প্রথম ওভারেই তাসকিনের সাফল্য
তাসকিন আহমেদ টেস্ট দলে ফিরেছেন এক বছর পর। আর সেই ফেরাটা তিনি রাঙিয়েছেন ইনিংসের প্রথম ওভারেই। তার দারুণ এক ডেলিভারিতে প্রথম ওভারের শেষ বলে স্টাম্প ভাঙে পাকিস্তান ওপেনার আব্দুল্লাহ শফিকের। শূন্য রানেই প্রথম উইকেটের দেখা পায় বাংলাদেশ।
এর আগে, বৃষ্টির কারণে প্রথম দিনের খেলা পরিত্যক্ত হওয়ার পর দ্বিতীয় দিনে টসে জিতে পাকিস্তানকে ব্যাটিংয়ে পাঠিয়েছে বাংলাদেশ। সিরিজ নিশ্চিতের ম্যাচে একাদশে থেকে ছিটকে…
0 notes
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ ওভার কাটা হয়নি, বৃষ্টির পর খেলা শুরু হতেই সাজঘরে রিজওয়ান বৃষ্টির পর প্রায় এক ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর,...
0 notes
মেসিকে আলখাল্লা পরালেন কাতারের আমির : হামাদ
মেসিকে আলখাল্লা পরালেন কাতারের আমির : হামাদ
নিউজ রাজশাহী ডেস্কঃ চ্যাম্পিয়ন দলের হয়ে শিরোপা হাতে নেওয়ার আগে লিওনেল মেসিকে কালো আলখাল্লা পরিয়ে দিয়েছেন কাতারের আমির তামিম বিন হামাদ। কাতার সংস্কৃতিকে সাধারণত এ পোশাক পরেন মন্ত্রী পর্যায়ের ব্যক্তিরা।
বিশ্বকাপ জেতায় মেসিকে সম্মানের প্রতীক হিসেবে এমন পোশাক পরানো হয়েছে। খবর মার্কার।
কাতারি ভাষায় এ পোশাকের নাম ‘বিস্ত’। দেশটিতে মূলত গুরুত্বপূর্ণ এবং ভিআইপিরা এ পোশাক পরে থাকেন। তবে মেসিকে এমন পোশাক…
View On WordPress
0 notes
বিশ্বকাপে আমাদের টিম নেই, এটা আসলেই কষ্ট দেয়: প্রধানমন্ত্রী
বিশ্বকাপে আমাদের টিম নেই, এটা আসলেই কষ্ট দেয়: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিশ্বকাপ হচ্ছে, আমাদের টিম নেই, এটা আসলে কষ্ট দেয়। রোজ খেলা দেখি, আর এটা ভাবি। তিনি বলেন, আমাদের ছেলে-মেয়েরা অত্যন্ত মেধাবী, গুণী। তারা একটু সুযোগ পেলে অসাধ্য সাধন করতে পারে।
বুধবার (২৩ নভেম্বর) রাজধানীর আর্মি স্টেডিয়ামে ‘বঙ্গবন্ধু আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় স্পোর্টস চ্যাম্পিয়নশিপ’র তৃতীয় আসরের সমাপনী ও পদক বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
খেলাধুলা নিয়ে সরকারের নানা…
View On WordPress
0 notes
যে ছোট ভুলের কারনে খেলাধুলা হা-রাম হয়ে যায় || শায়খ আহমদুল্লাহ
0 notes
Football || খেলাধুলা ইসলামে নিষেধ নয় || শায়খ আহমদুল্লাহ || New Bangla Wa...
