Tumgik
#মুসলিম উম্মাহ একদল
khutbahs · 3 years
Link
মুসলিম ঐক্যের উপায়
মুসলমানদের ঐক্যের জন্য প্রয়োজন, কুরআনের নির্দেশ অনুযায়ী প্রতিটি মুসলিম রাষ্ট্র অপর মুসলিম রাষ্ট্রের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখবে, তাদের কল্যাণকামী হবে; সব ভালো ও সৎকাজে সাহায্য-সহযোগিতা করবে এবং প্রয়োজনে একে অপরের পাশে থাকবে। বর্তমানে মুসলমানরা অনেক স্বাধীন রাষ্ট্রের অধিকারী।
0 notes
mustafaimran · 4 years
Text
Facebook post (2020-06-15T13:53:16.000Z)
মন দিয়ে পড়বেন...... স্যরি, এরপরও আমি বিশ্বাস করি, ডিপ্রেশন বলে কিছু নাই। সবটাই আপনাদের মনের শয়তানি(নফস)। আপনারা যারা ডিপ্রেশনে ভোগেন, প্রত্যেকেই শয়তানের পূজা(নফস এর) করেন। ডিপ্রেশনের যেসব গাল-গল্প আপনারা শোনান, সেসবেও আমি বিন্দুমাত্র বিশ্বাস করি না। আম্মাজান খাদিজা(রা) খুব ধনী ঘরের মেয়ে ছিলেন। বিলাসিতার মধ্যেই বড় হওয়াটাই স্বাভাবিক । নবিজীর ইসলাম প্রচারের কারণে অন্যান্য গোত্র যখন কুরাইশদের অবরোধ দিলো, তখন নবিজী আর আম্মাজান খাদিজা, গোত্রের শিশুদের আড়াইবছর তীব্র কষ্টে থাকতে হয়েছিলো। এমনকী খিদের তাড়নায় গাছের পাতা পর্যন্ত খেয়েছিলেন। এরপরও আপনি আমাকে আপনার ডিপ্রেশনের গল্প শোনান? হযরত বিলাল (রা) ছিলেন হাবশী ক্রীতদাস। ইসলাম কবুলের অপরাধে তাকে মরুভূমির রোদে ফেলে রাখা হতো, তার গায়ের চর্বি গলে যেতো। তারপরও তার মুখে লেগে থাকতো প্রশান্তি, রোদের তেজ তাঁর কালিমার তেজের কাছে পরাজিত হতো। এরপরও আপনি আমাকে আপনার কোন ডিপ্রেশনের গল্প শোনাবেন? ইমাম ইবনু তাইমিয়্যা তাঁর জীবনে আট বছর জেল খেটেছেন। জেলেই মরেছেন। অথচ তিনি কী বলেছিলেন, জানেন? বলেছিলেন, দুনিয়াতেও একটা জান্নাত আছে, আমি আমার হৃদয়ে সে জান্নাতের খোঁজ পেয়েছি। এরপরও আপনি আপনার ডিপ্রেশনের গল্প শোনান?? গান শোনা, মুভি দেখা, মোটিভেশনাল বই পড়া বা মানুষের সাথে আড্ডা দিয়েই যদি ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি মিলতো, তবে লিনকিন পার্কের শিল্পী আত্মহত্যা করলেন কেন? কিংবা সুশান্ত শিংই বা সুইসাইড করলেন কেন? এইসব হাস্যকর চিন্তাভাবনা এখনও কীভাবে করেন আপনারা? এত কিছু দেখার পরেও? আল্লাহ্ তাআলা, ইসলাম, ইমান আর ডিপ্রেশন এক অন্তরে একসঙ্গে থাকতে পারে না। যদি আপনার মনে বিন্দুমাত্র ডিপ্রেশন থাকে, তার মানে আপনার হৃদয়ে আল্লাহ্ নাই, বরং ওখানে শয়তান বাসা বেঁধেছে। যারা ডিপ্রেশনে পড়ে বা আত্মহত্যা করে, মোটা দাগে দেখবেন, এরা অজ্ঞেয়বাদী নাহয় অবিশ্বাসী। কোনো মুসলিম যদি ডিপ্রেশনের স্বীকার হন, তাহলে আপনার ইমান নিয়ে ভেবে দেখার সময় এসেছে। এবার অনেকেই তেড়ে এসে বলবেন, আমার পরিস্থিতি আপনি বুঝবেন না, আমার ফ্যামিলি প্রবলেম, মানি প্রবলেম, স্বামী প্রবলেম.....