Tumgik
#দুধে কোন ভিটামিন থাকে
hasirgolpo · 10 months
Text
Tumblr media
0 notes
s21myp · 7 months
Text
Tumblr media
দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে যা খাবেন
পুষ্টি ও চোখের স্বাস্থ্যের সম্পর্ক খুব গভীর। দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখার জন্য দরকার নিয়মিত স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া।
ভিটামিন, খনিজ পদার্থ, নানা ধরনের অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট যুক্ত খাবার খাওয়া জরুরি। এতো রকম উপাদান থাকে শাক-সবজি ও ফলে। তাই সব ধরনের শাক-সবজি মিলিয়েই তৈরি করতে হবে দিনের খাদ্য তালিকা। নানা রঙের খাবার দিনের তালিকায় রাখা বেশ জরুরি। তাতে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন ও ফ্যাটি অ্যাসিড পায় শরীর। এসব অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট চোখের বিভিন্ন ক্রনিক সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করে। বাড়ায় দৃষ্টিশক্তিও। কোন পাঁচটি খাবার সহজেই চোখের স্বাস্থ্যের যত্ন নেয়? রুই, কাতলা, ইলিশ, মাগুড়ের মতো যেসব মাছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডের পরিমাণ বেশি, তা বেশি করে খাবেন। চোখের মণি ভালো থাকে। দৃষ্টিশক্তিও বাড়ে। ড্রাই আইজের সমস্যা কমে।
গাজর যে চোখের যত্ন নেয়, তা সকলেরই জানা। এতে উপস্থিত বিটা-ক্যারোটিন শরীরে ভিটামিন এ জোগান দেয়। নিয়মিত গাজর খেলে চোখে সংক্রমণের আশঙ্কা কমে।
ডিম খাওয়া চোখের স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি। ডিমের কুসুমে বিভিন্ন ধরনের খনিজ পদার্থ থাকে। সঙ্গে থাকে ভিটামিন এ এবং জিঙ্ক। সব ক’টি উপাদানই চোখের স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
দুধ এবং দইয়েও রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ এবং জিঙ্ক। দুটি উপাদানই চোখের নানা অংশের যত্ন নেয়। তাছাড়াও দুধে এমন কিছু খনিজ পদার্থ থাকে, যা খেলে রাতের দৃষ্টিশক্তি উন্নত হয়।
কমলালেবুও চোখের জন্য ভালো। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ‘সি’। এই ভিটামিন রক্ত চলাচলের ক্ষেত্রে জরুরি। চোখে রক্ত চলাচল ভালো হলে সংক্রমণ হওয়ার আশঙ্কা কমে। তার সঙ্গেই প্রদাহ কমে।
0 notes
shafinit22 · 1 year
Text
 গর্ভবতী মায়ের খাবার তালিকা এবং গর্ভবতী মায়ের খাবার ?
শরীরের বৃদ্ধি, ক্ষয়পূরণ এবং দৈনন্দিন কাজকর্মে ব্যবহৃত শক্তির জোগান দেওয়ার জন্যই আমরা খেয়ে থাকি। সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে হলে সারাজীবনই সুষম (Well balanced) খাবার খাওয়া প্রয়োজন । সুষম খাবার বলতে আমরা ঐ খাবারই বুঝি যাতে শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় আমিষ, চর্বি, শর্করা, খাদ্যপ্রাণ ও খনিজদ্রব্য থাকে । একটু যত্নবান হলেই আমাদের পক্ষে প্রতিদিন সুষম খাবার খাওয়া সম্ভব । আর গর্ভাবস্থায় এই সুষম খাবার খাওয়ার প্রয়োজনীয়তা বলাই বাহুল্য । একটা শিশু তার শরীর গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত উপাদান তার মায়ের কাছ থেকেই পেয়ে থাকে । মা যদি সুষম খাবার খান তবেই শিশুর দেহ সঠিকভাবে গড়ে উঠতে পারে ।
মাছ, মাংস, ডিম ও দুধই আমিষের প্রধান উৎস । প্রতিদিন আধা কেজি দুধ খেলে ভালো হয় । দুধে আমিষ, ক্যালসিয়াম ও কয়েক প্রকার ভিটামিন থাকে । অনেকে হয়তো দুধকে সরাসরি দুধ হিসেবে খেতে পারেন না। এতে কোন অসুবিধার কারণ নেই । দুধ দিয়ে দই, পুডিং, ফাস্টফুড ইত্যাদি তৈরি করে খেলে এর গুণাবলীর তেমন কোন পরিবর্তন হয় না ।
মাছ, মাংস ও ডিমে আমিষ ছাড়াও বিভিন্ন খাদ্যপ্রাণ ও খনিজ দ্রব্য থাকে । দিনে অন্তত দুবার এদের যে কোনটি খাওয়া দরকার । সব ধরনের মাংসেই লৌহ থাকে । তাবে যকৃত, কিডনি ও হৃৎপিণ্ডে প্রচুর লৌহ থাকে । তৈলাক্ত মাছে প্রচুর ভিটামিন ডি থাকে ।
গর্ভাবস্থায় অবশ্যই প্রচুর শাক-সবজী বিশেষভাবে সবুজ শাক, যেমন পুঁই শাক, পালং শাক ইত্যাদি খাওয়া প্রয়োজন । শাক-সবজীতে ভিটামিন ও সি ভিটামিন থাকে । এ ছাড়া শাক খেলে কোষ্ঠবদ্ধতা থেকে প্রচুর মুক্তি পাওয়া যায় । গাজর ও কচুর শাকে প্রচুর ভিটামিন এ থাকে । পেয়ারায় প্রচুর ভিটামিন সি থাকে । লেবু ও কমলালেবুতেও ভিটামিন সি থাকে ।
 গর্ভবতী মায়ের খাবার তালিকা এবং গর্ভবতী মায়ের খাবার ?, গর্ভাবস্থায় সুসম খাবার জরুরী ?, গর্ভবতী মায়ের কি কি খাওয়া উচিত নয় ?, গর্ভবতী মায়ের নিষিদ্ধ খাবার ?, ১ মাসের গর্ভবতী মায়ের খাবার তালিকা ?, ২ ( দ্বিতীয় ) মাসের গর্ভবতী মায়ের খাবার তালিকা ?, ৩ ( তৃতীয়)  মাসের গর্ভবতী মায়ের খাবার তালিকা ?, ৫ (পঞ্চম) মাসের গর্ভবতী মায়ের খাবার তালিকা ?, ৭ (সপ্তম) মাসের গর্ভবতী মায়ের খাবার তালিকা ?, ৯ মাসের গর্ভবতী মায়ের আহার তালিকা ?
0 notes
health555 · 3 years
Text
ভিটামিন বি সমৃদ্ধ প্রাকৃতিক খাবার গুলো কি কি?
ভিটামিন বি জাতীয় খাবার, মানবদেহের অন্যতম একটি প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান। এটি আমাদের শরীরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ রাসায়নিক বিক্রিয়া, দৈহিক বৃদ্ধি ইত্যাদি জরুরী কাজে সাহায্য করে। মানব দেহে প্রয়োজনীয় ১৩ টি ভিটামিনের ৮ টিই হল ভিটামিন বি যেগুলো একত্রে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স নামেও পরিচিত। প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে এটি গ্রহণ না করলে রক্তশূন্যতা, দূর্বলতা, ওজন কমে যাওয়া সহ নানা ধরনের সমস্যা হতে পারে। তাই এর কাজ এবং প্রয়োজন সম্পর্কে সঠিকভাবে জানা অতি জরুরী। এর অভাবে কি কি রোগ হয়, কোন কোন খাবার খেলে প্রয়োজন অনুযায়ী এর চাহিদা মেটানো সম্ভব এ রকম আরো নানা প্রশ্নের সঠিক উত্তর পেতে পুরো অনুচ্ছেদটি পড়ার অনুরোধ রইল। ভিটামিন বি এটি পানিতে দ্রবণীয় এবং বিপাকে (হজমে) সাহায্য করে। ভিটামিন ‘বি’ কে আমরা ৮ টি রূপে পেয়ে থাকি। নিচে একটি ছকের মাধ্যমে এই কমপ্লেক্সের অন্তর্ভুক্ত সব ভিটামিনই তুলে ধরা হল-
ভিটামিন রাসায়নিক নাম ভিটামিন বি১ থায়ামাইন (Thiamine) ভিটামিন বি২ রিবোফ্লাভিন (Riboflavin) ভিটামিন বি৩ নিয়াসিন (Niacin) ভিটামিন বি৫ প্যানটোথেনিক অ্যাসিড (Pantothenic acid) ভিটামিন বি৬ পাইরিডক্সিন (Pyridoxin) ভিটামিন বি৭ বায়োটিন (Biotin) ভিটামিন বি৯ (ফোলেট) ফোলিক এসিড (Folic acid) ভিটামিন বি১২ কোবালামিন (Cobalamin)
ভিটামিন বি সমৃদ্ধ খাবার এর তালিকা এ বিষয়টি জানতে হলে, প্রথমেই আমাদের যে বিষয়টি জানতে হবে তা হল, এই ভিটামিন কোন কোন খাবারে পাওয়া যায়। মোটামোটি অনেক খাবারেই এই ভিটামিনের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। একজন প্রাপ্ত বয়ষ্ক মানুষের প্রতিদিন গড়ে ২.৪ মাইক্রোগ্রাম বি ভিটামিন গ্রহন করতে হয় । যেসব খাবারে কমপক্ষে দৈনন্দিন চাহিদার ২০% ভিটামিন বি পাওয়া যায়, সে খাবারগুলোকে এর আদর্শ উৎস
ধরা হয় (। আমাদের দেশে সহজেই পাওয়া যায় এমন কিছু ভিটামিন বি জাতীয় খাবার এর তালিকা নিচে দেয়া হল।
১. সবুজ শাকসবজি ফ্রেশ এবং সবুজ শাকসবজি আমাদের দেশে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি থাকে, বিশেষ করে ফোলেট (Folate)। বিভিন্ন শাকসবজিতে প্রাপ্ত বি কমপ্লেক্স এর দৈনন্দিন চাহিদার পরিমাণ: -  শাক সবজি (কাঁচা): ৪১%  শাক সবজি (রান্না করা): ৩১%  লেটুস পাতা (কাঁচা): ২৯%  শালগম (রান্না করা): ২৫%  পাতাকপি (কাঁচা): ২০% কাঁচা শাকস��জির তুলনায় রান্না করা শাকসবজিতে এর পরিমাণ কম পাওয়া যায়। তাই শুধু সিদ্ধ করে শাকসবজি খাওয়া শরীরের জন্য বেশি উপকারী। ২. মাছ, মাংসের কলিজা মাছ, মুরগি, গরু, ছাগল ইত্যাদি প্রাণীর কলিজাতে প্রচুর ‘বি’ ভিটামিন থাকে। উদাহরণস্বরূপ ১০০ গ্রাম গরুর কলিজাতে দৈনন্দিন চাহিদার বি ভিটামিন থাকে –  থায়ামাইন (Thiamine/B 1 ): ১২%  রিবোফ্লাভিন (Riboflavin/B 2 ): ২০১%  নিয়াসিন (Niacin/B 3 ): ৮৭%  প্যানটোথেনিক অ্যাসিড (Pantothenic acid/B 5 ): ৬৯%  পাইরিডক্সিন (Pyridoxin/B 6 ): ৫১%  বায়োটিন (Biotin/B 7 ): ১৩৮%  ফোলেট (Folate/B 9 ): ৬৫%  কোবালামিন (Cobalamin/B 12 ): ১৩৮৬% ৩. ডিম একটি বড় আকারের (৫০ গ্রাম) রান্না করা ডিমের মধ্যে দৈনন্দিন চাহিদার ভিটামিন রয়েছে –  রিবোফ্লাভিন (Riboflavin/B 2 ): ১৫%  প্যানটোথেনিক অ্যাসিড (Pantothenic acid/B 5 ): ৭%
 বায়োটিন (Biotin/B 7 ): ৩৩%  ফোলেট (Folate/B 9 ): ৫%  কোবালামিন (Cobalamin/B 12 ): ৯% মনে রাখবেন, কাঁচা ডিমের সাদা অংশতে অ্যাভিডিন (Avidin) নামক এক প্রকার প্রোটিন থাকে। যা ভিটামিন বি এর সাথে সংযুক্ত হয়ে এর শোষণের হার কমিয়ে দেয়। তাই ডিম রান্না করে খেলে অ্যাভিডিন (Avidin) নিষ্ক্রিয় হয়ে যায় এবং বেশি পরিমাণে ভিটামিন বি পাওয়া যায়। ৪. দুধ ভিটামিন বি জাতীয় খাবার এর অন্যতম প্রধান উৎস হল দুধ। ২৪০ মিলি সমপরিমাণ এক কাপ দুধে সবচেয়ে বেশি পরিমাণে থাকে রিবোফ্লাভিন (বি২) । এছাড়াও রয়েছে দৈনন্দিন চাহিদার-  থায়ামাইন (Thiamine/B 1 ): ৭%  রিবোফ্লাভিন (Riboflavin/B 2 ): ২৬%  প্যানটোথেনিক অ্যাসিড (Pantothenic acid/B 5 ): ৯%  কোবালামিন (Cobalamin/B 12 ): ১৮% উদাহরণস্বরূপ, ইউরোপের ৩৬০০০ এরও বেশি প্রাপ্তবয়স্কদের উপর একটি পর্যবেক্ষণ গবেষণায় দেখা যায়, দুগ্ধজাত খাবার মানুষের খাদ্যতালিকায় দৈনন্দিন চাহিদার ২২-২৫% রিবোফ্লাভিন বা বি২ সরবরাহ করে। ৫. মাংস ভিটামিন বি জাতীয় খাবার এর গরুর মাংস  অনেক অবদান রাখে। ১০০ গ্রাম গরুর মাংসে দৈনন্দিন চাহিদার যে পরিমাণে বি কমপ্লেক্স থাকে –  থায়ামাইন (Thiamine/B 1 ): ৫%  রিবোফ্লাভিন (Riboflavin/B 2 ): ৮%  নিয়াসিন (Niacin/B 3 ): ৩৯%  প্যানটোথেনিক অ্যাসিড (Pantothenic acid/B 5 ): ৬%  পাইরিডক্সিন (Pyridoxin/B 6 ): ৩১%  কোবালামিন (Cobalamin/B 12 ): ২৯% ৬. মুরগির মাংস মুরগির মাংসে সবচেয়ে বেশি পরিমাণ বি৩ (নিয়াসিন) এবং বি৬ থাকে। এছাড়াও থাকে (দৈনন্দিন চাহিদার)-  রিবোফ্লাভিন (Riboflavin/B 2 ): ৭%  নিয়াসিন (Niacin/B 3 ): ৬৯%
 প্যানটোথেনিক অ্যাসিড (Pantothenic acid/B 5 ): ১০%  পাইরিডক্সিন (Pyridoxin/B 6 ): ৩০%  কোবালামিন (Cobalamin/B 12 ): ৬% ৭. দই দই দিয়ে তৈরী পানীয় (লাচ্ছি) তে বি২ এবং বি১২ থাকে। এছাড়াও থাকে-  রিবোফ্লাভিন (Riboflavin/B 2 ): ১৮%  কোবালামিন (Cobalamin/B 12 ): ২৬% দই এর স্বাদ বৃদ্ধি, বা ফ্রিজে রাখার আগে প্রতি কাপ পাত্রে ২-৩ চামচ করে চিনি মেশানো হয়। তাই খেয়াল রাখতে হবে বেশি বেশি ভিটামিন বি পাওয়ার আশায় যেন আবার ব্লাড সুগার লেভেল বেড়ে না যায়। ৮. সূর্যমূখী বীজ ভিটামিন বি জাতীয় খাবারগুলোর মধ্যে অন্যতম হল সূর্যমূখী বীজ। এদের বীজ দিয়ে তৈরী মাখন বি ভিটামিন এর একটি দুর্দান্ত উৎস। সূর্যমূখী বীজে আছে-  নিয়াসিন (Niacin/B 3 ): ১০%  প্যানটোথেনিক অ্যাসিড (Pantothenic acid/B 5 ): ১১%  পাইরিডক্সিন (Pyridoxin/B 6 ): ২০%  ফোলেট (Folate/B 9 ): ১৭% ৯. কলা ভিটামিন বি জাতীয় খাবারগুলোর মধ্যে কলা অতি পরিচিত একটি ফল এবং ভিটামিন এর খুব ভালো উৎস। সহজেই পাওয়া যায় এবং দামেও সস্তা। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে বি৫ ও বি৬। এ ছাড়াও এতে আছে প্রচুর পানি, ভিটামিন সি, পটাসিয়াম এবং ফাইবার। ১০. ছোলা আমাদের দেহের জন্য একটি পুষ্টিকর খাবার হল ছোলা। এতে রয়েছে ভিটামিন বি১, বি২, বি৫, বি৬ এবং বি৯। এছাড়াও রয়েছে প্রচুর পরিমানে প্রোটিন । ছোলার তৈরি খাবার এবং বিভিন্ন খাবারের সাথে এটি মিশিয়ে খেতে খুবই সুস্বাদু। ১১. কাজু বাদাম কাজু বাদামে প্রচুর পরিমাণে বি১, বি৩ এবং বি৬ থাকে।
প্রতিদিন কি পরিমাণ বি ভিটামিন দরকার? ৮ টি আলাদা আলাদা ভিটামিন বি কে একত্রে বি কমপ্লেক্স বলে। শরীরকে সুস্থ ও রোগমুক্ত রাখতে প্রতিদিন নারী-পুরুষ উভয়েরই নির্দিষ্ট পরিমাণ বি কমপ্লেক্স গ্রহণ করা উচিত। মহিলাদের জন্য বি কমপ্লেক্স এর দৈনন্দিন চাহিদা - ভিটামিন বি১ ১.১ মিগ্রা ভিটামিন বি১ ১.১ মিগ্রা ভিটামিন বি২ ১.১ মিগ্রা ভিটামিন বি৩ ১৪ মিগ্রা ভিটামিন বি৫ ৫ মিগ্রা ভিটামিন বি৬ ১.৩ মিগ্রা ভিটামিন বি৭/ বায়োটিন ৩০ মাইক্রোগ্রাম ভিটামিন বি৯/ফোলিক এসিড। ৪০০ মাইক্রোগ্রাম ভিটামিন বি১২ ২.৪ মাইক্রোগ্রাম পুরুষদের জন্য বি কমপ্লেক্স এর দৈনন্দিন চাহিদা - ভিটামিন বি১ ১.২ মিগ্রা ভিটামিন বি২ ১.৩ মিগ্রা ভিটামিন বি৩ ১৬ মিগ্রা ভিটামিন বি৫ ৫ মিগ্রা ভিটামিন বি৬ ১.৩ মিগ্রা ভিটামিন বি৭/ বায়োটিন ৩০ মাইক্রোগ্রাম ভিটামিন বি৯/ফোলিক এসিড ৪০০ মাইক্রোগ্রাম ভিটামিন বি১২ ২.৪ মাইক্রোগ্রাম
0 notes
paathok · 5 years
Photo
Tumblr media
New Post has been published on https://paathok.news/73682
গোলাপি ঠোঁট নজরকাড়া
.
নিজের ঠোঁট লাল-গোলাপি হলে কার না ভালো লাগে ! চেহারায় গোলাপি ঠোঁট-টাই কিন্তু সবার প্রথমে নজর কাড়ে। মন্টানা ফ্লোরিডার ৪টা লাইন মনে পড়ে গেল,
“Your lips
Were the first thing I noticed
Gently parted
Breathing in and out”
ঠোঁট হচ্ছে মুখের সবচেয়ে স্পর্শকাতর জায়গা। একটু অসতর্কতার কারণে হতে পারে বেশ বড় ধরণের সমস্যা। তাই কোন ধরণের হেলাফেলা না করে নিজের সমস্যা বুঝে নিতে হবে সঠিক যত্ন।
ঠোঁটের কিছু সাধারণ সমস্যার কথা তুলে ধরা হল
ঠোঁটের কোণায় কেটে যাওয়া – কখনও অসাবধানতাবশত অথবা রুক্ষতার কারণে ঠোঁটের কোণায় কেটে যেতে পারে। হতে পারে জ্বালাপোড়াসহ রক্ত পড়ার মতো সমস্যা। এক্ষেত্রে ঠোঁটে বাম বা জেল লাগাতে হবে, ভ্যাজলিন ( নিজের ত্বক অনুযায়ী প্যাপায়া,অরেঞ্জ,স্ট্র-বেরি,লিচি,কিউকাম্বার) ফ্লেভার পছন্দ করতে হবে। বেশি অসুবিধা বোধ করলে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ ব্যবহার করতে হবে। ঠোঁট চুলকানো এবং এলাজি হওয়া – এই সমস্যাটি হয় কোন লিপস্টিক, টুথপেস্ট, খাবার, কোলা অথবা রেগুলার কোন ওষুধ ব্যবহারের ফলে, যা আপনার ত্বকের জন্য সঠিক নয়। এ ধরণের জিনিস ব্যবহারের ফলে ঠোঁটে চুলকানোসহ র‍্যাশ ওঠার মতো সমস্যা হতে পারে। ডারমাটোলজিস্ট এর পরামর্শ নিয়ে হাইড্রোকরটিজন ক্রিম ব্যবহারে র‍্যাশ আর ইরিটেশন দূর হতে পারে। ঠোঁটের চারপাশে কুঁচকে যাওয়া – সূর্যের বেগুনি রশ্মি,উত্তপ্ততা, বয়স, ধূমপানজনিত কারণে ঠোঁটের চারপাশে কুঁচকে যেতে পারে এবং দাগের সৃষ্টি হতে পারে। মুখের অন্যান্য স্থানের কুঁচকে যাওয়া অংশ যেভাবে ট্রিট করছেন, ঠিক একইভাবে এই অংশটিকেও গুরুত্ব দিতে হবে।বাজারে ভালো এবং উন্নতমানের অ্যান্টি-এইজিং ক্রিম পাওয়া যায়, ত্বক অনুযায়ী এটা ব্যবহার করতে হবে। তাছাড়াও ভিটামিন সি বেশি করে খেতে হবে তার সাথে ঘরোয়া কিছু প্রক্রিয়াও গ্রহণ করতে হবে। অতিরিক্ত পাতলা ঠোঁট – যদি কারো ঠোঁট বেশি পরিমাণে পাতলা এবং চিকন হয় তাহলে ঠোঁটের সুন্দর, চাহিদা মতো শেইপ আনতে অস্থায়ী চিকিৎসা করা সম্ভব। যেমন কোলাজেন ইঞ্জেকশন প্রতি ৬ মাস পর পর একটি করে দিলে ঠোঁটের পছন্দ মতো শেইপ পাওয়া যায়। কিছু পদ্ধতি যা অবলম্বনে ঠোঁট হবে সুন্দর এবং আকর্ষণীয়
যেখানেই যাবেন সাথে সবসময় পানি রাখবেন – পরিমাণ মতো পানি পান করা একজন মানুষের সজীব এবং সুস্থ থাকার প্রথম শর্ত।অপর্যাপ্ত পানি দেহের বিভিন্ন রোগ সৃষ্টির মুল কারণ। কম পানি পান করার ফলে ঠোঁটে শুষ্কতা,রুক্ষতা তৈরি হয়।যা অসুন্দর এবং নিষ্প্রাণ ঠোঁট এর প্রধান কারণ।তাই প্রচুর পানি পান করতে হবে এবং সাথে সবসময় পানি রাখতে হবে। জিহ্বা দিয়ে বারবার ঠোঁট ভেজানো যাবে না – অনেকেরই জিহ্বা দিয়ে ঠোঁট বারবার ভিজানোর অথবা ঠোঁট কামড়ানোর অভ্যাস থাকে। যা খুবই খারাপ একটি অভ্যাস। এতে ঠোঁটের আদ্রতা নষ্ট হয় এবং ঠোঁট শুষ্ক হয়। এটি না করে ঠোঁটে নিয়মিত লিপজেল দেয়া যেতে পারে। নিজের ত্বক বুঝে নেয়া – যদি আপনার ঠোঁট হয় স্পর্শকাতর তাহলে ক্যাম্ফর বেসড লিপ বাম ব্যবহার করতে হবে। ভিটামিন ই সমৃদ্ধ জবজবে তেল, নারিকেল তেল, বাদাম তেল, শিয়া বাটার সমৃদ্ধ লিপজেল অথবা বাম ব্যবহার করতে হবে।অন্য কারো দেখাদেখি কিছু না লাগানোই ভাল, সবার ত্বক কিন্তু এক না ! বেশিক্ষন এসি তে না থাকা – দিনে ও রাতের বেশিরভাগ সময় যদি এসি তে কাটানো হয় অথবা যদি আবহাওয়া অতিরিক্ত ঠান্ডা হয় তা ঠোঁটের পাতলা ত্বকের জন্য বেশ ঝুঁকিপূর্ণ। তাই, যদি সারাক্ষন এসি তে থাকা টা বাধ্যতামুলক হয় তাহলে বারবার জেল দিয়ে ঠোঁট ভিজিয়ে নিতে হবে। শীত বেশি হলে ত্বকের সাথে সামঞ্জস্য করে হিউমিডিফায়ার ব্যবহার করতে পারেন। এতে ত্বকও আদ্র থাকবে সাথে রুক্ষতাও তৈরি হবেনা। নিস্ক্রিয় চামড়া তুলে ফেলা – ঠোঁটের নির্জীব ভাব দূর করতে এর নিস্ক্রিয় বা মরা চামড়া তুলে ফেলাটা খুব জরুরী।ত্বকের স্পর্শকাতরতা অনুযায়ী সপ্তাহে ১দিন থেকে ২-৩দিন এটি করা যেতে পারে। বাজারে একধরণের ফ্রুট এসিড বিশিষ্ট জেল পাওয়া যায় যা এই মরা চামড়া তুলে ফেলতে সাহায্য করবে এবং ঠোঁট করবে আরও প্রাণবন্ত।এগুলো কে বলে লিপ এক্সফলিয়েটরস। এলারজির অসুবিধা হলে ফ্লেভার চেঞ্জ অথবা আপনার ডারমাটোলজিস্ট এর পরামর্শ নিন। সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন – রোদ থেকে বাঁচতে ঠোঁটে সানস্ক্রিন লাগান, যেমন নিউট্রজিনা লিপ ময়েশ্চরাইজার এসপিএফ ১৫ ব্যবহার করে দেখতে পারেন। ঠোঁটের কাল দাগ, রুক্ষতা, কুঁচকে যাওয়ার অন্যতম কারণ হচ্ছে সূর্যের উত্তাপ। সবসময় ম্যাট লিপস্টিক ব্যবহার করবেন না – ম্যাট লিপস্টিক ঠোঁটকে অতিরিক্ত শুষ্ক করে দেয়। দীর্ঘক্ষণের জন্য ম্যাট লিপস্টিক ব্যবহার করা মোটেও উচিত নয়। কিছু লিপস্টিক আছে যেগুলো দেখতে ম্যাট এর মতো দেখায় কিন্তু এগুলোতে ভিটামিন ই রয়েছে, এগুলো ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে প্রথমে ঠোঁটে ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে নিতে হবে।
ঠোঁট বিষয়ে কিছু সাধারণ টিপস
ঠোঁট লিপস্টিক লাগানোর পরে এবং ব্রাশ করার সময় নিয়মিত পরিষ্কার করুন। বাইরে যাওয়ার আগে এমনকি রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগেও আপনার ত্বক অনুযায়ী লিপজেল লাগিয়ে নিন। গোলাপজল অথবা গোলাপের পাপড়ি কাঁচা দুধে ভিজিয়ে ঠোঁটে সপ্তাহে ২-৩বার লাগাতে পারেন। এটি ঠোঁটের কালো দাগ দূর করবে, ঠোঁট উজ্জ্বল করবে, পরিষ্কার ও নরম করবে। লিপস্টিক গ্লিসারিন অথবা নারিকেল তেল তুলোতে লাগিয়ে আলতো করে পরিষ্কার করবেন। চাইলে অন্য তেল যেমন বাদাম তেল, অলিভ অয়েলও ব্যবহার করতে পারেন। উন্নতমানের বিশ্বস্ত ব্র্যান্ডের লিপজেল বা লিপস্টিক-লাইনার-গ্লস ব্যবহার করুন এবং মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়া প্রসাধনী ব্যবহার করবেন না। প্রচুর পানি পান করার পাশাপাশি ভিটামিন সি,ই সমৃদ্ধ ফল এবং খাবার খাবেন। মাঝে মাঝে হালকা গরম পানির ভাপ নরম তোয়ালে ব্যবহার করে ঠোটে দেবেন, বরফ ব্যবহার করাও ঠোঁটের জন্য ভালো। ধূমপান ত্যাগ করতে চেষ্টা করুন। ঠোঁটে ঘনঘন সার্জারি করা থেকে বিরত থাকুন। না জেনে বুঝে কোন প্রসাধনী বা ওষুধ ব্যবহার করবেন না। বাহিরে মুখ ধোয়ার ব্যবস্থা না থাকলে ভেজা টিস্যু দিয়ে ঠোঁট মুছে পরিষ্কার করে নিন। সবচেয়ে জরুরী ব্যাপার হচ্ছে কারো ব্যবহার করা লিপস্টিক-লাইনার-গ্লস ব্যবহার করবেন না, নিজেরটাও করতে দেবেন না। ঠোঁটের সাজের দুটো সিম্পল টিপস
লিপ লাইনার-টি লিপস্টিক বা লিপগ্লস এর চেয়ে একটু বেশি গাঢ় করে দিন। লিপস্টিক লাগানোর পর লাইনার টি দিয়ে ঠোঁট আরেকবার স্পষ্ট করে এঁকে নিন। লিপস্টিকের রঙ ভাল দেখাতে, প্রথমে ঠোঁটে সানস্ক্রিন লাগানোর পর অল���প একটু পাউডার লাগিয়ে নিতে পারেন। এতে রঙ আরও বেশি ফুটে উঠবে। আর অবশ্যই ঠোঁটের শেইপ অনুযায়ী ঠোঁট আঁকবেন,যদি ঠোঁট চিকন হয় তাহলে একটু মোটা করে আর মোটা হলে একটু চিকন করে আঁকলে আরও বেশি সুন্দর দেখাবে। লিপস্টিক লাগানোর পর ঠোঁটের ঠিক মাঝে ছোট্ট এক ড্রপ ফাউন্ডেশন তর্জনী দিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন তারপর ঠোঁটে পছন্দের রঙের গ্লস দিয়ে নিন।এটি ঠোঁট কে আকর্ষণীয় দেখাতে সাহায্য করবে। সবশেষে আজকের লেখাটি শেষ করছি ঠোঁটের প্রসাধনীর মধ্যে আমার প্রিয় কিছু ব্র্যান্ডের নাম দিয়ে
ভিটামিন সমৃদ্ধ লিপস্টিক – আলমেয় (Almay ) ওয়ান কোট লিপ ক্রিম, যা ভিটামিন এ,সি এবং ই সমৃদ্ধ। লং লাস্টিং লিপস্টিক – লরিয়েল (L’Oréal ) ইন্ডলেস লিপকালার এবং ম্যাক্স ফ্যাক্টর লিপ ফিনিটি ফ্লেভার – অরিজিনস লিকুইড লিপ কালার। এটি মিন্ট ফ্লেভারযুক্ত সাথে আছে হাইড্রেটিং এলোয়,ভিটামিন ই এবং রাইস-ব্র্যান অয়েল ময়েশ্চারাইজিং – মেবেলিন ময়েশ্চার হুইপ লিপস্টিক লিপগ্লস- এভন হার্টস অফ ইউ লিপ গ্লস প্রিয় লিপস্টিক – স্ম্যাশবক্স লিপ লাইনার – এল এ গার্ল ন্যাচারাল লিপটিন্ট – রেভলন লিপ
0 notes
msbangla · 4 years
Link
বেশি করে শাকসবজি ও ফলমুল খেলে মন মেজাজ প্রফুল্ল ও ফুরফুরে থাকে। শুধু তা-ই নয়, দৈনন্দিন কাজের উদ্যম বাড়ে। মনে সুখ থাকে। এমনটাই জানা গেছে নিউজিল্যান্ডের ওটাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায়।
আনারস ফলের গুনাগুন এবং অপকারিতা (Quality and disadvantages of pineapple fruit)
ওটাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের মানব পুষ্টি বিভাগের অধ্যাপক ড, ক্যারোলিন হোরওয়াথ মানুষের মন মেজাজ ভালো থাকার সাথে খাবারের সম্পর্ক নিয়ে এ গবেষণা চালান। এ গবেষণায় যুক্ত ছিলেন মনোবিঙান বিভাগের গবেষক ড, তামলিন কোনার ও বোন্নি হোয়াইট। ব্রিটিশ জার্নাল অব হেলথ সাইকোলজিতে সম্প্রতি তাদের এ গবেষণা ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। ২৮১ জন তরুণের উপর এ গবেষণা চালানো হয় যাদের গড় বয়স ২০। অনলাইনের মাধ্যমে টানা ২১ দিন গবেষণাকার্যক্রম চালানো হয়েছে। গবেষণায় প্রতি অংশগ্রহণকারীকে বয়স, লিঙ, অজন, উচ্চতা ও বংশ সংক্রান্ত সব তথ্য দিতে হয়েছে। গবেষণায় অংশগ্রহণকারী তরুণদের টানা ২১ দিন ধরে প্রতি সন্ধ্যায় নিজেদের মন মেজাজ সম্পর্কে তথ্য জানাতে হতো। তাদের মন মেজাজ কেমন ছিল তা জানানোর পাশাপাশি প্রতিদিনের খাদ্য জালিকায় ফলমুল ছিল কি না তা জানাতে হতো। ফলমুলের পাশাপাশি কী পরিমাণ শাকসবজি খেয়েছে তাও জানাতে হতো। এছাড়া অস্বাস্থ্যকর হিসেবে পরিচিত কেক, বিস্কুট, আলুর চিপস প্রভৃতি কি পরিমাণে খেয়েছে তাও জানাতে হতো। এসব হিসাবের ভিত্তিতে ড, কোনার বলেন, তরুণরা যে দিন বেশি করে ফলমুল ও শাকসবজি খেয়েছে, সেই দিন তারা খোশ মেজাজে ছিল। এ ছাড়া তারা কাজকর্মে বেশি উৎসাহ ও শক্তি পেয়েছে বলে দেখা গেছে। সুত্রঃ ইন্টারনেট। অবশ্যই ফরমালিন মুক্ত ফল কিনুন। ফরমালিন নেই তা নিশ্চিত হওয়ার জন্য যেই ফলের উপর মাছি ঘুরতে দেখবেন, সেই ফল কিনুন। ফল কিনে ঘন্টাখানেক পানিতে ভিজিয়ে রাখলেও ফরমালিন কমে যায়।
আনারসঃ ১০০ গ্রাম আনারসে পাওয়া যায় ৪৮ ক্যালরি। এতে কার্বোহাইড্রেট আছে ১২.৬৩ গ্রাম, ফ্যাট ০.১২ গ্রাম, প্রোটিন ০.৫৪ গ্রাম। আনারসে ভিটামিন এর মধ্যে আছে বি, সি এবং মিনারেল এর মধ্যে আছে ক্যালসিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, ফসফরাস, পটাশিয়াম ও জিঙ্ক। অপুষ্টিজনিত কারণে কেউ রোগা থাকলে, আনারস যে কয়টা দিন পাওয়া যায় রোজ খান। এটি ভরাট স্বাস্থ্যগঠনে ভূমিকা রাখে। বাইরে গরম থেকে ঘুরে এসে-ঠান্ডা পানি খেলে বা ফ্যান এর বাতাসের শরীরেই ঘাম শুকিয়ে ফেললে একধরণের কাশি হয় যাতে প্রচন্ড পিপাসা লাগে। রোজ আনারসে রস চিনি মিশিয়ে খেলে এই কাশি সেরে যায়। পেট ফাপলে আনারসের কয়েক টুকরো, লবন ও গোলমরিচ মাখিয়ে খান। আনারসে আছে “ব্রোমিলেইন” নামক এনজাইম যা প্রোটিন ভেঙ্গে পরিপাকে সহয়তা করে। গবেষনায় দেখা গেছে নিয়মিত আনারস খেলে বাত হওয়ার সম্ভাবনা কম। উত্তর বঙ্গ জুড়ে আনারসের চাষ । বর্ষার সুস্বাদু ফল বলতেই আনারস। কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা আনরস খুব উপকারী ফল। আবার অনেকের জন্য খাওয়া খুবই হানিকারক। তাই চলুন জেনে নি, আনারসের উপকারিতা ও অপকারিতা।
আনারসের উপকারিতাঃ
              ওজন কমায় আনারস
শুনতে বেশ অবাক লাগলেও আনারস আমাদের ওজন কমানোয় বেশ সাহায্য করে। কারন আনারসে প্রচুর ফাইবার রয়েছে এবং অনেক কম ফ্যাট। সকালের যে সময়ে ফলমূল খাওয়া হয় সে সময় আনারস এবং সালাদে আনারস ব্যবহার অথবা আনারসের জুস অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর। তাই ওজন কমাতে চাইলে আনারস খান।
              হাড়ের সুস্থতায় আনারস
 আনারসে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম ও ম্যাংগানিজ। ক্যালসিয়াম হাড়ের গঠনে বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং ম্যাংগানিজ হাড়কে করে তোলে মজবুত। প্রতিদিনের খাবার তালিকায় পরিমিত পরিমান আনারস রাখলে হাড়ের সমস্যাজনিত যে কোনো রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব। 
দাঁত ও মাড়ির সুরক্ষায় আনারস
আনারসের ক্যালসিয়াম দাঁতের সুরক্ষায় কাজ করে। মাড়ির যে কোনো সমস্যা সমাধান করতে বেশ কার্যকর ভূমিকা পালন করে। প্রতিদিন আনারস খেলে দাঁতে জীবাণুর আক্রমণ কম হয় এবং দাঁত ঠিক থাকে। 
          চোখের স্বাস্থ্য রক্ষায় আনারস 
বিভিন্ন গবেষণায় দেখা যায় যে আনারস ম্যাক্যুলার ডিগ্রেডেশন হওয়া থেকে আমাদের রক্ষা করে। এই রোগটি আমাদের চোখের রেটিনা নষ্ট করে দেয় এবং আমরা ধীরে ধীরে অন্ধ হয়ে যাই। আনারসে রয়েছে বেটা ক্যারোটিন। প্রতিদিন আনারস খেলে এই রোগ হওয়ার সম্ভাবনা ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমে যায়। এতে সুস্থ থাকে আমাদের চোখ।
হজমশক্তি বৃদ্ধি করে আনারস
আনারস আমাদের হজমশক্তি বৃদ্ধি করতে বেশ কার্যকরী। আনারসে রয়েছে ব্রোমেলিন যা আমাদের হজমশক্তিকে উন্নত করতে সাহায্য করে। বদহজম বা হজম জনিত যে কোনো সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে প্রতিদিন আনারস খাওয়া অত্যন্ত জরুরী। 
 সর্দি কাশি দূরে রাখেঃ
এর ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, যা সর্দি কাশি প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে। ওজন কমায়ঃ এতে আছে প্রচুর পরিমানে পানি। যেসব খাবারে পানি আছে, সেই সব খাবার পেট ভরতে সাহায্য করে এবং ক্ষুধা কমায়। তাই এই খাবার ওজন কমাতেও সাহায্য করে। 
   মাড়ির সুস্থতার জন্যঃ
এর উচ্চ মাত্রার ভিটামিন সি, মাড়ির বিভিন্ন রোগকে দূরে রাখে যেমন - গিঙ্গিভাইটিস, পেরিডন্টাল ডিজিস,। পেরিডন্টাল ডিজিস মাড়ির টিস্যু এবং চোয়ালের হাড়ের ক্ষয়সাধন করে। এর সাথে হৃদরোগের সম্পর্ক পাওয়া গেছে।
                আনারসের অপকারিতাঃ 
১। অ্যালার্জীর আক্রমনঃ আনারস খাওয়ার ফলে অনেক নারী ও পুরুষের দেহে অ্যালার্জী দেখা দিতে পারে। আনারস খাওয়ার ফলে অ্যালার্জীর উপসর্গ হল ঠোঁট ফুলে যাওয়া ও গলায় সুরসুরি বোধ হওয়া।তাই আনারস খাওয়ার আগে তা কেটে লবন পানি দিয়ে ধুয়ে নেয়া উচিত। এভাবে ধুয়ে নিয়ে খেলে কোন সমস্যা হওয়ার সম্ভবনা থাকেনা।
 ২। রক্তে চিনির পরিমাণ বৃদ্ধি পায়ঃ আনারসে আছে অনেক বেশি পরিমানে প্রাকৃতিক চিনি। আনারসের ২ টি চিনি উপাদান সুক্রোজ এবং ফ্রুক্টোজ যা ডায়বেটিস রোগীদের জন্য ক্ষতিকর। কিন্তু দেহের ক্ষতি, এটি খাওয়ার উপর নির্ভর করে। এবং আনারসের মধ্যে অতিরিক্ত চিনি আমাদের দেহে রক্তের চিনির পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়।
 ৩। কাঁচা আনারস মুখ ও গলার জন্য ক্ষতিকরঃ কাঁচা আনারসে আছে অনেক বেশি পরিমানে এসিডিটি যা আমদের মুখের ভিতর ও গলায় শ্লেষ্মা তৈরি করে। এবং ফলটি খাওয়ার পর মাঝে মাঝে অনেকের পেটে ব্যথাও হতে পারে। ৪। দাঁতের জন্য ক্ষতিকরঃ আনারস আমাদের দাঁতের জন্য উপকার করলেও আবার অনেক ক্ষেত্রে ক্ষতিকর। যাদের দাতে কেভিটিস ও জিংজাইভেটিভস এর সমস্যা আছে তাদের আনারস না খাওয়াই ভালো।
  দুধ-আনারস একসঙ্গে খেলে কী হয় জানেন
দুধ-আনারস একসঙ্গে খেলে কী হয় জানেন:
সাধারণ মানুষের মধ্যে একটা ধারণা রয়���ছে যে আনারস এবং দুধ একসঙ্গে দুধ একসঙ্গে খাওয়া উচিত নয়। খেলে তা নাকি বিষ হয়ে যায় । বিশেষ করে মায়েরা তাদের সন্তানকে কখনই দুধ এবং আনারস খেতে দেন না। এমনকি লেবুও দুধ একসঙ্গে দেওয়া হয় না। এসব ধারণার কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায়, অনেক বাড়িতে ও হোটেলে বিভিন্ন ফল দিয়ে যেসব ডেজার্ট তৈরি হয় তাতে মওসুমি ফল হিসেবে আনারস থাকে। একই সঙ্গে রাখা হয় দুধে তৈরি নানা উপাদেয় খাবার। এমনকি বহির্বিশ্বে অত্যন্ত জনপ্রিয় খাবার কটেজ চিজেও আনারস এবং দুধ একসাথে থাকে। এছাড়াও বড় বড় গ্রোফারি ষ্টোরে প্রাপ্ত বিভিন্ন ইয়োগাটে (দই) দুধ এবং আনারস একসাথেই থাকে। মানবদেহ আলাদাভাবে দুধকে ভেঙ্গে যেমন শরীরের প্রয়োজনীয় উপাদানে রূপান্তর করতে পারে, ঠিক একই ভাবে আনারসকে ভেঙ্গে শরীরের শোষনীয় উপাদানে পরিণত করতে পারে। তাই এই দুটো জিনিসকে একসাথে খেলে তা বিষে রূপান্তরিত হবার কোন সম্ভাবনা নেই। দুগ্ধজাত খাবার এবং আনারস একসঙ্গে আহারে যেমন অসুবিধা হয় না তেমনি দুধ ও আনারস একসঙ্গে খেলেও সমস্যা হয় না। প্রকৃতপক্ষে এটি এক ধরনের কুসংস্কার। এর কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই- সংগৃহীত সমায় নিউজ
তবে শেষ কথা না বললেই নয়। যে কোনো মৌসুমী ফল অল্প হলেও খাওয়া উচিত।
0 notes
dailynobobarta · 5 years
Text
টনসিলের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায়
New Post has been published on https://is.gd/25RIwr
টনসিলের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায়
শীত মানেই সর্দি, কাশি আর টনসিলের বাড়াবাড়ি। তবে টনসিলের সমস্যায় ভুগতে হয় শিশুদের বেশি। বড়রাও আক্রান্ত হয়ে থাকে। খুবই যন্ত্রণাদায়ক এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে অনেকেই ওষুধ সেবন করে থাকেন। তবে জানেন কি, ওষুধ ছাড়াও এই যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। টনসিল আসলে কি? জিভের পেছনে গলার ভেতরের দেয়ালের দুপাশে গোলাকার পিণ্ডের মতো যে জিনিসটি দেখা যায়, সেটিই হলো টনসিল। এটি মাংসপিণ্ডের মতো দেখতে এক ধরনের টিস্যু বা কোষ। টনসিলের এই সমস্যা যেকোনো বয়সেই হতে পারে। এই টনসিলগুলোর কোন একটা প্রদাহ হলে তাকে আমরা টনসিলাইটিস বলে থাকি। মূলত টনসিলের ব্যথা দুই রকম হতে পারে- তীব্র ও দীর্ঘমেয়াদি। কি কারণে টনসিল হয়? টনসিলের ব্যথা হওয়ার কারণ ভাইরাসের সংক্রমণ। সাধারণত যেসব ভাইরাসের কারণে সর্দি-কাশি হয়, সেই একই কারণে টনসিল হয়ে থাকে। টনসিলের লক্ষণগুলো কী কী? জ্বর, খাবার খেতে কষ্ট হওয়া, কণ্ঠস্বর ভারী হওয়া, মুখে দুর্গন্ধ, গলা ব্যথা, মাথা ব্যথা ইত্যাদি টনসিল হওয়ার লক্ষণ। টনসিলের প্রতিকার ঘরোয়া কিছু উপায়ে এই যন্ত্রণাদায়ক টনসিলের সমস্যা সহজেই দূর করা সম্ভব। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক সেই উপায়গুলো সম্পর্কে- > মজাদার চিকেন স্যুপ টনসিল সারাতে বেশ উপকারি ভূমিকা রাখে। চিকেন স্যুপে আন্টি-ইনফ্লামেটরী উপাদান থাকে। যা গলা ব্যথা ও ব্যাকটেরিয়া দূর করতে সাহায্য করে। তাই অবশ্যই টনসিলের ব্যথায় গরম চিকেন স্যুপ পান করুন। > দারুচিনিতে থাকা অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান টনসিলের ব্যাকটেরিয়া দূর করতে সহায়ক। নিয়মিত কুসুম গরম পানিতে দারুচিনি গুঁড়া মিশিয়ে পান করুন। দিন। কিছুদিনের মধ্যেই ভালো ফলাফল পাবেন। > ব্যাকটেরিয়া দূর করতে কমলার রসের জুড়ি নেই। এতে থাকা ভিটামিন সি টনসিলের ব্যথা দূর করতে বেশ স��ায়ক। তাই নিমিষেই গলা ব্যথা কমাতে ��ক গ্লাস কমলার রসের সঙ্গে সিকি গ্লাস পানি মিশিয়ে পান করুন। ব্যথা কমে যাবে। > সাধারণত গলা ব্যথা হলে আমরা লবণ পানি দিয়ে কুলকুচি করে থাকি। এই পদ্ধতি সহজেই টনসিলের ব্যথা এবং ইনফ্লামেশন দূর করে দেয়। লবণ পানি স্যালাইন ব্যাকটেরিয়া দূর করে গলায় আরামও দেয়। > টনসিলের ব্যথা দূর করতে এক গ্লাস দুধের সঙ্গে এক চিমটি হলুদের গুঁড়া ও গোল মরিচের গুঁড়া মিশিয়ে নিন। এবার রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে মিশ্রণটি পান করুন। ব্যথা দূর হয়ে যাবে। > কুসুম গরম পানির সঙ্গে এক টেবিল চামচ মধু ও চার কোয়া রসুনের পেস্ট মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণটি চার দিন পান করুন। অবশ্যই দিনে ৩ থেকে ৪ বার পান করবেন। রসুন টনসিলের জীবাণু, ব্যাকটেরিয়া দূর করতে সাহায্য করে। > ছাগলের দুধ টনসিলের ব্যথা দূর করে যাদুর মতো। কারণ ছাগলের দুধে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-ব্যাকটিক উপাদান রয়েছে। এক কাপ গরম দুধের সঙ্গে এক চিমটি হলুদ মিশিয়ে নিন। তাছাড়া ছাগলের দুধ না পেলে গরুর দুধেও হলুদ মিশিয়ে সামান্য গরম করে খেলে উপকার পাওয়া যায়।
0 notes
sentoornetwork · 5 years
Text
প্রতিদিন নতুন নতুন ব্যাখ্যা বিজেপি নেতা-মন্ত্রীদের। সে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় চলেছে হাসাহাসি
New Post has been published on https://sentoornetwork.com/china-and-pakistan-pushing-poluted-gas/
প্রতিদিন নতুন নতুন ব্যাখ্যা বিজেপি নেতা-মন্ত্রীদের। সে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় চলেছে হাসাহাসি
নিজস্ব সংবাদদাতা: প্রতিদিনই নতুন নতুন ব্যাখ্যা পাওয়া যাচ্ছে বিজেপি নেতা-মন্ত্রীদের কাছ থেকে। সেসব ব্যাখ্যার বিশ্লেষণও নেই কোনও কিতাবে। আজ খবরে প্রকাশ রাজ্য বিজেপি সভাপতি এবং সাংসদ দিলীপ ঘোষ বলেছেন, তিনি বইয়ে পড়েছেন গরুর দুধে সোনা আছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় দেখা গেছে কেউ একজন ‘হাম্বা জুয়েলার্স’ নামে সোনার দোকান খুলেছেন। আবার দেখা গেল, জটায়ু নাকি একটা বই লিখে ফেলেছেন ‘গোবলয়ে গোবর্ধন’। ফেলুদা বলেছেন, সোনার কথাটাও লিখেছেন নাকি? জটায়ু- ছটা এডিশন শেষ হয়ে সাতে বেরুচ্ছে মশায়। ফেলুদা বললেন জটায়ুকে, সাতে শুধরে নেবেন।…. গরুর দুধটা আসে ওর ম্যামারি গ্ল্যান্ড বা দুধগ্রন্থি থেকে। কুঁজের সঙ্গে তার কোনও সম্পর্ক নেই। আর গরুর দুধ সুষম খাদ্য। ওতে ল্যাকটোজ, ফ্যাট, প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন সি থাকে। সোনা থাকার কোন প্রশ্ন‌ই নেই। মধ্যপ্রদেশের বিজেপি সভাপতির নিদান, ডিম খেলে শিশুরা নাকি ভবিষ্যতে নরখাদক হয়ে উঠতে পারে। সর্বশেষ মন্তব্য উত্তরপ্রদেশ বিজেপি নেতার, দিল্লির বাতাসে বিষাক্ত গ্যাস ছড়াচ্ছে পাকিস্তান। রাজধানীর বাতাসে দূষণের মাত্রা যখন লাগামছাড়া তখন সুপ্রিম কোর্ট থেকে শুরু করে পরিবেশবিদদের চিন্তা কীভাবে এই দূষণ থেকে মুক্ত হবে রাজধানী। আপ পরিচালিত দিল্লির রাজ্য সরকার পাশের রাজ্য হরিয়ানা এবং পাঞ্জাবের গাছ পোড়ানোর ধোঁয়া থেকে দূষণ হচ্ছে বললেও, বিজেপি নেতা বিনীত আগরওয়ালের মতো এত সহজ কারণ খুঁজে বের করতে পারেননি এখনও। তাঁর বক্তব্য, যে-বিষাক্ত গ্যাসে ঢেকে গেছে চারিদিক, হতে পারে কোনও পড়শি দেশ তা ছড়িয়ে দিয়েছে। তাঁর মতে সেই কাজটি করেছে চীন এবং পাকিস্তান। নরেন্দ্র মোদি এবং অমিত শাহকে কৃষ্ণ-অর্জুনের সঙ্গে তুলনা করে তিনি বলেন, কৃষ্ণ এবং অর্জুন মিলে সব সামলাচ্ছেন।
0 notes
naturalayurvedaltd · 6 years
Text
সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে রোজ রাতে ১ কাপ ‘জাফরান দুধ’
প্রকৃতির এক অনবদ্য সৃষ্টি হচ্ছে জাফরান। অনেকে যদিও একে মশলা বা রঙ হিসেবে চেনেন, কিন্তু বাস্তবে জাফরান হচ্ছে ফুলের পরাগ রেনু। জাফরানের কোন গুঁড়ো হয় না। ভালো মানের জাফরানে মিষ্টি সুগন্ধ থাকে, দানাগুলো হয় সরু ও লম্বা লম্বা। খাবারের স্বাদ বৃদ্ধিতে জাফরান বহুল ব্যবহৃত হলেও সৌন্দর্য ও স্বাস্থ্যরক্ষাতেও এটি সমান কার্যকরী। প্রতিদিন রাতে এক গ্লাস জাফরান দুধ পান করলে তা সৌন্দর্য বৃদ্ধি করার পাশাপাশি চমৎকার ঘুম আনতেও সহায়তা করে থাকে। নিদ্রাহীনতা ও ঠাণ্ডা-কাশির সময়ে দারুণ সহায়ক হতে পারে এক গ্লাস উষ্ণ জাফরান দুধ।
জাফরানে আছে প্রচুর পরিমাণে ম্যাঙ্গানিজ, ম্যাগনেসিয়াম, কপার, আয়রন, ভিটামিন সি সহ প্রায় ১৫০টি উপাদান যা সহজেই শরীরের উপকারে আসে। এই দারুণ জাফরান দুধের সাথে মেশানো হলে তা হজমশক্তিকে উন্নত করে, ত্বকের রঙ ফর্সা করে, ত্বক উজ্জ্বল ও কোমল করে, চুলকে করে তোলে ঝলমলে, ত্বকে বয়সের ছাপ প্রতিরোধ করে। তবে হ্যাঁ, জাফরান কেবল খেলে বা পান করলেই হবে না, সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে জাফরান পান করার আছে কিছু বিশেষ নিয়ম। এই নিয়ম মেনে পান করলে আপনি পাবেন জাফরানের সবটুকু উপকারিতা।
চলুন, জেনে নিই বিস্তারিতঃ-
যা লাগবেঃ-
গরুর দুধ ১ কাপ (গুঁড়ো দুধ নয়) , জাফরান দানা ১ চিমটি (আসল ইরানি জাফরান) , ১ চামচ কিসমিস বাটা বা আস্ত কিসমিস (না দিলেও হবে) , ১ চা চামচ অরগানিক মধু।
প্রনালিঃ-
চুলায় আগে থেকে ফুটিয়ে রাখা দুধ দিন। বেশি ঘন দুধ নেবেন না। দুধের মাঝে জাফরান দিয়ে দিন। ২ মিনিট ফুটিয়ে চুলো বন্ধ করে দিন। এর মাসে কিসমিস বাটা বা আস্ত কিসমিস দিয়ে দিন। কিসমিস মস্তিষ্ক ও ত্বকের জন্য খুব ভালো। কিসমিস দিয়ে চুলোর ওপরেই দুধে ঢাকনা দিয়ে রাখুন ৫ মিনিট। কুসুম কুসুম গরম হলে কাঁচের বা সিরামকের কাপে ঢেলে নিন। মধু মিশিয়ে চায়ের মত পান করুন।
টিপসঃ-
জাফরান দেখে শুনে ক্রয় করুন। অল্প দাম খুঁজতে গিয়ে ভেজাল কিনবেন না। দুধ ঠাণ্ডা হবার আগেই পান করুন। প্রচুর পানি পান করুন। ডায়াবেটিসের রোগী হলে কিসমিস ও মধু বাদ দিতে পারেন। তবে সেক্ষেত্রে লবণ বা এমন কিছু যোগ করবেন না।
Continue reading সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে রোজ রাতে ১ কাপ ‘জাফরান দুধ’ at Natural Ayurveda LTD – স্বাস্থ্য সেবায় অঙ্গীকারবদ্ধ.
from সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে রোজ রাতে ১ কাপ ‘জাফরান দুধ’
0 notes
Video
youtube
ব্লাড প্রেসার সম্পর্কিত কিছু প্রয়োজনীয় তথ্য, যা আপনার সুস্থ জীবনের জন্য জানা 
একান্ত জরুরীপ্রথমেই জেনে নেওয়া যাক ব্লাড প্রেসার কি ?
এবার চলুন ব্লাড প্রেসারের মাত্রা অর্থাৎ ব্লাড প্রেসারটা বেশী না কম এটা আমরা কিভাবে বুঝব সে সম্পর্কে একটা ধারণা দিইঃ
মাত্রা উপরের প্রেসার (সিস্টোলিক) নীচের প্রেসার (ডায়াস্টোলিক)
১. স্বাভাবিক ১২০ মিলিমিটার মার্কারী বা এর কম ৮০ মিঃমিঃ মার্কারী বা এর কম
২. প্রেসার আসন্ন ১২০-১৩৯ মিঃমিঃ মার্কারী ৮০-৮৯ মিঃমিঃ মার্কারী
৩. গ্রেড ১ প্রেসার ১৪০-১৫৯ মিঃমিঃ মার্কারী ৯০-৯৯ মিঃমিঃ মার্কারী
৪. গ্রেড২ প্রেসার ১৬০ মিঃমিঃ মার্কারী বা এর বেশী ১০০ মিঃমিঃ মার্কারী বা এর বেশী
রক্তচাপ বৃদ্ধি রোগের লক্ষন:- (ক) রক্তচাপ বৃদ্ধি হলে মাথায় যন্ত্রনা হয়।
(খ) অল্পতেই ধৈর্য হারাতে হয়, রাতে ভালো ঘুম হয় না।
(গ) মাঝে মাঝে কানের মধ্যে সোঁ সোঁ আওয়াজ হয়।
(ঘ) রাগ বেড়ে যায়, চিৎকার বা গন্ডগোল সহ্য হয় না।
(ঙ) মাঝে মাঝে ঘাড় ব্যথা করে এবং শরীর অস্থির হয় ও কাঁপতে থাকে।
(চ) বাদিকে শুতে কষ্ট হয়।
(ছ) মাঝে মাঝে রোগী জ্ঞান পর্যন্ত হারাতে পারে
ব্লাড প্রেসার (Blood pressure)ঃ নামে অতিপরিচিত রোগটির নাম ডাক্তারি ভাষায় হাইপারটেনশন বলা হয় । হাইপারটেনশন রোগটি সকলের না থাকলেও সুস্থ্য অসুস্থ প্রতিটি মানুষেরই ব্লাড প্রেসার থাকে, আসলে হৃদপিন্ড রক্তকে ধাক্কা দিয়ে ধমনীতে পাঠালে ধমণীর গায়ে যে প্রেসার বা চাপ সৃষ্টি হয় তাই হলো ব্লাড প্রেসার। এই চাপ এর একটি স্বাভাবিক মাত্রা আছে আর যখন তা স্বাভাবিক মাত্রা ছাড়িয়ে যায় তখনি তাকে বলা হয় হাইপারটেনশন (Hypertension) বা উচ্চ রক্তচাপ।
ব্লাড প্রেসার সম্পর্কিত কিছু প্রয়োজনীয় তথ্য, যা আপনার সুস্থ জীবনের জন্য জানা একান্ত জরুরী
হাইপারটেনশন (যা হাই ব্লাড প্রেসার বা উচ্চ রক্তচাপ নামে অধিক পরিচিত) হলো একটি জটিল দীর্ঘস্থায়ী (ক্রনিক) স্বাস্থ্যগত বিষয়, যার ফলে শরীরের রক্তচাপ বৃদ্ধি পায়। উচ্চ রক্তচাপের নির্দিষ্ট কোন লক্ষণ এবং উপসর্গ নেই, তবে কোন কোন ক্ষেত্রে মাথা ব্যথা, অতিরিক্ত ঘুমের প্রবণতা, দ্বিধাগ্রস্থতা, দ��ষ্টিশক্তির সমস্যা, বমি বমি ভাব এবং বমি হতে পারে। নিয়মিত রক্তচাপ মাপাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। উচ্চ রক্তচাপ বা হাই ব্লাড প্রেসার মুহুর্তেই বয়ে আনতে পারে চরম পরিণতি। করোনারি হার্ট ডিজিজ, হার্টফেল, স্ট্রোক, কিডনি অকেজো ইত্যাদি মারাত্মক সমস্যা দেখা দিতে পারে উচ্চ রক্তচাপের ফলে। উচ্চ রক্তচাপের লক্ষণ
উচ্চ রক্ত চাপের বেলায় কি কি নিষেধ ও করা উচিৎ জেনে নিনঃ যেহেতু উচ্চ রক্ত চাপের প্রাথমিক চিকিৎসা ই হচ্ছে জীবন যাত্রার ধারা ও কিছু খাদ্যের বেলায় বিশেষ সতকতা – তাই অনুগ্রহ করে তা মনে রাখবেন এবং অন্য কে ও উৎসাহিত করবেন। চর্বি জাতীয় খাবার সম্পূর্ণ বর্জন করবেন যেমনঃ ডিমের কুসুম, কলিজা, মাছের ডিম, খাসি বা গরুর চর্বিযুক্ত মাংস, হাস-মুরগীর চামড়া, হাড়ের মজ্জা, ঘি, মাখন, ডালডা,মার্জারিন, গলদা চিংড়ি, নারিকেল ইত্যাদির দ্বারা তৈরী খাবার। চেস্টা করবেন কোলেস্টারল ফ্রি খাবার তবে- শাক, সবজি-বিশেষত খোসা সহ সবজি যেমন ঢেড়স, বরবটি, সিম ইত্যাদি, সব ধরনের ডাল, টক জাতীয় ফল বা খোসা সহ ফল ইত্যাদি। – লবন জাতীয় খাবার থেকে দূরে থাকবেন ( বিশেষ করে কাচা লবন খাবেন না )।
নিম্ন রক্তচাপ আমাদের শরীরের জন্য উচ্চরক্তচাপের মতোই নিম্ন রক্তচাপ অর্থাৎ লো ব্লাড প্রেসার ক্ষতিকারক। লো ব্লাড প্রেসারের আরেক নাম হাইপোটেনশন। অতিরিক্ত পরিশ্রম, দুশ্চিন্তা, ভয় ও স্নায়ুর দুর্বলতা থেকে লো ব্লাড প্রেসার হতে পারে।
অতিরিক্ত পরিশ্রম, দুশ্চিন্তা, ভয় ও স্নায়ুর দুর্বলতা থেকে লো ব্লাড প্রেসার হতে পারে। প্রেসার লো হলে মাথা ঘোরানো, ক্লান্তি, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া, বমি বমি ভাব, বুক ধড়ফড় করা, অবসাদ, দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে আসা ও স্বাভাবিক শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে অসুবিধা দেখা দেয়।
প্রেসার লো হলে বাড়িতেই প্রাথমিক কিছু পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি।আসুন জেনে নাওয়া যাক কতিপয় কিছু উপায়গুলোঃ লবণ পানিঃ লবণে রয়েছে সোডিয়াম যা রক্তচাপ বাড়ায়। তবে পানিতে বেশি লবণ না দেওয়াই ভালো। সবচেয়ে ভালো হয়, এক গ্লাস পানিতে দুই চা চামচ চিনি ও এক-দুই চা চামচ লবণ মিশিয়ে খেলে। তবে যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে চিনি বর্জন করতে হবে।
কফিঃ স্ট্রং কফি, হট চকলেট, কোলাসহ যেকোনো ক্যাফেইন সমৃদ্ধ পানীয় দ্রুত ব্লাড প্রেসার বাড়ায়। হঠাৎ করে লো প্রেসার দেখা দিলে এক কাপ কফি খেতে পারেন। যারা অনেকদিন ধরে এ সমস্যায় ভুগছেন তারা সকালে ভারি নাশতার পর এক কাপ স্ট্রং কফি খেতে পারেন।
কিছমিছঃ হাইপোটেনশনের ওষুধ হিসেবে অতি প্রাচীনকাল থেকেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে কিছমিস। এক-দুই কাপ কিছমিছ সারারাত পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। সকালে খালিপেটে সেগুলো খান। সঙ্গে কিছমিছ ভেজানো পানিও খেয়ে নিন। এছাড়াও পাঁচটি কাঠবাদাম ও ১৫ থেকে ২০টি চীনাবাদাম খেতে পারেন।
পুদিনাঃ ভিটামিন সি, ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম ও প্যান্টোথেনিক উপাদান যা দ্রুত ব্লাড প্রেসার বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে মানসিক অবসাদও দূর করে। পুদিনা পাতা বেঁটে তাতে মধু মিশিয়ে পান করুন।
যষ্টিমধুঃ যষ্টিমধু আদিকাল থেকেই নানা রোগের ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এক কাপ পানিতে এক টেবিল চামচ যষ্টিমধু দিয়ে পান করুন। এছাড়াও দুধে মধু দিয়ে খেলে উপকার পাবেন।
বিটের রসঃ বিটের রস হাই প্রসার ও লো প্রেসার উভয়ের জন্যই সমান উপকারী। এটি রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতে ব্যাপক ভূমিকা পালন করে। হাইপোটেনশনের রোগীরা দিনে দুই কাপ বিটের রস খেতে পারেন। এভাবে এক সপ্তাহ খেলে উপকার পাবেন।
0 notes
banglalog · 6 years
Video
youtube
ব্লাড প্রেসার সম্পর্কিত কিছু প্রয়োজনীয় তথ্য, যা আপনার সুস্থ জীবনের জন্য জানা একান্ত জরুরী
প্রথমেই জেনে নেওয়া যাক ব্লাড প্রেসার কি ?
এবার চলুন ব্লাড প্রেসারের মাত্রা অর্থাৎ ব্লাড প্রেসারটা বেশী না কম এটা আমরা কিভাবে বুঝব সে সম্পর্কে একটা ধারণা দিইঃ
মাত্রা উপরের প্রেসার (সিস্টোলিক) নীচের প্রেসার (ডায়াস্টোলিক)
১. স্বাভাবিক ১২০ মিলিমিটার মার্কারী বা এর কম ৮০ মিঃমিঃ মার্কারী বা এর কম
২. প্রেসার আসন্ন ১২০-১৩৯ মিঃমিঃ মার্কারী ৮০-৮৯ মিঃমিঃ মার্কারী
৩. গ্রেড ১ প্রেসার ১৪০-১৫৯ মিঃমিঃ মার্কারী ৯০-৯৯ মিঃমিঃ মার্কারী
৪. গ্রেড২ প্রেসার ১৬০ মিঃমিঃ মার্কারী বা এর বেশী ১০০ মিঃমিঃ মার্কারী বা এর বেশী
রক্তচাপ বৃদ্ধি রোগের লক্ষন:- (ক) রক্তচাপ বৃদ্ধি হলে মাথায় যন্ত্রনা হয়।
(খ) অল্পতেই ধৈর্য হারাতে হয়, রাতে ভালো ঘুম হয় না।
(গ) মাঝে মাঝে কানের মধ্যে সোঁ সোঁ আওয়াজ হয়।
(ঘ) রাগ বেড়ে যায়, চিৎকার বা গন্ডগোল সহ্য হয় না।
(ঙ) মাঝে মাঝে ঘাড় ব্যথা করে এবং শরীর অস্থির হয় ও কাঁপতে থাকে।
(চ) বাদিকে শুতে কষ্ট হয়।
(ছ) মাঝে মাঝে রোগী জ্ঞান পর্যন্ত হারাতে পারে
ব্লাড প্রেসার (Blood pressure)ঃ নামে অতিপরিচিত রোগটির নাম ডাক্তারি ভাষায় হাইপারটেনশন বলা হয় । হাইপারটেনশন রোগটি সকলের না থাকলেও সুস্থ্য অসুস্থ প্রতিটি মানুষেরই ব্লাড প্রেসার থাকে, আসলে হৃদপিন্ড রক্তকে ধাক্কা দিয়ে ধমনীতে পাঠালে ধমণীর গায়ে যে প্রেসার বা চাপ সৃষ্টি হয় তাই হলো ব্লাড প্রেসার। এই চাপ এর একটি স্বাভাবিক মাত্রা আছে আর যখন তা স্বাভাবিক মাত্রা ছাড়িয়ে যায় তখনি তাকে বলা হয় হাইপারটেনশন (Hypertension) বা উচ্চ রক্তচাপ।
ব্লাড প্রেসার সম্পর্কিত কিছু প্রয়োজনীয় তথ্য, যা আপনার সুস্থ জীবনের জন্য জানা একান্ত জরুরী
হাইপারটেনশন (যা হাই ব্লাড প্রেসার বা উচ্চ রক্তচাপ নামে অধিক পরিচিত) হলো একটি জটিল দীর্ঘস্থায়ী (ক্রনিক) স্বাস্থ্যগত বিষয়, যার ফলে শরীরের রক্তচাপ বৃদ্ধি পায়। উচ্চ রক্তচাপের নির্দিষ্ট কোন লক্ষণ এবং উপসর্গ নেই, তবে কোন কোন ক্ষেত্রে মাথা ব্যথা, অতিরিক্ত ঘুমের প্রবণতা, দ্বিধাগ্রস্থতা, দৃষ্টিশক্তির সমস্যা, বমি বমি ভাব এবং বমি হতে পারে। নিয়মিত রক্তচাপ মাপাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। উচ্চ রক্তচাপ বা হাই ব্লাড প্রেসার মুহুর্তেই বয়ে আনতে পারে চরম পরিণতি। করোনারি হার্ট ডিজিজ, হার্টফেল, স্ট্রোক, কিডনি অকেজো ইত্যাদি মারাত্মক সমস্যা দেখা দিতে পারে উচ্চ রক্তচাপের ফলে। উচ্চ রক্তচাপের লক্ষণ
উচ্চ রক্ত চাপের বেলায় কি কি নিষেধ ও করা উচিৎ জেনে নিনঃ যেহেতু উচ্চ রক্ত চাপের প্রাথমিক চিকিৎসা ই হচ্ছে জীবন যাত্রার ধারা ও কিছু খাদ্যের বেলায় বিশেষ সতকতা – তাই অনুগ্রহ করে তা মনে রাখবেন এবং অন্য কে ও উৎসাহিত করবেন। চর্বি জাতীয় খাবার সম্পূর্ণ বর্জন করবেন যেমনঃ ডিমের কুসুম, কলিজা, মাছের ডিম, খাসি বা গরুর চর্বিযুক্ত মাংস, হাস-মুরগীর চামড়া, হাড়ের মজ্জা, ঘি, মাখন, ডালডা,মার্জারিন, গলদা চিংড়ি, নারিকেল ইত্যাদির দ্বারা তৈরী খাবার। চেস্টা করবেন কোলেস্টারল ফ্রি খাবার তবে- শাক, সবজি-বিশেষত খোসা সহ সবজি যেমন ঢেড়স, বরবটি, সিম ইত্যাদি, সব ধরনের ডাল, টক জাতীয় ফল বা খোসা সহ ফল ইত্যাদি। – লবন জাতীয় খাবার থেকে দূরে থাকবেন ( বিশেষ করে কাচা লবন খাবেন না )।
নিম্ন রক্তচাপ আমাদের শরীরের জন্য উচ্চরক্তচাপের মতোই নিম্ন রক্তচাপ অর্থাৎ লো ব্লাড প্রেসার ক্ষতিকারক। লো ব্লাড প্রেসারের আরেক নাম হাইপোটেনশন। অতিরিক্ত পরিশ্রম, দুশ্চিন্তা, ভয় ও স্নায়ুর দুর্বলতা থেকে লো ব্লাড প্রেসার হতে পারে।
অতিরিক্ত পরিশ্রম, দুশ্চিন্তা, ভয় ও স্নায়ুর দুর্বলতা থেকে লো ব্লাড প্রেসার হতে পারে। প্রেসার লো হলে মাথা ঘোরানো, ক্লান্তি, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া, বমি বমি ভাব, বুক ধড়ফড় করা, অবসাদ, দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে আসা ও স্বাভাবিক শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে অসুবিধা দেখা দেয়।
প্রেসার লো হলে বাড়িতেই প্রাথমিক কিছু পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি।আসুন জেনে নাওয়া যাক কতিপয় কিছু উপায়গুলোঃ লবণ পানিঃ লবণে রয়েছে সোডিয়াম যা রক্তচাপ বাড়ায়। তবে পানিতে বেশি লবণ না দেওয়াই ভালো। সবচেয়ে ভালো হয়, এক গ্লাস পানিতে দুই চা চামচ চিনি ও এক-দুই চা চামচ লবণ মিশিয়ে খেলে। তবে যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে চিনি বর্জন করতে হবে।
কফিঃস্ট্রং কফি, হট চকলেট, কোলাসহ যেকোনো ক্যাফেইন সমৃদ্ধ পানীয় দ্রুত ব্লাড প্রেসার বাড়ায়। হঠাৎ করে লো প্রেসার দেখা দিলে এক কাপ কফি খেতে পারেন। যারা অনেকদিন ধরে এ সমস্যায় ভুগছেন তারা সকালে ভারি নাশতার পর এক কাপ স্ট্রং কফি খেতে পারেন।
কিছমিছঃ হাইপোটেনশনের ওষুধ হিসেবে অতি প্রাচীনকাল থেকেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে কিছমিস। এক-দুই কাপ কিছমিছ সারারাত পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। সকালে খালিপেটে সেগুলো খান। সঙ্গে কিছমিছ ভেজানো পানিও খেয়ে নিন। এছাড়াও পাঁচটি কাঠবাদাম ও ১৫ থেকে ২০টি চীনাবাদাম খেতে পারেন।
পুদিনাঃ ভিটামিন সি, ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম ও প্যান্টোথেনিক উপাদান যা দ্রুত ব্লাড প্রেসার বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে মানসিক অবসাদও দূর করে। পুদিনা পাতা বেঁটে তাতে মধু মিশিয়ে পান করুন।
যষ্টিমধুঃ যষ্টিমধু আদিকাল থেকেই নানা রোগের ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এক কাপ পানিতে এক টেবিল চামচ যষ্টিমধু দিয়ে পান করুন। এছাড়াও দুধে মধু দিয়ে খেলে উপকার পাবেন।
বিটের রসঃ বিটের রস হাই প্রসার ও লো প্রেসার উভয়ের জন্যই সমান উপকারী। এটি রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতে ব্যাপক ভূমিকা পালন করে। হাইপোটেনশনের রোগীরা দিনে দুই কাপ বিটের রস খেতে পারেন। এভাবে এক সপ্তাহ খেলে উপকার পাবেন।
0 notes
bdbanglanews24 · 7 years
Link
■●৩৮তম বিসিএস প্রিলির রেজাল্ট হবে মার্চের প্রথম সপ্তাহে। #সূত্র :ইত্তেফাক ১১/০২/২০১৮ ''''''''""""""""""''''''''""""""""""''''''''""""""""""''''''''"""""""" ■●প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তুতিঃ …………………………………………… ১০১. প্রশ্ন: গ্লাইকোজেন কোথায় জমা থাকে? উত্তর: Liver ১০২. প্রশ্ন: মৌমাছির চাষ হলো- উত্তর: এপিকালচার ১০৩. প্রশ্ন: দুধে থাকে- উত্তর: ল্যাকটিক এসিড ১০৪. প্রশ্ন: এন্টিবায়োটিকের কাজ- উত্তর: জীবানু ধ্বংস করা ১০৫. প্রশ্ন: মাশরুম এক ধরণের- উত্তর: ফাঙ্গাস ১০৬. প্রশ্ন: যকৃতের রোগ কোনটি? উত্তর: জন্ডিস ১০৭. প্রশ্ন: উদ্ভিদের বৃদ্ধি নির্ণায়ক যন্ত্র- উত্তর: ক্রেসকোগ্রাফ ১০৮. প্রশ্ন: কোন ভিটামিন পানিতে দ্রবণীয়? উত্তর: সি ১০৯. প্রশ্ন: পাতা বেগুনী হয়ে যায় কিসের অভাবে? উত্তর: ফসফরাস ১১০. প্রশ্ন: মিউরেট অব পটাশ এর সংক্ষিপ্ত রূপ কি? উত্তর: এমপি ১১১. প্রশ্ন: কোনটি উপকারী পোকা? উত্তর: নেকড়ে মাকড়াসা ১১২. প্রশ্ন: কৃষকের লাঙল বলা হয় কাকে? উত্তর: কেঁচো ১১৩. প্রশ্ন: সাকারের সাহায্যে প্রজনন হয় না কোনটির? উত্তর: পাথর কুচি ১১৪. প্রশ্ন: মানব দেহের সবচেয়ে ছোট কোষ- উত্তর: শ্বেত রক্তকণিকা ১১৫. প্রশ্ন: জীবনের ভিত্তি বলা হয় কাকে? উত্তর: প্রোটোপ্লাজম ১১৬. প্রশ্ন: কত সালে নিউক্লিয়াস আবিষ্কার করা হয়? উত্তর: ১৮৩১ ১১৭. প্রশ্ন: মাইট্রোকন্ড্রিয়ায় কত ভাগ প্রোটিন থাকে? উত্তর: ৭৩% ১১৮. প্রশ্ন: DNA এর নাইট্রোজেন বেস কতগুলো? উত্তর: ৪টি ১১৯. প্রশ্ন: বাংলাদেশে সর্বপ্রথম কত সালে টেস্টটিউব বেবীর জন্ম হয়? উত্তর: ২০০১ ১২০. প্রশ্ন: কোন প্রাণী শব্দ করতে পারে না? উত্তর: চিতাবাঘ ১২১. প্রশ্ন: সুস্পষ্ট গুড়ি বিশিষ্ট কাষ্ঠলকে কি বলে? উত্তর: বৃক্ষ ১২২. প্রশ্ন: ফুসফুসের সাহায্যে শ্বাসকার্য চালায় কোনটি? উত্তর: পূর্ণাঙ্গ ব্যাঙ ১২৩. প্রশ্ন: মস্তিষ্কের আবরণীর নাম- উত্তর: মেনিনমেস ১২৪. প্রশ্ন: স্নেহ বা লিপিডের পরিপাক কোথায় শুরু হয়? উত্তর: পাকস্থলিতে ১২৫. প্রশ্ন: রক্তে বিলিরুবিনের মাত্রা বেড়ে গেলে কি হয়? উত্তর: জন্ডিস ১২৬. প্রশ্ন: রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ কমায় কোনটি? উত্তর: ইনসুলিন ১২৭. প্রশ্ন: ডেঙ্গু জ্বর ছড়ায় কোন ভাইরাসের কারণে? উত্তর: ফ্ল্যাভি ভাইরাস ১২৮. প্রশ্ন: সালোকসংশ্লেষণের স্বাভাবিক তাপমাত্রা কত ডিগ্রি? উত্তর: ২২-৩৫ ১২৯. প্রশ্ন: জীব ও জড় উভয়ের বৈশিষ্ট্যে বিদ্যমান কোনটিতে? উত্তর: ভাইরাস ১৩০. প্রশ্ন: হেপাটাইটিস B ছড়ায় কিসের মাধ্যমে? উত্তর: রক্ত ১৩১. প্রশ্ন: তেল খাদক হিসেবে কি ব্যবহার করা হয়? উত্তর: ব্যাকটেরিয়া ১৩২. প্রশ্ন: টুন্ডু রোগ হয় কিসের? উত্তর: গম ১৩৩. প্রশ্ন: বায়ুর মাধ্যমে ছড়ায় কোন রোগটি? উত্তর: যক্ষ্মা ১৩৪. প্রশ্ন: মানুষের বৈজ্ঞানিক নাম – উত্তর: Homo sapiens ১৩৫. প্রশ্ন: পর্বের পরে কোন ধাপ? উত্তর: শ্রেণি ১৩৬. প্রশ্ন: গোদ রোগের জীবাণু ছড়ায় কিসের মাধ্যমে? উত্তর: কিউলেক্স মশা ১৩৭. প্রশ্ন: ফল বীজকে কি করে? উত্তর: সুরক্ষিত করে ১৩৮. প্রশ্ন: হাইপোগাইনাস ফুল নয় কোনটি? উত্তর: লাউ ১৩৯. প্রশ্ন: হিমোগ্লোবিন কোথায় থাকে? উত্তর: রক্তরসে ১৪০. প্রশ্ন: Ca2+ কিসের ফ্যাক্টর? উত্তর: রক্তের ১৪১. প্রশ্ন: অ্যাক্সন কোথায় থাকে? উত্তর: গুরুমস্তিস্কে ১৪২. প্রশ্ন: মধুর চিনি বা ফলের চিনিকে বলা হয়? উত্তর: ফ্রুক্টোজ ১৪৩. প্রশ্ন: আমিষে কত ভাগ নাইট্রোজেন থাকে? উত্তর: ১৫ ১৪৪. প্রশ্ন: আবিষ্কৃত অ্যামাইনো এসিডের সংখ্যা কত? উত্তর: ২৮ ১৪৫. প্রশ্ন: প্রাণিজ আমিষের উৎস নয় কোনটি? উত্তর: ডাল ১৪৬. প্রশ্ন: ভ্রূণ নষ্ট হয় কোন ভিটামিনের অভাবে? উত্তর: A ১৪৭. প্রশ্ন: কোন ভিটামিন পানিতে দ্রবণীয়? উত্তর: সি ১৪৮. প্রশ্ন: ভিটামিন-ই পাওয়া যায় কোনটিতে? উত্তর: ভিটামিন ‘ই’ এর উৎস হল উদ্ভিজ্জ তেলসমূহ। ১৪৯. প্রশ্ন: পাতার শীর্ষ কিনারা হলুদ হয় কিসের অভাবে? উত্তর: K ১৫০. প্রশ্ন: দস্তা সারের মূল উপাদান কি? উত্তর: ZnSO4 ১৫১. প্রশ্ন: বায়ুর মাধ্যমে পরাগায়ন হয় না কোনটির? উত্তর: শিম ১৫২. প্রশ্ন: পাতার সাহায্যে প্রজনন হয় – উত্তর: পাথরকুচি ১৫৩. প্রশ্ন: সুগঠিত নিউক্লিয়াস যুক্ত কোষকে কি বলে? উত্তর: সাইটোপ্লাজম ১৫৪. প্রশ্ন: কোষের মস্তিষ্ক বলা হয় কাকে? উত্তর: নিউক্লিয়াস ১৫৫. প্রশ্ন: উদ্ভিদের বৃদ্ধি কোথায় সবচেয়ে বেশি ঘটে? উত্তর: মূলে ও কাণ্ডের অগ্রেভাগে ১৫৬. প্রশ্ন: জ্যান্থফিল কোন রঙের জন্য দায়ী? উত্তর: হলুদ ১৫৭. প্রশ্ন: সালোকসংশ্লেষণের মাধ্যমে কোনটি খাবার তৈরি করে- উত্তর: ক্লোরোপ্লাস্ট ১৫৮. প্রশ্ন: জীনতত্ত্বের জনক বলা হয় কাকে? উত্তর: মেন্ডেল ১৫৯. প্রশ্ন: সবচেয়ে বেশি সংখ্যক ক্রোমোজোম পাওয়া যায় কোন উদ্ভিদে? উত্তর: ফার্ণ ১৬০. প্রশ্ন: বংশ গতির ধারক ও বাহক কি? উত্তর: ক্রোমোজোম ১৬১. প্রশ্ন: ক্লোন কিভাবে করা হয়? উত্তর: অযৌন প্রজনন প্রক্রিয়ায় ১৬২. প্রশ্ন: RNA এর নাইট্রোজেন বেস কতটি? উত্তর: ৪ ১৬৩. প্রশ্ন: স্পিরুলিনা কি? উত্তর: শৈবাল ১৬৪. প্রশ্ন: ছত্রাকের জীবন রহস্য উন্মোচনকারী বিজ্ঞানী কোন দেশের? উত্তর: বাংলাদেশের ১৬৫. প্রশ্ন: পরিবহন টিস্যু নেই কোনটির? উত্তর: ছত্রাক ১৬৬. প্রশ্ন: মানুষের করোটিক স্নায়ূ কত জোড়া? উত্তর: ১২ ১৬৭. প্রশ্ন: পাকস্থলিতে কোন এসিড পাওয়া যায়? উত্তর: HCl ১৬৮. প্রশ্ন: পিত্তরস জমা থাকে পিত্তথলিতে কিন্তু তৈরি হয় কোথায়? উত্তর: যকৃতে ১৬৯. প্রশ্ন: শর্করা বা কার্বোহাইড্রেটের পরিপাক শুরু হয় কোথায়? উত্তর: মুখে ১৭০. প্রশ্ন: চোখের পানি নির্গত হয় কোন গ্রন্থি থেকে? উত্তর: ল্যাক্রিমাল গ্রন্থি ১৭১. প্রশ্ন: সালোকসংশ্লেষণের যন্ত্রপাতি বলা হয় কাকে? উত্তর: ক্লোরোপ্লাস্ট ১৭২. প্রশ্ন: ভাইরাস অর্থ কী? উত্তর: বিষ ১৭৩. প্রশ্ন: অ্যামাইনো এসিড থাকে কিসের প্রাচীরে? উত্তর: ব্যাকটেরিয়া ১৭৪. প্রশ্ন: রাইজয়েড আসে কোন উদ্ভিদের? উত্তর: মস ১৭৫. প্রশ্ন: পানিতে কিসমিস রাখলে তা ফুলে যায় কোন প্রক্রিয়ায়? উত্তর: অভিস্রবন ১৭৬. প্রশ্ন: মুক্ত শক্তির বাহক কোনটি? উত্তর: ATP ১৭৭. প্রশ্ন: সালোকসংশ্লেষণ হয় পাতার কোথায়? উত্তর: মেসোফিল টিস্যুতে ১৭৮. প্রশ্ন: মূলহীন উদ্ভিদকে কি বলে? উত্তর: ঝাঁঝি ১৭৯. প্রশ্ন: ভার্ণালাইজেশনের মাধ্যমে ফুল ফোটে- উত্তর: অল্প সময়ে ১৮০. প্রশ্ন: সবচেয়ে বড় মুকুল হল- উত্তর: বাঁধাকপি ১৮১. প্রশ্ন: অ্যামিবা কোন পর্বের প্রাণী? উত্তর: প্রোটোজোয়া ১৮২. প্রশ্ন: দ্বিপদ নামকরণের প্রবর্তন করেন কে? উত্তর: ক্যারোলাস লিনিয়াস ১৮৩. প্রশ্ন: পেশি কলা কয় ধরণের? উত্তর: ৫ ১৮৪. প্রশ্ন: সর্বজনীন রক্ত গ্রহিতা কোন গ্রুপ? উত্তর: AB ১৮৫. ��্রশ্ন: খারাপ কোলেস্টেরল বলা হয় কোনটিকে? উত্তর: LDL ১৮৬. প্রশ্ন: স্নায়ুতন্ত্র প্রধাণত কয় প্রকার? উত্তর: ২ ১৮৭. প্রশ্ন: শ্বেত রক্তকণিতাকে কী বলা হয়? উত্তর: রক্তের প্রহরী ১৮৮. প্রশ্ন: পাতার যে কোষে সালোকসংশ্লেষণ ঘটে উত্তর: প্যারেনকাইমা ১৮৯. প্রশ্ন: অক্সিজেনর অনুপস্থিতি থাকে কোন শ্বসনে? উত্তর: অবাত ১৯০. প্রশ্ন: শস্যের ১ম কোষটি কি? উত্তর: ত্রিপ্লয়েড ১৯১. প্রশ্ন: অন্ধকারের অঙ্কুরিত হয় কোন ফুল? উত্তর: গাঁদাফুল ১৯২. প্রশ্ন: দোয়েল পাখির বৈজ্ঞানিক নাম কি? উত্তর: Copyehus Soularis ১৯৩. প্রশ্ন: কচিপাতার রং হালকা হয়ে যায় কিসের অভাবে? উত্তর: Fc ১৯৪. প্রশ্ন: প্রাণীদেহে টিস্যু কত প্রকার? উত্তর: ৪ ১৯৫. প্রশ্ন: রক্তে রক্তকণিকা কতভাগ? উত্তর: ৪৫% ১৯৬. প্রশ্ন: লোহিত কনিকার আয়ুকাল কত দিন? উত্তর: ১২০ ১৯৭. প্রশ্ন: নাড়ীর স্বাভাবিক স্পন্দন? উত্তর: 72/m ১৯৮. প্রশ্ন: লিপিড কোথায় দ্রবণীয়? উত্তর: পানিতে ১৯৯. প্রশ্ন: মানব দেহের সবচেয়ে প্রয়োজনীয় খনিজ পদার্থ কোনটি? উত্তর: সোডিয়াম ২০০. প্রশ্ন: দাঁতের ক্ষয় রোধ করে– উত্তর: ক্লোরাইড _________________________ প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের প্রস্তুতিকে সল্প সময়ে আরো শক্তিশালী করতে সংগ্রহে রাখতে পারেন হাজারো ছন্দের মাধ্যেমে তৈরী শর্টকাট টেকনিকের ৩টি বই- ❍#Best_Common_Shortcut ১. #গনিতঃ [দ্রুত গনিত করার সহজ উপায়] ২. #বাংলাঃ [বাংলা সাহিত্য সহজে মনে রাখার ছন্দ কৌশল(বাংলা২য় সহ)] ৩. #সাধারন জ্ঞানঃ [সাধারন জ্ঞান সহজে মনে রাখার ছন্দটেকনিক(বাংলাদেশ,আন্তর্জাতিক ও বিজ্ঞান)] http://ift.tt/2nEgSiH
0 notes
proshnotori · 7 years
Text
ডিম ও দুধে কোন ভিটামিন থাকে?
http://dlvr.it/Q7Tt27
0 notes
paathok · 5 years
Photo
Tumblr media
New Post has been published on https://paathok.news/73300
কলার ডিপ কন্ডিশনিং সুন্দর আর ঝলমলে চুলের জন্য
.
