Tumgik
#ডন ৩
banglakhobor · 1 year
Text
Don 3: আসছে ‘ডন থ্রি’, বাদশা-হীন বিতর্কে ফারহান...
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: মঙ্গলবার সবাইকে চমকে দিয়ে ডন থ্রিয়ের (Don 3) ঘোষণা করেন ফারহান আখতার(Farhan Akhtar)। অভিনেতা ও ডনের নির্মাতা জানিয়ে দেন যে খুব শীঘ্রই আসছে দীর্ঘ প্রতীক্ষিত ডন ফ্র্যাঞ্চাইজির তৃতীয় সিনেমা। রিপোর্ট অনুযায়ী ডন থ্রিয়ে দেখা যাবে না শাহরুখ খানকে (Shah Rukh Khan)। তাঁর বদলে এবার ডনের আসনে বসবেন রণবীর সিং(Ranveer Singh)। তাই ডন থ্রি আসার খবর প্রকাশ্যে আসতেই সোশ্যাল…
View On WordPress
0 notes
sabarkantho · 2 years
Text
রূপগঞ্জে চনপাড়ার ‘ডন বজলু’ ৬ দিনের রিমাণ্ডে
রূপগঞ্জে চনপাড়ার ‘ডন বজলু’ ৬ দিনের রিমাণ্ডে
অস্ত্র, মাদক ও জাল নোটের পৃথক তিনটি মামলায় চনপাড়া বস্তির শীর্ষ সন্ত্রাসী ও মাদকসম্রাট বজলুর রহমান বজলুকে ৬ দিনের রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ।   নারায়ণগঞ্জের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কাওসার আলম আদালত রোববার (২০ নভেম্বর) দুপুরে এ নির্দেশ দেন।   এর আগে পুলিশ ৩ মামলায় ৭ দিন করে মোট ২১ দিন রিমান্ড চেয়ে আদালতে উঠায়।   নারায়ণগঞ্জ আদালত পুলিশের পরিদর্শক (ওসি) আসাদুজ্জামান জানান, রূপগঞ্জ থানায় হিরোইনের…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
Text
ডন ৩ থেকে বিরত শাহরুখ খান! কী কারণে এমন সিদ্ধান্ত বাদশাহর?
0 notes
bartapost · 2 years
Text
পাকিস্তানে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১৯,আহত ১১
পাকিস্তানে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১৯,আহত ১১
পাকিস্তানের বেলুচিস্তানের জোব জেলায় একটি যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে যাওয়ার পরে কমপক্ষে ১৯ জন নিহত এবং ১১ জন আহত হয়েছে -সূত্র ডন রবিবার (৩ জুলাই) ৩০ জনেরও বেশি যাত্রী নিয়ে বাসটি ইসলামাবাদ থেকে কোয়েটার দিকে যাচ্ছিল।শেরানীর সহকারী কমিশনার মেহতাব শাহ ডন ডটকমকে জানান, ধনা সরের কাছে এ ঘটনা ঘটে। তিনি বলেন, দ্রুত গতিতে বাসটি খাদে পড়ে যায়, এতে ১৯ যাত্রী নিহত ও ১১ জন আহত হয়।টেলিভিশনের ফুটেজে…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
khulnabazar · 2 years
Text
পাকিস্তানে যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে নিহত ১৯
নিউজনাউ ডেস্ক: পাকিস্তানের বেলুচিস্তান প্রদেশের জোব জেলায় যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে কমপক্ষে ১৯ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ১১ জন। রবিবার (৩ জুলাই) সকালে দুর্ঘটনা ও হতাহতের এই ঘটনা ঘটে। কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে রবিবার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডন। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৩০ জনেরও বেশি যাত্রী নিয়ে একটি বাস রাজধানী ইসলামাবাদ থেকে কোয়েটার দিকে যাচ্ছিল।…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
banglarchokhbdnews · 2 years
Text
অনাস্থা প্রস্তাব খারিজ, টিকে গেলেন ইমরান খান
অনাস্থা প্রস্তাব খারিজ, টিকে গেলেন ইমরান খান
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের বিরুদ্ধে আনা অনাস্থা প্রস্তাব খারিজ করে দিয়েছেন দেশটির জাতীয় পরিষদের ডেপুটি স্পিকার কাসিম খান। একইসঙ্গে এটিকে সংবিধানের ৫ নম্বর অনুচ্ছেদের পরিপন্থি হিসেবেও আখ্যা দিয়েছেন তিনি। রোববার (৩ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম দ্য ডন। পাকিস্তানের পার্লামেন্টে দেশটির প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের বিরুদ্ধে আনা অনাস্থা প্রস্তাবে রোববার ভোটাভুটি হওয়ার কথা…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
dailycomillanews · 3 years
Text
নিজেকে ‘নবী’ দাবিকারী পাকিস্তানি নারীর মৃত্যুদণ্ড
নিজেকে ‘নবী’ দাবিকারী পাকিস্তানি নারীর মৃত্যুদণ্ড
মহানবী হযরত মুহাম্মদ (স.)-কে শেষ নবী না মেনে নিজেকে নবী দাবি করার অভিযোগে পাকিস্তানে সালমা তানভির নামে এক নারীর বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় দিয়েছে আদালত। সোমবার (২৭ সেপ্টেম্বর) অতিরিক্ত জেলা ও সেশন জজ এই রায় প্রদান করেন। এ খবর প্রকাশ করেছে পাকিস্তানি গণমাধ্যম ডন ও সামা টিভি। প্রতিবেদনে বলা হয়, অভিযুক্ত সালমা ২০১৩ সালের ৩ সেপ্টেম্বর তার নিজের এলাকায় লিখিত ডকুমেন্ট প্রকাশ করেন এবং তা বিতরণ করেন। এতে…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
paathok · 3 years
Photo
Tumblr media
New Post has been published on https://paathok.news/134944
কোতোয়ালীতে পিকআপভ্যানে ফেনসিডিল, ডাইল কাদেরসহ গ্রেফতার ৩
.
