Tumgik
#কলকাতা ৭১
stellacadente · 4 months
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
কলকাতা ৭১ | CALCUTTA 71 (1972) dir. Mrinal Sen
23 notes · View notes
banglakhobor · 1 year
Text
কার থেকে কত টাকা? কুন্তল ঘোষ, তাপস মণ্ডলের বিরুদ্ধে CBI চার্জশিটে বিস্ফোরক তথ্য
প্রকাশ সিনহা, কলকাতা: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় কুন্তল ঘোষ (Kuntal Ghosh), তাপস মণ্ডলের (Tapas Mondal) বিরুদ্ধে সিবিআই (CBI) চার্জশিটের পাতায় পাতায় বিস্ফোরক তথ্য। ২৪ পাতার চার্জশিটে উল্লেখ, চাকরি-বিক্রির এজেন্ট ও চাকরিপ্রার্থী মিলিয়ে মোট ১৪১ জনের কাছ থেকে ৪ কোটি ১২ লক্ষ ৮৫ হাজার টাকা নিয়েছিলেন তাপস মণ্ডল। অন্যদিকে, চাকরি বিক্রি করে ৭১ জনের কাছ থেকে মোট ৩ কোটি ১৩ লক্ষ টাকা নিয়েছিলেন কুন্তল…
View On WordPress
0 notes
24x7newsbengal · 2 years
Link
0 notes
kalernouka · 2 years
Text
বাঙালির সংস্কৃতি ও এক আধজন মৃণাল সেনেদের চলে যাওয়া
বাঙালির সংস্কৃতি ও এক আধজন মৃণাল সেনেদের চলে যাওয়া
কলকাতা ৭১ এর মৃণাল সেন চলে গেলেন। সত্যজিৎ ঋত্বিক মৃণাল পুরানো কলকতার গল্পে একসাথে উচ্চারিত তিনটি নামের শেষজনও চলে গেলেন। না তাতে কলকতার সংস্কৃতি জগতের নতুন কোন ক্ষতি হয় নি। আগের দুইজন চলে যাওয়ার সময়ও হয়েছিল না। ক্ষতি হয় নি বঙ্গসংস্কৃতিরও। এঁদের সাথে বিশ্বের তাবড় তাবড় ব্যক্তিতের যে আত্মিক যোগ ছিল, আপামর বাঙালি বা এমন কি তথাকথিত ক্যালক্যাটা ইনটেলেকচ্যুয়ালসদেরও সেরকম কোন সংযোগ ছিল কি? না না…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
aymanism · 6 years
Text
টাইমলাইন এ রাখা দরকার তাই -
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে যে ৫০০টি বই পড়া উচিত বলে মনে করে :
তালিকা তৈরি করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়া বেশ কিছু শিক্ষার্থীরা । আপনি মিলিয়ে নিতে পারেন ।
---
১. যদ্যপি আমার গুরু - আহমদ ছফা
২. বদলে যান এখনই - তারিক হক
৩. রাজনৈতিক আদর্শ - বার্ট্রান্ড রাসেল
৪. আর্ট অব ওয়ার - সান জু
৫. অন দ্য শর্টনেস অব লাইফ - সেনেকা
৬. বেগম মেরী বিশ্বাস - বিমল মিত্র
৭. কবি - তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
৮. সুবর্ণলতা - আশাপূর্ণা দেবী
৯. নারী - হুমায়ুন আজাদ
১০. প্রদোষে প্রাকৃতজন - শওকত আলী
১১. দ্যা লস্ট সিম্বল - ড্যান ব্রাওন
১২. জননী - শওকত ওসমান
১৩. গোরা - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
১৪. পথের দাবী - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১৫. পাক সার জমিন সাদ বাদ - হুমায়ুন আজাদ
১৬. নারী - হুমায়ুন আজাদ
১৭. মা - ম্যাক্সিম গোর্কি
১৮. সংগঠন ও বাঙালি - আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ
১৯. গাভী বিত্তান্ত - আহমদ ছফা
২০. দ্য অ্যালকেমিস্ট - পাওলো কোয়েলহো
২১. এইসব দিনরাত্রি - হুমায়ূন আহমেদ
২২. অসমাপ্ত আত্নজীবনী - শেখ মুজিবুর রহমান
২৩. আমার দেখা রাজনীতির পঞ্চাশ বছর - আবুল মনসুর আহমদ
২৪. বাংলাদেশ রক্তের ঋণ - এন্থনি মাসকারেনহাস
২৫. ছোটদের রাজনীতি ও অর্থনীতি - অধ্যাপক নীহারকুমার সরকার
২৬. বাংলাদেশের ইতিহাস ১৯০৫-১৯৭১ - ড. আবু মো. দেলোয়ার হোসেন
২৭. যোগাযোগ - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
২৮. ফেরা - শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
২৯. অগ্নিরথ - সমরেশ মজুমদার
৩০. শিকল অন্তরে- জাঁ পল সার্ত্রে
৩১. আমি বিজয় দেখেছি - এম আর আখতার মুকুল
৩২. কলকাতা কেন্দ্রিক বুদ্ধিজীবী - এম আর আখতার মুকুল
৩৩. আমার দেখা দেশ, সমাজ ও রাজনীতির তিনকাল - সাদ আহমেদ
৩৪. কবির আত্মবিশ্বাস - আল মাহমুদ
৩৫. জীবনের শিলান্যাস - সৈয়দ আলী আহসান
৩৬.গঙ্গাঋদ্ধি থেকে বাংলাদেশ - মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান
৩৭. বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে 'র' এবং সিআইএ -মাকসুদুল হক
৩৮. বাঙালী জাতীয়তাবাদ ও অন্যান্য প্রসঙ্গ -আবদুল হক
৩৯. সুখ - বাট্রার্ন্ড রাসেল
৪০. অনুস্মৃতি - পাবলো নেরুদা
৪১. জোছনা ও জননীর গল্প - হুমায়ূন আহমেদ
৪২. দেয়াল - হুমায়ূন আহমেদ
৪৩. সাতকাহন -সমরেশ মজুমদার
৪৪. উত্তরাধিকার - সমরেশ মজুমদার
৪৫. কালবেলা- সমরেশ মজুমদার
৪৬. কালপুরুষ- সমরেশ মজুমদার
৪৭. দূরবীন - শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
৪৮. মানবজমিন - শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
৪৯. যাও পাখি - শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
৫০.পার্থিব - শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
৫১. আরণ্যক - বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায়
৫২. পথের পাঁচালী - বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায়
৫৩. আদর্শ হিন্দু হোটেল- বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায়
৫৪. সত্যবতী ট্রিলজি- আশাপূর্ণা দেবী
৫৫. পূর্ব-পশ্চিম - সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
৫৬. প্রথম আলো:সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
৫৭. বাদশাহ নামদার - হুমায়ূন আহমেদ
৫৮. মা - আনিসুল হক
৫৯. একাত্তরের দিনগুলি - জাহানারা ইমাম
৬০. বরফ গলা নদী - জহির রায়হান
৬১. বুদ্ধিবৃত্তির নতুন বিন্যাস : সাম্প্রতিজ বিবেচনা - আহমদ ছফা
৬২. প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ - আরিফ আজাদ
৬৩. তুমিও জিতবে - শিব খেরা
৬৪. ডাকঘর - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৬৫. সেপিয়েন্স - ইউভ্যাল নোয়া হারারি
৬৬. যে গল্পের শেষ নেই - দেবীপ্রসাদ চট্টোপাধ্যায়
৬৭. অরিজিন অফ স্পিসিস - চার্লস ডারউইন
৬৮. ক্যাপিটাল - কার্ল মার্ক্স
৬৯. পরিবার, রাষ্ট্র ও ব্যক্তিগত সম্পদের উদ্ভব - ফ্রেড্রিখ এঙ্গেলস
৭০. ওঙ্কার - আহমেদ ছফা
৭১. এক জেনারেলের নীরব সাক্ষী - জেনারেল মঈন আহমেদ
৭২. রক্তাক্ত বাংলাদেশ - ব্রিগেডিয়ার এম সাখাওয়াত হোসেন
৭৩. আহমদ ছফার প্রবন্ধসমগ্র
৭৪. রাইফেল রোটি আওরাত - আনোয়ার পাশা
৭৫. বায়তুল্লাহর মুসাফির - আবু তাহের মিসবাহ
৭৬. ভিঞ্চি কোড - ড্যান ব্রাউন
৭৭. তোমাকে ভালবাসি হে নবী - গুরুদত্ত সিং
৭৮. উইংস অব ফায়ার - এপিজে আবুল কালাম আজাদ
৭৯. তেঁতুল বনে জোৎস্না - হুমায়ূন আহমেদ।
৮০. ধৈর্য ও কৃতজ্ঞতার সুফল - হুজ্জাতুল ইসলাম ইমাম গাজ্জালী ( রহঃ)
৮১. অর্ধেক নারী অর্ধেক ঈশ্বরী - আহমদ ছফা
৮২. মহৎ জীবন - লুৎফর রহমান
৮৩. মানব - লুৎফর রহমান
৮৪. উন্নত জীবন - লুৎফর রহমান
৮৫. জলেশ্বরী -ওবায়েদ হক
৮৬. সংস্কৃতি-কথা - মোতাহের হোসেন চৌধুরী
৮৭. Sapiens: A Brief History of Humankind - Yuval Noah Harari
৮৮. অলৌকিক নয় লৌকিক - প্রবীর ঘোষ
৮৯. হাজার বছরের বাঙালি সংস্কৃতি - গোলাম মুরশিদ
৯০. উল্টো নির্ণয়- মোহাম্মদ তোয়াহা আকবর
৯১. enjoy your life - আব্দুর রহমান আরিফী
৯২. বিশ্ব রাজনীতির ১০০ বছর- তারেক শামসুর রেহমান
৯৩. নয়া বিশ্বব্যবস্থা ও আন্তর্জাতিক রাজনীতি - তারেক শামসুর রেহমান
৯৪. সিনিয়র জুনিয়র- খায়রুল ইসলাম
৯৫. কষ্টিপাথর- আরেফিন সিদ্দিক
৯৬. ডাবল স্টান্ডার্ড- আরেফিন সিদ্দিক
৯৭. আরজ আলী সমীপে- আরিফ আজাদ
৯৮. আঙ্কেল টম'স কেবিন - হ্যারিয়েট বিচার স্টো
৯৯. গর্ভধারিণী - সমরেশ মজুমদার
১০০. বিষাদসিন্ধু - মীর মশাররফ হোসেন
১০১. ফেলুদা সমগ্র - সত্যজিৎ রায়
১০২. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষা - সৈয়দ আবুল মকসুদ
১০৩. বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস : আদিপর্ব - শিশির ভট্টাচার্য
১০৪. গনতন্ত্র ও উন্নয়নের চ্যালেঞ্জ - মওদুদ আহমেদ
১০৫. দ্য পার্ল - জন স্টেনবেইক
১০৬. অগ্নিবীণা - কাজী নজরুল ইসলাম
১০৭. বিষের বাঁশী - কাজী নজরুল ইসলাম
১০৮. সাম্যবাদী - কাজী নজরুল ইসলাম
১০৯. প্রলয় শিখা - কাজী নজরুল ইসলাম
১১০. ছায়ানট - কাজী নজরুল ইসলাম
১১১. মৃত্যুক্ষুধা - কাজী নজরুল ইসলাম
১১২. সিন্ধু-হিন্দোল - কাজী নজরুল ইসলাম
১১৩. বাঙালি বলিয়া লজ্জা নাই - হায়াৎ মামুদ ১১৪. দেবদাস - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১১৫. মুক্তিযুদ্ধের বয়ানে ইসলাম - পিনাকী ভট্টাচার্য
১১৫. প্রেমের কবিতা - নির্মলেন্দু গুণ
১১৬. উপমহাদেশ - আল মাহমুদ
১১৭. কাবিলের বোন - আল মাহমুদ
১১৮. মাতাল হাওয়া - হুমায়ূন আহমেদ
১১৯. ওঙ্কার - আহমদ ছফা
১২০. একজন আলী কেনানের উত্থানপতন - আহমদ ছফা
১২১. আনোয়ারা- নজিবুর রহমান সাহিত্যরত্ন
১২২. ক্রীতদাসের হাসি - শওকত ওসমান
১২৩. পুতুল নাচের ইতিকথা - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
১২৪. পদচিহ্ন - সত্যেন সেন
১২৫. আল কুরআন
১২৬. বাইবেল
১২৭. মহাভারত
১২৮. রামায়ণ
১২৯. আল কুরআন, বাইবেল ও বিজ্ঞান - ড.মরিস বুকাইলি
১৩০. অপরাজিত - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
১৩১. আনন্দমঠ - বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১৩২. গল্পগুচ্ছ - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
১৩৩. বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ১০০ মনীষীর জীবনী - মাইকেল এইচ হার্ট
