সেরা ৫টি গ্রামে ব্যবসার আয়ডিয়া
গ্রামে ব্যবসার জন্য সেরা ৫টি আয়ডিয়া:
গ্রামে ব্যবসা শুরু করার জন্য অনেক সুযোগ রয়েছে। শহরের তুলনায় এখানে খরচ কম, প্রতিযোগিতাও কম। তবে লাভজনক ব্যবসা শুরু করার জন্য সঠিক আইডিয়া বেছে নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
আপনার জন্য এখানে ৫টি সেরা ব্যবসার আইডিয়া দেওয়া হল:
১. কৃষি ও কৃষি-জাত পণ্য:
তাজা ও জৈব সবজি চাষ: বাজারে জৈব সবজির চাহিদা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। রাসায়নিক সার ও কীটনাশক ব্যবহার না করে উৎপাদিত তাজা সবজি বাজারে দ্রুত বিক্রি হয়।
মুরগি, ছাগল, গরু পালন: मांस ও ডিমের চাহিদা সবসময় থাকে।
মাছ চাষ: গ্রামে পুকুরে মাছ চাষ করা একটি লাভজনক ব্যবসা হতে পারে।
দুগ্ধজাত খাবার: গ্রামে দুধের ঘাটতি অনেক।
মধু: মৌমাছি পালন করে মধু উৎপাদন করে বাজারে বিক্রি করা যায়।
২. হস্তশিল্প ও প্রক্রিয়াজাত খাদ্য:
বাঁশ ও নারকেলের তৈরি জিনিসপত্র: বাঁশ ও নারকেল দিয়ে তৈরি বিভিন্ন আসবাবপত্র, খেলনা ও স্যুভেনির তৈরি করে বাজারে বিক্রি করা যায়।
গরুর চামড়ার তৈরি জিনিসপত্র: বেল্ট, ব্যাগ, জুতা ইত্যাদি তৈরি করে বিক্রি করা যায়।
মুড়ি, চিড়ে, খৈল: ধান থেকে তৈরি এসব খাবার গ্রামে ব্যাপকভাবে খাওয়া হয়।
পেঁয়াজ, রসুন বা আদা বীজ: এসব বীজের চাহিদা কৃষকদের কাছে সবসময় থাকে।
মাখনের ঘি: গ্রামের তৈরি মাখন ও ঘি বাজারে অনেক চাহিদা সম্পন্ন।
৩. সেবা প্রদান:
কম্পিউটার প্রশিক্ষণ: গ্রামে কম্পিউটার শেখাার চাহিদা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে।
ইংরেজি শিক্ষা: গ্রামের ছেলেমেয়েদের ইংরেজি শিখতে আগ্রহী অভিভাবক অনেক।
মোবাইল মেরামত: গ্রামে মোবাইল ব্যবহারকারী অনেক বেড়েছে।
বৈদ্যুতিক মিস্ত্রি: গ্রামে বিদ্যুৎ সংযোগ বৃদ্ধি পাওয়ায় বৈদ্যুতিক মিস্ত্রির চাহিদাও বেড়েছে।
নার্সিং সেবা: গ্রামে প্রশিক্ষিত নার্সের অভাব রয়েছে।
৪. রিটেল ব্যবসা:
কिरাণার দোকান: গ্রামে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দোকান সবসময়ই চাহিদাসম্পন্ন।
ঔষধের দোকান: গ্রামে ঔষধের দোকানের অভাব অনেক।
**कृषि সরঞ্জামের দোকান
0 notes
শসা, পেঁয়াজ এবং টমেটো দিয়ে কাচুম্বর সালাড রইল রেসিপি
শসা, পেঁয়াজ এবং টমেটো দিয়ে কাচুম্বর সালাড রইল রেসিপি
কাচুম্বর সালাড হল কাঁচা সবজি খাওয়ার একটি ভাল চুক্তি যা আপনাকে একটি ভাল পুষ্টি প্রদান করবে। আপনি যদি একটি কম-ক্যালোরি সালাদ রেসিপি খুঁজছেন, এটি অবশ্যই আপনার জন্য।
কাচুম্বর সালাড হল একটি রিফ্রেশিং এবং সাধারণ গ্রীষ্মকালীন সালাদ যা কাঁচা শসা, পেঁয়াজ এবং টমেটোর ছোট ছোট টুকরোগুলির ভালতা দিয়ে প্যাক করা হয়। এই সতেজ সালাডে গাজর, ডালিমের বীজ এবং কিছু তাজা ভেষজও রয়েছে।
এটি নিজেই একটি স্বাস্থ্যকর…
View On WordPress
0 notes
গোদাগাড়ীতে বিনামুল্য সার বীজ বিতারণে এমপি ফারুক চৌধুরী
গোদাগাড়ীতে বিনামুল্য সার বীজ বিতারণে এমপি ফারুক চৌধুরী
সোহেল রানা নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজশাহী গোদাগাড়ী উপজেলার কৃষি সম্প্রসারনের আয়োজনে বিভিন্ন ইউপির ৫৩০ জন প্রান্তিক কৃষকের মাঝে গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ,পাট ও উচ্চ ফলনশীল মাসকলাই বৃদ্ধির লক্ষে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ করা হয়েছে। গোদাগাড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জানে আলমের সভাপতিত্বে, আজ ৩০ সেপ্টেম্বর বৃহস্প্রতিবার আওয়ামী লীগের কান্ডারী রাজশাহী-১ সাংসদ সদস্য আলহাজ্ব ওমর ফারুক চৌধুরী প্রধান অতিথি…
