What is Climate Change
What is Climate Change
Climate change refers to long shifts in temperatures and weather patterns. There are many impacts of climate change. It can directly harm animals, destroy places. They were:
More frequent and intense drought
Storms
Heat waves
Rising sea levels
Melting glaciers and warming oceans
Causes of it
Heat-trapping, greenhouse gasses
Changes in the earth’s orbit and rotation.
Variations in solar…
View On WordPress
1 note
·
View note
যৌন অক্ষমতা এবং ডিভোর্স
New Post has been published on https://is.gd/3MeBBp
যৌন অক্ষমতা এবং ডিভোর্স
এটা ভাবার কোন কারন নেই যে, সব বিয়েতেই শুরু থেকেই সব কিছু একেবারে ঠিকঠাক থাকে। বিয়ের ঠিক পর পরই ফিজিক্যাল রিলেশনশিপের প্রসংগ যখন আসে তখন একজন নারী বা একজন পুরুষ - যেকারো দিক থেকেই পারফরম্যান্সে সমস্যা হতে পারে। নববিবাহিত মেয়েদের দিক থেকে মূলত ব্যথা সংক্রান্ত ভীতি সম্পর্কটি স্থাপনে জটিলতা তৈরি করে। অন্যদিকে নববিবাহিত পুরুষেরা Premature Ejaculation(দ্রুত বীর্যপাত) অথবা Erectile Dysfunction (যৌন অক্ষমতা) এই দু'টো সমস্যায় বেশি ভুগে থাকেন। বিয়ের পর পর স্বামীর দ্রুত বীর্যপাত এর সমস্যাটি অধিকাংশ নারীরা মেনে নেন বলেই এটা সচরাচর ডিভোর্সে গড়ায় না। তবে যৌন অক্ষমতা ব্যাপারটিতে তারা প্রচন্ড আতংক বোধ করেন। স্বামীর Penile Erection(লিংগ উত্থান) না হওয়া অথবা হলেও সেটি মেইনটেন না করতে পারা এসব দেখে ঘাবড়ে যাওয়া খুবই স্বাভাবিক। সারা জীবন এরকম চললে কিভাবে হবে মূলত এই ভয় থেকেই স্বাভাবিকভাবেই তারা ডিভোর্স এর কথা ভাবেন। ৫-৬ বার Failed Attempt(ব্যর্থ চেষ্টা) থেকে সরাসরি ডিভোর্স গড়ানোর কেইস তাই নিতান্ত কম নয়। ঠিক এরকম একটি পরিস্থিতিতে যেসব নারী বা পুরুষ রয়েছেন আমি এই বিষয়টি নিয়ে আপনাদেরকে খুব অল্প করে কিছু কথা বলব। প্রথমেই বলব, সরাসরি ডিভোর্স এ যাবার আগে মিলাতে হবে আসলেই ব্যাপারটা আতংগ্রস্ত হবার মত কীনা। তাই ডিভোর্স এর আগে চিকিৎসকের কাছ থেকে পুরো ব্যাপারটি বুঝে নিতে হবে। ডায়েবেটিস, প্রেশারের মত আরো অসংখ্য Organic Disease এ Erectile Dysfunction হয়। অসংখ্য ওষুধও এই সমস্যার জন্যে দায়ী হতে পারে। মানসিক বেশ কিছু রোগ বিশেষ করে Depression এবং Generalized Anxiety Disorder গুরুত্বের সাথে দেখা হয়। এই প্রত্যেকটি বিষয় স্ক্রিনিং করিয়ে শুরুতেই দেখে নিতে হবে এর কোন কিছু একটাই কারন হিসেবে দায়ী কীনা। (এই কারনগুলো নিয়ে বিস্তারিত অন্য একটি পোষ্টে লিখব আশা করি।) এরপর আমাদের মিলিয়ে দেখতে হবে রোগীর কোন performance anxiety হচ্ছে কীনা। (এটা নিয়ে একটু পরেই আলোচনা করছি) যদি কখনোই penile erection বা লিংগ উত্থান না হয় তবে সেটা চিন্তার। সেক্ষেত্রে চিকিৎসার ক্ষেত্রে আমরা খুব একটা আশা দ���তে পারিনা যে পুরোপুরি ঠিক হবে। এটাকে Primary Erectile Dysfunction হিসেবে ডায়াগনোসিস করা হয় এবং সেটি নিঃসন্দেহে চ্যালেঞ্জিং। কিন্তু যদি যেকোন মাত্রায় penile erection (সেটা যথেষ্ট শক্ত বা বেশিক্ষণ স্থায়ী হোক বা না হোক) , sexual