Tumgik
#কলা
runaervlogs · 1 year
Text
কাঁচা কলা দিয়া শোল মাছের দাগা
কাঁচা কলা দিয়া শোল মাছের দাগা
youtube
1 note · View note
Text
1 note · View note
usaitbari · 2 years
Text
স্পেন্সার টিউনিক বন্ডি বিচে ভর নগ্ন ছবির শুটিংয়ের জন্য 2,500 স্বেচ্ছাসেবক সংগ্রহ করেছেন
স্পেন্সার টিউনিক বন্ডি বিচে ভর নগ্ন ছবির শুটিংয়ের জন্য 2,500 স্বেচ্ছাসেবক সংগ্রহ করেছেন
লিখেছেন জ্যাক গাইক্রিশ্চিয়ান এডওয়ার্ডস, সিএনএন প্রায় 2,500 লোক শনিবার অস্ট্রেলিয়ার বন্ডি সৈকতে একটি নগ্ন ফটোশুটের জন্য ছিটকে গেছে, যা ত্বকের ক্যান্সার সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে ডিজাইন করা হয়েছে। মার্কিন ফটোগ্রাফিক শিল্পীর সর্বশেষ কাজে অংশ নিতে ভিড় জড়ো হয়েছিল স্পেন্সার টিউনিকযার জন্য পরিচিত নগ্ন ছবির শুটিং বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ ল্যান্ডমার্কে। রয়টার্সের মতে, সিডনির সমুদ্র সৈকতে টুনিক…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
topnews24online · 2 years
Text
রাবিতে উন্নত জাতের কলা উদ্ভাবন
রাবিতে উন্নত জাতের কলা উদ্ভাবন
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধিঃ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) গবেষণার মাধ্যমে উন্নত জাতের কলা উদ্ভাবন করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণবিজ্ঞান বিভাগের প্ল্যান্ট মলিকুলার বায়োটেকনোলজি ল্যাবে টিস্যু কালচারের মাধ্যমে নতুন এই জাতটির উদ্ভাবন করেন— অধ্যাপক মো. আনোয়ার হোসেন। মঙ্গলবার (১১ অক্টোবর) নতুন এই জাতটির উদ্ভাবন উপলক্ষ্যে অনুষ্ঠানের আয়োজন করে রাবির প্রাণরসায়ন বিভাগ।…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
khushboolakhmani · 4 months
Text
কলিযুগে কবীর পরমেশ্বর-ই বিঠল রূপে প্রকট হয়ে নামদেব জী-র‌ রুটি খেয়েছিলেন এবং ওনার ভক্তি-শ্রদ্ধা তে মন্দির ঘুরিয়ে দিয়েছিলেন।
বিঠ্ঠল হোকর রোটী খাঈ,নামদেব কী কলা বড়াই।
পুণ্ডরপুর নামা প্রবান,দেবল ফের ছিবা দঈ ছান।।
Tumblr media
कलयुग में कबीर परमेश्वर ने ही बिठ्ठल रूप में प्रकट होकर नामदेव जी की रोटी खाई व उनकी भक्ति श्रद्धा से मंदिर घुमा दिया।
बिठ्ठल होकर रोटी खाई, नामदेव की कला बढ़ाई।
पुण्डरपुर नामा प्रवान, देवल फेर छिवा दई छान॥
2 notes · View notes
afzalhosen · 1 year
Text
ঘুঘু দেখেছ, ফাঁদ দেখনি – জসীম উদ্দীন
বাপ মরে গিয়েছে। ঘুঘু আর ফাঁদ দুই ভাই। কি একটা কাজে দুই ভাইয়ের লাগল মারামারি। ফাদ রেগে বলল, “তুই ঘুঘু দেখেছিস। কিন্তু ফাঁদ দেখিস নাই।”
