Tumgik
#৫ম
bdeducator · 6 months
Link
1 note · View note
shafinit22 · 8 months
Text
সরকারি কর্মকর্তা/কর্মচারিদের কোন গ্রেডে পেনশন কত ২০২৪ ?
সরকারি কর্মকর্তা/কর্মচারিদের কোন গ্রেডে পেনশন কত ২০২৪ ?
  বাংলাদেশে সরকারি কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পে স্কেল ১ম গ্রেড হতে ২০তম গ্রেড রয়েছে।
কোন গ্রেডে কত পেনশন ?
১ম গ্রেডের কর্মকর্তার বেতন কত ?
১ম গ্রেডের কর্মকর্তার বেতন ৭৮০০০/- টাকা।
গুগল নিউজ হতে আপডেট ” নিউজ হতে আইবাস++ ও সরকারি নিউজের আপডেট সংগ্রহ করে নিতে পারেন।
১ম তম গ্রেডের পেনশন কত ?
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন ও আনুতোষিক হিসাব =( শেষ বেসিক X শতকরা হার)/২
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন  এবং  আনুতোষিক হিসাব = ( ৭৮,০০০/- X  ৯০%)/২
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন ও আনুতোষিক হিসাব =৭০,২০০/২
সুতরাং এককালীন আনুতোষিকের পরিমাণ =৩৫,১০০/- টাকা *২৩০ টাকা
                                       = ৮০,৭৩,০০০ টাকা
 সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন মাসিক পেনশনের পরিমাণ হবে = ৩৫,১০০ টাকা  এবং  চিকিৎসা ভাতা-১৫০০টাকা (যদি পেনশনারের ৬৫ বছরের উর্দ্ধে হলে ২৫০০/- টাকা)
আরও জানুনঃ কখন শ্রান্তি বিনোদন ভাতার জন্য আবেদন করবেন ও কোন কোন কর্মকর্তা/কর্মচারি rest and recreation leave প্রাপ্য হবেন না ?
২য় গ্রেডের পেনশন কত ?
সরকারি ২য় গ্রেডের কর্মকর্তার বেতন কত ?
সরকারি ২য় গ্রেডের কর্মকর্তার বেতন: বেতন স্কেল টাকা ৬৬০০০-৬৮৪৮০- ৭১০৫০-৭৩৭২০-৭৬৪৯০  
২য় গ্রেডের কর্মকর্তার শুরুতে বেতন ৬৬,০০০/- টাকা ও ২য় গ্রেডের শেষ বেতন ৭৬,৪৯০/- টাকা
২য় গ্রেডের পেনশন কত ?
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন ও আনুতোষিক হিসাব =( শেষ বেসিক X শতকরা হার)/২
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন  এবং  আনুতোষিক হিসাব = ( ৬৮,৮৪১ /- X  ৯০%)/২
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন ও আনুতোষিক হিসাব =৬৮,৮৪১/২
সুতরাং এককালীন আনুতোষিকের পরিমাণ =৩৪,৪২০.০৫/- টাকা X  ২৩০ টাকা
                                       = ৭৯,১৬,৭১৫ টাকা
 ২য় গ্রেডের পেনশন সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন মাসিক পেনশনের পরিমাণ হবে = ৩৪,৪২০/- টাকা  এবং  চিকিৎসা ভাতা-১৫০০টাকা (যদি পেনশনারের ৬৫ বছরের উর্দ্ধে হলে ২৫০০/- টাকা)
নোটঃ এখানে পেনশন হিসাবের ক্ষেত্রে সর্বশেষ ধাপের হিসাব করা হয়েছে।
আরও জানুনঃ
সরকারি কর্মচারীদের দৈনিক ভাতার ও ভ্রমণ ভাতার নতুন হার ২০২৩ ?
৩য় গ্রেডের পেনশন কত ?
৩য় গ্রেডের কর্মকর্তার বেতন কত ?
৩য় গ্রেডের কর্মকর্তার বেতন:  ৩য় গ্রেডের কর্মকর্তার বেতন  স্কেল হলোঃ ৫৬৫০০-৫৮৭৬০-৬১১২০-৬৩৫৭০-৬৬১২০-৬৮৭৭০-৭১৫৩০-৭৪৪০০/- টাকা
৩য় গ্রেডের কর্মকর্তার বেতন ৫৬,৫০০/- টাকা এবং ৩য় গ্রেডের কর্মকর্তার বেতন সর্বশেষ বেতন ৭৪,৪০০/- টাকা
৩য় গ্রেডের পেনশন কত ?
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন ও আনুতোষিক হিসাব =( শেষ বেসিক X শতকরা হার)/২
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন  এবং  আনুতোষিক হিসাব = ( ৭৪,৪০০/- X  ৯০%)/২
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন ও আনুতোষিক হিসাব =৬৬,৯৬০/২
সুতরাং এককালীন আনুতোষিকের পরিমাণ =৩৪,৮০০/- টাকা X  ২৩০ টাকা
                                       = ৭৭,০০,৪০০/- টাকা
৩য় গ্রেডের পেনশন  সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন মাসিক পেনশনের পরিমাণ হবে = ৩৪,৮০০/-  টাকা  এবং  চিকিৎসা ভাতা-১৫০০টাকা (যদি পেনশনারের ৬৫ বছরের উর্দ্ধে হলে ২৫০০/- টাকা)
আরও জানুনঃ প্রবাস, সুরক্ষা, প্রগতি ও সমতা স্কিম এ সার্বজনীন পেনশনের কত টাকা কত বছর চাঁদা প্রদান করলে কত টাকা পেনশন পাওয়া যাবে ?
৪র্থ তম গ্রেডের পেনশন কত ?
৪র্থ গ্রেডের কর্মকর্তার বেতন কত?
Fourth grade salary : ৫০০০০-৫২০০০-৫৪০৮০-৫৬২৫০-৫৮৫০০-৬০৮৪০-
৬৩২৮০-৬৫৮২০-৬৮৪৬০-৭১২০০ বেতন স্কেল টাকা
৪র্থ গ্রেডের শুরুতে বেতন ৫০,০০০/- টাকা ও ৪র্থ গ্রেডের সর্বশেষ বেতন ৭১,২০০/- টাকা
৪র্থ তম গ্রেডের পেনশন কত ?