চট্টগ্রামের কোতোয়ালী থানার ফিশারিঘাট এলাকা থেকে ১৮টি মাদক মামলায় আসামী ডাইল কাদেরকে দুই সহযোগীসহ গ্রেফতার করেছে কোতোয়ালী থানা পুলিশ। তাদের কাছ থেকে একটি পিকআপ ভ্যান ও ১৫০ পিস ফেনসিডিল জব্দ করা হয়েছে।
সোমবার (২৮জুন) ফিশারিঘাট এলাকা থেকে ভোররাতে তাদের গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতার ৩ জন হলেন মো. আব্দুল কাদের প্রকাশ ডাইল কাদের (৪০), মো. শিপন (২৬) ও মো. নিশান (৩০)।
কোতোয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মোহাম্মদ নেজাম উদ্দিন বলেন, ‘কাদের একজন কুখ্যাত মাদক বিক্রেতা। তার নামে ১৮টি মাদক মামলা রয়েছে। সোমবার ভোররাতে ১৫০ পিস ফেনসিডিল সহ কাদের ও তার দুই সহযোগিকে আটক করে কারাগারে প্রেরণ করা হয়।’
পুলিশ জানায়, ছোটবেলা থেকেই ফেনসিডিলের সাথে সখ্যতা তার। সে সুবাধে নগরে ফেনসিডিলের ডন হিসেবে পরিচিতি পায় কাদের। এলাকায় তার পরিচয় ডাল কাদের নামে।
ওসি নেজাম উদ্দিন বলেন, ‘তাকে মাদকসহ একাধিকবার আটক করলেও জামিনে বের হয় সে পুনরায় মাদক ব্যবসায় জড়িয়ে পড়ে। তার নামে মোট ১৮টি মামলা রয়েছে এবং সবগুলোই মাদক মামলা।’
মাদক বিক্রির উদ্দেশ্যে একটি পিক-আপ ভ্যান মাদক নিয়ে কক্সবাজারের যাবে এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কোতোয়ালী থানা পুলিশ ফিরিঙ্গিবাজার ও ফিশারিঘাট এলাকায় টহল দিতে থাকে। একটি পিকআপ ভ্যানকে সন্দেহ হলে ডিউটিরত পুলিশ তাকে থামার নির্দেশ দিলেও গাড়িটি গতি বাড়িয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে।
এ সময় পুলিশ ধাওয়া দিয়ে গাড়িটিকে মাদক সহ আটক করে। অভিযান চলাকালে আরও দুই মাদক বিক্রেতা পালিয়ে যায় বলেও পুলিশ জানায়।
0 notes
sristybarta · 3 years
Text
পাকিস্তানের লাহোরে গাড়িবোমা বিস্ফোরণে নিহত ৩
পাকিস্তানের লাহোরে গাড়িবোমা বিস্ফোরণে নিহত ৩
পাকিস্তানের লাহোরে শক্তিশালী গাড়িবোমা বিস্ফোরণে তিনজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন অন্তত ১৫ জন। পাকিস্তানের গণমাধ্যমে ডন জানায়, স্থানীয় সময় বুধবার জোহর শহরের কাছে শক্তিশালী গাড়িবোমার বিস্ফোরণ হয়। এতে আশপাশের বাড়ি ঘরও বেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আহতদের মধ্যে বেশ কয়েকজনের অবস্থা গুরুতর বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। তবে এটি আত্মঘাতী বিস্ফোরণ কি না তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। ভারতবিরোধী জঙ্গিগোষ্ঠীর নেতা হাফিজ সাঈদের…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
banglakhobor · 1 year
Text
ডন -৩, অমিতাভ বচ্চন এবং শাহরুখ খান আবার একসাথে রুপালি পর্দায়।
Amitabh Bachchan and Shah Rukh Khan are back together on the silver screen
