Don't wanna be here? Send us removal request.
Text
আমার সৎ বোন সিবেতাঃ
বাবা মার ডিভোর্স হয় যখন তখন আমার ৬ বছর বয়স। কিছু বুঝিনি।।বাবা আসেনা এটুকুই.... মা উচ্চ শিক্ষিত ছিল। ব্যাংকের জবে ঢুকে। আমাকে নিয়ে নানার বাসাতে থাকতে লাগলো।
ওদিকে বাবা ঢাকাতে সেটেল হল। এক বছর পর তাদের একটা মেয়ে হল। আমার যখন আমার যখন ২০ বছর বয়স, অনার্স পড়ি ঢাকাতে। একটা বাসাতে তিনজনের সাথে শেয়ারে থাকি। একদিন দারওয়ান এসে বলল, স্যার আপনাকেে একজন খুজছে। নিচে নেমে আমি চরম অবাক। বাবার চেহারাটা কেন যেন মনে ছিল। তাকে নিয়ে উপরে আসলাম। সে একথা সেকথা বলতে বলতে বলল, বাবা আমার এতবড় বাড়ি আছে। তুমি।এভাবো শেয়ারে আছো।।আমার বাসাতে কি তুমি থাকতে পারো না? আমি।সওজাসুজি বললাম, মা কে না জানিয়ে আমি কোন সিদ্ধান���ত দিতে পারবো না। আর আমার সৎ মা? সে আমাকে মেনে নিবে? বাবা বলল, নিবে না মানে ওর চোদ্দৌ গুষাটি নিবে। ওখানে একটা গোটা ফ্লোর ফাকা। সিবেতা তোমার বোন ��র তুমি।ওখাানে থাকতে পারবে। সে অনেক দিন থেকেই উপরে যেতে চাচ্ছে।।ওর মকর সাথে সারাক্ষন ঝগড়া বাধে।৷ তাছাড়া বড় হচ্ছে ওর একটু প্রাইভেসিরও দরকার আছে। আমি।বলেছিে যে তোমার দাদা যদি আসে তাহলে তোমাদের দুভাইবোনকে উপরেেদিবো। তাছাড়া একলা তোমাকে দিবো না। তাই সেও খুব আশা করে আছে। বাসাতে তিনটা গাড়ি। একটা তুমি ইইজ৷ করতে পারবে। আর তুমি কম্পিউটার সায়েন্সে পড়ছো তোমার কম্পিউটার কৈ? আমি।বললাম কেনা হয়নি।। কিনতে হবে।।বাবা আর কিছু বললো না।
য় তিনতলার সিড়ির সোজাসুজি। এর ভেতর সিড়ি দিয়ে নেমে এলো একটি কিশোরি। একটা হাটুর উপরে সোজা কঁতাতে হাফ প্যান্ট ফেড জিন্সের আর উপরে একটা গোল গলা গেন্জি। শ্যামলা গায়ের রং। বাবা বলল, এই যে মা তোর দাদা , মেয়েটি বেশ উৎফুল্লের সাথে এসে আমাকে জরিয়ে ধরলো। তারপর ছেড়ে বলল, তোমার কথা আমি জন্মের পর থেকেই জানি। বাবা কে কতবার বলেছি যে তোমার সাথে দেখা করবো। মা.. বলে চোখ বাঁকা করে ওর মার দিকে তাকালো। এখন? এখন আমরা দু ভাইবোনে একসাথে থাকবো। তি করবা তুমি! বাবা বলল, আহ সিবি, নতুণ মানুষ কেবল আসণো।।তোদের গন্ডোগোল তো লুকাবার নয়। একটু ধিরে সুস়থে সব ওপেন কর।
ঃ বলল চল দাদা তোমার রুম দেখাই, বলে ও আমার হাত ধরে টান দিয়ে নিয়ে যেতে লাগলো।
আমার কোন বোন আছে এই কথাটাই আমার ব্রেইসে কখনো আসেনি। আর তাই আমি দেখছি না যে আমার বোন আমার হাত ধরে টেনে নিয়ে যাচ্ছে, আমি দেখছি ১৪ বছরের হলেও দেখে ১৬/১৭ বছরের একটি মেয়ে, ৫'৪" হাইট, ৩৪সি - ২৭-৩৬ ফিগারের একটক মেক্সি মেয়ে আমাকে টেনে নিয়ে যাচ্ছে।।তিন তলাতে উঠতে উঠতে সে কিচির মিচির করে যাচ্ছে, দাদা সরি একটক ব্যপার এটাও মার পাককনো ঝামেলা, তুমি আপাতত স্বাধিন ভাবে থাকতে পারছো না, তোমাকে আমাকে এক ঘরে আটকানো হয়েছে। কিছুদিন পর আমি।ভালমতো চলছি তোমার কাছ থেকে এই সার্টিফিকেট পেলে তখন আমি সিঙ্গেল ঘর পাবো। যাষ্ট পাশের টাই। আমি একটু হেসে বললাম আমার তো কোন সমস্যা নাই। বরং আমি৷ যতদুর জানি তোমারই সিঙ্গেল ঘরের জন্য আবদার চলছিল। ঘরে ঢুকে আরেক টা ধকক্কা খেলাম। ১৮/২০ ফিটের রুম। মেঝেতে দামি কার্পেট, রুমেন দু পাশে দুট�� সেমি ডবল খাট। পরিপাটি করে পাতা। দুই খাটের পাশে দুটো টেবিল। টেবিলের সাথে একটা করে চেয়ারও আছে।।ঘরের এক দেয়াএ জুড়ে আলমিরা।।একসাইডে একটা দরজা। একটা টেবিলের উপর অলরেডি আমার বইখাতক গোছানো হয়ে গেছে। মজার বিষয় হল সেই টেবিলে একটা ল্যাপটপ রাখা, Hpএর নোটবুক সম্ভবত, আর তার পাশে একটা স্ক্যানার প্রিন্টার। আরেকটা টেবিলে স্কুলের বইপত্র। এটা তওমার খাট টেবিল। ওটা আমার। এই আলমারির এই সাইঢ তোমার বলে একটা কাবাট স্লাইড করলো। বিশাল জায়গাতে আমার কয়টা কাপড় পড়ে আছে। আর ওই সাইড আমার। আসো...বলে আবার৷ হাত ধরে টানতে টানতে ওই দরজার দিকে নিয়ে গেল। এটা হল ওয়াশরুম।। ঢুকে দেখি সেটাও বিরাট।সাইজ। একটা বাথটাব, ওটাতে আরামে মনে হয় তিন জন ঢুকা যাবে। একপাশে কমোড। আরেক পাশে। বেসিন আর কাচে ঘিরা শাওয়ার।
তোমার কোনটা পঝন্দ টাব নাকি শাওয়ার? সিবি জিজ্ঞাস করলো।
আমি জীবনে টাবে গোসল করিনি।।শুধু ইঁঙনেজি মুভিতে দেখা। শাওয়ারে গোসল করেই তো বড় হলাম। সেটা বুঝতে না দিয়ে বললাম। ছুটির দিনে বা রাতে টাব আর ক্লাসেে দিন সকালে শকওয়ার।
0 notes