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন ও আনুতোষিক হিসাব =( শেষ বেসিক X শতকরা হার)/২
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন  এবং  আনুতোষিক হিসাব = ( ৭১.২০০/- X  ৯০%)/২
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন ও আনুতোষিক হিসাব =৬৪,০৮০/২
সুতরাং এককালীন আনুতোষিকের পরিমাণ =৩২,০৪০/- টাকা *২৩০ টাকা
                                       = ৭৩,৬৯,২০০/- টাকা
 ৪র্থ তম গ্রেডের সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন মাসিক পেনশনের পরিমাণ হবে = ৩২,০৪০ /- টাকা  এবং  চিকিৎসা ভাতা-১৫০০টাকা (যদি পেনশনারের ৬৫ বছরের উর্দ্ধে হলে ২৫০০/- টাকা)
আরও জানুনঃ
Ibas++ta da Bill entry by sdo | সেলফ ড্রয়িং অফিসারদের ভ্রমন আইবাসে বিল এন্টি করার উপায় ২০২৩?
৫ম গ্রেডের পেনশন কত ?
গ্রেডের কর্মকর্তার বেতন কত?
Five grade এ বেতন : ৪৩০০০-৪৪৯৪০-৪৬৯৭০-৪৯০৯০-৫১৩০০-৫৩৬১০-৫৬০৩০-৫৮৫৬০-
৬১২০০-৬৩৯৬০-৬৬৮৪০-৬৯৮৫০/-
৫মগ্রেডের শুরুতে বেতন ৪৩,০০০/- টাকা ও ৫ম গ্রেডের সর্বশেষ বেতন ৬৯,৮৫০/- টাকা
৫ম গ্রেডের পেনশন কত ?
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন ও আনুতোষিক হিসাব =( শেষ বেসিক X শতকরা হার)/২
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন  এবং  আনুতোষিক হিসাব = ( ৬৯,৮৫০/- X  ৯০%)/২
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন ও আনুতোষিক হিসাব =৬২,৮৬৫/২
সুতরাং এককালীন আনুতোষিকের পরিমাণ =৩১,৪৩২.৫/- টাকা *২৩০ টাকা
                                       = ৭২,২৯,৪৭৫/- টাকা
 ৫ম গ্রেডের সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন মাসিক পেনশনের পরিমাণ হবে = ৩১,৪৩২.৫ টাকা  এবং  চিকিৎসা ভাতা-১৫০০টাকা (যদি পেনশনারের ৬৫ বছরের উর্দ্ধে হলে ২৫০০/- টাকা)
আরও জানুনঃ টাইম স্কেল কি ? টাইম স্কেল পাওয়ার নিয়ম ? ২০১৫ পে স্কেল এর পরও কি বহাল রয়েছে ? টাইম স্কেলে বেতন নির্ধারণ পদ্ধতি ?
৬ষ্ঠ গ্রেডের পেনশন কত ?
৬ষ্ঠ গ্রেডের কর্মকর্তার বেতন কত?
Six grade এ বেতন  : ৩৫৫০০-৩৭২৮০-৩৯১৫০-৪১১১০-৪৩১৭০-৪৫৩৩০-৪৭৬০০-৪৯৯৮০-
৫২৪৮০-৫৫১১০-৫৭৮৭০-৬০৭৭০৬৩৮১০-৬৭০১০/-
৬ষ্ঠ গ্রেডের কর্মকর্তার গ্রেডের শুরুতে বেতন ৩৫,৫০০/- টাকা ও ষষ্ঠ গ্রেডের সর্বশেষ বেতন ৬৭,০১০/- টাকা
৬ষ্ঠ গ্রেডের পেনশন কত ?
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন ও আনুতোষিক হিসাব =( শেষ বেসিক X শতকরা হার)/২
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন  এবং  আনুতোষিক হিসাব = ( ৬৭,০১০/- X  ৯০%)/২
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন ও আনুতোষিক হিসাব =৬০,৩০৯/২
সুতরাং এককালীন আনুতোষিকের পরিমাণ =৩০,১৫৪.৫/- টাকা *২৩০ টাকা
                                       = ৬৯,৩৫,৫৩৫ টাকা
৬ষ্ঠ গ্রেডের  সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন মাসিক পেনশনের পরিমাণ হবে = ৩০,১৫৪.৫ টাকা  এবং  চিকিৎসা ভাতা-১৫০০টাকা (যদি পেনশনারের ৬৫ বছরের উর্দ্ধে হলে ২৫০০/- টাকা)
আরও জানুনঃ অনলাইনে জিপিএফ ব্যালেন্স চেক করার উপায় ২০২৪ এবং জিপিএফ হিসাবের স্লিপ বের করার উপায় ?
৭ম গ্রেডের পেনশন কত ?
৭তম গ্রেডের কর্মকর্তার বেতন কত?
৭ম গ্রেডের কর্মকর্তার বেতন কত: গ্রেডের কর্মকর্তার  বেতন স্কেল হলোঃ টাকা ২৯০০০-৩০৪৫০-৩১৯৮০-৩৩৫৮০-৩৫২৬০-৩৭০৩০-৩৮৮৯০-৪০৮৪০-
৪২৮৯০-৪৫০৪০-৪৭৩০০-৪৯৬৭০৫২১৬০-৫৪৭৭০-৫৭৫১০-৬০৩৯০-৬৩৪১০
৭ম গ্রেডের শুরুতে বেতন ২৯,০০০/- টাকা ও ৭তম গ্রেডের সর্বশেষ বেতন ৬৩,৪১০/- টাকা
৭ম গ্রেডের পেনশন কত ?
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন ও আনুতোষিক হিসাব =( শেষ বেসিক X শতকরা হার)/২
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন  এবং  আনুতোষিক হিসাব = ( ৬৩,৪১০ /- X  ৯০%)/২
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন ও আনুতোষিক হিসাব =৫৭,০৬৯/২
সুতরাং এককালীন আনুতোষিকের পরিমাণ =২৮,৫৩৪.৫/- টাকা *২৩০ টাকা
                                       = ৬৫,৬২,৯৩৫ টাকা
 ৭ম গ্রেডের সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন মাসিক পেনশনের পরিমাণ হবে = ৬৩,৪১০ টাকা  এবং  চিকিৎসা ভাতা-১৫০০টাকা (যদি পেনশনারের ৬৫ বছরের উর্দ্ধে হলে ২৫০০/- টাকা)
আরও জানুনঃ অক্ষমতাজনিত অবসর কি ? অক্ষমতাজনিত অবসর গ্রহণ করলে কি কি সুবিধা পাওয়া যায় ? অক্ষমতাজনিত অবসর গ্রহণ করলে পুনরায় চাকরি ফিরে পাওয়া যায় ?
৮ম গ্রেডের পেনশন কত ?
৮ম গ্রেডের কর্মকর্তার বেতন কত?