View On WordPress
1 note
·
View note
শালিখায় ১২১০ জন কৃষক পেল সার, বীজ ও অন্যান্য কৃষি উপকরণ
শালিখায় ১২১০ জন কৃষক পেল সার, বীজ ও অন্যান্য কৃষি উপকরণ
মাগুরার শালিখায় উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের আয়োজনে ২০২১-২২ অর্থবছরের খরিফ-২, ২০২২-২৩ মৌসুমে উফশী আমন ও গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ প্রাণোদনা কার্যক্রমের আওতায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে সার, বীজ ও অন্যান্য কৃষি উপকরণ বিতরণ করা হয়েছে। গতকাল সোমবার সকাল ১১ টায় উপজেলা পরিষদ চত্বরে ১১৫০ জন কৃষকের মাঝে বিঘা প্রতি ৫ কেজি উফশী ধানের বীজ, ১০ কেজি ডিএপি ও ১০ কেজি এমওপি সার বিতরণ করা হয়েছে।…
View On WordPress
0 notes
বাংলাদেশের জনপ্রিয় পেঁয়াজের জাত তাহেরপুরের, তাহেরপুরী পেঁয়াজ
বাংলাদেশের জনপ্রিয় পেঁয়াজের জাত তাহেরপুরের, তাহেরপুরী পেঁয়াজ
মিজানুর রহমান বাগমারাঃ
ঐতিহাসিক তাহেরপুর প্রাচীন কাল থেকে কাঁচামাল জন্য প্রসিদ্ধ একটি বানিজ্য কেন্দ্র।ঐতিহাসিক তাহেরপুরি পেঁয়াজ এর উদভব হয় রাজশাহীর এই তাহেরপুরে। তাহেরপুরের নাম অনুসারে তাহেরপুরী পিঁয়াজ বর্তমানে সুপরিচিত সারা দেশের মানুষের কাছে। পেয়াঁজের বীজ, চারা, কাঁচা সবজি পাইকারি র জন্য বিখ্যাত তাহেরপুর হাট।
প্রাচীন কাল থেকে দুর দুর্দান্ত থেকে সাধারণ মানুষ ব্যবসায়ী শুক্রবার ও সোমবার…
View On WordPress
0 notes
চৈত্র মাসে কৃষকের করণীয় কৃষি তথ্য সার্ভিস।
১৫ই মার্চ থেকে ১৩ই এপ্রিল আমদের ফসলের কি কি
যত্ন নিতে হবে তা
এখানে বলা হয়েছে।
বোরো ধানঃ দেরিতে রোপণকিত চালায় ইউরিয়া সারের শেষ কিস্তি উপরিভাগে দিতে হবে। ক্ষেতে গুটি ইউরিয়া সার দিয়ে থাকলে ইউরিয়া সারের উপরি প্রয়োগ করতে হবে না।সার দেওয়ার আগে জমির আগছা পরিস্কার করতে হবে এবং জমি থেকে পানি সরিয়ে ফেলতে হবে।ধানের কাইচ থোড় থেকে শুরু করে ধানের দুধ আসা পর্যন্ত ক্ষেতে ৩ থেকে ৪ ইঞ্জি পানি ধরে রাখতে হবে।
পোকা ধমনের জন্য নিয়মিত ক্ষেত পরিদর্শন করতে
হবে। এবং সম্বন্ধিত বালাই
বেবস্থাপনা
গ্রহণ করতে হবে।
ভুট্টা (রবি)ঃ জমিতে শতকরা ৭০ থেকে ৮০ ভাগ গাছের মোচা খড়ের রঙ ধারণ করলে এবং পাতার রঙ কিছুটা হলদে হলে মোচা সংগ্রহ করতে হবে। বিসটি
শুরু হয়ার আগে শুকনা আবহাওয়ায় মোচা সংগ্রহ করতে
হবে।
সংগ্রহ করা মোচা ভালভাবে শুকিয়ে সংরক্ষণ করতে হবে।
ভুট্টা (খরিফ)ঃ এ মাসে গিস্মকালিন ভুট্টার বীজ বপন করতে হবে। খরিফ মৌসুমের জন্য ভুট্টার উন্নত জাত গুলো হল বারী হাইব্রিড ভুত্তা-৫,৭,৯,১০,১৪ এবং ১৫ ।
*পাট ঃ চৈত্র মাসের শেষ পর্যন্ত পাটের বীজ বপন করা যায়। পাটের ভাল জাত গুলো হল ৯৮৯৭, বিজেআরআই তোষা পাত-৪,বিজেআরআই তোষা পাট -৫,৬,৭।
বিজেআরআই দেশি পাত-৫,৬,৭,৮ ও দেশি পাট ৯।
মাঠ ফসলঃ মাঠ ফসল গুলোর মধ্যে হল চিনা,কাউন,আলু, মিষ্টি আলু,চিনাবাদাম, পেঁয়াজ, রসূন, এসব দ্রুত সংগ্রহ করে রাখতে হবে।
শাঁক সবজিঃ গ্রীষ্মকালীন শাঁক সবজি যেমন, টমেটো, দেরস,বেগুন,করলা, জিঙ্গা, ধুন্দুল, চিচিঙ্গা, শসা, ওল কচু,পটল, কাঁকরোল, মিষ্টি কুম্রা্ চালকুমড়া,লাল শাঁক, পুই শাঁক এসব। চাষের জন্য আই মাসেই চারা রোপণ করতে হবে।
গাছপালাঃ এ সময় বিসটির অভাবে মাটিতে রসের পরিমাণ কম থাকে। এই জন্য
গাছের গুড়ায় নিয়মিত পানি দিতে হবে। আম, কাঠালে
রোগ ও পোকামাকড় দমনের জন্য বালাই নাশক
প্রয়োগ করতে হবে।
