Tumgik
#লম্বা হওয়ার
tahminavlogs · 22 days
Text
লম্বা হওয়ার হাইট ডেভেলপ পাউডার এর দাম 🔥 Height Develop Powder Price In BD 2024 Height Increase
0 notes
footballtrendingnews · 8 months
Text
Struggle Makes Us Strongest  Binapani
মনে কর তুমি সেই সব কিছু পেয়ে গেছো যা কিছু তুমি চাইছো। কোন রকম কঠিন প্রচেষ্টা ছাড়াই কোন রকম কঠিন চ্যালেঞ্জ ছাড়াই কিংবা কোন রকম কঠিন সংগ্রাম ছাড়াই। অনেকে ভাবছো ভালই তো কিন্তু এটা ভাবছো না তুমি হয়ে উঠছো কতটা দূর্বল। আর ঠিক ততটা পরে যখনি তোমার জীবনে কঠিন সমস্যা আসবে তুমি জানবেই না এটাকে কিভাবে সামলাতে হয়। কারণ তুমি কখনোই এ রকম কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে চলো নি যেটা তোমাকে মজবুত বানাবে। তুমি কখনোই বিকশিত হয়ে পারো নি কোন রকম সংগ্রাম ছাড়া। তুমি কখনোই মজবুত হবে না কোন রকম মজবুত ছাড়াই। কোন রকম অস্বাচ্ছন্দতা ছাড়াই। কোন রকম কঠিন পরিশ্রম ছাড়াই। যন্ত্রণা তোমার বন্ধু। হয়তো এই মুহূর্তের জন্য কিন্ত ‍পরবর্তীর জন্য। তোমার মানসিক বিবর্তনের জন্য। তোমার লম্বা সময়ের সুবিধার জন্য। একজন মজবুত মানবের রূপান্তরিত হওয়ার জন্য যন্ত্রণাই তোমার বন্ধু। যদি তুমি ব্যর্থতাই না দেখো যদি তুমি সংগ্রামই না কর। যদি তুমি হতাশই অনুভব না কর তোমার মধ্যে শক্তির অবনতি ঘটবে। ভয় তোমাকে ঘিরে ধরবে। দুশ্চিন্তা তোমাকে ভূল পথে চালিত করবে।
1 note · View note
24x7newsbengal · 1 year
Link
0 notes
ppmjahangirsarker · 2 years
Text
যা হতে পারে ‘সোনার বাংলা দর্শনের’ অনন্য প্রতিপাদ্য
মহান সৃষ্টিকর্তার মহাজাগতিক সৃষ্টির অন্যতম বিস্ময়কর সৃষ্টি নিঃসন্দেহে মানবজাতি। প্রাণাত্মাসম্পন্ন জীবজগতের সেরা জীব হিসেবে মানুষ পরিচিত। প্রাণিজগতের সবার মধ্যে শিক্ষা-দীক্ষা, জ্ঞান-গরিমা, বিবেকবোধ বিশেষত উন্নত ভোকাল কর্ডের বিশেষত্বে মানুষই প্রাণিকুলের শিরোমণি। জীবনচক্রের প্রতিটি ক্ষেত্রে মানুষকে শিক্ষা-দীক্ষা, জ্ঞান-গরিমা, আচার-ব্যবহার, কৃষ্টি-কালচার, মূল্যবোধ, ধর্ম-কর্ম, দেশপ্রেমসহ হাজারো অনুষঙ্গকে গ্রহণ করতে হয়। ভালো-মন্দ, সত্য-মিথ্যা, কল্যাণ-অকল্যাণ, উপকারী কিংবা ক্ষতিকর এ বিষয়গুলো সঠিক উপলব্ধি করে ব্যক্তিগত, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় জীবনে কিংবা আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে তার সংবেদনশীল যথাযথ ব্যবহারের মাধ্যমে নিজেকে গড়ে তুলতে হয়।
তাই মানবসন্তান হিসেবে জন্ম নিলেও সবাইকেই প্রকৃত মানুষ বলার সুযোগ নেই। স্বশিক্ষা কিংবা প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় শিক্ষণ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে কল্যাণ-অকল্যাণের পার্থক্য শিখে বাস্তব জীবনে সংবেদনশীলভাবে দৃশ্যমান প্রয়োগ করার সামর্থ্যসম্পন্ন মানুষ যখন মানবসম্পদে পরিণত হয় তখন তাকে আমরা প্রকৃত মানুষ বলতে পারি এবং সৃষ্টিসেরা অভিধার মানুষ হিসেবে গ্রহণ করতে পারি।
বেড়ে ওঠার বিভিন্ন স্তরে নানা রকম জটিল পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়ে বুদ্ধিমত্তা ও সংবেদনশীলতার মাধ্যমে তা উতরিয়ে প্রকৃত মানুষ হয়ে ওঠার ক্ষেত্রে যেসব দেশ, জাতি-রাষ্ট্র যত বেশি সফলকাম হতে পেরেছে সেসব দেশে অপরাধপ্রবণতা কমতে কমতে শূন্যের কোটামুখী হয়েছে। তারা এই অস্থির বিশ্বেও প্রকৃত মানুষ হিসেবে স্বর্গীয় জীবনযাপন করছে। সৃষ্টির সেরা মানুষের রোল মডেল হিসেবে তারা অনুসরণীয়।
আমরা সুইজারল্যান্ডের কথা বলতে পারি। বাঙালি জাতির মহানায়ক হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর স্বপ্নের সোনার বাংলাকে সুইজারল্যান্ড বানাতে চেয়েছিলেন। বাঙালির জীবনে সে স্বপ্ন এখনো অধরাই রয়ে গেছে বৈকি।
১৯৭৫ সালে ইতিহাসের জঘন্যতম নৃশংস হত্যাকাণ্ড সংঘটিত করে জাতির পিতার জীবন অবসান-উত্তর বাংলাদেশের রাষ্ট্রক্ষমতায় যারা অধিষ্ঠিত হয়েছিলেন তারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধ্বংস করার উন্মত্ত নষ্ট মনুষ্যত্বের কালো অধ্যায়কেই রাজনৈতিক চর্চার উত্তম পথ হিসেবে বেছে নেন। বঙ্গবন্ধুর নাম-গন্ধ মুছে ফেলার চক্রান্তের অংশ হিসেবে জঘন্যতম হত্যাকাণ্ড শুধু সংঘটিত করেই ক্ষান্ত হননি; তদুপরি তাঁকে যেন আপামর বাংলার মানুষ খুব সহজে কাছে এসে শ্রদ্ধা নিবেদন করতে না পারে সেজন্য রাজধানীর বুক থেকে সরিয়ে নিয়ে টুঙ্গিপাড়ায় দাফন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন খুনি চক্রের নেতারা। তারা বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার করা যাবে না মর্মে পবিত্র সংবিধানকে কলঙ্কিত করেই সন্তুষ্ট থাকেননি সেই সঙ্গে সংবিধানের অন্যতম সৌন্দর্য অসাম্প্রদায়িকতাকে পরিহার করে বিপরীতমুখী সাম্প্রদায়িক পথে চলতে বাধ্য করলেন বাঙালি জাতিকে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে মুছে দিয়ে সাম্প্রদায়িক চেতনাকে শক্তিশালী করতে মনুষ্যত্বের চরিত্র হননে হেন কোনো কাজ নেই যা তারা করেনি। একটি লম্বা সময় অতিক্রম করতে গিয়ে সময়ে-অসময়ে সুস্থভাবের অভাবে পরিকল্পনা ষড়যন্ত্রের ডালপালায় কয়েকটি প্রজন্ম মন্দের অনুসারী হয়ে সংখ্যাতত্ত্বে মন্দ মানুষের সংখ্যাই বেড়ে গেল এই দেশে। রুদ্ধ হতে থাকলো প্রকৃত মানুষ হওয়ার সব পথ, আর উন্মুক্ত হতে থাকলো মনুষ্যত্ব বিসর্জনের সব দরজা।
অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া -
facebook.com/jahangirsarkerbd
instagram.com/ppm_jahangirsarker
pinterest.com/ppm_jahangirsarker
linkedin.com/in/jahangir-sarker-b61a84210/
jahangirsarker.com
Tumblr media
0 notes
udongarden · 3 years
Text
টবে বাগান বিলাস ফুল গাছের পরিচর্যা করা শিখুন
Tumblr media
বাগান বিলাস একটি গ্রীষ্মমণ্ডলীয় উদ্ভিদ যা প্রায় সারা বছর ধরে একটি হালকা সৌন্দর্য তৈরি করে। বাগান বিলাস বাড়ির অভ্যন্তরে টবে বা বাইরের জমিতে জন্মাতে পারে। তবে আপনাকে এই গাছের বৃদ্ধির শর্তগুলি জানতে হবে যাতে বাগান বিলাস গাছটি সমৃদ্ধ হয় এবং স্বেচ্ছায় প্রচুর পরিমাণে ফুল ফোটে যার জন্য এটি বিখ্যাত। এটি এমন একটি গ্রীষ্মমণ্ডলীয় গাছ যেখানে শীতের তাপমাত্রা 30°F অবধি থাকে এমন অঞ্চলেও বৃদ্ধি পায়। উদ্ভিদটি সাধারণত বসন্ত, গ্রীষ্ম এবং শরৎকালে তিন মরশুমে প্রাণবন্ত ফুল ফোটে।
