Text
Word Counter Tools: Essential Features and Benefits
Word Counter
Word counter tools are widely used by writers, students, editors, and professionals to analyze text and ensure it meets specific requirements. These tools provide valuable insights into word count, character count, reading time, and other metrics. In this article, we’ll explore how word counters work, their key features, and why they are essential for content creation.
Daily Use Tools
0 notes
Text
0 notes
Text
1 note
·
View note
Text
What is Ping
ping is a computer network administration software utility used to test the reachability of a host on an Internet Protocol network. It is available for virtually all operating systems that have networking capability, including most embedded network administration software More Click Pingmeter.net
1 note
·
View note
Text
1 note
·
View note
Text
1 note
·
View note
Text
#online ping website#online ping#internet speed test#yt tags generator#whois checker#network checker#youtube seo tools
1 note
·
View note
Text
ইউটিউব এসইও কি? ইউটিউব SEO কিভাবে করবো?
হ্যালো বন্ধুরা এই পোস্টে আমরা ইউটিউব এসইও (YouTube SEO ) সম্পর্কে আলোচনা করবো। ইউটিউব পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম সার্চ ইঞ্জিন ও সর্ববৃহৎ ভিডিও সার্চ ইঞ্জিন।বর্তমানে ইউটিউবের জনপ্রিয়তা দিন বেড়েই চলেছে।
Alexa (২০১৮)এর একটি তথ্য অনুযায়ী একজন BDRvi ইউটিউবে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ১১ মিনিট ২৪ সেকেন্ড সময় ব্যায় করে।
তাই ডিজিটাল মার্কেটিং হোক কি ব্র্যান্ড মার্কেটিং অন্যান্য প্রথাগত মাধ্যমের থেকে ইউটিউবের গুরুত্ব অনেক বেড়ে গেছে।
আপনি ব্লগার হন আর কোন কোম্পানির হয়ে কোনো প্রোডাক্ট কে বিপণন করা যাই হোক না কেন প্রতি করুন ভিডিও মার্কেটিংয়ের ক্ষেত্রে ইউটিউব আজ খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
কিন্তু অনেকে ইউটিউবে একটি চ্যানেল খোলার পর ঠিক বুঝতে পারেন না ইউটিউবে ভিউ বাড়বে কিভাবে?ইউটিউব চ্যানেলটির দ্রুত কি ভাবে সাবস্ক্রাইবার বাড়বে?
এর জন্য দরকার সঠিক ইউটিউব এসইও (YouTube SEO ) তাই এই সমস্যা নিবারন করার জন্যই আজকে আমাদের এই পোস্টটি অনেক সাহায্য করবে।
এই পোস্টটিতে আমরা সুনির্দিষ্ট জানবো কোন পদ্ধতিতে এগুলো আপনার ইউটিউব চ্যানেলের ভিডিওগুলি অনেক ভিউ পাবে এবং এবং চ্যানেলটি খুব তাড়াতাড়ি উন্নতি করবে।
তো চলুন শুরু করা যাক।
ইউটিউব ট্যাগ জেনারেট করতে এখানে ক্লিক করুন
ইউটিউব ভিডিও SEO টিপস
১. কিওয়ার্ড রিসার্চ(Keyword Research)
ইউটিউব এসইও (YouTube SEO ) এর জন্য সঠিক কিওয়ার্ড রিসার্চ খুবই জরুরি। আপনি যদি আপনার ভিডিও এর জন্য সঠিক কীওয়ার্ড নির্বাচন না করেন সেক্ষেত্রে আপনার ইউটিউব ভিডিওটি সঠিক এবং বেশি ভিউ পাবে না তাই সে ক্ষেত্রে আমাদের উচিত কোনো ভিডিও আপলোড করার আগে সঠিক ভাবে কীওয়ার্ড বেছে নেয়া।
এখন মনে রাখতে হবে ইউটিউব এসইও এর জন্য কীওয়ার্ড আর সাধারণ গুগল এসইও এর জন্য কীওয়ার্ড রিসার্চ কিন্তু একটু আলাদা। ইউটিউব এসইও করতে হলো আপনাকে একটু আলাদা ভাবে কীওয়ার্ড রিসার্চ করতে হবে।
২. সঠিক ইউটিউব টাইটেল নির্বাচন(Use Appropriate Title)
ইউটিউব এসইও এর ক্ষেত্রে কীওয়ার্ড যেমন জরুরি, ইউটিউব ভিডিও টাইটেল ও সমান গুরুত্বপূর্ণ। সঠিক টাইটেল আপনার ইউটিউব ভিডিও গুলো কে ভালো rank করতে সাহায্য করে। এক্ষেত্রে ইউটিউব টাইটেল গুলি দেওয়ার আগে মনে রাখতে হবে আমাদের কাঙ্খিত কী–ওয়ার্ডটি যেন টাইটেলে সর্বপ্রথম থাকে।
৩. সঠিক ইউটিউব ট্যাগ ব্যবহার
ইউটিউব ট্যাগ কি?