কলা বাগানের পার্শ্ব চারা, মরা পাতা কেটে দিতে
হবে। পেঁপের চারা রোপণ করতে পারেন এই মাসে। নার্সারিতে চারা উৎপাদনের জন্য বনজ
গাছের বীজ বপন করতে হবে।বাঁশ ঝাড়ের গোঁড়ায় মাটি ও জৈব সার দিতে হবে।
আরও বিস্তারিত জানার জন্য ১৬১২৩ এই নম্বরে ফোন
দিতে পারেন।
Read the full article
0 notes
করোনাভাইরাস: ইউএনডিপি রাঙ্গামাটির ২ হাজার পরিবারের মধ্যে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করে
করোনাভাইরাস: ইউএনডিপি রাঙ্গামাটির ২ হাজার পরিবারের মধ্যে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করে
জাতিসংঘের উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি) রাঙ্গামাটির তিনটি উপজেলায় করপান ভাইরাস মহামারীজনিত কারণে খাদ্য সংকটে ভুগছে প্রায় ২ হাজার পরিবারকে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করেছে – রাঙ্গামাটির -৩ টি উপজেলায় করোন ভাইরাস মহামারী দ্বারা।
ত্রাণ প্যাকেজের মধ্যে প্রতিটি পরিবারের জন্য ১৫ কেজি চাল, এক লিটার ভোজ্যতেল, এক কেজি নুন, পাঁচ কেজি আলু, এক কেজি পেঁয়াজ, এক কেজি ডাল এবং পাঁচটি প্যাকেট বিভিন্ন উদ্ভিজ্জ বীজ…
View On WordPress
0 notes
পমফ্রেট মাছের ঝাল, বাংলা স্টাইলে পমফ্রেট মাছের ঝাল রেসিপি
পমফ্রেট মাছের ঝাল, বাংলা স্টাইলে পমফ্রেট মাছের ঝাল রেসিপি
পমফ্রেট মাছের ঝাল – পমফ্রেট মাছের ঝাল বাংলা স্টাইলে একটি মশলাদার পমফ্রেট মাছের তরকারি রেসিপি। মাছের ঝাল একটি সাধারণ শব্দগুচ্ছ যা মশলাদার বাঙালি মাছের তরকারির রেসিপি নির্দেশ করতে ব্যবহৃত হয়।
এই পমফ্রেট ফিশ কারিতে, সাদা পমফ্রেট/প্যামফলেট মাছ প্রথমে সরিষার তেলে ভাজা হয় এবং তারপরে পেঁয়াজ-সরিষার বীজ- পোস্ত বীজ এবং কাঁচা মরিচযুক্ত একটি বাংলা স্টাইলে মসলা ভিত্তিক গ্রেভিতে রান্না করা হয়। টমেটো এবং…
View On WordPress
0 notes
কৃষকরা যখন পেঁয়াজ তুলবেন, তখন সরকার পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ রাখবে: কৃষিমন্ত্রী
কৃষকরা যখন পেঁয়াজ তুলবেন, তখন সরকার পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ রাখবে: কৃষিমন্ত্রী
দেশের কৃষকরা যখন পেঁয়াজ তুলবেন, তখন সরকার পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ রাখার চিন্তা করছে বলে জানিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক।
দেশের কৃষক যেন পেঁয়াজের নায্যমূল্য পায় এজন্য এই চিন্তা করা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
আজ বুধবার সকালে সচিবালয়ে কৃষি প্রণোদনা বিষয়ক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য তুলে ধরেন।
এসময় তিনি বলেন, কৃষকদের বিনামূল্যে কৃষি বীজ, সার ও পরিবহণ ব্যয় বাবদ ৮০ কোটি ৭৩ লাখ টাকার প্রণোদনা…
View On WordPress
0 notes
New Post has been published on https://paathok.news/27841
মৃত্যু ব্যতীত সকল রোগের আরোগ্য রয়েছে কালো জিরায় – দেখুন ব্যবহার পদ্ধতি
প্রাচীনকাল থেকে কালোজিরা মানবদেহের নানা রোগের প্রতিষেধক এবং প্রতিরোধক হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে। প্রায় ১৪শ’ বছর আগে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছিলেন, ‘কালোজিরা রোগ নিরাময়ের এক গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। তোমরা কালোজিরা ব্যবহার কর, নিশ্চয়ই সাম ব্যতীত সকল রোগের নিরাময় ক্ষমতা এর মধ্যে নিহিত রয়েছে।’ আর সাম হলো মৃত্যু। সে জন্য যুগ যুগ ধরে পয়গম্বরীয় ওষুধ হিসেবে সুনাম অর্জন করে আসছে।
