0 notes
কুরবানি কোন ব্যক্তির উপর ওয়াজিব | Mustafiz rahmani | মুস্তাফিজ রহমানী Ne...
0 notes
পশু কুরবানি ছাড়াই ঈদুল আজহা পালন করল নাইজেরিয়ার লাখ লাখ মুসল্লি
‘প্রতি বছরই আমি পবিত্র কুরবানিতে একটি পশু কু��বানি করি। ১৯৭৬ সাল থেকেই আমি এটা করি। কিন্তু এ বছর সম্ভব হয়নি। নাইজেরিয়া অনেক মুসল্লিদের অবস্থা এরকমই।’ কথাগুলো বলছিলেন ৭৮ বছর বয়সী মাললাম কবিরু টুডুন ওদা। দেশটিতে জীবন ধারণের খরচ বহুগুণ বেড়ে যাওয়ায় অনেক মুসল্লির পক্ষে এবার কুরবানি করা সম্ভব হয়নি। খবর বিবিসি
মহান আল্লাহ’র নির্দেশনা অনুযায়ী নবী ইব্রাহিম আ. এর দেখানো পথ অনুসারে পবিত্র কুরবানিতে বিশ্বের…
View On WordPress
0 notes
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের তথ্য হচ্ছে, রাজধানিতে প্রতিদিন জবাইকৃত পশুর এসব উচ্ছিষ্ট বিক্রি হয় অন্ততঃ ৩০ থেকে ৪০ লাখ টাকায়। আর এক কুরবানির ঈদে যে পরিমাণ পশু কুরবানি হয় তার উচ্ছিষ্ট বিক্রি করে হাজার কোটি টাকা আয়......
আরোও জানতে ক্লিক করুনঃ
https://sm40.com/post/84155_আমরা_অনেকেই_জানি
#12shareef
#90DaysMahfil
0 notes
এক সপ্তাহের ব্যবধানে বাজারে বেশ কিছু নিত্যপণ্যে
0 notes
কুরবানি ঘিরে চাঙা অর্থনীতি : ৭০ থেকে ৮০ হাজার কোটি টাকার বাণিজ্য হওয়ার সম্ভাবনা, রেমিট্যান্স প্রবাহে রেকর্ড
ঈদুল আজহাকে ঘিরে গতি ফিরেছে দেশের অর্থনীতিতে। এরই মধ্যে গৃহস্থ ও খামারি পর্যায়ে কুরবানির পশু বেচাকেনা জমে উঠেছে। এতে হাজার হাজার কোটি টাকা লেনদেন হচ্ছে। পশু পরিবহনসহ আনুষঙ্গিক খাতেও মোটা অঙ্কের অর্থ হাতবদল হচ্ছে। এছাড়া বাবা-মা, স্ত্রী-সন্তান কিংবা নিজ নামে গরু-ছাগল কুরবানিসহ ঈদের আনুষঙ্গিক খরচের জন্য প্রবাসীরা স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন। সব মিলিয়ে সামগ্রিক অর্থনীতি চাঙা হয়ে…
View On WordPress
0 notes
(sm40.com)মহাবিস্ফোরণ!রাজারবাগ শরীফে"হাজার হাজার কুরবানি করা হচ্ছে।(#90daysmahfil)",নবিজী উনার সম্মানিত তরফ থেকে,আপনিও নিয়ামত লুফে নিন!নিজেকে মুহব্বতের আলোকোচ্ছটায় আলোকিত করুন!হাদিয়া করুন 01718740742 nagad/bikas
১,শুধুমাত্র একটা কুরবানীই অতীত,বর্তমান,ভবিষ্যতের শ্রেষ্ঠ বিষয়গুলো নসিবে জিুড়িয়ে দিবে।
২.কুরবানী হচ্ছে স্পষ্ট পরীক্ষা:একদিকে মুত্ত্বাক্বী হওয়ার সুজোগ আবার কবরে
হাশরে মীযানে প্রতিটি সংকটময় মুহুর্তে দুর্লভ দুষ্পাপ্য বিষয় কুরবানীর পশু এনে
দিবে।।আর এই সুজোগই করে দিচ্ছে ফরজ কুরবানী!