এক মাথা সুন্দর আর ঝলমলে চুলের স্বপ্ন কে না দেখে? চুলের আকার বা ধরন যাই হোক সেটাকে সুন্দর আর ঝলমলে করে তুলতে আমাদের চেষ্টার অন্ত থাকেনা। একবার ভেবে দেখুন তো আপনার সেই সুন্দর ঝলমলে চুলের জন্য দেখা স্বপ্নটা যদি পূরণ হয়ে যায় সামান্য কলা দিয়ে তাহলে কেমন হবে? ঘরে বসেই আপনি কলা দিয়ে আপনার চুলের ডিপ কন্ডিশনিং করে পেয়ে যেতে পারেন আপনার কাঙ্ক্ষিত চুল। বাজারে নানা ব্র্যান্ডের নামি দামী ডিপ কন্ডিশনিং কিনতে পাওয়া যায়। এতে হয়তো আপনার চুল সুন্দর আর ঝলমলে হয়ে উঠবেও কিন্তু আপনাকে কেউ গ্যারান্টি দিতে পারবে না যে এই কেমিক্যাল ডিপ কন্ডিশনিং ব্যবহার করার পর আপনার চুল কি আগামীতে এমন সুন্দরই থাকবে। আর আপনি যদি ঘরোয়াভাবে প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে চুলের যত্ন করেন করেন তাহলে আর যাই হোক চুলের কোন ক্ষতি হবে না এই গ্যারান্টি আপনাকে নিশ্চিন্তে দেওয়া যায়।
আসুন আজ আপনাদের কলা দিয়ে দারুণ একটি ডিপ কন্ডিশনিং রেসিপির সাথে পরিচয় করিয়ে দেবো যা আপনার চুল সুন্দর আর ঝলমলে করার সাথে সাথে চুলের সুস্বাস্থ্যও বজায় রাখবে।
কলার ডিপ কন্ডিশনিং রেসিপিঃ যা যা লাগবেঃ -কলা(২ থেকে ৩ টি) -নারকেলের দুধ(২ টেবিল চামচ) -নারিকেল তেল(১ টেবিল চামচ) -অরগানিক মধু(২ বড় টেবিল চামচ)
যেভাবে করবেনঃ
কলাগুলোর খোসা ছিলে টুকরো টুকরো করে কেটে একটি বাটিতে রাখুন। এবার ২ টেবিল চামচ নারিকেলের দুধ কলা রাখা বাটিতে ঢালুন। ১ টেবিল চামচ নারিকেল তেল যোগ করুন এতে। এবার ২ টেবিল চামচ মধু দিয়ে দিন। সব উপাদান একটি ব্লেন্ডারে নিয়ে ভালো করে ব্লেন্ড করুন। পুরো উপাদান ভালোভাবে ব্লেন্ড করা হয়ে গেলে এই পেস্টটি আপনার মাথার ত্বক সহ চুলে লাগিয়ে নিন। চুলে লাগানো শেষে একটি প্লাস্টিকের ক্যাপ দিয়ে চুল ঢেকে রাখুন। ৪৫ মিনিট অপেক্ষা করার পর চুল সুন্দর করে ধুয়ে ফেলুন। খেয়াল রাখুন যেন আপনার চুল থেকে কলার প্রতিটি কণা ধুয়ে চলে যায়। এটি আপনার চুল নরম কোমল আর ঝলমলে করে তোলে। ভালো ফলাফল পেতে সপ্তাহে একবার অন্তত এই পদ্ধতি অনুসরণ করুন।
যে কারণে এই ডিপ কন্ডিশনিং ব্যবহার করবেনঃ
কলাঃ কলার পটাশিয়াম চুলের গোঁড়া শক্ত করে। চুলের ভাঙ্গনরোধ করে ও ড্যামেজ চুল স্বাস্থ্যোজ্জ্বল করে। কলায় উপস্থিত প্রাকৃতিক তেল চুল ময়েশ্চারাইজ করে ও কলার বিদ্যমান ৭৫% পানি আপনার চুলের রুক্ষতা প্রতিরোধ করে।
নারিকেল দুধঃ নারিকেল দুধে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ফ্যাট থাকে। যা চুল সুন্দরভাবে কন্ডিশনিং করে এবং চুলের পরিমাণ বৃদ্ধি করে আর এর প্রাকৃতিক তেল চুল নারিশ করে।
নারিকেল তেলঃ নারিকেল তেলের ভিটামিন ই ও ফ্যাটি অ্যাসিড চুল ময়েশ্চারাইজ করে, চুলের গ্রোথ বাড়িয়ে তোলে, চুল উজ্জ্বল করে ও চুলের ক্যারোটিন লস কমিয়ে তোলে। এমনকি নারিকেল তেল চুলের খুশকি ও অন্যান্য ফাংগাল দূর করতে সাহায্য করে।
অরগানিক মধুঃ মধু আইরন, জিঙ্ক, সালফার ও ভিটামিন বি-তে ভরপুর যা চুলের গ্রোথ বৃদ্ধির সাথে চুলের আর্দ্রতা ধরে রাখে। এইসব উপাদানের মিলিত মিশ্রণ স্বাভাবিকভাবেই আপনার চুল সুন্দর আর ঝলমলে করে তোলে। এটি ব্যবহারে আপনার চুল আরও বেশি ম্যানেজেবল ও নজরকাড়া হয়।
0 notes
paathok · 6 years
Photo
Tumblr media
New Post has been published on https://paathok.news/46154
রমজানজুড়ে স্বাস্থ্য সচেতনতায় পরামর্শ – ১
Tumblr media
শুরু হয়েছে পবিত্র মাহে রমজান। সিয়াম সাধনার এই এক মাস স্বাভাবিকভাবেই আমাদের প্রতিদিনকার খাবার-দাবার ও জীবন যাত্রায় আসবে পরিবর্তন। রমজানে রোজা রাখা স্বাস্থ্যের জন্য মঙ্গলজনক। তবে রমজানে চাই স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার। সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে সুষম ও পরিমিতি খাদ্য গ্রহণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিছু নিয়ম মেনে চললে যে কেউ সারাবছরের চেয়ে রোজার সময়তেই অপেক্ষাকৃত ভাল থাকতে পারেন এমনটাই জানালেন ডায়েট কাউন্সেলিং সেন্টারের সিইও এবং প্রিন্সিপাল নিউট্রিশনিস্ট সৈয়দা শারমিন আক্তার।
পরিবর্তন ডটকমের পাঠকদের জন্য রমজান মাসজুড়ে স্বাস্থ্য পরামর্শ দেবে ডায়েট কাউন্সেলিং সেন্টার। তারই ধারাবাহিকতায় তুলে ধরা হচ্ছে নিউট্রিশনিস্ট শারমিন আক্তারের পরামর্শ – রমজান মাস পবিত্রতার মাস। এ মাসটি উদযাপনের জন্য মুসলিম পরিবারগুলোতে চলে নানারকম প্রস্তুতি। এতসব প্রস্তুতির মাঝে সবচেয়ে বড় প্রস্তুতি নিজেকে সুস্থ রাখার প্রচেষ্টা। আমাদের পরিবারের সদস্যদের মধ্যে নানা রকম রোগ ব্যাধি লক্ষ্য করা যায়, সেই জন্য চিন্তিত থাকেন অনেকেই যে, কার রোজা রাখা উচিত আর কার উচিত নয় ইত্যাদি। মনে রাখবেন, খুব বেশি মাত্রায় অসুস্থ না হলে রোজা যে কেউ রাখতে পারেন। রোজা রাখার নিয়ম মেনে চললে যে কেউ সারাবছরের চেয়ে রোজার সময়তেই অপেক্ষাকৃত ভাল থাকতে পারেন।
প্রথমেই জেনে নিন ইফতারে করণীয় সম্পর্কে:
– রোজা ভাঙ্গার শুরুতেই দুটো খেজুর অথবা একটি খুরমা (ডায়াবেটিস রোগী ব্যতীত) বা কিছু কাঁচা ছোলা, আদা কুচি, লেবুর খোসাসহ একসঙ্গে মিশিয়ে খেয়ে নিন।
– দুই গ্লাস পানি খেয়ে নিন। পাশাপাশি কমচিনিযুক্ত সরবত খাবেন।
– মৌসুমী সবজি মিশিয়ে একটি খাবার তৈরী করে নিন। ঘরে থাকা সব ধরনের মৌসুমী সবজি ধুয়ে কিউব করে কেটে নিন। যে পাত্রে রান্না করবেন সেখানে দু’মুঠ চাল, এক মুঠ ডাল ধুয়ে নিন। সবকিছু একসঙ্গে মিশিয়ে সামান্য তেল অর্থাৎ এক টেবিল চামচ তেল, পরিমানমতো লবন, সামান্য আদা (বাটা বা কুচি), পিঁয়াজ মিশিয়ে সামান্য ভেজে নিয়ে কিছু বেশি পানি (অর্থাৎ রান্নার পরে যেন পানি পানি থাকে) মিশিয়ে সিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত ঢেকে রান্না করুন। সিদ্ধ হয়ে গেলে, সবজি বেশি থাকলে দুটি ডিম এবং কম থাকলে একটি ডিম দিয়ে ডাল ঘুটনি দিয়ে নাড়াচাড়া করুন যেন সবজিগুলো আস্ত না থাকে। কিছুটা সুপি থাকবে। এই খাবারটি খেতে হলে স্বাদ বাড়ানোর জন্য শসা কুচি, লেবু, কাঁচামরিচ, ভাজা বুট বা ছোলা, পিঁয়াজু একসঙ্গে মিশিয়ে খেয়ে নিন। এতে আপনি যে পুষ্টি উপাদানগুলো পাচ্ছেন তা হলো প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, সামান্য চর্বি, খনিজ লবণ, ভিটামিন এবং সর্বোপরি খাদ্য আঁশ। আগে বানিয়ে হটপটে রেখে দিলে ইফতারীর সময়ে গরম গরম খেতে পারবেন।
– মৌসুমী সস্তা বা দামী ফল যখন বাজারে যেগুলো পাওয়া যায়, তেমন কয়েকটা ফল একসঙ্গে ধুয়ে ছোট ছোট টুকরো করে কেটে সামান্য টক দই, লবণ, অল্প চিনি মিশিয়ে সামান্য কালো গোলমরিচের গুড়া মিশিয়ে মেখে নিন। এভাবে ৩ চামচ অথবা তারও বেশি নিয়ে খেয়ে নিন।
– সামান্য দই (মিষ্টি দইও হতে পারে) এক টেবিল চামচ পরিমান সাধারণ অথবা চিড়ার সঙ্গে মিশিয়ে খেয়ে নিন। মনে রাখবেন বেশি ভাজা পোড়া জাতীয় খাবার আপনার সুস্থতা হরণ করবে। কিছু কিছু সময় যদি ভাজা জাতীয় খাবার হয়েও যায়, তাহলে সেটা হালিম (ঘরে বানানো হলে বেশি ভাল) এর সঙ্গে ছোট ছোট টুকরা করে মিশিয়ে খাবেন।
– ইফতারির পর এক ঘণ্টা বিরতি দিয়ে তারাবির নামাজের আগে এক গ্লাস পানি খেয়ে তারপর এক কাপ গ্রীন টি অথবা লিকার চা (দুধ, চিনি ছাড়া) খেয়ে নিন।
– নামাজের পরে এক গ্লাস পানি খেয়ে রাতের খাবার খেতে হবে। ভাতের সঙ্গে মাছ অথবা মুরগীর তরকারী কম ঝালযুক্ত (ঝাল হিসাবে কাঁচামরিচ দেয়া চলে), ডাল অথবা ডাল জাতীয় এবং মৌসুমী সবজি দিয়ে নিরামিষ অথবা ভাজি খেয়ে নিন। খাওয়ার পরে আধঘণ্টা হাঁটতে হবে এবং পরে দুই গ্লাস পানি খেয়ে এক টেবিল চামচ দই খেয়ে নিন। অথবা এক কাপ গরম দুধে ১ চা চামচ (ডায়াবেটিস রোগী ছাড়া ) মধু মিশিয়ে খেয়ে নিন।
সেহরিতে করণীয়: – ঘুম থেকে উঠতে হবে এমনভাবে যেন খাওয়ার পরে হাতে অন্তত আধা ঘণ্টা সময় থাকে। ঘুম থেকে উঠে প্রথমেই হাত মুখ ধুয়ে এক গ্লাস পানি খেয়ে নিন। ১০ মিনিট পর খাওয়া শুরু করতে হবে। সেহরিতে ভাতের পরিমাণ হবে তরকারির অর্ধেক। মনে রাখতে হবে সেহরির খাওয়া যেন সহজপাচ্য হয়। এ ক্ষেত্রে মাছ খেলে ভাল।
– খাওয়ার পরে দুধ আধা কাপ বা দুধের তৈরি কোন খাবার বা দই দুই টেবিল চামচ পরিমাণ খেয়ে নিন।
– খাওয়ার পরে ১০ মিন��ট হেঁটে দুই গ্লাস পানি খেয়ে নেবেন। এ ক্ষেত্রে এক জগ ঈষদুঞ্চ পানিতে ১ টেবিল চামচ খাঁটি মধু মিশিয়ে ফ্রিজে রেখে দেয়া যায়, যা পানির বিকল্প হিসেবে (ডায়াবেটিস রোগী ছাড়া ) খেতে পারেন। এতে হজমে কোন ধরনের অসুবিধা থাকবেনা।
– প্রোটিন জাতীয় খাবার অর্থাৎ মাছ মাংস গ্রহনের পর ৩/৪ ঘন্টার মধ্যে চা না খাওয়াই ভাল। কারন এ সময় চা খেলে প্রোটিন থেকে আয়রন শোষিত হয়ে যায়। ফলে শরীর আয়রন থেকে বঞ্চিত হয়, যা কাম্য নয়। সেহরিতে এ বিষয়টি লক্ষ্য রাখা ভাল।
0 notes
proshnotori · 7 years
Text
ডিম ও দুধে কোন ভিটামিন থাকে?
http://dlvr.it/Q7Tt0d
0 notes