urvashirsaree-blog
1 post
Don't wanna be here? Send us removal request.
Text
ছেড়া ফিতা
বিভিন্ন মানুষের বিভিন্ন শখ থাকে। আমার শখতা একটু অন্য রকম। তাই কেউ আমাকে শখের কথা জিজ্ঞেস করলে আমি কখনোই বলতে পারতাম না.আসলে নিজেই ভালো করে জানতাম না. কখনো কখনো মনে হতো আমি খুব নোংরা। কিন্তু শখের কাছে এই নোংরামি টা থামাতে পারছিলাম না.
আমার শারীরিক চাহিদার চেয়ে আমার বেশি চাহিদা ছিল মনে.কোথায় আমার আবেগ উঠত। আমাকে উত্তেজিত করার উপায় ছিল আমাকে দেখে অবাক হওয়া আর গুছিয়ে প্রেমের কথা বলা.যৌবনের প্রথম ভাগে অনেক অদ্ভুদ আবেগী কাজ করে. এই ভালোবাসার কথা গুলো আমার কাছে ছিল মৈথুনসামিল। কিন্তু একই মানুষ তো গুছিয়ে ভালোবাসার কথা খুব বেশি দিন বলতে পারে না. যখনই সম্পর্ক টা নতুন থেকে স্থিরতার দিকে যেত আমার আবেগে টান পড়তো।ওই পুরুষটা আর শান্তি দিতে পারতো না। বেশির ভাগ পুরুষই আনন্দ দেবার চেয়ে নিজের আনন্দ নিয়েই এতো মতি মুগ্দ্ধ হয়ে থাকতো যে অল্প তে বীর্যপাতের মতো সম্পর্ক টা অল্প দিনেই উত্তেজনা হারিয়ে স্ত্রীলোক পরিচালনা বা সংরক্ষণই হয়ে উঠত সম্পর্কের মূল উদ্দেশ্য। সুন্দরী নারীর নগ্ন বুক কথার নিচে ঢেকে দেখার চেয়ে বর�� সূর্যের আলোয় চিকচিক ঘাম দেখার সাহস কারো হতো না। মিষ্টি কথায় ভোলাবার চেয়ে গায়ের জোড় খাটানোটাই সহজ ছিল। তাই আহঃ বলতে বারবার চোখ বদল করতে হতো। যেই চোখে থাকবে মুগ্ধতা , যেই মুখে থাকবে প্রশংসা।
আমার গায়ের রং প্রথম থেকেই খুব ফর্সা। একটু হলদেটে ফর্সা। শরীর তুলতুলে আর উচ্চতা ভালো। গায়ে তেমন দাগ নেই শুধু দেশী মেয়েদের মত পায়ের ভাঁজ আর বুকের দাগ গুলো বাদামি। বুকের মাঝে খুব তিলের শখ ছিল কিন্তু তিলটা বা বুকের তোলে, হাত দিয়ে উঁচু করলে দেখা যায়।
এক কথায় রূপ আর নড়াচড়ায় খুবই সুন্দরী মেয়ে আমি। কাল্পনিক ময়দা মাখা সুন্দর না, বরং যাকে বিছানায় শুইয়ে কাপড়ের ভেতর হাত দিয়ে কোমড় ধরলে যে মাথাটা আস্তে করে হাতের উপর রাখবে, যার পেছনের ভাঁজে অঙ্গ গুঁজে রাখা যাবে তেমন সুন্দর।
