prof-dr-md-mohiuddinuzzal

[prof-dr-md-mohiuddinuzzal]

#করোনা #Circulate #HelpOthers #Corona #Covid19 >> সচেতন থাকি - >> সব সময় হাত পরিস্কার রাখুন। >> করোনার প্রাথমিক লক্ষন সর্দিজ্বর বা যে কোন ধরনের flu র মতো। >>প্রায় ৭দিন পর থেকে শুরু হবে ম্বাসকষ্ট। করেনোর কোন চিকিৎসা নেই। >> ৯৮ শতাংশ রুগী এমনিতে ভালো হয়ে যান। For More - Please visit my Webpage: www.mmohiuddinuzzal.com

[prof-dr-md-mohiuddinuzzal]

#Vote_Prof_Dr_Mohiuddin_Uzzal #CCM_138 #EEDM_10 #IEB_Election

[prof-dr-md-mohiuddinuzzal]

২১-মানে মাথানত না করা :: ভাষা শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা ও ভালবাসা

[prof-dr-md-mohiuddinuzzal]

Study Abroad - USA

আমেরিকার প্রায় ৯০ ভাগ বিশ্ববিদ্যালয় নুন্যতম ৩.০০ সিজিপিএ গ্রহণ করে। এখানে লো সিজিপিএ বলতে প্রধানত তিনের নিচের সিজিপিএকে বোঝানো হয়েছে। কিভাবে কম্পেন্সেট করবেন আপনার লো সিজিপিএঃ ভার্সিটির প্রথম দিনেই টিচার সতর্ক করেছিলেন অনার্সে ৩.৫০ না থাকলে জীবন বৃথা? টিচারের কথা শোনেননি? স্ট্যাচু অফ লিবার্টি, গোল্ডেন গেট ব্রিজ দেখার ইচ্ছা ছিল স্বচক্ষে? রেজাল্ট খারাপ করে এখন দেবদাসের মতো ঘুরে বেড়াচ্ছেন? নিচের অংশটুকু পড়ার আগে টিচারের বলা ৩.৫০ মিথ মাথা থেকে দূর করে দিন। না করলে কেউ আপনাকে সাহায্য করতে পারবে না। প্রথমেই ভাবুন... • আপনার কি ভার্সিটির প্রথম বছরগুলোতে নতুন পরিবেশে মানিয়ে নিতে কষ্ট হয়েছিল? কিন্তু মানিয়ে নেওয়ার পর গ্র্যাজুয়ালি আপনি উন্নতি করেছেন? শেষ দুবছরের সিজিপিএ অনেক ভালো? • চার বছরের মধ্যে এমন কিছু ঘটনা ঘটেছিল যা আপনার কন্ট্রোলের মধ্যে ছিল না? • আপনি কি ভর্তির সময় ভুল সাবজেক্ট সিলেক্ট করেছিলেন? যার কারণে আপনি পড়াশোনায় আগ্রহ হারিয়ে রেজাল্ট খারাপ করেছিলেন? • আন্ডারগ্র্যাডে আপনি কি এমন কোনো এক্সট্রা কারিকুলার কাজের সাথে জড়িত ছিলেন? সেজন্য আপনার রেজাল্ট খারাপ? • আপনার কি প্রথম বছরগুলোতে সিজিপিএ খুব ভালো? কিন্তু শেষ দিকে খেই হারিয়ে ফেলেছিলেন যার জন্য রেজাল্ট খারাপ? লো সিজিপিএ আপনার অ্যাপ্লিকেশনকে এফেক্ট করবে যদি না আপনি অ্যাডমিশন কমিটিকে পজিটিভ কিছু না দেখাতে পারেন। লো সিজিপিএ থাকার পরেও অ্যাডমিশন পাওয়ার সম্ভবনা নির্ভর করবে আপনি ভবিষ্যতে গ্র্যাজুয়েট স্কুলে সফল হওয়ার ব্যাপারে অ্যাডমিশন কমিটিকে কতটা কমিটমেন্ট দেখাতে পারছেন। তাদেরকে বোঝাতে হবে আপনি আদতে ফেলটুস মার্কা স্টুডেন্ট নন। তো এই কমিটমেন্ট দেখানোর সবচেয়ে ভালো জায়গা কোনটা? এসওপি। জিআরই এবং এসওপি এ দুটোই আপনার হাতের টেক্কা। এক্সট্রা অর্ডিনারি কিছু করার চেষ্টা করুন এ দুটো প্যারামিটারে। হাই সিজিপিএ মানেই যেমন সবজান্তা নয়, লো সিজিপিএ মানেই মূর্খ নয়। এমন অনেক স্টুডেন্ট আছেন যারা রিসার্চ এবং নিজের সাবজেক্ট সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখেন, নিজের সাবজেক্টের টপিকগুলো খুবই ভালো বোঝেন এবং বোঝাতে পারেন কিন্তু পরীক্ষার খাতায় সেটার প্রকাশ ঘটাতে পারেন না। তাই বলে তিনি নিশ্চয়ই ফেলনা নন। একটু সাপোর্ট পেলে তিনিও ভালো করবেন। অ্যাপ্লিকেশন প্রসেসঃ ভার্সিটিগুলো অ্যাপ্লিকেশন প্রসেস করে হোলিস্টিকভাবে। একটা অ্যাপ্লিকেশন প্যাকেজে কি কি থাকে? GPA + GRE + TOEFL + SOP + LOR + Resume আমরা প্যাকেজটাকে দুইভা���ে ভাগ করি। নেগেটিভ সাইডঃ সিজিপিএ প্রসপ্যাক্টিভ পজিটিভ সাইডঃ জিআরই, টোয়েফল, এলওআর, রেজ্যুম,এসওপি সো, ছয়টা প্যারামিটারের মধ্যে একটাতে আপনি ইতোমধ্যে খারাপ করে ফেলেছেন। কিন্তু বাকি আছে পাঁচটা। কংগ্র্যচুলেশন্স। এখনও অনেক কিছু করার আছে আপনার। আপনার লো সিজিপিএ আছে ভালো কথা। এর মধ্যেও আপনার সিজিপিএ কার্ভ যদি ইউ শেপের হয়, তাহলে তো সোনায় সোহাগা। ইউ শেপের কার্ভ প্রমাণ করবে আপনি প্রথম দিকে কোনো একটা কারণে রেজাল্ট খারাপ করেছেন কিন্তু পরে ভুল বুঝতে পেরে নিজেকে সামলে নিয়েছেন। সারভাইভাল তাই না? গ্র্যাজুয়েট স্কুল সারভাইভ করার জায়গা। আজ মুখ থুবড়ে পরবেন, কাল উঠে দাঁড়াবেন। সো, এটাকেই তো আপনি প্রমাণ করে দিচ্ছেন তাই নয় কি? ও হ্যাঁ, ভার্সিটিগুলো শেষ দুবছরের সিজিপিএ নিয়ে মাথা ঘামায় কেন? কারণ মোটামুটি সব সাবজেক্টেই শেষ দুবছরে সেই সাবজেক্টের কোর বা মেইন কোর্সগুলো শেখানো হয়। এলিমেনটারি স্ট্যাটিস্টিকসে আপনি কি করছেন তার চেয়ে বড় কথা থার্ড বা ফোর্থ ইয়ারে ইকনোমেট্রিক্সে কি করেছেন। তাহলে কিভাবে লো সিজিপিএকে সামলাবেন? • জিআরই/ টোয়েফলে গুরুত্ব দিন। • অনার্সে খারাপ থাকলে মাস্টার্সে নিজের সবটুকু উজাড় করে রেজাল্ট ভালো করতে চেষ্টা করুন। • একাডেমিক পড়াশোনার বাইরে অন্য কোনো স্কিল অর্জন করুন।