Tumgik
vagiplan · 5 months
Text
অনলাইনে কেরাম খেলে টাকা আয় করার উপায় ২০২৩
আপনি কি কেরাম খেলে টাকা আয় করতে চান? তবে এই লেখাটি আপনার জন্য। এখানে আমরা অনলাইনে ক্যারাম খেলে টাকা আয় করার বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। এই লেখাটি পড়ার পর কেরাম খেলে টাকা আয় সম্পর্কিত যেকোনো প্রশ্নের উত্তর আপনি পেয়ে যাবেন।
অনলাইনে কেরাম খেলে টাকা আয় করা কি সত্যিই সম্ভব ?
বর্তমান সময়ে অনলাইনে ফ্রি টাকা ইনকাম করার অনেক পদ্ধতি রয়েছে তার মধ্যে অনলাইনে কেরাম খেলে টাকা আয় করার পদ্ধতিটি অন্যতম।  এই কেরাম খেলে টাকা আয় করতে হলে কেরাম গেমের অ্যাপ ইন্সটল করে গেম খেলতে হবে। তবে যেটির দিকে বিশেষভাবে নজর রাখতে হবে তা হল বর্তমানে প্রচুর পরিমাণে নকল এপ্স বেরিয়েছে যেগুলি গেম খেলিয়ে শেষকালে টাকা দেয় না। সেজন্য যে গেমটি ইন্সটল করবেন সেটিকে যাচাই করে নেবেন যে গেমটি টাকা দিচ্ছে কিনা।  এই কাজটি করে যদি আপনি কেরাম বা যেকোনো গেম খেলতে শুরু করেন তবে নিশ্চিত আপনি টাকা আয় করতে পারবেন।
কেন কেরাম খেলে টাকা আয় করবেন ?
কেরাম খেলে টাকা আয় অনলাইনে আয় করার একটি সহজ মাধ্যম। এটি আপনি আপনার অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোনে যেকোনো একটি ক্যারাম গেম এর অ্যাপ ডাউনলোড করে খুব সহজেই শুরু করতে পারবেন। তাছাড়া আপনি আপনার ফাঁকা বা যেই সময়ে কোন কাজ থাকে না সেই সময়ে এই গেম খেলে বেশ ভালো রকম আয় করে নিতে পারবেন।  সেই সাথে আপনার ছোটখাটো হাত খরচ চালানোর জন্য ভাল রকম অনলাইন ইনকাম করে নিতে পারবেন খুব অল্প সময়ের মধ্যে। 
কারা কেরাম গেম খেলে টাকা ইনকাম করতে পারবেন ?
কেরাম গেম খেলার মধ্যে সাধারণত বয়সের কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। তবে আপনার কাছে অবশ্যই বিভিন্ন মোবাইল ওয়ালেট খোলা থাকতে হবে পেমেন্ট নেওয়ার জন্য। যেমন- পেপাল(ইন্টারন্যাশনাল), পেটিএম(ভারত), বিকাশ, নগদ(বাংলাদেশ)।
কেরাম খেলে টাকা আয় করতে কি কি শিখতে হবে?
অ্যাপ এর মধ্যে ক্যারাম গেম এর নিয়ম কাঠের কেরাম বোর্ডে বন্ধুদের সাথে খেলা আসল কেরাম এর নিয়মের সাথে নাও মিলতে পারে। কারণ আপনি যে অ্যাপ ডাউনলোড করে ক্যারাম গেম খেলবেন সেই অ্যাপে নিজস্ব স্টাইলে নিজস্ব বোর্ডে ভিন্ন নিয়ম তৈরি করা থাকতে পারে যা আপনি গেম ডাউনলোড করলেই বুঝতে পারবেন। 
কেরাম বোর্ড খেলে টাকা ইনকাম করার জন্য কি কি প্রয়োজন ?
যেহেতু আপনি অনলাইনে গেম খেলবেন তাই যেই জিনিস গুলি দরকার - - একটি ডিভাইস যেটি সাধারণত একটি এন্ড্রয়েড মোবাইল ফোন। - একটি ইন্টারনেট সংযোগের জন্য মডেম ওয়াইফাই বা মোবাইল ডাটা প্রয়োজন। - সেই সাথে আপনার কেরাম খেলার দক্ষতা থাকলেও ভালো হয় কারণ এখানে আপনাকে অপর একজন ব্যক্তির সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে গেমটি জিততে হবে। 
কেরাম বোর্ড খেলে টাকা আয় কিভাবে করবেন ?
বর্তমানে অনলাইনে কুইজ গেমের বিভিন্ন অ্যাপস পাওয়া যায়। প্রথমে এরকম একটি অ্যাপস ডাউনলোড করে নিন। এরপর সেই অ্যাপসটিতে অ্যাকাউন্ট তৈরি করে নিন। তবে আপনাকে অবশ্যই সেই গেমটির নিয়মগুলিকে মেনে একাউন্ট তৈরি করতে হবে। কিছু অ্যাপ অ্যাকাউন্ট তৈরি করার পর বোনাস কিছু টাকা দিয়ে থাকে যা আপনি গেমপ্লে করে ব্যবহার করতে পারবেন।   এরপর সেই অ্যাপটির কেরাম গেম এর প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে হবে। অপর একজন ব্যক্তির সাথে আপনার প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে। সেটিতে যদি আপনি জিততে পারেন তবে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
কেরাম খেলে টাকা কিভাবে নেবেন ?
কেরাম খেলতে খেলতে যখন আপনার অ্যাকাউন্টে বেশ ভালো পরিমাণে অর্থ জমা হবে তখন সেই টাকাগুলি আপনি কোন একটি মোবাইল ওয়ালেটে তুলে নিতে পারবেন। যদিও কোন ওয়ালেটের মাধ্যমে আপনি টাকাটি পাবেন তা নির্ভর করবে আপনি কোন দেশের অ্যাপস ব্যবহার করে গেম খেলছেন। যদি আপনি বাংলাদেশ বা ভারত থেকে গেম খেলে থাকেন তবে আপনি আপনার নিজের দেশের অ্যাপসে গেম খেলুন।  কারণ বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন মোবাইল ওয়ালেট রয়েছে যেগুলি ভিন্ন দেশে টাকা পেমেন্ট করে না। যেমন বাংলাদেশে বিকাশ,নগদ ভারতে পেটিএম ইত্যাদি।
কেরাম গেম এর অ্যাপস
বাংলাদেশ https://youtu.be/WjTN4xwoPp0?si=AZVZItEWWeb_Pzdz ভারত
Tumblr media
https://winzo.onelink.me/gu8K/dg2ztc3k
সর্বশেষ কথা
আপনি ছাত্র বা যে কেউ অন্য কেন আপনি যে কোন ফাঁকা সময়কে কাজে লাগিয়ে বেশ ভালো রকম পকেট মানি ইনকাম করতে পারবেন যা দিয়ে আপনি আপনার হাত খরচ চালিয়ে নিতে পারবেন। তবে এই ধরনের গেম খেলে আপনি আপনার ক্যারিয়ার তৈরি করতে পারবেন না। বর্তমানে অনলাইনে বিভিন্ন কাজ করে ক্যারিয়ার তৈরি করা যায় যেমন ব্লগিং, ইউটিউব ইত্যাদী। যাই হোক এই লেখাটিতে কেরাম খেলে টাকা ইনকাম সম্পর্কিত বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এরপরেও আপনার যদি কোন প্রশ্ন থাকে তবে কমেন্ট করে অবশ্যই জানান। Disclaimer: যেকোনো অ্যাপ বা ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার পর অ্যাপস বা ওয়েবসাইটের ইনকাম করার বিষয়গুলি ভালোভাবে বুঝে নেবেন। সব দেশে ইনকামের অ্যাপ বা ওয়েবসাইটি কাজ নাও করতে পারে। Read the full article
0 notes
vagiplan · 1 year
Text
গুড্ডি আজকের পর্ব 15 মার্চ
শিরিন গুড্ডিকে হত্যার উদ্দেশ্যে হাসপাতালে দেখতে যায়। পরে সে ভুল ওষুধ দিয়ে গুড্ডিকে অতিরিক্ত মাত্রায় খায়।
গুড্ডি আজকের পর্ব দেখতে নিচে ক্লিক করুন
 ভিডিওটি দেখতে অসুবিধা হলে পেজটি নিচে টেনে রিফ্রেস করুন।
গুড্ডি লেটেস্ট পর্ব দেখতে এখানে ক্লিক করুন
https://vagiplan.com/category/guddi/ প্রতিদিন গুড্ডি সিরিয়াল দেখতে চাইলে আপনার ফোনের ব্রাউজার দিয়ে - vagiplan গুড্ডি সিরিয়াল - লিখে গুগলে সার্চ দিবেন আর সাইটে ভিজিট করবেন, প্রতিদিনের এপিসোড গুলো দেখতে পাইবেন। ফেসবুকে যুক্ত হোন Join here আমাদের সাইট vagiplan সিরিয়াল সম্পর্কে জানুন গুড্ডি গাটছড়া আজকের পর্ব দেখুন এখানে ক্লিক করুন এক্কা দোক্কা আজকের পর্ব দেখুন এখানে ক্লিক করুন অনুরাগের ছোঁয়া আজকের পর্ব দেখুন এখানে ক্লিক করুন গুড্ডি সিরিয়াল, গুড্ডি আজকের পর্ব ফুল এপিসোড, ঘুড্ডি সিরিয়াল আজকের পব, গুড্ডি সিরিয়াল আজকের পর্ব, guddi natak guddi natok today episode, গুড্ডি নাটক আজকের পর্ব, গুড্ডি নাটকের আজকের পর্ব, গুড্ডি সিরিয়ালের আজকের এপিসোড দেখতে চাই গুড্ডি সিরিয়ালের আজকের পর্ব টা দেখাও, গুড্ডি আজকের পর্ব ভিডিও, গুডি সিরিয়াল আজকের পর্ব, guddi আজকের পর্ব, গুড্ডি সিরিয়ালের আজকের এপিসোড দেখতে চাই   Read the full article
0 notes
vagiplan · 1 year
Text
গাটছড়া আজকের পর্ব 15 মার্চ
মধুজা কুনালের অবস্থান সনাক্ত করতে বনিকে অনুসরণ করে এবং পরে সমস্যায় পড়ে। অন্যত্র, খোরি তার অভিনয়ের জন্য দ্যুতির মেয়ের প্রশংসা করেছেন।
গাটছড়া আজকের পর্ব দেখতে নিচে ক্লিক করুন
 ভিডিওটি দেখতে অসুবিধা হলে পেজটি নিচে টেনে রিফ্রেস করুন।
গাটছড়া লেটেস্ট পর্ব দেখতে এখানে ক্লিক করুন
https://vagiplan.com/category/gaatchora/ প্রতিদিন গাটছড়া সিরিয়াল দেখতে চাইলে আপনার ফোনের ব্রাউজার দিয়ে - vagiplan গাটছড়া সিরিয়াল - লিখে গুগলে সার্চ দিবেন আর সাইটে ভিজিট করবেন, প্রতিদিনের এপিসোড গুলো দেখতে পাইবেন। ফেসবুকে যুক্ত হোন Join here আমাদের সাইট vagiplan সিরিয়াল সম্পর্কে জানুন গাটছড়া গুড্ডি আজকের পর্ব দেখুন এখানে ক্লিক করুন এক্কা দোক্কা আজকের পর্ব দেখুন এখানে ক্লিক করুন অনুরাগের ছোঁয়া আজকের পর্ব দেখুন এখানে ক্লিক করুন গাটছড়া সিরিয়াল আজকের পর্ব, গাটছড়া সিরিয়াল আজকের পর্ব full episode, গাটছড়া সিরিয়াল আজকের পর্ব ফুল এপিসোড, গাটছড়া নাটক আজকের পব, গাটছড়া নাটক আজকের পর্ব, গাটছড়া আজকের পর্ব ফুল এপিসোড, গাটছড়া আজকের পর্ব, গাঁটছড়া সিরিয়াল আজকের পর্ব। গাঁটছড়া আজকের পর্ব ফুল এপিসোড, গাঁটছড়া আজকের পর্ব full episode, গাঁটছড়া আজকের পর্ব, গাঁটছড়া আজকের পর্ব নাটক, গাঁটছড়া নাটক আজকের পর্ব। গাটছড়া সিরিয়াল আজকের পর্ব, গাটছড়া সিরিয়াল, গাটছড়া নাটক, গাঁটছড়া সিরিয়াল আজকের পর্ব, গাটছড়া সিরিয়াল আজকের পর্ব, গাটছড়া সিরিয়াল কালকের পর্ব, গাটছড়া নাটক আজকের পর্ব।     Read the full article
0 notes
vagiplan · 1 year
Text
এক্কা দোক্কা আজকের পর্ব 15 মার্চ
কুশল এবং তার পরিবার রধিকার সুস্থতা নিয়ে চিন্তিত। অন্যত্র, শর্মিষ্ঠা তার বিরুদ্ধে এফআইআর উত্থাপন করায় পুলিশ রাধিকাকে গ্রেপ্তার করে।
এক্কা দোক্কা আজকের পর্ব দেখতে নিচে ক্লিক করুন
  ভিডিওটি দেখতে অসুবিধা হলে পেজটি নিচে টেনে রিফ্রেস করুন।
এক্কা দোক্কা লেটেস্ট পর্ব দেখতে এখানে ক্লিক করুন
https://vagiplan.com/category/ekka-dokka/ প্রতিদিন এক্কা দোক্কা সিরিয়াল দেখতে চাইলে আপনার ফোনের ব্রাউজার দিয়ে - vagiplan এক্কা দোক্কা আজকের পর্ব - লিখে গুগলে সার্চ দিবেন আর সাইটে ভিজিট করবেন, প্রতিদিনের এপিসোড গুলো দেখতে পাইবেন। ফেসবুকে যুক্ত হোন Join here আমাদের সাইট vagiplan সিরিয়াল সম্পর্কে জানুন এক্কা দোক্কা গুড্ডি আজকের পর্ব দেখুন এখানে ক্লিক করুন গাটছড়া আজকের পর্ব দেখুন এখানে ক্লিক করুন অনুরাগের ছোঁয়া আজকের পর্ব দেখুন এখানে ক্লিক করুন এক্কা দোক্কা সিরিয়াল আজকের পর্ব, এক্কা দোক্কা সিরিয়াল, এক্কা দোক্কা নতুন পর্ব। এক্কাদোক্কা আজকের পর্ব, এক্কা দোক্কা সিরিয়াল নাটক, এক্কা দোক্কা নাটক, এক্কা দোক্কা নাটক আজকের পর্ব।   Read the full article
