Tumgik
#জন্য:
bangladeshkhobor · 1 year
Text
রাসুল (সা.) মুমূর্ষু ব্যক্তির জন্য যে দোয়া করেছেন
রাসুল (সা.) মুমূর্ষু ব্যক্তির জন্য যে দোয়া করেছেন
সব প্রাণীর মৃত্যু অবধারিত। আত্মীয়-স্বজন বা পরিচিত কারো মৃত্যুতে মানুষ জীবনের সবচেয়ে কঠিন সময় পার করে। এমন বেদনাদায়ক মুহূর্তে ধৈর্য ধারণ করা মুমিনের কর্তব্য। রাসুল (সা.) ওই সময় উচ্চৈস্বরে কান্নাকাটি ও অহেতুক কথাবার্তা বলতে নিষেধ করেছেন। সদ্য মারা যাওয়া ব্যক্তির জন্য তিনি নিম্নের দোয়াটি পড়তে বলেছেন। দোয়াটি হলো-  اللَّهُمَّ اغْفِرْ لِفُلاَنٍ (بِاسْمِهِ) وَارْفَعْ دَرَجَتَهُ فِي…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
myladytara · 2 months
Text
কখনও কি ছুয়ে দেখেছো
স্বপ্নের কেমন মৃত্যু হয়?
অবহেলা আর অনাদরে কেন
জীবনটা এত বিষাদময়?
জীবন খাতার সব লেনাদেনা
বে-হিসাবে কেন পরে রয়?
তবে কি সবই নাটকীয়তা
মিথ্যে সুখের অভিনয়?
ভেবেছে কি কেহ প্রানহীন দেহ
কতটা যাতনায় বেঁচে রয়?
প্রকৃত মৃত্যু হৃদয়েরই ঘটে
দেহের মৃত্যুই মৃত্যু নয়।।
আজও তোমায় প্রচন্ড অস্থির অসম্ভব রকমের ভালোবাসি খালি তোমায় আর বলা হয় না। আজও তোমার অপেক্ষায় প্রহর গুনতে থাকি কিন্তু তোমার জানা নেই।
আজও আমি সেই আগের মতই আছি খালি তোমার চোখে তুমি পর্দা দিয়ে রেখেছো।আমার চেষ্টা আমার পালিয়ে যাওয়া আমার লুকিয়ে থাকা কে আর আগের মত বুঝতে শিখো নি।
কাছের মানুষ ও হয়ত এইভাবেই একসময় আপন জনের কাছে নিজের মর্ম হারিয়ে ফেলে। কাছের মানুষ গুলোই হয়ত কাছে আসে একটা সময় পরে দূরে চলে যেতে।
11 notes · View notes
smart-city-shop · 2 years
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
#আমাদের কাছে পাচ্ছেন#অল ফার্নিচার কাভার#তুর্কিস ফেব্রিক্স#চায়না প্রিন্ট#এক্সক্লুসিভ ভেলভেট কালেকশন#আপনার পণ্যটি সেজে উঠুক আপনার পছন্দের কভার দিয়ে#অর্ডার করতে বা বিস্তারিত যানতে আমাদের সাথে সরাসরি কথা বলুন।#মোবাইলঃ 01904637070 /01627996878#(What's app )#অথবা আপনার পূর্ণ ঠিকানা এবং ফোন নাম্বার সহ ইনবক্স করুন। Smart City shop#সোফার কাভার তুর্কি টেকনলেজীর রাবারষ্টীচ স্প্যানডেক্স কাপড় দিয়ে তৈরি। তাই ফিট হয় যেকোনো স্#চেয়ার ও ডিভানে।#♦আমাদের কাভারগুলো ডাস্ট রিফ্লেক্টিভ কাপড়। তাই এতে ময়লা খুব কম আটকায়। সারাদিন পর ঝাড়ু দিয়ে একট#♦ড্রাই ওয়াস ও নরমাল ওয়াস দুটোই করা যাবে।#♦চেয়ার ও সোফার কাভার গুলো আপনার ঘরের সৌন্দর্য অনেকগুন বাড়িয়ে দিবে।#♦গিফট টেম হিসেবেও এটি দেয়া যাবে।#বি:দ্র: আপনাদের সোফা বা চেয়ারের মাপ যে রকমই হোক না কেন#এই ষ্টীচ ���াপড়ের কাভার গুলো রাবারের মত ফিটিং হবে।ঢাকার ভিতরে ফিটিংস সহ হোম ডেলিভারি সুবিধা। ড#ঢাকার বাইরে কুরিয়ারের মাধ্যমে ডেলিভারি দেওয়া হয় ডেলিভারি চার্জ 170= Smart City shop সাথে থাকার জন্য ধন্#অর্ডার কনফার্ম হওয়ার ৩ থেকে ৪ দিনের মধ্যে পেয়ে যাবেন#darazsofacover#arabic#turky_sofa_cover#turkey#marketplcesofacover#smart_sofa_and#marketplacesofacover#chaircover#bestfurniturecover#smart_sofa_and_chair_cover
4 notes · View notes
akashdewanbr · 2 years
Text
Tumblr media
“সাফল্যের জন্য তোমাকে ৩টি মূল্য দিতে হবে: ভালোবাসা, কঠোর পরিশ্রম, আর স্বপ্নকে বাস্তব হতে দেখার জন্য ব্যর্থতার পরও কাজ করে যাওয়া।”
3 notes · View notes
nayeemhasan2120 · 2 years
Text
Tumblr media
2 notes · View notes
kinedekho · 2 years
Text
Kinedekho.com About
@kinedekho
Event Management, Online Shopping, Home Delivery, Online Marketplace, Production House - Place for sorts of business , service & products