ঘুঘু রাগ করে বাড়ি হতে পালিয়ে গেল। বিদেশে গিয়ে সে এ বাড়ি, সে বাড়ি, কত বাড়ি ঘুরল। সবাইকে বলল, আমি ধান নিড়াইতে পারি-পাট কাটতে পারি-গরুর হেফাজত করতে পারি। কিন্তু কার চাকর কে রাখে! দেশে বড় আকাল। অবশেষে ঘুঘু গিয়ে উপস্থিত হল কিরপন (কৃপণ) মোল্লার বাড়ি। কিরপন মোল্লা চাকর রেখে খেতে দ���য় না, খেতে দিলেও তার বেতন দেয় না, তাই কেউই তার বাড়িতে চাকর থাকে না।
ঘুঘুকে দেখে কিরপন মোল্লা বলল, “আমার বাড়িতে যদি থাকতে চাও তবে প্রতিদিন তিন পাখি করে জমি চাষ করতে হবে, বেগুন ক্ষেত সাফ করতে হবে। আর যখন যে কাজ করতে বলব তাই করতে হবে। তেঁতুল পাতায় যতটা ভাত ধরে তাই খেতে দিব। উহার বেশি চাইলে দিব না। মাসে আট আনা করে বেতন দিব। উহাতে রাজী হলে আমার বাড়ি থাকতে পার।”
আর কোথাও কাজ যখন জোটে না, ঘুঘু তাতেই রাজী হল। কিরপন মোল্লা বলল, “আমার আরও একটি শর্ত আছে। আমার কাজ ছেড়ে যেতে পারবে না। কাজ ছেড়ে গেলে তোমার নাক কেটে নিব।”
ঘুঘু বলল, “আমি এই শর্তেও রাজী আছি।”
কিরপন মোল্লা পাকা লোক। সে গ্রামের লোকজন ডেকে সমস্ত শর্ত একটি কলা পাতায় লিখে নিল। তিন পাখি জমি চাষ করতে ঘুঘুর প্রায় দুপুর গড়িয়ে গেল। তারপর গোছল করে খেতে আসল। কিরপন মোল্লার বউ বলল, “তেঁতুল পাতা নিয়ে আস।”
ঘুঘু একটি তেঁতুল পাতা এনে সামনে বিছিয়ে খেতে বসল। তেঁতুল পাতায় আর কয়টিই বা ভাত ধরে? একে তো সারাদিনের হাড়ভাঙ্গা পরিশ্রম! এমন ক্ষুধা পেয়েছে যে সমস্ত দুনিয়া গিলে খেলেও পেট ভরবে না। সেই তেঁতুল পাতার উপরে চারটি ভাত মুখে দিয়ে ঘুঘু কিরপন মোল্লার বৌকে কাকুতি মিনতি করল, “আর কয়টি ভাত দিন।”
কিরপন মোল্লা সাথে সাথেই তার কলা পাতায় লেখা শর্তগুলি পড়ে শুনিয়ে দিল। বেচারা ঘুঘু আস্তে আস্তে উঠে বেগুন ক্ষেত সাফ করতে গেল।
রাতে আবার সেই তেঁতুল পাতায় বাড়া ভাত। সারাদিনের হাড় ভাঙ্গা খাটুনি। তিন চারদিনেই ঘুঘু একেবারে আধমরা হয়ে গেল। তখন চাকরি না ছাড়লে জীবন যায় যায় অবস্থা; কিন্তু যখনই কিরপন মোল্লার কাছে চাকরি ছাড়ার কথা বলেছে তখনি সে তার নাকটা কেটে ফেলল। নেকড়া দিয়ে কোনো রকমে নাক বেঁধে ঘুঘু দেশে ফিরল।
তার ভাই ফাঁদ জিজ্ঞাসা করল, “কিরে! তোর নাকটা কাটা কেন?
ঘুঘু কেঁদে সমস্ত ঘটনা খুলে বলল। শুনে ফাঁদ বলল, “ভাই! তুমি বাড়ি থাক। আমি যাব কিরপন মোল্লার বাড়ি চাকরি করতে।”
ঘুঘু কত বারণ করল। ফাঁদ তা কানেও নিল না। সে বলল, “কিরপন মোল্লা ঘুঘু দেখেছে কিন্তু ফঁদ দেখে নাই। আমি তাঁকে ফাঁদ দেখিয়ে আসতেছি।”
ফাঁদ গিয়ে কিরপন মোল্লার বাড়িতে উপস্থিত। জিজ্ঞাসা করল, “আপনারা কোনো চাকর রাখবেন?”
কিরপন মোল্লা বলল, “আমার একজন চাকর ছিল সে অল্প কয় দিন হয় চলে গেছে। তা তুমি যদি থাকতেই চাও, তবে আমার কয়েকটি শর্ত আছে। তা যদি মেনে নাও তবেই তোমাকে রাখতে পারি।”
ফাঁদ জিজ্ঞাসা করল, “কি কি শর্ত?”
