ব্রাজিলিয়ান খেলোয়াড়রা শ্রদ্ধা জানান সম্রাট পেলেকে
ব্রাজিলিয়ান খেলোয়াড়রা শ্রদ্ধা জানান সম্রাট পেলেকে
টপ নিউজ ডেস্কঃ ক্যানসারের সঙ্গে অনেক দিন ধরেই লড়াই করে যাচ্ছেন ৮২ বছর বয়সী পেলে। গত ২৯ নভেম্বর শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাকে সাও পাওলোর আলবার্ট আইনস্টাইন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে কেমোথেরাপি কাজ না করায় এ কিংবদন্তিকে প্যালিয়েটিভ কেয়ার ইউনিটে নেয়া হয়। এরপর থেকেই বিভিন্ন মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে তার মৃত্যুর গুঞ্জন।
তবে সেই গুঞ্জন তিনি নিজেই উড়িয়ে দিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন, বিশ্বকাপে ব্রাজিলকে খেলতে…
View On WordPress
0 notes
0 notes
হায়রে মোদের রাজা, চুষে খায় দূর্বল প্রজা!!!
সম্রাট আওরঙ্গজেব ৪৯ বছর ধরে ভারত শাসন করেছেন। তাঁর সাম্রাজ্যের আয়তন ছিল ৪০ লক্ষ বর্গ কিলোমিটার। বলতে গেলে, ভারতবর্ষের প্রায় সম্পূর্ণ এলাকা ছিল তার রাজ্যের অন্তর্ভূক্ত। প্রজার সংখ্যা ছিল ১৫ কোটি ৮০ লক্ষ।
আওরঙ্গজেব বছরে রাজস্ব আদায় করতেন ৪৫০ মিলিয়ন ইউ এস ডলার।
ঐ সময়ে ফ্রান্সের সম্রাট ছিলেন চতুর্দশ লুই। লুই এর চেয়ে আওরঙ্গজেব এর রাজ্যে দশগুণ বেশি রাজস্ব আদায় হত।
তাঁর অধীনে ভারতবর্ষের অর্থনীতি ছিল পৃথিবীর সবচেয়ে বড় অর্থনীতি।
১৭০০ সালে তিনি ভারতবর্ষের অর্থনীতিকে ৯০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত করেন। ভারতবর্ষের জিডিপি ছিল পুরো পৃথিবীর জিডিপির চার ভাগের এক ভাগ।
১৭০৭ সালে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী রাষ্ট্রের রাষ্ট্রপ্রধান আওরঙ্গজেব ৮৮ বছর বয়সে নিজের সম্পত্তির একটা উইল তৈরী করলেন।
মৃত্যুর পরে উইলে দেখা গেল- তাঁর কাছে ১৪ রুপি আর নিজ হাতে বোনা কিছু টুপি আছে।
এগুলো বিক্রি করে তাঁর জানাযা আর দাফনে খরচ করতে বলেছেন। আর সারাজীবন কুরআন শরীফ নকল করে ৩০০ রূপি জমিয়েছেন।
এই টাকাগুলো গরীবদের মাঝে দান করে দিতে বলেছেন।
দরবার আর রাজকোষে খোঁজ নিয়ে দেখা গেল- উইলের বাইরে সম্রাটের কোথাও কোনো সম্পদ নেই।
সংগৃহীত।
0 notes
রাজশাহীর শীর্ষ মাদক সম্রাট আক্কাস আলী গ্রেপ্তার
রাজশাহীর শীর্ষ মাদক সম্রাট আক্কাস আলী গ্রেপ্তার
রাজশাহীর শীর্ষ মাদক সম্রাট ও ১১ মাদক মামলার আসামী আক্কাস আলী (৪৫) কে গ্রেপ্তার করেছে আরএমপি কাঁটাখালি থানা পুলিশ। (১২ আগস্ট) শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে ৪ টার দিকে কাঁটাখালি থানার ভারত সীমান্তের ১০ নাম্বার চর থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এ তথ্য নিশ্চিৎ করেন কাঁটাখালি থানা অফিসার ইনচার্জ জাহাঙ্গির আলম।
জানা গেছে, রাজশাহী শীর্ষ মাদক সম্রাট কাঁটাখালি থানার চরখিদিরপুর গ্রামের মৃত ইমরান আলীর ছেলে আক্কাস…
View On WordPress
0 notes
৪২-এ পা রাখলেন রজার ফেডেরার, ফিরে দেখা সুইস টেনিস সম্রাটের রেকর্ডবুক
Roger Federer Birthday: ৪২-এ পা রাখলেন রজার ফেডেরার, ফিরে দেখা সুইস টেনিস সম্রাটের রেকর্ডবুক
Source link
View On WordPress
0 notes
আ-পদ:সম্রাট দে
পদের নেশা, পদেই পেশা অ-পদ মানেই বিড়ম্বনা!