সম্পাদক,বাংলাখবরঃ দীর্ঘ ১৭ বছর পর আবার রুপালি পর্দায় দেখা যাবে শাহরুখ খান এবং অমিতাভ বচ্চন কে এক সাথে। শীঘ্রই আসতে চলেছে ডন থ্রি। এই খবর অমিতাভ বচ্চন এবং শাহরুখ খানের ফ্যান ফলোয়ারদের মধ্যে এক উত্তেজনা সৃষ্টি করেছে। একটি অনলাইন পোর্টাল তাদের ইন্সটাগ্রাম এ খবর প্রকাশিত করে। তবে পোর্টালটি পরিষ্কার করে বলেননি যেটা ডন ৩ কিনা উনারা দাবি করেছেন ডন-১,  ডন- 2 এরপর কি হয় দেখা যাক। তাই ভক্তরা কেউ কেউ…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
Text
পুলিশি হেফাজতে ‘ইয়াবা ডন’ সাইফুল
Tumblr media
দীর্ঘদিন নিরুদ্দেশ থাকার পর অবশেষে আত্মসমর্পণ করতে যাচ্ছে ‘ইয়াবা ডন’ সাইফুল করিম। এজন্য শনিবার (২৫ মে) রাত থেকে পুলিশের হেফাজতে আছে সে। ঈদের পর কক্সবাজারের ইয়াবা কারবারিদের দ্বিতীয় দফায় আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সে আত্মসমর্পণ করবে। ২০১৮ সালের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাদক কারবারির ১১৫১ জনের তালিকার এক নম্বরে ছিল এই সাইফুল।
রবিবার (২৬ মে) রাতে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর একটি বিশ্বস্ত সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি সূত্র জানায়, শনিবার রাত ১১টার দিকে দুবাই থেকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে ঢাকা শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে পৌঁছে ‘ইয়াবা ডন’ হাজি সাইফুল করিম। এসময় ইয়াবা কারবারিদের আত্মসমর্পণ প্রক্রিয়ায় সঙ্গে যুক্ত আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তাকে হেফাজতে নেয়। রবিবার (২৬ মে) সকালের দিকে চট্টগ্রাম হয়ে কক্সবাজার জেলা পুলিশের কাছে নেওয়া হয় তাকে। এখন পুলিশ লাইনে রাখা হয়েছে তাকে। ঈদের পর একটি আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে অন্যান্য ইয়াবা কারবারিদের সঙ্গে আত্মসমর্পণ করবে সে।
তবে এ ব্যাপারে কিছু জানেন না বলে জানিয়েছেন কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. ইকবাল হোসেন। তিনি বলেন, ‘আমার কাছে এরকম কোনও তথ্য নেই। তবে যদি এরকম হয়ে থাকে, তাহলে এটি শুধু পুলিশের নয়, পুরো দেশে মাদকবিরোধী অভিযানে সরকারের একটি সফলতা। এই ধরনের ইয়াবা ডন আত্মসমর্পণ করলে নিঃসন্দেহে ইয়াবা পাচার বন্ধ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এতে মাদকের বিরুদ্ধে সরকারের জিরো ট্রলারেন্স সফলতা পাবে।’
আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সূত্রে জানা গেছে, কাগজে কলমে সাইফুল করিম টেকনাফ স্থলবন্দরের একজন সিএন্ডএফ (আমদানি-রফতানিকারক) ব্যবসায়ী। মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে কাঠ আমদানি করে সে। তবে কাঠ আনার আড়ালে এনেছে ইয়াবার চালান নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। সরকারের বিভিন্ন বাহিনীর সমন্বয়ে করা ইয়াবা ব্যবসায়ীদের সর্বশেষ তালিকায় ‘এক নম্বর ইয়াবা ব্যবসায়ী’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে টেকনাফের শীলবনিয়া পাড়ার এই হাজী সাইফুল করিমকে। সাইফুল করিমের ভগ্নিপতি সাইফুল ইসলামও এই ইয়াবা সিন্ডিকেটের সঙ্গে জড়িত। এছাড়াও তার মামা, মিয়ানমারে মংডুর আলী থাইং কিউ এলাকার মোহাম্মদ ইব্রাহিমও এর সঙ্গে সম্পৃক্ত।