স্কুলে বেশ কিছু বান্ধবীকে শুনতাম গোছলের সময় সব কাপড় খুলে আয়নায় শরীর দেখতে নাকি খুব ভালো লাগে।আমার দুই বান্ধবী তো নিজেদের মা মেয়ে বলত। প্রায় দেখতাম মেয়েটা মায়ের বুকে হাত দিয়ে বসে থাকতো। অনেকে বলে মা নাকি মেয়ে কে দুধও খাওয়াতো। নিজের শরীর নিয়ে অনেক পরীক্ষা নিরীক্ষায় শুনেছি। যেমন গোছলের সময় দুধ দুটো ঠান্ডা টাইলস এ দেখলে লাগালে আনন্দ হয়। অথবা শ্যাম্পুর খালি বোতল চেপে ধরে বোটার উপর রেখে ছেড়ে দিলে টান দিয়ে বোটাটা ধরে ফেলে। মনে হয় কোনো পুরুষ চুষতেছে। অনেক সুন্দরী হওয়া শর্তেও শরীর কে নিয়ে এসব খেলা ধুলা আমার কাছে ঘেন্না আর উত্তেজনাহীন মনে হতো। সত্যিকার শরীরে হাত দেবার আবেগ বলতে আমি বুঝতাম যৌন্য হয়রানি কে। তাই ছোট বেলায় বিশ্বাস করতাম ভালোবাসার মানুষ ঠোঁট চুষে দেয় , জড়িয়ে ধরে কিন্তু বোটায় হাত দেয় না. দিন দিন ভালোবাসা আর যৌনতা আলাদা হতে লাগলো।
ভোর ৬টায় সবাই ঘুমাচ্ছে। আব্বু আম্মু কোনার রুমে ঘুমায়। আমি বাড়ির সব মেয়েদের সাথে বড় রাম এ ঘুমালাম। আমার ফুফাজান পাশের ছোট রুমে ভাই এর সাথে ঘুমাচ্ছিলো। উনি দেখলাম ঘরে আসলো জায়নামাজ নিতে। হয়তো ভোরে উঠতে পারে নি এখন উঠে পরবে। উনি দেখলেই পড়া না হয় নামাজ কালাম নিয়ে উপদেশ দিতেই থাকে।কম কথা বলা মানুষ। আমরা বোনরা সবাই উনাকে খুব ভয় পাই এবং যত সম্ভব দূরে থাকি। আমি তাই মরার মতো ঘুমের ভ্যান করে পরে আছি। জায়নামাজটা আমার পাশেই রাখা। উনি এসে জায়নামাজ নিয়ে অনেক টা ঝুকে আমাকে দেখছেন। মনে মনে ভয় করলো কিছু করলাম নাকি। গল্প���র বই পড়ছিলাম ওটাতো লুকানো। চোখ বন্ধ করেই থাকলাম। হঠাৎ হাতের নিচে দিয়ে বুকে একটা ছোয়া পেলাম। ভয়ে লজ্জায় আমি একদম শক্ত হয়ে গেছি। বুকটা আস্তে আস্তে চেপে দিচ্ছে। খুব ভয় হচ্ছে নড়তে পারছি না। যদি বুঝে যায় আমি জেগে আছি। কি লজ্জা। তখন বুঝিনি লজ্জাটা কার। শুধু শক্ত হয়ে পরে আছি। যৌন হয়রানি বললে সবাই ভাবে ব্যাথা, চিৎকার। কিন্তু ব্যাপার টা তেমন হয় নি। আলতো ভাবে চারপাশ দিয়ে হাত ঘুরে বুকের চুড়ায় উঠছে। নেড়েচেড়ে দিচ্ছে বোটা। আবেগ, অপমান, ঘেন্না সবমিলে তলপেটে ব্যাথা করছে , বমি আসছে। উঠে দৌড় মারবো কিনা ভাবছি। এর মাঝে উনি জামা উচা করে দেখার চেষ্টা করছে। উনি বুঝে গেছে আমি জেগে গেছি। কারণ আমি হাত শক্ত করে আটকে রেখেছি। নীরবে ছিটকে দূরে যাবার ইচ্ছা। আমি ভেবেছিলাম উনি ভয়ে দৌড় মারবে। কিন্তু না, আমাকে আর কিসের ভয়, উনি মনে হলো আরো উত্তেজিত হলেন আগে ১ হাত এ সব করছিলেন এবার ২হাতে আমার হাত সরিয়ে বের করে ফেললেন একদিক।লজ্জা ঘিন্না ভয়ে আমি চোখ খুলিনি। এক বুক বের করে হাত উঁচু করে শুয়ে আছি। হঠাৎ কিছু বোঝার আগে খুব জোরে চুষে দিলো।আমি হাত ঝেড়ে লাফ দিয়ে বাথরুমে চলে গেলাম। ঘেন্নায় সাবান দিয়ে ধুচ্ছি , আগে কখনো নিজেকে ধরি নি। কেন জানি না , বাথরুমের দেয়ালে হেলান দিয়ে আস্তে আস্তে এক আঙ্গুল দিয়ে গোল গোল কে ধুয়েই যাচ্ছি।
