Tumgik
#১৪
shafinit22 · 8 months
Text
সরকারি কর্মকর্তা/কর্মচারিদের কোন গ্রেডে পেনশন কত ২০২৪ ?
সরকারি কর্মকর্তা/কর্মচারিদের কোন গ্রেডে পেনশন কত ২০২৪ ?
  বাংলাদেশে সরকারি কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পে স্কেল ১ম গ্রেড হতে ২০তম গ্রেড রয়েছে।
কোন গ্রেডে কত পেনশন ?
১ম গ্রেডের কর্মকর্তার বেতন কত ?
১ম গ্রেডের কর্মকর্তার বেতন ৭৮০০০/- টাকা।
গুগল নিউজ হতে আপডেট ” নিউজ হতে আইবাস++ ও সরকারি নিউজের আপডেট সংগ্রহ করে নিতে পারেন।
১ম তম গ্রেডের পেনশন কত ?
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন ও আনুতোষিক হিসাব =( শেষ বেসিক X শতকরা হার)/২
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন  এবং  আনুতোষিক হিসাব = ( ৭৮,০০০/- X  ৯০%)/২
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন ও আনুতোষিক হিসাব =৭০,২০০/২
সুতরাং এককালীন আনুতোষিকের পরিমাণ =৩৫,১০০/- টাকা *২৩০ টাকা
                                       = ৮০,৭৩,০০০ টাকা
 সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন মাসিক পেনশনের পরিমাণ হবে = ৩৫,১০০ টাকা  এবং  চিকিৎসা ভাতা-১৫০০টাকা (যদি পেনশনারের ৬৫ বছরের উর্দ্ধে হলে ২৫০০/- টাকা)
আরও জানুনঃ কখন শ্রান্তি বিনোদন ভাতার জন্য আবেদন করবেন ও কোন কোন কর্মকর্তা/কর্মচারি rest and recreation leave প্রাপ্য হবেন না ?
২য় গ্রেডের পেনশন কত ?
সরকারি ২য় গ্রেডের কর্মকর্তার বেতন কত ?
সরকারি ২য় গ্রেডের কর্মকর্তার বেতন: বেতন স্কেল টাকা ৬৬০০০-৬৮৪৮০- ৭১০৫০-৭৩৭২০-৭৬৪৯০  
২য় গ্রেডের কর্মকর্তার শুরুতে বেতন ৬৬,০০০/- টাকা ও ২য় গ্রেডের শেষ বেতন ৭৬,৪৯০/- টাকা
২য় গ্রেডের পেনশন কত ?
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন ও আনুতোষিক হিসাব =( শেষ বেসিক X শতকরা হার)/২
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন  এবং  আনুতোষিক হিসাব = ( ৬৮,৮৪১ /- X  ৯০%)/২
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন ও আনুতোষিক হিসাব =৬৮,৮৪১/২
সুতরাং এককালীন আনুতোষিকের পরিমাণ =৩৪,৪২০.০৫/- টাকা X  ২৩০ টাকা
                                       = ৭৯,১৬,৭১৫ টাকা
 ২য় গ্রেডের পেনশন সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন মাসিক পেনশনের পরিমাণ হবে = ৩৪,৪২০/- টাকা  এবং  চিকিৎসা ভাতা-১৫০০টাকা (যদি পেনশনারের ৬৫ বছরের উর্দ্ধে হলে ২৫০০/- টাকা)
নোটঃ এখানে পেনশন হিসাবের ক্ষেত্রে সর্বশেষ ধাপের হিসাব করা হয়েছে।
আরও জানুনঃ
সরকারি কর্মচারীদের দৈনিক ভাতার ও ভ্রমণ ভাতার নতুন হার ২০২৩ ?
৩য় গ্রেডের পেনশন কত ?
৩য় গ্রেডের কর্মকর্তার বেতন কত ?
৩য় গ্রেডের কর্মকর্তার বেতন:  ৩য় গ্রেডের কর্মকর্তার বেতন  স্কেল হলোঃ ৫৬৫০০-৫৮৭৬০-৬১১২০-৬৩৫৭০-৬৬১২০-৬৮৭৭০-৭১৫৩০-৭৪৪০০/- টাকা
৩য় গ্রেডের কর্মকর্তার বেতন ৫৬,৫০০/- টাকা এবং ৩য় গ্রেডের কর্মকর্তার বেতন সর্বশেষ বেতন ৭৪,৪০০/- টাকা
৩য় গ্রেডের পেনশন কত ?
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন ও আনুতোষিক হিসাব =( শেষ বেসিক X শতকরা হার)/২
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন  এবং  আনুতোষিক হিসাব = ( ৭৪,৪০০/- X  ৯০%)/২
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন ও আনুতোষিক হিসাব =৬৬,৯৬০/২
সুতরাং এককালীন আনুতোষিকের পরিমাণ =৩৪,৮০০/- টাকা X  ২৩০ টাকা
                                       = ৭৭,০০,৪০০/- টাকা
৩য় গ্রেডের পেনশন  সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন মাসিক পেনশনের পরিমাণ হবে = ৩৪,৮০০/-  টাকা  এবং  চিকিৎসা ভাতা-১৫০০টাকা (যদি পেনশনারের ৬৫ বছরের উর্দ্ধে হলে ২৫০০/- টাকা)
আরও জানুনঃ প্রবাস, সুরক্ষা, প্রগতি ও সমতা স্কিম এ সার্বজনীন পেনশনের কত টাকা কত বছর চাঁদা প্রদান করলে কত টাকা পেনশন পাওয়া যাবে ?
৪র্থ তম গ্রেডের পেনশন কত ?
৪র্থ গ্রেডের কর্মকর্তার বেতন কত?
Fourth grade salary : ৫০০০০-৫২০০০-৫৪০৮০-৫৬২৫০-৫৮৫০০-৬০৮৪০-
৬৩২৮০-৬৫৮২০-৬৮৪৬০-৭১২০০ বেতন স্কেল টাকা
৪র্থ গ্রেডের শুরুতে বেতন ৫০,০০০/- টাকা ও ৪র্থ গ্রেডের সর্বশেষ বেতন ৭১,২০০/- টাকা
৪র্থ তম গ্রেডের পেনশন কত ?
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন ও আনুতোষিক হিসাব =( শেষ বেসিক X শতকরা হার)/২
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন  এবং  আনুতোষিক হিসাব = ( ৭১.২০০/- X  ৯০%)/২
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারি���ের পেনশন ও আনুতোষিক হিসাব =৬৪,০৮০/২
সুতরাং এককালীন আনুতোষিকের পরিমাণ =৩২,০৪০/- টাকা *২৩০ টাকা
                                       = ৭৩,৬৯,২০০/- টাকা
 ৪র্থ তম গ্রেডের সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন মাসিক পেনশনের পরিমাণ হবে = ৩২,০৪০ /- টাকা  এবং  চিকিৎসা ভাতা-১৫০০টাকা (যদি পেনশনারের ৬৫ বছরের উর্দ্ধে হলে ২৫০০/- টাকা)
আরও জানুনঃ
Ibas++ta da Bill entry by sdo | সেলফ ড্রয়িং অফিসারদের ভ্রমন আইবাসে বিল এন্টি করার উপায় ২০২৩?
৫ম গ্রেডের পেনশন কত ?
গ্রেডের কর্মকর্তার বেতন কত?
Five grade এ বেতন : ৪৩০০০-৪৪৯৪০-৪৬৯৭০-৪৯০৯০-৫১৩০০-৫৩৬১০-৫৬০৩০-৫৮৫৬০-
৬১২০০-৬৩৯৬০-৬৬৮৪০-৬৯৮৫০/-
৫মগ্রেডের শুরুতে বেতন ৪৩,০০০/- টাকা ও ৫ম গ্রেডের সর্বশেষ বেতন ৬৯,৮৫০/- টাকা
৫ম গ্রেডের পেনশন কত ?
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন ও আনুতোষিক হিসাব =( শেষ বেসিক X শতকরা হার)/২
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন  এবং  আনুতোষিক হিসাব = ( ৬৯,৮৫০/- X  ৯০%)/২
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন ও আনুতোষিক হিসাব =৬২,৮৬৫/২
সুতরাং এককালীন আনুতোষিকের পরিমাণ =৩১,৪৩২.৫/- টাকা *২৩০ টাকা
                                       = ৭২,২৯,৪৭৫/- টাকা
 ৫ম গ্রেডের সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন মাসিক পেনশনের পরিমাণ হবে = ৩১,৪৩২.৫ টাকা  এবং  চিকিৎসা ভাতা-১৫০০টাকা (যদি পেনশনারের ৬৫ বছরের উর্দ্ধে হলে ২৫০০/- টাকা)
আরও জানুনঃ টাইম স্কেল কি ? টাইম স্কেল পাওয়ার নিয়ম ? ২০১৫ পে স্কেল এর পরও কি বহাল রয়েছে ? টাইম স্কেলে বেতন নির্ধারণ পদ্ধতি ?
৬ষ্ঠ গ্রেডের পেনশন কত ?
৬ষ্ঠ গ্রেডের কর্মকর্তার বেতন কত?
