riponkhan98

[riponkhan98]

উকুন চিরতরে দূর করার উপায় । প্রাকৃতিক উপায়ে উকুন দূর করার উপায়

উকুন চিরতরে দূর করার উপায় । প্রাকৃতিক উপায়ে উকুন দূর করার উপায়

উকুন দূর করার উপায়

উকুন দূর করার জন্য অনেকেই আমরা চুলের মধ্যে চিরুনি ব্যবহার করে থাকি, তো চিরুনি দিয়ে চুল আচরণের ��র দেখানো যায় আবার চুলের মধ্যে উকুন বেড়ে গেছে,

মাথার উকুন কেন দূর হয় না

এমন কেন হয় এর কারণ চিরুনি দিয়ে চুল পরিষ্কার করলে চুলের মধ্যে বড় উকুন গুলো ম��টিতে পড়ে যায় । কিন্তু এই বড় উকুন গুলো ডিম পেড়েছে সেটা মাথার মধ্যে থেকেই যায়! আর এই ডিম গুলো ফুটে উকুনের বাচ্চা বের হতে সাত দিনের মত সময় লাগে! এবং এই বাচ্চাও কোনগুলো সাত দিনের মধ্যে বড় হয়ে আবার ডিম পাড়া শুরু করে! এভাবে মাথা আবার উকুনের ভরে যায়! তাহলে আমরা কি করব জেনে নেই ।

মাথার উকুন দূর করার উপায়

উকুন মারার উপায় আপনি যখন চুলের চিরুনি দিয়ে মাথা পরিষ্কার করবেন , তখন অবশ্যই মনে রাখবেন যেন ভেজা চুলে আপনার মাথা পরিষ্কার করেন ! তাহলে বড় উকুন ছোট উকুন এবং উকুনের ডিম সব চুল থেকে মাটিতে পড়ে যাবে। পানি দিয়ে চুল ভেজাতে পারেন অথবা তেল দিয়ে চুল ভেজাতে পারেন! প্রতিবার চুল পরিষ্কার করার সময় গোড়া থেকে টান দিয়ে আগা পর্যন্ত ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিবেন চিরুনি দিয়ে! গবেষণা দেখা গেছে এই পদ্ধতিটি উকুন মারার ওষুধের চেয়ে অনেক ভালো রেজাল্ট পেয়েছে, তাই একটু কষ্ট হলেও এটা চেষ্টা করে দেখতে পারেন!

উকুন দূর করার উপায় ঔষধ

উকুন মারার ওষুধের নাম উকুন ধ্বংসের ওষুধের নাম গুলো হল, বাজারে অনেকগুলো ওষুধ আছে তার মধ্যে আমি আজকে আপনাদের সামনে যে ওষুধটা নাম বলবো সেটা ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়াই ফার্মেসি থেকে কেনে নিজেই ব্যবহার করতে পারবেন

উকুন মারার ওষুধের নাম কি

উকুন দূর করার ওষুধ : আইবাল মেট্রিক লোশন 0.5 Alice অ��বা Licnil নামে দাম ১৩ ০ টাকা থেকে ২০০ টাকা পর্যন্ত

উকুন চিরতরে দূর করার উপায় । প্রাকৃতিক উপায়ে উকুন দূর করার উপায়

উকুন মারার ঔষধ ব্যবহারের নিয়ম

৬ মাস বা তার বেশি বয়সীরা এই ওষুধ ব্যবহার করতে পারবেন । চুল শুকনো অবস্থায় প্রথমে মাথার তালুতে এই ওষুধ লাগাবেন । তারপর চুলের গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত এই ওষুধটা লাগাবেন , এই ধাপটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, পুরো মাথার তালু এবং সবগুলো চুলের গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত যেন এই ওষুধটা মাখানো হয় । তারপর দশ মিনিট এভাবে রেখে পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলবেন, মাথায় শ্যাম্পু বা সাবান দিবেন না, চুলে শ্যাম্পু করতে চাইলে ২৪ ঘন্টা পর করতে পারবেন, এই ওষুধটা একবার মাথায় লাগালে সব উকুন মারা যায়, আমেরিকার একটি গবেষণা দেখা গেছে এই ওষুধ ব্যবহারের ফলে ৯৫ শতাংশ ব্যক্তির উপর একদম মারা গেছে! এখন জানবো এই ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নিয়ে সবাইকে এই ওষুধ ব্যবহার করতে পারবে?

উকুন মারার ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

উকুন মারার জন্য এটা খুবই নিরাপদ ওষুধ , তবে যারা গর্ভবতী অথবা বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়াচ্ছেন , তারা অবশ্যই এই ঔষধ ব্যবহারে ডাক্তারের পরামর্শ আগে নিয়ে নিবেন, তবে এই ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হল খুশকি হওয়া চামড়া জ্বালাপোড়া করা চোখে গেলে চোখ জ্বালাপোড়া করার! ওষুধ ব্যবহারের সময় অবশ্যই সতর্কতা অবলম্বন করবেন যেন এই ওষুধ চোখের মধ্যে না যায়! যদি ভুলক্রমে চোখের মধ্যে যায়ও সাথে সাথে পরিষ্কার পানি দিয়ে চোখ ধুয়ে ফেলবেন!

আজকের আর্টিকেলটি যেহেতু উকুন নিয়ে সুতরাং আপনাদের অনেকের মনের মধ্যে আরও অন্যান্য প্রশ্নগুলো উকুনের ব্যাপারে আছে , তো সে সকল প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব ইনশাল্লাহ । এ প্রশ্নগুলো ইন্টারনেট থেকে সার্চ করে খুঁজে বের করেছি , অনেকেই এই বিষয়গুলো নিয়ে গুগলে সার্চ করে তার উত্তর হয়তো পায় না তাই আমি উকুন নিয়ে এই সমস্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব ।

উকুনের উপকারিতা

আপনি কি জানেন উকুনের উপকারিতা কি ? আমরা সবাই উকুন মারার জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়ি কিন্তু উকুনেরও উপকারিতা আছে , সম্প্রতি একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে যাদের মাথার মধ্যে উকুন থাকে তাদের মাথার চুল অনেক শক্ত এবং মজবুত থাকে । এর পাশাপাশি উকুন চুলকে কালো করে তোলে ।

স্বপ্নে উকুন দেখলে কি হয়

স্বপ্নে উকুন দেখলে অসুখ হয় এবং শত্রুতা বেড়ে যায়, আর যদি আপনি দেখেন স্বপ্নের মধ্যে উকুন মারতেছেন তাহলে আপনার শত্রু কমে যাবে, যদি দেখেন আপনার ওপর থেকে নিচে পরতেছে তাহলে এটা ইঙ্গিত দেয় যে এটা আপনার অবনতি,

স্বপ্নে উকুন দেখার অর্থ হল

একেকজনের স্বপ্ন একেক রকম হতে পারে

আপনার মাথায় যদি উকুন দেখেন স্বপ্নে তাহলে বুঝবেন অপ্রত্যাশিতভাবে পড়বে এটি এমন কে আনন্দদায়ক হবে ।

[riponkhan98]

কি কারনে মাথা ব্যথা হয় । মাথাব্যথা দূর করার প্রাকৃতিক উপায়

কি কারনে মাথা ব্যথা হয় । মাথাব্যথা দূর করার প্রাকৃতিক উপায়

মাথা ব্যাথা দূর করার প্রাকৃতিক উপায়

কি কারনে মাথা ব্যথা হয় এবং মাথা ব্যথার প্রাকৃতিক উপায় কি এই বিষয় নিয়ে আজকে আলোচনা করব