এর আগে গুতা চিপা অনেক খেয়েছি , কিন্তু চুষলে কেমন লাগে জানতাম না। যৌন্যতা যা নিষিদ্ধ , ঘৃন্য এবং আনন্দময় তা ঐদিন বুঝলাম।এই জিনিস ভালোবেসে আদর করে কেউ করে না। এটা জোর করে খুব অপরাধ বোধের সাথে হয়। এটা কখনই নিজে থেকে চাওয়া যায় না। এটা ঘেন্না ও দুখের। এই বিশ্বাস থেকেই হয়তো উঠতি বয়সে আবেগ পুরণ করতাম কথা বলে, গল্প করে। হাতাহাতি করলেই সে বাদ। অস্বাভাবিক সুন্দর হবার জন্য আমার বাদ দেবার স্বাধীনতা ছিল. একজন যেতে না যেতেই অন্য পুরুষ চলে আসতো। আমাকে পাওয়াটা বেশ লম্বা লাইনে থাকার মতো বলে আমি আমার সম্পর্কের দিক ঠিক করে দিতে পারতাম। যৌনহীন যৌন্যতা বেশ আনন্দ পেতাম। শ���ষ মেশ আমি বিছানায় হয়ে উঠলাম প্যাছিভ আর এমনি সময় ছড়ি ঘুরাতাম। তাই সারাদিন চুপ থাকবে আর বিছানায় সিংহ হয়ে উঠবে এমন পুরুষ পাওয়া যাবে কিনা আমি জানি না।
এসব কথা কি আর সহজে কারো সাথে শেয়ার করা যায়। আর আমি বেশ অহংকারীও বটে। তাই খুব একটা মেয়ে বান্ধবীও হয় না. কোন মেয়েই বা আমার ছুরি ঘুরানো মেনে নিবে। মেঝ বোনের বিয়ের পর ওর একটা ননদ ভর্তি পরীক্ষা দিতে বোনের বাসায় এসেছে, আমি তখন কলেজে ২য় বর্��। বোন দুলাভাইয়ের দাওয়াত ছিল ওরা ওই বোন কেও এনেছে। থাকবে তারা আমাদের বাসায়। তার মানে এই গেয়ো ভুত টাকে আমার রুমে থাকতে হবে। আমার সিরিয়াস কোনো বয়ফ্রেন্ড তখন �� হয় নি। তাই রাত এ কারো সাথে কথা বলি না। সেটা সমস্যা না. সমস্যা হলো আমি রাতে সিগারেট খাবো। একে কিভাবে ম্যানেজ করবো কে জানে।ওর সাথে সারা দিন তেমন কোনো গল্প হয় নি। দেখতে শ্যামলা শুকনা পাতলা কোনো আগ্রহই নেই এই খ্যাতের সাথে আড্ডা জমানোর।আমি ওকে দেখানোর জন্য আরো ভাব মেরে দরজা লাগায় একটা ট্রাউজার আর গেঞ্জি পড়লাম। দেখ শহরের মেয়েরা কত স্মার্ট হয়। বারোটা বেজে যাচ্ছে। সিগারেট খাবার জন্য অস্থির হয়ে উঠেছি। এই মেয়েই আমার সাথে জাস্ট ২টা কথা বলেছে একটা হলো ফ্যান ছাড়লে ভালো এসি নাক বুজে যায়। আর আমি খুব সুন্দর দেখতে। আমি অনেক ভেবে টুস করে বলে ফেললাম আমি তোমাকে একটা গোপন কথা বলবো তুমি কাউকে বলতে পারবা না। ও খুব আগ্রহ নিয়ে ক্ষেতের মতো আমার কাছে এসে ফিস ফিস করে বললো তোমাকেও একটা গোপন কথা বলবো তুমিও কেউ কে বলবানা।
