Tumgik
#ধর
todaywebstories · 1 year
Text
CSK টিম 2023 খেলোয়াড়দের তালিকা, বিক্রি করা খেলোয়াড়, ধরে রাখা খেলোয়াড়, অধিনায়ক
স্বাগতম, এই ওয়েবসাইটি আপনাকে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় প্রবণতা এবং বিষয়গুলির সর্বশেষ খবর, পর্যালোচনা এবং অন্তর্দৃষ্টি প্রদানের জন্য নিবেদিত৷ CSK টিম 2023 খেলোয়াড়দের তালিকা, বিক্রি করা খেলোয়াড়, ধরে রাখা খেলোয়াড়, অধিনায়ক এই নিবন্ধে শেয়ার করা CSK টিম 2023 খেলোয়াড়দের তালিকা, বিক্রি করা খেলোয়াড়, ধরে রাখা খেলোয়াড় এবং ক্যাপ্টেনের বিবরণ দেখুন। মিনি-নিলামের পরে, আইপিএল-এর একচেটিয়া সিজন…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
mdgazimelon · 2 years
Photo
Tumblr media
প্রতিদিন পত্রিকায় যাদের নামটি আপনি সবার আগে খুজে পাবেন সেটা অবশ্যই ছাত্রলীগ নামের ভারতীয়দেন জন্মানো দেশী কুকুর। ছাত্রলীগের খুন, ধর্ষন, চাঁদাবাজি, টেন্ডার বানিজ্য, দলের মধ্যে কোন্দাল, একে অপরকে খুন-হত্যা-গুম। শিক্ষকদেরকে অপমানিত, লাঞিত করা, ছাত্রীদেরকে লাঞিত,যৌন হয়রানি, ইভটিজিং করা এর সবগুলোই এদের আদর্শিক পিতা শেখ মুজিবের সাথে মিলে যাই। শেখ মুজিবই ভারতীয় সেন্যদেরকে দিয়ে আমাদের মা-বোনদের ইজ্জত হারানোর ব্যবস্থা করে দায় চাপায় পাকিস্থানীদের উপর, রক্ষিবাহিনী দিয়ে মানুষ হত্যাকরে স্বধীনতা পরবর্তি সময়ে।। এই মুজিবের আদর্শই আজ সারা দেশে বয়ে নিয়ে বেরাচ্ছে ছাত্রলীগ। আপনি যদি কোন ছাত্রলীগকে প্রশ্ন করেণ তবে সে নির্দিধায় বলবে শেখ মুজিবের আদর্শ ছাড়া দেশে শান্তি সম্ভব নয়। কারণ একটাই এই মুজিবই শিখিয়েছে কিভাবে দেহব্যবসা করতে হবে- উদাহরন: ইডেন কলেজের ছাত্রী-লীগ, কিভাবে বাকশালী চেতনা প্রতিফলিত করতে হবে-উদাহরন: প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয় এবং কলেজ, কিভাবে রক্ষিবাহিনীর মাধ্যমে হত্যাগুম এবং প্রকাশ্যে খুন-উদাহরণ: লগি বৈঠার হামলা, বিশ্বজিৎ হত্যাকান্ড, হেফাজতী কর্মীদের সাপের মত মেরে হত্যা, আরো উদাহরণ নিবেন?? রাজশাহীতে যৌনকর্মী সহ গ্রেফতার, খুলনাতে হল তল্লাসী করে কনডম ও মধুসহ রামদাও খুজে পাওয়া, মানকির ধর্ষণের সেন্চুরী করা। জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সংঘর্ষও আমরা ভুলি নাই। এসব আসলে ভূলা যাই না। কেমন করে ভূলবো মুজিবের আদর্শই তো এদরকে হাতে অস্ত্র তুলে নিতে শিখিয়েছ, নিজের যৌনাঙ্গের স্বাধীন ব্যবহার শিখিয়েছে, মতামতের বাকশালী শিখিয়েছে। এরই সবই শোধ দিতে হবে, শোধরাতে হবে এদরকে উচিত জবাবের মাধ্যমে সেটা কিভাবে আমাদের জানা আছে। আপনি যদি আরো জানতে চান তবে গুগলে শুধু ছাত্রলীগের কর্মকান্ড বলে সার্চ দিন দেখবেন ভারতীয় জারজদের অসংখ্য কুকর্ম খুজে পাবেন। আল্লাহ এই ভারতীয় রক্ষীবাহিনী কর্তৃক জন্মানো জারজদের থেকে প্রত্যেক মুসলমান মা-বোনকে হেফাজত করুন। ইতিহাসের দায় শোধ করতে হবে আমাদের।। চলবে. #গুম #খুন #স্বজনহারা #কান্না #ব়্যাব #পুলিশ #আওয়ামীলীগ #ছাএলীগ #যুবলীগ #স্বৈরাচার #দুর্ণীতি #শেখহাসিনার #বাংলাদেশ #ঢাকা #আওয়ামীলীগ #যুবলীগ #ছাত্রলীগ #দুর্ণীতিবাজ #ঢাকা #বাংলাদেশ #শেষ #সংগ্রাম #শেখহাসিনার #শেষসংগ্রাম #জঙ্গীলীগ #ধর্ষণলীগ #লুটপাট #দুর্ণীতি #দুর্ণীতিবাজ #চোর #বাটপার #আজকের #সেরা #ছবি #সুন্দর #bestchallenge https://www.instagram.com/p/CpSzFyFvn-W/?igshid=NGJjMDIxMWI=
0 notes
Text
ঐশ্বরিয়া রাইকে আরাধ্যার হাত ধরে থাকতে দেখা গেছে
ঐশ্বরিয়া রাইকে আরাধ্যার হাত ধরে থাকতে দেখা গেছে
অভিষেক ঐশ্বরিয়া লক্ষ্য করেছেন: অভিষেক বচ্চন এবং ঐশ্বরিয়া রাই এখন থেকে নতুন 12 মাসের সফরে কন্যা আরাধ্যা বচ্চনের সাথে বাইরে গিয়েছিলেন। একই সময়ে, এই দম্পতি তাদের মেয়ের সাথে নতুন বছরকে স্বাগত জানিয়ে মুম্বাই ফিরেছেন। বচ্চন পরিবারের এই নতুন লক্ষ্য করা ভিডিওটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। অভিষেক ঐশ্বরিয়ার নজরে পড়েছে অভিষেক বচ্চন, ঐশ্বরিয়া রাই এবং আরাধ্যা বচ্চন (অভিষেক ঐশ্বরিয়া লক্ষ্য করা…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
kobitautsov-blog · 11 months
Text
ছবি ধর
পথ ভুলে হঠাৎ আমার অদ্যবধি কোনো সীমান্ত নেই আমার কোনো ভূখন্ড নেই । আমার বিচরণ আলপথ, ঘাস ফড়িং আর জংলা ফড়িঙের ডানা ছুঁয়ে ; ভাষা ধর্ম আর জাতের বিভেদ ভুলে- দীঘল চোখ মেলে যেতে দেখি ক্লান্ত পরিযায়ীর ঘরে ফেরা। অর্ধশতাব্দী বাঁচতে বেশি কিছু আশা করি না, ঈশান কোণে মেঘ দেখলে ঘরে ফেরার তাড়া নেই আমার, যেখানে গেলে মন ভালো হয়ে যায়- সেখানে দুদণ্ড জিড়িয়ে নিই , ভালোলাগায় সিক্ত হই, ভালবাসা…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
gh0s1y · 2 months
Text
ভাত দে হারামজাদা
- রফিক আজাদ
ভীষন ক্ষুধার্ত আছিঃ উদরে, শারীরবৃত্ত ব্যেপে
অনুভূত হতে থাকে – প্রতিপলে – সর্বগ্রাসী ক্ষুধা
অনাবৃষ্টি যেমন চরিত্রের শস্যক্ষেত্রে জ্বেলে দেয়
প্রভূত দাহন – তেমনি ক্ষুধার জ্বালা, জ্বলে দেহ
দু’বেলা দু’মুঠো পেলে মোটে নেই অন্য কোনও দাবি
অনেক অনেক-কিছু চেয়ে নিয়েছে, সকলেই চায়ঃ
বাড়ি, গাড়ী, টাকাকড়ি- কারো বা খ্যাতির লোভ আছে;
আমার সামান্য দাবিঃ পুড়ে যাচ্ছে পেটের প্রান্তর-
ভাত চাই-এই চাওয়া সরাসরি – ঠান্ডা বা গরম,
সরূ বা দারুণ মোটা রেশনের লাল চাল হ’লে
কোনো ক্ষতি নেই মাটির শানকি ভর্তি ভাত চাইঃ
দু’বেলা দু’মুঠো পেলে ছেড়ে দেবো অন্য সব দাবি!
