সারা দেশেই ঝোড়ো হাওয়া-বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
দেশের ৮ বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টিও হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
বৃহস্পতিবার (২৫ মে) সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।
পূর্বাভাসে বলা হয়, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম, সিলেট, রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের অনেক জায়গায়…
View On WordPress
0 notes
সালমান রিতেশ: সালমান খান রিতেশ দেশমুখ, ভাইজানের গাদারকে 'ওয়েড' সুরে জন্মদিনে একটি বিশাল পুরস্কার দিয়েছেন
সালমান রিতেশ: সালমান খান রিতেশ দেশমুখ, ভাইজানের গাদারকে ‘ওয়েড’ সুরে জন্মদিনে একটি বিশাল পুরস্কার দিয়েছেন
সালমান রিতেশ: রিতেশ দেশমুখ শনিবার তার চল্লিশতম জন্মদিন উদযাপন করছেন। এই অনুষ্ঠানে সকাল থেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাকে অভিনন্দনের ঝড় বইছে। এই পর্বে, এখন ভাইজান অর্থাৎ সালমান খান রিতেশকে সত্যিই একটি বিশেষ পুরস্কার দিয়েছেন। সালমান খানকে সম্ভবত রিতেশ দেশমুখের মারাঠি সিনেমা ‘ভেদে’-এর ‘ভেদে লাভালে’-তে দেখা যাবে।
রিতেশ দেশমুখের সঙ্গে সালমান খানের ধামাল
রিতেশ দেশমুখের পরিচালনায় প্রথম ছবি ‘ওয়েড’…
View On WordPress
0 notes
ক্ষুদে শিল্পী ডিজে আজমেরী নাচে গানে এবার মঞ্চ কাপালো। নিশি রাইতে বাঁশের ...
0 notes
হাইপারথার্মিক ইন্ট্রাপেরিটোনিয়াল কেমোথেরাপি (হাইপিইসি) হল একটি বিশেষ পদ্ধতি যা অস্ত্রোপচারের সময় সরাসরি পেটের গহ্বরে উত্তপ্ত কেমোথেরাপি সরবরাহ করে।
0 notes
বাংলাদেশে কালো মেয়েদের কি বলে ডাকে !!
আপনি হয়তো বলবেন মায়াবতী। মায়াবতী বললেও রুপবতী কিন্তু বলেনা। খেয়াল করে দেখুন মায়াবতী বলা হলেও তা খুব খুশি হয়ে বলা হয়না, কোথায় যেনো একটা করুণা করা হয়েছে বলে মনে হয়।
নাটকে, সিনেমায়, অনুষ্ঠান উপস্থাপনায়, সংবাদ পাঠে; সব জায়গায় কিন্তু ফর্সা মেয়ে। গায়ের রঙ ফর্সা না অথচ খুব যোগ্যতা রাখে এই সকল বিষয়ে, এমন কেউ কালেভদ্রে কাজ করার সুযোগ পেয়েছে দেখেছেন কি?
একজন সাধারণ মানুষের দৃষ্টিকোণ থেকে আর একজন লেখকের দৃষ্টিকোণ থেকে কালো মেয়ে আসলে কেমন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কালো রঙকে গ্ল���রিফাই করে লিখেছিলেন- "কৃষ্ণকলি আমি তারেই বলি!" অথচ তার উপন্যাসের নায়িকাদের গায়ের রঙ কি আসলেই কালো ছিল? রবীন্দ্রনাথের চোখে কালো রঙের অর্থ কি দাঁড়ায়।
অনেকে বলতে পারেন রবীন্দ্রনাথ ছিলেন আগের মানুষ,তার সমাজ অন্যরকম ছিল, চিন্তাজগত অন্যরকম ছিল। সেই সমাজ আর বর্তমানকালের মধ্যে অনেক তফাত। তাহলে কাজী নজরুল ইসলামের সেই সংগীত, ‘‘আমার কালো মেয়ের পায়ের তলায়, দেখে যা আলোর নাচন।'' অথবা শামসুর রাহমানের "কালো মেয়ের জন্যে পংক্তিমালা" যা বার বার পড়লেও তৃপ্তি মেটেনা। সবটাই কি তাহলে তুচ্ছ ছিল?
