Tumgik
#আলনা
ssgallerycraft · 1 year
Text
Tumblr media
আজকে ব্যাচলর ভাই/বোনদের কথা চিন্তা করে #SSGalleryCraft নিয়ে আসলো কাপড় রাখার আলনা।এটি নিতে পারবেন সুলভমূল্যে আমাদের থেকে।আমাদের অফিসে এসে প্রোডাক্ট নিজ হাতে দেখে নিতে পারবেন।আপনার পছন্দাযায়ী যেকোনো ডিজাইন দিয়ে তৈরি করে নিতে পারবেন।
অফিস ঠিকানা: খান কমপ্লেক্স, ইসলামপুর, মেজোর টিলা, সিলেট।
Tumblr media
#ss_gallery_craft #bamboocraft#আলনা#ssgallerycraft
0 notes
softgamemr · 1 month
Text
স্বামী-স্ত্রী-সন্তানদের জন্য দোয়া
বাংলা উচ্চারণ:-
রাব্বানা হাবলানা মিন আযওয়াজিনা ওয়া যুররিইয়াতিনা কুররাতা আইইনিও ওয়াজ আলনা লিল মুত্তাক্বিনা ইমামা। (সূরা আল ফুরকান, আয়াতঃ ৭৪)
অর্থ: –
হে আমাদের পালনকর্তা, আমাদিগকে আমাদের স্ত্রী ও সন্তান-সন্ততিগণ হতে নয়নের তৃপ্তি দান কর এবং আমাদেরকে মুত্তাকীদের নেতা বানাও।
0 notes
paathok · 3 years
Photo
Tumblr media
New Post has been published on https://paathok.news/137491
স্ত্রীসহ শশুর পরিবারের সকলকে হত্যার চেষ্টা: পরকিয়ায় আসক্ত সুজন আটক
.
চট্টগ্রামের ডবলমুরিং থানার গোসাইলডাঙ্গা এলাকায় পুলিশের তৎপরতায় হত্যার হাত রক্ষা পেল একটি পরিবার। একই সাথে পুলিশ রুখে দিয়েছে একটি আত্মহত্যা প্রচেষ্টাও। রূদ্ধশ্বাস এক ঘণ্টা অভিযানের পর ওই পরিবারকে উদ্ধার করা হয়েছে।
আটক করা হয় তাদের হত্যার উদ্দেশ্যে এসে নিজেও আত্মহত্যার চেষ্টা করা সুজন দাশ (৪২)কে।  তার কাছ থেকে দুইটি চাপাতি উদ্ধার করা হয়।
গতকাল রাতে নগরীর ডবলমুরিং থানার পূর্ব গোসাইলডাঙ্গা প্রগতি শিপংয়ের পেছনে মিনু ম্যানশনে এ ঘটনা ঘটে।
ডবলমুরিং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহসীন পাঠক ডট নিউজকে এ ঘটনা নিশ্চিত করে জানান, গ্রেফতার সুজন চট্টগ্রামের হাটহাজারী থানার পূর্ব মেখল আলীপুর গ্রামের সাধন মেম্বারের বাড়ির মৃত সাধন দাশের ছেলে।
তিনি জানায়, ১৩ বছর আগে সুজনের বিয়ে হয় সুতৃষ্ণা দাশের সাথে। এই ঘরে তাদের দুই সন্তান রয়েছে। তারা চট্টগ্রামের আসকার দীঘি এলাকায় থাকেন।
সম্প্রতি সুজন আরেক মেয়ের সাথে পরকিয়া করতে গিয়ে স্ত্রীর কাছে ধরা পড়ে যান। এটা নিয়ে দু’জনের মধ্যে প্রায়ই বাকবিতণ্ডা হয়। সর্বশেষ ৩ দিন আগে এ বিষয়ে তুমুল ঝগড়া হলে সুতৃষ্ণা পূর্ব গোসাইলডাঙ্গা মিনু ম্যানশনস্থ বাবার বাড়ি চলে যায় সুজন বারবার তাকে বাড়ি ফিরে যেতে বললেও সুতৃষ্ণা বাবার বাড়ি ছেড়ে যেতে রাজি হন না। এতে ক্ষিপ্ত হয়েই সুতৃষ্ণা ও তার বাবা-মাকে হত্যা করার পরিকল্পনা করেন সুজন।
পরিকল্পনা অনুযায়ী নতুন দুইটি চাপাতি কেনেন। গতকাল শনিবার রাতে যখন ওই দুই চাপাতি নিয়ে মিনু ম্যানশনের ৫ম তলায় উঠছিলেন তখন তাকে দেখে ফেলেন সুতৃষ্ণা। তাড়াতাড়ি ঘরের দরজা বন্ধ করে দেন তিনি। সুজন প্রথমে দরজা ধাক্কা দেন। কিন্তু ভেতর থেকে দরজা না খোলায় এলোপাতাড়ি দরজায় কোপাতে থাকেন। এতে দরজা কিছুটা নড়বড়ে হলে ভেতরে আলনা, টেবিল, সোফা দিয়ে দরজা আটকে রাখেন সুতৃষ্ণা ও তার পরিবার।
এসময় সেখান থেকে থানায় ফোন দিলে রাত ১১ টা ১০ মিনিটে পুলিশ যায় ঘটনাস্থলে। কিন্তু পুলিশকে দেখে আরও ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেন সুজন।
এসময় চাপাতি নিয়ে পুলিশের দিকেও তেড়ে আসেন কয়েকবার। এক পর্যায়ে নিজের গলায় চাপাতি ধরেন তিনি! পুলিশ চলে না গেলে নিজেকে ‘শেষ ‘ করে দেওয়ার হুমকিও দেন তিনি।
অবশেষে এক ঘণ্টার প্রচেষ্টায় বিভিন্ন কৌশলে সুজনকে নিবৃত্ত করে তাকে আটকে সক্ষম হয় পুলিশ��� তার কাছ থেকে নতুন কেনা সেই দুই চাপাতিও উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় সুজনের বিরুদ্ধে আত্মহত্যার চেষ্টা, হত্যা প্রচেষ্টা ও হুমকি প্রদর্শনের অপরাধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
0 notes
knhvicky84-blog · 4 years
Photo
Tumblr media