(যেমনঃ প্রোগ্রামিং) • এক্সট্রা কারিকুলার থাকলে সেটা উল্লেখ করুন। • নিজের প্রোফাইলের সাথে মানানসই ভার্সিটি সিলেক্ট করুন। • পাবলিকেশন করতে চেষ্টা করুন। যদিও এটা কম্পালসরি না, তবুও পাবলিকেশন মানেই বিশেষ কিছু। আবার পাবলিকেশনের নামে জাঙ্ক উৎপাদন করাও ঠিক নয়। • কোনো ভার্সিটিতেই মেইল করতে ছাড়বেন না। যেসব ভার্সিটির রিকুয়ারমেন্ট ৩.০০ কিন্তু আপনার সিজিপিএ তিনের কম সেখানেও মেইল করুন। মেইল করতে ইন্টারনেট বিল ছাড়া আর খরচ নেই । আগামীকাল কি নিয়ে আপনার জীবনে আসবে তা কেউ জানে না। এমনও হতে পারে সেখানকার কোনো প্রফেসর আপনার প্রোফাইল পছন্দ করে ফেলবেন! • টিচারের পিছনে ঘুরে ‘আপনি নিষ্পাপ’ - এরকম লেখা কয়েকটা এলওআর বাগিয়ে নিন। এলওআরে টিচার আপনাকে যত মাই ডিয়ারভাবে বলবেন ততই লাভ। আপনি তাকে চিনি এবং আমি তাকে খুবই ভালোভাবে চিনি- এ দুইয়ের মধ্যে অনেক তফাৎ। • জীবনে ঘটা যেসব ঘটনা আপনার রেজাল্টকে প্রভাবিত করেছিল তা খুবই সংক্ষিপ্তভাবে এসওপিতে উল্লেখ করতে পারেন। আপনি কিভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছেন সেটাও উল্লেখ করুন। মশার কামড়ে ডেঙ্গু হয়ে আপনার রেজাল্ট যদি খারাপ হয় তার মানে আপনি নিশ্চয়ই খারাপ স্টুডেন্ট নন। এ ধরনের ঘটনা যে কারো জীবনে ঘটতে পারে সেটা অ্যাডমিশন কমিটি জানেন। * যদি অনার্সে ভুল সাবজেক্ট নেওয়ার জন্য রেজাল্ট খারাপ করেন কিন্তু এখন পছন্দের সাবজেক্টে যেতে চান, তাহলে সেই সাবজেক্টের সাথে রিলেভেন্ট কিছু করার চেষ্টা করুন। পড়েছেন ইতিহাস কিন্তু পড়তে চান জিওগ্রাফি? একটা জিআইএস কোর্স করে ফেলুন। • নিজের প্রতি কমিটেড থাকুন। ভার্সিটির ফার্স্ট ইয়ারে হায়ার স্টাডির স্বপ্ন দেখে এটাকে টেনে শেষ পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া খুব কঠিন।আর সিজিপিএ যদি কম হয় তাহলে কনফিডেন্স হারিয়ে ফেলাটাই স্বাভাবিক। দ্বিতীয় পর্বঃ কিভাবে কম্পেন্সেট করবেন আপনার লো সিজিপিএ মূল কথাগুলো আগেই বলা হয়েছে। এই পোস্টে আরও কিছু উপায়ের সাথে ইউএসএর ভার্সিটিতে একসেপ্টেড হয়েছেন এমন কয়েকজনের প্রোফাইল, লো সিজিপিএ একসেপ্ট করে এমন কয়েকটা ভার্সিটির নাম আলোচনা করা হবে। লো সিজিপিএ থাকলে প্রথমেই যেটা করার থাকে তা হল জিআরইতে ভালো করা। এর কোনো বিকল্প নেই। অনেকে বেশি বুঝতে গিয়ে যেসব রিসোর্স পপুলার না সেগুলো নিয়ে বেশি ব্যস্ত থাকে। ফলাফলটাও হাতেনাতে পায়। জিআরইতে ভালো করতে ইটিএস, ম্যাগুশ, ম্যানহ্যাটন, নোভা, কাপলান, প্রিন্সটন, ব্যারন্স এগুলো ছাড়া আর তেমন কিছু লাগে না। আমার একজন টিচার শুধু ম্যানহ্যাটন ১-৬, ৭-৮, ৫ এলবি পড়েই স্কোর তুলেছেন ৩২৯! এডব্লিউএতে পেয়েছেন ৪। দুঃখ করে বলছিলেন তার টাইপিং স্পিড ভালো না তাই এই সেকশনে এত খারাপ হয়েছে! এছাড়া অনেকে আছে ইটিএস এর রিসোর্সগুলো পড়তে প্রচণ্ড অনীহা। যারা আপনার টেস্ট নেবে তাদের রিসোর্সগুলো ফলো না করা মানেই নিজের পায়ে কুড়াল মারা। বাজারের কোনো বইয়ের স্ট্যান্ডার্ড ইটিএস এর এত কাছাকাছি না। ইন্টারনেটে যত মক টেস্ট আছে সবগুলো দিয়ে দেওয়া উচিৎ। অবশ্যই সবচেয়ে স্ট্যান্ডার্ড মক টেস্ট পাওয়ার প্রেপ ২। আর অর্থ সংকটে না থাকলে একটা ম্যাগুশ সাবস্ক্রিপশন কিনে নিতে পারেন। সম্ভব হলে কিছুদিন কষ্ট করে একটা পাবলিকেশন করুন। লো সিজিপিএ দেখলেই মনে হবে সেই সাবজেক্টে আপনার ভালো দখল নেই। কিন্তু একটা পাবলিকেশন করতে সেই সাবজেক্টের উপর প্রচুর পড়াশোনা এবং স্কিল থাকতে হয়। তাই একটা পাবলিকেশন লো সিজিপিএকে অনেকখানি মেকআপ করবে। যদিও পাবলিকেশন কোনো ম্যান্ডেটরি রিকুয়ারমেনট না। যদি সাবজেক্ট রিলেটেড শর্ট কোর্স বা ইন্টার্নশিপ করার সুযোগ থাকে তাহলে সেটা হাতছাড়া করবেন না। ভার্সিটি সিলেক্ট করার ব্যাপারে রিয়েলিস্টিক হওয়া উচিৎ। লোয়ার র‍্যাঙ্কের ভার্সিটিতে অ্যাপ্লাই করতে লজ্জার কিছু নেই। আর র‍্যাঙ্কের ব্যাপারটা রিলেটিভ। দিন শেষে আপনার স্কিলই অন্যদের থেকে আপনাকে আলাদা করবে। যাদের সিজিপিএ ৪.০০ তাদেরও অনেকে নিজের পছন্দের ভার্সিটিতে অ্যাডমিশন পান না। তাই বলে এমন ভার্সিটিতে অ্যাপ্লাই করা উচিৎ না যার বিন্দুমাত্র রেপুটেশন নেই। এসব ভার্সিটির ডিগ্রি ক্যারিয়ারকে পিছিয়ে দেবে। ভার্সিটির অ্যাক্রিডিটেশন সম্পর্কেও নিশ্চিত হওয়া উচিৎ। প্রথমে লো র‍্যাঙ্কের স্কুলে পড়ে পরে সহজেই হায়ার র‍্যাঙ্কের স্কুলে অ্যাডমিশন নিতে পারেন। আমার পরিচিত একজন তার ডিপার্টমেন্টে ফার্স্ট হয়েও ২.