কথা ছিলো তোমার খোঁপার ফুল হবো। আনমনে সুরভিত উঠোন, জলচৌকি, পালঙ্কে ভেসে বেড়াবো; তোমায় ছুঁয়ে ছুটোছুটি, লুটোপুটি।
দিন শেষে পা'য়ে পেশা ভুল হলাম। পা'য়ে পা'য়ে ক্ষয়ে ক্ষয়ে ক্ষয়িষ্ণু বৃষ্টিপদ্ম। মেঘফুল হতে পারিনি কোনদিন; ঘাসফুল হয়ে ছিলাম তাই। সকালের সূর্যোদয়ে যার ফোঁটা, ঘণ্টা দুয়েক বেঁচে থাকা। পা'য়ে পেশা ঘাসফুলের জীবনই তো তার বরাদ্দ।
'অন্ধকারে এসেছিলাম
থাকতে আঁধার যাই চলে
ক্ষণিক ভালবেসেছিলে
চিরকালের নাই হলে
হল চেনা হল দেখা
নয়ন জলে রইল লেখা
মোছ আঁখি দুয়ার খোলো
দাও বিদায়..'
1 note
·
View note
The Last Happy Birthday
বিশেষ একটা হতাশা থেকে সেদিন সন্ধ্যা নাগাদ স্যারের লাইব্রেরিতে হাজির ছিলাম বৈরাম খাঁ (শোভন ভাই) এবং আমি।
যখন হতাশা উগ্র হচ্ছিল, স্যার হঠাৎ থামিয়ে দিয়ে বললেন, তোমরা জানো বাবা, প্রেসিডেন্ট (জিয়া) কত হাজার হাজার ক্রুসিয়াল সময় পার করেছেন? ভয়াবহ অনতিক্রম্য খারাপ সময় উনি কিভাবে পার করে দিতেন জানো!
Going back to people, তিনি আক্ষরিক অর্থে মানুষের কাছে চলে যেতেন। সেখান থেকে উনি লড়াইয়ে জ্বালানি নিতেন। যা দিয়ে সব বাঁধা বিপদ ষড়যন্ত্র তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিতেন।
(স্যার উত্তেজিত হয়ে যাচ্ছিলেন; তুড়ি বলার সময় স্বভাবের বিপরীতে নিজেও আঙুল উচিয়ে যেন তুড়ি বাজাতে চেষ্টা করলেন)
বিস্ময়ে অভিভূত হয়ে স্যারের কথা কানে বাজছিল সেদিন।
স্যারের শেষ জন্মদিনে আমরা কজন ছিলাম। সামনে Jiblu ভাইয়ের প্রকাশনা থেকে স্যারের বইটি প্রকাশিত হবে। স্যারকে নিয়ে একটা সাক্ষাৎকার ভিত্তিক ডকুমেন্টারি করেছিলাম আমরা; কিন্তু সময়ের গ্রাসে সেসব ফুটেজ হারিয়ে গেছে। স্যার তাঁর কাজের মধ্য দিয়েই বেঁচে থাকবেন।।
0 notes
ইদানীং বাচ্চাদের ডিভাইস নির্ভরতা কমাতে চেষ্টা করছিলাম। কিন্তু লেখাপড়ার পর রাতে বোনাস হিসেবে এক ঘণ্টা আমার ডিভাইস হাতে দিই। ওরা আমার মতো ফেসবুক পছন্দ করে না। ইউটিউব আর গেমস নিয়ে ব্যস্ত হয়। নেট আসার পর দেখছি ছেলেটা সুযোগ পেলেই আমার টুইটারে যাচ্ছে নিউজ আর ভিডিও দেখতে। কিছু নিয়ে গুটুরগুটুর করে বোনের সঙ্গে আলাপসালাপ করছে। বোন চোখ পাকিয়ে তাল মিলাচ্ছে সিরিয়াস ভঙ্গিতে।
কিছুক্ষণ আগে প্রতিরাতের মতো আইসক্রিম নিয়ে রুমে এলাম। ওদের দিলাম। কিন্তু তারা কেউই খেতে পারছে না। শব্দহীন কান্না শুরু করেছে। ফুপিয়ে কান্না যেটাকে বলে। কারণ জিজ্ঞাসা করি কিন্তু উত্তর দেয় না। ছেলেটা বেশ চাপা স্বভাবের, তাই ওর বোনকে টার্গেট করলাম ঘটনা জানতে। সে কাঁদতে কাঁদতে বলছে, বাবা তোমার টুইটারে দেখাচ্ছে উইচ লেডের স্টুডেন্টরা অন্য কিডসদের, অন্য স্টুডেন্টদের টর্চার করছে। পুলিশ আঙ্কেলরাও ওদের কষ্ট দিচ্ছে।
মেয়ে আমার কথা শেষ করতে পারল না। বলতে বলতে কাঁদতে কাঁদতে আমার বুকে এসে ঝাঁপিয়ে পড়ল। বাবা, তোমরা কেন ওদের রেস্কিউ করছ না? - জিজ্ঞাসা তার।
আমি আজ ওদের কী উত্তর দেব! ওদের কাছে ওদের একমাত্র হিরো ওদের বাবা। বাবার অক্ষমতার কথা সন্তানদের জানানোর উপায় খুঁজে পাচ্ছি না।
0 notes
মানবদেহের প্রায় সব অঙ্গেই হাড্ডি থাকে। সব মিলিয়ে ২০৬টি। এর ভেতর ৮০টি হাড্ডি অক্ষীয় আর ১২৬টি হাড্ডিকে বলে উপাঙ্গীয়। মানুষের সবচেয়ে ছোট হাড্ডিটি থাকে কানের ভেতর। নাম স্টেপিস।
৯১ এর সংসদে একজন হুজুর বিএনপি ও আওয়ামিলীগের কঠিন তর্কবিতর্ক দেখে ফ্লোরে দাঁড়িয়ে বললেনঃ
'মানুষের একমাত্র হাড্ডিবিহীন অঙ্গ জিহবা। আমরা কেন সেই জীহব্বাকে নিয়ন্ত্রন করতে পারিনা!'