মাথাব্যথা অনেকগুলো কারণে হতে পারে

সর্বপ্রথম আমরা জানব কি কারনে মাথাব্যথা হয়

এরপর জানবো মাথাব্যথা দূর করার প্রাকৃতিক উপায়

চলুন জেনে নেওয়া যাক

কেন মাথা ব্যথা হয়

আমাদের অনেকেরই মাথাব্যথা হয়ে থাকে কিন্তু আপনি কি খেয়াল করেছেন কি কারণে ��পনার মাথা ব্যথা হতে পারে

মাথা ব্যাথা বিভিন্ন কারণে হতে পারে

আমরা দিনে যে কাজকর্মগুলো করে থাকি তার পরিবর্তনের কারণেই মূলত মাথা ব্যথা হয়ে থাকে

চলুন জেনে নেওয়া যাক

কি কারনে মাথা ব্যথা হয়

অতিরিক্ত মাথা ব্যথার কারণ কি

অল্প ঘুমালে মাথা ব্যাথা হতে পারে

মানসিক চিন্তার কারণে মাথা ব্যথার উল্লেখযোগ্য কারণ হতে পারে

অনেক কারণেই আমাদের মানসিক চাপ এসে যায় এবং অনেক চিন্তা করি ,এর কারনেই মাথা ব্যাথা হয়ে থাকে

পানি কম খেলে মাথা ব্যাথা হতে পারে

অনেক সময় আমরা পানি কম পান করি

পানি পান কম করলে মাথা ব্যাথা হয়

এক বেলার খাবার আরেক বেলায় খাবার খেলে

খাদ্য অভ্যাসে পরিবর্তন আনলে মাথা ব্যথা হয়ে থাকে

এক বেলার খাবার আরেক বেলা খাবেন না, এটা যেমন আপনার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর তেমনি এটা একটি মাথাব্যথার কারণ হতে পারে

শুয়ে বসে থাকলে সারাদিন

অনেকে আছে যে সারাদিন বসে শুয়ে থাকি

আপনি যদি পরিশ্রম কম করেন তাহলে আপনার মাথা ব্যাথা হতে পারে

কম পরিশ্রম মাথা ব্যাথার একটি উল্লেখযোগ্য কারণ

প্রচুর পরিমাণ চা-কফি বা কোমল জাতীয় খাবার খেলে মাথা ব্যথা হতে পারে

অনেক সময় আমরা চা কফি প্রচুর পরিমাণে পান করে থাকে এর কারণেই মাথা ব্যাথা হয়ে থাকে

প্রচুর পরিমাণ ক্যাফিন খাওয়ার ফলে মাথা ব্যথা হতে পারে কারণ চা এবং কফিতে ক্যাফিন পাওয়া যায়

এর জন্য ১০০ গ্রামের উপরে চা কফি পান না করা উচিত

উপরের উল্লেখিত কাজগুলো এড়িয়ে চলুন তাহলে মাথা ব্যাথা করবে না

মাথাব্যথা কমানোর উপায়

মাথা ব্যথা কমানো অনেকগুলো উপায় রয়েছে। অনেকেই মাথা ব্যথার জন্য অনেক ধরনের ওষুধ ব্যবহার করে থাকেন । যেগুলো আমাদের শরীরের জন্য একটা প্রভাব ফেলে ‌, ‌ কিন্তু না ঘরোয়া উপায়ও মাথাব্যথা দূর করা সম্ভব , কি খেলে মাথা ব্যথা কমে এটাও জানতে পারবেন , এতে করে যেমন আপনি ওষুধ কেনা থেকে বিরত থাকবেন , তেমনি আপনার শরীরে ক��ন প্রভাব ফেলবে না

কি কারনে মাথা ব্যথা হয় । মাথাব্যথা দূর করার প্রাকৃতিক উপায়

মাথা ব্যথার ঘরোয়া চিকিৎসা

কিভাবে ঘরোয়া উপায় মাথাব্যথা দূর করবেন , অনেকেই বলেন আমার খুব মাথা ব্যাথা করতেছে , কি করলে মাথা ব্যাথা কমবে , এবং খুব দ্রুত মাথা ব্যাথা কমানোর উপায়

মাথা ব্যাথা হলে লবণযুক্ত আপেল খেতে পারেন

একটি আপেল কেটে তার মধ্যে লবণ ছিটিয়ে নিন এরপর এটি খান দেখবেন মাথাব্যথা চলে গেছে

ভালো চিন্তা-ভাবনা করুন মাথা ব্যথা চলে যাবে

অনেকে হয়তো এটা বিশ্বাস করবেন না যে ভালো চিন্তা ভাবনা করলে মাথার ব্যথা চলে যায়

এক মিনিট ভালো চিন্তা করুন মাথা ব্যাথা হয়ে যাবে

মাথা ব্যাথা হলে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন এতে আপনার মাথাব্যথা চলে যাবে

মানসিক চিন্তা থাকলে সেটা মন থেকে মুছে ফেলুন তাহলে মাথা ব্যাথা চলে যাবে

সারাদিন শুয়ে বসে থাকলে মাথা ব্যাথা হতে পারে এর জন্য বাইরে একটু হাঁটাহাঁটি করুন

মূলত পরিশ্রম না করার কারণেই অনেক সময় মাথা ব্যথা হয়ে থাকে

লবঙ্গ গরম করে নিন এবং এই লবঙ্গ একটি পাতলা রুমালের মধ্যে নিন

এর ঘ্রাণ নিন পুরো এক মিনিট এটা করে মাথা ব্যাথা চলে যেতে পারে

টাটকা আদা চিবিয়ে খান এতে করে আপনার মাথা ব্যাথা চলে যাবে মাত্র এক মিনিটের মধ্যেমধ্যে

অনেকের মাথা ব্যাথা প্রচণ্ড হতে পারে এবং চিকিৎসা নিতে চান তাদের জন্য নিচে উল্লেখ করা হলো

মাথা ব্যথা কমানোর ১০ টি ঔষধের নাম | মাথা ব্যথার ট্যাবলেট

মাথা ব্যথার জন্য কি ওষুধ খাব

মাথা ব্যথার ওষুধ এর নাম মাথা ব্যাথার ট্যাবলেট এর নাম

১) tufnil 200 mg

২ ) anilic 200 mg

৩) Arian 200 mg

৪) tolmic 200 mg

৫) lograin 200 mg

৬) namitol 200 mg

৭) Migratol 200 mg

৮) mygan 200 mg

৯) migrex 200 mg

১০) minopa 200 mg

এই ওষুধগুলো হল মাথাব্যথা দূর করার ওষুধ

মাথা ব্যথা কোন রোগের লক্ষণ

যদি আপনার মাথাব্যথা ডান পাশ মাথা ব্যাথা কিংবা বাম পাশে হয় তাহলে এটা মাইগ্রেনের সমস্যা হতে পারে । মাইগ্রেনের সমস্যা বিভিন্ন কারণে হতে পারে । মাইগ্রেনের সমস্যা হলে প্রচন্ড মাথা ব্যথার কারণ হতে পারে ,পুরোপুরি মাইগ্রেনের সমস্যা থেকে বের হয়ে আসা এটা একটা সহজ নয় , মাইগ্রেনের সমস্যা হলে প্রচুর পরিমাণ বিশ্রামের প্রয়োজন হয় ।