0 notes
সামতাবেড়, শরৎকুঠি ও আমরা
29.11.2022
গতকাল দুপুর ১ টায় ট্রেন চেপে দেউলটি গিয়েছিলাম আমরা, কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় মহাশয়ের সৃজনশীল বাসভিটা পরিদর্শনে। গ্রামটির নাম সামতাবেড়, রূপনারায়ণ নদীর তীরে গড়ে ওঠা গ্রামটি বেশ একটু গাছগাছালিতে ঘেরা আর খোলামেলা প্রকৃতির। আর যেজন্য এই বাক্যবহুল একটা গদ্য লেখা সেটা সংক্ষেপে বলতে গেলে; এখনো একমুহূর্তে মনে পড়ে যায় ছোটবেলায় বাধ্যতামূলক পড়াশোনার টানাপোড়ন আর বিল্ডিংএর বন্ধুদের সাথে অল্প বিস্তর খেলাধুলোর খুনসুটির পাশাপাশি নিজের খুব পছন্দের প্রিয় ঠাকুরমা ঝুলি, গোপাল ভাঁড়, টুনটুনির গল্প, উপেন্দ্রকশোর সমগ্র, সুকুমার রায়ের মজাদার গল্প ছড়া,আরব্য রজনী, গোয়েন্দা গল্প আর যতরকম ভূতের গল্প হাতের কাছে পাওয়া যায় সেসব পড়তে পড়তে একটু একটু করে বেড়ে উঠতে থাকা আমি অল্প বড় হওয়ার প্রারম্ভেই প্রথম যে মানুষটির সৃষ্টি শুধুমাত্র তাঁর নামের সাথে পরিচিত হওয়ার সুবাদে কিনে ফেলি সেটা ছিলেন ইনি - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। তারপর একে একে ওনার প্রায় সবকটি লেখা পড়ে ফেলি আমি। ওনার লেখার একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য যা সকলেই স্বীকার করেন তা হলো ওনার নারী চরিত্রের বৈচিত্রময় রূপ ফুটিয়ে তোলার শৈল্পিক দক্ষতা। ওনার লেখা নিয়ে বলতে গেলে শুধু এটুকুই বলার আছে আমার যে খুবঅল্প বয়সে ওনার লেখাগুলি পড়ে আমি বড়দের জীবনযাপন আর তৎসংলগ্ন জটিলতা বোঝার চেষ্টা করতাম, যা আমার কাছে নতুন ছিল, আমি সেই নতুনত্ব ভালোবাসলাম রোজ। আর ওনার সৃষ্টি বহু নারিচরিত্রের মাধুরী, সম্ভ্রম , সহনশীলতা , সাহস, সরলতা, সৃজনশীলতা আমি উপলব্ধি করতাম, সেগুলির সজীবতায় নিজেকে অসংকোচে অনুপ্রাণিত হতে দিতাম। তারপর পাশাপাশি একে একে বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়, মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়, বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়, রবি ঠাকুর, আরো বেশ কিছু পরিচিত লেখকদের লেখা পড়তে থাকলাম, সবাই বেশ নিজস্বতা নিয়ে লেখেন, আমি আপনাদের প্রণাম জানাই। এর পরেপরেই ইংরেজি সাহিত্য নিয়ে গ্রযুয়েশন করা শুরু, স্বাভাবিকভাবেই বেশ কয়েক জন লেখকদের এবং তাদের সৃষ্টির সাথে পরিচিতি হওয়া গেলো, জানার পরিধি বাড়লো, শেখার পরিধি বাড়লো, নব পরিচিত ইংরেজি লেখকদের লেখা নিজে থেকে পড়তে লাগলাম, ভালোবাসলাম শিখতে এটাও। সেই নতুন নতুন প্রথম প্রথম পড়তে শেখার প্রথম রোমাঞ্চ আজ না থাকেলও , কিছু ক্ষেত্রে