আচ্ছা নিরপেক্ষ ভাবে দেখুন তো, ঘুম ভেঙ্গেই কোনো কৃষ্ণকলিকে পাশে শুয়ে থাকতে দেখলে আপনার কেমন লাগবে? গভীর আবেগে তার মাথায় হাত বুলিয়ে দিতে পারবেন? সমুদ্রতটে বসে কোনো কৃষ্ণ সুন্দরীর চোখে চোখ রেখে আবেগ ভরা কথা ভাবতে পারবেন? যদি সবগুলো প্রশ্নের উত্তর ' হ্যাঁ ' হয় তাহলে আপনি আসলেই প্রেমিক। একজন বর্ণ গবেষক প্রেমিক হতে পারে না।
আমাদের সমাজে কালো মেয়ে জন্মাতে না জন্মাতেই তার গায়ের রঙের কারণে হীনমন্যতায় ভুগতে হয়। রবীন্দ্রনাথের যুগ না হয় বাদ দিলাম,এই একুশ শতকেও গায়ের রং কালো হলে "মেয়ের বিয়ে কী করে হবে, একে আদো পার করা যাবে কি যাবেনা " এই ভাবনায় কাহিল হতে হয় বাবা-মাকে।
জন্মের পর থেকেই এক অসমাপ্ত যুদ্ধ চলে মেয়েকে ফর্সা করার পেছনে। কাঁচা হলুদ, দুধের সর, ফেয়ার অ্যান্ড লাভলী, শত রকমের এইবাটা সেইবাটা এর কোনো শেষ নেই। হাজার স্বপ্ন ধূলিসাৎ হয় কাল রঙের চামড়ার আরালে।
ভেবে দেখেন, এই পিতাই যদি তার কন্যার কালো কপালে চুমু খেয়ে বলতেন, "নীল রঙের শাড়ি পরলে আমার ব্ল্যাক প্রিন্সেসটাকে জলপরীর মতো লাগে। " এই মা যদি তার কালো মেয়েকে বলতেন " ঝিলের টোল খাওয়া পানির মত তার মায়াময় মুখ।" তাহলে মেয়েটা হয়তো আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে অকারণেই বিষণ্ণ হতো না। বিষণ্ণ জলপরী হয়তো আট-দশটা মেয়ের মত বেড়ে উঠতো।
ভালবাসা যে দিতে জানে সে কেনো ভালবাসা পাবেনা। সারাটি জীবন "কালো মেয়ে" নামক এক জল ছাপ পিঠে লাগিয়ে অন্যকে ভালবেসে গেছে হয়তো একটু ভালবাসার দৃষ্টি তার উপরে কেউ রাখবে বলে। হয়তো বলা হয়না তার মুখ ফুটে, সমাজ তাকে শিখিয়েছে, দেখিয়েছে এত বঞ্চনা, এত লাঞ্ছনা।
তবু সে ভালবাসে। ফেরার পথে ভালবাসার সেই বেকার মানুষটির হাতে যখন দুটো পাঁচশো টাকার নোট গুঁজে দিয়ে বলে- "সিগারেটটা কম খেয়ো!" তখন দুনিয়ার কোনো শক্তি নেই সেই মায়াময় চেহারাটাকে অগ্রাহ্য করার।
একটা কথা মনে পরে গেলো- "অন্ধকারে একটা সুন্দরী মেয়ে যেমন, কালো মেয়েও তেমন; পার্থক্যটা শুধু আলোতে!"
সংগৃহীত
0 notes
Bhule Jete Chaile Bhula Jay Na | ভুলে যেতে চাইলে ভুলা যায় না | অঞ্জনা সর...
0 notes
ভর্তুকিতে কৃষি যন্ত্রপাতি দেওয়ার ক্ষেত্রে আরও সচ্ছতা আনতে চলেছে রাজ্য সর...