অযৌক্তিক লোভ নেই, এমনকি নেই যৌন ক্ষুধা-
চাইনি তো নাভিনিম্নে পড়া শাড়ি, শাড়ির মালিক;
যে চায় সে নিয়ে যাক – যাকে ইচ্ছা তাকে দিয়ে দাও –
জেনে রাখোঃ আমার ও সব এ কোনও প্রয়োজন নেই।
যদি না মেটাতে পারো আমার সামান্য এই দাবি,
তোমার সমস্ত রাজ্যে দক্ষযজ্ঞ কান্ড ঘটে যাবে;
ক্ষুধার্তের কাছে নেই ইষ্টানিষ্ট, আইন-কানুন –
সমুখে যা পাবো খেয়ে নেবো অবলীলাক্রমে;
যদি বা দৈবাৎ সম্মুখে তোমাকে, ধর, পেয়ে যাই –
রাক্ষুসে ক্ষুধার কাছে উপাদেয় উপাচার হবে।
সর্বপরিবেশগ্রাসী হ’লে সামান্য ভাতের ক্ষুধা
ভয়াবহ পরিনতি নিয়ে আসে নিমন্ত্রণ করে!
দৃশ্য থেকে দ্রষ্টা অবধি ধারাবাহিকতা খেয়ে ফেলে
অবশেষে যথাক্রমে খাবোঃ গাছপালা, নদী-নালা,
গ্রাম-গঞ্জ, ফুটপাথ, নর্দমার জলের প্রপাত,
চলাচলকারী পথচারী, নিতম্ব-প্রধান নারী,
উড্ডীন পতাকাসহ খাদ্যমন্ত্রী ও মন্ত্রীর গাড়ী-
আমার ক্ষুধার কাছে কিছুই ফেলনা নয় আজ।
ভাত দে হারামজাদা, তা না হলে মানচিত্র খাবো।
2 notes · View notes
Text
এত কষ্ট দিয়ে গুটিয়ে নিল আপনি যদি আমাকে জিজ্ঞাসা করেন, কোথা থেকে শুরু করবেন তা জানেন না রাগ, ভালোবাসা, বিভ্রান্তি, রাস্তা যা কোথাও যায় না আমি জানি এর চেয়ে ভালো কোথাও আছে কারন তুমি আমাকে সবসময় সেখানে নিয়ে যাও ভগ্ন বিশ্বাস নিয়ে আপনার কাছে এসেছি আমাকে ধরার জন্য একটি হাতের চেয়ে বেশি দিয়েছে আমি তো মাটিতে পড়ার আগে ধরা পড়েছি বলো আমি নিরাপদে আছি, তুমি এখন আমাকে পেয়েছ আপনি কি চাকা নেবেন আমি যদি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলি? আমি তো যদি এখানে মিথ্যা থাকি তুমি কি আমাকে বাড়ি পৌঁছে দেবে? তুমি কি যত্ন নিতে পারবে ভাঙা আত্মা? তুমি কি এখন আমাকে জড়িয়ে ধরবে? আমার মাথায় বন্দুক ধর এক, দুই, তিন গণনা করুন যদি এটি আমাকে দূরে যেতে সহায়তা করে তবে এটি আমার যা দরকার প্রতিটি মিনিট সহজ হয়ে যাচ্ছে তুমি আমার সাথে যত বেশি কথা বলবে আপনি আমার অন্ধকারতম চিন্তাকে যুক্তিযুক্ত করেছেন হ্যাঁ তুমি, ওদের মুক্ত করে দাও ভগ্ন বিশ্বাস নিয়ে আপনার কাছে এসেছি আমাকে ধরার জন্য একটি হাতের চেয়ে বেশি দিয়েছে আমি তো মাটিতে পড়ার আগে ধরা পড়েছি বলো আমি নিরাপদে আছি, তুমি এখন আমাকে পেয়েছ
0 notes
nomanul-ahasan · 2 months
Text
Tumblr media
❀๑▬▬▬๑﷽ ๑▬▬▬๑❀
শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুনাময় ও দয়াময়।
وَالَّذِيۡنَ لَا يَدۡعُوۡنَ مَعَ اللّٰهِ اِلٰهًا اٰخَرَ وَلَا يَقۡتُلُوۡنَ النَّفۡسَ الَّتِىۡ حَرَّمَ اللّٰهُ اِلَّا بِالۡحَقِّ وَلَا يَزۡنُوۡنَ‌ۚ وَمَنۡ يَّفۡعَلۡ ذٰلِكَ يَلۡقَ اَثَامًاۙ
৬৮.) তারা আল্লাহ‌ ছাড়া আর কোন উপাস্যকে ডাকে না, আল্লাহ‌ যে প্রাণকে হারাম করেছেন কোন সঙ্গত কারণ ছাড়া তাকে হত্যা করে না এবং ব্যভিচার করে না।৮৪ এসব যে-ই করে সে তার গোনাহের শাস্তি ভোগ করবে।
(সূরা আল ফুরকানঃ ৬৮)
ব্যাখ্যাঃ
“অর্থাৎ আরববাসীরা যে তিনটি বড় গোনাহের সাথে বেশী করে জড়িত থাকে সেগুলো থেকে তারা দূরে থাকে। একটি হলো শিরক, দ্বিতীয়টি অন্যায়ভাবে হত্যা করা এবং তৃতীয়টি যিনা। এ বিষয়বস্তুটিই নবী ﷺ বিপুল সংখ্যক হাদীসে বর্ণনা করেছেন। যেমন আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বর্ণিত হাদীস। তাতে বলা হয়েছেঃ একবার নবীকে ﷺ জিজ্ঞেস করা হলো, সবচেয়ে বড় গোনাহ কি? তিনি বললেনঃ أَنْ تَجْعَلَ لِلَّهِ نِدًّا وَهُوَ خَلَقَكَ “তুমি যদি কাউকে আল্লাহর সমকক্ষ প্রতিদ্বন্দী দাঁড় করাও। অথচ আল্লাহই তোমাকে সৃষ্টি করেছেন।” জিজ্ঞেস করা হলো, তারপর? বললেনঃ َأَنْ تَقْتُلَ وَلَدَكَ تَخَافُ أَنْ يَطْعَمَ مَعَكَ“তুমি যদি তোমার সন্তানকে হত্যা কর এই ভয়ে যে সে তোমার সাথে আহারে অংশ নেবে।” জিজ্ঞেস করা হলো, তারপর? বললেনঃ أَنْ تُزَانِيَ حَلِيلَةَ جَارِكَ “তুমি যদি তোমার প্রতিবেশীর স্ত্রীর সাথে যিনা কর।” (বুখারী, মুসলিম, তিরমিযী, নাসাঈ, আহমদ) যদিও আরো অনেক কবীরা গোনাহ আছে কিন্তু সেকালের আরব সমাজে এ তিনটি গোনাহই সবচেয়ে বেশী জেঁকে বসেছিল। তাই এক্ষেত্রে মুসলমানদের এ বৈশিষ্ট্য সুস্পষ্ট করে তুলে ধরা হয়েছিল যে, সমগ্র আরব সমাজে মাত্র এ গুটিকয় লোকই এ পাপগুলো থেকে মুক্ত আছে।