ইউটিউব ট্যাগ মূলত কীওয়ার্ড।তবে ইউটিউব ট্যাগ কে কিবোর্ডস এর একটি প্রকারভেদ বলা যেতে পারে যেগুলো আপনার ইউটিউব ভিডিও এর বিষয়বস্তু কে ভুগতে সাহায্য করে।
ইউটিউব ট্যাগ
ইউটিউব ট্যাগ ইউটিউব এসইও এর জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আপনি আপনার ভিডিওতে ভালো ট্যাগ ব্যাবহার করে ইউটিউব কে বলতে পারেন আপনার ভিডিওটি কোন বিষয় এর।
যদিও বর্তমানে গুগল বা ইউটিউব অনেক জটিল বিষয়ও সহজে বুঝে নেই তবু ইউটিউব ট্যাগ এখনো সমান কার্যকরী।
আপনি ইউটিউবের সবথেকে র্যাংক ট্যাগ খুজে বের করতে পারবেন খুব সহজে নিচের ওয়েবসােইট থেকে প্রথমে আপনাকে
ওয়েবসাইট ভিজিট করে তারপর
[caption id="attachment_804886" align="alignnone" width="826"] Free Youtube Tags Generator[/caption]
ফ্রিতে ইউটিউব ট্যাগ জেনারেট করতে এখানে ক্লিক করুন
YT TAGS GENERATOR এই অপশনে ইনটার ভিডিও টাইটেল আপনার ভিডিও শুধু টাইটেল দিয়ে সাবমিট ক্লিক করলেই কাজ শেষ
আপনার সামনে সবথেকে ইউটিউবের র্যাংক ট্যাগ আপনার সামনে চলে এসেছে এখন শুদু কপি বাটন এ ক্লিক করে আপনার ভিডিওর ট্যাগ অপশনে গিয়ে পেস্ট করে দিন আপনার কাজ শেষ এভাবে আপনার ভিডিও সঠিকভাবে এসইও করতে সর্বচ্চো ১ থেকে ২ মিনিট সময় লাগবে এভাবে আপনার সকল ভিডিও এখান থেকে হাই র্যাংক ট্যাগ ব্যবহার করতে আমি আশা করি আগের থেকে অনেক কম সময়ে আপনার ভিডিও এসইও করে ভিডিও র্যাংক করতে পারবেন
ইউটিউবের থাম্বনেইল ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন
আপনার ফোনের Internet Speed Test করতে ভিজিট করুন !
এবং এই ওয়েবসাইটে আপনি আরো অনেক ইউটিউব রিলেটেড টুলস পেয়ে যাবেন এবং আরো টুলস রয়েছে সেগুলো নিয়ে অন্য কোন পোস্ট এ আলোচনা করবো ।
আজকে এখানেই শেষ করছি সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আল্লাহ হাফেজ , ধন্যবাদ ।
1 note
·
View note
Text
কম্পিউটার নেটওয়ার্ক কি? বেসিক নেটওয়ার্কিং পরিচিতি
আসসালামু আলাইকুম। আশা করি আপনারাও ভালো আছেন। আমিও মহান রাব্বুল আলামীন এর রহমতে ভালো আছি।
তো চলুন আজকে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক এর বেসিক নেটওয়ার্কিং পরিচিতি নিয়ে আলোচনা করা যাক ।
নেটওয়ার্ক কি?
