Tumgik
#দৌড়
grameenchannel · 1 year
Video
youtube
Bosta Dour Contest বস্তা দৌড় খেলাৱ প্রতিযোগিতা LOCAL FUNNY GAME Boys Ne...
0 notes
yunmengslotuspond · 2 years
Text
এপ্রিল আসছে
বাংলা ক্যালেন্ডার অনুযায়ী চৈত্রের শেষে বৈশাখের শুরু, ১৪৩০ বঙ্গাব্দে পদার্পণ। গ্রীষ্মের শুরু, কাল বৈশাখীর প্রলয়, প্রথম বর্ষায় সোঁদামাটির প্রাণ জুড়ানো সুবাস। প্রতিটা ঋতুর নিজস্ব আধিপত্য থাকে দিনের একটা বিশেষ সময়ে। এপ্রিলে সেটা - দুপুর বেলা। ছুটির দিনে দুপুর ১ টা কি ২ টো, নিবিড় নিস্তব্ধতা, স্মৃতি বিজড়িত আলস্য, দুষ্টুমি, ঘুমের ভান করে শীতল পাটির উপর মটকা মেরে পড়ে থাকার আনন্দ। খাঁ খাঁ রোদে মাঠের মধ্যে দে দৌড়! জ্বরে পড়া। হিমসাগর, চৌসা, আম্রপালির সময়, আমসত্ত্বর থালা থেকে কাঁচাই তুলে নেওয়া। সিলিং ফ্যানের নরম বাতাস, সারাদিন অলস করে কাটিয়ে দেওয়া। ছাদে স্নান।
মেলার বাহার, ঘুরতে যাওয়া। বাদাম মাঠে দৌড়াদৌড়ি। সন্ধে হলে ঝুপ করে অন্ধকার নামার আগে ঘরে ঢোকা , চুপিচুপি। বই খুলে বসতে না বসতেই লোড শেডিং! পুরো পাড়া গরমের দাবদাহ সহ্য করতে না পেরে বাইরে বেরোনো । বৈশাখে চৈত্রের নিশি বাতাসে এক মায়াবী আমোদ আর স্বস্তি লুকিয়ে থাকে। এক টর্চের আলোয় ভূতের গল্পঃ, ছেলে মানুষীর দুষ্টুমিতে ওর দিকে তাকিয়ে হাসা।
গ্রীষ্ম এক অমোঘ প্রাণ স্বচ্ছলতা বয়ে আনে , সে আনন্দময়ী তবে প্রাণখোলা স্বভবের। বসন্তের মত রাজকীয় দখিন দুয়ারে তার অভিষেক না হলেও গাঙ এর ডিঙ্গা দিয়ে বৈঠা বায়ে আসা কিশোর বা কিশোরীর মত সে চঞ্চল। এক মিঠে দুষ্টুমি ভরা প্রণয়ী ঋতু। আভিজাত্যের মুকুট নয়, শীতল আঁচলের স্পর্শ। বিকেল হলে দোর খুলে বেরিয়ে পড়া ডানপিটে, তার আনন্দ স্ব - নিহিত কিন্তু ভুলোমনা।
7 notes · View notes
kazisilo · 2 years
Text
2 notes · View notes
kalerkothon · 2 months
Text
অলিম্পিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার ইতিহাস
অলিম্পিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা প্রাচীন গ্��িসে শুরু হয় ৭৭৬ খ্রিস্টপূর্বে। আধুনিক অলিম্পিক গেমস পুনর্জন্ম লাভ করে ১৮৯৬ সালে। অলিম্পিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার ইতিহাস প্রাচীন গ্রিস থেকে শুরু হয়। প্রাচীনকালে, প্রতিযোগিতাগুলো অলিম্পিয়া শহরে অনুষ্ঠিত হত এবং এটি জিউসের সম্মানে আয়োজন করা হত। প্রতিযোগিতার বিভিন্ন ইভেন্টে ক্রীড়াবিদরা অংশ নিত।
আধুনিক অলিম্পিক গেমসের ধারণা পুনর্জীবিত হয় ১৮৯৬ সালে। পিয়েরে দে কুবার্তিন আধুনিক অলিম্পিক গেমসের প্রতিষ্ঠা করেন। সেই থেকে, অলিম্পিক গেমস বিশ্বব্যাপী ক্রীড়াবিদদের জন্য একটি প্রধান মঞ্চ হয়ে উঠেছে। প্রতিটি অলিম্পিক আসর নতুন নতুন রেকর্ড এবং ক্রীড়াবিদদের অসাধারণ কৃতিত্বের সাক্ষী হয়ে দাঁড়ায়। অলিম্পিক গেমস এখন বিশ্ব শান্তি ও ঐক্যের প্রতীক।
Tumblr media
অলিম্পিক গেমস
অলিম্পিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার ইতিহাস প্রাচীন গ্রিস থেকে শুরু হয়েছে। আধুনিক অলিম্পিক গেমস ১৮৯৬ সালে পুনরায় চালু হয়। খেলাধুলার মাধ্যমে বিশ্ব ঐক্যের প্রতীক হয়ে উঠেছে।