কিরপন মোল্লা কলার পাতায় লেখা আগের চাকরের শর্তগুলি তাঁকে পড়ে শুনাল।
“প্রতিদিন তিন পাখি করে জমি চষিতে হবে। বেগুন ক্ষেত সাফ করতে হবে। আর যখন যে কাজ বলব তা করতে হবে! তেঁতুল পাতায় করে ভাত দিব! মাসে আট আনা (৫০ পয়সা) করে বেতন। চাকরি ছেড়ে গেলে নাক কেটে রাখব।”
ফাঁদ সমস্ত শর্ত মেনে নিয়ে বলল, “আমারও একটি শর্ত আছে। আমাকে চাকরি হতে বরখাস্ত করতে পারবেন না। বরখাস্ত করলে আমি আপনার নাক কেটে নিব।”
কিরপন মোল্লা বলল, “বেশ, তাতেই আমি রাজী।”
সে পাড়ার আরও দশজনকে ডেকে সাক্ষী মেনে আর একটা কলা পাতায় সমস্ত শর্ত লিখে নিল।
সকালে ফাঁদ চলল ক্ষেতে লাঙল চষিতে। সে তিন পাখি জমির এদিক হতে ওদিকে দিল এক রেখ, আর ওদিক হতে এদিক দিল এক রেখ। এইভাবে সমস্ত জমিতে তিন চারটি রেখ দিয়ে গরু-বাছুর নিয়ে, বেলা দশটা না বাজতেই বাড়ি ফিরে আসল। এসেই বলল, “ক্ষেতে লাঙল দেওয়া শেষ হয়েছে। এখন আমাকে খেতে দাও।”
কিরপন মোল্লার বউ বলল, “আগে তেঁতুল পাতা নিয়ে আস।”
ফাঁদ বলল, “একটি ধামা দাও আর একখানা কুড়াল আমাকে দাও।” ধামা কুড়াল নিয়ে ফাঁদ কিরপন মোল্লার উঠানের তেঁতুল গাছটির বড় ডালটি কুপিয়ে কেটে ফেলল।
কিরপন মোল্লার বউ চেঁচাতে লাগল, “কর কি? কর কি? সমস্ত গাছটা তুমি কেটে ফেললে?” কার কথা কে শোনে। সেই কাটা ডাল হতে মুঠি মুঠি তেঁতুল পাতা এনে অর্ধেক উঠানে বিছিয়ে দিয়ে বলল, “এবার আমাকে ভাত দাও।”
কিরপন মোল্লার বউ সামান্য কয়টি ভাত একটি তেঁতুল পাতার উপর দিতে যাচ্ছিল। ফাঁদ বলল, “আমার সঙ্গে চালাকি করলে চলবে না। শর্তে লেখা আছে তেঁতুল পাতায় করে ভাত দিতে হবে। কয়টা তেঁতুল পাতায় করে ভাত দিতে হবে তা লেখা নাই। সুতরাং তোমাদের উঠানে যতগুলি তেঁতুল পাতা বিছিয়েছি তার সবগুলি ভরে ভাত দিতে হবে।”
কিরপন মোল্লা তার ভাঙ্গা চশমা জোড়া নিয়ে সেই কলার পাতায় লেখা শর্তগুলি বহুক্ষণ পরীক্ষা করল। ফাঁদ যা বলেছে তা সত্য। সে তখন বউকে বলল, “দাও, হাঁড়িতে যত ভাত আছে তেঁতুল পাতার উপর বেড়ে দাও।”
একবার ভাত দেওয়া হলে ফাঁদ বলল, “আরও ভাত এনে দাও। সমস্ত তেঁতুল পাতা ভাতে ঢাকে নাই।”
কিরপন মোল্লার বউ কি আর করে? হাঁড়িতে যত ভাত ছিল সব এনে সেই তেঁতুল পাতায় ঢেলে দিল। ফাঁদ বলল, “ইহাতে আমার পেট ভরবে না। আরও ভাত এনে দাও।”
“আর ভাত হাড়িতে নাই।”
কিরপন মোল্লা বলল, “কাল তোমার জন্য আরো বেশি করে ভাত রান্না করব। আজ এগুলোই খাও।”
ফাঁদ কতক খেল-কতক ছিটিয়ে ফেলল। তারপর ঢেঁকুর তুলতে তুলতে হাত মুখ ধুতে লাগল।
বিকাল হলে কিরপন মোল্লা ফাঁদকে বলল, বেগুন ক্ষেত সাফ করতে। ফাঁদ গিয়ে সব বেগুন গাছ কেটে ফেলল।
কিরপন মোল্লা হায় হায় করে মাথায় হাত দিয়ে বেগুন ক্ষেতের পাশে বসে পড়ল। ফাঁদকে বলল, “ও ফাঁদ! তুই তো আমার সর্বনাশ করেছিস।”
ফাঁদ বলল, “তুমি আমাকে সমস্ত বেগুন ক্ষেত সাফ করতে বলেছ। সমস্ত বেগুন গাছ না কাটিলে ক্ষেত সাফ হবে কেমন করে?”
তার পরদিন কিরপন মোল্লা ফাঁদকে পাঠাল ধান ক্ষেত নিড়াতে। ফাঁদ ক্ষেতের সমস্ত ধান গাছ কেটে ঘাসগুলি রেখে আসল।
সেদিন তাকে নদীতে পাঠাল জাল ফেলতে। জাল ফেলতে মানে নদীতে গিয়ে জাল দিয়ে মাছ ধরতে। ফাঁদ সেই কথাটার উল্টা ব্যাখ্যা করল। নদীতে গিয়ে সে কিরপন মোল্লার এত হাউসের খেপলা জালটা ফেলে দিয়ে আসল। কিরপন মোল্লা নদীতে গিয়ে এত খোঁজাখুঁজি করল। অত বড় নদী কোথায় জাল তলিয়ে গেছে! খুঁজে বের করতে পারল না।
সেদিন সন্ধ্যাবেলা তার ছেলেটি ধুলো কাদা গায়ে মেখে নোংরা হয়েছিল। কিরপন মোল্লা বলল “ফাঁদ, যাও তো ছেলেটাকে সাফ করে আন।”
ফাঁদ তার ছেলেটিকে পুকুরের কাছে নিয়ে গিয়ে পানিতে চুবিয়ে ধোপার পাটে দিল তিন চার আছাড়। ছেলের হাত পা শরীর ফেটে গেল। সে চিৎকার করে কেঁদে উঠল। কিরপন মোল্লা তাড়াতাড়ি ফাঁদের হাত হতে ছেলেকে ছাড়িয়ে নিয়ে তাঁকে বকতে লাগল।
ফাঁদ বলল, “আমাকে বকলে কি হবে? আপনি ছেলেকে সাফ করে আনতে বলেছেন। ধোপার পাটে না আছড়াইলে (আছাড় দিলে) তাকে সাফ করব কিভাবে?”