"*****দূরে চলে যাচ্ছি******" "*****তারাপদ রায়******" আমি বহু সময়েই নিঃসঙ্গ নই, কিন্তু প্রায় সব সময়েই একাকী। দুঃখের কথা, পঞ্চাশ বছর লেগে গেলো। এই সামান্য ব্যাপারটা জানতে। এতদিনে যা হবার হয়ে গেছে, জ্যোৎস্না ভরা রাতে কোথাও দূর থেকে ভেসে আসে একা কোকিলের ঘর ভাঙানিয়া ডাক, সকালবেলায় রোদের বাষ্প হয়ে ওঠে ঘাসের শীর্ষে বিলীয়মান শিশির বিন্দু; পার্কের বেঞ্চিতে চোখে মোটা কাঁচ গলাবদ্ধ কোট বসে থাকেন চুপচাপ নিঃসঙ্গ বৃদ্ধ। কবে এরা আমার মনের কাছে চলে এসেছে। আমি ক্রমশ একাকী হয়ে যাচ্ছি, আলনা থেকে একটা ময়লা চাদর তুলে নিয়ে জানলার পাশে চুপচাপ একা একা বসে তাকিয়ে দেখছি বারান্দার নিচে এই গ্রীষ্মের শেষ সাদা গন্ধরাজ ফুলটি বাতাসে ক্ষীণ সৌরভ আসছে- আমি ক্রমশ দূরে চলে যাচ্ছি। https://www.instagram.com/p/CH15unHltKgguVGtYpHv-8ciY4k1uWMa22xjZU0/?igshid=3x1l9qa7yky3
0 notes
emtiaz15-blog · 4 years
Photo
Tumblr media
ছবির ভদ্রলোকটি কতোটা সরল জীবনযাপন করতেন। পিছনে সামান্য আলনা, খাটের পাশে রাখা চেয়ারে বসে রয়েছেন তিনি। অথচ তাঁকে রাজনীতিবিদ কি মানুষ বলতো বাংলার বাঘ। বিশ্বের বাঘা বাঘা রাজনীতিবিদরা বলতো "শেরে বাংলা।" সত্যিকার অর্থেই তিনি ছিলেন গণমানুষের। আজকের দিনে যেখানে দলের সামান্য নেতা হতে পারলেই পা পড়েনা মাটিতে, আর এমপি হলে তো নিজেকে বাদশাই ভাবে সেখানে তিনি ছিলেন ১৯১৮ সালে ছিলেন অখণ্ড ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের সাধারন সম্পাদক, ১৯২৪ সালে শিক্ষা মন্ত্রী, ১৯৩৫ সালে কলকাতার প্রথম মুসলমান মেয়র, ১৯৩৭ থেকে ১৯৪৩ পর্যন্ত ছিলেন অখণ্ড বাংলার মুখ্যমন্ত্রী, ১৯৫৪ সালে পূর্ব পাকিস্তানের মুখ্যমন্ত্রী, ১৯৪৭ সাল থেকে ১৯৫২ সাল পর্যন্ত ছিলেন আইন প্রশাসক, ১৯৫৫ থেকে ৫৬ সাল অব্দি পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, ১৯৫৬ থেকে ৫৮ সাল পর্যন্ত পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর, ১৯৫৮ সাল থেকে ৬১ সাল অব্দি পাকিস্তানের খাদ্য ও কৃষি মন্ত্রী। অথচ তিনি কতোটা সরল জীবনযাপন করতেন। বঙ্গবন্ধু তাঁর অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে লিখেছিলেন, "একদিনের কথা মনে আছে, আমি ও আব্বা রাত দুইটা পর্যন্ত রাজনীতির আলোচনা করি। আব্বা আমার আলোচনা শুনে খুশি হলেন। শুধু বললেন, শেরে বাংলা একে ফজলুল হক সাহেবের বিরুদ্ধে কোন ব্যক্তিগত আক্রমণ না করতে। একদিন আমার মা’ও আমাকে বলেছিলেন, বাবা যাহাই করো, হক সাহেবের বিরুদ্ধে কিছুই বলিও না। শেরে বাংলা মিছিমিছিই ‘শেরে বাংলা’ হন নাই। বাংলার মাটিও তাঁকে ভালোবেসে ফেলেছিলো। যখনই হক সাহেবের বিরুদ্ধে কিছু বলতে গেছি তখনই বাধা পেয়েছি। একদিন আমার মনে আছে একটা সভা করেছিলাম আমার নিজের ইউনিয়নে হক সাহেব কেন লীগ ত্যাগ করলেন, কেন পাকিস্তান চান না এখন? কেন তিনি শেমাপ্রসাদ মুখার্জির সাথে মিলে মন্ত্রীসভা গঠন করছেন। এই সমস্ত আলোচনা করছিলাম। হঠাৎ একজন বৃদ্ধ লোক তিনি আমার দাদার খুব ভক্ত, আমাদের বাড়িতে সকল সময়ই আসতেন, আমাদের বংশের সকলকে খুব শ্রদ্ধা করতেন. তিনি দাঁড়িয়ে বললেন, ‘’যাহা কিছু বলার বলেন, হক সাহেবের বিরুদ্ধে কিছুই বলবেন না। তিনি যদি পাকিস্তান না চান তাইলে আমরাও চাই না। জিন্নাহ কে? তার নামওতো শুনি নাই। আমাদের গরীবের বন্ধু হক সাহেব।‘’" বিনম্র শ্রদ্ধা রইলো। Source : Nitai Mohon কপিঃমশিউর রহমান https://www.instagram.com/p/CHpbXhFniBC/?igshid=dbxjzdspmjp8
0 notes
saifali1590 · 4 years
Text
কিভাবে কোথায় আমি দাঁড়াবো তখন / সাইফ আলি
এইসব ভাঙাচুরো চেয়ার-টেবিল, বই-খাতা, আলনা কিংবা ড্রেসিং-টেবিল যা আমরা ঘর থেকে বের করে দিলাম- একদিন সেগুলোও সযত্নে গোছাতেন কেউ। আমিও এমন এক ভাঙাচুরো জড় হয়ে থাকবো না তোমাদের ঘরে আমাকেও ঘুনে খাবে, উইপোকা পাঁজরের হাড়ে বসাবে কামড়।
গিবতের দায় নিয়ে, বেড়ে যাওয়া নাক নিয়ে কিভাবে কোথায় আমি দাঁড়াবো তখন?
