Tumgik
#সুগার নিয়ন্ত্রণ
banglakhobor · 1 year
Text
ডায়াবেটিসে মেগাহিট টোটকা! ওষুধ-ইনসুলিন ছাড়াই ব্লাডসুগার ভ্যানিশ, মধুমেহ বাইবাই
High Blood Sugar Control Tips: যাঁদের ব্লাডসুগার হাই তাঁদের মেদ কমাতে সবেদা, আম, কলা, আঙুর বাদ দিয়ে সমস্ত ফল খাওয়া যেতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ Source link
View On WordPress
0 notes
bdgainoffers · 2 years
Text
Tumblr media
GLUCOFORT-ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণের জাদু Glucofort - ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ আপনার হতে More Details:https://bdgain.com/bd/lgf/
4 notes · View notes
bengalbytes · 3 years
Text
ব্লাড সুগার কন্ট্রোল: এই ঘরোয়া এবং আয়ুর্বেদিক চিকিৎসার মাধ্যমে আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখুন
ব্লাড সুগার কন্ট্রোল: এই ঘরোয়া এবং আয়ুর্বেদিক চিকিৎসার মাধ্যমে আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখুন
ডায়াবেটিস রোগীদের কী খাওয়া এবং কী পান করা উচিত সে সম্পর্কে খুব সতর্ক হওয়া দরকার। এমনকি খাদ্যাভ্যাসে সামান্য অসাবধানতা আপনার চিনির মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে। একজন ডায়াবেটিক রোগীর সুস্থ জীবনযাপন করা উচিত। উপরন্তু, তাদের জন্য ওজন নিয়ন্ত্রণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে অনেক আয়ুর্বেদিক ওষুধ ব্যবহার করা হয়। আয়ুর্বেদ ঘরে অনেকগুলি বিষয় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে যা আপনাকে ডায়াবেটিস…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
natunsylhet24 · 2 years
Text
ঘরে বসে যেভাবে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা যাবে
ঘরে বসে যেভাবে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা যাবে
ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের জন্য নিয়মিত রক্তের সুগার পরিমাপ করা অত্যন্ত জরুরি। নিয়মিত সুগারের লেভেল পর্যবেক্ষণে রাখলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ সহজ হবে। ডায়াবেটিস মাপার যন্ত্রের নাম গ্লুকোমিটার। এই যন্ত্রের সাহায্যে ঘরে বসেই রক্তের সুগার (অর্থাৎ, ডায়াবেটিসের মাত্রা) কত পয়েন্ট তা নির্ণয় করা যায়। ঘরে বসে যেভাবে ডায়াবেটিস সামলাবেন ১। ঘরে বসে রক্ত সুগার টেস্ট করুন নিয়মিত। আছে গ্লুকোমিটার।…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
debajitb · 3 years
Text
অত্যাধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থা...
Don’t take it as an instrument for supporting of not taking vaccination. Rather try to understand it is an write-up having some facts & figures of recent times. We didn’t have so much health issues in the past. 
অত্যাধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থা
দুই তিন দিন জ্বর,  ঔষধ না খেলেও চলতো, এমনিতেই আপনি কয়েক দিনের মধ্যেই  সুস্থ হতে পারতেন, কিন্তু  আপনি ডাক্তারের কাছে গেলেন।  ডাক্তার সাহেব আপনাকে শুরুতেই তিনটি পরীক্ষা বা টেস্ট  দিলেন। টেস্ট রিপোর্টে  জ্বরের কারণ খুঁজে পাওয়া না গেলেও কোলেস্টেরল আর ব্লাড সুগার লেভেল সামান্য একটু বেশি পাওয়া গেল, যা একটু এদিক ওদিক হতেই পারে।
এখন আপনি আর জ্বরের রোগী নন । ডাক্তারবাবু বুঝালেন--আপনার কোলেস্টেরল বেশি আর প্যারা-ডায়বেটিস হয়ে আছে। আপনাকে এখন থেকে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণের ওষুধ খেতে হবে, সঙ্গে অনেকগুলো খাবারে নিষেধাজ্ঞা । আপনি খাবারের নিষেধাজ্ঞা ঠিকঠাক না মানলেও ওষুধ খেতে ভুল করলেন না।
এইভাবে তিন মাস যাওয়ার পর আবার টেস্ট । এবারে দেখা গেল কোলেস্টেরলের মাত্রা কিছুটা কমেছে, কিন্তু রক্তচাপ সামান্য  বেড়ে গেছে । যেটাকে নিয়ন্ত্রণ করতে তিনি  আরেকটি ওষুধ  দিলেন। এখন আপনার ঔষধের সংখ্যা হলো ২ টি ।
 কখন কী হয়ে যায়,  এখনও তো  কিছুই গোছানো হয়নি ----- এমন দুশ্চিন্তায় আপনার রাতের ঘুম কমে যাচ্ছে ।  ফলে ডাক্তারবাবু পরামর্শে আবার ঘুমের ওষুধ খাওয়া শুরু করলেন।  এখন আপনার ঔষধের সংখ্যা হলো ৩ টি ।
একসঙ্গে এতগুলি ওষুধ খাওয়ামাত্রই আপনার  বুক জ্বালাপোড়া আরম্ভ হলো,  ডাক্তারবাবু  বিধান দিলেন --- প্রতিবেলা খাওয়ার আগে খালিপেটে দুইটি করে গ্যাসের ট্যাবলেট খেতে হবে।  ঔষধের সংখ্যা বেড়ে হলো ৪ টি ।