কিছু মাত্রায় পছন্দ বদলে গেলেও সেই পছন্দসই বই পড়ার জন্য উৎসাহ আজও অমলিন। না, 'bibliophile' আমি নই, কখনো ছিলাম না, তবে বই পড়তে আমি ভালোবাসি। বাড়ির বাইরে বন্ধুবান্ধব কোনোকালেই ছিসামতাবেড়, শরৎকুঠি ও আমরা তাই বোধকরি বইএর সঙ্গে বন্ধুত্ব পাকা হয়ে গিয়েছিল। তাই নিজেকে বইপ্রেমী না বলে "বইপরী" বলতে নির্ভেজাল আমোদ বোধ হয়। আর এতসব সৃষ্টিশীল মানুষদের মাঝে এই মানুষটার অবদান বুঝি শুধু এটুকু বললেও সবটা প্রকাশ পায় না যে আপনার সৃষ্টি অনুপ্রেরণা, আপনি দীপ জ্বেলে গেছেন, আপনি আমাদের হৃদয়ে সবসময় বিশেষ প্রনম্য হয়ে রয়েছেন।
এবার আসি আমাদের কথায়, তিনটা নাগাদ আমরা পৌঁছেছিলাম শরৎকুঠিতে। কুঠি খুলতে তখনও আধা ঘণ্টা দেরি, তাই আমরা কাছাকাছি রূপনারায়ণ নদী ঘুরে এলাম। খুব কম পরিদর্শক ছিলেন জায়গাটির আশপাশে, অনেকে ছবি তুলছেন তো আবার কেউ কেউ ঘুরে দেখছেন জায়গাটি। খাবারের দোকান বলতে গেলে শুধু ফুচকা আর আইসক্রিম এর দোকান আর একটি চা, চিপসের দোকান রয়েছে। নদীর তীরে একধারে গাছগুলোয় বেশকিছু ছোট বড় হনুমান দেখতে পেলাম, জিজ্ঞেস করে জানলাম ওরা নিরীহ গোছের, বিরক্ত না করলে ওরা কাউকেই কিছু বলে না। মাঝিদের ছোট ছোট চালা দেখতে পেলাম সার বেঁধে দাড়িয়ে রয়েছে, মাছ ধরার জাল শুকোতে দেওয়া রয়েছে। স্থানীয় ছেলেপুলেদের আনাগোনা, খেলাধুলা, হইচই আর মাঝেমধ্যে নৌকোর চলাচল দেখতে দেখতে আমরা পুনরায় কুঠি যাওয়ার রাস্তা ধরলাম। চলতি পথে রাস্তার পাশে স্থানীয় একজন কাকিমার কাছ থেকে জিনিয়া ফুলের চারা কিনলাম দুজন। যখন কুঠি পৌঁছলাম তখন ঘড়িতে পৌনে ৪। অতঃপর, দুজনে দেরি না করে উঠে পড়লাম দালানে। উঠোনের মুখে দুজন ভিন্য বয়স্ক গাইড এর সাথে দেখা হলো, যারা খুব সংক্ষেপে এবং খুব দ্রুত কুঠির সব ঘরদোরের বর্ণনা দিচ্ছিলেন আমাদের এবং আমাদের মতই কৌতূহলী নবাগত পরিদর্শকদের, যদিও আমরা সংখ্যায় খুবই অল্প ছিলাম।
লেখকের লেখার ঘর থেকে শুরু করে ওনার বৈঠক যেখানে সাধারণ থেকে শুরু করে মহৎপ্রাণ অনেক ব্যাক্তির আগমন ঘটতো, এবং সেই একই ঘরটিতে উনি বিনামূল্যে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা করতেন মানুষজনের, আলমারি ভর্তি করে সাজিয়ে রাখা ওষুধপত্রের কৌটো এখনও গেলেই দেখতে পাওয়া যাবে। এরপরের ঘরটিতে খুবই ঘরোয়া ভাবে সাজা নোফুল-চন্দন ঢাকা একটি বেদীর ওপর রাখা আছে রাধা কৃষ্ণের যুগলমূর্তী, আর ঠিক তার ডান পাশেই দেখতে পাওয়া যাবে ওনাদের গৃহলক্ষীর মাটির হাঁড়িটি, যেটি এখনও পুজো পায়। লেখক ময়ূর পুষতেন, আর ওনার সেই সখের সাক্ষীস্বরূপ খাঁচাটি এখনও উঠোনের একধারে অক্ষত আছে। উঠোনের