০২.০৮.১৯
View On WordPress
0 notes
pranerbangla · 5 years
Text
টুকরো টুকরো স্মৃতিতে বাবা
টুকরো টুকরো স্মৃতিতে বাবা
সুলতানা শিরীন সাজি
ফেইসবুক।সবার কাছেই জনপ্রিয় এই শব্দটি। তাই প্রাণের বাংলায় আমরা সংযুক্ত করলাম ফেইসবুক কথা বিভাগটি।এখানে ফেইসবুকের আলোচিত এবং জনপ্রিয় লেখাগুলোই  আমরা পোস্ট করবো।আপনার ফেইসবুকে তেমনি কোন লেখা আপনার চোখে পড়লে আপনিও পাঠিয়ে দিতে পারেন আমাদের ই-মেইলে।
আব্বার শার্ট,গেঞ্জি পড়তাম আমি সুযোগ পেলেই। আব্বা সকালে বাসা থেকে বের হলে আলনা বিছানা,আলনা গুছাতাম যখন,আব্বার পড়নের গেঞ্জি বা সোয়েটার…
View On WordPress
0 notes
mamunur93 · 5 years
Text
সরিষাবাড়ীতে নৌকা ডুবে ৪ শিশুসহ ৫ জনের মৃত্যু
সরিষাবাড়ীতে নৌকা ডুবে ৪ শিশুসহ ৫ জনের মৃত্যু
জামালপুরের সরিষাবাড়ী উপজেলার বানের পানিতে নৌকাডুবির ঘটনায় দুই বোনসহ পাঁচজন নিহত হয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) সকাল ১১টার দিকে উপজেলার আলনা ইউনিয়নের কালিকাপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- সুবর্ণা (১৮) ও তার বোন ঝুমা (১০)। এই দুজন কালিকাপুর গ্রামের খবিরউদ্দিনের মেয়ে। অন্য তিনজন হলো- জান্নাত বেগম (১০) রতশি (১০) ও অন্তরা (১৬)। তাদের বাড়িও একই এলাকায়। শেষের তিনজন সুবর্ণার খালাতো বোন।
স্থানীয়দের…
View On WordPress
0 notes
gnews71 · 6 years
Photo
Tumblr media
পানির দরে স্বর্ণ কিনেছেন বদির স্ত্রী শাহীন আক্তার চৌধুরী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কক্সবাজার-৪ আসনে (টেকনাফ-উখিয়া) ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদির স্ত্রী শাহীন আক্তার চৌধুরীকে মনোনয়ন দিয়েছে আওয়ামী লীগ। নৌকা প্রতীকে স্বামীর জায়গায় এবার ভোটের মাঠে নামবেন তিনি। নির্বাচন কমিশনে জমা দেয়া হলফনামায় উল্লেখ করা হয়েছে, বদির স্ত্রী ১৫ ভরি স্বর্ণের মালিক, যার মূল্য ৪৫ হাজার টাকা। অর্থাৎ প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৩ হাজার টাকা মাত্র, যা বাজারমূল্যের ১৩ ভাগের ১ ভাগ। বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতির (বাজুস) সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ৬ আগস্ট থেকে ভরি প্রতি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম ৪৭ হাজার ৪৭২ টাকা, ২১ ক্যারেট ৪৫ হাজার ১৯৮ টাকা এবং ১৮ ক্যারেট স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৪০ হাজার ১২৪ টাকা। যদি শাহীন আক্তারের স্বর্ণগুলো সনাতন পদ্ধতির হয় তবুও ভরিপ্রতি এর বাজারমূল্য হওয়ার কথা ২৭ হাজার টাকা। শুধু স্বর্ণই নয়, বদির স্ত্রীর হলফনামায় আরও উল্লেখ করা হয়েছে, ঘরে ইলেকট্রনিক সামগ্রী বলতে শুধুমাত্র একটি ফ্রিজ ও একটি রঙিন টিভি রয়েছে। আর কিছুই নেই। এই দুটিই তাদের বিয়েতে উপহার পেয়েছেন। এছাড়াও আসবাবপত্রের মধ্যে রয়েছে ডাইনিং টেবিল, সোফা, খাট, আলমিরা, ওয়ারড্রব, ড্রেসিং টেবিল, শোকেস, আলনা, মিটসেট। হলফনামায় এইসব কিছুর মূল্য মাত্র ৩০ হাজার টাকা উল্লেখ করা হয়েছে। হলফনামায় বদির স্ত্রী নিজেকে ‘বিএ পাস’ ও ‘ধান, চাল, ও লবণ মাঠ লাগিয়ত ব্যবসায়ী’ দাবি করেছেন। ব্যবসা থেকে বছরে সাড়ে ৩ লাখ টাকা আয় তার। নগদ ও ব্যাংক ব্যালেন্সের ক্ষেত্রে বদির ধারে কাছে নেই তার স্ত্রী। হলফনামায় বদির স্ত্রীর ব্যাংক ব্যালেন্স মাত্র ১০ হাজার ও তার স্বামীর ব্যাংক জমা ৫০ লাখ টাকা উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়াও হলফনামায় শাহীন আক্তারের দুটি দোকানের মূল্য ২ লাখ টাকা, প্রায় সোয়া ৫ একর জমির দাম ১০ লাখ ৫৬ হাজার টাকা উল্লেখ করা হয়েছে।
0 notes
paathok · 4 years
Photo
Tumblr media
New Post has been published on https://paathok.news/120840
কর্ণফুলিতে তিন ছেলের নির্যাতনের শিকার গর্ভধারিণী বৃদ্ধা মা
.
জে.জাহেদ,চট্টগ্রাম:
ভরন পোষন দুরে থাক গর্ভধারিনী বৃদ্ধা মাকে মানষিক ও শাররিক নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে ৩ সন্তানের বিরুদ্ধে। মূল্যবোধহীন শিক্ষা শিক্ষিতদের নৈতিকতাকে ঘুম পাড়িয়ে দিয়েছে। সন্তানের এমন চরম অবহেলা যার নিত্যসঙ্গী এমনই এক বৃদ্ধা মায়ের খবর পাওয়া গেছে চট্টগ্রাম কর্ণফুলী উপজেলার শাহমীরপুর গ্রামে।
জানা যায়, মৃত ফজল আহম্মদের ষাটোর্ধ্ব স্ত্রী মরিয়ম বেগম। তার তিন ছেলে এক মেয়ে। তিন সন্তানই মোটামুটি স্বাবলম্বী বলা যায়।
কিন্তু এ বয়সে মরিয়ম বেগমের আরাম-আয়েশে দিন কাটানোর কথা। সেখানে দু’বেলা খাবার জোটাতে মানুষের বাড়ি বাড়ি যেতে হয় তাকে। মাঝেমধ্যে বের না হলে খাবার জোটে না তার ভাগ্যে। রোজা রেখে কাটাতে হয়।