আমি বললাম কি? ও ফ্যার ফ্যার করে ওর গোপন প্রেম কাহিনী বলতে শুরু করলো। আসার আগে নাকি চুমাচুমিও করেছে। ১০ মিনিট ধরে বলেই চলেছে । আমি না পেরে থামিয়ে দিয়ে বললাম শুনো আমি সিগারেট খায়। এখন বারান্দায় যেয়ে খাবো।ও বললো ভালো তো.তাহলে বারান্দায় যেয়ে তোমার গোপন কথা শুনবো। আমি অবাক হলাম।এই মেয়ে গোপন কথা বলতে শুধু প্রেম বুঝে আমি বললাম এই সিগারেট খাওয়াই আমার গোপন কথা। ও বললো ধুৎ। বলো না কেও চুমু দেয় নি।
আমরা বারান্দায় বসলাম। বললাম কথা বলেছি , ঘুরেছি , কিন্তু এসব হবার মতো সুযোগ ছিল না। ও বললো চাইলেই সুযোগ হয়। আমি বললাম হয়তো চাই নি। ও হাসলো। কিছুই করো নি কখনো।পরে তাকে ফুফার ঘেন্না ভড়া গল্পটা বললাম। ও খুব কষ্ট পেলো মনে হলো আমাকে বললো আহারে। আমার গেঞ্জির উপর দিয়ে বুকের দিকে তাকিয়ে থাকলো। আমি সিগারেট ধরালাম। ও বললো ইস খুব ব্যথা পেয়েছিলে।বলে গেঞ্জি উঁচু করে বের করতে গেলো। আমি বললাম এই কি করো। ও বলল না দেখি না কোথায় ব্যথা পেয়েছো। কেন জানি না সিগারেট খেতে খেতে বললাম বাম দিকে। ও আস্তে ব্রা উঠায় বের করলো। আমি ধোয়া ছাড়ছি ও খুব কাছে যেয়ে নেড়ে চেড়ে দেখছে, না করতে ইচ্ছা করলো না। ও হাত থেকে সিগারেট টা সরে এক টানে গেঞ্জি ব্রা খুলে দিলো। কখনোই একটা মেয়ে এমন সিংহ মার্কা হবে ভাবি নি। আমি আবেগে চুপ হয়ে গেলাম।আমি সিগারেট টানছি আর ও আমার পিঠ বুকে চুমু খেয়েই যাচ্ছে। হটাৎ খেয়াল করলাম আমাদের সামনের আংকেল টা উনি আমার সিগারেট খাওয়া জানে আজ হালকা হালকা যা দেখছে তাতে হাত মারা শুরু করেছে। আমি উঠবো না বসবো বুঝতে পারছিলাম ��া। এই আবেগ ফেলে উঠতে পারছি না। আজ প্রথম কেউ নিচে হাত দিলো। ওখানেও এত আরাম। ও দেখলো ওই আংকেল হাত মারছে। আমার মখুর দিকে ভয়ে ভয়ে তাকালো।আমি জাষ্ট হারিয়ে গিয়েছিলাম। কে কি দেখলো আমার কিছু যায় আসে না. আমি উঠবো না। আমি ওর ঠোঁট চোষা শুরু করলাম।ও আমাকে পিঠ সোজা করে বসিয়ে পাশে হাটু গেড়ে একটু উচা হয়ে বসে আমার চুল ধরে মাথা উঁচু করে ঠোঁট চুষতে থাকলো। আমি বুঝতে পারছি ওর আমার শরীর এর চেয়ে আংকেলের অঙ্গ টা দেখার শখ বেশি হচ্ছে।তাই আমাকে আংকেলের দিক পিঠ সোজা করে বসিয়ে লাইটার দিয়ে দুধের সামনে দিয়ে আলো দিলো। এবার সব উনাকে দেখায় হচ্ছে। আমি কেন যেন কিছুই বলতে পারছিনা। ফোনের আলো অন করে কালো বড় জিনিষ টা দেখালো আংকেল। আমার মেয়েটার উপর রাগ এ গা ফেটে যাচ্ছে। কি মেয়ে ওর কত কিছু লাগে।আমি উঠে পড়তে গেলেই এমন ভাবে দুধগুলো চুষে আমি উঠতে পারি না। আমি যেন মূর্তি। আমার সামনে একটা কাপড় দিয়ে ফোনের লাইট ওন করা। অল্প আলোয় আমাকে আংকেল দেখছে। আর হাত মারছে।
