Tumgik
#ভাষাতত্ত্ব
giantjupiter · 2 months
Text
Regarding the word: "ভালোবাসা"
It's one of the first words that Bengali learners learn.
How to pronounce the word:
/bʱalobaʃa/, [ˈbʱalobaʃaˑ], [ˈvalobaʃaˑ]
It's a compound word composed of two words ভালো (bʱalo, good) + বাসা baʃa (Inherited from Sanskrit वश्). By using the word বাসা in this context, we aren't talking about any house or something.
These phrases will illustrate what I am trying to say:
খারাপ বাসা (kharap basha), মন্দ বাসা (mondo (mɔn.d̪ɔ) basha)
It feels quite untranslatable. This meaning only exists in poems these days.
Even though the words খারাপ and মন্দ have negative connotations (because they quite literally mean "bad"), when I hear the word "বাসা" with them in this context (not "bad house"), it feels like the words' negative connotations have been softened. Like, I can expect a lovey-dovey Bengali couple to romantically say these words:
আমি তোমায় খারাপ বাসি, যাও (I don't _ you, leave) 😒😤
 ̄へ ̄
(︶^︶)
ヽ(≧□≦)ノ
Tbh, it's quite hard to find the meaning of the word...
What I am actually trying to say is that the word bhalobasha isn't actually fully accurate to portray love (I don't know much about the etymology of the word "love," so I won't talk about that).
I'd still like to know the EXACT meaning of the word বাসা, so others can help me with this! :)))
1 note · View note
debaprasad · 11 months
Text
PUBLICATIONS OF DEBAPRASAD BANDYOPADHYAY(UPTO 18/07/2023)
Title30 Day Views30 Day Uniques30 Day DownloadsAll-Time ViewsAll-Time DownloadsSTRUCTURAL AND APPLIED LINGUISTICS (SPbSU): LIST OF PUBLICATIONS ● СТРУКТУРНАЯ И ПРИКЛАДНАЯ ЛИНГВИСТИКА (СПбГУ): СПИСОК ПУБЛИКАЦИЙ ● গ্রন্থনবাদী আর ফলিত ভাষাতত্ত্ব: প্রকাশন তালিকা44112,081111THE HISTORY OF THE GREAT ACADEMIC DICTIONARY OF THE RUSSIAN LANGUAGE (pdf complete)2620111,620237A VERY SHORT INTRODUCTION TO LA…
View On WordPress
0 notes
shankhachil · 2 years
Text
চিঠি (Letter)
A letter in Bangla, followed by its translation in English. For Day 7 of the Desi LGBT Fest 2022.
                                                                                                              ০৭/০৬/২০২২                                                                                                                      কলকাতা
হয়তো, যখন অবশেষে তুমি এই চিঠি খুলবে, তখন তোমার জীবন পুরো দমে চালু হয়ে গিয়ে থাকবে। হয়তো তুমি জোরটা পেয়েছ তোমার গল্পগুলো পৃথিবীকে খুলে দেখাতে পেরেছ; হয়তো তোমার মনের মধ্যে জাদুর, প্রেমের, আশার দুনিয়াগুলো কাগজের উপর, বা সাদা ডকিউমেন্টে প্রকাশ করেছ। বা, হয়তো, তুমি এই কলেজে ঢুকেছ, কে জানে, আই.আই.টি. দিল্লী যেমন তুমি চেয়েছিলে, বা ইয়েল, বিশ্বের ওই প্রান্তরে, আঠারো বছর পরে মা-বাবার থেকে ৮০০০ কিলোমিটার দূরে। তুমি কী পড়ছ? অথবা কী পড়েছ? অঙ্ক? নাকি ভাষাতত্ত্ব; একা একটা স্বপ্ন দেখে পরিবারের কথা না শুনে বেরিয়ে গেছ?
