও আসামিপক্ষের যুক্তি থেকে দেখা যায়, রাহমানি ছাড়া আসামিরা সবাই মেরিটরিয়াস। তারা কেন বিপথে গেলেন? এ মামলার মধ্যে আমরা তা খুঁজে পাইনি। তবে বিপথে যাওয়ার অনেক কারণ থাকতে পারে। কেউ কেউ অভিভাবকদের দায়ী করেন’। পর্যবক্ষণের পর ব্লগার রাজীব হায়দার হত্যার দায়ে নর্থ-সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্র রেদোয়ানুল আজাদ রানা ও ফয়সাল বিন নাঈম ওরফে দীপের মৃত্যুদণ্ডের রায় বহাল রাখেন হাইকোর্ট। বিচারিক আদালতের পুরো রায়ের সঙ্গেই একমত হয়েছেন উচ্চ আদালত। ফলে মোহাম্মদ মাকসুদুল হাসান অনিকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং এহসান রেজা রুম্মান, নাঈম ইরাদ ও নাফিজ ইমতিয়াজের দশ বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড বহাল রয়েছে। একইসঙ্গে বহাল রয়েছে প্রত্যেককে পাঁচ হাজার টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে আরও ছয় মাস করে কারাদণ্ডের আদেশও। এছাড়া আনসারুল্লা বাংলা টিমের প্রধান মুফতি জসীমউদ্দিন রাহমানির ৫ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড এবং আসামি সাদমান ইয়াছির মাহমুদের ৩ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও দুই হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও দুই মাসের কারাদণ্ডও বহাল রেখেছেন হাইকোর্ট। @Rtnbd
0 notes
ভাড়াটের টিভি না থাকলে পুলিশকে জানান: আইজিপি বাহ! খুব সুন্দর কইছেন মিয়াসাব 😜 ভাড়াটের টিভি না থাকলে পুলিশকে জানান: আইজিপি বাহ! খুব সুন্দর কইছেন মিয়াসাব 😜 --------------------- বাড়ি ভাড়া দেয়ার সময় কেবল জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি না নিয়ে তাদের প্রতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণের তাগাদা দিয়েছেন পুলিশ প্রধান এ কে এম শহীদুল হক। তিনি বিশেষ কিছু দিকে লক্ষ্য রাখার পরামর্শ দিয়েছেন। আর সন্দেহজনক কিছু দেখলেই পুলিশকে জানাতে বলেছেন তিনি। শনিবার রাজধানীতে ১৩২ দেশের সংসদ সদস্যদের ইন্টার পার্লামেন্টারি ইউনিয়ন-আইপিইউ সম্মেলনস্থল জাতীয় সংসদ ভবন এলাকা পরিদর্শন করে আইজিপি এ কথা বলেন। পুলিশ প্রধান বলেন, ‘বাসা ভাড়া নেওয়ার ক্ষেত্রে আসবাবপত্র কম আনেন, বিশেষ করে কোন টেলিভিশন থাকে না, প্রতিবেশীদের সঙ্গে মিশতেও চায় না, সারাদিন ঘরের জানলা-দরজা বন্ধ রাখে, এইসব সিম্পটম দেখলে অবশ্যই পুলিশকে জানাবেন।’ গত জুলাইয়ে হলি আর্টিজান বেকারিতে জঙ্গি হামলার পর পুলিশ যে কয়েকটি সন্দেহজনক জঙ্গি আস্তানায় অভিযান চালিয়েছে তার প্রতিটির চিত্রই ছিল মোটামুটি একই রকম। সন্দেহভাজন জঙ্গিরা বাড়ি ভাড়া করার পর তারা এক অর্থে বিচ্ছিন্ন জীবন-যাপন করেছে। প্রতিটি আস্তানায় অভিযানের পর জানা গেছে, ভেতরে যারা থাকতো, তারা আশেপাশের মানুষদের সঙ্গে খুব একটা মিশতেন না, বাড়িতে যাতায়াতও হতো বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই রাতের আঁধারে। বাড়ির দরজা-জানলাও বেশিরভাগ সময়ই বন্ধ রাখার কথা জানিয়েছেন প্রতিবেশীরা। আবার কোনে আস্তানাতেই টেলিভিশন পাওয়া যায়নি। হলি আর্টিজান বেকারিতে জঙ্গি হামলার পর পুলিশের তদন্তে জানা যায়, হামলাকারীরা রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় একটি বাড়ি ভাড়া নিয়ে সেখানে এই হামলার প্রস্তুতি নিয়েছিল। এরপর পুলিশ বাড়ি বাড়ি একটি বিশেষ ফরম পৌঁছে দিয়ে ভাড়াটেদের বিষয়ে তথ্য দেয়ার অনুরোধ করে। সেই সঙ্গে তাদের জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপিও জমা দিতে অনুরোধ করে। তবে শুরুর দিকে বাড়ির মালিকরা তেমন সাড়া না দিলেও মিরপুরের কল্যাণপুর আস্তানায় অভিযানে নয় জনের, নারায়ণগঞ্জের পাতারটেক আস্তানায় সাম্প্রতিক জঙ্গি তৎপরতার মূল হোতা বলে চিহ্নিত তামিম চৌধুরীসহ তিনজনের মৃত্যুর পর বাড়ির মালিকরা অনেকটাই সচেতন হয়েছেন। তবে বেশ কিছু ক্ষেত্রে দেখা গেছে, সন্দেহজনক জঙ্গিরা ভুয়া তথ্য দিয়ে বা জাতীয় পরিচয়পত্র জাল করে তার ফটোকপি জমা দিয়েছে। এ জন্যই সন্দেহভাজনদের ওপর আরও নজরদারির তাগিদ দিয়েছেন আইজিপি। আইজিপি বলেন, ‘আমি বাড়ির মালিকদের লিখিত আদেশ দিয়েছি, কাউকে বাড়ি ভাড়া দিতে গেলে তার পরিচয় সম্পর্কে নিশ্চিত হবেন। এবং তার কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করে সঙ্গে সঙ্গে পুলিশকে জানাবেন।’ এ সময়ে ঢাকা মহানগর পুলিশের কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া সহ ডিএমপির উর্দ্ধতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। @Rtnbd
0 notes
ঢাবির ভাইবায় প্রশ্ন: ‘১০ জন পর্নস্টারের নাম বলো!!! সভ্য দেশে কত সুন্দর প্রশ্ন তাইনা??? ঢাবির ভাইবায় প্রশ্ন: ‘১০ জন পর্নস্টারের নাম বলো!!! সভ্য দেশে কত সুন্দর প্রশ্ন তাইনা??? -------------------- ‘এই আপুর প্রতি ইন্টারেস্ট আছে নাকি? সর্বশেষ কবে গার্লফ্রেন্ডের সঙ্গে ফিজিক্যাল রিলেশন করেছ? ১০ জন পর্নস্টারের নাম বলো’- এমন আরও অনেক ‘কুরুচিপূর্ণ’ প্রশ্ন! ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ফিল্ম সোসাইটির ২০১৭-১৮ সেশনে নতুন সদস্য নেয়ার সময় সাক্ষাৎকারের প্রশ্নের ধরন ছিল এমনই। হঠাৎ করে এমন প্রশ্নের মুখোমুখি হওয়ায় বেশ বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়েন সংগঠনটির সদস্য হতে আগ্রহী এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীরা। চলচ্চিত্র সম্পর্কিত কোনো প্রশ্ন না করে নানা ধরনের অবান্তর ও অশ্লীল প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করায় ক্ষুব্ধ তারা। তাই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিষ���টি নিয়ে তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন অনেকে।কেউ কেউ আবার সদস্য হওয়ার সুযোগ পেলেও এ সংগঠনে না জড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।তবে এ বিষয়ে ফিল্ম সোসাইটি সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নতুন সদস্যদের ম্যাচুরিটি পরখ করতে এসব প্রশ্ন করা হয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জগন্নাথ হলের এক ছাত্র জাগো নিউজকে বলেন, ‘ফিল্ম সোসাইটির প্রতি বরাবরই আমি দুর্বল। চলচ্চিত্রের প্রতি ভালোবাসা থেকেই সংগঠনটির সদস্য হওয়ার জন্য ভাইবায় অংশ নেই।’ ‘কিন্তু সেখানে আমাকে বলা হয়, সর্বশেষ কবে যৌন মিলন করেছি! মাস্টারবেশনের সময় কাকে কল্পনা করেছি! জানতে চাওয়া হয় ১০ জন পর্নস্টারের নাম। কোনো ধরনের ফিল্ম রিলেটেড প্রশ্ন করা হয়নি।’ আর মুহসীন হলের ছাত্র এবং ফিল্ম সোসাইটির সদস্য হতে আগ্রহী নাঈম বলেন, ‘ভাইবা বোর্ডে বসা একজন নারী সদস্যকে দেখিয়ে অন্য একজন প্রশ্ন করেন, আপুকে…ইন্টারেস্ট আছে নাকি? এমনকি বোর্ডে বসা ওই নারী সদস্য প্রশ্ন ছোড়েন, সর্বশেষ কবে গার্লফ্রেন্ডের সঙ্গে ফিজিক্যাল রিলেশন করেছ? ফিলিংস কী?’ ‘ম্যাচিউরিটি টেস্টের জন্যে আরও অনেক প্রশ্ন হতে পারে, কিন্তু এ ধরনের প্রশ্নে আমি বিব্রত এবং ক্ষুব্ধ। তাই সুযোগ পেলেও ওই সংগঠনে কাজ করব না’- যোগ করেন তিনি। ক্ষোভ প্রকাশ করে আরেক প্রার্থী জাগো নিউজকে বলেন, ‘এমন প্রশ্নে আমি অবাক হয়েছি। ধারণাই ছিল না আমার যে, ঢাবির কোনো সংগঠনের ভাইবার প্রশ্ন এমন হতে পারে।’ ‘আমাকে প্রশ্ন করা হয়, সিগারেট টানতে পারবো কিনা? বাথরুম পরিষ্কার ও পানি টানতে পারব কিনা? ফিল্ম সোসাইটিতে কি আমি সিগারেট টানতে আর বাথরুম পরিষ্কার করতে যাব’- প্রশ্ন রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের প্রথম বর্ষের এ ছাত্র। এসব অভিযোগের বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে বিষয়টি বেশ ‘গর্বের’ সঙ্গে স্বীকার করেন ফিল্ম সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন তাহা। জাগো নিউজকে তিনি বলেন, ‘এসব প্রশ্ন নতুন সদস্য রিক্রুটের সময় করা হয়। আমরা ম্যাচিউরিটি পরীক্ষা করার জন্য এ ধরনের প্রশ্ন করে তাদের বিব্রত করি। কারণ তাদের মেন্টালিটি জানা আবশ্যক। কারণ প্রায় ১২শ’ শিক্ষার্থী থেকে আমরা মাত্র ৩০ জনকে নেব।’ ফিল্ম সম্পর্কিত কোনো প্রশ্ন করা হয় না কেন- এমন প্রশ্নে জবাবে তাহা বলেন, ‘আমরা তাদের ফিল্ম শিখিয়ে নিতে পারব। কিন্তু এসব বিষয় তো শেখাতে পারব না। তাই বিভিন্ন প্রশ্ন করে যেকোন পরিস্থিতির সঙ্গে খাপ খেতে পারবে কিনা তা যাচাই করি। কারো এলার্জি থাকলে সে নাও আসতে পারে।’ ‘সিগারেট টানা, পানি টানা এবং বাথরুম পরিষ্কার’- এসব বিষয়ে সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘সংগঠনের সঙ্গে থাকতে হলে এসব কাজ করার মানসিকতা থাকতে হবে। কারণ সিনিয়রদের সিগারেট টানা জুনিয়রদের কাজ। এটাই নিয়ম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলসহ সব জায়গায় এ সিস্টেম চালু আছে।’ অভিযোগের বিষয়ে মোবাইলে কোনো উত্তর দিতে চাননি ফিল্ম সোসাইটির সভাপতি এস এম আরিফ রায়হান শোভন। তিনি বলেন, ‘মোবাইলে কিছু বলতে চাই না। দেখা হলে সরাসরি বলব।’ তবে ‘অভিযোগকারীরা অনেকগুলো প্রশ্নের মধ্যে ‘দু-একটা’ নিয়ে অভিযোগ করেছেন’- দাবি করেন তিনি। এ বিষয়ে ফিল্ম সোসাইটির উপদেষ্টা ও ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের সঙ্গে জাগো নিউজের পক্ষে যোগাযোগ করা হয়। তিনি বিস্ময় প্রকাশ করে বলেন, ‘সাধারণ সম্পাদকও এভাবে কথা বলেছেন। এভাবে চলতে পারে না। এমন কিছু করার সুযোগ নেই। বিষয়টি নিয়ে আমি তাদের সঙ্গে কথা বলব।’ উল্লেখ, সোমবার জাতীয় চলচ্চিত্র নীতিমালা ২০১৭-এর খসড়ার অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। এতে বলা হয়, চলচ্চিত্রে সরাসরি ধর্ষণের দৃশ্য দেখানো যাবে না। এমনকি অশ্লীল ও কুরুচিপূর্ণ ভাষাও পরিহার করতে হবে। এছাড়াও নীতিমালা অনুসারে, শিশু ও নারীর প্রতি সহিংসতা, বৈষম্যমূলক আচরণ ও হয়রানিমূলক কর্মকাণ্ড উদ্বুদ্ধ করে এমন দৃশ্য বা ঘটনা চলচ্চিত্রে প্রদর্শন করা যাবে না। @Rtnbd