তৎকালীন সর্বশ্রেষ্ঠ মুসলিম চিকিৎসা বিজ্ঞানী ইবনে সিনা তার বিখ্যাত গ্রন্থ ‘ক্যানন অব মেডিসিন’-এ বলেছেন, ‘কালোজিরা দেহের প্রাণশক্তি বাড়ায় এবং ক্লান্তি দূর করে।’ কালোজিরা তে প্রায় শতাধিক পুষ্টি উপাদান রয়েছে। এর প্রধান উপাদানের মধ্যে প্রোটিন ২১ শতাংশ, শর্করা ৩৮ শতাংশ, স্নেহ ৩৫ শতাংশ। এ ছাড়াও রয়েছে ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ।
প্রতি গ্রাম কালজিরায় যেসব পুষ্টি উপাদান রয়েছে তা নিন্মরূপ-
প্রোটিন ২০৮ মাইক্রোগ্রাম,
ভিটামিন-বি ১.১৫ মাইক্রোগ্রাম
নিয়াসিন ৫৭ মাইক্রোগ্রাম
ক্যালসিয়াম ১.৮৫ মাইক্রোগ্রাম
আয়রণ ১০৫ মাইক্রোগ্রাম
ফসফরাস ৫.২৬ মিলিগ্রাম
কপার ১৮ মাইক্রোগ্রাম
জিংক ৬০ মাইক্রোগ্রাম
ফোলাসিন ৬১০ আইউ
কালো জিরার বোটানিক্যাল নাম হচ্ছে ‘নাইজিলা সাটিভা’ (Nigella sativa), এটি পার্সলে পরিবারের একটি উদ্ভিদ। এটা রাজা টুট এর সমাধি হতে আবিষ্কৃত হয় এবং সে সময় এটা পরকালে ব্যবহার করা হয় বলে বিশ্বাস করা হত। মানুষ ২০০০ বছর ধরে ঔষধ হিসেবে কালো জিরার বীজ ব্যবহার করেছে। এটা লতাপাতা জতীয় একটি উদ্ভিদ। এর সূক্ষ্ম বেগুনি ও সাদা ফুল হয়ে থাকে।
কালোজিরার পুষ্টি ও ঔষধি গুণ: –
নবী করিম (সাঃ) মৃত্যু ব্যতীত সকল রোগ আরোগ্যকারী ওষুধ সম্পর্কে জ্ঞান দান করেছেন-“তোমাদের জন্য ‘সাম’ ব্যতীত সকল রোগের আরোগ্য রয়েছে কালো জিরায়। আর সাম হলো মৃত্যু।” সুতরাং কালো জিরা হোক আমাদের নিত্য সঙ্গী। সু-স্বাস্থ্য অর্জনে ও সংরক্ষনে কালোজিরা জাত ওষুধ গ্রহনে কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বা জটিলতা সৃষ্টি করে না। সর্ব রোগের মহৌষধ হোমিওপ্যাথিক ও দেশীয় চিকিৎসায় সহযোগী ওষুধ রূপে এর ব্যবহার।
ক্রিয়াক্ষেত্র
মস্তিষ্ক, চুল, টাক ও দাঁদ, কান, দাঁত, টনসিল, গলাব্যথা,পোড়া নারাঙ্গা বা বিসর্গ, গ্রন্থি পীড়া, ব্রণ, যাবতীয় চর্মরোগ, আঁচিল, কুষ্ঠ, হাড়ভাঙ্গা,ডায়াবেটিস, রক্তের চাড় ও কোলেষ্টরেল, কিডনী, মুত্র ওপিত্তপাথরী, লিভার ও প্লীহা, ঠান্ডা জনিত বক্ষব্যাধি,হৃদপিন্ড ও রক্তপ্রবাহ, অম্লশূল বেদনা, উদরাময়, পাকস্থলী ও মলাশয়, প্রষ্টেট, আলসার ও ক্যান্সার। চুলপড়া, মাথাব্যথা, অনিদ্রা,মাথা ঝিমঝিম করা, মুখশ্রী ওসৌন্দর্য রক্ষা, অবসন্নতা-দুর্বলতা, নিষ্কিয়তা ও অলসতা,আহারে অরুচি,মস্তিষ্কশক্তি তথা স্মরণশক্তি বাড়াতেও কালোজিরা উপযোগী।কালোজিরার যথাযথ ব্যবহারে দৈনন্দিন জীবনে বাড়তি শক্তি অজির্ত হয়। এর তেল ব্যবহারে রাতভর আপনি প্রশান্তিপর্ন নিদ্রা যেতে পারেন। রোগ প্রতিরোধক কালো জিরা দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
ওষুধ প্রস্তুত
আগেই বলেছি-আমরা কালো জিরার টীংচার,বড়ি ও তেল ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করছি।কখনো এককভাবে কখনো অন্য ওষুধের সাথে সংমিশ্রিত করে রোগীক্ষেত্র প্রয়োগ করে থাকি।কালোজিরা তেলের সাথে জলপাই তেল, নিম তেল, রসুনের তেল, তিল তেল মিশিয়ে নেয়া যায়।
কালোজিরা আরক+কমলার রস ব্যবহার :– কালোজিরা + পুদিনা চায়ের সাথে কালোজিরা কালোজিরা + রসুন + পেঁয়াজ কালোজিরা + গাজর
মাথাব্যথা
মাথা ব্যথায় কপালে উভয় চিবুকে ও কানেরপার্শ্ববর্তি স্থানে দৈনিক ৩/৪বার কালোজিরা তেল মালিশ করূন। ৩ দিন খালি পেটে চা চামচে এক চামচ করে তেল পান করুন। পাশাপাশি লক্ষণসাদৃশ্যে হোমিওপ্যাথি ওষুধ নির্বাচন করূর। এ ক্ষেত্রে আপনার ডাক্তারের পরমর্শ নিন। সচরাচর মাথাব্যথায় মালিশের জন্য রসুনের তেল, তিল তেল ও কালোজিরা তেলের সংমিশ্রণ মাথায় ব্যবহার করুন।