তুমি প্রচুর বাধার সাথে মুখামুখি হয়েছ। আরও বাধা আসবে; তা ছারা জীবনই বৃথা। তবে তুমি পারবে। আমার দৃঢ় বিশ্বাস তুমি পারবে। তুমি এতো কিছু ঝেলেছ − আমি জানি। আমি জানি যে তুমি ক্লান্ত হয়েছ, হচ্ছ, হবে। কিন্তু তোমাকে চলতেই হবে।
২০১৮। ৩৭৭ ধারা অসাংবিধানিক শাসিত হয়েছে। তুমি কাগজের উপরে বড়-বড় করে দেখছ লেখা আছে একটা ইংরেজি শব্দ − গে, গে, গে। এ কী জিনিস, তুমি ভাবছ। ইন্টারনেটে কোনও বাধা নেই। এই দেখো গে মানে কী − আর এবার তুমি ভাবতে শুরু করো, আমি গে নাকি? এভাবেই তুমি নিজেকে নিয়ে অনেক কিছু শিখেছ, আর এভাবেই, ভেবে-ভেবে, তুমি বোঝো, আমি সন্দেহ ছারা গে। 
আর আস্তে, আস্তে, তুমি এটাও বোঝো যে পাশে বন্ধু ছারা, এই যুদ্ধ জেতা যাবেনা।
তুমি আমার থেকে বয়সে বড়। তোমার নিশ্চয়ই বুদ্ধি বেশি, অনেক কিছু দেখেছ, কতজনকে চেনো এবং আলাপ করেছ তা তো অসঙ্খ্য। কিন্তু − তাদেরকে ভুলোনা যারা তোমার জীবনের সবচেয়ে কষ্টের মুহূর্তে তোমার পাশে ছিল। ওই তিনটে বন্ধু − হ্যাঁ, ওরা − ওদেরকে ছেরোনা। আমি জানিনা, সম্ভাবত তোমরা আর কথা বলোনা। তবুও ভুলে যেওনা। আর এটাও ভুলে যেওনা যে তুমি আলাদা। সারা পৃথিবী তোমাকে সন্দেহজনক মনে করে। তোমার আত্মিক পূর্বপুরুষরা তোমার অধিকারের জন্যে লড়েছে। তুমি ভারতীয়; তুমি সমকামী। তোমার নিজের আত্মা স্মৃতি ভর্তি। তুমি এই ধর্ম-পাগল দেশে বেঁচেছ, যদিও কখনও মনে হয়েছে তোমার নিঃশ্বাস যেন যে কোনও সময় বন্ধ হয়ে যাবে, কারণ চারই দিক, না, ছয় দিক, সামনে-পিছনে-ডান-বাম-উপর-নিচে থেকে তোমার দেশ তোমার শ্বাসরোধ করছে। তবুও, যদি তুমি এই চিঠি পড়ছ, তুমি আশা রেখেছ। নিজেকে দুর্বল মনে করোনা। তোমার পুরো জীবন তোমার সামনে আছে। শক্তি রাখো। তোমার যৌবনকাল প্রমান করে যে তোমার আছে।
ছেলেরা আসবে, যাবে, থাকবে, চলে যাবে। তুমি পড়েছ তো। নইলে ���তোগুলো প্রেমের উপন্যাস পড়ার কী মানে ছিল? একটু তো সত্যতা আছে প্রত্যেকটি গল্পে। আমি আবার বলব: আমি জানিনা। কী জানি, হয়তো তোমার আছে একজন। একটা অসাধারণ ছেলে। রোজ দেখো তাকে, রোজ ভাবো তুমি ওর মতো একটা মানুষের যোগ্য হলে কিভাবে। আর ও যদি তোমাকে একই ভাবে আদর করে, এটা নিয়ে নিশ্চিন্ত হও যে ও তোমাকে এভাবেই দেখে। 
জানিনা, এই পত্র যখন খুলবে, তখন তুমি তোমার স্বপ্নের মতো বেঁচে উঠতে পেরেছ কি না। যাই হক না কেন − উঠে আসো; দাঁড়াও; বেরোও। অনেকজন তোমায় ভালোবাসে। তুমি কখনও একা থাকবেনা।
তোমার অপেক্ষা করা হচ্ছে। তুমি কিসের অপেক্ষা করছ?
− ইতি, অনেক বছর আগেকার তুমি
***
                                                                                                              07/06/2022                                                                                                                     Kolkata
Maybe, when you finally open this letter, your life will have started for real. Maybe you’ve found the courage to openly show the world your stories; maybe you’ve expressed the worlds of magic, love, hope in your mind on paper, or blank documents. Or, maybe, you’ve just entered college, who knows, IIT Delhi like you always wanted, or Yale, on the other side of the world, 8000 kilometers away from Ma and Baba after eighteen years. What are you studying? Or, what have you studied? Maths? Or linguistics; alone, following a dream, ignoring your family’s advice, have you set off?
You’ve faced many difficulties. More will come; life is pointless without them. But you can do it. I daresay you can do it. You’ve dealt with so much — I know. I know you were, are, will be tired. But you have to go on.
2018. Section 377 has just been ruled unconstitutional. You see one English word written in big letters in the headlines — gay, gay, gay. The Internet has no limits. Look, this is what gay means — and now you begin to wonder, am I gay? You’ve learnt so much about yourself this way, and just so, having thought much, you realize, I am, without doubt, gay.
And, slowly, you realize this too: that without friends, this war cannot be won.
You’re older than me. You’re definitely smarter, you’ve seen so much, and you know countless people and have met infinitely many. But — don’t forget those who were beside you in your life’s worst moments. Those three friends — yes, them — don’t leave them. I don’t know, maybe you don’t talk to them anymore. Still, don’t forget them. And don’t forget this, either: you’re different. The whole world suspects you. Your spiritual forefathers fought for your rights. You are Indian; you are homosexual. Your own soul is full of memories. You have survived this country of religious fanaticism, even though it has seemed, sometimes, that you will suffocate at any moment, because from all four directions, no, six, from front-back-left-right-up-down your country is choking you. If you are reading this letter, then you have kept up hope. Don’t consider yourself weak. Your whole life is in front of you. Have strength. Your youth proves that you possess it.
Boys will come, go, stay, leave. You’ve read about it. Otherwise, what was the point of all those romance novels? There’s definitely a grain of truth to every story. I will say again: I don’t know. Perhaps you already have someone. An extraordinary boy. You see him every day, and each day you think, how did you manage to deserve someone like him? And if he loves you as much as you love him, rest assured that he sees you the same way.
Who knows if, when you open this letter, you have managed to live as you always dreamt. In any case — rise; stand up; come out. You are loved by many. You will never be alone.
You are awaited — what are you waiting for?