এখানে প্রশ্ন করা যেতে পারে, মুশরিকদের দৃষ্টিতে তো শিরক থেকে দূরে থাকা ছিল একটি মস্ত বড় দোষ, এক্ষেত্রে একে মুসলমানদের একটি প্রধান গুণ হিসেবে তাদের সামনে তুলে ধরার যৌক্তিকতা কি ছিল? এর জবাব হচ্ছে আরববাসীরা যদিও শিরকে লিপ্ত ছিল এবং �� ব্যাপারে তারা অত্যন্ত বিদ্বিষ্ট মনোভাবের অধিকারী ছিল কিন্তু আসলে এর শিকড় উপরিভাগেই সীমাবদ্ধ ছিল, গভীর তলদেশে পৌঁছেনি। দুনিয়ার কোথাও কখনো শিরকের শিকড় মানব প্রকৃতির গভীরে প্রবিষ্ট থাকে না। বরঞ্চ নির্ভেজাল আল্লাহ‌ বিশ্বাসের মহত্ব তাদের মনের গভীরে শিকড় গেড়ে বসেছিল। তাকে উদ্দীপিত করার জন্য শুধুমাত্র উপরিভাগে একটুখানি আঁচড় কাটার প্রয়োজন ছিল। জাহেলিয়াতের ইতিহাসের বহুতর ঘটনাবলী এ দু’টি কথার সাক্ষ্য দিয়ে থাকে। যেমন আবরাহার হামলার সময় কুরাইশদের প্রত্যেকটি শিশুও জানতো যে, কাবাগৃহে রক্ষিত মূর্তিগুলো এ বিপদ থেকে উদ্ধার করতে পারবে না বরং একমাত্র এ গৃহের মালিক আল্লাহই এ বিপদ থেকে রক্ষা করতে পারেন। হাতি সেনাদের ধ্বংসের পর সমকালীন কবিরা যে সব কবিতা ও কাসীদা পাঠ করেছিলেন এখনো সেগুলো সংরক্ষিত আছে। সেগুলোর প্রতিটি শব্দ সাক্ষ্য দিচ্ছে, তারা এ ঘটনাকে নিছক মহান আল্লাহর শক্তির প্রকাশ মনে করতো এবং এতে তাদের উপাস্যদের কোন কৃতিত্ব আছে বলে ভুলেও মনে করতো না। এ সময় কুরাইশ ও আরবের সমগ্র মুশরিক সমাজের সামনে শিরকের নিকৃষ্টতম পরাকাষ্ঠাও প্রদর্শিত হয়েছিল। আবরাহা মক্কা যাওয়ার পথে তায়েফের কাছাকাছি পৌঁছে গেলে তায়েফবাসীরা আবরাহা কর্তৃক তাদের “লাত” দেবতার মন্দির বিধ্বস্ত হওয়ার আশঙ্কায় তাকে কাবা ধ্বংসের কাজে সহযোগিতা করার আশ্বাস দিয়েছিল এবং পার্বত্য পথে তার সৈন্যদের নিরাপদে মক্কায় পৌঁছিয়ে দেবার জন্য পথ প্রদর্শকও দিয়েছিল। এ ঘটনার তিক্ত স্মৃতি কুরাইশদেরকে দীর্ঘদিন পর্যন্ত মানসিকভাবে পীড়ন করতে থাকে এবং বছরের পর বছর তারা তায়েফের পথ প্রদর্শকের কবরে প্রস্তর নিক্ষেপ করতে থাকে। তাছাড়া কুরাইশ ও অন্যান্য আরববাসীরা নিজেদের দ্বীনকে হযরত ইবরাহীমের আনীত দ্বীন মনে করতো। নিজেদের বহু ধর্মীয় ও সামাজিক রীতিনীতি এবং বিশেষ করে হজ্জ্বের নিয়ম-কানুন ও রসম-রেওয়াজকে ইবরাহীমের দ্বীনের অংশ গণ্য করতো। তারা একথাও মানতো যে, হযরত ইবরাহীম একমাত্র আল্লাহর বন্দেগী করতেন এবং তিনি কখনো মূর্তিপূজা করেননি। তাদের মধ্যে যেসব কথা ও কাহিনী প্রচলিত ছিল তাতে মূর্তি পূজার প্রচলন তাদের দেশে কবে থেকে শুরু হয়েছিল এবং কোন্ মূর্তিটি কে কবে কোথায় থেকে এনেছিলেন তার বিস্তারিত বিবরণ সংরক্ষিত ছিল। একজন সাধারণ আরবের মনে নিজের উপাস্য দেবতাদের প্রতি যে ধরনের ভক্তি-শ্রদ্ধা ছিল তা এভাবে অনুমান করা যেতে পারে যে, কখনো তার প্রার্থনা ও আশা-আকাংখা বিরোধী কোন ঘটনা ঘটে গেলে অনেক সময় নিজের উপাস্য দেবতাদেরকেই সে তিরষ্কার করতো, তাদেরকে অপমান করতো এবং তাদের সামনে নযরানা পেশ করতো না। একজন আরব নিজের পিতার হত্যাকারী থেকে প্রতিশোধ নিতে চাচ্ছিল। ‘যুল খালাসাহ’ নামক ঠাকুরের আস্তানায় গিয়ে সে ধর্না দেয় এবং এ ব্যাপারে তার ভবিষ্যত কর্মপন্থা জানতে চায়। সেখান থেকে এ ধরনের কাজ না করার জবাব আসে। এতে আরবটি ক্রুব্ধ হয়ে বলতে থাকেঃ
لو كنتَ يا ذا الخَلَص الموتورا ... مِثْلي وكان شيخُك المقبورا لَمْ تنهَ عن قتل العُداة زُوراً ...