Six grade এ বেতন  : ৩৫৫০০-৩৭২৮০-৩৯১৫০-৪১১১০-৪৩১৭০-৪৫৩৩০-৪৭৬০০-৪৯৯৮০-
৫২৪৮০-৫৫১১০-৫৭৮৭০-৬০৭৭০৬৩৮১০-৬৭০১০/-
৬ষ্ঠ গ্রেডের কর্মকর্তার গ্রেডের শুরুতে বেতন ৩৫,৫০০/- টাকা ও ষষ্ঠ গ্রেডের সর্বশেষ বেতন ৬৭,০১০/- টাকা
৬ষ্ঠ গ্রেডের পেনশন কত ?
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন ও আনুতোষিক হিসাব =( শেষ বেসিক X শতকরা হার)/২
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন  এবং  আনুতোষিক হিসাব = ( ৬৭,০১০/- X  ৯০%)/২
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন ও আনুতোষিক হিসাব =৬০,৩০৯/২
সুতরাং এককালীন আনুতোষিকের পরিমাণ =৩০,১৫৪.৫/- টাকা *২৩০ টাকা
                                       = ৬৯,৩৫,৫৩৫ টাকা
৬ষ্ঠ গ্রেডের  সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন মাসিক পেনশনের পরিমাণ হবে = ৩০,১৫৪.৫ টাকা  এবং  চিকিৎসা ভাতা-১৫০০টাকা (যদি পেনশনারের ৬৫ বছরের উর্দ্ধে হলে ২৫০০/- টাকা)
আরও জানুনঃ অনলাইনে জিপিএফ ব্যালেন্স চেক করার উপায় ২০২৪ এবং জিপিএফ হিসাবের স্লিপ বের করার উপায় ?
৭ম গ্রেডের পেনশন কত ?
৭তম গ্রেডের কর্মকর্তার বেতন কত?
৭ম গ্রেডের কর্মকর্তার বেতন কত: গ্রেডের কর্মকর্তার  বেতন স্কেল হলোঃ টাকা ২৯০০০-৩০৪৫০-৩১৯৮০-৩৩৫৮০-৩৫২৬০-৩৭০৩০-৩৮৮৯০-৪০৮৪০-
৪২৮৯০-৪৫০৪০-৪৭৩০০-৪৯৬৭০৫২১৬০-৫৪৭৭০-৫৭৫১০-৬০৩৯০-৬৩৪১০
৭ম গ্রেডের শুরুতে বেতন ২৯,০০০/- টাকা ও ৭তম গ্রেডের সর্বশেষ বেতন ৬৩,৪১০/- টাকা
৭ম গ্রেডের পেনশন কত ?
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন ও আনুতোষিক হিসাব =( শেষ বেসিক X শতকরা হার)/২
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন  এবং  আনুতোষিক হিসাব = ( ৬৩,৪১০ /- X  ৯০%)/২
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন ও আনুতোষিক হিসাব =৫৭,০৬৯/২
সুতরাং এককালীন আনুতোষিকের পরিমাণ =২৮,৫৩৪.৫/- টাকা *২৩০ টাকা
                                       = ৬৫,৬২,৯৩৫ টাকা
 ৭ম গ্রেডের সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন মাসিক পেনশনের পরিমাণ হবে = ৬৩,৪১০ টাকা  এবং  চিকিৎসা ভাতা-১৫০০টাকা (যদি পেনশনারের ৬৫ বছরের উর্দ্ধে হলে ২৫০০/- টাকা)
আরও জানুনঃ অক্ষমতাজনিত অবসর কি ? অক্ষমতাজনিত অবসর গ্রহণ করলে কি কি সুবিধা পাওয়া যায় ? অক্ষমতাজনিত অবসর গ্রহণ করলে পুনরায় চাকরি ফিরে পাওয়া যায় ?
৮ম গ্রেডের পেনশন কত ?
৮ম গ্রেডের কর্মকর্তার বেতন কত?
৮ তম গ্রেডের কর্মকর্তার বেতন কত: গ্রেডের কর্মকর্তার বেতন হলোঃ টাকা ২৩০০০-২৪১৫০-২৫৩৬০-২৬৬৩০-২৭৯৭০-২৯৩৭০-৩০৮৪০-৩২৩৯০-
৩৪০১০-৩৫৭২০-৩৭৫১০-৩৯৩৯০-৪১৩৬০-৪৩৪৩০-৪৫৬১০-৪৭৯০০-
৫০৩০০- ৫২৮২০-৫৫৪৭০
৮ম গ্রেডের শুরুতে বেতন ২৩,০০০/- টাকা ও ৮ম গ্রেডের সর্বশেষ বেতন ৫৫,৪৭০/- টাকা
৮ম গ্রেডের পেনশন কত ?
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন ও আনুতোষিক হিসাব =( শেষ বেসিক X শতকরা হার)/২
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন  এবং  আনুতোষিক হিসাব = ( ৫৫,৪৭০ /- X  ৯০%)/২
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন ও আনুতোষিক হিসাব =৪৯,৯২৩/২
সুতরাং এককালীন আনুতোষিকের পরিমাণ = ২৪,৯৬১.৫ /- টাকা *২৩০ টাকা
                                       = ৫৭,৪১,১৪৫/- টাকা
৮ম গ্রেডের  সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন মাসিক পেনশনের পরিমাণ হবে = ২৪,৯৬১.৫ টাকা  এবং  চিকিৎসা ভাতা-১৫০০টাকা (যদি পেনশনারের ৬৫ বছরের উর্দ্ধে হলে ২৫০০/- টাকা)
আরও জানুনঃ প্রাপ্যতা বিহীন ছুটি ? প্রাপ্যতা বিহীন ছুটি সর্বোচ্চ কত দিনের মঞ্জুর করা যায় ?
৯ম গ্রেডের পেনশন কত ?
বিস্তারিত জেনে ‍নিনঃ https://shafinit.com.bd/%e0%a6%95%e0%a7%8b%e0%a6%a8-%e0%a6%97%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a7%87%e0%a6%a1%e0%a7%87-%e0%a6%95%e0%a6%a4-%e0%a6%aa%e0%a7%87%e0%a6%a8%e0%a6%b6%e0%a6%a8/
0 notes
banglakhobor · 1 year
Text
Moto G14 vs Redmi 12: বাজারে নতুন এল দুই ফোন, জানুন ফিচার্স ও দাম
বহুদিন পর বাজারে সস্তার স্মার্ট ফোন নিয়ে এল মোটোরোলা কোম্পানি। অত্যন্ত কম দামে একটি নতুন জি-সিরিজ স্মার্টফোন বাজারে লঞ্চ করল এই কোম্পানি, যার নাম Moto G14। স্মার্টফোনটি এদেশের বাজারে গত ১ অগস্ট লঞ্চ হয়েছে, তবে ক্রেতারা তা হাতে পাবেন ৮ অগস্ট। মোটোরোলা কোম্পানি জানিয়েছে, তারা ভারতে নতুন বাজেট স্মার্টফোন হিসেবে এই হ্যান্ডসেটটি নিয়ে এসেছে। তবে আগামী ৮ তারিখ পর্যন্ত অপেক্ষা করতেই হচ্ছে নতুন ফোনটি হাতে…
View On WordPress
0 notes
topnews24online · 2 years
Text
ঢাকাসহ ৫ জেলার অবৈধ ইটভাটা ১৪ দিনের মধ্যে উচ্ছেদের নির্দেশ
টপ নিউজ ডেক্স: বায়ু দূষণ নিয়ন্ত্রণে ঢাকাসহ ৫ জেলার সকল অবৈধ ইটভাটা দুই সপ্তাহ অর্থাৎ ১৪ দিনের মধ্যে উচ্ছেদের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। সোমবার এ আদেশ দেন বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি মোহাম্মদ আলীর হাইকোর্ট বেঞ্চ। আদেশে আদালত দুই সপ্তাহের মধ্যে পরিবেশ অধিদপ্তরের ডিজিকে প্রতিবেদন দিতে নির্দেশ দেন ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ ও গাজীপুর জেলায় থাকা অবৈধ ইটভাটা উচ্ছেদ…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
Text
বায়িং হাউজের নিবন্ধন আবেদনের পদ্ধতি, নিবন্ধন সনদ প্রদান, নিবন্ধন স্থগিত, বাতিল ও নবায়ন
Tumblr media
1 note · View note
projapotimusichd · 2 years
Video
youtube
১৪ ফেব্রুয়ারি- নষ্ট ভালোবাসা দিবস নিয়ে একি বললেন তাসলিমা সরকার । 14th Fe...
0 notes
muslimstage1 · 2 years
Video
youtube
অস্থির বাঙ্গালী ,ভালোবাসা দিবস বজলুর রশিদ | ১৪ ফেব্রুয়ারি | 14 February...