শেষপ্রান্ত ঘেঁসে একটি সিঁড়ি উঠে গেছে দোতলা যাওয়ার। সিঁড়ি দিয়ে উঠে ���িয়ে আরো দুটো ঘর দেখতে পেলাম, যেগুলো লেখকের শোবার ঘর হিসেবে ব্যাবহার হতো বলে জানিয়েছিলেন গাইড দুজন। ওপর নিচ সব ঘরগুলেতেই সাদা বেডশিট দিয়ে ঢেকে রাখা বালিশ বিছানা সুপরিপাটি করে পাতা রয়ছে। ঘুরতে ঘুরতে লক্ষ্য করলাম ঘরময় রঙিন পাথরে মোজাইক করা মেঝের কয়েকজায়গা জুড়ে এঁকেবেঁকে হালকা চিড় নেমেছে। ঘর দালানের দেওয়াল জুড়ে প্লাস্টিক ফুলেরতোড়া টাঙানো হয়েছে জায়গাটিকে মনোরম করে তোলার দৃষ্টান্তে। দোতলার বারান্দার একপ্রান্তে দেখতেপেলাম একটি পাখির খাঁচা রাখা আছে। খাঁচাটি ডবল লেয়ার, যার ফলে অসুবিধা হয়েছে এটাই যে বাইরে থেকে রঙিন পাখুগুলির অস্তিত্ব বোঝার উপায় নেই, যদি না ওরা কোনরকম সাড়া করে কিংবা খুব কাছ থেকে যদি খাঁচার ভেতর উঁকি দেওয়া হয়। সূর্যের আলো খুব একটা ঢোকে না খাঁচার ভেতর সেটা স্পষ্ট। পাখিদের নিয়ে আলোচনা করতে করতে আমরা দুজন দোতলার চারিদিক ঘুরে দেখতে থাকলাম। বিশাল জমি সমেত সবুজ ঘেরা তৈরি বাস বাড়িটি দোতলা, বাড়ির সামনে একটি সুন্দর বাগান, যেখানে ওনার মূর্তি প্রতিষ্ঠিত রয়েছে, এখন শীতকাল, নতুন চারাগাছ রোপণ করা হয়েছে দেখলাম। কুঠি ঘুরে দেখা আর ছবি তোলা মোটামুটি শেষ করে ��মরা দুজন ওই স্বল্প মানুষের ভিড় ছেড়ে দোতলার ঘরগুলোর একটার পেছন দিকের কোন খুঁজে কিঞ্চিৎ একটু নিরালায় বসলাম। এখান ওখান থেকে ভেসে আসা চাপা কোলাহলের মাঝে দুজনে চুপ, শুধু মাঝে মাঝে আমার ভালো বন্ধুটির হাসি মাখা মুখের ক্ষীণ জিজ্ঞাসা ছাড়া, " মনু, কেমন লাগছে?"
কিছু পরেই ওকে বললাম চলো গান করি দুজনে। ও খুব রাজি। দুজনে মিলে গাইতে শুরু করলাম " তোমার হলো শুরু" আর " চোখের আলোয় দেখেছিলেম"…তারপর গান শেষ হতেই বন্ধুটি বলল চলো ওনার লেখা একটা গল্প পড়া যাক, অতঃপর,গুগল করতেই যেটা হাতের সামনে পেলাম সেটা ছিল " লালু", লালুকে তো অনেকেই চিনি আমরা তাই না, আমি পড়তে শুরু করলাম, প্রথম গল্পটি , শেষ করার সুযোগ হলো না তার আগেই দুজন স্টেশনের জন্য রওনা দেওয়ার তাগাদা অনুভব করলাম। কারণ ততক্ষনে কুঠি বন্ধ হওয়ার সময় হতে চলছিল। কিন্তু গল্প পড়তে গিয়ে দুজন খুব মজা পেলাম, বন্ধুটির ভালো লাগলো, ও খুব হেসেছিল গল্প শুনে, ও এই প্রথম লালুকে চিনেছিল, একটা সুন্দর মুহূর্ত সৃষ্টি করে এসেছিলাম শরৎকুঠির শান্তিপুরে।