৩.কুরবানীর মূল হচ্ছে নৈকট্য হাছিল করা,ফানা বাক্বা হয়ে যাওয়া। এর এই সুজোগই এনে দিচ্ছে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানীত তরফ থেকে ফরজ কুরবানী!
৪,উম্মতের দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে চূড়ান্ত মুহব্বত ও আনুগত্যতার সাথে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার তরফ থেকে কুরবানী করা। আর যদি আর্থিক সামর্থ্য না থাকে তাহলে কয়েকজন মিলে উনার পক্ষ হতে কুরবানী দেয়া কিংবা ঋণ করে হলেও উনার পক্ষ হতে কুরবানী দেয়া।
৫.নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম স্বয়ং নিজেই উম্মতদের ওছিয়ত করে গেছেন উনার সম্মানীত তরফ থেকে কুরবানী করার জন্য। এখন এই আদেশ পালন কি ঐচ্ছিক?
৬.নববী মুহব্বত পাওয়ার মহাসুজোগ পেতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত তরফ থেকে পবিত্র কুরবানী করুন।
৭.পাপী ও পাপকাজে জড়িত এরুপ কোন ব্যক্তিকে কুরবানীর পশুর চামড়া ও চামড়ার টাকা দিলে কুরবানীর ফরজ ও ওয়াজিব আদায় হবে না(sm40.com)
৮.কুরবানীই দিতে পারবে দুনিয়া ও আখিরাতের সব বরকত ও নিয়ামত।
কুরবানীর পশু হাশরে ,মিজানে,ফুলসিরাতে ,আখিরাতে,দুনিয়াতে সবজায়গায় কঠিন সংকট মুহুর্তে কুরবানীদাতার জন্য সাহায্য নিয়ে আসবে।
৯.টাকা না থাকলে ধার-দেনা করে হলেও নুরে মুজাস্সাম হাবীবুল্লাহ হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানীত তরফ কুরবানী করা একান্ত নিজের নাজাত,কামিয়াবী নিশ্চিত করার জন্য দেয়া উচিত।
১০.কুরবানীই সমস্ত বিপদ আপদ মুসিবত দুর করে।দুনিয়া ও আখিরাতে তার সকল শান্তি এনে দিবে।তাই বেশী বেশী ফরজ কুরবানী করুন
#90daysmahfil
১১.নুরে মুজাস্সাম হাবীবুল্লাহ হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার একান্ত আস্থাভাজন,নিকটজন হওয়ার সুজোগ নিতে ফরজ কুরবানী এ বেশী বেশী হাদিয়া করুন।
১২,কুরবানীর পশু দুনিয়াতে ,আখিরাতে, কবরে, হাশরে ,নশরে ,মীযানে,ফুলসিরাতে প্রতিটি সংকটময় মুহুর্তে উপকারে আসবে।#90daysMahfil, SM40.com
১৩,নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার তরফ থেকে সম্মানিত কুরবানী মুবারক দেয়া নিছবত ক্বুরবত মুহব্বত হাছিল করার এক মহা সুজোগ।
1 note
·
View note
আসুন জেনে নেই ভারতের কোন কোন অঙ্গরাজ্যে গরু জবাই করলে কিংবা কুরবানি করলে কি কি শাস্তি
আমাদের পার্শ্ববর্তী হিন্দু নিয়ন্ত্রিত দেশ ভারতের বহু প্রদেশে গরু জবাই নিষিদ্ধ। যদিও সেখানে মোট জনসংখ্যার প্র��য় অর্ধেকই হচ্ছে মুসলমান। তবে ৮টি প্রদেশ ব্যাতীত অন্যান্য প্রদেশগুলোতে গরু জবাইয়ে রয়েছে কঠোর শাস্তির বিধান। আসুন জেনে নেই কোন কোন প্রদেশে জবাইয়ের জন্য মুসলমানদের কেমন শাস্তি দেয়া হয়- (১) অন্ধ্রপ্রদেশ : ৬ মাসের জেল ও ১ হাজার রুপি জরিমানা। (২) আসাম : ৬ মাসের জেল ও ১ হাজার রুপি জরিমানা। (৩) বিহার : ৬ মাসের জেল ও ১ হাজার রুপি জরিমানা। (৪) দামান ও দিউ : ২ বছরের জেল ও ১ হাজার রুপি জরিমানা। (৫) দিল্লি : ৫ বছরের জেল ও ১০ হাজার রুপি জরিমানা। (৬) গোয়া : ২ বছরের জেল ও ১ হাজার রুপি জরিমানা। (৭) গুজরাট : ৭ বছরের জেল ও ৫০ হাজার রুপি জরিমানা। (৮) হরিয়ানা : গরু ও মহিষ কোনোটাই জবাই করা যাবে না, করলে ৫ বছর জেল ও ৫ হাজার রুপি জরিমানা। (৯) হিমাচল : গরু ও মহিষ কোনোটাই করা যাবে না, করলে ২ বছর জেল ও ১ হাজার রুপি জরিমানা। (১০) জম্মু কাশ্মীর : গরু ও মহিষ কোনোটাই করা যাবে না, করলে ১০ বছর জেল ও এবং জবাইকৃত পশুর মূল্যের ৫গুন জরিমানা। (১১) কর্নাটক : ৬ মাসের জেল ও ১ হাজার রুপি জরিমানা। (১২) মধ্য প্রদেশ : ৩ বছরের জেল ও ৫ হাজার রুপি জরিমানা। (১৩) উড়িষ্যা : ২ বছর জেল ও ১ হাজার রুপি জরিমানা। (১৪) পুদুচেরি : ২ বছরের জেল ও১ হাজার রুপি জরিমানা। (১৫) পাঞ্জাব : গরু ও মহিষ কোনোটাই জবাই করা যাবে না, করলে ২ বছরের জেল ও ১ হাজার রুপি জরিমানা। (১৬) রাজস্থান : গরু ও মহিষ কোনোটাই জবাই করা যাবে না, করলে ২ বছরের জেল ও ১০ হাজার রুপি জরিমানা। (১৭) তামিলনাড়ু : ৩ বছরের জেল ও ১ হাজার রুপি জরিমানা। (১৮) তেলেঙ্গানা: ৬ মাসের জেল ও ১ হাজার রুপি জরিমানা। (১৯) উত্তরপ্রদেশ: ২ বছর জেল ও ১ হাজার রুপি জরিমানা। (২০) পশ্চিমবঙ্গ: বৃদ্ধ ও প্রজননে অক্ষম গরু জবাই করা যাবে। তবে এর বাইরে করলে ৬ মাসের জেল ও ১ হাজার রুপি জরিমানা। (২১) মহারাষ্ট্র: ৫ বছরের জেল ও জরিমানা। উল্লেখ্য, বর্তমানে ভারতের মোট ২৯টি প্রদেশ। এরমধ্যে ২১টি প্রদেশেই গরু কুরবানি ও সারা বছর গরু-মহিষ জবাই নিষিদ্ধ।
#90daysMahfil
#Qurbani
#fardQurbani
1 note
·
View note
‘ব্যবস্থাপনা’র নামে পবিত্র কুরবানি ‘’নিয়ে ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নের চেষ্টা করলে দেশে গণবিস্ফোরণ ঘটতে পারে।
বাংলাদেশে গরু জবাই, পবিত্র কুরবানি ঈদের সময় ষড়যন্ত্র নতুন কোনো বিষয় না। বিগত বছরগুলোতে কুরবানি নিয়ে সমস্যা সৃষ্টি করতে কুচক্রী মহলের অপতৎপরতায় ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছিলো সাধারণ মুসলমানগণ। এবছরও নিরাপত্তা, যানজট, চলাচলে বিঘ্নটা সৃষ্টি, পরিবেশ ইত্যাদি অজুহাতে পশুর হাট বন্ধের/স্থানান্তরের এবং যত্রতত্র(!) পশু জবাইয়ের বিরুদ্ধে জোর তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে ভারত থেকে লেলিয়ে দেয়া সেই একই কুচক্রী মহল। এবার মুসলমানদের দাবি , নিরাপত্তা, যানজট নিরসনের সুষ্ঠ ব্যবস্থাপনা করবে প্রশাসন। দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানের সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করার জন্যই এ দেশের গণমানুষ এ সরকারকে ভোট দিয়েছে। সরকারের ছত্রছায়ায় থাকা ইসলামীবিদ্বেষী কুচক্রী মহলের কোনো প্রকার ষড়যন্ত্র জনগণ মেনে নিবে না। বরং এর জন্য সরকারকে কঠিন পরিস্থিতির সম্মুখীন হওয়ার সম্ভবনা রয়ে যায়। দেশের ৯৮ ভাগ মুসলমানদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো নিয়ে সরকারকে সচেতন থাকার পরামর্শ রইলো।
#12shareef
0 notes
কুরবানি দেওয়ার সঠিক নিয়ম কি? ২০২৪ সালের কুরবানির তারিখ?