৭৫ একসেপ্ট করে এমন ভার্সিটিতে মাস্টার্স করেছিলেন। পরে আবারও জি আরই দিয়েছেন। পিএইচডি করছেন বোস্টনে যার সর্বশেষ র‍্যাঙ্ক দেখেছিলাম ২৪। আমেরিকার অধিকাংশ ভার্সিটিই অ্যাপ্লিকেশন প্রসেস করার সময় সেগুলো সামগ্রিক বা হোলিস্টিকভাবে বিচার করে। তবুও অ্যাপ্লাই করার আগে নিশ্চিত হয়ে নিন যে তারা আসলেই অ্যাপ্লিকেশন এভাবে এভালুয়েট করবে কিনা। প্রোগ্রাম কো অর্ডিনেটরকে জিজ্ঞাসা করুন তারা সিজিপিএর ভিত্তিতে আগেই অ্যাপ্লিকেশন বাদ দিয়ে দেয় কিনা। অনেক ভার্সিটি আছে যারা রিকুয়ারমেনট ফুলফিল না হলে কন্ডিশনাল অ্যাডমিশন দেয়। সেখানে চেষ্টা করতে পারেন। তারা হয়তো এমন কন্ডিশন দিয়ে দেবে যে একটা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত আপনাকে নির্দিষ্ট গ্রেড মেইনটেইন করতে হবে। অ্যাপ্লাই করার আগে কোঅর্ডিনেটরকে মেইল করে বিগত বছরগুলোর জিআরই এর কাটঅফ স্কোর জিজ্ঞাসা করে নিন। এতে কিছুটা আইডিয়া পাওয়া যাবে আপনার সম্ভবনা কেমন। প্রথমবারে রিজেক্টেড হলেও দমে না গিয়ে পরেরবারে আবারও অ্যাপ্লাই করুন। গ্র্যাজুয়েট স্কুল খুবই কম্পিটিটিভ। হাজারো ভালো ভালো প্রোফাইলের ভিড়ে আপনারটা রিজেক্টেড হতেই পারে। স্প্রিং সেশনে ফান্ড কম থাকলেও মেইল করা উচিৎ। কে জানে, ওই কম ফান্ডের কিছু অংশ আপনার কপালে আছে কিনা! আমেরিকায় ভার্সিটির কমতি নেই। প্রায় সাড়ে তিন হাজারের বেশি ভার্সিটি আছে। তাই মেইল করা, ভার্সিটি সার্চের ক্ষেত্রে কৃপণটা করবেন না। যে সাবজেক্টে আগে পড়েছেন সেটাতেই হায়ার স্টাডিজে যেতে হবে এমন কোনো মানে নেই। একটা সাবজেক্টের সাথে কানেক্টেড আরও অনেক সাবজেক্ট থাকে। ইকোনমিকসের বিকল্প হতে পারে ডেভেলপমেনট স্টাডিজ। ইংরেজির বিকল্প হতে পারে লিঙ্গুইসটিকস। অ্যানথ্রোপোলজি, হিস্ট্রির সাথে বোধহয় আর্কিওলজির সম্পর্ক রয়েছে। উল্লেখ্য, আর্কিওলজির একটা স্টেম সাবজেক্ট। বিগত বছরগুলোতে অ্যাডমিশন পেয়েছে এমন কয়েকটা লো প্রোফাইলঃ Prairie View A&M University CGPA: 2.83 GRE: : 311 IELTS: 7.5 Florida International University CGPA: 2nd class 1st GRE: 301 (Quant - 158, V - 143, AW - 2.5) IELTS: 6.5 Philadelphia University CGPA: 2.39 GRE: 323 (V-163, Q-160) IELTS: 8 Rowan Graduate School of Biomedical Science CGPA: 2.93 GRE: 305 (148.157) Saint Louis University BSc 2nd class IELTS: 7.5 GRE: 302 (V 147, Q 155, AWA 3) University of Tennesse- Knoxville CGPA: 2.98 7.0 (W-6.5, R-7.5, S-7.0, L-7.5) GRE: 303 (V-143, Q-160 Alabama A&M University CGPA: 2.71 With 7 F's GRE: 305 IELTS: 6.5 CGPA: 2.98/4.00 Texas Tech University CGPA: 2.98 with four ‘F’ grades GRE: 318 (Quant: 163, Verbal: 155, AWA: 4) TOEFL: 114 (R: 29, W: 30, S: 28, L: 27) University of North Texas CGPA: (2nd Class) GRE: Verbal: 157, AWA: 4 TOEFL: 101(R: 24, W: 24, S: 30, L: 23) ৩.০০ এর নিচে সিজিপিএ একসেপ্ট করে এমন কিছু ভার্সিটিঃ (সংগৃহীত) Arkansas State University 2.75 Arkansas Tech University 2.5 Bradley University 2.75 Cal Poly Pomona 2.5 California State University East Bay 2.5 California State University Fresno 2.75 California State University Fullerton 2.5 California State University Long Beach 2.7 California State University North Ridge 2.5 DePaul University 2.5 Eastern Michigan University 2.7 Gannon University 2.5 Humboldt State University 2.5 Jackson state university 2.5 Lamar University 2.5 Louisiana Tech University 2.5 McNeese State University 2.5 New Jersey Institute of Technology 2.8 Pennsylvania State University 2.75 Pittsburg State University 2.5 Texas A&M University Kingsville 2.7 Texas State University San Marcos 2.75 University of Arkansas 2.5 University of Arkansas at Little Rock 2.7 University of Central Missouri 2.8 University Of Colorado Colorado Springs 2.7 University of Illinois Springfield 2.7 University of Louisiana at Lafayette 2.75 University of Memphis 2.5 University of South Alabama 2.5 University of South Dakota 2.7 University of Tennessee at Chattanooga 2.7 University of the District of Columbia 2.5 University of Wisconsin - Milwaukee 2.75 Valparaiso University 2 Western Illinois University 2.75 Wright State University 2.7 [Collected by #Hasan Mahmud]