চুলপড়া
লেবু দিয়ে সমস্ত মাথার খুলি ভালোভাবে ঘষুণ। ১৫ মিনিট পর শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন ও ভালোভাবে মাথা মুছে ফেলুন। তারপর মাথার চুল ভালোভাবে শুকানোর পর সম্পুর্ন মাথার খুলিতে কালোজিরা তেল মালিশ করুন। ১ সপ্তাতেইচুলপড়া বন্ধ হবে। মাথার যন্ত্রনায় কালোজিরার তেলের সাথে পুদিনার আরক দেয়া যায়। এক্ষেত্র পুদিনার টীংচার রসুনের তেল, তিলতেল, জলপাই তেল ও কালোজিরা তেল একসাথে মিশিয়েও নেয়া যেতে পারে।
কফ ও হাঁপানী
বুকে ও পিঠে কালোজিরা তেল মালিশ। এক্ষেত্রে হাঁপানীতে উপকারী অন্যান্য মালিশের সাথে এটা মিশিয়েও নেয়া যেতে পারে।রীতিমতো হোমোওপ্যাথিক ওষুধ আভ্যন্তরীন প্রয়োগ।
স্মরণশক্তি ও ত্বরিত অনুভুতি
চা চামচে ১ চামচ কালোজিরা তেল ও ১০০ গ্রাম পুদিনা সিদ্ধ ১০দিন সেব্য। পাশাপাশি ক্যালকেরিয়া ফস ১২এক্স, ৩০এক্স দিনে ৩ বার ৪ বড়ি করে। সামান্য ঈষদোষ্ণ পানি সহ সেবন।কালোজিরার টীংচার ও পুদিনার টীংচারের মিশ্রণ দিনে ৩ বার ১৫-২০ ফোটা করে আহারের ১ঘন্টা আগে এবং ১ ঘন্টা পরে ক্যালকেরিয়া ফস ১২এক্স ও ৪বড়ি করে। প্রয়োজন বোধে ক্যালি ফস ১২এক্স ও একসঙ্গে দেয়া যেতে পারে।
ডায়াবেটিস
কালোজিরা চূর্ণ ও ডালিমের খোসাচূর্ণ মিশ্রন, কালোজিরা তেল ডায়াবেটিসে উপকারী। রোগীর অবস্থানুযায়ী অন্যান্য হোমিওপ্যাথিক মাদার ও ভেষজ সহ ব্যবস্থেয়।
কিডনির পাথর ও ব্লাডার
২৫০ গ্রাম কালো জিরা ও সমপরিমান বিশুদ্ধ মধু। কালোজিরা উত্তমরূপে গুড়ে করে মধুর সাথে মিশ্রিত করে দুই চামচ মিশ্রন আধাকাপ গরম পানিতে মিশিয়ে প্রতিদিন আধা চা কাপ পরিমাণ তেলসহ পান করতে হবে। কালিজিরার টীংচার মধুসহ দিনে ৩/৪ বার ১৫ ফোটা করে সেবন। পযায়ক্রমে বার্বারিস মুল আরক বা নির্দেশিত হলে অন্য কোন হোমিও অথবা বায়োকেমিক ওষুধ পাশাপাশি।
মেদ ও হৃদরোগ/ধমনী সংকোচন
চায়ের সাথে নিয়মিত কালোজিরা মিশিয়ে অথবা এর তেল বা আরক মিশিয়ে পান করলে হৃদরোগে যেমন উপকার হবে, তেমনি মেদ ও বিগলিত হবে।
অ্যাসিডিটি ও গ্যাসষ্ট্রিক
এককাপ দুধ ও এক বড় চামচ কালোজিরা তেল দৈনিক ৩বার ৫-৭ দিন সেবনে আরোগ্য হয়।
চোখেরপীড়া
রাতে ঘুমোবার আগে চোখের উভয়পাশে ও ভুরূতে কালোজিরা তেল মালিশ করূন এবং এককাপ গাজরের রসের সাথে একমাস কালোজিরা তেল সেবন করুন। নিয়মিত গাজর খেয়ে ও কালোজিরা টীংচার সেবনে আর তেল মালিশে উপকার হবে। প্রয়োজনে নির্দেশিত হোমিও ও বায়োকেমিক ওষুধ সেবন।
উচ্চরক্তচাপ
যখনই গরম পানীয় বা চা পান করবেন তখনই কালোজিরা কোন না কোন ভাবে সাথ খাবেন। গরম খাদ্য বা ভাত খাওয়ার সময় কালোজিরা ভর্তা খান। এ উভয় পদ্ধতির সাথে রসুনের তেল সাথে নেন। সারা দেহে রসুন ও কালোজিরা তেল মালিশ করুন। কালোজিরা, নিম ও রসুনের তেল একসাথে মিশিয়ে মাথায় ব্যবহার করুন। ভালোমনে করলে পুরাতন রোগীদের ক্ষেত্রে একাজটি ২/৩ দিন অন্তরও করা যায়।
ডায়রিয়া
সেলাইন ও হোমিও ওষুধের পাশাপাশি ১ কাপ দই ও বড় এক চামচ কালোজিরা তেল দিনে ২ বার ব্যবস্থেয়। এর মুল আরকও পরী্ক্ষনীয়।
জ্বর
সকাল-সন্ধায় লেবুর রসের সাথে ১ বড় চামচ কালোজিরা তেল পান করুন আর কালোজিরার নস্যি গ্রহন করুন। কালোজিরা ও লেবুর টীংচার (অ্যাসেটিক অ্যাসিড) সংমিশ্রন করেও দেয়া যেতে পারে।
যৌন-দুর্বলতা
কালোজিরা চুর্ণ ও যয়তুনের তেল (অলিভ অয়েল), ৫০ গ্রাম হেলেঞ্চার রস ও ২০০ গ্রাম খাটি মধু = একত্রে মিশিয়ে সকাল খাবারের পর ১চামচ করে সেব্য। কালোজিরার মূল আরক, হেলেঞ্চা মুল আরক, প্রয়োজনীয আরো কোন মুল আরক অলিভ অয়েল ও মধুসহ পরীক্ষনীয়।