0 notes
vagiplan · 1 year
Text
অনুরাগের ছোঁয়া আজকের পর্ব 15 মার্চ
সুরজিও রূপার সুস্থতা পরীক্ষা করে। সেই দিন পরে, দীপা বিরক্ত হয় কারণ সূর্যো রূপাকে তার সাথে পাঠাতে অস্বীকার করে।
অনুরাগের ছোঁয়া আজকের পর্ব দেখতে নিচে ক্লিক করুন
 ভিডিওটি দেখতে অসুবিধা হলে পেজটি নিচে টেনে রিফ্রেস করুন।
অনুরাগের ছোঁয়া লেটেস্ট পর্ব দেখতে এখানে ক্লিক করুন
https://vagiplan.com/category/anurager-chhowa/ প্রতিদিন অনুরাগের ছোঁয়া সিরিয়াল দেখতে চাইলে আপনার ফোনের ব্রাউজার দিয়ে - vagiplan অনুরাগের ছোঁয়া নতুন পর্ব - লিখে গুগলে সার্চ দিবেন আর সাইটে ভিজিট করবেন, প্রতিদিনের এপিসোড গুলো দেখতে পাইবেন। ফেসবুকে যুক্ত হোন Join here আমাদের সাইট vagiplan সিরিয়াল সম্পর্কে জানুন অনুরাগের ছোঁয়া গুড্ডি আজকের পর্ব দেখুন এখানে ক্লিক করুন এক্কা দোক্কা আজকের পর্ব দেখুন এখানে ক্লিক করুন গাটছড়া আজকের পর্ব দেখুন এখানে ক্লিক করুন অনুরাগের ছোঁয়া সিরিয়াল আজকের পর্ব, অনুরাগের ছোঁয়া সিরিয়াল আজকের এপিসোড, অনুরাগের ছোঁয়া সিরিয়াল আজকের পব, অনুরাগের ছোঁয়া আজকের পর্ব নাটক, অনুরাগের ছোঁয়া আজকের পর্ব ফুল এপিসোড। natok anurager chowa, অনুরাগের ছোঁয়া নাটক আজকের পর্ব, অনুরাগের ছোঁয়া serial, anurager chowa ajker pawrbo. অনুরাগের ছোঁয়া আজকের পব, anurager chowa ajker episod       Read the full article
0 notes
vagiplan · 1 year
Text
গুড্ডি আজকের পর্ব ৬ মার্চ
ঋনযুধাজিৎ সাধুবাবার কাছে তার বাবার দুঃখ প্রকাশ করে। পরে সন্ধ্যায় গুড্ডি ও যুধাজিতের বিয়ে হয়।
গুড্ডি আজকের পর্ব দেখতে নিচে ক্লিক করুন(6 মার্চ)

গুড্ডি লেটেস্ট পর্ব দেখতে এখানে ক্লিক করুন
https://vagiplan.com/category/gaatchora/ প্রতিদিন গাটছড়া সিরিয়াল দেখতে চাইলে আপনার ফোনের ব্রাউজার দিয়ে - vagiplan গুড্ডি আজকের পর্ব - লিখে গুগলে সার্চ দিবেন আর সাইটে ভিজিট করবেন, প্রতিদিনের এপিসোড গুলো দেখতে পাইবেন। ফেসবুকে যুক্ত হোন Join here আমাদের সাইট vagiplan সিরিয়াল সম্পর্কে জানুন গাটছড়া গুড্ডি নতুন পর্ব দেখুন এখানে ক্লিক করুন এক্কা দোক্কা আজকের পর্ব দেখুন এখানে ক্লিক করুন অনুরাগের ছোঁয়া আজকের পর্ব দেখুন এখানে ক্লিক করুন       Read the full article
0 notes
vagiplan · 1 year
Text
গুড্ডি নাটক আজকের পর্ব
গুড্ডি সিরিয়াল দেখতে চাইলে প্রতিদিন আপনার ফোনের ব্রাউজার দিয়ে - vagiplan গুড্ডি নাটক আজকের পর্ব - লিখে গুগলে সার্চ দিবেন আর সাইটে ভিজিট করবেন প্রতিদিনের এপিসোড গুলো দেখতে পাইবেন।
গুড্ডি নাটক আজকের পর্ব দেখতে নিচে ক্লিক করুন
ভিডিও দেখতে অসুবিধা হলে পেজটি নিচে টেনে রিফ্রেস করুন।
গুড্ডি লেটেস্ট পর্ব দেখতে এখানে ক্লিক করুন
https://vagiplan.com/category/guddi/ Watch Latest episode  Click here ফেসবুকে যুক্ত হোন Join here আমাদের সাইট vagiplan সিরিয়াল সম্পর্কে বিস্তারিত গুড্ডি গুড্ডি নাটক আজকের পর্ব গুড্ডি ধারাবাহিকের নতুন পর্বে দেখা যায় লুকিয়ে অনুজের বাড়িতে গিয়ে শিরিনের ছবিতে মালা ঝুলতে দেখে অবাক হয়ে যায় গুটি. এতদিন পরে এটা কি দেখছে হিরেন. অনুজের কাছে বারবার জিজ্ঞেস করার পরেও কোনো জবাব না পেয়ে কৌতুহল বশত গতিশ সিদ্ধান্ত নিয়েছিল যেভাবেই হোক একবার সার্জির বাড়িতে গিয়ে বিষয়টি জানতে হবে. জানতে হবে গুবলুকে কে দেখাশোনা করে. এলাকাবাসীর পিঠা পর্ব অনুষ্ঠানের পর গুবলুকে হঠাৎ কোথাও না পেয়ে অস্থির হয়ে যায় অনুজ কিন্তু কিছুক্ষণ পরেই গুড্ডু এসে বলে সে একটু বাইরে গিয়েছিল. অনুপ ছেলেকে নিয়ে বাড়িতে চলে যায়. গুটিও ফিরে আসে বাড়িতে. সারারাত ভেবে চিনতে একটাই সিদ্ধান্ত নিয়েছে. যেভাবেই হোক, গুড্ডি, সার্জির বাড়িতে যাবে কিন্তু কিভাবে যাবে? বাড়িতে দায়িত্বরত পুলিশ তো গুড্ডিকে যেতে দেবে না. কেননা অনজ তাদেরকেই নিষেধ করে দিয়েছে. কিন্তু গুড্ডিও তো বস. তাই তাকে আটকাতে পারল না. কেননা গুবলু নিজেই কুটিকে নিয়ে বাড়িতে আসে সে এই কথার রেডি কেউ বলবে না। কিন্তু গুড্ডি বাড়িতে এসে সিরিনের ছবিতে মালা ঝুলতে দেখে অবাক হয়ে গেলে গুড্ডু জানিয়ে দিলো ড্যারি বলেছে আমার জন্মের সময় আমার মা মারা গেছে তাহলে কি সত্যি সত্যি সিঁড়ি মারা গেছে নাকি ছেলেকে মিথ্যে বলেই এটা করেছে অনজ? বন্ধুরা তোমাদের কি মনে হয়? এক্ষুনি একটি কমেন্ট করে জানিয়ে দাও তোমাদের মতামত. ধন্যবাদ Read the full article
0 notes
vagiplan · 1 year
Text
ঘুড্ডি সিরিয়াল আজকের পব
গুড্ডি সিরিয়াল দেখতে চাইলে প্রতিদিন আপনার ফোনের ব্রাউজার দিয়ে - vagiplan  ঘুড্ডি সিরিয়াল আজকের পব - লিখে গুগলে সার্চ দিবেন আর সাইটে ভিজিট করবেন প্রতিদিনের এপিসোড গুলো দেখতে পাইবেন।
ঘুড্ডি সিরিয়াল আজকের পব দেখতে নিচে ক্লিক করুন
ভিডিও দেখতে অসুবিধা হলে পেজটি নিচে টেনে রিফ্রেস করুন।
গুড্ডি লেটেস্ট পর্ব দেখতে এখানে ক্লিক করুন
https://vagiplan.com/category/guddi/ Watch Latest episode  Click here ফেসবুকে যুক্ত হোন Join here আমাদের সাইট vagiplan সিরিয়াল সম্পর্কে বিস্তারিত গুড্ডি ঘুড্ডি সিরিয়াল আজকের পব গুড্ডি ধারাবাহিকের নতুন পর্বে দেখা যায় গুবলু কিডন্যাপ হয়েছে শুনে গুড্ডিকে ভুল বুঝিয়ে থাপ্পড় মারলো অনজ. গুবলুকে কোথাও না পেয়ে অনুজ ধারণা করলো গুড্ডুকে লুকিয়ে রেখেছে গুড্ডু নিজেই. কেননা গুবলুর সাথে গুড্ডিকে দেখা করতে দেওয়া হয় নি আর গুড্ডি চেয়েছিল জানতে গুবলুকে তার মায়ের কাছে কেন পাঠানো হয় না? কেন মায়ের সাথে গুবলুকে দেখা করতে দেওয়া হয় না? এমন ভ���বনা থেকেই অনুজ বুদ্ধিকে সন্দেহ করে. ওদিকে পাচারকারীরা কিন্তু নতুন এসপিকে বিপদে ফেলতে চায়. এমনিতেই অনুচের প্রতিও তারা খুব চটে আছে এবার এসে জুটেছে গুড্ডি. গুড্ডি সম্পর্কে তাঁরা আগে থেকে অনেক কিছুই জেনেছে. এবার তাঁরা কোনঠাসা হয়ে যাওয়ায় আশঙ্কা করছে. তাই তো তাঁরা বড় একটা কিছু করতে চায়. অর্ণব চ্যাটার্জীর ছেলেকে যেভাবেই হোক. কিডন্যাপ করতে হবে. আর সেই দোষটা চাপাতে হবে গুড্ডির গাঁদে দুজনের মধ্যে একটা ঝামেলা তৈরি হয়ে যাবে. জনগণকে খেপিয়ে দিতে হবে. জনগণ করবে আন্দোলন. আর আমরা সেই সুযোগে আমাদের কাজ করবো. যতদিন তাঁরা দুজনে বদলি না হবে ততদিন অনুজের ছেলেকে আমরা ছাড়বো না তাহলে কি এবার গুটিকে ফাঁসিয়ে নিজেদের কাঁধ হাসিল করতেই গুন্ডারা গুবলুকে কিডন্যাপ করে অনুজকে ফোন করে জানিয়ে দিবে গুড্ডি ম্যাডামের পরামর্শে তারা এটা করেছে আসলে গুটি ম্যাম আমাদের চক্রকে এই সুবিধা দিতেই এখানে বদলি হয়ে এসেছে অনুজ কুন্ডিকে ভুল বুঝিয়ে ছেলেকে না পেয়ে গুটিকে থাপ্পড় মারবে বন্ধুরা তোমাদের কি মনে হয় এক্ষুনি একটি কমেন্ট করে জানিয়ে দাও তোমাদের মতামত ধন্যবাদ Read the full article
0 notes
vagiplan · 2 years
Text
চেরি টমেটো চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে সম্পূর্ণ জানুন
আজ, আমরা চেরি টমেটো চাষ পদ্ধতি এর সাথে চেরি টমেটোর রোপণ, বপন পদ্ধতি, চেরি টমেটোর জাত, চেরি টমেটো যত্ন এবং ফসল কাটার পদ্ধতি সহ চেরি টমেটো চাষ পদ্ধতি এবং নির্দেশিকা উপস্থাপন করছি। চেরি টমেটো সাধারণত বড় টমেটোর চেয়ে অনেক বেশি মিষ্টি হয়। চেরি টমেটোর আকার এবং রঙের বিস্তৃত পরিসর রয়েছে, কারণ শত শত বিভিন্ন জাত রয়েছে।
চেরি টমেটোর ঋতু এবং প্রাপ্যতা:
সাধারণত, চেরি টমেটো সারা বছর পাওয়া যায়।
চেরি টমেটোর জাত:
নীচে দেওয়া তালিকাটি চেরি টমেটোর বিভিন্ন জাতের সম্পর্কে : • সুপার সুইট 100 চেরি টমেটো • ইতালীয় আইস চেরি টমেটো • হলুদ নাশপাতি চেরি টমেটো • ব্ল্যাক পার্ল চেরি টমেটো • সান গোল্ড চেরি টমেটো • চেরি জুবিলি চেরি টমেটো • নাপা আঙ্গুর টমেটো • হানিবাঞ্চ চেরি টমেটো পড়ুন: করলা চাষ পদ্ধতি
চেরি টমেটো চাষ পদ্ধতি তে জলবায়ু ও মাটির প্রয়োজনীয়তা:
• সাধারণত, চেরি টমেটো চাষ একটি আপেক্ষিক উষ্ণ-ঋতু ফসল। চেরি টমেটো গাছগুলি 19 ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে 30 ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় ভালভাবে বৃদ্ধি পায়। এটির জন্য প্রচুর রোদ প্রয়োজন কিন্তু গরম আবহাওয়ায়, কম আর্দ্রতা, ক্রমাগত বৃষ্টি রোগের সমস্যা যেমন- ব্যাকটেরিয়াজনিত উইল্ট, ব্লাইট, পচা এবং ফল ফাটার মতো রোগের সমস্যা বাড়িয়ে তুলবে। • চেরি টমেটো গভীর বেলে-দোআঁশ বা এঁটেল- দোআঁশ মাটিতে সবচেয়ে ভালো জন্মে, যার pH লেভেল 6-7, ভালো জল ধারণ ক্ষমতা, সমৃদ্ধ জৈব পদার্থ এবং ভালো নিষ্কাশন সমৃদ্ধ। স্থান অবশ্যই নেমাটোড এবং অন্যান্য মাটিবাহিত রোগ থেকে মুক্ত হতে হবে। • ব্যাকটেরিয়াজনিত উইল্ট এবং মাটি বাহিত অন্যান্য রোগের কারণে উত্তরাধিকারী ফসল এড়াতে হবে। ধান এবং শিম জাতীয় ফসলের সাথে টমেটো ঘোরানো এবং একই জমিতে আবার রোপণের আগে তিন বছর অপেক্ষা করা ভাল।
চেরি টমেটো চাষে চারা যত্ন:
হিসাবে চেরি টমেটোর বীজ ছোট, এটা ট্রে তে কোকোপিট ব্যবহার চারা তৈরি উত্তম। পর্যাপ্ত আর্দ্রতা বজায় রাখার জন্য চারাগুলিকে সেচ দিন। উচ্চ তাপমাত্রা এবং উচ্চ আর্দ্রতার ফলে শিকড় পচনের মতো রোগ হয়। বীজ বপন থেকে রোপণ পর্যন্ত 20 থেকে 30 দিন সময় লাগে। পড়ুন: বেগুন চাষ পদ্ধতি
চেরি টমেটো চাষ এ রোপণ এবং ব্যবধান:
• 5 থেকে 6 টি সত্যিকারের পাতার পর্যায়ে চারা রোপণ করুন। • চারা রোপণের কয়েক ঘন্টা আগে পর্যাপ্ত পরিমাণে জল দেওয়া উচিত যাতে ট্রে বা চারা বিছানা থেকে গাছটি তোলা সরানো সহজ হয়। এইভাবে চারার শিকড় যতটা সম্ভব মাটি ধরে রাখতে পারে, যাতে রোপণের সময় শুকিয়ে যাওয়া রোধ করা যায়। • চারা রোপণের পরপরই সেচ দেওয়া শুরু করতে হবে।
চেরি টমেটো চাষ পদ্ধতি তে জল ব্যবস্থাপনা:
চেরি টমেটো একটি অগভীর-মূলযুক্ত ফসল। তাই এটি খরা প্রতিরোধী নয়। এটি প্রধানত ফল তৈরি করার সময় জলের চাপের জন্য সংবেদনশীল। আবহাওয়া গরম এবং শুকনো হলে ফুল এবং ফল সহজভাবে ঝরে যায়। তাই স্থিতিশীল বৃদ্ধি বজায় রাখতে ঘন ঘন সেচ প্রয়োগ করতে হবে।
চেরি টমেটো সংগ্রহ করা:
খুব সকালে (তাপমাত্রা কম থাকলে) টমেটো সংগ্রহ করুন (এটি ফলের একটি আকর্ষণীয় চেহারা দিতে পারে)। অস্বাভাবিক আকৃতি বা আকার, রোগাক্রান্ত, ফাটা ফল বাদ দিন।
চেরি টমেটো চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে কিছু তথ্য:
• সাধারণত, চেরি টমেটোর আকার একটি বুড়ো আঙুলের ডগা থেকে একটি গল্ফ বলের আকার পর্যন্ত এবং গোলাকার থেকে সামান্য আয়তাকার পর্যন্ত হতে পারে। • চেরি টমেটো গাছ বছরে মোট 210 থেকে 240 দিনের জন্য ফলন দেয়। প্রতিটি উদ্ভিদ সময়ের মধ্যে 3 থেকে 4 কেজি ফল উৎপাদন করে। এক একরের জমিতে চেরি টমেটো গাছে 5,500 থেকে 5,700টি গাছ থাকতে পারে। চেরি টমেটো খোলা আবহাওয়া 8 থেকে 10 দিন হতে হবে। প্রধান চেরি টমেটো প্রযোজক- স্পেন, মরক্কো, এবং চীন। ইউরোপ এবং আমেরিকা সবচেয়ে বড় ভোক্তা বাজার। • সবচেয়ে ছোট চেরি টমেটো জাতটি সাধারণত এক ইঞ্চি ব্যাসের তিন-চতুর্থাংশেরও কম হয়। হলুদ এবং লাল রঙের জাত রয়েছে। • অন্যান্য জনপ্রিয় চেরি টমেটো হল আঙ্গুর টমেটো। এগুলি মিষ্টি নয় তবে অন্য কিছু রঙে উদ্ভূত হতে পারে, কিছু বেগুনি রঙের সাথে। • চেরি টমেটো উদ্ভিদের জা���গুলির একটি অনিশ্চিত বৃদ্ধির অভ্যাস রয়েছে। এর মানে হল যতক্ষণ তাপমাত্রা এবং আলো পায় ততক্ষণ পর্যন্ত তারা বাড়তে থাকে। এগুলি মূলত সাবধানে ছাঁটাই এবং উল্লম্বভাবে বাড়তে থাকলে সর্বাধিক ফল দেয়। আরো পড়ুন: • টবে ফুলকপি চাষ পদ্ধতি • বাঁধাকপি চাষ পদ্ধতি • টবে টমেটো চাষ পদ্ধতি How to Grow Cherry Tomatoes চেরি টমেটো চাষ পদ্ধতি     Read the full article
0 notes
vagiplan · 2 years
Text
টবে টমেটো চাষ পদ্ধতি সম্পর্কিত 5 টি টিপস
আপনি কি টবে টমেটো (Tomato) চাষ করতে চান এবং টমেটো লাগানোর বিষয়ে কোন সন্দেহ আছে? এই নিবন্ধে আমরা টবে টমেটো চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে 5 টি টিপস নিয়ে আলোচনা করেছি। আপনার যদি বাগান তৈরির জায়গা না থাকে তবে টবগুলি বিশেষভাবে দরকারী, টবগুলি একটি বারান্দা, বারান্দার বহিঃপ্রাঙ্গণে স্থাপন করা যেতে পারে। টবে টমেটো চাষের একটি বড় সুবিধা হল বহনযোগ্যতা ফলে আপনি যেখানে খুশি টবটিকে সরিয়ে নিয়ে যেয়ে রাখতে পারবেন। টবে টমেটো চাষ চ্যালেঞ্জিং হতে পারে, তবে শীতের সবচেয়ে জনপ্রিয় সবজির হলো টমেটো। টবে টমেটো গাছ সফলভাবে বাড়ানোর জন্য পাঁচটি নিয়ন্ত্রণযোগ্য বিষয় অপরিহার্য। যেমন-
১. বড় টব ব্যবহার করুন
টমেটো চাষের সাফল্য নিশ্চিত করার জন্য আপনি করতে পারেন এমন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিসগুলির মধ্যে একটি হল যথেষ্ট বড় একটি পাত্র ব্যবহার করা—যত বড়, তত ভাল। টবে টমেটো চাষ পদ্ধতি তে একটি গাছের জন্য, আপনার কমপক্ষে 1 বর্গ ফুটের একটি টবের প্রয়োজন, তবে 2 বর্গফুট ভাল। পাঁচ-গ্যালন মাটি ধারণ করে এমন আকারের একটি টব গাছের জন্য উপযুক্ত । উচ্চ মানের জৈব সার, কোকোপিট মিশ্রিত মাটি দিয়ে টবটি পূরণ করুন এবং নিশ্চিত করুন যে টবে ভাল জল নিষ্কাশন ব্যবস্থা রয়েছে । কিছু টমেটো চাষীরা একই টবে ভেষজ বা অন্যান্য গাছ লাগানোর পরামর্শ দেন। নতুনদের টবে অতিরিক্ত উদ্ভিদ যোগ করা থেকে বিরত থাকা উচিত, এমনকি যদি আপনার কাছে একটি বিশাল টবও থাকে।
২. টমেটো চারা গভীরভাবে রোপণ করুন
বেশিরভাগ উদ্ভিদের চারাগুলি তাদের মূল টবে একই গভীরতায় রোপণ করা হয় কিন্তু টমেটো ব্যতিক্রম। টমেটোর (Tomato) চারা রোপণের সময়, নীচের কয়েক সেট পাতাগুলি সরিয়ে ফেলুন এবং যথেষ্ট গভীরভাবে একটি গর্ত খনন করুন যাতে গাছের বেশিরভাগ অংশ রোপণের গর্তে চাপা পড়ে যায়।
৩. ধারাবাহিকভাবে জলসেচ দিন
যেহেতু টবের মাটি দ্রুত শুকিয়ে যেতে পারে, টবে টমেটো চাষ পদ্ধতি তে টমেটো চাষের সাফল্য অর্জন সামঞ্জস্যপূর্ণ আর্দ্রতা বজায় রাখার উপর নির্ভর করে। মাটির আর্দ্রতা ধরে রাখা টবে গাছ লাগানোর সাথে আপনার মুখোমুখি হওয়া সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জগুলির মধ্যে একটি। মনে রাখবেন যে একটি টবের চারপাশে পরিবেষ্টিত তাপ মাটির মধ্যে রোপণের চেয়ে দ্রুত মাটিকে গরম করতে পারে । যদি একটি টমেটো (Tomato) গাছ খুব কম জল পায়, তাহলে গাছটি শুকিয়ে যাবে এবং দুর্বল হয়ে যাবে এবং টমেটোর ফুলের শেষ পচা হতে পারে। যদি আপনার গাছগুলি অসামঞ্জস্যপূর্ণ জল শোষণ করে তবে টমেটোর ফলগুলি ফাটতে পারে বা বিভক্ত হতে পারে। একটি সর্বোত্তম জল দেওয়ার অভ্যাস হল সকালে গাছে জল দেওয়া যাতে সারাদিন আর্দ্রতা পাওয়া যায় এবং পাতাগুলি শুকিয়ে না যায়। মাটিতে সরাসরি জল প্রয়োগ করুন এবং পাতা ভেজা এড়ানো গুরুত্বপূর্ণ: এটি ব্লাইট এবং ছত্রাকের আক্রমণকে উৎসাহিত করতে পারে। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম: মাটি আর্দ্র হওয়া উচিত কিন্তু ভেজা নয়। অত্যধিক জলের কারনে গাছের শিকড় পচে যেতে পারে। নিশ্চিত করুন যে টবে বেশ কয়েকটি জল নিষ্কাশন গর্ত রয়েছে। যদি টবে শুধুমাত্র একটি নিষ্কাশন গর্ত থাকে তবে আরও কয়েকটি তৈরি করুন।
৪. সার প্রয়োগ করুন
যখন টবে রোপণ করা হয় তখন প্রতি দুই সপ্তাহে তাদের সার প্রয়োগ করার প্রয়োজন হয়। নিশ্চিত করুন যে আপনার গাছগুলি তাদের প্রয়োজনীয় প্রাথমিক পুষ্টি পাচ্ছে - নাইট্রোজেন, ফসফরাস এবং পটাসিয়াম - যা টবে প্রায় সব উদ্ভিদ জন্মানোর জন্য প্রয়োজনীয়।
৫. সূর্যের কিরন আসতে দিন
সঠিকভাবে টবে টমেটো চাষ পদ্ধতি তে টমেটো (Tomato) চাষের জন্য পূর্ণ সূর্যের প্রয়োজন হয়, যার অর্থ প্রতিদিন সকাল 10 টা থেকে বিকাল 4 টা পর্যন্ত সূর্যের কিরণ গাছে পড়তে দিন। খুব বেশি রোদ অল্পবয়সী গাছগুলিকে মেরে ফেলতে পারে যদি তারা শক্ত না হয় বা বাইরের ক্রমবর্ধমান অবস্থার সাথে ধীরে ধীরে অভ্যস্ত হয়। আরো পড়ুন: • টবে ফুলকপি চাষ পদ্ধতি • টবে বাঁধাকপি চাষ পদ্ধতি • ফুলকপি চাষ সম্পর্কে প্রশ্ন-উত্তর  how to grow a tomato plant টবে টমেটো চাষ পদ্ধতি   Read the full article
0 notes
vagiplan · 2 years
Text
ফুলকপি চাষ পদ্ধতি সম্পর্কিত সমস্ত প্রশ্ন ও উত্তর
আপনি কি নিজে ফুলকপি (Cauliflower) চাষ করতে চান এবং ফুলকপি লাগানোর বিষয়ে কোন সন্দেহ আছে? এই নিবন্ধে আমরা ফুলকপি চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে প্রায়শই জিজ্ঞাসিত কিছু প্রশ্ন নিয়ে আলোচনা করেছি।
ফুলকপি চাষ করার উপযুক্ত জায়গা কোথায়?
সাধারণত পূর্ণ রোদে এবং 6 থেকে 7 এর মধ্যে pH সহ সমৃদ্ধ, আর্দ্র এবং সুনিষ্কাশিত মাটিতে বাড়তে পছন্দ করে। আপনাকে 12 থেকে 15 ইঞ্চি গভীরে মাটি আলগা করতে হবে।
আমি কপি গাছের পাশে কী কী রোপণ করতে পারি?
মটরশুটি এবং পেঁয়াজ চমৎকার পছন্দ। অন্যান্য শাকসবজি যা ফুলকপির সাথে সঙ্গী রোপণের জন্য সুপারিশ করা হয় তা হল: বিট, ব্রকলি, পালং শাক, শসা, মূলা।  
ফুলকপি কাটার পরে পুনরায় বৃদ্ধি পায়?
আপনার গাছ থেকে কপি কেটে ফেলার পরেও তা বাড়তে থাকবে। আপনার গাছের বৃদ্ধি বজায় রাখার জন্য, আপনাকে সপ্তাহে একবার 1 থেকে 1.5 ইঞ্চি জল দিতে হবে। ফুলকপির ফুলগুলি বড় হওয়ার সাথে সাথে সংগ্রহ করুন।
কেন কপিটির (Cauliflower) আকারের বিকৃতি ঘটেছে?
এই সমস্যাটি কপির বৃদ্ধির পরিবেশের উপর নির্ভর করে। যেমন প্রচণ্ড ঠাণ্ডা অথবা তাপের কারণেও কপি নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
কপি চাষ করতে কত জায়গা প্রয়োজন?
সমস্ত গাছের মতো, চারাগুলি খুব ছোট থেকে শুরু হয়। তবে পরিপক্কতায় বেশ বড় হতে পারে, প্রায়শই 2 ফুট জুড়ে পরিমাপ করা হয়। আপনাকে সারিতে 18 থেকে 24 ইঞ্চি দূরত্বে রাখতে হবে।
কেন কপির (Cauliflower) গাছ মারা যাচ্ছে?
এই কপি একটি শীতল আবহাওয়ার উদ্ভিদ যা গরম আবহাওয়ায় শুকিয়ে যাওয়ার জন্য সংবেদনশীল। যাইহোক, আপনাকে অতিরিক্ত জল দেওয়া এড়াতে হবে কারণ স্যাঁতসেঁতে এবং খারাপভাবে নিষ্কাশন মাটিতে ফুলকপি শুকিয়ে যেতে পারে।
ফুলকপি চাষ করার সেরা সময় কি?
বেশিরভাগ জাতের ফুলকপি রোপণের সর্বোত্তম সময় হল শীতে। তাই গ্রীষ্মের গরম তাপমাত্রা বৃদ্ধির আগে তারা বৃদ্ধি পায় এবং এমনকি তাদের ফুলের মাথাও তৈরি করে।
একটি কপির ফুল (Cauliflower) পরিপক্ক হতে কতদিন সময় লাগে?
বেশিরভাগ জাতগুলি পরিপক্ক হতে প্রায় দুই মাস সময় লাগে, যদিও কিছু জাত একটু দ্রুত হয় এবং অন্যগুলি তিন মাস পর্যন্ত সময় নিতে পারে।
ফুলকপিতে আমার কত ঘন ঘন জল দেওয়া উচিত?
আপনাকে প্রতি সপ্তাহে নিয়মিত 2 ইঞ্চি জল দিতে হবে। এমনকি স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের সাথেও, এর জন্য সাধারণত পরিপূরক জলের প্রয়োজন হয়। ��র্বোত্তম বৃদ্ধির জন্য, রোপণের 3 থেকে 4 সপ্তাহ পরে নাইট্রোজেন সার প্রয়োগ করুন।
ফুলকপি চাষ করার জন্য সেরা সার কী?
নাইট্রোজেন-সমৃদ্ধ সার সাধারণত পাতার বৃদ্ধিকে উৎসাহিত করার জন্য প্রয়োজন হয়। রোপণ শুরু করার আগে আপনাকে আপনার মাটিতে নাইট্রোজেন সমৃদ্ধ সার যোগ করতে হবে। যদিও অতিরিক্ত সার দেওয়ার ফলে ফাঁপা ডালপালা হতে পারে।
আমি কি টবে কপি চাষ করতে পারি?
যেকোনো ধরনের টবে চাষ করা যাবে, তবে আপনাকে নিশ্চিত হতে হবে যে এটির নীচে অন্তত একটি ভাল জল নিষ্কাশন গর্ত রয়েছে, কারণ আপনার গাছগুলি ভেজা মাটিতে খুব দ্রুত পচে যাবে। টবে কপি চাষের জন্য গাছগুলির সাধারণত আলগা, জৈব পদার্থ মিশ্রিত মাটির প্রয়োজন হয় যা আর্দ্রতা এবং পুষ্টি ধরে রাখে, তবে ভালভাবে জল নিষ্কাশন করে।
কেন আমার কপি গাছের পাতা হলুদ হয়ে যাচ্ছে?