এর ইতিহাস অনেক পুরনো এবং সমৃদ্ধ। এটি ক্রীড়ার মহান উৎসব হিসেবে পৃথিবীজুড়ে পরিচিত। অলিম্পিক গেমসে অংশগ্রহণের মাধ্যমে বিশ্বের সেরা অ্যাথলেটরা তাদের দক্ষতা প্রদর্শন করে।
প্রাচীন অলিম্পিক গেমস
প্রাচীন অলিম্পিক গেমস প্রাচীন গ্রীসে শুরু হয়েছিল। এই গেমসের কিছু বৈশিষ্ট্য ছিল:
স্থান: অলিম্পিয়া, গ্রীস।
সময়কাল: প্রতি চার বছর পর পর।
অ��শগ্রহণকারী: শুধুমাত্র পুরুষ অ্যাথলেট।
ইভেন্ট: দৌড়, লং জাম্প, ডিসকাস, জ্যাভলিন এবং রেসলিং।
আধুনিক অলিম্পিক গেমসের পুনর্জন্ম
আধুনিক অলিম্পিক গেমসের পুনর্জন্মের পিছনে প্রধান অবদান ছিল ব্যারন পিয়েরে দ্য কুবের্তা। তিনি ১৮৯৬ সালে প্রথম আধুনিক অলিম্পিক গেমস আয়োজন করেন।
গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক গেমস
গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক গেমস অনেক বেশি জনপ্রিয় এবং ইভেন্ট সমৃদ্ধ। এখানে কিছু উল্লেখযোগ্য তথ্য:
প্রথম আয়োজন: ১৮৯৬ সালে, এথেন্সে।
ইভেন্ট: দৌড়, সাঁতার, জিমন্যাস্টিক্স, ফুটবল, এবং আরো।
অংশগ্রহণকারী দেশ: ২০৫টি দেশ।
প্রতিযোগিতা: ৩০০টিরও বেশি ইভেন্ট।
শীতকালীন অলিম্পিক গেমস
শীতকালীন অলিম্পিক গেমসের ইভেন্টগুলো বিশেষত বরফ এবং তুষারের উপর ভিত্তি করে।
প্রথম আয়োজন: ১৯২৪ সালে, শ্যামনিতে।
ইভেন্ট: স্কি, আইস হকি, ফিগার স্কেটিং, এবং আরো।
অংশগ্রহণকারী দেশ: ৯০টি দেশ।
প্রতিযোগিতা: ১০০টিরও বেশি ইভেন্ট।
প্যারালিম্পিক গেমস
প্যারালিম্পিক গেমস প্রতিবন্ধী অ্যাথলেটদের জন্য আয়োজন করা হয়। এটি বিশেষভাবে গুরুত্ব বহন করে।
প্রথম আয়োজন: ১৯৬০ সালে, রোমে।
ইভেন্ট: সাঁতার, অ্যাথলেটিক্স, বাস্কেটবল, এবং আরো।
অংশগ্রহণকারী দেশ: ১৫০টি দেশ।
প্রতিযোগিতা: ৫০০টিরও বেশি ইভেন্ট।
অলিম্পিক গেমস প্রতি চার বছর পর পর আয়োজন করা হয়, যা বিশ্বব্যাপী ক্রীড়া প্রেমীদের জন্য একটি মহোৎসব। এটি শুধু ক্রীড়া প্রতিযোগিতা নয়, বরং মানবতার এক মহামিলন।
প্রাচীন অলিম্পিক গেমস
প্রাচীন অলিম্পিক গেমসের সূচনা হয়েছিল খ্রিস্টপূর্ব ৭৭৬ সালে গ্রিসের অলিম্পিয়াতে। এই প্রতিযোগিতা ছিল ধর্মীয় ও ক্রীড়ার মেলবন্ধন। প্রাচীন গ্রীক সভ্যতায় অলিম্পিক গেমস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল।
অলিম্পিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার ইতিহাস বিভিন্ন যুগের আলোকে চমৎকার গল্প বলে। এই গল্পের শুরু হয় প্রাচীন গ্রীসে। এর ইতিহাস জেনে আমরা বুঝতে পারি মানব সভ্যতার ক্রীড়া মননের বিকাশ।
প্রাচীন অলিম্পিক গেমসের সূচনা
প্রাচীন গ্রীসে অলিম্পিক গেমসের সূচনা হয়েছিল খ্রিস্টপূর্ব ৭৭৬ সালে। এটি ছিল একটি ধর্মীয় এবং ক্রীড়া উৎসব যা জিউস দেবতার সম্মানে আয়োজিত হত।
প্রতিযোগিতার বিভিন্ন খেলার ধরন
প্রাচীন অলিম্পিক গেমসে বিভিন্ন ধরনের খেলা অনুষ্ঠিত হত। নিম্নে কয়েকটি খেলার ধরন উল্লেখ করা হলো:
দৌড় প্রতিযোগিতা: অলিম্পিক গেমসের মূল আকর্ষণ ছিল।
মুষ্টিযুদ্ধ: এটি ছিল অনেকটা বর্তমানের বক্সিংয়ের মতো।