আরে ভাই থামেন তো!! কোন পরিস্থিতির গল্প শোনান আপনি? বউ ভালো না? হযরত লূত (আ) এর স্ত্রীও ভালো ছিলো না। হযরত আছিয়া (আ) এর স্বামী ছিলেন কে জানেন? ফেরাউন। ফেরাউনকে ঈশ্বর না মানার অপরাধে তাঁকে টুকরো করে কেটে গরম তেলের ডোবানো হয়েছিলো। আরও শুনবেন? চেষ্টা করেও কিছু হচ্ছে না, তাই ডিপ্রেশন? হযরত নুহ (আ) প্রায় হাজার বছর দাওয়াত দিয়ে আশি জনকে দাওয়াত কবুল করাতে পেরেছিলেন। আপনজন কষ্ট দিয়েছে? অপবাদ দিয়েছে? ইউসুফ (আ) এর ভাইয়েরা তাকে কুয়ার মধ্যে ফেলে দিয়ে চলে গেলো। ব্যবসায়ীর বৌ জুলেখার সাথে ব্যভিচার না করায় উল্টো অপবাদ দিয়ে সাত বছরের জেল দেওয়া হলো!! এরপরও আপনি আমাকে কোন পরিস্থিতির গল্প শোনাবেন? খুব বেশি বলে ফেলেছি? আচ্ছা আমি চুপ করি। চলুন দেখি কুরআন কী বলছে- হযরত ইবরাহীম আলাইহিস সালাম যখন বার্ধক্যে উপনীত, আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে একদল ফেরেশতা এসে তখন তাঁকে এক জ্ঞানী পুত্রের সুসংবাদ শোনাল। বিস্ময়ভরা কণ্ঠে হযরত ইবরাহীম আলাইহিস সালাম জিজ্ঞেস করলেন- আমাকে তো বার্ধক্য পেয়ে বসেছে, এরপরও তোমরা আমাকে এ সুসংবাদ দিচ্ছ?! কীসের ভিত্তিতে তোমরা এ সুসংবাদ দিচ্ছ? ফেরেশতারা বলল, আমরা তো সত্য কথাই বলছি। আপনাকে সত্য সুসংবাদই দিচ্ছি। বার্ধক্য আপনাকে স্পর্শ করেছে করুক, এ বৃদ্ধ বয়সেই আপনার সন্তান হবে। আপনি নিরাশদের দলে যাবেন না। হযরত ইবরাহীম আলাইহিস সালাম তাদের কথার জবাবে বললেন, পথভ্রষ্টরা ছাড়া আর কে আপন প্রতিপালকের রহমত থেকে নিরাশ হতে পারে? (সূরা হিজর, ৫৩-৫৬ নং আয়াত দ্রষ্টব্য) যারা আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয় তাদেরকে বলা হলো পথভ্রষ্ট!! এরপরও আপনি আমাকে ডিপ্রেশনের গল্প শোনাবেন? দাঁড়ান, দাঁড়ান, আরেকটা গল্প শুনে যান- হযরত ইয়াকুব আলাইহিস সালামের সর্বাধিক প্রিয় সন্তান ছিলেন হযরত ইউসুফ আলাইহিস সালাম। কিন্তু তাঁর ভাইয়েরা বাবার এই আদরকে সহজে মেনে নিতে পারেনি, তাই কৌশলে তাঁকে একদিন বাবার কাছ থেকে নিয়ে গিয়ে কূপে ফেলে দিল। আল্লাহর অসীম কুদরতে কূপ থেকে উঠে এসে একদিন তিনি মিশরের ধনভান্ডারের দায়িত্বশীল হলেন। আর যে ভাইয়েরা তাঁকে নিয়ে চক্রান্ত করেছিল, দুর্ভিক্ষের শিকার হয়ে তারা খাবার আনতে হাজির হলো তাঁর কাছে। এরপর এক কৌশলে তিনি তাঁর সহোদর বিনইয়ামীনকে নিজের সঙ্গে রেখে দিলেন। দুই ছেলে হারিয়ে বাবা হযরত ইয়াকুব আলাইহিস সালাম অন্য ছেলেদের বললেন, (তরজমা) ‘হে আমার ছেলেরা! তোমরা যাও, ইউসুফ ও তার ভাইয়ের সন্ধান করো। তোমরা আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চিত জেনো, আল্লাহর রহমত থেকে তো কাফের ছাড়া অন্য কেউ নিরাশ হতে পারে না।’ -সূরা ইউসুফ (১২) : ৮৭ শেষ লাইনটা আবার পড়েন তো!! শুধু তাই না আল্লাহর রহমত থেকে ডিপ্রেসড হয়ে যাওয়া কবিরা গুনাহ। এই নিন হাদিস- বিখ্যাত সাহাবী হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা.। নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে বলেছেন, ‘হাবরু হাযিহিল উম্মাহ’-এই উম্মতের বিদ্বান ব্যক্তি। তিনি বলেছেন, ‘সবচেয়ে বড় কবিরা গোনাহ হচ্ছে আল্লাহ তাআলার সঙ্গে র্শিক করা, আল্লাহর পাকড়াও থেকে নিশ্চিন্ত হয়ে যাওয়া আর আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয়ে পড়া। (মুসান্নাফে আবদুর রাযযাক, হাদীস ১৯৭০১) গান বাজনা বা মুভি, বই আপনাকে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি দিতে পারবে না। ডিপ্রেশনের একমাত্র চিকিৎসা হলো আল্লাহর দিকে ফেরত আসা। আপনার শয়তান যখন আপনাকে বলছে তোর অনেক কষ্ট, তোর চেয়ে কষ্টে কেউ নাই, তখন আল্লাহ্ তাআলা বলছেন- কষ্টের সঙ্গেই তো স্বস্তি আছে। অবশ্যই কষ্টের সঙ্গেই স্বস্তি আছে। [সূরা আলাম নাশরাহ (৯৪) : ৫-৬] শেষকথা: প্রিয় অভিনেতা সুশান্ত শিং রাজপুত সুইসাইড করেছেন।অথচ উনার ছিচোড়ে মুভিটা ছিলো মোটিভেশনাল, সুইসাইড বিরোধি একটা মুভি। মুভি তাঁকে ডিপ্রেশন থেকে ফেরাতে পারলো না।লাস্ট ছয়মাস উনি চিকিৎসাও নিচ্ছিলেন, লাভ হলো না। শরীরের রোগের চিকিৎসা আছে, মনে রোগের ভ্যাকসিন চিকিৎসা বিজ্ঞানে নাই। লিনকিন পার্ক। যে ব্যান্ড এর গান শুনে আমাদের রাত্রি ভোর হয়, প্রবল উৎসাহ পাই, অনেকে যার গানে বেঁচে থাকার উপাদান খুজেন, সেই ব্যান্ড এর নামকরা শিল্পী নিজের গানে নিজের বাঁচার উপাদান খুঁজে পেলেন না। শেষপর্যন্ত আত্মহত্যা করলেন। তাহলে সমাধান কী? জেনে রেখ, আল্লাহর স্মরণের মাধ্যমেই অন্তরের সত্যিকারের প্রশান্তি লাভ করা যায়। [১৩:২৮] আল্লাহ্ তাআলার দিকে ফিরে আসুন। কুরআনের দিকে ফিরে আসুন। যে অন্তরে রাহমানুর রাহীমের ভালোবাসা থাকে, যে হৃদয়ে আল্লাহ্ থাকেন, সে হৃদয়ে ডিপ্রেশন থাকতে পারে না। কোনোভাবেই না। ডিপ্রেশনের ময়নাতদন্ত সাদিকুর রহমান খান #শেয়ার_করুন ©সিরাতাল মুস্তাকিম
0 notes
khutbahs · 3 years
Photo
Tumblr media
মুসলিম উম্মাহর করণীয়
#Muslim #Ummah #OneUmmah #MuslimUmmah পবিত্র কোরআন যে পরিভাষাটি ব্যবহার ও নির্বাচন করেছে তা হলো ‘মুসলিম উম্মাহ’। আল-কোরআনের কোথাও মুসলিম বিশ্ব, ইসলামী বিশ্ব, ইসলামী রাষ্ট্র, ইসলামী রাষ্ট্রসমূহ এই সকল শব্দ ব্যবহার করেনি। এই সকল শব্দের পরিবর্তে -কোরআন আমাদেরকে মুসলিম উম্মাহ বলে সম্বোধন করেছে। সকল মুসলমান যেন কিয়ামত পর্যন্ত এই চিন্তা ও চেতনার আলোকে নিজেদেরকে গড়ে তুলতে পারে। আল্লাহর সাহায্য লাভের জন্য যেটা আবশ্যক তা হ’ল- প্রথমে বিশুদ্ধ ইসলামী জ্ঞান অর্জন করা অতঃপর সেই মোতাবেক আমল করা। নতুবা উক্ত জ্ঞান মন্দ পরিণতিই বয়ে আনবে। হে বিশ্বাসীগণ! তোমরা এমন কথা কেন বল, যা তোমরা কর না? আল্লাহর নিকটে বড় ক্রোধের বিষয় এই যে, তোমরা এমন কথা বল, যা তোমরা কর না?’ (ছফ ৬১/৩)।https://www.youtube.com/watch?v=Lg4TXAVpuzM
0 notes
khutbahs · 5 years
Link
মুসলিমদের দল একটাই
The Muslim community is one
0 notes