0 notes
তিনি সেইদিন বেঁচেছিলেন কি করে? তিনি অর্থাৎ জ্যোতি বসু, সেইদিন ১৬ই আগস্ট, ১৯৪৬। কমরেড মণিকুন্তলা সেনের সাথে হাজির ছিলেন তাঁর পরম শুভানুধ্যায়ী মুসলিম লীগের সুরাওয়ার্দির ডাকা হিন্দু কোতলের মিটিংয়ে। সুরাওয়ার্দি তাঁকে ডাকতেন জ্যোতি বলে, বাঙাল প্রফুল্ল চন্দ্র ঘোষ ও লোকসেবক সঙ্ঘের সুরেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁকে ডাকতেন যুতি বলে। কিন্তু ধুতি-পাঞ্জাবী পরিহিত তিনি সেইদিন বেঁচে গিয়েছিলেন, সাথে শাড়ি পরিহিতা কমরেড সেনও এবং ফিরে গিয়ে রাজ্য কমিটি অফিসে রিপোর্ট করেছিলেন যে দাঙ্গা শুরু হয়ে গিয়েছে। আর একজন, ধুতি-পাঞ্জাবী পরিহিত যোগেন্দ্রনাথ মন্ডল সেইদিন ছিলেন মুসলিম লীগের মঞ্চে, blue eyed boy হয়ে। কিন্তু ময়দান থেকে সিপিআই-এর ডেকার্স লেনে স্থিত রাজ্য কমিটির অফিসের দূরত্ব বেশ খানিকটা। দাঙ্গা (অর্থাৎ তখনকার মতো চৌরঙ্গী রোড জুড়ে ঐসলামিক মৌলবাদীদের নৃশংস আক্রমণ হিন্দুদের উপরে) শুরু হয়েছে তাঁরা সুরক্ষিত হয়ে ফিরেছিলেন অর্থাৎ আনসার বাহিনী (মুসলিম লীগের মিলিশিয়া) সযত্নে তাঁদের আপন কমরেডদের পৌঁছে দিয়ে গিয়েছিল। এবং সেই শুরু।
কথিত আছে, বিধ্বস্ত সুরাওয়ার্দি একটি মিটিং করতে চেয়েছিলেন শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের সাথে, জ্যোতি বসুকে সঙ্গে নিয়ে। শ্যামাপ্রসাদ জিজ্ঞেস করেছিলেন যে তিনি ও সুরাওয়ার্দি যথাক্রমে হিন্দু ও মুসলমানের প্রতিনিধিত্ব করবেন কিন্তু জ্যোতিবাবু কার প্রতিনিধি। এরপরে মিটিংটি আর হয়নি বিশেষ। সম্ভবত এই কারণের জন্যই ১৯৫৩ সালে শ্রী শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের মরদেহে মাল্যদান করতে জ্যোতিবাবুকে দেখা যায়নি। অবশ্য শ্রেণীশত্রু বা হিন্দু সাম্প্রদায়িকতার প্রশ্ন থাকতে পারে। কিন্তু ১৯৭২ সালে সিপিআই ও একসময়ের অবিভক্ত কম্যুনিস্ট পার্টির নেতা কমঃ ভবানী সেনের মরদেহেও তাঁকে বা তাঁর পার্টির তরফ থেকে কাউকে মাল্যদান করতে দেখা যায়নি। The Statesman তো এই ঘটনার রিপোর্ট করতে গিয়ে লিখেই ফেলেছিল, "All were present at Mr. Sen's funeral with the conspicuous absence of CPI(M) leadership"... ১৯৭১ সালে একটি সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, "নকশালরা বোমা ছুঁড়লে কি আমরা রসগোল্লা ছুঁড়ে দেব!?" কিন্তু নিউটনের থার্ড ল' জড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল ২০০২-এর গুজরাট দাঙ্গাকে কেন্দ্র করে শ্রী নরেন্দ্র মোদীর একটি বক্তব্যকে কেন্দ্র করে। আজব কম্যুনিস্ট - মতপার্থক্যের জেরে ex-comrade-এর সাথে মুখ দেখাদেখি বন্ধ বা গলার নলি কাটা চালু - কিন্তু সারা দুনিয়াকে গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্রের পাঠ পড়াতে থাকে উৎসাহী।