আরও পড়ুন: চকবাজারে অভিযানে ১০ কোটি টাকার নকল কসমেটিক্স জব্দ
প্রত্যেক গোয়েন্দা রিপোর্টের শীর্ষে সাইফুল করিম এবং তার পরিবারের সদস্যদের নাম থাকলে ২০১৭ সালের আগে তার বিরুদ্ধে দেশের কোথাও মাদক সংক্রান্ত কোনও মামলার রেকর্ড পাওয়া যায়নি। তবে ২০১৭ সালের পরে মাদক মামলার আসামি হয়েছে সাইফুল। গত মাসেও দুদকের পক্ষ থেকে তার নামে মামলা দায়ের করা হয়েছে। তার পাঁছ ভাইয়ের বিরুদ্ধেও ইয়াবা ব্যবসায় সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগ রয়েছে।
সর্বশেষ টেকনাফ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাসের নেতৃত্বে অভিযান চালিয়ে ৩ মে সাইফুলের ছোট ভাই মাহবুব ও রাশেদকে টেকনাফ নিজ বাড়ি থেকে ১০ হাজার ইয়াবা ও ৪টি অস্ত্রসহ আটক করেছে পুলিশ। চট্টগ্রাম বার্তা টুয়েন্টিফোর নামক একটি পোর্টালের সম্পাদক পরিচয় দিতেন তারা। এর আগে গত বছর গোয়েন্দা প���লিশের হাতে আটক হন বড় ভাই মুন্না।
এক অনুসন্ধানে জানা গেছে, টেকনাফ উপজেলার সদর ইউনিয়নের শিলবুনিয়া পাড়া এলাকার মো. হানিফ প্রকাশ ওরফে হানিফ ডাক্তারের ছেলে সাইফুল করিম। চট্টগ্রাম মহসিন কলেজ পড়াশোনার সময় ১৯৯৮ সালের দিকে নগরীর খাতুনগঞ্জ এলাকায় টেকনাফের বিভিন্ন ব্যবসায়ীদের পণ্য কেনা-বেচায় সহায়তা করে খরচ জোগাতেন তিনি। অভাব অনটনে দিন চলতো তার। ওই সময় তার দাদার বাড়ি মিয়ানমারের মংডু এলাকার ইয়াবা ডন ও মিয়ানমারের মোস্ট ওয়ান্টেড মগা সুইবিন নামক এক আন্তর্জাতিক ইয়াবা কারবারির সঙ্গে সখ্যতা গড়ে উঠে সাইফুলের। তাদের পৃষ্টপোষকতায় ২০০০ সালের কাছাকাছি সময়ে টেকনাফ স্থলবন্দরে এসকে ইন্টারন্যাশনাল নামে আমদানিকারক ও সিএন্ডএফ ব্যবসা শুরু করে সে। ২০০১ সালের দিকে টেকনাফের বিএনপি নেতা আব্দুল্লাহর বোনকে বিয়ে করে টেকনাফ স্থলবন্দরের নিয়ন্ত্রণ নেয়। সাইফুলের শ্যালক জিয়াউর রহমান উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক এবং গত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী ছিলেন। ২০০১ সালের দিকেই মিয়ানমার থেকে পণ্য অমদানির আড়ালে কৌশলে ইয়াবা আমদানি শুরু করে সাইফুল।
সম্পূর্ণ খবর পড়ুন : https://todaybanglenews.com/?p=9962
আরও পড়ুন : bangladesh news
0 notes
ektibd · 6 years
Photo
Tumblr media
এফডিসিতে ব্যান্ডপার্টির সাথে নাচলেন অাসিফ অাকবার বিনোদন প্রতিনিধি এফডিসিতে চলছে সেলিব্রিটি ব্যাডমিন্টন লীগ। চমকের রাজা আসিফ আকবর। এই সঙ্গীত তারকার সব কিছুতেই চমক থাকা চাই। এবারের সেলিব্রিটি ব্যাডমিন্টন লীগে (সিবিএল) টিম নিয়েছেন তিনি। আজ বৃহস্পতিবার আসিফের টিমের প্রথম খেলা ছিল। খেলা শুরুর আগেই তার প্রতিপক্ষ দলের দুই খেলোয়াড় সঙ্গীত পরিচালক আহমেদ হুমায়ূন ও সেরাকণ্ঠের আশিক মাঠে উপস্থিত। তখনও দেখা নেই বাংলা গানের যুবরাজের। অবশেষে যুবরাজ এলেন যুবরাজের মতোই। ব্যান্ড পার্টি নিয়ে নাচতে নাচতে টিমের বাকি দুই খেলোয়াড় সঙ্গীতশিল্পী আতিক বাবু ও কণ্ঠশিল্পী লিজাকে নিয়ে হাজির আসিফ। এফডিসিতে আসিফের আগমনের খবর পেয়ে তাকে স্বাগত জানাতে