https://paathok.news/assets/files/2020/11/VID-20201123-WA0003.mp4
চার সন্তানের জননী মরিয়ম বেগম। বড় ছেলে কোরআনে হাফেজ মসজিদে চাকরি করেন। মেঝো ছেলে ফার্ণিচার মিস্ত্রি ও ছোট ছেলে ট্রাক সমিতির ম্যানেজার। ৪র্থ মেয়ে বিবাহিত শ্বশুরবাড়িতে রয়েছেন।
বড়উঠান ইউনিয়নের মিস্ত্রিজান বাপের বাড়ির একাধিক এলাকাবাসী জানান, ১৯৯১ সাল। ২৯ বছর আগে স্বামী হারা বিধবা মরিয়ম বেঁচে থাকার স্বপ্ন দেখেছিলো চার সন্তানের মুখের দিকে থাকিয়ে। হঠাৎ স্বামী মারা যাওয়ার পর সংসারে টানাটানি থাকলেও চার সন্তানকে কমবেশি শিক্ষিত করে গড়ে তুলেছেন। তিন ছেলে মোটামুটি আজ বিয়েশাদি করে নিজেদের সংসার চালাচ্ছেন। থাকছেন আলাদা ভবনে। কিন্তু গর্ভধারিণী মাকে আজ দু’বেলা খাবারের জন্য মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘুরতে করতে হচ্ছে। বয়সের ভার আর অসুস্থতার কারণে বাড়ি বাড়ি যাওয়াও কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে মরিয়ম বেগমের।
গত ২১ নভেম্বর উপজেলার বড়উঠান ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের কাছে ছেলেদের বিরুদ্ধে নালিশ দিতে এসেছেন। শোনালেন কষ্টের কথা। কোন ছেলেই তাকে ভরণ পোষণের দায়িত্ব নিচ্ছেন না। যে যার মতো নিজেদের সংসারে ব্যস্ত।ঝুপড়ি ঘরে বিনা চিকিৎসায় অর্ধাহারে বেঁচে আছেন তিনি।
বিষয়টি জানতে পেরে বৃদ্ধা মরিয়ম বেগমের চিকিৎসা ও খাবার দাবারের উদ্যোগ নিলেন ইউপি চেয়ারম্যান মো. দিদারুল আলম। বৃদ্ধার ছেলেদের পরিষদে ডাকার ব্যবস্থা করলেন।
স্থানীয় সংবাদকর্মী মহিউদ্দিন জানান, সন্তানরা এত খারাপ কীভাবে হতে পারে তা জানা ছিল না। বিষয়টি দেখে মনেহচ্ছে জীবনের পড়ন্তবেলায় আপন সন্তানদের চরম অবহেলা অনাদরে নিদারুণ মানসিক যন্ত্রণা নিয়ে মৃত্যুকে আলিঙ্গন করার অপেক্ষায় রয়েছেন মরিয়ম বেগম। এমন হতভাগ্য মা-বাবার সংখ্যা এ দেশে নেহাৎ কম নয়। প্রয়োজন ফুরিয়ে গেলে সন্তানের কাছে বৃদ্ধ মা-বাবা বোঝা হয়ে দাঁড়ায়।’
ভূক্তভোগি মরিয়ম বেগম বলেন, ‘আমার বড় ছেলে জসিম ও ছোট ছেলে হালিম খুব বেশি কষ্ট দিচ্ছে আমায়। বহু কষ্টে ছোট ছেলেকে বিয়ে করাইছিলাম। দুমাস পরে দেখি ছেলের বউসহ আমাকে নির্যাতন করে। এমনি আমার স্বর্ণ ও গরু বিক্রি করে আলাদা বাসায় চলে যায়। বাড়ির বিদ্যুৎ বিলও দিচ্ছে না। শাড়ি ও আলনা নিয়ে যাবার পাশাপাশি আমার নামাজ পড়ার চেয়ারটুকুও নিয়ে গেছে। গত ৩/৪ মাস আমি নাজিম মেম্বারের কাছে বিচার চাইলাম। উল্টো মেম্বার আমাকে বকাঝকা করল। আমি চেয়ারম্যানের কাছে এর সুবিচার চাই।’
এদিকে, মরিয়ম বেগমের ছোটছেলে মো. হালিম বলেন, ‘আজ সকালে এলাকার মেম্বারসহ আমরা দুভাই মায়ের কাছে গিয়েছিলাম। মা বলল, এলাকার চেয়ারম্যান যেভাবে সমাধা দেবেন তিনি তা মানবেন। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি চেয়ারম্যানের কাছে যাব।’
চট্টগ্রাম জজ কোর্টের এ্যাডভোকেট আনোয়ার হোসেন বলেন, সরকারি বিধিমালা হয়েছে, পিতা-মাতাকে সন্তানের সঙ্গে রাখতে হবে। একাধিক সন্তান থাকলে পিতা-মাতা যার সঙ্গে বসবাস করতে চান, তাকে প্রাধান্য দিতে হবে। অন্য সন্তানরা সমভাবে পিতা-মাতার ভরণ-পোষণের ব্যয় বহন করবেন। কোনো কারণে সন্তানরা বৃদ্ধ পিতা-মাতাকে সঙ্গে রাখতে না পারলে তাদের ভরণ-পোষণের ব্যয়ভার বহন করতে হবে। আইনের ব্যত্যয় ঘটলে সন্তানের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থাও থাকছে। আইনে এই অপরাধে ১ লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে তিন মাস জেলের বিধান রয়েছে।’
কর্ণফুলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহিনা সুলতানা জানান, বিষয়টি খুবই কষ্টদায়ক। খোঁজ নিয়ে বৃদ্ধা মায়ের পাশে দাঁড়াতে চেষ্টা করব।’
0 notes
moffats-basement · 7 years
Text
মনিটর
যখন আমি হাই স্কুলে ছিল, আমার বন্ধু এবং আমি একটি অদ্ভুত আহ্লাদ ছিল. কোন কিশোর বিচ্যুত ভালো লেগেছে, আমরা কষ্ট হতে পছন্দ. আমরা ধ্বংসাত্মক ছিল না, আমরা মাদক দ্রব্য মোকাবেলা করা হয়নি, এবং আমরা অবশ্যই স্কুলে বাচ্চাদের ভয় দেখানো হয়নি. না, আমরা "হ্যাকিং" তাদের শিশুর মনিটর দ্বারা নতুন অভিভাবকদের খুঁজে জীবিত বিষ্ঠা ভীতি পছন্দ. আমরা অসহ সামান্য punks যারা ভেবেছিলাম আমরা ধরা পড়তে খুব ভাল ছিল, এবং যে নষ্টামি আমাদের সামান্য কাজের শাস্তি পাবেই হতো. এক রাত; যাইহোক, আমি আমার পাঠ শিখেছি, এবং বুঝতে পারেন যে আমি বেশ বুলেটপ্রুফ ছিল না যেমন আমার অসাধারণ কিশোর অহং আমাকে বের হতে পারেননি.