আজীবন জ্যোতিবাবু centrist - তাই কম্যুনিস্ট পার্টি ভাঙলে তিনি থাকেন মধ্যভাগে CUCI (Communist Unity Centre of India) করে। তাঁর সিপিআইএম-এ ঢোকা ছিল নাকি একপ্রকার নিষিদ্ধ, তিনি সংশোধনবাদের প্রতীক বলে। তাঁর গতি ছিল সিপিআই - কিন্তু সব তাবড় নেতা/communist luminaries - এর গন্তব্য হল সিপিআই (party of the brain) তাই তিনি এলেন সিপিআইএম-এ (party of the brawn) বকের মধ্যে হংস হতে . বিজয় মোদক ও অন্যান্যরা এ নিয়ে চেপে ধরলে তিনি বলেছিলেন, "যাইনি তো! ওঁরা এসেছেন আমার কাছে। আপনারাও আসুন।" মাধ্যাকর্ষণ শক্তির সাথে মধ্যমেধার সংযোগ নাকি অসীম। তাই সিপিআইএম-এ তিনি safest & most prominent থাকতে চাইলেন। এবং তাঁর পার্টিতে যোগদানে যাঁরা বিপদের ছায়া পেলেন, প���রতিবাদও করলেন তাঁরা ১৯৬৭ সালে নকশালবাড়ি সংগ্রামের মধ্য দিয়ে পার্টি থেকে বহিষ্কৃত হলেন।
প্রমোদ দাশগুপ্তের সাথে তাঁর সংগ্রাম এক চিরকালীন চিত্তাকর্ষক বিষয়। ১৯৮২ সালে রাজ্য সরকারী কর্মচারীদের pen down strike নাকি প্রমোদ লবিরই অবদান ছিল তাঁকে harass করার জন্য। অবশ্য তিনিও কম নন, "কাকে কাজ করতে বলব? ফাঁকা চেয়ারকে?" বলে সেই হরতাল এক ফুঁয়ে নিভিয়ে দিয়েছিলেন। যেমন করেছিলেন হরতালদা অর্থাৎ যতীন চক্রবর্তীকে ১৯৮৮-এর বেঙ্গল ল্যাম্প কেলেঙ্কারিতে নিজের ছেলে চন্দনকে বাঁচাতে। পাতে মাছের মুড়ো, সর দেওয়া দুধ আজীবন খেতে তার পায়ে ঝাঁপালো আরএসপি জ্যাকিদা ও বামপন্থাকে চপেটাঘাত করে। লোডশেডিংয়ের স্বর্ণযুগে পরিত্রাণ পেতে তিনিই নিয়ে এসেছিলেন শঙ্কর সেন (৩৪ বছরের বামফ্রন্টের সম্ভবত একমাত্র মন্ত্রী যাঁর ঐকান্তিক প্রচেষ্টা ও সাফল্য দুইই রয়েছে) কে। অবশ্য বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন হলে বৈজ্ঞানিক মার্কসবাদের অবৈজ্ঞানিক ছাত্রের মতো বলেছিলেন, "এত বিদ্যুৎে কি হবে? আমরা কি বিদ্যুৎ খাবো?" অথচ শঙ্করবাবুর মেয়ে নাকি যখন kidnapped হয়েছিল ঠিকাদারদের দ্বারা তিনি রইলেন নীরব। বিদ্যুৎ সংস্থা বাঙ্গালীর হস্তমুক্ত হল।
সর্বশক্তিমান বৈজ্ঞানিক মার্কসবাদের অবৈজ্ঞানিক ছাত্ররূপে তিনি নেতৃত্ব দিলেন কম্পিউটার বর্জনে। সেকি তর্জন-গর্জন। অথচ dialectics-এর মূল কথা thesis, anti-thesis ও synthesis... তিনি বিজ্ঞানকে কানে নিয়েছিলেন ব্রেনে নেননি। ১৯৯০ সালে তাঁর বিদায় নাকি একপ্রকার নিশ্চিত হওয়াতে, কমরেড বিমান বসুর উন্নয়নও পার্টির মধ্যে নিশ্চিত হওয়াতে খাঁটি opportunist-এর মতো ঠিক সময়ে এনে ফেললেন কমরেড হরকিষেণ সিংহ সুরজিৎের চিঠি, আজীবন নীরব কর্মের জন্য শৈলেন দাশগুপ্তের পদমর্যাদার প্রাপ্তির আকাঙ্ক্ষায়। বিমান out, শৈলেন in, জ্যোতি stays..