বাড়ির টবে বাগান বিলাস ফুল গাছ বাড়িয়ে তোলার জন্য কয়েকটি ধাপে গাইড
আপনার গাছটি এমন জায়গায় রাখা উচিত যেখানে এটি প্রতিদিন কমপক্ষে 6 ঘন্টা সরাসরি সূর্যের আলাে পাবে এবং আপনি এটি কোনও বারান্দায় বা দক্ষিণ মুখের জানালায় রাখতে পারেন যদি বাড়ির ভিতরে থাকে। উদ্ভিদটি ছােট ঘটে অথবা ঝুড়িতে ঝুলিয়ে রাখা যায়। এই উদ্ভিদটির বীজ থেকে, কাটিং ও লেয়ারিং করে চারা তৈরি করা যেতে পারে। বীজ থেকে গাছ বাড়িয়ে তোলা অপেক্ষায় বাগান বিলাস গাছের কাটা টুকরা থেকে তৈরি গাছের চারা তৈরি করা সহজ। বাগান বিলাসের জাতগুলি টবে জন্মানাের জন্য উপযুক্ত।
টবে জন্মানাের উপযােগী কয়েকটি জাত
কয়েকশো প্রকারের বাগান বিলাসের জাত রয়েছে। গাছের আকার এবং ফুলের রঙের ভিত্তিতে জাত নির্বাচন করুন। • বামন বাগান বিলাসের জাতগুলি হল 'হেলেন জনসন' (তামা), 'ফ্যান্টাসি রেড' (বিভিন্ন ধরণের) এবং 'জেমস ওয়াকার' (কমলা)। • আধা-বামন জাতের জন্য 'ভেরা ডিপ বেগুনি'। • বড় গুল্মগুলির জন্য 'হলুদ গ্লোরি' এবং 'জুয়ানিতা হ্যাটেন' (লাল)। • কমলা রঙের ফুলের জন্য "বাম্বিনাে বেবি সােফিয়া"। • গোলাপি রঙের ফুলের জন্য "রােজনকা" নির্বাচন করুন যা আপনি টবের আকার বজায় রাখতে ছাঁটাই করতে পারেন। • টবে জন্মানাের জন্য উপযুক্ত লাল জাতগুলির মধ্যে রয়েছে "লা জোলা" বা "ক্রিমসন জুয়েল"। •"রাস্পবেরি আইস" একটি ঝুলন্ত টবের জন্য উপযুক্ত একটি জাত। • বেগুনি যদি প্রিয় রঙ হয় তবে "ভেরা ডিপ বেগুনি" ভাল জাত।
Tumblr media
বাগান বিলাস রোপনের জন্য টবের আকার
সবচেয়ে ছােট টব দিয়ে শুরু করুন তবে শিকড়গুলি যেন ভাল করে টব-আবদ্ধ থাকে। নতুন চারা লাগাতে 6 থেকে 9 ইঞ্চি টব নির্বাচন করুন। উদ্ভিদটি ধীরে ধীরে বড় হতে থাকলে বৃহৎ আকারের টবতে স্থানান্তর করুন। মনে রাখবেন, প্রথম 2-3 বছর টব পরিবর্তন করার প্রয়োজন হয় না।
বাগান বিলাসের বৃদ্ধির জন্য টবের প্রয়ােজনীয়তা
এই ফুল গাছটি প্লাস্টিক বা মাটির টবে জন্মাতে পারে। গাছের গোড়ায় ভালো সার সমৃদ্ধ মাটি থাকতে হবে। ভাল জল নিষ্কাশনের জন্য টবটির নীচের অংশে ভাঙা মাটির হাঁড়ি বা নুড়ি ব্যবহার করুন। প্রাথমিক অবস্থায় বাগান বিলাস গাছের বড় পাত্রের প্রয়ােজন হয় না। পরে আপনি যদি নীচ থেকে শিকড়গুলি বেরিয়ে আসতে দেখেন, তবে পুরাতন টব থেকে উদ্ভিদটি বের করুন এবং ছােট ছােট শিকড়গুলি ছাঁটাই করুন এবং একই টবে বা অন্য টবে পুনরায় রোপন করুন। পরবর্তীকালে গাছটি বড় হয়ে উঠলে বৃহত্তর আকারের পাত্রে স্থানান্তর করুন।
বাড়ির অভ্যন্তরে বাগান বিলাসের জন্য মাটি প্রস্তুতি
• গাছটি আর্দ্রতা ধরে রাখার মতো মাটি পছন্দ করে। • টবে গাছ লাগানোর আগে মাটি ভালভাবে শুকিয়ে নিতে হবে। মাটি শুকিয়ে যাওয়ার পরে ভালভাবে পচে যাওয়া কম্পােস্ট যুক্ত করুন। গাছটি 5.5 - 6.5 এর মাটির পিএইচ এ ভাল করে বৃদ্ধি পায়।
কাটিংয়ের মাধ্যমে চারা তৈরি
বংশবিস্তার পদ্ধতিগুলির সহজতম উপায় হল এটি কাটিংয়ের মাধ্যমে চারা তৈরি করা এবং এটি বছরের যে কোনও সময় করা যেতে পারে। কাটিং করার জন্য গাছ থেকে ডাল কেটে নেওয়ার সময় একটি সফটউডের সন্ধান করুন। এটি উদ্ভিদের একটি শাখা যা একেবারে নতুন নয় তবে এটি প্রতিষ্ঠিত এবং অত্যধিক শক্ত নয়। সাবধানে 4 থেকে 5 ইঞ্চি লম্বা দৈর্ঘ্যের সফটউডটি কেটে আনতে হবে এবং লক্ষ্য রাখতে হবে এতে যেন 4 থেকে 6 টি নােড থাকে। নােডগুলি হল সেই শাখার দাগ যেগুলি হয় ছােট ছােট শাখাগুলিকে অঙ্কুরিত করেছে যা শীঘ্রই অঙ্কুরিত হবে। আপনি যদি চান উদ্ভিদটির কাটা অংশটি হরমােনের মধ্যে ডোবাতে পারেন। কাটিং করা ডালটি থেকে পাতাগুলি ছেঁটে দিন। সার মিশ্রিত মাটি ও কোকোপিট সংমিশ্রণে একটি টবে এটি খাড়া করে গেঁথে দিন। এটি 1 বা 2 ইঞ্চি মাটির মধ্যে গাঁথা অবস্থায় থাকতে হবে। পাত্রটি খুব গরম রাখুন। জল স্প্রে করুন। তবে এটি যেন অত্যধিক ভিজা না।
লেয়ারিং পদ্ধতিতে চারা তৈরি
শেয়ারিং পদ্ধতি বাগান বিলাস চারা তৈরির জন্য একটি প্রক্রিয়া। বসন্তে যখন বাগান বিলাস গাছের ডালপালা বেড়ে ওঠে তখন কেবল একটি ক্রমবর্ধমান কাণ্ডকে বাঁকান। কান্ডটিকে মাটিতে সমাহিত করে শেষ মুকুলের অংশটি বাদে বাকি অংশটি মাটি চাপা দিতে হবে। কান্ড মাটিতে রাখার জন্য আপনি গোড়ার অংশটিতে একটি ছােট পাথর রাখতে পারেন। মাটি শুকিয়ে গেলে জল দিতে থাকতে হবে। শিকড়গুলি বিকাশ হয়েছে কিনা তা দেখতে 3 থেকে 4 মাস পরে পরীক্ষা করুন। আপনি অভিভাবক বাগান বিলাস গাছ থেকে কাণ্ডটি কাটাতে এবং এটি একটি  নতুন স্থানে লাগাতে পারেন।
বীজ থেকে চারা তৈরি
গাছের বীজ থেকে চারা কম হয়। তবুও এই পদ্ধতিতে বাগান বিলাস চারা তৈরি করা হয়। শরৎকালে ব���গান বিলাস ফুল গাছ এর মাঝখানে ক্ষুদ্র সাদা ফুলের ভিতরে বীজের ডঁটি তৈরি হয় যা থেকে বীজগুলি পাওয়া যায়। পড়ুনঃ আনারস চাষ পদ্ধতি
বাড়ির অভ্যন্তরে বাগান বিলাস ফুল গাছ রােপণ প্রক্রিয়া
• গাছ ও শেকর ভালোভাবে বৃদ্ধি হওয়ার উপযোগী এমন একটি টবেতে বাগান বিলাস ফুল গাছ লাগাতে হবে। যখন বাগান বিলাস গাছটি বড় হয়ে ওঠে তখন এটি বড় আকারের আকারের একটি টবে স্থানান্তর করে নিতে হবে। জৈব সার মিশ্রিত মাটি ব্যবহার করুন। কোকোপিট ব্যবহার করুন এটি আর্দ্রতা ধরে রাখে এবং মূল পচে যাওয়া থেকে রক্ষা করে। • আপনি যদি বাগানে বাগান বিলাসের টব রাখেন তবে সরাসরি মাটির উপরে টব রাখবেন না কারণ গাছের শিকড় জল নিকাশী গর্তের মাধ্যমে মাটির নিচে চলে যাবে। অতএব টবের নীচে একটি ইট বা পাথর টবের নিচে রাখুন। • বাগান বিলাসের শাখা ভালোভাবে বৃদ্ধি করা প্রয়ােজন। তার জন্য প্রতি মাসে তরল সার প্রয়োগ করাতে হবে। • আপনি আপনার ফুল গাছটি বাড়ির ভিতরে নিয়ে যেতে পারেন কারণ পুরাে সূর্য না পাওয়া গেলেও এই ফুল ফোটে। • ফুল ফোটার পরে গাছটিকে ছাঁটাই করতে পারেন বা এটি আপনার ইচ্ছা মতাে পাতলা করতে পারেন। • টব পরিবর্তন করতে হলে টব থেকে মাটি সহ বাগান বিলাস গাছটি বের করে আনুন এবং শেকরের কোনো ক্ষতি না হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। পর্যাপ্ত নিকাশী গর্ত সহ বৃহত আকারের টবে এটি আবার লাগান এবং আরো জৈব সার ব্যবহার করুন যাতে জল ভালভাবে নিষ্কাশিত হয় এবং আর্দ্রতা ধরে রাখে না।
কিভাবে এবং কখন বাগান বিলাস গাছে জল দেবেন
• খুব বেশি জল দিলে ফুলের জায়গায় খুব বেশি পাতা তৈরি হয়। • অতিরিক্ত জল দেওয়ার গাছ দুর্বল ও পচে যেতে পারে। • ফুল ফোটানাের জন্য গাছটি কয়েক ঘন্টার জন্য শুকনাে করে এবং তারপরে জল দিতে হবে।