দিমিত্রি, কার্ট, এবং আমি একই স্কুলে গিয়েছিলাম, একই শ্রেণীর অনেক ভাগ, এবং কুকুর সময় পর প্রায় প্রতি সন্ধ্যায় হ্যাঙ আউট. আমরা কৌতুক শো প্রেক্ষিত, ভিডিও গেম খেলেছে, যারা স্কুলে ছিল nicest আলনা ছিল সম্পর্কে বললাম. একদিন সন্ধ্যায় আমরা পার্কে ভয়ের গল্প ট্রেড করা হয়. কার্ট একক মা যিনি তার শিশুর মনিটরে একটি গা ছমছমে কন্ঠস্বর শুনতে পেলাম সম্পর্কে ক্লাসিক গল্প ভাগ. সবচেয়ে ভয়াবহ গল্প ভালো লেগেছে, এটি মোট বাজে মত ধুত, কিন্তু ডিমিট্রি বললো, তার মায়ের সাথে একবার ঘটেছিল. তার নিজের মনিটর উপর, তিনি একটি প্রতিবেশী তার শিশুর গাওয়া শোনা চাই. আপাতদৃষ্টিতে, এটা সম্ভব ছিল ঘটনাক্রমে অন্য কারো ফ্রিকোয়েন্সি মধ্যে টোকা. একটি তাত্ক্ষণিক মধ্যে, একটি lightbulb আমাদের মাথা প্রত্যেকটিতে চালু. যখন আপনি কাউকে যথেষ্ট কাছাকাছি চলে এসেছেন, আপনি শব্দের প্রয়োজন না জানতে কি যে ব্যক্তি চিন্তা করা হয়, এবং আমরা সব বলতে পারে আমরা সঠিক একই জিনিস চিন্তা ছিল: আমরা একটি শিশুর মনিটর কিনতে যাচ্ছিলেন এবং মানুষের সাথে ঘুর্ণি.
শ্লেষ ক্ষমা করুন, কিন্তু একটি শিশুর মনিটর হ্যাকিং সন্তানের খেলা. সমস্ত আপনাকে যা করতে হবে পুলিশের হিসাবে একই ফ্রিকোয়েন্সি উপর একটি ডিভাইস খুঁজতে হয়. কখনও এক জিনিস করতে অর্ধ assed, আমি একটি ফ্রিকোয়েন্সি ডায়াল সঙ্গে একটি উচ্চ শেষ মনিটর ক্রয় তাই আমরা কৌতুক সম্ভব হিসাবে অনেক লক্ষ্যমাত্রা পারা. পরদিন রাতে, আমরা আমাদের বাইক নিয়ে, আশেপাশে বেড়াই, এবং আমাদের প্রথম শিকার পাওয়া. আমরা শহরতলির বাড়িতে এর দ্বিতীয় তলায় উইন্ডো থেকে নার্সারি দেখতে পারে. দিমিত্রি শিশুর মনিটর ধরলাম এবং যতক্ষণ না আমরা শ্বাস শুনেছি বিভিন্ন ফ্রিকোয়েন্সি এটা সুরকরণ শুরু. আমি উত্তেজিত বোধ রাখা যেমন আমাদের পরিকল্পনা পরিশেষে সিদ্ধি আসেন. দিমিত্রি বাটন টেপা, এবং রিসিভার মধ্যে প্রচন্ডভাবে exhaling শুরু.
"... আপনার ... সামান্য মেয়ে ... ছিল ... সুস্বাদু ..." তিনি অসন্তোষ প্রকাশ করতে, একটি দুষ্ট ভয়েস ব্যবহার.
মাস্টার বেডরুমে হালকা চালু প্রায় অবিলম্বে, এবং আমরা একটি উগ্র আর্তনাদ শুনেছি. আমাদের গাধার বন্ধ সহাস্য আমরা দ্রুত রাস্তায় যাতে আমরা ধরা না নেমে যাবে বন্ধ rode.
আমরা নিম্নলিখিত সপ্তাহ কোর্সের উপর কৌতুক বেশ কয়েকবার পুনরাবৃত্তি, প্রতিটি গ্রহণ মনিটর মাধ্যমে কথা সক্রিয়. আমাদের সামান্য খেলা জ্ঞানী পেতে কেউ অনুপস্থিত না, আমরা বিভিন্ন ঘর প্রত্যেক সময় বেছে নেওয়া হয়েছে. পিপলস প্রতিক্রিয়া অমূল্য ছিল: কিছু মায়েরা একটি প্যানিক মধ্যে উত্তর হবে, অন্যদের জানতে এটি একটি ধাপ্পাবাজি ছিল করলো এবং শাট আপ আমাদের জানান, এবং এক দরিদ্র নারী এমনকি uncontrollably ককানি, আমাদের ভিক্ষা তার শিশুর ক্ষতি করতে শুরু করে. আমি এখন যে গত এক সম্পর্কে খারাপ মনে করেন যে আমি পুরোনো আছি, কিন্তু এটা ফিরে তারপর আমাকে অত্যধিক হাসিখুশি ছিল. আমার বন্ধুরা এবং আমি পরে সপ্তাহের জন্য করুণা জন্য তার উচ্চ পিচ bawling এবং মরিয়া এবং cries অনুকৃত. হ্যা, আমরা রাজকীয় শিশ্ন ছিল.
কর্মফল কুত্তার, এবং আমি কি এক রাতে আমাকে আসছিল পেয়েছিলাম. কার্ট ও দিমিত্রি তাদের midterms জন্য অধ্যয়নরত ব্যস্ত ছিল, তাই আমি আমার নিজের উপর ছেড়ে চলে গেলেন. ততদিনে আমরা পার্শ্ববর্তী এলাকায় প্রায় কাছাকাছি সবাই জানে চাই, তাই আমি শহরে জুড়ে এবং অপরিচিত অঞ্চল মধ্যে বন্ধ যোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন. একটি লক্ষ্য খোঁজা কঠিন ছিল না: আপনি শুধু শিশুর আসন সঙ্গে কার, মাত্রাতিরিক্ত-রঙিন কার্টুন থিমযুক্ত পর্দা, বা খেলনা গজ বাম সঙ্গে ঘর খুঁজে বের করতে হল. আমি একটি ঘর যে সব তিনটি মানদণ্ডের উপযুক্ত জুড়ে এসেছিল, এবং দৃশ্য থেকে আমার সাইকেল পার্ক. বাদ্যযন্ত্রের সুরের মিল সঙ্গে বাজানো, আমি অবশেষে ডান ফ্রিকোয়েন্সি পাওয়া. আমি একটি শিশুর খুব স্বল্প snoring শব্দ শুনতে পারে. একটি আঁকাবাঁকা সামান্য হাসা আমার ঠোঁট সম্মুখের তার উপায় push করা, এবং আমার হৃদয় মাতন সঙ্গে নিষ্পেষণ শুরু. এটা চকমক আমার সময় ছিল.
"আমি ... আছি ... পর্যবেক্ষক ..." আমি মনিটর মধ্যে ফিসফিস করে বললেন, creepiest ভয়েস আমি জড় পারে ব্যবহার.