[prof-dr-md-mohiuddinuzzal]

একটা সাহসী প্রজন্মের হাত ধরে অর্জিত স্বাধীনতা - সৎ, পরীক্ষিত, নতুন এবং যোগ্য নেতৃত্বে অনেক নিরাপদ । ভোট দিন #IEB Election Dr. Mohiuddin is a BUET graduate from Electrical Engineering Department. He did his Masters and Ph.D. from USA. In addition to a very long teaching career at American International University Bangladesh (AIUB), he had worked at Intel Corporation USA and he was also with 28th BCS administrative Cadre as Executive Magistrate of GoB. He holds a professional MBA degree from best business school of Bangladesh - IBA, University of Dhaka. He is currently ranked as Full Professor. He is also Editor in Chief of research Journal SARJET. His Personal Webpage : www.mmohiuddinuzzal.com/Biography His Facebook Profile: https://www.facebook.com/Uzzal.Mohi

[prof-dr-md-mohiuddinuzzal]

Professor Dr. Md. Mohiuddin Uzzal, P.Eng. F12703 prays your vote in IEB Election 2020. 1. Candidate : Central Council Member ( Ballot #138) 2. Candidate : EE Division Member ( Ballot #10) Dr. Mohiuddin is a BUET graduate from Electrical Engineering Department. He did his Masters and Ph.D. from USA. In addition to a very long teaching career at American International University Bangladesh (AIUB), he had worked at Intel Corporation USA and he was also with 28th BCS administrative Cadre as Executive Magistrate of GoB. He holds a professional MBA degree from best business school of Bangladesh - IBA, University of Dhaka. He is currently ranked as Full Professor. He is also Editor in Chief of research Journal SARJET. His Personal Webpage : www.mmohiuddinuzzal.com/Biography His Facebook Profile: https://www.facebook.com/Uzzal.Mohi Please cast your vote with Confidence. FOR CHANGE!! And FOR Better!! #Help_or_Hurt #Please_share_like_comment #It_is_for_Publicizing #For_vote_Election

[prof-dr-md-mohiuddinuzzal]