৮ তম গ্রেডের কর্মকর্তার বেতন কত: গ্রেডের কর্মকর্তার বেতন হলোঃ টাকা ২৩০০০-২৪১৫০-২৫৩৬০-২৬৬৩০-২৭৯৭০-২৯৩৭০-৩০৮৪০-৩২৩৯০-
৩৪০১০-৩৫৭২০-৩৭৫১০-৩৯৩৯০-৪১৩৬০-৪৩৪৩০-৪৫৬১০-৪৭৯০০-
৫০৩০০- ৫২৮২০-৫৫৪৭০
৮ম গ্রেডের শুরুতে বেতন ২৩,০০০/- টাকা ও ৮ম গ্রেডের সর্বশেষ বেতন ৫৫,৪৭০/- টাকা
৮ম গ্রেডের পেনশন কত ?
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন ও আনুতোষিক হিসাব =( শেষ বেসিক X শতকরা হার)/২
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন  এবং  আনুতোষিক হিসাব = ( ৫৫,৪৭০ /- X  ৯০%)/২
সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন ও আনুতোষিক হিসাব =৪৯,৯২৩/২
সুতরাং এককালীন আনুতোষিকের পরিমাণ = ২৪,৯৬১.৫ /- টাকা *২৩০ টাকা
                                       = ৫৭,৪১,১৪৫/- টাকা
৮ম গ্রেডের  সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারিদের পেনশন মাসিক পেনশনের পরিমাণ হবে = ২৪,৯৬১.৫ টাকা  এবং  চিকিৎসা ভাতা-১৫০০টাকা (যদি পেনশনারের ৬৫ বছরের উর্দ্ধে হলে ২৫০০/- টাকা)
আরও জানুনঃ প্রাপ্যতা বিহীন ছুটি ? প্রাপ্যতা বিহীন ছুটি সর্বোচ্চ কত দিনের মঞ্জুর করা যায় ?
৯ম গ্রেডের পেনশন কত ?
বিস্তারিত জেনে ‍নিনঃ https://shafinit.com.bd/%e0%a6%95%e0%a7%8b%e0%a6%a8-%e0%a6%97%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a7%87%e0%a6%a1%e0%a7%87-%e0%a6%95%e0%a6%a4-%e0%a6%aa%e0%a7%87%e0%a6%a8%e0%a6%b6%e0%a6%a8/
0 notes
teachernewsbd · 8 months
Link
1 note · View note
Text
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স তাদের শূন্য পদসমূহ পূরণ করার লক্ষ্যে জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সে বিভিন্ন পদে ৭৯ জন নতুন নিয়োগ দেয়া হবে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। আবেদন শুরুর তারিখঃ ২৫ জুন ২০২৩, আবেদনের শেষ তারিখঃ ২৬ জুলাই ২০২৩। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩ | Biman Bangladesh Airlines Job Circular 2023 চাকরির বিবরণ বিমান বাংলাদেশ…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
jagojobsnews · 2 years
Text
আগমকল ম উদযকতদর মহসমমলন
http://www.jagojobsnews.xyz/2023/01/blog-post_14.html
0 notes
nr24bd · 2 years
Text
রাজশাহী প্রেসক্লাব মিলনায়তনে প্রয়াত সাংবাদিক আবুল হোসেন মালেকের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী স্মরনে আলোচনা সভা
রাজশাহী প্রেসক্লাব মিলনায়তনে প্রয়াত সাংবাদিক আবুল হোসেন মালেকের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী স্মরনে আলোচনা সভা
নিউজ রাজশাহী ডেস্কঃ দৈনিক সোনার দেশ পত্রিকার সাবেক সম্পাদক আবুৃল হোসেন মালেক রাজশাহীতে বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার অনুকরনীয় ব্যক্তিত্ব বলে মন্তব্য করেছেন বিশিষ্টজনরা। শনিবার (২৯ অক্টোবর) সন্ধ্যায় নগরীর সাহেব বাজার জিরো পয়েন্ট রাজশাহী প্রেসক্লাব মিলনায়তনে প্রয়াত এ সাংবাদিকের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী স্মরণে আয়োজিত সভায় তারা এ মন্তব্য করেন। রাজশাহী প্রেসক্লাব ও জননেতা আতাউর রহমান স্মৃতি পরিষদ যৌথভাবে এ স্মরণ…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
maroonpaper · 2 years
Text
মরক্কোর জাতীয়তাবাদি আন্দোলন ও সুলতান মুহাম্মাদ
Tumblr media
মরক্কো উত্তর আফ্রিকার একটি স্বাধীন ও আরব রাষ্ট্র। এর রাজধানী রাবাত। পূর্বে আটলান্টিক মহাসাগরের তীরবর্তী অঞ্চল জুড়ে এবং উত্তরে ভূমধ্য সাগরের জিব্রাল্টার প্রনালী পর্যন্ত বিস্তৃত। মরক্কোর পূর্বে আলজেরিয়া, উত্তরে ভূমধ্যসাগর ও স্পেন এবং পশ্চিমে আটলান্টিক মহাসাগর অবস্থিত। এর দক্ষিণে পশ্চিম সাহারা অবস্থিত।
মরক্কো রাষ্ট্রের গোড়াপত্তন
মরক্কোর গোড়াপত্তনের ইতিহাস বলে যে, কথা প্রত্নতাত্ত্বিকদের মতে হোমিনিডরা তথা বর্তমান মানুষদের পূর্বসূরীরা কমপক্ষে ৪০০,০০০ বছর আগে এই অঞ্চলে বাস করত। খ্রিস্টপূর্ব অষ্টম ও ষষ্ঠ শতাব্দীর মধ্যে মরোক্কোর উপকূলে ফিনিশীয় উপনিবেশ স্থাপনের আগে প্রায় দুই হাজার বছর ধরে এই অঞ্চলে স্থানীয় বার্বাররা বসবাস করত। এটাই মরক্কোর সভ্যতার প্রথম নথিভুক্ত ইতিহাস।