কাজ হোক বা অকাজই হোক পদ না পেলে আরম্ভ না।
পদটি পাব, পদই খাব, না দিলে সবেই মুলতবি।
সংগঠন বা প্রতিষ্ঠানে সংস্থাতেও ওই এক ছবি!
আসনটা চাই গালভরা তায় থাকনা যেমন যোগ্যতা,
ধারালোরা নীরব ব’লেই, সিংহাসনে সব ভোঁতা…
একই পদে প্রার্থী দু’জন, সদস্যেরা মুশকিলে,
যুগ্মভাবে আসন তখন সমঝোতাতে ঢোক গিলে।
পদটি পেলেই কলার উঁচু, ডান-বামে সব চামচেরা।
রাজনীতিতে পদটি পেলে বাড়তি…
View On WordPress
0 notes
গার্ডিয়ানের এক্সক্লিউসিভ বই ‘কারবালা ও ইয়াজিদ’ থেকে
ইয়াজিদকে আগাম খলিফা মনোনয়নের বাইয়াতের ব্যাপারে মদিনাবাসী একমত ছিলেন না। এতে মুয়াবিয়া (রা.) চিন্তিত হয়ে পড়েন।
কেননা, ইসলামি দুনিয়ার রাজনীতিতে মদিনার প্রবীণ ব্যক্তিবর্গের ভূমিকা ছিল গুরুত্বপূর্ণ। এজন্য মুয়াবিয়া (রা.) সেখানের অভিজাত এবং প্রভাবশালী ব্যক্তিদের তালিকা তৈরি করে ইয়াজিদকে খলিফা বানানোর ব্যাপারে তাদের রাজি করানোর পরিকল্পনা করেন।
কারণ তিনি জানতেন, শীর্ষস্থানীয় সাহাবিরা রাজি না হলে ইয়াজিদকে খলিফা বানানো কখনোই সম্ভব হবে না। এ জন্য মুয়াবিয়া (রা.) তাদের সমর্থন নেওয়ার সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালান।
তিনি ইরাকের গভর্নর জিয়াদকে মদিনায় প্রেরণ করেন। ধারণা করা হয়, জিয়াদের মদিনা আসার এই ঘটনা ৫৩ হিজরি বা এর পূর্বের। কেননা ৫৩ হিজরিতে জিয়াদের ওফাত হয়। তিনি মদিনাবাসীর সামনে বক্তৃতা দিয়ে লোকদের সমর্থন নেওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু আবদুর রহমান ইবনু আবি বকর (রা.) দাঁড়িয়ে যান। বলেন–
‘হে বনু উমাইয়্যা! তোমরা আমাদের তিনটি কথা থেকে যেকোনো একটিকে বেছে নাও। রাসূল (সা.) বা আবু বকর বা উমর (রা.)–তাঁদের মাঝে যেকোনো একজনের নীতিকে মেনে নাও। তোমরা যা বলছ, সেটা তো হেরাক্লিয়াস, কিসরাহ ও পারস্যের পদ্ধতি। যখন একজন কায়সার বা রোম সম্রাট মারা যায়, তখন তাদের অপরজন এসে মসনদে বসে যায়। এখন কি আমরা তাহলে তাদের মতো হেরাক্লিয়ান পদ্ধতি বা রোমান পদ্ধতি অনুসরণ করে খলিফা নির্ধারণ করব?’