১৩৪. কত অজানারে - শংকর
১৩৫. মূলধারা একাত্তর - মইদুল ইসলাম
১৩৬. গীতা
১৩৭. তাও তে চিং - লাও ৎসে
১৩৮. মুকাদ্দিমা - ইবনে খালদুন
১৩৯. রিপাবলিক - প্লেটো
১৪০. Alchemy of happiness - Imam Gazzali
১৪১. Hamlet - Wiliam Shakespeare
১৪২. Faust - Goethe.
১৪৩. বাংলাদেশ সংবিধান
১৪৪. Outliers- Malcolm Gladwell
১৪৫. How to win friends and influence people - Dale Carnegie
১৪৬. Rich dad poor dad - Robert kiyosaki.
১৪৭. The oldman and the Sea - Ernest Hemingway.
১৪৮. The Globalization of Inequality - Francois Bourguignon
১৪৯. শুভ্রসমগ্র - হুমায়ূন আহমেদ
১৫০. ফেরা - সিহিন্তা শরিফা
১৫১. The God of Small Things - Arundhati Ray
১৫২. লা মিজারেবল - ভিক্টর হুগো
১৫৩. A Glimpse of The World History-Jawharlal Neheru
১৫৪. জননী- মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
১৫৫. শেষের কবিতা- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
১৫৬. The Subtle Art of Not Giving a F*ck - Mark Manson
১৫৭. ক্রাচের কর্নেল - শাহাদুজ্জামান
১৫৮. পুষ্প বৃক্ষ বিহঙ্গ পুরাণ - আহমদ ছফা
১৫৯. সারেং বউ - শহীদুল্লাহ কায়সার
১৬০. শবনম - সৈয়দ মুজতবা আলী
১৬১. সূর্য দীঘল বাড়ি - আবু ইসহাক
১৬২. সব কিছু ভেঙগে পড়ে - হুমায়ুন আজাদ
১৬৩. সপ্তপদী - তারাশঙ্কর বন্দোপাধ্যায়
১৬৪. গণদেবতা - তারাশঙ্কর বন্দোপাধ্যায়
১৬৫. জলপুত্র - হরিশংকর জলদাস
১৬৬. জাগরী - সতীনাথ ভাদুরী
১৬৭. ভয়ের সাংস্কৃতি - আলী রিয়াজ
১৬৮. ক্ষুধা - নুট হ্যামসন
১৬৯. ছোটগল্প সমগ্র - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
১৭০. নুন চা – বিমল লামা
১৭১. রাজনগর - অমিয়ভূষণ মজুমদার
১৭২. গড় শ্রীখন্ড - অমিয়ভূষণ মজুমদার
১৭৩. ক্রান্তিকাল - প্রফুল্ল রায়
১৭৪. কেয়াপাতার নৌকা - প্রফুল্ল রায়
১৭৫. মহাস্থবির জাতক - প্রেমাঙ্কুর আতর্থী
১৭৬. আরজ আলি মাতুব্বরের রচনাসমগ্র
১৭৭. গৃহদাহ - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১৭৮. দেনাপাওনা- শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১৭৯. শ্রীকান্ত- শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১৮০. ভোলগা থেকে গঙ্গা - রাহুল সাংকৃত্যায়ন
১৮১. নারী, সৃষ্টি ও বিজ্ঞান - পূরবী বসু
১৮২. ঈশ্বরের বাগান - অতীন বন্দোপাধ্যায়
১৮৩. নীলকণ্ঠ পাখির খোঁজে - অতীন বন্দোপাধ্যায়
১৮৪. আয়না - আবুল মনসুর আহমদ।
১৮৫. ত্রিপিটক - গৌতমবুদ্ধ
১৮৬. গঙ্গা - সমরেশ বসু
১৮৭. প্রজাপতি - সমরেশ বসু
১৮৮. কবি অথবা দন্ডিত অপুরুষ - হুমায়ূন আজাদদ
১৮৯. খেলারাম খেলে যা - সৈয়দ শামসুল হক
১৯০. তিস্তাপারের বৃত্তান্ত - দেবেশ রায়
১৯১. উদ্ধারণপুরের ঘাট - দুলালচন্দ্র মুখোপাধ্যায়
১৯২. বারো ঘর এক উঠোন - জ্যোতিরিন্দ্র নন্দী
১৯৩. নকশীকাঁথার মাঠ - জসীমউদদীন
১৯৪. বাঙালি মুসলমানের মন - আহমদ ছফা
১৯৫. লৌহকপাট - জরাসন্ধ
১৯৬. অন্তর্লীনা - নারায়ণ সান্যাল
১৯৭. খোয়াবনামা - আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
১৯৮. চিলেকোঠার সেপাই - আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
১৯৯. সঞ্চয়িতা – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
২০০. সঞ্চিতা - কাজী নজরুল ইসলাম
২০১. মেমসাহেব - নিমাই ভট্টাচার্য
২০২. লালসালু - সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ
২০৩. কাঁদো নদী কাঁদো - সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ
২০৪. হাজার বছর ধরে - জহির রায়হান
২০৫. দৃষ্টিপাত - যাযাবর
২০৬. তেইশ নম্বর তৈলচিত্র - আলাউদ্দিন আল আজাজ
২০৭. লোটা কম্বল - সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়
২০৮. কড়ি দিয়ে কিনলাম - বিমল মিত্র
২০৯. ন হন্যতে - মৈত্রেয়ী দেবী।
২১০. তিতাস একটি নদীর নাম - অদ্বৈত মল্লবর্মণ
২১১. ওদের জানিয়ে দাও - শাহরিয়ার কবির
২১২. কেরী সাহেবের মুন্সী - প্রমথনাথ বিশী
২১৩. নিষিদ্ধ লোবান - সৈয়দ শামসুল হক
২১৪. সেই সময় - সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
২১৫. নন্দিত নরকে - হুমায়ূন আহমেদ
২১৬. শঙ্খনীল কারাগার - হুমায়ূন আহমেদ
২১৭. জেনারেল ও নারীরা - আনিসুল হক
২১৮. ছাপ্পান্নো হাজার বর্গমাইল - হুমায়ুন আজাদ
২১৯. গোধূলিয়া - নিমাই ভট্টাচার্য
২২০.আগুনপাখি - হাসান আজিজুল হক
২২১. পদ্মা নদীর মাঝি - মানিক বন্দোপাধ্যায়
২২২. নূরজাহান - ইমদাদুল হক মিলন
২২৩. আবদুল্লাহ - কাজী ইমদাদুল হক
২২৪. শেষ বিকেলের মেয়ে - জহির রায়হান।
২২৫. তিথিডোর - বুদ্ধদেব বসু
২২৬. দেশ বিদেশে - সৈয়দ মুজতবা আলী
২২৭. পঞ্চম পুরুষ - বাণী বসু
২২৮. মাধুকরী - বুদ্ধদেব গুহ
২২৯. হাজার চুরাশির মা - মহাশ্বেতা দেবী
২৩০. ঈশ্বর পৃথিবী ভালোবাসা - শিবরাম চক্রবর্তী
২৩২. শাপ মোচন - ফাল্গুনী মুখোপাধ্যায়
২৩৩. আমার মেয়েবেলা - তসলিমা নাসরিন
২৩৪. উতল হাওয়া - তাসলিমা নাসরিন
২৩৫. সংশপ্তক - শহীদুল্লাহ কায়সার
২৩৬. জীবন আমার বোন - মাহমুদুল হক
২৩৭. উপনিবেশ - নারায়ন গঙ্গোপাধ্যায়
২৩৮. অলীক মানুষ - সৈয়দ মুস্তফা সিরাজ
২৩৯. মরণবিলাস - আহমদ ছফা
২৪০. কালের নায়ক - গাজী তানজিয়া
২৪১. আমি তপু - মুহম্মদ জাফর ইকবাল
২৪২. আকাশ বাড়িয়ে দাও - মুহম্মদ জাফর ইকবাল
২৪৩. আমার বন্ধু রাশেদ - মুহম্মদ জাফর ইকবাল
২৪৪. অনীল বাগচীর একদিন - হুমায়ূন আহমেদ
২৪৫. জ্ঞানতাপস আব্দুর রাজ্জাক স্মারকগ্রন্থ
২৪৬. ফুল বউ - আবুল বাশার
২৪৭. নিশি কুটুম্ব - মনোজ বসু
4 notes · View notes
Text
Project 7: MSJ11202 Bangla for Media
Course Code and Name: MSJ11202 Bangla for Media Project Name: সিনেমা জগত ছেড়ে চলে গেলেন ফরিদপুরে মৃণাল সেন
Project Description: We were assigned to write a news article for this project. So that I wrote a news on cinema legend Mrinal Sen.
Project Date: 2018, Fall 183 Project Justification: As communication students, we must learn how to write a Bangla news article. Students will be required to learn how to write a news or feature article for the media as part of this project.