এছাড়াও ব্যথা যদি গাল চোখ ব্যথা অনুভব কর�� থাকেন তাহলে এটা সাইনাস হেডের লক্ষণ ।

যদি ব্যথা চোখের পিছনে ব্যথা অথবা খোচা দেয় তাহলে এই রোগের নাম হল সুইসাইড হেডেক বা কাজটার হেডেক ।

ঘাড় ও মাথা ব্যাথার কারণ

অনেক কারণে ঘাড় ও মাথাব্যথা হয় ,

যাদের ঘাড় ও মাথাব্যথা একসাথে হয় তার মধ্যে অন্যতম কারণ হলো এই ব্যথা মূলত আপনার ঘাড় থেকে মাথা চলে যায় ,‌‌এই রোগকে বলা হয় সারভিকোজেনিক হেডেক , যাদের মাথা ব্যথা হয় তাদের মধ্যে 18 ভাগ লোকের মধ্যে শুদ্ধভাগ লোক এই রোগের মধ্যে ভোগেন , যদি আপনার ঘরের বেশি দুর্বল হয়ে থাকে তাহলে এই সমস্যা হতে পারে , অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে ঘাড়ে ব্যাথা হয় তাহলে এই ব্যথা মাথায় চলে যায় কেন অন্য জায়গায় কেন ব্যথা হয় না , এর কারণ হলো ঘাড় থেকে মূলত স্নায়ুর উৎপত্তি । এর কারণেই আমরা মাথা ব্যথা অনুভব করি

গর্ভাবস্থায় মাথাব্যথা হলে করণীয় কি

গর্ভাবস্থায় অনেক মেয়েদের মাথাব্যথা হতে পারে, গর্ভাবস্থায় প্রথম দিকে মাথা ব্যাথা শুরু হয় হরমোন গত পরিবর্তনের কারণে এবং ছয় মাস পর এর এর উপশম হয় , এতে করে মা এবং বাচ্চার কোন ক্ষতি হবে না , তবে অবশ্যই কিছু সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে । গর্ভবতী মায়ের মাথাব্যথায় করণীয় মাথা ব্যাথা করলে অনেকে চা কফি ব্যবহার করেন। যদি এর পরিমান কমিয়ে দেন তার কারণেও কিন্তু মাথা ব্যাথা হতে পারে । আপনি এই সমস্যার মধ্যে অবশ্যই ডাক্তারের কাছে যান এবং পরামর্শ নিন ।

মাথা ব্যথার ব্যায়াম

ব্যায়ামের মাধ্যমে মাথা ব্যাথা কমানো সম্ভব , যদি আমরা নিয়মটা মানতে পারি । কিভাবে ব্যায়ামের মাধ্যমে মাথা ব্যথা কমাবেন আপনার দুই হাতের দুই আঙ্গুল দিয়ে চোখের কাছাকাছি মাথার যে বড় রগ আছে , ওই রঙের মধ্যে দুই আঙ্গুল দিয়ে কিছুক্ষণ চেপে ধরে রাখুন এক মিনিটের মত দেখবেন আপনার মাথা ব্যাথা চলে গেছে । এতে করে বমি বমি ভাব আসতে পারে কিন্তু কোন সমস্যা নেই ।

মাথা ব্যাথার দোয়া আরবি

মাথা ব্যাথায় অনেকে ই এই আমল করে থাকেন মাথা ব্যাথা হলে , আমরা যারা মুসলিম তারা জানি যে পবিত্র কোরআন হলো আমাদের জন্য শিফা অর্থাৎ ঔষধ , প্রথমে রোগ মুক্তির জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করতে হবে তারপর চিকিৎসা নিতে হবে । মাথা ব্যথা কমানোর দোয়া

মাথাব্যথা দূর করার দোয়া

আরবি উচ্চারণ

لَّا يُصَدَّعُونَ عَنْهَا وَلَا يُنزِفُونَ

মাথা ব্যাথার দোয়া বাংলা

লা ইউসাদ্দাউনা আনহা ওয়া লা ইয়ুংযিফুন।’

মাথা ব্যাথার মলম

বাজারে অনেকগুলো মলম আছে যেগুলো ব্যবহার করলে মাথাব্যথা থেকে কিছুটা রেহাই পাওয়া যায় , আপনার মাথা ব্যথা হলে মলম ব্যবহার করতে পারেন ।

[riponkhan98]

চোখ উঠা ঠেকানোর প্রাকৃতিক উপায় ও চিকিৎসা

চোখ উঠা রোগ

মাত্র তিনটা কাজের মাধ্যমে চোখ উঠানো ঠেকানো যায়

আজকে আমরা জানব চোখ উঠা ঠেকানোর উপায় !

ঘরোয়া পদ্ধতিতে কিভাবে চোখ উঠা ঠেকাবো ‌,

চলুন তাহলে চোখ উঠা ঠেকানোর বিষয় আলোচনা করা যাক

চোখ উঠা করনীয়

যে সকল জিনিসের প্রতি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে তা হল :

১) যার চোখ উঠেছে তার রুমাল গামছা তোয়ালে বালিশ এগুলো কেউ ব্যবহার করবেন না ,

আলাদা রাখবেন, গরম পানিতে সাবান অথবা ডিটারজেন্ট দিয়ে রুমাল গামছা অথবা তোয়ালে যেকোনো ধরনের কাপড় এগুলো ধুয়ে নেবেন'

বিশেষ করে নিজের হাত দুটো ভালোভাবে ধরে নিবেন!

২) এই ইনফেকশন বাতাসেও ছরায়

যেমন হাছি কাশির মাধ্যমে,

তাই বিশেষ করে হাছি অথবা কাশি দেওয়ার সময়

মুখ আর নাক ঢেকে রাখতে হবে

টিস্যু দিয়ে ঢাকলে ময়লার ঝুড়িতে টিস্যু টা ফেলে দিবেন

৩) চোখ ওঠা রোগের হাত ধোয়া অনেক গুরুত্বপূর্ণ

বিশেষ করে ড্রপ অথবা মলম লাগার আগে পরে

চোখ পরিষ্কার করার আগে পড়ে তার আশেপাশে অন্যরা গেলেও নিয়মিত হাত ধুতে হবে!

আর খেয়াল রাখতে হবে চোখে যেন হাত না যায়"

কোন কারনে চোখে যদি হাত দিতেও হয়

তার আগে অবশ্যই ভালো করে হাত ধুয়ে নিতে হবে|

চোখ উঠা ব্যক্তির কাছে গেলে কি চোখ উঠতে পারে?

অনেকে মনে করেন যে চোখ ওঠা ব্যক্তির দিকে তাকালে চোখ উঠতে পারে ?

এটা সম্পূর্ণ ভুল ধারণা

এটার কোন বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই !

চোখ ওঠাবে দিকে তাকালে চোখ উঠবে এটা ভুল''

তবে তার আশেপাশে গেলে অবশ্যই সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে!

চোখ উঠা ঠেকানোর প্রাকৃতিক উপায় ও চিকিৎসা

এতক্ষণ যা কিছু বললাম যেমন : নিয়মিত হাত ধোয়া, রোগীর ব্যবহৃত জিনিসপত্র ব্যবহার না করা , এ সকল সতর্কতা অবলম্বন করলে নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে পারবেন!