ডিসকাস ছোড়া: খেলোয়াড়রা একটি ভারী ডিসকাস দূরে নিক্ষেপ করত।
জ্যাভলিন ছোড়া: এটি ছিল বর্শা নিক্ষেপের খেলা।
প্রতিযোগিতার নিয়ম ও শর্তাবলী
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য কঠোর নিয়ম ও শর্তাবলী ছিল। শুধু গ্রীক পুরুষরা এতে অংশ নিতে পারত এবং তারা নগ্ন অবস্থায় খেলা করত।
অলিম্পিক গেমসের গুরুত্ব
প্রাচীন গ্রীসে অলিম্পিক গেমসের গুরুত্ব ছিল অপরিসীম। এটি কেবল ক্রীড়া প্রতিযোগিতা নয়, বরং ধর্মীয় ও সামাজিক মিলনমেলাও ছিল।
প্রাচীন অলিম্পিক গেমসের ইতিহাস মানব সভ্যতার এক অনন্য দিক তুলে ধরে। আধুনিক অলিম্পিক গেমসের ভিত্তি এই প্রাচীন ক্রীড়া উৎসব থেকেই গড়ে উঠেছে।
আধুনিক অলিম্পিক
আধুনিক অলিম্পিকের সূচনা ১৮৯৬ সালে এথেন্সে হয়েছিল। প্রাচীন অলিম্পিকের ধারাবাহিকতা বজায় রেখে বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। অলিম্পিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা বিশ্ব শান্তি এবং ঐক্যের প্রতীক।
অলিম্পিক ��্রীড়া প্রতিযোগিতার ইতিহাস নিয়ে কথা বলতে গেলে এর আগমন এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। প্রাচীন অলিম্পিকের ঐতিহ্য বজায় রেখে আধুনিক অলিম্পিকের পুনর্জন্ম আমাদের ক্রীড়া জগতে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে।
আধুনিক অলিম্পিকের সূচনা
আধুনিক অলিম্পিকের সূচনা হয় ১৮৯৬ সালে। এই ঐতিহাসিক প্রতিযোগিতাটি শুরু হয় গ্রিসের এথেন্সে।
প্রথম আধুনিক অলিম্পিক: শুরু হয় ১৮৯৬ সালে, এথেন্সে।
অংশগ্রহণকারী দেশ: ১৪টি দেশ অংশ নেয়।
প্রতিযোগী সংখ্যা: প্রায় ২৪১ জন প্রতিযোগী।
ইভেন্ট সংখ্যা: ৯টি খেলার ইভেন্ট।
পিয়ের দ্য কুবের্তাঁর ভূমিকা
পিয়ের দ্য কুবের্তাঁ আধুনিক অলিম্পিকের জনক হিসেবে পরিচিত। তাঁর উদ্যোগেই আধুনিক অলিম্পিকের পুনর্জন্ম হয়।
আধুনিক অলিম্পিকের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য
আধুনিক অলিম্পিকের মূল লক্ষ্য ছিল আন্তর্জাতিক সম্প্রীতি বৃদ্ধি করা। বিভিন্ন দেশের ক্রীড়াবিদদের একত্রিত করা।
আন্তর্জাতিক সম্প্রীতি: বিভিন্ন দেশের মধ্যে বন্ধুত্ব বৃদ্ধি।
ক্রীড়া উন্নয়ন: ক্রীড়ার মাধ্যমে শারীরিক ও মানসিক উন্নয়ন।
সাংস্কৃতিক বিনিময়: বিভিন্ন দেশের সংস্কৃতির আদান-প্রদান।
অলিম্পিক প্রতীক ও শপথ
আধুনিক অলিম্পিকের একটি বিশেষ প্রতীক রয়েছে। পাঁচটি রঙের পাঁচটি বৃত্ত যা পাঁচটি মহাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করে।
প্রতীক: পাঁচটি বৃত্ত, পাঁচটি মহাদেশের প্রতিনিধিত্ব।
শপথ: প্রতিযোগিতার ন্যায্যতা ও ক্রীড়া মানসিকতা বজায় রাখার শপথ।
আধুনিক অলিম্পিকের অগ্রগতি
প্রতি চার বছর অন্তর আধুনিক অলিম্পিক অনুষ্ঠিত হয়। বিভিন্ন দেশের অংশগ্রহণ ক্রমবর্ধমান।
প্রযুক্তির ব্যবহার
আধুনিক অলিম্পিকের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো প্রযুক্তির ব্যবহার। প্রতিযোগিতার মান ও স্বচ্ছতা বৃদ্ধিতে প্রযুক্তি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
প্রযুক্তির ব্যবহার: প্রতিযোগিতার নির্ভুলতা নিশ্চিত করা।