রাত্রে কিরপন মোল্লা আর তার বউ মনে মনে ফন্দি আঁটে, কি করে এই দুর্মুখ চাকরকে বিদায় করা যায়, কিন্তু কোনো উপায় নাই। তাকে বরখাস্ত করলেই কলা পাতায় লেখা শর্তানুসারে সে কিরপন মোল্লার নাক কেটে নিবে।
পরদিন সকালে কিরপন মোল্লা ফাঁদকে একটি বড় গাছ ফেড়ে চেলা (চিকন ও লম্বা কাঠের টুকরা) বানাতে হুকুম করল। ফাঁদ গাছটি কেটে অনেক গুলো চেলা বানালো। তারপর চেলার বোঝা মাথায় করে বাড়ি ফিরল।
কিরপন মোল্লার বৃদ্ধ মা বারান্দায় বসে পান চিবাচ্ছিল। ফাঁদ তাঁকে গিয়ে জিজ্ঞাসা করল, “খড়ির বোঝা কোথায় নামাব?”
সারা উঠান খালি পড়ে আছে। যেখানে সেখানে নামান যায়। তবুও ফাঁদ এই সামান্য ব্যাপারটির জন্যে বুড়ীকে জিজ্ঞাসা করায় বুড়ি ভীষণ রেগে গেল। সে বলল, “বুঝতে পার না কোথায় নামাতে হবে? আমার ঘাড়ে নামাও।”
যেই বলা অমনি ফাদ খড়ির বোঝা বুড়ীর ঘাড়ের উপর ফেলে দিল। ঘাড়ের উপর এতগুলো কাঠের ভার সইতে না পেড়ে বুড়ী দাঁত কেলিয়ে মরে গেল।
কিরপন মোল্লা ফাঁদকে কিছু বলতেও পারে না। কারণ সে বুড়ীর আদেশ মতোই কাজ করেছে। ফাঁদকে বাড়ি হতে তাড়িয়ে দিতে গেলেও সে তার নাক কেটে নিবে। ফাঁদকে নিয়া কি করা যায়?
প্রতিদিন সে একটা না একটা অঘটন করে বসে। অনেক ভেবে চিন্তে কিরপন মোল্লা ঠিক করল, সে আর তার বউ তীর্থযাত্রা গিয়ে অন্ততঃ কিছুদিনের জন্য ফাঁদের হাত হতে রক্ষা পাবে। যাওয়ার সময় কিরপন মোল্লা ফাঁদকে বলল, “ফাঁদ! আমরা চললাম। তুই বাড়ি-ঘর দেখিস।”
ফাঁদ জবাব দিল, “আর বলতে হবে না। তোমরা নিশ্চিন্তে চলে যাও। আমি সব দেখব।”
কিরপন মোল্লা চলে গেল। ফাঁদ তার ভাই ঘুঘুকে ডেকে এনে বাড়ির সর্বেসর্বা হয়ে বসল। বাড়িতে আম, জাম, কাঁঠাল, সুপারি, নারিকেল, কত রকমের গাছ। দুই ভাই সেই সব গাছের ফল বিক্রি করে অনেক টাকা জমাল। তার মধ্যে গ্রামে আসল সেটেলমেন্টের আমিন। ফাঁদ কিরপন মোল্লার বাড়ি-ঘর, জমা-জমি সকল নিজের নামে লেখিয়ে নিল।
কিছুদিন পরে তীর্থ থেকে কিরপন মোল্লা আর তার বউ দেশে ফিরল। ফাদ তাদের বাড়িতে ঢুকতে দিল না। সে বলল, “এ বাড়ি তো আমাকে বেচে গিয়েছো। দেখ না গিয়ে সেটেলমেন্টের অফিসে, সেখানে বাড়ি আমার নামে লেখা হয়েছে।”
গচ্ছিত টাকা-পয়সা যা ছিল তা কিরপন মোল্লা তীর্থে গিয়ে খরচ করে এসেছে। ফাঁদের নামে মামলা করার টাকা পাবে কোথায়? আর মামলায় জিতলেই বা কি হবে? কলার পাতায় লেখা যে শর্তে সে ফাঁদের সঙ্গে আটকা পড়েছে তাহা হতে কে তাঁকে রক্ষা করবে?