ঘর অন্ধকার এবং প্রাণহীন রয়ে. আমি মূর্তিযুক্ত বাড়ির মালিকদের আমাকে শুনেনি.
"... আমি ... শোভা পাচ্ছে ... আপনার বিছানা ওভার ... পর্যবেক্ষক ... অপেক্ষা ... আমি পাবেন আপনি ..." আমি বললাম, জোরে এই সময়.
কিছুই. ঝিঁঝিঁ কূজন মাত্র শব্দ, এবং একটি গাড়ী রাস্তায় নিচে ড্রাইভিং অনিয়মিত নিস্তেজ গর্জন. এটা একটু অদ্ভুত ছিল. মাতাপিতা সাধারণত যে চেয়ে অনেক দ্রুততর তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত. আমি একটু নার্ভাস বোধ লাগলেন, আর কিছুটা উন্মুক্ত. তোমার মত যখন তুমি হঠাৎ তোমার দিকে কিছু বল্লা এর gawking উপলব্ধি জানেন? দেরি হয়ে ছিল, এবং আমি একটি দীর্ঘ সাইকেল বাড়িতে অশ্বারোহণে ছিল. ঠিক যেমন আমি ছেড়ে দিতে এবং ছেড়ে ছিল, আমি একটা অদ্ভুত, আর্দ্র কবল শব্দ মনিটর থেকে আসছে. শান্ত, নাচুনে snores থেমে গেল, আর আমি শিশুর আপ woken ছিল ঠেলে দেন এবং প্রায় চিৎকার করে কাঁদতে শুরু করে. পরিবর্তে, একজন লোক আমার কাছে এল.
"তুমি এক ... হচ্ছে ... এখন প্রেক্ষিত ... জুয়ান," সে বলল.
আমার পেট তাঁর কথা শুনে pirouetted. কীভাবে তিনি আমার নাম জানেন ?! আমি অসুস্থ অনুভূত. কিছু খুব ভুল ছিল, এবং আমি আমার হাড় এটা বোধ করতে পারে. আমি নার্সারি উইন্ডোতে এ নিয়ে, এবং সেখানে দাঁড়িয়ে আমাকে দেখছে একটি সিলুয়েট দেখেছি. 
তিনি সেখানে পুরো সময় হত? বায়ু, পুরু এবং শ্বসন করা কঠিন ছিল যদিও সম্ভবত ভয় এটা শ্বাস নিতে কষ্ট তৈরি ছিল. আমার শরীর, uncontrollably স্ফুরিত যেমন ভয় একটা ধারনা আমাকে প্রতিটি ইঞ্চি মধ্যে poured. আমি আমার সাইকেল উপর আরোহন, নিদারুণভাবে pedaling দূরে পেতে. আমার পার্ট ভেবেছিলাম আমি অতিমাত্রায় কঠোর প্রতিক্রিয়া ছিল, কিন্তু অপ্রতিরোধ্য প্রয়োজন আমার যুক্তিবাদী মন পরাভূত পালিয়ে যেতে.
"আপনি ... না চালাতে পারেন ... আমি জানি ... যেখানে আপনি বাস, জুয়ান ..." হে মানুষের অব্যাহত, আমি য়েমন কোণায় পরিণত.
আমি রাস্তায় নেমে আসেন, বাঁধন না যতক্ষণ না আমি একটি ব্যস্ত বীথিকা পৌঁছেছেন. গাড়ি এবং কয়েকটি নিশুতি joggers দ্বারা বেষ্টিত, আমি নিরাপদ অনুভূত.
"... আপনার hoodie আপনার রক্ত ​​লাল চালানো হবে, ছেলে ..." মানুষ উভয়কে প্ররোচিত করল, এখনও আমার পকেটে শিশুর মনিটর মাধ্যমে কথা বলা.
একজন পথচারী আমাকে একটি কদর্য চেহারা দিয়েছেন আমি ভয়ে জোরে yelped, কার্যকরীভাবে এটি সরানোর আমার ক্ষিপ্ত প্রয়াস আমার hoodie লুটছে. নবজাতক, আমি কিছু বদমেজাজী ছাগলছানা বল বা কিছু দ্রুতগামী মত তাকিয়ে আছে আবশ্যক. তিনি আমি প্রকৃত মর্মপীড়া মধ্যে ছিল জানেন না, তাই আমি তাকে একটি অপমান অভিমান সঙ্গে বন্ধ হাঁটা জন্য দোষারোপ করবেন না, আমি ইচ্ছুক যদিও সে আমাকে পরিবর্তে সাহায্য দেওয়া হয়েছিল.
আমার ব্যাকপ্যাক মধ্যে hoodie ঠাসাঠাসি পর, আমি আমার নাম পিঠে scrawled খেয়াল. এটা আমার যৌনসঙ্গম স্কুল জ্যাকেট ছিল: আশ্চর্যের কিছু নেই যে জারজ আমার নাম জানত. এটা তারপর আমার ঘটেছে যে শিশুর মনিটর মোটামুটি স্বল্প সীমাকৃত ছিল, তাই আমি স্পষ্টত অনুসৃত হচ্ছে. আমি ঘাবড়ে চেষ্টা এবং আমার উত্ত্যক্তকারীর চিহ্নিত করা প্রায় glanced. এটা রাস্তার নিচে খালি সুদর্শন ভ্যান ছিল? যে লোক তার কুকুর হাঁটা? গাড়ির যে শুধু দ্বারা চালিত হয়েছিল? উভয় ক্ষেত্রেই, শেষ জিনিস আমি চেয়েছি যে আবার কথা হয়ে ছিল, তাই আমি ডিভাইস বন্ধ করে দিল, আর আমার বাড়ির দিকে pedaling শুরু. ভয় পেও আমার অজ্ঞান সমীক্ষার ছিল, এবং আমি হাওয়া গাছের যে গতি, আমার চাকার অধীনে কাঠি যে চড়্চড়্, এবং প্রত্যেক গাড়ী যে আমাকে গত zipped লক্ষ্য শুরু. আমি flinched যখনই কেউ কাছে এসে ভীতু যে, যে কেউ শিশুর মনিটর মাধ্যমে আমাকে যে কথা বলেছিলেন তা ধরতে যাচ্ছিলেন. ভাগ্যক্রমে, আমি এটা বাড়িতে ঘটনা ছাড়াই তৈরি করা. আমি আমার গ্যারেজে সাইকেল পার্ক এবং আমার বেডরুমের সিঁড়ি পর্যন্ত ক্রল. এক অসাবধান গতি, আমি একটি অলিম্পিক সাঁতারু মত আমার চাদর অধীনে আমার ব্যাকপ্যাক এবং আমার ঘরের কোণে শিশুর মনিটর, এবং ঘুঘু ক্ষতিগ্রস্থ. এটা কোন ব্যাপার না আপনার বয়স কত কিছুই না আপনার কম্বল অধীনে হচ্ছে চেয়ে নিরাপদ মতানুযায়ী. আমি চোখ বন্ধ করে, আশা আমি নিচে বর্গ সামনে বাকি কয়েক ঘন্টা ধরা যথেষ্ট শান্ত করতে সক্ষম হতে চাই, কিন্তু তারপর আমি স্ট্যাটিক শোনা রুম জুড়ে মনিটর থেকে আসছে. মনিটর অনুমিত ছিল বন্ধ হবে.