এইভাবে বছরখানেক যাওয়ার পর আপনি বুকে ব্যাথা অনুভব করায় একদিন হাসপাতালের এমার্জেন্সিতে ছুটলেন । ডাক্তার সবকিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে বললেন -- সময়মতো আসায় এই যাত্রায় বেঁচে গেলেন। আরেকটু দেরি করলেই সর্বনাশ হয়ে যেতো । তারপর আরও  কিছু বিশেষায়িত পরীক্ষা করতে বললেন ।
অনেক টাকার পরীক্ষা নিরীক্ষা করার পর ডাক্তারবাবু বললেন ----আপনি যে ওষুধগুলো খাচ্ছেন, ওভাবেই চলবে । তবে তার সাথে  হার্টের জন্য আরও দুইটি ঔষধ খেতে হবে । আর অবিলম্বে একজন এন্ডোক্রিনোলজিস্ট বা  হরমোন বিশেষজ্ঞের সঙ্গে দেখা করুন । ঔষধের সংখ্যা বেড়ে হলো ৬ টি ।
আপনি একজন হরমোন বিশেষজ্ঞের সাথে  দেখা করলেন, সেখানে যাওয়ার পরে তিনি যোগ করলেন  ডায়বেটিসের অর্থাৎ সুগারের ওষুধ ১ টি । আর থাইরয়েড হরমোন সামান্য বেশী হওয়ায় তার জন্য ১ টি । আপনার রোজ ঔষধ খাওয়ার সংখ্যা দাঁড়ালো ৮ টি ।
আর এখন মনে মনে আপনি জানলেন ও ভেবে থাকলেন আপনি একজন বড় রোগী --- হার্টের রোগী, সুগারের রোগী, অনিদ্রার রোগী,  গ্যাসট্রিকের রোগী, থাইরয়েডের রোগী, কিডনির রোগী, ইত্যাদি।
আপনাকে ইচ্ছাশক্তি বাড়িয়ে, মনোবল বাড়িয়ে সুস্থ ভাবে বাঁচার রসদ বাড়িয়ে বেঁচে থাকার পরিবর্তে জানানো হলো, শেখানো হলো -- আপনি রোগী, বড় রোগী, আপনি বড় অসুস্থ ব্যক্তি,  একজন অসমর্থ, বিদ্ধস্ত,  ভঙ্গুর, নড়বড়ে ব্যক্তি!
এভাবে আরও ছয় মাস চলার পর ঔষধগুলির সাইড এফেক্টস হিসাবে একটু প্রস্রাবের সমস্যা দেখা দেবে । ডাক্তারবাবু সবরকম রুটিন চেকআপ করতে দিলেন ।
রুটিন চেক-আপ করানোয়  জানতে পারলেন--- আপনার কিডনিতে সামান্য সমস্যা আছে । ডাক্তারবাবু আবার নানারকম কিডনি ফাংশনের পরীক্ষা দিলেন । রিপোর্ট দেখে তিনি বললেন --ক্রিটিনিন একটু বেশি । তবে নিয়মিত ওষুধ খেলে আর কোনো চিন্তা  থাকবে না । আরও ২ টি ঔষধ তিনি যোগ করলেন ।
ফলে বর্তমানে আপনার মোট ওষুধের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ালো ১০ টি ।
আপনি এখন খাবারের চেয়ে ওষুধ বেশি খাচ্ছেন,  আর সব রকম ঔষধের নানারকম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় দ্রুত মৃত্যুর দিকে ধাবিত হচ্ছেন!
অথচ যে জ্বরের জন্য আপনি সর্বপ্রথম ডাক্তারের কাছে গিয়েছিলেন, তিনি যদি বলতেন ---
চিন্তার কোন কারণ নেই, এই সামান্য জ্বরে কোন ওষুধ খেতে হবে না, কয়েকদিন একটু বিশ্রামে থাকেন , পর্যাপ্ত জল পান করুন, টাটকা শাকসবজি ও ফল বেশি করে খান । শরীর ভালো রাখার জন্য ভোরবেলা ঘুম থেকে উঠে একটু হাঁটাহাটি করুন, ব্যাস, তাহলেই আপনার শরীর ফিট থাকবে । যান, বাড়ী যান--- কোন ঔষধের প্রয়োজন নেই ।
কিন্তু সেটা করলে ডাক্তার সাহেব আর ওষুধ কোম্পানিগুলোর পেট ভরবে কিভাবে ?  
তার চেয়েও বড় প্রশ্ন হলো- কিসের ভিত্তিতে ডাক্তারগণ রোগীদেরকে কোলেস্টেরল, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, কিডনি বিকল বা  হৃদরোগী ঘোষণা করছেন?
কি সেই মানদন্ড?
এসব নির্ধারণ করলেন কে বা কারা?
একটু বিশদে জানা যাক----
★  ১৯৭৯ সালে রক্তে শর্করার মাত্রা 200 ml/dl পেলে ডায়বেটিক রোগী  হিসেবে গণ্য করা হতো।  সেই হিসেবে তখন সমগ্র পৃথিবীর মাত্র ৩.৫ % মানুষ টাইপ-২ ডায়াবেটিক রোগী হিসাবে চিহ্নিত হতেন ।
★  তারপর ১৯৯৭ সালে ইনসুলিন প্রস্তুতকারকদের চাপে সেই মাত্রা এক লাফে কমিয়ে 126 ml  করা হয়।  ফলে ডায়বেটিস রোগীর সংখ্যা ৩.৫ % থেকে এক লাফে বেড়ে ৮ % হয়ে যায় , অর্থাৎ রোগের কোনরূপ  বহিঃপ্রকাশ ছাড়াই স্রেফ ব্যবসায়িক স্বার্থে ৪.৫ % মানুষকে রোগী বানিয়ে ফেলা হলো!  ১৯৯৯ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও এই মানদন্ডে সায় দেয়।
এদিকে ফুলে-ফেঁপে ওঠা ইনসুলিন প্রস্তুতকারকেরা অঢেল মুনাফা বিনিয়োগ করে সারা বিশ্বে নিত্য-নতুন প্ল্যান্ট বসাতে থাকে। তাদের চাপে নতি স্বীকার করে American Diabetes Association (ADA) ২০০৩ সালে রক্তে শর্করার মাত্রা 100 ml কে ডায়াবেটিস রোগের মানদন্ড হিসেবে গণ্য করার ঘোষণা দেয়।  ফলে কোনো কারণ ছাড়াই ২৭% মানুষ ডায়বেটিস রোগী হয়ে যায়,
★ বর্তমানে American Diabetes Association (ADA) কর্তৃক ঘোষিত মানদন্ড হচ্ছে ----
>140 mg P.P)   হিসাবে বিশ্বের ৫০ % মানুষকে কৌশলে ডায়বেটিস রোগী বানিয়ে ফেলা হয়েছে,  এদের অধিকাংশ ডায়াবেটিস রোগী না হওয়া সত্ত্বেও নিয়মিত ওষুধ খেয়ে নানাবিধ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় নানা রোগে আক্রান্ত হয়ে অর্থনৈতিকভাবে নিঃস্ব হয়ে মারা যাচ্ছেন।
অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে, টেস্ট করালেই যে কোনো মানুষ প্রি-ডায়াবেটিক রোগী হিসেবে গণ্য হবেন!