0 notes
onenews24bd · 2 years
Text
৬ লাখের ফাইনালের টিকিট ১৪ লাখেও মিলছে না
৬ লাখের ফাইনালের টিকিট ১৪ লাখেও মিলছে না
শেষবার ১৯৮৬ বিশ্বকাপ জিতেছে আর্জেন্টিনা। দীর্ঘ ৩৬ বছর পর আবারও বিশ্বকাপ জয়ের সুযোগ পাচ্ছে দুইবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। এর জন্য আর মাত্র এক ধাপ দূরে আলবিসেলেস্তারা। ফাইনালে তাদের প্রতিপক্ষ ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন ফ্রান্স। দেশের বিশ্বকাপ জয়ের সাক্ষী হতে ইতিমধ্যেই কাতারে এসেছেন ৩০ হাজার আর্জেন্টাইন সমর্থক। ক্রোয়েশিয়াকে হারিয়ে আর্জেন্টিনার ফাইনাল নিশ্চিত হওয়ার পর মধ্যপ্রাচ্যের দেশটিতে আরও অনেক সমর্থক আসা…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
riaantv · 2 years
Text
১৪ গ্রামে পাভেল হত্যা মামলার ৪ আসামি গ্রেপ্তার
১৪ গ্রামে পাভেল হত্যা মামলার ৪ আসামি গ্রেপ্তার
মোহাম্মদ শরিফুল আলম চৌধুরী : কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে কিশোর গ্যাংয়ের হাতে খুন হওয়ায় পাভেল হত্যার মামলার চার আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। রোববার (৪ ডিসেম্বর) ভোরে ঢাকার সূত্রাপুর থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে চৌদ্দগ্রাম থানা পুলিশ। নিহত মাইনুল ইসলাম পাভেল(১৮) উপজেলার গুণবতী ইউনিয়নের ফুলের নাওড়ি গ্রামের প্রবাসী নুরুল ইসলামের ছেলে। গ্রেপ্তাররা হলেন- ফেনী সদর থানার গজারিয়া কান্দি(শর্শদী) গ্রামের ফারুক…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
brazilbanglatv · 5 months
Text
3 notes · View notes
suoxi-hospital · 1 year
Text
Tumblr media
Anti-Aging এবং শরীরকে Detox করতে নিয়মিত পান করুন মরিঙ্গা চা
মরিঙ্গা কি?
আপনি কী জানেন সজনে গাছের বৈজ্ঞানিক নাম মরিঙ্গা ওলেইফে, যা ৩০০ ধরনের রোগের সমাধানে একাই একশো? অসম্ভব ঔষধি গুণে ভরপুর থাকার কারণে মরিঙ্গাকে মিরাকেল ট্রি বলা হয়ে থাকে। পুষ্টি বিজ্ঞানীরা মরিঙ্গাকে পুষ্টির ডিনামাইট তথা ন্যাচারাল মাল্টি-ভিটামিন হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। এই গাছের পাতাকে বলা হয় ‘সুপার ফুড অব নিউট্রিশন’। এটি প্রায় ৩০০ ধরণের রোগের ক্ষেত্রে কার্যকর।
মরিঙ্গা পাতার গুঁড়োর রয়েছে বিশেষ গুণাগুণ। জেনে অবাক হবেন যে, মরিঙ্গার পাতায় রয়েছে কমলার চেয়ে ৭ গুণ বেশি ভিটামিন সি এবং কলার থেকে ১৫ গুণ বেশি পটাসিয়াম রয়েছে, দুধের চেয়েও বেশি ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম ও জিংক রয়েছে। এই মরিঙ্গা পাতাকে শাক হিসেবে খাওয়া হয়। এতে শরীরের শ্রমজনিত ক্লান্তি এবং শরীরের ব্যথা থাকলে তা সহজেই দূর হয়।
মরিঙ্গা (সজিনা) গাছ কি?
সজিনা একটি অতি পরিচিত দামি এবং সুস্বাদু সবজি। সজিনার ইংরেজি নাম Drumstick এবং বৈজ্ঞানিক নাম Moringa Oleifera উৎপত্তিস্থল পাক-ভারত উপমহাদেশ হলেও এ গাছ শীত প্রধান দেশ ব্যতীত সারা পৃথিবীতেই জন্মে।
বারোমাসি সজিনার জাত প্রায় সারা বছরই বার বার ফলন দেয়। গাছে সব সময় ফুল, কচি পড দেখা যায়। আমাদের দেশে ২-৩ প্রকার সজিনা পাওয়া যায়। বসতবাড়ির জন্য সজিনা একটি আদর্শ সবজি গাছ।
মরিঙ্গা গাছের বৈশিষ্ট্য
এটি মূলত দ্রুত বর্ধনশীল গাছ এশিয়ান, যদিও আমরা এটি ক্রান্তীয় অঞ্চলে জুড়ে পাই। ইতিহাস সহ এমন একটি গাছ যা এশিয়ান medicineষধে বহু শতাব্দী ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এটি নির্জন অঞ্চলগুলিকে পুনর্নির্মাণের জন্যও ব্যবহৃত হয়, পরিবেশের সাথে এর উচ্চ অভিযোজন এবং তার দ্রুত বৃদ্ধি দেওয়া
পাতাগুলি এবং বীজ উভয়ই উপকারী, এগুলি আমাদের দেহের উন্নতিতে ব্যবহার করা হয়, কারণ বীজগুলি প্রাকৃতিকভাবে জলকে শুদ্ধ করে যে সিনথেটিক পণ্য ব্যবহারের প্রয়োজন নেই যা আমরা বর্তমানে বাজারে পাই।
এর পাতা ছোট এবং গোলাকার হয়। তারা গঠিত হয় প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, বিটা ক্যারোটিন, পটাসিয়াম, আয়রন, ভিটামিন সি ইত্যাদি
মরিঙ্গা পাতার গুণাগুণ
বিজ্ঞানীরা মনে করেন সজিনার পাতা পুষ্টিগুণের আঁধার। নিরামিষভোগীরা সজিনার পাতা থেকে সবচেয়ে বেশি উপকৃত হতে পারেন। পরিমাণের ভিত্তিতে তুলনা করলে একই ওজনের সজিনা পাতায় কমলা লেবুর ৭ গুণ ভিটামিন-সি, দুধের ৪ গুণ ক্যালসিয়াম এবং দুই গুণ আমিষ, গাজরের ৪ গুণ ভিটামিন-এ, কলার ৩ গুণ পটাশিয়াম বিদ্যমান।
বিজ্ঞানীরা আরও বলেন, সজিনা পাতায় ৪২% আমিষ, ১২৫% ক্যালসিয়াম, ৬১% ম্যাগনোসিয়াম, ৪১% পটাশিয়াম, ৭১% লৌহ, ২৭২% ভিটামিন-এ এবং ২২% ভিটামিন-সি সহ দেহের আবশ্যকীয় বহু পুষ্টি উপাদান থাকে। এক টেবিল চামচ শুকনা সজিনা পাতার গুঁড়া থেকে ১-২ বছর বয়সী শিশুদের অত্যবশ্যকীয় ১৪% আমিষ, ৪০% ক্যালসিয়াম ও ২৩% লৌহ  ও ভিটামিন-এ সরবরাহ হয়ে থাকে।
দৈনিক ৬ চামচ সজনে পাতার গুঁড়া একটি গর্ভবর্তী বা স্তন্যদাত্রী মায়ের চাহিদার সবটুকু ক্যালসিয়াম ও আয়রন সরবরাহ করতে সক্ষম।
সজনে-চায়ের উপকারিতাঃ
● সজনে পাতায় দুধের চেয়ে প্রায় চার গুণ বেশি ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। তাই এটি হাড় ও দাঁতের সুস্থতার জন্য উপকারী।
● প্রতি ১০০ গ্রাম সজনে পাতায় একটি কমলার চেয়ে প্রায় সাত গুণ বেশি ভিটামিন সি থাকে। তাই এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং ইনফেকশন কমাতে সাহায্য করে।
● সজনে পাতার অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল কার্যকারিতা থাকায় এটি লিভার ও কিডনি সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
● এ পাতায় প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে। তাই সজনে-চা পান করা হলে তা রক্তশূন্যতা দূর করতে সাহায্য করে।
● মানুষের শরীরে খাদ্যের মাধ্যমে যে অ্যা���িনো অ্যাসিডগুলো সরবরাহ করতে হয়, তার প্রায় সব কটিই আছে সজনে পাতায়।
● সজনেপাতা অ্যান্টি–অক্সিডেন্টে ভরপুর। তাই এটি পুরুষের যৌনক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
● সজনে পাতায় প্রচুর ফাইবার থাকে এবং এতে ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড থাকে, যা স্বাভাবিকভাবে ওজন কমাতে ও শরীরে জমে থাকা চর্বি কমাতে সাহায্য করে। তাই ওজন কমানোর জন্য সজনে-চা খুব উপকারী ভূমিকা পালন করে।
● সজনে পাতায় আইসো থায়োসায়ানেট থাকে। ফলে নিয়মিত সজনে পাতা খাওয়া হলে তা রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমায় এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। তাই ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সজনেপাতার চা বেশ উপকারী।
● গর্ভবতী ও প্রসূতিদের জন্য সজনেপাতা খুবই উপকারী। এটি গর্ভকালীন অসুস্থতা, যেমন মাথা ঘোরানো ,বমি বমি ভাব ,খাবারে অরুচি প্রভৃতি সমস্যা কমাতে সাহায্য করে। এ ছাড়া নিয়মিত সজনে–চা খাওয়া হলে তা মায়ের দুধ উৎপাদন বাড়াতে সাহায্য করে।
● সজনে পাতায় বায়োটিন, ভিটামিন বি সিক্স, ফলিক অ্যাসিড, ভিটামিন ই ও ভিটামিন এ থাকে, যা চুল পড়া বন্ধ করে। এ ছাড়া এটি চুলের গোড়া মজবুত করে এবং চুলকে প্রাণবন্ত ও স্বাস্থ্যোজ্জ্বল হতে সাহায্য করে।
● সজনে পাতায় ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম, ভিটামিন ই ইত্যাদি থাকে, যা উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। ফলে হৃদ্রোগ, স্ট্রোক ও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমে। এ ছাড়া এতে ভিটামিন সি থাকে, যা নাইট্রিক অক্সাইড উৎপাদনে সাহায্য করে। এই নাইট্রিক অক্সাইড রক্তনালির কার্যক্ষমতা সঠিক রাখে। ফলে রক্তচাপ স্বাভাবিক থাকে।
সজনে | সাজনা | সজিনা | মরিঙ্গা পাতার উপকারিতা, গুনাগুণ ও ব্যবহার বলে শেষ করা যাবেনা। উপরোক্ত আর্টিকেল এ সাজনা পাতার উপকারিতা, গুনাগুণ ও ব্যবহার বিশদ আলোচিত হলো। তাছাড়া সাজনা পাতার পাঊডার, গুড়া খাওয়ার নিয়ম, ত্বকে সাজনা পাতার ব্যবহার ও উপকারিতা, সাজনা পাতার চা ও এর উপকারিতা বর্ণনা করা হলো। স্থান কাল পাত্র ভেদে সামগ্রিক বিবেচনায় – সাজনা গাছের পাতা, ফুল, ফল, ছাল ইত্যাদির যথাযথ ও পরিমিত ব্যবহার মানুষের জীবনে বহুবিধ কল্যাণ বয়ে আনতে পারে।
5 notes · View notes
mhcabir · 1 year
Video
youtube
The Impact of Artificial Intelligence on Digital Marketing in Bangla | A...