এটি একটি শীতল আবহাওয়ার উদ্ভিদ যা গরম আবহাওয়ায় শুকিয়ে যাওয়ার জন্য সংবেদনশীল। এটি গ্রীষ্মের শেষের দিকে পরিপক্কতার কাছাকাছি থাকা গাছগুলিকে প্রভাবিত করে।
কপি চাষ‌ এর উপযুক্ত তাপমাত্রা কত?
রৌদ্রোজ্জ্বল দিনে 21 ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় ভাল জন্মে।
ফুলকপি (Cauliflower) জন্মানোর জন্য কোন ধরনের মাটি সবচেয়ে ভালো?
• 6.0 থেকে 7.0 পিএইচ সহ সুনিষ্কাশিত অথচ আর্দ্রতা-ধারণকারী এবং উর্বর মাটিতে ফুলকপি চাষ করুন। • কপি চাষ এর মূল্য নেই যদি না গাছগুলি তাদের বৃদ্ধির সময় অবিচ্ছিন্নভাবে জল এবং পুষ্টি শোষণ না করে। • বসন্ত বা শরৎকালে ভালভাবে জৈব সার বা এমনকি কম্পোস্ট যোগ করে আপনার মাটি উন্নত করতে হবে।
আমি কিভাবে কপির‌ জন্য মাটি প্রস্তুত করতে পারি?
মাটি আর্দ্র রাখুন যাতে বীজ শুকিয়ে না যায়। চারা গজানোর সময়, আপনাকে বাগানে একটি রৌদ্রোজ্জ্বল জায়গা বেছে নিতে হবে এবং খনন করে রোপণের জায়গাটি খুব ভালভাবে প্রস্তুত করতে হবে।
আমার কপি গাছের ফুল খুব ছোট কেন?
এটি খুব শীতল ক্রমবর্ধমান অবস্থা এবং বেশ উচ্চ আর্দ্রতা পছন্দ করে। তাদের গভীর সমৃদ্ধ মাটি প্রয়োজন এবং অবশ্যই সারা মৌসুমে ভালভাবে জল দেওয়া উচিত।
ফুলকপি (Cauliflower)‌ সম্পূর্ণ পরিপক্ক হতে কতদিন সময় লাগে?
সাধারণত ফসল তোলার জন্য প্রায় 80 দিন সময় নেয়। যখন গাছের মাথার ব্যাস প্রায় 3 ইঞ্চি হয়, তখন বাইরের পাতাগুলিকে সুতলি বা রাবার দিয়ে বেঁধে দিন। একে ব্লাঞ্চিং বলা হয় এবং এটি সূর্যালোক থেকে ফুলকে রক্ষা করে।
আমি কিভাবে ফুলকপি গাছের যত্ন নিতে পারি?
বেশিরভাগ সবজির মতো, ফুলকপিরও প্রতিদিন কমপক্ষে 6 ঘন্টা পূর্ণ সূর্যের প্রয়োজন এবং তার চেয়েও ভাল। এটি উর্বর, ভাল-নিষ্কাশিত, এমনকি প্রচুর পরিমাণে সমৃদ্ধ জৈব পদার্থ সহ আর্দ্র মাটিও প্রয়োজন। সর্বোত্তম এবং আদর্শ বৃদ্ধির জন্য এবং ক্লাবরুট রোগকে নিরুৎসাহিত করার জন্য মাটির pH 6.5 থেকে 6.8 এর মধ্যে হওয়া উচিত।
আমি কিভাবে সেরা ফুলকপি বাড়াতে পারি?
• জুলাই মাসে ফুলকপির বীজ বপন করুন। • প্রতি 18 ইঞ্চিতে তিনটি বীজ ফেলে অগভীরভাবে, এক-চতুর্থাংশ থেকে দেড় ইঞ্চি গভীরে বীজ রোপণ করুন। • চারা গজানোর সময় আপনাকে মাটি আর্দ্র রাখতে হবে। • একবার গাছগুলি বের হয়ে গেলে, তারপর 1টি দুর্বল চারাকে তুলে পাতলা করতে হবে।
কপির বৃদ্ধির জন্য কি পূর্ণ সূর্যের প্রয়োজন হয়?
কপি পূর্ণ রোদে এবং এমনকি সমৃদ্ধ, আর্দ্র, সুনিষ্কাশিত মাটিতে বেড়ে উঠতে পছন্দ করে যার pH 6 থেকে 7 এর মধ্যে থাকে। আপনাকে 12 থেকে 15 ইঞ্চি গভীরে মাটি আলগা করতে হবে।
আমি কীভাবে বারান্দায় ফুলকপি বাড়াতে পারি?
আপনাকে কমপক্ষে 12 ইঞ্চি ব্যাস এবং এমনকি 16 থেকে 18 ইঞ্চি জুড়ে এমন একটি টব বেছে নিতে হবে। তারপর উপরে 1/2 ইঞ্চি জায়গা রেখে টবটি মাটি দিয়ে ভরাট করুন । এর পরে, পাত্রের মাঝখানে চারটি বীজ রাখুন এবং তারপরে মাটি দিয়ে হালকাভাবে ঢেকে দিন।
আমি কি গ্রিনহাউসে কপি চাষ করতে পারি?
হ্যাঁ, আপনি গ্রিনহাউসে চাষ করতে পারেন। আরো পড়ুন: • টবে ফুলকপি চাষ পদ্ধতি • বাঁধাকপি চাষ পদ্ধতি • টবে বাঁধাকপি চাষ পদ্ধতি • how to grow cauliflower in pot   Read the full article
0 notes
vagiplan · 2 years
Text
টবে ফুলকপি চাষ পদ্ধতি - টবে ফুলকপি চাষ করার পদ্ধতি শিখে নিন
সঠিক ফুলকপি (Cauliflower) চাষ পদ্ধতি তে যথাযথ যত্ন দেওয়ার মাধ্যমে ভাল মানের ফুলকপি পাওয়া যায়। এই নিবন্ধে আমরা টবে ফুলকপি চাষ পদ্ধতি নিয়ে আলােচনা করেছি।
ফুলকপির (Cauliflower) পরিচিতি
এটি একটি বার্ষিক উদ্ভিদ যা বীজ দ্বারা চারা তৈরি হয়। সবজির শুধুমাত্র মাথার অংশই ভোজ্য। ফুলকপি টবে ও ক্ষেতে চাষ করা যায়। অন্যান্য সবজির তুলনায় এই কপি চাষ একটু কঠিন, কিন্তু সঠিক রক্ষণাবেক্ষণের অধীনে এবং যত্ন নেওয়ার ফলে আপনার ভাল ফলন হবে। উর্বর মাটি সহ টবে ফুলকপির বিকাশের জন্য অবিরাম জল এবং সুপারিশকৃত তাপমাত্রা প্রয়োজন। গাছ ভালোভাবে বেড়ে ওঠে দিনের বেলার 21-29 সেন্টিগ্রেডে তাপমাত্রায়। উচ্চ তাপমাত্রা কপির ক্ষতি করতে পারে এবং ফলন হ্রাস করতে পারে। বীজ থেকে এবং প্রতিস্থাপন করে চাষ করা যায়। এটি কার্বোহাইড্রেট, ডায়েটারি ফাইবার এবং প্রোটিনের সমৃদ্ধ উৎস।
টবের জন্য ফুলকপির জাত
হাইব্রিড জাতগুলি তাদের স্বল্প সময়ে বেড়ে ওঠার জন্য সুপারিশ করা হয়। হাইব্রিড জাতের ফসল তোলার সময়কাল ন্যূনতম 50 দিন। • স্নোবল: স্নোবল জাতটি একটি তুষার-সাদা জাত, এটি টবে ভাল জন্মে। ফসল কাটার সময়কাল 68 দিন। উর্বর, সুনিষ্কাশিত মাটি প্রয়োজন, পিএইচ মাত্রা 6.5 এবং 7.0 সহ সামান্য অম্লীয় প্রকৃতির। পূর্ণ রোদে ভালভাবে বৃদ্ধি পায়। • তুষার রাজা: তুষার রাজা একটি তাপ সহনশীল জাত যার ফসল সংগ্রহের সময়কাল 50 দিন। 7 থেকে 8 ইঞ্চি ব্যাসের সাদা ফুল তৈরি করে। টবে চাষ করার জন্য উপযুক্ত। • তুষার মুকুট: তুষার মুকুট রোগ প্রতিরোধী জাত, ফসল সংগ্রহের সময়কাল 55 দিন। এটির সাদা রঙের ফুল 7 থেকে 8 ইঞ্চি পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়। টবে চাষের জন্য উপযুক্ত।
টবে ফুলকপি চাষ এর মৌসুম
• ফুলকপি (Cauliflower) শীতল ঋতুর ফসল, শরৎ এবং বসন্তেও চাষ করা যায়। • কিছু জাত তাপ প্রতিরোধী, তাই আপনি শীতের শেষে চাষ করতে পারেন।
টবে ফুলকপি (Cauliflower) চাষের জন্য সর্বোত্তম মাটি
• গাছ বিভিন্ন রোগের ঝুঁকিতে থাকে। • উচ্চ মানের জৈব সার সমৃদ্ধ মাটি তৈরি করা হয়, বাগানের মাটিতে ব্যাকটেরিয়া থাকতে পারে যা গাছের ক্ষতি করতে পারে। • ফুলকপির উন্নতির জন্য মাটির আর্দ্রতা প্রয়োজন, তাই দীর্ঘ সময়ের জন্য আর্দ্রতা ধরে রাখতে টবের মাটিতে কোকোপিট মিশ্রিত করুন। • সঠিক জল নিষ্কাশনের জন্য কিছু পরিমাণে বালি মাটির সাথে মিশ্রিত করুন। মাটি যেন ব্যাকটেরিয়া মুক্ত থাকে। • মাটির pH মাত্রা 6.0 থেকে 7.5 হওয়া উচিত। মাটি বেশি অম্লীয় হলে, চুন যোগ করুন, বেশি অম্লীয় মাটি রোগের সম্ভাবনা বাড়ায়।
টবে ফুলকপি চাষ করার জন্য সেরা টব
• ফুলকপির বিকাশের জন্য একটি বড় ক্রমবর্ধমান মাধ্যম প্রয়োজন। কপির শিকড় প্রসারিত করার জন্য পর্যাপ্ত স্থান প্রয়োজন। • ন্যূনতম 12 ইঞ্চি গভীর এবং 10 ইঞ্চি চওড়া টব নির্বাচন করুন। একটি টবে একটি গাছ বাড়ান। • আপনি 2 থেকে 3 টি গাছ লাগাতে পারেন, যদি আপনি বড় বাক্স সংগ্রহ করেন। • টবে 2 থেকে 3টি জল নিষ্কাশিত হওয়ার গর্ত থাকা উচিত। • নিষ্কাশন ব্যবস্থা উন্নত করতে টবের নীচের পৃষ্ঠটি ছোট বা মাঝারি আকারের পাথর দিয়ে ঢেকে দিন। • একটি প্লাস্টিক/ ধাতু/ সিমেন্টের টব বেছে নিন, কারণ আর্দ্রতা এই টবগুলি দীর্ঘ সময়ের জন্য ধরে রাখে। মাটির টবে মাটি দ্রুত শুকিয়ে যায়।
টবে ফুলকপি চাষ করার জন্য আদর্শ তাপমাত্রা
• ফুলকপি শীতল দিনের তাপমাত্রা 21°C থেকে 29°C এর মধ্যে ভালো জন্মে। • বীজ বপনের জন্য আদর্শ তাপমাত্রা 10°C থেকে 30°C এর মধ্যে হওয়া উচিত। • ফুলকপির (Cauliflower) ফুলের পরিপক্কতার সময় আদর্শ তাপমাত্রা 15°C থেকে 20°C এর মধ্যে হওয়া উচিত। • উচ্চ তাপমাত্রা ফুলের রং রঙ এবং স্বাদ পরিবর্তন করে।  
টবে ফুলকপি (Cauliflower) চাষের জন্য চারা তৈরি
• বীজ থেকে ফুলকপির বংশবিস্তার করা যায় এবং আপনি যদি বীজ থেকে ফুলকপির চারা তৈরি করেন, তাহলে অঙ্কুরোদগম না হওয়া পর্যন্ত বীজ ট্রেতে বপন করুন। এবং তাদের পছন্দসই পাত্রে প্রতিস্থাপন। • অথবা সঞ্চিত নার্সারি বা বাগান থেকে সরাসরি চারা পেতে পারেন এবং পছন্দসই পাত্রে প্রতিস্থাপন করতে পারেন। • চারা থেকে ফুলকপি চাষ করার সুপারিশ করা হয়, বীজ অঙ্কুরোদগম সবসময় সফল হয় না।
বীজ থেকে টবে ফুলকপি চাষ
• বীজের ট্রে বা ছোট পাত্রে জৈব কম্পোস্ট মিশ্রিত মাটি দিয়ে ভরাট করুন। • ভাল মানের রোগ প্রতিরোধী বীজ কিনুন, বীজ সংরক্ষিত সমস্ত নার্সারি/বাগানে পাওয়া যায়। এমনকি আপনি অনলাইনে বীজ পেতে পারেন। • প্রতিটি গর্তে 1 থেকে 2টি বীজ বপন করুন এবং কম্পোস্টের একটি পাতলা স্তর দিয়ে ঢেকে দিন। • মাটির আর্দ্রতার মাত্রা বজায় রাখুন। বীজ অঙ্কুরিত হওয়ার জন্য মাটির তাপমাত্রা প্রায় 4 থেকে 5 সেন্টিগ্রেড হওয়া উচিত। • বীজের ট্রের জন্য 5 থেকে 6 ঘন্টা সূর্যালোক সরবরাহ করুন। অঙ্কুরিত হওয়ার জ��্য বীজের তাপমাত্রা 7 সেন্টিগ্রেড থেকে 30 সেন্টিগ্রেড থাকতে হয়। • বীজ অঙ্কুরিত হতে 5 থেকে 6 দিন সময় নেয়। অঙ্কুরিত হওয়ার পরে ভাল বৃদ্ধির জন্য তাপমাত্রা 15°C এর কাছাকাছি হওয়া উচিত। • চারা 4 থেকে 5 টি পাতার সাথে বের হলে, সেগুলিকে পছন্দসই পাত্রে প্রতিস্থাপন করুন।
ট্রান্সপ্ল্যান্ট করে টবে ফুলকপি চাষ
• প্রস্তুত মাটি দিয়ে টবের 1/3 অংশ পূরণ করুন এবং মাটিকে মসৃণভাবে চাপ দিন। • টবের মাটির মাঝখানে গর্ত তৈরি করুন, গর্তের গভীরতা চারার উচ্চতার উপর নির্ভর করে। • গর্তে চারা রোপণ করুন, শিকড় এবং নীচের কান্ডকে মাটি দিয়ে ঢেকে দিন। • একটি জলের ক্যান দিয়ে গাছটিকে আলতোভাবে জল দিন এবং টবটিকে এমন একটি রোদযুক্ত জায়গায় রাখুন যেখানে এটি 6 থেকে 7 ঘন্টা সূর্যালোক পায়।
টবে ফুলকপি চাষ এর প্রয়োজনীয় জলসেচ
• ফুলকপির (Cauliflower) জন্য আর্দ্র মাটি প্রয়োজন, তাই নিয়মিত জল দেওয়া প্রয়োজন। • জল নিষ্কাশন গর্ত থেকে জল বের না হওয়া পর্যন্ত গাছে জল দিন। • অঙ্কুরোদগম সময় এবং ফুল গঠনের সময় পর্যাপ্ত আর্দ্রতার মাত্রা বজায় রাখা উচিত। • গ্রীষ্মকালে প্রতিদিন গাছে জল দিন। আঙ্গুল দিয়ে জলের আর্দ্রতার মাত্রা পরীক্ষা করুন।
টবে ফুলকপি চাষ এর জন্য প্রয়োজনীয় সূর্যালোক