Yours, From years in the past, you
***
@desi-lgbt-fest
55 notes · View notes
dailyresultbd · 2 years
Text
অনার্স ৪র্থ বর্ষের সাজেশন ২০২২ বিষয়: ধ্বনিবিজ্ঞান ও ভাষাতত্ত্ব
অনার্স ৪র্থ বর্ষের সাজেশন ২০২২ বিষয়: ধ্বনিবিজ্ঞান ও ভাষাতত্ত্ব
অনার্স ৪র্থ বর্ষের সাজেশন ২০২২ বিষয়: ধ্বনিবিজ্ঞান ও ভাষাতত্ত্ব। অনার্স ৪র্থ বর্ষ পরীক্ষা সাজেশন নিম্নে দেয়া হলো। আর যারা শুধুমাত্র পরীক্ষায় পাস নাম্বার চাচ্ছেন তারা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিগত সালের বোর্ড প্রশ্ন গুলো সলভ করবেন।এতো আপনি পাশ নাম্বার কমন পাবেন আশাবাদি এবং যারা মোটামুটি একটা ভালো নাম্বার কম পেতে চাচ্ছেন তারা ২০১৬ সালের বোর্ড প্রশ্ন সলভ করবেন।বিগত সালের বোর্ড প্রশ্ন গুলো আপনি বিভিন্ন…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
banglarchokhbdnews · 3 years
Text
খ্যাতনামা সংস্কারক জামালউদ্দিন আফগানি
খ্যাতনামা সংস্কারক জামালউদ্দিন আফগানি
বাংলার চোখ, ইসলাম : ১৮ ও ১৯ শতকে যে কয়েকজন বিপ্লবী নেতা মুসলিম দুনিয়ায় জাগরণ সৃষ্টি করেন, তাঁদের একজন সৈয়দ জামালউদ্দিন আফগানি। তাঁর নেতৃত্বে ধর্মীয়, জাতীয়, রাষ্ট্রীয় ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে নতুন জোয়ার সৃষ্টি হয়েছিল। সৈয়দ জামালউদ্দিন কাবুলের নিকটবর্তী ‘আসাদ-বাবাদ’ নামক স্থানে ১৮৩৯ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি কাবুল ও ইরানের কয়েকটি বিখ্যাত শিক্ষায়াতনে পড়াশোনা করেন। তিনি আরবি সাহিত্য, ব্যাকরণ, ভাষাতত্ত্ব,…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
sristybarta · 3 years
Text
তরুণদের মধ্যে ইসলাম প্রসারে কাজ করেন নওমুসলিম জেনি মোলেন্ডিক
তরুণদের মধ্যে ইসলাম প্রসারে কাজ করেন নওমুসলিম জেনি মোলেন্ডিক
জেনি মোলেন্ডিক ডিভলিলি কানাডায় জন্মগ্রহণ করেন এবং সেখানেই বেড়ে ওঠেন। জীবনের নানা সময় প্রতিবন্ধী মানুষের সঙ্গে কাটানোর সুযোগ মেলে তাঁর। সেখান থেকেই বধির শিক্ষা ও ইশারা ভাষার প্রতি আগ্রহ তৈরি হয়। অতঃপর রেড রিভার কলেজ ও কানাডার ম্যানিটোবা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আমেরিকান সাইন ল্যাঙ্গুয়েজ (এএসএল) অনুবাদ নিয়ে পড়াশোনা শুরু করেন। পরবর্তী সময়ে তিনি ইংরেজি ভাষা বিষয়ে ডিগ্রি গ্রহণ করেন। ভাষাতত্ত্ব ও সাংকেতিক…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
paathok · 3 years
Photo
Tumblr media
New Post has been published on https://paathok.news/126538
গবেষণা করতে গিয়ে কানাডিয়ান নারীর ইসলাম গ্রহণ
.