stay productive

Well, there are lots of ways to stay productive at work and here are my top 16 tips to help you stay focused while at your desk, ensuring you get all your work done on time. Eat breakfast Start each day with a healthy breakfast, and by healthy I mean porridge, oats, wholemeal toast, eggs, fruit and yogurt – whatever takes your fancy. Try to opt for some low-GI choices to ensure you provide your body with slow-release energy to keep you going until lunchtime. If you have an unhealthy breakfast, or skip on eating anything at all, it will just leave you feeling tired, agitated and distracted. Sleep well Get some decent shut-eye every night. Experts recommend around seven to nine hours' sleep. If you're always having late nights, you'll regret it the next day because you won't feel rested or rejuvenated and ready to handle what's thrown your way. A good night's sleep will reflect in how productive you feel the next day, so ensure you make sleep a priority. Can't sleep? If you've got things whirring around in your head every night, keep a notebook by your bed and write down any niggles, worries or tasks you need to remember. If that doesn't work, then figure out why you can't sleep. If you're working late into the evenings, it might be because you're not giving your brain enough time to wind down and relax. Exercise daily To keep stress levels at bay, get out and exercise every day. Even if it's just half an hour of walking on your lunch break. Exercise will help clear your mind and keep you focused. You may think that being chained to your desk will mean that you get more things done, but it actually works against you. Get outside A good dose of fresh air and daylight, away from the unnatural environment of an office, is good for the soul. Particularly if your office environment is stuffy and dark and relies on air conditioning. Experts suggest that being outside brings all sorts of health benefits and that a bit of daily daylight is a stress buster, helping you to stay on track when you're back at your desk. Make to-do lists Whether you use the Task Manager in Outlook or you have something like Things for the Mac, make sure you keep a simple to-do list every day and give yourself a realistic set of tasks to get through. What I find helps is to tackle a difficult task first and then do lots of easy jobs to reward myself. You feel great once you've got a big job out of the way and that only boosts your productivity. Give yourself deadlines When facing each task on your to-do list, try and give yourself a deadline. That way, you'll be less inclined to procrastinate or waste time on other things. Schedule email checking Emails are a productivity killer. That's a fact. And it's all too easy to keep checking for new messages every five minutes. But doing so can mean you spend all day writing emails, instead of focusing on your work. Force yourself to check emails at certain times throughout the day. I try to check my emails every morning at 8am and then I don't check again until 12pm. So make sure you limit time spent on checking and replying. Keep phone calls short and sweet Chatting on the phone to clients, friends or suppliers can consume a lot of time. Try and limit each phone call by explaining to the other person that you're "on deadline" and can't talk for long – obviously, you won't be able to do this with some clients. In that case, turn off your phone when you're especially busy and ensure your voicemail explains that you're currently unavailable but will be checking messages later that day. Limit social media use Twitter. Facebook. LinkedIn. They're all so tempting to look at and can be very distracting. Like emails, you should only check your profiles at certain times during the day and limit how long you spend using them. Make sure you don't leave Twitter or any social media tools open on your desktop, they'll just keep interrupting your work flow. Use anti-distraction tools There are so many tools to stop the temptation of browsing the web or checking social media profiles. If you really can't stop looking at the internet, download an anti-distraction tool like Freedom. It's a really simple productivity application that locks you out of the internet for up to eight hours. Beautiful. And compatible with both Windows or Mac. There's also things like SelfControl, which blocks access to incoming and/or outgoing mail servers and websites for a predetermined period of time. Or you could try Think, which blanks out everything on your screen and allows you to focus on what you're actually working on. One thing at a time Concentrate on one task at a time. Multitasking might seem more productive, but it can really slow you down. Tackle one job before you start anything else, otherwise you'll never get anything done. This is one of my worst habits and I often find I'm trying to write emails, update Twitter and complete an article all at the same time. It's hopeless trying to do everything at once, because you'll never be able to focus properly. Split big tasks into bite-size chunks If you've got a particularly large project that seems overwhelming, break it down into smaller and more manageable chunks. Then tackle each one at a time. Keep a list and feel the sense of achievement when you tick off one of those smaller tasks; feeling unproductive can often come about if we're daunted by our work. Don't be hard on yourself, just take it one step at a time and you'll soon plough through the project. If you get stuck, move on With a list of tasks to get through, you'll undoubtedly come across something you can't finish. If you're stuck, simply ditch what you're working on, take a break and then start something new. You might find that inspiration strikes later that day and you're able to return to that difficult task. Cut out background noise Get your environment right and ensure you have no noise to distract you from your work. If you work in an office or