2 notes · View notes
ilyforallahswt · 4 days
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
ইবাদত কাকে বলে
ইবাদাত (عبادات) হলো ইবাদাহ এর বহুবচন। ইবাদাহ একাধিক অর্থ থাকলেও এটি ইসলামে উপাসনা পরিচালনার বিধি বা সমস্ত মুসলমানের নির্ধারিত বয়সের পরে ধর্মীয় উপাসনা কর্তব্য সম্পর্কে ইসলামী আইনশাস্ত্র (ফিকাহ) মেনে তাদের দেহ ও মন পরিচালিত কার। ইসলাম ধর্মে ইবাদত এর পাঁচটি স্তম্ভ রয়েছে।
ইবাদত কী ও কিভাবে
ইবাদত আরবি শব্দ। এর আভিধানিক অর্থ অনুগত হওয়া, নত হওয়া, বিনম্র হওয়া, আনুগত্য করা ইত্যাদি। ইবাদতের আসল অর্থ হচ্ছে আনুগত্য করা। ইবাদত হচ্ছে বিনয়ের সঙ্গে আনুগত্য।(মিরআত ১/৬১)
‘ইবাদতের শাব্দিক অর্থ হলো নীচতা-হীনতা। আর পারিভাষিক অর্থে ইবাদত বলা হয় পরিপূর্ণ ভালোবাসা, বিনয় ও ভীতির সমষ্টিকে।’ (ইবনে কাসির, তাফসিরুল কুরআনিল আজিম, ১/১৩৪)
‘ইবাদত হলো আল্লাহর একত্বের ঘোষণা দেওয়া এবং তাঁর দ্বিনের বিধানসমূহের অনুসরণ করা। আর ইবাদতের মূল হলো নম্রতা ও নিজেকে হীন করে প্রকাশ করা।’ (আল-জামে লি আহকামিল কোরআন, ১/২৫৫)
ইবাদতের ভিত্তি
ইবাদতের মধ্যে আসল হচ্ছে আনুগত্য। এর অর্থ হচ্ছে আল্লাহর কিতাব এবং তাঁর রাসুলের সুন্নতে যে বিষয় প্রমাণিত নয় তাকে ইবাদত ভাবা কোনো মাখলুকের জন্য বৈধ নয়। নবী করিম (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি কোনো কাজ করল অথচ ওই কাজে আমার কোনো অনুমোদন নেই, তা প্রত্যাখ্যাত।’ (বুখারি, হাদিস : ২৪৯৯)
রাসুল (সা.)-এর নির্দেশনাবহির্ভূত কোনো ইবাদত কবুল হয় না।সে ইবাদত যত ভালো আর বড়ই হোক না কেন।
ব্যাপক অর্থে ইবাদত
মানব সৃষ্টির তাৎপর্য হচ্ছে, আল্লাহর ইবাদত করা। আল্লাহভীতি অর্জন করা। পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায়, বছরের নির্দিষ্ট দিনে সিয়াম পালন, জান-মাল পবিত্র করার জন্য সম্পদের জাকাত প্রদান, জীবনে একবার হজ পালনের মধ্যে ইবাদতকে সীমাবদ্ধ করা ঠিক নয়। এগুলো অবশ্যই বড় ইবাদতের অন্তর্ভুক্ত।
কিন্তু এ কথা সত্য, উল্লিখিত ইবাদতগুলো পালনে একজন মানুষের জীবনের খুব কম সময়ই ব্যয় হয়। কোনো বিবেকসম্পন্ন মানুষ কি এটা মেনে নেবে যে সে তার জীবনের বেশির ভাগ সময় আল্লাহর ইবাদত ছাড়াই অতিবাহিত করবে? অথচ সে জানে যে আল্লাহ তাকে ইবাদতের জন্যই সৃষ্টি করেছেন। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘তুমি বলো, আমার সালাত, আমার কোরবানি এবং আমার জীবন ও আমার মরণ বিশ্ব জাহানের রব আল্লাহর জন্য। তাঁর কোনো শরিক নেই, আমি এর জন্য আদিষ্ট হয়েছি, আর আত্মসমর্পণকারীদের মধ্যে আমি হলাম প্রথম।’ (সুরা আন আম, আয়াত : ১৬২-১৬৩)
ইবাদতের তাৎপর্য
ইবাদতের তাৎপর্য ইবাদত শব্দের আভিধানিক অর্থ হল- চূড়ান্ত বিনয়, আনুগত্য ও বশ্যতা বা দাসত্ব। শরী’আতের পরিভাষায়- প্রকাশ্য কিংবা গোপনীয় যতসব কথা ও কাজ আল্লাহ তা’আলা ভালবাসেন ও পছন্দ করেন, এবং যেগুলো করতে আদেশ করেছেন সেগুলোকে পালন করা এবং যা করতে নিধেষ করেছেন তা ছেড়ে দেওয়া, এ সবের একটি সামষ্টিক নাম হল ইবাদত।
তাই যতসব কথাবার্তা ও কাজ-কর্মকে আল্লাহ তা’আলা পছন্দ করেন যেমন- নামায কায়েম করা, রোযা পালন করা, কুরবানী, নযর-মানত প্রদান করা,যাকাত-ছাদক্বা প্রদান করা, আল্লাহর নিকট প্রা দো’আ করা, আল্লাহর উপর ভরসা রাখা, এবং রাসূলের আনুগত্য করা। কুরআনে কারীম তিলাওয়াত করা, কুরআন-সুন্নাহতে বর্ণিত ও নির্দেশিত দো’আ ও যিকর-আযকার করা, রাসূল (সা.) -এর প্রতি ছালাত ও ছালাম পাঠ করা ইত্যাদি – এ সব প্রতিটি কাজ হল একেকটি ইবাদত।
