Tumgik
#ঔষধের নাম ও কাজ
healthtipsbanglaonline · 10 months
Text
youtube
গ্যাস্ট্রিক দূর করার খাবার | গ্যাস্ট্রিক থেকে মুক্তির উপায় | গ্যাস্ট্রিক দূর করার ঘরোয়া উপায়
👍 সিরিয়াল ও তথ্যের জন্য : 01325-881520 👍
গ্যাস্ট্রিক দূর করার খাবার গ্যাস্ট্রিক দূর করার ঘরোয়া উপায় গ্যাস্ট্রিক আলসার গ্যাস্ট্রিক দূর করার ঔষধ গ্যাস্ট্রিক এর লক্ষণ গ্যাস্ট্রিক আলসারের লক্ষণ গ্যাস্ট্রিক ঔষধ গ্যাস্ট্রিক আলসারের ঔষধ গ্যাস্ট্রিক দূর করার দোয়া গ্যাস্ট্রিক ক্যান্সারের লক্ষণ গ্যাস্ট্রিক দূর করার উপায় চিরতরে গ্যাস্ট্রিক দূর করার উপায় গ্যাস্ট্রিক বুকে ব্যাথা দূর করার উপায় গ্যাস্ট্রিক দূর করার ব্যায়াম গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা দূর করার উপায় গ্যাস্ট্রিক গ্যাস্ট্রিকের ট্যাবলেট কোনটা ভালো গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ গ্যাস্ট্রিকের হোমিও ঔষধের নাম গ্যাস্ট্রিকের ব্যথার লক্ষণ
0 notes
health24tv · 3 years
Video
youtube
ঔষধের নাম ও কাজ | ঔষধের নাম ও গ্রুপ | মেট্রোনিডাজল | metronidazole tablets | আমাশয় | জরায়ুতে ইনফেকশন
1 note · View note
classynotes · 3 years
Text
বস্তুবাদী-পুজিবাদী-যান্ত্রিক সভ্যতা: মানুষের অপ্রাকৃতিক জীবনাচার
শিল্প বিপ্লবের পর মানবজাতির ঘুমের রুটিন ব্যাপকভাবে পরিবর্তন হয়ে গিয়েছে। ফলে ইউরোপ সহ বিশ্বের অধিকাংশ মানুষ এখন অ-প্রাকৃতিক এবং অস্বাভাবিক জীবন যাপন করছে। রাতের প্রথম অংশে ঘুম যেতে না পারলে ঘুমের পরিমাণ অনেক বেড়ে যায়। অর্থাৎ, রাতের প্রথম অংশে ৪/৫ ঘণ্টা ঘুম যাওয়া আর রাতের শেষ অংশ থেকে দুপর পর্যন্ত ৭/৮ ঘণ্টা ঘুম যাওয়া একই কথা। 'একটানা ৭/৮ ঘণ্টা ঘুমাতে হয়' বলে যে কথাটি আমাদের সমাজে প্রচলিত আছে, তা সম্পূর্ণ ভুল প্রমাণ করে বিভিন্ন রিসার্চ। ঘুম নির্ভর করে কোয়ালিটির উপর, কোয়ান্টাটির উপর নয়। অ্যামেরিকার ভার্জিনিয়া টেক বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের প্রফেসর রজার ইকার্চ [Roger Ekirch] এ নিয়ে একটি চমৎকার বই লিখেন। নাম – At Day's Close: Night in Times Past. রজার ইকার্চ ১৬ বছর গবেষণা করে এ বইটি লিখেন। তাঁর মতে, অতীতের মানুষেরা সন্ধ্যার পর অর্থাৎ সূর্যাস্তের দু’তিন ঘণ্টার মধ্যেই ঘুমিয়ে পড়তো। এরপর, ৪ থেকে ৫ ঘণ্টা ঘুমাতো। তারপর, ঘুম থেকে উঠে ১ থেকে ২ ঘণ্টা উপাসনা বা ব্যক্তিগত কাজ করতো। তারপর, আবার কিছুক্ষণের জন্যে ঘুমাতো। এবং সকালে তাড়াতাড়ি উঠে যেতো। এ কথাটি প্রমাণ করার জন্যে রজার ইকার্চ তাঁর বইতে ৫০০টি ঐতিহাসিক রেফারেন্স প্রদান করেন। ক্লাসিক্যাল বিভিন্ন সাহিত্যের বই, মেডিক্যাল বই, আদালতের নথিপত্র, নৃতাত্ত্বিক তথ্য ও ধর্মীয় গ্রন্থসমূহ থেকে তিনি প্রমাণ করেন যে, আগেকার মানুষ গভীর রাত পর্যন্ত জেগে থাকতো না; এবং একটানা ৭ বা ৮ ঘণ্টা ঘুমাতো না। আগেকার মানুষ প্রকৃতির সাথে ঘুমিয়ে যেত, প্রকৃতির সাথেই জেগে উঠতো। মাঝখানে দুই’এক ঘণ্টার জন্যে জেগে স্রষ্টার উপাসনা করতো অথবা ব্যক্তিগত কোনো কাজ সেরে নিতো। এটাই ছিল মানুষের স্বাভাবিক ও প্রাকৃতিক ঘুমের অভ্যাস। কিন্তু, সুস্থ-স্বাভাবিক এই ঘুমের অভ্যাসটি ধ্বংস হতে শুরু হয় ১৭ শতাব্দীর শেষের দিকে। যখন শিল্প বিপ্লব শুরু হয়। প্রথম ১৬৬৭ সালে ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসের রাস্তায় রাস্তায় মোমবাতি লাগানো শুরু হয়। ২ বছর পর তেলের বাতি আবিষ্কার হয়। এরপর, লন্ডন সহ ইউরোপের প্রায় ৫০ টি শহরের রাস্তায় রাস্তায় তেলের বাতি লাগানো শুরু হয়। উদাহরণ স্বরূপ, Leipzig নামক জার্মানের ছোট্ট একটি শহরের কথা উল্লেখ করা যাক। এই শহরে মাত্র ১০০ জন মানুষ কাজ করতো। কিন্তু শহরটির বিভিন্ন রাস্তায় ৭০০টি বাতি বসানো হয়েছিলো। এসব কৃত্রিম আলো সৃষ্টি করার কারণে মানুষের সুস্থ-স্বাভাবিক-প্রাকৃতিক ঘুমের রুটিনটি পরিবর্তন হয়ে যায়। মানুষ আস্তে আস্তে ভাবতে শুরু করলো যে, রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে যাওয়া মানে হলো সময় অপচয় করা। দিনের কাজ দিনের আলোর মধ্যে শেষ করে ফেলার যে তাড়না অতীতের মানুষের মধ্যে ছিল, তা আস্তে আস্তে নষ্ট হয়ে যায়। মানুষের মধ্যে অলসতা ও বিলাসিতা চলে আসে। দিনের কাজ দিনের আলোর মধ্যে শেষ না করে মানুষ তা রাতের জন্যে রেখে দিতো। ফলে অনিবার্য কারণেই রাতের ঘুমটি দিনের আলোর মধ্যে প্রবেশ করলো, এবং মানুষ তাদের সুস্থ-স্বাভাবিক-প্রাকৃতিক ঘুমের রুটিনটি হারিয়ে ফেলে। ১৯২০ সালের দিকে এসে শহরের মানুষ তাদের সুস্থ-স্বাভাবিক-প্রাকৃতিক ঘুমের নিয়মটি একেবারেই ভুলে গেল। সূর্যাস্তের ২/৩ ঘণ্টা পর ঘুমিয়ে যাওয়া, ৪/৫ ঘণ্টা ঘুমানোর পর দু’এক ঘণ্টার জন্যে রাত জেগে স্রষ্টার উপাসনা বা ব্যক্তিগত কাজ করা, এরপর আবার কিছুক্ষণের জন্যে দ্বিতীয় ঘুম দেওয়া, তারপর দিনের আলো আসার সাথে সাথে আবার জেগে উঠা – এ নিয়মগুলো তখন মানুষের কাছে কাল্পনিক মনে হতে লাগলো। রাতের ঘুম চলে আসলো দিনের আলোতে, এবং দুই বা ততোধিক ঘুমের পরিবর্তে মানুষ একটি ঘুমের অভ্যাস করে ফেললো। মানুষ তাদের প্রাকৃতিক অভ্যাস ত্যাগ করলো, ফলে প্রকৃতিও মানুষের সাথে বিদ্রূপ আচরণ শুরু করলো। দিনের বেলা ঝিমুনি, মাথা ব্যথা, হতাশা, কাজে অমনোযোগ, অলসতা, দুর্বলতা, অযথা রাগান্বিত হওয়া সহ নানা কিছু মানুষের স্বাভাবিক অভ্যাসে পরিণত হলো। ১৯৯০ সালে সাইকোলজিস্ট Thomas Wehr একদল মানুষের উপর গবেষণা পরিচালনা করেন। ঐ মানুষদেরকে প্রতিদিন ১৪ ঘণ্টা অন্ধকারে রাখা হত। এভাবে এক মাস রাখা হলো। ফলে, তাদের ঘুমের অভ্যাসটি পরিবর্তন হয়ে গেল। তারা সূর্যাস্তের কিছুক্ষণ পর পরেই ঘুমিয়ে পড়তো, ৪/৫ ঘণ্টা ঘুমিয়ে ১/২ ঘণ্টার জন্যে জেগে থাকতো। এরপর আবার দ্বিতীয় ঘুম যেতো, এবং সূর্যোদয়ের আগেই জেগে উঠতো। এই গবেষণাটির পর ঘুম বিজ্ঞানীরা এই সিদ্ধান্তে উপনীত হলেন যে, সুস্থ, স্বাভাবিক ও প্রাকৃতিক ঘুমের রুটিন হলো এটাই। অ্যামেরিকার অন্যতম একজন ‘ঘুম বিশেষজ্ঞ’ হলেন Dr Charles Czeisler। তাঁর মতে, ঘুম হচ্ছে সবচেয়ে ভালো এবং উপকারী ঔষধের নাম। সুস্থ-স্বাভাবিক জীবনের জন্যে স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় ঘুমানো উচিত। অবশ্যই রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমানো উচিত। এবং দুপরের পর কিছুক্ষণ ঘুমানো উচিত। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অন্তত দুইবার ঘুমানো উচিত। চার্লস সিজিলার এর মতে, সূর্যাস্তের কিছুক্ষণ পরপরেই মানুষের ঘুমের হরমোনগুলো কাজ করতে শুরু করে। মানুষ যদি রাতের প্রথম অংশ না ঘুমায়, তাহলে ক্যান্সার, হৃদরোগ, ডায়াবেটিস ও বিষণ্ণতা সহ অনেক সমস্যা সৃষ্টি হয়। রাতের প্রথমাংশে ঘুমালে খুব সহজে এসব অসুখগুলো শরীরে দানা বাঁধতে পারে না। . অ্যামেরিকার Sleep Foundation এর তথ্য অনুযায়ী, মানুষ রাতের প্রথমাংশে ঘুম না যাবার প্রধান কারণ হলো ইন্টারনেট, স্মার্ট ফোন, ই-রিডার, ট্যাব, ল্যাপটপ এবং টেলিভিশন জাতীয় টেকনোলোজিক্যাল পণ্য সমূহের ব্যবহার। ভালো ঘুম যাবার লক্ষে সূর্যাস্তের সাথে সাথে এসব টেকনোলোজিক্যাল পণ্য সামগ্রীর ব্যবহার থেকে নিজেকে দূরে রাখা উচিত। স্মার্ট ফোনের প্রতি তরুণ প্রজন্মের আসক্তি নিয়ে মনোবিজ্ঞানী Jean M. Twenge একটি চমৎকার গবেষণামূলক বই লিখেন। বইটির নাম – iGen অর্থাৎ “ইন্টারনেট প্রজন্ম”। তাঁর মতে, স্মার্ট ফোনের অতিরিক্ত ব্যবহারের কারণে তরুণ প্রজন্ম অনেক পিছিয়ে যাচ্ছে। উদাহরণ স্বরূপ তিনি ��লেন, ইন্টারনেট প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা যে বয়সে গাড়ি চালানোর লাইসেন্স পাওয়ার কথা ছিল, সে বয়সে তারা গাড়ি চালানোর লাইসেন্স পাচ্ছে না। এবং ইন্টারনেট প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা সুস্থ-স্বাভাবিক সামাজিক আচরণেও অভ্যস্ত হতে পারছে না। এর কারণ হিসাবে তিনি বলেন যে, ই-প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা রাত জেগে স্মার্ট ফোন ব্যবহার করছে, ফলে তারা নিয়মিত ও যথেষ্ট ঘুমাতে পারছে না। জিন টুইঙ্গের মতে, ইন্টারনেট প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা যতবেশি সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করছে, ততবেশি তারা অসুখী, একাকীত্ব ও বিষণ্ণতা অনুভব করছে, এবং আত্মহত্যার প্রবণতা বাড়ছে। কোন সময়ে ঘুমের কোয়ালিটি কেমন হয়?   রাত ৯টা থেকে ১২টা:-   এই সময় ঘুম খুবই উপকারী। এই সময় যে কেউ ৮০% গভীর ঘুম পেতে পারে। এ সময় ১ ঘন্টার ঘুম =৩ ঘন্টার ঘুম। এ সময় পিনিয়াল গ্রন্হি (Pineal Gland) মেলাটোনিন ( Melatonin)) হরমোন উৎপন্ন করে। ত��ে শর্ত দুটি--- 1.কক্ষটি নিঃশব্দ ও অন্ধকার হতে হবে। 2. পূর্ণভাবে আরামে শায়িত হতে হবে। রাত ১২টা থেকে ২টা:- এই সময় ২০% গভীর ঘুম হয়। বাকী ঘুম গুলো ঘুমন্ত স্বপ্ন হয়। এই সময় ১ঘন্টা ঘুম=১ঘন্টা ঘুম। রাত ২টা থেকে ফজরের আগ পর্যন্ত:- এই সময়টা একটা উত্তম সময় যা মন মানসিকতা চিন্তাশীলতা ও শরীরকে প্রশান্ত রাখে৷ এই সময় মুখস্ত করা, আল্লাহকে স্মরন করার জন্য মন সুস্হির থাকে। মাদ্রাসায় হাফেজগন এসময় ঘুম থেকে উঠে কোরআন মুখস্থ করেন৷ যে কোন মুখস্থ করার সবচে উত্তম সময় এটি৷ ফজরের পর ঘুম:- এই সময় ঘুমের কোন উপকারিতা নেই। এই সময় ৩ ঘন্টা ঘুম=১ঘন্টা ঘুম। আমাদের সমাজে বিশেষ করে ছাত্র ছাত্রীরা এ সময় ঘুমিয়ে থাকে, কিন্তুএই সময়ের ঘুমে শরীরে নির্জীবতা, অলসতা, অবসান্নতা, মাথাব্যাথা হয় এবং মনঃসংযোগের অভাব দেখা দেয়। এটা স্মৃতি শক্তি হ্রাস ও মেধা বিকাশে অন্তরায়৷ ফজরের পর থেকে সূর্য উঠা পর্যন্ত সময়:- এই সময় পিনিয়াল গ্রন্হি অন্য আরেক রকম হরমোন সেরোটোনিন ( Serotonin) উৎপন্ন করে।এবং এটা ফজরের পর থেকে সূর্যোদয় সময়ে উৎপন্ন হয়। তবে শর্ত হলো- ১. ব্যক্তিটি জাগ্রত থাকতে হবে। ২. হালকা নড়াচড়া থাকতে হবে। (Like Mental Exercise) যেমন এক ব্যক্তি মাসজিদে গিয়ে জামায়াতে সলাত আদায় করল। এ সময় কুরআন তিলাওয়াত স্নায়ুকে উদ্দীপ্ত করে। আত্নাকে প্রশান্ত করে। এ সময় দিনের গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলোর প্লান করার জন্য পর্যাপ্ত সময় পাওয়া যায়। সূর্যোদয়ের পর হালকা ব্যায়াম ( কমপক্ষে ৪০মি:) ও শ্রম সাধ্য কাজ শুরু করা ভাল। রাত্রি জাগরণের ক্ষতি কি? দেরীতে ঘুমানোর কারনে হরমোন ঘাটতির জন্য অ্যালজেইমার/স্মৃতিভষ্ট, হবার ঝুকি থাকে। বিজ্ঞানসম্মত সুন্নত: রাসূল (সাঃ) এর জীবন-যাপন অনুসরন করলে দেখা যায় তিনি ঈশার সালাতের পরই ঘুমিয়ে পড়তেন এবং গভীর রাত থেকে ফজর পর্যন্ত ইবাদতে মশগুল থাকতেন। বর্তমানে আমরা গভীর রাত পর্যন্ত জেগে থাকি এবং নিজের মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা হ্রাস করছি৷ তাই নিজের মেধার বৃদ্ধি ও বিকাশে দুনিয়া ও আখিরাতের সুরক্ষায় আমাদের বিজ্ঞান সম্মত সুন্নাহ জীবন-যাপনে অভ্যস্ত হওয়া প্রয়োজন।
0 notes
dailysangbadpro · 4 years
Text
যেসব রোগে ঢেঁড়স কাজ করে ঔষধের মতো
যেসব রোগে ঢেঁড়স কাজ করে ঔষধের মতো