Project “সিনেমা জগত ছেড়ে চলে গেলেন ফরিদপুরে মৃণাল সেন”
বাংলাদেশের মাটিতে জন্ম নেয়া কিংবদন্তী চিত্র পরিচালক মৃণাল সেনের প্রয়াণে ভারতের চলচ্চিত্র জগতে আজ শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
সিনেমা জগতে সত্যজিত রায়ের সঙ্গে একসাথে উচ্চারিত হতো যার নাম, সেই সত্যজিতের মৃতুর ২৬ বছর পর চলে গেলেন সেই মৃণাল সেনও।
সত্যজিত এর সাথে তার নাম উচ্চারন হলেও তিনি কখনই দ্বিতীয় সত্তজিত ছিলেন না। তিনি ছিলেন তার মত করেই অনন্য, এভাবেই স্মরণ করলেন তার গুনমুগ্ধ পরিচালক শ্যাম বেনেগাল।
মৃণাল সেনের প্রয়াণে বলিউড অভিনেতা অমিতাভ বচ্চান টুইট করেছেন, এক অমায়িক, অনন্য ও সৃষ্টিশীল সিনেমেটিক মনের বিদায়। “অমিতাভ বচ্চনের এই টুইটি মনে করিয়ে দেয় তার জিবনের প্রথম ভয়েস অভার, যা কিনা মৃণাল সেনের বিখ্যাত ছবি “ভুবন সোম” ।
মৃণাল সেনের মৃত্যতে ভারতের চলচ্চিত্র জগতের এক অবিস্মরণীয় যুগের অবসান হল। ভারতের প্যারালাল বা সমান্তরাল সিনেমার জনক ছিলেন তিনি।
সত্তজিত রায়কে যেমন মানুষ “পথের পাচালির” জন্য চেনে, ঠিক তেমনি শুধুমাত্র “ভুবন সোমের” জন্যই সারা দুনিয়া মৃণাল সেনকে মনে রখবে।
ভুবন সোম, কোরাস, মৃগ্যয়া ও অকালের সন্ধানে-সহ ১৬ টি ছবির জাতীয় পুরস্কার পেয়েছেন তিনি। তার অন্যান্য অসামান্য সৃষ্টির মধ্যে আছে খারিজ, কলকাতা ৭১, পুনশ্চ, একদিন প্রতিদিন, পদাতিক প্রভৃতি।
প্রয়াত পরিচালক পদ্মভুষণ সম্মানে সম্মানিত হয়েছিলেন। চলচ্চিত্রে অবদানের জন্য পেয়েছিলেন দাদাসাহেব ফালকে পুরষ্কার।
গত ৩০ শে ডিসেম্বর মৃণাল সেন তার কলকাতার ভাবানিপুরের বাড়িতে শেষ নিশাস ত্যাগ করেন। মৃণাল সেনের ইচ্ছা অনুযায়ী তার দেহ আপাতত পিস হেভেনে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। শিকাগো থেকে তার একমাত্র ছেলে ফিরলে শেষকৃত্য হবে তার।
১৯১৪ সালের ১৪ই মে বাংলাদেশের ফরিদপুরে জন্ম মৃণাল সেনের। হাইস্কুল শেষ করে তিনি কলকাতা চলে যান।
১৯৫৫ সালে “রাত ভোর” ছবির মাধ্যমে তার পরিচালনা শুরু করেণ। তার পরের ছবি “নীল আকাশের নীচে”।
“বাইশে শ্রাবণ”-এর মাধ্যমে প্রথম আন্তরজাতিক পরিচিতি পান তিনি। তবে ১৯৬৯ সালে “ভুবন সোমের” মাধ্যমে জাতীয় ও আন্তরজাতিক স্তরে খ্যাতির শীর্ষে চলে যান কিংবদন্তী পরিচালক মৃণাল সেন।
Self-Reflection:
In this project, I learned 1. Feature writing 2. Story telling
0 notes
kabirbd · 4 years
Text
মানুষের জীবন ফুলবাগান নয়
মানুষের জীবন ফুলবাগান নয়
‘মানুষের জীবন ফুলবাগান নয়, প্রতারণা ও নৈরাজ্যের বিকট ভাগাড়’, টি এস এলিয়টের একটি কবিতার লাইন এভাবেই তর্জমা করেছিলেন বিশ শতকের গুরুত্বপূর্ণ একজন চিন্তাবিদ-গবেষক-লেখক, বিনয় ঘোষ। ‘কলকাতা ৭১’-এর ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে সিনেমা তৈরি করছেন মৃণাল সেন। মৃণাল সেন; ১৯৫৫ সালে বানানো প্রথম ছবি ‘রাত-ভোর’ সম্পর্কে যিনি নিজেই অকপটে বলতে পেরেছিলেন, ‘অত্যন্ত জঘন্য ছবি’। মৃণাল সেন; যাঁর এক লাখ পঁচিশ হাজার টাকায়…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
dailynobobarta · 4 years
Text
শহীদ জননী জাহানারা ইমামের ২৬তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
New Post has been published on https://is.gd/i7xJnX
শহীদ জননী জাহানারা ইমামের ২৬তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
আজ ২৬ জুন। শহীদ জননী জাহানারা ইমামের ২৬তম মৃত্যুবার্ষিকী। জাহানারা ইমামের (ডাক নাম জুড়ু) জন্ম ১৯২৯ সালের ৩ মে। বর্তমান পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার সুন্দরপুরে ত্রিশ ও চল্লিশ দশকের রক্ষণশীল বাঙালি মুসলমান পরিবার বলতে যা বোঝায়, সে রকম একটি পরিবারেই তিনি জন্মেছিলেন। জাহানারা ইমামের বাবা সৈয়দ আবদুল আলী ছিলেন ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট। মা সৈয়দা হামিদা বেগম। জাহানারা ইমাম ছিলেন বাংলাদেশী লেখিকা, তিনি একজন সুসাহিত্যিক ও ছিলেন একজন শহীদ জননী, কথাসাহিত্যিক, শিক্ষাবিদ এবং একাত্তরের ঘাতক দালাল বিরোধী আন্দোলনের নেত্রী। তার লেখা 'একাত্তরের দিনগুলি' ছাড়াও রয়েছে 'সাতটি তারার ঝিকিমিকি', 'নগরী', 'গজ কচ্ছপ', 'জীবনমৃত্যু', 'বীরশ্রেষ্ঠ', 'বুকের ভিতর আগুন', 'নিঃসঙ্গ পাইন', 'ক্যান্সারের সঙ্গে বসবাস', 'বিদায় দে মা ঘুরে আসি' ইত্যাদি। জাহানারা ইমাম মাট্রিক পাস করেন ১৯৪২ সালে। ১৯৪৪ সালে রংপুর কারমাইকেল কলেজ থেকে আইএ পাস করে ১৯৪৫ সালে ভর্তি হন কলকাতার লেডি ব্রেবোর্ণ কলেজে। লেডি ব্রেবোর্ন কলেজ (কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়) থেকে বিএ পাস করেন ১৯৪৭ সালে। ১৯৬০ সালে বিএড ডিগ্রি অর্জন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। যুক্তরাষ্ট্র থেকে সার্টিফিকেট ইন এডুকেশন ডিগ্রি অর্জন করেন ১৯৬৪ সালে। যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে ১৯৬৫ সালে বাংলায় এমএ পাস করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। শিক্ষক হিসাবে তার কর্মময় জীবনের প্রথম কাল কাটে ময়মনসিংহ শহরে। সেখানে বিদ্যাময়ী বালিকা বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক হিসাবে ১৯৪৮ থেকে ১৯৪৯ সাল পর্যন্ত তিনি কর্মরত ছিলেন। এরপর তিনি ঢাকায় চলে আসেন। ঢাকার সিদ্ধেশ্বরী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান ��িক্ষক (১৯৫২‌‌-১৯৬০), বুলবুল একাডেমি কিন্ডারগার্টেন স্কুলের প্রধান শিক্ষক (১৯৬২-১৯৬৬) এবং ঢাকা টিচার্স ট্রেনিং কলেজের প্রভাষক (১৯৬৬‌-১৯৬৮) হিসাবে তার কর্মজীবন অতিবাহিত হয়। তিনি কিছুদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটেও খন্ডকালীন শিক্ষক হিসাবে কাজ করেন। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে জাহানারা ইমাম তিনি তার সদ্য প্রকৌশলবিদ্যায় স্নাতক হওয়া ছেলে মুক্তিযোদ্ধা শফি ইমাম রুমী শহীদ হন। এছাড়া ও যুদ্ধের সময় তাঁর প্রকৌশলী স্বামী শরিফ ইমামকে হারান। স্বামী-সন্তানহারা শহীদ জননী জাহানারা ইমাম স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে হয়ে ওঠেন মুক্তিযোদ্ধাদের মা। একাত্তরে তাঁর জ্যেষ্ঠ পুত্র শফি ইমাম রুমী দেশের মুক্তিসংগ্রামে অংশগ্রহণ করেন এবং কয়েকটি সফল গেরিলা অপারেশনের পর পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর হাতে গ্রেফতার হন এবং পরবর্তীতে নির্মমভাবে শহীদ হন। বিজয় লাভের পর রুমীর বন্ধুরা রুমীর মা জাহানারা ইমামকে সকল মুক্তিযোদ্ধার মা হিসেবে বরণ করে নেন৷ রুমীর শহীদ হওয়ার সূত্রেই তিনি 'শহীদ জননী'র মযার্দায় ভূষিত হন৷ মুক্তিযুদ্ধে এক সন্তান হারিয়ে সারা দেশে অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধা সন্তান অর্জন করে তিনি। তিনি তার শহীদ সন্তান মুক্তিযোদ্ধা রুমীর ছায়া দেখতেন সব মুক্তিযোদ্ধার মধ্যে। তার লেখা 'একাত্তরের দিনগুলি' শুধু দিনলিপি বা স্মৃতিচারণ নয়, তার এই রচনা মুক্তিযুদ্ধের নয় মাসের জীবন্ত ইতিহাস। দেশে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা পুনঃপ্রতিষ্ঠা ও সাম্প্রদায়িক শক্তির উত্থান রোধে তিনি অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। ১৯৯১ সালের ২৯ ডিসেম্বর যুদ্ধাপরাধী পাকিস্তানি নাগরিক গোলাম আযমকে জামায়াতে ইসলামী তাদের দলের আমির ঘোষণা করলে দেশের জনগণ এর বিরুদ্ধে বিক্ষোভে ফেটে পড়ে। গড়ে ওঠে প্রতিবাদ-প্রতিরোধ আন্দোলন। জামায়াতের এ ধৃষ্টতার বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী ৭০টি রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের সমন্বয়ে ১৯৯২ সালের ২১ জানুয়ারি গড়ে ওঠে '৭১-এর ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি'। পরে আরও বিস্তৃত কলেবরে ১১ ফেব্রুয়ারি গঠিত হয় মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন ও একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল জাতীয় সমন্বয় কমিটি। সর্বসম্মতিক্রমে এই কমিটির আহ্বায়ক নির্বাচিত হন শহীদ জননী জাহানারা ইমাম। শহীদ জননী জাহানারা ইমামের নেতৃত্বে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে তীব্র গণআন্দোলন গড়ে ওঠে। ১৯৯২ সালের ২৬ মার্চ ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বসে ঐতিহাসিক 'গণআদালত', শহীদ জননীর সভাপতিত্বে লাখ লাখ বিচারপ্রার্থীর উপস্থিতিতে ঘাতকদের হোতা গোলাম আযমের প্রতীকী বিচার হয়। উত্থাপিত নির্দিষ্ট ১০টি অভিযোগের প্রত্যেকটিতে দোষী সাব্যস্ত হওয়ায় গোলাম আযমের মৃত্যুদণ্ড ঘোষণা করে গণআদালত। তৎকালীন সরকার গণরায় বাস্তবায়ন না করে শহীদ জননী জাহানারা ইমামসহ ২৪ জন বিশিষ্ট নাগরিকের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগ এনে অজামিনযোগ্য মামলা দায়ের করে। অন্যদিকে চিহ্নিত পাকিস্তানি নাগরিক গোলাম আযমকে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব দেয় আদালতের মাধ্যমে। ক্যান্সারে আক্রান্ত শহীদ জননী আমৃত্যু এর বিরুদ্ধে আন্দোলন করেন। আশির দশকের শুরুতে, ১৯৮২ সালে তিনি মুখের ক্যান্সারে আক্রান্ত হন। প্রতি বছর একবার যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে চিকিৎসা নিতে হতো তাঁকে। ১৯৯৪ সালের আজকের এই দিনে বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৭টায় যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগানের ডেট্টয়েট নগরীর সাইনাই হাসপাতালের বেডে ক্যান্সারে আক্রান্ত শহীদ জননী ৬৫ বছর বয়সে জাহানারা ইমাম শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তৎকালীন শাসকদের দেওয়া দেশদ্রোহ মামলা মাথায় নিয়ে মৃত্যুবরণ করলেও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী দেশবাসীর কাছে জাহানারা ইমাম দেশপ্রেম, ত্যাগ ও সংগ্রামের এক অনন্য প্রেরণার উৎস হিসেবে আজও পরম শ্রদ্ধায় উচ্চারিত এক নাম। শহীদ জননী জাহানারা ইমামের ২৬তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আমার পক্ষ থেকে ওনার স্মৃতির প্রতি উদ্দেশ্যে করে আমার অন্তরের গভীর থেকে তীব্র ভালবাসা জ্ঞাপন ও তার স্মৃতির প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা নিবেদন ও তার রুহের মাগফিরাত কামনা করছি।
0 notes
banglakhobor · 1 year
Text
নিজের সংস্থা থেকেই নাকি ঋণ নুসরতের! সম্ভব? আইন কী বলছে?
