Chhatte and Batte spots a water demon in the jungle and they get scared. Both of them rushes towards the village to inform the minister about the horrifying incident. On hearing this, the minister gets an idea to trap Raja Krishnachandra. He plans to take the King to the pond and leave him alone in front of the water demon! Want to know more? Then stay tuned in and find out here!
source
বাংলাদেশের হাজার বছরের ইতিহাসে বাঙালিকে একটি হীন, দুর্বলচিত্ত জাতি
হিসেবে পরিচয় করিয়েছে ব্রিটিশরা। আজ এই পরিচয়ের কালিমায় সিক্ত হয়ে
বাঙালি শাসিত হয়ে আসছে। শাসনের ভার যথার্থ অর্থে বাঙালি কোনো দিন
পায়নি।
ইতিহাস পড়ে জানা যায়, গুপ্তযুগের পূর্বে বাঙালির কোনো পরিচয় ছিল না।
ইতিহাসে শশাঙ্ক ও গোপাল নামক দুই স্বাধীন চেতা রাজার অস্তিত্ব পাওয়া
যায়। কিন্তু তারা স্বাধীনভাবে দেশ শাসন করেছেন ইতিহাসে এমন প্রমাণ…
গবেষকদের মতে গোপীনাথ হলো বিষ্ণু ও কৃষ্ণের সমন্বয়ী দেবতা।গবেষক কল্যাণকুমার দাশগুপ্ত তাঁর প্রতিমা শিল্পে হিন্দু দেবদেবী গ্রন্থে লিখেছেন যে ত্রয়োদশ শতকের সূচনা পর্বে উড়িষ্যাতে বিশেষকরে বালেশ্বর থেকে পুরী পর্যন্ত বিস্তৃত সমুদ্র তীরবর্তী অঞ্চলে গোপীনাথ ও গোপীবল্লভ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল।( পৃ-২৩৮)
মূর্তিতত্ত্বের বিচারে গোপীনাথ হলেন বেণুগোপাল কৃষ্ণেরই এক প্রকারভেদ।ত্রিভঙ্গ ভঙ্গিমায় তিনি দণ্ডায়মান।দু হাত কাঁধ বরাবর রেখে ললিত ওষ্ঠাধরে বাঁশের বাঁশি বাজান।গোপীনাথ বিগ্রহে রাধা মূর্তি পরবর্তীকালের সংযোজন। শক্তি হিসাবে থাকতে পারে লক্ষ্মী সরস্বতী বা কৃষ্ণের স্বকীয়া অষ্ট পত্নী। প্রাচীন গোপীনাথ মূর্তি দু ধরনের; পাথরের এবং ধাতু দিয়ে তৈরি। শ্রীখণ্ডের নারায়ণদাসের কুলদেবতা ফুট খানিক উচ্চতার ধাতব মূর্তি। বংশীধারী প্রচল গোপীনাথ মূর্তি। তবে মূল মূর্তি চুরি হয়ে গেছে। ( এই মূর্তি প্রাচীন মূর্তির আদলে নির্মিত)
প্রাক চৈতন্য যুগে বাংলায় গোপীনাথ কৃষ্ণ মূর্তির প্রতিষ্ঠা বিরল দৃষ্টান্ত বলা যেতে পারে। সেক্ষেত্রে নারায়ণদাস প্রতিষ্ঠিত শ্রীখণ্ডের গোপীনাথ মূর্তিটি কার অনুপ্রেরণায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এ নিয়ে আলোচনার প্রয়োজন। গবেষকদের মতে পঞ্চদশ শতকে কৃষ্ণভক্তির মূল উৎস ছিল ভাগবত পুরাণের অনুশীলন।
শ্রীচৈতন্যদেবের পূর্বে কৃষ্ণভক্তি বাংলায় যাঁরা জাগিয়েছিলেন তাঁদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন মাধবেন্দ্র পুরী।তিনি অদ্বৈত মতে দিক্ষীত সন্ন্যাসী হলেও মূলত ছিলেন কৃষ্ণ ভক্ত। বাঙালী ছিলেন কিনা জানা না গেলেও বাংলার সঙ্গে তাঁর যোগ ছিল নিবিড়। চৈতন্যচরিতামৃতের মধ্যলীলার চতুর্থ পরিচ্ছেদ থেকে জানা যায় মাধবেন্দ্রপুরী গিরিগোবর্ধনে গোপাল মূর্তি প্রতিষ্ঠা করার পর তিনি গৌড় থেকে দুই বৈরাগী ব্রাহ্মণকে এনেছিলেন এবং দীক্ষা দান করে শিষ্য করেছিলেন। গোপালের সেবার ভার দিয়েছিলেন তাঁদের হাতে।
গৌড় হইতে আইল দুই বৈরাগী ব্রাহ্মণ।
পুরী গোসাঞি রাখিল তারে করিয়া যতন।।
সেই দুই শিষ্য করি সেবা সমর্পিল।
এহো বাহ্য, তিনি গোপালের জন্য চন্দন কাঠ আনতে গৌড় দেশ হয়ে দাক্ষিণাত্যে যেতেন। ড.সুকুমার সেন এই প্রসঙ্গে মন্তব্য করেছেন--"তাঁহার গতায়াতের পথ ছিল গঙ্গা ধরিয়া রাঢ় পর্যন্ত আসিয়া তাহার পর সোজা দক্ষিণ মুখে রাস্তা ধরিয়া বালেশ্বর পুরী কটক হইয়া"। ( বাসাই প্রথম খণ্ড-পৃ-১১২) । এই গমণাগমনের পথেই তিনি শান্তিপুরে এসেছিলেন এবং অদ্বৈত আচার্যকে দিক্ষা দিয়েছিলেন, যা চৈতন্যচরিতামৃতের প্রাগুক্ত পরিচ্ছেদ থেকে জানা যায়। ড.সেন অনুমান করেছেন যে কুলীনগ্রামের গুণরাজ খান তাঁর কাছে ভক্তি দীক্ষা পেয়েছিলেন। আমাদের মনে হয় নারায়ণদাস একই ভাবে মাধবেন্দ্রপুরীর সান্নিধ্য পেয়েছিলেন।কেননা গুণরাজ খান এবং নারায়ণদাস দুজনেই রুকনুদ্দিন বারবকশাহ গৌড়েশ্বরের কর্মচারী ছিলেন।
মাধবেন্দ্র পুরী শ্রীখণ্ডে এসেছিলেন কিনা জানা না গেলেও মালাধরের মতো নারায়ণদাসও যে তাঁর দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিলেন এমন অনুমান অসঙ্গত নয়। গঙ্গাতীর ত্যাগ করে দক্ষিণ রাঢ়ের কুলীনগ্রাম যেতে গেলে মাধবেন্দ্রপুরীকে কাটোয়া অঞ্চল হয়ে বর্ধমানের পথ ধরে যাওয়া অধিকতর সুবিধা বলেই মনে হয়। আবার এই গমন পথে পড়ে মঙ্গলকোট থানার কুরুম্বা গ্রাম। যা শ্রীখণ্ড থেকে পনেরো কিমি দক্ষিণে অবস্থিত।কথিত আছে পুরী যাওয়ার সময় কুরুম্বা গ্রামে এক রাত্রি মাধবেন্দ্রপুরী গ্রামস্থ অধিকারী বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছিলেন। পরের দিন পুরী যাওয়ার সময় তিনি মদনগোপাল বিগ্রহ দান করেন অধিকারীদের ।সেই মদনগোপালের সেবা আজও বহাল আছে। গ্রামের অন্যতম প্রাচীন লোক উৎসবের দৃষ্টান্ত মদনগোপালের বাৎসরিক উৎসব। এবং মদনগোপালের নামেই কুরুম্বা গ্রামের নাম পরিবর্তিত হয়ে পূর্বগোপালপুর হয়েছে। পূর্ববর্ধমানের ভাতার থানার বড়বেলুন গ্রামে অনন্তপুরীর শ্রীপাট রয়েছে। কথিত আছে অনন্তপুরী ছিলেন মাধবেন্দ্রপুরীর শিষ্য।
এই সমস্ত উৎস থেকে নিঃসন্দেহে বলা যায় যে মাধবেন্দ্রপুরীর গমণাগমনের সূত্র ধরেই শ্রীখণ্ডের নারায়ণদাস তাঁর সঙ্গে পরিচিত হয়েছিলেন এবং মাধবেন্দ্র পুরীর প্রভাবেই হয়তো গোপীনাথ বিগ্রহ প্রতীষ্ঠা করেছিলেন শ্রীখণ্ডে।