বাড়ির অভ্যন্তরে গাছটির বৃদ্ধির জন্য সারের প্রয়ােজনীয়তা
গাছে ফুল রাখতে নিয়মিত হালকা সার দিন এবং প্রতি কয়েকমাস ছারা গাছটিতে ভালোভাবে সার প্রয়োগ করুন। খুব ঘন ঘন সার প্রয়ােগের ফলে উদ্ভিদটি বেশ জোরালাে ভাবে বৃদ্ধি করতে পারে।
বাগান বিলাস গাছের যত্ন
• গাছটির যত্ন করা খুব সহজ এমনকী এটি টবেও ভালোভাবে বৃদ্ধি হয়। • জল নিষ্কাশনের গর্ত দিয়ে জল বের হওয়া পর্যন্ত উদ্ভিদকে জল দিন এবং টবের মিশ্রণটি খানিকটা শুকনাে না হওয়া পর্যন্ত আবার জল দেবেন না। • ক্রমবর্ধমান প্রত্যেক মরসুমে ফুল ফোটানাের জন্য নিয়মিত সার প্রয়ােগ প্রয়ােজন। • আপনি প্রতি 7 থেকে 14 দিন পরে মিশ্রিত তরল সার ব্যবহার করতে পারেন।
গাছটির পােকামাকড় ও রােগ
এটি মােটামুটি সহজ যত্নের উদ্ভিদ, তবে কয়েকটি কীটপতঙ্গ কখনও কখনও দেখা যায়। আপনি যদি কোনো ক্ষতিগ্রস্থ পাতাগুলি দেখেন তবে তা সর্বদাই তুলে ফেলুন এবং গাছটির যে সমস্যা রয়েছে এমন লক্ষণগুলি সন্ধান করুন। পাতলা পাতা বা বর্ণহীন পাতা এফিডগুলি নির্দেশ করে। Read the full article
1 note · View note
woalidat · 4 years
Text
গৌরীপুর সুবল আফতাব উচ্চ বিদ্যালয়ের উৎপত্তি।
“ডক্টর জসীম উদ্দীন আহমেদ রচয়িত”
আজ থেকে ১০০ বছর পূর্বের কথা। আমার তখন জন্ম হয়নি। আমার জন্ম ১৯৩৩ খৃষ্টাব্দের জানুয়ারি মাসে। ১৯০৩ থেকে আমার বুঝ-জ্ঞান হওয়ার বয়স পর্যন্ত গৌরীপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের স্থাপনার ঘটনাপ্রবাহ আমি স্বচক্ষে দেখিনি। আমার পিতা মৌলভী ওয়াজউদ্দিন আহম্মেদ সাহেবের কাছ থেকে শুনেছি। এ সমস্ত ঘটনাবলী কোনদিন লেখা হয়নি, কেবল এলাকার জনসাধারণের মুখে মুখে প্রচলিত ছিল। সে সময়ের যুবক বৃদ্ধ সকলেই পৃথিবী থেকে অনেক আগেই বিদায় নিয়েছেন। তাদের তিরোধানের সাথে সাথে সে সময়ের কথা ও ঘটনার বিষয়গুলোও বিলীন হয়ে গেছে।
গলিয়ারচর নিবাসী মৌলভী ওয়াজউদ্দিন আহমেদ ঢাকার আলিয়া মাদ্রাসা থেকে পড়াশুনা শেষ করে ১৯০৩ বা ১৯০৪ সালে গৌরীপুরে ফিরে আসেন। গৌরীপুরে সে সময় উল্লেখযােগ্য কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছিল না। যুবক মৌলভী ওয়াজউদ্দিন আহমেদ সমাজে শিক্ষা বিস্তারের চিন্তা-ভাবনা করেন। প্রথমে তিনি গৌরীপুরের যেখানে বর্তমান উচ্চ বিদ্যালয় অবস্থিত, সেখানে কোরআন ও হাদিস শিক্ষার জন্য একটি মক্তব শুরু করেন । তিন বছর তিনি বিনা পারিশ্রমিকে সেখানে শিক্ষকতা করেন। পরবর্তীতে তিনি বুঝতে পারেন, এলাকার লোকজনের উন্নতির জন্য ইংরেজি শিক্ষা ও সাথে সাথে অন্যান্য বিষয়ের শিক্ষার প্রয়োজন। তখন তিনি এ কাজে নিজেকে নিয়োজিত করেন।
এলাকার বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে তিনি ইংরেজি বিদ্যালয় স্থাপনের ব্যাপারে পরামর্শ ও আলাপ আলোচনা করতে থাকেন। এ সকল বিশিষ্ট ব্যক্তির মধ্যে অন্যতম ছিলেন গোপচর নিবাসী পাট ব্যবসায়ী ও বিত্তশালী সুবল চন্দ্র সাহা। তিনি মৌলভী ওয়াজউদ্দিন আহমেদকে উৎসাহ দিলেন।
এখানে উল্লেখযোগ্য যে, বর্তমান বিদ্যালয় এলাকায়ই অধর বাবুর একটি ছোট বিদ্যাপীঠ ছিল। এটা অধর বাবুর টোল নামে পরিচিত ছিল । মৌলভী ওয়াজউদ্দিন আহমেদ প্রথমে সেই টোলে ইংরেজি শিক্ষার সূচনা করেন। কিছুদিনের মধ্যে বিত্তশালী সুবল সাহা মৌলভী ওয়াজউদ্দিন আহমেদকে তার একটি পাটের বালি গুদাম ঘর ব্যবহার করতে দেন। এই পাটের গুদামটি পুলের গোড়ায় দক্ষিণ-পশ্চিম পাশে অবস্থিত ছিল। সে পাটের গুদামটি ১৯৪০ দশক পর্যন্ত বিদ্যমান ছিল। স্কুলের কাজ ক্রমে ক্রমে এলাকার জনসাধারণের দৃষ্টি আকর্ষণ করায় ছাত্রসংখ্যা বৃদ্ধি পেতে থাকে। পাটের গুদাম ঘরটিতে বস্তুত জানালা না থাকার কারণে আলো-বাতাস লাগতো না। এই অসুবিধার কথা মৌলভী ওয়াজউদ্দিন আহমেদ জমিদার সুবল সাহাকে জানান। এবং পৃথকভাবে একটি স্কুল ঘর তৈরি করার জন্য অনুরোধ করেন। এই প্রস্তাবে তিনি রাজি হন এবং একটি লম্বা ছনের ঘর খালের পূর্ব পার্শ্বে নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেন। কম খরচে কাজটি করার জন্য মৌলভী ওয়াজউদ্দিন আহমেদ একটি প্রস্তাব দেন যাতে উদয়পুর (বর্তমানে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের অধীন) থেকে বাঁশ ও ছনের চালান আনা হয়। সিদ্ধান্ত নেয়ার পর মৌলভী ওয়াজউদ্দিন আহমেদ পায়ে হেটে ৪০ মাইল দূরে উদয়পুরে যান। তখনকার দিনে নৌকা বা পায়ে হাঁটা ছাড়া অন্য কোন বিকল্প ব্যবস্থা ছিল না।
বাঁশ ও ছন দিয়ে তৈরি স্কুল ঘরটি রথ ঘর ও কালী মন্দিরের মাঝামাঝি জায়গায় স্থাপিত হয়। ক্রমান্বয়ে ছাত্রসংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় বড় আকারের স্কুল ঘর তৈরি করার চিন্তা-ভাবনা করা হয়। এ সময় জানা গেল ১৯১১ সনে সম্রাট পঞ্চম জর্জ ভারত সফরে আসবেন। সে উপলক্ষে সারা বৃটিশ ভারতে নতুন নতুন প্রকল্পের হিড়িক পড়ে যায় । মৌলভী ওয়াজউদ্দিন আহমেদ জমিদার সুবল সাহার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে কাঠ ও ঢেউ টিন দিয়ে বড় আকারের একটি মাধ্যমিক ইংলিশ স্কুল তৈরির প্রস্তাব দেন, যার নাম হবে গৌরীপুর সুবল মিডল ইংলিশ স্কুল । এতে রাজি হয়ে জমিদার সুবল সাহা মৌলভী ওয়াজউদ্দিন আহমেদকে এই দায়িত্ব অর্পণ করেন।
মৌলভী ওয়াজউদ্দিন আহমেদ স্কুলের কাঠ ক্রয়ের জন্য পায়ে হেঁটে উদয়পুর চলে যান। শুনেছি ৪০ মাইল পথ তিনি একদিনে চলে যেতেন। ফিরে আসার সময় সকালে রওয়ানা দিয়ে রাতের প্রথম প্রহরে বাড়ি এসে পৌছতেন। তখনকার দিন বনজঙ্গলে পরিপূর্ণ উদয়পুরের রাস্তায় চলাফেরা সহজ ছিল না । মৌলভী ওয়াজউদ্দিন আহমেদ প্রায় ছয় ফুট লম্বা, সুস্বাস্থ্যের | অধিকারী, সাহসী ও শক্তিশালী পুরুষ ছিলেন। কাঠ ও ঢেউ টিন দিয়ে স্কুল ঘর তৈরি হলো। স্কুলের | এই স্কুল ঘরটিতে শিক্ষকদের জন্য একটি কমনরুম এবং ক্লাস ওয়ান থেকে ক্লাস সিক্স পর্যন্ত ছয়টি রুম ছিল। কঠোর পরিশ্রম করে কম খরচে মৌলভী ওয়াজউদ্দিন আহমেদ স্কুল ঘরটি তৈরি করতে সক্ষম হন এবং তখনকার দিনে মোট ১ হাজার ৫০০ টাকা খরচ হয়। শুনেছি সে সময় এক মণ চালের মূল্য এক টাকার মতো ছিল । ১৯১১ সালে অর্থাৎ যে বছর সম্রাট পঞ্চম জর্জ ভারত সফর করেন সে বছর স্কুলটি “গৌরীপুর সুবল মিডল ইংলিশ স্কুল” নামে খোলা হয়। মৌলভী ওয়াজউদ্দিন আহমেদ এই স্কুলে শিক্ষকতা করতে থাকেন। প্রথম কে হেড মাস্টার ছিলেন আমার জানা নেই, তবে স্কুলের প্রথমাবস্থায় | গৌরীপুর গ্রামের কাদিম আলী মাস্টার সাহেব হেড মাস্টার ছিলেন। পরবর্তীতে বানিয়াপাড়ার রোস্তম আলী মাস্টার সাহেব | হেড মাস্টার ছিলেন অনেক বছর । এই স্কুলটি উচ্চ বিদ্যালয় হওয়ার পরও তিনি অনেক বছর শিক্ষকতা করেন। এই মিডল স্কুলের শিক্ষকদের মধ্যে যাদের কথা সবসময় মনে উদয় হয় তারা হলেন রোস্তম আলী মাস্টার, আমার পিতা মৌলভী ওয়াজউদ্দিন আহমেদ, জিংলাতলীর অশ্বিনী কুমার সাহা, গোপালপুরের কুমুদ চন্দ্র সাহা এবং বিক্রমপুরের হেরম্ব চন্দ্র সাহা। কজনের কথা মনে থাকার আসল কারণ হলো তারা অতও কড়া শিক্ষক ছিলেন । অপরাধের জন্য তারা ছাত্রদের কঠোর শাস্তি দিতেন এবং এ কারণে তাদের ক্লাসে পড়াশুনা বেশ ভাল হতো এবং ছাত্ররা ও খুব মনােযােগী থাকত। এ সকল শিক্ষকের অসাধারণ ব্যক্তিত্ব ও নীতির জন্য তাঁরা সকল ছাত্রের কাছে শ্রদ্ধার পাত্র ছিলেন।