অর্থাৎ “হে যুল খালাস! তুমি যদি হতে আমার জায়গায় নিহত হতো যদি তোমার পিতা তাহলে কখনো তুমি মিথ্যাচারী হতে না বলতে না প্রতিশোধ নিয়ো না জালেমদের থেকে।”
অন্য একজন আরব তার উটের পাল নিয়ে যায় সা’দ নামক দেবতার আস্তানায় তাদের জন্য বরকত লাভ করার উদ্দেশ্যে। এটি ছিল একটি লম্বা ও দীর্ঘ মূর্তি। বলির পশুর ছোপ ছোপ রক্ত তার গায়ে লেপ্টেছিল। উটেরা তা দেখে লাফিয়ে ওঠে এবং চারিদিকে ছুটে পালিয়ে যেতে থাকে। আরবটি তার উটগুলো এভাবে চারিদিকে বিশৃংখলভাবে ছুটে যেতে দেখে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে। সে মূর্তিটির গায়ে পাথর মারতে মারতে বলতে থাকেঃ “আল্লাহ তোর সর্বনাশ করুক। আমি এসেছিলাম বরকত নেবার জন্য কিন্তু তুই তো আমার এই বাকি উটগুলোকেও ভাগিয়ে দিয়েছিস।” অনেক মূর্তি ছিল যেগুলো সম্পর্কে বহু ন্যাক্কারজনক গল্প প্রচলিত ছিল। যেমন ছিল আসাফ ও নায়েলার ব্যাপার। এ দু’টি মূর্তি রক্ষিত ছিল সাফা ও মারওয়াও ওপর। এদের সম্পর্কে প্রচলিত ছিল যে, এরা দু’জন ছিল মূলত একজন পুরুষ ও একজন স্ত্রীলোক। এরা কাবাঘরের মধ্যে যিনা করে। ফলে আল্লাহ‌ তাদেরকে পাথরে পরিণত করে দেন। যেসব দেবতার এ হচ্ছে আসল রূপ, তাদের পূজারী ও ভক্তদের মনে তাদের কোন যথার্থ মর্যাদা থাকতে পারে না। এসব দিক সামনে রাখলে এ কথা সহজে অনুধাবন করা যায় যে, আল্লাহর প্রতি নির্ভেজাল আনুগত্যের একটি সুগভীর মূল্যবোধ তাদের অন্তরের অন্তস্থলে বিরাজিত ছিল। কিন্তু একদিকে অন্ধ রক্ষণশীলতা তাকে দমিয়ে রেখেছিল এবং অন্যদিকে কুরাইশ পুরোহিতরা এর বিরুদ্ধে হিংসা ও বিদ্বেষ উদ্দীপিত করে তুলছিল। কারণ তারা আশঙ্কা করছিল দেবতাদের প্রতি ভক্তি-শ্রদ্ধা খতম হয়ে গেলে আরবে তাদের যে কেন্দ্রীয় প্রভাব প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে তা খতম হয়ে যাবে এবং তাদের অর্থোপার্জনও বাধ���গ্রস্থ হবে। এসব উপাদানের ভিত্তিতে যে মুশরিকী প্রতিষ্ঠিত ছিল তা তাওহীদের দাওয়াতের মোকাবিলায় কোন গুরুত্ব ও মর্যাদা সহকারে দাঁড়াতে পারতো না। তাই কুরআন নিজেই মুশরিদেরকে সম্বোধন করে উদাত্ত কণ্ঠে বলেছেঃ তোমাদের সমাজে যেসব কারণে মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের অনুসারীরা শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করেছে তার মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হচ্ছে, তারা শিরকমুক্ত এবং নির্ভেজাল আল্লাহর বন্দেগী ও আনুগত্যের ওপর প্রতিষ্ঠিত। এদিক থেকে মুসলমানদের শ্রেষ্ঠত্বকে মুশরিকরা মুখে মেনে নিতে না চাইলেও মনে মনে তারা এর ভারীত্ব অনুভব করতো।”
#SuraAlFurqan68 #QuranMajeed
#DailyQuran
#Quran25ঃ68
#Quran
0 notes
keylyrics4u · 2 months
Text
O Alor Pothojatri Lyrics | ও আলোর পথযাত্রী
O Alor Pothojatri Lyrics ও আলোর পথযাত্রী O Alor Pothojatri Lyrics ও আলোর পথযাত্রী,এ যে রাত্রী এখানে থেমোনা এ বালুচরে আশার তরণী তোমার যেন বেঁধোনা আমি শ্রান্ত যে, তবু হাল ধর আমি রিক্ত যে, সেই সান্তনা, তব ছিন্ন পালে জয় পতাকা তুলে, সূর্য তোরণ দাও হানা।। আহা বুক ভেঙ্গে ভেঙ্গে, পথে নেমে শোণিত কণা কত যুগ ধরে ধরে করেছে তারা সূর্য রচনা আর কত দূর, ওই মোহানা এ যে কুয়শা, এ যে ছলনা এই বঞ্চনাকে পার হলেই…
0 notes
biplobice · 5 months
Text
এই যে দুনিয়া ~ বাগধারা
Lyrics & Tune : Baul Rashid Uddin, Mumtaz Ali Khan Singer: Abdul Alim Re-Composed : Bagdhara Lyrics: ছায়াবাজি পুতুল রূপে বানাইয়া মানুষ যেমনি নাচাও তেমনি নাচি পুতুলের কি দোষ? তুমি ছায়াবাজি পুতুল রূপে বানাইয়া মানুষ যেমনি নাচাও তেমনি নাচি পুতুলের কি দোষ? যেমনি নাচাও তেমনি নাচি যেমনি নাচাও তেমনি নাচি তুমি খাওয়াইলে আমি খাই আল্লাহ তুমি খাওয়াইলে আমি খাই তুমি হাকিম হইয়া হুকুম কর পুলিশ হইয়া ধর সর্প হইয়া…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
24x7newsbengal · 7 months
Link
0 notes
mdgazimelon · 2 years
Photo
Tumblr media
১৫ বছর খালেদা জিয়া ক্ষমতার বাহিরে তারপরও তার ছায়ার সঙ্গে শেখ হাসিনাকে যুদ্ধ করতে হচ্ছে। হ্যাঁ এটাই বাস্তবতা, এটাই খালেদা জিয়ার জনপ্রিয়তা🧡মার্চ মানেই - আমি মেজর জিয়া বলছি 🥀 মার্চ মানেই - আমি বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করছি 💪"We revolt"লড়াইটা শুধুমাত্র বি এন পি'র একার নয়, আমাদের সবার৷ আর এই লড়াইয়ে জিততেই হবে৷ হেরে গেলে,বাংলাদেশ হেরে যাবে৷ অতএব সিদ্ধান্ত আপনার-আপনাদের!পতনের আগে পৃথিবীর সব স্বৈরাচারই জনগণের উপর নির্বিচারে গুলি চালিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টির চেষ্টা করেছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ঐ স্বৈরাচারের শেষ রক্ষা হয়নি। এবারও হবে না ইনশাআল্লাহ।প্রতিবাদ করার জন্য আপনাকে বিএনপি করতে হবে না শুধু নিজের অধিকার আদায়ের জন্য সোচ্চার হোন । 👉আপনার ভোটের অধিকার... 👉আপনার খাদ্য, বস্ত্র,বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসার অধিকার। 👉আপনার নিজ নিজ ধর্মীয় অনুশাসন পালনের অধিকার 👉আপনার ন্যায় নীতি ও ন্যায্য কথা বলার অধিকার 👉আপনার ন্যায় বিচার পাওয়ার অধিকার। ইত্যাদি #গুম #খুন #স্বজনহারা #কান্না #ব়্যাব #পুলিশ #আওয়ামীলীগ #ছাএলীগ #যুবলীগ #স্বৈরাচার #দুর্ণীতি # #আওয়ামীলীগ #যুবলীগ #ছাত্রলীগ #দুর্ণীতিবাজ #ঢাকা #বাংলাদেশ #শেষ #সংগ্রাম #shesssngraam #শেখহাসিনার #শেষসংগ্রাম #জঙ্গীলীগ #ধর্ষণলীগ #লুটপাট #বাস্টার্ডলীগ #দুর্ণীতি #দুর্ণীতি #শেডিং #লোড # https://www.instagram.com/p/CpR70oqPn0Z/?igshid=NGJjMDIxMWI=