দোতলা থেকে নিচে নেমে পাখিদের বিষয়টা নিয়ে গাইডদের সাথে কথা বলে পাখিদের জন্য এর চেয়ে ভালো কোনো বন্দোবস্ত নেওয়া যায় কিনা জানতে চাইলে একজন অল্পবয়স্ক গাইড জানান যে পাখিদের উড়তে দিলে ওরা তো আর ফিরবে না, আর তাছাড়া এখানে কেউ বাস করে না যে ওদের পোষ মনিয়ে ছেড়ে রাখলে ওরা আবার ঘরে ফিরে আসবে, আর ডবল লেয়ার দিতে হয়ছে সাপের মুখ থেকে ওদের বাঁচাতে। আগে বহুবার সাপ উঠে ওদের খেয়ে নিত, এখন সেটা আর হয় না।
পরে স্টেশন হাঁটা পথে বন্ধুটিকে ধন্যবাদ জানালে ও বলেছিল
"ওনার লেখা ওনার বাড়িতে পড়ে আমরা ওনাকে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করলাম, আমরা এই মুহূর্ত ওনাকে দিয়ে গেলাম।"
বলাবাহুল্য, জায়গাটির আবিষ্কারের কৃতিত্ব বন্ধুটির, ও আমায় নিয়ে গিয়ে খুশি আর আমি ওর সহৃদতায় গর্বিত আর কৃতজ্ঞ।
লেখাটি পড়ার জন্য
তোমাদের ধন্যবাদ। - মনি 🥰
শরৎকুঠি ও আমরা🎻
শরৎকুঠী যাওয়ার পথে💙
শরৎকুঠীরগেটে🏡
লেখকের লেখার ঘরে। ✍️
লেখকের বৈঠকখানা যেখানে আলাপচারিতার পাশাপাশি উনি বিনামূল্যে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা করতেন।👏🌹
লেখকের বৈঠকখানায় রাখা তৎকালীন চরকা।🕊️
লেখকের ঠাকুরঘর ।💛
দোতলা থেকে লেখকের বাগানের দৃশ্য।💚
লেখকের শোবার ঘর।🛌
এই বাঁশের তৈরি খাঁচাতেই ময়ূর পুষতেন লেখক। 🦚
রূপনারায়ণ নদী যাওয়ার রাস্তায়।💚
রূপনারায়ণ নদী 🌅।
আপনাদের সকলকে ধন্যবাদ জানাই। আমার প্রথম ব্লগ পোস্টে আপনাদের স্বাগত।উপরোক্ত লেখাটি আর সংলগ্ন ছবিগুলি আপনাদের কেমন লাগলো অবশ্যই জানাবেন। 😊🙏
7 notes
·
View notes
Indian lotto scratch cards
Government Branch is the most trusted brand in Asia. More production Casino, Sports, Slots, Fish, Lottery consistently rated 5-star for many years. A variety of products for you to choose.
Website:
1 note
·
View note
খেলার খবর
খেলার খবর বাংলাদেশ এবং সারা বিশ্বের সর্বশেষ খবর এবং আপডেটের জন্য আপনার কাছে যাওয়ার উৎস। আমরা রাজনীতি, ব্যবসা, প্রযুক্তি, বিনোদন, খেলাধুলা এবং আরও অনেক কিছুতে সময়মত, সঠিক এবং ব্যাপক কভারেজ প্রদান করি। আমাদের সাংবাদিকদের ডেডিকেটেড টিম অক্লান্ত পরিশ্রম করে আপনার কাছে গুরুত্বপূর্ণ গল্পগুলি আনতে, যাতে আপনি সর্বদা আপনার বিশ্বকে রূপদানকারী ঘটনাগুলি সম্পর্কে অবহিত হন। গভীর বিশ্লেষণ, বিশেষজ্ঞের মতামত এবং ব্যবহারকারী-বান্ধব অভিজ্ঞতা নিয়ে এগিয়ে থাকুন। আমাদের পাঠকদের ক্রমবর্ধমান সম্প্রদায়ের সাথে যোগ দিন যারা নির্ভরযোগ্য এবং আকর্ষক সংবাদ সামগ্রীর জন্য খেলার খবরকে বিশ্বাস করেন। আপনার খবর, আপনার পথ – শুধুমাত্র https://khalarkobor.com/ এ।
টেলিফোন: 46182465
ওয়েবসাইট: https://khalarkobor.com/
ঠিকানা: Khanakuniary, Pirojpur sadar, Barishal, Bangladesh