ইন্টারন্যাশনাল ডেটা কর্পোরেশন (আইডিসি) 2021 সালে পূর্বাভাস দিয়েছে যে, কোম্পানিগুলি অর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা এআই মার্কেটিং-এ - প্রায় 342 বিলিয়ন ডলার ব্যয় করবে।স্পেন্ডেক্স এর তথ্য মতে যেসকল কম্পানি ‍এআই এর মাধ্যমে মার্কেটিং করে তারা অন্যদের থেকে সাকসেস রেইট ১৭১ পার্সেন্ট এগিয়ে আছে। 84% মার্কেটাররা বিশ্বাস করেন যে AI ব্যবহার করে রিয়েল টাইমে মার্কেটিং ফাংশন উন্নত করা যায়।সিম্পলিলার্ণ এর তথ্যমতে ২০২৫ সাল নাগাদ অর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর বিশ্বব্যাপি মার্কেট ১৯০.৬১ বিলিয়ন ডলারে পৌছাবে এবং এটির annual growth rate হবে 36.62 percent.2030 সালের মধ্যে, অর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিশ্বের জিডিপিতে 15.7 ট্রিলিয়ন ডলার যোগ করবে, যেটি বৈশ্বিক জিডিপির ১৪ শতাংশ। Forecasts এর তথ্যমতে সারাবিশ্বে ২০২৪ সালের মধ্যে AI ভিত্তিক ভয়ের এ্যাসিস্ট্যান্ট এর সংখ্যা ৮.৪ বিলিয়নে পৌছাবে। MIT থেকে অর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর একটি পরিসংখ্যান দেখায় যে 75 শতাংশ শীর্ষ কর্মকর্তারা বিশ্বাস করেন যে AI তাদের প্রতিষ্ঠানকে বৃদ্ধি পেতে এবং একটি প্রতিযোগিতামূলক বাজারে সাফল্য অর্জন করতে সহযোগিতা করছে।TechJury article এর তথ্যমতে 35% কোম্পানি বর্তমানে AI ব্যবহার করছে এবং 42% কোম্পানি ভবিষ্যতে এর বাস্তবায়নের জন্য AI নিয়ে কাজ করছে। ৯১.৫ শতাংশ লিডিং কম্পানিগুলো AI এর উপর জোর দিচ্ছে। শুধু তাই নয় গ্রাহকদের কাছ থেকে আগের চেয়ে ২৫ পার্সেন্ট বেশি সন্তুষ্টি অর্জিত হয় AI ব্যবহারের ফলে। Comptia এর তথ্যমতে ৯৭ শতাংশ মোবাইলে AI ভয়েস এ্যাসিস্ট্যান্স ব্যবহৃত হয়ে থাকে। 4 বিলিয়নেরও বেশি ডিভাইসে ইতিমধ্যে AI-চালিত ভয়েস এ্যাসিস্ট্যান্ট কাজ করে40% লোক প্রতিদিন অন্তত একবার ভয়েস অনুসন্ধান ফাংশন ব্যবহার করে থাকে। AI টেকনোলজি, রিপ্লেসমেন্টের প্রত্যাশার চেয়েও 12 মিলিয়ন বেশি চাকরি তৈরি করবে বলে আশা করা হচ্ছে । শুধু তাই নয়, 2025 সালের মধ্যে AI প্রযুক্তি উন্নয়ন এবং ডেপোলাপমেন্টের জন্য বিশ্বব্যপি 97 মিলিয়ন বিশেষজ্ঞ প্রয়োজন। সেক্টরভিত্তিক এআই বিশেষজ্ঞ প্রয়োজনীয়তার হারঃTechnology: 17%Financial Services: 15%Healthcare: 9%Education: 8%Government/Public Sector: 6%Telecomm: 5%Manufacturing 4%Retail: 4%Media: 3%Energy: 3%Defense/Security: 3%Other: 22%Assalamu Alykum…আশাকরি আপনারা সবাই ভাল আছেন। আমি Mozammel Hoque Chowdhury। A Google Certified Digital Marketing Expert.সবাইকে আমাদের Facebook Page এ আবারও স্বাগতম, যেখানে আমরা ডিজিটাল মার্কেটিং বিশ্বের সাম্প্রতিক ট্রেন্ড এবং আপডেট নিয়ে আলোচনা করি। আজকের বিষয় হল  - ডিজিটাল মার্কেটিং এ অর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর প্রভাব এবং গুরুত্ব। অর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স, বা AI, সর্বত্র ডিজিটাল মার্কেটারদের জন্য গেম চেইঞ্জিং একটি বিষয়। চ্যাটবট থেকে শুরু করে পারসোনলাইজড এড পর্যন্ত, AI আমাদের টার্গেট অডিয়েন্সের কাছে পৌঁছানোর এবং তাদের সাথে যুক্ত হওয়ার উপায়ে বিপ্লব ঘটাচ্ছে।AI ডিজিটাল মার্কেটিং রূপান্তরিত করার উপায়গুলিকে দেখে নেওয়া যাক:পারসোনালাইজড কন্টেন্ট: এআই অ্যালগরিদমগুলি ব্যবহারকারীর আচরণ থেকে ডেটা বিশ্লেষণ করতে পারে এবং পারসোনালাইজড কন্টেন্ট তৈরি করতে পারে, যার ফলে গ্রাহকের সাথে আপনার engagement and conversions বৃদ্ধি পায়।চ্যাটবট: এআই-চালিত চ্যাটবটগুলি মানুষের হস্তক্ষেপের প্রয়োজন ছাড়াই তাত্ক্ষণিক গ্রাহক সহায়তার পাশাপাশি 24/7 সাপোর্ট প্রদান করতে পারে।Predictive বিশ্লেষণ: এআই ডেটা বিশ্লেষণ করতে পারে এবং গ্রাহকদের আচরণের পূর্বাভাস দিতে পারে, মার্কেটারদের আরও সচেতন সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করে।ভয়েস অনুসন্ধান: সিরি এবং অ্যালেক্সার মতো ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্টের উত্থানের সাথে, AI ভয়ে�� সার্চের জন্য কন্টেন্টকে অপ্টিমাইজ করার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।বিজ্ঞাপন টার্গেটিং: এআই অ্যালগরিদমগুলি ব্যবহারকারীর ডেটা বিশ্লেষণ করতে পারে এমন highly targeted বিজ্ঞাপনগুলি সরবরাহ করতে পারে যার ফলে বিক্রি বৃদ্ধি হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেরে যায়।অটোমেশন: AI রুটিন কাজগুলিকে স্বয়ংক্রিয় করতে পারে, High level strategy এবং সৃজনশীলতার উপর ফোকাস করার জন্য মার্কেটারদের মুক্ত করে অটোমেশন সিস্টেম চালুকরে।অবশেষে বলতে চাই….ডিজিটাল মার্কেটিং-এ AI-এর প্রভাব অপরিসীম এবং সুদূরপ্রসারী। ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতার উন্নতি থেকে শুরু করে ROI বাড়ানো পর্যন্ত, AI আমরা যেভাবে ব্যবসা করি তা পরিবর্তন করছে। ডিজিটাল মার্কেটার হিসাবে, বক্ররেখা থেকে এগিয়ে থাকার জন্য এবং আমাদের ক্লায়েন্টদের ফলাফল সরবরাহ করার জন্য এই পরিবর্তনগুলিতে অবগত থাকা এবং মানিয়ে নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
7 notes · View notes
sellstiger · 1 year
Video
youtube
যে ১৪ কারণে শসা খাবেন #cucumber review by Arman hoss
3 notes · View notes
onusondhanbarta · 2 years
Text
3 notes · View notes
word-child · 2 years
Text
বুধবার, ৩০ নভেম্বর ২০২২