কিরপন মেল্লার বাড়িতে ফাঁদ আর ঘুঘু সুখে বাস করতে লাগল। কিরপন মোল্লার উপর কারো কোনো দয়া নাই! কারণ সে বিনা অপরাধে ঘুঘুর নাক কেটেছিল। সে গ্রামের কোন মানুষের কোন উপকার করে নাই বা কাউকেই কোনোদিন আধ পয়সাও দান করে নাই।
3 notes · View notes
grameenchannel · 5 days
Video
youtube
গ্রামের মেয়েদের কলা পাতায় তাল পিঠা ভাজার প্রতিযোগিতা - তাল পিঠা তৈরির চ...
0 notes
utpalmena · 4 months
Text
"কুকি" আহি আছে...
কুকি-- ৰূপালী গল্পটোৰ প্ৰথমটো বিন্দু। বিন্দুটোৰ সৰল ৰৈখিক গতি। গতিত আন কেইবাটাও বিন্দুক মসৃন স্পৰ্শ।
Tumblr media
ৰূপালী গল্পটোৰ নাম-- "কুকি" (kooki)। হিন্দী ভাষাৰ চিনেমা (কেইটা মান অসমীয়া সংলাপ প্ৰয়োগ কৰিছে যদিও কাহিনীক গতি দিছে 'হিন্দী সাহিত্যৰ ভাষা' আৰু কেমেৰাৰ ভাষাই। জ্ঞান গৌতমে চিত্ৰগ্ৰহণ কৰা চিনেমা খনৰ ছিকুৱেন্স নিৰ্মাণ পৰিপাটি। ছিকুৱেন্সৰ গতিত চিনে-গাণিতিক প্ৰয়োগ সুপৰিকল্পিত। কাহিনীৰ গতিত সাহিত্যৰ ভাষাক গুৰুত্ব দিছে; কিন্তু কোনো এটা ছিকুৱেন্সতে কেমেৰাৰ ভাষাক সাহিত্যৰ ভাষাৰ বহতীয়া হব দিয়া নাই পৰিচালক প্ৰণৱ জে ডেকাই। (পৰিচালক ডেকাই ড॰ জোনমণি দেৱী খাউণ্ডৰ পৰিকল্পনাৰে ‘কুকি’ৰ কাহিনী-চিত্ৰনাট্য তথা সংলাপো ৰচনা কৰিছে।) --এই যে বহতীয়া হব দিয়া নাই, ইয়াতেই পৰিচালকৰ চিনে শক্তি, পৰিস্কাৰ চিনেচিন্তা (পৰিচালনা কেন্দ্ৰীক) স্পষ্ট। চিনেমা খনৰ বিষয়বস্তু কেন্দ্ৰীক চিনেচিন্তা-- বাস্তৱ, বুদ্ধিদীপ্ত।
--চিনেমা খনৰ সৌন্দৰ্য প্ৰসঙ্গ চৰ্চালৈ আনিলে উল্লেখ কৰিব লাগিব মূলতঃ 'বাস্তৱ অভিনয়'ৰ ওচৰত থাকি কৰা চৰিত্ৰ নিৰ্মাণ, কেমেৰা (-ৰ ভাষা প্ৰয়োগ) ডিজাইন, শব্দ (আনুষঙ্গিক, প্রভাৱক, নীৰৱতা, সংলাপ আৰু সংগীতো।) ডিজাইনৰ কথা। কেইটামাণ ছিকুৱেন্স যোৱাৰ পাছত (নায়ক-নায়িকা মুখা-মুখী হোৱা) কেমেৰাৰ খেলি-মেলিয়ে আমনি দিছিল, চিনেমা "গতি"ত বাধা হৈছিল। (এই ত্ৰুটিয়ে চিনেমা খনৰ পৰিচালকক মুকলি মনেৰে প্ৰশংসা কৰাত বাধা দিলে।) এই কেমেৰা দোষক বাদ দি, বাকী চিনেমা খনক গতি দিয়া ছিকুৱেন্স নিৰ্মাণ পৰ্ব, শ্বট নিৰ্বাচন-শ্বটৰ গাণিতিক প্ৰয়োগ পৰিপাটি। গল্পক গতি দিয়াৰ লগতে ভূগোল স্পষ্ট কৰাত ব্যৱহাৰ কৰিছে কেমেৰাৰ ভাষা। ব্যৱহাৰ কৰা সংলাপ মেদহীন। তেনেদৰে কাহিনীৰ গতিত প্ৰয়োগ কৰা অসমৰ থলুৱা "সংস্কৃতি" চিনে সৌন্দৰ্যৰ এটা দিশ।