চোখ উঠলে ঘরোয়া চিকিৎসা কি

এখন বলব চোখ উঠলে ঘরোয়া চিকিৎসা কি

চোখ উঠলে যা যা করলে আরাম লাগবে

১) চোখ উঠলে ঠান্ডা পানি শেখ দিন

এক টুকরো পরিষ্কার কাপড় পানিতে ভিজিয়ে নিয়ে সেটা দিয়ে চোখে শেখ দিতে পারেন,

একটু ঠান্ডা পানি হলে ভালো হয়, কয়েক মিনিট ধরে ভেজা কাপড় দিয়ে আলতো করে চাপ দিবেন

এতে চোখে আরাম পাবেন

২) চোখ মুছা

চোখ উঠলে কি চোখ চুলকানো যাবে ?

হাত দিয়ে চোখ কচলাবেন না বা চুলকাবে না '

এতে করে চোখের সমস্যা আরো বেঁরে যেতে পারে

এবং চোখের অবস্থা আরো খারাপ হয়ে যেতে পারে'

তাহলে জেনে নিন চোখ মুছবেন কিভাবে,

প্রথমে গরম পানি ফুটিয়ে তা ঠান্ডা করে নিবেন

তারপর সেই কুসুম গরম পানি পরিষ্কার কাপড় অথবা তুলা ভিজিয়ে ‌ আলতো ভাবে চোখের পাপড়ি গুলো মুছে ফেলবেন!

এতে চোখের জমে থাকা ময়লা অথবা পুজ বের হয়ে যাবে !

অবশ্যই মনে রাখতে হবে দুই চোখের জন��য আলাদা আলাদা তুলা অথবা কাপড় ব্যবহার করতে হবে

এরপর কাপড়টা ধুয়ে নিবেন গরম পানি দিয়ে অথবা সাবান দিয়ে!

আর তুলা ব্যবহার করলে সেটা ডাস্টবিনে ফেলে দিবেন

আর সব শেষ করে নিজের হাতটা ভালোভাবে ধুয়ে নিবেন!

৩)

চোখের ড্রপ

চোখ উঠলে চোখের ড্রপএক ধরনের চোখের ড্রপ ব্যবহার করলে চোখের অস্বস্তি খচখচে ভাব আঠালো ভাব এগুলো কমাতে সাহায্য করতে পারে ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়াই আপনি এগুলো ফার্মেসিতে গিয়ে কিনতে পারবেন

বাংলাদেশের বাজারে চোখের ড্রপ যেগুলো পাওয়া যায়!

নিচের স্ক্রিনশট দেখে এগুলো বাজার থেকে কিনে আনতে পারেন

চোখ উঠার ওষুধ

অবশ্যই এগুলো নির্দেশিকা অনুযায়ী ব্যবহার করবেন

৪)

চোখ উঠার ড্রপ

চোখের অ্যান্টিবায়োটিক ড্রপ ব্যবহারের নিয়ম

চোখটা সাধারণত আপনা আপনি সেরে যায় যদিও কোন ধরনের ওষুধ লাগেনা''

তবে কিছু ক্ষেত্রে এন্টিবায়োটিক ড্রপ প্রয়োজন হতে পারে,

যেমন : ইনফেকশন যদি গুরুতর হয় , অথবা চোখে অস্বস্তি লাগে অথবা রোগটা যদি খুব দ্রুত সরাতে প্রয়োজন হয়, তাহলে এন্টিবায়োটিক ড্রপ প্রয়োজন হতে পারে , তখন এন্টিবায়োটিক ড্রপ কাজে দিতে পারে! ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করতে হবে তিনি আপনার সাথে কথা বলে চোখ দেখে প্রয়োজনে আপনাকে একেবারে ড্রপ দিবেন!

চোখ উঠলে নিজে নিজে ফার্মেসী থেকে এন্টিবায়োটিক ড্রপ কিনে চোখে দিবেন না, কারণ ভাইরাস এবং এলার্জির কারণেও চোখ লাল হতে পারে

তখন কিন্তু এন্টিবায়োটিক ড্রপ কোন কাজ করবে না

চোখ উঠার কারণ

চোখ উঠার কারণ অনেকগুলো হতে পারে , যেমন জীবাণুর সক্ষমন , চোখে ময়লা পড়লে পরিষ্কার না করলে , চোখ উঠা ব্যক্তির জিনিসপত্র ব্যবহার করলে ।

চোখ উঠার উপকারিতা

চোখ উঠার কোন উপকারিতা নেই , তবে অনেকেই google এ লিখি এটা সার্চ করেন , চোখ উঠতে অনেক জ্বালা যন্ত্রণা হতে পারে কিন্তু এর কোন উপকারিতা নেই

[riponkhan98]

কি কারনে মাথা ব্যথা হয় । মাথাব্যথা দূর করার প্রাকৃতিক উপায়

মাথা ব্যাথা দূর করার প্রাকৃতিক উপায়

কি কারনে মাথা ব্যথা হয় এবং মাথা ব্যথার প্রাকৃতিক উপায় কি এই বিষয় নিয়ে আজকে আলোচনা করব

মাথাব্যথা অনেকগুলো কারণে হতে পারে

সর্বপ্রথম আমরা জানব কি কারনে মাথাব্যথা হয়

এরপর জানবো মাথাব্যথা দূর করার প্রাকৃতিক উপায়

চলুন জেনে নেওয়া যাক

কেন মাথা ব্যথা হয়

আমাদের অনেকেরই মাথাব্যথা হয়ে থাকে কিন্তু আপনি কি খেয়াল করেছেন কি কারণে আপনার মাথা ব্যথা হতে পারে

মাথা ব্যাথা বিভিন্ন কারণে হতে পারে

আমরা দিনে যে কাজকর্মগুলো করে থাকি তার পরিবর্তনের কারণেই মূলত মাথা ব্যথা হয়ে থাকে

চলুন জেনে নেওয়া যাক

কি কারনে মাথা ব্যথা হয়

অতিরিক্ত মাথা ব্যথার কারণ কি

অল্প ঘুমালে মাথা ব্যাথা হতে পারে

মানসিক চিন্তার কারণে মাথা ব্যথার উল্লেখযোগ্য কারণ হতে পারে

অনেক কারণেই আমাদের মানসিক চাপ এসে যায় এবং অনেক চিন্তা করি ,এর কারনেই মাথা ব্যাথা হয়ে থাকে

পানি কম খেলে মাথা ব্যাথা হতে পারে

অনেক সময় আমরা পানি কম পান করি

পানি পান কম করলে মাথা ব্যাথা হয়

এক বেলার খাবার আরেক বেলায় খাবার খেলে

খাদ্য অভ্যাসে পরিবর্তন আনলে মাথা ব্যথা হয়ে থাকে

এক বেলার খাবার আরেক বেলা খাবেন না, এটা যেমন আপনার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর তেমনি এটা একটি মাথাব্যথার কারণ হতে পারে

শুয়ে বসে থাকলে সারাদিন

অনেকে আছে যে সারাদিন বসে শুয়ে থাকি

আপনি যদি পরিশ্রম কম করেন তাহলে আপনার মাথা ব্যাথা হতে পারে

কম পরিশ্রম মাথা ব্যাথার একটি উল্লেখযোগ্য কারণ

প্রচুর পরিমাণ চা-কফি বা কোমল জাতীয় খাবার খেলে মাথা ব্যথা হতে পারে

অনেক সময় আমরা চা কফি প্রচুর পরিমাণে পান করে থাকে এর কারণেই মাথা ব্যাথা হয়ে থাকে

প্রচুর পরিমাণ ক্যাফিন খাওয়ার ফলে মাথা ব্যথা হতে পারে কারণ চা এবং কফিতে ক্যাফিন পাওয়া যায়

