আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে আমন্ত্রণ পেয়েছেন মিতু
আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে আমন্ত্রণ পেয়েছেন মিতু
ভারতের সবচেয়ে বড় চলচ্চিত্র উৎসবে আমন্ত্রণ পেয়েছেন নতুন প্রজন্মের জনপ্রিয় উপস্থাপক, মডেল ও নবাগত চিত্রনায়িকা জাহারা মিতু। এ উৎসবের নাম ‘৫৩ ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল অব ইন্ডিয়া’ (আইএফএফআই)।
বুধবার (১৬ নভেম্বর) জাগো নিউজকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন জাহারা মিতু।
এ প্রসঙ্গে মিতু বলেন, ‘ভারতে বেশ কয়েকবার গেলেও গোয়াতে কখনো যাইনি। এবারই প্রথম আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের আমন্ত্রণে যোগ দিতে সেখানে…
View On WordPress
0 notes
ছিনার মধ্যে তালা দিয়া লেংটি পড়াইছে | মিতু সরকার বাউল গান | folk gaan, ba...
0 notes
মায়া রানীর গান গেয়ে দর্শক কাদেঁলেন মিতু সরকার || Mitu Sarkar || Miha Ran...
0 notes
মিতু সরকার দর্শকদের পাগল করে দিলে । শেষ রাতের কঠিন বিচ্ছেদ গান । প্রেম ...
0 notes
মিলনের সাধ জাগে বন্ধু | Miloner Sad Jage | মিতু সরকার | Projapoti song। ...
0 notes
ভাগ্যচক্র
সাফা ও নিবা দুই বান্ধবী। ঘনিষ্ঠতার বর্ণনা করতে গেলে তাদের উপরে কোন সম্পর্ক পাওয়া যাবে না। ছোটবেলা থেকে একসাথে বড় দেখতেও দুজনের চেহারা একিরকম যেন জমজ দুই বোন। দুজনকে আলাদা করতে হিমশিম খেতে হয় অপরিচিত সকলেরই। দুজনে এখন বড় হয়েছে স্কুল ছেড়ে কলেজ লাইফে পা দিবে।
নিবার বাবার ট্রানস্ফার হচ্ছে তা নিয়ে কত ভাবনা! সাফাও বাড়িতে জেদ ধরে বসে আছে সেও ওই শহরে গিয়েই পড়বে। মেয়ের বাড়াবাড়ির ওপর শেষ পর্যন্ত বাবা-মার পেরে উঠতে পারল না। শেষ পর্যন্ত দুজনে একই শহরে পড়া শুরু করল। কলেজে উঠে সে কী সুখ চুল উড়িয়ে ঘুরে বেরানো, প্রেম প্রেম ভাব, দুষ্টমিতে সেরা পড়াশোনায় ফাঁকি।
"প্রেম" প্রেমে পড়েছে সাফা। এদিকে নিবা ও ক্রাশ খেয়ে বসে আছে।কেন যেন দুজনেই দুজনের থেকে ব্যাপারটা আড়াল করছে বলতে চেয়েও বলে উঠতে পারছেনা যেন নিজেদের কাছে লজ্জাই মাথা কাটা যাচ্ছে তাদের! এর আগে প্রিমে তো কেউ পরেনি, আর একজনকে ছেড়ে আরেকজন প্রেম করবে তাই বা নিজের চোখে কিভাবে ঠিক হয়। ইতস্ত বোধ এ দুজনেই ভুগছে দুজনের থেকে।
বৈশাখী মেলা লেগেছে। ঘুরতে বেরবে সাফা ও নিবা। দুজনে শাড়ী পড়ে প্রস্তুত। তবে এই প্রথমবার একসাথে না যাওয়া নিয়ে তাদের নানান বাহানা। কোন ভাবে দুজনে আলাদা ভাবেই বের হল। সাফা তার প্রেমিকের খোঁজে বের হয় আর নিবা তার ক্রাশকে পিছু করে বেড়ায়।
- কীরে সাফা কাকে খুঁজছিস তুই?! তুই না বললি তোর কি যেন কাজ আছে?!
- তুই ও তো আমাকে বলেছিলি তোর কাজ আছে তুই কি করছিস এখানে।
পাশ থেকে এক জ্যোতিষী গুরু ভরা কন্ঠে বলে গেলেন, "ভাগ্যচক্র " এ তো এক সুতোর ভাগ্যচক্র! প্রেমে পড়েছে দুজন সখী এক সখারি সনে!