★ প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ১৯৫৪ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এক কনভেনশনে সিদ্ধান্ত হয় যে, প্রচলিত ওষুধ দিয়ে ৪৮টি রোগের চিরস্থায়ী নিরাময় সম্ভব,  সেই তালিকায় ডায়াবেটিসও রয়েছে।
এদিকে আমাদের দেশের ঔষধ  কোম্পানিগুলি ডায়াবেটিসের মানদন্ড হিসেবে রক্তে শর্করার মাত্রা ৬.৫ % থেকে কমিয়ে  ৫.৫%-এ নামিয়ে আনার জন্য তাদের এজেন্ট বা প্রতিনিধিদের দ্বারা অবিরাম ডাক্তারদের মগজ ধোলাই করে চলেছেন,  এবং অনেকাংশ ক্ষেত্রে  সফলও হয়েছেন।
পরিণামে আর কিছু হোক বা না হোক দেশে ডায়াবেটিসের ওষুধ বিক্রিতে মাত্রাতিরিক্ত লাভ বৃদ্ধি সুনিশ্চিত হয়েছে।
যদিও অনেক চিকিৎসক মনে করেন- রক্তে শর্করার মাত্রা সর্বোচ্চ ১১% পর্যন্ত ডায়াবেটিস হিসেবে গণ্য করা যায় না।
প্রসঙ্গক্রমে আরেকটি ঘটনার কথাও উল্লেখ করা যেতে পারে। ২০১২ সালে আমেরিকার সুপ্রিম কোর্ট বিশ্ববিখ্যাত এক ওষুধ কোম্পানিকে ৩ বিলিয়ন ডলার জরিমানা করেছিল। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে যে, তারা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য যে ওষুধ বাজারজাত করছে, তা খেয়ে ২০০৭ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে রোগীর মৃত্যুহার ৪৩% বেড়ে গেছে! পরে জানা যায়, ওই কোম্পানির কর্তৃপক্ষ আগে থেকেই ব্যাপারটি জানতো, এবং তাদের ট্রায়াল থেকেও ঐ একই রিপোর্ট এসেছিল। কিন্তু তারা সেদিকে দৃষ্টিপাত না করে মুনাফা অর্জনকে প্রাধান্য দিয়েছিল । মানুষের প্রাণের কোন  মূল্য তাদের বিবেচনায় ছিল না।  ফলে ঐ সময়ে তারা প্রায় ৩০০ বিলিয়ন মুনাফা করেছিল ।
From Social Media - full credit goes to the respected unknown creator. Thank You.
0 notes
freepandahologram · 3 years
Photo
Tumblr media
Forever Fiber ফরএভার ফাইবার একটি সহজলভ্য স্টিক প্যাকের মধ্যে ৫ গ্রাম দ্রবীভূত ফাইবার যা স্বাস্থ্যকর খাদ্য হিসাবে শরীরকে সাহায্য করে। বিশেষজ্ঞদের মতে একজন মানুষের প্রতিদিন ৩০ গ্রাম পর্যন্ত ফাইবার গ্রহণ করা উচিত কিন্তু এখনো পর্যন্ত পাওয়া তথ্য মতে একজন মানুষ এর অর্ধেক পরিমাণ গ্রহণ করে। আমরা আপনার সুস্বাস্থ্যর জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ ফাইবারের সরবরাহ সহজলভ্য করেছি ফরএভার ফাইবারের মাধ্যমে। ফরএভার ফাইবার এলোভেরা জেল অথবা অন্য যে কোন পানিয়ের সাথে মিশিয়ে পান করলে চার ধরনের ফাইবারের নিশ্চয়তা দিবে। যখন আমরা পাচনক্রিয়াকে সহায়তা করার লক্ষে ফাইবার গ্রহণ করি তখন এটি নিশ্চিতভাবেই সমস্ত শরীরে সুনির্দিষ্ট উপকার প্রদান করে। যদি ফরএভার ফাইবার খাবার গ্রহণের মাঝে গ্রহণ করা হয় তবে এটি আপনাকে পুষ্টি প্রদান করবে এবং আপনার ক্ষুধাকে নিয়ন্ত্রণ করে ক্যালোরি গ্রহণে বাধা প্রদান করবে। এটি সাধারণত তাদের জন্য প্রযোজ্য যারা ওয়েট ম্যানেজমেন্ট প্রোগ্রামের মধ্যে আছেন এবং নিয়মিত স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ ও অনুশীলন করেন। এটি স্বাভাবিক ব্লাড সুগার লেভেল রক্ষা, খাবার হতে ম্যাক্রোমলিকিউস এর শোষণ প্রশমন এবং খাওয়ার পর অলসতা বা দুর্বলতা প্রশমিত করে। ফাইবার কারডিওভাস্কুলার ফাংশনেও কাজ করে। বিজ্ঞানিদের মতে (৭০%-৮০%) ইমিউনো ফাংশন পাচন প্রক্রিয়ার উপর নির্ভরশীল, ফাইবার পাচন প্রক্রিয়ার উপকারের মাধ্যমে ইমিউনো ফাংশনকেও সাহায্য করে। পর্যাপ্ত পরিমাণ দ্রবণীয় ফাইবার গ্রহণে শরীরের অপ্রয়োজনীয় বর্জ্য পদার্থ নির্গমনের মাধ্যমে সাময়িক কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করবে। ফরএভার ফাইবার প্রতিটি স্টিক প্যাকের ৫ গ্রাম ফাইবার প্রদানের মাধ্যমে আপনার খাদ্যে আরো কিছু বাড়তি ফাইবার যোগ করে, যা শর্করা ও ক্যালোরি মুক্ত এবং ১, ১/২ কাপ ব্রাউন রাইস অথবা দুটি পূর্ণ গমের টোস্টের সমপরিমাণ। ফরএভার ফাইবার আপনার খাদ্য তালিকার ফাইবার সংযোগের একটি সহজ মাধ্যম যা আপনাকে সরবচ্চ সাপোর্ট প্রদান করবে। একনজরেঃ প্রতিটি স্টিক প্যাকে ৫ গ্রাম ফাইবার সহজভাবে প্রাপ্ত প্রয়োজনীয় ফাইবার গ্রহণের একটি অনন্য উদ্ভাবন পানি, এলোভেরা জেল ও অনন্য পানিয়তে সহজভাবে দ্রবনীয় দ্রুত দ্রবনশীল, হালকা স্বাদযুক্ত, কঙ্কর মুক্ত, ময়দার রস মুক্ত পরিমাণঃ ৩০টি স্টিক প্যাক সেবন বিধিঃ পানি, আলোভেরা জেল অথবা অন্য যে কোন পানিয়ের সাথে মিশিয়ে প্রতিদিন পান করুন। https://www.instagram.com/p/CUVQamqP6NI/?utm_medium=tumblr