"সুইট ড্রিমস, জুয়ান," ভয়েস যে এখনও আমার দুঃস্বপ্ন দেখেছি বলেন.
আমি যে রাতে নিমেষে ঘুম হয়নি. আমি খুব সূর্যোদয় পর্যন্ত বিছানা থেকে পেতে ভীত ছিল. আমি যখন উঠে, আমার ব্যবসার প্রথম অর্ডার মনিটর থেকে ব্যাটারি অপসারণ এবং ট্র্যাশ মধ্যে এটি নিক্ষেপ করা ছিল. আমি কোনো আরো এটা সাথে কিছু চাইনি. আমি তাই তারা মনে করতে হবে আমি একটি বিশাল ভগ ছিল আমার বন্ধুদের দিতে একটি অজুহাত নিয়ে এসেছেন. সঙ্গে আমার চোখ অধীনে ব্যাপক ব্যাগ, আমি পরিহিত ফেরার, ব্রেকফাস্ট ছিল, এবং স্কুলে গিয়েছিলাম. এটি একটি কয়েক দিন পরে যে আমি খবর উপর ঘর দেখেছি পর্যন্ত ছিল না. একটি সাক্ষাৎকারে, একজন পুলিশ অফিসার ব্যাখ্যা করেছেন যে ছোট পরিবার যারা বাড়িতে থাকত তাদের শয্যা পাওয়া গিয়েছিল, ঘাড় চিরে. আমি বাইরে ছিল যখন এটি ঘটেছে: হত্যাকারী শিশুর মনিটর উপর আমার কথা শুনলেন এবং আমাকে দিয়ে যৌনসঙ্গম করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে. এটা স্পষ্টভাবে একটি ওয়েক-আপ কল ছিল, এবং আমি আমার ভাগ্যবান বড় যে আমি বিষ্ঠা আমাকে বাইরে খুন অর্জিত নি ধন্যবাদ জানান. আমি খুব কৃতজ্ঞ বোধ ব্যস্ত যে আমি যে পরিবার ছিল না সম্পর্কে খারাপ মনে করেন বেঁচে ছিল. এমপ্যাথি, জ্ঞান মত, বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আসে.
এখন যে আমি একটি স্ত্রী এবং মেয়ের সাথে একটি পূর্ণবয়স্ক, আমি সত্যিই আমার কাজের পরিণতি বুঝতে, এবং পরিস্থিতির তীব্রতা আমি একটি এইসা মূঢ় কিশোর ছেলে হিসেবে নিজেকে রাখা. যে ভয়ঙ্কর রাত, আমি ভেবেছিলাম আমি ভয় সংক্ষিপ্তসার পৌঁছেছেন, কিন্তু এটা হিমশৈল এর টিপ ছিল. বাবা হিসেবে, আমি এখন জানি যে ভয় thrives এবং তা বৃদ্ধি পায় আছে যখন পণ এ আপনার নিজের জীবনের চেয়ে বেশি মূল্যবান কিছু. কিনা হত্যাকারী আমাকে আবার পাওয়া এত বছর পর, বা কিনা ইডিয়টের একটি নতুন শাবক আমার বন্ধু এবং আমি যেমন একই ধারণা ছিল আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি না, কিন্তু আমি আপনি বলতে পারেন যে আমি এখন বুঝতে কি সত্য ভয়. গতরাতে আমি আমাদের শিশুর মনিটর যে আমার খুব আত্মা মধ্যে শরীর ঠান্ডা হয়ে যাওয়া পাঠানো উপর কিছু শুনেছি, আমাকে একটি paralyzing ভয় যে আমার সন্দেহ কি আমাকে ছেড়ে চলে যেতে হবে সঙ্গে shackling:
"আমি ... এখনো ... পর্যবেক্ষক ..."
0 notes
gnews71 · 6 years
Photo
Tumblr media
বন্দিদশা থেকে মুক্তির দোয়া! বিশ্বজুড়ে চলছে মুসলমানের ওপর অত্যাচার-নির্যাতন, জেল-জুলুম ও হুলিয়া। নিরাপরাধ মানুষ অত্যাচারের শিকার হচ্ছে। এ সব জুলুম-অত্যাচার থেকে বেঁচে থাকতে রয়েছে কুরআনি আমল। অপরাধ করলে সাজা হবে এটাই স্বাভাবিক। বিনা অপরাধ কিংবা বিনা বিচারে যদি কেউ অত্যাচার ভোগ করে সেক্ষেত্রে করণীয় কী? বনি ইসরাইলের নবি হজরত মুসা আলাইহিস সালামের অনুসারীরা এমনই পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়েছিলেন। আল্লাহর প্রতি ঈমান গ্রহণই ছিল তাদের অপরাধ। পয়গাম্বর মুসা আলাইহিস সালামের অনুসারীরা ফেরাউনের অত্যাচার নির্যাতন ও বন্দিদশা থেকে নিজেদের মুক্তির জন্য আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করতে হজরত মুসা আলাইহিস সালামকে বার বার বলতে থাকেন। হজরত মুসা আলাইহিস সালাম তার অনুসারিদের ধৈর্যের সঙ্গে আল্লাহর ওপর ভরসা করতে বলেছিলেন। তখন বনি ইসরাইল সম্প্রদায় ফেরাউনের অত্যাচার নির্যাতন ও বন্দিদশা থেকে বাঁচতে এ দোয়া পড়েছিলেন। বনি ইসরাইলিদের এ আবেদন আল্লাহর অনেক পছন্দ হয়ে যায়। যা তিনি পবিত্র কুরআনুল কারিমে মুসলিম উম্মাহর জন্য তুলে ধরেন। প্রভাবশালী ব্যক্তির অন্যায় হস্তক্ষেপ থেকে বেঁচে থাকতে এ দোয়ার মাধ্যমে আল্লাহর কাছে ধরণা দেয়া যায়- رَبَّنَا لَا تَجْعَلْنَا فِتْنَةً لِّلْقَوْمِ الظَّالِمِينَ - وَنَجِّنَا بِرَحْمَتِكَ مِنَ الْقَوْمِ الْكَافِرِينَ উচ্চারণ- রাব্বানা লা তাঝ্‌আলনা ফিতনাতাল লিল ক্বাওমিজ জ্বালিমিন - ওয়া নাঝ্‌ঝিনা বিরাহ্‌মাতিকা মিনাল ক্বাওমিল কাফিরিন।’ (সুরা ইউনুস : আয়াত ৮৫-৮৬) অর্থ : (তখন তারা বলল, আমরা আল্লাহর উপরই ভরসা করলাম) হে আমাদের প্রভু! আপনি আমাদেরকে জালিক কাওমের (অত্যাচারি জাতির) ফেতনার পাত্র বানাবেন না। আর আমাদেরকে আপনার অনুগ্রহে অবিশ্বাসী জাতি থেকে নাজাত দিন।’ জুলুমের শিকার নিরাপরাধ যে কোনো ব্যক্তিই উল্লেখিত আয়াতের মাধ্যমে অত্যাচারী জাতি গোষ্ঠীর অন্যায় আক্রমণ, অত্যাচার-নির্যাতন ও বন্দিদশা থেকে নিজেদের বাঁচাতে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করতে পারবে। এ দোয়ার ফলে অত্যাচারী শাসক ফেরাউন ও তার দল-বলের অত্যাচার-নির্যাতন ও বন্দিদশা থেকে আল্লাহ তাআলা হজরত মুসা আলাইহিস সালামের অনুসারিদেরকে হেফাজত করেছিলেন। আর ফেরাউনসহ তার দল-বলকে সাগরে ডুবিয়ে মেরেছিলেন। আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহর সব মানুষকে অত্যাচার-নির্যাতন থেকে মুক্ত রাখুন। অন্যায়ভাবে জেল-জুলুম ও মিথ্যা হুলিয়া থেকে বাঁচার তাওফিক দান করুন। ন্যয় ও পরিশুদ্ধ সুন্দর জীবন-যাপন করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
0 notes
muktinews24-blog · 7 years
Photo
Tumblr media
সাতক্ষীরার কলারোয়ায় ৬ বছরের শিশুকে গলা টিপে হত্যা, সৎ মা আটক মীর খায়রুল আলম, সাতক্ষীরা প্রতিনিধি: কলারোয়ায় নাসিমবিল্লাহ নামের এক শিশুকে তার বিমাতা ভাই গলা টিপে হত্যা করেছে। ঘটনাটি ঘটেছে রোববার বেলা ১১টার দিকে কলারোয়া উপজেলার কুশোডাঙ্গা ইউনিয়নের আটুলিয়া গ্রামে। নিহত নাছিম বিল্লাহ (০৬) আটুলিয়া গ্রামের হাসেম আলী গাজির ছেলে। এ ঘটনায় দুপুরে সাতীরা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সদর সার্কেল মেরিনা আক্তার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। এ ঘটনায় সৎ মা হামিদা খাতুনকে আটক করেছে পুলিশ। তবে হত্যাকারী সৎ ভাই রাসে��� পালিয়ে গেছে। এলাকাবাসী ও নিহতের খালা নাসরিন সুলতানা জানান, বিগত ৫ বছর আগে আটুলিয়া গ্রামের হাসেম আলী তার বড় বউ হামিদা খাতুনকে তালাক দেয়। হামিদার এই ঘরে রাসেল ও লামিয়া নামের দুটি সন্তান রয়েছে। হামিদা তাদের নিয়ে অন্যত্র চলে যায়। কিছুদিন পর হামিদা অন্য জায়গায় বিয়ে করে ঘর সংসার করে আসছিল। সম্প্রতি রাসেল প্রায় সময় তার ছোট মা নাছিমা খাতুনের কাছে বেড়াতে যায় এবং দুই ২/১ দিন থাকার পর আবার চলে আসে। রাসেল তার মায়ের নিকট রসধমবংযাওয়া-আসার পর থেকে প্রায় সময় খুঁটিনাটি বিষয় নিয়ে তার ছোট মায়ের (সৎ মা নাছিমার) সাথে গোলযোগ করে এবং অশ্রব্য ভাষায় গালিগালাজ করে এবং নাসিমকে মেরে ফেলার হুমকী দেয়। এরই জের ধরে ছোট মা নাছিমা খাতুন বাড়ির পাশ্ববর্তী পটলের খেতে গেলে রাসেল তার সৎ ভাই নাসিমকে ঘরের ভিতরে ঢুকিয়ে গলা টিপে হত্যা করে দরজায় তালা মেরে পালিয়ে যায়। পরে বেলা ১২ টার দিকে নাছিমের মা পটলের তে থেকে ফিরে ছেলেকে খুঁজতে থাকে। কিন্তু কোথাও খুঁজে না পেয়ে ঘরের তালা ভেঙ্গে ভিতরে ঢুকে দেখতে পায় তার ছেলেকে গলাটিপে হত্যা করে কাপড় রাখার আলনা পেছনে লুকিয়ে রেখেছে। পরে পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিযৈ শিশুটির লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। নিহত শিশুটির মা নাছিমা খাতুন জানান, রাসেলের মায়ের ষড়যন্ত্রে আমার ছেলেকে রাসেল এভাবে হত্যা করা হয়েছে। এ সময় রাসেল ও তার মা হামিদা খাতুরের বিচার দাবি করেন তিনি। খোরদো পুলিশ ফাঁিড়র ইনচার্জ হাসানুজ্জামান হাসান জানান, লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য সাতীরা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। কলারোয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি তদন্ত) আখতারুজ্জামান জানান, খবর পেয়েই সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে যাই। তিনি আরো জানান, এ ঘটনায় সৎ মা হামিদা খাতুনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে। তবে এ রির্পোট লেখা পর্যন্ত থানায় মামলা দায়েরর প্রস্তুতি চলছিল।
0 notes
71times · 7 years
Text
"বউ নিয়ে কিছু কথা"
“বউ নিয়ে কিছু কথা”
দুই অক্ষরের ছোট্ট একটা শব্দ “বউ “। বিবাহিত সব পুরুষের আদরের বউ আছে। পিয়ারী বউ, এই বউ সম্পর্কটা নিয়ে কিছু কথা না বললেই নয়। দিল্লীকা লাড্ডু নিয়ে যারা খেয়েছেন তাদের
একটা কাপড়ের আলনা ভাগাভাগি, একটা টুথ পেষ্ট ভাগাভাগি, দুইটা বালিস ভাগাভাগি। থালা বাসন প্লেট গ্লাস সুখ দুখ সব কিছুই ভাগা ভাগি।
যারা মেসে থাকে তারা বুঝবেন পাশা পাশি দুইটা সিটে কয়েক মাস পাশা পাশি থাকার পর পাশের সিটের মানুষটার প্রতি একটা মায়া…
View On WordPress
0 notes