• ফুলকপি (Cauliflower) গাছের 6 থেকে 7 ঘন্টা সূর্যালোক প্রয়োজন। • ভালো সূর্যালোকে ভালো ফলন হয়।
টবে ফুলকপি চাষ এর জন্য সেরা অবস্থান
• ফুলকপির টবটি এমন জায়গায় স্থাপন করা উচিত, যেখানে এটি প্রচুর পরিমাণে সূর্যালোক এবং জলের ব্যবস্থা পায়। • আপনি টবটিকে বারান্দায়/বাড়ির পিছন দিকে/ বাগানে রাখতে পারেন।
টবে ফুলকপি চাষ এর প্রয়োজনীয় সার
• ফুলকপি ভারী, তাই ফুলকপিকে সুষম, জল দ্রবণীয় সার প্রয়োগ করুন। সারের NPK মাত্রা 10:10:10 হওয়া উচিত। • গাছ লাগানোর সময় জৈব কম্পোস্ট বা ভালোভাবে সার মিশিয়ে দিলে তা গাছে প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহ করবে। • প্রতি চার সপ্তাহের পর সার প্রয়োগ করুন।
টবে ফুলকপি বাড়ানোর জন্য কপি ঢেকে রাখা
• ব্লাঞ্চিং: ফুলকপির মাথা বা ফুলটিকে পাতা দিয়ে ঢেকে রাখার, মাথার রঙ এবং তাদের স্বাদের স্বাদ সংরক্ষণ করার একটি কৌশল। • যদি কপির ফুলটি ঢেকে রাখা বা ব্লাঞ্চিং না করা হয়, তাহলে সাদা রঙের বদলে সবুজ-বাদামী রঙের হবে এবং স্বাদ তেতো হয়ে যাবে। • 2-3 ইঞ্চি ব্যাস হয়ে গেলে ফুলটিকে ঢেকে রাখুন, বাইরের পাতা ভেঙে মাথায় চাপা দিয়ে দিন।
ফুলকপির কীটপতঙ্গ ও রোগ
• ভালো মানের রোগ প্রতিরোধী বীজ ব্যবহার করলে গাছগুলোকে রোগ ও পোকামাকড় থেকে রক্ষা করবে। • ম্যাগটস, এফিড, সাদা মাছি, হারলেকুইন বাগ ইত্যাদি হল ফুলকপি আক্রমণকারী কীট। • ক্লাবরুট, পাউডারি মিলডিউ এবং কালো পচা রোগগুলি ফুলকপিকে প্রভাবিত করে। • প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ না নিলে কীটপতঙ্গ গাছের পাতার ক্ষতি করে এবং ফুলে প্রবেশ করে। • পাতা ভেজা এড়ানোর মাধ্যমে ক্লাব রুট প্রতিরোধ করা যেতে পারে। • পোকামাকড় থেকে রক্ষা পেতে প্রাকৃতিক ও জৈব কীটনাশক নিম তেল বা রসুনের তেল স্প্রে ব্যবহার করুন।
ফসল তোলা
• ফসল তোলার সময় ফুলকপি বপনের সময়ের উপর নির্ভর করে। • ন্যূনতম সংগ্রহের সময়কাল হবে 55 থেকে 80 দিন। • মাথা সম্পূর্ণরূপে বিকশিত হয়ে গেলে ফুলকপি সংগ্রহ করা যেতে পারে (মাথার ব্যাস 6 থেকে 12 ইঞ্চি হওয়া উচিত)। • কপিটি একটি প্লাস্টিকের কভারে মুড়িয়ে ফ্রিজে সংরক্ষণ করা যেতে পারে। এটি এক সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে তাজা থাকতে পারে।
টবে ফুলকপি চাষের টিপস
• স্নোবল জাতের কপি টবে চাষের জন্য পরামর্শ দেওয়া হয়। তারা ক্রমবর্ধমান মরসুমে বেশি ফলন দেয়। • নাইট্রোজেনের উচ্চ পরিমাণে কপির ফুল ছোট হতে পারে। • গ্রীষ্মে, তাপ থেকে রক্ষা করার জন্য গাছের জন্য ছায়া প্রদান করুন। • খুব বেশি বা অত্যধিক ঠাণ্ডায় কপি মারা যেতে পারে। • নির্দেশাবলী অনুসারে গাছগুলিকে সার দিন। বড় আরো পড়ুন: • বাঁধাকপি চাষ পদ্ধতি • টবে বাঁধাকপি চাষ পদ্ধতি • টবে ব্রোকলি চাষ পদ্ধতি • HOW TO GROW CAULIFLOWER     Read the full article
0 notes
vagiplan · 2 years
Text
বাঁধাকপি চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে জেনে নিন
উপযুক্ত পদ্ধতিতে বাঁধাকপি চাষ করে ভাল মানের বাঁধাকপি পাওয়া যায়। এই নিবন্ধে আমরা বাঁধাকপি চাষ পদ্ধতি নিয়ে আলােচনা করেছি।
পরিচিতি
বাঁধাকপি (Cabbage) ব্রাসিকা পরিবারের একটি জনপ্রিয় জাত এবং একটি সবুজ সবজি হিসেবে পরিচিত। উদ্ভিদের একমাত্র অংশ যা সাধারণত খাওয়া হয় তা হল পাতার মাথা। আরও সঠিকভাবে বললে, অপরিণত পাতার গোলাকার গুচ্ছ। তথাকথিত বাঁধাকপির মাথাটি ব্যাপকভাবে রান্না করে, কাঁচা বিভিন্ন ধরণের খাবারের জন্য ব্যবহার করা হয়। এটি ভিটামিন সি-এর একটি চমৎকার উৎস। এছাড়াও এতে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে গ্লুটামিন রয়েছে, প্রদাহ-বিরোধী বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
আবহাওয়া
এটি আর্দ্র শীতল জলবায়ুতে সবচেয়ে ভাল জন্মায়। একটি গরম শুষ্ক বায়ুমণ্ডলে এর গুণমান খারাপ হয়ে যায় এবং অনেক সূক্ষ্ম গন্ধ নষ্ট হয়ে যায়। প্রায় 55°F থেকে 60°F এর মাটির তাপমাত্রায় অঙ্কুরোদগম সবচেয়ে ভালো হয়। এর নীচে এবং এর উপরে তাপমাত্রা উপযুক্ত নয়। ভাল, শক্ত চারা 20°F থেকে 25°F তাপমাত্রা সহ্য করতে পারে। এটি প্রধানত শীতকালে রবি ফসল হিসাবে জন্মায় ।
মাটি
বেলে দোআঁশ থেকে কাদামাটি পর্যন্ত বিভিন্ন ধরনের মাটিতে জন্মে। উচ্চতর উৎপাদনের জন্য এটির পিএইচ প্রয়োজন 5.5 থেকে 6.5 পর্যন্ত। মাটি জৈব পদার্থ এবং ভাল নিষ্কাশন সমৃদ্ধ হলে এটি ভালভাবে বৃদ্ধি পায়।
জমি প্রস্তুতি
প্রথম কাজ হলো জমি প্রস্তুত করা। 3 থেকে 4 বার লাঙল দিয়ে জমি প্রস্তুত করা হয়। প্রথম লাঙল মাটি ঘোরানো লাঙল দিয়ে করতে হবে এবং জৈব সার জমিতে ছড়িয়ে দিতে হবে। তারপর ‌জমি সমান করতে হবে, উপযুক্ত আকারের বেড এবং সেচের নালা তৈরি করতে হবে।
বীজের হার এবং চারা তৈরি
এক একরের জন্য সাধারণত 120 গ্রাম বীজের প্রয়োজন হয়। 160 m² এর চারা বেডে 480 কেজি শুকনো সার প্রয়োগ করুন এবং তারপর বীজতলায় বীজ বপন করুন। এতে এক একর জমির জন্য পর্যাপ্ত চারা উৎপাদন করা সম্ভব।
চারা রোপণ
বীজ বপনের প্রায় 25 দিন পর, 4-5 টি ছোট পাতা সহ চারা মূল জমিতে রোপণ করুন।
বাঁধাকপি চাষ পদ্ধতি তে চারা রোপণের ব্যবধান
• প্রারম্ভিক পরিপক্ক জাত - সারি থেকে সারিতে: 45 সেমি, উদ্ভিদ থেকে উদ্ভিদ: 30 সেমি। • দেরী পরিপক্ক জাত - সারি থেকে সারি: 60 সেমি, উদ্ভিদ থেকে উদ্ভিদ: 45 সেমি।
জলসেচ
ক্রমাগত সেচ সরবরাহ করুন। দুটি সেচের মধ্যে ব্যবধান নির্ভর করে জলবায়ু, মাটি এবং গাছের বৃদ্ধির উপর। শীত মৌসুমে 8-10 দিনের ব্যবধানে সেচ যথেষ্ট। এটি খরা সহ্য করতে পারে না। তাই সেচ ঘন ঘন এবং সমানভাবে প্রয়োগ করা উচিত, বিশেষ করে মাথার পাতার বিকাশের সময়কালে। তবে বৃষ্টির দিনে জল নিষ্কাশন করতে হবে।
ছাঁটাই ও আগাছা নিয়ন্ত্রণ
বাঁধাকপির পার্শ্ব অঙ্কুর বের হয়। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব পার্শ্ব অঙ্কুর অপসারণ করা প্রয়োজন। আগাছা যত তাড়াতাড়ি সম্ভব অপসারণ করতে হবে। তবে শিকড়ের ক্ষতি হবার সম্ভাবনা থাকায় খুব গভীর খোঁড়া উচিত নয়। বাঁধাকপি ক্ষেতে আগাছা নিয়ন্ত্রণের জন্য হার্বিসাইড ব্যবহার করা যেতে পারে।
সার প্রয়োগ
যেখানে মাটি তুলনামূলকভাবে অম্লীয় সেখানে অ্যামোনিয়াম সালফেটের পরিবর্তে ইউরিয়া ব্যবহার করা ভালো। মাটিতে বোরনের ঘাটতি থাকলে জমি তৈরির আগে 5-10 কেজি/হেক্টর বোরাক্স প্রয়োগ করতে হবে । তাছাড়া জৈব সার জমি চাষ দেওয়ার সময় প্রয়োগ করতে হয়।
ফসল সংগ্রহ
ফসল তোলার সময় সাধারণত মাথা পূর্ণ আকারে পৌঁছায় এবং দৃঢ় হয়। ফসল তোলা হয় মাথার পরিপক্কতা এবং বাজারে চাহিদার উপর নির্ভর করে। সাধারণত মাথা শক্ত হলে ফসল কাটা হয়।
বাঁধাকপির ফলন
সাধারণত পাহাড়: 70-80 টন/হেক্টর 150 দিনে।সমভূমি: 120 দিনে 25 - 35 টন/হেক্টর। বাঁধাকপির ফলন নির্ভর করে জাত, ক্রমবর্ধমান ঋতু এবং চাষ পদ্ধতি এর উপর। আরো পড়ুন: • টবে বাঁধাকপি চাষ পদ্ধতি • টবে ব্রোকলি চাষ পদ্ধতি • গাজর চাষ পদ্ধতি সম্পর্কিত প্রশ্নোত্তর  • how to grow cabbage at home Read the full article
0 notes
vagiplan · 3 years
Text
গাজর চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে সমস্ত প্রশ্ন ও উত্তর।
গাজর একটি শীতল-মরসুমের ফসল। উপযুক্ত জাত বাছাই করে এবং যথাযথ যত্ন দেওয়ার মাধ্যমে সঠিক গাজর চাষ পদ্ধতি তে গাজর চাষ করে ভাল মানের গাজর তৈরি করা যায়। পরিপক্ক গাজর উৎপাদন করতে 70 থেকে 80 দিনের প্রয়ােজন। এই নিবন্ধে আমরা গাজর চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে সমস্ত প্রশ্ন ও উত্তর নিয়ে আলোচনা করেছি।
1. গাজর সম্পূর্ণ বড় হতে কত সময় লাগে?
গাজর বিভিন্ন প্রকারে পাওয়া যায় এবং বেশিরভাগ জাতের পরিপক্ক হতে প্রায় 70 থেকে 80 দিন সময় লাগে। ছোট জাতের গাজর নিয়মিত জাতের চেয়ে একটু আগে পরিপক্ক হয়, সম্ভবত প্রায় 50 থেকে 60 দিন।
2. গাজর চাষের জন্য উপযুক্ত সময় কোনটি?
গাজরের স্থানীয় জাত রােপণের জন্য সবচেয়ে ভালাে সময় হল আগস্ট-সেপ্টেম্বর মাস। ইউরােপীয় জাতগুলি অক্টোবর-নভেম্বরে রােপণ করা হয়। গাজর
3.গাজর চাষের জন্য মাটি কিভাবে প্রস্তুত করবেন?
স্বাস্থ্যকর গাজর বৃদ্ধির জন্য মাটি প্রস্তুত করার সহজ পদ্ধতি হল: • 10-12 ইঞ্চি গভীরতায় মাটি চোষে মাটি তৈরি করুন। • ফসফরাসযুক্ত সার মাটিতে মিশিয়ে দিন। • মাটির পিএইচ 6.2 থেকে 6.8 থাকতে হবে। • উদ্ভিদের ভাল শেকর বৃদ্ধির জন্য মাটি যথেষ্ট আর্দ্র রাখুন। • মাটির কীটপতঙ্গের উপস্থিতি এড়াতে মাটির উপর সুপারিশকৃত ছত্রাকনাশক প্রয়োগ করুন।
4. গাজরের বীজ অঙ্কুরিত হতে কত সময় লাগে?
গাজরের বীজ অঙ্কুরিত হতে প্রায় 14-21 দিন সময় নেয়। অঙ্কুরের সময় মাটি আর্দ্র থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং শুষ্ক বা ঝড়াে আবহাওয়া অঙ্কুরােদগমের হারকে ধীর করে দিতে পারে।
5. একটি গাজর কতটা গভীরভাবে রােপণ করা উচিত?(গাজর চাষ পদ্ধতি)
যদি গাজর বীজের মাধ্যমে চাষ করা হয়, তবে সেগুলি মাটির উপরের পৃষ্ঠের কাছাকাছি বপন করা উচিত। বীজ বপন করা উচিত আনুমানিক 5 ��িমি গভীরতায়, অর্থাৎ এক ইঞ্চির এক-চতুর্থাংশ।
6. আপনি একটি গর্তে কতগুলি গাজরের বীজ রােপণ করবেন?(গাজর চাষ পদ্ধতি)
গাজরের বীজ রােপণের জন্য গর্ত একটি আঙুল দিয়ে তৈরি করতে হবে এবং প্রতিটি গর্তে 1 বা 2 টি বীজ স্থাপন করতে হবে। গর্তে বীজ বপনের একটি সাধারণ নিয়ম হল থাম্ব এবং তর্জনী দিয়ে এক চিমটি বীজ বাছাই করে গর্তে ফেলে দেওয়া। এটি সঠিক সংখ্যক বীজের অঙ্কুরােদগম এবং বৃদ্ধি সহজ করে।
7. একটি বীজ থেকে কয়টি গাজর পাওয়া যায়?