সরাসরি সম্প্রচার: বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে সরাসরি সম্প্রচার।
আধুনিক অলিম্পিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ক্রীড়াবিদদের জন্য এক বিশাল মঞ্চ। এটি ক্রীড়া জগতে নতুন উদ্যম ও অনুপ্রেরণা যোগায়।
প্রতিষ্ঠাতা বৃন্দ
অলিম্পিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার ইতিহাস শুরু হয়েছিল প্রাচীন গ্রিসে। প্রতিষ্ঠাতা বৃন্দ ঐতিহাসিকভাবে এই প্রতিযোগিতার মূল ভিত্তি তৈরি করেছিলেন।
অলিম্পিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা আমাদের ক্রীড়া জগতের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ। প্রাচীন গ্রিস থেকে শুরু করে আজকের আধুনিক যুগ পর্যন্ত এর দীর্ঘ ও সমৃদ্ধ ইতিহাস রয়েছে। অলিম্পিক গেমসের এর অবদানের কারণেই এই প্রতিযোগিতা আজ এত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। আসুন জেনে নিই তাঁদের সম্পর্কে কিছু তথ্য।
প্রাচীন অলিম্পিক গেমসের প্রতিষ্ঠাতা
প্রাচীন অলিম্পিক গেমসের প্রতিষ্ঠা হয়েছিল গ্রিসে। কিছু মূল ব্যক্তিত্বের অবদান ছিল অনস্বীকার্য।
হেরাক্লিস: গ্রিক মাইথোলজির বিখ্যাত নায়ক, বলা হয় তিনিই প্রথম অলিম্পিক গেমসের সূচনা করেছিলেন।
পেলোপস: মিথ অনুযায়ী, পেলোপস অলিম্পিক গেমসের প্রাথমিক প্রতিযোগিতা আয়োজন করেছিলেন।
রাজা ইফিটাস: গ্রিসের এলিসের রাজা, যিনি অলিম্পিক গেমসের প্রথাগত প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে পরিচিত।
আধুনিক অলিম্পিক গেমসের প্রতিষ্ঠাতা
আধুনিক অলিম্পিক গেমসের পেছনে কিছু ব্যতিক্রমী ব্যক্তিত্বের অবদান রয়েছে। তাঁদের প্রচেষ্টা ও উদ্যম আমাদের এই গেমসের নতুন রূপ দিয়েছে।
পিয়েরে দে কুবের্তিন: ফরাসি শিক্ষাবিদ ও ইতিহাসবিদ, যিনি আধুনিক অলিম্পিক গেমসের পুনর্জাগরণে মুখ্য ভূমিকা পালন করেন।
উইলিয়াম পেনি ব্রুকস: ইংরেজ চিকিৎসক ও শিক্ষাবিদ, যিনি আধুনিক অলিম্পিক গেমসের ধারণা প্রণয়নের জন্য কুবের্তিনকে অনুপ্রাণিত করেছিলেন।
দিমিত্রিওস ভিকেলাস: প্রথম আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির সভাপতি, যিনি গ্রীসে প্রথম আধুনিক অলিম্পিক গেমস আয়োজনের জন্য কাজ করেছিলেন।
আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি (IOC)
আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি (ioc) গেমস পরিচালনার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা।
প্রতিষ্ঠা: ১৮৯৪ সালে পিয়েরে দে কুবের্তিন ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠাতাদের দ্বারা।
দায়িত্ব: গেমসের আয়োজন ও পরিচালনা করা।
বর্তমান সভাপতি: থমাস বাচ, ২০১৩ সাল থেকে দায়িত্ব পালন করছেন।
অলিম্পিক গেমসের মূল্যবোধ
অলিম্পিক গেমসের কিছু মূল মূল্যবোধ রয়েছে যা প্রতিষ্ঠাতা বৃন্দ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
শ্রদ্ধা: প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী সকলের প্রতি সম্মান প্রদর্শন।
উৎকর্ষ: নিজের সেরা প্রচেষ্টা প্রদর্শন করা।
