আর তার ফলেই সে ব্যক্তির মৃত্যু হয় । কিন্তু ইলেক্ট্রো এনকোসেফালোগ্রাফি সংক্ষেপে – ইইজি যন্ত্র দেখাচ্ছে যে , তার শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করার অন্তত ৩০ সেকেন্ড পর পর্যন্ত তার মস্তিষ্ক সচল ছিল । অর্থাৎ দেহের মৃত্যু হলেও মস্তিষ্কের মৃত্যু হয় তার ৩০ সেকেন্ড পরে ।পরবর্তীতে রেকর্ডিং পর্যালোচনা করে আরও চমৎকার তথ্য পাওয়া যায় ।বিজ্ঞানীরা দেখতে পান যে , এই সময়ের ধরা পড়া মস্তিষ্কের তরঙ্গ সংকেত গুলো অবিকল তার অতীত জীবনের স্বপ্ন দেখা স্মৃতিচারণ করার সাথে মিলে যায় ।
অর্থাৎ কোনো মানুষ যখন তার পুরো জীবনের স্মৃতিচারণ করে তখন যেমনটা হয় ঠিক তেমনি ঘটনা ঘটে এসময় আল্লাহ তা’আলা পবিত্র কুরআনের সূরা আল কিয়ামাহ – তে বলেন , তোমরা মৃত্যুপথযাত্রী সেই ব্যক্তিকে দেখতে পাবে যে তখন আমি তার এই দুনিয়ার শেষ পা এবং পরকালের জীবনের প্রথম পা একসাথে মিলিয়ে দেবো । বিজ্ঞানের ভাষায় এটাকে ট্রানস্ফার টাইম বলা হয় – কুরআন বলছে যে , এই দুনিয়া থেকে পরকালের দুনিয়ায় গমনের মধ্যবর্তী সময়টাতেই এমন একটা পরিস্থিতি তৈরি হয় যে , মানুষ তার ইহকালের জীবনের শেষ অংশটা এবং পরের জীবনের প্রথম অংশ দুটোই একসাথে কিছু সময়ের জন্য দেখতে পায় ।
অর্থাৎ পরকাল এবং বর্তমান জীবন দুটোকেই কয়েক সেকেন্ডের জন্য মানুষ অনুভব করতে পারে । আমরা এটাকে ট্রানস্ফার টাইম বলতে পারে । পবিত্র কুরআন সূরা আল কিয়ামাহ তে যেমন , টা বলা হয়েছে – এই ট্রানস্ফারড টাইম মানুষ মূলত পুরো জীবনের স্মৃতিচারণ করে থাকে । আর পড়ে জীবন যেটা তার কাছে একেবারেই নতুন , সেই জীবন সম্পর্কে পরিচিত হয় ।
যেমন টা কুরআন ও বলছে যে আসলে মূলত মৃত্যুর এই মধ্যবর্তী সময়ে একটা ব্রিজ তৈরি হয়ে যায় । এই জীবনের শেষ পা পরের জীবনের প্রথম পায়ের সাথে মিলিয়ে যাওয়ার এই যে আয়াত রয়েছে , সেই আয়াতটি বৈজ্ঞানিক গবেষণার সাথে যথেষ্ট সামঞ্জস্য রয়েছে । গবেষকরা বলে মস্তিষ্কের শেষ সময়ে যে ৩০ সেকেন্ড যখন বডিতে আসলেই প্রান থাকে না । কিন্তু মস্তিষ্কের সিগ্লেল ঠিকিই থাকে ।
দর্শক আমরা যদি কুরআনের আয়াতের দিকে তাকাই তাহলে আমরা বুঝতে পারব যে মৃত্যুর সময় কেন মানুষের পুরো জীবনের পুরো স্মৃতি একসাথে মাত্র ৩০ সেকেন্ডের মধ্যেই রিভিউ বা মনে পড়ে । এর কারণ হচ্ছে পুরো জীবনব্যাপী সে যা করেছে তার ফলাফল নিয়ে যায় যেন সে প্রস্তুত হতে পারে । এর কারণ হচ্ছে পুরো জীবনব্যাপী যেমন আল্লাহ তা’আলা পবিত্র কুরআনের সূরা যুমার ৭-৮ নম্বর আয়াতে বলেনঃ হে নবী আপনি তাদেরকে বলুন যে মৃত্যু থেকে তোমরা পালাতে চাচ্ছো ।