বিস্তারিত পড়তে ক্লিক করুনঃ https://shorturl.at/tS347
0 notes
কুরবানি ঈদের মেকআপ কম্বো প্যাকেজ 🔥 Makeup Combo Package Price in Bangla...
0 notes
পবিত্র কুরবানির উসীলায় চাঙ্গা হয়ে উঠে গোটা দেশের অর্থনিতি।
================================
এক কুরবানির ঈদের বরকতে চাঙ্গা হয়ে উঠে গোটা দেশের অর্থনিতি। হবে না কেন? এর সাথে জড়িত রয়েছে হাজার হাজার ব্যবসা আর হাজার হাজার টাকার লেনদেন। যেমন- ২০১৩ সালের একটি সমীক্ষা নিয়ে পর্যালোচনা করলে বিষয়টি পরিষ্কার হবে। ওই বছর ১ কোটি পশু কুরবানি হয়েছে যা টাকার অঙ্কে প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা। সেপ্টেম্বর থেকে কুরবানির ঈদ আসার পূর্ব পর্যন্ত বিদেশ থেকে পাঠানো টাকার রেমিটেন্স এসেছে ১৫২ কোটি ডলার। দেশের চামড়া শিল্প টিকে থাকে এই কুরবানির উপর। ২০১৩ সালে চামড়া ব্যবসায়ীদের লক্ষ্যমাত্রা ছিলো ২ হাজার কোটি টাকার চামড়া রপ্তানি করার। এ সম্পর্কে যুগান্তর পত্রিকায় (২০ অক্টোবর ২০১৩) সংবাদ এসেছিলো যে, চামড়া রফতানির আয় সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে। এসব ছাড়াও কুরবানিকে কেন্দ্র করে হাজার হাজার ব্যবসা চাঙ্গা হয়ে উঠে। যেমন- গোশত সংরক্ষণের জন্য ফ্রীজের প্রচুর চাহিদা সৃষ্টি হয়; ছুড়ি, দা, চাপাতিসহ লৌজাত দ্রব্যের কোটি কোটি টাকার ব্যবসা হয়; মশলাজাত দ্রব্য ও লবণের ব্যবসা চাঙ্গা হয়, ভোগ্যপণ্য সামগ্রীর ব্যবসাও জমজমাট হয়ে উঠে।
অর্থনিতিবিদরা বলছেন, গত পাঁচ বছরে গড়ে ৬ শতাংশের উপরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন, মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি এবং ক্রয় ক্ষমতা বাড়ার পেছনে ��েমিটেন্স, রফতানি আয় ও রিজার্ভ বিশেষ অবদান রেখেছে। আর রেমিটেন্স সবচেয়ে বেশি আসে পবিত্র ঈদুল ফিতর ও কুরবানির ঈদে। এছাড়া রফতানিতে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে চামড়া শিল্প। কুরবানির উপর ভর করে টিকে আছে দেশের সম্ভাবনাময় এ রফতানি খাতটি। (তথ্যসূত্র: দৈনিক জনকণ্ঠ, ১৫ অক্টোবর ২০১৩ ঈসায়ী)
মোদ্দাকথা, কুরবানি অত্যন্ত বরকতময় এবং পবিত্র, যার সাথে সরাসরি মহান আল্লাহ পাক উনার সস্তুষ্টি জড়িত। সেই কুরবানি যথাযথভাবে পালন করলে যেমন লাভ, তদ্রƒপ ষড়যন্ত্র করলে ক্ষতির অঙ্কটাও তার চেয়ে বেশি হবে। সুতরাং পবিত্র কুরবানি নিয়ে যেসব মহল ষড়যন্ত্রে লিপ্ত তারা শুধু দেশের ৯৮ ভাগ মুসলমানের শত্রু নয়, বরং তারা দেশ ও জাতির শত্রু। সরকারের উচিত এসব কুচক্রীদের দেশ থেকে বিতাড়িত করে দেয়া।
1 note
·
View note
WS 101 ভাগে কুরবানি দেয়ার বেলায় কোন এক অংশীদারের ইনকাম যদি হারাম হয় তা...