হুজুরের সাথে পরবর্তী জীবনে ব্যক্তিগত সখ্যতা হয় বিধায় নামটা চেপে যাওয়া সঙ্গত।
হাড্ডি থাকলেই অঙ্গ শক্তিশালী; না থাকলে শক্তিহীন; ব্যাপারটা এমন নয়। আমাদের সবচেয়ে শক্তিশালী পরাক্রমশালী দুইটি অঙ্গ হচ্ছে হাড্ডিবিহীন অঙ্গ। বিষেষত পুরুষের। পুরুষ তার দ্বিতীয় অঙ্গ দিয়ে জীবন সৃষ্টির কাজ করতে পারে। মানবজাতির একমাত্র শ্রেণীহীন সুখকর্ম করতে পারে। আবার নিকৃষ্টতম অপরাধও করতে পারে। পুরুষের প্রথম হাড্ডিবিহীন অঙ্গ দিয়ে বাক্যোচ্চারণ করতে পারে। মিনমিন করে সংসারে নিজেকে ডিফেন্ড করতে পারে।
অন্যদিকে নারীর ক্ষেত্রে বিষয়টা কিছুটা গোলমেলে হয়ে যায়। তাদের দ্বিতীয় হাড্ডিবিহীন অঙ্গ শরীরের ভেতরে অবস্থান করে। অথবা দৃশ্যমান অর্থে নেই বললেও ভুল হবার কথা নয়। তো যেহেতু দ্বিতীয় হাড্ডিবিহীন অঙ্গ দৃশ্যমান নয় (তবে অত্যন্ত শক্তিশালী ও সৃষ্টিশীল) তাই তাদের সেই অঙ্গের অন্তর্নিহিত শক্তির কিছু কিছু প্রথম হাড্ডিবিহীন অঙ্গে ট্রান্সফার করে দিয়েছেন সৃষ্টিকর্তা।
সেকারণেই নারী তার মুখের কথায় মায়াদেবীর ফুল ফোঁটাতে পারে। আ��ার নারী তার কথা দিয়ে হৃদযন্ত্র বিকল করে দিতে পারে। মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ ঘটাতে পারে। মিলন বিরহের সঙ্কোচ সঙ্কট মোচন ও উৎক্ষেপণ করতে পারে। অতএব বুরবাক অবলা পুরুষ তোমরা সংযত হও এবং প্রেমিকা, স্ত্রীদের সঙ্গে মনবুঝে মারফতি লেবেলের কথাবার্তা আদানপ্রদান করুন। ভুলে যাবেন না মারফতি কথাবার্তা ছাড়া আপনাদের কোন উপায় নাই..
সাওতাল করেচে ভগবানরে
সাওতাল করেছে ভগবান।।
#wasimiftekhar
0 notes
এক সময় নিজের অপারগতা, অক্ষমতা, ব্যার্থতা, বেদনাগুলো প্রিয়মানুষদের কাছে স্বীকার করতে ভালো লাগতো। তাদের পেইনের দিনে আমার ব্যার্থতায় আত্মগ্লানি হতো। তাদের ক্ষোভ অভিমান, রাগগুলোরে নিষিক্ত অধিকার ভাবতাম। ছেড়ে যাওয়া, মুছে যাওয়া লেখা ছিলনা রূপালী পর্দার সাবটাইটেলে।
এখন আর হয়না। আশা নিয়ে বেঁচে থাকার সেসব দিনগুলো- কোন একদিনের বেশি কিছু নয় আর। এখন আমার রাজ্যে আমি ভালো থাকি। নিজেরে সবচে বেশি ভালবাসি। বিষাক্ত নিশ্বাসের গন্ধ পেলে কেটে পরি। উড়ে উড়ে পালাতে চাওয়া সারস পাখির তরে স্বজল চোখে চেয়ে থাকিনা। অপেক্ষায় থাকিনা, আক্ষেপে জ্বলেপুড়ে খাক হইনা।
পিঞ্জর খুলে দিয়েছি
যা কিছু কথা ছিল ভুলে গিয়েছি
যা রে যাবি যদি যা...