জেনি মোলেন্ডিক ডিভলিলি, যিনি কানাডা বংশোদ্ভূত একজন ইংরেজি শিক্ষিকা। মূলত অনলাইনে শিশুদের জন্য ইসলাম শিক্ষা প্রসারে ব্যাপক ভূমিকা পালন করছেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পাঁচ সন্তান নিয়ে তিনি শিশুদের জন্য শিক্ষা প্রদান করে আসছেন। খবর ডেইলি সাবাহ এর।
জানা গেছে, ভাষাতত্ত্ব ও সাংকেতিক ভাষা নিয়ে গবেষণার কাজে ইসলামের সঙ্গে পরিচয় হয়। পরে ২০০৬ সালে মোলেন্ডিক ডিভলিলি দীর্ঘ পড়াশোনা শেষে ইসলাম গ্রহণ করেন। এরপর থেকে এক দশক ধরে তিনি তুরস্কের ইস্তাম্বুল নগরীতে বসবাস করছেন এবং ইংরেজি ভাষা শেখাচ্ছেন।
মোলেন্ডিক বলেন, ‘আমি মুসলিমদের সম্পর্কে কিছুই জানতাম না। ইসলাম নিয়ে আমি পড়াশোনা শুরু করি। সপ্তাহে একদিন আমাকে মসজিদে সাংকেতিক বা ইশারা ভাষা অনুবাদের কাজ করতে হত। তখন থেকে আমি ইসলাম সম্পর্কে পড়াশোনা শুরু করি।’
তিনি আরও বলেন, ‘দীর্ঘ অনুসন্ধানের পর আমার সব প্রশ্নের জবাব ইসলামে পেয়েছি। অবশেষে ২০০৬ সালের ১৪ মে আমি ইসলাম গ্রহণ করি। তা ছিল আমার জীবনের সর্বোত্তম সিদ্ধান্ত। আমার জন্য নতুন এক জগত উম্মুক্ত হয় এবং নতুন জীবন শুরু করি। আমি উপলব্ধি করি যে ইসলামই সর্বোত্তম জীবন ব্যবস্থা।’
উল্লেখ্য, কানাডার একটি খ্রিস্টান পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন মোলেন্ডিক। তার বাবা ছিলেন একজন পুলিশ অফিসার আর মা ছিলেন একজন নার্স। ভাষাতত্ত্বে স্নাতককালে ও আমেরিকার সাংকেতিক ভাষার অনুবাদের সময় তিনি বিভিন্ন বিষয়ে অনুসন্ধান শুরু করেন। সে থেকে ইসলাম গ্রহণ করেন।
তবে প্রথম দিকে মোলেন্ডিকের বাবা তার ইসলাম গ্রহণের বিরোধিতা করেন এবং তার সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের আহ্বান জানান। কিন্তু মোলেন্ডিক নিজের সিদ্ধান্তে অবিচল ছিলেন। ২০১২ সালে তুরস্কের সামি ডিভলিলির সঙ্গে তার সাক্ষাৎ হয়। এরপর তার সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন ও সেদিন থেকেই হিজাব পরিধান শুরু করেন।
0 notes
dailynobobarta · 4 years
Text
জ্ঞানতাপস অধ্যাপক ডঃ মুনিম খান স্মরণে
New Post has been published on https://is.gd/fhhRPE
জ্ঞানতাপস অধ্যাপক ডঃ মুনিম খান স্মরণে
ড.নাঈমা খানম : ইতিহাসে কিংবদন্তি তারাই  হয়ে থাকেন যারা নিজ মেধা, মননশীলতা,অসাধারণ প্রতিভা ও কর্মগুণে নিজের ব্যপ্তি ছড়িয়ে যান দেশ, জাতি তথা মানবতার কল্যাণে। দেশ- বিদেশে সমানভাবে আলোচিত ও খ্যাতিমান যেসব মহান ব্যক্তিত্ব নিরলস জ্ঞানসাধনায় মানব জাতির কল্যাণে অশেষ অবদান রেখে যান, নিজেদের কর্মগুণেই শ্রদ্ধাভরে তারা চিরস্মরণীয় হয়ে থাকেন। বহুমাত্রিক প্রতিভাধর অধ্যাপক, লেখক, প্রাবন্ধিক, সাহিত্যিক,,বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ, নজরুল গবেষক ও মিডিয়া ব্যক্তিত্ব অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আব্দুল মুনিম খান এর আজ প্রথম প্র‍য়াণ দিবস, মাত্র ৪৭ বছর বয়সে তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ২০১৯ সালের ২৯ জুন এদিনে মৃত্যবরণ করেন।
সেসব মনীষীদের একজন তিনি যিনি আজীবন তার বর্ণাঢ্য কর্মময় জীবন পার করে গেছেন আন্তর্জাতিক ও জাতীয় পরিমন্ডলে খ্যাতিসম্পন্ন বরেণ্য শিক্ষাবিদ ও বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ হিসাবে,শিক্ষাঙ্গনে প্রাজ্ঞ ও বিচক্ষণ অধ্যাপক হিসাবে, সমাজে জ্ঞানতাপস, ধর্মীয়  মনস্তাত্ত্বিক ও সংস্কারক হিসাবে, সাহিত্যে পন্ডিত, গবেষক, লেখক, ভাষ্যকার, আলোচক, অনুবাদক ও সঞ্চালক হিসাবে  এবং পরিবারে আত্নপ্রত্যয়ী,সৎচরিত্র বান, দায়িত্বশীল, উদার,স্বাধীনতায় বিশ্বাসী বন্ধুসুলভ, জীবনবোধ ও রসবোধসম্পন্ন বিশাল ব্যক্তিত্বের অধিকারী একজন স্বার্থক সন্তান, আর্দশ ভাই, স্বামী ও স্নেহশীল পিতা হিসাবে। আত্নীয় বা অনাত্মীয়, দুঃস্থ- দরিদ্র কেউই বঞ্চিত হয়নি তার স্নেহাস্পর্শ হতে।বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী ও সদা পরোপকারী অধ্যাপক ড. মুনিম খানের অসামান্য অবদান প্রতিটি ক্ষেত্রে যেভাবে সমুজ্জ্বল, দেশ ও জাতি সেটা কখনো ভুলবে না।