মুয়াবিয়া (রা.) কিছুসময় পর এই দায়িত্ব মারওয়ান ইবনু হাকামকে অর্পণ করেন, যাকে ৫৪ হিজরিতে দ্বিতীয়বার মদিনার গভর্নর বানানো হয়েছিল। নির্দেশ পেয়ে মদিনার গভর্নর মারওয়ান ইবনুল হাকাম লোকজনের উদ্দেশে ভাষণ দিতে যান।
তিনি প্রথমে লোকজনকে আমিরুল মুমিনিনের আনুগত্যের প্রতি উৎসা�� দেন এবং ফিতনা থেকে সাবধান করেন।-শেষে ইয়াজিদের হাতে তাদের বাইয়াতের আহ্বান জানান। মসনদের উত্তরাধিকারী হওয়ার পক্ষে যুক্তি প্রদর্শন করে তিনি বলেন–
‘এটা আবু বকর সিদ্দিক (রা.)-এর সুপথপ্রাপ্ত রীতি। কেননা, তিনিও তাঁর পরে খলিফা হিসেবে উমর (রা.)-কে নির্ধারণ করে গেছেন।’
আবদুর রহমান ইবনু আবি বকর (রা.) আবারও আপত্তি জানান। তিনি বলেন–‘কখনোই না। আবু বকর (রা.) তার পরিবার ও ভ্রাতৃত্বকে পরিত্যাগ করে বনু আদির উমর (রা.)-কে শুধু এটা দেখেই নির্বাচিত করেছিলেন যে, তিনি এই পদের যোগ্য।’
এরপর একে একে ইবন উমর, হুসাইন ইবন আলি, আবদুল্লাহ ইবন জুবাইরসহ সকলেই স্পষ্টভাবে প্রত্যাখ্যান করেন। তাদের কেউই ইয়াজিদের পক্ষে বাইয়াত দিতে রাজি হননি; বরং তাঁরা ইয়াজিদের পরবর্তী খলিফা হওয়ার বিষয়ে অনাগ্রহ প্রকাশ করেন।
আশারায়ে মুবাশশারার শেষ দুজন সায়িদ ইবনে জায়েদ ও সাদ ইবনু আবি ওয়াককাস (রা.)-এর মতামত ছিল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। খিলাফতে রাশিদায় প্রবর্তিত একটি নীতি অনুযায়ী তাদের সম্মতি ব্যতীত খিলাফতের বিষয় চূড়ান্তই হতে পারত না। কিন্তু এই দুজন প্রবীণ ব্যক্তিও বাইয়াতের প্রতি একেবারেই আগ্রহ দেখাননি। মারওয়ান অনেকটা সময় পর্যন্ত সায়িদ ইবনে জায়েদ (রা.)-এর জন্য অপেক্ষা করেন।
অবশেষে এক শামি সৈন্য তাঁর কাছে গিয়ে গর্দান উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেয়। তবুও তিনি মারওয়ানের কাছে যাননি। একইভাবে ইবনু আবি ওয়াক্কাস (রা.)-ও নির্জনবাস গ্রহণ করেন।
মুয়াবিয়া (রা.) তাঁদের প্রত্যাখানের কথা জানতে পারেন। তাই তিনি নিজেই মদিনার যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন, যেন নিজেই তাঁদের থেকে ইয়াজিদের পক্ষে বাইয়াত নিতে পারেন। আর এই কথা জানার পরে সেই প্রবীণ
সাহাবিরা সবাই মদিনা থেকে পালিয়ে মক্কায় চলে যান, যেন কোনোভাবেই তাঁদের ইয়াজিদের পক্ষে বাইয়াত দিতে না হয়।
1 note
·
View note
#समर्थ_कबीर_की_समर्थता_जानें
"স্বামী রামানন্দ জী কে জীবিত করা"
দিল্লির সম্রাট সিকন্দর লোধী তরবারি দিয়ে স্বামী রামানন্দ জীর গলা কেটে দিয়েছিলেন। কবীর সাহেব জী দেখলেন রামানন্দের ধড় কোথাও পড়ে আছে আর মাথা কোথাও পড়ে আছে। তারপর কবীর সাহেব মৃতদেহের কাছে প্রণাম করে বললেন, যে গুরুদেব জেগে ওঠ, দ্বিতীয়বার বলার সাথে সাথেই মাথা আপনা-আপনি ধড়ে জুড়ে যায় এবং রামানন্দ জী জীবিত হয়ে ওঠেন।
"स्वामी रामानंद जी को जीवित करना"
दिल्ली के बादशाह सिकंदर लोधी ने स्वामी रामानंद जी की गर्दन तलवार से काट दी थी। कबीर साहेब जी ने देखा कि रामानंद जी का धड़ कही और सिर कही पर पड़ा था। तब कबीर साहेब ने मृत शरीर को प्रणाम किया और कहा कि गुरुदेव उठो दूसरी बार कहते ही सिर अपने आप उठकर धड़ पर लग गया और रामानंद जी जीवित हो गए।
0 notes
রামপাল মুন্সিগঞ্জে সুর সম্রাট হাফিজুর রহমান সিদ্দিকী নতুন ওয়াজ ২০২৪। Haf...