0 notes
Your Love is Truly a Rose. তাই গোলাপ কাঁটার আঘাতে আপত্তি ছিলনা কোন। ছিড়েখুঁড়ে কেটে গেলে যাক; গোলাপ কাঁটাই তো।
অথচ তোমার গোলাপের মত ভালবাসার পেছনে গোলাপকাঁটা ছিল না। ছিল আস্ত এক কাঁটা মান্দার গাছ। আমি আরো কাঁটা মান্দার নিতে অপারগ ছিলাম বন্ধু। গোলাপের সুগন্ধি পেতে মান্দারের কাঁটা হজম করতে বদহজম হচ্ছিল আমার।।😋
0 notes
ভরসন্ধার আজানে বাড়ি ফেরার তাগাদা তুমি ছিলে। আমার গায়েবানা জানাজা আর বেওয়ারিশ লাশের একমাত্র আধিকারিক তোমারে নিযুক্ত করেছিলাম। অথচ তুমি সুখ খুঁজতে মরিয়া হলে। ক্লান্তিতে দু'চোখ বুঁজে এলো তোমার। ঠিক তখনি ফিকে হয়ে এলো আমার অভিমান। সব অধিকার বাজেয়াপ্ত করলাম তোমার।
তুমি বিদায় নিলে; রেখে গেলে হৃদপিণ্ড- পৌনঃপুনিক ছন্দময় সঙ্কোচন। ফেলে গেলে অ্যালভিওলাই ফুসফুস নিষ্কাশিত প্রবাহ। কোথায় দাঁড়িয়ে তোমারে পর্যুদস্ত করতে পারি বলতে পারো তুমি? জানা আছে তোমার?
1 note
·
View note
হারমোটিমাস ছোট্ট ফুটফুটে বালক। ছোট বেলায় তারে অপহরণ করে দাস ব্যবসার জন্য বেঁচে দেয়া হয়।
হাতবদল হতে হতে পানিওনিয়াস নামের ব্যবসায়ীর হাতে পরে সে। পানিওনিয়াসের বিশেষ কদর ছিল সম্রাট মহলে। খোজাকরণ বিদ্যায় তার ছিল বিশেষ যোগ্যতা।
দাস বালক হারমোটিমাসের বাজার মূল্য বাড়াতে তারে খোজা করে দেয় পানিওনিয়াস। খোঁজা হারমোটিমাসের চূড়ান্ত স্থান হয় সম্রাট জারেক্সেসের দরবারে। যুবক কালে নিজ বুদ্ধিমত্তা ও যোগ্যতায় ক্রমে সে সম্রাটের ঘণিষ্ঠ সহচর হয়ে ওঠে। হয়ে ওঠে বিপুল বিক্রমশালী।
ঘটনাচক্রে একদিন যুবক পানিওনিয়াসের সাথে রাস্তায় দেখা হয় হারমোটিমাসের তবে পানিওনিয়াস তারে চিনতে পারেনি। চিনতে পারার কথাও না। হারমোটিমাস তার পদবীগত অবস্থান কাজে লাগিয়ে ব্যবসাবাণিজ্যর প্রলোভন দেয় পানিওনিয়াসরে। প্রলোভনের ফাঁদে পা দেয় পানিওনিয়াস।
পানিওনিয়াসকে শাহি ভোজে আমন্ত্রণ করে মুখোমুখি বসে হারমোটাস জানতে চানঃ
“তোমার কি মনে পড়ে সেই বালকটিকে, যারে নিজ হাতে খোজা করে বাজারে বেঁচে দিয়েছিলে? নিজ হাতে একজন বালকের সর্বস্ব কেড়ে নিয়েছিলে?”
.
পানিওনিয়াস বিস্ময় দৃষ্টিতে দিকে তাকিয়ে থাকে।
"হ্যা, আমিই সেই বালক, ঐ দিন আমার কিছু করার ছিলনা, কিন্তু আজ আমি যা আদেশ করবো তাই তুমি করবে।"
.
ব্যবসায়ী বললো- “আমাকে কি করতে হবে?”