বন্ধুত্ব: প্রতিযোগিতার মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী বন্ধুত্বের বন্ধন গড়ে তোলা।
এই প্রতিষ্ঠাতা বৃন্দের অবদান ও তাঁদের মূলনীতি অলিম্পিক গেমসকে বিশ্বের ক্রীড়া জগতের অন্যতম বড় প্ল্যাটফর্মে পরিণত করেছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেল পড়ুন: অলিম্পিক গেমসের ইতিহাস
0 notes
gitaacharaninbengali · 7 months
Text
12. মনের উপর নিয়ন্ত্রণ
অর্জুন মনকে বাতাসের সাথে তুলনা করে এবং জানতে চায় এটিকে কিভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে হয়, যাতে এটি ভারসাম্য বজায় রাখে। শ্রীকৃষ্ণ বলেছেন যে এটা অবশ্যই কঠিন কিন্তু বৈরাগ্যের অনুশীলনের মাধ্যমে তা অর্জন করা যায়।
ইন্দ্রিয়ের মাধ্যমে সংগৃহীত তথ্যকে নিরাপদ বা অনিরাপদে ভাগ করার জন্য মস্তিষ্ক বিবর্তিত হয়েছে। এটি করার জন্য মস্তিষ্ক স্মৃতি ব্যবহার করে। এই ক্ষমতা বিবর্তনের সময় আমাদের বেঁচে থাকতে এবং উন্নতি করতে সাহায্য করেছিল।
মস্তিষ্কের একই ক্ষমতা অভ্যন্তরীণ বিচারের জন্যও ব্যবহার করা যেতে পারে, যাকে বলা হয় সচেতনতা। আমরা সচেতনভাবে আমাদের চিন্তাভাবনা এবং আবেগ পুনরাবৃত্তি করে আমাদের মস্তিষ্কের সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা বাড়াতে পারি। আজকের আধুনিক যুগে কম্পিউটারের কাজের ক্ষমতা বাড়াতে একইভাবে ফিডব্যাক ব্যবহার করা হচ্ছে। ভগবান শ্রীকৃষ্ণ এই অভ্যন্তরীণ শক্তিকে অনুশীলনের মাধ্যমে বিকাশের ইঙ্গিত দিচ্ছেন কারণ এটি স্বাভাবিকভাবে আসে না। নিউরোসায়েন্সের দৃষ্টিকোণ থেকে, এটি নতুন নিউরাল প্যাটার্ন তৈরি করার মতো।
‘রাগ’ বোঝার মাধ্যমে এর বিপরীত মেরু বৈরাগ্য বোঝা সহজ হয়। বিস্তৃতভাবে বলতে গেলে, রাগ হল এ পৃথিবীতে সৌন্দর্য, কর্মজীবন এবং বস্তুগত সম্পদের মতো সুখ অর্জনের জন্য একটি দৌড়। দ্বৈততার নীতি অনুসারে, প্রতিটি রাগের সমাপ্তি হয় বৈরাগ্যে কিন্তু আমাদের মনোযোগ সর্বদা রাগের দিকে থাকে এবং আমরা বৈরাগ্যকে উপেক্ষা করি।
কিছু দর্শন যেমন স্টোইসিজম মৃত্যুকে পছন্দ করে, যা বৈরাগ্যের শীর্ষস্থান। একে বলা হয় ‘মেমেন্টোমোরি’, অর্থাৎ বারবার মৃত্যুকে স্মরণ করা এবং অনুভব করা। এই জন্য, তারা কর্মস্থল বা বাড়িতে একটি বিশিষ্ট স্থানে মৃত্যুর স্মৃতি হিসাবে কিছু স্মৃতিচিহ্ন রাখে, যাতে মৃত্যুর প্রতি অবিরাম মনোযোগ থাকে। ভারতীয় দর্শন একে শ্মশান বৈরাগ্য বলে উল্লেখ করে।
শ্রীকৃষ্ণ বলেছেন যে আপনি যদি বৈরাগ্য অনুশীলন করেন তবে এটি মনকে কেন্দ্রে স্থির করবে।
লকডাউন আমাদের বৈরাগ্যের মুহূর্তগুলির আভাস দিয়েছে। এমনকি স্বল্প পরিমাণে বৈরাগ্য আমাদের একটি ভারসাম্যপূর্ণ মন অর্জন করতে সাহায্য করতে পারে যা শান্তি এবং আনন্দ দেয়।
0 notes
dtscmanikganj · 8 months
Video
youtube
৮ম শ্রেণীর ২০০ মিটার, বার্ষিক দৌড় প্রতিযোগিতা।
0 notes
mrmwithacupofcoffee · 8 months
Text
কসম-৩
এবার আসি কম্বিনেশনে হাফ সিফ্ট ছেলে হাফ শিফ্ট মেয়ে। এসব স্কুল গুলোতে মজার মাত্রা আসলেই মজার।
- কিরে আজকে কোচিং কয়টায়?