0 notes
eshoaykori-blog · 4 years
Text
স্টেভিয়া চাষে কমপক্ষে ১২ গুন লাভ
Tumblr media
চিনির চেয়ে ৩০০ গুণ বেশি মিষ্টি ঈশ্বরদীতে বাংলাদেশ সুগার ক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট মাঠে ফলানো হয়েছে স্টেভিয়া। কৃষকদের মধ্যে বীজ বিতরণও শুরু হয়েছে। অচিরেই দেশের লাখ লাখ ডায়াবেটিক রোগীর জন্য আশীর্বাদ হয়ে আসবে এই ভেষজ উদ্ভিদটি। চিনির চেয়ে ৩০০ গুণ বেশি মিষ্টি, কিন্তু ক্যালরিমুক্ত। ভেষজ ঔষধি হিসেবে ডায়াবেটিক রোগী ও সুস্থ মানুষ নির্ভয়ে খেতে পারবে। এই বিস্ময়কর ভেষজ উদ্ভিদ হলো স্টেভিয়া। মিষ্টি পাতা, মধুপাতা, মিষ্টি হার্ব প্রভৃতি নামে পরিচিত এই উদ্ভিদ। পশু পালন করে স্বাবলম্বী রূপগঞ্জের কামরুন্নাহার
Tumblr media
উদ্ভিদটির চাষ, ব্যবহার ও বাণিজ্যিকভাবে প্রসারে কাজ করছেন পাবনার ঈশ্বরদীতে অবস্থিত বাংলাদেশ সুগার ক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিএসআরআই) বায়োটেকনোলজি বিভাগের এক দল বিজ্ঞানী। লাভজনক হওয়ায় জনপ্রিয় হয়ে উঠছে ভেড়া পালন স্টেভিয়া ট্রপিক্যাল বা সাবট্রপিক্যাল ও কষ্টসহিষ্ণু বহু বর্ষজীবী গুল্মজাতীয় গাঢ় সবুজ ঔষধি গাছ। ফুল সাদা, নলাকৃতি ও উভয়লিঙ্গ। গাছ সুগন্ধ ছড়ায় না, কিন্তু পাতা মিষ্টি। পৃথিবীতে ২৪০টির মতো প্রজাতি ও ৯০টির মতো জাত আছে। উদ্ভিদটির উৎপত্তিস্থল প্যারাগুয়ে। বর্তমানে সেখানে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে। এ ছাড়া ব্রাজিল, উরুগুয়ে, যুক্তরাষ্ট্র, ইসরায়েল, থাইল্যান্ড, চীনসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশেও এর বাণিজ্যিকভাবে চাষাবাদ রয়েছে। বাংলাদেশে বিএসআরআইয়ের বিজ্ঞানীরা উদ্ভিদটি নিয়ে কাজ শুরু করেছেন ২০০১ সালে। প্রতিষ্ঠানের বর্তমান মহাপরিচালক (ডিজি) ড. মো. আমজাদ হোসেন পরিচালকের (গবেষণা) দায়িত্বে থাকাকালে বায়োটেকনোলজি বিভাগের প্রধান ও প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. কুয়াশা মাহমুদ, ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা নাদিরা ইসলাম ও বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা আশিষ কুমার ঘোষসহ কয়েকজন বিজ্ঞানীকে নিয়ে কাজ করেন। গবেষণায় সফল হওয়ার পর এখন তাঁরা বাণিজ্যিক ভিত্তিতে স্টেভিয়া চাষের লক্ষ্যে কৃষকদের মধ্যে প্রচার, তাদের উদ্বুদ্ধকরণ, বীজ, চারা সরবরাহকরণসহ বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন। যে ৫টি উপায়ে (Youtube) ইউটিউব থেকে আয় করবেন। এখনো বাণিজ্যিক ভিত্তিতে চাষ শুরু না হলেও অলাভজনক হিসেবেই শৌখিন মানুষ, উত্সুক কৃষকরা দু-একটি করে গাছ বাড়ির টবে, ছাদে ও বাগানে চাষ করতে শুরু করেছে। এরই মধ্যে এক শ্রেণির মানুষের মধ্যে বেশ সাড়াও পড়েছে। ড. কুয়াশা মাহমুদ জানান, স্টেভিয়া স্বল্প দিনের ঔষধি উদ্ভিদ হলেও দীর্ঘকাল বেঁচে থাকে। স্বল্পদীর্ঘ দিবস উদ্ভিদ। স্টেভিয়া সহজে চাষ করা যায়। এমনকি মাটির টবেও হয় এই গাছ। ড. কুয়াশা মাহমুদ বলেন, চিনির বিকল্প হিসেবে ক্যালরিমুক্ত স্টেভিয়ার পাতা ব্যবহার করা যায়। স্টেভিয়ার পাতা চিনি অপেক্ষা ৩০-৪০ গুণ এবং পাতার স্টেভিয়াসাইড চিনি অপেক্ষা ৩০০ গুণ বেশি মিষ্টি। ক্যালরিমুক্ত হওয়ায় স্টেভিয়া ডায়াবেটিক রোগী খেলে রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ পরিবর্তন হয় না। অগ্ন্যাশয়কে (প্যানক্রিয়াস) ইনসুলিন উৎপাদনে উদ্দীপ্ত করে বলে রক্তের গ্লুকোজও নিয়ন্ত্রণে থাকে। রক্তচাপও নিয়ন্ত্রণ করে এ উদ্ভিদ। এ ছাড়া ব্যাকটেরিয়া সাইডাল এজেন্ট হিসেবে কাজ করে। দাঁতের ক্ষয়রোগ রোধ করে। ত্বকের কোমলতা ও লাবণ্য বাড়ায়। স্বাদ বৃদ্ধিকারক হিসেবেও কাজ করে। স্টেভিয়া চা, কফি, মিষ্টি, দই, বেকড ফুড, আইসক্রিম, কোমল পানীয় ইত্যাদি তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। এর ভেষজ উপাদান মানুষের দেহে কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে না। এই বিজ্ঞানী বলছেন, বাংলাদেশের আবহাওয়া ও মাটি স্টেভিয়া চাষের অনুকূলে। তাই বাংলাদেশের যেকোনো এলাকায় এর চাষ সম্ভব। শুধু বর্ষা মৌসুমে একটু খেয়াল