"নিজ হাতে তোমার পুত্রদের খোজা করতে হবে।”
পানিওনিয়াস বিনা বাক্যব্যয়ে চার পুত্রকে নিজ হাতে খোজা করে দিল।
কিছুদিন পর হারমোটাস সেই ব্যবসায়ীর বাড়ি গিয়ে হাজির। চার পুত্রকে নির্দেশ দিলোঃ
“এবার তোমাদের বাবারে খোজা করার পালা”।
.কিংকর্তব্যবিমুঢ পুত্রদের করার কিছু ছিল না। হাকিম নড়বে কিন্তু হুকুম নড়বে না। পুত্ররা নিজ পিতাকে ধরে খোজা করে দিলো।
.
খোজাকরনে বিশ্বশ্রেষ্ঠ কারিগর এবার নিজেই খোজা হলেন।
.
আজ অনেকে ব্যক্তিগত লাভ লোভ লালসা চরিতার্থে সমাজ ও রাষ্ট্রের বিচি কেটে দিচ্ছেন। ভয়ের সংস্কৃতি পয়দা করছেন। অবস্থাদৃষ্টে এসব খতরনাক পানিওনিয়াসদের পরাক্রমশালী মনে হয় কখনো কখনো। তবে এসব পানিওনিয়াসদের একদিন না একদিন সর্বহারা হারমোটিমাসের মুখোমুখি হতেই হয়। সেদিন শুরু হয় ইতিহাসের উল্টোযাত্রা।।
1 note
·
View note
কবরেরও একটা জীবন থাকে। একদিন কবরটা ভেঙে যায়, ভেঙে ফেলা হয়। একটা লাশ ধুলোয় মিশে যায়, নতুন আরেকটা তাজা টাটকা লাশ দখল করে গোর।
"ঐ খানে তোর দাদির কবর ডালিম গাছের তলে, ৩০ বছর ভিজায়ে রেখেছি দু নয়নের জলে.."
সে-সব কবরে আমিও মিলেমিশে একাকার হব একদিন। আমিও হারিয়ে যাব। ঈশানে বিশানে, কিষানের ভাঙা ঘরে, চাঁদের আলোর নকশা কেটে; বাতাস হয়ে ছুয়ে যাব তোর মাস্তুলের মত দুলতে থাকা গৌরিক চুল, বাদামী নেত্র।।
আবার ভাবো কুইন অফ সোল ডান্স, মনদ্বীপ সাগরের অশান্ত মেঘমালার মত আমার পথে চলবে কি পথ আরো??
1 note
·
View note
ইমোজি বিভ্রাট
শালার কপাল!
পোলা মাইয়া, আবালবৃদ্ধবনিতা নির্বিশেষে আমি 🥰/😘 ইমো দিয়া চ্যাট শেষ করসি। আমার ধারণা ছিল হার্ট (♥) ইমোর বিকল্প হচ্ছে এই ইমো। সেদিন স্নেহভাজন একজন নক দিসিলো একটা ঝামেলায় পরে। তো স্নেহভাজন যেহেতু তাই চ্যাট শেষে সেই মেয়েরেও ঐ ইমো দিলাম 🥰।
ওমা মেয়ে জিজ্ঞাস করে ভাইয়া কোথায় দিলেন। আমি শালা হাবলা বুঝি না কোথায় আবার কি দিলাম..। সেও নাছরবান্দা কোথায় দিসি বলাই লাগবে।
কাজে ব্যস্ত বলে সেই চ্যাট শেষ করলাম। তারপর একটু অনুসন্ধান করে জানতে পারলাম ঐ ইমো হচ্ছে চুম্মার প্রকাশ।
হে ধরনী দ্বিধা হও। মাইয়াগো দিসি তা নিয়া আফসোস নাই। কিন্তু মাগার না জাইন্যা যে পোলাগোও ঐ ইমু দিসি।
এখন তোর কি হবে রে ইফতিখার..