- চার টার সময়। 
- আজকে ক্লাসে আসবে নাইসা? 
- না ওর তো মর্নিং শিফট ছিল।
-  তুই তাহলে বাইরে গিয়ে একটু দেখা করে আয়।
- আরে না, তুই তো জানিস ওই তো স্কুল ছাড়া বের হতে পারবে না।
- বুঝতে পেরেছি। তাহলে আর দেখা করতে হবে না। দেবসাস হয়েই ঘুড়ে বেড়া।
আর কিছুদিন পরেই টেস্ট পরীক্ষা। তাই কোচিং শুরু হয়ে গিয়েছে। মর্নিং শিফটে দুই জনেরই ক্লাস আর ইভিনিংয়ে কোচিং। তবে টুইস্ট হলো আধা ঘন্টা সময়ের। আধা ঘন্টা সময় আগাপিছু করে প্রত্যেকটা সিডিউল সাজানো। 
নাইসার আধা ঘন্টা আগে এবং ছেলেটির আধা ঘন্টা পর। ছুটির পর দুজনে একসাথে বাসায় যাবে এটা তাদের নতুন পণ। এই পণ পূরণ করার জন্য নাইসা প্রতিদিন আধা ঘন্টা লেট করে থাকে অপেক্ষা করে ছেলেটির জন্য।
তারপরও এনে দুজনে একসাথে দৌড়। নাইসা বাড়িতে জানিয়েছে কিছু সময় এক্সট্রা ক্লাস নেবে দেখেই এ দেরি হওয়া।
এভাবে এই মিথ্যে বলে প্রতিদিন চুপে চুপে একসাথে যাওয়া আবার ক্লাসের মাঝখানে একে অন্যকে মাঠের এপাশ থেকে ওপাশে ভালোবাসা ভরা নজরে দেখতে পাওয়া কতটাইনা অনুভূতি সম্পন্ন।
সম্পর্কের অনেকটা পথই পেরিয়ে ��সেছে নাইসা ও ছেলেটি। একদিন তারা রাস্তায় হাত ধরে হাঁটছে। এমন সময় কে যেন এলো ছেলেটি নাইসার হাত ছেড়ে সেই জোরে দৌড় মারল।
- কিনরে কি করছিলি সেদিন?
-  না স্যার কিছু না। ও তো আমার ফুফাতো বোন ওকে আমি স্কুল থেকে বাড়ি নিয়ে যাচ্ছিলাম।
- ওহ্,  ফুফাতো বোন তাই নাকি!
- হ্যাঁ স্যার, ফুপাতো বোনের কসম!
- ২৩ জানুয়ারি, ২০২৩
- মোনালিসা মিতু।
0 notes
24x7newsbengal · 9 months
Link
0 notes
funbcanna · 9 months
Text
বাঙালি জনগণের মুক্তসময়ের অভ্যন্দন: শীর্ষ তিনটি বিনোদনের রূপ
Tumblr media
বাঙালি সংস্কৃতি সমৃদ্ধ এবং বৈচিত্র্যপূর্ণ এবং তারা তাদের দৈনন্দিন জীবনে, সপ্তাহের শেষে এবং বিশেষ অকার্যক্রমে, বিভিন্ন বিনোদনের বিভিন্ন রূপ উপভোগ করার জন্য একটি অতিরিক্ত প্রেম রেখেছে। এখানে, আমরা প্রথমতঃ স্থানীয় প্রিয় তিনটি প্রবৃদ্ধির মধ্যে এক ছাড়িয়ে দিতে যাচ্ছি, যা স্থানীয়দের দ্বারা মোজাই করা এবং মুক্ত ঘড়িতে অধিকাংশ সময় উপভোগ করা হয়।
প্রথাগত শিশু খেলা