0 notes
সাবেক ফুটবল সম্রাট পেলে ভালো আছেন
সাবেক ফুটবল সম্রাট পেলে ভালো আছেন
টপ নিউজ ডেস্কঃ ব্রাজিলের কিংবদন্তী সাবেক ফুটবল সম্রাট পেলে ভালো আছেন । গতকাল দিনভর তার মৃত্যু নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়ে । তবে ভক্তদের হতাশ না করে হাসপাতাল থেকে নিজের ভেরিফাইড ইনস্টগ্রামে সুস্থতার কথা তিনি জানান দিলেন ।
গত মঙ্গলবার থেকে সাও পাওলোর পেলে হাসপাতালে । শুক্রবার হাসপাতালের তরফে জানানো হয়েছিল, গত সেপ্টেম্বর থেকে অন্ত্রের ক্যানসারের জন্য চলেছে কেমোথেরাপি । সংক্রমণের…
View On WordPress
0 notes
ইরান এক সুন্দর দেশ। সেই দেশের এক সম্রাট- নাম তাঁর নওশের। প্রজাদের তিনি খুব ভালোবাসতেন। সত্য ও সুন্দরের কথা বলতেন। ন্যায়ভাবে শাসন করেন রাজ্য। চারদিকে তাঁর সুনাম। সকলেই সম্রাট নওশেরের প্রশংসায় পঞ্চমুখ।
সম্রাট একদিন সদলবলে শিকারে গিয়েছেন। বনের এদিকে ঘুরে বেড়ান, ওদিকে ঘুরে বেড়ান। শিকার করতে করতে ক্লান্ত হয়ে সম্রাট বিশ্রামের জন্য তাবু ফেললেন।
বিস্তারিত পড়ুন...👇
0 notes
গোদাগাড়ীতে বিজিবির হাতে মাদক সম্রাট বাবু গ্রেফতার
গোদাগাড়ীতে বিজিবির হাতে মাদক সম্রাট বাবু গ্রেফতার
নিউজ রাজশাহী ডেস্কঃ রাজশাহীর গোদাগাড়ী থানার সীমান্তবর্তী চর এলাকা থেকে মাদক সিন্ডিকেটের মূল হোতা ও শীর্ষ মাদক কারবারি তারেক বাবু বিজিবির হাতে গ্রেফতার হয়েছে। সোমবার (৩ অক্টোবর) ভোর ৪ টার দিকে গোদাগাড়ী উপজেলার আষাড়িয়াদহ ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করে বিজিবি। তারেক বাবুর পিতার নাম বেলাল।
গ্রেফতার করার সময় তার কাছ থেকে উদ্ধার করে মাদকের কাজে ব্যবহৃত ইন্ডিয়ান অবৈধ দুইটি সিম…
View On WordPress
0 notes
প্রেমের ইতিহাসে মেয়েদের অবস্থান
শফিউল বারী রাসেল
ভালোবাসার জন্য শুধু যুগে যুগে ছেলেরাই
কত কী-না করেছে ইতিহাসে তার প্রমাণ পাই।
মমতাজকে ভালোবেসে আগ্রায় তাজমহল গড়ে
সম্রাট শাহজাহান আজো অমর প্রেমিকের অন্তরে।
ভালোবেসে রজকীনিরে ওই প্রেমিক চন্ডিদাস
বারো বছর বড়শি বাওয়ার গড়েছিল ইতিহাস।
লাইলীরে ভালোবেসে মজনু হইছিলো দিওয়ানা
রাধার প্রেমে ডুবে কৃষ্ণ হয়েছিলো দিনকানা।
পাহাড় কেটে সাগর বানায় শিরির প্রেমেতে ফরহাদ
পারুলকে ভালবেসে ঘর ছেড়েছিলো যে দেবদাস।
অঞ্জনাকে ভালবেসে শিল্পী হইছে মনির খান
আর আমি যে তোমার জন্য আজ হয়ে গেছি নিঃপ্রাণ।
আজ অবধি ছেলেরাই শুধু সত্যি প্রেম করেছে
প্রেম ও ভালবাসার শত ইতিহাস যে গড়েছে।
এই তালিকায় আজো কোনো মেয়েদের নাম দেখি নাই
মেয়েরা যে খুব স্বার্থপর এখান থেকেই প্রমাণ পাই।
শুনেছে কেউ আজ অবধি কোনো মেয়ে ভালোবেসে
ইতিহাস হয়ে আছে খুঁজে পাবে ইতিহাসে!