#আহাজীবন
#wasimiftekhar
2 notes
·
View notes
ঘটনা ১
সখিনা নষ্ট মানুষ, পচা মেয়ে। রাত হলে বেড়ে যায় অস্থিরতা। হাত বদলের সাথে সাথে নিস্তেজ হতে থাকে তার শরীরের তেজ। তবুও তেজ দেখিয়ে যেতে হয় তারে। তেজের আড়ালে সখিনা ডুবিয়ে দেয়নি তার ভালবাসা। এক মূহুর্তের জন্যও শয্যাসঙ্গীরে সহ্যসঙ্গী মনে হয় নি তার। ঘুনাক্ষরেও চকিত ভাবনায় সাঝের পুরুষের তরে ভাবনা ডানা মেলেনি সখিনার।
ঘটনা ২
সিলভি নিরুপদ্রব নিখাঁদ নারী। তার শরীরে হানা দিতে পারেনি এক ছাড়া কেউ। সিলভি সেই জনের অনেক দিনের বন্ধু, অন্ধের লাঠি। এইচাইভির কোন সম্ভবনা ছাড়া নিশঙ্কচিত্তে মিলে যেতে পারে তার পুরুষ। তার যৌবন নিঙড়ে নিতে এতটুকুন আড়ষ্ট হয় না তার মানুষের সর্পিল জিহ্বা।
তবুও মাঝেমধ্যে কোন রাত্রিতে ঘুমের ঘোরে কোথায় যেন চলে যাই সিলভিয়া। তার নিশুতি স্বপন আঁকড়ে ধরে; প্রশংসার পল্লবে ভাসিয়ে দেয়া কোন সূদর্শন রোমিও-রে। কারো স্বযতন ভালবাসা, তলোয়ারের কোতে বিলিয়ে যেতে মন উদগ্রীব হয়ে ওঠে সহসা…
আপনার দ্বিধাঃ
তবে কে হৃদয়ের ভগবান? জীবনের দাবীতে শরীর হারিয়ে, মন না হারানো সখিনারে ধারণ করেন? লালন করেন সিলভি-রে। শুধুই একজনের জন্য সংরক্ষিত নির্মল শুদ্ধ শরীর; যার মন মাঝেমধ্যে হুট করে হানা দেয় অন্য কারো মনের আত্তিতে? মনের হানা শুধুই কি মন নিয়ে? মনে মনে মনের হানা শরীর ছুঁয়ে দেয় না? শরীরের মিলনও কি পারে মনকে পরিপূর্ণ দূরে রাখতে?
ভাবুন, অনেক অনেক গভীরে ভাবুন! নারী পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রেই ভাবুন। তারপর বলুন আপনার অবস্থান কোন পাল্লায়?
1 note
·
View note
পটকা পাচক
আজ রান্নার দায়িত্ব আমার। মটরশুটি দিয়ে খিচুরি। ষ্টিমড ইলিশের ভর্তা। ফিস সালাদ উইথ ফ্রেশ ফ্রুটস। আর একটা স্যুপ। স্যুপটা আমার স্পেশাল আইটেম। স্মোকি ফ্লেভারের স্যুপ রিদমার অতিশয় প্রিয়।
আমি ৩ তলার বারান্দায় উঁকি দিতে ধাক্কার মত খেলাম। ওপর থেকে রিদমা'র ক্লিভেজ দৃশ্যমান। শাড়ির আঁচল ছুটে মাটিতে লুটাচ্ছে। সম্ভবত তারাহুরোয় পিন খুলে গিয়েছে। গাড়িটা অপেক্ষা না করেই টান দিয়েছে। আমি গাড়িটার নাম্বার দেখতে চেষ্টা করলাম। এ ধরণের প্রেম গুলো এমনই; প্লাগ এ্যন্ড প্লে। চু_দা_ শেষ খোদা হাফেজ টাইপ..যাকে বলে আর কি। প্রতিদিন ভাবি; আর বারান্দায় অপেক্ষা করব না। যেচে পরে এমন দৃশ্য কেই বা দেখতে চাই!
ইদানীং এ ধরণের ঘটনা ডালভাতে পরিণত হয়েছে রিদমার। মা'র জন্য অপেক্ষায় থেকে বাচ্চা'টা ক্লান্ত হয়। মধ্যরাতে জননী যখন ফেরে কন্যা তখন গভীর ঘুমে মগ্ন। সকালে মেয়ে যখন স্কুলে যাবার সময়; ক্লান্ত মা তখন অতল ঘুমে। বহুদিন মা'য়ের ডাক না শুনা মেয়েটা ভেতরে পুড়ে পুড়ে ছাই হতে থাকে। মা'ডাক শুনতে না পাওয়া রিদমা'ও কি আক্ষেপে ধিকিধিকি জ্বলে?