খ্রিষ্টপূর্ব পঞ্চম শতাব্দীতে নগর-রাষ্ট্র কার্থজের আওতায় মরক্কোর উপকূলীয় অঞ্চলও চলে আসে। তারা খ্রিস্টপূর্ব তৃতীয় শতাব্দীর শেষভাগ পর্যন্ত সেখানে অবস্থান করেছিল। এই সময়ে স্থানীয় শাসকরা উপকূল থেকে ভেতরের দিকের অঞ্চলে শাসন পরিচালনা করেছিলেন। খ্রিস্টপূর্ব তৃতীয় শতাব্দী থেকে চল্লিশ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত যখন এই অঞ্চল রোমান সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত ছিল, স্থানীয় বার্বার রাজারাই এই অঞ্চল শাসন করেছিলেন। খ্রিস্টীয় ৫ম শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে এটি জার্মানীয় ভান্ডালদের দখলদারিত্বের শিকার হয়েছিল। কিন্তু বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য ষষ্ঠ শতাব্দীতে মরক্কোকে পুনরুদ্ধার করে।
খ্রিস্টীয় অষ্টম শতাব্দীর গোড়ার দিকে  এই অঞ্চলটি মুসলমানরা বিজয় করেছিল, তবে ৭৪০ সালের বার্বার বিদ্রোহের পরে উমাইয়া খিলাফত থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়  । অর্ধ শতাব্দী পরেই ৭৮৮ খ্রিষ্টাব্দে ইদ্রিস রাজবংশই প্রথম মরোক্কো রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেন এবং পরবর্তীকালে এটি একাধিক স্বাধীন রাজবংশ, আলমোরাভিড এবং আলমোহাদ রাজবংশের অধীনে মরক্কো মাগরেব এবং মুসলিম স্পেনে আধিপত্য বিস্তার করেছিল।
একাদশ  এবং দ্বাদশ শতাব্দীতে আঞ্চলিক শক্তি হিসাবে মরক্কো শীর্ষে পৌঁছেছিল। সাদি রাজবংশ ১৫৪৯ থেকে ১৬৫৯ সাল পর্যন্ত দেশ শাসন করেছিল, তারপরে  ১৬৬৭ সাল থেকে আলাওয়িরা মরক্কোর শাসক রাজবংশ ছিল।
জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের ক্রমবিকাশ
নানা বাঁধা-বিপত্তি, রক্তক্ষয়য়ী সংগ্রামের বিনিময়ে ১৯৫৬ সালের ২ মার্চ মরক্কো ফ্রান্সের থেকে স্বাধীনতা পুনরুদ্ধার করে। এ স্বাধীনতা আন্দোলনে পঞ্চম মুহাম্মদ ও ইশতিকলাল দলের ভূমিকা অবিস্মরনীয়। বিশেষ আফ্রিকার স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে মরক্কোর জাতীয়তাবাদী আন্দোলন এক বিশেষ স্থান অর্জন করেছে। মরক্কোর এই জাতীয়তাবাদী আন্দোলনকে বুঝতে হলে আগে আমাদেরকে মরক্কোতে উপনিবেশবাদের সাথে পরিচত হতে হবে।
ভৌগলিকভাবে ইউরোপের সাথে আফ্রিকার বিভাজন হয়েছে জিব্রাল্টার প্রণালীর মাধ্যমে। মাত্র কয়েক কিলোমিটার ব্যবধানে এই মহাদেশ দুটির অবস্থানের কারণে ১৭ শতক থেকেই আলমোরাভিড এবং আলমোহাদ রাজবংশের অধীনে মরোক্কোকে উত্তরে স্প্যানিশ আক্রমণ এবং পশ্চিমদিকে উসমানীয় সাম্রাজ্যের আগ্রাসনের সাথে মুখোমুখি হতে হয়েছে।
ইউরোপে শিল্পায়নের ছোয়া এলে তাদের লোলুপ দৃষ্টি প্রতিবেশিদের ওপর পড়তে শুরু করে। শিল্প বিপ্লবের সাথে সাথে ইউরোপ উত্তর-পশ্চিম আফ্রিয়ায় নিজেদের উপনিবেশ স্থাপনের পায়তারা শুরু করে। এদিক থেকে স্পেন ও ফ্রান্স দুটি দেশেরই ভৌগলিকভাবে নিকটতম প্রতিবেশি মরক্কো নজরে পড়ে। দুটি দেশেরই উপনিবেশ স্থাপনের এক সম্ভাবনাময় আদর্শ অঞ্চল হয়ে ওঠে মরক্কো।
উপনিবেশবাদের গোড়াপত্তন
সাদি রাজবংশের পতনের সময় রাজনৈতিক বিভাজন এবং সংঘাতের পরে আলাউই সুলতান আল-রশিদ, ১৬৬০ এর দশকের শেষের দিকে পুনরায় মরক্কোকে একত্রিত করেছিলেন। স্থানীয় উপজাতির বিরোধিতার বিরুদ্ধে ইসমাইল ইবনে শরীফ একটি একক রাষ্ট্র গঠন শুরু করেন। বিভিন্ন সময়ে স্প্যানিশ, ইংরেজদের অতর্কিত হামলা, দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। তার রিফিয়ান আর্মি ইংরেজদের কাছ থেকে ট্যাঙ্গিয়ার দখল পুনরুদ্ধার করেছিল এবং ১৬৮৯  সালে স্প্যানিশদের লারাচে থেকে  তাড়িয়ে দিয়েছিলেন। পর্তুগিজরাও ১৭৬৯ সালে মরোক্কোতে তাদের শেষ অঞ্চল মাজাগাও ত্যাগ করে। তবে এই প্রতিরোধ বেশিদিন টিকে থাকতে পারেনি।মরক্কোর স্বাধীনতা বেহাত হয় স্প্যানিশদের  বিরুদ্ধে ‘মেলিলার অবরোধ’ ১৭৭৫ সালে পরাজয়ের মাধ্যমে।
এই সময়ে আটলান্টিক সাগরে আমেরিকান জাহাজগুলো হর-হামেশাই বার্বার জলদস্যুদের আক্রমণের শিকার হতো। মরক্কোর তৃতীয় সুলতান মোহাম্মাদ আমেরিকান জাহাজগুলোকে বার্বার দস্যুদের বিরুদ্ধে নিরাপত্তা প্রদান করেন। ১৭৮৬ সালেই আমেরিকা-মরক্কো বন্ধুত্ব চুক্তি সাক্ষরিত হয়। সেই থেকে আমেরিকা ও মরক্কো একে অপরের দিকে সম্পর্ক সুদৃঢ় হয়।