তাহলে জ্যোতিবাবুর গুণ নেই!? সেকি!! তাঁর মতো opportunist & negotiator across party lines আর নেই, দ্বিতীয় হবে কিনা সন্দেহ। তামাম বাম থেকে দক্ষিণ তাঁর ব্যক্তিগত বন্ধুবৃত্তের মধ্যে পড়ে। প্রমাণ? ১৯৭৮এ মরিচঝাঁপি গণহত্যার সময়ে কেন্দ্রে অবস্থিত জনতা সরকার টুঁ শব্দ করেনি, যেমন করেনি ইন্দিরা গান্ধী সরকার ১৯৮২তে আনন্দমার্গী গণহত্যায়। 'বিরোধী হত্যায় এ রাজ্য বেনজির" বলে পাশ কাটিয়েছিলেন ইন্দিরা। ১৯৮০ সালে প্রত্যাবর্তন করা ইন্দিরা গান্ধী একলহমায় ৮টি বিরোধী সরকার ফেললেও বামফ্রন্ট রইল তাঁর ক্রোধ প্রকাশের আওতার বাইরে। কেন? জানা নেই উত্তর তবে নিন্দুকেরা বলে এটি গান্ধী - বসুর ব্যক্তিগত কেমিস্ট্রির ফল। নইলে ৬০-এর দশকে মন্ত্রের মতো বিপ্লব শব্দটি উচ্চারণ করা পিডিজি (প্রমোদ দাশগুপ্ত) ও মিইয়ে গেলেন আর শেষে, '৮২তে বামফ্রন্টের ক্লাস ওয়ান থেকে ইংরেজি তুলে দেওয়ার বিরুদ্ধে প্রতিবাদরত এস ইউ সি আই-এর নেতৃত্বে গণ আন্দোলনে ও বিশাল মিছিলে অংশগ্রহণকারী ডঃ সুকুমার সেন, প্রেমেন্দ্র মিত্র, আশাপূর্ণা দেবী, মৈত্রেয়ী দেবী প্রমুখকে সাম্রাজ্যবাদের দালাল বলে বসলেন!!?
কেমিস্ট্রিই সব। ব্যক্তি ও পার্টিজীবনে চূড়ান্ত snob (শোনা যায়, কমরেড বিলাসীবালা সহিসকে চায়ের দোকানওয়ালি বলে ভুল করেছিলেন) অথচ পুঁজিপতিদের ভিড়ে ক্যালকাটা ক্লাবে মহার্ঘ হুইস্কির পাত্রে চুমুক দিতে সদা অভ্যস্ত সহাস্য জ্যোতিবাবু জীবনে একবারই মাত খেয়েছিলেন ইএমএস নাম্বুদ্রিপাদের একদা স্টেনোগ্রাফার হাঁটুর বয়সী প্রকাশ কারাতের কাছে - প্রধানমন্ত্রীত্ব আর বলবৎ হয়নি জীবনে। কম্যুনিস্টরা শিক্ষা ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে পৃথিবীর বহু স্থানে উন্নত করেছেন কিন্তু জ্যোতিবাবু পশ্চিমবঙ্গে তা করেননি বা করতে চাননি। সরকার না চাইলে দাঙ্গা হয়না, সরকার না চাইলে উন্নয়নও হয়না। যেমন চাননি জ্যোতিবাবু। ১৯৬৯-৭৪-এর ঝঞ্ঝা সামলেও যে পশ্চিমবঙ্গের জাতীয় উৎপাদনে হার ছিল ১০%-এর আশেপাশে তা বামফ্রন্ট আমলে সেই যে ৪%এ নেমে এসেছিল আর বাড়েনি। দিকে দিকে মনা মাস্টারকে বাড়তে দিয়েছেন যাদের কাজ একমাত্র ছিল শিল্পতালুকে তালা ঝোলানো। এখন অবশ্য সিপিআইএম রত্নাকর থেকে বাল্মীকি হওয়ার ভান করতে ব্যস্ত।
আজীবন সাম্যের কথা বলে party bureaucracy রেখে দিয়েছেন সেই তথাকথিত বর্ণ হিন্দু যথা বামুন-কায়েত-বদ্যিদের হাতে, যদিও তাঁর কথানুযায়ী অসভ্য বর্বরের দল বিজেপি তথা সঙ্ঘ পরিবারে দলিত হিন্দুদের সংখ্যা ও প্রভাব প্রশ্নাতীত। আজীবন ধুতি-পাঞ্জাবী পরিহিত জ্যোতি বসু পিঠে ছুরি বসিয়েছেন তাঁদের যাঁদের জাতীয় পোশাক এটি - অর্থাৎ বাঙ্গালী হিন্দুর।