এগিয়ে আসেন পরিচালক শাহীন সুমন ও অপূর্ব রানা। এ সময় উপস্থিত সঙ্গীত পরিচালক শওকত আলী ইমন, ডন, নিরবসহ অনেকে এই গায়কের অভিনব আগমন দেখে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন। এফডিসির বিভিন্ন সংগঠনের সদস্যরা এসময় ব্যান্ডপার্টির তালে নাচতে থাকেন। প্রথম ম্যাচে আফিফের দলের হয়ে খেলেন আতিক বাবু ও লিজা। খুব সহজেই জয় তুলে নেন তারা। দ্বিতীয় ম্যাচে মাঠে নামেন বাংলা গানের যুবরাজ ও আতিক বাবু। টানটান উত্তেজনাপূর্ণ ম্যাচে জয় তুলে নেয় আসিফের দল। আর এই জয়ের মাধ্যমে সেমিফাইনালে উঠে যায় আসিফের দল। খেলা শেষে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় আসিফ আকবর বলেন, খেলায় জয়-পরাজয় বিষয় নয়। সবাই মিলে আজকে যে আনন্দ করলাম, তাতে ভালো রিফ্রেশমেন্ট হলো। উপস্থিত সবাইকে আমাদের টিমকে উৎসাহ দেয়ার জন্য ধন্যবাদ। গেল রোববার এফডিসিতে শুরু হয়েছে সিবিএল। ‘সাম্পান’ ও ‘পানসি’ এই দুটি গ্রুপে ভাগ করা হয়েছে ১২টি দলকে। এই প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে আয়োজকরা বিনম্র শ্রদ্ধা জানিয়েছেন সদ্যপ্রয়াত আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল, কিংবদন্তি গায়ক আইয়ুব বাচ্চু এবং চলচ্চিত্র পরিচালক আমজাদ হোসেনকে। আগামী ৩ ফেব্রুয়ারী ফাইনাল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে।
0 notes
bddorpon-24-com · 4 years
Text
রাজধানীর পরীবাগে ছুরিকাহত ব্যবসায়ী মিজানুর মারা গেছেন
রাজধানীর পরীবাগে ছুরিকাহত ব্যবসায়ী মিজানুর মারা গেছেন
বৃহস্পতিবার (৩ সেপ্টেম্বর) সকালে বাংলামটরের পদ্মা জেনারেল হাসপাতালের নিবিড় পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন থাকা ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান ডন (৪৫) মারা গেছেন।
গত ৩০ আগস্ট সন্ধ্যায় পরীবাগে বিটিসিএল অফিসের সামনে তাকে ছুরিকাঘাত করা হয়। গুরুতর আহতাবস্থায় মিজানুরকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে তাকে পদ্মা জেনারেল হাসপাতালের আইসিইউতে ভর্তি করেন স্বজনরা।
তার বন্ধু…
View On WordPress
0 notes
paathok · 5 years
Photo
Tumblr media
New Post has been published on https://paathok.news/93076
গুলশানে আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের বাসায় অভিযান চলছে
.
চলচ্চিত্র প্রযোজক ও আলোচিত ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের রাজধানীর গুলশানের বাসায় অভিযান চলছে। রোববার (২৭ অক্টোবর) বিকেল ৫টার দিকে তার বাড়িতে অভিযান শুরু করে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর।
অভিযানে আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের বাসা থেকে বিপুর পরিমাণ মদ ও ক্যাসিনোর সরঞ্জাম পাওয়া গেছে। এ সময় আটক করা হয়েছে বাড়ির দুই তত্ত্বাবধায়ককে। বিকেল পাঁচটায় শুরু হওয়া এই অভিযান সন্ধ্যা পৌনে ৬টা পর্যন্তও চলছিল।