মরক্কোর প্রতিবেশী আলজেরিয়ায় আগেই ফ্রান্স উপনিবেশ স্থাপন করেছিল। সেই সুবাদে তারা মরক্কোতে খুব কাছ থেকেই নজর রাখছিল। ১৮৩০ সালের শুরুর দিকে সর্ব প্রথম ফ্রান্স মরক্কো দখলের পায়তারা শুরু করে। একই সময়ে স্পেনের সাথে মরক্কোর দীর্ঘদিনের কোন্দল ধীরে ধীরে মাথাচাড়া দেয়া শুরু করে। ১৮৬০ সালে সেউতা ছিটমহল নিয়ে বিরোধের কারণে স্পেন মরক্কোর বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। এই যুদ্ধে সেউতাসহ আরো একটি ছিটমহল দখল করে নেয় স্পেন। কার্যত ১৮৮৪ সালে মরক্কোর উপকূলীয় অঞ্চলে স্পেনই উপনিবেশ গড়ে তোলে। ফ্রান্সই সর্বপ্রথম উপনিবেশ করার পায়তারা করলেও, এক্ষেত্রে স্পেনই প্রথম সফল হয়।
১৯০৪ সাল থেকে ফ্রান্স ও স্পেন মরক্কোতে প্রত্যক্ষভাবে প্রভাব বিস্তার শুরু করে। হাজার হাজার ইউরোপীয় মরক্কোতে অনুপ্রবেশ করে জমাজমি কেনা শুরু করে। শিল্পোন্নয়ের নামে তারা বিভিন্ন দ্বীপ, খনিতে প্রভাব খাটানো শুরু করে। তাদের এহেন কাজকর্মে স��বিধার জন্য ফ্রান্সকে চাপ দেয়া শুরু করে মরক্কোকে বাগে আনতে। ফ্রান্স মরক্কোকে বাগে রাখতে ফ্রান্স-মরক্কো সহযোগিতামূলক কার্যক্রম শুরু করতে সক্ষম হয়। পরবর্তিতে তারা বিভিন্নভাবে মরক্কোর ওপর প্রভাব বিস্তার শুরু করে।
মরক্কোতে ফ্রান্সের এহেন প্রভাব বিস্তারে যুক্তরাজ্য সম্মতি ছিল। তবে মরক্কোর পুরনো মিত্র আমেরিকা এসময় মরক্কোকে কূটনৈতিক সহযোগিতা প্রদান করে।
১৯০৫ সালে পরাশক্তি গুলোর মাঝে একটি সংকট দেখা দেয়। ১৯১১ সালে ‘আপাদির সংকট’ ইউরোপীয় শক্তিগুলোর মাঝে উত্তেজনা বাড়িয়ে তোলে।
১৯১২ সালে মরক্কোর সুলতান আবদুল হাফিজের সঙ্গে ‘ফেজ চুক্তি’ স্বাক্ষর করে ফ্রান্স। এ চুক্তি অনুযায়ী মরক্কোকে দুটি ভাগে ভাগ করা হয়। উত্তর উপকূলীয় অঞ্চল, দক্ষিণ- পশ্চিম অঞ্চল ও পশ্চিম উপকূলীয় অঞ্চলে স্পেনের দখল প্রতিষ্ঠিত হয় আর বাকি অংশ চলে যায় ফরাসীদের অধীনে। এ চুক্তির মধ্য দিয়েই মরক্কোকে আনুষ্ঠানিকভাবে একটি ফরাসি ‘আশ্রিত ভূখণ্ড’ বানানো হয়। এর পরের বছরগুলোতে ফ্রাস সেখানে উপনিবেশ স্থাপন করে বসে। স্পেনীয় অঞ্চলে একজন হাইকমিশনার এবং ফরাসি অঞ্চলে একজন আবাসিক জেনারেল শাসন করতেন।
জাতীয়তাবাদী আন্দোলন ও গাজী আব্দুল করিম
ফরাসীরা মরক্কোতে তাদের উপনিবেশ কায়েম করে তাদের আশ্রিত অঞ্চল হিসেবে শাসন কার্য পরিচালনা শুরু করে। ফলে জনগণ তাদের ওপর ধীরে ধীরে ক্ষুব্ধ হতে থাকে। ১৯১২ সালে মরক্কোর জাতীয়তাবাদী নেতা গাজী আব্দুল করিম উপজাতীদের সঙ্ঘবদ্ধ করে ফরাসী কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে ফেজ নগর পুনরুদ্ধার করে নেয়। ১৯২৬ সালে ফরাসীরা গাজী আব্দুল করিমকে পরাজিত করে এবং নির্বাসনে পাঠায়। ফরাসীরা মরক্কোর সামাজিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নয়ন সাধন করলেও মরক্কোবাসী বিদেশী আধিপত্যকে কখনোই মেনে নিতে পারেনি।
প্রথম বিশ্বযুদ্ধ থেকেই মরক্কোতে উপনিবেশবিরোধী আন্দোলন শুরু হয়। মরক্কোর জাতীয়তাবাদী নেতা আব্দুল করিমের নেতৃত্বে প্রগতিশীল জনগণ ঔপনিবেশিক শক্তির বিরুদ্ধে আবার আন্দোলন শুরু করেন। এই আন্দোলনে স্পেনীর উপনিবেশের পতন ঘটে। আব্দুল করিম বিজয়ী হয়ে “বিজা প্রজাতন্ত্র” গঠন করেন। তবে ১৯২৭ সালে স্পেন ও ফ্রান্স জোটবদ্ধ হয়ে আব্দুল করিমকে পরাজিত করে। ফরাসীদের কঠোর দমননীতি মরক্কোবাসীদের ভেতরে পুনরায় জাতীয়তাবাদকে জাগিয়ে তোলে। ১৯৩০ সালে দাহিব নামক এক নির্যাতনমূলক আইন জারি করলে দেশের জনগণ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন শুরু করে।
১৯২০ সালে মরক্কোতে একটি বিদ্রোহ দমন করছে ফরাসী বাহিনী। ছবিঃ বিবিসি
সুলতান মুহাম্মাদ বিন ইউসুফ(পঞ্চম মুহাম্মদ) জাতীয়তাবাদী আন্দোলনকারীদের সাথে একাত্মতা পোষণ করে ফরাসী উৎখাতের সংগ্রাম শুরু করেন। জাতীয়তাবাদী নেতারা দেশের স্বাধীনতার জন্য জোরেশোরেই সংগ্রাম শুরু করে। ১৯৩৪ সালে ফরাসী কর্তৃপক্ষের নিকট একটি সংস্কারমূলক প্রস্তাব পেশ করা হয়। ১৯৩৭ সালে এই প্রস্তাবের সাথে আরো কিছু দাবি যুক্ত করা হয়। এসব দাবীর মধ্যে সংবাদপত্রের স্বাধীনতা, ঔপনিবেশিক শাসনের অবসান, বিচার বিভাগের সংস্কার অন্যতম। স্বাধীনতাকামীরা প্রথমে ন্যাশনাল একশন কমিটি এবং পরবর্তীতে নিউ ইশতিকলাল দলের মাধ্যমে দাবি আদায়ের আন্দোলন শুরু করে। আব্দুল খালেক তোরণের ‘আল ইসলাহ’ এওবং মক্কা আল নাসিরের ‘মরক্কো ইউনিট” দল জাতীয়তাবাদী আন্দোলনে শামিল হলে আন্দোলন আরো বেগবান হয়। এ সময় পঞ্চম মুহাম্মদের প্রচারণায় মরক্কোর স্বাধীনতা আন্দোলন চুড়ান্ত রূপ ধারণ করে।