এর জন্য ১০০ গ্রামের উপরে চা কফি পান না করা উচিত

উপরের উল্লেখিত কাজগুলো এড়িয়ে চলুন তাহলে মাথা ব্যাথা করবে না

মাথাব্যথা কমানোর উপায়

মাথা ব্যথা কমানো অনেকগুলো উপায় রয়েছে। অনেকেই মাথা ব্যথার জন্য অনেক ধরনের ওষুধ ব্যবহার করে থাকেন । যেগুলো আমাদের শরীরের জন্য একটা প্রভাব ফেলে ‌, ‌ কিন্তু না ঘরোয়া উপায়ও মাথাব্যথা দূর করা সম্ভব , কি খেলে মাথা ব্যথা কমে এটাও জানতে পারবেন , এতে করে যেমন আপনি ওষুধ কেনা থেকে বিরত থাকবেন , তেমনি আপনার শরীরে কোন প্রভাব ফেলবে না

কি কারনে মাথা ব্যথা হয় । মাথাব্যথা দূর করার প্রাকৃতিক উপায়

মাথা ব্যথার ঘরোয়া চিকিৎসা

কিভাবে ঘরোয়া উপায় মাথাব্যথা দূর করবেন , অনেকেই বলেন আমার খুব মাথা ব্যাথা করতেছে , কি করলে মাথা ব্যাথা কমবে , এবং খুব দ্রুত মাথা ব্যাথা কমানোর উপায়

মাথা ব্যাথা হলে লবণযুক্ত আপেল খেতে পারেন

একটি আপেল কেটে তার মধ্যে লবণ ছিটিয়ে নিন এরপর এটি খান দেখবেন মাথাব্যথা চলে গেছে

ভালো চিন্তা-ভাবনা করুন মাথা ব্যথা চলে যাবে

অনেকে হয়তো এটা বিশ্বাস করবেন না যে ভালো চিন্তা ভাবনা করলে মাথার ব্যথা চলে যায়

এক মিনিট ভালো চিন্তা করুন মাথা ব্যাথা হয়ে যাবে

[riponkhan98]

আদার ওষুধি গুনাগুন

আদায় রয়েছে এমন গুণাগুণ যেগুলো খেলে পরিবর্তন হয়ে যাবে আমাদের অনেক কিছু

আদা একটি মসলা জাতীয় খাবার আমরা বিভিন্ন ধরনের রান্নাতে ব্যবহার করে থাকি

কিন্তু আদায় রয়েছে এমন গুণাগুণ যেগুলো সম্পর্কে আমাদের কোন ধারণাই নেই

আদাতে কিছু জাদুকারি ও উপাদান আছে যেগুলো খেলে আপনার শরীর ঘটে যেতে পারে অনেক পরিবর্তন

আজকে আমরা আধা সম্পর্কে জানব আদা খেলে কি কি উপকার পাওয়া যাবে

👉 আদার ওষুধি গুনাগুন জানলে অবাক হবেন

গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা

১) আমাদের অনেকেরই আমাদের অনেকের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দেয়

ফার্মেসি থেকে আমরা গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ প্রতিদিন খাই

কিন্তু ওষুধ খাওয়ার পরও আমাদের প্রতিদিন গ্যাস্ট্রিক সমস্যার সম্মুখীন হই

যাদের অতিরিক্ত গ্যাস্টিক দ্বারা সকাল বেলা খালি পেটে আদা খাবেন আপনার গ্যাস্টিক কমে যাবে

ওজন কিভাবে কমাবেন

২) আদালতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ আমাদের ওজন কমাতে সাহায্য করে

আমাদের অনেকের ওজন দিন দিন বৃদ্ধি পায় অনেক ওজন কমানোর জন্য ডায়েট করে থাকি কিন্তু ওজন কমে না শরীর থেকে

আমরা যদি নিয়মিত আদা খেতে পারি তাহলে এর ভিতরে থাকা এন্টি অক্সিজেন আমাদের ওজন কমাতে সাহায্য করবে

বম��� বমি ভাব হলে

৩) অনেকের বমি বমি ভাব হয় জরুরি মুহূর্তে আমরা কোন কিছু করতে পারি না

যদি আপনার বমি বমি ভাব হয় তাহলে আদা খেতে পারেন এটি আপনাকে বমি বমি ভাব থেকে রক্ষা করবে

হৃদরোগের প্রতিকার

৪) আদার হৃদরোগ কমাতে সাহায্য করে

বর্তমান সময়ে যতগুলো রোগী মারা যায় তার মধ্যে 90% রোগী হল হৃদরোগকে আক্রান্ত

আপনি যদি নিয়মিত না দেখান তাহলে আপনি হৃদরোগ থেকে মুক্তি পাবেন

আমাদের দেহের মধ্যে LDL নামে এক ধরনের ক্ষতিকারক কলেস্ট্রল থেকে যার কারণে আমাদের হৃদরোগের সংখ্যা দিন বৃদ্ধি পায়

আদাতে এমন উপাদান রয়েছে যা এই এলডিএল কোলেস্টেরল বাড়াতে দেয় না হার্টকে সুস্থ রাখে

ক্যান্সারের প্রতিষেধক

৫) আদা ক্যান্সারের প্রতিশোধ হিসেবে কাজ করে

কাসাদ জেনারেল নামের এক ধরনের উপাদান থাকে এবং এর মধ্যে থাকা এন্টিঅক্সিজেন ও জেনারেল ক্যান্সার হতে সাহায্য করে তবে এটাকে নিয়ে অনেক গবেষণার অবকাশ রয়েছে !

[riponkhan98]

তেজপাতার ঔষধি গুনাগুন জানলে অবাক হবেন

আজকে আমরা জানবো তেজপাতার ঔষধি গুনাগুন

তেজপাতা একটি সুগন্ধ জাতীয় পাতা

আমরা বিভিন্ন ধরনের খাবারের মধ্যে তেজপাতা ব্যবহার করে থাকি

কিন্তু তেজ পাতার মধ্যে রয়েছে অনেক ঔষধি গুনাগুন যেগুলো সম্পর্কে আমরা একদম জানিনা,

আজকে আমরা তেজপাতার গুনাগুন সম্পর্কে জানব তেজপাতা খেলে কি হয়

তেজপাতায় কোন কোন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আছে

তেজপাতার ঔষধি গুনাগুন জানলে অবাক হবেন

চলুন জেনে যাওয়া যাক

তেজপাতার উপকারিতা

১)তেজপাতা ক্যান্সারের প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে

এক গবেষণায় দেখা গেছে যে শেষ পাতা ক্যান্সারের কোষ ধ্বংস করে

তেজপাতা মূলত ক্যান্সারের কোষকে নিয়ন্ত্রণ রাখে

একটি গবেষণা অনুযায়ী দেখা গেছে যে তেজপাতা ব্রেস্ট ক্যান্সারের বিরুদ্ধেও কাজ করে

২) তেজপাতা শরীরের ক্ষত নিরাময় কাজ করে

আমাদের শরীরে কোন জায়গায় ক্ষত হলে সেখানে ক্যান্টিডার মত ছত্রাকের আক্রমণ ঘটে

মূলত এই ক্যান্টিডার ছত্রাক এর বিরুদ্ধেও তেজপাতা দারুন ভাবে কাজ করে

৩) তেজপাতা আমাদের হার্ডকে সুস্থ রাখে

তেজপাতা মূলত কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দেয় যার ফলে আমাদের হার্ট অনেক সুস্থ থাকে