জাতির ক্রান্তিলগ্নে যে কোন বিষয় ভিত্তিক সমস্যায়  ধর্ম ও ইসলাম সম্পর্কিত, মানবাধিকার, শিল্প ও সংস্কৃতি বা আন্তর্জাতিক যে কোন ইস্যুতে তার জ্ঞানগর্ভ আলোচনা, সাক্ষাৎকার বা গবেষণামূলক মূল্যবান প্রবন্ধ- নিবন্ধ বিভিন্ন গণমাধ্যমে টেলিভিশনের বিভিন্ন চ্যানেলগুলোতে প্রচার ও জাতীয় পর্যায়ের দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশের মাধ্যমে জাতীয় ও সামাজিক সমস্যা সমাধানের নিরলস প্রচেষ্টা তিনি আজীবন অব্যাহত রেখে গেছেন।
বহুমুখী প্রতিভাধর এই শিক্ষক এশিয়ান ইনিস্টিটিউটের পরিচালক ছিলেন।ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লা এবং ইনিস্টিউট অব ল্যাংগুয়েজ এর চেয়ারম্যান ও তারা টিভি নিউজের এডভাইজার ছিলেন।।এছাড়া সেনাবাহিনীর অফিসারদের খণ্ডকালীন শিক্ষক হিসেবে  দায়িত্ব পালন করেন।।ড.মুনিম ২০০৩ সাল থেকে নিয়মিতভাবে বাংলাদেশের বহুল প্রচারিত জাতীয় দৈনিক ‘প্রথম আলো’ পত্রিকার ধর্ম বিষয়ক কলাম লেখক ছিলেন।মানবতার ব্যাখ্যা, ভালবাসায় ইসলাম, জীবনবোধে ধর্মের প্রভাব,জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদ ইসলামবিরোধী,ধর্মের নামে যে কোন অপব্যবহার ও অপব্যাখ্যার বিরুদ্ধে পবিত্র কোরান ও হাদিসের আলোকে তার লেখার অবস্থান ছিল স্বচ্ছ ও সুচিন্তিত ।তিনি প্রথম আলোর সর্বকনিষ্ঠ উপদেষ্টা(২০০৭ – ২০১২) হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হন এবং পাঁচ বছর নিষ্ঠার সাথে তিনি সে দায়িত্ব পালন করেন। প্রথম আলো থেকে প্রকাশিত হজ্ব গাইড তিনি লিখেছেন। এছাড়াও ইত্তেফাক, সংবাদ, যুগান্���র, সংগ্রাম, বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস,ক্রীড়ালোক ও ক্রীড়াজগত সহ বিভিন্ন পত্রিকার নিয়মিত লেখক ছিলেন। অধ্যাপক ড. মুনিম খান রচিত ও সম্পাদিত বইয়ের সংখ্যা ২৪টি, যার অধিকাংশই স্কুল- কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যপুস্তক। আরবী ভাষা,সাহিত্য, কাব্য, ভাষাতত্ত্ব, ইসলামের ইতিহাস, ধর্ম বিষয়ক বহু প্রবন্ধ- নিবন্ধ (৮৩টি) বিভিন্ন গবেষণামূলক জার্ণালে প্রকাশিত হয়।ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইন্টার ফেইথ জার্ণালে প্রকাশিত তার গবেষণামূলক ইংরেজি প্রবন্ধের সংখ্যা৫০ টি।ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ থেকে প্রকাশিত অগ্রপথিক সংকলনে তার প্রবন্ধের সংখ্যা ৮৩ টি।এশিয়ান ইউনিভার্সিটি বার্তা, টাইমস- বিডি ২৪ ডট কম’, পায়রা নিউজ,নীলরঙ, শিক্ষাবার্তা ও বিশ্ববিদ্যালয় পরিক্রমা পত্রিকার তিনি উপদেষ্টা সম্পাদক ছিলেন।তিনি একাত্তর, বাংলাভিশন, যমুনা, এটিএন বাংলা,চ্যানেল আই, ইনডিপেন্ডেন্ট, নাগরিক টিভি, মাই টিভি,বিটিভি সহ বিভিন্ন চ্যানেলে নিয়মিত সমসাময়িক বিষয়ে টকশো অনুষ্ঠানের সঞ্চালক ও আলোচক হিসাবে অংশগ্রহণ করেন।
ড.মুনিম খান আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব বরেণ্য শিক্ষাবিদ, বহুভাষাবিদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবী বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড.আ.ন.ম.আব্দুল মান্নান খান ও মা রেহানা আক্তার এর প্রথমপুত্র। তিনি ব্রাক্ষ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা থানার সৈয়দাবাদ গ্রামেরড. মুনিমের জন্ম ও বেড়ে উঠা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে।ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি স্কুলে শিক্ষা অজর্নকালে সকল ক্লাসে সর্ব্বোচ্চ সংখ্যক নম্বর পেয়ে প্রথম হয়ে বিনাবেতন অধ্যয়নের সুযোগ লাভ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা অনুষদে বি.এ অনার্স পরীক্ষায় সর্বোচ্চ নম্বর প্রাপ্তির জন্য ‘নীলকান্ত স্বর্ণপদক -১৯৯১’ লাভ করেন যা তার বাবা ও ড.