সুস্পষ্ট উত্তর হল একটি বীজ শুধুমাত্র একটি গাজর উৎপাদন করতে পারে। উখিত গাজরের সংখ্যা বীজ বপনের উপর নির্ভর করে এবং চারা বাড়তে শুরু করলে এটি জানা যাবে।
8. গাজর চাষের জন্য কতটা সূর্যালােক প্রয়ােজন?
গাজরকে এমন উদ্ভিদ বলে মনে করা হয় যার জন্য পূর্ণ সূর্যের আলাে প্রয়ােজন। গাজর চাষে ন্যূনতম 6 থেকে 8 ঘণ্টা�� জন্য সরাসরি সূর্যের আলাে প্রয়ােজন। উদ্ভিদের বিকাশের জন্য উদ্ভিদের সূর্যের আলাে প্রয়ােজন।
9. গাজরের কি বীজ আছে এবং গাজরের বীজ কোথা থেকে আসে?(গাজর চাষ পদ্ধতি)
হ্যা, গাজরের বীজ আছে এবং এই বীজ ডালপালার মাধ্যমে তৈরি হয়। গাজর উদ্ভিদকে দ্বিবার্ষিক বলে মনে করা হয় এবং তার বৃদ্ধির দ্বিতীয় বছরে 'আমবেল' উৎপন্ন হয় যা ফুলের একটি গ্রুপ যা বীজ উৎপন্ন করে। গাজর স্ব-পরাগায়নকারী উদ্ভিদ নয় অতএব বীজের বিকাশের জন্য উদ্ভিদের ক্রস- পরাগায়ন প্রয়ােজন।
10. গাজর কিভাবে প্রজনন করে?(গাজর চাষ পদ্ধতি)
গাজরের উদ্ভিদ ফুল উৎপন্ন করে এবং এই ফুলের একটি গুচ্ছ একটি ছাতা তৈরি করে। প্রতিটি আমবেল দুটি বীজ উৎপাদনে সক্ষম। বীজ উৎপাদনের জন্য পরাগায়ন প্রয়ােজন এবং একই প্রজাতি বা বিভিন্ন প্রজাতির মধ্যে ঘটতে পারে। ফুলের পুরুষ অংশ পরাগ উৎপন্ন করে এবং পরাগ ধারণ করে মৌমাছির মতাে প্রাণীর দ্বারা পরাগরেণু কলঙ্কে স্থানান্তরিত হয়। কলঙ্কের পরাগ একটি টিউবের মাধ্যমে ডিম্বাণুতে পৌঁছায় এবং গর্ভাধানের জন্য শুক্রাণু ছেড়ে দেয়। ভ্রণের গঠন নিষেকের পরে ঘটে এবং এটি একটি বীজের মধ্যে আবদ্ধ থাকে। বীজের মধ্যে এই ভ্রণটি নতুন গাজর উৎপাদনে সহায়ক। এই প্রজনন এবং নিষেক উদ্ভিদ জীবন চক্রের দ্বিতীয়ার্ধে ঘটে।
11. গাজর কিভাবে টবে চাষ করা যায়?(গাজর চাষ পদ্ধতি)
টবে গাজর চাষের সাফল্য নিশ্চিত করার জন্য একটু বেশি যত্ন প্রয়ােজন। টবে স্বাস্থ্যকর গাজর রাখার জন্য নিম্নলিখিতগুলি কাজগুলি করা যেতে পারে: • সঠিক গভীরতার টব চয়ন করুন (টবেগুলিতে প্রায় 40 লিটার কম্পােস্ট মিশ্রিত মাটি থাকা উচিত)। • এই অঞ্চলের আবহাওয়া উপযােগী সঠিক জাতের বীজ সংগ্রহ করুন। • গাজরের জন্য উপযুক্ত মাটি প্রস্তুত করুন। • বীজ বপনের সঠিক গভীরতা নিশ্চিত করুন (3 ইঞ্চি গর্ত, প্রায় 2.5 থেকে 3 ইঞ্চি দূরে)। • প্রয়ােজনে গাছগুলিকে পাতলা করুন। • সাপ্তাহিক ভিত্তিতে তরল সার যােগ করতে পারেন। • সেই অনুযায়ী গাছগুলিতে জল দিন। • 2 থেকে 2.5 মাস পরে এগুলি সংগ্রহ করুন।
13. একটি বর্গফুটে কয়টি গাজর রােপণ করা যায়?
গাজর গাছের একে অপরের মধ্যে ন্যূনতম 3 ইঞ্চি ব্যবধান প্রয়ােজন।
14. গাজর কতটা গভীর হয়?
গাজরের প্রতিটি জাতের একটি ভিন্ন দৈর্ঘ্য এবং মাত্রা রয়েছে। গাজরের দৈর্ঘ্য 5 ইঞ্চি থেকে 12 ইঞ্চি পর্যন্ত হয়।
15. গাজর চাষের জন্য টবের গভীরতা কত হওয়া উচিত?
গাজরের জন্য টবের গভীরতা কমপক্ষে 6-15 ইঞ্চি গভীর হওয়া উচিত যার উপর নির্ভর করে একটি গাজর বাড়ছে। সঠিক বৃদ্ধির সুবিধার্থে টবের প্রস্থ যথেষ্ট বড় হওয়া উচিত।
16. গাজর কোন মাসে তোলা হয় এবং কিভাবে জানা যায় যে গাজর তোলার জন্য প্রস্তুত?
যে জাতটি চাষ করা হচ্ছে তার উপর নির্ভর করে ফসল পাওয়া যায়। যদি স্থানীয় জাতগুলি আগস্ট-সেপ্টেম্বরে বপন করা হয়, তবে সেগুলি ডিসেম্বর-ফেব্রুয়ারি মাসে তোলা যায়। অক্টোবর-নভেম্বরে বপন করা ইউরােপীয় জাতের জন্য ফেব্রুয়ারি-মে মাসে ফসল তােলা যায়।
17. আপনি কিভাবে বড় গাজর জন্মাবেন?
ভাল বৃদ্ধির সুবিধার্থে, নিম্নলিখিতগুলি করা যেতে পারে: • গাছগুলি একবার 1 ইঞ্চি লম্বা হলে পাতলা করুন, যাতে তারা কমপক্ষে 3 ইঞ্চি দূরে থাকে। • প্রতি সপ্তাহে গাছগুলিতে এক ইঞ্চি জল দিন। • আগাছা পরিষ্কার করুন। • বপনের 5-6 সপ্তাহ পর সুষম সার ব্যবহার করুন। • মাটি কখনই পুরােপুরি শুকিয়ে যেতে দেবেন না।
18. গাজর চাষের জন্য কোন ধরনের মাটির প্রয়ােজন?(গাজর চাষ পদ্ধতি)
একটি আলগা পলিযুক্ত মাটি গাজর চাষের জন্য ভাল বলে বিবেচিত হয়। বেলে বা দোআঁশ ধরনের মাটি গাজরের জন্য উপযােগী, তবে এঁটেল মাটি পরিহার করতে হবে। মাটির একটি ভাল জল নিষ্কাশন বৈশিষ্ট্য থাকতে হবে। সর্বনিম্ন pH পরিসর 6 থেকে 6.5। গাজর লবণাক্ত অবস্থার প্রতি সংবেদনশীল তাই গাজর গজানাের জন্য লবনাক্ত মাটি ভাল নয়।
19. গাজর গাছের জন্য কতটা সার প্রয়ােজন এবং কতবার?
সঠিক মাটি পরীক্ষা গাছের প্রয়ােজনীয় সারের সঠিক পরিমাণ নির্ধারণ করবে, কিন্তু সাধারণ সুপারিশ হল NPK সার মিশ্রণ 2:3:4 @ 100 কেজি প্রতি হেক্টর জমিতে বীজ বপনের আগে যােগ করতে হবে। বপন প্রক্রিয়ার সপ্তাহ পর, অ্যামােনিয়াম নাইট্রেট 100-200 কেজি/হেক্টর হিসেবে প্রয়ােগ করা হয়। গাজর গাছের জন্য প্রয়ােজনীয় নাইট্রোজেন খুবই কম তাই মাত্র ৪০ কেজি/হেক্টর নাইট্রোজেন সরবরাহ করা হয়। একইভাবে, ফসফরাস 40 কেজি/হেক্টর এবং উচ্চ পটাসিয়াম পরিমাণ রােপণের 4 থেকে 8 সপ্তাহ পরে সরবরাহ করা হয়। খেয়াল রাখতে হবে যেন বেশি পরিমাণে কম্পােস্ট বা জৈব সার সরবরাহ না হয় অন্যথায় গাজর গাছে অপ্রীতিকর লােমশ শিকড় এবং আকার মােটা হয়ে যেতে পারে।
20. গাজরে কতবার জল দেওয়া উচিত এবং কত?(গাজর চাষ পদ্ধতি)
গাজর চাষের জন্য মনে রাখা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল মাটি কখনই শুকিয়ে যেতে দেওয়া উচিত নয় অপরদিকে অত্যধিক আর্দ্রতা হালকা রঙ এবং বড় ব্যাসের ছােট গাজর সৃষ্টি করতে পারে। বীজ বপনের পর হালকা সেচের প্রয়ােজন হয়। সেচ ব্যবস্থার মাধ্যমে দিনে একবার বা দুবার গাছগুলিকে জল সরবরাহ করা উচিত। শিকড়ের বিকাশের সময় জলের পরিমাণ ধীরে ধীরে হ্রাস করা উচিত যাতে অনুদৈর্ঘ্য বিভাজন বা শিকড়ের ফাটলের ঝুঁকি এড়ানাে যায়। এটিও সুপারিশ করা হয় যে বাগান এলাকায় জন্মানাে গাজরকে গাছের চারপাশ থেকে 4 ইঞ্চি মাটি খনন করে জল দেওয়া উচিত যাতে গভীরে জল দেওয়া সম্ভব হয়। শুধুমাত্র সকাল বেলায় জল সরবরাহ করা উচিত।
21. আপনি কিভাবে গাজর সংরক্ষণ করবেন?(গাজর চাষ পদ্ধতি)
গাজর ফ্রিজে প্রায় এক মাসের স্বল্পমেয়াদী সময়ের জন্য সংরক্ষণ করা যায়। 0 ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং 90% আর্দ্রতা বজায় রাখা একটি কোল্ড স্টোরেজ এলাকায় প্রায় 6 মাসের দীর্ঘ মেয়াদে গাজর বিপুল পরিমাণে সংরক্ষণ করা যেতে পারে।
22. গাজর কিভাবে এবং কখন তোলা হয়?(গাজর চাষ পদ্ধতি)
যখন গাজর 20 মিমি ব্যাস আকারের হয়। কোমল এবং তরুণ দেখায়, সেগুলি তোলা উচিত। ছোটো গাজর প্রাপ্তির জন্য প্রয়ােজনীয়তার উপর ভিত্তি করে তোলা হয়, ফসল তােলা হয় তাড়াতাড়ি।
23. গাজরের গাছে কী কী রােগ এবং কীটপতঙ্গ রয়েছে এবং সেগুলি কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায়?