তাই যতসব কথা-বার্তা ও কাজ-কর্মকে আল্লাহ অনুসৃত ও রাসূল (সা.) প্রদর্শিত পন্থানুযায়ী একমাত্র আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের উদ্দেশ্যে তাঁরই সন্তুষ্টি লাভের নিমিত্তে তাঁরপ্রতি শ্রদ্ধাপূর্ণ ভয় ও সর্বোচ্চ ভালোবাসা নিয়ে, তাঁর প্রতি পূর্ণ বশ্যতা ও আনুগত্য প্রদর্শণ পূর্বক তাঁর মহত্বের সম্মুখে অবনত মস্তকে চূড়ান��ত বিনয়ের সাথে ছওয়াবের (আল্লাহর নিকট উত্তম প্রতিদান লাভের) আগ্রহ ও সুদৃঢ় আশা নিয়ে উপরিউক্ত যে কোন কর্ম সম্পাদন করাকে আল্লাহর ইবাদত বলে।
ইবাদতের রোকনসমূহ: ইবাদতের রোকন তিনটি
১। ইখলাস: বান্দা যখনই যে কোনো ইবাদত করবে, তার নিয়তকে বিশুদ্ধ করতে হবে, যে আমি এই আমলটি করছি আল্লাহকে সন্তুষ্ট করার জন্য এবং পরকালে এর প্রতিদান পাবার আশায়।  রাসূলে কারীম (সা.) এরশাদ করেন:
 উমার রাদ্বিয়াল্লাহু ‘আনহু বলেন, “আমি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছি যে, ‘‘যাবতীয় কার্য নিয়ত বা সংকল্পের উপর নির্ভরশীল। আর মানুষের জন্য তাই প্রাপ্য হবে, যার সে নিয়ত করবে। অতএব যে ব্যক্তির হিজরত (সবদেশত্যাগ) আল্লাহর (সন্তোষ লাভের) উদ্দেশ্যে ও তাঁর রাসূলের জন্য হবে; তার হিজরত আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের জন্যই হবে। আর যে ব্যক্তির হিজরত পার্থিব সম্পদ অর্জন কিংবা কোন মহিলাকে বিবাহ করার উদ্দেশ্যেই হবে, তার হিজরত যে সংকল্প নিয়ে করবে তারই জন্য হবে।
২। সততা: সততার সাথে আল্লাহর আদেশ ও নিষেধগুলো পালন করতে হবে। আল্লাহর ইবাদতের ক্ষেত্রে ভীরুতা ও অলসতা ছেড়ে দিয়ে সাহসিকতার পালন করতে হবে।
৩। রাসূলের আনুগত্য করা: কোন ইবাদতই রাসূলের আনুগত্য ছাড়া আল্লাহ গ্রহণ করবেন না। রাসূলের তরীকা ছাড়া যে ইবাদত হবে, তা বিদআত হিসেবে গণ্য হবে।
আল্লাহ আমাদের কেন সৃষ্টি করেছেন?
youtube
কুরআনের আলোকে মানব সৃষ্টির রহস্য 
youtube
আল্লাহ আমাদের দুনিয়াতে কেন পাঠিয়েছেন?
https://www.youtube.com/watch?v=04p7rnbFXr4
 
মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য কি || 
youtube
ইবাদত একমাত্র আল্লাহরই জন্য
0 notes
myreligionislam · 4 days
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
ইবাদত কাকে বলে
ইবাদাত (عبادات) হলো ইবাদাহ এর বহুবচন। ইবাদাহ একাধিক অর্থ থাকলেও এটি ইসলামে উপাসনা পরিচালনার বিধি বা সমস্ত মুসলমানের নির্ধারিত বয়সের পরে ধর্মীয় উপাসনা কর্তব্য সম্পর্কে ইসলামী আইনশাস্ত্র (ফিকাহ) মেনে তাদের দেহ ও মন পরিচালিত কার। ইসলাম ধর্মে ইবাদত এর পাঁচটি স্তম্ভ রয়েছে।
ইবাদত কী ও কিভাবে
ইবাদত আরবি শব্দ। এর আভিধানিক অর্থ অনুগত হওয়া, নত হওয়া, বিনম্র হওয়া, আনুগত্য করা ইত্যাদি। ইবাদতের আসল অর্থ হচ্ছে আনুগত্য করা। ইবাদত হচ্ছে বিনয়ের সঙ্গে আনুগত্য।(মিরআত ১/৬১)
‘ইবাদতের শাব্দিক অর্থ হলো নীচতা-হীনতা। আর পারিভাষিক অর্থে ইবাদত বলা হয় পরিপূর্ণ ভালোবাসা, বিনয় ও ভীতির সমষ্টিকে।’ (ইবনে কাসির, তাফসিরুল কুরআনিল আজিম, ১/১৩৪)
‘ইবাদত হলো আল্লাহর একত্বের ঘোষণা দেওয়া এবং তাঁর দ্বিনের বিধানসমূহের অনুসরণ করা। আর ইবাদতের মূল হলো নম্রতা ও নিজেকে হীন করে প্রকাশ করা।’ (আল-জামে লি আহকামিল কোরআন, ১/২৫৫)
ইবাদতের ভিত্তি
ইবাদতের মধ্যে আসল হচ্ছে আনুগত্য। এর অর্থ হচ্ছে আল্লাহর কিতাব এবং তাঁর রাসুলের সুন্নতে যে বিষয় প্রমাণিত নয় তাকে ইবাদত ভাবা কোনো মাখলুকের জন্য বৈধ নয়। নবী করিম (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি কোনো কাজ করল অথচ ওই কাজে আমার কোনো অনুমোদন নেই, তা প্রত্যাখ্যাত।’ (বুখারি, হাদিস : ২৪৯৯)
রাসুল (সা.)-এর নির্দেশনাবহির্ভূত কোনো ইবাদত কবুল হয় না।সে ইবাদত যত ভালো আর বড়ই হোক না কেন।
ব্যাপক অর্থে ইবাদত