স্ত্রীরোগ, পসব ও ভ্রুন সংরক্ষণ
কালোজিরা মৌরী ও মধু দৈনিক ৪ বার সেব্য।
স্নায়ুবিক উত্তেজনা
কফির সাথে কালোজিরা সেবনে দুরীভুত হয়।
চেহারার কমনীয়তা ও সৌন্দর্যবৃদ্ধি
অলিভ অয়েল ও কালোজিরা তেল মিশিয়ে অঙ্গে মেখে ১ ঘন্টা পর সাবান দিয়ে ধুয়ে ফেলন।
উরুসন্ধিপ্রদাহ
স্থানটি ভালভাবে সাবান দিয়ে ধুয়ে নিয়ে ৩দিন সন্ধায় আক্রান্ত স্থানে কালোজিরা তেল লাগান সন্ধ্যায়, সকালে ধুয়ে নিন।
ছুলি/শ্বেতী
আক্রান্ত স্থানে আপেল দিয়ে ঘষে কালোজিরা তেল লাগান। ১৫দিন হতে ১মাস।
আঁচিল
হেলেঞ্চা দিয়ে ঘষে কালোজিরা তেল লাগান। হেলেঞ্চা মুল আরক মিশিয়ে নিলেও হবে। সাথে খেতে দিন হোমিও ওষুধ।
পিঠ ও বাত
আক্রান্ত পিঠে ও অন্যান্য বাতের বেদনায় কালোজিরা তেল মালিশ করুন। খেতে দিন কোন নির্বাচিত হোমিওপ্যাথি ওষুধ।
সকল রোগের প্রতিষেধক
মধুসহ প্রতিদিন সকালে কালোজিরা সেবনে স্বাস্থ্য ভালো থাকে ও সকল রোগ মহামারী হতে রক্ষা পাওয়া যায়।
0 notes
মাসোর টেঙ্গা অর্থাৎ মাছের টক ঝাল ঝোল। এটি একটি অসমীয়া খুব জনপ্রিয় রেসিপি। যা কিনা ওই অঞ্চলের প্রায় সকলেই ভালোবাসে। চলুন আজ মাসোর টেঙ্গা বানিয়ে পরিবেশন করি। উপকরণসমূহ: • ৩০০ গ্রাম রুই মাছ (টুকরো টুকরো করে কাটা) • ২ টেবিল চামচ সরিষার তেল • ১/২ চা চামচ হলুদ গুঁড়া • ১ চা চামচ লবণ (স্বাদ অনুযায়ী) • ১/৩ চা চামচ মেথি বীজ • ১/৩ চা চামচ সরিষার বীজ (ঐচ্ছিক) • ১ কাপ টমেটো ছোটো করে কাটা • ১ কাপ সেদ্ধ আলু (মেশ করা) • ১ চা চামচ চিলি পাউডার (ঐচ্ছিক) • ১ টেবিল চামচ পেঁয়া��� ছোটো করে কাটা(ঐচ্ছিক) • ২ কাপ গরম জল • ৩-৪ টি কাঁচা লঙ্কা মাঝখানে চেরা • ১ টেবিল চামচ কাটা ধনেপাতা • ২ টেবিল চামচ লেবু পদ্ধতি: ১. মাছ কেটে এবং ভালো করে ধুয়ে নিন। লবণ এবং হলুদ দিয়ে টুকরো গুলি ম্যারিনেট করুন এবং ৫-১০ মিনিটের জন্য আলাদা করে রাখুন। ২. সরিষার তেল কড়াইয়ে গরম করুন। অগভীর তেলে মাছের টুকরোগুলি একটু লাল করে ভেজে নিন এবং তা একপাশে তুলে রাখুন। ৩. কড়াইয়ে সরিষার তেল গরম করুন। আপনি একই তেল ব্যবহার করতে পারেন যা মাছ ভাজার জন্য ব্যবহৃত হয়। গরম তেলে মেথির বীজ যোগ করুন। এটি একটু ফুটতে সময় দিন। ৪. কাটা পেঁয়াজ নরম না হওয়া পর্যন্ত (ঐচ্ছিক) এবং কাঁচ লঙ্কা একসাথে ভেজে নিন। কাটা টমেটো যোগ করুন এবং ৫-৬ মিনিটের জন্য নাড়াচাড়া করুন। ৫. টমেটো নরম হয়ে গেলে, এবার সেদ্ধ আলু যোগ করুন এবং প্রয়োজন মতো লঙ্কার গুঁড়ো, লবণ এবং হলুদ যোগ করুন। তবে আপনি চাইলে এতে কুচি করা আদা ও রসুনও যোগ করতে পারেন। এটি ভালভাবে মিশ্রিত করুন এবং সব উপাদান একত্রিত মিক্স না হওয়া পর্যন্ত রান্না করুন। ৬. প্রায় ২ কাপ জল যোগ করুন এবং একটি ঢাকনা দিয়ে কড়াই ঢেকে দিন। সবকিছু একসাথে রান্না হতে সময় দিন এবং একটি সুগন্ধযুক্ত ঝোল গঠন করুন। ৭. মিশ্রণের মাধ্যমে এবং আপনার পছন্দসই অনুজাই মাধ্যমে তা রান্না করুন। এবার মাছের টুকরোগুলি যোগ করুন এবং এটি ভাল ভাবে নেড়ে নিন। তারপরে ঢাকনা দিয়ে তা ঢেকে রাখুন এবং এটি সেদ্ধ হতে দিন। ৮. ঝোল ভাল ভাবে ফুটতে আসতে দিন, ঝোলে অতিরিক্ত টক পেতে এটিতে এবার লেবুর রস যোগ করুন। ঝোলে সমৃদ্ধ স্বাদ পেতে আপনি এতে ধনেপাতাও যোগ করতে পারেন। ৯. গরম গরম ভাপ ভাতের উপর গরম মাসর টেঙ্গা পরিবেশন করুন। 👇 #chefmoonu #travellermoonu #chefkolkata #moonuandco #chefmoonuskitchen #instagramfood #instafood #restaurant #feedyoursoul #chefstalk #foodblogger #kolkatagram #kolkatafoodie #bengalifood #dhakafoodie #Kolkata #calcutta #foodaddict #olddhaka #delicious #foodie #foodlovers #foodporn #indianfood #chef #cheflif (at Guwahati, Assam) https://www.instagram.com/p/CdPlf1DBC3G/?igshid=NGJjMDIxMWI=