তাদেরকে সেই মৃত্যুর মুখোমুখি হতে হবে শেষ পর্যন্ত তোমাদেরকে হাজির করা হবে – দৃশ্য ও অদৃশ্য মালিক আল্লাহর কাছে জীবন দশায় যা করেছ তোমরা তখন পুরোপুরি জানতেও উপলদ্ধি করতে পারবে এছাড়া মানুষের আত্মা নিয়ে পবিত্র কোরআনের সূরা আয-যুমার ৪২ নম্বর আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন আল্লাহর মৃত্যুর সময় এলে অথবা ঘুমের সময় মানুষের আত্মাকে তুলে নে তারপর যার মৃত্যু অবধারিত তার আত্মা রেখে দেন আর অন্যদের হাতে একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ফিরিয়ে দেন জ্ঞানীদের জন্য নিদর্শন রয়েছে ।
জানি না কিভাবে এই শব্দটার সাথে একটা বিরক্তির অনুসর্গ জুড়ে গিয়েছিল। কিন্তু এখন যেহেতু তা আর নেই,বৃষ্টি আমার ভালোই লাগে। এমন অনেক কিছুই আছে যা শুধু বৃষ্টির সময়ই দেখা যায়। বারান্দায় দাঁড়ালে দেখা যায় কাপড় তোলার দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তারা ছুটে এসেছেন। বেশিরভাগ এ যাওয়ার সময় দরজাটা বন্ধ করে রেখে যায়,আর বাকিরা আমার মতো বৃষ্টিতে ভেজার আশায় দাঁড়িয়ে থাকে। ভাগ্য ভালো থাকলে পিচ্চিদের এক হাত বাইরে দিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যেতে পারে। ভাগ্য বেশি ভালো থাকলে তিনটা পিচ্চিকে লাইন ধরে বারান্দার গ্রিলে ঝুলে থাকতেও দেখা যেতে পারে।
বিআরটিসির দোতালায় থাকলে বৃষ্টিতে ভিজে আসা প্রেমিক প্রেমিকা দেখতে পাওয়া যায়। ছেলেটার পা খালি দেখে যখন ভাবতে শুরু করি, "ছেলেরাও খালি পায়ে বৃষ্টিতে হাঁটে?" তখনই মেয়েটা আসে নিজের জুতা হাতে নিয়ে এবং তার জুতা পায়ে।
বৃষ্টির সময় কলেজে থাকলে তো কথাই নাই। বৃষ্টিতে হলি ক্রস দেখার জন্য যেকোনো ঝড় পারি দিতে রাজি আমি। তিন তলার ব্রিজ এ দাঁড়ালে বুঝা যায় বৃষ্টির তেজ। ভেজা মাটির গন্ধ আর সাথে জারুল ফুলের গন্ধ মিশে কিযে সুন্দর লাগে। আর ক্লাসরুম থেকে বামে তাকালেই দেখা যায় সেই কদম ফুল গাছ।
কিন্তু বারান্দায় থাকি বা ক্লাসে থাকি বা বাসে থাকি , এক গুচ্ছ কদম হাতে তোমার সাথে ভিজতে চাওয়ার ইচ্ছা যেন বাড়তেই থাকে।
অবশেষে এলো সেই অভিশপ্ত দিন। ১৩ সেপ্টেম্বর ১৯৪৮ ভোরবেলা ভারত গোটা পৃথিবীর তাবৎ বাদ-প্রতিবাদকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে বিশাল সেনাবাহিনী নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ল হায়দারাবাদের ওপর।
আসলে ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহেই ভারত হায়দারাবাদে সেনা অভিযানের বিষয়টি চূড়ান্ত করে রেখেছিল। অপেক্ষা করছিল উপযুক্ত সময়ের।