মানব সৃষ্টির তাৎপর্য হচ্ছে, আল্লাহর ইবাদত করা। আল্লাহভীতি অর্জন করা। পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায়, বছরের নির্দিষ্ট দিনে সিয়াম পালন, জান-মাল পবিত্র করার জন্য সম্পদের জাকাত প্রদান, জীবনে একবার হজ পালনের মধ্যে ইবাদতকে সীমাবদ্ধ করা ঠিক নয়। এগুলো অবশ্যই বড় ইবাদতের অন্তর্ভুক্ত।
কিন্তু এ কথা সত্য, উল্লিখিত ইবাদতগুলো পালনে একজন মানুষের জীবনের খুব কম সময়ই ব্যয় হয়। কোনো বিবেকসম্পন্ন মানুষ কি এটা মেনে নেবে যে সে তার জীবনের বেশির ভাগ সময় আল্লাহর ইবাদত ছাড়াই অতিবাহিত করবে? অথচ সে জানে যে আল্লাহ তাকে ইবাদতের জন্যই সৃষ্টি করেছেন। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘তুমি বলো, আমার সালাত, আমার কোরবানি এবং আমার জীবন ও আমার মরণ বিশ্ব জাহানের রব আল্লাহর জন্য। তাঁর কোনো শরিক নেই, আমি এর জন্য আদিষ্ট হয়েছি, আর আত্মসমর্পণকারীদের মধ্যে আমি হলাম প্রথম।’ (সুরা আন আম, আয়াত : ১৬২-১৬৩)
ইবাদতের তাৎপর্য
ইবাদতের তাৎপর্য ইবাদত শব্দের আভিধানিক অর্থ হল- চূড়ান্ত বিনয়, আনুগত্য ও বশ্যতা বা দাসত্ব। শরী’আতের পরিভাষায়- প্রকাশ্য কিংবা গোপনীয় যতসব কথা ও কাজ আল্লাহ তা’আলা ভালবাসেন ও পছন্দ করেন, এবং যেগুলো করতে আদেশ করেছেন সেগুলোকে পালন করা এবং যা করতে নিধেষ করেছেন তা ছেড়ে দেওয়া, এ সবের একটি সামষ্টিক নাম হল ইবাদত।
তাই যতসব কথাবার্তা ও কাজ-কর্মকে আল্লাহ তা’আলা পছন্দ করেন যেমন- নামায কায়েম করা, রোযা পালন করা, কুরবানী, নযর-মানত প্রদান করা,যাকাত-ছাদক্বা প্রদান করা, আল্লাহর নিকট প্রা দো’আ করা, আল্লাহর উপর ভরসা রাখা, এবং রাসূলের আনুগত্য করা। কুরআনে কারীম তিলাওয়াত করা, কুরআন-সুন্নাহতে বর্ণিত ও নির্দেশিত দো’আ ও যিকর-আযকার করা, রাসূল (সা.) -এর প্রতি ছালাত ও ছালাম পাঠ করা ইত্যাদি – এ সব প্রতিটি কাজ হল একেকটি ইবাদত।
তাই যতসব কথা-বার্তা ও কাজ-কর্মকে আল্লাহ অনুসৃত ও রাসূল (সা.) প্রদর্শিত পন্থানুযায়ী একমাত্র আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের উদ্দেশ্যে তাঁরই সন্তুষ্টি লাভের নিমিত্তে তাঁরপ্রতি শ্রদ্ধাপূর্ণ ভয় ও সর্বোচ্চ ভালোবাসা নিয়ে, তাঁর প্রতি পূর্ণ বশ্যতা ও আনুগত্য প্রদর্শণ পূর্বক তাঁর মহত্বের সম্মুখে অবনত মস্তকে চূড়ান্ত বিনয়ের সাথে ছওয়াবের (আল্লাহর নিকট উত্তম প্রতিদান লাভের) আগ্রহ ও সুদৃঢ় আশা নিয়ে উপরিউক্ত যে কোন কর্ম সম্পাদন করাকে আল্লাহর ইবাদত বলে।
ইবাদতের রোকনসমূহ: ইবাদতের রোকন তিনটি
১। ইখলাস: বান্দা যখনই যে কোনো ইবাদত করবে, তার নিয়তকে বিশুদ্ধ করতে হবে, যে আমি এই আমলটি করছি আল্লাহকে সন্তুষ্ট করার জন্য এবং পরকালে এর প্রতিদান পাবার আশায়।  রাসূলে কারীম (সা.) এরশাদ করেন:
 উমার রাদ্বিয়াল্লাহু ‘আনহু বলেন, “আমি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছি যে, ‘‘যাবতীয় কার্য নিয়ত বা সংকল্পের উপর নির্ভরশীল। আর মানুষের জন্য তাই প্রাপ্য হবে, যার সে নিয়ত করবে। অতএব যে ব্যক্তির হিজরত (সবদেশত্যাগ) আল্লাহর (সন্তোষ লাভের) উদ্দেশ্যে ও তাঁর রাসূলের জন্য হবে; তার হিজরত আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের জন্যই হবে। আর যে ব্যক্তির হিজরত পার্থিব সম্পদ অর্জন কিংবা কোন মহিলাকে বিবাহ করার উদ্দেশ্যেই হবে, তার হিজরত যে সংকল্প নিয়ে করবে তারই জন্য হবে।
২। সততা: সততার সাথে আল্লাহর আদেশ ও নিষেধগুলো পালন করতে হবে। আল্লাহর ইবাদতের ক্ষেত্রে ভীরুতা ও অলসতা ছেড়ে দিয়ে সাহসিকতার পালন করতে হবে।
৩। রাসূলের আনুগত্য করা: কোন ইবাদতই রাসূলের আনুগত্য ছাড়া আল্লাহ গ্রহণ করবেন না। রাসূলের তরীকা ছাড়া যে ইবাদত হবে, তা বিদআত হিসেবে গণ্য হবে।
আল্লাহ আমাদের কেন সৃষ্টি করেছেন?
youtube
কুরআনের আলোকে ��ানব সৃষ্টির রহস্য 
youtube
আল্লাহ আমাদের দুনিয়াতে কেন পাঠিয়েছেন?