একাধিক কম্পিউটার যখন একসাথে যুক্ত হয়ে তথ্য আদানপ্রদান করে তখন থাকে নেটওর্য়াক বলে। নেটওর্য়াক করার জন্য ন্যূনতম দুটি কম্পিউটার প্রয়োজন।
আপনার কম্পিউটার বা মোবাইল এর সঠিক ইন্টারনেট স্পিড দেখতে Internet Speed Test বাটনে ক্লিক করুন,
নেটওয়ার্কের প্রকারভেদ :
নেটওয়ার্কে সাধারণত তিন ভাগে ভাগ করা যায়।
LAN
MAN
WAN
Local Area Network (LAN): একই বিল্ডিং এর মাঝে অবস্থিত বিভিন্ন কম্পিউটার নিয়ে গঠিত নেটওয়ার্রকে লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক বলে। এই নেটওয়ার্ক এর ডাটা ট্রান্সফার গতি ১০এমবিপিএস। এই নেটওয়ার্ক এ ব্যবহিত ডিভাইসগুলো হলো রিপিটার, হাব, নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস ইত্যাদি।
Metropolitan Area Network (MAN) : একই শহরের মধ্যে অবস্থিত কয়েকটি ল্যানের সমন্বয়ে গঠিত ইন্টারফেসকে বলা হয় মেট্রোপলিটন এরিয়া নেটওয়ার্ক । এ ধরনের নেটওয়ার্ক ৫০-৭৫ মাইল পর্যন্ত বিস্তৃত হতে পারে। এই নেটওয়ার্কর ডাটা ট্রান্সফার স্পিড গিগাবিট পার সেকেন্ড। এ ধরনের নেটওয়ার্ক এ ব্যবহিত ডিভাইস গুলো হলো রাউটার, সুইজ, মাইক্রোওয়েভ এন্টেনা ইত্যাদি।
WAN(Wide Area Network) : দূরবর্তী ল্যানসমূকে নিয়ে গড়ে উঠা নেটওয়ার্ককে ওয়াইড এরিয়া নেটওয়ার্ক বলে। এ ধরনের নেটওয়ার্ক এর ডাটা ট্রান্সফার স্পীড ৫৬ কেবিপিএস থেকে ১.৫৪৪ এমবিপিএস। ওয়্যানের গতি ধীরে ধীরে পরিবর্তন হচ্ছে। এ ধরনের নেটওয়ার্কে ব্যবহিত ডিভাইসগুলো হলো রাউটার, মডেম, ওয়্যান সুইজ ইত্যাদি।
টপোলজি :
একটি নেটওয়ার্কে কম্পিউটারগুলো কিভাবে সংযুক্ত আছে তার ক্যাটালগকেই টপোলজি বলে । নেটওয়ার্ক ডিজাইনের ক্ষেত্রে টপোলজি বিশেষ ভূমিকা রাখে। টপোলজি বিভিন্ন ধরনের হতে পারে যেমন- বাস টপোলজি, স্টার টপোলজি, রিং টপোলজি,মেশ টপোলজি ইত্যাদি। নীচে বিভিন্ন টপোলজিগুলো দেওয়া হলো:
নেটওয়ার্ক ক্যাবল :
এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারের ডাটা পাঠানোর জন্য যে ক্যাবল ব্যবহার করা হয় থাকেই নেটওয়ার্ক ক্যাবল বলে ।
নেটওয়ার্কিং করার জন্য বিভিন্ন ধরনের ক্যাবল ব্যবহার করা হয় । যেমন:
কোএক্সিয়াল ক্যাবল
ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল
ফাইবার অপটিক ক্যাবল
কোএক্সিয়াল ক্যাবল :
কোন কোন লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্কে কোএক্সিয়াল ক্যাবল ব্যবহার করা হয়। কোএক্সিয়াল ক্যাবল বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। যেমন- ৫০ওহম(আরজি-৮, আরজি-১১ আরজি-৫৮), ৭৫ ওহম(আরজি-৫৯) এবং ৯৩ ওহম(আরজি-৬২)। এ ক্যাবলের দাম অনেক কম। তামার তৈরি বলে ইএমআই সমস্যা রয়েছে।
ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল
ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল দুই দরনের হয়ে থাকে।
শিল্ডেড ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল
আনশিল্ডেড ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল
শিল্ডেড ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল
শিল্ডেড ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবলে প্রতিটি ট্যুইস্ট জোড়া থাকে একটি করে শক্ত আচ্ছাদনের ভেতর। ফলে ইলেকট্রিক ইন্টারফারেন্স অনেক কম থাকে। এই ক্যাবলের ডাটা ট্রান্সফার স্পীড ৫০০ এমবিপিএস হয়ে থাকে।
আনশিল্ডেড ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল
আনশিল্ডেড ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবলে পেয়ারের বাইরে অতিরিক্ত কোন শিল্ডিং থাকে না কেবল বাহিরে একটি প্লাষ্টিকের জেকেট থাকে। এই ক্যাবলের ডাটা ট্রান্সফার রেট ১৬ এমবিপিএস।
ফাইবার অপটিক ক্যাবল
এই ক্যাবলে তামার তারের চেয়ে কাচকে মিডিয়া হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। ফলে ইলেকট্রো ম্যাগনেটিক ইন্টারফারেন্স নেই। এই ক্যাবলের ডাটা ট্রান্সমিশন স্পীড অনেক বেশী। ফাইবার অপটিক ক্যাবল দুই ধরনের হয়ে থাকে। সিঙ্গল মোড ফাইবার এন্ড মাল্টিমোড ফাইবার। এই প্রধান অসুবিধা হলো দাম অনেক বেশী এবং ইনস্টল করা কঠিন।
রিপিটার:
রিপিটার হলো এমন একটি ডিভাইস যা সিগন্যালকে এমপ্লিফাই করার জন্য ব্যবহার করা হয়। ১৮৫ মিটার দূরত্ব অতিক্রম করার আগেই আপনি একটি রিপিটার ব্যবহার করে সেই সিগন্যালকে এমপ্লিফাই করে দিলে সেটি আরো ১৮৫ মিটার অতিক্রম করতে পারে। এটি কাজ করে ওএসআই মডেল এর ফিজিক্যাল লেয়ারে।
হাব
হাব হলো একাধিক পোর্ট বিশিষ্ট রিপিটার। এটি কাজ করে ইলেকট্রিক সিগন্যাল নিয়ে। নেটওয়ার্ক এড্রেস কিংবা নেটওয়ার্ক এডাপ্টারের ম্যাক এড্রস নিয়ে হাবের মাথাব্যাথা নেই। এটিও কাজ করে ওএসআই মডেল এর ফিজিক্যাল লেয়ারে।
ব্রিজ
ব্রিজ এমন একটি ডিভাইস যা একাধিক নেটওয়ার্ক সেগমেন্টকে যুক্ত করে থাকে। এটি প্রতিটি সেগমেন্ট বিভিন্ন ডিভাইসের হিসেব রাখার জন্য ব্রিজিং টেবিল তৈরি করে। ইহা ওএসআই মডেল এর ডাটালিংক লেয়ারে কাজ করে।
সুইচ
সুইচ হলো একাধিক পোর্ট বিশিষ্ট ব্রিজ।এটি প্রতিটি নোডের ম্যাক এড্রেস এর তালিকা সংরক্ষন করে। এটি ওএসআই মডেল এর ডাটালিংক লেয়ারে কাজ করে।
রাউটার
এক নেটওয়ার্ক থেকে আরেক নেটওয়ার্কে ডাটা পাঠানোর পদ্ধতিকে বলা হয় রাউটিং। আর রাউটিং এর জন্য ব্যবহুত ডিভাইস হলো রাউটার। ইহা ওএসআই মডেল এর নেটওয়ার্ক লেয়ারে কাজ করে।
অনলাইনে পাবলিক আইপি বা ওয়েবসাইট ডোমেইন পিং টেস্ট করতে ভিজিট করুন
গেটওয়ে
বিভিন্ন ধরনের নেটওয়ার্কসমূহকে যুক্ত করার জন্য ব্যবহিত ডিভাইসটি হলো গেটওয়ে। ইহা প্রটোকলকে ট্রান্সলেশন করে থাকে। ইহা ওএসআই মডেল এর ৭ লেয়ারেই কাজ করে।
বেসিক নেটওয়ার্কিং আজ এখানেই শেষ করছি। আমাদের পরবর্তী টিউটোরিয়াল হলো-OSI model. সবাই ভাল থাক���েন।
1 note
·
View note
Text
WHOIS is a query and response protocol that is widely used for querying databases that store the registered users or assignees of an Internet resource, such as a domain name, an IP address block or an autonomous system, but is also used for a wider range of other information
1 note
·
View note
Text
1 note
·
View note