Text
Testing FootNote
How is the footnote here?1
Pretty good I guess! ↩︎
0 notes
Text
A python Test
https://gist.github.com/anonymous/d9778dc87b9854eef57384b95958fa98
0 notes
Text
মহাকাল
সে তার অন্ধকার বয়ে এনে আপন শরীরে আমার সিঁথানে মাখে ঘোর আর সব নৈঃশব্দ্যে ম্লান ব্যাকুলতা আমাকে ঢেকেছে গাঢ় স্নেহ-আলোয়ানে।
আমি তার মেঘময় চুল খুলে সৃষ্টির আঁধার দেখেছি। আমি তার স্তনবৃন্তে আগত পৃথিবীর সবটুকু প্রাণের ক্ষুধার, তৃপ্তি দেখেছি। আমি তার মহাকালে খুব চুপ ডুব দিয়ে ভেসে পায়ে পায়ে তল খুঁজে হাল ছেড়ে বেঁচেছি আবার।
এ শরীর, শরীরের ভাঁজ এই গাঢ় দেহজ শ্রাবণ এ প্লাবন, ঝড়ের আভাস এই কাল, মহাকাল, কালের অতীত…
View On WordPress
0 notes
Text
মহাকাল
সে তার অন্ধকার বয়ে এনে আপন শরীরে আমার সিঁথানে মাখে ঘোর আর সব নৈঃশব্দ্যে ম্লান ব্যাকুলতা আমাকে ঢেকেছে গাঢ় স্নেহ-আলোয়ানে।
আমি তার মেঘময় চুল খুলে সৃষ্টির আঁধার দেখেছি। আমি তার স্তনবৃন্তে আগত পৃথিবীর সবটুকু প্রাণের ক্ষুধার, তৃপ্তি দেখেছি। আমি তার মহাকালে খুব চুপ ডুব দিয়ে ভেসে পায়ে পায়ে তল খুঁজে হাল ছেড়ে বেঁচেছি আবার।
এ শরীর, শরীরের ভাঁজ এই গাঢ় দেহজ শ্রাবণ এ প্লাবন, ঝড়ের আভাস এই কাল, মহাকাল, কালের অতীত…
View On WordPress
0 notes
Text
শহরনামা ৫: শহর ও অন্ধকার
এশহরে সন্ধ্যা নামে না। রাত হয়না কখনো। অন্ধকারের আলকাতরা নামে না, নামিয়ে আনে না কোনো গাঢ়তম ঘোর। দৈত্য-দালানগুলো ক্রমাগত মহাকাশে দর্প ঠিকরে দেয়। আমি তারা খুঁজি, দূরের তারারা ছোট ছোট অভিমানি তারারা নিজেদের লুকিয়ে রেখেছে দেখে আহত হয়েছি। এক জানালা অন্ধকার দাও! রোডলাইট নিভিয়ে দাও! আঁধারের স্তন থেকে জ্যোৎস্না ঝরুক, আমি বড় ক্ষুধার্ত শিশু।
জুন ১৪, ২০১৫, ৭:৪৭ pm ঢাকা
View On WordPress
0 notes
Text
রূপকথা
শরীর ভেঙে ঘুম এলে তুই ঠোঁটের ওপর ঠোঁট রাখিস। থাকবো জেগে। আর যত যা কাল্পনিক, পঙ্খিরাজ আর রাজপ্রাসাদ বাচ্চা ফিনিক্স রাতজাগা নিভিয়ে দিস। চুল খুলে তোর অন্ধকারে ডুবিয়ে দিস। বুকপাঁজরের নিশ্বাসে ঘোর আদর আকাশ আদুরে ভোর আঁকতে থাকিস স্তব্ধতায়। আমার একটা জায়গা রাখিস তোর নিজস্ব রূপকথায়।
View On WordPress
0 notes
Text
যন্ত্রদেহ-বর্ষাপ্রাণ
বৃষ্টি আসে বৃষ্টি যায় বুক-চারকোলে আঁকা দেয়ালের গ্রাফিতি মোছেনা। ঘোরলাগা ঝমঝম ঝমঝম ডিএনএর মুগ্ধতা, বিরহের প্রাকৃত রিদম। আমার দুহাতে যদি গেঁথে দাও আঙুল আরো পাঁচ এমন বাদলদিনে কীবোর্ডেও আঙুল চলেনা।
View On WordPress
0 notes
Text
বালিকা সংকলন
বালিকা সংকলনের লেখাগুলো অধিকাংশই কাপলেট। বালিকার (আমার প্রেমিকা) উদ্দেশ্যে বলা বিভিন্ন সময়ে কথা এগুলো। কখনো প্যাশনেট প্রেমে বা কখনো মান ভাঙাতে।
নভেম্বর ৩০, ২০১৪, ৮:৪৬ pm
বালিকা তোমার বুকের বোতামে ‘মানা’। বালিকা আমিও চোরাগোপ্তা ঘাতক। বালিকা তোমায় করবোই খুন আমি। বালিকা জানো না? আমি অন্তর্যামী!
মে ০৬, ২০১৫, ১০:৪৩ pm
বালিকা আমার সইছে না আর তর, বালিকা আমায় এক্ষুণি নক কর!