বিশেষ সংবাদদাতা : হরিয়ানার সরকার গড়ার কাজ শেষ হলেও মহারাষ্ট্রে সরকার গড়া নিয়ে দড়ি টানাটানি চলছে জোরকদমে। মুখ্যমন্ত্রী পদের দাবি নিয়ে বিজেপি ও শিবসেনার মধ্যে এখনও কোনও সমাধান সূত্রের সন্ধান মেলেনি। সরকারে ক্ষমতা দখলের ক্ষেত্রে ৫০-৫০ হারে ভাগ চায় সেনা। উদ্ধব ঠাকরে বিজেপির কাছে দাবি জানিয়েছে, মুখ্যমন্ত্রী পদের অর্ধেক মেয়াদ অর্থাৎ আড়াই বছরের ভার থাকবে সেনার হাতে। উদ্ধব পুত্র আদিত্যকে মুখ্যমন্ত্রী করার দাবিও উঠেছে। বিজেপি আপত্তি জানিয়ে বলেছে তাঁরা ১০৫টি আসনে জয়ী হয়েছে, এছাড়া আরও ১০জন নির্দলের সমর্থন তাদের পক্ষে রয়েছে। ৫৬ জন বিধায়কদের নিয়ে আজ বিকালে বৈঠকে বসছেন উদ্ধব ঠাকরে।
এর মধ্যে কংগ্রেস ও এনসিপি সেনাকে উসকে দিয়ে বলেছে আসুন এক সঙ্গে সরকার গড়ি রাজ্যে। তিন জোটের মিলিতশক্তি ম্যাজিক ফিগার পার করে যাবে অনায়াসে। এই অবস্থায় মহারাষ্ট্রের কংগ্রেস সভাপতি বালাসাহেব থোরাট আজ বারামতীতে গিয়ে এনসিপি প্রধান শরদ পাওয়ারের সঙ্গে দেখা করছেন। পাওয়ার আগেও সেনার দাবি নিয়ে বলেছেন, বিহেপির কাছে ওদের দাবি ন্যায্য। তবে কংগ্রেস দলের নেতা বিজয় ওয়াদেত্তিয়ার বলেছেন জনগন কংগ্রেসকে বিরোধী আসনে বসার রায় দিয়েছে। সেটা মাথা পেতে নিয়েই দায়িত্ব পালন করবে। জোট সরকার গড়ার প্রশ্নে সেনার দিক থেকেই প্রস্তাব আসতে হবে প্রথমে।
অন্যদিকে হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে রবিবার শপথ নেবেন এম এল খাট্টার। কেন্দ্রীয়মন্ত্রী রবিশংকর প্রসাদ আজ বলেন, এইচএলপি দলের নেতা গোপাল কান্ডার কোনও সাহায্য নেওয়া হচ্ছে না। সিরসার বিধায়ক কান্ডার বিরুদ্ধে তাঁর বিমান সংস্থার কর্মী ও তাঁর মায়ের আত্মহত্যার ঘটনা নিয়ে ফৌজদারি মামলা রয়েছে। আজ রাজ্যপাল সত্যদেব নারায়ণের সঙ্গে দেখা করে নতুন সরকার গড়ার দাবি জানাবেন খাট্টার। জননায়ক জনতা পার্টির নেতা দুষ্যন্ত চৌতালা উপমুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন। ১০ জন বিধায়ক নিয়ে তিনি তিনি বিজেপির দিকে সমর্থনের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। বিজেপির শক্তি ৪০। সংখ্যা গরিষ্ঠতার জন্য দরকার ৪৬জন। সরকার গড়ার আশায় জল ঢেলে দেওয়ায় চৌতালাকে আক্রমণ করে কংগ্রেস বলেছে, জনগণের রায়ের বিরুদ্ধে গিয়ে তিনি বিজেপির সঙ্গে হাত মেলালেন শুধুমাত্র ক্ষমতার জন্য। তাঁদের বিজেপির ‘বি টিম’ হয়েই থাকতে হবে।
এক বালক গোপালের বাগানে ফল পেড়ে খাচ্ছিল। প্রতিবেশী লোকেরা ছেলেটাকে ধরে নিয়ে এল বাগান থেকে। যথাসময়ে ছেলেটাকে গোপালের কাছে ধরে নিয়ে এসে হাজির করল। ছেলেটার বিচার করবার জন্য গোপালকে বলল দৈব ক্রমে সেই সময় মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্র আর প্রিয়বয়স্য গোপালের বাড়িতে উপস্থিত ছিলেন। তার জন্য গোপাল ও সবিনয় মহারাজের উপর বিচারের ভার ছেড়ে দিল। মহারাজ খুব গম্ভীর হয়ে সেই বালককে লক্ষ্য করে কয়েকটি উপদ via Oporicito.Com - All Posts
New Post has been published on https://paathok.news/36233
“শোকে স্তব্ধ বন্দর নগরী চট্টগ্রাম”
.