ইশতিকলাল দল গঠন
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় মরক্কোর জাতীয়তাবাদী আন্দোলন এক নতুন মাত্রা বেগবান হয়। ১৯৪৩ সালে মরক্কর জাতীয়তাবাদী নেতারা প্রথমবারের মত ইশতিকলাল নামে একটি রাজনৈতিক দল গঠন করে। অনেকগুলো ছোট ছোট দলের সমন্বয়ে গঠিত এ দলটি খুব অল্প সময়ের মধ্যে মরক্কোবাসীদের মধ্যে জনপ্রিয়তা লাভ করে। সুলতান নিজেও এই আন্দোলনের প্রতি সমর্থন জানান। ফলে নির্বিঘ্নে এ আন্দোলন চলতে থাকে। ১৯৪৬ সাল থেকে ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত দেশের ভেতরে ব্যাপক সমর্থন লাভ করে এবং কায়রো ও নিউইয়র্কে তাদের বিদেশ অফিস চালু করা হয়।
আরো পড়ুনঃ পশতুনিস্তান সমস্যা ও সমাধান
১৯৫২ সালের ডিসেম্বরে তিউনিশিয়ার শ্রমিক নেতা ফারহাত হাচেদের হত্যার প্রতিবাদে কাসাব্লাঙ্কায় ব্যাপক সংঘর্ষ শুরু হয়; এই ঘটনা মরোক্কোর রাজনৈতিক দল এবং ফরাসি কর্তৃপক্ষের মধ্যে সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি পরিস্থিতি দাড় করায়। দাঙ্গার পরে, ফরাসী সরকার মরোক্কোর কমিউনিস্ট পার্টি ও ইস্তিকলাল পার্টিকে বে-আইনি ও নিষিদ্ধ  ঘোষণা করে এবং দলের বহু নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করে।
সুলতান পঞ্চম মুহাম্মদের নির্বাসন ও ষষ্ঠ মুহাম্মদের ক্ষমতায় আরোহন
মরক্কোর জাতীয়তাবাদী আন্দোলনকে ফরাসীরা কঠোরভাবে দমন করার চেষ্টা করে। আর সুলতান পঞ্চম মুহাম্মদ জাতীয়তাবাদী নেতাদের প্রতি সমর্থণ ও সহানুভূতি জ্ঞাপন এবং বিশেষ ভূমিকার কারণে তিনি ফরাসী সরকারের বিরাগভাজন হন।
মরক্কোর স্বাধীনতা আন্দোলনে ভীত ফরাসি সরকার ১৯৫৩ সালের ২০ আগস্ট ঈদ উল আজহায় সুলতান পঞ্চম মোহাম্মদকে সপরিবারে কর্সিয়ায় নির্বাসনে পাঠায়। এসময় ফরাসিরা মোহাম্মদ বেন আরাফাকে কাঠের পুতুল হিসেবে ক্ষমতায় বসায়। সুলতান আরাফা মরক্কোতে ‘ফরাসি সুলতান নামে পরিচিতি পান। ১৯৫৪ সালের জানুয়ারীতে পঞ্চম মোহাম্মদকে মাদাগাস্কারে সরিয়ে নেয় ফরাসি সরকার। এই নির্বাসন ও পুতুল শাসক আরাফার  আগমন মরক্কোর জাতীয়তাবাদী ও ধর্মপ্রাণ সাধারণ মানুষকে ক্ষুব্ধ করে তোলে। উভয় পক্ষই ফরাসীদের এই কার্যকলাপের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করে।  সুলতান মুহাম্মদের ক্যারিশমাটিক নেতৃতে মুগ্ধ মরক্কোবাসী তাকে জাতীয় নেতা হিসেবে গ্রহণ করেন। মরক্কোর স্বাধীনতাকামী জনগণ সুলতান মুহাম্মদের দিকনির্দেশনায় আন্দোলন চালিয়ে যায় তার অনুপস্থিতেই।  
ফরাসীদের দমননীতি
ফরাসীরা পঞ্চম মুহাম্মদকে সরিয়ে ষষ্ঠ মুহাম্মদকে ক্ষমতায় বসালে প্রতিশোধ হিসাবে, মুহাম্মদ জারকতুনি সেই বছরের  ক্রিসমাসে ইউরোপীয় ভিলে নুভেলের কাসাব্লাঙ্কার মার্চে সেন্ট্রালে  বোমা  হামলা করেছিলেন। যাইহোক, ফরাসিদের মদদে ষষ্ঠ মুহাম্মদ ক্ষমতায় এসে এক নতুন শাসন ব্যবস্থা প্রবর্তন করেন। তার এ শাসন ব্যবস্থায় মরক্কোর স্বার্থবিরোধী কতগুলো সুযোগ-সুবিধা ফরাসীদের জন্য প্রণয়ন করা হয়। যেমনঃ
রাজা নিজের ইচ্ছায় দেশ পরিচালনা না করে মরক্কোকে আধুনিক রাষ্ট্রে পরিণত করবে।
ভবিষ্যতে সংসদীয় শাসন ব্যবস্থা প্রবর্তন করে ফরাসী ও সুলতানি শাসন রক্ষা করবে।
বিচারকদের একই সাথে শাসন ও বিচারের ক্ষমতা প্রদান করা হবে।
শ্রমিকদের জন্য নতুন আইন প্রণয়ন করবে।
নাগরিক অধিকার প্রদান করা হবে যদিও তখন পর্যন্ত দেশে সামরিক শাসন জারি ছিল।
ফরাসীদের দমননীতির বিরুদ্ধে সংগ্রাম
মরক্কোর স্বাধীনতা সংগ্রামে জাতীয়তাবাদি নেতাদের সহায়তা করার জন্য ফরাসী কর্তৃপক্ষের অভ্যন্তরে বিরোধ দেখা দেয়। ফরাসীরা নতুন সুলতানের মাধ্যমে মরক্কোর নাগরিক অধিকার খর্ব করে। স্বাধীনতাকামী নেতারা কারাগারেই বিক্ষোভ শুরু করে। ফলে মরক্কোর বিভিন্ন স্থানে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। এ সংঘর্ষ চরম আকার ধারণ করলে সুলতান ও ফরাসীরা কঠোর হস্তে আন্দোলন দমন করা শুরু করে। এতে বহুসংখ্যক নাগরিক মারা যায় আন্দোলনে সমর্থন করার দায়ে।
এর দুই বছর পরে, আন্দোলনকারীদের সমর্থন করার অভিযোগে পঞ্চম মুহাম্মদকে ক্ষমতাচ্যুত করার দ্বিতীয় বার্ষিকীতে সমগ্র দেশে বিক্ষোভ হয়। সুলতানের প্রত্যাবর্তনের জন্য মরোক্কোর ঐক্যবদ্ধ দাবি ওঠে এবং মরক্কোতে ক্রমবর্ধমান সহিংসতার পাশাপাশি আলজেরিয়াতেও পরিস্থিতি দ্রুত খারাপ হয়। এছাড়াও পুনরায় ফরাসী কর্তৃপক্ষকে স্মারকলিপি দেয়া হয়।