এবং উচ্চমাত্রা কোলেস্টেরল এবং হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমায়

৪) তেজপাতা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে

প্রতিদিন যদি আপনি তেজপাতা খান তাহলে আপনার ডাইবেটিস অনেক নিয়ন্ত্রণে আসবে গবেষণা অনুযায়ী প্রমাণিত

৫) তেজপাতা চুলের জন্য অনেক উপকারী

আমাদের যাদের চুল ঝরে যায়

বাজার থেকে অনেক কিছু ব্যবহার করে থাকি কিন্তু

চুল পড়া রোধে কোন ভালো ফলাফল পাইনা

আমরা যদি নিয়মিত তেজপাতা চুলে ব্যবহার করি তাহলে চুলের গোড়াকে অনেক মজবুত এবং শক্তিশালী করবে এই তেজপাতা

তাই তেজপাতা চুলের যত্নে এক অতুলনীয় ওষুধ

৬) তেজপাতা ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে অতুলনীয় কাজ করে

তেজপাতা মূলত বিভিন্ন ধরনের সাবানের ব্যবহার করা হয় ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ানোর জন্য

তেজপাতা ত্বকের ময়লা এবং ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে কাজ করে

আপনি যদি তেজপাতার ক্রিম বানিয়ে মুখের মধ্যে লাগান তাহলে আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে

[riponkhan98]

কোন ঝামেলা ছাড়াই ফেসবুকের যেকোনো ভিডিও ডাউনলোড করুন

আমরা বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার দিয়ে ফেসবুকের ভিডিও ডাউনলোড করে থাকি কিন্তু সকল ধরনের ভিডিও ডাউনলোড করা যায় না

যেমন রিলস ভিডিও

ফেসবুক স্টোরি ভিডিও

এতে হয় অনেক প্রবলেম

আজকে আমি আপনাদেরকে দেখাবো কিভাবে ফেসবুকের সকল ধরনের ভিডিও ডাউনলোড করবেন

শুধুমাত্র আপনি ভিডিও লিংকটি কপি করবেন তারপর স্ক্রিনে যেভাবে দেখাবো সেভাবে করবেন কাজ

তাহলে সকল ধরনের ভিডিও ডাউনলোড করতে পারবেন

প্রথমে গুগলে লিখে সার্চ করুন

SnapSave

তারপর ওই লিংকে ক্লিক করুন

অথবা এইখানে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন

তারপর ওই ওয়েবসাইটে যান

কোন ঝামেলা ছাড়াই ফেসবুকের যেকোনো ভিডিও ডাউনলোড করুনকোন ঝামেলা ছাড়াই ফেসবুকের যেকোনো ভিডিও ডাউনলোড করুন

যাওয়ার পরে আপনি যে ভিডিও লিংকটি কপি করেছেন

ওই কপি লিংকটি এই বক্সের মধ্যে পেস্ট করুন নিচের স্ক্রিনশট ফলো করুন

তারপর ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করুন

এখন আপনার ভিডিও রেজুলেশন সিলেক্ট করুন আপনি কোন ফরমেটে ভিডিওটি ডাউনলোড করতে চান এসডি কোয়ালিটি নাকি লো কোয়ালিটি

তারপর ডাউনলোড পাঠানোর ক্লিক করুন

ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করার পর একটি অ্যাড আসবে এই অ্যাপ দিয়ে আপনি ক্লোজ করে দেন

তাহলেই ডাউনলোড স্টার্ট হবে , এই ওয়েবসাইটের লিংকটি আপনার ফোনে সফটওয়্যার হিসেবে সেভ করে রাখতে চাইলে

নিচের স্ক্রিনশট ফলো করুন

SnapSave ওয়েবসাইটে আসার পর

আপনার গুগল ক্রোম ব্রাউজার এর থ্রি ডট মেনুতে ক্লিক করুন

তারপর নিচের দিকে দেখুন

Install app এখানে ক্লিক করলে এই ওয়েবসাইটটি সফটওয়ারে রূপান্তরিত হয়ে আপনার ফোনে সেভ হয়ে থাকবে

আজকে তাহলে এ পর্যন্ত আগামী কোন টিউটোরিয়াল ে অন্য কোন বিষয় জানতে পারবো

[riponkhan98]

আমরা অনেকেই ফেসবুক ব্যবহার করি কিন্তু ফেসবুক স্টোরিতে এক মিনিটের বড় ভিডিও দেওয়া যায় না

আজকে আপনাদের সামনে আমি শেয়ার করব কিভাবে আপনার স্টোরিতে ৮ মিনিটের পর্যন্ত ভিডিও শেয়ার করবেন

চলুন শুরু করা যাক

আমি আপনাদের মাঝে স্ক্রিনশট দিয়ে দেখিয়ে দেবো আপনারা ভালোভাবে স্ক্রিনশটগুলো ফলো করুন

ফেসবুক স্টোরিতে ৮ মিনিটের বড় ভিডিও যোগ করতে গেলে প্রথমে আমাদের মেসেঞ্জারে আসতে হবে

মনে রাখবেন ফেসবুক ব্রাউজার দিয়ে আপনি বড় ভিডিও স্টোরিতে শেয়ার করতে পারবেন না

শুধুমাত্র ফেসবুক মেসেঞ্জার দিয়ে পারবেন

কিভাবে ফেসবুক স্টোরিতে বড় ভিডিও আপলোড করবেন দেখে নিন

মেসেঞ্জারে আসার পর যে কোন ব্যক্তির মেসেজ এর মধ্যে ঢুকুন

তারপর ফেসবুক ফটো অপশনে ক্লিক করুন

তারপর আপনার ভিডিওটি বাছাই করুন বাছাই করে ভিডিওটিতে টিক মার্ক দিন

এবার স্ক্রিনশটে ভালো করে দেখুন edit নামের একটি অপশন রয়েছে ওই এডিট নামের অপশনে ক্লিক করুন

তারপর স্ক্রিনশটের দিকে ভালো করে ফলো করুন add story এই অপশনে ক্লিক করুন

ওই অপশনে ক্লিক কর���র পর আপনার ৮ মিনিটের ভিডিওটি বা ৮ মিনিটের নিচের ভিডিওটি আপনার স্টোরিতে আপলোড হয়ে যাবে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন

তবে মনে রাখতে হবে যে ভিডিও ফাইলটির ফরমেট 24 এমবির ওপরে যেন না হয়

২৪ এমবির উপরে ভিডিও স্টোরিতে আপলোড করা যায় না

২৪ এমবির ওপরের ভিডিও হিস্টোরিতে আপলোড করতে চাইলে আপনার ভিডিওর রেজুলেশন কমিয়ে নিতে হবে

[riponkhan98]

কলা খাওয়ার উপকারিতা

কলার উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ সম্পর্কে আজকে আমরা জানবো‌, কলা একটি মিষ্টি ফল‌ , কলাতে মিষ্টি থাকলেও শরীরের সুগার বানায় না ডায়াবেটিসের রোগীরা নিশ্চিন্তে খেতে পারেন , কলাতে প্রচুর পরিমাণ পটাশিয়াম পাওয়া যায় , পটাশিয়াম মূলত আমাদের শ���ীরে ওজন কমাতে সাহায্য করে

তাই যারা ওজন কমাতে চান তারা নিয়মিত একটি করে কলা খান

শরীর দুর্বলতা থাকলে কি খাবেন

আপনার যদি শরীর দুর্বলতা থাকে তাহলে প্রতিদিন একটি করে কলা খান দেখবেন শরীরের দুর্বলতা কমে গেছে এবং আপনি প্রচুর পরিমাণ এনার্জি পাবেন