#khalarkobor #khalarnews #খেলারখবর
0 notes
আমার বাচ্চা ছেলে (আপনি সবাই জানেন এটি কি, হাহা)
বিদায় না নিয়ে মরতে দাও
বিশদ বিবরণ কোন ব্যাপার না, আমরা দুজনেই মূল্য পরিশোধ করেছি
আমার চোখে জল
তুমি জানো মাঝে মাঝে এরকম হয়, বাবু, হ্যাঁ
এখন যতবার তোমায় দেখি
আমি তো ভাল আছি এমন ভান করি
যখন আমি তোমার কাছে পৌঁছাতে চাই
কিন্তু আমি ঘুরে দাঁড়াই এবং আমি হাঁটতে থাকি এবং আমি এটিকে চড়তে দিই
বেবি, আমাকে স্বীকার করতেই হবে
আমরা যে কোনও কিছুর চেয়ে বড় ছিলাম
আমাদের সেরাটা দিয়ে মনে রাখবেন
এবং সম্পর্কে ভুলবেন না
গভীর রাত, অন্ধকারে খেলা
আর জেগে উঠল আমার কোলের ভিতরে
খোকা, তুমি সবসময় আমার হৃদয়ে থাকবে এবং
আমি তোমার চোখে দেখতে পাচ্ছি, তুমি এখনও এটা চাও
সুতরাং আমাদের সম্পর্কে ভুলবেন না
আমি শুধু অভিজ্ঞতা থেকে বলছি
কোন কিছুরই সাথে প্রথম সত্যিকারের ভালোবাসার তুলনা হয় না
আশা করি এটি আপনাদের মনে করিয়ে দেবে
যখন এটি বাস্তবের জন্য, এটি চিরকালের জন্য
সুতরাং আমাদের কথা ভুলে যেও না শুধু আমি আর তুমি
আর আমরা যেভাবে জ্বলজ্বল করতাম (আমরা জ্বলজ্বল করতাম)
আপনি যে অবস্থার মধ্য দিয়েই যান না কেন
আমরা এক, এটা একটা ফ্যাক্ট
যা আপনি অস্বীকার করতে পারবেন না
সুতরাং, বেবি, আমরা কেবল যেতে দিতে পারি না
আগুন আমাদের পাশ কাটিয়ে চলে যায়
চিরকাল আমরা দুজনেই আফসোস করব
তাই ভুলবেন না
গভীর রাত, খেলাধুলা।
0 notes
একদল শিক্ষার্থী গায়ের জোরে বাংলাদেশ সরকারের সচিবালয়ে প্রবেশ করে অবশিষ্ট এইচ.এস.সি পরীক্ষা বাতিলের দাবি জানায়। আর সরকার সেই দাবি মেনেও নেয়। বাংলাদেশের নতজানু সরকার শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে খেলাধুলা করবে কিনা, তাদের সিদ্ধান্ত। তবে ২০২৪ সালে যারা এইচ.এস.সি পরীক্ষায় পাস করবে, তাদের বেসরকারি খাতে কখনো কোন চাকুরিতে নিয়োগ প্রদান একদম উচিৎ হবে না।
এই ব্যাচ ভবিষ্যতে এক সময় ডাক্তার, ফার্মাসিস্ট, আর্কিটেক্ট, সিভিল ইঞ্জিনিয়ার, পাইলট হবে মানুষ মারার ব্যবস্থা করবে।
পাশাপাশি করোনা চলাকালীন সময়ে যারা অটোপাস করেছে, এবং ২০১৩ সালে ফাঁস হওয়া মেডিক্যালের প্রশ্নে পরীক্ষা দিয়ে যারা ডাক্তার হয়েছে, তাদের সবাইকে বেসরকারি খাতে কখনো কোন চাকুরিতে নিয়োগ প্রদান একদম উচিৎ হবে না।
মেধার মাধ্যমে ১০০% চাকুরীর দাবিতে আন্দোলন করে অবশেষে বিশেষ ব্যবস্থায় পাস? তাহলে আর পার্থক্য রইল কি?
তারপর? ছেলেরা টিকটক ভিডিও করে খাইব। আর মেয়েরা ইমোতে 😉 সমস্যা কি?
0 notes
রান তাড়ায় ধুঁকছে পাকিস্তান, বৃষ্টিতে খেলা বন্ধ ভারত রানের পাহাড় তৈরি করেছে। পাকিস্তানের...