সুলতান মুহাম্মাদ নির্বাসন থেকে ফিরছেন। ছবিঃ মরক্কো ওয়ার্ল্ড নিউজ
ইসতিকলাল দল, ট্রেড ইউনিয়ন ও অন্যান্য জাতীয়তাবাদী দলগুলো পুনরায় পঞ্চম মুহাম্মদকে ক্ষমতায় বসানোর প্রচেষ্টা চালায়। মরক্কোর স্বাধীনতা পুনরুদ্ধারের আন্দোলন পার্শ্ববর্তি লিবিয়া, আলিজেরিয়া, মিশরের জনসাধারনেরও সমর্থণ পায়। তারা পঞ্চম মুহাম্মদের নামে মসজিদে মসজিদে খুৎবা পাঠ করতে শুরু করে। কিন্তু তিনি আশ্রিত সুলতান হিসেবে ক্ষমতা গ্রহণে অস্বীকার করেন। পরিস্থিতি অনুধাবণ করে শেষ পর্যন্ত উভয় সংকটের মুখোমুখি হয়ে ফরাসি সরকার শর্ত প্রত্যাহার করে তাকে দেশে ফিরে আসার আহবান জানায় এবং পঞ্চম মোহাম্মদকে মরক্কোতে ফিরিয়ে আনে। অবশেষে ১৯৫৫ সালের ১৬ নভেম্বর সুলতান বিজয়ীর বেশে দেশে ফিরে আসেন। এবং পরের বছর উভয়পক্ষের মধ্যে শান্তি আলোচনা শুরু হয় যা মরক্কোর স্বাধীনতার দিকে ধাবিত হয়।
মরক্কোর স্বাধীনতা ঘোষণা
সুলতান পঞ্চম মুহাম্মদ ১৯৫৫ সালের শেষের দিকে ফরাসি-মরোক্কোর পারস্পরিক নির্ভরশীলতার কাঠামোর মধ্যে মরোক্কোর স্বাধীনতা ধীরে ধীরে পুনরুদ্ধারের জন্য আলোচনা করতে সফল হন, যা রাজা এবং জনগণের বিপ্লব নামে পরিচিতি লাভ করে। সুলতান এমন পরিবর্তনগুলি বাস্তবায়নে সম্মতি দিয়েছিলেন যা মরক্কোকে একটি গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার সাথে একটি সাংবিধানিক রাজতন্ত্রে পরিণত করবে। ১৯৫৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে মরক্কোকে সীমিত পরিসরে স্বায়ত্তশাসন দেওয়া হয়েছিল।
১৯৫৬ সালের ২ মার্চ প্যারিসে স্বাক্ষরিত ফরাসি-মরোক্কো চুক্তি হয়। ১৯৫৬ সালের ৭ এপ্রিল, ফ্রান্স আনুষ্ঠানিকভাবে মরক্কোস্থত উপনিবেশ ত্যাগ করে। ১৯৫৬ সালের ২৯ শে অক্টোবর ট্যানজিয়ার প্রোটোকল স্বাক্ষরের মাধ্যমে আন্তর্জাতিকীকৃত শহর ট্যানজিয়ার পুনরায় মরক্কোর সাথে সংযুক্ত হয়েছিল।
স্পেন কর্তৃক মরোক্কোর স্বাধীনতার স্বীকৃতি এবং স্প্যানিশ উপনিবেশ বিলুপ্তি পৃথকভাবে আলোচনা করা হয়েছিল এবং ১৯৫৬ সালের এপ্রিলের যৌথ ঘোষণায় চূড়ান্ত করা হয়েছিল। তবে, স্পেনের সাথে এই চুক্তি এবং ১৯৫৮ সালে পৃথক আরেকটি চুক্তির মাধ্যমে কিছু স্প্যানিশ-শাসিত অঞ্চলে মরক্কোর নিয়ন্ত্রণ পুনরুদ্ধার করা করা সম্ভব হলেও সামরিক পদক্ষেপের মাধ্যমে অন্যান্য স্প্যানিশ উপনিবেশগুলো দাবি করার প্রচেষ্টা  ততটা সফল হয়েছিল।
১৯৫৬ ও ১৯৫৮ সালে সাক্ষরিত ফরাসি-মরোক্কো ও স্প্যানিশ -মরোক্কো চুক্তিগুলোর মাধ্যমে স্পেন ও ফরাসী সৈন্যরা চলে যেতে শুরু করে। এবং শেষ পর্যন্ত স্পেনীয়  ও ফরাসীদের বিতাড়িত করার মাধ্যমে পূর্ণ স্বাধীনতা লাভ করে মরক্কো।
সুলতান পঞ্চম মুহাম্মদের অবদান
মাত্র সতের বছর বয়সে মরক্কোর সিংহাসনে বসেন সুলতান পঞ্চম মুহাম্মদ। তার বলিষ্ঠ নেতৃতের কারণেরি মরক্কোবাসী স্পেন ও ফরাসীদের দখলদারীত্বের বিরুদ্ধে রুখে দাড়াতে সক্ষম হয়েছিল। ফরাসীরা মুহাম্মদকে তাদের অনুগত ভৃত্য হিসেবে সিং হাসনে বসালেও তিনি তাদের আনুগত্য মেনে নেননি। যারফলে ফরাসীদের রোষানলে পড়েন এবং নির্যাতিত হন। বিদেশী শাসনে মরক্কোর জনগণ যখন নিষ্পেষিত এবং একজন জাতীয় নেতার অভাব অনুভব করছিল ঠিক তখনই পঞ্চম মুহাম্মদ ক্ষমতায় আসেন এবং দেশের স্বাধীনতা পুনরুদ্ধারে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালান এবং স্বাধীনতা পুনরুদ্ধারে সফল হন।
স্বাধীনতার কয়েক মাসের মধ্যেই পঞ্চম মোহাম্মদ একটি সাংবিধানিক রাজতন্ত্রের অধীনে একটি আধুনিক সরকারী কাঠামো তৈরি করতে অগ্রসর হন  যেখানে সুলতান একটি সক্রিয় রাজনৈতিক ভূমিকা পালন করবেন। তিনি সতর্কভাবে ইস্তিকলালকে তার নিয়ন্ত্রণে রাখতে এবং একদলীয় রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা থেকে বিরত রাখতে সক্ষম হয়েছিলেন।তিনি ১৯৫৭ সালের ১১ আগস্ট রাজতন্ত্র গ্রহণ করেন এবং সেই তারিখ থেকে দেশটি আনুষ্ঠানিকভাবে ‘মরক্কো কিংডম’ নামে পরিচিতি লাভ করে। মরক্কোর স্বধীনতা পুনরুদ্ধারের সংগ্রামে সুলতান মোহাম্মদের অবদান, নিঃস্বার্থ ত্যাগ ও বীরত্বপূর্ণ ভূমিকার জন্য মরক্কোবাসীর নিকট জাতীয় বীর হিসেবে পরিচিতি পেয়েছেন।