যেসব রোগে ঢেঁড়স কাজ করে ঔষধের মতোঢেঁড়সভাজি বা ঢেঁড়সের তরকারি পছন্দ করেন না এমন লোক পাওয়া কঠিন। গ্রীষ্মকালীন এই সবজিটির ফলন আমাদের প্রচুর। ঢেঁড়স দেখতে অনেকটা নারীর সরু কোমল আঙুলের মতো হওয়ায় একে ‘লেডিস ফিঙ্গার’ ডাকা হলেও এর প্রকৃত ইংরেজি নাম Okra।
বেশ কয়েকটি রোগে ঢেঁড়স খুবই উপকারী। ঢেঁড়স অত্যন্ত পুষ্টিকর ও ঔষধি গুণসম্পন্ন। আপনার হয়ত জানা নেই ঢেঁড়স সুস্বাস্থ্যের জন্য কতটুকু গুরুত্ব রাখতে পারে।…
View On WordPress
0 notes
banglarawaj · 5 years
Link
‌মোঃ লিটন মাহমুদ শ্রীনগর (মুন্সীগঞ্জ) প্রতিনিধি: অপরিস্কার-অপরিচ্ছন্ন ও নোরাং পরিবেশের মধ্য দিয়ে শ্রীনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রোগীদের চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হচ্ছে। ডেঙ্গু রোগীর বিভিন্ন পরীক্ষায় নেয়া হচ্ছে অতিরিক্ত টাকা। এনন অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত ৩০ জুলাই থেকে এখানে এ পর্যন্ত ৪৬ জন ডেঙ্গু রোগীর মধ্যে ১১ জনকে অন্য হাসপাতালে হস্তান্তর করা হয়েছে। বর্তমানে ৬ জন এখানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। বাকিরা চিকিৎসা সেবা নিয়ে বাড়িতে ফিরেছেন বলে হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, হাসপাতাল কমপ্লেক্স ভবনের চার পাশে যত্রতত্র ময়লা আবর্জনা ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। হাসপাতালের পানির ড্রেনগুলো বিভিন্ন আবর্জনায় আটকে আছে। এতে করে ড্রেনের পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে এবং ময়লার ওপর মশা-মাছি উড়ছে। ভবনের পিছনের ফাঁকা জায়গায় আগাছা ও জঙ্গ দেখা গেছে। অন্যদিকে হাসপাতালের ভিতরে রোগীর ওয়ার্ড, টয়েলেট-বাথরুম গুলোও স্যাঁৎস্যাঁতে, হলদে-কালচে দাগসহ নোংরা অবস্থায় দেখতে পাওয়া গেছে। রোগীর বেডের নিচে বিড়াল ঘুরঘুর করছে।
এসময় আরো লক্ষ্য করা গেছে যে, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্টোররুমে ঔষধের খালি প্যাকেট-বাক্স, সেলাইনের বোতল, ময়লা ও রক্তমাখা বিছানার চাদর ইত্যাদি যেখানে সেখানে ফেলে রাখা হয়েছে। একাধিক ওষুধের জিনিসপত্র বস্তাবন্দ্বি করে রাখা হয়েছে ওই স্টোররুমে। এসময় এক সেবিকা বলেন, এ গুলোর ছবি তুলে কি করবেন? কয়েকদিন পরে এগুলো নিয়ে যাবে। কমপ্লেক্সের নোংরা পরিবেশে রোগীদের চিকিৎসা সেবার মান নিয়ে জনমতে প্রশ্ন উঠেছে। হাসপাতালের ময়লা-আবর্জনা ও নোংরা পরিবেশে অসুস্থ রোগীতো বটেই এখানে রোগীর সাথে আসা অভিভাবক ও আত্মীয়-স্বজনদেরও স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে থাকতে হয় বলে স্থানীয়রা জানান।
আপর একটি সূত্র থেকে জানাযায়, ডাক্টার, সেবিকা ও পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা কর্মীসহ সংশ্লিষ্টদের তদারকির অভাবে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটির এমন বেহাল দশা হয়েছে। গত ৭ আগস্ট সরকারের মশক নিধন ও পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা অভিযান কর্মসূচিতে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের উদ্যোগে ডেঙ্গু পতিরোধ ও পরিস্কার পরিচ্ছন্নতায় লোক দেখানো অভিযান নামে মাত্র পালন করা হলেও মূলত কাজের কাজ কিছুই হয়নি। যেখানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সংশ্লিষ্ট হাসপাতাল গুলোকে ডেঙ্গু রোগীদের বিনামূল্যে চিকিৎসার নির্দেশ দিয়েছেন, সে অনুযায়ী এখানে ডেঙ্গু রোগীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত টাকা আদায় করাটা অতি দুঃখজনক! সুত্রটি আরো জানায়, হাসপাতালের সার্বিক মান উন্নয়নের জন্য এখানে ব্যক্তি উদ্যোগে জনবল নিয়োগের লক্ষ্যে একাধিক ব্যক্তি খন্ডকালীন কর্মচারীদের বেতনের টাকা যোগান দিচ্ছেন এমন কয়েকটি অনুদান দেয়ার বিশিষ্ট ব্যক্তির নামও শুনা গেছে।
এসময় ডেঙ্গু রোগী গোপাল দাস (৩৫), মীম (৭), বাবু শেখ (২৫), অর্পিতা দাস (৯), সুমাইয়া (১৫) ও তাদের অভিভাবকদের সাথে আলাপ করে জানাযায়, ডেঙ্গু রোগীদের চিকিৎসার জন্য কয়েকটি পরীক্ষা এখান থেকে করা হচ্ছে। ৫০ টাকা থেকে ১৫০ টাকার মতো করে নেয়ার কথা থাকলেও সেখানে রোগীদের কাছ থেকে ৩০০-৪০০ টাকা নেয়া হচ্ছে। প্লাটিলেট কাউন্ট পরীক্ষার নামে ১০০ করে টাকা আদায় করা হলেও ব্যবস্থাপত্রে ওই পরীক্ষার কথা উল্লেখ নেই। এছাড়া প্রয়োজনে রোগীর অন্যান্য পরীক্ষা অন্যত্র থেকে করে আনার জন্য বলা হচ্ছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে প্যাথলজি বিভাগে কর্মরত একজনকে অতিরিক্ত টাকা নেয়ার বিষয়ে জিজ্ঞাস করলে, তিনি প্লাটিলেট কাউন্ট পরীক্ষা বাবদ টাকা নেয়ার কথা জানান, তাহলে ব্যবস্থাপত্রে ওই পরীক্ষার কথা উল্লেখ নেই কেন? তবে এ প্রশ্নের কোন সুদত্তর দিতে পারেননি!
শ্রীনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা সৈয়দ রেজাউল ইসলামের কাছে এবিষয়ে জানতে তার মুঠো ফোনে কল করা হলে তিনি মোবাইল ফোন রিসিভ করেননি।
তবে মুন্সীগঞ্জের সিভিল সার্জন ডাঃ শেখ ফজলে রাব্বি বলেছেন, খোঁজখবর করে কোনও অনিয়ম পাওয়া গেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে। এব্যাপারে সু-নিদিষ্ট অভিযোগ পাওয়া গেলে ব্যবস্থা নিতে সহজ হবে। আর হাসপাতালে অপরিচ্ছন্ন পরিবেশ গ্রহনযোগ্য নয়। তবে তুলনামূলক অন্য হাসপাতালের তুলনায় শ্রীনগরের অবস্থা ভালো। তারপরেও বিষয়টির প্রতি নজর দেয়া হবে।
শ্রীনগরে অপরিচ্ছন্ন পরিবেশে চিকিৎসা : ডেঙ্গু পরীক্ষায় অতিরিক্ত অর্থ আদায়!