<p><strong>সুকান্ত মুখোপাধ্যায়, কলকাতা:</strong> ফ্ল্যাট দুর্নীতিতে নাম জড়ানোর পর বুধবার মুখ খুলেছিলেন তারকা-সাংসদ নুসরত জাহান। বলেছিলেন, ‘এই কোম্পানি থেকে আমি একটা লোন নিয়েছিলাম, লোনের অঙ্ক হচ্ছে ১ কোটি ১৬ লক্ষ ৩০ হাজার ২৮৫ এবং ৬ মে, ২০১৭-য় সুদ-সহ ১ কোটি ৪০ লক্ষ ৭১ হাজার ৯৯৫ টাকা, আমি এই কোম্পানিকে ফেরত দিই এবং এই সমস্ত ব্যাঙ্ক ডিটেইলস আমার কাছে আছে।’ অর্থাৎ, যে সংস্থার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন, সেই…
View On WordPress
0 notes
24x7newsbengal · 3 years
Text
West Bengal Assembly Election 2021 6 Phase: বুথে আসার পরই খোঁজ নেই বিজেপি এজেন্টের! লাগছে না ফোনও
West Bengal Assembly Election 2021 6 Phase: বুথে আসার পরই খোঁজ নেই বিজেপি এজেন্টের! লাগছে না ফোনও
নিজস্ব চিত্র কলকাতা: ষষ্ঠ দফা নির্বাচনের (West Bengal Assembly Election 2021 6 Phase) শুরুতেই অশান্তি। বিজেপির (Bengal BJP) বুথ এজেন্টকে বসতে বাধা দেওয়ার অভিযোগ। তারপর থেকেই খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না বলে খবর। ফোনেও যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। বিজেপির অভিযোগ, সকালেই ফতুল্লাপুর দমদম উত্তর বিধানসভা কেন্দ্রের ৭০, ৭১, ৭২ নম্বর বুথে তাঁদের এজেন্টকে বসতে দেওয়া হচ্ছে না। অভিযোগের তির তৃণমূলের দিকে। ঘটনাকে ঘিরে…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
sentoornetwork · 4 years
Text
রাজ্যে করোনায় মৃত্যু ৩, আক্রান্ত ৩৭ : বললেন মুখ্যমন্ত্রী
New Post has been published on https://sentoornetwork.com/corona-death-3-claimed-by-cm/
রাজ্যে করোনায় মৃত্যু ৩, আক্রান্ত ৩৭ : বললেন মুখ্যমন্ত্রী
বিশেষ সংবাদদাতা : রাজ্যে করোনায় ৬ জন নয়, ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এই দাবি জানিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বুধবার জানান, বাকি তিনজনের অন্য রোগ ছিল। একজনের কিডনির সমস্যা, একজনের নিউমোনিয়া ছিল। আক্রান্ত ৩৭ জনের মধ্যে ৩ জন সুস্থ হয়ে উঠেছেন। মুখ্যমন্ত্রী সংবাদমাধ্যমকে করোনা সম্পর্কিত খবর যাচাই করে পরিবেশন করতে বলেন। আগামী দু সপ্তাহ খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে সতর্ক করে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখুন। রাস্তায়-বাজারে ভিড় করবেন না। কলকাতা সহ বিভিন্ন জেলা শহর এলাকায় বাড়ি থেকে বেরিয়ে আড্ডা মারতে দেখা গেছে আজ। এসব দেখে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, হাতজোড় করে সবাইকে বলছি বাড়িতে থাকুন। বাইরে আড্ডা দেবেন না। দিল্লির নিজামুদ্দিনের মুসলিম ধর্মীয় সম্মেলনে যোগ দেওয়ার পর করোনা সংক্রমণ ও মৃত্যুর খবর পাওয়ার পর আতঙ্ক ছড়ায়। দেশের বিভিন্ন রাজ্যে খোঁজ চলছে অংশগ্রহণকারীদের। এ রাজ্যে ফিরে এসেছেন ৭১ জন । তাঁদের মধ্যে ৪০ জন বিদেশি। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ৪১ জনকে কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। বাকিদের সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে অনুরোধ করা হয়েছে। এ নিয়ে দোষারোপ করছে কেউ কেউ। জাতির নামে বজ্জাতি করার চেষ্টা করবেন না বলে সতর্ক করে দেন তিনি। কেন্দ্রকে চিঠিতে মুখ্যমন্ত্রী করোনা মোকাবিলায় ২৫ হাজার কোটি টাকা অনুদান চেয়ে চিঠি দিয়েছেন। এ ছাড়া রাজ্যের ৩৮ হাজার কোটি বকেয়া টাকা দেওয়ার অনুরোধ করেছেন। আগামী কাল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ���িভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্স করবেন। মুখ্যমন্ত্রী জানান তিনি থাকতে পারবেন না। মুখ্যসচিব থাকবেন। গত সপ্তাহে পশ্চিমবঙ্গ সহ ৮টি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে বলতে দেওয়া হয়। এবার ১০টি রাজ্যকে বলার সুযোগ দেওয়া হবে, সেই তালিকায় এ রাজ্যের নাম নেই।
  আরও পড়ুন: মহামারী ধ্বংস করতে পারে মানব সভ্যতা
0 notes
hr1do9 · 5 years
Text
ভাষার নামে একটি দেশ ও জাতির নাম "বাঙ্গালী"
Tumblr media
মানুষ সামাজিক জীব। একে অপরের কাছে তার ভাবনা-চিন্তা, সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বেদনা ইত্যাদি অনুভূতি প্রকাশ করে ভাষার মাধ্যমে। এ ভাষার মাধ্যমে মানু‌ষে মানুষের পারস্পরিক সম্পর্ক স্থাপিত হয়। বাঙ্গালীর মুখের ভাষা বা মাতৃভাষা "বাংলা"। বাংলা, বাঙ্গালী এবং বাংলাদেশ এর সঙ্গে আমাদের সম্পর্কের দূরত্ব দিন দিন কোথায় চলে যাচ্ছে এটা নিয়ে কেউ এক‌টি বারের জন্য হলেও কি ভেবে দেখেছেন? দেখুন, ফার্সির আগে আমাদেরকে সংস্কৃতি শিখতে হয়েছে তারপর শিখেছি ইংরেজি। পাকিস্তান আমলে উর্দু চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল। আমরা বললাম চলবেনা "বাংলা চাই"। সেই দাবি নিয়ে শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হলো কিন্তু বাংলা কোথায়? বাংলা চলছে? না আজ বাংলা চলছে না। কিন্তু আমরা বাঙ্গালীরা কি জানি কোথা এবং কেমন করে পেয়েছি এই মাতৃভাষা বাংলাকে? এজন্যই মাতৃভাষা সম্পর্কে কিছু বলার আগে আজ "বাংলা", "বাঙ্গালী" এবং "বাংলাদেশ" কে নিয়ে কিছু কথা বলা একান্তই প্রয়োজন হয়ে উঠেছে।
৫২'এর ভাষা আন্দোলন বা ৭১'এর মহান মুক্তিযুদ্ধের পর আমরা বাঙ্গালী হয়েছি তা কিন্তু নয়। আমাদের বাঙ্গালী হয়ে ওঠার পেছনে আছে হাজার বছরের ইতিহাস। আদিতে বঙ্গ বলে কোনো ঐক্যবদ্ধ জনপদ ছিল না। বঙ্গ যেমন ছিল তেমনি ছিল রাঢ়, গৌড়, বরেন্দ্র, ও সমতট। ঐতিহাসিক আবুল ফজল বলেছেন "বঙ্গের সাথে আল যোগ করে তবেই বাঙ্গাল হয়েছে " । আনুমানিক ৬৫০ খ্রিস্টাব্দ থেকে বাংলা ভাষার উৎপত্তি ধরা হলে, হাজার বছর ধরে ব্যবহারের মধ্য দিয়ে বাংলা ভাষা আধুনিক রূপ বা বর্তমান রুপ লাভ করেছে । নেগ্রিটো, অস্ট্রিক, এবং দ্রাবিড়দের হাতেই প্রাচীন বাংলার সভ্যতা ও সংস্কৃতির বুনিয়াদি গড়ে উঠেছিল। এ অঞ্চলের আদিবাসীরা তখন টোটেম গোত্রে বিভক্ত ছিল। ঋকবেদে তাদের কথা বলা হয়েছে, সেই হাজার বছর পূর্বের ইতিহাস থেকে প্রমাণিত হয় বাঙ্গালীর পূর্ব প্রজন্ম ছিল বীরের জাতি এবং সমাজ সংস্কৃতির অধিকারীও।