মিডল স্কুল চলাকালীন সময় থেকে মৌলভী ওয়াজউদ্দিন আহমেদ ও এলাকার বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ যেমন গৌরীপুর গ্রামের আক্ৰাম আলী সরকার, ভুলিরপাড়ের জমিদার জ্ঞান চন্দ্র সাহা, কাদিম আলী মাস্টার সাহেব এবং স্কুলের অন্য শিক্ষকগণও | স্কুলটিকে উচ্চ বিদ্যালয়ে পরিণত করার পরিকল্পনা করতে থাকে। এ সময় ১৯৩০ সালের মাঝামাঝি ডা. শামছুল হুদা গৌরীপুরে সরকারি দাতব্য চিকিৎসালয়ে ডাক্তার হিসেবে যোগদান করেন। তিনি ও সমাজ সেবায় উৎসাহী ও উদ্যোগী ছিলেন এবং এক পর্যায়ে স্কুলের কার্যকলাপে জড়িত হন। তাঁকে স্কুল কমিটিতে সেক্রেটারি হিসেবে নেয়া হয় এবং তিনি উৎসাহের সঙ্গে কাজ করতে থাকেন।
তাঁর প্রচেষ্টায় ১৯৪১ সালের প্রথমদিকে স্কুলটিতে অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত খুলে গৌরীপুর সুবল হাই স্কুল নামে চালু করা হয় । আমার জেঠাত ভাই হাফিজউদ্দিন আহমেদ বি.এসসি. বিটি দেৱীস্থার ফুলের সহকারী প্রধান শিক্ষক ছিলেন। তাঁকে ১৯৪১ সালে গৌরীপুর সুবল হাই স্কুলের হেড মাস্টার হিসেবে নিয়ােগ করা হয়। স্কুল ভাল ভাবেই চলতে থাকে। হাফিজউদ্দিন সাহেব কিছুকাল পরে স্কুল থেকে দেবীদ্বার চলে যান এবং পরে তুমি হাই স্কুল পুনঃস্থাপন করেন এবং এর প্রধান শিক্ষক হিসেবে বহুদিন চাকরি করে অবসর গ্রহণ করেন। পরবর্তীতে তিনি অজিত গুহ কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন। হাফিজউদ্দিন সাহেব চলে যাওয়ার পরে জিংলাতলীর সিরাজউদ্দিন বি.টি সাহেব হেড মজার পদে নিয়োজিত ছিলেন।
১৯৪৩ সালের বর্ষাকালে আমার পিতা অবসর গ্রহণ করেন। কিন্তু বাড়ি না প্রবাহে মৌলভী ওয়াজউদ্দিন আহমেদের স্মৃতি স্কুলের ইতিহাসে উল্লেখ নেই। যে লোক জীবনের ব্রত হিসেবে গৌরীপুরে শিক্ষার আলো ছড়াতে নিজেকে নিয়োজিত করে ৩৫ বছর | কাল কাজ করেছেন এবং তার আপ্রাণ চেষ্টার ফলস্বরুপ গৌরীপুরে শূণ্য থেকে শুরু করে হয়েছে যার স্মৃতি ক্রমান্বয়ে বিলোপ হয়ে যায়! গৌরীপুর স্কুলে মৌলভী ওয়াজউদ্দিন আহমেদের কোন নাম নেই, কোন স্মৃতি নেই। মহান আল্লাহ মৌলভী ওয়াজউদ্দিন আহমেদের নিয়তের দুয়ার খোলা রাখেন। তাঁর নিজের পরিবারে জ্ঞানের আলোর শিখা উত্তরোত্তর প্রজ্বলিত হতে থাকে। তার ছেলেমেয়ে ও নাতি নাতনীদের মধ্যে বর্তমানে পাঁচজন দেশে ও বিদেশে মাস্টার্স ডিগ্রি করা, ১২ জন গ্র্যাজুয়েট, একজন চার্টার্ড-একাউন্ট্যাট, দু'জন ইঞ্জিনিয়ার রয়েছে।
গৌরীপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের কাজ পরবর্তীতে বর্ধিত হতে থাকে। এক পর্যায়ে সরকাপুরের মোহাম্মদ সিরাজ মিয়ার অর্থায়নে স্কুলটি বেশ বাড়ানো হয় এবং আর্থিক সাহায্যের জন্য সিরাজ মিয়া সাহেবের পিতা আফতাব নামের সাথে উল্লেখ করে স্কুলের নাম গৌরীপুর সুবল-আফতাব হাই স্কুল করা হয়। আর একজনের অবদান বিশেষ উল্লেখযোগ্য, তিনি হলেন মাইথারকান্দির কেরামত আলী মোল্লা সাহেব। তিনি স্কুলের খেলার মাঠের জন্য যতটুকু জানি বেশকিছু জমি দান করেন।
নিরঙ্কুশভাবে বিবেচনা করলে দেখা যাবে যে গৌরীপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের জন্য মৌলভী ওয়াজউদ্দিন আহমেদের অবদান প্রচুর ও অমূল্য। তাঁর অবদান বিস্তৃত হওয়া বাঞ্ছনীয় নয়, কারণ তিনিই ছিলেন গৌরীপুর হাই স্কুলের সর্বপ্রথম উদ্যোক্তা। এই স্কুলের উপর ভিত্তি করেই পরবর্তীতে গৌরীপুর কলেজ, টেকনিক্যাল কলেজ, গার্লস স্কুল প্রতিষ্ঠিত হয়। যার ফলশ্রুতিতে এই অঞ্চলে শিক্ষার আলোকবর্তিকা প্রজ্বলিত হয়।
1 note · View note
ziaur-rahman · 5 years
Text
তামিল টাইগার্স ও শ্রীলঙ্কা যুদ্ধ
তামিল টাইগার VS শ্রীলঙ্কাঃ যুদ্ধ ও জিয়া। একটি দূর্ধর্ষ রণাঙ্গনের পর্দা উঠিয়ে দিলাম।
সারথ ফনসেকাঃ একজন জেনারেলের নাম। যিনি কারো কাছে বিখ্যাত আবার কারো কাছে কুখ্যাত। শ্রীলঙ্কায় প্রথম ব্যক্তি হিসেবে ৬৪ বছর বয়সে দেশটির সর্বোচ্চ সামরিক খেতাব ফিল্ড মার্শাল অর্জন করেন সেনাপ্রধান সারথ ফনসেকা।
Field Marshal Sarath Fonseka 'র ফিল্ড মার্শাল খেতাব অর্জনের ছবি/লিঙ্কঃ
https://bit.ly/2QnwfJf
LTTE বা তামিল টাইগারদের নাম জানেনা এমন মানুষ দক্ষিন এশিয়াতে খুঁজে পাওয়া অসম্ভব। তবে তাঁর চেয়েও ইন্টারেস্টিং হচ্ছে অর্থ, অস্ত্র, গোলা-বারুদ, সামরিক প্রযুক্ত – এসবের সাথে বিশ্বে জড়িত বা সামান্য খবরাখবর রাখতে পছন্দ করেন, তাদের কাছে লোভনীয় একটি নাম তামিল টাইগার্স। তামিল টাইগার্সের সমার্থক নাম ভেলুপিল্লাই প্রভাকারণ। বলা হত বিশ্ব ইতিহাসে সবচেয়ে দানবীয়, দূর্ধর্ষ, সুশৃঙ্খল, আধুনিক ও অপরাজেয় বিচ্ছিন্নতাবাদী শক্তি তামিল টাইগার্স যার প্রাণ পুরুষ মিষ্টার প্রভাকরণ। তাদের নিজস্ব প্রশাসন, বিচার ব্যাবস্থা, সামাজিক নিরাপত্তা ও পুলিশিং ব্যাবস্থা ছিল কিছু রাষ্ট্রের চেয়েও শক্তিশালী। এই প্রভাকরণ, আরেক সামরিক পুরুষ সারথ ফনসেকার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হলে তা একটি সাসপেন্স পূর্ণ মুভিতে পরিণত হবে স্বাভাবিক কারণেই। তাদের দ্বৈরথের সময় সারা পৃথিবীর চোখ ছিল এই লড়ায়ের ময়দানে।
৪১ বছর আগে ৫ মে'১৯৭৬ এ মাত্র ১৭ বছর বয়সে তামিল টাইগার্স গড়ে তোলেন ভিলুপিল্লাই। এর ১০ বছর পর ১৮ অগাষ্ট ১৯৮৬ তে গার্লস ব্রিগেড তৈরি করে LTTE. তামিল মেয়েদের সামরিক ইতিহাসে শুধু নয়, সারা বিশ্বের সামরিক ক্ষেত্রে এবং সম্মুখ সমরে নারীর অংশগ্রহণের আল্টিমেট দাবী সৃষ্টি করে তামিল ওমেন ব্রিগেড। মাত্র ১৭ বছর বয়সে টাইগার ফোর্স গড়া ভিলুপিল্লাই সিনিয়রকে অধিকাংশ সময় নিরাপত্যা দিতো ওমেন টাইগার্স। ওমেন ব্রিগেডের সক্ষমতা প্রকাশ দেখুনঃ