ও পেছন থেকে অনেকখন বোটা টানল। আংকেল দেখলাম এমন হামু হয়ে কি যেন বললো। ও আমাকে গরুর মতো বসলো। এবার বুকের নিচে লাইট রেখে রীতিমত দুয়ানোর মতো টানছে। যা ইচ্ছে হয় ওরা করে যাচ্ছে আমি শুধু পুতুল ,এবার কাপড়ের ক্লিপ দিয়ে বোটায় লাগিয়ে নাড়ছে। আহঃ। আমি একটু চিৎকার করে উঠলাম। ও আমাকে সোজা করে বসিয়ে দিলো। তারপর বোটা মুখে নিয়ে চুষতে লাগলো বাবুদের মতো। আমি ওকে ধরে রাখলাম। দেখি আংকেলের হাত এ মনে হয় কিছু লেগেছে হাত ঝারছে। ঘরে চলে গেলো। কেন জানি না একটু মন খারাপ হলো। ও উঠে দেখে বললো ব্যাটার হয়ে গেছে। আমি বললাম কি। ও বললো শালার বুড়া। আর কেউ কিছু বললাম না আমি গেঞ্জি পরে সিগারেট ধরালাম। ও পাশে চুপ করে মাটির দিকে তাকায় আছে. আমার সিগারেট যখন শেষ দেখি আংকেল সিগারেট ধারালো। ও বলে উঠলো আসছে গাধাটা এতক্ষনে। উনি আলোতে একটা কলম দেখালো। ওই মেয়েটাও ঘরে চলে গেলো। চিঠি দিবে নাকি আমি ভয় পেয়ে গেলাম। আমি দেখি ও পায়জামা খুলে ঢুকলো বারান্দায়। ওর হাত এ ওর বডি স্প্রের বোতল। দেখা করতে যাবে নাকি। কিছুই বুঝতেছি না। বসে আসি চুপ করে। লাইটে আংকেল কে স্প্রে দেখালো। উনি আলোয় ঠোঁট উঁচু করে জিভ নেড়ে দেখালো। ও স্প্রেটা মুখে দিয়ে চুষলো। উফ কি হচ্ছে বুঝতেসি না। এবার আবার আংকেল অঙ্গ টা দেখালো। এবার একটু ছোট মনে হলো। মেয়ে টা আমাকে বললো তোমার হয়ে গেছে। আমি আবারো বোকার মতো বললাম কি. ও কিছু না বলে চেয়ার আনল। পা ফাক করে গ্রিলে পা দিয়ে বসলো। এবার আংকেল দেখতে পাবে ওটা। ২ কি বাজে দেখতে। কোন মরা এই জিনিস দেখতে চাই.আমাকে অবাক করে দিয়ে আংকেল মুখে আঙ্গুল দিয়ে বের করে ঢুকে কি যেন বুঝলো।আমাকে লাইট ধরতে বলে ও স্প্রে টা দিয়ে করলো। এর পর আমাকে বললো। না করলাম না। আমি �� বসলাম ওর মতো করে। এখন আংকেল আবার শুরু করেছে। আমি প্রথমে মজা পাচ্ছিলাম না। লজ্জা লাগছিলো। পরে মনে হলো এটা মনে হয় সর্গ সুখ। ও চলে যাবার পর ও আমি প্রায় করতে লাগলাম।কিন্তু কেন জানি না কিছু দিনের মধ্যেই আংকেল বাসা ছেড়ে চলে গেলো।
1 note
·
View note