রাখতে হয়, যাতে গাছের গোড়ায় পানি জমে পচে না যায়। এটি একবার লাগালে তিন থেকে চার বছর নতুন করে চারা লাগানোর প্রয়োজন পড়ে না। সেখান থেকেই নতুন চারা গজায়। স্বল্প শ্রম ও কম খরচে স্টেভিয়া উৎপাদন হয়। ড. কুয়াশা মাহমুদ বলেন, স্টেভিয়ার চারা লাগানোর আড়াই থেকে তিন মাসের মধ্যে পাতা সংগ্রহ করা যায়। সেই পাতা রৌদ্রে শুকিয়ে চিনির পরিবর্তে চা, কফি, মিষ্টিসহ বিভিন্ন মিষ্টিজাতীয় খাবারে ব্যবহার করা যায়। তিনি বলেন, দিন দিন স্টেভিয়ার চাহিদা বিশ্ববাজারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমাদের দেশে স্টেভিয়ার চাষ বাণিজ্যিক ভিত্তিতে শুরু হলে দ্রুত বাজার পাবে। এই বিজ্ঞানী মনে করেন, মানুষের মধ্যে স্টেভিয়ার উপকারিতা সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টি করতে পারলে এ দেশের চাষিরা আর্থিকভাবে বহুগুণ লাভবান হবে। প্রাথমিক এক জরিপে বিএসআরআইয়ের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তারা দেখেছেন, যে পরিমাণ খরচ করে স্টেভিয়া উৎপাদন করা হয়, তার চেয়ে কমপক্ষে ১২ গুণ বেশি দরে বিক্রি করা যায়। এই জন্য গবেষণা প্রতিষ্ঠানটি স্টেভিয়ার উপকারিতা, আর্থিক লাভ ও সর্বোপরি ডায়াবেটিক রোগীসহ সুস্থ মানুষকে মিষ্টি ও মিষ্টিজাতীয় জিনিস খেতে স্টেভিয়ার ব্যবহার নিশ্চিত করতে জনসচেতনতা, প্রচারণা ও কৃষকদের বিভিন্ন প্রশিক্ষণের মাধ্যমে উদ্বুদ্ধ করছে। কর্মকর্তারা জানান, স্টেভিয়া চাষ করার জন্য বাংলাদেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে এই প্রতিষ্ঠান থেকে চারা বা বীজ সংগ্রহ করা যাবে। প্রয়োজনীয় পরামর্শও পাওয়া যাবে এখান থেকে। সূত্রঃ কালের কন্ঠ Read the full article
0 notes
infobangladesh-blog · 7 years
Video
youtube
<iframe allowfullscreen="" frameborder="0" height="270" src="https://www.youtube.com/embed/TeKCJ_HbVjo" width="480"></iframe><br /> <br /> <br /> <br /> <br /> <br /> <h2> <span style="background-color: white; color: #111111; font-family: "roboto" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; white-space: pre-wrap;">টমেটোর উপকারিতা: খাবারের তালিকায় টমেটো রাখুন, অনেক রোগ থেকে রক্ষা পান</span></h2> <span style="background-color: white; color: #111111; font-family: "roboto" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; white-space: pre-wrap;"><br /> <b>টমাটোর পুষ্টিগুণ</b><br /> আমাদের শরীরের রোগ সারাতে শাকসব্জি ও ফলের বিকল্প কিছু হতে পারে না তা সর্বজনবিদিত। আর এরমধ্যে অনেক বড় একটা কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে টমাটো। তাই অনেক সময় চিকিৎসকরা বেশি করে টমেটো খেতে পরামর্শ দিয়ে থাকেন। আবার চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন টমাটোর মধ্যে থাকা প্রচুর পরিমাণে লিউকোপেন যা আপনার কিডনিকে পুরোপুরি সুস্থ রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।তবে টমেটো বিশেষত মহিলাদের ক্ষেত্রে এর উপকারিতা পুরুষদের তুলনায় বেশী কার্যকরী। তবে একটা কথা  শুধুমাত্র টমাটোতেই যে লিউকোপেন রয়েছে তাই নয়, চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন তরমুজ, পেঁপে এবং আঙুরেও রয়েছে প্রচুর পরিমানে লিউকোপেন।এজন্য চিনের ওহিও-র গবেষকদের মতে, প্রাপ্ত বয়স্ক মহিলাদের প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় লিউকোপেন যুক্ত ফল বা শাকসব্জি থাকা খুব দরকার।<br /> <br /> যে ১৫ কি উপকারিতার জন্য দৈনন্দিন আপনার খাদ্য তালিকায় টমেটো রাখবেন<br /> চিনে ৩৮৩ জন মহিলার ওপর পরীক্ষা করে চিকিৎসকেরা তাদের এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন। পরীক্ষা শেষে দেখা গেছে, যে সমস্ত মহিলারা প্রতিদিন খুব বেশী পরিমানে লিউকোপেন যুক্ত শাকসব্জি বা ফল খেয়ে থাকেন তাদের কিডনির ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি অন্য মহিলাদের তুলনায় ৪৫ শতাংশ কমে যায়। তবে সবথেকে মজার কথা হল এই লিউকোপেন এর পরিমাণ অন্য শাকসবজির তুলনায় টমাটোতে অনেক বেশি থাকে। আবার চিকিৎসকেরা আশ্বস্ত করেছেন যে সমস্ত মহিলারা কাঁচা টমাটো খেতে পছন্দ করেন না তাঁরা খাবারে কাঁচা টমাটো না রেখে টমাটোর সস ব্যবহার করতে পারেন। সাম্প্রতিক আমেরিকান সোস্যাইটি ফর ক্লিনিক্যাল অনকোলজির বার্ষিক একটা সভায় টমাটোর এই কার্যকারিতা জনসমক্ষে তুলে ধরা হয়েছে।