গাজর গাছের কীটপতঙ্গ হল এফিড, নেমাটোড এবং লাল মাকড়সা যা সুপারিশকৃত কীটনাশক স্প্রে করে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। একইভাবে, গাজর গাছের সাধারণ রােগ হল অল্টার্নিয়া ব্লাইট, গাজরের মরিচা, অ্যাস্টার হলুদ রােগ এবং ব্যাকটেরিয়া ব্লাইট; এগুলাে রােগ প্রতিরােধী জাত ব্যবহার করে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। উদ্ভিদ সুস্থ রাখার জন্য সাধারণ জমি ব্যবস্থাপনার কৌশলগুলি হল: • ভাল জল নিষ্কাশন বৈশিষ্ট্যযুক্ত আর্দ্র মাটি নির্বাচন করা উচিত। • ভালাে মানের এবং রােগ প্রতিরােধী বীজ নির্বাচন করুন। • সঠিক এবং সময়মত ফসল লাগাবার অভ্যাস করুন। • সর্বদা খামারে আগাছা ব্যবস্থাপনা অনুশীলন করুন। • উষ্ণ মৌসুমের ফসল হিসেবে গাজর চাষ করার চেষ্টা করবেন না। • সুপারিশকৃত কীটনাশক এবং ছত্রাকনাশক ব্যবহার করুন যখনই সমস্যাটি গুরুতর। • কীটপতঙ্গ এবং রােগকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে প্রাকৃতিক উপায়ে মাটি শােধন এবং জৈব কীটনাশক নিম তেল স্প্রে ব্যবহার করুন।
24. গাজর চ���ষের জন্য কোন জলবায়ু সবচেয়ে উপযােগী?( গাজর চাষ পদ্ধতি)
গাজর শীতল আবহাওয়ায় জন্মাতে পছন্দ করে, তবে কখনও কখনও উষ্ণ আবহাওয়াতেও জন্মে। গাজরের বৃদ্ধির জন্য সর্বোত্তম তাপমাত্রার পরিসীমা 15°-20°সেলসিয়াস। তবে যখন শীতল অঞ্চলের তাপমাত্রা 10°C এর নিচে চলে যায় তখন উৎপাদিত গাজরের গুণ পাতলা এবং ফ্যাকাশে হয়ে যায়। স্বাভাবিক পরিসরের বাইরে তাপমাত্রা অর্থাৎ উচ্চ তাপমাত্রার কারণে গাজর ছােট এবং মােটা হয়ে যায়। গাজর গাছের প্রতি সপ্তাহে উষ্ণ অবস্থায় 25 মিমি জল প্রয়ােজন এবং যখন এটি শুকিয়ে যায়, তাদের প্রতি সপ্তাহে 50 মিলিমিটার জল প্রয়ােজন। গাজরের খামারে আর্দ্রতা স্থির থাকতে হবে। পড়ুন: গাজর চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে আরও পড়ুন... Read the full article
0 notes
vagiplan · 3 years
Text
জমিতে গাজর চাষ করতে চাইলে গাজর চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে সম্পূর্ণ জানুন
গাজর একটি সুস্বাদু মূল জাতীয় সবজি এবং বাড়ীর সবজি বাগানে বেড়ে ওঠা এবং যত্ন নেওয়া সহজ। গাজর চাষের জন্য সামান্য রক্ষণাবেক্ষণের প্রয়োজন হয়, ফলে এটি বাড়ির পিছনের বাগানের প্লট বা উঁচু জমিতে রোপণের জন্য আদর্শ। আপনি যদি আপনার জমিতে গাজর চাষ করতে চান তবে এই নিবন্ধটি পড়ুন। এই নিবন্ধে আমরা গাজর চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা করেছি।
কোথায় গাজর লাগাতে হবে
• সম্পূর্ণ রোদ পাওয়া জমিতে গাজর লাগান, গাজর আংশিক ছায়ায় ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পাবে। • গভীর, আলগা, ভালভাবে কাজ করা এবং ভালভাবে জল নিষ্কাশিত মাটিতে গাজর রোপণ করুন। রোপণের আগে জমিতে কয়েক ইঞ্চি কম্পোস্ট বা বাণিজ্যিক জৈব সার মিশ্রণ করুন। মাটি 12 ইঞ্চি (30 সেমি) বা তার বেশি গভীরভাবে খুঁড়ে নিন। • বীজ বপনের আগে জমি থেকে পাথর এবং কঠিন বস্তু সরান। নাহলে গাজরের আকার বিকৃত হয়ে যাবে যদি তাদের শিকড় বাধা হয়ে দাঁড়ায়। • উর্বরতা বৃদ্ধি করার জন্য রোপণের আগে মাটিতে রক ফসফেট বা কাঠের ছাই ব্যবহার করুন। • এটি 5.5 থেকে 6.8 পর্যন্ত পিএইচ সমৃদ্ধ মাটি পছন্দ করে।
গাজর রোপণের সময়
• এটি একটি শীতল আবহাওয়ার ফসল যা বসন্তের শেষে বা শরতের শুরুতে সবচেয়ে বেশি জন্মে। • গাজরের অঙ্কুরিত হওয়ার জন্য মাটির তাপমাত্রা প্রায় 7°C - 29°C হওয়া প্রয়োজন, ঠান্ডা মাটিতে অঙ্কুরোদগম ধীর হবে। • গাজর 15°C - 18°C গড় তাপমাত্রায় ভাল জন্মে। • খুব উষ্ণ মাটি বা আবহাওয়ায় গাজর জন্মানোর চেষ্টার মূল্য নেই; কারণ এই সময় ভালোভাবে গাজর জন্মাবে না এবং গাজরের স্বাদ অন্যরকম হবে। শীতল আবহাওয়া এবং মাটিতে গাজর সবচেয়ে সুস্বাদু হয়। • হালকা শরৎ এর থেকে শুরু করে বসন্তের শেষ পর্যন্ত গাজর চাষ হয়।
গাজর রোপণ
• গাজরের বীজ প্রায় 1 ইঞ্চি (2.5 সেমি) গভীরে বপন করুন। উষ্ণ, শুষ্ক আবহাওয়ায় গাজরের বীজ ½ ইঞ্চিরও বেশি গভীরে বপন করুন। • অঙ্কুরোদগম 14 থেকে 21 দিনের মধ্যে ঘটবে, বীজতলা অঙ্কুর না হওয়া পর্যন্ত শুধু আর্দ্র রাখুন। • বীজ বপনের আগে রাতারাতি বা কয়েক ঘণ্টা উষ্ণ জলে ভিজিয়ে রাখুন, ফলে অঙ্কুরোদগমের গতি বাড়াবে। • ছরিয়ে গাজর লাগালে প্রায় 4 ইঞ্চি (10 cm) প্রশস্ত জমির প্রয়োজন সব দিকের মধ্যে পৃথক। অপরদিকে সারি করে লাগালে প্রায় 3 ইঞ্চি (7.6 cm) জায়গা প্রয়োজন।
গাজর চাষ পদ্ধতি তে জলসেচ
• দ্রুত বৃদ্ধি নিশ্চিত করতে গাজর গাছ গুলি সমানভাবে আর্দ্র রাখুন। • মাটি শুকিয়ে যেতে দেবেন না। শিকড় পরিপক্কতার কাছে আসার সাথে সাথে জল দেওয়া হ্রাস করুন, ক্রমবর্ধমান সময়ের শেষে খুব বেশি আর্দ্রতায় শিকড় ফেটে যাবে। • রোপণের আগে, মূলের বৃদ্ধির জন্য অতিরিক্ত পটাসিয়াম প্রদানের জন্য রোপণের জমিতে কাঠের ছাই ছড়িয়ে দিন।
গাজর চাষ পদ্ধতি তে গাজরের পরিচর্যা
• গাজর চাষ পদ্ধতি তে গাজর পাতলা করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। দুটি পর্যায়ে পাতলা গাজর: (1) যখন চারাগুলি প্রায় 2 ইঞ্চি লম্বা হয় তখন পাতলা গাছগুলি সারিতে 2 ইঞ্চি দূরে দাঁড়িয়ে থাকে, দুর্বল গাছগুলি ছিঁড়ে ফেলুন তবে উদ্ভিদের শিকড়ের ক্ষতি করবেন না। (2) মাঝামাঝি সময়ে। গাজরের মধ্যে সমান জায়গা রেখে কিছু বাচ্চা গাজর তুলে দিন যা পুরো আকারে বাড়তে থাকবে। • ভালভাবে আগাছা গুলি তুলে ফেলুন। গাজরের শিকড়ের ক্ষতি এড়াতে অগভীর চাষ প্রয়োজন। গাজর আগাছার সাথে প্রতিযোগিতা করতে পারে না।  
গাজর চাষ পদ্ধতি তে পোকা নিয়ন্ত্রণ
• গাজরের কোনো মারাত্মক পোকা - মাকড়ের সমস্যা নেই। মাঝে মাঝে এফিড, গাজরের মরিচা মাছি সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
গাজরের রোগ
• গাজরের কোনো গুরুতর রোগের সমস্যা নেই। লিফ ব্লাইট এবং রুট-নট নেমাটোড মাঝে মাঝে গাজরকে আক্রমণ করতে পারে, তার জন্য নিম তেল ব্যবহার করা যেতে পারে।
গাজর তোলা
• গাজর ব্যবহার করার জন্য যথেষ্ট বড় হওয়ার পরে যে কোনও সময় তোলা যায়। • পরিপক্ক গাজর জাতের উপর নির্ভর করে বীজ বপনের 50 থেকে 80 দিন পর ফসল তোলার জন্য প্রস্তুত হতে হবে। • বাচ্চা গাজর 30 থেকে 40 দিনের মধ্যে তোলা যায়। • যখন আপনি ফসল তোলার জন্য প্রস্তুত হন তখন আকার এবং স্বাদ পরীক্ষা করতে একটি বা দুটি গাজর তুলুন। • গাজর আলতো করে হাত দিয়ে তুলুন যেখানে মাটি আলগা। যেখানে মাটি ভারী সেখানে মাটি আলগা করুন এবং তারপর আলতো করে শিকড় তুলুন যাতে তারা ভেঙে না যায়। মাটি আর্দ্র হলে গাজর টানুন। অন্যথায় মাটিতে থাকা গাজরের শিকড়কে বিরক্ত করবেন না। পড়ুন: • মুলা চাষ পদ্ধতি • ডালিয়া ফুল চাষ পদ্ধতি • চন্দ্রমল্লিকা চাষ পদ্ধতি Read the full article
0 notes
vagiplan · 3 years
Text
মুলা চাষ পদ্ধতি শিখে নিন - আধুনিক পদ্ধতিতে জমিতে মুলা চাষ করুন।
Tumblr media
মুলা (Radish) একটি শীতল-মরসুমের ফসল এবং শীতকালীন অঞ্চলে বছরের বেশিরভাগ সময়ই চাষ করা যেতে পারে। উপযুক্ত জাত বাছাই করে এবং যথাযথ যত্ন দেওয়ার মাধ্যমে সঠিক মুলা চাষ পদ্ধতি তে মুলা (Radish) চাষ করে ভাল মানের মুলা (Radish) পাওয়া যায়। পরিপক্ক ফল উৎপাদন করতে 40 থেকে 60 দিনের প্রয়ােজন। এই নিবন্ধে আমরা মুলা চাষ পদ্ধতি নিয়ে আলােচনা করেছি।
মুলার (Radish) পরিচিতি
গ্রীষ্মমন্ডলীয় এবং নাতিশীতােষ্ণ অঞ্চলে এটি একটি জনপ্রিয় সবজি। দ্রুত বৃদ্ধি হওয়ায় এটি সহজেই সাথী ফসল হিসেবে রােপণ করা যায় অথবা অন্যান্য সবজির সারির মধ্যে রোপন করা যায়। মুলার (Radish) উৎপত্তি‌ সম্ভবত চীনে। দক্ষিণ এশিয়ায় এটি প্রাচীনকাল থেকেই চাষ করা হয়েছে বলে মনে হয়। এটি প্রাচীন মিশরীয় এবং গ্রীকদের মধ্যে জনপ্রিয় ছিল। মুলার বােটানিক্যাল নাম ''রাফানাস স্যাটিভাস''। এর দুটি স্বতন্ত্র বংশগত গােষ্ঠী রয়েছে। এশিয়াটিক জাতগুলি মূলত গ্রীষ্মমন্ডলীয় আবহাওয়ার জন্য। অন্যদিকে ইউরােপীয় জাতগুলি উপ-গ্রীষ্মমন্ডলীয় জলবায়ুর সমভূমিতে এবং নাতিশীতােষ্ণ জলবায়ুর পাহাড়ে মুলা উৎপন্ন করে।
Tumblr media
মুলার উন্নত জাত
মুলা চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে জানার আগে মুলার স্থানীয় জাত সম্পর্কে ধারণা থাকা উচিত, সেই অনুযায়ী আপনি আপনার মুলা চাষ শুরু করুন। • চাইনিজ পিঙ্ক (Chinese pink) ত্বক উজ্জ্বল লাল এবং সাদা, কঠিন এবং হালকা তীক্ষ। শিকড় 30-40 সেন্টিমিটার লম্বা এবং একটি আধা-ভোতা প্রান্ত। এটি পাহাড়ের জন্য একটি ভাল জাত কিন্তু মৃদু জলবায়ুর সাথে সমতলে চাষ করা যায়। বীজ উৎপাদনের জন্য এটির কম তাপমাত্রা প্রয়ােজন। • জাপানি সাদা (Japanese white) শিকড় নলাকার, দৈর্ঘ্য 22-25 সেমি এবং ব্যাস 5 সেমি। ত্বক তুষার সাদা, কঠিন এবং হালকা স্বাদযুক্ত। এটি 45 দিনে পরিপক্ক হয়। এটি অক্টোবর থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে সমতলে এবং জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত পাহাড়ে বেড়ে ওঠার জন্য উপযুক্ত। • THR-I-I শিকড় পাতলা, প্রায় 30 সেন্টিমিটার লম্বা। প্রতিটির ওজন প্রায় 300 গ্রাম। মূল পৃষ্ঠ মসৃণ, উজ্জ্বল এবং সাদা। ফসল কাটার পরিপক্কতা পেতে প্রায় 45 দিন সময় নেয়। • সাদা আইক্লিক (white icicle) এটি একটি ইউরােপীয় জাত যা 30 দিনে পরিপক্ক হয়। ত্বক খাটি সাদা। কোমল, সরস, হালকা এবং মিষ্টি স্বাদযুক্ত। এটি সমতল অঞ্চলে ভাল ফসল দিয়েছে।
মুলা চাষের আবহাওয়া
সাধারণত মুলা একটি শীত মৌসুমের ফসল কিন্তু এশিয়াটিক জাতগুলি ইউরােপীয় বা নাতিশীতােষ্ণ জাতের চেয়ে বেশি তাপ প্রতিরােধ করতে পারে। এটি 10 থেকে 15 ডিগ্রি সেলসিয়াসে সর্বোত্তম স্বাদ এবং আকার অর্জন করে। গরম আবহাওয়ার সময়, ভােজ্য আকারে পৌঁছানাের আগে শিকড় শক্ত এবং তীক্ষ হয়ে যায় এবং তাই ছােট আকারে থাকাকালীন ফসল কাটা উচিত।
সঠিক মুলা চাষ পদ্ধতি তে মুলা চাষের জন্য উপযুক্ত মাটি
যে কোন ধরনের ভাল জল নিষ্কাশন এবং আলগা মাটিতে মুলা জন্মায়। 6-8 ইঞ্চি গভীরতায় খনন করা মাটি চাষের জন্য আরও উপযুক্ত। জৈব পদার্থ দিয়ে সমৃদ্ধ করার জন্য খামার সার বা কম্পােস্ট যােগ করুন। 6.0 -7.5 এর pH পরিসীমা যুক্ত মাটি ���ুলা চাষের জন্য অধিক উপযােগী।
মুলা চাষের জন্য জমি প্রস্তুতি
মাটি 30-40 সেন্টিমিটার গভীরতায় চাষ করা উচিত। মুলার জন্য মাটি পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে প্রস্তুত করা হয় যাতে শিকড়ের বিকাশে কোন অসুবিধা থাকে না। সাধারণত প্রায় 30 সেন্টিমিটার গভীরে প্রথম চাষ বাঁকানাে লাঙ্গলের সাহায্যে এবং বাকি ৫-১০ টি দেশি লাঙ্গল দিয়ে করা হয়।
সঠিক মুলা চাষ পদ্ধতি তে মুলা চাষ এর সময়
যেহেতু এটি একটি শীত মৌসুমের ফসল, তাই শীত মৌসুমে সমতল অঞ্চলে এর চাষ প্রস্তুত করা হয়। সেপ্টেম্বর থেকে জানুয়ারির মধ্যে যেকোনাে সময় বপন করা যেতে পারে কারণ এটি হিম বা অত্যন্ত ঠান্ডা আবহাওয়ার দ্বারা প্রভাবিত হয় না। এটি মার্চ থেকে আগস্ট পর্যন্ত পাহাড়ে জন্মে। যেসব অঞ্চলে গ্রীষ্ম হালকা হয়, গ্রীষ্মের কয়েক মাস বাদে সারা বছরই এটি চাষ করা যায়।