প্রতিদিন বিকালের সময়টাতে হলে সবজি বিক্রেতা মেয়েগুলো আসে। রুমে রুমে নক দেয় আর বলে, "আপু, সবজি নিবেন, আপু, সবজি নিবেন?" উত্তর দেই, না লাগবে না। আমি রান্নাবান্না করি না, তাই এসব কেনার প্রয়োজনও নাই। কিন্ত মেয়েগুলোর জন্য খুব খারাপ লাগে। তারা প্রতিদিন এভাবে হলটাতে চক্কর লাগায়ে আর তাদের হতাশ করে ফিরায়ে দেই। যদিও তাদের কাস্টমার আছে, তাও এই ভাবনাটা আসে।
আমার রুমমেট জয়া, অতি দয়াবতী, দরদী। মেয়েগুলোকে ওষুধ কেনার টাকা, পাঁচটা খাতা, পাঁচটা কলম দিছিলো একবার। ওরা খুব মনে রাখছে জয়াকে আর গণ্যমান্যও করে, খোঁজ নেয় যে তাদের জয়া আপু আছে কিনা, বাসার থেকে আসছে কিনা এসব।
এ সপ্তাহে আমার রুমে দুইজন নতুন অতিথি আসছে। কেয়া দুইটা মাছ কিনছে আর একটা ছোট্ট গোল একুরিয়াম। একজনের নাম খেজুর, নিয়ন রঙের, ও প্রথমে আসছে। আরেকটা গতদিন আনছে, কারণ খেজুর খুব একা ফিল করতেছিল। ওর নাম আমি রাখছি, সুজি, সিলভার ব্লু রঙের। সুজি কেয়ার খুব পছন্দ, ঐটা ভেবে নাম দেয়া। সুজিটা সাইজে খেজুরে�� থেকে বড়। ও একটুও নড়ে-চড়ে না। একদম শান্ত আর এখনো মানায় নিতে পারতেছে না। খাবার দিলে খেজুর টুব করে তিড়িং-বিড়িং করে খেয়ে ফেলে। আর সুজিটা খাবার খাওয়া জিনিসটাই বুঝে উঠতে পারতেছে না, একদম চুপচাপ। শুরুতে খেজুরও এরকম ছিল। কেয়া একে দেখে বলতেছে, "সুজি সাইজে বড়, কিন্তু কিছু বুঝে না, বড়রা যেরকম গাধা হয়, সেরকম হইছে একদম।"
আমার বারান্দার সামনে যে দুইটা পুকুর আছে, তার মধ্যে বা পাশের টাতে আগে ধান চাষ করতো। পুকুরটা খুব পরিষ্কারই ছিল। চিকচিক করতো। আর এখন ইদানিং খুবই ময়লা হয়ে থাকে। দেখতে ভাল্লাগে না। শাপলা, পদ্ম এগুলোও আর ফুটতেছে না। কে যে এইভাবে ময়লা করতেছে, কে জানে!
সাকিব স্যার সেদিন উনার শেষ ক্লাস নেয় এই সেমিস্টারের। সবাইকে চা-বিস্কুট খাওয়ায়, আড্ডা হয়, ছবি তোলা হয় গ্যারেজের দিকে। স্যারের বিষয়বস্তু হলো ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে, কার কার জীবনে মানুষ আছে। সিলেক্টিভভাবে ধরতেছিল। এরপর কেউ একজন স্যারের জীবনে কেউ আছে কিনা জিজ্ঞেস করে।
স্যার তার কাহিনী বলে। তার স্কুল আর ইউনিভার্সিটি লাইফ তেমন একটা মজার ছিল না। কিন্তু কলেজ লাইফটা তিনি আবার ফেরত পেতে চান। কারণ তখনই মেয়েটার সাথে তার পরিচয় হয়। মেয়েটা আরেক ইউনিয়ন থেকে কলেজে আসতো। একদিন হঠাৎ স্যারকে জিজ্ঞেস করে, "তোমার নাম কি?" স্যার তো থতমত, এমন সুন্দর একটা মেয়ে এভাবে জিজ্ঞেস করবে উনি ভাবেন ই নাই। স্যারের ও তাকে ভালো লেগে যায় মনে মনে। আর মেয়েটাও মনে মনে পছন্দ করে। তবে একসময় মেয়েটা হারায় যায়, তার বিয়ে হয়ে যায়। দুইজন দুইজনকে আর বলতে পারে নাই যে ভালোবাসে। স্যার বলে, "ওর মত মেয়ে আমি আর দেখি নাই। ও সবথেকে আলাদা ছিল, অন্যরকম ছিল আমার চোখে, ওর মত কেউ হবেও না, আর ওর মত কাওকে এমনভাবে দেখতেও পারবো না।" মেয়েটার বিয়ে-বাচ্চা সব হয়ে গেছে। তবুও স্যারের মনে মেয়েটা রয়ে গেছে। এই কথাটা আসলেই সলিড যে, ছেলেরা তাদের প্রথম ভালো লাগা/প্রেম এসব কখনোই ভুলতে পারে না।
এসব শুনতে ভালোও লাগছে আবার খুব খারাপও লাগছে। প্রেম-ঘটিত আর কোন কিছুই আমার মন টানে না। কারণ এসব আমার সাথে কখনোই ঘটবে না। আমি কখনোই কারো প্রেমিকা হতে পারবো না, আমার সেই গুণ নাই। হবেও না।
তাসনিম ওইদিন রাতে বড়ি দিয়ে শিং মাছ রান্না করলো। বড়ি আমার খুবই ভালো লাগে। খেতে বেশ মজা হয়েছিল।
এ সপ্তাহে ডাইনিং এ টোকেন সিস্টেম চালু করছে। ২১ টা মেয়ে টাকা ঠিকমত দেয় না আর ১৪-১৫ ব্যাচের কাছ থেকেই ৭৫ হাজার টাকা ডাইনিং মামা পাবেন। তাই তিনি একপ্রকার বাধ্য হয়ে এটা চালু করলেন। আমি আমারটা খাতায় লিখে রাখি, মাস শেষে দিয়ে দেই। ঝামেলাবিহীন।
ঐদিকে নোমান সব কনটেস্টে পার্টিসিপেট করে, রেটিং প্লাসও হয়। তাও কুবরার কাছে মারাটা খায়। মেয়েটা ডিভ ২ কনটেস্ট করে নোমানের থেকে বেশি রেটিং পেয়ে প্রত্যেকবার তাকে টপকায়ে টপ লিস্টে উঠে যায় কেমনে কেমনে জানি। সামনে ওর চুয়েটে কনটেস্ট আছে। এখন নোমান বাসায় গেছে। ও বাসায় গেলে আমি প্রত্যেকবার কিভাবে যেন বুঝে যাই। এটা আমার অলৌকিক ক্ষমতা মনে হয়।
সবার কথাই বললাম। এবার আমার কথা। বাম কানটা নিয়ে খুবই কনফিউশনে আছি। এটার ভিতর আসলেই কিছু ঢুকায়ে ফেলছি কিনা কিছুই বুঝতেছি না। ডিসেম্বর দশের আগেই বাসায় যাওয়া পড়তে পারে, তখন আবার ডাক্তার দেখানো যাবে। আর এমনিতে আরো অলস হচ্ছি দিন দিন। কাপড় ধোঁয়া বাকি, পড়া বাকি, সিপি শেখা বাকি।
সবই বাকি।
এই যা! চড়ুইভাতির কথা লিখতে খেয়ালই ছিল না। জুনিয়ররা খুব সুন্দর আয়োজন করছিলো। আমি অনেকদিন এসব টাইপ খাবার-দাবার খাই না দেখেই যাওয়া। আর চড়ুইভাতির খাবার খুব মজা হয়। যদিও এদেরটা এভারেজ লাগছে। আইটেম ছিল, সাদা ভাত, টমেটোর চাটনি, আলুর ভর্তা, বেগুন ভর্তা, মুরগির ঝাল ফ্রাই, ঘন ডাল মুরগির ঘিলা-কলিজা দিয়ে আর জিরো কোকাকোলা।
শেষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানটা মাঠেই করতে চাচ্ছিলো, কিন্তু পাশে ফুটবল ম্যাচের জন্য মন্দিরের পাশে যাওয়ার পরামর্শ দেন টিচাররা। মাঠে, খোলা আকাশের নিচে বসে বসে মানুষগুলোর কথা শুনতেছিলাম আর তাদের কর্মকাণ্ড দেখতেছিলাম। ভালোই গান-কবিতা-ছবি তোলা হলো। আমার ছবি মোটামোটি সুন্দরই আসছে।
ভাবতেছি, এমন গেট টুগেদার হলে কখনো মিস দিব না। আসলেই অনেক ভালো লাগে যেতে। তখন নিজের অকওয়ার্ডনেস, ইন্ট্রোভার্টনেস কেটে যায় একটু।
আর আপুরা আমাকে বলছে, আমি নাকি অনেক কিছু করতে পারি, অনেক কিছু জানি, টেকনিক্যাল কাজ ভালো পারি আর একটা আপু বলছে, আমি নাকি "ছুপা রুস্ত।"
নাহ, ভালোই লাগছে, একদিনের জন্য এসব প্রশংসা পেয়ে।
2 notes · View notes
husnibagh · 2 years
Text
এই শীতে ত্বকের যত্নে শাম’উন নাহল.