মরক্কোর স্বাধীনতা সংগ্রাম ছিল উত্তর আফ্রিকার ইতিহাসে এক অবিস্মরণিয় অধ্যায়। মরক্কোবাসীরা দীর্ঘ প্রত্যাশিত স্বাধীনতা পুনরুদ্ধার করতে পেরেছে মহুমুখী ত্যাগতিতিক্ষা ও লড়াইয়ের বিনিময়ে। এ অর্জনে সবচেয়ে বড় অবদান ছিল সুলতাবন পঞ্চম মুহাম্মদের ত্যাগ, সংগ্রাম। ফরাসীদের মনোনীত শাসক হলেও দেশের গণমানুষের জন্য তিনি সব স্বার্থকে তুচ্ছ করে সংগ্রাম করেছেন ফরাসীদের বিরুদ্ধে। তার বলিষ্ঠ নেতৃত্বের কাছে ফরাসীরা পরাজিত হয় এবং ১৯৫৬ সালে মরক্কো স্বাধীনতা পুনরুদ্ধার করতে সক্ষম হয়। মরক্কোর এই সংগ্রাম আফ্রিকার অন্যান্য দেশগুলোর জন্য এক অনুকরণিয় আদর্শ।
1 note · View note
htc360things · 3 months
Video
youtube
ডিগ্রি ৩য় বর্ষ সাজেশন রাষ্ট্রবিজ্ঞান ৫ম পত্র | রাষ্ট্রবিজ্ঞান ৫ম পত্র
0 notes
banglavisiononline · 4 months
Link
ভারতের লোকসভা নির্বাচনের পঞ্চম দফার
0 notes
rupalikhatun · 5 months
Text
৯৬ হাজার ৭৩৬ পদে শিক্ষক নিয়োগে গণবিজ্ঞপ্তি ২০২৪
Tumblr media
0 notes
bdeducator · 8 months
Link
1 note · View note
786propertiesltd · 5 months
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আপনি কি উত্তরে রেডি ফ্ল্যাট খুঁজছেন?
উত্তরা ৭ নং সেক্টরে ১৬৭৫ বর্গফুটের ৫ম তলায় সিঙ্গেল ইউনিটের ১ টি রেডি ফ্ল্যাট জরুরী মূল্য বিক্রয় হবে।
Project Name: Monglee Location: Uttara, Sector-7, Road-18, House-97. Near Lake Drive Road Land Area: 3.65 Katha Total Storied: G+8 Per floor Unit: Single Total Sft: 1675 SFT (Approx. ) Internal Arrangement: 03 Bed, 03 Toilet, Dining, Family Living & Living, Kitchen, 03 Varandah.
সম্পূর্ণ খোলামেলা ও আলো - বাতাসপূর্ণ।
গাড়ি পার্কিং ও তিতাস গ্যাস।
সম্পূর্ণ রেডি ফ্ল্যাট, তাই এখনই রেজিস্ট্রেশন করে এখনই ফ্ল্যাট-এ উঠতে পারবেন।
ব্যাংক লোনের সুবিধা আছে।
For project visits or detailed information
call: 01709-656586 (WhatsApp)
0 notes
teachernewsbd · 9 months
Link
1 note · View note
bdgainoffers · 7 months
Text
বিডি গেইন সাধারণ জ্ঞান প্রতিযোগিতা-২০২৪ (MCQ) এ ফ্রি অংশগ্রহণ পদ্ধতি (সকলের জন্য উন্মুক্ত)
প্রতিযোগিতায় মোট ৬টি পুরস্কার থাকবে। পুরস্কারসমূহ হলঃ
১। ১ম পুরস্কার - আগামী ২৬ মার্চ ২০২৪ তারিখের ডমেস্টিক ১টি বিমান টিকেট অথবা সমপরিমাণ টাকা। ২। ২য় পুরস্কার - ৫০০ টাকা বিকাশ/রকেট/নগদ/উপায়। ৩। ৩য় পুরস্কার - ৩০০ টাকা মোবাইল রিচার্জ। ৪। ৪র্থ পুরস্কার - ২০০ টাকা মোবাইল রিচার্জ। ৫। ৫ম পুরস্কার - ১০০ টাকা মোবাইল রিচার্জ। ৬। ৬ষ্ঠ পুরস্কার - ৫০ টাকা মোবাইল রিচার্জ।
১। প্রতিযোগিতায় মোট ১০ টি MCQ থাকবে। প্রতিটিতে ১০ নম্বর করে সর্বমোট ১০০ নম্বরের প্রশ্ন থাকবে। পাশ মার্ক ৫০।
২। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী আগ্রহীগণকে প্রথমে এই ফর্মটি https://forms.gle/ddSv2Xd2R1GRvRo19 সঠিক তথ্য দিয়ে পূরণ করে সাবমিট করতে হবে।
২। পরবর্তে সকলের ই-মেইলে ১৭ মার্চ ২০২৪ তারিখে প্রতিযোগিতার ডিজিটাল প্রশ্ন পাঠানো হবে। যা আপনি মোবাইল অথবা কম্পিউটার ব্যাবহার করে উত্তর প্রদান করতে পারবেন।
৩। প্রশ্ন পাওয়ার পর ১৭ মার্চ ২০২৪ হতে ২১ মার্চ ২০২৪ তারিখ রাত ১০ টা পর্যন্ত আপনি যে কোন একটি ডিভাইস (মোবাইল অথবা কম্পিউটার) ব্যাবহার করে এক বার অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
৪। ফর্মটির সাবমিট সম্পন্ন হলে সাথে সাথে আপনার ফলাফল/ score জানতে পারবেন।
৫। বিডি গেইন থেকে পুনরায় একক ফলাফল/ score আগামী ২২ মার্চ ২০২৪ তারিখে ই-মেইলে জানানো হবে।
৬। সকল অংশগ্রহণকারীদের ফলাফল একত্রিত করার পর লটারীর মাধ্যমে বিডি গেইন থেকে চূড়ান্ত বিজয়ীগণের নাম ও পুরস্কার এর তালিকা আগামী ২৩ মার্চ ২০২৪ তারিখে সকাল ৯ টায় নিচের ২ টি ফেইসবুক পেইজে প্রকাশ করবেঃ
https://www.facebook.com/bdgainltd/ https://www.facebook.com/bdgaintravel/
বিডি গেইন এর পক্ষ থেকে সকলকে অগ্রিম ধন্যবাদ web: www.bdgaintravel.com Email: [email protected] WhatsApp: +8801972722539
0 notes
sapnoranga-review · 8 months
Text
৫ম গণবিজ্ঞপ্তি
0 notes
bdprimary · 9 months
Link
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বার্ষিক পাঠ পরিকল্পনা ২০২৪
0 notes