এই আমাদের জ্যোতিবাবু ওরফে জ্যোতি বোস.... বাঙ্গালীর পতনের অন্যতম দুর্জন।
0 notes
আনতরজতক ভমকমপর খবর
পরতদন ভমকমপর আপডট! সর পথবর আজকর উললখযগয
শকতশল ভমকমপ গল দখ নন (BD Time = UTC6h)
) মতর : Mw 6.1
লয়লট দবপর দকষণ-পরব অঞচল
তরখ/ সময : 2023-05-23 06:42:00.2 UTC
অবসথন : 22.97 S; 170.31 E
গভরত : 10 কম
নময নউ কযলডনযর দরতব 404 কম E / পপ: 93000 / সথনয সময: 17:42:00.2 2023-05-23
Tadine নউ কযলডনযর 296 কম ESE / পপ: 7400 / সথনয সময: 17:42:00.2 2023-05-23
আপডট : ম রত ট মনট
সতর: #BWOT
⋇⋇⨌⫸আন্তর্জাতিক ভূমিকম্পের খবর⫷⨌⋇⋇
👉প্রতিদিন ভুমিকম্পের আপডেট! সারা পৃথীবির আজকের উল্লেখযোগ্য
শক্তিশালী ভূমিকম্প গুলো দেখে নিন। (BD Time = UTC+6h)
১) মাত্রা : Mw 6.1
লয়েলটী দ্বীপের দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চল
তারিখ/ সময় : 2023-05-23 06:42:00.2 UTC
অবস্থান : 22.97 S; 170.31 E
গভীরতা : 10 কিমি
নুমেয়া, নিউ ক্যালেডোনিয়ার দূরত্ব 404 কিমি E / পপ: 93,000 / স্থানীয় সময়: 17:42:00.2 2023-05-23
Tadine, নিউ ক্যালেডোনিয়ার 296 কিমি ESE / পপ: 7,400 / স্থানীয় সময়: 17:42:00.2 2023-05-23
⏰আপডেট : ২৪ মে রাত ১২ টা ০৭ মিনিট।
সুত্র: #BWOT
May 24, 2023 at 09:41AM
0 notes
সারা দেশে নৌযান চলাচল বন্ধ
ঘূর্ণিঝড় মোখার কারণে সারা দেশে অভ্যন্তরীণ নৌপথে সব ধরনের নৌযান চলাচল বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে বিআইডব্লিউটিএ।
শনিবার (১৩ মে) নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার মো. জাহাঙ্গীর আলম খান এ তথ্য জানিয়েছেন।
জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ঘূর্ণিঝড় মোখার কারণে সারা দেশে অভ্যন্তরীণ নৌপথে সব ধরনের নৌযান চলাচল বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এ সিদ্ধান্ত বহাল থাকবে।
বঙ্গোপসাগরে…
View On WordPress
0 notes
প্রীতমের সুর 'আওতানি নয়ার নয়া সাল আমার' চালু হয়েছে
প্রীতমের সুর ‘আওতানি নয়ার নয়া সাল আমার’ চালু হয়েছে
ভোজপুরি সুর: ভোজপুরি চলচ্চিত্র ব্যবসার উদীয়মান গায়ক প্রীতম ওঝা তার গানের মাধ্যমে রকিং ধরে রেখেছেন। ব্যক্তিরাও তার নতুন গানের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন। এই পর্বে, নিউ 12 মাস ইভেন্টে, প্রীতম ওঝার নতুন টিউনটি চালু হয়েছে, যা ইউটিউবকে কাঁপিয়ে দিয়েছে। তার এই নতুন সুরে মানুষ মুগ্ধ হয়ে শুনছে।
নতুন 12 মাসে প্রীতম ওঝার বিস্ফোরণ (প্রীতম ওঝা নতুন 12 মাস টিউন 2023)
সত্যিই, আমরা এখানে যে ঠুনকো সুরের…
View On WordPress
0 notes
বন্ধু তোমার তালবাহানা মেনে নেওয়া যায় না । ঢুলির সাথে নাচে গানে স্টুডিও গ...