কে এই আজিজ মোহাম্মদ ভাই আজিজ মোহাম্মদ ভাই। বাংলাদেশের রহস্যময় ব্যক্তিদের তালিকা করলে প্রথমদিকেই থাকবে যার নাম। যাকে নিয়ে আছে নানা গল্প, নানা রহস্য। আজিজ মোহাম্মদ ভাইকে নিয়ে এসব গল্পের বেশিরভাগই চলচ্চিত্র জগতের নারী ও হত্যা কেন্দ্রিক। এসব গল্পের কতটুকু সত্য আর কতটুকু মুখরোচক বা মিথ্যা সে নিয়েও আছে নানা মত।
ইউকিপিডিয়া বলছে, আজিজ মোহাম্মদ ভাই একজন বাংলাদেশি ব্যবসায়ী। তিনি হত্যা ও মাদক পাচারসহ বেশ কয়েকটি গুরুতর অপরাধে জড়িত ছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে। ৫০টির মতো চলচ্চিত্র প্রযোজনা করেছেন তিনি।
১৯৪৭ এ দেশভাগের পর তাদের পরিবার ভারতের গুজরাট থেকে বাংলাদেশে আসে। ধনাঢ্য এই পরিবার পুরান ঢাকায় বসবাস শুরু করে।
১৯৬২ সালে আজিজ মোহম্মদ ভাইয়ের জন্ম হয় আরমানিটোলায়। আজিজ মোহাম্মদ ভাই তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে ইস্পাত প্রযোজকের পরিচালনায় সক্রিয়ভাবে নিযুক্ত ছিলেন।
তিনি সার্ক চেম্বার অব কমার্সের আজীবন সদস্য। অলিম্পিক ব্যাটারি, অলিম্পিক বলপেন, অলিম্পিক ব্রেড ও বিস্কুট, এমবি ফার্মাসিটিউক্যাল, এমবি ফিল্ম ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানের মালিক আজিজ মোহাম্মদ ভাই।
এছাড়াও মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, হংকং, সিঙ্গাপুরে রয়েছে তার হোটেল ও রিসোর্ট ব্যবসা। মাদক ব্যাবসার সাথে তার জড়িত থাকার প্রমাণও পাওয়া গেছে। তিনি সার্ক চেম্বারের আজীবন সদস্য। মুম্বাইয়ের ডন দাউদ ইব্রাহিমের সঙ্গে রয়েছে তার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক।
আজিজ মোহাম্মদ ভাইকে রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের আমলে প্রথম গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। তাকে মুক্ত করতে আগা খান, প্রিন্স করিম আগা খান নিজেই বাংলাদেশে এসেছিলেন।
১৯৯৭ সালে জনপ্রিয় চিত্রনায়ক সালমান শাহকে হত্যা করার অভিযোগ ওঠে তার বিরুদ্ধে। যদিও হত্যাকাণ্ডের সময় থাইল্যান্ডে ছিলেন আজিজ। কিন্তু সেটাকে আত্মহত্যা বলেই প্রচার করা হয়। যদিও সালমান শাহের পরিবার ও তার ভক্তদের ধারণা এটা হত্যাকাণ্ড।
সম্প্রতি আজিজ মোহাম্মদ ভাই সপরিবারে থাইল্যান্ডে থাকতেন। সেখান থেকেই ব্যবসা পরিচালনা করেন। তার স্ত্রী নওরিন মোহাম্মদ ভাই দেশে এসে ব্যবসা দেখেন। আরো আছে ৩ ছেলে ও ২ মেয়ে।
থাইল্যান্ডে গেলে বাংলাদেশের মিডিয়া জগতের অনেকেই আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের আতিথেয়তা পান। তার মতো সালমানের স্ত্রী সামিরারও থাইল্যান্ড এ বসবাস সন্দেহকে বাড়িয়েই দেয়। সেই ঘটনা আবার তুমুল আলোচনার ঝড় তুলে সালমানের বিউটিশিয়ান যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী রাবেয়া সুলতানা রুবির ফেসবুকে তুলে ধরা এক ভিডিওবার্তায়।
সালমান শাহের মৃত্যুর দুই বছর পর ১৯৯৯ সালে ঢাকা ক্লাবে খুন করা হয় আরেক চিত্র নায়ক সোহেল চৌধুরীকে। এ হত্যাকাণ্ডেও আজিজ মোহাম্মদ ভাই ও তার পরিবারের জড়িত থাকার অভিযোগ ওঠে।
২০০৭ সালে তাকে ইয়াবা ট্যাবলেট তৈরির জন্য অভিযুক্ত করা হয়। এই একই অপরাধে ২০১৩ সালে তার ভাতিজা আমিন হুদার ৭৯ বছরের জেল হয়েছে।