আদতে আমি এক ব্যর্থ পুরুষ। আদর্শ স্বামী হয়ে স্ত্রী-রে বেঁধে রাখতে পারিনি। সন্তানের মাথার ওপর মায়ের আঁচল বিছিয়ে দিতে পারিনি। অবশ্য খুব যে চেষ্টা করেছি; তা নয়। আমি তো নিয়মের বেড়াজালে আঁটকে নিজের করে পাওয়া প্রেম চাইনি। আমি পিঞ্জর খুলে দেয়া মানুষ। মুক্ত আকাশে ভেসে বেড়ানো যে পাখি সন্ধা নামার মুখে আমার কাছে ফিরে আসে; সেই শুধু আমার।
এক সময় খুব রাগ হত। পান থেকে চুন খসলে অভিমানে ফেটে পরতাম রিদমার সাথে। ধীরেধীরে বুঝলাম আসলে মিছে মরিচিকার পেছনে ছুটছি। ধোঁয়ারে মেঘ ভেবে ভুলের সাগরে পা বাড়িয়ে ছিলাম। ততদিনে অনেকটা দেরি হয়ে গিয়েছে, ফিরে যাবার পথ আঁটকে গিয়েছে।
এত এত ভালবাসা, অজস্র সোনালী ভোরে একসাথে হাঁটা, মধ্যরাতে কফি, নাক ঘষাঘষির মানুষরে কি চাইলেই ছুঁড়ে ফেলা যাই? রিদমা অবশ্য ডিভোর্স চেয়েছিল শেষ দিকে। আমি রাজি হইনি। একটা প্রচন্ড জেদ চেপে বসেছিল ভেতরে। শেষ পরিণতি দেখার জেদ। ভালবাসাহীন সংসারে সংসার সাংসার খেলার মত জেদ। ঘৃণা কাকে বলে সেই শিক্ষা দিতে মরিয়া ছিলাম আমি। অথচ আমি এমন ছিলাম না। রিদমাও এমন ছিল না। রিদমা ছিল ঘোর মফস্বলের মেয়ে শান্ত, শিষ্ট।
অবশেষে আজ আমরা চুক্তিতে পৌঁছেছি। আগামী দু মাস সে বাড়ি থেকে বের হবে না। আমিও ঘরে ফিরে আসবো সন্ধে নামার আগে। রান্নাবান্না অর্ধেক দিন আমি আর অর্ধেক দিন সে।
কিচেন থেকে স্মোকি ঘ্রাণ ছড়িয়ে গিয়েছে। রিদমা বলল যেভাবে রান্না শিখেছ ২ মাস বোধহয় ভাল কাটবে। সে শাওয়ার নিতে চলে গেলো আর আমি কিচেনে। আমি সালাদ ড্রেসিং করে স্যুপ শেষ করলাম। আজকে সালাদে স্পেশাল ফিস দেয়া হয়েছে। দ্যা ব্যলোন ফিস। দেশে যেটারে বলে পটকা মাছ। ব্যলোন ফিস রান্না করা যা তা কাজ নয়। রীতিমতো ট্রেনিং করে সার্টিফিকেট নিতে হয়। আমি সার্টিফাইড পটকা রাধক।
মাঝখান থেকে ৩ টা ব্যলোন ফিসে ছুরি চালিয়ে দু ভাগ করে ফেললাম। সাবধাণে মাছের ডিম্বাশয় আর যকৃত আলাদা করে ব্লেন্ডারে চালিয়ে দিলাম। বেশী করে গোল মরিচ, লবন আর আদা মিশিয়ে হালকা আঁচে সেই ব্লেন্ড ১০ মিনিট ওভেন বয়েল করে নামিয়ে ফেললাম। অর্ধেকটা ঢেলে দিলাম সালাদে আর অর্ধেকটা রাখলাম স্যুপের জন্য…।
মধ্যরাত; রিদমা'র এখন জমেদূতে টানাটানি অবস্থা। শ্বাসনালী ড্রাই হয়ে যাচ্ছে। যত বেশী ড্রাই হচ্ছে ততবেশি পানি চাচ্ছে সে। এম্বুলেন্সে হাসপাতালে নিলাম। পুরোটা রাস্তা হাত রাখলাম রিদমার কপালে। কি জানি কি ভাবলো সে। আমার হাতটা বুকের কাছে টেনে কয়েকবার সরি বললো সে। ডাক্তাররা ওয়াস শুরু করছে অথচ তেমন কিছুই বের হচ্ছে না। মনিটরের দিকে সতর্ক চোখ সবার। ওয়াস বন্ধ করে রিদমার বুকের খাঁচায় শক থেরাপি দিল ওরা। কিন্তু কোন নড়াচড়া হল না রিদমার।
বিষক্রিয়ায় মৃত্যু সন্দেহে পুলিশে সংবাদ দিয়েছে হাসপাতাল কতৃপক্ষ। সন্দেহজনক আসামি হিসাবে গ্রেফতার করা হয়েছে আমারে। দু'দিন লাগলো বিস্তারিত ক্যমিকাল ও ফরেনসিক রিপোর্ট আসতে। রিপোর্টে উল্লেখ করেছে টেট্রোডোটক্সিন নামক শক্তিশালী বিষাক্ত ক্যমিকেলের রি এক্সানে রোগীর এক্সাইট্যাবল সেলে মেমব্রেনের সোডিয়াম চ্যানেল বন্ধ হয়ে ত্বরিৎ মৃত্যু।