আহিছো কাহিনীলৈ-- ১৬ বছৰীয়া কুকি। ভাল লগা, ভাল পোৱাৰ সৈতে সুখৰ, আনন্দময়ী জীৱন পাৰ কৰা কুকি। আচম্বিতে কুকিৰ সুৰীয়া জীৱন বেসুৰৰ মাজত সোমাই পৰে। তাইক তাইৰ সুৰীয়া পৃথিৱী খনৰ পৰা বিচ্ছিন্ন কৰে। ধর্ষিতা কুকিয়ে ন্যায়বিচাৰত ন্যায় পায়। কিন্তু তাই ন্যায়ৰ পৰ্যাপ্ততাক লৈ প্ৰশ্ন উত্থাপন কৰে। কুকিয়ে উত্থাপন কৰা প্ৰশ্নটোৱে ৰূপালী গল্পটোৰ বিষয়বস্তু। --বিষয়বস্তু স্পষ্ট কৰিছে ৰূপালী গল্পটোৰ শেষত, কুকিৰ মুখত দিয়া সংলাপেৰে। বিষয়বস্তু কৈছে গল্পৰ বুনিয়াদত। সৰল ৰৈখিক গল্পটোৰ ভাল লগা দিশটো হ'ল কাহিনী, চৰিত্ৰ বিন্যাস। কাহিনীৰ গতিত কেইবাটাও উপকাহিনীৰ উক- মুকনি। পৰিচালক-চিত্ৰনাট্যকাৰে মূল গল্পৰ গতিতে সামৰি প্ৰতিটো "উপকাহিনী" সামৰি থৈছে, মূল কাহিনীৰ সৈতে "বিষয়বস্তু"লৈকে গতি দিছে।
--অসমৰ প্ৰযোজকে অসমীয়া পৰিচালকৰ পৰিচালনাৰে নিৰ্মাণ কৰা এই হিন্দী চিনেমা খন (১০০টা) চিত্ৰগৃহলৈ আহিব অহা ২৮ (২০২৪) জুনত।
প্ৰযোজক পক্ষৰ মতে, হিন্দী ভাষাত নিৰ্মাণ কৰা "কুকি’"হৈছে অসমীয়া চিনেমা জগতখনৰ সহযোগিতামূলক প্ৰচেষ্টাৰ এক অনন্য নিদৰ্শন। চিনেমা খনৰ সৈতে জড়িত ৯৮ শতাংশ কলা-কুশলী অসমৰ মাটি-পানীৰ সৈতে জড়িত। এই পদক্ষেপে উদ্যোগটোৰ প্ৰতিভাৰ প্ৰাচুৰ্য্যক উজ্জ্বল কৰি তোলাই নহয়, চিনেমা খনৰ সৈতে জড়িত লোকসকলৰ মাজত শিক্ষণ, আন্তঃসাংস্কৃতিক বিনিময় আৰু দক্ষতা বিকাশৰ বাবেও এক মঞ্চ প্ৰদান কৰিছে। এই চিনেমা খনত উদ্যোগটোৰ সুপৰিচিত নামকে ধৰি স্থানীয় আৰু ৰাষ্ট্ৰীয় উভয় পটভূমিৰ অভিনেতা, কণ্ঠশিল্পী আৰু সংগীতজ্ঞসকলে কাম কৰিছে।
"আমাৰ লক্ষ্য হৈছে আমাৰ স্থানীয় অঞ্চলৰ বাহিৰৰ দৰ্শকৰ আগত অসমীয়া চিনেমা সমৃদ্ধি আৰু বৈচিত্ৰ্যক চিত্ৰিত কৰা। ৰাষ্ট্ৰীয় পৰ্যায়ৰ কথিত ভাষা হিন্দীত এই ছবিখন নিৰ্মাণৰ বাবে লোৱা সিদ্ধান্তই আমাৰ কাহিনী উপস্থানৰ শৈলী আৰু কাৰিকৰী দক্ষতাক বহল পৰিসৰৰ দৰ্শকৰ আগত প্ৰদৰ্শন কৰাৰ সুযোগ প্ৰদান কৰে।" --প্ৰযোজক পক্ষৰ ব্যখ্যা, চিনেমা খন হিন্দী ভাষাত নিৰ্মাণ কৰা প্ৰসংগত।
0 notes
Video
youtube
কলা কাটার ভিডিও | কলা কাটার নিয়ম | Banana Fruit Cutting at Home  কিভাবে কলা কাটতে হয়
1 note · View note
24x7newsbengal · 6 months
Link
0 notes
bdeducator · 6 months
Link
0 notes
veomix · 7 months
Text
Tumblr media
প্রাকৃতিক উপাদানে ভরা XPEL Hair Care Banana Shampoo আপনার চুলকে করবে আরও মজবুত, মসৃণ এবং উজ্জ্বল । চুলের জন্য এই অসাধারণ পণ্যটি এখন পাচ্ছেন ৩৭% ছাড়ে! এই শ্যাম্পুটি কেবল আপনার চুলকে পরিষ্কার করে না, বরং প্রতিটি চুলের শিকড় থেকে তুলে আনে স্বাস্থ্য ও জীবনী শক্তি। আমাদের নতুন প্রোডাক্টের সাথে পান প্রাকৃতিক যত্নের স্পর্শ । কলা নির্যাসের সাথে তৈরি এই শ্যাম্পু ৪০০ মিলি এখন মাত্র ৮৯৯ টাকার পরিবর্তে পাচ্ছেন ৫৬৯ টাকায়। আজই ভিজিট করুন www.veomix.com এবং করে নিন আপনার চুলের যত্ন । এখনি অর্ডার করুন এবং পান ফ্রি ডেলিভারির সুবিধা। মনে রাখবেন, চুল হল সৌন্দর্যের প্রাণ, তাই চুলের সঠিক যত্ন নিন। স্টক সীমিত, তাই আজই নিশ্চিত করুন আপনার বোতল।