কলা কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা দূর করে

কারণ কলাতে রয়েছে ফাইবার এটি কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা দূর করে

আপনার যদি কোষ্ঠকাঠিন্য হয়ে থাকে তাহলে কলা খেতে পারেন

কলাতে পটাশিয়াম এর পাশাপাশি রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ম্যাগনেসিয়াম,

ম্যাগনেসিয়াম এবং পটাশিয়াম দেহের হারকে অনেক মজবুত করে

কলা খাওয়ার উপকারিতা

তাই আপনার হারকে মজবুত করতে কলা খান

এতক্ষণ আমরা কলার ওপকারিতা সম্পর্কে জানলাম

এখন আমরা কলাগাছের বিভিন্ন উপকারিতা সম্পর্কে জানব

কলা গাছের উপকারিতা

নিয়মিত কলার থর খেলে যারা এসিডিটি বা গ্যাস্ট্রিক সমস্যায় ভোগেন তাদের এই সমস্যার সমাধান পাবেন

এর পাশাপাশি চর্বি নিঃসরণ পেটে ব্যথা

পেট জ্বালাপোড়া করা করলে কলার থোর খেলে ভালো উপকার পাওয়া যায়

কলাপাতার উপকারিতা

কলাপাতা হজম শক্তি বাড়ায় , যাদের হজম শক্তি একদম দুর্বল তারা কলা পাতার রস বেটে খেতে পারেন এতে করে আপনার হজম শক্তি বৃদ্ধি পাবে , এর পাশাপাশি চর্মরোগ রক্তস্বল্পতা আমাশা কলাপাতা রস যাদুর মত কাজ করে

কলার মোচার উপকারিতা 

কলার মোচা দেহ গঠনের কাজে সাহায্য করে , কারণ কলার মোচায় রয়েছে কার্বোহাইড্রেট এবং প্রোটিন এটি  দেহ গঠনের কাজে সাহায্য করে।

কলার কাণ্ডের উপকারিতা

কলার কান্ডে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন B6 এবং পটাসিয়াম আছে, ভিটামিন B6 এবং পটাসিয়াম শরীরে সোডিয়ামের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। 

কলার অপকারিতা

আমরা ��তক্ষণ কলার উপকারিতা সম্পর্কে জানলাম তবে কলাতে অপকারিতা বেশি একটা নেই তারপরও বলে রাখি যে কলা খালি পেটে খাবেন না অন্য কিছু খাওয়ার পরে কলা খাবেন!

[riponkhan98]

অনলাইনে ইনকাম ঘরে বসে

অনলাইনে ইনকাম ঘরে বসে

আপনি কি ঘরে বসে অনলাইনে ইনকাম করতে চান

কোন প্রকার ইনভেস্ট ছাড়া ঘরে বসে ইনকাম করুন একদম সহজে একটি মালয়েশিয়ান কোম্পানির অধীনে

এই কাজ করতে গেলে আপনার কোন প্রতিভার প্রয়োজন হবে না বা আপনার কোন শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রয়োজন হবে না

আমরা যদি অনলাইনে ঘরে বসে ইনকাম করতে চাই তাহলে আমাদের অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়

অনলাইনে ইনকাম করতে গেলে আমাদের যে জিনিসটা প্রয়োজন সেটা হলো আমাদের

যেমন আমাদের প্রতিভার প্রয়োজন হয়

এবং অনেক কিছু শিখতে হয় না শিখে আমরা কেউ ইনকাম করতে পারি না কোন প্রতিভা ছাড়া আরো পড়ুন 👉  অনলাইনে ইনকাম করুন কোন প্রকার ইনভেস্ট ছাড়া একদম ফ্রিতে

আজকে আমি যে কোম্পানিটির কথা বলব সেই কোম্পানিতে যদি আপনি ঘরে বসে ইনকাম করতে চান তাহলে আপনার কোন প্রতিভার প্রয়োজন হবে না

আপনাকে কোন ইনভেস্ট দিতে হবে না

কোম্পানির নাম হল

dxn company

১৯৯৩ সাল থেকে শুরু করে আজ ২০২২ সাল পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী 205 টি বেশি দেশে অনলাইনে ঘরে বসে ইনকাম করার সুযোগ করে দিয়েছে এই কোম্পানি

তবে বলে রাখি এটা হচ্ছে একটা বিজনেস

কোন প্রকার ইনভেস্টমেন্ট ছাড়া বিজনেস,

অনেকেই মনে করতে পারেন বিজনেস আবার ইনভেস্ট ছাড়া কিভাবে সম্ভব

হ্যাঁ আসলেই সম্ভব

আপনার যদি ইচ্ছা থাকে ঘরে বসে ইনকাম করার তাহলে‌

+8801786830632

এখনই এই হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারে যোগাযোগ করুন

আপনাকে আমরা ফ্রিতে বিজনেসের একটি লাইসেন্স দিব

যেটার মাধ্যমে আপনি ঘরে বসে অন্যান্য দেশ থেকে ইনকাম করতে পারবেন

যেহেতু এটা একটি ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস এবং এই কোম্পানির বিজনেস 205 টা দেশের উপরে আছে

কিন্তু আপনাকে ২০৫ টা দেশ যেতে হবে না

একদম ঘরে বসে আপনার ইনকামের টাকা পাবেন

আপনাকে আমরা একদম ফ্রিতে প্রশিক্ষণ দিব

তাই এখনই যোগাযোগ করুন এই হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারে +8801786830632

আপনি বাংলাদেশের যে কোন প্রান্তে থাকেন না কেন

যে কোন দেশে থাকেন না কেন

আপনি চাইলেই বিজনেস করতে পারবেন একদম ঘরে বসে আপনার হাতের স্মার্টফোনটি দিয়ে

আরো বিস্তারিত তথ্যের জন্য ইউটিউব অথবা গুগলের ডিএক্সএন লিখে সার্চ করুন

অবশ্যই আমার উপরে দেওয়া হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারটি মনে রাখবেন এবং হোয়াটসঅ্যাপের মধ্যে আমাকে মেসেজ দিবেন আপনাকে ��র্বোপরি যতটুকু হেল্প করার প্রয়োজন ইনশাল্লাহ করব এর বিনিময়ে আপনার কাছ থেকে কোন টাকা নিব না

তো আজ এ পর্যন্ত

[riponkhan98]

জ্বর হলে করণীয় কি জেনে নিন জ্বর হলে করণীয় কি বা কি করবেন চলুন জেনে নেওয়া যাক

জ্বর হলে করণীয় কিশরীরের তাপমাত্রা বেড়ে গেলে আমরা অনেক ভাব নিয়ে যাই এবং হুটহাট কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করি যেগুলো আমাদের শরীরের জন্য হুমকিস্বরূপজ্বর হলে আমরা দোকান থেকে