আমাদের সাধারণ মানুষের কাছে যার সাধারণ অর্থ পটকা মাছে বিষক্রিয়ায় মৃত্যু। পেপার পত্রিকায় মাঝেমধ্যে পটকা মাছের বিষক্রিয়ায় মৃত্যুর খবর আসে। ফলে চার্জসিটে আমার নাম নাই। পুলিশ অফিসার আর রিদমার আত্মিয়-স্বজন, বন্ধুবান্ধবরা আমারে সরি বলতে বলতে মুখে ফেনা তুলে ফেলছে। সরি তো হবারই কথা। আমার মত মাটির মানুষকে সন্দেহ করে তারা জেলের ভাত খাইয়েছে।
আমি জানি আমি খুনি নই; আমি সার্টিফাইড পাচক মাত্র। অতি উচ্চস্তরের পাচক।
বনল
উত্তরা
#গল্পাচার
1 note
·
View note
আমাদের দলবেঁধে স্কুলে যাবার দিন ফুরিয়েছে; এসেছে ইঞ্জিন স্কুল বাস। আমরা তবুও দল বেঁধে স্কুলে যাবার স্মৃতি রোমন্থন করি।
আমাদের ম্যাকগাইভার ভুলিয়ে দিতে ওয়েব সিরিজ চলে এসেছে। অথচ আমরা ম্যাকগাইভারে আছি। ওয়ান্ডারল্যান্ডের এলিস-রে ভালবাসি।
আমাদের কুল্ফি, নারিকেল মালায়ের আইস্ক্রিম হারিয়ে জায়গা নিয়েছে চকবার, স্ট্রবেরি আর স্মুদি। তবুও আমাদের জিহ্বায় লেগে আছে সেই ফেলে আসা স্বাদ হাওয়াই মিঠাই।
আমাদের বৃষ্টি রাতের হারিকেন, কুপি নিভিয়ে দেয়া হয়েছে। চলে এসেছে চার্জা��, জেনারেটার। অথচ মধ্যরাতে ঘুম ভেঙে বৃষ্টির ঘ্রাণ খুঁজি আজ অব্দি।
আমাদের আলতা, লেইস ফিতা, আফসানের দিন ফুরিয়েছে। বালিকা'রা বুড়ি হয়েছে। যেভাবে আমরা বুড়ো হয়েছি। রঙ্গিন হাইলাইট, রিবন্ডেড হেয়ার আর ডার্কসেড মেক-ওভারে ঢেকে গিয়েছে কৈশোরের আদ্রতা।
আমাদের বাজুবন্দ, নীল টিপ হারিয়েছে। নাকের নোলক চোখে পরেনা। সে জাগা দখল নিয়েছে নিপল পিয়ার্সিং।
আমাদের খদ্দরের পাঞ্জাবি, ফিতাওয়ালা পাজামা গত হয়েছে। গত হয়েছে ভাতের মাড়ে মেরামত করা মায়ের শাড়ি। সেসব স্থান দখল করেছে ষ্টাচ আর হরেক নামের কেমিক্যাল।
আমাদের বিকাল বেলার ছাদ, রং নাম্বার টেলিফোন, ক্রস কানেকশনে ভালবাসার রঙ; ধূসর ছাই বর্ণ ধারণ করেছে। পয়দা হয়েছে হোয়াটসঅ্যাপ, বিংগো, ডেটিং এ্যপ আর লিটনের ফ্লাট।
আমাদের মশাল মিছিল, উদ্ধত স্লোগান, দেয়ালে দেয়ালে চিকা আঁকা দিন বিগত যৌবন হয়েছে। জেঁকে বসেছে সেলফি বিপ্লব আর নেতার সাথে গ্রুপ চ্যাট।
তৈলাক্ত বাঁশ বেয়ে তিন হাত উঠে, দু'হাত পিছলে নামার অঙ্ক কষে সফলতার শেখরে উঠার দিন লুপ্ত হয়েছে। সে জাগা দখল নিয়েছে তৈলমর্দন আর নেতার তান্ডবের মুখস্থ করা জান্তব ফিরিস্তি।
তবুও আমরা সেই ৯০ এ আছি। আমরা #90s Kid. আমরা এই অত্যাধুনিক পৃথিবীর সাথে এ্যনালগ দুনিয়ার শেষ সাঁকো পারাপার।
1 note
·
View note
বায়োনিক চোখ
আমার মস্তিষ্কে আঘাতের বেপরোয়া ঘা। সেখানে জন্ম নেয় শত সহস্র বোকা বোকা আঁকা। সময় করে একদিন উঁকি দিও আমার মজগের গ্যলারিতে। দেখতে পাবে প্রতিটা ফ্রেমে একটা করে গল্প লেখা আছে। তোমার আমার হারিয়ে যাবার গল্প। তোমারে মগডালে তুলে মই কেড়ে নেবার গল্প। তোমার মাইগ্রেনে যন্ত্রণার ভেতর ছোট্ট একটা নাক ঘষাঘষির গল্প। আমার আঁকাবুকির পাতায় কান পাতলে শুনবে ছোট্ট ট্রাঞ্জিষ্টার, টুইন ওয়ানে একটা এক্সপেডিসান গান, মার্চিং টিউনের মত বেজে চলেছে। শুনতে বেশ ভালো লাগবে তোমার; কিছুক্ষণ। এরপর একবার দুইবার তিনবার থেকে একশতবার রিয়াউন্ড হয়ে বাজতে থাকবে সেই গান। যন্ত্রণা, ব্যথায় তোমার মস্তিষ্কের কোষ গান থামানোর তীব্র ব্যকুলতায় কুকরে আসবে।
সেই ভালবাসা যদি অসীম হবে, চোখ মেলে দেখবার সাধ যদি অসীম হবে, ছুঁয়ে থাকার অভিপ্রায় যদি ইনফিনিটি-ই হবে তবে ভালবাসার গান অসীমে বাজতে থাকলে কেন যন্ত্রণা হবে?