fantasy (মাথায় যৌন উত্তেজনাপূর্ণ চিন্তা আসা) বা nocturnal tumescence (রাতে পুরুষদের স্বাভাবিক নিয়মে আপনা আপনি লিংগ উত্থান হওয়া) এসবের হিস্ট্রি থাকে এবং Androgen defeciency এর আর কোন চিহ্ন শরীরে প্রকাশ না পায়, সেই সাথে অন্যান্য যেসব রোগে Erectile Dysfunction হয় সেগুলো বাদ দেয়া যায় তবে মোটামুটি ধরেই নেয়া যায় performance anxiety জনিত কারনেই এই Erectile Dysfuction হচ্ছে। বিয়ের প্রথম প্রথম অসংখ্য ছেলের এই Performance Anxiety হয় অর্থাৎ অবচেতন মনে তাদের ইন্টিমেট রিলেশনশিপের ব্যাপারে ভয় কাজ করে। সেই পারফরম্যান্স এঞ্জাইটি থেকে Penile Erection (লিংগ উত্থান) এ সমস্যা অথবা erection হলেও সেটা বেশিক্ষণ স্থায়ী না হওয়া দু'টো ঝামেলাই হতে পারে। Performance Anxiety সংক্রান্ত প্রাসংগিক অংশটুকুই আজকে লিখছি। ফিজিক্যাল রিলেশেনশিপ ব্যাপারটির পুরো প্রসেসিং কিন্তু ব্রেইনের খেলা। ব্রেইন এটাকে প্রসেস করে। শরীর ঠিক সেভাবে রেসপন্স করে। এখন মানুষটার স্ট্রেস টা কিসে, ভয়টা কিসে, অস্বস্তি টা কিসে সেটা আগে ধরতে হবে। সেগুলো বদলে দিতে পারলে সমস্যাটি ঠিক হবে। মাথার ভেতরে রাজ্যের চিন্তা যখন খেলা করে এবং তিনি যখন বোঝেন না কিভাবে সেগুলো আটকাবেন খুব স্বভাবতই ইন্টিমেট রিলেশনশিপে তিনি ফোকাস হারান। একটু পরে প্যানিক শুরু করেন। বারে বারে erection হচ্ছে কীনা চেক করেন। স্ত্রীর উপস্থিতিতে বা তার অগোচরে নানাভাবে erection করার চেষ্টা করেন যার কোনটাই 'Spontaneous Erection' বা স্বতস্ফুর্ত নয়। সেই প্রচেষ্টাগুলো যখন ব্যর্থ হয় তাতে ভয়ের উপর ভয় যোগ হয়। ২-৩ বার এরকম ব্যর্থ হলেই তার কাছে মনে হয় পুরুষ হিসেবেই তিনি ব্যর্থ। 'অন্যরা পারে তুমি কেন পারছ না' - এই জাজমেন্ট যদি সংগীর দিক থেকে আসে তাহলে তো কথাই নেই! এই সমস্যাটাকে আরো জটিল করতে স্রেফ এতোটুকুই যথেষ্ট। মাথায় চিন্তা খেলা করা বলতে বিশাল কিছু হতে হবে তাও কিন্তু না। আমার রোগীদের ক্ষেত্রে আমি কমনলি যা যা দেখি- ১) যৌনস্বাস্থ্য সম্পর্কে অসংখ্য ভুল ধারণা বা এক্সপেক্টেশন নিয়ে বিছানায় যাওয়া। ২) অপরিচিত পরিবেশ। যেমন শ্বশুরবাড়িতে রাত্রিযাপন। অথবা নিজের বাড়িতে পাশের রুমগুলোতে পরিবারের অন্য সদস্য আছেন। সেক্ষেত্রে কেউ কি কিছু শুনছে কীনা? বা কে কি ভাবছে? ৩) কিভাবে সব কিছু হবে এটা নিয়ে বাড়তি ভয় হওয়া ৪) ফিনানশিয়াল/অফিশিয়াল স্ট্রেসে থাকা ৫) নতুন বউ এবং পরিবারের মধ্যে মিল হবে কিনা? ৬) টাইট শিডিউলে বিয়ে করা - যেমন বিয়ের কয়েক দিনের মধ্যেই দু'জন দুই জায়গায় চলে যাওয়ার সম্ভাবনা ৭) স্ত্রীকে সন্তুষ্ট করতে পারব কি পারব না? ৮) যদি বাচ্চা হয়ে যায়? ৯) বিয়ের আগে যেকারো সাথে ইন্টিমেট রিলেশশিপ করতে ব্যর্থ হবার স্মৃতি থাকা ১০) পর্ণোগ্রাফি দেখে দেখে মাথার ভেতর আকাশছোঁয়া প্রত্যাশা বা অবাস্তব চিন্তা গেঁথে যাওয়া। রিয়েল টাইম পার্টনার এর পক্ষে যেই পরিমাণ স্টিমুলেশন দেয়া অসম্ভব। ফলাফল কিছুতেই erection ধরে রাখতে না পারা। সেই সাথে, কল্পনায় নিজের স্ত্রীর জায়গায় অন্য কাউকে কল্পনা করা ছাড়া উত্তেজিত হতে না পারার কেইসগুলো ও কম নয়। ১১) স্ত্রীর