মান্নান খান ছাত্র জীবনে সর্ব্বোচ্চ নাম্বার প্রাপ্তির জন্য একই সন্মানে ভূষিত  হন। । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আরবী বিভাগ থেকে বি.এ অনার্স ও মাস্টার্স (থিসিস গ্রুপ) পরীক্ষায় প্রথম শ্রেনীতে প্রথম স্থান লাভের জন্য ড. মুনিম ‘গ্রন্থ পদক পুরস্কার – ১৯৯১ ও ১৯ ৯২’, ‘সাইদুর রহমান ফাউন্ডেশন পুরস্কার’, ‘ নাসিরুন্নেসা ফাউন্ডেশন পুরস্কার’ এবং ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এম. ফিল ও পিএইচ.ডি বৃত্তি পুরস্কার’ লাভের কৃতিত্ব অর্জন করেন।তিনি কলা অনুষদের অধীনে ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ থেকে ২০০২ সালে পিএইচডি অর্জন করেন।অধ্যাপক মুনিম খানের রচিত ২ টি গবেষণা অভিসন্দর্ভের বিষয় শিরোনাম হচ্ছেঃ ১.’ আহমদ শাওকীর কবিতায় ইসলামী ভাবধারা’ মাস্টার্স থিসিস ২.’ আহমাদ শাওকী ও নজরুল ইসলাম – এর কবিতায় ইসলামী চিন্তাধারা’।
ড.মুনিম বিভিন্ন পর্যায়ে ১৬ টি বিরল সন্মাননা পদক ও পুরস্কার লাভ করেন।তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে ২০০৫ সালে ওয়াশিংটন ডিসি,শিকাগো ও নিউইয়র্ক সিটিতে অনুষ্ঠিত বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য ‘হিন্দু- মুসলমান -বৌদ্ধ- খ্রিস্টান’ ঐক্য প্রচেষ্টায় ধর্মীয় স্বাধীনতা বিষয়ক বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সেমিনার সিম্পোজিয়ামে আন্তঃধর্মীয় সংলাপে মতবিনিময় করেন।জাতিসংঘের জনসংখ্যা তহবিল (ইউএনএফপিএ) এর আমন্ত্রণে ২০১৩ সালে ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা ও যোগজাকার্তায় ‘ডেভেলপমেন্ট স্ট্র‍্যাটেজিক পার্টনারশিপ উইথ ফেইথ বেইজড অর্গানাইজেশন এন্ড রলিজিয়াজ লিডারস ইন পপুলেশন, ফ্যামিলি প্ল্যানিং, রিপ্রোডাক্টিভ হেলথ এন্ড জেন্ডার প্রোগ্রাম’ আন্তর্জাতিক ট্রেনিং প্রোগ্রাম এ অংশগ্রহণ করেছেন।এছাড়াও সার্কট্যুরে ১৯৯৭ সালে আমন্ত্রিত হয়ে ভারত,নেপাল ও পাকিস্তান এ বিভিন্ন কনফারেন্সে যোগদান করেন।
একজন সাদা মনের অসাধারণ মানুষ ছিলেন ড.মুহাম্মদ আব্দুল মুনিম খান।তার জীবনাদর্শে সবকিছুই ছিল অনুকরণীয় ও অনুসরণযোগ্য।তিনি নিজেই হয়ে উঠেছিলেন একজন ইনিস্টিউট। একজন আদর্শ শিক্ষক, সৎ,নীতিবান,মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন, নিরহংকারী, উদার,সদালাপী ও সদাহাস্যজ্বলমুখ এই সাদা মনের মানুষটা অকালে আকস্মিক ভাবে মাত্র ৪৬ বছর বয়সে চলে গেলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ প্রাঙ্গণে মরহুমের জানাযা শেষে তার শেষ ইচ্ছানুযায়ী মৃত্যর পর তাকে তার গ্রামের বাড়ি সৈয়দাবাদের পারিবারিক খান কবরস্থানে বাবার কবরের পাশে শায়িত করা হয়।মৃত্যু কালে তিনি স্ত্রী, একছেলে,একমেয়ে, ভাই-বোন ও অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে যান।কৃতিমান এ শিক্ষাবিদকে বাঙালি জাতি ও মুসলিম বিশ্ব আরবী ভাষা – সাহিত্য ও ইসলামী শিক্ষা বিস্তারে তাঁর অসামান্য অবদানের জন্য  চিরকাল গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করবে।
লেখায় : ড.নাঈমা খানম
ড.মুনিম খানের  সহোদর বোন
0 notes
alif-ovi · 4 years
Text
ধুম্রজাল
"ইতি তোমার অদিত"
অবন্তীর খামখেয়ালি আর উঠে পড়ে ঝগড়া বাধানোর ব্যামো নতুন কিছু নয়। সে আমাকে কখনো বুঝতে চায়নি, নিজেকে বোঝাতে চেয়েছে সবসময়। হয়তো সেদিনও অবন্তীকে বুঝে উঠতে পারিনি অথবা ও আমাকে বোঝে নি বা বুঝতে চায় নি। ঘড়ে ঢুকেই দরজার ওপর দাঁড়িয়ে চিৎকার করে বলতে শুরু করলো । [ অবন্তী- আমার যেটা চাই তা চাইই চাই, আজ সন্ধ্যায় আমকে টাইম দিলে তোর কি এমন হতো শুনি, কি এমন কাজ ছিলো তোর? ঐ ফালতু ভাষাতত্ত্ব আর সময়ের পরিসীমা নিয়াই বইসা থাকবি। অদিত- দোষটা কারে দিলি, আমাকে নাকি থেসিসের বিষয়বস্তুকে ? আর আমি ছাড়া তো বাকি সবাই ছিলো তাইনা? জামাই নিয়ে সব জায়গায় তো