১১ সেপ্টেম্বর জিন্নাহর মৃত্যু তাদের সেই সুযোগটি এনে দেয়। জিন্নাহর মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গে মাঝখানে এক দিন বাদ দিয়ে শুরু করে আক্রমণ।
ভারত ধারণা করেছিল, সমগ্র পাকিস্তান এখন শোকে মুহ্যমান। এই সময় হায়দারাবাদ আক্রমণ করলে পাকিস্তানের তরফ থেকে কোনো বাধা হয়তো আসবে না। ভারতের এই অনুমান যে সঠিক ছিল, তা আক্রমণ শুরুর পরই বোঝা গেল। পাকিস্তান সেদিন হায়দারাবাদের পাশে দাঁড়ানো তো দূরের কথা, কোনো পদক্ষেপই নিতে পারেনি।
এ ছাড়া এই সর্বগ্রাসী আক্রমণ শুরুর আগেই ভারত হায়দারাবাদের কিছু রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী ও বুদ্ধিজীবীর মতো সেনাপ্রধান জেনারেল মোহাম্মদ আল ইদরুসকে কিনে ফেলেছিল।
বাংলার বিশ্বাসঘাতক মীরজাফরের মতোই এই আল ইদরুস নিজাম ও প্রধানমন্ত্রীকে ধোঁকা দিয়ে সেনাবাহিনীর উন্নয়নের গতি রুদ্ধ করে রেখেছিল। সেনাবাহিনীকে ফেলে রেখেছিল প্রায় অপ্রস্তুত অবস্থায়। দেশের গুরুত্বপূর্ণ অনেক সীমান্ত রেখেছিল অরক্ষিত অবস্থায়। নিজাম ও প্রধানমন্ত্রীর কাছে বারবার ভুল তথ্য দিয়ে তিনি তাদেরও করে ফেলেছিলেন বিভ্রান্ত। যুদ্ধের মানচিত্র, দেশের রাস্তাঘাট, ব্রিজ, কালভার্ট সম্পর্কেও তাদের রেখেছিলেন অন্ধকারে।
ভারতীয়রা সেনাপ্রধানের মাধ্যমেই হায়দারাবাদকে ভেতর থেকে দুর্বল করে তারপর শুরু করল আক্রমণ।
বরযাত্রীর মাইক্রোবাস খালে, নিহতদের ৭ জন একই পরিবারের
বরগুনার আমতলীতে বিয়ে খেতে গিয়ে সেতু ভেঙে মাইক্রোবাস খালে পড়ে মাদারীপুরের শিবচর উপজেলার ৯ বরযাত্রী নিহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে ৭ জন একই পরিবারের। দুর্ঘটনার খবর শিবচরের ভদ্রাসন গ্রামে পৌঁছানোর পর থেকে শোকে স্তব্ধ হয়ে পড়েছে এলাকা।
শনিবার (২২ জুন) দুপুরে বরগুনার আমতলী উপজেলার চাওড়া-হলদিয়া খালের ওপর লোহার ব্রিজ ভেঙে মাইক্রোবাস পানিতে পড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে। দুর্ঘটনায় নারী-শিশুসহ ৯ জনের মরদেহ উদ্ধার করা…
মালয়েশিয়ার সর্বোচ্চ পেট্রোনাস টুইন টাওযারে একদিন প্রাকৃতিক পরিবেশ আর সুপরিকল্পিত নগরায়নের জন্য ছবির মতো সুন্দর মালয়েশিয়া। সাজানো গোছানো রাজধানী শহরের চিত্র দেখলেই বুঝা যায় গোটা দেশের দৃশ্য। অপরূপ সৌন্দর্যের অধিকারী এই নগরের অন্যতম নিদর্শন পেট্রোনাস টুইন টাওয়ার। আজ আমরা যাবো অত্যাধুনিক, নান্দনিক ও আর্কষনীয় টুইন টাওয়ারে। দেখবো বিস্তারিত। আশা করছি পুরোটা সময় আপানাদের সাথেই পাবো। মালয়েশিয়ার টুইন টাওয়ারে ভ্রমনের বিস্তারিত তথ্য। আশা করছি আপনাদের বেশ কাজে দিবে। মূলত সকাল ৯টা থেকে রাত ৯টা পযর্ন্ত টুইন টাওয়ার সবার জন্য উন্মূূক্ত থাকে। আপনারা