from home and you find it's too noisy, try some ambient background noise in some headphones to cancel it out. You could listen to Sleep Sound, which offers free relaxing sounds like the ocean or a crackling fire. Or there's things like SonicMood. Alternatively, if you like to listen to music during your working day make sure you keep it light-hearted and not too heavy or distracting. Tidy desk, tidy mind Make it a daily ritual to tidy your desk or workspace before you finish or leave. De-clutter and get organised and you'll start each day with a clean slate. If your desk is messy, you'll almost certainly struggle to stay productive. Get magazine files, drawers and helpful storage solutions to keep your desk in order. Recognise the signs Finally, if you're still feeling unproductive and not tackling your work load as quickly or easily as you'd like, keep a notebook throughout the day and jot down all the things that distract you or kill your work flow. You'll soon see patterns emerging and start to understand where you need to make some positive changes. Prepare a podcast or audiobook for your commute. Tony Robbins calls it your NET time - No Extra Time time. These are the moments spent commuting, running errands, or cooking dinner where you can ingest new and important information. It's the time you could normally zone out but instead, you're replacing it with riveting ideas that could lead you to more ideas. Find movement every 60 minutes. Some studies recommend every 30 minutes, but if you are deep in your work, getting up for a walk when you're in peak creativity is just as counterproductive. I opt for a five-minute walk or stretch every 60 minutes in addition to using a standing desk. The quick break allows your brain to pause and rejuvenate. If you're in a slump and finding yourself checking your phone or hopping on social media too much, it's also a good indicator that you should take a movement break. Don't check your email until it's actually time to work. Repeat after me: stop checking your email right when you wake up. Just stop. Don't do it. The first thing you do, see, or hear when you wake up sets the tone for the rest of your day. Let your mornings be all you. You'll have time to email all you want later. Create accountability. Have a colleague or manager checking in on your project or status can help you focus and stay on task. When you know that someone else is involved with your work, you are less likely to fall behind. Pick three major things that need to get done today and assign a time/deadline to them. I love to-do lists. They are so much fun and sometimes I retroactively put things I've done on a new to-do list just so I can check things off. But, alas, I had to stop doing that. These days, I create that list but I rank the top three things that must be done ASAP, and they also have to be big projects. I can't list small and easy errands as my big three. From there, I assign a time when they need to be done. Deadlines are the biggest motivators. Additional tips to stay productive: Here are 50 simple ways (that we often overlook) to stay on top of our productivity game. I have found these ways to be helpful and hopefully it will help you out as well in one way or the other, 50. Stay focused on what you are doing. 49. Utilize and divide your time for each task in hand. 48. Analyze the outcome of your effort and decide accordingly how much time you need to spend. 47. Take a break. 46. Spend time with your loved ones and refresh your mind. 45. Share ideas with others and soak their criticism. 44. Keep your home office out of sight from your bedroom. 43. Invest in comfortable workspace furniture. 42. Meditate and relax your mind. 41. Are you a day person or night? Plan accordingly so you can get the maximum output from yourself. 40. Work slow but steady. 39. Ask for help when needed. 38. De-clutter your workspace. 37. Back up your data. 36. Keep a wrist massager next to the computer. 35. Check your email not more than twice a day. 34. Exercise. 33. Use the morning air or evening breeze to cool off your mind. 32. Set goals not a goal and work accordingly. 31. Have everything you need ready for whatever you are working on. 30. Have stationeries like pen, paper ready. Although you might be using the computer you never know when you are going to need them. 29. Shut the room door to block distraction. 28. Set limits for yourself. 27. Plan a to do list for each day and follow. 26. Read books on subjects that interests you to refresh your mind. 25. Walk, do not try to run with your project. 24. Stay informed on current news. Sometimes these can be a great source of information on something you are working on. 23. Instead of thinking why your life is so hard, think how you can change it for better. 22. Find others that might share similar interest to work with you. 21. Do something else every 30 to 40 minutes to refresh your mind and body. 20. Take a nice warm bath, it’s amazing what it can do to you. 19. Use a table lamp instead of overhead lighting to keep you focused on one thing. 18. Do not take phone calls unless it is related to your productivity for that particular project. 17. Divide your time between family and projects. 16. Give more time to family and get more peace of mind. 15. Keep it cool. 14. Don’t panic, it won’t happen overnight. 13. Find what others have done in related fields and learn. 12. Ask yourself questions, lot of them. 11. Let everybody at home know you will be working between so and so time. 10. Do not stress. 9. Love what you are doing. 8. Be Passionate about what you are doing. 7. Give yourself credit for what you do. 6. Look in the mirror and compliment yourself, just say “God, you are good looking !” 5. Build confidence in yourself. 4. Keep a positive attitude. 3. Forget about what others are doing, you do it your way. 2. Productivity lies within you. Know yourself first. 1. Read > Learn > Ask and Apply! Stay productive.