এমনিতেই চট্টগ্রামের গণমানুষের নেতা নগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক তিন বারের সিটি মেয়র মহিউদ্দিন চৌধুরীর মৃত্যু শোক কেটে উঠতে পরেনি চট্টগ্রামবাসী। গত তিন দিন ধরে শোক পালন করছে আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন অঙ্গসংগঠন। এরই মধ্যে আজ প্রিয় নেতার কুলখানীতে পদদলিত হয়ে মারা গেছে দশজন। যাদের সবাই সনাতন ধর্মী।
এঘটনায় আহত হয়েছে কমপক্ষে বিশজন। নিহত ও আহতদের আহাজারিতে ভারী হয়ে উঠেছে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল প্রাঙ্গণ ।
নেতার কুলখানী খেতে এসে নিজেরাই লাশ হবে এমনটি ভাবতেই পারেনি কেউ। আর একসাথে এতগুলো লাশের ভার বহন করতে হবে চট্টগ্রামবাসীকে যা ছিল চিন্তারও বাহিরে।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, সেখানে হাজার হাজার মানুষ। আহত ও নিহতদের স্বজন ছাড়াও হাসপাতলে ভিড় করছেন সরকার দলীয় নেতাকর্মীরা। নিহতদের স্বজনদের আহাজারীতে বাকরুদ্ধ সবাই। মেজাবান খেতে এসে পদদলিত হয়ে এতো লোকের মৃত্যু তা মেনে নিতে পারছেননা অনেকে।
একসাথে এতো লোকের মৃত্যু নিয়ে আয়োজকদেও সমালোচনা করছেন অনেকে। প্রয়াত নেতা মহিউদ্দিন চৌধুরীর পরিবারের পক্ষ থেকে নগরীর ১২টি কমিউনিটি সেন্টাওে প্রায় লক্ষাধিক লোকের মেজবানের আয়োজন করা হয়েছিল। মেজবান খেতে পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশসহ বিভিন্ন এলাকায় মাইকিংও করা হয়। এতো লোকের আয়োজনের বিষয়ে আরো সতর্ক হওয়া দরকার ছিল বলে মনে করছেন অনেকে। আরো কয়েকটি কমিউনিটি সেন্টাওে আয়োজন করছে চাপ কিছুটা কম হতো। এতে করে এমন দুর্ঘটনা দেখতে হতোনা চট্টগ্রামবাসীকে।
উল্লেখ্য, চট্টগ্রাম নগরীর আসকারদীঘির পাড় রিমা কমিউনিটি সেন্টারে মেজবান খেতে এসে আজ সোমবার দুপুরে পদদলিত হয়েছে সনাতন ধর্মের ১০জন নিহত হয়।
নিহতরা হলেন-নিহতরা হলেন, কৃষ্ণ দাশ (৪৫),পিতা রায় মোহন দাশ, উত্তর কাট্টলী,পাহাড়তলী, সুধীর দাশ(৫০) পিতা লাল মোহন দাশ, পাথরঘাটা, কোতোয়ালী, প্রদীপ তালুকদার (৫৪) পিতা মনোরঞ্জন তালুকদার, ফতেয়াবাদ, ঝন্টু দাশ (৪৬) পিতা বিনোদ বিহারী, ফতেয়াবাদ, ধনাশীল (৪৫) পিতা অজ্ঞাত, বাঁশখালী, অলক ভৌমিক (৩৬) পিতা ননী গোপাল ভৌমিক, ছোট কুমিরা, সীতাকু-, লিটন দেব (৫০) পিতা প্রকৃতি রঞ্জন দেব, মোহসেন আউলিয়া, আনোয়ারা, দিপংকর রাহুল দাশ (২৬) পিতা অজ্ঞাত, বড়ইতলী, চকরিয়া কক্সবাজার।
hi this is a funny video channel. this is awesome funny video channel. If you want to see my all video please subscribe us in youtube. স্টার জলসার নতুন নাটক “ গোপাল ভার” Follow us Socially Youtube: https://www.youtube.com/channel/UCJDW9lJQnzhKxj3yU4OR-MQ Facebook:http://ift.tt/2xF1czk Twitter: https://twitter.com/sakhawa14115869 Google+: http://ift.tt/2yvvIuN Subscribe :You Tube Linked In: http://ift.tt/2xFmrRC Like-share-Subscribe