https://www.youtube.com/watch?v=04p7rnbFXr4
 
মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য কি || 
youtube
ইবাদত একমাত্র আল্লাহরই জন্য
0 notes
allahisourrabb · 4 days
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
ইবাদত কাকে বলে
ইবাদাত (عبادات) হলো ইবাদাহ এর বহুবচন। ইবাদাহ একাধিক অর্থ থাকলেও এটি ইসলামে উপাসনা পরিচালনার বিধি বা সমস্ত মুসলমানের নির্ধারিত বয়সের পরে ধর্মীয় উপাসনা কর্তব্য সম্পর্কে ইসলামী আইনশাস্ত্র (ফিকাহ) মেনে তাদের দেহ ও মন পরিচালিত কার। ইসলাম ধর্মে ইবাদত এর পাঁচটি স্তম্ভ রয়েছে।
ইবাদত কী ও কিভাবে
ইবাদত আরবি শব্দ। এর আভিধানিক অর্থ অনুগত হওয়া, নত হওয়া, বিনম্র হওয়া, আনুগত্য করা ইত্যাদি। ইবাদতের আসল অর্থ হচ্ছে আনুগত্য করা। ইবাদত হচ্ছে বিনয়ের সঙ্গে আনুগত্য।(মিরআত ১/৬১)
‘ইবাদতের শাব্দিক অর্থ হলো নীচতা-হীনতা। আর পারিভাষিক অর্থে ইবাদত বলা হয় পরিপূর্ণ ভালোবাসা, বিনয় ও ভীতির সমষ্টিকে।’ (ইবনে কাসির, তাফসিরুল কুরআনিল আজিম, ১/১৩৪)
‘ইবাদত হলো আল্লাহর একত্বের ঘোষণা দেওয়া এবং তাঁর দ্বিনের বিধানসমূহের অনুসরণ করা। আর ইবাদতের মূল হলো নম্রতা ও নিজেকে হীন করে প্রকাশ করা।’ (আল-জামে লি আহকামিল কোরআন, ১/২৫৫)
ইবাদতের ভিত্তি
ইবাদতের মধ্যে আসল হচ্ছে আনুগত্য। এর অর্থ হচ্ছে আল্লাহর কিতাব এবং তাঁর রাসুলের সুন্নতে যে বিষয় প্রমাণিত নয় তাকে ইবাদত ভাবা কোনো মাখলুকের জন্য বৈধ নয়। নবী করিম (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি কোনো কাজ করল অথচ ওই কাজে আমার কোনো অনুমোদন নেই, তা প্রত্যাখ্যাত।’ (বুখারি, হাদিস : ২৪৯৯)
রাসুল (সা.)-এর নির্দেশনাবহির্ভূত কোনো ইবাদত কবুল হয় না।সে ইবাদত যত ভালো আর বড়ই হোক না কেন।
ব্যাপক অর্থে ইবাদত
মানব সৃষ্টির তাৎপর্য হচ্ছে, আল্লাহর ইবাদত করা। আল্লাহভীতি অর্জন করা। পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায়, বছরের নির্দিষ্ট দিনে সিয়াম পালন, জান-মাল পবিত্র করার জন্য সম্পদের জাকাত প্রদান, জীবনে একবার হজ পালনের মধ্যে ইবাদতকে সীমাবদ্ধ করা ঠিক নয়। এগুলো অবশ্যই বড় ইবাদতের অন্তর্ভুক্ত।
কিন্তু এ কথা সত্য, উল্লিখিত ইবাদতগুলো পালনে একজন মানুষের জীবনের খুব কম সময়ই ব্যয় হয়। কোনো বিবেকসম্পন্ন মানুষ কি এটা মেনে নেবে যে সে তার জীবনের বেশির ভাগ সময় আল্লাহর ইবাদত ছাড়াই অতিবাহিত করবে? অথচ সে জানে যে আল্লাহ তাকে ইবাদতের জন্যই সৃষ্টি করেছেন। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘তুমি বলো, আমার সালাত, আমার কোরবানি এবং আমার জীবন ও আমার মরণ বিশ্ব জাহানের রব আল্লাহর জন্য। তাঁর কোনো শরি�� নেই, আমি এর জন্য আদিষ্ট হয়েছি, আর আত্মসমর্পণকারীদের মধ্যে আমি হলাম প্রথম।’ (সুরা আন আম, আয়াত : ১৬২-১৬৩)
ইবাদতের তাৎপর্য
ইবাদতের তাৎপর্য ইবাদত শব্দের আভিধানিক অর্থ হল- চূড়ান্ত বিনয়, আনুগত্য ও বশ্যতা বা দাসত্ব। শরী’আতের পরিভাষায়- প্রকাশ্য কিংবা গোপনীয় যতসব কথা ও কাজ আল্লাহ তা’আলা ভালবাসেন ও পছন্দ করেন, এবং যেগুলো করতে আদেশ করেছেন সেগুলোকে পালন করা এবং যা করতে নিধেষ করেছেন তা ছেড়ে দেওয়া, এ সবের একটি সামষ্টিক নাম হল ইবাদত।
তাই যতসব কথাবার্তা ও কাজ-কর্মকে আল্লাহ তা’আলা পছন্দ করেন যেমন- নামায কায়েম করা, রোযা পালন করা, কুরবানী, নযর-মানত প্রদান করা,যাকাত-ছাদক্বা প্রদান করা, আল্লাহর নিকট প্রা দো’আ করা, আল্লাহর উপর ভরসা রাখা, এবং রাসূলের আনুগত্য করা। কুরআনে কারীম তিলাওয়াত করা, কুরআন-সুন্নাহতে বর্ণিত ও নির্দেশিত দো’আ ও যিকর-আযকার করা, রাসূল (সা.) -এর প্রতি ছালাত ও ছালাম পাঠ করা ইত্যাদি – এ সব প্রতিটি কাজ হল একেকটি ইবাদত।