খুজলে কেবল পাবে শুধু নিদারুণ নিষ্ঠুরতা
খুব ঘেন্না হয় এদের সাথে আজ বলতে গেলেও কথা।
ভালবাসতে জানে না ওরা জানে শুধু অভিনয়
এদের কাছে পান্তা ভাত যে প্রেম-ভালোবাসা-প্রনয়।
তাই কোনো মেয়ের প্রেমেতে ডুবতে কভু যাবে না
মুলা ঝুলিয়ে ঘুড়াবে কিছুই কিন্তু পাবে না।
কুকুরের চেয়েও অধম মেয়ে নামের এই মেয়েরা
উপর ওদের চকচক করলেও ভিতরটা কালোয় ঘেরা।
মন দিয়ে কোনো মেয়েরে খুব ভালবাসার চেয়ে
রাস্তার কুকুর ভালোবাসো ফিরবে না ব্যথা পেয়ে।
1 note
·
View note
Emotionally disconnected.
এই শব্দ টা বাড়ির ছোটো ছেলে সম্রাট প্রায়ই শুনে থাকে। কিন্তু সে আসলে বুঝতে পারেনা যে , এই মানসিক বিচ্ছিন্নতাটা আসলে কি? আমরা অনেক সময় অনেক কাজ করে থাকি, সেটা জেনে বা, না জেনে কিন্তু কোনো ভালোবাসার কোনো কাজ না করা কি মানসিক বিচ্ছিন্নতা থেকে আসতে পারে ? হ্যাঁ নিশ্চই পারে।
ঠিক যেমন সম্রাট এখুণ তার নিজের বাড়ি থেকে মানসিক ভাবে সংযোগ হারিয়েছে। হ্যাঁ , জমি, বাড়ি, সম্পদ সবার সাথেই আক্ষরিক অর্থে আমরা মানসিক ভাবে সংযুক্ত তাও আবার যদি হয় সেটা নিজেদের বাড়ি।
একটা বাড়ি শুধু ইট, কাঠ, পাথর দিয়ে তৈরি একটি গঠন নয়। বাড়ির প্রতিটা দেওয়াল , প্রত্যেক টা কনা জানে সময়ের ইতিহাস। একটা বাড়ি হলো ভালোবাসায় গরা একটি প্রতিষ্ঠান। মানুষের মতো সেখানেও ভগবানের বাস বলে মনে করা হয়। সেই নিজের বাড়ি থেকে আজ সম্রাটের মন নির্লিপ্ততার গ্রাসে। আর তার ইচ্ছে করেনা সেই সাদা দেওয়ালের মধ্যে নিজের প্রতিফলন দেখতে। শীতের দুপুরে পাথরে গরা মেঝে তে জানলা দিয়ে এসে পরা সোনালী আলো আর উপভোগ করেনা সে। সম্রাট এখুন তার নিজ বাসভূমি থেকে মানসিক ভাবে বিচ্ছিন্ন।
জটিল কোনো রোগে তার মা কে হারিয়েছে সম্রাট। এখুন সে এক কলেজ পড়ুয়া, বড়ো দাদা চাকুরীজীবী। দাদা, বাবা কে নিয়েই তার বাড়িতে থাকা। কিন্তু কই সেই বাড়ি, কোথায় আর সেই ভালোবাসা। নিজের বাবাকে খুব একটা এখুন আর চিনতে পারেনা সে। কিন্তু এতটুকু শ্রধ্যা করতেও ভোলেনা সে। নিজের বাবাকে সে যে খুব ভালোবাসে। দাদারও বিয়ে ঠিক হয়ে গেছে , তিনজনের বাড়িটা খুব শীঘ্রই চারজনে পরিণত হতে চলেছে । সেই কারণে খুব আনন্দিত হলেও মনের কোনো একটা বড় অংশ এখুন বিচ্ছিন্নতার গ্রাসে।