সঠিক মুলা চাষ পদ্ধতি তে বীজ বপন পদ্ধতি
সঠিক মুলা চাষ পদ্ধতি তে মুলা দুইভাবে বপন করা হয়- লাইন বপন: বীজ বালি বা মাটির সাথে 1:4 অনুপাতে মিশ্রিত করা হয় এবং হাত দিয়ে একটি সারিতে ছরিয়ে দেওয়া হয় তারপর মাটি দিয়ে ঢেকে দেওয়া হয়। ছড়িয়ে বপন: বীজ বালি বা মাটির সাথে 1:4 অনুপাতে মিশ্রিত হয় এবং যতটা সম্ভব মাঠের উপর ছড়িয়ে ছিটিয়ে দেওয়া হয়। তবে এতে মাটির কিছু অংশে বীজ পড়তে বাকি থেকে যায়।
Tumblr media
মুলার জন্য পানির প্রয়ােজনীয়তা
মাটি আর্দ্র রাখার জন্য গাছের নিয়মিত জলসেচ প্রয়ােজন। 4-5 দিন বাদে বাদে সেচ দিন। অতিরিক্ত জল দেবেন না অন্যথায় গোড়া পচে যাবে অথবা বিভক্ত হয়ে যাবে। মাটির আর্দ্রতার উপর নির্ভর করে সেচ দেওয়া যেতে পারে।
মুলা গাছের জন্য সার এবং সার প্রয়ােগ
জমি তৈরির সময় খামারবাড়ির সার ভালােভাবে মিশিয়ে দিতে হবে, যেখানে বীজ বপনের আগে সারিতে পটাসিক ফসফেটিক এবং আধা ডােজ নাইট্রোজেন সার প্রয়ােগ করা যেতে পারে। নাইট্রোজেন সারের অবশিষ্ট অর্ধেক ডােজ সেচের সাথে প্রয়ােগ করা উচিত যখন গাছগুলি জোরালাে ভাবে বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। এটি একটি দ্রুত বর্ধনশীল ফসল, তাই মাটি উদ্ভিদের পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ হওয়া উচিত। ক্ষেতের এক হেক্টর জমিতে 25-40 টন নাইট্রোজেন, 18-50 কেজি অ্যামােনিয়াম সালফেট আকারে ফসফরাস, 50 কেজি সুপার ফসফেট আকারে এবং পটাশ, 50 পটাশ যােগ করুন।
মুলা (Radish) লাগানাের টিপস
মুলা জন্মানাের সর্বোত্তম উপায় হল শীতের প্রথম দিকে বীজ রােপণ করা। মুলা হল একটি বাগানে চাষ করা প্রথম সবজি, তাই তাড়াতাড়ি রােপণ করাটাই মূল বিষয়। একটি মুলা জন্মানাের সর্বোত্তম উপায় হল বীজ আধা ইঞ্চি গভীর এবং এক ইঞ্চি পরপর রােপণ করা। আগামী চার থেকে ছয় দিনের মধ্যে গাছগুলি অঙ্কুরিত হয়ে উঠে আসবে। ভালোভাবে বাড়িয়ে তোলার অন্যতম সেরা টিপস হল আপনার বাগানকে আগাছামুক্ত রাখা। আগাছা বেড়ে ওঠার সাথে পুষ্টির লুণ্ঠন করে এবং যদি আপনি আগাছা আপনার বাগানে জন্মাতে দেন তবে আপনার ভাল মুলা থাকবে না।
মুলা আহরণ
মুলা আকারে কতটা বাড়িয়ে তোলা হবে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। যদি আপনি খুব বেশি সময় ধরে মাটিতে মুলা ফেলে রাখেন তবে এটি অখাদ্য হয়ে যায়। সাধারণত বীজ বপনের তৃতীয় সপ্তাহ থেকে ফসল সংগ্রহ করা যায়। পরিপক্ক মুলা মাটি থেকে টেনে বের করুন এবং সবুজ চূড়াটি কেটে ফেলুন। কাটা ফসল সংরক্ষ করুন এবং এক সপ্তাহের মধ্যে ব্যবহার করুন। পরবর্তী মৌসুমের জন্য বীজ সংরক্ষণ করাতে মাটিতে  গাছ বাড়িয়ে তুলুন এবং ফুল ও ফল হতে দিন।
Tumblr media
মুলার ফলন
সঠিক মুলা চাষ পদ্ধতি তে মুলা চাষ করলে ইউরােপীয় বা নাতিশীতোষ্ণ জাতগুলি 25-30 দিনের মধ্যে হেক্টর প্রতি 80-100 কুইন্টাল মুলা উৎপন্ন করে। যেখানে এশিয়াটিক গ্রীষ্মমণ্ডলীয় জাতগুলি 40-60 দিনে প্রতি হেক্টরে 150-250 কুইন্টাল মুলা উৎপন্ন করে।
Tumblr media
মুলার ছবি
মুলা চাষ পদ্ধতি এবং বৃদ্ধি সম্পর্কে কিছু তথ্য (how Radish grow) :
• যদি আপনি বীজ থেকে মুলা চাষ করে থাকেন,তবে সাধারণত আর্দ্রতার মাত্রার উপর নির্ভর করে 5 ��েকে ৪ দিনের মধ্যে অঙ্কুরিত হয়। • মুলা টবে জন্মাতে পারে। উখিত বিছানা, বাড়ির পিছনের দিকের উঠোন এবং বারান্দায় বেড়ে ওঠা সহজ। • রােপণের পর প্রথম ফসল পেতে 4 থেকে 5 সপ্তাহ সময় নেয়। • শীতল আবহাওয়ায় মুলা ভাল জন্মে কিন্তু ভাল সূর্যের আলাে প্রয়ােজন। • মুলা মূল জাতীয় ফসলের জন্য মাটি গুরুত্বপূর্ণ, সাধারণত, মুলা ভাল জৈব পদার্থযুক্ত উর্বর, ভাল জল নিষ্কাশন, বেলে মাটি (গভীর) পছন্দ করে। • যদি আপনি টবে চাষ করেন তবে কম্পােস্ট সার যােগ করা সব সময়ই একটি ভাল ধারণা। • মাটির আর্দ্রতার উপর নির্ভর করে প্রতি সপ্তাহে কমপক্ষে 1 ইঞ্চি জলের প্রয়ােজন, অতিরিক্ত জল দেবেন না বা মাটি সম্পূর্ণ শুকিয়ে যাবেন না। • মুলা বিভক্ত হওয়ার কারণ হল যে আপনি তাদের দীর্ঘদিন ধরে মাটিতে রেখেছিলেন। • মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টের পাশাপাশি, মুলার জন্য সুষম সার N: P: K (নাইট্রোজেন, ফসফরাস এবং পটাশিয়াম) প্রয়ােজন। পড়ুন: • আধুনিক কদু চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে জেনে নিন • সঠিক পদ্ধতিতে কলমি লতা চাষ করুন Read the full article
0 notes
vagiplan · 3 years
Text
নিম তেল তৈরি - ঘরোয়া পদ্ধতিতে নিম কীটনাশক তৈরি করুন।
গ্রীষ্মমণ্ডলীয় নিম গাছের বীজ থেকে তৈরি তেলকে নিম তেল বলে। তাছাড়া নিম গাছের ফল ও বীজ থেকে তেল তৈরি হয়। এটি একটি দক্ষিণ এশিয়ার গাছ যা পৃথিবীর অন্যান্য গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অঞ্চলগুলিতে জন্মায়।
নিম তেল কি
নিম তেল একটি প্রাকৃতিক কীটনাশক যা নিম গাছের বীজ ও পাতা থেকে তৈরি। এটি বিশ্বজুড়ে ব্যবহারের বিস্তৃত ইতিহাস রয়েছে। অনেক অবস্থায় এটি চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়েছে। এটিতে একটি তীব্র গন্ধ রয়েছে, ফ্যাটি অ্যাসিড এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান বেশি আছে। ত্বকের ক্রিম, বডি লােশন, চুলের পণ্য এবং প্রসাধনীগুলির মতাে বেশ কয়েকটি সৌন্দর্য পণ্যগুলিতে ব্যবহৃত হয়। নিম গাছ পিএইচ 10 পর্যন্ত মাটিতে বৃদ্ধি পেতে পারে। এটি ভারতীয় উপমহাদেশের সবচেয়ে বহুমুখী এবং গুরুত্বপূর্ণ গাছগুলির মধ্যে একটি। জৈব চাষ এবং ওষুধের জন্য নিম গাছ থেকে বাণিজ্যিকভাবে প্রাপ্ত পণ্যগুলির মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
নিম তেল তৈরির উপায়
নিম গাছের দুটি ভিন্ন অংশ থেকে নিম তেল প্রস্তুত করা হয়। আপনি বীজের বীজের মাধ্যমে করতে পারেন বা গাছের পাতা ব্যবহার করে করতে পারেন। বীজ থেকে নিষ্কাশিত তেল ঠান্ডা চাপযুক্ত এবং এটি সবচেয়ে বেশি কার্যকর বলে মনে করা হয়। তবে, যদি আপনার একটি কারখানা না থাকে, তবে বীজের থেকে নিম তেলের নির্যাস পাওয়া বেশ অসম্ভব। তাই একমাত্র উপায় হল পাতা ব্যবহার করা।
নিম পাতা থেকে নিম তেল তৈরি করতে কি কি প্রয়োজন
যেহেতু আমাদের বীজ থেকে নিম তেল তৈরি করার উপায় নেই তাই পাতা থেকে তেল তৈরি করব। তার জন্য যেই জিনিস গুলির প্রয়োজন হবে - 1. 150 থেকে 180 গ্রাম নিমপাতা। 2. 500 মিলিলিটার নারকেল তেল। 3. পাতা বেটে নেওয়ার জন্য মিক্সি। 4. মাঝারি আকারের কড়াই। 5. ছাকনি। 6. কাঁচের পাত্র।
নিম তেল তৈরির পদ্ধতি
নিম পাতা সংগ্রহ
Tumblr media
প্রথমেই নিম গাছের ডাল থেকে পাতাগুলিকে ছাড়িয়ে নিতে হবে। পাতাগুলিকে ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে। তারপর পাতাগুলি থেকে সামান্য জল ঝরিয়ে শুকিয়ে নিতে হবে। পাতা বেটে নিতে হবে
Tumblr media
ধুয়ে রাখা 150 থেকে 180 গ্রাম পাতা মিক্সিতে বেটে নিতে হবে। এটি যেকোন ভাবে অর্থাৎ শিলনোড়া ব্যবহার করেও করা যেতে পারে। উনানে মিশ্রণটি ফুটাতে হবে
Tumblr media
একটি উনানে কড়া গরম করে 500 মিলিলিটার নারকেল তেল ঢেলে দিন। তেল ভালোভাবে গরম করে বেটে রাখা নিম পাতা মিশিয়ে দিতে হবে। উচ্চ তাপমাত্রায় এই মিশ্রণ নেড়ে নেড়ে পনেরো থেকে কুড়ি মিনিট ফুঁটিয়ে নিতে হবে। সংগ্রহ
Tumblr media
কুড়ি মিনিট পর মিশ্রনটিকে একটি পাত্রে সংগ্রহ করে 10 থেকে 15 ঘন্টা রেখে দিতে হবে। এরপর মিশ্রণটিকে একটি ছাঁকনিতে নিয়ে ছেঁকে নিতে হবে। মিশ্রণটি ছেকে নেবার পর প্রাপ্ত নিম তেল একটি কাচের পাত্রে সংগ্রহ করতে হবে। সাধারণ ঘরের উষ্ণতায় এটি তিন থেকে চার মাস ভালো থাকবে তবে ফ্রিজে রাখলে আরো বেশি দিন পর্যন্ত ভালো থাকবে।
গাছে নিম তেল ব্যবহারের নিয়ম
1 লিটার জলের জন্য 25 থেকে 30 মিলি লিটার তেল নিতে হবে। এরপর একটি বোতলে ভালোভাবে মিশিয়ে ঝাকিয়ে নিন। যেহেতু এটি একটি তেল তাই এটি করা খুবই জরুরী। এরপর এটি গাছের উপর ব্যবহার করার যেতে পারে।
নিম তেলের ব্যবহার
নিম তেল কীটনাশক এবং ছত্রাকনাশক হিসাবে ব্যবহার করা যেতে পারে। নিমের তেলে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে এবং এটি ত্বক এবং দাঁতের সমস্যায় ব্যবহার করা যেতে পারে। নিম থেকে তৈরি পণ্য ম্যালেরিয়া, জ্বর, ব্যথা এবং গর্ভনিরােধক হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। নিমের তেল প্রসাধনী, লুব্রিকেন্ট এবং সার ব্যবহার করা হচ্ছে। এটি সাবান তৈরিতেও ব্যবহৃত হয়।
নিম তেলের কৃষিজ ব্যবহার
ঔষধি ব্যবহার ছাড়াও, কীটপতঙ্গের বিরুদ্ধে নিম তেল প্রাকৃতিক কীটনাশক হিসেবে ব্যবহার করার জন্য উপযােগী। এর সক্রিয় যৌগগুলির মধ্যে, আজাদিরাকটিন পােকামাকড়কে সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত করে যার ফলে বেশির ভাগ কীটপতঙ্গের দমন হয়। নিমের তেলের পােকামাকড়ের উপর অন্যান্য বিস্তৃত প্রভাব রয়েছে; এটি পোকার বিকাশে বাধা দেয়, পাতা খাওয়াকে বাধা দেয়, প্রজনন ব্যাহত করে এবং কীটপতঙ্গের উর্বরতা দমন করে। তবে পলিনেটর পােকামাকড়, যেমন মৌমাছি, নিমের তেল দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই। এটি পাখি, স্তন্যপায়ী এবং অন্যান্য উদ্ভিদের জন্য অ-বিষাক্ত, তবে এটি মাছ এবং অন্যান্য জলজ প্রাণীর জন্য মাঝারিভাবে বিষাক্ত। নিম তেল যখন সঠিকভাবে ব্যবহার করা হয় তখন এমন পােকামাকড় থেকেও মুক্তি পেতেও সাহায্য করতে পারে যা নির্মূল করা কঠিন, যেমন মাকড়সা। যাইহােক, সফলভাবে মাকড়সা থেকে পরিত্রাণ পেতে, আপনাকে ঘন ঘন উদ্ভিদে নিমের তেল প্রয়ােগ করতে হবে (আদর্শভাবে সপ্তাহে একবার বা তার বেশি), বিশেষ করে যখন তাপমাত্রা 90 ডিগ্রি ফারেনহাইটের নিচে থাকে।
নিম তেলের উপকারিতা
1. নিমতলে ফ্যাটি অ্যাসিড, অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল যৌগ রয়েছে: এই সমস্ত যৌগগুলি ত্বকের জন্য বিভিন্ন উপায়ে উপকারী হতে পারে। তারা ত্বকের সংক্রমণ মোকাবেলায়, ক্ষত নিরাময়ে সাহায্য করে এবং বার্ধক্যের কারণে সৃষ্ট বলিরেখা কমাতে সাহায্য করতে পারে। 2. ত্বকের সংক্রমণের চিকিৎসার জন্য: এটি ত্বকের সংক্রমণের চিকিৎসার জন্য এবং ব্রণের চিকিৎসায় কার্যকর। নিম তেল ত্বকে দাগের আকার হ্রাস করে। 3. সৌন্দর্য পণ্যে ব্যবহার করা হয় : এটি বেশিরভাগ সৌন্দর্য পণ্য এবং চুলের পণ্য সহ ত্বকের যত্নের পণ্যগুলিতে ব্যবহৃত হয়েছে। 4. শুষ্ক ত্বক এবং বলিরেখার চিকিৎসার জন্য: এটি প্রাকৃতিকভাবে ভিটামিন ই এবং প্রয়োজনীয় ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ । শুষ্ক ত্বক এবং বলিরেখার চিকিৎসায় ভিটামিন ই খুবই প্রয়োজনীয়। এটি ত্বকের গভীরে প্রবেশ করতে পারে, তীব্র শুষ্কতা থেকে সৃষ্ট ফাটল নিরাময় করে এবং ত্বকের আর্দ্রতা আটকে রাখার ক্ষমতা রাখে। পড়ুন: • ডালিয়া ফুল চাষ পদ্ধতি • চন্দ্রমল্লিকা ফুল চাষ পদ্ধতি • ভৃঙ্গরাজ চাষ পদ্ধতি Read the full article
0 notes