0 notes
Text
টিনা দত্তের চরিত্রে ধরা পড়েন শ্রীজিতা দে
টিনা দত্তের চরিত্রে ধরা পড়েন শ্রীজিতা দে
বিগ বস 16 প্রতিস্থাপন: ‘বিগ বস 16’-এ দুই সুন্দরীর মধ্যে ক্যাট-ফাইট স্পষ্ট। এই দুই সুন্দরী হলেন শ্রীজিতা দে ও টিনা দত্ত। সম্প্রতি, টিনা দত্ত বর্তমান সম্পর্কে প্রকাশ করেছেন যে তাদের মায়েরা দুর্দান্ত বন্ধু, তবে তারা পাশে পান না। একই সময়ে, শ্রীজিতা-দে টিনা দত্তের চরিত্র সম্পর্কে একটি কথা বলেছেন, যা শুনে লোকেরা তার ক্লাস করা শুরু করেছ���। শ্রীজিতা টিনা দত্তের চরিত্র নিয়ে কথা বলেছেন (বিগ বস 16…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
neon-mine · 10 months
Text
প্রসঙ্গ: বখতিয়ার দমন ও তৎসম্পর্কিত ইতিবৃত্ত (পর্ব - ১)
"সাধু ম্লেচ্ছনরেন্দ্র সাধু ভবতো মাতৈব বীরপ্রসূর্-
নীচেনাপি ভবদ্বিধেন বসুধা সুক্ষত্রিয়া বর্ততে
দেবো কূট্যতি বস্য বৈরিপরিযম্মারাঙ্কমল্লে পুরঃ
শস্ত্র শস্ত্রমিতি স্ফুরতি রসনাপত্রান্তরালে গিরঃ।।" - উমাপতি ধর (দেওপাড়া প্রশস্তি)।
/ রাঢ়ভূমের প্রদ্যুম্নেরশ্বর মন্দির থেকে প্রাপ্ত এই শিলালিপিতে সেনসভাকবি উমাপতিধরের 'ব্যজস্তুতি' শ্লোকে প্রাপ্ত এই বাক্যবন্ধ থেকেই মহাপরাক্রমশালী গৌড়েশ্বর লক্ষণ সেনের হাতে খিলজি মুসলমান বখতিয়ারের শোচনীয় পরাজয়ের প্রমাণ মেলে। প্রখ্যাত ঐতিহাসিক ডঃ নীহাররঞ্জন রায়ও তাঁর "বাঙ্গালীর ইতিহাস - আদিপর্ব" গ্রন্থে সেনসম্রাট লক্ষ্মণ সেনের সঙ্গে এক সম্মুখযুদ্ধে বখতিয়ার খিলজীর শোচনীয় পরাজয়ের তথ‍্যনিষ্ঠ উল্লেখ করেছেন।
মূলতঃ দ্বাদশ শতকে 'কারা-খিটাই' নামের এক দুর্ধর্ষ যাযাবর জাতির হাতে খিলজি বা 'খালাজ' নামক সভ্যতা-সংস্কৃতিহীন বর্বর জাতিটি ভয়ানক মার খেয়ে মঙ্গোলিয়া থেকে দলে দলে আফগানিস্তানে চলে আসে। ত্রয়োদশ শতক থেকেই এই খালাজরা একটি পৃথক জনজাতি হিসেবে পরিচিতি পায়। এই মোঙ্গল(যারা অবশ্যই অমুসলিম ছিলো)দের হাতে একটি পলাতক জনগোষ্ঠীর মানুষই বখতিয়ার, যার পিতা-মাতা এবং স্বয়ং সে নিজেও ছিলো এই জনগোষ্ঠীরই অন্তর্ভুক্ত। উমাপতি ধরের শ্লোকে বখতিয়ারকে 'নিচকুলোদ্ভব' বলা হয়েছে (উমাপতি ধর বখতিয়ারকে 'ম্লেচ্ছনরেন্দ্র' বলে অভিহিত করেছেন)।
কদর্য রূপ ও বিকৃত দেহের অধিকারী হলেও ছোটবেলা থেকেই বখতিয়ার ছিলো প্রবল উচ্চাকাঙ্ক্ষী, যদিও নিজের মর্কটাকার দেহের কারণে সর্বত্রই সে প্রত্যাখ্যাত হচ্ছিলো। প্রথমে বখতিয়ার গজনিতে ঘোরির রাজদরবারে কর্ম প্রার্থনা করে, পরবর্তীতে সে হাজির হয় দিল্লিতে কুতুবউদ্দিন আইবকের দরবারে - উভয় জায়গা থেকেই প্রত্যাখ্যান পাওয়ার পর অবশেষে সে হাজির হয় বদায়ুনের অধিপতি মালিক হিজাবরউদ্দিনের দরবারে। জায়গিরের প্রার্থনা করলেও হিজাবরউদ্দিন তাকে সর্দারের থেকে বেশি কোনো উচ্চপদে নিয়োগ দিতে পারবেনা বলে জানায়। বখতিয়ার এখানেই থেমে গেলে ইতিহাসটিও হয়তো একটু অন্যরকম হতো, কিন্তু সে থেমে থাকার পাত্র ছিলোনা। তাই কিছুদিন বদায়ুনে সর্দারী করে সে চলে গেল আওধ রাজ্যের মালিক হুসামুদ্দিনের কাছে। এখানেই সে পেয়ে গেল তার বহুকাঙ্খিত দুখানা জায়গির - ভুইলি আর ভাগবত (বর্তমানে এই দুইটি স্থান বিহারের চুনার জেলায় অবস্থিত)। গজনী ও দিল্লিতে বিতাড়িত, বদায়ুনে সর্দারের চাকরিপ্রাপ্ত, বখতিয়ার এভাবেই জায়গীরদারে উন্নীত হলো আওধ রাজ্যে এসে।
এরপর শুরু হলো বখতিয়ারের ধ্বংসলীলা - সমগ্র মগধ জুড়ে তখন ছড়িয়েছিটিয়ে আছে অসংখ্য ছোটোবড়ো বৌদ্ধবিহার। তার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতায় বখতিয়ার দেখেছে যে এই বৌদ্ধবিহারগুলিতে তাকে ও তার সেনাবাহিনীকে বাধা দেওয়ার মতো কেউ নেই। এই বিহারগুলিতে জ্ঞানপিপাসু অধ্যাপক ও ছাত্রকুলের বাস, যাদের কেউই যুদ্ধবিদ্যায় পারদর্শী নয়, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা হেতু কোনো সশস্ত্র বাহিনীও সেখানে অস্তিত্বশীল নয়। এগুলিতে আক্রমণ করলে একইসাথে প্রচুর ধনরত্ন ও কাফের হত্যার কৃতিত্ব মেলে। তাছাড়া দ্বাদশ শতকের বৌদ্ধ-মুসলিম সম্পর্ক ছিলো যথেষ্ট ঘৃণাময় ও হিংস্রতাপূর্ণ। এই সময় তুরস্কের বৌদ্ধগণ মুসলিম সাম্রাজ্যগুলিতে বারংবার হানা দিতে শুরু করে। আবার বখতিয়ারের মগধ জয়ের অর্ধশতাব্দীর মধ্যেই বৌদ্ধ শাসক হালাকু খাঁ'র হাতে চরম সমৃদ্ধশালী বাগদাদ নগরীর শোচনীয় পতন ঘটে।
যাই হোক না কেন, সেযুগে ইসলামের সাম্রাজ্য বিস্তা�� বলতে বোঝা তো লুঠতরাজকেই - সুসংহত প্রশাসনিক ব্যবস্থা, সুপরিকল্পিত অর্থনৈতিক পরিকাঠামো ও সুনিয়ন্ত্রিত আইনকানুন বলবৎ করে শাসনকার্য চালাবার মতো অবস্থা একদল খিলজি মুসলমানের ছিলোনা। এই উদ্দেশ্যেই বখতিয়ার মূলতঃ মগধের বৌদ্ধবিহারগুলিতে (যেগুলি ছিলো মূলত পালরাজাদেরই কীর্তি) এলোপাথাড়ি লুটপাট ও নৃশংস হত্যাযজ্ঞ চালানো শুরু করে। ফলতঃ উক্ত প্রদেশটির নামই তৎকালীন মুসলমানদের মুখে মুখে হয়ে গেল 'বিহার!'