https://bit.ly/2K44OTR
আন্তর্জাতিক পুলিশ সংস্থা বা INTERPOL HQ এর চোখে প্রভাকরণ (ভিলুপিল্লাই) হলেন এমন এক ব্যক্তি যিনি যে কোন মুহূর্তে ছদ্মবেশ ধারণ করতে সক্ষম এবং আধুনিক সমরাস্ত্র ও বিস্ফোরক ব্যবহারে অত্যন্ত পারদর্শী। ইন্টারপোলের রেড এলার্টঃ
https://bit.ly/2HBhIqu
প্রভাকরণ ছোটবেলায় অত্যন্ত লাজুক ছিলেন। কিন্তু বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বই-এর পোকা প্রভাকরণ সিংহলি জনগোষ্ঠীর বৈষম্য দেখে ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন। পরবর্তী জীবনে চরম ভারত বিদ্বেষী হলেও ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের দুই প্রবাদ পুরুষ সুভাষ চন্দ্র বসু এবং ভগত সিং তাঁকে প্রভাবিত করেছিল। এছাড়া আলেক্সান্ডার দ্য গ্রেট ও নেপোলিয়ানের জীবনাদর্শ প্রভাকরণ অনুসরণের চেষ্টা করতো।
তামিল টাইগার্সদের ছিল নিজস্ব বিমান প্রতিরক্ষা ব্যাবস্থা, নৌ বাহিনী যা সী-টাইগার্স নামে খ্যাত। বিমান বাহিনীও ছিল তাদের। তাদের কুখ্যাত সী টাইগার্সদের রশদ সাপ্লাই রুট ছিল তামিলদের প্রাণ ভোমর।
দ্বীপ রাষ্ট্র শ্রীলংকাতে কোন লড়ায়ে নৌ শক্তি সবচেয়ে গূরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠা স্বাভাবিক। টাইগার্সদের শক্তির ভড় কেন্দ্র যেমন ছিল নৌ পথ তেমনি লংকান বাহিনীর দূর্বলতম স্থানের নাম ছিল নৌশক্তি। ভারতের দক্ষিণ উপকূল থেকে বাণিজ্যিক জাহাজ থেকে ছোট ছোট বোটে করে তামিল যোদ্ধাদের জন্যে অস্ত্রসহ সকল সাপ্লাই আসতো। শ্রীলঙ্কার সামরিক বাহিনীর জন্যে যুদ্ধে জয়লাভ করতে এই সাপ্লাই লাইন কেটে ফেলা ছিল সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ। সাপ্লাই লাইন কাটার জন্যে দরকার ছিল বিরাট সমুদ্রাঞ্চলসহ ভারত-শ্রীলঙ্কার মাঝের ‘পক প্রণালী’র অগভীর বিপজ্জনক নৌপথে দিবারাত্র ২৪ ঘণ্টা নিজের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ রাখা। ভারতের দক্ষিণ উপকূলের দিকে মুখ রাখা টাইগার্সের সাপ্লাই চেন কেটে দিতে পার��েই তামিল টাইগার্সদের প্রান ভোমরা অনেক আগেই ইহলোক ত্যাগ করতে বাধ্য হত।
সী টাইগারদের গ্লাস-ফাইবার বা Glass-Reinforced Plastic (GRP) বোটগুলির গতি এবং ম্যানুভার করার ক্ষমতা লংকান গানবোটগুলির জন্য ছিল বিভীষিকা। ইস্রাইল থেকে কেনা ২২টির Dvora, ‘Super Dvora এবং Shaldag ফাস্ট এটাক ক্রাফট চালনা শুরু করে লংকান বাহিনী এবং পরবর্তীতে লংকান ফোর্স ‘Colombo-class নামে ২০টি ফাষ্ট এটাক ক্রাফট নিজস্ব কলম্বো ডকইয়ার্ডে তৈরি করে। ২৫ মিটারে লম্বা এই ক্রাফটগুলির গতি ঘন্টায় ৪৫ থেকে ৫০ নটিক্যাল মাইল এবং চুল থেকে পায়ের নখ পর্যন্ত লোডেড।
শ্রীলঙ্কার উপকূলীয় এলাকায় 4th Fast Attack Flotilla (4FAF)-এর অধীনে এগুলি সামরিক এবং বেসামরিক জাহাজের কনভয়কে নিরাপত্তা দিয়ে সামুদ্রিক যোগাযোগ পথগুলো সচল রেখেছিল।
দ্বীপ দেশ হবার কারণে ওসব সমুদ্রপথ রক্ষা শ্রীলঙ্কার জন্যে অসম্ভব গুরুত্বপূর্ণ ছিল। সী টাইগারদের জিআরপি বোটগুলির গতিকে মোকাবিলা করতে সক্ষম হয়েছিল এই ক্রাফটগুলি। উভচর অভিযানের জন্যে ল্যান্ডিং শিপ, ল্যান্ডিং ক্রাফট এবং পরিবহণ জাহাজগুলিকেও এগুলি এসকর্ট করতো। সী টাইগাররা তাদের ছোট বোটগুলিতে ২৩মিমি কামান ব্যবহার করতো, যা কিনা 4FAF-এর ক্রাফটগুলির কামানের সমান। তাই শ্রীলঙ্কার নৌবাহিনী শেষ পর্যন্ত ৩০মিমি কামান লাগিয়ে 4FAF-এর বোটগুলিকে আরও বেশি দূরত্ব থেকে গোলা ছোঁড়ার সুযোগ করে দেয়। মজার বিষয় হচ্ছে তামিল অস্ত্র পরিবহণে কোন বাঁধা না থাকলেও অস্ত্র ক্রয় ও পরিবহণে আন্তর্জাতিক নিষেধাংকার মুখে অসহায় ছিল শ্রীলংকা। এর মাঝে ১৯৯০ সালে টাইগার্সরা সৃষ্টি করে অপ্রতিরোধ্য সুইসাইডাল টাইগার্স।
এই সব কৌশল গত অস্ত্রের বিষয়টি উল্লেখ করার কারণ হচ্ছে ইসরেল থেকে গোপনে ক্রয়ের পরেও এগুলোর স্পর্শকাতর এড-অন গুলো করতে শ্রীলঙ্কার নিজেদের লুকাতে হয়েছিল খোদ ইসরেল ও ইন্ডিয়ার কাছে। প্রথমত তামিলদের অস্ত্র সরবরাহের সোর্স ছিল ইজরেল আর পরবর্তী সময়ে ইন্ডিয়া টাইগার্সদের বিরোধীতা করলেও টাইগার্সদের জন্ম পরবর্তী জীবন গড়ে উঠেছিল ইন্ডিয়ান ভূমিতে। এই সমস্ত কাজ গুলো সহকারী আর্মী চিফ হিসাবে তদারক ও নকশা প্রণয়ন করেন জেনারেল সারথ ফনসেকা। তবে যুদ্ধ শেষ হবার আগের কবছরে নৌযুদ্ধের প্রধান নায়ক শ্রীলঙ্কান নৌবাহিনী।
ষ্ট্রেটেজিক এক্সপার্ট আহাম্মেদ শরীফ ভাই লিখেছেনঃ “শ্রীলঙ্কার গৃহযুদ্ধ শেষ করার কৃতিত্ব অনেকেই দিতে চান ভাইস এডমিরাল কারান্নগোডাকে। এই স্বীকৃতি স্বরূপ শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট মাহিন্দ্রা রাজাপক্ষে তাকে এডমিরাল পদে পদোন্নতি দেন, যা কিনা শ্রীলঙ্কার ইতিহাসে প্রথম। তিনি সাফল্যের সাথে তামিল টাইগারদের সাপ্লাই লাইনের কফিনে শেষ পেরেকটিও ঠোকেন। ২০০৬ এ পুনরায় যুদ্ধ শুরুর পর নৌবাহিনী অল্প সময়ে ১১টি ট্রলার ধ্বংস বা আটক করে, যেগুলি অস্ত্র চোরাচালান করছিল টাইগারদের জন্যে। কিন্তু এই ট্রলারগুলি আসছিল কোথা থেকে? সেই উৎস ধরতে না পারলে তো ট্রলার ধরতেই থাকবে নৌবাহিনী, কিন্তু যুদ্ধ শেষ হবে না।
নৌবাহিনীর ইন্টেলিজেন্স আরও উন্নত করা শুরু হলো। ফলশ্রুতিতে তথ্য আসতে লাগলো কোথা থেকে এই ট্রলার আসছে। জানা গেলো যে গভীর সাগরে শ্রীলঙ্কার সমুদ্রসীমার এমনকি অর্থনৈতিক অঞ্চলের বাইরে থেকে এই ট্রলার আসছে। সেখানে সাগরের মাঝে দাঁড়িয়ে থাকে কিছু বাণিজ্যিক জাহাজ, যেগুলি অস্ত্র শুধু নিয়েই আসে না, অস্ত্রের ‘ভাসমান গুদাম’ হিসেবে কাজ করে। কয়েক বছরের যুদ্ধবিরতির সময়ে এই জাহাজগুলিকে অস্ত্র মজুতের কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছিল। এডমিরাল কারান্নাগোডা এই ‘ভাসমান গুদাম’-গুলিকে টার্গেট করতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হলেন, সেটা যত কঠিন কাজই হোক না কেন।
এই পরিকল্পনা সফল করার পেছনে দুইটি সমস্যা ছিল। প্রথমতঃ শ্রীলঙ্কার নৌবহরে কোন ডেস্ট্রয়ার বা ফ্রিগেট এমনকি কর্ভেটও নেই, যা কিনা গভীর সাগরে গিয়ে মিশন শেষ করে ফেরত আসতে পারবে। আর
দ্বিতীয়তঃ নিজেদের সমুদ্রসীমার বাইরে গিয়ে আন্তর্জাতিক জলসীমানায় বাণিজ্যিক জাহাজ আক্রমণ করতে যে রাজনৈতিক সাহসের দরকার, সেটা শ্রীলঙ্কা সরকারের আছে কি না!