নবাবগঞ্জে আশুড়ার বিলে ক্রস রাবার ড্রাম নির্মাণ সম্পুর্ন হলে হাজার হাজার মেট্রিক টন দেশি প্রজাতির মাছ উৎপাদন হবে
ফরিদপুরে বীরশ্রেষ্ট শহীদ মুন্সী আব্দুর রউফের বাড়ী ও স্মৃতি যাদুঘর নদী ভাঙ্গণ থেকে রক্ষার দাবী
আটোয়ারী মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের ২১ ল্যাপটপ চুরি ; ৬ টি উদ্ধার
শার্শায় ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় নিহত শহীদদের স্মরণে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
The post শ্রীনগরে অপরিচ্ছন্ন পরিবেশে চিকিৎসা : ডেঙ্গু পরীক্ষায় অতিরিক্ত অর্থ আদায়! appeared first on BanglarAwaj | বাংলার আওয়াজ.
0 notes
ojana101 · 5 years
Text
ইসলামের আলো না জেনে প্রতিনিয়ত হারাম খাবার ভক্ষণ করছেনা তো?
 শূকরের মাংস ইউরোপ জুড়ে তাদের প্রোটিন বা আমিষ সরবরাহের অন্যতম একটা মাধ্যম। এক হিসেবে দেখা গেছে যে, একমাত্র ফ্রান্সেই প্রায় বিয়াল্লিশ হাজারেরও বেশী শূকরের খামার রয়েছে। ইংল্যন্ডরও আনাচে কানাচে রয়েছে শূকরের খামার।বাণিজ্যিকভাবে এইসব খামারগুলো পুরো ইংল্যন্ড জুড়েই শূকরের মাংস সরবরাহ করে আসছে। আর ইংল্যন্ডে বসবাস করার কারণে নিত্যদিন চোখের সামনেই দেখতে পাচ্ছি ইংরেজদের খাদ্য তালিকায় শূকরের মাংস একটি অতি আবশ্যকীয় ও উপাদেয় তালিকা।
 কেবল ইংল্যন্ডই নয় বরং পুরো ইউরোপ, আমেরিকা আর প্রাচ্য, অর্থাৎ পুরো খৃষ্ট বিশ্বেই প্রকৃত অবস্থাটি এমনই। এমনকি মুসলিম বিশ্বের কোথাও কোথাও, বিশেষ করে, মুসলিম দেশসমুহে বসবাসকারী অমুসলিম ধর্মালম্বীদের কাছে শূকরের মাংস অতি কাংক্ষিত একটি খাদ্য মাধ্যম। এই মাধ্যমটি যে আজ নতুন সৃষ্টি হয়েছে তা নয় বরং সেই মধ্যযুগের কিংবা তারও আগে থেকেই এটি বিদ্যমান। শূকরের দেহে সবচেয়ে বেশী চর্বি থাকে এবং সেই চর্বির মধ্যে মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্বক ক্ষতিকর চর্বিও রয়েছে। বস্তুুতান্ত্রিক চিন্তা চেতনায় উজ্জীবিত ইউরোপ জ্ঞান বিজ্ঞানের অগ্রগতির সাথে এইসব চর্বিকে বিভিন্নভাবে প্রক্রিয়াজাতের মাধ্যমে এ থেকে ব্যবহার্য বা খাদ্য জাতিয় ���িভিন্ন প্রকার উপকরণ যেমন উদ্ভাবন করেছে তেমনি তা সারা বিশ্ব জুড়েই বাজারজাতও করেছে।
আজকাল পুরো ইউরোপ, আমেরিকা আর পশ্চিমা বিশ্ব, এমনকি সমগ্র বিশ্বব্যাপি স্বাস্থ সচেতনতা বৃদ্ধির ফলে মানুষ খাদ্যে অতিরিক্ত ফ্যাট নিয়ে বড় বেশী চিন্তিত এবং সজাগ। খাদ্যে চর্বির আধিক্যই হৃদরোগের প্রধান কারণ, সেটা বিশ্ববাসী খুব ভালো করেই জেনে গেছে বিজ্ঞানের সুবাদে। শূকরের দেহে সবচেয়ে বেশী চর্বিই কেবল থাকে না বরং সেই চর্বির মধ্যে ক্ষতিকারক উপাদানটির আধিক্যও সবচেয়ে বেশী। ফলে ইউরোপের সচেতন মানুষ শূকরের মাংস খেলেও এর চর্বিকে সব সময় যথাসম্ভব এড়িয়ে চলে বা চলার চেষ্টা করে। এর ফলে শূকর ব্যবসায়ী ও তার মাংস সরবরাহকারীদের একটা বড় অংশই অপচয় হবার সম্ভাবনা দেখা দেয়। এইসব অপচয় থেকে বাঁচার জন্যই ইউরোপ শূকরের চর্বির বিকল্প ব্যবহার উদ্ভাবন করেছে। শূকরের চর্বিকে তারা বিভিন্নভাবে বাজারজাত করেছে। এর বহুবিধ ব্যবহারকে নিশ্চিত করেছে প্রসাধনী সামগ্রীর কাঁচামাল, ঔষধের মাধ্যম বা ঔষধ হিসেবে ব্যবহার, শল্য চিকিৎসায় ব্যবহার্য প্রয়োজনীয় সরঞ্জামাদি নির্মাণ এবং সবচেয়ে বড় কথা হলো মনুষ্য ও পশু খাদ্য সামগ্রির বিভিন্ন উপাদান হিসেবে এই ক্ষতিকারক বস্তুটিকে ব্যবহার করছে। প্রথমে শূকরের চর্বি দিয়ে সাবান বানানো হয় এবং তা জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। 
এর পরে একইভাবে ঐ চর্বিকে কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন রকম তরল প্রসাধনী, ক্রিম ইত্যাদি উৎপাদন এবং বাজারজাত করা হয়, এটাও ব্যবসায়িক সফলতা পায়। বন্দুকের কার্তুজে এই শূকরের চর্বি ব্যবহার শুরু হয় সর্বপ্রথমে, উনবিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি কিংবা তারও আগে। যা হোক, ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানীগুলোও তাদের উৎপাদিত ঔষধ ও চিকিৎসা সামগ্রীতে এর ব্যবহার শুরু করে। সর্বপ্রথমে শরীরের অভ্যন্তরে সেলাই করার জন্য এমন এক ধরনের সুতোর দরকার পড়ে, যা ক্ষত শুকোনোর পরে খূলে ফেলার প্রয়োজন পড়বে না, এবং শরীরের ভেতরে হবার কারণে তা সম্ভবও নয়, বরং সেলাই কাজে ব্যবহৃত এই সুতো আপনা আপনিই মানুষের মাংসের সাথে মিশে যাবে। এ চিন্তা থেকেই চিকিৎসকরা বেড়ালের অন্ত্রের চর্বি দিয়ে তৈরী করেন এক বিশেষ ধরনের সুতো, যা দিয়ে মানুষের দেশে অস্ত্রোপচারের সময় আভ্যন্তরীণ ক্ষত জোড়া দিতে ব্যবহার করা যাবে।  চিকিৎসক বা সার্জনরা মানুষের শরীরে এরকম যে সুতোর ব্যবহার করেন তাকে ‘ক্যটগাট’ বলা হয়।
বেড়ালের চেয়ে শূকরের প্রচলন বেশী এবং শূকরের মাংস ও চর্বি সহজ লভ্য হবার সুবাদে ইউরোপের শূকর খামার ব্যবসায়ী ও চিকিৎসকরা এগিয়ে আসেন এই সুতো নির্মাণে বেড়ালের পরিবর্তে শূকরের চর্বি ব্যবহারে। এবং তারা তা শুরুও করেন। কিন্তু কিছু সচেতন মুসলমান ইউরোপীয় পণ্যসামগ্রীর গা’এ লিপিবব্ধ উপাদানের তালিকায় pig fat শব্দটি দেখে আঁতকে উঠেন। কারণ যে কোন মুসলমানের কাছে এই pig fat বা শূকরের চর্বি, তার মাংস বা রক্ত সকল কিছুই হারাম, এর যে কোন ধরনের পরোক্ষ ব্যবহারও হারাম। তারা তাদের ভাষণে-বিবৃতিতে,লেখা-লেখনীতে এ ব্যপারে জনগণকে যেমন সতর্ক করেন, তেমনি সরকারের কাছেও দাবী জানাতে থাকেন এইসব ইউরোপীয় পণ্য দেশে আমদানী করারা অনুমতি না দেবার। এর ফলে ইউরোপীয়রা তাদের পণ্যতে pig fat শব্দটির পরিবর্তে ‘animal fat’ শব্দটি ব্যবহার শুরু করে।