0 notes
২০১৩ সালের একটি সমীক্ষা ওই বছর ১ কোটি পশু কুরবানি হয়েছে যা টাকার অঙ্কে প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা। সেপ্টেম্বর থেকে কুরবানির ঈদ আসার পূর্ব পর্যন্ত বিদেশ থেকে পাঠানো টাকার রেমিটেন্স এসেছে ১৫২ কোটি ডলার....
আরোও জানতে ক্লিক করুনঃ
https://sm40.com/post/82866_এক_কুরবানির_ঈদের
#12shareef
#90DaysMahfil
0 notes
ইব্রাহিম বা ইব্রাহীম সম্মানার্থে হযরত ইব্রাহিম (আ.) (আরবি: ابراهيم, হিব্রু ভাষায়: אַבְרָהָם) তোরাহ অনুসারে ইব্রাহিম (আ.) (ইংরেজি: Abraham) (আনুমানিক জন্ম: অজানা হযরত ইবরাহীম (আ.) পশ্চিম ইরাকের বসরা নিকটবর্তী ‘বাবেল’ শহরে জন্মগ্রহণ করেন৷ তিনি ইসলাম ধর্মের একজন গুরুত্বপূর্ণ নবী ও রাসূল।[১][২] পবিত্র কুরআনে তার নামে একটি সূরাও রয়েছে। পুরো কুরআনে অনেকবার তার নাম উল্লেখিত হয়েছে। ইসলাম ধর্মমতে, তিনি মুসলিম জাতির পিতা। ইসলাম ছাড়াও, ইহুদি ও খ্রিস্টধর্মেও ইব্রাহিম শ্রদ্ধাস্পদ ব্যক্তিত্ব হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছেন। এজন্য ইবরাহিমকে (আ.) একই সাথে বহু ধর্মের জনক।[৩]। সৃষ্টিকর্তার প্রতি তার দৃঢ় বিশ্বাসের ছিলো [৪] ইসলামে তার কার্যক্রম কে স্মরণ করে ঈদুল আযহা পালিত হয়। ইব্রাহিম(আ.) ও তার শিশুপুত্র ইসমাইল(আ.) ইসলামে কুরবানি[৫] ও হজ্জের বিধান চালু করেন যা বর্তমানের মুসলিমদের দ্বারাও পালিত হয়। ইব্রাহিম এর রওজা ইব্রাহীম একজন অত্যন্ত আকর্ষণীয় ব্যক্তিত্ব কারণ তাকে কুরআনে এমন একজন ব্যক্তি হিসেবে চিত্রিত করা হয়েছে, খুব ছোট থেকেই আল্লাহকে বোঝার চেষ্টা করতে এবং আল্লাহকে আবিষ্কার করার চেষ্টা করতে সমস্যা হয়েছিল; অস্থির হওয়া, এটা জেনে যে, সম্ভবত তিনি যে পৌত্তলিক পরিবেশে ছিলেন তার উত্তর ছিল না। যে, শেষ পর্যন্ত, সৃষ্টি কর্তা নক্ষত্র বা সূর্য বা বাতাস বা চাঁদ ছিলেন না - এই সমস্ত শক্তি যা তিনি দেখেছিলেন - ঈশ্বর অন্য কিছুতে ছিলেন। https://www.instagram.com/p/CmAO16JN18k/?igshid=NGJjMDIxMWI=
0 notes