কাছ থেকে যথেষ্ট সম্মান না পাওয়ার আশংকা( অসম বিয়ের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য) ১২) অপছন্দের বিয়ে ১৩) জোরপূর্বক বিয়ে। ১৪) সমকামী পুরুষ। সমাজের চাপে যখন একজন মেয়েকে বিয়ে করেন। কারন তিনি জানেন- মেয়ে কোনদিন কাউকে এসব বলবে না। ১৫) Low Self Esteem বা ভংগুর আত্মসম্মানবোধঃ এই পয়েন্ট টা গুরুত্বপূর্ণ। এটি প্যারেন্টিং এর সাথে সংশ্লিষ্ট। ছোটবেলা থেকে মানুষটি যদি শোনে ' তুই কিছু পারিস না। তোকে দিয়ে হবে না' এটা অসংখ্য মানুষের inner voice হয়ে যায়। এবং প্রতিটা পারফরম্যান্স তা স্কুল,কলেজ,অফিস বা বিছানা যা ই হোক না কেন সেই প্রতিধ্বনিটা হয় - You are not good enough। (এই পয়েন্টটা আমি শেষের দিকে লিখলেও আমি বহু স্বামীকে আমার সামনে এই পয়েন্ট টা ধরিয়ে দিলে শিশুর মত কাঁদতে দেখেছি।) ১৬) ২-৩ বার ব্যর্থ হবার পর লোক জানাজানি হওয়া। এটা ভীষণ মারাত্মক। অধিকাংশ পুরুষ এটাকে মারাত্মক অপমানের মনে করেন। মা বাবা শ্বশুর শ্বাশুড়ি সবাই মিলে যে পারিবারিক সালিশীর প্রচলন এদেশে আছে এটা পারফরমেন্সের শেষ ইচ্ছে বা চেষ্টাটাকেও মেরে ফেলে। এবং দুঃখজনকভাবে এই সংখ্যাটা অনেক বেশি। এরকম আরো অসংখ্য সাইকোলজিক্যাল কারন থেকে বিয়ের পর পর ফিজিক্যাল রিলেশনশিপ স্থাপনে সমস্যা দেখা যায়। একেক জনের জন্যে প্রেক্ষাপট একেক রকম। সময় নিয়ে এই বিষয়গুলো Explore না করা গেলে শুধু যৌন উত্তেজক ঔষধ খেয়ে খেয়ে খুব উপকার হয় বলে আমি অন্তত আমার অভিজ্ঞতায় দেখিনি। তাই শুরুতে এরকম ইস্যু তৈরি হলে প্রফেশনালের সাহায্য নিতে হবে। এক্ষেত্রে আশার কথা এটাই যে, কিছুদিনের জন্যে ওষুধ দিয়ে সাথে সাইকোথেরাপি, মাইন্ডফুলনেস, সেক্স থেরাপি যেটি যেই কেইসে প্রয়োজন সে��ি প্রয়োগের মাধ্যমে এই ধরনের কেসগুলো খুব ভালভাবে ম্যানেজ করে ফেলা যায়। এর পাশাপাশি বেশ কিছু রিলাক্সেশন টেকনিক শেখা এবং তা প্র্যাক্টিস করাও চিকিৎসার অংশ। এগুলো সব নিশ্চিত করা গেলে ডিভোর্সের প্রয়োজন হয়না। মিনিমাম ৬ মাস কষ্ট করে এই সময়টা পাশে থাকুন। সমস্যাটি ঠিক না হলে বড় সিদ্ধান্ত নিতে বাঁধা নেই। কিন্তু চেষ্টাটা করুন। বিয়ে ভাংগা খুব সহজ। গড়াটা কঠিন। মোট কথা, বিয়ের শুরুতে স্বামী বা স্ত্রী যারই সমস্যা হোক হাত ছাড়া যাবে না, কথায় কাজে তাকে অপরাধী বানানো যাবেনা। Your partner is simply lost, he/she needs you! এইটা আগে বুঝতে হবে!লেখাটা শেষ করব যেসব পুরুষ চিকিৎসা না করার গোঁ ধরে বসেন তাদেরকে একটা কথা বলে। আপনারা আপনাদের স্ত্রীর কষ্টটা বুঝুন। লজ্জায় কারো কাছে উনি কিছু বলতে পারছেন না। Don't take her for granted। যতদিন পারফরম্যান্সে পারছেন না তাকে আশ্বস্ত করুন। অনেক বেশি ভালোবাসুন। নিজের অপারগতা থেকে যে হতাশা বা রাগ হয় সেটা দিনশেষে স্ত্রীকেই ফেরত না দেয়ার চেষ্টা করুন। অনেক স্বপ্ন নিয়ে তিনি আপনার ঘরে এসছেন। যত্ন করুন যতদিন একসাথে আছেন প্রতিদিন, প্রতিক্ষণ। Dr Shusama Reza (MBBS, MD) Lead Psycho-Sexologist & Head of Sexual Medicine Unit LifeSpring Limited
0 notes
বাচ্চার রাগ কিভাবে সাম���াবেন সহজ সমাধান দিলেন Dr Shusama Reza 2020
0 notes