তুমিই তো চেয়েছিল সেই অফুরন্ত ভালবাসা। আমি শুধু ক্লান্ত হয়ে গিয়েছিলেম ভালবাসতে। আসলে আমি ভীষণ ক্লান্তিতে শ্রান্ত হয়েছি আজ বহু যুগা। তোমার ঠোঁটের আকাশ উপুড় অভিমানে আমার বড্ড যন্ত্রণা হতো জানো তো। তাই মানবিক আবেগের উর্ধে উঠে আমার চোখ একজোড়া বায়োনিক চোখে পরিণত হয়েছিল। আমার রক্ত সেচ করা হৃদপিণ্ডটাও একটা বায়োনিক সেচ যন্ত্রে পরিণত হয়েছিল। আচ্ছা আমার বায়োনিক চোখজোড়া, তোমার মায়াবী শীতল চোখের ওয়ারেন্টি লেটার কেন হল না? কেন বায়োনিক চোখের দৃষ্টিতে তোমারে ভেদ করতে পারলাম না? কেনই বা বায়োনিকের সুপারসনিক ছেড়ে তোমার দীঘির মত টলমল স্বচ্ছ জলে নাইতে পারলাম না? উঠোনে দুলতে থাকা হারিকেন বাতির আভায় তোমারে দেখতে পেলাম না কেন আমি?
1 note
·
View note
ভাগ্নিকে নিয়ে মার্কেটে যাচ্ছিলাম। হঠাৎ ভাগ্নি বললো, ’মামা মোটর সাইকেল থামাও’।
আমি বাইক থামালাম। ভাগ্নি বাইক থেকে নেমে একটা বিল্ডিংয়ের দিকে হাঁটা শুরু করল।
আমি জিজ্ঞেস করলাম, তুমি কোথায় যাচ্ছো?
ভাগ্নি উত্তরে বলল, 'মামা,আমার কেন জানি মনে হচ্ছে, আমি এই জায়গাতে আগেও এসেছি।আগেও এই বাড়িটিকে দেখেছি। মনে হচ্ছে এটার সাথে আমার পূর্বজন্মের সম্পর্ক আছে। যতদূর মনে পড়ছে আমি মাঝে মাঝে এখানে আসতাম'।
আমিও আর দেরি করিনি। রাগ সামলাতে না পেরে ভাগ্নির কান টেনে ধরে বললাম, ওরে পূর্বজন্মের বাচ্চা এইটা তোর স্কুল! গত দেড় বছরের বেশি বন্ধ আছে..
- জনৈক মামার ওয়াল থেকে।
1 note
·
View note
অতীত হইতাসে ডাহা মিছা। স্মৃতির পানে ফিরা যাইবো না। চইলা যাওয়া বসন্তদিন কখনো ফিরবো না। সবচে উন্মত্ত, একনিষ্ঠ প্রেমও শেষ বিচারে ক্ষণস্থায়ী সত্য ছাড়া কিছু নয়।
.
২৬ মাসের ভাদাম্মা যাত্রা শেষে খুঁটি বানসি মাকোন্দো'য়। এটা নয়া গ্রাম। আমিই প্রবক্তা। আমি এহানে আবিস্কার কইরা ফালাইসি দুনিয়াটা কমলা লেবুর মত গোল্লা। এখানে আমার বয়ান-ই আইন। ঈশ্বর ভগবান কোন চ্যাটের..। সরকারি সরকারের কোন বালাই নাই আমার গ্রামে।
আমি একটা উটকো ধ্বজভঙ্গ। নিঃসঙ্গতা অনিদ্রা রোগের অভিশাপ আর দূষিত রক্তের শয়তানি উন্মাদনা বইয়া চলতেসি। আমি একটা হোসে আর্কাদিও বুয়েন্দিয়া। আমার শেকড় গজায়ে যায়। মৃত্যুর পরেও তোর বাড়ির পেছনে বড় একটা অশ্বত্থ গাছ হয়ে আমি থাইকা যাই। বিরক্তিকর একঘেয়ে অকর্মা জঞ্জাল হয়ে। সমব্যাথী অথবা বন্ধু হইয়া অথবা অবিভাবক হইয়া।।
-
--- নিঃসঙ্গতার একশো বছর অবলম্বনে
1 note
·
View note