 প্রাচীন ল্যাটিন ভাষার ইতিহাস গ্রন্থে বাঙ্গালীর বীরত্বের কথা লেখা রয়েছে।বাংলা ভাষা একদিনে জন্ম নেয়নি। ১৯০৭ সালে মহামহোপাধ্যায় হরিপ্রসাদ শাস্ত্রী মহাশয় বৌদ্ধ ধর্মের ইতিবৃত্ত সন্ধানে তৃতীয়বার নেপালে গমন করেন এবং নেপালের রাজকীয় গ্রন্থাগারে সন্ধান পান কয়েকটি প্রাচীন পুঁথির। একটির নাম "চর্যাচর্যবিনিশ্চয়" । পরবর্তী সময়ে অনেক তর্ক বিতর্ক, গবেষণা ও অনুসন্ধান এর মধ্য দিয়ে প্রমাণিত হয় যে, এই পুঁথিই বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের আদি নিদর্শন, এর নামকরণ করা হয় "চর্যাপদ "। এরপর ১৯০৯ খ্রিস্টাব্দে বসন্তরঞ্জন রায় বাঁকুড়া জেলার বন বিষ্ণুপুরের কাকিল্যা গ্রামের অধিবাসী শ্রীযুক্ত দেবেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় এর নিকট থেকে একখানি পুঁথি আবিষ্কার করেন এবং সাত বছর পর ১৯১৬ খ্রিস্টাব্দে বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে নিজের সম্পাদনায় প্রকাশ করেন। এর নামকরণ করেন "শ্রীকৃষ্ণকীর্তন" কেননা প্রথম দুখানি এবং শেষের অত্যন্ত একখানা পাতা পাওয়া যাইনি বলে প্রকৃত নাম জানা সম্ভব হয়নি। প্রাচীন এই পুঁথি দুটি থেকেই মূলত বোঝা যায় বাংলা ভাষার উৎপত্তি এবং বিকাশ সম্পর্কিত অনেক মূল্যবান তথ্য।
 ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ইন্দো-ইউরোপীয় মূল ভাষার কালকে খ্রীস্টের জন্মের ৫০০০ বছর পূর্বের বলে মনে করেন এবং এর বিবর্তনের স্তর বিন্যাস করে বাংলা ভাষার উদ্ভব ও বিকাশ কাল নির্ণয় করেছিলেন। সেটিকেই আমরা সঠিক বলে মনে করি।
০১. প্রাচীন যুগ - ৬৫০ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১২০০ খ্রিস্টাব্দ। ০২. মধ্যযুগ - ১২০১ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৮০০ খ্রিস্টাব্দ । ০৩. আধুনিক যুগ - ১৮০১ খ্রিস্টাব্দ থেকে বর্তমান।
গৌড়ীও কালে সুলতানি শাসনামলে বড়ু চন্ডীদাস "কৃষ্ণলীলা" (আধুনিক নাম শ্রীকৃষ্ণকীর্তন) বিষয়ে পুস্তক রচনা করেছেন। তার সময়কালে শাহ মুহম্মদ সগীর "ইউসুফ জুলেখা " কাব্য রচনা করেছেন। বাংলা সাহিত্যের প্রথম মুসলমান কবি হিসেবে তিনি গৌড়ের সুলতান গিয়াসউদ্দিন আজম শাহের রাজত্বকালে (১৩৯৩-১৪০৯ খ্রীঃ) ইউসুফ জুলেখা কাব্য রচনা করে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছেন। পবিত্র আল কুরআন ও বাইবেলে বর্ণিত কাহিনী অবলম্বনে রচিত ইরানের মহাকবি ফেরদৌসী এবং সুফি জামীর মূল কাহিনী অবলম্বনে শাহ মুহম্মদ সগীর এই কাব্য রচনা করেন। সুপ্রাচীন কৃত্তিবাস ওঝা জনপ্রিয় সংস্কৃতি মহাকাব্য "রামায়ণ " এর বাংলা অনুবাদ করেন এই সময়ে। রামচন্দ্রের কাহিনী এক হাজার বছর খ্রীঃ পূর্বাব্দ থেকে ভারতবর্ষে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিল বলে মনে করা হয়। বাল্মীকি মুনি খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ শতকে মতান্তরে খ্রিস্টপূর্ব দ্বিতীয় শতকে "রামায়ণ " রচনা করেন। যশোরাজ খান বাংলা ও মৈথিলি ভাষার মি��্রণে গঠিত "ব্রজবুলিতে" সর্বোত্তম পদ রচনা করেন এই সময়ে। কানা হরিদত্ত বিপ্রদাস পিপিলাই এবং বিজয় গুপ্ত প্রমুখ সর্পের অধিষ্ঠাত্রী দেবী মনসার মহাত্ব সূচক পালা রচনা করেন। এই দেবীর আরেক নাম পদ্মাবতী যে কারণে "মনসামঙ্গল" কাব্য কোথাও কোথাও "পদ্মাপুরাণ " হিসেবে অভিহিত। বাংলা ভাষায় "মহাভারত " কাব্য সংক্ষিপ্ত অনুবাদ এই সময়েই হয় এবং তা মুসলিম শাসক গৌড়েশ্বর সুলতান আলাউদ্দিন হোসেন শাহের সেনাপতি লস্কর পরাগল খানের উৎসাহে কবীন্দ্র পরমেশ্বর রচনা করেন।
মধ্যযুগের সূচনালগ্নে ১৮০০ খ্রিস্টাব্দে কলকাতায় ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ স্থাপিত হলে ১৮০১ খ্রিস্টাব্দে বাংলা বিভাগ খোলা হয়। এতে অধ্যক্ষ হিসেবে আসেন শ্রীরামপুর মিশনের পাদ্রী এবং বাইবেলের বাংলা অনুবাদ উইলিয়াম কেরি। সেখানে বাংলা গদ্য কলেজের পাঠোপযোগী গ্রন্থ রচনায় আত্মনিয়োগ করেন রামরাম বসু, গোলোকনাথ শর্মা, মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার প্রমুখ। এদের হাতে বাংলা ভাষা নতুন রূপ পেতে থাকে। তারপর বাংলা ভাষা ও সাহিত্য এবং বাঙ্গালী হিন্দু সমাজের ত্রাণকর্তা হিসেবে আবির্ভূত রাজা রামমোহন রায় এবং ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর। বাংলা সাহিত্য ধীরে ধীরে সম্প্রসারিত হতে লাগলো। প্র-আধুনিকতার ছোঁয়া পাবার পর এলেন কালীপ্রসন্ন সিংহ, প্যারীচাঁদ মিত্র, বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, মীর মশাররফ হোসেন, মোজাম্মেল হক, মোহাম্মদ নজিবর রহমান, বাংলা সাহিত্যের শ্রেষ্ঠ গদ্যশিল্পী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, অপরাজেয় কথাশিল্পী শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম প্রমুখ শক্তিশালী মনীষী লেখিকগণ। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং প্রমথ চৌধুরীর যৌথ প্রচেষ্টায় কথ্য ভাষারীতি বা চলিত ভাষা যে ভাষায় আমরা কথা বলি ও লিখি তার সাহিত্য উপযুক্ত মর্যাদা লাভ করে এবং জনপ্রিয়তা অর্জন করে। মূলত প্রমথ চৌধুরী সম্পাদিত সাময়িক পত্রিকা "সবুজপত্র " প্রকাশের পর থেকে তারই ঐকান্তিক আগ্রহে রবিন্দ্রনাথ ঠাকুর কথ্য ভাষারীতিতে নিয়মিত লেখালেখি করেন। "ঘরে বাইরে " উপন্যাস রচিত হওয়ার পর ব্যাপক পাঠকপ্রিয়তা অর্জন করে। তারপর থেকে চলিত গদ্যরীতি বহমান ... 
আজ আমরা যে রীতিতে কথা বলছি ও লিখছি তা কিন্তু একদিনে আমাদের কাছে আসেনি!! রবিন্দ্রনাথ ঠাকুর এ সময়ে বাংলা ভাষা এবং সাহিত্য সমৃদ্ধিতে মনোনিবেশ করেন। তাকে এমনিতেই "বিশ্ব কবি " বলা হয় না!ডক্টর জনসন সাড়ে আট বছর সময় নিয়ে ইংরেজি ভাষায় অভিধান সংকলন করেছিলেন। তিনি সেই অভিধানের ভূমিকায় বলেছিলেন, "আমি দেখলাম আমাদের ভাষায় শব্দের শৃঙ্খলা নেই, শক্তি আছে নিয়ম নেই, যেদিকে তাকাই চোখে পড়ে অস্পষ্টতা, যা পরিষ্কার করা প্রয়োজন। বিভ্রান্তি যা অপেক্ষা করছে নিয়ন্ত্রণের "। আমরা বাঙ্গালীরাতো পশ্চিম থেকে ডক্টর জনসনের গুনটা নিতে পারিনি! পশ্চিমের বিচ্ছিন্নতা বোধ, দায়িত্ব জ্ঞানহীনতা, উত্তেজনা প্রিয়তা, যৌনতা, অশ্লীলতা ইত্যাদি দোষ গুলো আমাদের সংস্কৃতিতে আনতে পারলাম, চর্চা করলাম এবং করছি কিন্তু ঠিকই!! তাদের গুনগুলোর কোনো খোজ কি কখনো করেছি?কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বাঙ্গালী উপাচার্য গুরুদাস বন্দোপাধ্যায় বলেছিলেন, "দেশীয় ভাষাসমূহকে সমৃদ্ধ করতে হবে " তিনি আরো বলেছিলেন," নিজের ভাষার মাধ্যমে জনগণের কাছে শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দেওয়ার আবশ্যক " । যেটা আমরা চীন, জাপান, মালাইশিয়া, আমেরিকা প্রভৃতি প্রভাবশালী দেশগুলিতে দেখিতে পাই। ১৯০৭ সালে সমাবর্তন ভাষণে আশুতোষ মুখোপাধ্যায় গ্রাজুয়েটদের উদ্দেশ্যে অত্যন্ত দৃঢ়তার সঙ্গে বলেছিলেন, " নিজেদেরকে বিজাতীয় করে তুলোনা " এবং তিনি নিজে নিরন্তন চেষ্টা করতেন দেশীয় ভাষা ও সাহিত্যের বিকাশ, দেশীয় মেধার অনুশীলন যথাসম্ভব অর্জন করতে।আমার সোনার বাংলা!! 