<br /> <br /> ১. টমেটো ক্যানসার প্রতিরোধক: একটা গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হল, ক্যানসার কোষ বিনষ্টকারী প্রাকৃতিক অ্যানটি-অক্সিডেনট এর প্রাকৃতিক প্রধান উৎস হল টমেটো। তাই আপনি কোন প্রকার সন্ধেহ ছাড়াই ক্যান্সারের ঝুঁকি রোধে খেতে পারেন টম্যাটো।<br /> <br /> ২. রক্তকে স্বাভাবিক রাখতে টমেটো খানঃ শুধুমাত্র একটি টমাটো আপনাকে দিতে পারে দৈনিক প্রয়োজনের ৪০ ভাগ ভিটামিন সি। টমাটোর কিছু বিশেষ উপাদান রয়েছে ভিটামিন এ, পটাসিয়াম এবং আয়রন। এর সব ক’টি উপাদান আপনার রক্তকে স্বাভাবিক ও সবল রাখতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে। টমাটোতে থাকা ভিটামিন কে রক্ত পড়া এবং রক্ত জমাট বাঁধা নিয়ন্ত্রণ করে। এ ছাড়া টমেটো রক্ত সংবহনে সাহায্য করে থাকে।<br /> <br /> ৩. টমেটো আপনার হৃৎপিণ্ডকে শক্তিশালী করবে: টমেটোতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আঁশ , পটাশিয়াম এবং ভিটামিন সি সহ আরও নানা উপাদান। তাই আপনার হৃদযন্ত্র বা হার্টকে কে সুস্থ রাখতে টমেটো খাওয়ার বিকল্প নেই।<br /> <br /> ৪. আপনার দেহের হাড় মজবুত করতে: টমেটো তে রয়েছে প্রচুর ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন কে, যা  আপনার শরীরের হাড় মজবুত করে এমনকি এটা ভাঙ্গা হাড়কে জোড়া লাগায় দ্রুততার সাথে।<br /> <br /> ৫. দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়ঃ টমাটোতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ। যা আপনার চোখের জন্য অতিপ্রয়োজনীয়। টমেটো দৃষ্টিশক্তির উন্নতিতে সাহায্য করে। রোধ করে রাতকানা রোগ।<br /> <br /> ৬. চুল পড়া কমায়: টমেটোতে যেই পরিমাণ ভিটামিন এ রয়েছে, সেটা শুধু আপনার দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করবে না বরং এটা আমাদের চুল পড়া কমায় এবং চুলকে মজবুত করতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে।<br /> <br /> ৭. কিডনিতে পাথর জমা রোধ করে: আমদের যাদের কিডনিতে সমস্যা রয়েছে, তারা একটা কাজ করতে পারেন, তারা আজ থেকেই খাদ্যতালিকায় টমেটো রাখবেন। কারণ হল, টমেটো কিডনিতে পাথর জমতে দেয় না এবং আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।<br /> <br /> ৮. ওজন কমাতে টমেটো  খেতে পারেন: যাদের স্থুলতা নিয়ে চিন্তায় আছেন, তারা এই প্রাকৃতিক খাদ্য টমেটো গ্রহণ করতে পারেন। টমেটো আপনাকে ডায়েট করতে সাহায্য করবে। কারন এতে কোন ফ্যাট বা চর্বি নেই। বরং প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে টমেটো খেলে আমাদের দেহের অতিরিক্ত চর্বি দূর করে এবং দেহে অতিরিক্ত মেদ জমতে দেয় না।<br /> <br /> ৯. বাতের ব্যথা দূর করে: আমরা হয়ত অনেকেই বাতের ব্যাথাই ভুগে থাকি। তাই যাদের বাতের ব্যথা প্রচণ্ড, তারা আজ থেকে টমেটো খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করবেন, কারণ টমেটো আপনার বাতের ব্যথা অনেকাংশে দূর করতে সক্ষম।<br /> <br /> ১০. হজমশক্তি বৃদ্ধি করেঃ আপনি বদহজমে ভুগছেন? তাহলে একটা কাজ করতে পারেন, আজ থেকে আপনার খাদ্য তালিকায় টমেটো রাখুন। কারন নিয়মিত টমাটো খেলে হজমপ্রক্রিয়া ভালো থাকে। কোষ্ঠকাঠিন্য ও ডায়রিয়া অনেকাংশে রোধ করে। তাছাড়া জন্ডিস প্রতিরোধ করে এবং  আমাদের শরীর থেকে টক্সিন সরিয়ে দেয়।<br /> <br /> ১১. ত্বকের সুরক্ষায় টমেটো: আমাদের ত্বকটা আকর্ষণীয় করে তুলতে আমরা কত কিছুই না করে থাকি। টমেটো আমাদের দেহের ত্ব��কে ক্ষতিকর সূর্যরশ্মি, তেজস্ক্রিয় পদার্থ থেকে রক্ষা করতে পারে। আর এতে করে আমরা পেতে পারি সুন্দর ত্বক।<br /> <br /> ১২. উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্র্ণ করতে টমেটো: যারা উচ্চরক্তচাপের (high blood pressure) সমস্যায় ভুগছেন, তারা আজ থেকে একটা করে টমেটো খেতে পারেন। কারন, তাদের জন্য টমেটো অনেক বেশি ফলদায়ক।<br /> <br /> ১৩. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে করতে টমেটো: ডাক্তারদের গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, প্রতিদিন ২৫-৩০ গ্রাম টমেটো খেলে প্রাপ্ত বয়স্কদের ডায়াবেটিস (diabetes) নিয়ন্ত্রণ করা টা অনেক বেশি সহজ হয়ে যায়। ডাক্তাররা বলে থাকেন, প্রতিদিন পুরুষদের জন্য ২৫ গ্রাম এবং নারী দের জন্য ৩৫ গ্রাম টমেটো ফলপ্রসূ। চমৎকার ভাবে দেহের ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতে টমেটো বিশেষ কার্যকরী।<br /> <br /> ১৪. শরীরের পানিশূন্যতা রোধে যখন টমেটো: আমাদের শরীরের পানিশূন্যতা (dehydration) রোধের জন্য টমেটো হচ্ছে অনেকটা প্রাকৃতিক ওষুধের মত । আমাদের শরীরে শক্তি যোগায় এই টমেটো।</span>