0 notes
বাগমারা চাইঁপাড়া পেঁয়াজ বীজে লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষকরা
বাগমারা চাইঁপাড়া পেঁয়াজ বীজে লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষকরা
মোঃ মিজানুর রহমান ( তাহেরপর প্রতিনিধি)ঃ
রাজশাহী জেলা বাগমারা থানাধীন ৬ নং শ্রীপুর ইউনিয়ন ৬ নং ওযাড চাইঁপাড়া গ্রাম। গ্রামের মানুষের অন্যতম ফসল পান, আলু, পিয়াজ,তার মধ্যে অনেকটা অন্যতম ফসল উৎপাদন করে থাকেন এই গ্রামের কৃষকরা পিয়াজের বীজ যা কন্দম নামে পরিচিত। কন্দ থেকে বীজ : উন্নত ও অধিক ফলনের জন্য কন্দ থেকে বীজ উৎপাদন পদ্ধতি সবচেয়ে উপযোগী হওয়ায় আমাদের দেশে সাধারণত কন্দ থেকে বীজ উৎপাদন পদ্ধতি…
View On WordPress
0 notes
মাদ্রাজ মাছের কাড়ি একটি পেঁয়াজ, তেঁতুলের সাথে টমেটো ভিত্তিক কাড়ি। এই তরকারিতে নারকেল ব্যবহার করা হয় না। চলুন আজ বানাই মাদ্রাজ মাছের কাড়ি। আমি এই রেসিপিতে রুই মাছ ব্যবহার করেছি। মাদ্রাজ মাছের কাড়ি রন্ধনপ্রণালী:- প্রস্তুতি: ৫ মিনিট রান্না করুন:৩০ মিনিট ম্যারিনেট:১ ঘন্টা মোট: ১ ঘন্টা ৩৫ মিনিট উপাদানসমূহ:- ৪০০ গ্রাম রুই মাছ - ৪ টুকরা কাটা মাছে মশলা মাখার জন্য:- ১ চা চামচ কাশ্মীরি মরিচের গুঁড়া ১ চা চামচ গুঁড়ো হলুদ ১/২ চা চামচ লবন গ্রেভির জন্য:- ১ চা চামচ ধনে গুঁড়ো ২ টেবিল চামচ তেল ১/২ টেবিল চামচ হলুদ সরিষার বীজ ১ টেবিল চামচ পিঁয়াজ সূক্ষ্মভাবে কাটা ১/২ চা চামচ লবণ ১ টেবিল চামচ বাটা রসুন ১০ টি কারি পাতা ১ টেবিল চামচ টমেটো - সূক্ষ্মভাবে কাটা ৬০ মিলি তেঁতুল জল ২টি কাছ লঙ্কা - কাটা পরিবেশন করতে ১/৩ কাপ ধনেপাতা - সূক্ষ্মভাবে কাটা ১/২ ডাস লেবু রস ১/২ টি কারি পাতা নির্দেশাবলী:- একটি বাটিতে মাছ রাখুন, লবন হলুদ এবং মরিচের গুঁড়া দিয়ে ছিটিয়ে দিন এবং টস করুন, নিশ্চিত করুন যে প্রতিটি টুকরা প্রলিপ্ত রয়েছে। ঢেকে রাখুন এবং এক ঘন্টার জন্য আলাদা করে রাখুন। রান্না প্রদ্ধতি :- মাঝারি-কম আঁচে ভারী-ভিত্তিক সসপ্যান বা কড়াইতে তেল গরম করুন। গরম হয়ে গেলে সরিষার বীজ যোগ করুন এবং ৩০ সেকেন্ডের জন্য ফ্রাই করুন, তারপরে শালোটে নাড়ুন। লবণ দিয়ে ছিটিয়ে দিন এবং নরম এবং হালকা সোনালি-বাদামী না হওয়া পর্যন্ত আলতো করে ফ্রাই করুন। এতে সময় লাগবে প্রায় ১০ মিনিট। রসুন যোগ করুন এবং কাঁচা রসুনের গন্ধ না যাওয়া পর্যন্ত ভাজুন। কারি পাতা যোগ করুন এবং ধনেপাতা দিন। ভালো করে মিশিয়ে দুই মিনিট ভাজুন। টমেটো, তেঁতুল তরল এবং কাঁচ লঙ্কা যোগ করুন। টমেটো রান্না না হওয়া পর্যন্ত ভালভাবে মিশ্রিত করুন এবং তেলটি কাড়ি থেকে আলাদা না হাওয়া পযন্ত রান্না করুন - প্রায় ১০ মিনিট। গ্রেভিটি খুব ঘন হওয়া থেকে রোধ করার জন্য আপনার সামান্য জল যোগ করার প্রয়োজন হতে পারে, তবে এটি বেশি তরল হতে দেবেন না। To be continued.. 👇 https://cookpad.com/in-bn/r/16165682 👇 #chefmoonu #travellermoonu #chefkolkata #moonuandco #chefmoonuskitchen #instagramfood #instafood #restaurant #feedyoursoul #chefstalk #foodblogger #kolkatagram #kolkatafoodie #bengalifood #dhakafoodie #Kolkata #calcutta #foodaddict #olddhaka #delicious #foodie #foodlovers #foodporn #indianfood #chef #cheflife (at Kolkata) https://www.instagram.com/p/Cce9RnDhAM5/?igshid=NGJjMDIxMWI=