0 notes
আন্তর্জাতিক তায়কোয়ান্দো প্রতিযোগিতায় সেরা রেফারি চঞ্চল
আন্তর্জাতিক তায়কোয়ান্দো প্রতিযোগিতায় সেরা রেফারি চঞ্চল
‘ইন্ডিয়া কাপ ওপেন ইন্টারন্যাশনাল তায়কোয়ান্দো চ্যাম্পিয়নশিপে’ দ্বিতীয়বারের মতো সেরা রেফারির পুরস্কার পেয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শরীরচর্চা শিক্ষা বিভাগের উপপরিচালক কামরুজ্জামান চঞ্চল।
#আনতরজতক #তয়কয়নদ #পরতযগতয় #সর #রফর #চঞচল
View On WordPress
0 notes
আর আসবো না বলে
দুধের ওপরে ভাসা সর
চামোচে নিংড়ে নিয়ে চেয়ে আছি।
বাইরে বৃষ্টির ধোঁয়া
যেন সাদা স্বপ্নের চাদর
বিছিয়েছে পৃথিবীতে।
কেন এতো বুক দোলে?
আমি আর আসবো না বলে?
যদিও কাঁপছে হাত তবু ঠিক অভ্যেসের বশে
লিখছি অসংখ্য নাম চেনাজানা
সব কিছুর।
প্রতিটি নামের শেষে, আসবো না।
পাখি, আমি আসবো না।
নদী, আমি আসবো না।
নারী, আমি আসবো না।
আর আসবো না বলেই মিছিলের প্রথম পতাকা
তুলে নিই হাতে।
আর আসবো না বলেই
জাগিয়ে তুলি মানুষের ভেতরে মানুষ,
কথার ভেতরে কথা,
গেঁথে দেওয়া, কেন?
আসবো না বলেই।
সুখ, আমি আসবো না।
দুঃখ, আমি আসবো না।
প্রেম, হে কাম, হে কবিতা আমার
আমি আর আসবো না।
আজ বিদায়ের বিষণ্ণ রুমালে
কে তোলে অক্ষর কালো
আসবো না।
নদী, আমি আসবো না।
পাখি, আমি আসবো না।
সুখ, আমি আসবো না।
দুঃখ, আমি আসবো না।
নদী, আমি আসবো না।
পাখি, আমি আসবো না।
সুখ, আমি আসবো না।
দুঃখ, আমি আসবো না।
এ শহর দেয়নি কিছুই ফুলদানি ছাড়া,
নেই সুবাসিত গোলাপ অথবা কোনো স্নিগ্ধ জলের ধারা,
তবুও ফের ফিরে আসে সেইসব দুপুর,
দুটি কিশোরীর হাতে তিনটি কুকুর!
আমাদের চারপাশের নানা ভীড়ে
ফিরেছে কত মানুষ তাড়া নিয়ে,
জলে নুয়ে পড়া বৃক্ষতলে দুজনার ছিলনা কোন ত���ড়া,
এ শহর আমাকে দেয়নি কিছুই শুধু তোমাকে ছাড়া!
আধার ছিন্ন করে তুমি মেলে দিলে দুহাত
কি করে আমি বলো যাবো তোমার কাছে?
যেভাবে পরগাছা জন্মায় সুউচ্চ বৃক্ষ চূড়ায়?
তবুও ভালোবেসে পরগাছাকে কেউই বলেনি বৃক্ষ,
অনেক কষ্ট অভিমান নিয়ে তুমিও চলে যাবে জানি।
দুহাতে চোখ মুছে রৌদ্রের কাছে আমি রাখিনি কোন চাওয়া,
এ শহর পারবেনা ঠেকাতে জানি তোমার চলে যাওয়া।
এ শহর পারবেনা ঠেকাতে জানি তোমার চলে যাওয়া।
এ শহর আমাকে দেয়নি কিছুই শুধু তোমাকে ছাড়া।
এ শহর আমাকে দেয়নি কিছুই শুধু তোমাকে ছাড়া।
এ শহর আমাকে দেয়নি কিছুই শুধু তোমাকে ছাড়া।
এ শহর আমাকে দেয়নি কিছুই শুধু তোমাকে ছাড়া।
-হাতিরপুল সেশন
1 note
·
View note
Bhule Jete Chaile Bhula Jay Na | ভুলে যেতে চাইলে ভুলা যায় না | অঞ্জনা সর...
0 notes