0 notes
banglalifestyletips · 7 years
Video
youtube
ডায়াবেটিস কমানোর উপায়: পানি পানে ব্লাড সুগার হ্রাস পায় ব্লাড সুগার ডায়াবেটিস রোগীদের সব সময় ভাবিয়ে তোলে। ব্লাড সুগার কমানোর জন্য অনেকে ওষুধ সেবন থেকে নানা কিছু করে থাকেন। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে বিশেষজ্ঞগণ খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন, এক্সারসাইজ ও নিয়ম-শৃংখলা মেনে চলার কথা বলেন। পাশাপাশি প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে ওষুধ সেবন অথবা ইনসুলিন নিতে হয়। তবে এবার বিশেষজ্ঞগণ ব্লাড সুগার কমানোর একটি চমত্কার তথ্য দিয়েছেন। বিশেষজ্ঞগণ বলছেন, দৈনিক প্রচুর পরিমাণ পানি পান করলে ব্লাড সুগারের মাত্রা হ্রাস পায়। তথ্যটি প্রকাশ করেছে ডায়াবেটিস কেয়ার জার্নালে। বিশেষজ্ঞগণ গবেষণায় দেখেছেন, যারা প্রতিদিন ১৫ আউন্স বা ২ কাপের কম পানি পান করেন তাদের যারা বেশি পানি পান করেন তাদের অপেক্ষা ব্লাড সুগার বাড়ার ঝুঁকি ৩০ ভাগ বেশি। পানি কম পান করলে কেন ব্লাড সুগার বাড়ে তারও একটি ব্যাখ্যা দিয়েছেন বিশেষজ্ঞগণ। বিশেষজ্ঞগণ বলছেন, ভেসোপ্রেসিন নামক এক ধরনের হরমোন শরীরের হাইড্রেশন নিয়ন্ত্রণ করে। আর যখন পানি কম পান করা হয় তখন শরীরে অধিক মাত্রায় ভেসোপ্রেসিন তৈরি হয়। আর এই বিশেষ হরমোনটি বেশি তৈরি হলে শরীরে পানি শূন্যতাও বাড়ে। যা লিভারকে অধিক সুগার তৈরিতে ভূমিকা রাখে। বিশেষজ্ঞগণের সুপারিশ হচ্ছে মহিলাগণের দৈনিক ৬ থেকে ৭ গ্লাস পানি পান করা উচিত। আর পুরুষদের পানি পানের পরিমাণ হতে হবে খানিকটা বেশি। অর্থাত্ দিনে ৬ থেকে ৮ গ্লাস পর্যন্ত পানি পান করা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ভালো। ডা. মোড়ল নজরুল ইসলাম,লেখক : চুলপড়া, এলার্জি, চর্ম ও যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ
0 notes
banglalog · 7 years
Video
youtube
ডায়াবেটিস কমানোর উপায়: পানি পানে ব্লাড সুগার হ্রাস পায় ব্লাড সুগার ডায়াবেটিস রোগীদের সব সময় ভাবিয়ে তোলে। ব্লাড সুগার কমানোর জন্য অনেকে ওষুধ সেবন থেকে নানা কিছু করে থাকেন। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে বিশেষজ্ঞগণ খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন, এক্সারসাইজ ও নিয়ম-শৃংখলা মেনে চলার কথা বলেন। পাশাপাশি প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে ওষুধ সেবন অথবা ইনসুলিন নিতে হয়। তবে এবার বিশেষজ্ঞগণ ব্লাড সুগার কমানোর একটি চমত্কার তথ্য দিয়েছেন। বিশেষজ্ঞগণ বলছেন, দৈনিক প্রচুর পরিমাণ পানি পান করলে ব্লাড সুগারের মাত্রা হ্রাস পায়। তথ্যটি প্রকাশ করেছে ডায়াবেটিস কেয়ার জার্নালে। বিশেষজ্ঞগণ গবেষণায় দেখেছেন, যারা প্রতিদিন ১৫ আউন্স বা ২ কাপের কম পানি পান করেন তাদের যারা বেশি পানি পা��� করেন তাদের অপেক্ষা ব্লাড সুগার বাড়ার ঝুঁকি ৩০ ভাগ বেশি। পানি কম পান করলে কেন ব্লাড সুগার বাড়ে তারও একটি ব্যাখ্যা দিয়েছেন বিশেষজ্ঞগণ। বিশেষজ্ঞগণ বলছেন, ভেসোপ্রেসিন নামক এক ধরনের হরমোন শরীরের হাইড্রেশন নিয়ন্ত্রণ করে। আর যখন পানি কম পান করা হয় তখন শরীরে অধিক মাত্রায় ভেসোপ্রেসিন তৈরি হয়। আর এই বিশেষ হরমোনটি বেশি তৈরি হলে শরীরে পানি শূন্যতাও বাড়ে। যা লিভারকে অধিক সুগার তৈরিতে ভূমিকা রাখে। বিশেষজ্ঞগণের সুপারিশ হচ্ছে মহিলাগণের দৈনিক ৬ থেকে ৭ গ্লাস পানি পান করা উচিত। আর পুরুষদের পানি পানের পরিমাণ হতে হবে খানিকটা বেশি। অর্থাত্ দিনে ৬ থেকে ৮ গ্লাস পর্যন্ত পানি পান করা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ভালো। ডা. মোড়ল নজরুল ইসলাম,লেখক : চুলপড়া, এলার্জি, চর্ম ও যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ
0 notes
fusioncare · 4 years
Video
youtube
সকালে খালি পেটে পান করলে মাত্র ৭ দিনে সুগার নিয়ন্ত্রণ হবে | ডায়াবেটিস চিরতরে নিরাময় হবে ▶ এই মিশ্রণ ডায়াবেটিস চিরতরে নিরাময় করবে | ভাইরাস থেকে আপনাকে রক্ষা করবে : https://youtu.be/plH0darT51I ▶ ক্যালসিয়ামের অভাব কি আপনি তা ভুলে যাবেন? হাত,পা,হাঁটু ও কোমর ব্যাথা দূর করার উপায় : https://youtu.be/5k1XlEtyFZM ▶ শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব দূর করার কিছু ঘরোয়া প্রতিকার । জয়েন্ট, হাঁটু এবং পিঠে ব্যথার প্রতিকার https://youtu.be/W1eQggrCoS0 ভিডিওটি ভাল লাগলে লাইক করবেন এবং শেয়ার করবেন। নিয়মিত আপডেট পেতে আমাদের Fusion Care Bangla Tips চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন : ▶ https://goo.gl/dRFLfW আপনি এই চ্যানেল-এ পাবেন ( Bangla Health Tips / Ayurvedic Tips / Bangla Beauty Tips / Skin Care Tips / Fitness Tips Bangla / Hair Growth Tips / Weight Loss Tips / Easysolutions ) ▶ আজকের পর্ব : সকালে খালি পেটে পান করলে মাত্র ৭ দিনে সুগার নিয়ন্ত্রণ হবে | ডায়াবেটিস চিরতরে নিরাময় হবে #ডায়াবেটিসচিরতরেনিরাময়হবে #diabetestreatment #fusioncarebanglatips #easysolutions #সুগারকমানোরউপায় DISCLAIMER: 📢 THIS IS FOR OUR EDUCATION PURPOSE PLEASE CONSULTS YOUR DOCTOR BEFORE APPLYING ANY REMEDIES. ; All the video content published on our channel is our own creativity for information only. We are NOT a licensed or a medical practitioner so always consult professional in case you need. Viewers are subjected to use these information on their own risk.This channel (Fusion Care Bangla Tips) does not take any responsibility for any harm, side-effects, illness or any health or skin care problems caused due to our videos. 📢 Copyright Disclaimer : Under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use. by Fusion Care Bangla Tips
0 notes
fusioncare · 4 years
Video
youtube
সকালে খালি পেটে পান করলে মাত্র ৭ দিনে সুগার নিয়ন্ত্রণ হবে | ডায়াবেটিস চিরতরে নিরাময় হবে ▶ এই মিশ্রণ ডায়াবেটিস চিরতরে নিরাময় করবে | ভাইরাস থেকে আপনাকে রক্ষা করবে : https://youtu.be/plH0darT51I ▶ ক্যালসিয়ামের অভাব কি আপনি তা ভুলে যাবেন? হাত,পা,হাঁটু ও কোমর ব্যাথা দূর করার উপায় : https://youtu.be/5k1XlEtyFZM ▶ শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব দূর করার কিছু ঘরোয়া প্রতিকার । জয়েন্ট, হাঁটু এবং পিঠে ব্যথার প্রতিকার https://youtu.be/W1eQggrCoS0 ভিডিওটি ভাল লাগলে লাইক করবেন এবং শেয়ার করবেন। নিয়মিত আপডেট পেতে আমাদের Fusion Care Bangla Tips চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন : ▶ https://goo.gl/dRFLfW আপনি এই চ্যানেল-এ পাবেন ( Bangla Health Tips / Ayurvedic Tips / Bangla Beauty Tips / Skin Care Tips / Fitness Tips Bangla / Hair Growth Tips / Weight Loss Tips / Easysolutions ) ▶ আজকের পর্ব : সকালে খালি পেটে পান করলে মাত্র ৭ দিনে সুগার নিয়ন্ত্রণ হবে | ডায়াবেটিস চিরতরে নিরাময় হবে #ডায়াবেটিসচিরতরেনিরাময়হবে #diabetestreatment #fusioncarebanglatips #easysolutions #সুগারকমানোরউপায় DISCLAIMER: 📢 THIS IS FOR OUR EDUCATION PURPOSE PLEASE CONSULTS YOUR DOCTOR BEFORE APPLYING ANY REMEDIES. ; All the video content published on our channel is our own creativity for information only. We are NOT a licensed or a medical practitioner so always consult professional in case you need. Viewers are subjected to use these information on their own risk.This channel (Fusion Care Bangla Tips) does not take any responsibility for any harm, side-effects, illness or any health or skin care problems caused due to our videos. 📢 Copyright Disclaimer : Under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use.
0 notes