0 notes
শাম সাভেরা কোফতা কারি একটি নরম পালং শাকের পনির স্টাফিং সমেত কোফতা যা টমেটো ভিত্তিক মসৃণ গ্রেভিতে পরিবেশন করা হয়। এই কোফতা রুটি, নান বা ভাতের সাথে খেতে ভালো লাগে। উপাদানসমূহ পালং শাক কোফতা তৈরির জন্য ২৫০ গ্রাম পালং শাক ৬০ গ্রাম পনির ১০ গ্রাম মাওয়া ২ টেবিল চামচ গ্রাম বেসন ৪ টি রসুন কোয়া সূক্ষ্মভাবে কাটা ২ কাঁচা লঙ্কা সূক্ষ্মভাবে কাটা ১/২ চা-চামচ লবণ ১/৫ চা-চামচ গোলমরিচ গুঁড়া ২ টেবিল চামচ কর্নফ্লোর ১ টেবিল চামচ তেল ডিপ ফ্রাইং এর জন্য তেল শাম সাভেরা গ্রেভির জন্য ১ পেঁয়াজ বড় আকার, কাটা ৩ টমেটো মাঝারি আকার, ১০ টি কাজুবাদাম ১ টেবিল-চাম�� আদা রসুন বাটা ১ চা-চামচ জিরা বীজ ১ চা-চামচ ধনে গুঁড়ো ১/২ চা চামচ হলুদ গুঁড়া ১/২ চা-চামচ লবণ ১/৩ চা-চামচ লাল লঙ্কা গুঁড়া ১/৩ চা চামচ সবুজ এলাচ পাউডার ২ টেবিল চামচ ফ্রেশ ক্রিম ১ টেবিল চামচ মধু ৩ টেবিল-চামচ মাখন ১/২ টেবিল চামচ শুকনো মেথি পাতা / কাসুরি মেথি গুঁড়ো ২ টেবিল-চামচ তেল নির্দেশাবলী -প্রথমে একটি প্যানে জল ফুটিয়ে নিন। একবার জল ফুটতে শুরু করার পরে, ধুয়ে নেয়া পালং শাকের পাতাগুলি প্যানে ঢালুন এবং ৪-৫ মিনিটের জন্য ব্ল্যাঞ্চ করুন। উন্ননের আছ্ বন্ধ করুন এবং তাদের নিষ্কাশন করুন এবং তাদের উপর ঠান্ডা জল ঢালুন। পালং শাককে ভালো করে জল নিষ্কাশন হতে দিন। -পালং শাক থেকে সমস্ত জল নিষ্কাশন হয়ে গেলে, তাদের এবার মিক্সসারে অর্ধ পেস্ট করুন। -কোফতা বানানো শুরু করা যাক। মাঝারি আঁচে একটি প্যানে ১ টেবিল চামচ তেল গরম করুন এবং এতে জিরা এবং কাটা রসুন যোগ করুন এবং মিনিটের খানিক জন্য ভাজুন। এতে কাটা লঙ্কা, এবং ছোলার বেসন যুক্ত করুন এবং আপনি ছোলার বেসন সামান্য ভাজা গন্ধ না পাওয়া পর্যন্ত ভাজুন। -এবার নুন ও পালং শাকের পেস্ট প্যানে মিশিয়ে নিন। এটি রান্না করুন যতক্ষণ না সব মিশ্রিত হয় এবং তেল ছেড়ে যেতে শুরু করে। তাপ বন্ধ করুন এবং এটি ঠান্ডা হতে দিন। -পনিরটি ও মাওয়া হাত দিয়ে ম্যাশ করুন এবং এতে সামান্য লবণ এবং গোলমরিচের গুঁড়ো যোগ করুন। ভালভাবে মিশ্রিত করুন এবং এর থেকে ছোট সমান আকারের বল তৈরি করুন। To be continued.. 👇 https://cookpad.com/in-bn/r/16032483 👇 #chefmoonu #travellermoonu #chefkolkata #moonuandco #chefmoonuskitchen #instagramfood #instafood #restaurant #feedyoursoul #chefstalk #foodblogger #kolkatagram #kolkatafoodie #bengalifood #dhakafoodie #Kolkata #calcutta #foodaddict #olddhaka #delicious #foodie #foodlovers #foodporn #indianfood #chef #cheflife (at Kolkata) https://www.instagram.com/p/CarjneGP6Bl/?utm_medium=tumblr
0 notes
করোনাভাইরাস মহামারী: মালবাহী ট্রেনগুলি এখন ভারত, বাংলাদেশের মধ্যে পণ্য পরিবহনের উদ্দেশ্যে যায়
করোনাভাইরাস মহামারী: মালবাহী ট্রেনগুলি এখন ভারত, বাংলাদেশের মধ্যে পণ্য পরিবহনের উদ্দেশ্যে যায়
[ad_1]
নিয়মিত ট্রাক চলাচল ব্যাহত করোন ভাইরাস মহামারীর মধ্যে ২০২০ সালের জুনে দুই দেশের মধ্যে পণ্য পরিবহনের জন্য বাংলাদেশ ও ভারত রেলপথ ১০০ টিরও বেশি ট্রেন চালিয়ে রেকর্ড অর্জন করেছে।
ভারতীয় রেলপথ ২০২০ সালের জুনে শিল্প রফতানিতে পেঁয়াজ, আদা, মরিচ, ভুট্টা, হলুদ, ধানের বীজ, চিনি, সমাপ্ত পণ্য এবং কাঁচামাল জাতীয় প্রয়োজনীয় পণ্যবাহী মোট ১০৩ টি মালবাহী ট্রেন বাংলাদেশ রেলওয়ের কাছে হস্তান্তর করেছে,…
View On WordPress
0 notes