যাইতে হবে এমন কোনো কথা নাই। অবন্তী- সামাজিকতা বুঝোস তুই কুত্তা ? আমার জামাই হিসাবে না তার একজন স্টুডেন্ট হিসাবে ফটো এক্সিবিশনে তোর যাওয়া উচিত ছিলো। সবাই তোর কথা আমাকে জিজ্ঞাসা করসে আর এভরি টাইম এটা ওটা বলতে হইসে আমার। লাষ্ট কবে সময় দিসিস আমাকে হা-(ছোটলোক) (হাতের সামনের পেপার ওয়েট ছুড়ে ছোট্ট একুরিয়ামটা ভেংগে ফেললো, অদিত তাড়াহুড়ো করে মগে পানি নিয়ে মাছ দুটো আলাদা করে রাখলো) অদিত- আচ্ছা, ইউ লুক টায়ার্ড ফ্রেশ হয়ে আয় তারপর ব্যাপারটা সর্ট আউট করবো। আমার থেসিস এর ইম্পর্টেন্ট একটা ফাইল পাইসি সেজন্য আজকে ওটা নিয়েই পড়েছিলাম, যা ফ্রেশ হয়ে আয় খুলে বলবো সব। অবন্তী- তোর ফালতু থেসিস এর দোহায় আমার বোঝা হইসে, আমি তরে কোনদিন মাফ করমুনা কোনোদিন না (কাদতে কাদতে বলল) ; এর আগেও তোর অনেক জ্বালাতন সহ্য করতে হইসে আমার । বলে দিলেই পারিস ভালো লাগেনা আর; আই বেটার লিভ । অদিত- আমার কাজ আমার চিন্তা-ভাবনা আমার থেসিস আমা��� তুই সবকিছু মিলিয়েই আমি । এখানে কোনটাই ফালতু নয় ; যা রুম থেকে বের হ ; আর হ্যা এখনি একুরিয়াম কিনা নিয়া আসবি বাবু ঘুম থেকে ওঠার আগে। অন্যথায় বাসা থেকেই বের হয়ে যা; ] । সেদিন রাগ করে বাপের বাড়ি চলে যায়, এরপরদিন মানুষ পাঠিয়ে বাবুকেও (আবিয়াহ) নিয়ে যায় - সাথে একটা চিরকুট দিয়ে দিয়েছিলাম বাবুর সাথে অবন্তীর জন্য যেখানে লেখা ছিল -
" শ্রী তুমি অপেক্ষারত বিশ্রী আমি অভিমানী তোমার চয়নে আমি নেই জানি ; তবুও অভিমানটাকেই ভালোবাসা মানি "
ইতিতোমার অদিত ।
0 notes
allbanglanews · 5 years
Text
চুয়েটে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে ভাষা প্রযুক্তি কর্মশালা শুরু
সিটি নিউজঃ চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এ ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে ভাষা প্রযুক্তি’ শ্লোগানে দুই দিনব্যাপী ‘গাণিতিক ভাষাতত্ত্ব ও বাংলা ভাষা প্রক্রিয়াজাতকরণ’(1st National Workshop on Computational Linguistics and Bangla Language Processing; CLBLP-2019) শীর্ষক প্রথম জাতীয় কর্মশালা শুরু হয়েছে।
আজ ২৪ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের কাউন্সিল কক্ষে…
View On WordPress
0 notes
gnews71 · 6 years
Photo
Tumblr media
ইমরান সরকার সন্তানসহ ডিভোর্সী নারীকে বিয়ে করেছেন ! গণজাগরণ মঞ্চের একাংশের মুখপাত্র ইমরান এইচ সরকারের সঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদের কন্যা নাদিয়া নন্দিতা ইসলামের বিবাহবিচ্ছেদ হয়েছে। এর আগে, ২০১৬ সালের ৩১ ডিসেম্বর পারিবারিকভাবে মন্ত্রীকন্যা ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষাতত্ত্ব বিভাগের সহকারী অধ্যাপক নাদিয়ার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন ইমরান এইচ সরকার। বিবাহবিচ্ছেদের খবরটি সাংবাদিকদের কাছে জানান শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ নিজেই। সম্প্রতি মন্ত্রিসভার বৈঠক শেষে আনুষ্ঠানিক আলোচনায় একাধিক মন্ত্রী অভিযোগ করেন, কোটা সংস্কারের আন্দোলনের প্রধান ইন্ধনদাতা ইমরান এইচ সরকার। এরই প্রেক্ষিতে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, উস্কানিদাতাদের অবশ্যই শাস্তি দিতে হবে, সে যে-ই হোক না কেন। ইমরান আর আমার মেয়ের স্বামী নন। তিন মাস আগেই পারিবারিকভাবে তাদের বিবাহ-বিচ্ছেদ হয়েছে। এ বিষয়ে ইমরান এইচ সরকারের সঙ্গে কথা বলার জন্য তাকে একাধিকবার ফোন দেয়া হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি। ২০১৩ সালের ৫ ফেব্রুয়ারিতে গণজাগরণ মঞ্চ গঠনের পর থেকে মুখপাত্রের দায়িত্ব পালন করছেন ইমরান এইচ সরকার। এর আগে তিনি রংপুর মেডিকেলে অধ্যয়ন করেছেন। ছাত্রজীবনে তিনি ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। এদিকে, ইমরান এইচ সরকারের একটি ঘনিষ্ঠ সূত্র বলেছে, তিনি আবারো বিয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। মেয়েকে এমন প্রশ্নের জবাবে সূত্রটি বলেছে, ইমরান এইচ সরকারের হবু বউ বিদেশি একটি কোম্পানির কর্মকর্তা। তিনিও আগে আরেকটি বিয়ে করেছিলেন। তার আগের সংসারে একটি কন্যাসন্তান রয়েছে। সূত্র- ভোরের পাতা