আপনি নিয়েছেন তো?????
ত্বককে করবে শতভাগ উজ্জল ও মোলায়েম ও মসৃন. শীত অনুভব হবে না মোটেই..
মিস যেন না হয়.. বিগ সেল. স্টক আউট হওয়ার আগেই আপনারটি লুফে নিন খুব দ্রুত!!
📣ত্বকের যত্নে শামউন নাহল এর উপকারবিধি ⁉
১। ত্বকের যত্নে ব্যবহার করুন এন্টি এজিং ক্রিম "" শাম'উন নাহল ""
২. সকল প্রকার ত্বকে ব্যবহারোপযোগী
৩. তৈলাক্ত ত্বকে ভাব দূর করে
৪. রুক্ষ শুষ্ক ত্বকে কোমলতা নিয়ে আসে
৫. ত্বককে করে তোলে ��সৃণ, স্বাস্থ্যোজ্জ্বল ও প্রাণবন্ত
৬. প্রাকৃতিকভাবে ত্বকের আদ্রতা বজায় রাখে
৭. ত্বকে বয়সের ভাঁজ পড়া থেকে রক্ষা করে
৮. ঠোঁট ও ত্বক ফেটে যাওয়া থেকে রক্ষা করে
৯. ত্বকের কোমলতা বৃদ্ধি করে
১০. ত্বকের সৌন্দর্য বাড়ায়
১১. ত্বকের ফাঙ্গাসজাতীয় রোগ প্রতিরোধ করে
১২. ত্বকের কোষকে শক্তিশালী করার মাধ্যমে ত্বক সুস্থ্য ও সুন্দর করে
১৩. চখের নিচের কালো দাগ দূর করে
১৪. মৌমাছির শরীর নিঃসৃত মোমে ভিটামিন এ থাকায় সেটি ফাটলের স্থানে কোলাজেন
উৎপাদন বৃদ্ধিতে সহায়তা করে এবং ফাটলকে উল্লেখযোগ্য পরিমানে হ্রাস করে।"
✅ত্বকের যত্নে সুন্নতী প্রসাধনী শাম'উন নাহল পাওয়া যাচ্ছে আন্তর্জাতিক সুন্নত মুবারক প্রচার কেন্দ্রে।
অর্ডার করতে কল করুন,
☎️+8801782 255 244
ফেসবুকে পেজে অর্ডার করতে ইনবক্সে টেক্সট করুন।
অথবা
🌐 আজই কিনুন : https://sunnat.info/shamun-nahal
#antiaging #skin #skincare #skincareph #buityproduct #nahol
বিস্তারিত দেখুনঃ-
Hanif
sm40.com
# 12_Shareef
# Sunnat.info
# 90days_mahfil
Tumblr media
2 notes · View notes
sozibhassan · 2 years
Text
বউয়ের বান্ধবী এবং বাসার কাজের মেয়ে কে একসাথে ..
বউ সবে মাত্র ইন্টার পাশ করেছে। বিয়রে পর আমার বউ কে ঢাকানিয়েএসেছি। আমি একটা ছোট সরকারি চাকরি করছি।আমার জবটা হচ্ছে টুরিং জব। এইজন্য মাসে ৬/৭ দিনঢাকারবাহিরে থাকতে হয়। এই কারনে একটি কাজের মেয়ে রাখা হয়েছে। বাসায় কেবল একটি কাজের মেয়ে। বয়স ১৪/১৫হবে।
কাজের মেয়েটির নাম শাহানা। আমার শ্বশুড় বাড়ি থেকে ওকে আনা। আবার ও আমার দুর সম্পর্কেরখালাতশালি। সে কারনে সে আমাকে দুলাভাই ডাকে। দেখতে শুনতে ভালই, শরিরের গঠন সুন্দর, ব্রেস্ট বেশ বড় বড়আরসব সময় পরিস্কার পরিচ্ছন্ন থাকে।
আমার বউ এর পুরোন ছালোয়ার কামিজ গুলো ওই পড়ে বলে ওকে আরো বেশি সুন্দর লাগে।
আমি কখনো শাহানার প্রতি খারাপ নজর দেইনি। নতুন বিয়ে করেছি, ৬/৭ মাস হয়েছে। বউ এর কাছেফেইথথাকবার চেষ্টা করেছি। বাসার ভেতর যুবতি মেয়ে। তারপরও আমার বউ আমাকে দারুন বিশ্বাষ করতো। আমিতারবিশ্বাষ রাখার চেষ্টা করেছি।
বাসায় একটি মাত্র রুম, শাহানা প্রথম প্রথম রান্না ঘরে ঘুমাত। আমার প্রতি তার অগাধ বিশ্বাষের কারনে আমারবউশাহানা কে আমাদের রুমে আলনার আড়ালে শুতে দেয়। একটা বেপারে আমার বউ ওকে ফ্রী করে ফেলছিল, তাহলআমরা স্বামী-স্ত্রী যখন বিছানায় একসাথে শুয়ে থাকতাম বা চোদাচুদি করতাম তখন মাঝে মাঝে ও রুমের ভেতরদিয়েচলাচল করত, কেউ কিছু মনে করতাম না। Moheni biswas
আমাদের রুমে ঘুমানোর পরেও শাহানার প্রতি আমি দৃষ্টি দিতাম না, ভাবতাম আমার বউ ওর চেয়ে অনেক সুন্দরি, আমার সকল ডিমান আমার বউ ই তো পুরন করছে। তাতে আমার উপর বউ এর বিশ্বাষ আরো বেড়ে যায়।
চোদাচুদি করতাম যা শাহানা প্রায়ই দেখতে পেত। এতে আমার বউওশাহানা দুজনেই মনে কিছু করত না! আমিও মজা পেতাম। দিনে দিনে বেপারটা ডাল ভাতের মত হয়ে গেল।
আমার বউ এর একটি ক্লোজ বন্ধবি ছিল, নাম সীমা। বিয়ের দিন ওকে আমি দেখেছিলাম। দেখতে শ্যামলা বর্নের, কিন্ত অসম্ভব সেক্সি। বউ এর কাছে শুনেছি ওর নাকি চরিত্র ভাল না, বেশ কয়েক জনের কাছে নাকি চোদাখেয়েছে।চোদার ব্যাপারে নাকি আমার বউকে নাকি পটাতে চেয়েছিল। কিন্তু আমার বউ পথে পা দেয়নি। বিয়ের দিন এবং বিয়ের পরে শ্বশুর বাড়িতে সীমাকে বেশ কয়েকবার দেখেছি আর কথা বলেছি, মনে হয়েছে ওর ভেতরে সত্যিই একটিকাম ভাব আছে।
একদিন সীমা ঢাকাতে ওর বড় বোনের বাসায় বেড়াতে আসল। ঢকায় থাকবে বেশ কয়েকদিন। আমাদেরবাসায়ওনাকি দুই তিন দিনের জন্য বড়াতে আসবে। আমার অফিস ট্যুরের প্রোগ্রাম পড়ল। পটুয়াখালীতে যেতে হবে৬/৭দিনের জন্য। যেদিন আমি ট্যুরে যাব সেইদিন সীমা আমার বাসায় এল। আমি ব্যাগ ট্যাগ নিয়ে সোজা অফিসেচলেগেলাম পরে পটুয়াখালীতে।
অফিসে গিয়ে শুনলাম, ট্যুর প্রোগ্রাম বাতিল। ট্যুরে যাওয়া হল না। সন্ধযায় বাসায় চলে এলাম। বাসায় আমাকেদেখেআমার বউ তো অবাক। বললাম ট্যুর বাতিল হয়েছে। আমার বউ আর সীমা খুবই খুশি হল, বলল আমরা সবাই মিলে মজা করতে পারব। ,
Moheni Biswas#রাতে খাওয়া দাওয়া করে আমরা গল্প করতে শুরু করলাম। আমার বউএর অনুপস্থিতিতে সীমা আমাকে একবার বলল, আপনি খুবই হ্যান্ডসম। উত্তরে আমিও বললাম তুমিও অনেক কিউট আর সেক্সি। সীমা মুচকি হেসে বলল, তাইনাকি? আমিঃ হ্যাঁ।
রাতে আমাকে খাটে শুতে হল। সীমা আর আমার বউ শুয়ে পড়ল নিচে তোশক পেতে। আমার বউ ম্যাক্সি আরসীমাসালোয়ার কামিজ পড়েছে। দুই বান্ধবি গল্প করছিল এইভাবেঃ …
সীমাঃ তোদের অসুবিধা করলাম।
বউঃ কিসের অসুবিধা?
সীমাঃ তোকে নিচে শুতে হল।
বউঃ আমার ভালই লাগছে।
সীমাঃ (আস্তে করে) যদি তোদের করতে ইচ্ছে করে?