ফলে ইউরোপীয়ান বাবস্যায়ীরা তাদের উৎপাদিত পণ্যের বাজার হারাতে বসে। ব্যবসা টিকিয়ে রাখতেই তারা বিকল্প পন্থা উদ্ভাবন করে। আর এই বিকল্প পন্থাটইি হলো উৎপাদিত কোন বস্তু, তা খাদ্য সামগ্রী হোক বা ঔষধ পথ্য কিংবা প্রসাধনী কিংবা অন্য কিছু, তার গা’এ ইউরোপীয়ান আঈন অনুযায়ী উপাদান সমুহের নাম লেখা হবে বটে তবে সেই সব নামগুলো লেখা থাকবে বৈজ্ঞানিক কোন টার্ম কিংবা সাংকেতিক নাম ব্যবহার করে যেন সাধারণ জনগণ সেই সব নাম, সেইসব টার্ম পড়ে বুঝে উঠতে না পারে, আসলে এই জিনিসগুলো কী? করপোরেট বাণিজ্যের এই বিশ্বে ব্যবসাীয় মহলের চাপে নতী স্বীকার করে সরকার উৎপাদকদের সাথে আপোষ করে এবং উৎপাদিত পণ্যের গা’এ সাংকেতিক ভাষায় উপাদানসমুহের নাম লিপিবদ্ধ করার অনুমিত দেয়।
 সেই থেকে শিল্পকারখানায় উৎপাদিত পণ্য, বিশেষ করে, খাদ্য সামগ্রী কিংবা তা প্রস্তুতে ব্যবহৃত উপাদানসমুহে, প্রসাধনী, ঔষধ কিংবা পথ্যের উৎপাদনে সাংকেতিক ভাষায় বিশেষ নাম বা E-Codes ব্যবহার করা হয়, যা আমাদের মত সাধারণ মানুষের কাছে দুর্বোধ্য একটি বিষয়। এরকমই একজন মুসলিম টেকনিশিয়ান কাজ করতেন ফ্রান্সের Pegal শহরে অবস্থিত Departments of Food Administration এর মান নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রে বা ল্যবরেটরিতে। তিনি অনূসন্ধিৎষূ মন নিয়ে দীর্ঘদিনের প্রচেষ্টায় বের করেছেন বেশ ক’টি E-Codes যার প্রত্যেকটিই শূকরের চর্বিকে ভিত্তি করেই গড়ে উঠেছে। একটি ওয়েব সাইটে Are we eating Pork? শিরোণামে মুসলমানদের উদ্দেশ্যে এক পাকিস্থানী বিজ্ঞানী ড: এম আমজাদ খান কর্তৃক প্রচারিত উক্ত তালিকায় শুকরের চর্বি থেকে প্রস্তুত E-Codes এর তালিকা নিম্নরুপ: E100, E110, E120, E 140, E141, E153, E210, E213, E214, E216, E234, E252, E270, E280, E325, E326, E327, E334, E335, E336, E337, E422, E430, E431, E432, E433, E434, E435, E436, E440, E470, E471, E472, E473, E474, E475, E476, E477, E478, E481, E482, E483, E491, E492, E493, E494, E495, E542, E570, E572, E631, E635, E904. I 
উক্ত তালিকায় উল্লেখিত E-Codes গুলোর বেশ ক’টি আমাদের দেশে প্রাত্যহিক ও দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহৃত জনপ্রিয় খাদ্যতালিকায় উপস্থিত দেখতে পাওয়া যায়। তার দু‘একটা নমুণা দেখুন, যেমন; নিচে উল্লেখিত তালিকায় খাদ্য দ্রব্যের নামের পাশে তাতে ব্যবহৃত E-Codes ও তুলে দেয়া হলো: *1 Cadburrys chocolate – E476, *2 Igloo Ice Cream -E471,E433 *3 Baskin Robbins Ice Cream E471, *4 Foster Clarks Custard Powder-E110, 5 Fadeco Ice Cream-E471 *6 Nova Chewing Gum -E422, 7 Demah Fresh -E422, 8 Big Babool Chewing Gum
বলা বাহুল্য, উপরের তালিকায় উল্লেখিত প্রায় সবকটিই আমাদের দেশসহ প্রায় সকল মুসলিম দেশে ছেলে বুড়ো’সহ সকলের কাছেই খুবই প্রিয়। আল কুরআনে অন্তত চারটি জায়গায় মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন শূকরের মাংস এবং মৃত জন্তু জানোয়ার আর সেইসব জানোয়ার যা আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো নাম নিয়ে জবাই করা হয়েছে, মুসলমানদের জন্য হারাম করেছেন।
 তারই একটি আয়াত দেখুন: তিনি তোমাদের উপরে হারাম করেছেন, মৃত জীব, রক্ত শূকর মাংশ এবং সেসব জীব জন্তু যা আল্লাহ ব্যতিত অপর কারো নামে উৎসর্গ করা হয়। অবশ্য যে লোক অনন্যোপায় হয়ে পড়ে এবং না-ফরমানী ও সীমালংঘনকারী না হয়, তার জন্য কোন পাপ নেই। নি:সন্দেহে আল্লাহ মহান ক্ষমাশীল, অত্যন্ত দয়ালু (সুরা আল বাক্বারা- ১৭৩) 
এটা মোটমুটি অমুসলিম ব্যবসায়ীরা জানে, অন্তত তাদের সরকার ও জনগোষ্ঠির সচেতন অংশটি খুব ভালো করেই জানে, কিন্তু তারপরেও তারা ভিন্ন কৌশলে মুসলমানদেরকে আকর্ষণীয় উপস্থাপনায় সেই হারাম বস্তু খাওয়াতে মনে হয় উঠে পড়ে লেগেছে। এর পেছনে কেবল যে তাদের আর্থিক ও ব্যবসায়িক স্বার্থই আছে তাই নয় বরং এর পেছনে রয়েছে ধর্মীয় বিদ্বেষজনিত এক আগ্রাসী মনোভাব, যার মিল রয়েছে
0 notes
gnews71 · 5 years
Photo
Tumblr media
কালিহাতীতে নামধারী চিকিৎসকের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ টাঙ্গাইল প্রতিনিধি: টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে এম. কামরুল ইসলাম নামের এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে ডাক্তার পরিচয়ে রোগীদের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ উঠেছে। সে উপজেলার সল্লা ইউনিয়নের কাগমারি পাথাইলকান্দি গ্রামের হাতেম আলী তালুকদারের ছেলে। গত শনিবার ভূক্তভোগী ও প্রতারণার শিকার হয়ে উপজেলার আকুয়া গ্রামের জুয়েল (হিমু) নামের এক ব্যাক্তি ওই নামধারী চিকিৎসকের বিরুদ্ধে কালিহাতী থানায় অভিযোগটি দায়ের করেন। জানা যায়, কামরুল ইসলাম বর্তমানে চিকিৎসক পরিচয়ে এলেঙ্গা পৌরসভার চিনামুড়ায় ‘হোরাইয়া মেডিকেল হল’ নামক ফার্মিসীতে প্রতি শনিবার সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত রোগী দেখে থাকেন। সহযোগি হিসেবে কাজ করেন তার ছোট ভাই রেজাউল হোসেন। উপজেলার সল্লায় প্রামানিক মার্কেটে ‘মা মেডিকেল হল’ নামে ঔষধের দোকান এবং রোগী দেখার চেম্বারও রয়েছে তার। কামরুল ইসলামের প্রেসক্রিপশনে প্যাডের ডেজিগনেশনে ‘মা ও শিশু, চর্ম যৌন, ই,এন,টি ও সার্জরীতে বিশেষ অভিজ্ঞ, এম. কামরুল ইসলাম, ডিএমএস (চট্টগ্রাম) ইউএইচডি-এইচ, ইউএস-(চট্টগ্রাম) সি.এইচ.আর এন্ড আর.এস চট্টগ্রাম, জেনারেল ফিজিশিয়ান, রেজিঃ নং এস- ৪০০১ উল্লেখ রয়েছে। এ বিষয়ে জুয়েল হিমু বলেন, তিনি মা ও শিশু, চর্ম যৌন, ইএনটি ও সার্জারীতে বিশেষ অভিজ্ঞ পরিচয় দিয়ে সাধারণ মানুষের সাথে প্রতারনা করে আসছেন। কামরুল ইসলামের নিকট চিনামুড়ার আব্দুল মালেকের স্ত্রী নাকের পলিপাসের চিকিৎসা করতে গেলে তার ওষুধ সেবন করার পর অন্য রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়েন। শনিবার দুপুরে আমি তার নিকট চিকিৎসা করতে গেলে আমার নাকের মাংস বৃদ্ধি পেয়েছে, তার ঔষধে সব সেরে যাবে কিন্তু এতে ৬ হাজার টাকা খরচ হবে বলে জানান। আমার তো এরক রোগ নেই বললে, নামধারী চিকিৎসক কামরুল ইসলাম কৌশলে পালিয়ে যায়। পরে সাধারণ মানুষকে হয়রানীর হাত থেকে রক্ষা করতে কালিহাতী থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছি। কামরুল ইসলামের ব্যাপারে তার এলাকায় খোঁজ খবর নিয়ে জানা যায়, তিনি জাবরাজান বিএইচ দাখিল মাদ্রাসা থেকে দাখিল ও গোহালিয়াবাড়ি ফাজিল মাদ্রাসা থেকে আলীম পাশ করেন। তার প্রেমে জরিয়ে পালিয়ে বিয়ে করে চট্টগ্রাম চলে যান। সেখানে একটি গার্মেন্সে চাকরি করতেন তিনি।