[prof-dr-md-mohiuddinuzzal]

The Academy’s Dirty Secret :  An astonishingly small number of elite universities produce an overwhelming number of America’s professors.

The Academy’s Dirty Secret An astonishingly small number of elite universities produce an overwhelming number of America’s professors. By JOEL WARNER and AARON CLAUSET FEB 23, 2015 Harvard. The top 10 universities produce three times as many future professors as those ranked 11 through 20. Above, Harvard University’s Kirkland House. Photo illustration by James Emmerman. Photo by William B. Plowman/Getty Images. The United States prides itself on offering broad access to higher education, and thanks to merit-based admissions, ample financial aid, and emphasis on diverse student bodies, our country can claim some success in realizing this ideal. The situation for aspiring professors is far grimmer. Aaron Clauset, a co-author of this article, is the lead author of a new study published in Science Advances that scrutinized more than 16,000 faculty members in the fields of business, computer science, and history at 242 schools. He and his colleagues found, as the paper puts it, a “steeply hierarchical structure that reflects profound social inequality.” The data revealed that just a quarter of all universities account for 71 to 86 percent of all tenure-track faculty in the U.S. and Canada in these three fields. Just 18 elite universities produce half of all computer science professors, 16 schools produce half of all business professors, and eight schools account for half of all history professors. While elite universities, with their deep resources and demanding coursework, surely produce great professors, the data suggest that faculty hiring isn’t a simple meritocracy. The top schools generate far more professors than even just slightly less prestigious schools. For example, in history, the top 10 schools produce three times as many future professors as those ranked 11 through 20. One explanation for this skewed hiring system is that lower-prestige institutions are trying to emulate their high-prestige brethren. For a university, the easiest way to burnish your reputation is to hire graduates from top schools, thereby importing a bit of what made these institutions elite in the first place, while signaling to prospective students and faculty that you attract top talent. Another factor could be that it’s not easy for schools to evaluate job applicants on merit alone, because merit can be difficult to define or measure. In the tenure system, a professor might work at the same institution for 40 years. But when hiring for tenure-track positions, schools often have to guess about lifelong productivity based on just a few years of experience. Hiring faculty is therefore a high-stakes decision; while you can always deny someone tenure, doing so means you’ve wasted years nurturing talent that you don’t want to keep. With so much uncertainty involved in the process, it may be natural to go with what seems like a safe choice: an applicant trained at a high-prestige school, even at the expense of exciting candidates from slightly less elite institutions. At first glance, this hiring system may be seem like good news for college students at least. Whether you go to a prestigious or less prestigious school, you’ll be learning from the best of the best. But the situation isn’t so rosy for the students who dream of making ground-breaking discoveries as faculty members themselves. The elite schools are producing so many job-seekers on the faculty market that they can’t hire them all themselves, so the vast majority end up at less elite schools. That means that even if you manage to be admitted to a Ph.D. program at a prestigious university, the chances are slim that you’ll stay at that university, or even a similar university, when it’s time to get a faculty job. In fact, after graduating with Ph.D.s, only about 10 percent of faculty move “up” the academic prestige hierarchy as defined by the Science Advances study (with “prestige” being determined by the university’s ability to place faculty at the widest variety of other institutions). Most faculty instead slide 25 percent down the scale. Here’s further evidence that the current system isn’t merely sorting the best of the best from the merely good. Female graduates of elite institutions tend to slip 15 percent further down the academic hierarchy than do men from the same institutions, evidence of gender bias to go along with the bias toward the top schools. Robert Oprisko is among those who believe the hiring system isn’t a meritocracy. He graduated in 2011 with a Ph.D. in political science from Purdue University. He had won a hefty number of awards, published articles, and had a book contract for his dissertation. But the best he could do on the job market was a one-year visiting assistant professorship at Butler University. Now he’s a research fellow at Indiana University, a position that doesn’t pay, but, as Oprisko puts it, “makes you appear that you are still in the system, so it gives you a prayer of getting a job within the academy.” At the same time Oprisko was struggling to find work, he says his Ivy League political science colleagues, like a friend of his at University of Pennsylvania, had no problem landing elite postdocs and professorship opportunities. “He’s a wonderful guy, but he hadn’t actually done anything,” Oprisko says of his friend from UPenn. And Oprisko doesn’t think he’s imagining this bias against him; he says he’s been told by his mentors that, “There is an imprimatur of being ‘Ivy’ all the way down. You’re the cream of the crop if you can claim to be of a certain status from bottom to top.” He’s stopped listing his master’s degree from Indiana State on his résumé. He’s been told it’s better to have it appear as if he was doing nothing at all during that time than to be associated with a low-prestige school. Oprisko’s experiences inspired him to research faculty hiring on his own. In 2012, he conducted a review of the 3,709 political science professors who were then employed by Ph.D.-granting universities and found that just 11 schools had produced 50 percent of the total. Harvard, at the top of the list, was responsible for 239 of the professors. Purdue, on the other hand, was responsible for 10 of them. These facts bring up an uncomfortable question for nonelite universities, which account for the large majority of all Ph.D.-granting institutions. Both Clauset’s and Oprisko’s research suggests most universities are not very successful at generating professors, and most people only get doctorates because they intend to go into academia. Should these lower-prestige institutions even bother granting Ph.D.s at all? Clauset’s findings suggest that upward career mobility in the world of professors is mostly a myth. Yes, being a professor isn’t simply about making it to the top of the heap. But imagine if you had to start your chosen profession knowing that unless you were among a select few, you might never land a job. Of course, some people do manage to move against the current. Who are they, and what makes them special? To find out, Sam Way, a doctoral student in Clauset’s research group at University of Colorado–Boulder, mined the information on the 16,000-plus faculty members in the study, looking for those who achieved the greatest positive difference between the rank of their Ph.D. institutions and the rank of the universities where they now work. We then contacted a few of these standouts to find out what it took for them to move up the academic ladder. For starters, it took a heck of a lot of work. “I killed myself,” says one female business professor who worked her way up from a midlevel undergraduate university to a top-level faculty job. To get there, she labored so hard she alienated her fellow students, annoyed her academic adviser, and even sacrificed her health. (“Looking back, I must have been insufferable,” she says.) She requested that we not use her name or credentials, because she says some of her former colleagues are “weirdly conflicted” about her success—and her success in her field is so unique that even just revealing the universities she’s been associated with would give her away to her associates. Jim Herbsleb also had to hustle to get from the University of Nebraska (ranked 128th in prestige in the Science Advances study, where prestige was determined by a university’s ability to place faculty at the widest variety of other institutions), where he earned his Ph.D., to Carnegie Mellon University (ranked seventh), where he’s now a computer science professor. The key step, he says, was a successful stint as a postdoctoral researcher at the University of Michigan (ranked 28th). “Once you have a track record, people tend to care much more about what you’ve actually done and less about weaker predictors of how you will do in the future, such as the stature of your degree-granting institution,” he says. “The most difficult part is the first step, having the opportunity to build the track record.” For Herbsleb, that first step wasn’t easy: He cold-called his prospective postdoc adviser, Gary Olson, and offered to work for free until a postdoc position became available. “I did programming, data collection and analysis, literature reviews on new topics they needed to know about, and whatever else came along,” he says. “I thought of myself as a kind of ‘walk on,’ like someone unknown who shows up to try out for a sports team. Sometimes they make it.” It also helps to have someone very powerful in your corner. Adam Siepel, for example, believes he was able to move up from the University of California–Santa Cruz (ranked 32nd), where he earned his computer science Ph.D., to an elite faculty jobs in computational biology at Cornell University (ranked sixth), mostly because of the reputation of his particular Ph.D. program: Siepel worked under David Haussler, who famously spearheaded the first successful effort to sequence the human genome. “It wasn’t your typical U.C. Santa Cruz graduate training experience,” says Siepel. “I had a pretty easy time.” These days, however, competition in the field of computational biology has become so fierce Siepel isn’t sure that the reputation of someone like Haussler would be enough to land him a job. “I turned down higher-ranked graduate schools to go to Santa Cruz,” he says. “If the job market had been what it is like today, that might not have been the most strategic decision.” It’s not clear how, exactly, to fix this skewed hiring system. There’s no central regulating body that coordinates hiring across institutions—and even if there was, it’s hard to imagine the elite universities, which often dominate conversations in the world of higher education, would support major changes, since they benefit from the current system where their students land the most, and best, jobs. It’s not just young scholars who suffer under the current hiring hierarchy; innovation across all disciplines may be stifled. Because graduates from only a small number of universities account for the majority of faculty jobs, new ideas and discoveries from those elite institutions may be far more likely to gain traction in academia and in the wider world than those from outside this group. (Not to mention that bad ideas coming out of this core group of schools may get more attention than they deserve.) History is full of examples of important discoveries that were slow to catch on because they came from academic outsiders, from continental drift to the origin of eukaryotic cells to the existence of quasicrystals. Thanks to the restrictive nature of the academic system there may be many more innovations that are languishing in obscurity, and they will continue to do so until our universities find a way to apply the principles of diversity they espouse in building student bodies to their hiring practices as well.