Srilanka Navy তে গভীর সমুদ্রে চালনা করার মতো যুদ্ধজাহাজ বলতে ছিল তিনটি অফশোর প্যাট্রোল ভেসেল বা ওপিভি। প্রথম সমস্যার সমাধান এগুলি দিয়েই দেয়া হয়েছিল। ১৯৮৩ সালে শ্রীলঙ্কা সরকার ৩৩০ টনের ‘জয়াসাগারা’ তৈরি করে, যার ডিজাইন গভীর সাগরে চালনার জন্যে কতটা উপযোগী, সেটা প্রশ্ন করা যেতে পারে। (একই রকমের ‘সাগারাবর্ধনা’ তামিলরা ডুবিয়ে দেয় ১৯৯৪ সালে।) ২০০০ সালে ভারত তাদের ‘সুকণ্যা-ক্লাস’-এর ১,৮৯০ টনের একটা ওপিভি শ্রীলঙ্কাকে উপহার দেয়, যার নাম রাখা হয় ‘সাইউরা’। ২০০৪ সালে যুক্তরাষ্ট্র তাদের কোস্ট গার্ড থেকে ‘রিলায়েন্স-ক্লাস’-এর ১,১২৯ টনের ৩৬ বছরের পুরোনো একটি কাটার দেয়, এটার নাম রাখা হয় ‘সামুদুরা’। এগুলিতে শক্তিশালী অস্ত্রের অভাব ছিল, যা তারা পূরণ করেছিল ৮১মিমি মর্টার, ১০৭মিমি রকেট এবং ১০৫মিমি কামান দিয়ে।
স্থলবাহিনীর অস্ত্র এমন অদ্ভুতভাবে সমুদ্রে ব্যবহৃত হলেও এতে যে কাজ হয়েছিল তা কিছু ভিডিওতে পরিষ্কার বোঝা গেছে। জাহাজগুলিকে গভীর সমুদ্রে লম্বা মিশনে টিকিয়ে রাখতে ব্যবহার করা হয়েছিল পুরোনো তেলবাহী জাহাজ, বাণিজ্যিক পরিবহণ জাহাজ এবং মাছ ধরার ট্রলার। এগুলি দেখতে খুব একটা উন্নত ছিল না, কিন্তু এতে কাজ চালানো যাচ্ছিল। লংকান নৌ বাহিনীর হাতে তখন টাইগার্সরা একে একে হারাতে শুরু করে তাদের যুদ্ধ জাহাজ।
এক স্বকরুন ষড়যন্ত্রের ফলঃ
যে ষড়যন্ত্রের খেসারত দিতে গার্ড অফ অনার নিতে গিয়ে রাইফেলের বাটে মার খেতে হয় ভারতের প্রধান মন্ত্রী রাজীব গান্ধীকে। একই রাষ্ট্রের অপকর্মের খেসারত দিতে শেষ পর্যন্ত প্রাণবায়ু ত্যাগ করতেও বাধ্য হন রাজীব গান্ধী। এই হত্যা ও মার খাওয়া এই জন্য নয় যে ভারত শেষ পর্যন্ত তামিলদের সমর্থণ প্রদান করেন নি। বরং এই হত্যাকান্ড প্রমান করে কাউকে গাছে তুলে মই কেড়ে নেওয়া একটি নিকৃষ্ট ষড়যন্ত্র এবং প্রতিবেশীর ঘরে আগুন জ্বলালে সেই আগুনে আপনি নিজেই ডেলিসিয়াস বার-বি-কিউ হয়ে অন্যের রসনা তৃপ্ত করবেন। ভারতের প্রধান মন্ত্রী রাজীব গান্ধীকে পিটানোর ভিডিওঃ https://www.youtube.com/watch?v=LuOJoMgctcs
এবং পূর্বে ইন্ডিয়া কতৃক সেই তামিল টাইগার্সদের উস্কানি দেবার ডক্সঃ
https://bit.ly/2QmIwxL
আসলে ঠিক যে কারণে এই লেখা শুরু করা তা এখনো বলা হয়নি। মূল বিষয় আসতে গিয়ে কিছু পয়েন্ট জানার জন্য আহাম্মেদ শরীফ ভাই এর হেল্প নিতে গিয়ে কৌশলী যুদ্ধের মাঝে আমাকে টেনে এনেছে।
মূলত যা লিখতে চাইছিলামঃ
পরবর্তীতে সেনা প্রধান হয়ে যিনি চুড়ান্ত ভাবে গুড়িয়ে দেন তামিল টাইগার্সদের। জাফনার শেষ ঘাঁটি ও ভালুপিল্লাই প্রভাকরণের আত্মহত্যার মধ্যদিয়ে শেষ হয় এই ভয়ংকর যুদ্ধের ইতি। সেই সফল জেনারেল, পরবর্তীতে ফিল্ড মার্শাল মিঃ সারথ ফনসেকা ১৯৮৭ সালে Defence Services Command and Staff College, Mirpur, Dhaka Bangladesh থেকে তার উচ্চতর সামরিক গ্রাজুয়েশন অর্জন করেন।
এই ডিফেন্স স্টাফ কলেজের ওয়েব সাইটে হিষ্ট্রি বিভাগে গেলে দেখতে পারবেন সেখানে লেখা আছেঃ
DSCSC is the oldest tri-service military institution in Bangladesh. It was inaugurated on 30th December 1977 by the then #President of Bangladesh, #Ziaur #Rahman. The objective for setting up the college was to #prepare the #officers of the three services for assumption of higher #responsibilities in command and staff appointments.
হ্যা আমাদের সাথে #শ্রীলংকার মানুষের আজকের শান্তিতে জীবন যাপনের সম্পর্ক এখানেই।
মুক্তিযোদ্ধা জিয়ার হাতে প্রতিষ্ঠিত Defense Services Command & Staff College, Mirpur ঢাকা থেকে ১৯৮৭ সালে সফল সামরিক গ্রেজুয়েসন করেন ফিল্ড মার্শাল সারথ ফনসেকা। এই সেই জিয়ার প্রতিষ্ঠিত কলেজ যা তিনি গড়ে ছিলেন উচ্চ সামরিক কৌশল গত শিক্ষা দিয়ে কামান্ডিং অফিসার তৈরি করতে। শ্রীলঙ্কার যুদ্ধ জয়ের নায়ক সারথ ফনসেকা, জিয়ার সেই কলেজ থেকে অর্জিত শিক্ষা থেকে এত দিনের অপরাজেয় তামিল টাইগার্সদের সমূলে ধ্বংস করে দিয়েছিলেন।
সত্য উন্মোচিত হোক
ছবিঃ https://photos.app.goo.gl/jsgJvTpgGQn38Jnm8
তথ্য সুত্রঃ
১) আহাম্মেদ শরীফ ২) ইন্টারপোল
৩) http://bit.ly/2h4o0V0
৪)https://en.wikipedia.org/wiki/Sarath_Fonseka
৫)http://globalstrategicforum.blogspot.com/2011/09/end-of-era.html
৬)https://www.nytimes.com/topic/person/velupillai-prabhakaran
৭)http://dbsjeyaraj.com/dbsj/archives/615
৮) ঢাকার Defence Services Command and Staff College এর লিংকঃ https://bit.ly/2WjRBwJ
এবং
My Blog:
1 note · View note
topnews24online · 2 years
Text
উচ্চতা বাড়াতে শিশুর খাদ্য তালিকায় যে যে খাবার রাখবেন
উচ্চতা বাড়াতে শিশুর খাদ্য তালিকায় যে যে খাবার রাখবেন
টপ নিউজ ডেক্স: সন্তান এর উচ্চতা ঠিকমতো না বাড়লে সব বাবা-মায়েরই তা নিয়ে চিন্তা শুরু  হয়ে যায়। ঠিকমত লম্বা না হওয়ার পিছনে শুধু জিনগত কারণই দায়ী নয়, অনেক সময়পুষ্টিতে ঘাটতি হলেও শিশুর উচ্চতা ঠিকমতো বাড়তে চায় না। শিশুর নিত্যদিনের খাদ্যতালিকায় সঠিক অনুপাতে প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, চর্বি এবং ভিটামিন অন্তর্ভুক্ত করার পাশাপাশি শিশুকে ‘জাঙ্ক ফুড’ খাওয়া থেকে বিরত রাখতেই হবে। এমন  কিছু কিছু…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
cbn24 · 2 years
Text
থাইংখালীতে খালে বাঁধ, রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বর্জ্যে অতিষ্ঠ স্থানীয়রা
নিজস্ব প্রতিবেদক: উখিয়ার থাইংখালীর রহমতের বিলে খালে অবৈধ বাঁধ দিয়েছে প্রভাবশালী চক্র। খালে ৩০ ফুট লম্বা বাঁধ দিয়ে চাষাবাদ ও মাছ চাষের উপযোগী হিসেবে গড়ে তোলা হচ্ছে। বাঁধের কারণে বিঘ্নিত হচ্ছে স্বাভাবিক পানি প্রবাহ। যার ফলে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বর্জ্য আটকে চরম দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। এতে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হওয়ার পাশাপাশি অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে স্থানীয় জনগোষ্ঠী। সরেজমিনে পরিদর্শনে দেখা গেছে, রহমতের…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
todaydigital · 2 years
Text
কীভাবে গুগল কীওয়ার্ড প্ল্যানার ব্যবহার করবেন?