প্রডাক্ট লিংক:- https://veomix.com/product/xpel-hair-care-banana-shampoo-400ml/
XPEL #BananaShampoo #HairCare #NaturalIngredients #Discount #OnlineShopping #Bangladesh
0 notes
khushboolakhmani · 4 months
Text
কলিযুগে কবীর পরমেশ্বর-ই বিঠল রূপে প্রকট হয়ে নামদেব জী-র‌ রুটি খেয়েছিলেন এবং ওনার ভক্তি-শ্রদ্ধা তে মন্দির ঘুরিয়ে দিয়েছিলেন।
বিঠ্ঠল হোকর রোটী খাঈ,নামদেব কী কলা বড়াই।
পুণ্ডরপুর নামা প্রবান,দেবল ফের ছিবা দঈ ছান।।
Tumblr media
कलयुग में कबीर परमेश्वर ने ही बिठ्ठल रूप में प्रकट होकर नामदेव जी की रोटी खाई व उनकी भक्ति श्रद्धा से मंदिर घुमा दिया।
बिठ्ठल होकर रोटी खाई, नामदेव की कला बढ़ाई।
पुण्डरपुर नामा प्रवान, देवल फेर छिवा दई छान॥
2 notes · View notes
teachernewsbd · 7 months
Link
1 note · View note
shafiulbarirasel · 7 months
Text
আমরা কত কুলাঙ্গার
শফিউল বারী রাসেল
আজব দেশের আজব মানুষ আজব আচার ব্যবহার
দেখে শুনে ভীষণ হতাশ আমরা কত কুলাঙ্গার।
মুখে বলি বড় কথা অপরকে দেই উপদেশ
নিজেই আবার মানি না তা মানবতার নাইরে লেশ।
এই যে হুজুরারা বাড়ি বাড়ি করে বেড়ান মিলাদ
করেন নবীর গুণ কীর্তণ আর মেটান তার জিভেরই স্বাদ।
কিন্তু কেউ কী দেখেছেন ভাই হুজুরের কোনো বাড়ি
হইছে মিলাদ মাহফিল আর দাওয়াতটা পাইছেন তারই।
এই যে দেখেন কতো পীরসাব কতো তাদের আশেকান
প্রতিদিনই নজরানা আর উপঢৌকন করছেন দান।
হচ্ছেন পীরসাব আঙ্গুল ফুলে কলা গাছেরই মতন
ধর্ম পুঁজির এই ব্যবসাটা চালায় লালসালুর মদন।
অথচ এই ভক্ত আশেক কিংবা যারা মুরিদান
তাদের জন্য কী করেছেন পীরসাবকে একটু জিগান।
ক্ষমতাধর পীর সাহেবের দেখুন কান্ড কারখানা
নিজে�� বউই হয়না মুরিদ অন্যের বউয়ে চায় ফানা।
এবার আসুন এই দেশেতে চিকিৎসক আছেন যারা
শপথ নিলেন রোগী সেবায় থাকবেন রাত্রিদিন তারা।
কিন্তু দেখুন শপথ ভুলে চিকিৎসকরা করছেন কী
চিকিৎসা যে হয় না রোগীর না দিলে ভাই তার ফিসটি।
গর্ভবতি নারী হলে পরামর্শ পেট কাটার
কিন্তু কেউ কি দেখেছেন চিকিৎসকের বউয়ের সিজার।
আবার দেখুন মন্ত্রীদের কথায় কথায় চাপাবাজি
উন্নয়নে ভাসছে এ দেশ শিক্ষার হার বাড়ছে রোজই।
বাড়ে যদি শিক্ষারই হার বাড়ে যদি শিক্ষার মান
তবে কেন তাদের সন্তান বিদেশে নিয়ে পড়ান?