পাশাপাশি অবশর সময়ে পাশের একটি ফার্মেসীতে টাকার বিনিময়ে ফার্মেসীর সকল কার্যক্রম শিখেন। কয়েকবছর পর পরিবার তাদের সম্পর্ক মেনে নিলে তারা বাড়িতে ফিরে আসেন। ��রপর সল্লা প্রামানিক মার্কেটে মা মেডিকেল হল নামের একটি ফার্মেসী খুলে বসেন। ইতিপূর্বেও রোগী দেখার প্যাড, ভিজিটিং কার্ড ও দোকানের সাইনবোর্ডে ‘ডা: কামরুল ইসলাম’ ব্যবহার করার অভিযোগে কামরুল ইসলামের বিরুদ্ধে বিভিন্ন পত্রিকায় সংবাদপ্রকাশিত হয়। শুধু তাই নয়, (২০১৬ সালের ৪ ডিসেম্বর) স্থানীয় একটি এনজিও ‘পষশিক পর্ষদ সংস্থা’র ম্যানেজারকে চায়ের সাথে চেতনানাশক ওষুধ খাইয়ে ৪৫ হাজার টাকা লোপাটের অভিযোগেও বিভিন্ন পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়েছিল। স্থানীয়দের সহযোগিতায় বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়া হয়েছিল। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আরো এক ব্যক্তি জানান, কামরুল ইসলাম মানুষের কাছ থেকে ওষুধের অতিরিক্ত দাম, অপ্রয়োজনীয় ওষুধ দিয়ে থাকেন। তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত। এ ব্যাপারে কালিহাতী থানার (ওসি) মীর মোশারফ হোসেন জানান, আমরা লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার হবে।
0 notes
nacholenews · 6 years
Photo
Tumblr media
দারিদ্র্যের দুষ্টু চক্রে জিম্মি বাংলাদেশের ঔষধ কোম্পানির মার্কেটিং অফিসারেরা। =============================== আব্দুল্লাহ আল মামুন, লোহাগাড়া( চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি, ০৮/০৪/২০১৮ইং,রবিবার: বাংলাদেশে বিভিন্ন ঔষধ কোম্পানিতে চাকুরীরত মেডিকেল রিপ্রেজেন্টেটিভ তথা মার্কেটিং অফিসারেরা বাংলাদেশের বিভিন্ন চাকুরীজীবিদের থেকে সবছেয়ে অবহেলিত, নির্যাতিত ও নানা রকম সমস্যায় প্রতিনিয়ত জর্জরিত। তারা দারিদ্র্যের দুষ্টু চক্রে জিম্মি। তাদের নুন আনতে ফানতা ফুরায়। তারা দারিদ্রের কষাঘাতে জিম্মি। তারা যতটুকু পরিশ্রম করে ততটুকু পারিশ্রমিক পাচ্ছেনা। তারা তাদের দৈনন্দিন চাহিদা মেঠাতে হিমশিম খাচ্ছে। তারা এই অঅভিশপ্ত জীবন থেকে মুক্তির জন্য বিভিন্ন সময় বিভিন্ন আন্দোলন কর্মসূচী করে আসলেও তাদের জন্য কারো সহানুভূতি বা সহযোগীতার হাত বাড়াতে কেউ এগিয়ে আসছেনা বা কারো কাছ থেকে আশ্বাস পাচ্ছেনা।বিশেষ করে তারা ঔষধ কোম্পানি কর্তৃক বিভিন্ন হয়রানী বন্ধ ও সরকারের পক্ষ থেকে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রণয়নের দাবিতে সমগ্র বাংলাদেশে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে আসছে। তাদের দাবি বাংলাদেশের একমাত্র বৃহত্তর শিক্ষিত জন গোষ্ঠী হচ্ছে ঔষধ কোম্পানিতে কর্মরত মার্কেটিং রিপ্রেজেন্টেটিভরা।কিন্ত তারা সবছেয়ে অবহেলিত ও বিভিন্ন নির্যাতনের শিকার। তারা প্রতিনিয়ত কোম্পানি,ডাক্তার ও ঔষধের দোকানদারদের দ্বারা নির্যাতিত হয়ে আসছে।তাদের ব্যাপারে সরকারের কোন নীতিমালা না থাকায় তাদেরকে এই হয়রানীর শিকার হতে হচ্ছে বলে জানান।তারা আরও বলেন,সবছেয়ে মারত্নক নির্যাতন করে একমাত্র ঔষধ কোম্পানি। বিভিন্ন কারণে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা,চাহিদার ছেয়ে তার্গেট বেধে দেওয়া,বেতন কেটে রাখা,ম্যানেজমেন্ট কর্তৃক প্রতিনিয়ত বকাবকি করা,মন্ধ ভাষায় গালিগালাজ করা,দৈনিক খরচ বন্ধ করে দেওয়া,কোন কারণে চাকরি ছেড়ে দিলে মোটর সাইকেল কেড়ে নেওয়া ও কেটে রাখা টাকা ফেরত না দেওয়া,বিভিন্ন কারণে ব্যাংকের দস্তখতযুক্ত চেক নেওয়া,মামলা দিয়ে হয়রানী করা,এডুকেশনাল সার্টিফিকেট নিলে ফেরত না দেওয়া, যত্রতত্র শাস্তিমূলক ট্রান্সফার দেওয়া,বোনাস না দেওয়া,পেনশন না দেওয়া সহ নানাবিধ নির্যাতন।তারা আরও বলেন,ঔষধ কোম্পানির ছেলেদের কোম্পানি কর্তৃক নির্দিষ্ট কোন ছুটির ব্যাবস্থা নেই।ছুটি নিলেও অনেক রকমের কপিয়ত দিতে হয়।কিন্ত ঔষধ কোম্পানির ছেলেরা দিনরাত বৃষ্টিতে ভিজে, রোদে পুড়ে ও শীতে কেঁপে কেঁপে মার্কেটে কাজ করে যাচ্ছে তবুও কোম্পানির কাছে তাদের কোন মর্যাদা নেই। তারা সরকারের কাছে নির্দিষ্ট নীতিমালা প্রণয়নের ব্যাবস্থা করে কোম্পানি কর্তৃক বিভিন্ন হয়রানী ও নির্যাতন বন্ধের জন্য যুগান্তকারী পদক্ষেপ গ্রহণের আহবান জানান।এব্যাপারে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ফারিয়ার নেতার কাছে জানতে চাইলে তিনি কোম্পানি কর্তৃক বিভিন্ন নির্যাতন ও হয়রানীর কথা স্বীকার করে বলেন,আমরা সরকারকে ৫টি যৌক্তিক দাবি দিয়েছি, সাপ্তাহিক ছুটিসহ জাতীয় ছুটি,বেতন বৈষম্য দুর করে জাতীয় স্কেলের সপ্তম গ্রেডের সমান করা,চাকুরির স্থায়িত্ব করণ,বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক ফারিয়াকে স্বীকৃতি দেওয়া,বাংলাদেশের দৈনন্দিন নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের সাথে টিএ ডিএ প্রদান করা। এব্যপারে এরিয়া ম্যানেজার ফোরামের এক নেতা জানান, ঔষধ কোম্পানির মালিকের ছেয়ে কোম্পানির কিছু কর্মচারীরা জুনিয়রদেরকে বিভিন্নভাবে হয়রানী করে বলে জানান। এব্যাপারে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক RSM সমিতির এক নেতার কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন,আসলে কিছু কিছু কোম্পানি করতে পারে।তবে সব কোম্পানি এই রকম নয়।তিনি আরো বলেন,আসলে ঔষধ কোম্পানির মার্কেটিং অফিসারেরা যতটুকু পরিশ্রম করে ততটুকু মর্যাদা পায়না। প্রতিনিয়ত তারা হয়রানী ও নির্যাতনের মুখোমুখি হচ্ছে বলে জানান।
0 notes
Photo
Tumblr media