এরপরই বখতিয়ারের আবির্ভাব ঘটল শস্য-শ্যামল বঙ্গভূমে। বখতিয়ারের বিরুদ্ধে সর্বপ্রথম প্রতিরোধ গড়ে তুললেন রাঢ়বঙ্গের কাঁকসার রাজা কঙ্ক সেন রায় - যিনি ছিলেন বাংলায় সেনদের অধীনস্ত ১২ জন সামন্তপ্রভুদের অন্যতম। সমগ্র আর্যাবর্ত তথা উত্তরাপথ জুড়ে নৃশংস হত্যালীলা ও ধ্বংসযজ্ঞ চালাবার পর এই প্রথম তুর্কিদের কড়া প্রতিরোধের মোকাবিলা করতে হয়। সেনভূমের সীমান্তে অবস্থিত কাঁকসার দুর্গ থেকেই কঙ্ক সেন রায় তুর্কি বাহিনীর বিরুদ্ধে দুর্ভেদ্য প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা করে তোলেন। প্রথমে গুরুত্ব না দিলেও যুদ্ধে বখতিয়ারের বিশ্বস্ত সেনাপতি সৈয়দ বুখারীর হুরপ্রাপ্তি ঘটলে বখতিয়ার স্বয়ং যুদ্ধে উপস্থিত হয় এবং চরম বীরত্ব ও সমরকৌশলের সঙ্গে লড়াই করেও কঙ্ক সেনের মৃত্যু ঘটে। এরপর বিধর্মী শত্রুর দল কঙ্ক সেনের রাজত্বে ঢুকে নির্লজ্জ তাণ্ডব চালায় এবং সেনভূমে অবস্থিত কাঁকসার শিবমন্দিরে ব্যাপক লুঠতরাজ করে। তবে শেষরক্ষা করতে না পারলেও কঙ্ক সেনের বিরুদ্ধে এই সংঘর্ষে বখতিয়ারের বাহিনী চরম ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
/ এরপরই ঘটে বখতিয়ার ও তার দলবলের নদীয়া আক্রমণ। এখানে একটি উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো যে নদীয়া সেন-রাজধানী ছিলোনা, আই রিপিট, ছিলোনা। বঙ্গদেশ তো দূরের কথা, বখতিয়ার নদীয়া বিজয়ও করতে পারেনি। সেখানে অতর্কিতে ঝটিকা আক্রমণ চালিয়ে পুনরায় বিহারে ফিরে গেছিলো। তাই তাকে 'বঙ্গবিজেতা' তো কোন্ দূর, 'নদীয়া-বিজেতা'ও বলা যায় কিনা সন্দেহ। প্রকৃতপক্ষে গয়া থেকে কামরূপ, কলিঙ্গ থেকে বিক্রমপুর অব্দি সেন সাম্রাজ্যকে প্রসারিত করা দিগ্বিজয়ী এক সম্রাটকে মাত্র ১৮ জন অশ্বারোহীর সাহায্যে যুদ্ধে পরাজিত করে গৌড়বঙ্গ বিজয়ের 'ঐতিহাসিক ঘটনা'টি বিশ্বাস করতে যে প্রচুর কল্পনাশক্তির অধিকারী হতে হয়, সেকথা বলাই বাহুল্য! নিজ বাহুবলে যিনি যৌবনকালে কলিঙ্গ, পরবর্তীতে সমগ্র বঙ্গদেশ ও ভারতবর্ষের এক বিপুল অংশকে নিজ সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন, গঙ্গাবক্ষে যার প্রয়াগ পর্যন্ত নৌবাণিজ‍্য নিয়ন্ত্রণকারী কৈবর্ত নৌসেনা ছিলো অপ্রতিরোধ্য - তিনি শেষমেশ কিনা পালিয়ে গেলেন মাত্র ১৮ জন অশ্বারোহীসর্বস্ব একটি মরুদস‍্যুর ভয়ে! আর এহেন ঐতিহাসিক বিবরণ কে লিপিবদ্ধ করে গেছেন? দিল্লি সুলতানের প্রধান কাজির পদ অলংকৃতকারী মৌলানা মিনহাজউদ্দিন আবু উমার ই উসমান নামক এক ব্যক্তি তার 'তবকাৎ-ই-নাসিরী' নামক এক 'ঐতিহাসিক গ্রন্থে!'
মজাদার বিষয় হলো এই যে মিনহাজউদ্দিনের এই গ্রন্থটি ছাড়া অপর কোনো সূত্র থেকে বখতিয়ারের এই বীরত্বগাথার কোনো উল্লেখই পাওয়া যায় না। আর এই গ্রন্থের রচনাকাল ও তথ‍্যসূত্র? বখতিয়ারের প্রথম হানার প্রায় ৬০ বছর পর বখতিয়ারেরই বাহিনীর এক বৃদ্ধ সৈনিকের মুখনিঃসৃত বিবরণী! আজ্ঞে হ‍্যাঁ, প্রশাসনিক কোনো দলিল-দস্তাবেজ নয়, সরকারি কোনো লেখ বা তাম্রপট্ট নয় - মিনহাজের গ্রন্থে দেওয়া তথ্যরাজির মূল উৎস ছিলো লোকমুখে শোনা কাহিনী অর্থাৎ জনশ্রুতি! স্বেচ্ছায় সরকারি কর্মচারীর পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে দু-বছরের জন্য লখনৌতি কিংবা গৌড়ে এসে লোকশ্রুতির ওপর ভিত্তি করে তিনি এই গ্রন্থটি রচনা করেন। অতএব বুঝতেই পারছেন যারা কেবলমাত্র এই সূত্রের উপর নির্ভর করেই বখতিয়ারের বঙ্গবিজয়ের বিবরণ দেন তারা কি প্রকৃতির মানুষ… #thegangaridai
0 notes
Text
শিবলিঙ্গ সরানো মামলায় অবিশ্বাস্য ঘটনা! মামলা ঘুরল অন্য পথে..
0 notes
kobitautsov-blog · 1 year
Link
0 notes
Text
Yerindən, kosmosdan və zamandan, geniş oyaq Kağızlardan çıxıram, yaxşı deyil Mən ağlımdan çıxmışam, Kosmosdan kənar, mən də ora getmişəm' Heç kimin bilmədiyi bir yerə, Elə bir tempdə üzür ki, uh, indi məni görürsən, indi isə görmürsən
Mən fallin qorxusunu hiss etmirəm', uçmaq istəyirəm Hər şey yaxşı getsə, onda mən Bəs əgər etməsəm necə?
Daha əvvəl olduğum yerdə doğru olaram Amma mən tək deyiləm, "əl çək" dedin Biz də (və) gedirik, biz də (və) Və ümid edirəm ki, artıq dozada 'Çünki etmirik ('çünki etmirik) Xeyr, etmirik (yox, etmirik) Nə vaxtsa bil ki, nə vaxt kifayət qədər
Gözlə
İndi mənim fikirlərim o qədər buludlu, qəlbim o qədər çox idi ki, nifrətlə Canım əlimdən alınıb, elə məyusam ki, Səni düşündüyüm hər şeyin vədi pozuldu Düşünürdün ki, bu heç vaxt inciməz, Belə də etdi, bütün bunlar
Yıxılmaq qorxusunu hiss etmirəm, Düşünürdüm ki, uça bilərəm, Yaxşı getmədi, amma oh yaxşı Sən nə bilirsən?
Mən əvvəl olduğum yerə qayıdıram Amma mən tək deyiləm, deyirsən ki,
স্থানের বাইরে, স্থান-কাল-পাত্রের বাইরে, প্রশস্ত জাগ্রত কাগজের বাইরে আমি আছি, ঠিক নেই আমি তো আমার মনের বাইরে আছি বাইরের মহাকাশ, সেখানেই আমি যাচ্ছিলাম। এমন এক জায়গায়, যেখানে কেউ জানে না এমন গতিতে ভাসছে যেখানে, আহ, এখন তুমি আমাকে দেখতে পাচ্ছ আর এখন তুমি দেখতে পাচ্ছ না
আমি পড়ে যাওয়ার ভয় অনুভব করি না, আমি উড়তে চাই সব ঠিকঠাক থাকলে আমিই করব কিন্তু আমি যদি না করি?