শিশুদের খেলা বাঙালি সমাজে একটি বিশেষ স্থান ধারণ করে, কারণ তা গভীরভাবে একটি প্রথা বহন করে এবং স্থানীয় সংস্কৃতির অপরিভাষ্য অংশ। উড়ান উড়ান, মার্বেল, কুস্তি, বুস্টিং, মিস্টি দৌড়, হপস্কচ, এবং বাস্কেটবল সমূহ বাঙালি শিশুদের মধ্যে প্রচলিত। এই খেলা শুধুমাত্র বিনোদনের উৎস নয়, বরং যৌথ সহকর্ম এবং যৌথ শারীরিক ক্রিয়া উন্নত করে।
মুভি রাত্রি
বাংলাদেশে চলচ্চিত্র দেখা একটি সাধারণ বিনোদনের রূপ এবং মুক্তভাবে শান্তি পাওয়ার একটি স্বাভাবিক উপায় হিসেবে কাজ করে। দর থেকে দর দর পৌঁছে চলচ্চিত্র দেখতে, চলচ্চিত্রের কাহিনী আলাপ করতে এবং পরিবার বা বন্ধুদের সাথে আনন্দ ভাগ করতে বাঙালি জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। সিনেমাগুলি নতুন প্রকাশিত চলচ্চিত্র দেখার জন্য জনপ্রিয় স্থান এবং সমস্ত বয়সের মানুষ সিনেমাটিক অভিজ্ঞতা উপভোগ করতে আসে। চলচ্চিত্র দেখা একটি প্রিয় প্রথা, এবং এই মাধ্যমে বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ এবং সাংস্কৃতিক মূল্যের অভিব্যক্তি করার সুযোগ প্রদান করে।
অনলাইন ক্যাসিনো গেমিং
সর্বশেষ কয়েক বছরে, অনলাইন ক্যাসিনো গেমিং বাংলাদেশে অত্যন্ত জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এটি বিনোদনের জন্য একটি উপায় প্রদান করে যা সহজে প্রাপ্য এবং মৌল্য-কুশল। অনলাইন ক্যাসিনো যেসব খেলা প্রদান করে, যেমন স্লট মেশিন, রুলেট, ক্র্যাপস, ব্ল্যাকজ্যাক, এবং পোকার সহ, স্থানীয়দের মধ্যে একটি প্রিয় সময় প্রদান করে। নিজের ঘরে থাকার সুবিধা, পরিয়াপন করার প্রয়োজন না, এটি দেশে অনলাইন ক্যাসিনো গেমিং এর দ্রুত বৃদ্ধির সাথে সাথে সাথে প্রয়োজনীয় ছিল। বাংলা খেলোয়াড়দের মধ্যে জনপ্রিয় একটি প্রমুখ অনলাইন ক্যাসিনো হলো BetVisa।
চূড়ান্ত চিন্তাগুলি
এই শীর্ষ তিনটি স্থানীয় মুক্তসময়ের আদম্যভাবে বাঙালি জনগণের জীবনে গভীরভাবে জড়িত, তা গুরুত্বপূর্ণ সাংস্কৃতিক চিহ্ন এবং বিনোদনের উৎস হিসেবে কাজ করে। এটি সামাজিক অবস্থান, বিনোদন এবং আবশ্যকভাবে সান্ত্বনা প্রদান করা, তা করে, তা সমৃদ্ধ বাঙালি সংস্কৃতির অতিরিক্ত অংশ। শিশুদের খেলা, মুভি রাত্রি, বা অনলাইন ক্যাসিনো গেমিং যে কোনও স্বাদে পানির প্রতি এই মুক্তসময় কার্যক্ষেত্রগুলি বাঙালি জনগণের হৃদয়ে একটি বিশেষ স্থান রেখে এবং তাদের জীবনের একটি অনন্য জাপার অংশে যোগ দেয়।
1 note · View note
grameenchannel · 2 years
Video
youtube
গ্রামের ছেলেদের বিস্কুট খেলা Biscuits Race Competition অসাধারন বিনোদন | ...