ভাগ্য বাবু তোমার আমার রইবো একই ঘরে।
সাফা ও নিবা দুজনেই জ্যোতিষীর কথা শুনে অবাক হয়ে তাকিয়ে রইল, যে জ্যোতিষী আবার হঠাত করে এমন ভাগ্যচক্র নিয়ে বলে গেল কেন?! যাই হোক কোনভাবে কি আমরা দুজনেই প্রেমে পড়েছি?!
- এই সাফা, কি বুঝলি?!
- আমি আর কি বুঝবো?! তুই কি বুঝলি?
- আমি কি বুঝলাম তাতো আমিও কনফিউজ। তাছাড়া এসব জতিসীর কথা!!
- তুই বল তুই আজকে আমার সাথে বের হোলি,না কেন?!
- আচ্ছা বলছি তবে তুইও সত্যি করে বলবে কিন্তু।
- আমি প্রেমে পড়েছি!
- আমি ক্রাশ খেয়েছি!
দুজনেই কথা বলতে না বলতেই একে অপরকে জড়িয়ে মেলা ভর্তি জায়গায় চিল্লিয়ে বলে উঠেছে প্রেমে পড়েছে আমার সখি প্রেমে পড়েছে!!
পরদিন কলেজে দুজনে দুজনের প্রেমিককে দেখার জন্য আকুল হয়ে রইল কে কার প্রেমে পড়লে আসলে।
সকাল হতেই দুজনে রওনা হল কলেজের উদ্দেশ্যে। বৈশাখের আমেজে পরিবেশটা যেন ভালোবাসায় মাখো মাখো হয়ে আছে! এমন সময় কলেজের ফটকে দাঁড়িয়ে গেল সাফা ও নিবা দুজনেরই চোখ যেন একই দিকে একই বিন্দুতে আটকে গেছে।
- সাফা, ওই দেখ আমার ক্রাশ! তোর বান্ধবীর প্রেমে পড়েছে। সাফা, আই এ'ম ইন লাভ!
নিবা এসব বলতে বলতে সাফার হাত ধরে টানছে তবে সাফা কেন যেন স্তব্ধ হয়ে গেছে!
- এই সাফা দেখতে পাচ্ছিস না? একটা মানুষই তো আসতেছে এদিকে এখন তো কেউ নাই তাও কি দেখতে পাচ্ছিস না? কিছু বলছিস না কেন?!
সাফা ঘোর ভেঙে উঠে বলল,
- ওহ্ ভালই পছন্দ করেছিস। তা আমাকে একটু আগে বলবি না?! এই হ্যানসাম কে তোর আগে নাহয় আমি পটাতাম!
- কেন তোর প্রেমিক কি কম হ্যান্ডসাম নাকি?!
- ওটার কথা ছাড় তো, তুই যে হ্যান্ডসামকে পাচ্ছিস এরপর আমার একটু ভালো খোঁজা লাগবে ওটার কথা বাদ দে।
- তুইও না জীবনে একটা প্রথম প্রেমে পড়লি তাও আবার আমার হ্যান্ডসাম কে দেখে সেটা বাতিল?!
- ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
- মোনালিসা মিতু।
2 notes
·
View notes
ওবায়দুল কাদের ছিলেন মিতুর গডফাদার
ঢাকাই চলচ্চিত্রের উঠতি নায়িকা জাহারা মিতু।সাম্প্রতিক সময়ে সাবেক মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে চিত্রনায়িকা জাহারা মিতুর ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক নিয়ে চলছে জোর চর্চা। চলচ্চিত্র অভিনেত্রী জাহারা মিতু ‘মিস ওয়ার্ল্ড বাংলাদেশ-২০১৭’ সুন্দরী প্রতিযোগিতার মাধ্যমে কর্মজীবন শুরু করেন।
শাকিব খানের সঙ্গে তার সিনেমা আগুনের মুক্তি না পেলেও রাতারাতি পালটে যায় জাহারা মিতুর জীবন। সাধারণ…
0 notes
ওবায়দুল কাদেরকে ঘুম পাড়িয়ে দিয়ে আসতেন জাহারা মিতু, মুখ খুললেন অভিনেত্রী
চলচ্চিত্র অভিনেত্রী জাহারা মিতু ‘মিস ওয়ার্ল্ড বাংলাদেশ-২০১৭’ সুন্দরী প্রতিযোগিতার মাধ্যমে কর্মজীবন শুরু করেন। কদিন আগে দেশের একটি পত্রিকার ডিজিটাল মাধ্যমে খবর প্রকাশ হয়েছে, আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরকে ঘুম পাড়িয়ে দিয়ে আসতেন অভিনেত্রী জাহারা মিতু। এমন শিরোনামে খবর প্রকাশ হওয়ায় বিষয়টি নিয়ে চটেছেন এই অভিনেত্রী। সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুক ভেরিফায়েড পেজে দীর্ঘ একটি স্ট্যাটাসে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন তিনি।
মঙ্গলবার দীর্ঘ স্ট্যাটাসে শেষ দিকে জাহারা মিতু লিখেছেন, ‘ডিজিটাল যুগে সবকিছুর রেকর্ড থাকে। আমার বাসা থেকে বের হওয়ার সিসিটিভি ফুটেজ যেমন থাকবে, আমি কোথাও গেলে সেটারও রেকর্ড থাকবে। কললিস্টেরও রেকর্ড থাকে। এসব বুঝে-শুনে নিউজ করতে হয়।’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘দেশের সর্বোচ্চ একজন মন্ত্রীকে, মন্ত্রীপাড়ায় প্রতিদিন ঘুম পাড়ানোর নিউজ কোনো মেয়াদোত্তীর্ণ সবজি সেবনের ফলেই লেখা যায়। এর থেকে হাস্যকর নিউজ আমি আমার বাপের জন্মে দেখিনি। সত্যিই দেখিনি। এত হেসেছি আমি নিজে, মানুষ আর কতটুকু হাসবে। কোনো সোর্স নেই, আমার বক্তব্য নেই, কোনো প্রমাণ নেই। আর আমার নাম ডিরেক্ট লিখে দিলেন?’
এই অভিনেত্রী আরও লিখেছেন, ‘একজন রাজনৈতিক ব্যক্তির নামে ভিউ বলে, ভিউবাণিজ্যে এতটা নিচে নামলেন? একবার ভাবলেন না, মেয়েটা আসলেই
খবরের ভিডিও দেখুন—
https://tinyurl.com/yc645vm2
1 note
·
View note
ঢালিউড ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির বর্তমান প্রজন্মের ক্রাশ জা
0 notes
মিতু হত্যা মামলায় মিথ্যা ও অসত্য তথ্য সরবরাহ করা এবং তা প্রচারের অভিযোগে ডিজি
0 notes
আকাশের তারাগুলি ঝিলিমিলি ঝিলিমিলি জ্বলছে |মিতু সরকার | Akasher Tara Guli...
0 notes
বন্ধনা গানে সবাই অভাক ll মিতু সরকার ll Mito Sarkar ll baul gaan ll sm ba...
0 notes
নাচে মঞ্চে ঝড় তুললো মিতু সরকার । Ami Tomar Name Vasailam ।। Baultv Medi...
0 notes
মোনতারা
- কোথায় তুই? তুই কি পৌঁছে গেছিস?
- হ্যাঁ, আমি চলে আসছি। তুমি কোথায়?
- আমি তো রিকশায়, উল্টো পথে চলে গিয়েছিলাম! কোথায় আছিস তুই?
- হ্যাঁ, আমি আসছি তুই যেদিকে বললি। আই থিঙ্ক আমি তোকে দেখতে পাইসি। হুম, হুম আমি দেখতে পাইসি তোকে!
মিউজিয়ামের সামনে দাড়িয়ে সেই প্রতিক্ষিত বহু বছরের চাওয়া "তারা"।
রাস্তার মাঝদিয়ে হেঁটে আসা "মোন" এক ছুট দিল তারার বুকে।
অবিশ্বাস্যকর সেই সময় আসলেই এসেছিলো। প্রথম দেখা, আপরিচিত মানুষ, চেনা স্পর্শ, হাজারো চাওয়া আর স্বপ্ন যেন মিলেমিশে একাকার।
মোন তারার বুকে।
- চলো, হাঁটি।
- আচ্ছা।
ইশ্! কেন যে বললাম না, আর একটু দাড়া।
- ইউ লুক বিউটিফুল।
মোন হেঁসে জবাব দিল,
- থ্যাঙ্ক ইউ।
- কোথায় যাব আমরা এখন?