0 notes
ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা দ্বন্দ্বে প্রাণ গেল একজনের
ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা দ্বন্দ্বে প্রাণ গেল একজনের
নিউজ রাজশাহী ডেস্কঃ হবিগঞ্জের বাহুবলে ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা দ্বন্দ্বে আ. শহিদ (৫০) নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। শনিবার (১০ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার আদিত্যপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার রাতে আদিত্যপুর গ্রামে ব্রাজিল সমর্থক টেনু মিয়ার ছেলে মুবাশ্বির ও আর্জেন্টিনা সমর্থক আ. শহিদের ছেলে রোকন মিয়ার মধ্যে খেলা নিয়ে ঝগড়া হয়। এ ঘটনার জের ধরে শনিবার বেলা সাড়ে ১১টার…
View On WordPress
0 notes
উদ্বোধন করলেন এসপি গোলাম মোস্তফা রাসেল
উদ্বোধন করলেন এসপি গোলাম মোস্তফা রাসেল
এডভেঞ্চারল্যান্ড পার্ক দ্বিতীয় বিভাগ ক্রিকেট লীগ ২০২১-২২ এর উদ্বোধন করেছেন নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ এসপি গোলাম মোস্তফা রাসেল।
গতকাল রোববার (২ অক্টোবর) সকালে নারায়ণগঞ্জ সামসুজ্জোহা ক্রীড়া কমপ্লেক্স-এ এডভেঞ্চারল্যান্ড পার্ক দ্বিতীয় বিভাগ ক্রিকেট লীগ ২০২১-২২ এর শুভ উদ্বোধন করেন তিনি।এসময় এডভেঞ্চারল্যান্ড পার্ক দ্বিতীয় বিভাগ ক্রিকেট লীগ ২০২১-২২ এর উপকমিটির আহ্বায়ক ও নারায়ণগঞ্জ জেলা ক্রীড়া…
View On WordPress
0 notes
মELBET বাংলাদেশ: এক্সপ্লোর করুন এবং জিতে নিন ৫৭৫% বোনাসে ১৭৫,০০০ টাকা পর্যন্ত
অনলাইন বেটিং এবং গেমিং ইন্ডাস্ট্রি বিশ্বের একটি দ্রুতগতি পান এবং এটি নিয়ে স্থিরতা অর্জন করছে। বাংলাদেশে, এই শ্রেণীর জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়ছে এবং এর সাথে একটি নতুন উচ্চতা সৃষ্টি করছে মELBET। এই অনলাইন প্লাটফর্মে প্রথম দেখায় বাংলাদেশের বেটারদের জন্য একটি আকর্ষণীয় সম্ভাবনা। এই লেখায়, আমরা মELBET কী, কীভাবে এটি কাজ করে, এবং কেন এটি একটি জনপ্রিয় বেটিং সাইট বাংলাদেশে।
মELBET এবং এর পরিচিতি
মELBET
একটি অনলাইন গেমিং এবং বেটিং প্লাটফর্ম যা ২০১২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এটি একটি পুরোপুরি অনলাইন প্লাটফর্ম এবং সাধারণ বেটারদের কাছে বিভিন্ন ধরনের স্পোর্টস বেটিং, ক্যাসিনো গেমস, লাইভ ক্যাসিনো, ই-স্পোর্টস, এবং অন্যান্য অনলাইন গেমিং অপশন প্রদান করে। মELBET প্লাটফর্মের মূল লক্ষ্য হল গ্লোবাল বেটারদের জন্য একটি বিশাল পূর্বাপেক্ষা পরিবেশ সৃষ্টি করা।
মELBET বর্তমানে ৫০টির অধিক দেশে সক্রিয় যার মধ্যে বাংলাদেশ অন্তভুক্ত। এটি দীর্ঘ সময় ধরে ব্যবসা করে এবং তার ব্যবসা হিসেবে অবদান প্রদান করে একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় ক্লাব এবং স্পোর্টস দলের সাথে মেলবেটের সাথে একটি শৃঙ্খলার অংশ।
মELBET এবং বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অনলাইন বেটিং ইন্ডাস্ট্রি গত কয়েক বছরে প্রবৃদ্ধি এবং জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। বেটিং বা গেমিং সাইটের বিকল্প অত্যন্ত বিস্তৃত এবং পরিসেবা উন্নতি করা হয়েছে, যা ব্যবহারকারীদের বিভিন্ন ধরনের খেলার সুযোগ প্রদান করে। বাংলাদেশের বেটারদের জন্য মELBET একটি পছন্দসই নাম।
মELBET কীভাবে কাজ করে?
মELBET একটি অনলাইন প্লাটফর্ম যা বিভিন্ন বিভাগের মধ্যে বিভক্ত রয়েছে যাতে ব্যবহারকারীরা তাদের পছন্দসই বেটিং বা গেমিং অপশন প্রদান করতে পারেন। এটি নিম্নলিখিত মূল বিভাগগুলি অভিজ্ঞতা প্রদান করে:
১. স্পোর্টস বেটিং:
মELBET এ ব্যবহারকারীদের সাথে বিভিন্ন খেলার পরিসেবা প্রদান করা হয়, যেমন ক্রিকেট, ফুটবল, টেনিস, বাস্কেটবল, বল, এবং অন্যান্য খেলাধুলা। বাংলাদেশের বেটারদের জন্য
0 notes