0 notes
thebangladeshtoday · 6 years
Text
ইমরান এইচ সরকারের সঙ্গে শিক্ষামন্ত্রীর মেয়ের বিবাহবিচ্ছেদ
ইমরান এইচ সরকারের সঙ্গে শিক্ষামন্ত্রীর মেয়ের বিবাহবিচ্ছেদ
টিবিটি জাতীয়ঃ গণজাগরণ মঞ্চের একাংশের মুখপাত্র ইমরান এইচ সরকারের সঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদের কন্যা নাদিয়া নন্দিতা ইসলামের বিবাহবিচ্ছেদ হয়েছে। ২০১৬ সালের ৩১ ডিসেম্বর পারিবারিকভাবে মন্ত্রীকন্যা ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষাতত্ত্ব বিভাগের সহকারী অধ্যাপক নাদিয়ার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন ইমরান এইচ সরকার। বিবাহবিচ্ছেদের সংবাদটি সাংবাদিকদের কাছে জানান শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ।…
View On WordPress
0 notes
sristybarta · 3 years
Text
ঢাবির সাবেক ছাত্র মিঠুর জীবন বাঁচাতে এগিয়ে আসুন
ঢাবির সাবেক ছাত্র মিঠুর জীবন বাঁচাতে এগিয়ে আসুন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০০১-২০০২ সেশনে ভাষাতত্ত্ব বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন আবদুল্লাহ শেরদীল মিঠু। স্যার এ এফ রহমান হলের ৩১৭ নম্বর কক্ষের আবাসিক ছাত্র ছিলেন তিনি। পরবর্তীতে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকেও এমবিএ করেছে জীবিকার প্রয়োজনে। চাকরি সূত্রে মিঠুর কর্মস্থল যশোর হলেও পরিবারের অবস্থান ছিল খুলনাতে। তার গামের বাড়ি খুলনা জেলার পাইকগাছায়। পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি হিসেবে…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
gnews71 · 6 years
Photo
Tumblr media
যে কারণে ইমরান এইচ সরকারকে তালাক দিলেন শিক্ষামন্ত্রীর মেয়ে! গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ইমরান এইচ সরকারের সঙ্গে শিক্ষামন্ত্রীর কন্যা নাদিয়া নন্দিতা ইসলামের বিবাহ বিচ্ছেদ হয়েছে বলে গুজব রটেছে। সোমবার মন্ত্রিসভার বৈঠক শেষে অনানুষ্ঠানিক আলোচনায় সরকারের একাধিক মন্ত্রী অভিযোগ করেন, কোটা সংস্কার আন্দোলনের প্রধান ইন্ধনদাতা ইমরান এইচ সরকার। জবাবে শিক্ষামন্ত্রী নিজের অবস্থান তুলে করেছেন। তিনি বলেছেন, উস্কানিদাতাদের অবশ্যই শাস্তি দিতে হবে, সে যেই হোক না কেন। তবে এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে ইমরান এইচ সরকার বলেন, ‘এরকম কোন ঘটনা ঘটেনি। আমি বিষয়টি খোঁজ নিচ্ছি।’ মন্ত্রিসভার বৈঠকে নুরুল ইসলাম নাহিদ আরো বলেন, ইমরান এইচ সরকার আর আমার মেয়ের স্বামী নন। তিনমাস আগেই তাদের বিবাহ বিচ্ছেদ হয়েছে। নির্ভরযোগ্য একাধিক সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। ২০১৬ সালের ৩১ ডিসেম্বর পারিবারিকভাবে মন্ত্রীকন্যা নাদিয়া নন্দিতা ইসলামের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন ইমরান এইচ সরকার। নন্দিতা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষাতত্ত্ব বিভাগের সহকারী অধ্যাপক। ২০১৩ সালের ৫ ফেব্রুয়ারিতে গণজাগরণ মঞ্চ গঠনের পর থেকে মুখপাত্রের দায়িত্ব পালন করছেন ইমরান এইচ সরকার। এরপর থেকে বাংলাদেশে আলোচিত একটি মুখ চিকিৎসক ইমরান এইচ সরকার। রংপুর মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস পাস করেন কুড়িগ্রামের সন্তান ইমরান। মেডিকেল কলেজের ছাত্র থাকাবস্থায় বাংলাদেশ ছাত্রলীগে যুক্ত ছিলেন ইমরান। উল্লেখ্য, স্টারমেইল২৪.কমে প্রকাশিত এ খবরের বিষয়ে জানতে ইমরান এইচ সরকারকে ৫ টা ১৭ মিনিটে ফোন করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
0 notes