মুখে এক অন্তরে আরেক এইতো মানুষের স্বভাব
এই দেশেতে এই সমাজে খাঁটি মানুষের অভাব।
Tumblr media
1 note · View note
cardiologybd · 8 months
Text
সুস্থ হার্টের জন্য ৯ উপকারী ফল সম্পর্কে জানুন
Tumblr media
হৃদযন্ত্র মানব দেহের একটি প্রধান অঙ্গ, যা সুস্থ থাকলে সারা শরীর সুস্থ থাকে। আমাদের খাদ্যাভ্যাসের উপর হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য নির্ভর করে। হার্টের সুস্থতা অক্ষুণ্ণ রাখতে পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ অত্যন্ত জরুরি। বিশেষ করে, ফলমূলের ভূমিকা হৃদযন্ত্রের সুস্থতায় অপরিসীম। এখানে কিছু হার্টের জন্য উপকারী ফলের কথা আলোচনা করা হলো।
১. অ্যাভোকাডো
এই ফলে উচ্চ পরিমাণে মোনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে, যা হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। এটি খারাপ কোলেস্টেরল (LDL) হ্রাস করে এবং ভালো কোলেস্টেরল (HDL) বৃদ্ধি করে।
২. বেরি
রাস্পবেরি, স্ট্রবেরি, ব্লুবেরি এবং অন্যান্য বেরি জাতীয় ফলগুলো অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর, যা হার্টের রোগের ঝুঁকি কমায়।
৩. টমেটো
টমেটোতে থাকা লাইকোপিন, ভিটামিন সি এবং পটাসিয়াম হার্টের জন্য ভালো। এটি হাই ব্লাড প্রেশার এবং কোলেস্টেরল লেভেল কমাতে সাহায্য করে।
৪. অ্যাপেল
অ্যাপেলে থাকা ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হার্ট ডিজিজের ঝুঁকি কমায়। এটি খারাপ কোলেস্টেরলকে কমিয়ে ভালো কোলেস্টেরলের পরিমাণ বাড়ায়।
৫. কলা
কলাতে থাকা পটাসিয়াম হার্টের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এটি হাই ব্লাড প্রেশার কমাতে এবং হার্টের মাংসপেশির কাজ ঠিক রাখতে সাহায্য করে।
৬. পেঁপে
পেঁপেতে থাকা ভিটামিন সি, পটাসিয়াম এবং ফাইবার হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। এটি হার্ট ডিজিজের ঝুঁকি কমায়।
৭. আঙ্গুর
আঙ্গুরে থাকা রেসভেরাট্রল এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। এটি হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
৮. ওটমিল
যদিও ওটমিল ফল নয়, তবে এর উচ্চ ফাইবার সামগ্রী হার্টের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এটি কোলেস্টেরল লেভেল কমায় এবং হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।
৯. অরেঞ্জ
ভিটামিন সি, ফাইবার এবং পটাসিয়ামের উৎস হিসেবে অরেঞ্জ হার্টের জন্য উপকারী। এটি হার্ট ডিজিজ এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। এই ফলগুলো নিয়মিত খেলে হার্টের স্বাস্থ্য ভালো থাকে। তবে শুধু ফল খেলেই হবে না, সুষম খাদ্যাভ্যাস এবং নিয়মিত ব্যায়াম অত্যন্ত জরুরি। সুতরাং, সুস্থ জীবনযাপনের জন্য হার্টের জন্য উপকারী এই ফলগুলি খেতে পারেন।
হার্টের রুগির জন্য কোন কোন ফল খাওয়া নিষেধ?
হৃদরোগীদের জন্য কিছু বিশেষ ধরনের ফল খাওয়া নিষেধ বা সীমিত করা উচিত। এই ফলগুলি হৃদযন্ত্রের উপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি করতে পারে বা হার্টের ওষুধের সাথে অসঙ্গতি ঘটাতে পারে। নিম্নলিখিত ফলগুলি হৃদরোগীদের জন্য নিষেধ বা সীমিত করা উচিত: - গ্রেপফ্রুট: গ্রেপফ্রুট এবং এর রস অনেক হৃদরোগ সংক্রান্ত ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া জন্মাতে পারে। এই ফলটি ওষুধের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে, যা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বাড়াতে পারে। - উচ্চ পটাশিয়াম সমৃদ্ধ ফল: হার্টের রোগীরা যারা বেটা-ব্লকার বা অন্যান্য পটাশিয়াম সঞ্চয়ী ওষুধ গ্রহণ করেন, তাদের উচ্চ পটাশিয়াম সমৃদ্ধ ফল যেমন কলা, আঙ্গুর, এবং আম খাওয়া সীমিত করা উচিত। অতিরিক্ত পটাশিয়াম হার্টের রিদমে সমস্যা তৈরি করতে পারে। - খুব বেশি চিনি যুক্ত ফল: যেসব ফলে প্রচুর পরিমাণে চিনি থাকে, যেমন লিচু, আঙ্গুর, তারা হৃদরোগীদের জন্য অনুপযুক্ত হতে পারে। এই ধরনের ফল রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে। - ড্রাই ফ্রুটস: ড্রাই ফ্রুটস যেমন কিসমিস, খেজুর ইত্যাদি যদিও পুষ্টিকর, তবে এগুলি উচ্চ ক্যালোরি ও চিনি সমৃদ্ধ। অতিরিক্ত মাত্রায় এই ফল খাওয়া হার্টের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। উল্লেখ্য, হার্টের রোগীদের জন্য কোন ফল খাওয়া নিষেধ তা নির্ভর করে ব্যক্তির স্বাস্থ্যের উপর এবং তিনি যে ওষুধ গ্রহণ করছেন তার উপর। তাই, কোনো ফল খাওয়ার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। আরো বিস্তারিত জানতে – Cardiology Bangladesh ভিজিট করুন ।   Read the full article
0 notes