0 notes
কাতারে আন্তর্জাতিক ক্বেরাত প্রতিযোগিতায় হাফেজ মুহাম্মাদ ইয়াকুব দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছে কাতারে আন্তর্জাতিক ক্বেরাত প্রতিযোগিতায় হাফেজ মুহাম্মাদ ইয়াকুব দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছে ______________ বিশ্বের ২৮ দেশের ১০ বছর বয়সী কারিদের নিয়ে অনুষ্ঠিত কাতারভিত্তিক টেলিভিশন চ্যানেল জীম টিভির কেরাত ও হিফজ রিয়েলিটি শো’তে অংশ গ্রহণ করে বাংলাদেশী কিশোর হাফেজ ইয়াকুব হোসাইন তাজ দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছে। এবারের আসরে বাংলাদেশের ৪ কিশোর কারি গত ২৮ ফেব্রুয়ারি কাতার গমন করেন। তাদের মধ্যে হাফেজ ইয়াকুব হোসাইন তাজ ঢাকার তানযীমুল উম্মাহ ইন্টারন্যাশনাল হিফজ মাদরাসার ৫ম শ্রেণির ছাত্র। এ কিশোর হাফেজ চাঁদপুর জেলার ফরিদগঞ্জ থানার মো. হোসাইনের ছোট ছেলে। হাফেজ ইয়াকুব হোসাইন তাজ বড় হয়ে কুরআনের খাদেম এবং আলেম হতে চায়। সে দেশের সবার কাছে দোয়া প্রার্থী। হাফেজ ইয়াকুব হোসাইন তাজ এ প্রতিযোগিতার আগে সৌদি আরবে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কুরআন প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে বিশ্বের ৯৬ দেশের প্রতিযোগীদের মাঝে ৫�� স্থান অধিকার করেন। আল্লাহ তাআলা হাফেজ ইয়াকুব হোসাইন তাজকে পবিত্র কুরআনুল কারিমের খাদেম হিসেবে কবুল করুন। আমিন। @Rtnbd
0 notes
শাহরিয়ার কবির-মুনতাসীর মামুনকে গ্রেফতারের জোরালো দাবি শাহরিয়ার কবির-মুনতাসীর মামুনকে গ্রেফতারের দাবি ___________________ শাহরিয়ার কবির ও অধ্যাপক মুনতাসীর মামুনকে গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছে ইসলামী ঐতিহ্য সংরক্ষণ কমিটি। গতকাল শুক্রবার এক বিক্ষোভ সমাবেশে বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের মহাসচিব ও ঐতিহ্য সংরক্ষণ কমিটির সমন্বয়ক মাওলানা হাবিবুল্লাহ মিয়াজী এ দাবি জানিয়ে বলেন, হাফেজ্জী হুজুর মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে কাজ করলেও এ দু’জনের ষড়যন্ত্রে তাকে স্বাধীনতা বিরোধী বানানো হচ্ছে। মূলত: ইসলামের পক্ষে কাজ করায় নাস্তিক্যবাদীরা পরিকল্পিতভাবে তার নামে অপবাদ দিচ্ছে। এজন্য শাহরিয়ার কবির ও মুনতাসীর মামুনকে গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। বাদজুমা বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশ শেষে একটি মিছিল বের হয়ে পুরানা পল্টন ঘুরে হাউজ বিল্ডিংয়ের সামনে এসে মোনাজাতের মাধ্যমে শেষ হয়। মিছিলে শাহরিয়ার কবির ও মুনতাসীর মামুনকে গ্রেফতার ও ফাঁসির দাবি জানিয়ে ফেস্টুন প্রদর্শন করা হয়। সমাবেশে ইসলামী ঐতিহ্য সংরক্ষণ কমিটির আহবায়ক ও খেলাফত আন্দোলনের আমীর মাওলানা শাহ আতাউল্লাহ ইবনে হাফেজ্জী হুজুরের সভাপতিত্বে বক্তৃতা করেন, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের নির্বাহী সভাপতি মুফতি মুহাম্মাদ ওয়াক্কাস, হেফাজতে ইসলামের ঢাকা মহানগর সভাপতি মাওলানা নূর হুসাইন কাসেমী, ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের আমীর ড. মাওলানা মুহাম্মাদ ঈশা শাহেদী, ঐতিহ্য সংরক্ষণ কমিটির সদস্য সচিব মুফতি মাহফুজুল হক, জামিয়া মুহাম্মাদিয়ার প্রিন্সিপাল মাওলানা আবুল কালাম, ইসলামী ঐক্যজোটের ভাইস চেয়ারম্যান ও খেলাফতে ইসলামীর আমীর মাওলানা আবুল হাসনাত আমিনী, খেলাফত মজলিসের যুগ্ম মহাসচিব শেখ গোলাম আসগর, মুফতি মাওলানা মামুনুল হক, মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী, মাওলানা জালালউদ্দিন আহমাদ, মাওলানা ফজলুুল করিম কাসেমী, মুফতি সাখাওয়াত হুসাইন, মাওলানা সানাউল্লাহ, মুফতি ফখরুল ইসলাম, মাওলানা সুলতান মুহিউদ্দিন প্রমুখ। শাহ আতাউল্লাহ বলেন, হাফেজ্জী হুজুর ও মুফতি আমীমুল ইহসান দেশের সর্বজন শ্রদ্ধেয়। হাফেজ্জী হুজুর এদেশে ইসলাম প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। এজন্যই নাস্তিকরা চক্রান্তে নেমেছে। তিনি বলেন, দুই বুজুর্গের নামে সড়কের পুনঃনামকরণ না করলে সারাদেশে দাবানল জ্বলে উঠবে। মুফতি ওয়াক্কাস বলেন, মূর্তি স্থাপন ও বুজুর্গের নাম সরিয়ে দেয়ার চক্রান্ত একই সূত্রে গাঁথা। এ চক্রান্ত সফল হতে দেয়া হবে না। নূর হোসাইন কাসেমী বলেন, দুই বুজুর্গকে অসম্মানিত করে এবং মূর্তি স্থাপন করায় আল্লাহর বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এর বিরুদ্ধে প্রতিটি মুসলমানকে আন্দোলনে নামতে হবে। মাওলানা মাহফুজুল হক বলেন, আল্লাহর গজব থেকে দেশ ও জাতিকে রক্ষা করতে হলে হাফেজ্জী হুজুরের মর্যাদাকে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে হবে। মাওলানা ঈসা শাহেদী বলেন, দুই বুজুর্গের বিরুদ্ধাচরণকারীরা ও মূর্তি স্থাপনকারীরা জাতিসত্তা ও স্বাধীনতার শত্রু। গ্রীক দেবী মূর্তি গজবের প্রতীক। একে সরাতেই হবে। মাওলানা আবুল কালাম বলেন, হাফেজ্জী হুজুরের বিরুদ্ধে চক্রান্তকারী মুনতাসীর মামুন ও শাহরিয়ার কবীর স্বাধীনতার শত্রু। ♦Rtnbd
0 notes
রামপালের গোপাল এবং জাতির কপাল! রামপালের গোপাল এবং জাতির কপাল! _____________________ পশ্চিমবঙ্গের ভানু বন্দ্যোপধ্যায়ের একটি কৌতুকের ক্যাসেট অনেকেই শুনেছেন। এক লোক তার উকিলের কাছে যায় আর মামলা নিয়ে ক্রমবর্ধমান টেনশনের কথা জানায়। উকিল বারবার আশ্বস্ত করে, ‘চিন্তা কোরো না, আমার ওপর ভরসা রাখো।’ উকিল মহাশয়ের ওপর এভাবে ভরসা করতে করতে একদিন ফাঁসির হুকুম হয়ে যায়। সেই সুখবর উকিল মহাশয়কে জানালে বলেন, ঝুইলা পড়ো, আমি তো আছিই। নেক্সট … বাংলাদেশের মানুষকে একই কিছিমে দুইটা রশিতে ঝুইলা পড়তে পরামর্শ দিচ্ছেন হাইব্রিড এবং নরমাল উভয় ব্রিডের নেতানেত্রীরা। প্রথম রশিটি হলো রামপালের কয়লা বিদ্যুৎ কারখানা। দ্বিতীয় রশিটি হলো, নিরপেক্ষ ও সবার কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন কমিশন ও সার্চ কমিটি। একটিতে ভরসার জায়গা জাতির পিতার কন্যা, যিনি দেশের ক্ষতি হবে এমন কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করবেন না। নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন নিয়ে একইভাবে আমাদের পরম ভরসার জায়গা প্রেসিডেন্ট মো: আবদুল হামিদ। খুশিমনে এই দুই রশিতে ‘ঝুইলা’ পড়া ছাড়া আমাদের আর গত্যন্তর নেই।
0 notes