৪৭'এ এসে পানি ও জল, আব্বা ও বাবার জের ধরে বিভক্ত হয়ে হয়ে পশ্চিমবঙ্গ চলে গেল ভারতের সাথে। যে ধর্মের ভিত্তিতে ভারতবর্ষ থেকে সৃষ্টি হয়েছিল পৃথক রাষ্ট্র "পাকিস্তান" তা ধর্মের ভিত্তিতে ঐক্যবদ্ধ হয়ে টিকে থাকতে পারেনি! ভাষার আঘাতে বিভক্ত হয়ে গেছে!! ৫২'তে ছিনিয়ে আনা "বাংলা " আমাদেরকে ৭১'এর প্রেরণা যুগিয়েছিল। বাঙ্গালী গর্জে উঠেছিল। চারদিক কেঁপে উঠেছিল সেদিন "জয় বাংলা " স্লোগানে। ভাষা তেমন ক্ষমতা রাখে। ভাষার মধ্যেও ইতিহাস থাকে, থাকে ঐতিহ্য। তার চাঞ্চল্য রক্তের ভিতরে প্রবহমান, সে আঘাত করে যখন সুযোগ পাই। কিন্তু কখনো কি ভেবে দেখি আমরা, ভাষা ধর্মকেও ছাড়িয়ে যায়!! "লোকে ধর্মান্তরিত হলেও ভাষান্তরিত হয় না "। বাংলা একটি ভাষার নাম, ভাষা থেকে জন্ম নেয়া একটি দেশের নাম। একটি জাতীর নাম "বাঙ্গালী "!! বাঙ্গালী জাতি বীরের জাতী। দেশ এবং মাতৃভাষার জন্য "বাঙ্গালী" জাতি অকাতরে প্রাণ বিসর্জন দিয়েছে।আজ আধুনিক বাঙ্গালী ভাষাকে কোথায় নিয়ে গেছে! আধুনিকতা মানে এমন নয় যে নিজের সত্ত্বাকে বিসর্জন দিয়ে নিজের ভাষাকে বিসর্জন দিয়ে এমন বিশেষ কিছু অর্জন করা। আমি কোনো ভাষাকে ছোট করতে চাচ্ছি না দৃষ্টান্ত দিতে যাচ্ছি মাত্র। থাইল্যান্ডে একসময় বিজ্ঞাপনে ইংরেজি ব্যবহারের জন্য কর দিতে হতো! আর আমরা বাঙ্গালী যারা ভাষার জন্য রক্ত দিয়ে পৃথিবীর বুকে ইতিহাস সৃষ্টি করলাম তারাই কি না আজ হিন্দির আগ্রাসনে বড়ই বিপন্ন হয়ে উঠেছি!! হিন্দি বাইরে নেই, ঘরের ভেতরে ঢুকে পরেছে টেলিভিশনের মধ্যে দিয়ে। বাংলা চলচ্চিত্র আজ বিপন্ন হিন্দি এবং ইংরেজি ছবির উৎপাতে। এত বেশি ইংরেজি শব্দ, বাক্যাংশ, এমন কি আস্ত আস্ত বাক্য প্রবেশ করছে আমাদের মুখের ভাষায় যে কখনো কখনো মনে হয়, "বাংলার সঙ্গে ইংরেজি মেশেনি, ইংরেজির সঙ্গেই বাংলা মেশানো হচ্ছে "। দুধে পানি নয়, পানিতে দুধ।বাঙ্গালীর পক্ষে অন্য ভাষা জানতে কোনো নিষেধ নেই। ভিন্ন দেশে থাকলে যে সে অবাঙ্গালী হয়ে যাবে তাও নয়। যতই জানুক যেখানেই থাকুক সেই যথার্থ বাঙ্গালী, যে বাংলা বাংলা জানে, বলে ও লেখে এবং সেই সঙ্গে একই সঙ্গে বাঙ্গালীকে ভালবাসে। আর তাহলেই সে বাঙ্গালী, না হলে না!! আমি স্বপ্ন দেখি, একদিন আমরা "বাঙ্গালী " বাংলা ভাষাকে সমৃদ্ধ করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করব। ভালবাসবো বাংলাকে। একদিন সর্বত্র বাংলা চলবে, বাঙ্গালী তো অবশ্যই বিদেশীরাও বাংলা শিখবে সোৎসাহে। অনুবাদের কোনো অবধি থাকবে না। বাংলা অবনুবাদ তো বটেই বাংলারও অনুবাদ হবে। বাংলাদেশের বাঙ্গালী খাঁটি বাঙ্গালী হবে। মাতৃভাষা ছাড়া যে প্রকৃত শিক্ষা কিছুতেই সম্ভব নয়। আমাদের একজন আধ্যাত্মিক লালন খুবই দরকার, দরকার একজন ধর্মপ্রাণ নজরুলের। বর্তমান যুবসমাজকে ধ্বংসের মুখ থেকে ফিরিয়ে আনবার জন্য একজন রোমান্টিক রবীন্দ্রনাথের প্রয়োজন। একজন বঙ্কিমচন্দ্রের কপালকুণ্ডলাকে ফিরিয়ে আনতে হবে যে পথ হারানো পথিক কে মনে করিয়ে দেবে "পথিক তুমি পথ হারাইয়াছ " । বাংলা ভাষার সাথে মিশে আছে আমাদের হাজার বছরের পরিচয়, শেকড়ের ইতিহাস।
এত কিছু বলার পরেও, এতটা অনুভব করার পরেও, ধৈর্যের সাথে শোনার পরেও যদি বলতে ইচ্ছে করে "Plz am not understand, আরেকবার বলবেন? " তাহলে আমি আপনাকে বলতে চাই, " ঘুমিয়ে পড়ুন আপনাকে আর কোনোদিন জাগতে হবে না "!!!
0 notes
ektibd · 6 years
Photo
Tumblr media
জেলাওয়ারি শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ীর তালিকা এখন অপারেশন টিমের হাতে আছে বহুল আলোচিত বদির নামও চলমান মাদকবিরোধী অভিযানে এবার যুক্ত হচ্ছে ‘টপ টেন লিস্ট’। জেলাভিত্তিক শীর্ষ গডফাদারদের এ তালিকা ধরে এরই মধ্যে সরকারের ‘জিরো টলারেন্স ক্রাশপ্রোগ্রাম’ শুরু হয়েছে। যেখানে দেশজুড়ে ৬৫০ বিগ শটের নাম উঠে এসেছে। গ্রেফতার অভিযানে এরই মধ্যে কয়েকজন ক্রসফায়ারে মারাও গেছে। বলা হচ্ছে, এরা শুধু মাদক ব্যবসায়ী নয়, এদের অনেকের কাছে বিপুল সংখ্যক অবৈধ অস্ত্রও আছে, যার প্রমাণ মিলছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযানের সময়। গ্রেফতার অভিযানের সময় এরা আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে উল্টো আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে রীতিমতো বন্দুকযুদ্ধে জড়িয়ে পড়ছে। সূত্র নিশ্চিত করেছে, সমূলে বিনাশ না হওয়া পর্যন্ত সরকারের উচ্চপর্যায়ের নির্দেশে এবারের উচ্চমাত্রার অভিযান অব্যাহত থাকবে। এক্ষেত্রে কারও কোনো রাজনৈতিক বিশেষ পরিচিতিও বিবেচনায় নেয়া হবে না। সূত্র জানায়, মাদক সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক অভিযান পরিচালনার বিষয়ে সাম্প্রতিক সময়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত উচ্চপর্যায়ের এক বৈঠক থেকে ক্রাশপ্রোগ্রাম নেয়ার সিদ্ধান্ত হয়। বলা হয়, জঙ্গিবিরোধী অভিযানে যে মাত্রার অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে, এক্ষেত্রেও সেটিই করা হবে। কেননা জঙ্গিবাদ আর মাদক সমাজে একইভাবে ক্ষতি করছে। এজন্য র‌্যাবকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেয়া হয়। টপ টেন লিস্ট : জেলাওয়ারি শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ীদের নাম-ঠিকানা সংবলিত ৭১ পৃষ্ঠার গোপনীয় তালিকার পূর্ণাঙ্গ একটি কপি আমাদের হাতে এসেছে। তালিকায় স্থান পেয়েছে প্রতিটি জেলার শীর্ষ ১০ মাদক ব্যবসায়ীর নাম। এছাড়া চট্টগ্রাম ও ঢাকার মতো বড় এলাকাকে শহর ও জেলা- এ দুই ভাগে ভাগ করা হয়। এরপর শহর (মেট্রো) থেকে ১০ জন এবং জেলা থেকে ১০ জনের নাম তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। তালিকায় মাদক ব্যবসায়ীদের স্থায়ী ও অস্থায়ী ঠিকানা, মামলার সংখ্যা, ব্যবসার ধরন এবং কারও কারও ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির মুঠোফোনসহ জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বরও উল্লেখ করা হয়েছে। কক্সবাজার জেলার শীর্ষ ১০ মাদক ব্যবসায়ীর তালিকার প্রথমেই যার নাম আছে, তিনি হলেন আলোচিত সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদি। তার সম্পর্কে বলা হয়েছে, তিনি ইয়াবা ব্যবসার অন্যতম নিয়ন্ত্রক। ব্যবসায় সরাসরি জড়িত হন না তিনি। তবে তার ইচ্ছার বাইরে বা অজান্তে এ ব্যবসা প্রায় অসম্ভব। তালিকার ২ নম্বরে আছেন কক্সবাজারের শিল্পপতি হিসেবে পরিচিত হাজী সাইফুল করিমের নাম। তার স্থায়ী ঠিকানা শীলবুনিয়াপাড়া, টেকনাফ সদর ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ড। তবে তিনি বর্তমানে চট্টগ্রামে বসবাস করেন। চট্টগ্রামেই তার গার্মেন্ট, আমদানি-রফতানি, কার্গো ও জাহাজের ব্যবসা রয়েছে। চট্টগ্রাম শহর থেকে তালিকাভুক্ত ১০ জনের মধ্যে এক ও দুই নম্বরে আছেন যথাক্রমে মঞ্জুর আলম ওরফে মঞ্জু সওদাগর ওরফে কানা মঞ্জু ও রেজাউল করিম ওরফে ডাইল করিমের নাম। যুগান্তরের অনুসন্ধানে জানা গেছে, মঞ্জুর আলম চট্টগ্রাম শহরের একজন কুখ্যাত মাদক ব্যবসায়ী। তিনি দেশের অন্যতম প্রধান ইয়াবা চোরাকারবারি। তার বাবার নাম হাজী আবদুল করিম। গ্রামের বাড়ি সাতকানিয়া থানার রূপকানিয়ায়। চট্টগ্রামের রিয়াজ উদ্দীন বাজারে ফলের গলিতে তার ইয়াবার পাইকারি মোকাম রয়েছে। র‌্যাব জানায়, ব্যক্তিগত পাজেরো গাড়িতে পাচারের সময় প্রায় ৮ লাখ ইয়াবাসহ র‌্যাবের হাতে গ্রেফতার হয়ে মঞ্জু বর্তমানে নারায়ণগঞ্জ জেলা কারাগারে বন্দি। চট্টগ্রাম শহরেই তার অন্তত ৫টি বহুতল বাণিজ্যিক ভবন, মার্কেট ও ৩টি বাড়ি রয়েছে। তার বিরুদ্ধে মাদক মামলার সংখ্যা প্রায় ১৫টি। তালিকার ২ নম্বরে থাকা রেজাউল করিমও ইয়াবার বড় মাপের পাইকারি বিক্রেতা ও গডফাদার। তার বাবার নাম মৃত জানে আলম। হালিশহরের ছোট পুল দফাদার বাড়ি এলাকায় তিনি বসবাস করেন। তার বিরুদ্ধে ১২টি মামলা রয়েছে। রেজাউল কমির চট্টগ্রাম শহরের অন্যতম ধনাঢ্য ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত। চট্টগ্রাম জেলার শীর্ষ ১০ মাদক ব্যবসায়ীর মধ্যে এক নম্বরে থাকা মমতাজ ওরফে ফারুক এরই মধ্যে র‌্যাবের সঙ্গে ক্রসফায়ারে মারা পড়েছেন। তিনি বরিশাল কলোনির মাদক সম্রাট বলে পরিচিত ছিলেন। সূত্র জানায়, ফারুক ক্রসফায়ারে মারা যাওয়ার পরদিনই বরিশাল কলোনির আরেক গডফাদার ইউসুফ ভারতে পালিয়ে যান। তবে ভিসার মেয়াদ পেরিয়ে যাওয়ায় তিনি গত মাসে কলকাতা পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়ে এখন সেখানকার কারাগারে বন্দি। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মাদক ব্যবসায়ীদের মধ্যে এক নম্বরে আছেন রতন মিয়া। বাবার নাম মৃত বাদল মিয়া। আশুগঞ্জ থানার শরীয়তনগর চারতলা এলাকায় বসবাস করেন তিনি। জেলার অন্যতম ধনাঢ্য ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত রতন মিয়াকে স্থানীয়রা একজন হোটেল-রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ী হিসেবেই চেনেন। রেলগেট এলাকায় তার ধানসিঁড়ি নামের একটি রেস্টুরেন্ট রয়েছে। দেশের অন্যতম প্রধান মাদকপ্রবণ এলাকা কুমিল্লার এক নম্বর মাদক ব্যবসায়ী হলেন গঙ্গানগর মহল্লার মৃত তৈয়ব আলীর ছেলে আবুল হোসেন। তিনি মূলত গাঁজা ব্যবসায়ী। তার নামে ৪টি মাদক মামলা আছে। সালদানদী রেলস্টেশনের পাশে তার বাড়ি। রেল নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে তিনি দেশের বিভিন্ন স্থানে মাদক পৌঁছে দেন। তিনি থাকেন কুমিল্লার ভারতীয় সীমান্তে নো ম্যানস ল্যান্ডের কাছাকাছি। গ্রেফতার করতে গেলেই তিনি ভারতে চলে যান। তালিকার দু’নম্বরে আছে হূমায়ন মেম্বারের নাম। তার বাবা মৃত শরাফত আলী। বুড়িচং থানার চড়ানল এলাকায় তার বাড়ি। তার বিরুদ্ধে ৫টি মামলা রয়েছে। নিজস্ব বেতনভুক্ত কর্মচারীদের মাধ্যমে তিনি বিভিন্ন জায়গায় হোম সার্ভিসে মাদক ব্যবসা করেন। লক্ষ্মীপুরের শীর্ষ ১০ মাদক ব্যবসায়ীর মধ্যে প্রথমে আছেন রিপন হোসেন ওরফে রিংকু। বাবা বাদশা মিয়া। গ্রাম- টুমচর, সদর থানা। দ্বিতীয় নামটি হল স্থানীয় ওয়ার্ড কমিশনার ইব্রাহিম মজুমদারের। তার বাবা মৃত মিছির আলী। রামগঞ্জ থানার সোনাপুর বাঘরদিয়া হবিসভা এলাকায় তার বাড়ি। নোয়াখালীর এক নম্বর মাদক ব্যবসায়ীর নাম রফিকুল হাসান ওরফে রুশো। তার বাবা নুর মোহাম্মদ। সদর থানার হরিনারায়ণপুর (জহুরুল হক মিয়ার গ্যারেজ) গ্রামে তার বাড়ি। পরের অবস্থানে আছে সোনাইমুড়ি উপজেলার ভানুয়াই এলাকার হাসানের নাম। শেরপুর জেলার মাদক ব্যবসায়ীর তালিকায় এক নম্বরে থাকা মাহবুব আলম যুগান্তরকে বলেন, ষড়যন্ত্র করে তার নাম তালিকায় ঢোকানো হয়েছে। তিনি বলেন, আমি একসময় নেশার জগতে জড়িয়ে গিয়েছিলাম। এখন ভালো হয়ে গেছি। তারপরও আমাকে বারবার জেলে পাঠানো হয়। এখন পর্যন্ত কতবার জেলে গেছেন- এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘বেশি না ১০/১৫ বার।’ গোপালগঞ্জের শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী টুটুল হোসেন খানের মোবাইল নম্বরে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘আমি এখন ভালো হয়ে গেছি। ব্যবসা করতে গিয়ে একটা মার্ডার কেসও খাইলাম। পাঁচবার জেল খেটে জীবনটাই শেষ।’ ফেনীর শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী হিসেবে তালিকাভুক্ত সরোয়ার হোসেন মুঠোফোনে যুগান্তরকে জানান, তিনি ফেনী পৌর যুবলীগের ৫নং ওয়ার্ডের সভাপতি ছিলেন। রাজনৈতিক গ্র“পিংয়ের কারণে তাকে মাদক ব্যবসায়ী বানানো হয়েছে।’ অতীতে কখনও মাদক ব্যবসা করেছেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, সেটা অনেক আগের কথা। এখন সব ছেড়ে দিয়েছি।’ চাঁদপুরের দুই শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী হলেন যথাক্রমে বিষ্ণুদী মাদ্রাসা রোডের নবী হোসেন মিজির ছেলে সবুজ মিজি ও পশ্চিম মদনা এলাকার আবু জমাদারের ছেলে কবির জমাদার। ফেনী শীর্ষ ১০ মাদক ব্যবসায়ীর মধ্যে এক নম্বরে আছেন মির্জাবাড়ি, ধলিয়া এলাকার রসুল আহমদ বলী। তার বাবার নাম আবুল হোসেন। আলিয়া এলাকায় তিনি ইয়াবা, ফেনসিডিল ও গাঁজার আস্তানা গড়ে তুলেছেন। তালিকার দ্বিতীয় নম্বরে আছেন বিরিঞ্চি এলাকার সৈয়দ ড্রাইভারের ছেলে আনোয়ার হোসেন ওরফে সবুজ। তিনি ফেনী সদরের লেমুয়া এলাকায় মাদক সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছেন। মাদক ব্যবসার পাশাপাশি তিনি হুন্ডি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত বলে জানিয়েছে সূত্র। রাজধানী ঢাকার অন্যতম প্রধান মাদক বিপণন কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত জেনেভা ক্যাম্পের মাদক গডফাদার ইসতিয়াক ওরফে কামরুল হাসান আছেন শীর্ষ ১০ তালিকার এক নম্বরে। অনুসন্ধানে তার তিনটি ঠিকানা পাওয়া যায়। প্রথম ঠিকানাটি জেনেভা ক্যাম্পের বি-ব্লকের ১৬২ নম্বর বাসা। দ্বিতীয় ঠিকানা সভারের মাদ্রাসা রোডের জাদুরচর ঈশিকা ভবন। তার তৃতীয় ঠিকানা হচ্ছে আশুলিয়া ব্যারন বাসস্ট্যান্ড এলাকার ১০/এ নম্বর প্লটের ৬ তলা বাড়ি। সূত্র জানায়, ইসতিয়াক দেশে থাকেন কম। বছরের বেশিরভাগ সময় তিনি মালয়েশিয়ায় থাকেন। সেখানে তিনি সেকেন্ড হোম করেছেন। মালয়েশিয়ায় তার একাধিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। জেনেভা ক্যাম্পের প্রভাবশালী ব্যক্তি হিসেবে ইসতিয়াক পরিচিত। তালিকার ২ নম্বরে আছেন মোস্ট ওয়ানটেড মাদক ব্যবসায়ী নাদিম ওরফে পশ্চিম। তিনিও মূলত জেনেভা ক্যাম্পের বাসিন্দা। তার বাবা মৃত আনোয়ার হোসেন। জেনেভা ক্যাম্পের বি-ব্লকের ১৬৯ নম্বর বাসায় থাকেন তিনি। মোহাম্মদপুরসহ রাজধানীর বিভিন্ন থানায় তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। কিছুদিন আগে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের এক যৌথ অভিযানে গ্রেফতার হন তিনি। কিন্তু ৩ মাসের বেশি তাকে জেলখানায় আটকে রাখা যায়নি। ঢাকা জেলার শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী হিসেবে তালিকার এক নম্বরে আছেন দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের পশ্চিম আগানগর এলাকার মৃত রমজান মিয়ার ছেলে মামুন। তিনি মূলত ইয়াবা ও ফেনসিডিলের পাইকারি বিক্রেতা। পুরো কেরানীগঞ্জেই তার নেটওয়ার্ক রয়েছে। তালিকার দুই নম্বরে আছেন ধামরাই বাউখণ্ড এলাকার আবদুল বাসেতের ছেলে আবুল হোসেন ওরফে আজিজ মিয়া। তিনি ইয়াবার সঙ্গে হেরোইনের পাইকারি ডিলার। গাজীপুরের শীর্ষ দু’জন মাদক ব্যবসায়ী হলেন যথাক্রমে বাচ্চু, বাবা আশ্রাফ আলী। অপরজন হলেন আব্বাস উদ্দীনের ছেলে স্বপন। দু’জনেই থাকেন টঙ্গী থানার হাজীর মাজার বস্তি এলাকায়। তারা দু’জন মাদক বিক্রির পাশাপাশি গাজীপুরের বিভিন্ন এলাকার মাদক স্পট নিয়ন্ত্রণ করেন। কিশোরগঞ্জের শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী হিসেবে তালিকাভুক্ত ১০ জনের মধ্যে প্রথমে আছে খায়রুনন্নেসা ওরফে খায়রুনী নামের এক নারীর নাম। তার স্বামীর নাম মানিক মিয়া। কিশোরগঞ্জ সদরের যশোদল ও কলাপাড়ায় তিনি ব্যবসা করেন। এ নারী মূলত কিশোরগঞ্জের শীর্ষ ইয়াবা সম্রাঙ্গী হিসেবে পরিচিত। তালিকার দ্বিতীয় নম্বরে মাদক গডফাদার হিসেবে ভৈরব কালিকা প্রসাদ গ্রামের হাছেন আলী মৃধার ছেলে মামুনের নাম আছে। মাদারীপুরে শীর্ষ ইয়াবা ব্যবসায়ী হিসেবে তালিকাভুক্ত হয়েছেন সদর থানার পানিছত্রা গ্রামের মৃত খোকা ফকিরের ছেলে সায়মন ফকির। তিনি ইয়াবা বিক্রির সঙ্গে জড়িত। এছাড়া আমিরাবাদ গ্রামের মৃত কালা চাঁদ দাসের ছেলে রজত দাসও ইয়াবা পাইকারি বেচাকেনার সঙ্গে জড়িত। গোপালগঞ্জের শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ীর মধ্যে এক নম্বরে আছেন টুটুল হোসেন খান। তার বাবার নাম আবদুল মালেক খান। ঠিকানা লায়েকের মোড় মিয়াপাড়ার ২৫২ নম্বর হোল্ডিং। দু’নম্বরে আছেন লাকি বেগম। তার স্বামীর নাম সিরাজুল ইসলাম। পূর্ব মিয়ারপাড়ার ২৬১ নম্বর হোল্ডিংয়ে তিনি থাকেন। তারা দু’জনেই ইয়াবার পাইকারি বিক্রেতা। শরীয়তপুরের শীর্ষ দুই মাদক ব্যবসায়ী হলেন