বউঃ করব।
সীমাঃ আমি দেখে ফেললে?
বউঃ দেখলে দেখবি।
সীমাঃ শাহানার জন্য তোদের অসুবিধা হয় না?
বউঃ না।
সীমাঃ শাহানা কি দেখেছে কখনো?
বউঃ অনেক দেখেছে। এখনতো শাহানার সামনে করি। ওকে দেখিয়ে দেখিয়ে করতে আলাদা মজা আছে।
সীমাঃ তোর জামাই শাহানাকে কি কিছু করে?
বউঃ ও খুব ভালো। এগুলো কিছু করে না, কোন আকর্ষন নেই।
সীমাঃ ও! আচ্ছা!
সীমা আর আমার বউ মনে করেছে আমি ঘুমিয়ে গেছি। কিন্তু আমি চুপ করে শুনছি ওদের কথাবার্তা।
বউঃ তোদের সেই খালেদ ভাইয়ার খবর কি?
সীমাঃ এখন আমি আর ধরা দেই না, ভেবেছে আমি ওকে বিয়ে করব।
বউঃ বিয়ে করবিনা?
সীমাঃ না।
বউঃ তুই কি এসব আনন্দের জন্য করিস?
সীমাঃ হ্যা।
কতক্ষন ওরা চুপ হয়ে থাকল। তারপর সীমা বলতে লাগল …
সীমাঃ তোর কি ভাইয়ের কাছে যেতে ইচ্ছা করছে?
বউঃ কিছু কিছু
সীমাঃ যা
বউঃ তুই যে জেগে?
সীমাঃ কিছুই হবে না।
সীমা আমার বউকে খাটের উপর আমার কাছে পাঠিয়ে দিল। আমার বউ আমার পাশে শুয়ে আমাকে জাগাবারচেষ্টাকরল। আমি সারা দিলাম। আমার বউকে জড়িয়ে ধরলাম। ম্যাক্সি উপরের দিকে টেনে ভোদায় হাত দিলাম।আমারবউএর ভোদা আংগুলি করলাম। ভোদার লিপস এ চিমটি কাটলাম। ম্যাক্সি পুরুটাই খুলে ফেললাম। আমার ধনখাড়াহয়ে গেল।
বেশি দেরি না করে বউএর ভোদার ভেতর আমার ধন ঢুকালাম। খুব জোরে ঠাপ দিতে লাগলাম। বউউঃআহঃ … শব্দ করতে লাগল। দেখলাম সীমা নড়াচড়া করছে। আমি আরো জোরে ঠাপাতে লগলাম। বউ তাতেতারশব্দ করা বাড়িয়ে দিল। এতে সীমার নড়াচড়াও বেড়ে গেল। সম্ভবত সীমার সেক্স উঠেছ।
এবার বউএর দুইপা উপরের দিকে তুলে ধন খেচতে লাগলাম। সীমাকে খুব লাগাতে ইচ্ছা করল। সিমার কথা মনেকরেবউএর ভোদা আরো বেশি করে মারলাম। দেখলাম ভোদার মধ্যে ছির ছির করে মাল বের হচ্ছে। আমার বউ আস্তে আস্তে যেয়ে সীমার পাশে শুয়ে পড়ল। Moheni biswas সকালে আমার আগে ঘুম ভেংগে গেল। দেখলাম আমার বউ আর সীমা এখনো ঘুমাচ্ছে। শাহানা রান্না ঘরেনাস্তাবানাচ্ছে। সীমা চিত হয়ে শুয়ে আছে। বুকে কোন উর্না নাই। দুধগুলো বেশ বড় বড়। কামিজের উপরের ফাকদিয়েদুধের উপরের অংশ দেখ যাচ্ছে।
বাথরুমে চলে গেলাম আমি। গোসল করে এসে দেখি আমার বউ এবং সীমা ঘুম থেকে উঠে পরেছে। আমার বউবাথরুমএ চলে গেল।
সীমাকে বললাম কেমন ঘুম হল আপনার?
সীমাঃ ভাল না।
আমিঃ কেন?
সীমাঃ আপনারা ঘুমাতে দিয়েছেন?
আমিঃ বুঝলাম না।
সীমাঃ আমি সব জানি, সব দেখেছি।
আমিঃ আপনার কি ইচ্ছে করছিল?
সীমাঃ ইচ্ছে করলেই কি আপনাকে পাব?
আমিঃ ইচ্ছে করেই দেখেন না?
সীমাঃ ঠিক আছে আমি ইচ্ছে করলাম।
আমিঃ আজ রাতে হবে নাকি?
সীমাঃ ঠিক আছে।
আজকে ছুটির দিন ছিল। দুপুর পর্যন্ত বেশ গল্প করলাম আমরা। ৩ টার সময় সিনেমা দেখতে গেলাম আমরা।বাংলাসিনেমা। অন্ধকার হলের মধ্যে অনেকবার সীমার দুধ টিপেছি, বেশ আনন্দ করে বাসায় ফিরলাম।
রাতে আমার বউ আর সীমা নিচেই শুল। আমি খাটের উপর শুলাম। কতক্ষন আমার তিন জন আলাপ গল্পকরলাম।একটু পরে আমি ঘুমের ভান করে ঘুমিয়ে থাকলাম। আমার বউ আমাকে ডাকার চেস্টা করল আমি সাড়াদিলাম না।
আমার বউ সীমাকে বলল ও ঘুমিয়ে গেছ।
সীমাঃ কাল করেছ, আজ সারাদিন বেচারা আমাদের নিয়ে ঘুরে বেরিয়েছে, ঘুমাবে না?
বউঃ আমার ও ঘুম পাচ্ছে, ঘুমিয়ে যাব।
সীমাঃ কেন? আজ করবি না?
বউঃ না।
কিছুক্ষন পর দেখালাম, আমার বউ সত্যি ঘুমিয়ে গেছে। আরও এক দেড় ঘন্টা চলে যাবার পর আমার বউ যখনগভীরঘুমে তখন সীমা এসে আমার শরীর স্পর্শ করতে লাগল। আমি আস্তে করে সীমাকে আমার পাশে শুইয়ে নিলাম।রুম এআধো আধো অন্ধকার। কথাও বলা যাচ্ছে না, যদি বউ জেগে যায়।
প্রথমেই আমি সীমার ব্রেস্ট এ হাত দিলাম। হাতের মুঠোয় দুধ চেপে ধরে টিপতে লাগলাম। কামিজ পুরুটা খুললামনা।উপরের দিকে টেনে দিয়ে নিচ দিয়ে হাত দিয়ে আবার দুধ টিপলাম। খুবই ভাল লাগছিল সীমার দুধ টিপতে। গালেচুমুখেলাম, ঠোটে চুমু খেলাম, নিপল মুখে নিয়ে চুষলাম। সীমা নিজেউ আমার পেনিস ধরল আর মেসেজ করতেলাগল।সীমার পাজামার ফিতে খুলে পাজামাটা নিচের দিকে নামিয়ে দিলাম। ভোদায় হাত দিলাম, দেখলাম ভিজেগেছে। আঙ্গুলদিয়ে ওর ভোদা লিকিং করলাম, ভেতরটা অনেক পিচ্ছিল। আমি দেরি না করে আমার ধন ঢুকিয়ে দিলামওর ভোদারভেতর। আস্তে আস্তে ঠাপ দিতে লাগলাম।আমি অনেকক্ষন ধরে উত্তেজিত ছিলাম তাই বেশি সময় মালধরে রাখতেপারলাম না। ওর ভোদার মধ্যেই মাল আউট করতে থাকলম। হঠাৎ দেখলম শাহানা উঠে বাথরুমেযাচ্ছে, শাহানাসব দেখে ফেলল। যাই হোক সীমা আমার বউ এর কাছে আস্তে করে গিয়ে শুয়ে পড়ল।
সকালে আমি ঘুম থেকে আগে আগে উঠে রান্না ঘরে গেলাম, শাহানা নাশ্তা বানাচ্ছে। শাহানাকে বললাম কাল রাতেকিছুদেখেছিস?
শাহানাঃ দেখেছি।
আমিঃ কি দেখেছিস?
শাহানাঃ সীমা আপার সাথে আপনি করছেন।
আমিঃ তোর আপাকে বলিস না, কেমন?
শাহানাঃ আচ্ছা।
আমিঃ তোর কি কিছু করতে ইচ্ছে করে?
শাহানাঃ হ্যাঁ করে।
আমিঃ আমার সাথে করবি?