আমি আগে যেখানে ছিলাম সেখানেই থাকব কিন্তু আমি একা নই, তুমি বলেছিলে, 'আমার হাত ধর' এবং আমরা যাই (এবং আমরা যাই), এবং আমরা যাই (এবং আমরা যাই) এবং আমি আশা করি যে আমরা ওভারডোজ করব না কারণ আমরা করি না ('কারণ আমরা করি না) না, আমরা করি না (না, আমরা করি না) কখন যে আমাদের যথেষ্ট হয়েছে তা কখনও জানুন
অপেক্ষা
এখন আমার চিন্তা এত ঘোলাটে আর আমার হৃদয় এত ঘৃণায় ভরে গেছে আমি খুব হতাশ হয়ে পড়েছি যেন আমার আত্মা কেড়ে নেওয়া হয়েছে আমি তোমাকে যা ভেবেছিলাম তার সবকিছুর প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছি ভেবেছিলাম তুমি বলেছিলে এটা কখনই ক্ষতি করবে না সেটাই করেছে, এটুকুই
পড়ে যাওয়ার ভয় পাই না ভেবেছিলাম উড়তে পারব এটি ভাল হয়নি, তবে ওহ ভাল আপনি কি জানেন?
আমি আগে যেখানে ছিলাম সেখানেই ফিরে এসেছি তবে আমি একা নই, আপনি বলছেন
sthaner baire, sthan-call-patrer baire, prashast jagrat kagojer baire ami achi, thick nei ami to amar moner baire achi bairer mahakash, sekhanei aami yachchilam. emon ek jaygay, jekhane keu jaane na emon gotite vasche jekhane, ah, ekhan tumi amake dekhte pachchha ar ekhan tumi dekhte pachchha na
aami pade yawar bhaya anubhav curry na, ami udate chai sab thikthak thakle amii karab kintu aami yadi na curry?
aami aage jekhane chilam sekhanei thakab kintu aami eka noi, tumi balechile, 'amar hat dhar' ebong amra yai (ebong amra yai), ebong amra yai (ebong amra yai) ebong aami asha curry ye amra overdose karab na karan amra curry na ('karan amra curry na) na, amara curry na (na, amara curry na) kakhan ye amader yathesht has ta kokhono janun
apeksha
ekhon amar chinta et gholate ar amar hriday et ghrinaya bhare geche aami khub hatash hoye padechi yen amar aatma kede newa has ami tomake ya vebechilam taar sabkichur pratishruti bhongo korechi vebechilam tumi balechile eta kakhani kshati karabe na setai koreche, etukui
pade yawar bhaya pai na vebechilam udate parab eti bhal hony, tobey oh bhal apni ki janen?
aami aage jekhane chilam sekhanei fire esechi tobey aami eka noi, aapni bolchen
Урынынан, арауыҡтан һәм ваҡыттан тыш, киң уяулыҡ Ҡағыҙҙарҙан мин, ярамай Мин иҫемдән сыҡтым Йыһан киңлеге, мин тап шун��а гойн булдым' Бер кем дә белмәгән ергә Тиҙлек менән йөҙөп бараһың, ух, хәҙер һин мине күрәһең дә, хәҙер күрмәйһең
Мин фаллиндан ҡурҡыу тойғоһо кисермәйем', осоп китергә теләйем Барыһы ла һәйбәт барһа, мин Ә етмәһә, нишләр?
Мин элек ҡайҙа булғанымды туранан-тура әйтәм Әммә мин яңғыҙ түгелмен, һин: "Ҡулымды ал", - тинең Барабыҙ ҙа барабыҙ, барабыҙ ҙа барабыҙ. Ә артыҡ дозаланмаҫбыҙ тип өмөтләнәм "Сәбәп мы не (что мы не) Юҡ, беҙ юҡ (юҡ, юҡ) Ҡасан еткәс булғаныбыҙҙы ҡасан да булһа белегеҙ
Көтөү
Хәҙер уйҙарым шул тиклем болотло, йөрәгем нәфрәт менән шул тиклем күп Күңелем тартып алынған кеүек, мин дә шул тиклем ҡаушап ҡалдым Мин һине үҙем тип уйлаған бөтә нәмәнең боҙолған вәғәҙәһе Был бер ҡасан да зыян килтермәҫ, тинегеҙ, тип уйлағанһығыҙҙыр Шулай эшләне лә, барыһы ла
Ҡолау ҡурҡынысын һиҙмәйем Оса алам тип уйлағайным Шәп үтмәне, әммә о яҡшы Һеҙ нимә беләһегеҙ?
Мин элек булған урынға ҡайттым Әммә мин яңғыҙ түгелмен, тиһең
Урынынан, арауыҡтан һәм ваҡыттан тыш, киң уяулыҡ Ҡағыҙҙарҙан мин, ярамай Мин иҫемдән сыҡтым Йыһан киңлеге, мин тап шунда гойн булдым' Бер кем дә белмәгән ергә Тиҙлек менән йөҙөп бараһың, ух, хәҙер һин мине күрәһең дә, хәҙер күрмәйһең
Мин фаллиндан ҡурҡыу тойғоһо кисермәйем', осоп китергә теләйем Барыһы ла һәйбәт барһа, мин Ә етмәһә, нишләр?
Мин элек ҡайҙа булғанымды туранан-тура әйтәм Әммә мин яңғыҙ түгелмен, һин: "Ҡулымды ал", - тинең Барабыҙ ҙа барабыҙ, барабыҙ ҙа барабыҙ. Ә артыҡ дозаланмаҫбыҙ тип өмөтләнәм "Сәбәп мы не (что мы не) Юҡ, беҙ юҡ (юҡ, юҡ) Ҡасан еткәс булғаныбыҙҙы ҡасан да булһа белегеҙ
Көтөү
Хәҙер уйҙарым шул тиклем болотло, йөрәгем нәфрәт менән шул тиклем күп Күңелем тартып алынған кеүек, мин дә шул тиклем ҡаушап ҡалдым Мин һине үҙем тип уйлаған бөтә нәмәнең боҙолған вәғәҙәһе Был бер ҡасан да зыян килтермәҫ, тинегеҙ, тип уйлағанһығыҙҙыр Шулай эшләне лә, барыһы ла
Ҡолау ҡурҡынысын һиҙмәйем Оса алам тип уйлағайным Шәп үтмәне, әммә о яҡшы Һеҙ нимә беләһегеҙ?
Мин элек булған урынға ҡайттым Әммә мин яңғыҙ түгелмен, тиһең
Lekuz kanpo, espaziotik eta denboratik kanpo, erabat esna Paperik gabe nago, ez ondo Nire buruaz kanpo nago Kanpoko espazioa, hor egon naiz Inork ezagutzen ez duen leku batera Erritmoan flotatzen, non, u, orain ikusten nauzun eta orain ez
Ez dut erortzeko beldurrik sentitzen, hegan egin nahi dut Dena ondo badoa, egingo dut Baina, egiten ez badut?
Lehen nengoen lekuan egongo naiz Baina ez nago bakarrik, esan zenuen: "Hartu nire eskua" Eta goazen (eta goazen), eta goazen (eta goazen) Eta gaindosirik ez izatea espero dut Ez dugulako egiten (ez dugu egiten) Ez, ez dugu egiten (ez, ez dugu egiten) Ez dugu inoiz jakingo noiz nahikoa izan dugun.