নড়িয়া থানার আনাখন্ড গ্রামের ইসমাইল কাজীর ছেলে গিয়াস উদ্দিন কাজী ও ডামুড্যা থানার কুতুবপুর গ্রামের সজীব পেদা। তাদের মধ্যে গিয়াস উদ্দীনের ব্যবসা ইয়াবা এবং সজীব পেদা গাঁজা ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। নরসিংদীর সবচেয়ে বড় মাদক ব্যবসায়ীর নাম ইলিয়াস মিয়া ওরফে ডাকু ইলিয়াস। তার বাবার নাম হাজী ফজলুর রহমান। বাড়ি দাসপাড়া এলাকায়। তালিকায় এর পরের অবস্থানে মাধবদী খালপাড়ের বাসিন্দা কুখ্যাত ফেনসিডিল ব্যবসায়ী নাসিরের নাম। তার বাবা মৃত নওয়াব আলী। নারায়ণগঞ্জের শীর্ষ ইয়াবা ব্যবসায়ী বজলুর রহমান ওরফে বজলু মেম্বার রাজনৈতিকভাবে প্রভাবশালী ব্যক্তিদের ছত্রছায়ায় থাকেন। তার বাড়ি রূপগঞ্জের চনপাড়া এলাকায়। বন্দর থানার মদনপুর গোকুল দাসেরবাগ এলাকার কবীর মোবাইল ফোনে ইয়াবার কারবার চালাচ্ছেন দীর্ঘদিন। ফরিদপুরের শীর্ষ ইয়াবা ও ফেনসিডিলের কারবারির নাম ফাইসুর ওরফে পাভেল। কমলাপুর কলেজ গেট কুঠিবাড়ি এলাকায় থাকেন তিনি। তার বাবার নাম মৃত এমদাদ হোসেন। সদর থানার গুহলক্ষ্মীপুর বস্তির সামর্থ্য বেগমের নাম রয়েছে তালিকার দ্বিতীয় নম্বরে। রাজবাড়ি জেলার এক নম্বর মাদক ব্যবসায়ী হলেন আনিচুর রহমান সেলিম ওরফে চাচা সেলিম। তার বাবার নাম নরুল হোসেন খান। সদর থানার পূর্ব সজ্জনকান্দা (সেগুনবাগান) এলাকায় বাস করেন তিনি। এছাড়া নবগ্রামের (পিচরিয়া) মৃত রিফাত আলী মণ্ডলের ছেলে জাহাঙ্গীর মণ্ডল আছেন তালিকার দ্বিতীয় নম্বরে। টাঙ্গাইলের ইয়াবা ডন হিসেবে পরিচিত মোস্তফা কামাল জেলার শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী হিসেবে তালিকাভুক্ত হয়েছেন। মুন্সীগঞ্জের পাইকারি ইয়াবা ব্যবসায়ী আরিফ আছেন তালিকার এক নম্বরে। দ্বিতীয় নম্বরে আছেন মৃত ইদ্রিস আলীর ছেলে মোফাজ্জল হোসেন। মানিকগঞ্জের শীর্ষ ১০ মাদক ব্যবসায়ীর মধ্যে এক নম্বরে আছে সিঙ্গাইরের গোবিন্দল গ্রামের মৃত সাইজুদ্দিনের ছেলে তালুক মিয়া। তার পরেই আছে সুইচগেট বান্দটিয়া গ্রামের বাবুল ব্যাপারির ছেলে সোহেল। ময়মনসিংহ জেলায় শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ীর তালিকায় এক নম্বরে নাম আছে পুরাতন রেলকলোনি কেওয়াটখালী এলাকার সৈয়দ আলী। তার পরেই আছে আদর্শ কলোনি বাগানবাড়ির রুন��� বেগম। এর মধ্যে সৈয়দ আলীর গাঁজা ব্যবসা দীর্ঘদিনের। পাহাড়ি জনপদ রাঙ্গামাটি ও খাগড়াছড়িতেও ইয়াবার ভয়ংকর আগ্রাসন ছড়িয়ে পড়েছে। রাঙ্গামাটির শীর্ষ ১০ মাদক ব্যবসায়ীর তালিকার এক নম্বরে আছেন মঞ্জুয়ারা বেগম। তার স্বামী আবদুল আজিজ। কোতোয়ালি থানার কামিলাছড়ি ফরেস্ট কলোনিতে তিনি বসবাস করেন। খাগড়াছড়ির এক নম্বর মাদক ব্যবসায়ী সাজু মিয়া। ইয়াবা ও হেরোইনের পাইকারি ডিলার তিনি। সদর থানার মোহাম্মদপুর কলেজ গেট এলাকায় থাকেন তিনি। সুত্রঃ যুগান্তর
0 notes
ajkersamachar-blog · 6 years
Photo
Tumblr media
শিল্পকলায় নানা শিল্পের ছোঁয়া। কিংবদন্তি চলচ্চিত্রকার মৃণাল সেনের ৯৬তম জন্মদিন ছিল গতকাল। এ উপলক্ষে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সহযোগিতায় ম্যুভিয়ানা ফিল্ম সোসাইটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। এর মধ্যে আছে মৃণাল সেনের চলচ্চিত্রের প্রদর্শনী ও তার চলচ্চিত্রকর্ম নিয়ে ‘মৃণাল পাঠ’ শিরোনামে আলোচনা. আয়োজকদের কাছ থেকে জানা গেছে, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালার ইন্টারন্যাশনাল কালচারাল ডিজিটাল আর্কাইভে এই আয়োজন করা হয়েছিল। এই আয়োজনে ছিল বিকাল তিনটায় মৃণাল সেন নির্মিত চলচ্চিত্র ‘কলকাতা ৭১’-এর প্রদর্শনী, সাড়ে চারটায় মৃণাল সেন নির্মিত চলচ্চিত্র ‘একদিন প্রতিদিন’-এর প্রদর্শনী, সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় ‘মৃণাল পাঠ’ শিরোনামে মৃণাল সেনের চলচ্চিত্রকর্মবিষয়ক আলোচনা। মৃণাল সেনের জীবন আর সৃষ্টিকর্ম নিয়ে আলোচনা করেছেন চলচ্চিত্র সমালোচক ও লেখক মাহমুদুল হোসেন, চলচ্চিত্র গবেষক ও লেখক অধ্যাপক ড. নাদির জুনাইদ, চলচ্চিত্র সমালোচক জাঈদ আজিজ এবং চলচ্চিত্র নির্মাতা ও লেখক বেলায়াত হোসেন মামুন। মৃণাল সেন ১৯২৩ সালের ১৪ মে তৎকালীন পূর্ববাংলা তথা আজকের বাংলাদেশের ফরিদপুর জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। পূর্ববাংলায় তিনি তার মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পড়ালেখা সম্পন্ন করে দেশভাগের পর পশ্চিম বাংলার কলকাতায় স্থায়ী হন। ১৯৫৯ সালে ‘নীল আকাশের নিচে’ ছবিটি তাকে পরিচিতি দিলেও তার আগে তিনি ছবি করেছেন। প্রথম মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি ‘রাতভোর’। এই ছবিতে অভিনয় করেছেন উত্তম কুমার, তখনো তিনি সেভাবে তারকা হয়ে ওঠেননি। আবার ১৯৭৬ সালে তার ছবি ‘মৃগয়া’তে অভিনয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্র জগতে আবির্ভাব ঘটে মিঠুন চক্রবর্তীর। র্মণাল সেনের সর্বশেষ ছবি ‘আমার ভুবন’ মুক্তি পায় ২০০২ সালে। বাংলা ভাষার পাশাপাশি হিন্দি, ওড়িয়া ও তেলেগু ভাষায় চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছেন। তিনি ১৯৮৫ সালে নির্মাণ করেন ‘জেনেসিস’ নামে একটি চলচ্চিত্র। ছবিটি হিন্দি, ফরাসি ও ইংরেজি ভাষায় তৈরি হয়। তিনি ১৯৮১ সালে পদ্মভূষণ লাভ করেন এবং ২০০৫ সালে দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার পান। তিনি ১৯৯৮ থেকে ২০০৩ সাল অবধি ভারতীয় সংসদের সাম্মানিক সদস্যপদ লাভ করেন। ফরাসি সরকার তাকে কমান্ডার অব দ্য অর্ডার অব আর্টস অ্যান্ড লেটারস সম্মানে সম্মানিত করে। আর রাশিয়া তাকে অর্ডার অব ফ্রেন্ডশিপ সম্মানে ভূষিত করেছে। ২৮টি পূর্ণদৈর্ঘ্য ও ৪টি তথ্যচিত্র নির্মাণ করেছেন। বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় ৬টি চলচ্চিত্রবিষয়ক মৌলিক গ্রন্থও লিখেছেন। ভারতীয় প্যারালাল সিনেমার পুরোধা ব্যক্তি তিনি। গত শতাব্দীর পাঁচের দশক থেকে শুরু করে নয়ের দশক এবং শূন্য দশকের পশ্চিম বাংলার সমাজকাঠামোর নানা সংকট থেকেই তিনি তার অধিকাংশ চলচ্চিত্রের বিষয় বেছে নিয়েছেন। তার চলচ্চিত্রসমুদয়, দু-একটি বাদে, তার সময়ে ঘটতে থাকা সমাজ-ইতিহাসের চলচ্চিত্রায়ণই বটে। বাংলা ভাষার চলচ্চিত্রকার মৃণাল সেনের কীর্তিময় জীবনের এক ঐতিহাসিক দিন ১৪ মে। এই দিন তিনি ৯৬ বছরে পা রাখছেন।
0 notes
thebangladeshtoday · 6 years
Text
দিল্লির বিপক্ষে কলকাতার সহজ জয়
দিল্লির বিপক্ষে কলকাতার সহজ জয়
আইপিএলের ১৩তম ম্যাচে দিল্লি ডেয়ারডেভিলসের বিপক্ষে সহজ জয় পেয়েছে কলকাতা নাইট রাইডার্স। গম্ভীরদের ৭১ রানে হারিয়ে জয়ে ফিরেছে শাহরুখের দল। কলকাতার দেওয়া ২০১ রানের লক্ষ্য নিয়ে ব্যাট করতে নেমে মাত্র ১৪.২ ওভারে ১২৯ রানেই গুটিয়ে গেছে দিল্লি। ২০১ তাড়া করতে নেমে শুরুতেই ব্যাটিং বিপর্যয়ের সামনে পড়ে সফরকারীরা। দিল্লির হয়ে ওপেন করতে নেমেছিলেন গৌতম গম্ভীর ও জেসন রয়। শুরুতেই আউট হন রয়। তার পর ব্যাটিংয়ে নেমেই…
View On WordPress
0 notes
Text
মুসলিমদের বড় সমস্যা শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও রোজগার নজরুল ইসলাম
মুসলিমদের বড় সমস্যা শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও রোজগার নজরুল ইসলাম Muslim big problem Education, health and employment Nazrul Islam "বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন-->
তিনি তালাক নিয়ে আন্দােলন করে সফল হয়েছে এই সংগঠন। এখন তারা লাভ জিহাদের বিরুদ্ধে সোচার হল। দাবিও তোলা হয় এই মঞ্চ থেকে। বৃহস্পতিবার কলকাতা প্রেস ক্লাবে এই সংগঠনের পক্ষ থেকে একটি আলোচনাচক্র ও সাংবাদিক সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
এই আলোচনাচত্রে প্রাক্তন আইপিএস অফিসার নজরুল ইসলাম বলেন, সুরক্ষার জন্য পাকিস্তান ১৯৬১ সালে, বাংলাদেশ ’৭১ সালে, এমনকি শ্ৰীলঙ্কাতেও আইন আছে। অথচ আমাদের দেশ এতদিন এক্ষেত্রে…
View On WordPress
0 notes