আজ আমি আপনাদের তথ্য দিতে যাচ্ছি কিভাবে আপনি গুগল কীওয়ার্ড প্ল্যানার বেবহার করে কীওয়ার্ড Research করতে পারেন।
ধরুন আপনি একটি পোস্ট লিখেছেন এবং এটি গুগল ইন্ডেক্স করছে। কিন্তু আপনি যখন গুগল সার্চে আপনার পোস্টটি সার্চ করেন, তখন আপনি আপনার  পোস্টটি কোথাও দেখতে পান না। কারন এটা হওয়ার মূল কারণ হল আপনি কীওয়ার্ড নিয়ে সঠিক গবেষণা করেননি। এবং সম্ভবত খুব বেশি প্রতিযোগিতা থাকা  কীওয়ার্ড টার্গেট করেছেন।
ই��্টারনেটে এমন অনেক কিওয়ার্ড গবেষণা করার  সরঞ্জাম রয়েছে। কিন্তু সেইগুল পেইড সরঞ্জাম । তবে গুগল আপনাকে তার সবচেয়ে শক্তিশালী কীওয়ার্ড গবেষণা সরঞ্জামটি একেবারে বিনামূল্যে প্রদান করে। সেটির নাম হল গুগল কীওয়ার্ড প্ল্যানার ।
আপনি এটি বেবহার করার জন্য এতে আপনার অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন, তারপরে আপনি এটিতে বিনামূল্যে কীওয়ার্ড গবেষণা করতে পারেন।
আজ আমি আপনাকে গুগল কীওয়ার্ড প্ল্যানার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রদান করব। তবে আপনাকে এটি মন দিয়ে পড়তে হবে।
গুগল কীওয়ার্ড প্ল্যানার কি?
গুগল কীওয়ার্ড প্ল্যানার হল গুগলের একটি কীওয়ার্ড গবেষণা সরঞ্জাম। এই সরঞ্জামের দ্বারা আপনি কম প্রতিযোগিতার কীওয়ার্ড খুঁজে পেতে পারেন।
গুগল কীওয়ার্ড প্ল্যানারে কীভাবে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করবেন?
কীওয়ার্ড প্ল্যানারটি গুগল বিজ্ঞাপনের অধীনে আসে। এজন্য আমাদের প্রথমে গুগল Ads এ আমাদের একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে।
অ্যাকাউন্ট তৈরি করার জন্য-
প্রথমে আপনাকে গুগলে গিয়ে, গুগল কীওয়ার্ড প্ল্যানার টাইপ করুন।
তার পর গুগল কীওয়ার্ড প্ল্যানার এর অফিসিয়াল পেজটিতে ক্লিক করুন।
তার পর আপনার সামনে Go to কীওয়ার্ড প্ল্যানার অপশন আসবে, সেটিতে ক্লিক করুন।
তার পর আপনাকে আপনার জিমেইল আইডি দিয়ে লগইন করতে হবে।
তার পর আপনার ব্যবসার তথ্য নিশ্চিত করে Submit এ ক্লিক করুন ।
শেষে আপনাকে এক্সপ্লোর কীওয়ার্ড প্ল্যানারে ক্লিক করতে হবে।
এখন আপনার অ্যাকাউন্ট তৈরি হয়ে গেছে এবং আপনি কীওয়ার্ড প্ল্যানার এর ড্যাশবোর্ডে চলে আসবেন।
কিভাবে অ্যাডভান্স কীওয়ার্ড গবেষণা করবেন?
কীওয়ার্ড প্ল্যানারের উপরে আমাদের অ্যাকাউন্ট তৈরি করা হয়েছে। এখন আমি আপনাকে বলব যে কিভাবে এটি ব্যবহার করবেন।
সর্ব প্রথম আপনি কীওয়ার্ড প্ল্যানারের ড্যাশবোর্ডের উপরে 2টি বিকল্প দেখতে পাবেন। সেই দুটি হল-
1. নতুন কীওয়ার্ড আবিষ্কার করুন
2. অনুসন্ধান ভলিউম এবং পূর্বাভাস পান।
নতুন কীওয়ার্ড আবিষ্কারের সাহায্যে কীভাবে কীওয়ার্ড খুঁজে পাবেন ?
নতুন কীওয়ার্ড আবিষ্কারের  জন্য আপনাকে কীওয়ার্ড প্ল্যানারের ড্যাশবোর্ডের উপরে Discover New কীওয়ার্ড-এ ক্লিক করতে হবে। তার পর আপনি 2টি অপশন দেখতে পাবেন।
আমরা প্রথমে স্টার্ট উইথ কিওয়ার্ড থেকে গবেষণা করতে শিখি। এটা করার জন্য-
1. কীওয়ার্ড দিয়ে শুরু করুন -
প্রথমে আপনি সার্চ অপশন দেখতে পাবেন। উখানে আপনাকে ব্লগের  বিষয় সম্পর্কিত কীওয়ার্ড লিখুন।
এতে আপনি একাধিক কীওয়ার্ড লিখতে পারেন। এতে আপনার একটি লম্বা টেইল কীওয়ার্ড পাওয়ার সুযোগ থাকে।
কীওয়ার্ড টাইপ করার পর, আপনি Get Results এ ক্লিক করুন।
তার পর আপনার সামনে কীওয়ার্ডের একটি তালিকা উপস্থিত হবে।
আপনি উপরে দেশ, ভাষা এবং সার্চ ইঞ্জিনের অপশন দেখতে পাবেন। আপনি আপনার ব্লগ অনুযায়ী তাদের পরিবর্তন করতে পারেন । এর ফলে আপনি আপনার ব্লগের টার্গেট দেশ ও ভাষা অনুযায়ী কীওয়ার্ড পাবেন।
কীওয়ার্ডগুলিকে আরও ভালভাবে ফিল্টার করতে, আপনি পাশে রিফাইন কীওয়ার্ডের বিকল্পটিতে  ব্র্যান্ড বা নন-ব্র্যান্ড, পরিষেবা, প্রক্রিয়া এবং প্রতিযোগী অনুসারে কীওয়ার্ডের তালিকা ফিল্টার করতে পারেন।
তার পর তালিকাটি csv-এর ভিতরে সংরক্ষণ করতে হবে।
2. ওয়েবসাইট দিয়ে শুরু করুন-
আপনি ওয়েবসাইট দিয়ে শুরু করার  বিকল্পের মাধ্যমে একটি পৃষ্ঠা বা ওয়েবসাইটের কীওয়ার্ড বের করতে পারেন।
প্রথমে এই অপশনে ক্লিক করুন এবং তার পর  Enter a Domain এর ভিতরে আপনার প্রতিযোগীর পৃষ্ঠার URL পেস্ট করতে হবে।
এবং Get Result এ ক্লিক করুন।
তার পর আপনার সামনে কীওয়ার্ডের একটি তালিকা আসবে।
ভাল ফলাফল পেতে, আপনি তালিকায় ভাষা, দেশ, অনুসন্ধান ফলাফল এবং তারিখের ফিল্টার ব্যবহার করুন।
তার পর ফিল্টার তালিকাটি csv-এর ভিতরে সংরক্ষণ করুন।
তার পর আপনাকে এক্সেলের ভিতরে ফিল্টারের সাহায্যে উচ্চ অনুসন্ধান ভলিউম সহ কম প্রতিযোগিতার কীওয়ার্ডগুলি সরিয়ে ফেলতে হবে।
অনুসন্ধান ভলিউম এবং পূর্বাভাস পান -
এই অপশনের সাহায্যে আপনি সহজেই সম্পূর্ণ বাক্য, শব্দ এবং কীওয়ার্ড সম্পর্কে তথ্য বের করতে পারবেন।
এটি করার জন্য আপনাকে “অনুসন্ধান ভলিউম এবং পূর্বাভাস পান” উপরে ক্লিক করতে হবে এবং আপনার বাক্যটি টাইপ করতে হবে।
তার পর আপনাকে Get Started এ ক্লিক করতে হবে।
তার পর আপনার কিওয়ার্ডের সম্পূর্ণ ডাটা আপনার সামনে চলে আসবে।
যেমন- মাসিক অনুসন্ধান, প্রতিযোগিতা এবং বিড ডেটা আসবে।
এর সাহায্যে, আপনি আপনার কীওয়ার্ড সম্পর্কে সঠিক তথ্য বের করতে পারেন।
গুগল কীওয়ার্ড প্ল্যানার ব্যবহার করার সুবিধা কী কী?