দাদু, ছিল তার বলতে গেলে চাকুরীজীবী জমিদার। অগাধ সম্পত্তি ছিল তার। খুব কষ্ট করে ৭৫ সালে এই বারিখানা নিজের ঘাম রক্ত দিয়ে তৈরি ��রেছিল সে। এই বাড়িটা ছিল ভালোবাসার প্রতীক, একসঙ্গে মিলেমিশে সংসারের প্রতীক , কটু কথা তো সবাই না জেনে না বুঝে বলে কিন্তু , নিজের বাড়ি থেকে কোনো সদস্য কেই বিতাড়িত করার কথা কখুনো বলেনি সে। সম্রাট ছোটো থেকে তার দাদু কে দেখে অভ্যস্ত। কিন্তু যুগ পাল্টেছে সে এখুন তার বাবাকে দেখে। দাদুর অবর্তমানে সমস্ত সম্পদের অধিকারী এখন তার বাবা। পরবর্তী জীবনে সেও হতে পারে হয়তো , কিন্তু , সে যে এইগুলো চায়না। সে আর চায়না তার পরবর্তীতে জমি বাড়ি সম্পদের মালিকানা। সে এখুন মানসিক বিচ্ছিন্নতার শিকার, সে আর তার পৈত্রিক সম্পত্তি, বাড়ি, জমি কোনো কিছুতেই কিছু মনে করেনা।
মা হারা ছেলেটা , প্রায়ই তার বাবাকে দেখে কত নতুন বন্ধু হয়েছে তার বাবার। সেই যে লোকটা যে কিছু বছর আগে কি না অপমান টাই করেছিল , তার পা ধরে ক্ষমা চাইতে বাধ্য করেছিল তার বাবাকে, সেই লোকটার সাথে কি রমরমা ভাব এখুন তার বাবার। সম্রাট বুঝতে পারে একাকিত্ব কাটানোর জন্য , বন্ধুবান্ধব করা প্রয়োজন। কিন্তু , আমরা সকলেই জানি "বন্ধু তোমায় ঠেলবে জয়রথে আর সেই জয়রথই হবে ভয়ের পথ "। সম্রাট তার বাবার থেকে এমন অনেক গল্পঃ শোনে যেখানে সেই বন্ধুর ৩ টে সম্পর্ক , সেই বিষয়ে সেই বন্ধুর মতামত বিষয় সম্পত্তি আছে , তাই সেটি তার ব্যাপার সে যা ইচ্ছে করবে। গল্পঃ শুনে অবাক হয় আর ভাবে সম্রাট যে , এ কেমন যুগে সে বাস করে যেখানে মানবিকতার শেষ সীমায় এসে মানুষ দাঁড়িয়েছে , মান এবং হুস দুটোরই অর্থ বুঝতে পারেনা আর সম্রাট। এই তো কিছুদিন আগের ই ঘটনা, সে তুমুল চেঁচামেচি সম্রাটের বাবা আর দাদার মধ্যে, সম্রাটের বাবা বলেই দিল যে, তার যদি এখানে কিছু ঠিক না লাগে তবে তুমি চলে যেতে পারো বা কিছুটা পূর্বপাক্ষ্মীক ভাবেই বলে যে "বের করে দেবো"।
সম্রাট এখুন ভাবে , এবং বোঝে যে হয়তো ভবিষ্যতেও তাকে এই কথা শুনতে হতে পারে। সে আর আগের মত এই বাড়িটিকে সজীবতার চোখে দেখতে পারেনা, সে আর থাকতেও চায়না সেইখানে, পৈত্রিক সম্পত্তি , ভিটে, মাটি নিয়ে কোনো অভিপ্রায় নেই তার , সে নিজের পায়ে দাড়াতে চায় , সে এখুন আর উপভোগ করতে পারেনা জানলা দিয়ে বাইরের সবুজ সৌন্দর্য টা , তার চোখ টা জানলার গ্রিল পর্যন্তই সীমিত, এখুন সেই গ্রিল গুলো জেলখানার গ্রিল বলে মনে হয় তার। মানসিক বিচ্ছিন্নতার প্রতিটা শব্দ এখুন বুঝতে পারে সে। সে এখুন সত্যি সত্যি মানসিকভাবে বিচ্ছিন্ন।
"""""""""""""""""""""*"""""""""""""""""""""""""*""""""""""""""""""""""*"""""
একটা ছোট লেখা অনেক আগে লিখেছিলাম , আজ পোস্ট করলাম।
❤️
1 note
·
View note
রোমাঞ্চকর ম্যাচে শ্রীলঙ্কার জয় ।। বিদায় ‘সম্রাট’ বেকেনবাওয়ার ।।
0 notes