0 notes
kobitautsov-blog · 10 months
Text
নাসির ওয়াদেন
দ্বিতীয় মৃত্যু মৃত্যু আসে, মৃত্যু ফিরেও যায় আকাশটাকে ধুইয়ে দেয় মৃত্যু নামক জল বহুবার জন্মে জন্মে বড্ড ক্লান্ত আমি মেঘ অপেক্ষা করছে যৌবনের একগুচ্ছ কালশিটে দৌড় হাততালি দেয়, অসহায় সহিষ্ণুতা পাতাকুড়ুনির সাথে যদি দেখা হয় পুনরুত্থানের গল্প শুনে নেবো । আমি ভারতীয় সৈনিক, মৃত্যুর আগে পরে তোমরা আছোলা কথা নিয়ে পাড়ি দিও চাঁদ থেকে মঙ্গল, কৃষ্ণগহ্বরেও কে কোথায় দাঁড়িয়ে বৃষ্টিভেজা যুদ্ধের…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
mdrahmatalis-blog · 11 months
Text
মায়া -
============
মোঃ রহমত আলী
============
সুখের সাথে দুঃখ খুঁজে চলা,
প্রেমের সাথে বিরহ পুষে রাখা।
চোখের ইশারায় প্রেম নিবেদন,
পঙ্গু ভালোবাসার অদৃশ্য দৌড়।
মনের ব্যাকুল বকুল ফুটিতেই
সুরভিত ভালোবাসার পাওনায়
আকুল সাধনায় প্রেমের বাসনা,
পেয়ে হারানোর বেদনায় অমর
এক গোলাপ ডায়েরির পাতায়
আনন্দ বিধুর কান্নার সুখ স্মৃতি।
দুঃখের মাঝে সুখের সন্ধান করি,
স্বার্থকতা যার দুঃখের অশ্রু মুছে।
প্রেমপত্র পদতলে যে যায় ফেলে,
তাকেই ভালোবাসতে চোখ খুঁজে।
সুখের কাহিনী,দুঃখী মন শুনে হাসে,
বিশেষ জনের আসল দুঃখের অনল,
কান্নাটা পুরাতন,নব-নূতন অশ্রুজল।
যার লাগি জাগে আজও আঁখি,
কার প্রেমে মজিলে অবুঝ পাখি।
মিছে মায়ার বাঁধনে মন উদাসী,
আজ ধূসর ভালোবাসা একা সাথী,
জানি সে তো মরীচিকা প্রেম বৈকি।
০৫.১১.২০২৩
Tumblr media
0 notes
goramkhabar · 11 months
Link
0 notes
banglakhobor · 1 year
Text
ফ্রি কিক থেকে অনবদ্য গোল মেসির, রুদ্ধশ্বাস ম্যাচ জিতে লিগস কাপের শেষ আটে ইন্টার মায়ামি
মায়ামি: মার্কিন মুলুকে পা রাখা ইস্তক স্বপ্নের দৌড় চলছে লিওনেল মেসির (Lionel Messi)। ভারতীয় সময় সোমবার ভোরের ম্যাচে এফসি ডালাসকে টাইব্রেকারে হারিয়ে লিগস কাপের কোয়ার্টার ফাইনালে পৌঁছে গেল ইন্টার মায়ামি (Inter Miami)।  ম্যাচের নির্ধারিত সময় ৪-৪ গোলে শেষ হয়। টাইব্রেকারে ৫-৩ গোলে জেতে ইন্টার মায়ামি। তবে ম্যাচের মূল আকর্ষণ লিওনেল মেসি। যিনি অবিশ্বাস্য ছন্দে রয়েছেন। নির্ধারিত সময়ে জোড়া গোল করলেন। যার…
View On WordPress
0 notes
alibaba1xk · 1 year
Text
Viral: চেঁচিয়ে পুলিশ ডাকল ছাগল! বাঁচাতে পড়িমরি করে দৌড়, ভাইরাল ভিডিও ঘিরে তুমুল শোরগোল – News18 Bangla
আমেরিকা: আমেরিকার ওকালাহোমায় এনিড এলাকা৷ অন্যান্য দিনের মতো আশপাশের এলাকায় নজরদারি চালাতে বেরিয়েছিলেন ওকলাহোমা এনিড পুলিশ ডিপার্টমেন্টের দুই পুলিশ কর্মী, ডেভিড স্নেড এবং নিল স্টোরি৷ এরই মাঝে ঘটল সেই কাণ্ড৷ পড়িমড়ি করে ছুটলেন দুজনে..আর তারপর… কিন্তু ঠিক কী ঘটেছিল? সমস্ত ঘটনাটিই রেকর্ড হয়েছে এক পুলিশকর্মীর বডি ক্যামেরায়৷ আর সেই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার হতেই হুহু করে হয়ে গেছে ভাইরাল৷…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
bangladailynews · 1 year
Text
Study Shows How Cancer Cell Evade Our Bodies’ Immune System
বিজ্ঞানীরা বোঝার চেষ্টা করছেন যে কীভাবে ক্যান্সার কোষগুলি শরীরের ইমিউন সিস্টেমকে বাইপাস করতে সক্ষম হয়। আবিষ্কারটি কীভাবে ক্যান্সার কোষগুলি ইমিউন সিস্টেমের স্বীকৃতি এড়াতে এবং সারা শরীর জুড়ে প্রচার করতে সক্ষম হয় তার উপর আলোকপাত করে। এটি সম্মানিত বৈজ্ঞানিক জার্নাল নেচার কমিউনিকেশনে প্রকাশিত হয়েছিল এটি এমন একটি দৌড় যা কয়েক দশক ধরে চলছে – গবেষকরা শরীরে ক্যান্সার কোষকে ছড়িয়ে পড়া বন্ধ করার…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes