সাভার ও আশুলিয়ায় পৃথক দুই হাসপাতালে ভুল চিকিৎসায় রোগীর মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে
সাভার ও আশুলিয়ায় পৃথক দুই হাসপাতালে ভুল চিকিৎসায় রোগীর মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে
এইচ এম সাগর, নিজস্ব প্রতিবেদক : সাভারের আশুলিয়ায় একটি বেসরকারী হাসপাতালে ভুল চিকিৎসায় এক প্রসূতি মায়ের মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। এঘটনায় নিহতের নবজাতক বাচ্চাটি কিছুটা সুস্থ রয়েছে। রাতে আশুলিয়ার বাইপাইল এলাকায় হ্যাপি জেনারেল হাসপাতালে এ ভুল চিকিৎসায় মৃত্যুর ঘটনা ঘটে। এলাকাবাসী জানায়,গতকাল রাতে আশুলিয়ার ঘোষবাগ এলাকায় নিজ ভাড়া বাড়িতে সন্তান প্রসবের জন্য ব্যাথা উঠে আব্দুল বাছেদ এর স্ত্রী মাহমুদা খাতুনের…
View On WordPress
0 notes
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ৪
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ৪
শ্রীনগর (মুন্সীগঞ্জ) প্রতিনিধি: শ্রীনগরে ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক পৃথক দুর্ঘটনায় এক ট্রাক চালকের মৃত্যু হয়েছে। পৃথক এ দুর্ঘটনায় অন্তত ৪ জন আহত হয়। উপজেলার সমষপুর ও ছনবাড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার ভোর পৌণে ৫ টায় মাওয়াগামী দুই ট্রাকের সংঘর্ষে আলিম সরদার (৩৩) নামে এক ট্রাক চালকের মৃত্যুর ঘটনা ঘটে। এ সময় মো. রাজু (৩৪) নামে এক হেল্পার গুরুতর আহত হন।…
View On WordPress
0 notes
রাজশাহী জেলা ডিবির পৃথক অভিযানে মাদকসহ গ্রেপ্তার-৩
রাজশাহী জেলা ডিবির পৃথক অভিযানে মাদকসহ গ্রেপ্তার-৩
নিউজ রাজশাহী ডেস্কঃ রাজশাহী জেলা ডিবি পৃথক দুই অভিযানে ৫০ গ্রাম হেরোইন ও ৩৫ পিচ ইয়াবা ট্যাবলেটসহ ৩ মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করেছে। বৃহস্পতিবার (২৭ অক্টোবর) সকাল থেকে সন্ধা পর্যন্ত রাজশাহী জেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাদকসহ তাদের গ্রেপ্তার করে জেলা ডিবি।
বৃহস্পতিবার এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যম্যে এ তথ্য জানান জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) ইফতেখার আলম।
বিজ্ঞপ্তিতে আরো জানান,…
View On WordPress
0 notes
কিশোরগঞ্জে র্যাবের পৃথক অভিযানে হত্যা মামলার দুই আসামী গ্রেফতার
কিশোরগঞ্জে র্যাবের পৃথক অভিযানে হত্যা মামলার দুই আসামী গ্রেফতার
র্যাব-১৪, সিপিসি-২ কিশোরগঞ্জ ক্যাম্পের পৃথক দুটি অভিযানে গ্রেফতারী পরোয়ানাভূক্ত দুই আসামীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার রাতে র্যাব-১৪, সিপিসি-২ এক প্রেস রিলিজে জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তথ্য পেয়ে আসামীদ্বয়��ে গ্রেফতার করা হয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে তাদের ওপর র্যাবের নিরবিচ্ছিন্ন গোয়েন্দা নজরদারী ছিল।
বৃহস্পতিবার (০৭ জুন) দুপুর ১২টা ৪০ মিনিটে অভিযান চালিয়ে কিশোরগঞ্জ সদরের সৈয়দ নজরুল ইসলাম…
View On WordPress
0 notes
CAN I BE ONE OF YOUR ANONS!? PLS PLS PLS
breath if yes, recite the bible is Bengali if no
- (hopefully) Moon Anon
অধ্যায় 1
শুরুতে, ঈশ্বর আকাশ ও পৃথিবী সৃষ্টি করলেন| প্রথমে পৃথিবী সম্পূর্ণ শূন্য ছিল; পৃথিবীতে কিছুই ছিল না|
2 অন্ধকারে আবৃত ছিল জলরাশি আর ঈশ্বরের আত্মা সেই জলরাশির উপর দিয়ে ভেসে বেড়াচ্ছিল|
3 তারপর ঈশ্বর বললেন, “আলো ফুটুক!” তখনই আলো ফুটতে শুরু করল|
4 আলো দেখে ঈশ্বর বুঝলেন, আলো ভাল| তখন ঈশ্বর অন্ধকার থেকে আলোকে পৃথক করলেন|
5 ঈশ্বর আলোর নাম দিলেন, “দিন” এবং অন্ধকারের নাম দিলেন “রাত্রি|”সন্ধ্যা হল এবং সেখানে সকাল হল| এই হল প্রথম দিন|
6 তারপর ঈশ্বর বললেন, “জলকে দুভাগ করবার জন্য আকাশমণ্ডলের ব্যবস্থা হোক|”
7 তাই ঈশ্বর আকাশমণ্ডলের সৃষ্টি করে জলকে পৃথক করলেন| এক ভাগ জল আকাশমণ্ডলের উপরে আর অন্য ভাগ জল আকাশমণ্ডলের নীচে থাকল|
8 ঈশ্বর আকাশমণ্ডলের নাম দিলেন “আকাশ|” সন্ধ্যা হল আর তারপর সকাল হল| এটা হল দ্বিতীয় দিন|
9 তারপর ঈশ্বর বললেন, “আকাশের নীচের জল এক জায়গায় জমা হোক যাতে শুকনো ডাঙা দেখা যায়|” এবং তা-ই হল|
10 ঈশ্বর শুকনো জমির নাম দিলেন, “পৃথিবী” এবং এক জায়গায় জমা জলের নাম দিলেন, “মহাসাগর|” ঈশ্বর দেখলেন ব্যবস্থাটা ভাল হয়েছে|
11 তখন ঈশ্বর বললেন, “পৃথিবীতে ঘাস হোক, শস্যদায়ী গাছ ও ফলের গাছপালা হোক| ফলের গাছগুলিতে ফল আর ফলের ভেতরে বীজ হোক| প্রত্যেক উদ্ভিদ আপন আপন জাতের বীজ সৃষ্টি করুক| এইসব গাছপালা পৃথিবীতে বেড়ে উঠুক|” আর তাই-ই হল|
12 পৃথিবীতে ঘাস আর শস্যদায়ী উদ্ভিদ উত্পন্ন হল| আবার ফলদাযী গাছপালাও হল, ফলের ভেতরে বীজ হল| প্রত্যেক উদ্ভিদ আপন আপন জাতের বীজ সৃষ্টি করল এবং ঈশ্বর দেখলেন ব্যবস্থাটা ভাল হয়েছে|
13 সন্ধ্যা হল এবং সকাল হল| এভাবে হল তৃতীয় দিন|
14 তারপর ঈশ্বর বললেন, “আকাশে আলো ফুটুক| এই আলো দিন থেকে রাত্রিকে পৃথক করবে| এই আলোগুলি বিশেষ সভাশুরু করার বিশেষ বিশেষ সংকেত হিসেবে ব্যবহৃত হবে| আর দিন ও বছর বোঝাবার জন্য এই আলোগুলি ব্যবহৃত হবে|
15 পৃথিবীতে আলো দেওয়ার জন্য এই আলোগুলি আকাশে থাকবে|” এবং তা-ই হল|
16 তখন ঈশ্বর দুটি মহাজ্যোতি বানালেন| ঈশ্বর বড়টি বানালেন দিনের বেলা রাজত্ব করার জন্য আর ছোটটি বানালেন রাত্রিবেলা রাজত্ব করার জন্য| ঈশ্বর তারকারাজিও সৃষ্টি করলেন|
17 পৃথিবীকে আলো দেওয়ার জন্য ঈশ্বর এই আলোগুলিকে আকাশে স্থাপন করলেন|
18 দিন ও রাত্রিকে কর্তৃত্ত্ব দেবার জন্য ঈশ্বর এই আলোগুলিকে আকাশে সাজালেন| এই আলোগুলি আলো আর অন্ধকারকে পৃথক করে দিল এবং ঈশ্বর দেখলেন ব্যবস্থাটা ভাল হয়েছে|
19 সন্ধ্যা হল এবং সকাল হল| এভাবে চতুর্থ দিন হল|
20 তারপর ঈশ্বর বললেন, “বহু প্রকার জীবন্ত প্রাণীতে জল পূর্ণ হোক আর পৃথিবীর ওপরে আকাশে ওড়বার জন্য বহু পাখী হোক|”
21 সুতরাং ঈশ্বর বড় বড় জলজন্তু এবং জলে বিচরণ করবে এমন সমস্ত প্রাণী সৃষ্টি করলেন| অনেক প্রকার সামুদ্রিক জীব রয়েছে এবং সে সবই ঈশ্বরের সৃষ্টি| যত রকম পাখী আকাশে ওড়ে সেইসবও ঈশ্বর বানালেন| এবং ঈশ্বর দেখলেন ব্যবস্থাটি ভাল হয়েছে|
22 ঈশ্বর এই সমস্ত প্রাণীদের আশীর্বাদ করলেন| ঈশ্বর সামুদ্রিক প্রাণীদের সংখ্যাবৃদ্ধি করে সমুদ্র ভরিয়ে তুলতে বললেন| ঈশ্বর পৃথিবীতে পাখীদের সংখ্যাবৃদ্ধি করতে বললেন|
23 সন্ধ্যা হয়ে গেল এবং তারপর সকাল হল| এভাবে পঞ্চম দিন কেটে গেল|
24 তারপর ঈশ্বর বললেন, “নানারকম প্রাণী পৃথিবীতে উত্পন্ন হোক| নানারকম বড় আকারের জন্তু জানোয়ার আর বুকে হেঁটে চলার নানারকম ছোট প্রাণী হোক এবং প্রচুর সংখ্যায় তাদের সংখ্যাবৃদ্ধি হোক|” তখন য়েমন তিনি বললেন সব কিছু সম্পন্ন হল|
25 সুতরাং ঈশ্বর সব রকম জন্তু জানোয়ার তেমনভাবে তৈরী করলেন| বন্য জন্তু, পোষ্য জন্তু আর বুকে হাঁটার সবরকমের ছোট ছোট প্রাণী ঈশ্বর বানালেন এবং ঈশ্বর দেখলেন প্রতিটি জিনিসই বেশ ভালো হয়েছে|
26 তখন ঈশ্বর বললেন, “এখন এস, আমরা মানুষ সৃষ্টি করি| আমাদের আদলে আমরা মানুষ সৃষ্টি করব| মানুষ হবে ঠিক আমাদের মত| তারা সমুদ্রের সমস্ত মাছের ওপরে আর আকাশের সমস্ত পাখীর ওপরে কর্তৃত্ত্ব করবে| তারা পৃথিবীর সমস্ত বড় জানোয়ার আর বুকে হাঁটা সমস্ত ছোট প্রাণীর উপরে কর্তৃত্ত্ব করবে|”
27 তাই ঈশ্বর নিজের মতোই মানুষ সৃষ্টি করলেন| মানুষ হল তাঁর ছাঁচে গড়া জীব| ঈশ্বর তাদের পুরুষ ও স্ত্রীরূপে সৃষ্টি করলেন|
28 ঈশ্বর তাদের আশীর্বাদ করে বললেন, “তোমাদের বহু সন্তানসন্ততি হোক| মানুষে মানুষে পৃথিবী পরিপূর্ণ করো এবং তোমরা পৃথিবীর নিয়ন্ত্রণের ভার নাও, সমুদ্রে মাছেদের এবং বাতাসে পাখিদের শাসন করো| মাটির ওপর যা কিছু নড়েচড়ে, যাবতীয় প্রাণীকে তোমরা শাসন করো|”
29 ঈশ্বর বললেন, “আমি তোমাদের শস্যদায়ী সমস্ত গাছ ও সমস্ত ফলদাযী গাছপালা দিচ্ছি| ঐসব গাছ বীজযুক্ত ফল উত্পাদন করে| এই সমস্ত শস্য ও ফল হবে তোমাদের খাদ্য|
30 এবং জানোয়ারদের সমস্ত সবুজ গাছপালা দিচ্ছি| তাদের খাদ্য হবে সবুজ গাছপালা| পৃথিবীর সমস্ত জন্তু জানোয়ার, আকাশের সমস্ত পাখি এবং মাটির উপরে বুকে হাঁটে য়েসব কীট সবাই ঐ খাদ্য খাবে|” এবং এই সব কিছুই সম্পন্ন হল|
31 ঈশ্বর ��া কিছু সৃষ্টি করেছেন সেসব কিছু দেখলেন এবং ঈশ্বর দেখলেন সমস্ত সৃষ্টিই খুব ভাল হয়েছে| সন্ধ্যা হল, তারপর সকাল হল| এভাবে ষষ্ঠ দিন হল|
11 notes
·
View notes
পবিত্র আশুরা শরীফ উনাকে সম্মান করলে নিশ্চিত জান্নাতী!!!
মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে জান্নাত উনার দস্তরখানায় খাদ্য খাওয়াবেন এবং ‘সালসাবীল’ ঝর্ণা থেকে পানীয় (শরবত) পান করাবেন।”
কিন্তু একটু ফিখিরও করা লাগবে।
পবিত্র সূরা মায়িদা শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে,
وَتَعَاوَنُواْ عَلَى الْبرِّ وَالتَّقْوَى وَلَا تَعَاوَنُواْ عَلَى الإِثْـمِ وَالْعُدْوَانِ وَاتَّقُواْ اللهَ اِنَّ اللهَ شَدِيْدُ الْعِقَابِ
তোমরা নেকী ও পরহেযগারীর মধ্যে সহযোগিতা করো; পাপ ও নাফরমানীর মধ্যে সহযোগিতা করো না। এ ব্যাপারে মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করো, নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি কঠিন শাস্তিদাতা।”
কি বুঝা গেল?
এই পবিত্র আয়াত শরীফ অনুসরণে পাপী নাফলমানদের কোন সহযোগিতা করা যাবে না! আর যদি এই আদেশ না মানা হয় মহান আল্লাহ পাক উনার কঠিন শাস্তি পেতে হবে।
বুঝা গেছে তো!!! যাদের ঈমাণ, আক্বীধা, আমল, আখলাক্ব শুদ্ধ নয় তাদেরকে যদি কোন সহায়তা করা হয় তাহলে রহমত তো পাবেই না । উল্টো কঠিন আজাব গজব নাজিল হবে। দুনিয়াতে ও আখিরাতে।
অতএব আশুরা শরীফ উনার নিয়ামত পেতে চাইলে মুহম্মদিয়া জামিয়া শরীফ ইয়াতিমখানা ও লিল্লাহ বোডিং এ আশুরা শরীফের তাবারুকে হাদিয়া করু��।#90DaysMahfilsm4o.com 01718740742 nagad/bikas personal
এখানে সম্মানিত আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনার আক্বীদা ভিত্তিক পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ, পবিত্র ইজমা শরীফ ও পবিত্র ক্বিয়াস শরীফ তথা পরিপূর্ণ শরীয়ত উনার অনুসরণ করা বাধ্যতামূলক। শুধুমাত্র কিতাবে নয়, বরং বাস্তবে দৈনন্দিন আমলসহ সর্বক্ষেত্রে এ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা পায়ের তলা থেকে মাথার তালু পর্যন্ত পরিপূর্ণ পবিত্র সুন্নত উনার রঙে রঞ্জিত। সকলের জন্য তাহাজ্জুদ নামায বাধ্যতামূলক। পরিপূর্ণ শরয়ী পর্দা পালন করা বাধ্যতামূলক।
বালিকা শাখা: সম্পূর্ণ পৃথক; বালক শাখা উনার শিক্ষক, কর্মকর্তা ও আমিলগণ উনারা প্রত্যেকেই পুরুষ এবং বালিকা শাখা উনার শিক্ষিকা, কর্মকর্তা ও আমিলগণ উনারা প্রত্যেকেই মহিলা। ৫ বছরের বালকদেরও বেগানা মহিলাদের সামনে যাওয়া নিষেধ।
2 notes
·
View notes
বাংলাদেশের আইনে হিন্দু বিবাহ বিচ্ছেদ : বিবাহিত হিন্দু নারীর পৃথক বসবাস এবং ভরণপোষণের অধিকার
Photo by Baljit Johal on Pexels.com
১৯৪৬ সালে প্রণীত The Hindu Married Women’s Right to Separate Residence and Maintenance Act, 1946 আইনে বিশেষ কিছু ক্ষেত্রে হিন্দু বিবাহিত নারীদের পৃথক বসবাস এবং ভরণপোষণ দাবীর অধিকার দেওয়া হয়েছে। এই আইনের ২ ধারার অধীন একজন হিন্দু বিবাহিত নারী বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে বিশেষ কিছু ক্ষেত্রে তাঁর স্বামীর নিকট থেকে পৃথক বসবাস এবং ভরণপোষণ দাবী করতে পারেন। যদিও বাংলাদেশের…
View On WordPress
0 notes
আল্লাহ সম্পর্কে আকিদা
Beliefs about Allah
আল্লাহর অবস্থান সম্পর্কে আহলে সুন্নতের আক্বিদা-বিশ্বাস
এটিই সমস্ত আহলে সুন্নতের আকিদা। যখন কোন স্থান ছিলো না, তখন আল্লাহ তায়ালা ছিলেন কি না? অবশ্যই ছিলেন। আল্লাহর অবস্থানের জন্য কোন স্থানের প্রয়োজন হয়নি। তেমনি এখনও আল্লাহর অবস্থানের জন্য কোন স্থান বা দিকের প্রয়োজন নেই। কিছু অজ্ঞ লোক মনে করে থাকে, আল্লাহ তায়ালাকে স্থান ও দিক থেকে পবিত্র বিশ্বাস করলে তো আল্লাহ কোথাও নেই বলা হয়। এর দ্বারা আল্লাহ তায়ালার অস্তিত্বই না কি অস্বীকার করা হয়। এদেরকে জিজ্ঞাসা করা হবে, যখন কোন স্থান বা দিকই ছিলো না,তখন আল্লাহ কোথায় ছিলেন? সে যদি এটা বিশ্বাস না করে যে, আল্লাহ তায়ালা স্থান ও দিক সৃষ্টির পূর্বে ছিলেন, তাহলে সে নিশ্চিতভাবে কাফের হয়ে যাবে। কোন সৃষ্টির অস্তিত্বের পূর্বে আল্লাহর অবস্থানের জন্য যখন কোন স্থানের প্রয়োজন হয়নি, তাহলে এখন কেন আল্লাহ তায়ালাকে স্থানের অনুগামী বানানো হবে? এসব লোকের বোধোদয়ের জন্য বিখ্যাত তাবেয়ী ও ইমাম আবু হানিফা রহ. তার ছোট্র একটি বক্তব্য দ্বারা বুঝিয়ে দিয়েছেন, আল্লাহ তায়ালা স্থান ও দিক থেকে পবিত্র।
ইমাম আবু হানিফা রহ. আরও বলেন,
“ولقاء الله تعالى لأهل الجنة بلا كيف ولا تشبيه ولا جهةٍ حقٌّ”
অর্থ: জান্নাতবাসীর জন্য কোন সাদৃশ্য, অবস্থা ও দিক ব্যতীত আল্লাহ তায়ালার দর্শন সত্য।
[কিতাবুল ওসিয়্যা, পৃ.৪, শরহে ফিকহুল আকবার, মোল্লা আলী কারী, পৃ.১৩৮]
ইমাম আবু হানিফা রহ. বলেন,
আমরা স্বীকার করি যে, আল্লাহ তায়ালা আরশের উপর কতর্ৃত্ব প্রতিষ্ঠা করেছেন। আরশের প্রতি কোনরূপ প্রয়োজন ও আরশের উপর স্থিতিগ্রহণ ব্যতীত। তিনি আরশ ও অন্যান্য মাখলুকের । এগুলোর প্রতি তিনি বিন্দুমাত্র মুখাপেক্ষী নন। তিনি যদি আরশ ও অন্যান্য মাখলুকের মুখাপেক্ষী হতেন, তাহলে মহাবিশ্ব সৃষ্টি ও লালন-পালন করতে পারতেন না। কোন মাখলুক যেমন অন্যের মুখাপেক্ষী হওয়ার কারণে কোন কিছু সৃষ্টি করতে পারে না। তিনি যদি আরশের উপর উপবেশন ও এর উপর স্থির হওয়ার মুখাপেক্ষী হতেন, তাহলে আরশ সৃষ্টির পূবর্ে তিনি কোথায় ছিলেন? মহান আল্লাহ এধরনের ধ্যান-ধারণা থেকে মহাপবিত্র।
[আল-ওসিয়্যা, পৃ.২, তাহকীক, আল্লামা যাহিদ আল-কাউসারী রহ.]
উল্লেখ্য, দিকের ধারণা একটি আপেক্ষিক বিষয়। দিক বলতে আমাদের নিজেদের অবস্থানের সাপেক্ষে অন্য একটি স্থানকে আমরা বুঝিয়ে থাকি। আমি যদি কোন বিল্ডিং এর দ্বিতীয় তলায় থাকি, তাহলে নীচের দিক বলতে আসলে আমার নীচের প্রথম তলার জায়গা বোঝায়। উপর বলতে আমার মাথার উপরের কোন একটি জায়গা বুঝিয়ে থাকি। এজন্য আরবীতে দিক বলতে আসলে তরফুল মাকান বা কোন জায়গার একটা অংশ বোঝায়।
কোন জায়গার অংশ ব্যতীত দিকের পৃথক কোন অস্তিত্ব নেই। যে দিকই বোঝানো হবে, সেটি মূলত: একটি জায়গা।
আমরা জানি, মহাবিশ্বের সকল জায়গা আল্লাহ তায়ালা সৃষ্টি করেছেন। সকল জায়গার একটি অংশ বা দিকও আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন। মহাবিশ্বের কোন কিছুই ছিলো না। সব কিছুইকে আল্লাহ তায়ালা অস্তিত্ব দিয়েছেন। এমন কোন জায়গা নেই, যেটি আল্লাহর সৃষ্টি নয়। আবার কোন জায়গার এমন কোন অংশ বা দিকও নেই যাকে আল্লাহ তায়ালা অস্তিত্ব দেননি।
সুতরাং যতো জায়গা, জায়গার অংশ বিশেষ বা দিক রয়েছে সব কিছুই মাখলুক বা আল্লাহর সৃষ্টি। কোন জায়গা বা দিকই অনাদি তথা অসীম থেকে বিদ্যমান নয়। কেউ যদি বিশ্বাস করে কোন জায়গা, জায়গার কোন অংশ তথা দিকও অসীম থেকে বিদ্যমান তাহলে সে অবশ্যই কাফের।
আল্লাহ তায়ালা সৃষ্টি থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত। যখন কোন সৃষ্টি ছিলো না, তখনও আল্লাহ তায়ালা ছিলেন। আল্লাহর জন্য সৃষ্টির অস্তিত্ব আবশ্যক নয়। কেউ যদি মনে করে, আসমান-জমিন, আরশ-কুরসী ছাড়া আল্লাহর অস্তিত্ব সম্ভব নয়, তার জন্য তওবা করে ইমান নবায়ন করা জরুরি।
কেউ যদি মনে করে, সৃষ্টির অস্তিত্বকে অস্বীকার করলে আল্লাহরই কোন অস্তিত্ব থাকে না, তবে এ ব্যক্তিও আল্লাহ তায়ালাকে অস্বীকারকারী।
কেউ যদি আল্লাহর অস্তিত্ব সম্পর্কে বলে, “যে জিনিষ উপরে নয়, নীচে নয়, ডানে নয়, বামে নয়, সামনেও নয় পিছনেও নেই, আসলে সেই জিনিষের অস্তিত্বই নেই।” আল্লাহ তায়ালা সম্পর্কে এধরনের বক্তব্য কুফুরী। কেউ যদি বুঝে-শুনে এভাবে আল্লাহর অস্তিত্বকে সৃষ্টির অস্তিত্বের উপর নিভর্রশীল বানিয়ে দেয়, তবে তার কুফুরীর ব্যাপারে কোন সন্দেহ থাকবে না।
সুতরাং আল্লাহ তায়ালা সম্পর্কে আমাদের আক্বিদা হলো, তিনি মাখলুক থেকে মুক্ত এক মহান সত্ত্বা। তিনি সময়, স্থান ও দিক থেকে পবিত্র। মাখলুকের সঙ্গে সামান্যতম সাদৃশ্যও দেয়াও কুফুরী। কেননা তিনি ইরশাদ করেছেন, তার সদৃশ কিছু নেই। তিনি মহা বিশ্ব সৃষ্টির পূর্বে যেমন ছিলেন,আরশ-কুরশী সৃষ্টির পূবের্ যেমন ছিলেন, এখনও আছেন। মহাবিশ্ব ধ্বংসের পরও থাকবেন। সৃষ্টির অস্তিত্বের পূর্বে যেমন সময় ও স্থান থেকে পবিত্র অবস্থায় ছিলেন, এখনও তিনি সব ধরনের স্থান ও সময় থেকে মুক্ত। এই কথাটি সংক্ষেপে রাসূল স. বলেছেন,
” আপনিই প্রথম, আপনার পূর্বে কিছু নেই। আপনিই শেষ, আপনার পরে কিছু নেই। আপনিই প্রকাশ্য, আপনার উপরে কিছু নেই। আপনিই গোপন, আপনার নিচে কিছু নেই” মুসলিম শরীফ, হাদীস নং২৭১৩
আল্লাহ সম্পর্কে ভ্রান্ত ও বাতিল আকিদার খন্ডন
আল্লাহ সম্পর্কে সঠিক আকিদা
https://www.youtube.com/watch?v=Umu2j1OFRYc
আল্লাহ সম্পর্কে সঠিক আকিদা
https://www.youtube.com/watch?v=NZhlct_3lwU
আল্লাহ তায়ালা আকার না নিরাকার এবং তিনি কি সর্বত্র বিরাজমান ?
https://www.youtube.com/watch?v=RDtGkoy9gvo
আল্লাহ সম্পর্কে ভ্রান্ত আকিদার খন্ডন
https://www.youtube.com/watch?v=F6nmnaYvjGY
আল্লাহ কোথায় | আল্লাহ কোথায় আছেন | আল্লাহ কি সব জায়গায় বিরাজমান?
https://www.youtube.com/watch?v=cQXSw01Ib8c&t=47s
আল্লাহ সম্পর্কে আকিদা
Beliefs about Allah
আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ’।
Allah's Identity, Names and Attributes
0 notes
আল্লাহ সম্পর্কে আকিদা
Beliefs about Allah
আল্লাহর অবস্থান সম্পর্কে আহলে সুন্নতের আক্বিদা-বিশ্বাস
এটিই সমস্ত আহলে সুন্নতের আকিদা। যখন কোন স্থান ছিলো না, তখন আল্লাহ তায়ালা ছিলেন কি না? অবশ্যই ছিলেন। আল্লাহর অবস্থানের জন্য কোন স্থানের প্রয়োজন হয়নি। তেমনি এখনও আল্লাহর অবস্থানের জন্য কোন স্থান বা দিকের প্রয়োজন নেই। কিছু অজ্ঞ লোক মনে করে থাকে, আল্লাহ তায়ালাকে স্থান ও দিক থেকে পবিত্র বিশ্বাস করলে তো আল্লাহ কোথাও নেই বলা হয়। এর দ্বারা আল্লাহ তায়ালার অস্তিত্বই না কি অস্বীকার করা হয়। এদেরকে জিজ্ঞাসা করা হবে, যখন কোন স্থান বা দিকই ছিলো না,তখন আল্লাহ কোথায় ছিলেন? সে যদি এটা বিশ্বাস না করে যে, আল্লাহ তায়ালা স্থান ও দিক সৃষ্টির পূর্বে ছিলেন, তাহলে সে নিশ্চিতভাবে কাফের হয়ে যাবে। কোন সৃষ্টির অস্তিত্বের পূর্বে আল্লাহর অবস্থানের জন্য যখন কোন স্থানের প্রয়োজন হয়নি, তাহলে এখন কেন আল্লাহ তায়ালাকে স্থানের অনুগামী বানানো হবে? এসব লোকের বোধোদয়ের জন্য বিখ্যাত তাবেয়ী ও ইমাম আবু হানিফা রহ. তার ছোট্র একটি বক্তব্য দ্বারা বুঝিয়ে দিয়েছেন, আল্লাহ তায়ালা স্থান ও দিক থেকে পবিত্র।
ইমাম আবু হানিফা রহ. আরও বলেন,
“ولقاء الله تعالى لأهل الجنة بلا كيف ولا تشبيه ولا جهةٍ حقٌّ”
অর্থ: জান্নাতবাসীর জন্য কোন সাদৃশ্য, অবস্থা ও দিক ব্যতীত আল্লাহ তায়ালার দর্শন সত্য।
[কিতাবুল ওসিয়্যা, পৃ.৪, শরহে ফিকহুল আকবার, মোল্লা আলী কারী, পৃ.১৩৮]
ইমাম আবু হানিফা রহ. বলেন,
আমরা স্বীকার করি যে, আল্লাহ তায়ালা আরশের উপর কতর্ৃত্ব প্রতিষ্ঠা করেছেন। আরশের প্রতি কোনরূপ প্রয়োজন ও আরশের উপর স্থিতিগ্রহণ ব্যতীত। তিনি আরশ ও অন্যান্য মাখলুকের । এগুলোর প্রতি তিনি বিন্দুমাত্র মুখাপেক্ষী নন। তিনি যদি আরশ ও অন্যান্য মাখলুকের মুখাপেক্ষী হতেন, তাহলে মহাবিশ্ব সৃষ্টি ও লালন-পালন করতে পারতেন না। কোন মাখলুক যেমন অন্যের মুখাপেক্ষী হওয়ার কারণে কোন কিছু সৃষ্টি করতে পারে না। তিনি যদি আরশের উপর উপবেশন ও এর উপর স্থির হওয়ার মুখাপেক্ষী হতেন, তাহলে আরশ সৃষ্টির পূবর্ে তিনি কোথায় ছিলেন? মহান আল্লাহ এধরনের ধ্যান-ধারণা থেকে মহাপবিত্র।
[আল-ওসিয়্যা, পৃ.২, তাহকীক, আল্লামা যাহিদ আল-কাউসারী রহ.]
উল্লেখ্য, দিকের ধারণা একটি আপেক্ষিক বিষয়। দিক বলতে আমাদের নিজেদের অবস্থানের সাপেক্ষে অন্য একটি স্থানকে আমরা বুঝিয়ে থাকি। আমি যদি কোন বিল্ডিং এর দ্বিতীয় তলায় থাকি, তাহলে নীচের দিক বলতে আসলে আমার নীচের প্রথম তলার জায়গা বোঝায়। উপর বলতে আমার মাথার উপরের কোন একটি জায়গা বুঝিয়ে থাকি। এজন্য আরবীতে দিক বলতে আসলে তরফুল মাকান বা কোন জায়গার একটা অংশ বোঝায়।
কোন জায়গার অংশ ব্যতীত দিকের পৃথক কোন অস্তিত্ব নেই। যে দিকই বোঝানো হবে, সেটি মূলত: একটি জায়গা।
আমরা জানি, মহাবিশ্বের সকল জায়গা আল্লাহ তায়ালা সৃষ্টি করেছেন। সকল জায়গার একটি অংশ বা দিকও আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন। মহাবিশ্বের কোন কিছুই ছিলো না। সব কিছুইকে আল্লাহ তায়ালা অস্তিত্ব দিয়েছেন। এমন কোন জায়গা নেই, যেটি আল্লাহর সৃষ্টি নয়। আবার কোন জায়গার এমন কোন অংশ বা দিকও নেই যাকে আল্লাহ তায়ালা অস্তিত্ব দেননি।
সুতরাং যতো জায়গা, জায়গার অংশ বিশেষ বা দিক রয়েছে সব কিছুই মাখলুক বা আল্লাহর সৃষ্টি। কোন জায়গা বা দিকই অনাদি তথা অসীম থেকে বিদ্যমান নয়। কেউ যদি বিশ্বাস করে কোন জায়গা, জায়গার কোন অংশ তথা দিকও অসীম থেকে বিদ্যমান তাহলে সে অবশ্যই কাফের।
আল্লাহ তায়ালা সৃষ্টি থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত। যখন কোন সৃষ্টি ছিলো না, তখনও আল্লাহ তায়ালা ছিলেন। আল্লাহর জন্য সৃষ্টির অস্তিত্ব আবশ্যক নয়। কেউ যদি মনে করে, আসমান-জমিন, আরশ-কুরসী ছাড়া আল্লাহর অস্তিত্ব সম্ভব নয়, তার জন্য তওবা করে ইমান নবায়ন করা জরুরি।
কেউ যদি মনে করে, সৃষ্টির অস্তিত্বকে অস্বীকার করলে আল্লাহরই কোন অস্তিত্ব থাকে না, তবে এ ব্যক্তিও আল্লাহ তায়ালাকে অস্বীকারকারী।
কেউ যদি আল্লাহর অস্তিত্ব সম্পর্কে বলে, “যে জিনিষ উপরে নয়, নীচে নয়, ডানে নয়, বামে নয়, সামনেও নয় পিছনেও নেই, আসলে সেই জিনিষের অস্তিত্বই নেই।” আল্লাহ তায়ালা সম্পর্কে এধরনের বক্তব্য কুফুরী। কেউ যদি বুঝে-শুনে এভাবে আল্লাহর অস্তিত্বকে সৃষ্টির অস্তিত্বের উপর নিভর্রশীল বানিয়ে দেয়, তবে তার কুফুরীর ব্যাপারে কোন সন্দেহ থাকবে না।
সুতরাং আল্লাহ তায়ালা সম্পর্কে আমাদের আক্বিদা হলো, তিনি মাখলুক থেকে মুক্ত এক মহান সত্ত্বা। তিনি সময়, স্থান ও দিক থেকে পবিত্র। মাখলুকের সঙ্গে সামান্যতম সাদৃশ্যও দেয়াও কুফুরী। কেননা তিনি ইরশাদ করেছেন, তার সদৃশ কিছু নেই। তিনি মহা বিশ্ব সৃষ্টির পূর্বে যেমন ছিলেন,আরশ-কুরশী সৃষ্টির পূবের্ যেমন ছিলেন, এখনও আছেন। মহাবিশ্ব ধ্বংসের পরও থাকবেন। সৃষ্টির অস্তিত্বের পূর্বে যেমন সময় ও স্থান থেকে পবিত্র অবস্থায় ছিলেন, এখনও তিনি সব ধরনের স্থান ও সময় থেকে মুক্ত। এই কথাটি সংক্ষেপে রাসূল স. বলেছেন,
” আপনিই প্রথম, আপনার পূর্বে কিছু নেই। আপনিই শেষ, আপনার পরে কিছু নেই। আপনিই প্রকাশ্য, আপনার উপরে কিছু নেই। আপনিই গোপন, আপনার নিচে কিছু নেই” মুসলিম শরীফ, হাদীস নং২৭১৩
আল্লাহ সম্পর্কে ভ্রান্ত ও বাতিল আকিদার খন্ডন
আল্লাহ সম্পর্কে সঠিক আকিদা
https://www.youtube.com/watch?v=Umu2j1OFRYc
আল্লাহ সম্পর্কে সঠিক আকিদা
https://www.youtube.com/watch?v=NZhlct_3lwU
আল্লাহ তায়ালা আকার না নিরাকার এবং তিনি কি সর্বত্র বিরাজমান ?
https://www.youtube.com/watch?v=RDtGkoy9gvo
আল্লাহ সম্পর্কে ভ্রান্ত আকিদার খন্ডন
https://www.youtube.com/watch?v=F6nmnaYvjGY
আল্লাহ কোথায় | আল্লাহ কোথায় আছেন | আল্লাহ কি সব জায়গায় বিরাজমান?
https://www.youtube.com/watch?v=cQXSw01Ib8c&t=47s
আল্লাহ সম্পর্কে আকিদা
Beliefs about Allah
আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ’।
Allah's Identity, Names and Attributes
0 notes
আল্লাহ সম্পর্কে আকিদা
Beliefs about Allah
আল্লাহর অবস্থান সম্পর্কে আহলে সুন্নতের আক্বিদা-বিশ্বাস
এটিই সমস্ত আহলে সুন্নতের আকিদা। যখন কোন স্থান ছিলো না, তখন আল্লাহ তায়ালা ছিলেন কি না? অবশ্যই ছিলেন। আল্লাহর অবস্থানের জন্য কোন স্থানের প্রয়োজন হয়নি। তেমনি এখনও আল্লাহর অবস্থানের জন্য কোন স্থান বা দিকের প্রয়োজন নেই। কিছু অজ্ঞ লোক মনে করে থাকে, আল্লাহ তায়ালাকে স্থান ও দিক থেকে পবিত্র বিশ্বাস করলে তো আল্লাহ কোথাও নেই বলা হয়। এর দ্বারা আল্লাহ তায়ালার অস্তিত্বই না কি অস্বীকার করা হয়। এদেরকে জিজ্ঞাসা করা হবে, যখন কোন স্থান বা দিকই ছিলো না,তখন আল্লাহ কোথায় ছিলেন? সে যদি এটা বিশ্বাস না করে যে, আল্লাহ তায়ালা স্থান ও দিক সৃষ্টির পূর্বে ছিলেন, তাহলে সে নিশ্চিতভাবে কাফের হয়ে যাবে। কোন সৃষ্টির অস্তিত্বের পূর্বে আল্লাহর অবস্থানের জন্য যখন কোন স্থানের প্রয়োজন হয়নি, তাহলে এখন কেন আল্লাহ তায়ালাকে স্থানের অনুগামী বানানো হবে? এসব লোকের বোধোদয়ের জন্য বিখ্যাত তাবেয়ী ও ইমাম আবু হানিফা রহ. তার ছোট্র একটি বক্তব্য দ্বারা বুঝিয়ে দিয়েছেন, আল্লাহ তায়ালা স্থান ও দিক থেকে পবিত্র।
ইমাম আবু হানিফা রহ. আরও বলেন,
“ولقاء الله تعالى لأهل الجنة بلا كيف ولا تشبيه ولا جهةٍ حقٌّ”
অর্থ: জান্নাতবাসীর জন্য কোন সাদৃশ্য, অবস্থা ও দিক ব্যতীত আল্লাহ তায়ালার দর্শন সত্য।
[কিতাবুল ওসিয়্যা, পৃ.৪, শরহে ফিকহুল আকবার, মোল্লা আলী কারী, পৃ.১৩৮]
ইমাম আবু হানিফা রহ. বলেন,
আমরা স্বীকার করি যে, আল্লাহ তায়ালা আরশের উপর কতর্ৃত্ব প্রতিষ্ঠা করেছেন। আরশের প্রতি কোনরূপ প্রয়োজন ও আরশের উপর স্থিতিগ্রহণ ব্যতীত। তিনি আরশ ও অন্যান্য মাখলুকের । এগুলোর প্রতি তিনি বিন্দুমাত্��� মুখাপেক্ষী নন। তিনি যদি আরশ ও অন্যান্য মাখলুকের মুখাপেক্ষী হতেন, তাহলে মহাবিশ্ব সৃষ্টি ও লালন-পালন করতে পারতেন না। কোন মাখলুক যেমন অন্যের মুখাপেক্ষী হওয়ার কারণে কোন কিছু সৃষ্টি করতে পারে না। তিনি যদি আরশের উপর উপবেশন ও এর উপর স্থির হওয়ার মুখাপেক্ষী হতেন, তাহলে আরশ সৃষ্টির পূবর্ে তিনি কোথায় ছিলেন? মহান আল্লাহ এধরনের ধ্যান-ধারণা থেকে মহাপবিত্র।
[আল-ওসিয়্যা, পৃ.২, তাহকীক, আল্লামা যাহিদ আল-কাউসারী রহ.]
উল্লেখ্য, দিকের ধারণা একটি আপেক্ষিক বিষ���়। দিক বলতে আমাদের নিজেদের অবস্থানের সাপেক্ষে অন্য একটি স্থানকে আমরা বুঝিয়ে থাকি। আমি যদি কোন বিল্ডিং এর দ্বিতীয় তলায় থাকি, তাহলে নীচের দিক বলতে আসলে আমার নীচের প্রথম তলার জায়গা বোঝায়। উপর বলতে আমার মাথার উপরের কোন একটি জায়গা বুঝিয়ে থাকি। এজন্য আরবীতে দিক বলতে আসলে তরফুল মাকান বা কোন জায়গার একটা অংশ বোঝায়।
কোন জায়গার অংশ ব্যতীত দিকের পৃথক কোন অস্তিত্ব নেই। যে দিকই বোঝানো হবে, সেটি মূলত: একটি জায়গা।
আমরা জানি, মহাবিশ্বের সকল জায়গা আল্লাহ তায়ালা সৃষ্টি করেছেন। সকল জায়গার একটি অংশ বা দিকও আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন। মহাবিশ্বের কোন কিছুই ছিলো না। সব কিছুইকে আল্লাহ তায়ালা অস্তিত্ব দিয়েছেন। এমন কোন জায়গা নেই, যেটি আল্লাহর সৃষ্টি নয়। আবার কোন জায়গার এমন কোন অংশ বা দিকও নেই যাকে আল্লাহ তায়ালা অস্তিত্ব দেননি।
সুতরাং যতো জায়গা, জায়গার অংশ বিশেষ বা দিক রয়েছে সব কিছুই মাখলুক বা আল্লাহর সৃষ্টি। কোন জায়গা বা দিকই অনাদি তথা অসীম থেকে বিদ্যমান নয়। কেউ যদি বিশ্বাস করে কোন জায়গা, জায়গার কোন অংশ তথা দিকও অসীম থেকে বিদ্যমান তাহলে সে অবশ্যই কাফের।
আল্লাহ তায়ালা সৃষ্টি থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত। যখন কোন সৃষ্টি ছিলো না, তখনও আল্লাহ তায়ালা ছিলেন। আল্লাহর জন্য সৃষ্টির অস্তিত্ব আবশ্যক নয়। কেউ যদি মনে করে, আসমান-জমিন, আরশ-কুরসী ছাড়া আল্লাহর অস্তিত্ব সম্ভব নয়, তার জন্য তওবা করে ইমান নবায়ন করা জরুরি।
কেউ যদি মনে করে, সৃষ্টির অস্তিত্বকে অস্বীকার করলে আল্লাহরই কোন অস্তিত্ব থাকে না, তবে এ ব্যক্তিও আল্লাহ তায়ালাকে অস্বীকারকারী।
কেউ যদি আল্লাহর অস্তিত্ব সম্পর্কে বলে, “যে জিনিষ উপরে নয়, নীচে নয়, ডানে নয়, বামে নয়, সামনেও নয় পিছনেও নেই, আসলে সেই জিনিষের অস্তিত্বই নেই।” আল্লাহ তায়ালা সম্পর্কে এধরনের বক্তব্য কুফুরী। কেউ যদি বুঝে-শুনে এভাবে আল্লাহর অস্তিত্বকে সৃষ্টির অস্তিত্বের উপর নিভর্রশীল বানিয়ে দেয়, তবে তার কুফুরীর ব্যাপারে কোন সন্দেহ থাকবে না।
সুতরাং আল্লাহ তায়ালা সম্পর্কে আমাদের আক্বিদা হলো, তিনি মাখলুক থেকে মুক্ত এক মহান সত্ত্বা। তিনি সময়, স্থান ও দিক থেকে পবিত্র। মাখলুকের সঙ্গে সামান্যতম সাদৃশ্যও দেয়াও কুফুরী। কেননা তিনি ইরশাদ করেছেন, তার সদৃশ কিছু নেই। তিনি মহা বিশ্ব সৃষ্টির পূর্বে যেমন ছিলেন,আরশ-কুরশী সৃষ্টির পূবের্ যেমন ছিলেন, এখনও আছেন। মহাবিশ্ব ধ্বংসের পরও থাকবেন। সৃষ্টির অস্তিত্বের পূর্বে যেমন সময় ও স্থান থেকে পবিত্র অবস্থায় ছিলেন, এখনও তিনি সব ধরনের স্থান ও সময় থেকে মুক্ত। এই কথাটি সংক্ষেপে রাসূল স. বলেছেন,
” আপনিই প্রথম, আপনার পূর্বে কিছু নেই। আপনিই শেষ, আপনার পরে কিছু নেই। আপনিই প্রকাশ্য, আপনার উপরে কিছু নেই। আপনিই গোপন, আপনার নিচে কিছু নেই” মুসলিম শরীফ, হাদীস নং২৭১৩
আল্লাহ সম্পর্কে ভ্রান্ত ও বাতিল আকিদার খন্ডন
আল্লাহ সম্পর্কে সঠিক আকিদা
https://www.youtube.com/watch?v=Umu2j1OFRYc
আল্লাহ সম্পর্কে সঠিক আকিদা
https://www.youtube.com/watch?v=NZhlct_3lwU
আল্লাহ তায়ালা আকার না নিরাকার এবং তিনি কি সর্বত্র বিরাজমান ?
https://www.youtube.com/watch?v=RDtGkoy9gvo
আল্লাহ সম্পর্কে ভ্রান্ত আকিদার খন্ডন
https://www.youtube.com/watch?v=F6nmnaYvjGY
আল্লাহ কোথায় | আল্লাহ কোথায় আছেন | আল্লাহ কি সব জায়গায় বিরাজমান?
https://www.youtube.com/watch?v=cQXSw01Ib8c&t=47s
আল্লাহ সম্পর্কে আকিদা
Beliefs about Allah
আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ’।
Allah's Identity, Names and Attributes
0 notes
আল্লাহ সম্পর্কে আকিদা
Beliefs about Allah
আল্লাহর অবস্থান সম্পর্কে আহলে সুন্নতের আক্বিদা-বিশ্বাস
এটিই সমস্ত আহলে সুন্নতের আকিদা। যখন কোন স্থান ছিলো না, তখন আল্লাহ তায়ালা ছিলেন কি না? অবশ্যই ছিলেন। আল্লাহর অবস্থানের জন্য কোন স্থানের প্রয়োজন হয়নি। তেমনি এখনও আল্লাহর অবস্থানের জন্য কোন স্থান বা দিকের প্রয়োজন নেই। কিছু অজ্ঞ লোক মনে করে থাকে, আল্লাহ তায়ালাকে স্থান ও দিক থেকে পবিত্র বিশ্বাস করলে তো আল্লাহ কোথাও নেই বলা হয়। এর দ্বারা আল্লাহ তায়ালার অস্তিত্বই না কি অস্বীকার করা হয়। এদেরকে জিজ্ঞাসা করা হবে, যখন কোন স্থান বা দিকই ছিলো না,তখন আল্লাহ কোথায় ছিলেন? সে যদি এটা বিশ্বাস না করে যে, আল্লাহ তায়ালা স্থান ও দিক সৃষ্টির পূর্বে ছিলেন, তাহলে সে নিশ্চিতভাবে কাফের হয়ে যাবে। কোন সৃষ্টির অস্তিত্বের পূর্বে আল্লাহর অবস্থানের জন্য যখন কোন স্থানের প্রয়োজন হয়নি, তাহলে এখন কেন আল্লাহ তায়ালাকে স্থানের অনুগামী বানানো হবে? এসব লোকের বোধোদয়ের জন্য বিখ্যাত তাবেয়ী ও ইমাম আবু হানিফা রহ. তার ছোট্র একটি বক্তব্য দ্বারা বুঝিয়ে দিয়েছেন, আল্লাহ তায়ালা স্থান ও দিক থেকে পবিত্র।
ইমাম আবু হানিফা রহ. আরও বলেন,
“ولقاء الله تعالى لأهل الجنة بلا كيف ولا تشبيه ولا جهةٍ حقٌّ”
অর্থ: জান্নাতবাসীর জন্য কোন সাদৃশ্য, অবস্থা ও দিক ব্যতীত আল্লাহ তায়ালার দর্শন সত্য।
[কিতাবুল ওসিয়্যা, পৃ.৪, শরহে ফিকহুল আকবার, মোল্লা আলী কারী, পৃ.১৩৮]
ইমাম আবু হানিফা রহ. বলেন,
আমরা স্বীকার করি যে, আল্লাহ তায়ালা আরশের উপর কতর্ৃ��্ব প্রতিষ্ঠা করেছেন। আরশের প্রতি কোনরূপ প্রয়োজন ও আরশের উপর স্থিতিগ্রহণ ব্যতীত। তিনি আরশ ও অন্যান্য মাখলুকের । এগুলোর প্রতি তিনি বিন্দুমাত্র মুখাপেক্ষী নন। তিনি যদি আরশ ও অন্যান্য মাখলুকের মুখাপেক্ষী হতেন, তাহলে মহাবিশ্ব সৃষ্টি ও লালন-পালন করতে পারতেন না। কোন মাখলুক যেমন অন্যের মুখাপেক্ষী হওয়ার কারণে কোন কিছু সৃষ্টি করতে পারে না। তিনি যদি আরশের উপর উপবেশন ও এর উপর স্থির হওয়ার মুখাপেক্ষী হতেন, তাহলে আরশ সৃষ্টির পূবর্ে তিনি কোথায় ছিলেন? মহান আল্লাহ এধরনের ধ্যান-ধারণা থেকে মহাপবিত্র।
[আল-ওসিয়্যা, পৃ.২, তাহকীক, আল্লামা যাহিদ আল-কাউসারী রহ.]
উল্লেখ্য, দিকের ধারণা একটি আপেক্ষিক বিষয়। দিক বলতে আমাদের নিজেদের অবস্থানের সাপেক্ষে অন্য একটি স্থানকে আমরা বুঝিয়ে থাকি। আমি যদি কোন বিল্ডিং এর দ্বিতীয় তলায় থাকি, তাহলে নীচের দিক বলতে আসলে আমার নীচের প্রথম তলার জায়গা বোঝায়। উপর বলতে আমার মাথার উপরের কোন একটি জায়গা বুঝিয়ে থাকি। এজন্য আরবীতে দিক বলতে আসলে তরফুল মাকান বা কোন জায়গার একটা অংশ বোঝায়।
কোন জায়গার অংশ ব্যতীত দিকের পৃথক কোন অস্তিত্ব নেই। যে দিকই বোঝানো হবে, সেটি মূলত: একটি জায়গা।
আমরা জানি, মহাবিশ্বের সকল জায়গা আল্লাহ তায়ালা সৃষ্টি করেছেন। সকল জায়গার একটি অংশ বা দিকও আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন। মহাবিশ্বের কোন কিছুই ছিলো না। সব কিছুইকে আল্লাহ তায়ালা অস্তিত্ব দিয়েছেন। এমন কোন জায়গা নেই, যেটি আল্লাহর সৃষ্টি নয়। আবার কোন জায়গার এমন কোন অংশ বা দিকও নেই যাকে আল্লাহ তায়ালা অস্তিত্ব দেননি।
সুতরাং যতো জায়গা, জায়গার অংশ বিশেষ বা দিক রয়েছে সব কিছুই মাখলুক বা আল্লাহর সৃষ্টি। কোন জায়গা বা দিকই অনাদি তথা অসীম থেকে বিদ্যমান নয়। কেউ যদি বিশ্বাস করে কোন জায়গা, জায়গার কোন অংশ তথা দিকও অসীম থেকে বিদ্যমান তাহলে সে অবশ্যই কাফের।
আল্লাহ তায়ালা সৃষ্টি থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত। যখন কোন সৃষ্টি ছিলো না, তখনও আল্লাহ তায়ালা ছিলেন। আল্লাহর জন্য সৃষ্টির অস্তিত্ব আবশ্যক নয়। কেউ যদি মনে করে, আসমান-জমিন, আরশ-কুরসী ছাড়া আল্লাহর অস্তিত্ব সম্ভব নয়, তার জন্য তওবা করে ইমান নবায়ন করা জরুরি।
কেউ যদি মনে করে, সৃষ্টির অস্তিত্বকে অস্বীকার করলে আল্লাহরই কোন অস্তিত্ব থাকে না, তবে এ ব্যক্তিও আল্লাহ তায়ালাকে অস্বীকারকারী।