তাই যতসব কথা-বার্তা ও কাজ-কর্মকে আল্লাহ অনুসৃত ও রাসূল (সা.) প্রদর্শিত পন্থানুযায়ী একমাত্র আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের উদ্দেশ্যে তাঁরই সন্তুষ্টি লাভের নিমিত্তে তাঁরপ্রতি শ্রদ্ধাপূর্ণ ভয় ও সর্বোচ্চ ভালোবাসা নিয়ে, তাঁর প্রতি পূর্ণ বশ্যতা ও আনুগত্য প্রদর্শণ পূর্বক তাঁর মহত্বের সম্মুখে অবনত মস্তকে চূড়ান্ত বিনয়ের সাথে ছওয়াবের (আল্লাহর নিকট উত্তম প্রতিদান লাভের) আগ্রহ ও সুদৃঢ় আশা নিয়ে উপরিউক্ত যে কোন কর্ম সম্পাদন করাকে আল্লাহর ইবাদত বলে।
ইবাদতের রোকনসমূহ: ইবাদতের রোকন তিনটি
১। ইখলাস: বান্দা যখনই যে কোনো ইবাদত করবে, তার নিয়তকে বিশুদ্ধ করতে হবে, যে আমি এই আমলটি করছি আল্লাহকে সন্তুষ্ট করার জন্য এবং পরকালে এর প্রতিদান পাবার আশায়।  রাসূলে কারীম (সা.) এরশাদ করেন:
 উমার রাদ্বিয়াল্লাহু ‘আনহু বলেন, “আমি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছি যে, ‘‘যাবতীয় কার্য নিয়ত বা সংকল্পের উপর নির্ভরশীল। আর মানুষের জন্য তাই প্রাপ্য হবে, যার সে নিয়ত করবে। অতএব যে ব্যক্তির হিজরত (সবদেশত্যাগ) আল্লাহর (সন্তোষ লাভের) উদ্দেশ্যে ও তাঁর রাসূলের জন্য হবে; তার হিজরত আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের জন্যই হবে। আর যে ব্যক্তির হিজরত পার্থিব সম্পদ অর্জন কিংবা কোন মহিলাকে বিবাহ করার উদ্দেশ্যেই হবে, তার হিজরত যে সংকল্প নিয়ে করবে তারই জন্য হবে।
২। সততা: সততার সাথে আল্লাহর আদেশ ও নিষেধগুলো পালন করতে হবে। আল্লাহর ইবাদতের ক্ষেত্রে ভীরুতা ও অলসতা ছেড়ে দিয়ে সাহসিকতার পালন করতে হবে।
৩। রাসূলের আনুগত্য করা: কোন ইবাদতই রাসূলের আনুগত্য ছাড়া আল্লাহ গ্রহণ করবেন না। রাসূলের তরীকা ছাড়া যে ইবাদত হবে, তা বিদআত হিসেবে গণ্য হবে।
আল্লাহ আমাদের কেন সৃষ্টি করেছেন?
youtube
কুরআনের আলোকে মানব সৃষ্টির রহস্য 
youtube
আল্লাহ আমাদের দুনিয়াতে কেন পাঠিয়েছেন?
https://www.youtube.com/watch?v=04p7rnbFXr4
 
মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য কি || 
youtube
ইবাদত একমাত্র আল্লাহরই জন্য
0 notes
mylordisallah · 4 days
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
ইবাদত কাকে বলে
ইবাদাত (عبادات) হলো ইবাদাহ এর বহুবচন। ইবাদাহ একাধিক অর্থ থাকলেও এটি ইসলামে উপাসনা পরিচালনার বিধি বা সমস্ত মুসলমানের নির্ধারিত বয়সের পরে ধর্মীয় উপাসনা কর্তব্য সম্পর্কে ইসলামী আইনশাস্ত্র (ফিকাহ) মেনে তাদের দেহ ও মন পরিচালিত কার। ইসলাম ধর্মে ইবাদত এর পাঁচটি স্তম্ভ রয়েছে।
ইবাদত কী ও কিভাবে
ইবাদত আরবি শব্দ। এর আভিধানিক অর্থ অনুগত হওয়া, নত হওয়া, বিনম্র হওয়া, আনুগত্য করা ইত্যাদি। ইবাদতের আসল অর্থ হচ্ছে আনুগত্য করা। ইবাদত হচ্ছে বিনয়ের সঙ্গে আনুগত্য।(মিরআত ১/৬১)
‘ইবাদতের শাব্দিক অর্থ হলো নীচতা-হীনতা। আর পারিভাষিক অর্থে ইবাদত বলা হয় পরিপূর্ণ ভালোবাসা, বিনয় ও ভীতির সমষ্টিকে।’ (ইবনে কাসির, তাফসিরুল কুরআনিল আজিম, ১/১৩৪)
‘ইবাদত হলো আল্লাহর একত্বের ঘোষণা দেওয়া এবং তাঁর দ্বিনের বিধানসমূহের অনুসরণ করা। আর ইবাদতের মূল হলো নম্রতা ও নিজেকে হীন করে প্রকাশ করা।’ (আল-জামে লি আহকামিল কোরআন, ১/২৫৫)
ইবাদতের ভিত্তি
ইবাদতের মধ্যে আসল হচ্ছে আনুগত্য। এর অর্থ হচ্ছে আল্লাহর কিতাব এবং তাঁর রাসুলের সুন্নতে যে বিষয় প্রমাণিত নয় তাকে ইবাদত ভাবা কোনো মাখলুকের জন্য বৈধ নয়। নবী করিম (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি কোনো কাজ করল অথচ ওই কাজে আমার কোনো অনুমোদন নেই, তা প্রত্যাখ্যাত।’ (বুখারি, হাদিস : ২৪৯৯)
রাসুল (সা.)-এর নির্দেশনাবহির্ভূত কোনো ইবাদত কবুল হয় না।সে ইবাদত যত ভালো আর বড়ই হোক না কেন।