[prof-dr-md-mohiuddinuzzal]

১০ জানুয়ারি ১৯৭২, রেসকোর্স ময়দানে সমবেত জনতার উদ্দেশ্যে ভাষণ দেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

১০ জানুয়ারি ১৯৭২, পশ্চিম পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি লাভ করে রেসকোর্স ময়দানে সমবেত জনতার উদ্দেশ্যে ভাষণ দেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। https://www.youtube.com/watch?v=Qfc5l76i5f0

[prof-dr-md-mohiuddinuzzal]

মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য তৈরি হবে বাড়ি একই ডিজাইনে সংরক্ষণ হবে কবর অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ১৬ হাজার বাড়ি নির্মাণ করা হবে। সেই সঙ্গে একই ডিজাইনে হবে মুক্তিযোদ্ধাদের কবর। মুজিববর্ষে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে এই উপহার থাকবে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য। ইতিমধ্যে প্রকল্পের নকশা দেখে নীতিগত অনুমোদন দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য যে বাড়ি নির্ম��ণ করা হচ্ছে সেটির নাম ঠিক করা হয়েছে ‘বীর নিবাস’। এই প্রকল্পের আওতায় সারা দেশে নির্মাণ করা হবে প্রায় ১৬ হাজার বাড়ি। যার নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা। এসব বাড়ি হবে একতলাবিশিষ্ট। থাকবে তিন বেডরুম ও একটি ড্রইং-ডাইনিং। প্রতিটি বাড়ি হবে ৯৮০ বর্গফুটের। চার ডেসিমাল জমিতে ৯০০ বর্গফুট আয়তনের এক একটি ভবনের নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে ১৫ লাখ ৭৫ হাজার টাকা। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব এস এম আরিফ-উর রহমান এ বিষয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, প্রকল্পের ডিপিপি তৈরি করে শিগগিরই পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে অনুমোদনের জন্য। অনুমোদন পেলেই এগুলো ৪৯০টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে পাঠানো হবে। তিনি বলেন, এটি হচ্ছে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বাড়ি নির্মাণের দ্বিতীয় ফেইজ। এর আগে প্রথম ফেইজে অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদের বসবাসের জন্য ২ হাজার ৯৬১টি আবাসন নির্মাণ করে দেওয়া হয়েছে। যার নির্মাণ কাজ ২০১৮ সালে শেষ হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, এ বিষয়ে নীতিমালা প্রণয়নের কাজ চলছে। নীতিমালার কাজ শেষ হলেই সারা দেশের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার মাধ্যমে অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদের কাছ থেকে আবেদনপত্র আহ্বান করা হবে। সূত্র জানায়, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ‘বীর নিবাস’ নির্মাণের পাশাপাশি প্রতিটি ইউনিয়নে একটি নির্দিষ্ট স্থানে কবরস্থান ও একই নকশায় কবর সংরক্ষণ, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মাঝে স্মার্টকার্ড বা পরিচয়পত্র দেওয়া হবে। এর আগে দেশের কৃতী সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধাদের পুনর্বাসনের জন্য ‘ভূমিহীন ও অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বাসস্থান নির্মাণ’ শীর্ষক প্রকল্পের মাধ্যমে প্রথম পর্যায়ে সারা দেশে অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ২ হাজার ৯৬১টি বাসস্থান নির্মাণ ও বরাদ্দ দেওয়া হয়। অসহায় এবং আর্থিকভাবে অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদের আবাসন সুবিধা নিশ্চিতকরণে দ্বিতীয় পর্যায়ে আরও প্রায় ১৬ হাজার বাসস্থান নির্মাণের জন্য প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, দ্বিতীয় পর্যায়ের এই প্রকল্পের জন্য প্রথমে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পরিকল্পনা ছিল পাঁচতলাবিশিষ্ট ফ্ল্যাট বাড়ি নির্মাণের। কিন্তু মুক্তিযোদ্ধাদের বয়সজনিত সমস্যার কথা বিবেচনায় নিয়ে ওই প্রস্তাব পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় বাতিল করে দেয়। এখন একতলাবিশিষ্ট বাড়ি নির্মাণ করা হবে। যাতে সহজেই বসবাস করতে পারবেন অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধারা। শুধু ‘বীর নিবাস’ নয়, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য প্রতিটি ইউনিয়নে একটি নির্দিষ্ট স্থানে কবরস্থান নির্মাণের পরিকল্পনা করছে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়। সব মুক্তিযোদ্ধার জন্য একই নকশার কবর সংরক্ষণের বিষয়টিও প্রক্রিয়াধীন। অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসা সুবিধার জন্য দুরারোগ্য রোগে আক্রান্ত মুক্তিযোদ্ধাদের তাৎক্ষণিক বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদানের লক্ষ্যে সব উপজেলা সরকারি হাসপাতাল, জেলা সদর হাসপাতাল ও সরকারি মেডিকেল কলেজ এবং বিশেষায়িত হাসপাতালের অনুকূলে অর্থ বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে। দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত মুক্তিযোদ্ধারা বিশেষায়িত হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করতে পারেন।

[prof-dr-md-mohiuddinuzzal]

মার্কিন ঘাঁটি গুঁড়িয়ে দিল ইরান জেনারেল সোলাইমানি হত্যার প্রতিশোধের অংশ হিসেবে ইরাকের পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত মার্কিন সামরিক ঘাঁটি ‘আইন আল-আসাদের’ ওপর ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইরানের ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনী বা আইআরজিসি। এতে মার্কিন ঘাঁটিকে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেয়া হয়েছে বলে দাবি করেছে ইরান। আজ বুধবার ভোর রাতে আইআরজিসি এক বিবৃতিতে বলেছে, জেনারেল কাসেম সোলাইমানির উপর আগ্রাসী মার্কিন সেনাদের ‘সন্ত্রাসী ও অপরাধমূলক’ হামলার কঠোর জবাব দিতে আইন আল-আসাদ ঘাঁটিকে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেয়া হয়েছে। বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, জেনারেল সোলাইমানিকে হত্যার কাপুরুষোচিত পদক্ষেপের ‘কঠোর প্রতিশোধ’ নেয়ার প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন শুরু হয়েছে। আজ (বুধবার) ভোররাতে ইরাকে অবস্থিত মার্কিন বিমানঘাঁটি ‘আইন আল-আসাদ’র ওপর ভূমি থেকে ভূমিতে নিক্ষেপযোগ্য অসংখ্য ক্ষেপণাস্ত্র বর্ষণ করে ঘাঁটিটিতে গুঁড়িয়ে দেয়া হয়েছে। গত শুক্রবার ভোররাতে ইরাকের রাজধানী বাগদাদের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাছে বিমান হামলা চালিয়ে জেনারেল সোলাইমানিকে হত্যা করে মার্কিন সেনারা। ওই হামলায় ইরাকের জনপ্রিয় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন হাশদ আশ-শাবি’র উপ প্রধান আবু মাহদি আল-মুহানদিস’সহ মোট ১০ জন নিহত হন। এদিকে, ইরাক ও ইরানের বহু শহরে অসংখ্যবার জানাজা নামাজ শেষে মঙ্গলবার জেনারেল সোলাইমানির লাশ তার জন্মভূমি ইরানের কেরমান শহরে দাফন করার কথা থাকলেও প্রচণ্ড ভিড়ের কারণে তা সম্ভব হয়নি। আজ (বুধবার) তাঁর লাশ দাফন করা হবে বলে জানা গেছে।

[prof-dr-md-mohiuddinuzzal]

সামাজিক দায়বদ্ধতা এবং ব্যক্তিগত অভিরুচি হতে পেজটা খুলেছি- লাইক ও শেয়ার করুন <3 ভালোর সাথে থাকুন- ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন , পজিটিভ থাকুন। ধন্যবাদ। Personal Webpage: www.mmohiuddinuzzal.com #চেতনায়_মুক্তিযুদ্ধা #প্রজম্ম_৭১ #Vote #IEB_Election_2020 #Central_Council_Member #MemberEEdivision #সকলের_দোয়া_চাই

[prof-dr-md-mohiuddinuzzal]

in Intel BlueBadge >>> While Worked as Full Time regular Employee of INTEL, USA (Year 2014)

[prof-dr-md-mohiuddinuzzal]

Academic Council Meeting Photoshot

[prof-dr-md-mohiuddinuzzal]

ICREST 2018 >> AIUB

[prof-dr-md-mohiuddinuzzal]

USA Diary - California (Year 2014)

[prof-dr-md-mohiuddinuzzal]

USA Diary (Year 2015)