শাহানাঃ হ্যাঁ করব।
আমি অফিসে চলে গেলাম। বিকেলে বাসায় আসি। দেখি আমার বউ বাসায় নেই। সীমা আর আমার বউমার্কেটেগেছে। আমি শাহানাকে একা পেয়ে গেলাম। শরীরের মধ্যে সেক্স এর ঝিলিক বয়ে গেল। দেখলাম শাহানাওঘোরাঘোরিকরছে, ওকে ডাক দিয়ে বিছানায় বসালাম, হাটুর উপর শুইয়ে দুধ টিপলাম। ছেরির দুধগুলো বেশ ভালো, সুঢৌল স্তনযাকে বলে। আমি বেশ জোরে টিপতে থাকলাম, বললাম তাড়ারাড়ি পাজামা খুল, তোর আপু চলে আসতেপারে।
শাহানা পাজামা খুলে ফেললে ওকে খাটের উপর চিৎ করে শুয়ালাম। ওর ভোদা একদম দেখলাম, খুব সুন্দরআরমাংসল, একদম ক্লিন শেভড। ওকে বললাম কিরে তোর ভোদায় তো কোন বাল নেই, একদম ফর্সা। শাহানাবললআপনি লাগাবেন দেখে আজকেই সব সাফ করছি। ভোদা সুন্দর করে কতক্ষন হাতালাম, টিপলাম, আংগুলিকরলাম।খুব বেশি দেরি করলাম না, কনডম পড়ে নিলাম। দুই পা উপরের দিকে তুলে বাংলা স্টাইলে শাহানার ভোদার ভেতরআমার ধন ঢুকিয়ে দিলাম। দুধ টিপতে টিপতে আর ঘন ঘন ঠাপাতে ঠাপাতে মাল আউট করলাম।
শাহানা অনেক মজা পেল, আমাকে ছাড়তে চাইছিল না। বলল, দুলাভাই আপনি যখন চাইবেন তখনি আমি আপনারকাছে আসব আর আপনি আমাকে লাগাবেন !!!
কিছুক্ষন পর আমার বউ আর সীমা চলে এল। আমি বাথ রুম থেকে হাত মুখ ধুয়ে বের হচ্ছিলাম, আমার বউ বলল, তুমি কখন এসেছ? বললাম, এইতো একটু আগেই এসেছি, এসেই হাতমুখ ধুলাম।
রাতে আমর বউ আমার কাছে শুল। কতক্ষন গল্প করলাম, মাঝে মাঝে আমার বউএর ব্রেস্ট এ হাত দিচ্ছিলাম, টিপছিলাম, বললাম লাগাবো? দেখলাম বউএর ইচ্ছা আছে। বললাম, লাইট অফ করে দিই? বউ বলল, দিতে হবেনা।আস্তে করে বললাম সীমা দেখে ফেলবে। ও বলল, দেখুক, কিছু হবে না।
বউএর ম্যাক্সি খুলে ফেললাম, একটু কাত করে নিয়ে এক পা উপরের দিকে তুলে ভোদার মধ্যে ধন ঢুকিয়ে দিলাম, দেখলাম ভোদার মধ্যে পচ পচ করে আওয়াজ হচ্ছে। আমি জোড়ে ঠাপাতে লাগলাম, বউ উহঃ আহঃ … আওয়াজকরছে। কিছুক্ষন পড়ে দেখলাম বউ তার ভোদা থেকে আমার ধন বের করে নিল। আমাকে চিৎ করে শুইয়েআমারধন ভদায় ঢুকিয়ে বসে বসে ঠাপ দিতে লাগল। Moheni biswas
আমি অনেকক্ষন ধরে উত্তেজিত ছিলাম তাই বেশি সময় মালধরে রাখতেপারলাম না। ওর ভোদার মধ্যেই মাল আউট করতে থাকলম। হঠাৎ দেখলম শাহানা উঠে বাথরুমেযাচ্ছে, শাহানাসব দেখে ফেলল। যাই হোক সীমা আমার বউ এর কাছে আস্তে করে গিয়ে শুয়ে পড়ল।
সকালে আমি ঘুম থেকে আগে আগে উঠে রান্না ঘরে গেলাম, শাহানা নাশ্তা বানাচ্ছে। শাহানাকে বললাম কাল রাতেকিছুদেখেছিস?
শাহানাঃ দেখেছি।
আমিঃ কি দেখেছিস?
শাহানাঃ সীমা আপার সাথে আপনি করছেন।
আমিঃ তোর আপাকে বলিস না, কেমন?
শাহানাঃ আচ্ছা।
আমিঃ তোর কি কিছু করতে ইচ্ছে করে?
শাহানাঃ হ্যাঁ করে।
আমিঃ আমার সাথে করবি?
শাহানাঃ হ্যাঁ করব। Moheni biswas
আমি অফিসে চলে গেলাম। বিকেলে বাসায় আসি। দেখি আমার বউ বাসায় নেই। সীমা আর আমার বউমার্কেটেগেছে। আমি শাহানাকে একা পেয়ে গেলাম। শরীরের মধ্যে সেক্স এর ঝিলিক বয়ে গেল। দেখলাম শাহানাওঘোরাঘোরিকরছে, ওকে ডাক দিয়ে বিছানায় বসালাম, হাটুর উপর শুইয়ে দুধ টিপলাম। ছেরির দুধগুলো বেশ ভালো, সুঢৌল স্তনযাকে বলে। আমি বেশ জোরে টিপতে থাকলাম, বললাম তাড়ারাড়ি পাজামা খুল, তোর আপু চলে আসতেপারে।
শাহানা পাজামা খুলে ফেললে ওকে খাটের উপর চিৎ করে শুয়ালাম। ওর ভোদা একদম দেখলাম, খুব সুন্দরআরমাংসল, একদম ক্লিন শেভড। ওকে বললাম কিরে তোর ভোদায় তো কোন বাল ���েই, একদম ফর্সা। শাহানাবললআপনি লাগাবেন দেখে আজকেই সব সাফ করছি। ভোদা সুন্দর করে কতক্ষন হাতালাম, টিপলাম, আংগুলিকরলাম।খুব বেশি দেরি করলাম না, কনডম পড়ে নিলাম। দুই পা উপরের দিকে তুলে বাংলা স্টাইলে শাহানার ভোদার ভেতরআমার ধন ঢুকিয়ে দিলাম। দুধ টিপতে টিপতে আর ঘন ঘন ঠাপাতে ঠাপাতে মাল আউট করলাম।
শাহানা অনেক মজা পেল, আমাকে ছাড়তে চাইছিল না। বলল, দুলাভাই আপনি যখন চাইবেন তখনি আমি আপনারকাছে আসব আর আপনি আমাকে লাগাবেন !!!
কিছুক্ষন পর আমার বউ আর সীমা চলে এল। আমি বাথ রুম থেকে হাত মুখ ধুয়ে বের হচ্ছিলাম, আমার বউ বলল, তুমি কখন এসেছ? বললাম, এইতো একটু আগেই এসেছি, এসেই হাতমুখ ধুলাম।
রাতে আমর বউ আমার কাছে শুল। কতক্ষন গল্প করলাম, মাঝে মাঝে আমার বউএর ব্রেস্ট এ হাত দিচ্ছিলাম, টিপছিলাম, বললাম লাগাবো? দেখলাম বউএর ইচ্ছা আছে। বললাম, লাইট অফ করে দিই? বউ বলল, দিতে হবেনা।আস্তে করে বললাম সীমা দেখে ফেলবে। ও বলল, দেখুক, কিছু হবে না।
বউএর ম্যাক্সি খুলে ফেললাম, একটু কাত করে নিয়ে এক পা উপরের দিকে তুলে ভোদার মধ্যে ধন ঢুকিয়ে দিলাম, দেখলাম ভোদার মধ্যে পচ পচ করে আওয়াজ হচ্ছে। আমি জোড়ে ঠাপাতে লাগলাম, বউ উহঃ আহঃ … আওয়াজকরছে। কিছুক্ষন পড়ে দেখলাম বউ তার ভোদা থেকে আমার ধন বের করে নিল। আমাকে চিৎ করে শুইয়েআমারধন ভদায় ঢুকিয়ে বসে বসে ঠাপ দিতে লাগল। Moheni biswas
চুল গুলো এলমেল হয়ে যাচ্ছিল, দেখলাম আমার বউ সীমারদিকেতাকিয়ে মিট মিট করে হাসছে। এবার আমার বউকে হাটু গেরে বসতে বললাম, ডগি স্টাইলে ওর ভোদায় ধন চালালাম। বউএর মাল আউট হল, কিছুক্ষন পর আমারটাও হল।
শুয়ে আছি, ঘন্টা খানেক পরে দেখলাম, বউ গভির ঘুমে আচ্ছন্ন। আমি উঠে সীমার কাছে গেলাম। সীমা জেগে আছে, লাইট জ্বালানই আছে, নিভালাম না। সীমার সালোয়ার কামিজ খুলে ফেললাম। ভোদাট আবার দেখা হয়ে গেল।একটুএকটু বাল আছে, বেশ খাসা ভোদা।
ভোদার লিপ্স নাড়াচাড়া করলাম, জ্বিভ দিয়ে চুষলাম। ব্রেস্ট টিপছিলাম, নিপলদুটি খুব সুন্দর। নিপলে আংগুল ঘষলাম, সীমা খুবই হন্নে হয়ে গেল। আমি ওর দু পা ফাক করে ভোদার ভেতরধনদিলাম। কতক্ষন ঠাপানোর পর ওকে কাত করে শুইয়ে আমার বউএর স্টাইলে আবার ঠাপাতে লাগলাম।
নদীরউত্তালঢেউএর মত ঠাপাতে লাগলাম। দেখলাম মাগী একটু নিস্তেজ হল, মনে হল ভোদার ভেতর থেকে গরম পানি বেরহচ্ছে।আমি আরো জোড়ে ঠাপিয়ে আমার মাল আউট করলাম।\
Tumblr media
2 notes · View notes