কেউ যদি আল্লাহর অস্তিত্ব সম্পর্কে বলে, “যে জিনিষ উপরে নয়, নীচে নয়, ডানে নয়, বামে নয়, সামনেও নয় পিছনেও নেই, আসলে সেই জিনিষের অস্তিত্বই নেই।” আল্লাহ তায়ালা সম্পর্কে এধরনের বক্তব্য কুফুরী। কেউ যদি বুঝে-শুনে এভাবে আল্লাহর অস্তিত্বকে সৃষ্টির অস্তিত্বের উপর নিভর্রশীল বানিয়ে দেয়, তবে তার কুফুরীর ব্যাপারে কোন সন্দেহ থাকবে না।
সুতরাং আল্লাহ তায়ালা সম্পর্কে আমাদের আক্বিদা হলো, তিনি মাখলুক থেকে মুক্ত এক মহান সত্ত্বা। তিনি সময়, স্থান ও দিক থেকে পবিত্র। মাখলুকের সঙ্গে সামান্যতম সাদৃশ্যও দেয়াও কুফুরী। কেননা তিনি ইরশাদ করেছেন, তার সদৃশ কিছু নেই। তিনি মহা বিশ্ব সৃষ্টির পূর্বে যেমন ছিলেন,আরশ-কুরশী সৃষ্টির পূবের্ যেমন ছিলেন, এখনও আছেন। মহাবিশ্ব ধ্বংসের পরও থাকবেন। সৃষ্টির অস্তিত্বের পূর্বে যেমন সময় ও স্থান থেকে পবিত্র অবস্থায় ছিলেন, এখনও তিনি সব ধরনের স্থান ও সময় থেকে মুক্ত। এই কথাটি সংক্ষেপে রাসূল স. বলেছেন,
” আপনিই প্রথম, আপনার পূ��্বে কিছু নেই। আপনিই শেষ, আপনার পরে কিছু নেই। আপনিই প্রকাশ্য, আপনার উপরে কিছু নেই। আপনিই গোপন, আপনার নিচে কিছু নেই” মুসলিম শরীফ, হাদীস নং২৭১৩
আল্লাহ সম্পর্কে ভ্রান্ত ও বাতিল আকিদার খন্ডন
আল্লাহ সম্পর্কে সঠিক আকিদা
https://www.youtube.com/watch?v=Umu2j1OFRYc
আল্লাহ সম্পর্কে সঠিক আকিদা
https://www.youtube.com/watch?v=NZhlct_3lwU
আল্লাহ তায়ালা আকার না নিরাকার এবং তিনি কি সর্বত্র বিরাজমান ?
https://www.youtube.com/watch?v=RDtGkoy9gvo
আল্লাহ সম্পর্কে ভ্রান্ত আকিদার খন্ডন
https://www.youtube.com/watch?v=F6nmnaYvjGY
আল্লাহ কোথায় | আল্লাহ কোথায় আছেন | আল্লাহ কি সব জায়গায় বিরাজমান?
https://www.youtube.com/watch?v=cQXSw01Ib8c&t=47s
আল্লাহ সম্পর্কে আকিদা
Beliefs about Allah
আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ’।
Allah's Identity, Names and Attributes
0 notes
আরএমপি ডিবি'র পৃথক অভিযানে ১৬ কেজি গাঁজাসহ ৪ ব্যক্তি আটক; প্রাইভেট কার জব্দ
আরএমপি ডিবি’র পৃথক অভিযানে ১৬ কেজি গাঁজাসহ ৪ ব্যক্তি আটক; প্রাইভেট কার জব্দ
নিউজ রাজশাহী ডেস্কঃ রাজশাহী মহানগরীতে পৃথক দুটি অভিযানে ১৬ কেজি গাঁজা-সহ ৪ ব্যক্তিকে আটক করেছে রাজশাহী মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এসময় গাঁজা বহনে ব্যবহৃত একটি প্রাইভেট কার জব্দ করা হয়।
গ্রেফতারকৃত আসামিরা হলো কুমিল্লা জেলার ব্রাহ্মণপাড়া থানার দুলালপুর পশ্চিমপাড়ার মৃত চাঁন মিয়ার ছেলে মো: ইকতিয়ার উদ্দিন (৩৯), রাজশাহী মহানগরীর কর্ণহার থানার স্বরমংলার ইয়ার মোহাম্মদের ছেলে মো: কামাল হোসেন (৫০) ও…
View On WordPress
0 notes
কিশোরগঞ্জে র্যাবের পৃথক অভিযানে মাদক ব্যবসায়ী ও অস্ত্রধারী আটক
কিশোরগঞ্জে র্যাবের পৃথক অভিযানে মাদক ব্যবসায়ী ও অস্ত্রধারী আটক
র্যাব-১৪, সিপিসি-২, কিশোরগঞ্জ ক্যাম্পের অভিযানে দুটি গাঁজার গাছ’সহ এক মাদক ব্যবসায়ী ও একটি পাইপগান’সহ এক অস্ত্রধারীকে আটক করা হয়েছে।
রোববার (১৯ জুন) গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব-১৪, সিপিসি-২ এর একটি চৌকস দল নিরবিচ্ছিন্ন গোয়েন্দা নজরদারী চালিয়ে দুপুরে কিশোরগঞ্জ জেলার নিকলি উপজেলার মজলিশপুর মোড় হতে দামপাড়া ইউনিয়নে আলীয়াপাড়া গ্রামের মৃত: আ: মালেক এর ছেলে রকিল মিয়া (৪৩) কে একটি পাইপগান’সহ আটক…
View On WordPress
0 notes
ঈদযাত্রায় ময়মনসিংহে একদিনে সড়কে প্রাণ
0 notes
ময়মনসিংহে সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের তিনজনসহ নিহত ৭
বৈশাখী নিউজ ডেস্ক: ময়মনসিংহে পৃথক তিন সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের তিনজনসহ সাতজন নিহত হয়েছেন।
মঙ্গলবার (৯ মার্চ) সকাল থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত এসব ঘটনা ঘটে। এতে জেলা সদরে তিনজন, ত্রিশালে তিনজন ও তারাকান্দায় একজন নিহত হয়েছেন।
একই পরিবারের নিহত তিনজন হলেন মো. লুৎফর রহমান (৩০), স্ত্রী শাহনাজ (২৫) ও তাদের পুত্রসন্তান মো. মাহিত (২)।
দুর্ঘটনায় আহত হয়েছে নিহত দম্পতির বড় ছেলে মো. মোজাহিদ (৬)। তাকে ময়মনসিংহ…
View On WordPress
0 notes
আর্থিক প্রতিষ্ঠানে ঋণখেলাপি ধরতে পৃথক ইউনিট হচ্ছে
দেশের ব্যাংক ও ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানে উদ্বেকজনক হারে বাড়ছে খেলাপি ঋণ। নানান অনিয়ম আর অব্যবস্থাপনায় খেলাপি বাড়লেও আদায় হচ্ছে না মোটেও। এবার আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ইচ্ছাকৃত খেলাপি ঋণগ্রহীতা শনাক্ত করতে পৃথক ইউনিট গঠনের নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। চলতি মাস এপ্রিলের ৩০ তারিখের মধ্যে এ ইউনিট গঠনের নির্দেশনা দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বাজার…
View On WordPress
0 notes