- কোথায়? মিউজিয়ামের ভিতরে।
- সরি ম্যাম, আপনারা খাবার নিয়ে ভিতরে যেতে পারবেন না।
- ভালই হলো এখন তো তোকে খেতেই হবে। এক্সাইটমেন্টে কেউ খাবার খায় না!
তারা হয়তো একটু ব্লাস করছে। মোন তখনো তারাকে দেখে নি। খুশির মাত্রা এতই যে "I want someone and that someone is here so i need nothing more!".
- ১৫ জুলাই, ২০২৩
- মোনালিসা রানা মিতু।
0 notes
খোঁজ ৬
জঙ্গলের পাশে নির্জন একটি জায়গায় বসে প্রদীপ আর সেই মেয়েটি। মেয়েটির পায়ের দিকে তাকানো যাচ্ছে না পা থেকে রক্ত ঝরছে অনবরত। প্রদীপ মূলত জোর করেই নিজের রুমালটি তার পায়ে বেঁধে দিল।
- এতটা উপকার আমার না করলেও চলবে।
- এতক্ষণে আমার উপর বিশ্বাস হয়েছে নিশ্চয়। এখন কি আমি জানতে পারি আপনার কি হয়েছে?
- আমিতো পাগল তাতো জানেনই। এখন আবার নতুন করে কি জানতে চাইছেন!
- আপনাকে আসলে যতটা পাগল ভেবেছিলাম ব্যাপারটা আসলে তা নয়, অন্যকিছু!
- তা যাই হোক, আপনার না জানলেও চলবে!
ভেবে নেবেন না তখন মাঝ রাস্তায় আপনার স্যারের চোখ থেকে বাঁচিয়েছেন বলে আমার পরম বন্ধু হয়ে যাবেন।
- আপনি আসলেই অদ্ভুত না বলে পারছি না।
মেয়েটি অন্যদিকে মুখ করে বসে থাকলো।
- আজকে কি করার প্লান আছে? আমরা কি এখানেই থাকছি?
- আমি তো বলিনি আপনাকে এখানে থাকতে আপনি চাইলেই চলে যেতে পারেন!
- বুঝে নিন, এখন আপনার উপকার আর ক্ষতি দুটোই আমার হাতে!
- ভয় দেখাচ্ছেন!
- আপনি যা উচিত মনে করেন!
- কি জানতে চান আপনি! আর জেনেই বা কি করবেন!
- আপনি যদি সবটা ঠিক করেই ফেলেন তাহলে আমার কিছু বলার থাকে না!
মেয়েটি বলা শুরু করলো,
- আমরা তিন ভাই বোন, তাজ আর আমি যমজ ছিলাম আর প্রতিক আমাদের বড় ভাই।
- তাহলে নিজের ভাইয়ের থেকে পালিয়ে বেরাচ্ছেন কেন!
- জীবনের একমাত্র শত্রু যখন ভাই তখন পালানো ছাড়া কি উপায় থাকে!
প্রদীপের কপাল কুচকে গেলো। সে জিঙ্গেস করে বসলো,
- আর যাকে খুজে বেরাচ্ছেন সে কে?
- তাজ।
- আপনার যমজ ভাই? কিন্তু তাকে কেন খুজছেন!
- তাজ আমার জান, আমি ওর থেকে এক মিনিটের বড় ছিলাম। তাজ বাবার খুব বেশি আদরের ছিলো। আমি বাহ্যিক ভাবে বড় হলেও তাজ ছিল প্রচন্ড চার্মিং এন্ড ইন্টালিজেন্ট ওই আমাকে সব সময় আগলে রাখতো। আমরা তখন খুব বেশি বড় না দুজনেই ক্লাস সিক্সে পড়ি। সেবার আমাদের ফাইনাল পরীক্ষা শেষে বাবা আমাদের নতুন স্কুলে ভর্তি করে দিতে নিয়ে গেলেন মায়ের ইচ্ছার বিরুদ্ধে।
আর যত বিপত্তি ঘটলো তখনই।
- ১০ ডিসেম্বর, ২০২২
- মোনালিসা মিতু।
2 notes
·
View notes