আরো পড়ুন 👉 জ্বর হলে করণীয়

এন্টিবায়োটিক কিনে খাই কিন্তু অনেকেই জানিনা এর ক্ষতিকারক দিকএন্টিবায়োটিক আপনার রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা কমিয়ে দেয়যাই হোক আমরা প্রাকৃতিক কিছু উপায় জ্বর কমিয়ে ফেলতে পারি যেটাতে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেইপানিপট্টি দিন জ্বর হলেশরীরের তাপমাত্রা অনেক বেড়ে গেলে শরীরের তাপমাত্রা কমানোর সবচেয়ে কার্যকরী উপায় হলো মাথায় পানি পট্টি দেওয়াএকটি পরিষ্কার রুমাল নিন এবং একটি পাত্রের মধ্যে বেশি করে পানি নিন রুমালটি সেই পানিতে ভিজিয়ে রাখুন এরপর রোমান্টিক চিপে পানি গুলো বের করে ফেলুন সেই পাত্রের মধ্যেএরপর রুমালটি আপনার মাথার মধ্যে অথবা যে ব্যক্তির শরীরের তাপমাত্রা অর্থাৎ জ্বর বেড়ে গিয়েছে তার কপালে লাগিয়ে দিন2/1 মিনিট পর পর রুমাল টি আবার পানিতে ভিজিয়ে রুমালের পানিগুলো চিপে বের করে ফেলুন আবার কপালের মধ্যে লাগিয়ে দিনমধু আপনার জ্বর কমাবেমধুতে রয়েছে সকল প্রকার রোগের প্রতিরোধকমধু আমাদের রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলেতাই জ্বর হলে লেবুর রসের সাথে মধু মিশিয়ে এর সাথে এক কাপ গরম পানি নিয়ে মিশ্রণ করুন এই মিশ্রণটি দিনে দুবার করে খানতাহলে আপনার জ্বর সর্দি এবং কাশি দূর হয়ে যাবেজ্বর হলে আদা খানআদা হল প্রাকৃতিক এন্টিবায়োটিআদা এবং মধুর রস নিয়ে একটি পাত্রে পানি দিয়ে ফুটিয়ে নিনএরপর এগুলো পান করুনএরকম করে দিনে তিনবার পান করতে পারেনজ্বর হলে কি খাওয়া উচিতজ্বর হলে ভিটামিন সি যুক্ত খাবার খাওয়া উচিতএবং ফলের রসলেবু, আনারস, জাম্বুরা , কমলা , মালটা, আপেলের জুস ইত্যাদি ভিটামিন সি জাতীয় ফল এগুলো খেলে দ্রুত জ্বর সারাতে সহায়তা করেপ্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ সেবন করুন

[riponkhan98]

চোখ উঠা ঠেকানোর প্রাকৃতিক উপায় ও চিকিৎসা মাত্র তিনটা কাজের মাধ্যমে চোখ উঠানো ঠেকানো যায় আজকে আমরা জানব চোখ উঠা ঠেকানোর উপায় !ঘরোয়া পদ্ধতিতে কিভাবে চোখ উঠা ঠেকাবো ‌,চলুন তাহলে চোখ উঠা ঠেকানোর বিষয় আলোচনা করা যাকচোখ উঠার প্রতিকারচোখ উঠলে যে সকল জিনিসের প্রতি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে তা হল :১) যার চোখ উঠেছে তার রুমাল গামছা তোয়ালে বালিশ এগুলো কেউ ব্যবহার করবেন না ,আলাদা রাখবেন, গরম পানিতে সাবান অথবা ডিটারজেন্ট দিয়ে রুমাল গামছা অথবা তোয়ালে যেকোনো ধরনের কাপড় এগুলো ধুয়ে নেবেন'বিশেষ করে নিজের হাত দুটো ভালোভাবে ধরে নিবেন!২) এই ইনফেকশন বাতাসেও ছরায়যেমন হাছি কাশির মাধ্যমে,তাই বিশেষ করে হাছি অথবা কাশি দেওয়ার সময়মুখ আর নাক ঢেকে রাখতে হবেটিস্যু দিয়ে ঢাকলে ময়লার ঝুড়িতে টিস্যু টা ফেলে দিবেন৩) চোখ ওঠা রোগের হাত ধোয়া অনেক গুরুত্বপূর্ণবিশেষ করে ড্রপ অথবা মলম লাগার আগে পরেচোখ পরিষ্কার করার আগে পড়ে তার আশেপাশে অন্যরা গেলেও নিয়মিত হাত ধুতে হবে!আর খেয়াল রাখতে হবে চোখে যেন হাত না যায়"কোন কারনে চোখে যদি হাত দিতেও হয়তার আগে অবশ্যই ভালো করে হাত ধুয়ে নিতে হবে|চোখ উঠার প্রতিকারচোখ উঠা ব্যক্তির কাছে গেলে কি চোখ উঠতে পারে?অনেকে মনে করেন যে চোখ ওঠা ব্যক্তির দিকে তাকালে চোখ উঠতে পারে ?এটা সম্পূর্ণ ভুল ধারণাএটার কোন বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই !চোখ ওঠাবে দিকে তাকালে চোখ উঠবে এটা ভুল'' তবে তার আশেপাশে গেলে অবশ্যই সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে! এতক্ষণ যা কিছু বললাম যেমন : নিয়মিত হাত ধোয়া, রোগীর ব্যবহৃত জিনিসপত্র ব্যবহার না করা , এ সকল সতর্কতা অবলম্বন করলে নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে পারবেন!চোখ উঠলে চিকিৎসাচোখ উঠলে ঘরোয়া চিকিৎসা কি এখন বলব চোখ উঠলে ঘরোয়া চিকিৎসা কি চোখ উঠলে যা যা করলে আরাম লাগবে১) চোখ উঠলে ঠান্ডা পানি শেখ দিন এক টুকরো পরিষ্কার কাপড় পানিতে ভিজিয়ে নিয়ে সেটা দিয়ে চোখে শেখ দিতে পারেন,একটু ঠান্ডা পানি হলে ভালো হয়, কয়েক মিনিট ধরে ভেজা কাপড় দিয়ে আলতো করে চাপ দিবেনএতে চোখে আরাম পাবেন ২) চোখ মুছাচোখ উঠলে কি চোখ চুলকানো যাবে ?হাত দিয়ে চোখ কচলাবেন না বা চুলকাবে না 'এতে করে চোখের সমস্যা আরো বেঁরে যেতে পারেএবং চোখের অবস্থা আরো খারাপ হয়ে যেতে পারে'তাহলে জেনে নিন চোখ মুছবেন কিভাবে,প্রথমে গরম পানি ফুটিয়ে তা ঠান্ডা করে নিবেনতারপর সেই কুসুম গরম পানি পরিষ্কার কাপড় অথবা তুলা ভিজিয়ে ‌ আলতো ভাবে চোখের পাপড়ি গুলো মুছে ফেলবেন!এতে চোখের জমে থাকা ময়লা অথবা পুজ বের হয়ে যাবে !অবশ্যই মনে রাখতে হবে দুই চোখের জন্য আলাদা আলাদা তুলা অথবা কাপড় ব্যবহার করতে হবেএরপর কাপড়টা ধুয়ে নিবেন গরম পানি দিয়ে অথবা সাবান দিয়ে!আর তুলা ব্যবহার করলে সেটা ডাস্টবিনে ফেলে দিবেনআর সব শেষ করে নিজের হাতটা ভালোভাবে ধুয়ে নিবেন!৩) চোখের ড্রপচোখ উঠলে চোখের ড্রপএক ধরনের চোখের ড্রপ ব্যবহার করলে চোখের অস্বস্তি খচখচে ভাব আঠালো ভাব এগুলো কমাতে সাহায্য করতে পারে ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়াই আপনি এগুলো ফার্মেসিতে গিয়ে কিনতে পারবেনবাংলাদেশের বাজারে চোখের ড্রপ যেগুলো পাওয়া যায়! নিচের স্ক্রিনশট দেখে এগুলো বাজার থেকে কিনে আনতে পারেন