Itxaron
Orain nire pentsamendu lainotsuak eta nire bihotzak gorrotoz hain beteak Arima kendu izan balidate bezain frustratuta nago Uste nuen guztia hautsitako promesa Pentsatu nuen horrek ez zuela inoiz minik izango Hori da egin zuena, hori da dena
Ez naiz erortzeko beldur Hegan egin nezakeela pentsatu nuen Ez zen ondo atera, baina ondo Zer dakizu?
Lehen nengoen tokira itzuli naiz Baina ez nago bakarrik, diozu
जगह से बाहर, जगह आ समय से बाहर, चौड़ा जागल । कागज से बाहर हम बानी, ठीक नइखे । हम मन से बाहर हो गइल बानी। बाहरी अंतरिक्ष, ओहिजे हम जात रहलीं' अइसन जगह पर जहवाँ, जगह जहवाँ केहू ना जाने । अइसन गति से तैरत जहवाँ, उह, अब तू हमरा के देखत बानी आ अब तू नइखी देखत।
गिरे के डर ना लागे', उड़ल चाहत बानी। अगर सब ठीक रहल त हम करब । बाकिर हम ना करब त का होई?
हम ठीक उहवाँ रहब जहवाँ पहिले रहलीं । बाकिर हम अकेले नइखीं, तू कहले रहलू "हमार हाथ ले" आ हम जाईं (आ हम जाईं), आ हम जाईं (आ जाईं) । आ हमरा उमेद बा कि हमनी के ओवरडोज ना होखे। 'काहे कि हमनी के नइखे ('काहे कि हमनी के नइखे) ना हमनी के नइखे (ना, हमनी के नइखे) कबो जाने कब हमनी के काफी हो गइल बा ।
इंतजार करीं ।
अब हमार विचार एतना बादर छा गईल आ हमार दिल नफरत से एतना भीड़ लागल रहे । हम तनी हताश बानी जइसे हमार आत्मा छीन लिहल गइल बा । सब कुछ के टूटल वादा जवन हम सोचले रहीं कि तू हs । सोचलस कि तू कहले रहलू कि एह से कबो दुख ना होई। इहे कइलस, बस इहे बा ।
गिरे के डर हमरा नइखे बुझात । सोचलस कि हम उड़ सकत बानी । ठीक ना चलल बाकिर अरे अच्छा । का जानत बानी?
हम ठीक ओहिजा वापस आ गइल बानी जहवां पहिले रहलीं । बाकिर हम अकेले नइखीं, तू कहत बाड़S ।
जायगानि बायजोआव, जायगा आरो समनि बायजोआव, गुवार सांग्रां लेखा बिलाइनिफ्राय आं जाबाय, मोजां नङा आं आंनि गोसोखौ बायजोआव दोनबाय बायजोआरि अख्रांमा, बेयावनो आं थांगासिनो दं। ओरैबायदि जायगायाव जेराव रावबो मिथिया। ओरैबादि गोख्रैथिजों गोजावबाय जेराव नोंथाङा आंखौ नुबाय आरो दा नोंथाङा नुवाखै।
आं गोग्लैनो गिनायखौ मोना, आं बिरनो लुबैयो गासैबो मोजाङै थायोब्ला आं खालामगोन। नाथाय आं मावाब्ला मा खालामगोन?
आं सिगाङाव जेराव दंमोन बेयावनो थागोन। नाथाय आं हारसिं नङा, नों बुंदोंमोन, "आंनि आखाइखौ ला" आरो जों थाङो (आरो थाङो), आरो जों थाङो (आरो थाङो) आरो आं आसा खालामो दि जों बांद्राय द'ज जानाय नङा। मानोना जों खालामाखै (मानोना जों खालामा) नङा, जों खालामाखै (नङा, जों खालामा) माब्लाबा मिथिगौ जोंहा थोजासे जाबाय
नेथ'
दा आंनि सानस्रिफ्रा जोमै खोबनाय आरो आंनि गोसोआ मुगैनायजों बुंफबनाय। आं जोबोद गोसो बायबाय जेरै आंनि जिउखौ लांनाय जाबाय। आं नोंखौ साननाय गासैनिबो सिफायनाय समायखिरा सानदोंमोन नों बुंदोंमोन दि बेयो माब्लाबाबो दुखु होनाय नङा। बेयो बेबादिनो खालामदों, बेनो गासिबो
गोग्लैनो गिनायखौ आं मोन्दांनाय नङा सानदोंमोन आं बिरनो हागोन बेयो मोजाङै जायाखैमोन, नाथाय अ' मोजाङैनो दं। नोंथाङा मा मिथिगौ?
आं जेराव सिगाङाव दंमोन बेयावनो फैफिनबाय। नाथाय आं हारसिं नङा, नों बुङो
jaigani baijwao, jayga arw somni baijwao, guwar sangrang lekha bilainiprai ang jabai, mwjang nonga ang angni gwswkwo baijwao dwnbai baijwari okhrangma, beyaonw ang tangasinw dong wrwibaidi jaigayao jerao raobw mithiya wrwibadi gwkrwitijwng gwjaobai jerao nwngtanga angkwo nubai arw daa nwngtanga nuwakwi
ang gwglwinw ginaikwo mwna, ang birnw lubwiyw gaswibw mwjangwi taywbla ang kalamgwn natai ang maoabla maa kalamgwn?
ang sigangao jerao dongmwn beyaonw tagwn natai ang harsing nonga, nwng bungdwngmwn, "angni akaikwo laa" arw jwng tangw (arw tangw), arw jwng tangw (arw tangw) arw ang assa kalamw di jwng bangdrai d'j janai nongal manwna jwng kalamakwi (manwna jwng kalama) nonga, jwng kalamakwi (nonga, jwng kalama) mablaba mitigwo jwngha thojase jabai
neth'
daa angni sansripra jwmwi kwbnai arw angni gwswa mugwinaijwng bungpobnaiyo ang jwbwd gwsw baibai jerwi angni jiukwo langnai jabai ang nwngkhou sannai gaswinibw sipainai somaikira sandwngmwn nwng bungdwngmwn di beyw mablababw duku hwnai nongal beyw bebadinw kalamdwng, benw gasibw
gwglwinw ginaikwo ang mwndangnai nonga sandwngmwn ang birnw hagwn beyw mwjangwi jayakwimwn, natai o' mwjangwinw dong nwngtanga maa mitigwo?
ang jerao sigangao dongmwn beyaonw pwipinbai natai ang harsing nonga, nwng bungw
Izvan mjesta, izvan prostora i vremena, potpuno budan Ponestalo mi je novina, nisam dobro. Sišao sam s uma. Svemir, tamo sam išao Na mjesto gdje nitko ne zna Lebdim brzinom gdje, uh, sada me vidiš, a sada ne
Ne osećam strah od pada, hoću da letim. Ako sve prođe kako treba, onda ću Ali šta ako to ne uradim?
Bit ću tamo gdje sam bio prije Ali nisam sama, rekao si, "Uhvati me za ruku" I mi idemo (i idemo), i idemo (i idemo) I nadam se da se nećemo predozirati Jer ne znamo (jer ne znamo) Ne, ne znamo (ne, ne želimo) Jesmo li znali kad nam je dosta.
Čekati
Sada su mi misli tako mutne i moja srca tako prepuna mržnje Tako sam frustrirana kao da mi je duša oduzeta Prekršio si obećanje o svemu što sam mislio da jesi Mislio sam da si rekao da ovo nikad neće škoditi To je ono što je uradio, to je sve
Ne osjećam strah od pada Mislio sam da mogu letjeti Nije prošlo dobro, ali oh dobro Šta ti znaš?
Vratio sam se tamo gdje sam bio prije Ali nisam sama, kažeš
0 notes