বিইউ আরবান ল্যাব উদ্ভাবিত ‘ই-হার্ট অ্যাপ’ এর উদ্বোধন হৃদরোগ মারাত্মক রোগ। হৃদযন্ত্রের একটু এদিক সেদিক হলেই মানুষ পরকালের ভাবনায় আচ্ছন্ন হয়ে পড়ে। এ রোগে আক্রান্ত রোগীদের বেশিরভাগই বয়স্ক। তারা প্রায়ই ভুলে যান কখন কোন ঔষধ খাবেন, কখন কোন তারিখে কোন চিকিৎসকের কাছে যাবেন, কখন কোন রির্পোট কোন চিকিৎসকে দেখাবেন। যদি রোগীকে ঔষধ খাওয়া, চিকিৎসকের কাছে যাবার সময় এলার্ম দিয়ে জানিয়ে দেয় কেমন হয়? এখন থেকে হৃদরোগীরা ‘ই-হার্ট’ নামে এক অ্যাপসে এক ক্লিকেই এসব সুবিধা পাবেন। ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনের হৃদরোগীদের জন্য ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন (এনএইচএফ), তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সহায়তায় বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটির আরবান ল্যাব এ অ্যাপ তৈরি করেছে। গতকাল (২৫ জুলাই ২০১৭) মঙ্গলবার রাজধানীর মিরপুরে ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন অডিটোরিয়ামে ‘হৃদরোগ চিকিৎসা ��্যবস্থাকে মানুষের কাছে আরো উন্নত ও সহজতর করার’ লক্ষ্যে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটির (বিইউ) আরবান ল্যাবের উদ্ভাবিত ‘ই-হার্ট অ্যাপ’ এর উদ্বোধন করা হয়। প্রধান অতিথি হিসেবে অ্যাপ এর উদ্বোধন করেন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি) মেয়র জনাব আনিসুল হক। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব জুনাইদ আজমেদ পলক এমপি, মাননীয় প্রতিমন্ত্রী, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক এমপি, ঢাকা-১৩ এবং যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ। প্রফেসর সৈয়দ হোসাইনী, বায়ো ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোনিয়া, বার্কলি, ইউএসএ, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটির বোর্ড অব ট্রাস্টি চেয়ারম্যান কাজী জামিল আজহার। সভাপতিত্ব করেন জাতীয় অধ্যাপক বিগ্রেডিয়ার (অব:) আব্দুল মালিক, প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রেসিডেন্ট, ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন অব বাংলাদেশ। উল্লেখ্য; গবেষণার জন্য বাংলাদেশ ইউনিভর্সিটিতে দেশের প্রথম আরবান ল্যাব প্রতিষ্ঠিত হয়। এ ল্যাব ইতোমধ্যে ডিএনসিসিকে ‘নগর’ নামে একটি তৈরি করে দিয়েছে। শহরের বায়ূতে কি পরিমাণ ধুলাবালি ও রোগ সংক্রমণ হচ্ছে, দূষণের মাত্রা কত, এর ফলে কি কি রোগ হয় তা নিয়ে গবেষণা করে বেশ সুনাম কুটিয়েছে এ ল্যাব। এছাড়া আরো কিছু গবেষণা সম্পন্ন ও বেশ কিছু গবেষণা নিয়ে কাজ করছে। অনুষ্ঠানে ই-হার্ট অ্যাপ সম্পর্কে বলা হয়, এ অ্যাপ কেবল ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনের রোগীরা ব্যবহার করতে পারবেন। এ অ্যাপে পেশেন্ট প্রোফাইল, রিস্ক স্কোর, অ্যাপয়েনমেন্ট, প্রেসক্রিপশন, রেস্ট রেজাল্টস, রিস্ক ট্রেন্ড, ফলোআপ, হার্ট রেইট অপশন রয়েছে। হার্ট ফাউন্ডেশনের রোগীরাদের হাসপাতাল কর্তৃক হাসপাতাল আইডি বা নিজেরা অ্যাপ ডাউনলোড করে রেজিস্ট্রেশন করে লগইন করতে হবে। রোগীর প্রোফাইলে রোগীর নাম, বয়স, উচ্চতা, ওজন, রক্তের গ্রুপ, রোগের ধরণ ইত্যাদি থাকবে। রিস্ক স্কোরে রোগীর ঝুঁকির হিসাব থাকবে। প্রধানত এ রোগীর কোলেস্টেরল, এইচডিএল কোলেস্টেরল, সিস্টোলিক রক্তচাপ, রোগীর বয়স, লিঙ্গ, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, ধূমপানের ক্ষেত্রের তথ্য ঝুঁকি স্কোর গণনা করতে ব্যবহৃত হবে। স্কোর অনুযায়ী রোগীর একটি গ্রাফ তৈরি হবে। রিস্ক স্কোরে মডিউলে ক্লিক করে রোগী তার ঝুঁকি স্কোর দেখতে পাবেন। অ্যাপয়েন্টমেন্ট মডিউলে কোন হৃদরোগী নতুন অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে পারবেন। এখানে হার্ট ফাউন্ডেশনের চিকিৎসকদের বিস্তারিত তথ্য সংরক্ষিত থাকবে। রোগী যে চিকিৎসকের কাছে চিকিৎসা নিতে চান তার অ্যাপয়েন্টমন্ট নিতে পারেন। টেস্ট রেজাল্ট মডিউলে চিকিৎসক রোগীকে যেসকল টেস্ট দেবেন তার রিপোর্ট দেখতে পাবেন। হার্ট ফাউন্ডেশনে রোগী টেস্ট করালে তা সার্ভার থেকে অটো অ্যাপে রোগীর আইডি অনুযায়ী জমা হয়ে যাবে। প্রেসক্রিপশন মডিউলে এ অ্যাপের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এখানে রোগীর রোগ অনুযায়ী চিকিৎসক ঔষধ খাবার পরামর্শ দেবেন। কোন ঔষধ কখন খেতে হবে তা থাকবে। রোগী ঔষধ সেবনের সময় অনুযায়ী গুগল ক্যালেন্ডার ব্যবহার করে এলার্ম অপশনে গিয়ে এলার্ম দিয়ে রাখলে তা রোগীকে এলার্ম দিয়ে জানিয়ে দেবে। প্রতিটি ঔষধের সাথে এলার্ম সেট করার সুযোগ থাকবে। তবে এনএইচএফ নিবন্ধিত ব্যবহারকারী কেবলমাত্র হাসপাতাল আইডি দ্বারা লগইন করলে হাসপাতাল থেকে নির্ধারিত ঔষধের তালিকা দেখতে পাবেন। ফলোআপ মডিউলে রোগী কখন কোন চিকিৎসকের সাথে সাক্ষাত করবেন তা উল্লেখ থাকবে। গুগল ক্যালেন্ডার থেকে তারিখ, সময় সেট করে দিলে এলার্ম দিয়ে রোগীকে তা জানিয়ে দেবে। অর্থাৎ এক ক্লিকেই হার্টের রোগীরা সব ধরণের চিকিৎসাসহ সেবা পাবেন। প্রধান অতিথির বক্তব্যে মেয়র জনাব আনিসুল হক বলেন, হৃদযন্ত্রের রোগীরা অত্যন্ত ঝুঁকির মধ্যে থাকে। তাদের চিকিৎসার ক্ষেত্রে একটু এদিক ওদিক হলে সমস্যা হয়ে যায়। রোগীরা এ ডিজিটাল অ্যাপ ব্যবহার করে নিয়মিত চিকিৎসা, ঔষধ সেবন করতে পারবেন। এতে রোগীর সময় সাশ্রয়ী হবে, হয়রানির হাত থেকে মুক্তি পাবেন, চিকিৎসকদের সাথে ভালো একটি সম্পর্ক তৈরি হবে। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জনাব জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার যে স্বপ্ন দেখেছেন তা বাস্তবায়নে সরকার অনেক দূর এগিয়ে গিয়েছে। বর্তমান সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশ অনেক খানি বাস্তবায়ন করে ফেলেছে। ডিজিটাল বাংলাদেশ বির্নিমাণের ধারাবাহিকতায় এখন আমরা স্বাস্থ্যসেবা ডিজিটাল করায় নজর দিয়েছি। কারণ বাংলাদেশের জনগোষ্ঠির বিশাল একটি অংশ স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত, বিভিন্ন জটিল রোগে আক্রান্ত। সুস্থ জাতি গড়ে তুলতে হলে ভালো ও উন্নত মানের স্বাস্থ্যসেবা দিতে হবে। ভালো স্বাস্থ্যসেবা দিতে পারলে আমরা একটি সুস্থ ও আর্দশ জাতি পাবো। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটির আরবান ল্যাব হৃদরোগীদের জন্য সময় উপযোগী যে ই-হার্ট অ্যাপ তৈরি করেছে এর জন্য আমি তাদের ধন্যবাদ জানাই। ই-হার্ট অ্যাপ ডিজিটাল স্বাস্থ্যসেবায় অভাবনীয় ভূমিকা রাখবে। হৃদরোগী সেবা প্রদানে এ অ্যাপ ঢাকা কেন্দ্রিক না রেখে সারাদেশে ছড়িয়ে দিতে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি ও ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন কর্তৃপক্ষ অগ্রণী ভূমিকা রাখবে বলে আশা করি। এক্ষেত্রে সরকারের পক্ষ থেকে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ থেকে সব ধরণের সহায়তা করা হবে। অনুষ্ঠানে কাজী জামিল আজহার এ ধরণের গবেষণা অব্যাহত রাখার প্রত্যয় ব্যক্ত করে বাংলাদেশকে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটির পক্ষ থেকে সব ধরণের সহায়তা করার আশ্বাস দেন। সভাপতির বক্তব্যে জাতীয় অধ্যাপক বিগ্রেডিয়ার (অব:) আব্দুল মালিক বলেন, ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনকে অলাভজনক প্রতিষ্ঠান হিসেবে সব সময় রোগীদের সেবা প্রদান করে আসছে। এ প্রতিষ্ঠান নিয়ে আমাদের যে সুদূর প্রসারী ভিশন রয়েছে তা অব্যাহত রাখা হবে। ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন একটি স্বায়ত্বশাসিত ও হৃদযন্ত্রের সকল ধরনের সর্বাধুনিক চিকিৎসা কেন্দ্র। হৃদরোগ ও রক্তসংবহন সংক্রান্ত জটিলতায় ভুগছে এমন রোগীদের সেবা প্রদানের উদ্দেশ্যে ১৯৭৮ সালে প্রতিষ্ঠিত। এখানে ওপেন-হার্ট সার্জারি যেমন বাল্ব সংযোজন এবং ভাস্কুলার (ধমনী ও শিরা সংক্রান্ত) অপারে��ন, বাই-পাস সার্জারি করানো হয়। বহির্বিভাগে বহু রোগীর চিকিৎসা প্রদান করা হয়। এখানে রয়েছে কার্ডিওলজি, কার্ডিওভাস্কুলার সার্জারি, অ্যানেস্থেসিওলজি, কার্ডিওভাস্কুলার রেডিওলজি, বায়োকেমিস্ট্রি, প্যাথোলজি, হিমাটোলজি, বডি ট্রান্সফিউশন, এপিডেমিওলজি ও প্রতিষেধক ঔষধ এবং পুনর্বাসন বিভাগ। অনুষ্ঠানে বুয়েট, ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন অব বাংলাদেশ, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি, আইসিটি বিভাগ, ইউনিভার্সিটি অব কার্লিফোনিয়া ব্রাকলি এর মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়।
0 notes
healthtipsbanglaonline · 10 months
Text
youtube
Best Homeo Doctor in Dhaka Bangladesh | Dr Mahbubul Alam | হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা Homeopathy Treatment
👍 সিরিয়াল ও তথ্যের জন্য : 01325-881520 👍
হোমিওপ্যাথিক ঔষধ তৈরির পদ্ধতি হোমিওপ্যাথিক ঔষধ থুজা হোমিওপ্যাথিক ঔষধ খাওয়ার নিয়মাবলী হোমিওপ্যাথিক ঔষধ কষ্টিকাম হোমিওপ্যাথিক ঔষধ লাইকোপোডিয়াম হোমিওপ্যাথিক ঔষধ খাওয়ার নিয়ম হোমিওপ্যাথিক ঔষধ স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির হোমিওপ্যাথিক ঔষধ অনিয়মিত মাসিকের হোমিওপ্যাথিক ঔষধ দাদের হোমিওপ্যাথিক ঔষধ হোমিওপ্যাথি ঔষধ খাওয়ার নিয়ম হোমিওপ্যাথি ঔষধ আলফালফা হোমিওপ্যাথি ঔষধ সালফার হোমিওপ্যাথি ঔষধ লাইকোপোডিয়াম হোমিওপ্যাথি ঔষধ থুজা হোমিওপ্যাথি ঔষধ বেলেডোনার কাজ কি হোমিওপ্যাথি ঔষধ পালসেটিলা হোমিওপ্যাথি কোন রোগের কি ঔষধ হোমিওপ্যাথি পেটেন্ট ঔষধ হোমিওপ্যাথি ঘুমের ঔষধ হোমিও ঔষধ কোম্পানির তালিকা হোমিও ঔষধ কিভাবে কাজ করে হোমিও ঔষধ খাওয়ার নিয়ম হোমিও ঔষধ নির্দেশিকা হোমিও ঔষধ পরিচিতি হোমিও ঔষধ কোনিয়াম হোমিও ঔষধ সালফার হোমিও ঔষধ এসিড ফস হোমিও ঔষধ এভেনা স্যাটাইভা হোমিও ঔষধ নির্দেশিকা বই হোমিও চিকিৎসা এলার্জি হোমিও চিকিৎসা শেখার সহজ উপায় হোমিও চিকিৎসা যৌন হোমিও চিকিৎসা কি হোমিও চিকিৎসা বই হোমিও চিকিৎসা বই pdf হোমিও চিকিৎসা apps হোমিও চিকিৎসা সফটওয়ার হোমিও চিকিৎসা নাকের পলিপাসের হোমিও চিকিৎসা বই ডাউনলোড হোমিওপ্যাথি ওষুধের নাম ও কাজ হোমিওপ্যাথি ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হোমিওপ্যাথি ওষুধ বেশি খেলে কি হয় হোমিওপ্যাথি ওষুধের কাজ কি
0 notes
dmharunkhan · 4 years
Video
গনোরিয়া রোগের লক্ষণ | গনোরিয়া কেন হয় | সিফিলিসের চিকিৎসা | সিফিলিস কে...
1 note · View note
health24tv · 3 years
Video
হোমিও ঔষধের নাম ও কাজ | হোমিওপ্যাথি ডাক্তার | Homeopathic Medicine Bangla | Best Homeopathy Doctor
1 note · View note
techtunes · 7 years
Link
0 notes
healthtipsbanglaonline · 10 months
Text
youtube
👍 সিরিয়াল ও তথ্যের জন্য : 01325-881520 👍
পাইলসের হোমিও চিকিৎসা | পাইলস এর লক্ষণ | পাইলসের হোমিও ঔষধ | Piles Treatment | Piles Medicine
পাইলসের হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা পাইলসের হোমিও চিকিৎসা পাইলসের হোমিওপ্যাথি ওষুধ পাইলসের হোমিওপ্যাথি ঔষধ পাইলসের হোমিও ঔষধ পাইলসের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পাইলসের হোমিওপ্যাথিক ঔষধ পাইলস এর হোমিও ঔষধের নাম পাইলস এর হোমিও ঔষধ এর নাম পাইলসের হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন পাইলস এর চিকিৎসা পাইলস এর লক্ষণ পাইলস এর ক্রিম পাইলস এর মলম পাইলস এর ছবি পাইলস এর ঔষধি গাছ পাইলস এর ট্যাবলেট পাইলস এর ট্যাবলেট এর নাম পাইলস কেন হয় পাইলস এর ঔষধের নাম পাইলস এর চিকিৎসা মলম পাইলস এর চিকিৎসা খরচ পাইলস এর চিকিৎসা কোথায় ভালো হয় পাইলস এর চিকিৎসা ঔষধের নাম
1 note · View note
dmharunkhan · 4 years
Video
কিডনি রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার | কিডনি রোগের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা | কিডনির...
1 note · View note