মে ০৮, ২০১৫, ১২:১৯ am
বালিকা তোমার…
View On WordPress
0 notes
Text
শিকার
এই বোধহীনতার শেষ আমি দেখতে চাইছি। পায়ের তলায় স্লেটনন্দিত ফুটপাথ রাস্তার কোথায় আবর্জনা মাখে আমি দেখতে চাইছি। দেখা এবং না দেখা, ঘ্রাণেও লুকনো ঘ্রাণ, শব্দে লুকনো নৈঃশব্দ্য, আমি সব দেখতে, শুঁকতে ও শুনতে চাই।
প্রিয়তমা, আমি তোমার জন্য আরেকবার দেখতে চাই। আমার মৃগয়া আমি চিনে নিতে চাই। লক্ষ্যভেদী তীরের ফলায় অন্ধকার চীরে হাওয়ার ঝাপটায় মেখে দখিন ঐকতান আমি বিদ্ধ করতে চাই। কবিতা শিকার করে ক্লান্ত ফিরতে চাই। জয়…
View On WordPress
0 notes
Text
আদরের মাকড়সা
ঘুমিয়েছে। আদরের মাকড়সা এইতো কেবল পাঁজরের আবডালে ঘুম। সুমন্দ হাওয়ায় দোলে জাল ঘেরাটোপ, আটপায়ে আদরের গাঢ় অসাড়তা মেখে নিয়ে পাঁজরের আবডালে ঘুম।
বেয়ে বেয়ে উঠেছিল শরীর ও শরীরের অলি-গলি-অন্ধি-সন্ধি জেনেবুঝে নিতে। সে ষড়যন্ত্রী অভিপ্রায়ে মুছে দিতে আরসব পরিচিত স্পর্শের রেশ সারাদেহে বুনেছিল আদরের গভীর বুনট।
তারপর আর্দ্র উষ্ণ বুকের ফাটল দিয়ে আগ্নেয় লাভাস্রোতে পুড়িয়েছে জ্বালিয়েছে। আর শিহরণ ঠোঁট ফেটে রক্তের মত চ…
View On WordPress
0 notes
Text
আসতি যদি
একটু এলে খুব আদরে এঁকে দিতাম সন্ধ্যাদুপুর। ভরদুপুরে টো টো করার সঙ্গী পেতিস। একটু ছুঁলে আমার বুকের আড়কাঠিটা দখিন হাওয়ার সঙ্গ পেতো। একটু এলে তারায় বোনা অন্ধকারের গানখানিতে সুর মেলাতাম। দুহাত মেলে থমকে দিয়ে শহরতলী স্ট্রীট-এভিনিউ দুপায়ে তোর নির্জনতা মেখে দিতাম। হাঁটতে গেলে হাত ধরে তোর লজ্জা ভীষণ? থাকতো না আর। একটু এলে দুপুরগুলো টিনের চালে তিড়িংবিড়িং কাকটা যেমন, ছটফটে খুব। একটু এলে রোদে ঘুরে কালো হতিস।
View On WordPress
0 notes
Text
লিখি
যা লিখছি কিছু অক্ষর দারুণ মসৃণতায় ফুটে উঠছে নাক্ষত্রিক। ফোনস্ক্রীনে।
এটাতে বারুদ যোগ করা যেতে পারে কিছু। সময়মতন তার বারুদগন্ধী দেহের নির্যাস কারো রক্তে মেশাতে পারে তিক্ততা। কারো বুকে বিশ���বাসের কপাট ধসিয়ে দিতে পারে।
অথবা নরম কোনো প্রেমের কবিতা। বালখিল্য প্রচেষ্টায় চেষ্টা করতে পারি কামনার সুবাস ছড়াতে।
এটা কি একটা শোকগাঁথা হতে পারে? কতবার লেখা যায়? কজনের নামে? রাস্তায় বারবার রক্তাক্ত দেহ। বারবার…
View On WordPress
0 notes
Text
ফেরার কবিতা
: এই, আসছ কবে? : এইতো এলাম। এমন জোরে হাত ধরলে সেদিন তুমি। খুব লেগেছে। অমন করে ধরতে হয়? হুঁ? আর যাবো না। : ধুস! কবে আসবে? : কাল থেকে যে ক্লাস শুরু! দুমাস পরে পরীক্ষা। তারপরেই প্র্যাকটিক্যাল। তারপর একটা ছুটি আছে। এবার যাবো কক্সবাজারে। : আচ্ছা যেয়ো। : আচ্ছা যেয়ো!? তিনবেলা যে শোনাচ্ছ রোজ ভালোবাসি ভালোবাসি! মিথ্যে সবই! আচ্ছা যেয়ো! করছটা কী? ভাবছ আমি জানিনা? নিশ্চয়ই কেউ… এই বলো না আর কাউকে ভালোবাসো? হুঁ?
View On WordPress
0 notes
Text
শহরনামা ০০৪: বৃষ্টি
ভিজলো অন্ধকার। ভিজে গেলো পথ আর ঘাসের শরীরে দ্যুতি ছড়ায় বরষা। বুনোফুল, চারুলতা স্নান সেরে এলো। এলোচুলে ঘ্রাণ তার সর্বনাশের। সর্বনাশ ভিজলো, সোঁদা মাটি বৃক্ষবীর্যে গরবিনী। জানি তুমি বলবেই, শহরনামায় নেই এই কবিতার স্থান কোনো। চোখ মেলো, দেখো রোজ কংক্রিট ফুঁড়ে অশ্বত্থ-বালক রাখে একথার সাক্ষ্যপ্রমাণ। আমি জানি গাঢ় কালো ভেজা ভেজা পীচের শরীরে অধর ছুঁইয়ে ধুলো প্রেমরসে ভিজে হলে কাদা ছেনালপনায় তার কেটে যায় দিন,
View On WordPress
0 notes