গুগল কীওয়ার্ড প্ল্যানার একটি সম্পূর্ণ ফ্রী কীওয়ার্ড অনুসন্ধান সরঞ্জাম। এর অনেক সুবিধা আছে সেইগুলি হল-
এটি গুগলের একটি পণ্য
তাই এর ভিতরে সঠিক তথ্য পাওয়া যায়।
এর মাধ্যমে আপনি কীওয়ার্ডের মাসিক সার্চ ভলিউম এবং প্রতিযোগিতা সম্পর্কে জানতে পারবেন।
আপনি এই সরঞ্জামটি বিনামূল্যে পাবেন।
এই টুলের মাধ্যমে, আপনি প্রতিযোগীর কীওয়ার্ড খুজতে পারেন।
এই সরঞ্জামটি আপনাকে গুগল বিজ্ঞাপনে টার্গেটেড বিজ্ঞাপন চালাতে সাহায্য করে।
এই সরঞ্জাম থেকে আপনি যে সার্চ ভলিউম পাবেন তা অন্যান্য টুলের তুলনায় বেশি সঠিক।
গুগল কীওয়ার্ড প্ল্যানার-এর বৈশিষ্ট্য
গুগল কীওয়ার্ড প্ল্যানারে সুবিধার সাথে সাথে অনেকগুলি বৈশিষ্ট্য রয়েছে যার মধ্যে কয়েকটি নিম্নরূপ।
কীওয়ার্ড গবেষণা করার সময়, আপনি বিশেষ কীওয়ার্ডের সম্পর্কিত কীওয়ার্ডের ধারনা  অপশন পাবেন।
আপনি এতে নির্দিষ্ট দেশ নির্বাচন করার বিকল্প পাবেন। যার মাধ্যমে আপনি সহজেই সেই দেশ অনুযায়ী উচ্চ ভলিউমের কীওয়ার্ড পাবেন।
এটির ভিতরে আপনি  ভাষা এবং তারিখ পরিসর পরিবর্তন করার বিকল্পও পাবেন।
আপনি এখানে কীওয়ার্ড রিফাইন করার অপশনও পাবেন, যাতে আপনি সহজে  সার্চ ভলিউম সহ অ্যাডজাক্ট কীওয়ার্ড পেতে পারেন।
আপনি এখান থেকে কীওয়ার্ড কপি করতে পারেন এবং তার সাথে সাথে এক্সেলে কীওয়ার্ডের তালিকাও বের করতে পারেন।
আপনার পছন্দের  কিছু কীওয়ার্ড সংরক্ষণ করতে পারেন যাতে আপনি সেগুলি বৈশিষ্ট্যটিতে ব্যবহার করতে পারেন।
সারাংশঃ-
গুগল কীওয়ার্ড প্ল্যানার হল একটি সেরা  এবং ফ্রী কীওয়ার্ড গবেষণার সরঞ্জাম। যার সাহাজ্যে আপনি সহজেই আপনার ব্লগের জন্য কীওয়ার্ড গবেষণা করতে পারবেন।  
গুগল কীওয়ার্ড প্ল্যানারের ভিতরে আপনার অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন এবং উপরের বর্ণিত পদ্ধতিটি দিয়ে কীওয়ার্ড গবেষণা শুরু করুন।
আজ আমরা আপনাদেরকে গুগল কীওয়ার্ড প্ল্যানার সম্পর্কে একটি ভালো বিস্তারিত  তথ্য দিলাম।
আপনি যদি কীভাবে গুগল কীওয়ার্ড প্ল্যানার ব্যবহার করবেন তা নিয়ে বিভ্রান্ত হলে আপনি আমাকে জিজ্ঞাসা করতে পারেন। আমি সবসময় আপনাকে সাহায্য করতে প্রস্তুত।
আমার সাইটে, আমি সর্বদা আমি আপনাকে  ব্লগিং এবং অ্যাফিলিয়েট বিপণন সম্পর্কিত সমস্ত তথ্য দিতে  চেষ্টা করি। আপনি সর্বদা আমাদের ব্লগ পড়বেন আমরা ব্লগিং এবং অ্যাফিলিয়েট বিপণন নিয়ে আরও নিবন্ধ নিয়ে আসব।
আপনার যদি আমারদের পোস্টটি পড়ে ভাল লাগে বা আপনি কিছু নতুন শিখতে পেয়েচেন  তবে আপনি আমাদের পোস্টটি শেয়ার করুন এবং নিচে অবশ্যয় আপনার মন্ত্যব রাখুন।
Read More
1 note · View note
i-tipu1234-us · 2 years
Link
0 notes
24x7newsbengal · 1 year
Link
0 notes
dailybanglanews · 3 years
Text
আর্জেন্টিনা শিরোপা জিতেছে কোপা আমেরিকা ২০২১
আর্জেন্টিনা শিরোপা জিতেছে কোপা আমেরিকা ২০২১
শনিবার ২৮ বছরে আর্জেন্টিনা তাদের প্রথম বড় শিরোপা জিতেছিল যখন একটি অ্যাঞ্জেল ডি মারিয়া গোলে তাদের ব্রাজিলের বিপক্ষে ১-০ ব্যবধানে জয় দিয়েছিল এবং রেকর্ড-সমান ১৫ তম কোপা আমেরিকা পেয়েছিল। পুরো মারার রেনান লোদি বলের মাধ্যমে লম্বা কাটতে ব্যর্থ হওয়ার পরে প্রথমার্ধের মধ্যভাগে ডি মারিয়া বিজয়ী হন।আর্জেন্টিনার জয় বার্সেলোনার স্ট্রাইকার লিওনেল মেসির জন্য একটি বিশেষ জয় ছিল, যিনি এক দশকেরও বেশি ক্লাব…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
paathok · 3 years
Photo
Tumblr media
New Post has been published on https://paathok.news/130239
মারা গেলেন সোনালী দিনের নায়ক ওয়াসিম
.
বাংলা সিনেমার সোনালী দিনের নায়ক ওয়াসিম মারা গেছেন। বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক জায়েদ খান শনিবার দিবাগত রাত ১২টা ৪৭ মিনিটে তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, শনিবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে মারা যান ওয়াসিম ভাই।
জায়েদ খান আরও জানান, কয়েকদিন আগে অসুস্থ হওয়ার পর ওয়াসিম ভাইকে রাজধানীর এভার কেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অবস্থার উন্নতি হলে তাকে বাসায় নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু আবার অসুস্থ হয়ে পড়লে শুক্রবার শাহাবুদ্দিন মেডিকেল কলেজে ভর্তি করা হয়েছিল। সেখানেই তিনি মারা যান।
নায়ক ওয়াসিম ১৯৭২ সালে এস এম শফী পরিচালিত ‘ছন্দ হারিয়ে গেলো’ সিনেমায় ছোট চরিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে অভিষেক হয়েছিল তার। ওই সিনেমায় সহকারী পরিচালক হিসেবেও কাজ করেছেন তিনি।
নায়ক হিসেবে তার প্রথম সিনেমা ‘রাতের পর দিন’। মহসিন পরিচালিত এ সিনেমাটি মুক্তি পেয়েছিল ১৯৭৪ সালে। মুক্তির পর রাতারাতি সুপারস্টার বনে যান ওয়াসিম। এরপর অ্যাকশন এবং ফোক-ফ্যান্টাসি ধাঁচের অনেকগুলো সিনেমায় অভিনয় করেছেন তিনি।
লম্বা সময় ধরে লাইট-ক্যামেরার সামনে নেই ওয়াসিম। সিনেমা সংশ্লিষ্ট কোনো অনুষ্ঠানেও দেখা যায় না তাকে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, শারীরিক অসুস্থতা নিয়ে শয্যাশায়ী এ অভিনেতা। মূলত ব্রেন এবং লিভারের সমস্যায় আক্রান্ত ওয়াসিম ছিলেন জানা গেছে।
২০১০ সাল পর্যন্ত টানা অভিনয় করেছেন ওয়াসিম। শাবানা, ববিতা, কবরী, সুচরিতা, অঞ্জু ঘোষের বিপরীতি অভিনয় করেছেন তিনি। ওয়াসিম অভিনীত উল্লেখযোগ্য ���িনেমাগুলো হলো ‘ছন্দ হারিয়ে গেলো’, ‘রাতের পর দিন’, ‘দোস্ত দুশমন’, ‘দ্য রেইন’, ‘রাজদুলারী’, ‘বাহাদুর, ‘মানসী’, ‘সওদাগর’, ‘নরম গরম’ ইত্যাদি।
১৯৫০ সালের ২৩ মার্চ চাঁদপুর জেলার মতলব জন্মগ্রহণ করেন এ অভিনেতা।
এদিকে করোনায় আক্রান্ত হয়ে শুক্রবার রাজধানীর শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন বাংলা সিনেমার মিষ্টি মেয়ে খ্যাত কবরী। গত ৫ এপ্রিল করোনা রিপোর্ট পজিটিভ আসার পরপরই রাজধানীর কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল তাকে। পরে শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটলে ৮ এপ্রিল তাকে শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) স্থানান্তর করা হয়। সেখান চিকিৎসাধীন অবস্থায় চিরবিদায় নেন এ কিংবদন্তি অভিনেত্রী।
0 notes
banglatruefacts · 3 years
Video
youtube
👉 লম্বা হওয়ার সহজ এবং প্রাকৃতিক উপায় | How To Become Taller | Bangla ...
0 notes