চাইলে অনলাইনে আগে থেকেই টিকেট ক্রয় করতে পারেন। তবে, টিকেটে নির্ধারিত সময়ের ১৫ মিনিট পূর্বেই আপনাদের উপস্থিত হতে হবে। আর টুইন টাওয়ারের নিচেও অনেকে টিকেট বিক্রি করেন আপনারা চাইলে সেখান থেকেও টিকিট ক্রয় করতে পারেন। তবে, বেশী দর্শনার্থী হওয়ায় আগে বাগেই টিকেট ক্রয় করা ভালো। বড়দের টিকিটের দাম ৮০ রিংগিত বা বাংলা টাকায় ১৬শ টাকার বেশী আর ছোট দের ৩৩ রিংগিত বা ৭শ টাকার মত। মাঝে লাঞ্চ ও নামাজের বিরতি আছে ১ টা থেকে ২.৩০ পর্যন্ত। প্রেট্টোনাস টুইন টাওয়ারের অভজারভেশন ডেক্সে উঠতে আপনাদের টাকা খরচ করতে হবে। টাওয়ারের নীচ থেকে ১৭০ মিটার উপরে স্কাই ব্রিজ যা টাওয়ারের ৪১ তম তালায় অবস্থিত। মালয়েশিয়ার সর্বোচ্চ টাওয়ার, পেট্রোনাস টুইন টাওযারে একদিন, Petronas Towers-Malaysia, The Tallest Twin Towers in the World, Kuala Lumpur, Malaysia যোগাযোগ Facebook Page: https://www.facebook.com/saydulislametv?mibextid=LQQJ4d Email: [email protected]
চলেই এল বাংলার বড় উৎসব, দুর্গা পুজো। এখন চলছে শেষ মুহুর্তের তোড়জোর। প্রতিমাকে রঙের শেষ টান, মাকে সাজানো ইতিমধ্যেই শেষ। অনেক জায়গায় পুজো শুরু হয়ে গিয়েছে। রাস্তায় বেড়লেই ভীড়ের সমাগম।
অন্যদিকে বাড়ির ঠাকুরদালান সেজে উঠছে, প্রতিমা আনা হয়ে গেছে, সাথে সেজে উঠেছে আলপনায়। বাঙালির কাছে একটা প্রিয় জিনিস হল আলপনা, এর উপস্থিতি ছাড়া যে কোনও পুজো বৃথা। দুর্গা পুজো , হাওড়া ব্রিজ , আলপনা , শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় পোর্ট ট্রাস্ট ,
বিনোদনের খবর , পশ্চিমবঙ্গের সংস্কৃতি ,
Stay connected and follow us for more content like this ! We are active on Facebook, Instagram and YouTube, where you will find a collection full of inspiring posts. Join our community and embark on a journey of cultural exploration and artistic wonder. Be a part of our vibrant online presence by connecting with us today.
বরগুনার আমতলীতে সেতু ভেঙে বরযাত্রীবাহী একটি মাইক্রোবাস খালে পড়ে গেছে। এতে এখন পর্যন্ত ১০ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। বেশ কয়েকজন নিখোঁজ রয়েছেন। শনিবার (২২ জুন) দুপুরে উপজেলার ব্রিজ হলদিয়া হাট নামক এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
আমতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আশরাফুল আলম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সেতু ভেঙে খালে প���া মাইক্রোবাসটিতে করে বিয়ের উদ্দেশ্যে যাচ্ছিলেন লোকজন। এ সময়…