ব্যাপক অর্থে ইবাদত
মানব সৃষ্টির তাৎপর্য হচ্ছে, আল্লাহর ইবাদত করা। আল্লাহভীতি অর্জন করা। পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায়, বছরের নির্দিষ্ট দিনে সিয়াম পালন, জান-মাল পবিত্র করার জন্য সম্পদের জাকাত প্রদান, জীবনে একবার হজ পালনের মধ্যে ইবাদতকে সীমাবদ্ধ করা ঠিক নয়। এগুলো অবশ্যই বড় ইবাদতের অন্তর্ভুক্ত।
কিন্তু এ কথা সত্য, উল্লিখিত ইবাদতগুলো পালনে একজন মানুষের জীবনের খুব কম সময়ই ব্যয় হয়। কোনো বিবেকসম্পন্ন মানুষ কি এটা মেনে নেবে যে সে তার জীবনের বেশির ভাগ সময় আল্লাহর ইবাদত ছাড়াই অতিবাহিত করবে? অথচ সে জানে যে আল্লাহ তাকে ইবাদতের জন্যই সৃষ্টি করেছেন। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘তুমি বলো, আমার সালাত, আমার কোরবানি এবং আমার জীবন ও আমার মরণ বিশ্ব জাহানের রব আল্লাহর জন্য। তাঁর কোনো শরিক নেই, আমি এর জন্য আদিষ্ট হয়েছি, আর আত্মসমর্পণকারীদের মধ্যে আমি হলাম প্রথম।’ (সুরা আন আম, আয়াত : ১৬২-১৬৩)
ইবাদতের তাৎপর্য
ইবাদতের তাৎপর্য ইবাদত শব্দের আভিধানিক অর্থ হল- চূড়ান্ত বিনয়, আনুগত্য ও বশ্যতা বা দাসত্ব। শরী’আতের পরিভাষায়- প্রকাশ্য কিংবা গোপনীয় যতসব কথা ও কাজ আল্লাহ তা’আলা ভালবাসেন ও পছন্দ করেন, এবং যেগুলো করতে আদেশ করেছেন সেগুলোকে পালন করা এবং যা করতে নিধেষ করেছেন তা ছেড়ে দেওয়া, এ সবের একটি সামষ্টিক নাম হল ইবাদত।
তাই যতসব কথাবার্তা ও কাজ-কর্মকে আল্লাহ তা’আলা পছন্দ করেন যেমন- নামায কায়েম করা, রোযা পালন করা, কুরবানী, নযর-মানত প্রদান করা,যাকাত-ছাদক্বা প্রদান করা, আল্লাহর নিকট প্রা দো’আ করা, আল্লাহর উপর ভরসা রাখা, এবং রাসূলের আনুগত্য করা। কুরআনে কারীম তিলাওয়াত করা, কুরআন-সুন্নাহতে বর্ণিত ও নির্দেশিত দো’আ ও যিকর-আযকার করা, রাসূল (সা.) -এর প্রতি ছালাত ও ছালাম পাঠ করা ইত্যাদি – এ সব প্রতিটি কাজ হল একেকটি ইবাদত।
তাই যতসব কথা-বার্তা ও কাজ-কর্মকে আল্লাহ অনুসৃত ও রাসূল (সা.) প্রদর্শিত পন্থানুযায়ী একমাত্র আল্লাহ রাব্বুল আলামীন��র উদ্দেশ্যে তাঁরই সন্তুষ্টি লাভের নিমিত্তে তাঁরপ্রতি শ্রদ্ধাপূর্ণ ভয় ও সর্বোচ্চ ভালোবাসা নিয়ে, তাঁর প্রতি পূর্ণ বশ্যতা ও আনুগত্য প্রদর্শণ পূর্বক তাঁর মহত্বের সম্মুখে অবনত মস্তকে চূড়ান্ত বিনয়ের সাথে ছওয়াবের (আল্লাহর নিকট উত্তম প্রতিদান লাভের) আগ্রহ ও সুদৃঢ় আশা নিয়ে উপরিউক্ত যে কোন কর্ম সম্পাদন করাকে আল্লাহর ইবাদত বলে।
ইবাদতের রোকনসমূহ: ইবাদতের রোকন তিনটি
১। ইখলাস: বান্দা যখনই যে কোনো ইবাদত করবে, তার নিয়তকে বিশুদ্ধ করতে হবে, যে আমি এই আমলটি করছি আল্লাহকে সন্তুষ্ট করার জন্য এবং পরকালে এর প্রতিদান পাবার আশায়।  রাসূলে কারীম (সা.) এরশাদ করেন:
 উমার রাদ্বিয়াল্লাহু ‘আনহু বলেন, “আমি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছি যে, ‘‘যাবতীয় কার্য নিয়ত বা সংকল্পের উপর নির্ভরশীল। আর মানুষের জন্য তাই প্রাপ্য হবে, যার সে নিয়ত করবে। অতএব যে ব্যক্তির হিজরত (সবদেশত্যাগ) আল্লাহর (সন্তোষ লাভের) উদ্দেশ্যে ও তাঁর রাসূলের জন্য হবে; তার হিজরত আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের জন্যই হবে। আর যে ব্যক্তির হিজরত পার্থিব সম্পদ অর্জন কিংবা কোন মহিলাকে বিবাহ করার উদ্দেশ্যেই হবে, তার হিজরত যে সংকল্প নিয়ে করবে তারই জন্য হবে।
২। সততা: সততার সাথে আল্লাহর আদেশ ও নিষেধগুলো পালন করতে হবে। আল্লাহর ইবাদতের ক্ষেত্রে ভীরুতা ও অলসতা ছেড়ে দিয়ে সাহসিকতার পালন করতে হবে।
৩। রাসূলের আনুগত্য করা: কোন ইবাদতই রাসূলের আনুগত্য ছাড়া আল্লাহ গ্রহণ করবেন না। রাসূলের তরীকা ছাড়া যে ইবাদত হবে, তা বিদআত হিসেবে গণ্য হবে।
আল্লাহ আমাদের কেন সৃষ্টি করেছেন?
youtube
কুরআনের আলোকে মানব সৃষ্টির রহস্য 
youtube
আল্লাহ আমাদের দুনিয়াতে কেন পাঠিয়েছেন?
https://www.youtube.com/watch?v=04p7rnbFXr4
 
মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য কি || 
youtube
ইবাদত একমাত্র আল্লাহরই জন্য
1 note · View note
Text
আমরা সুদানের একজন রোগী কফিল হাসানের অভিজ্ঞতা শেয়ার করব যিনি ভারতীয় স্বাস্থ্য গুরু পরামর্শকদের সহায়তায় ভারতে ভালভ প্রতিস্থাপন সার্জারি চেয়েছিলেন। আমরা অস্ত্রোপচারের খরচ, যত্নের মান এবং সামগ্রিক অভিজ্ঞতা নিয়ে আলোচনা করব।
0 notes
Text
Tumblr media
বিগত দশকে, আন্তর্জাতিক রোগীরা ভারতে এর প্রতিযোগিতামূলক পরিকাঠামো এবং ইউকে এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হাসপাতালের তুলনায় VBT অস্ত্রোপচারের জন্য কম খরচের কারণে ক্রমবর্ধমানভাবে চিকিত্সার বিকল্পগুলি সন্ধান করেছে।
0 notes
smart-city-shop · 2 years
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media
5 notes · View notes
Text
🔵 ডাঃ বিকাশ দুয়া ফোর্টিস দিল্লী 🔵
👨‍⚕💉💊🩺 ডাঃ বিকাশ দুয়া ফোর্টিস দিল্লী সকল প্রকার পেডিয়াট্রিক ক্যান্সার এবং রক্তের ব্যাধি নির্ণয় ও ব্যবস্থাপনার অফার করে। রোগীদের নতুন চিকিত্সার বিকল্প এবং দীর্ঘমেয়াদী চিকিত্সার ফলাফলের ব্যবস্থাপনার জন্য বিস্তৃত ক্লিনিকাল ট্রায়ালগুলিতে অ্যাক্সেস রয়েছে। 👨‍⚕💉💊🩺
📌 আরও তথ্যের জন্য, আপনি আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন:-
✅যোগাযোগ করুন:- +91 9371770341 ✅ওয়েবসাইট:- www.indiacancersurgerysite.com ✅ইমেল আইডি:[email protected]
#“ড. বিকাশ দুয়া পেডিয়াট্রিক অনকোলজি”#“শিশু ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ ডাঃ বিকাশ দুয়া”#“ড. বিকাশ দুয়া পেডিয়াট্রিক অনকোলজিস্ট ফোর্টিস হাসপাতাল”#“ডা. বিকাশ দুয়া পেডিয়াট্রিক হেমাটোলজি”#“ফর্টিস হাসপাতাল দিল্লির অনকোলজি ডাঃ বিকাশ দুয়া”#“পেডিয়াট্রিক অনকোলজি সার্জন ডাঃ বিকাশ দুয়া”#“ড. বিকাশ দুয়া ফোর্টিস”#“ড. বিকাশ দুয়া ফোর্টিস হাসপাতাল পেডিয়াট্রিক হেমাটোলজি”#“পেডিয়াট্রিক অনকোলজি ডাঃ বিকাশ দুয়া”#“ড. বিকাশ দুয়া ফোর্টিস দিল্লি”#“ড. বিকাশ দুয়া পেডিয়াট্রিক অনকোলজি বিশেষজ্ঞ ফোর্টিস হাসপাতাল দিল্লি”#“ডা. বিকাশ দুয়া ফোর্টিস হাসপাতাল দিল্লির শিশু ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ”#“ডা. বিকাশ দুয়া সেরা শিশু ক্যান্সার ডাক্তার ফোর্টিস দিল্লি”#“ডা. বিকাশ দুয়া ফোর্টিস হাসপাতাল দিল্লি পেডিয়াট্রিক হেমাটোলজি-অনকোলজি”#“ডাঃ বিকাশ দুয়া ফোর্টিস দিল্লির জন্য যোগাযোগের বিশদ”#“ডাঃ বিকাশ দুয়ার পেডিয়াট্রিক অনকোলজিস্টের জন্য রোগীর পর্যালোচনা”
1 note · View note
Text
youtube
ডিপ ব্রেন স্টিমুলেশন (ডিবিএস) হল একটি নিউরোসার্জিক্যাল পদ্ধতি যা পারকিনসন্স ডিজিজ (পিডি), অপরিহার্য কম্পন, ডাইস্টোনিয়া এবং অন্যান্য স্নায়বিক অবস্থার সাথে সম্পর্কিত আন্দোলনের ব্যাধিগুলির চিকিত্সার জন্য ইমপ্লান্ট করা ইলেক্ট্রোড এবং বৈদ্যুতিক উদ্দীপনা ব্যবহার করে।
0 notes
indianhealthguru · 12 days
Text
ডেন্টাল সার্জিকাল চিকিত্সা দন্তচিকিত্সার অংশ যা দাঁত, মাড়ি এবং মুখ পরিচালনার ওষুধের একটি শাখা। এটি ওরাল মিউকোসা, ডেন্টিশন এবং সমস্ত সম্পর্কিত টিস্যু এবং সিস্টেমকে অন্তর্ভুক্ত করে। বিপরীতভাবে, দাঁতের সার্জারি বিশেষভাবে চোয়ালের হাড় এবং দাঁতের অস্ত্রোপচারের হস্তক্ষেপের সাথে সম্পর্কিত।
0 notes