0 notes
sentoornetwork · 5 years
Text
দোলের দিন ভূরিভোজ
New Post has been published on https://sentoornetwork.com/mutton-recipe/
দোলের দিন ভূরিভোজ
উৎসবের দিনে বাঙালির উৎসব আর ভূরিভোজ একেবারে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িয়ে। ১২ মাসে তেরো পার্বণ লেগেই থাকে বাঙালিজীবনে। সঙ্গে থাকে চেটেপুটে পেটপুজো। সামনেই দোলোৎসব। রঙের খেলা। আর দোল মানেই, সারাদিনের এক নির্ভেজাল ছুটি, পেট ভরে খাওয়া। সকালে রং মেখে ভূত হয়ে স্নান সেরে এলেই পেটে যেন ছুঁচোয় ডন মারে। আর তখনই সামনে যদি কেউ একথালা ভাত আর খাসির মাংসের ঝোল, সঙ্গে লেবু দেয় তবে কেমন হবে বলুন তো? কিংবা রাতে যদি আবির খেলে ক্লান্ত হয়ে পরোটা আর বেরেস্তা মাটন পাতে থাকে তবে কেমন হবে? আজ মাংসের দু’টি পদ দিলেন জয়দীপ মুখার্জি। আপনিও চেষ্টা করে দেখতে পারেন।
খাসির ঝোল
উপকরণ:
১। কেজিখানেক খাসির মাংস পরিষ্কার করে হালকা গরম জলে ধুয়ে নিন। ২। আপনার প্রয়োজনমতো আলু অর্ধেক করে কেটে রাখুন ৩। বড় মাপের ৫টি পেঁয়াজ নিন। ৩টি কুচিয়ে রাখুন একটি পাত্রে 2টি পেঁয়াজ বেটে নিন (ঝোলের ঘনত্ব বাড়াতে) ৪। ২ টেবিল চামচ রসুনবাটা ৫। ২টেবিল চামচ আদাবাটা ৬। ১ টেবিল চামচ কাশ্মীরি লঙ্কাগুঁড়ো ৭। ২ টেবিল চামচ ধনেগুঁড়ো ৮। ২ টেবিল চামচ জিরেগুঁড়ো ৯। তিনটি টমেটো ১০। হলুদ, নুন , চিনি পরিমাণমতো। ১১। ৩টি তেজপাতা, ১২। ৫-৬টি কাঁচালঙ্কা ১৩। টকদই আধ কাপ ১৪। ১ টেবিল চামচ গরম মশলাগুঁড়ো ১৫। সর্ষের তেল পরিমাণমতো
প্রণালী:
প্রথমে মাংস ভাল করে ধুয়ে টকদই এবং নুন ও হলুদ মাখিয়ে ঘণ্টা চারেক ম্যারিনেট করে রাখুন। টমেটো দু’টি সিদ্ধ করে নিন। এবার কড়াইয়ে পরিমাণমতো তেল দিন, গরম হলে, আলুগুলো নুন-হলুদ মাখিয়ে ভেজে নিন। ভাজা আলু লাল রং হলে তুলে নিন একটি পাত্রে। এইবার বাকি তেলে যদি মাংসের চর্বি থাকে তা কুচিয়ে দিয়ে দিন। গরম তেলে চর্বি গলে যাবে��� এবার জিরেগুঁড়ো, তেজপাতা কাশ্মীরি লঙ্কা দিন। সঙ্গে পরিমাণমতো চিনি। এবারে পেঁয়াজকুচি, আদা-রসুনবাটা দিয়ে ভাল করে ভাজুন। হলুদ ও কাঁচালঙ্কা দিয়ে লালচে হওয়া পর্যন্ত ভাজতে থাকুন। বেশ কিছুক্ষণ ভাজার পরে পেঁয়াজ লাল লাল হলে ম্যারিনেট করা মাংস দিয়ে আঁচ কমিয়ে ঢাকা দিয়ে ১০-১৫ মিনিট পর্যন্ত কষুন। ধনে এবং জিরেগুঁড়ো দিন। ১০-১৫ মিনিট কষিয়ে এবার আলু দিন। মিনিট পাঁচেক পরে টমেটো সিদ্ধ জল না-ফেলে পুরোটাই দিন। আবার কষতে থাকুন। ১০-১৫ মিনিট পরে প্রয়োজনমতো গরমজল দিয়ে ভাল করে ঢাকা দিন। আধ ঘণ্টা রাখুন। যদি প্রেশার কুকারে দেন তো, প্রেশার কুকারের ঢাকনা লাগিয়ে চার-পাঁচটা সিটি দিয়ে বন্ধ করে দিন। মাংস সিদ্ধ হয়ে গেলে ওপরে গরমমশলা ও ঘি দিয়ে মিশিয়ে নামিয়ে নিন। গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন। একে তো রং মেখে ক্লান্ত তার ওপর এমন সুস্বাদু মাংসের গন্ধে আর স্বাদে আপনার নিজের ভাগে কিছু অবশিষ্ট থাকবে কিনা সেটা একবার দেখে নেবেন।
বেরেস্তা মাটন
উপকরণ:
১। খাসির মাংস ১ কেজি ২। পাতিলেবুর রস (৪টি) ৩। টকদই ৪ চা-চামচ ৪। গরমমশলা ২ চা-চামচ ৫। আদা, রসুনবাটা ২ চামচ করে ৬। লঙ্কাবাটা ১ চামচ ৭। ঘি ১০০ গ্রাম ৮। সাদা তেল ১০০ গ্রাম ৯। পেঁয়াজের রস বড় ৪ চামচ ১০। নুন এবং মিষ্টি পরিমাণমতো
প্রণালী:
মাংস ভাল করে ধুয়ে নিন। এবার সমস্ত মশলা মাংসের সঙ্গে মাখিয়ে নিয়ে ৬-৭ ঘণ্টা রেখে দিন। কড়াইতে তেল দিন। সঙ্গে ঘি এবং গরমমশলা দিন। এইবার ম্যারিনেট করে রাখা মাংস দিন। কম আঁচে কষতে থাকুন মাংস। আর এভাবেই অত্যন্ত ধৈর্য সহকারে মাংসটি কষিয়ে রাঁধতে হবে। ঢাকা দিয়ে রাঁধবেন। তবে খেয়াল রাখবেন নীচে ধরে না-যায়। মাঝ মাঝে নেড়ে দেবেন। আর দেখে নিন মাংস সিদ্ধ হয়েছে কিনা। সিদ্ধ হলে নামিয়ে নিন। গরম গরম পরিবেশন করুন। রুটি বা পরোটার সঙ্গে। দেখুন উৎসবের মজার মুড কেমন আরও উৎসবমুখর করে তুলবে।
ছবি সৌজন্যে: গুগল
আরও খবর পড়ুন :   স্বাদে লা-জবাব স্মোকি মাটন
0 notes
dailynobobarta · 5 years
Text
শাশুড়ির 'মারধর', শাবনূরের 'প্রেগন্যান্সি' নিয়ে যা বললেন সামিরা
New Post has been published on https://is.gd/LarFau
শাশুড়ির 'মারধর', শাবনূরের 'প্রেগন্যান্সি' নিয়ে যা বললেন সামিরা
চিত্রনায়ক সালমান শাহর মৃত্যু নিয়ে ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) জবানবন্দি দেন তার স্ত্রী সামিরা হক ওয়ায়েজ। সালমান শাহর প্রকৃত নাম ছিল ওরফে চৌধুরী মোহাম্মদ শাহরিয়ার ইমন। ওই জবানবন্দিতে সামিরা সালমানকে ইমন হিসেবে সম্বোধন করেন। তিনি জানান তার শাশুড়ির মারধর সহ, সালমান শাহর তার প্রতি প্রেম নিবেদন, শাবনূরের প্রেগন্যান্ট হওয়াসহ নানা ঘটনা। গত বছরের ২৪ মে পিবিআইকে ১৬১ ধারায় দেওয়া দুই পৃষ্ঠার ওই জবানবন্দির একটি অনুলিপি পেয়েছে দেশ রূপান্তর। সেখানে সামিরার সঙ্গে সালমানের প্রেম, বিয়ের আগে ‘সামিরাকে নিয়ে সালমানের পাগলামি’ এবং তার দুবার আত্মহত্যার চেষ্টা নিয়েও বিস্তর বর্ণনা রয়েছে। সামিরা জবানবন্দিতে বলেন, ‘আমি সামিরা হক ওয়ায়েজ (৪০), জিজ্ঞাসাবাদে আমি এই জবানবন্দি করিতেছি যে ১৯৯০ সালের ১২ জুলাই চট্টগ্রামের একটি ফ্যাশন শোতে সালমান শাহ ওরফে ইমনের খালা মলির মাধ্যমে ইমনের সঙ্গে আমার পরিচয় হয়। এরপর সাত দিন ইমন ঢাকায় যায়নি। ইমনের খালা মলি ইমনকে আমাদের লুসি বিউটি পার্লারে নিয়ে আসে। ফ্যাশন শো শেষে ইমন প্রায় সময় আমাদের বাসার সামনে দাঁড়িয়ে থাকত। আমাদের টিঅ্যান্ডটি নম্বরে ইমন আমাকে ফোন করত। সে আমাকে বিয়ে করতে চায়, আমাকে ছাড়া সে বাঁচবে না, আমাকে না পেলে আত্মহত্যা করবে বলে তার রক্ত দিয়ে আমাকে চিঠি লিখত। ১৯৯১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে আমার সঙ্গে ফোনে কথা বলার সময় ইমনের মার সঙ্গে ফোন করা নিয়ে কথা-কাটাকাটি হয় তার, এরপর ইমন নিজ বাসায় ৯০টি ইনোক্টিন (ঘুমের ওষুধ) খেয়ে মরতে চেয়েছিল। বিষয়টি ইমন আমাকে ফোনে জানালে আমি ইমনের ভাই বিল্টুকে জানাই।’ সামিরা বলেন, ‘১৯৯১ সালের ১৮ আক্টোবর “ও লেভেল” পরীক্ষা দেওয়ার জন্য ঢাকায় আমার চাচা এনামুল হকের বাসায় আসি। সেখানে ইমন এসে আমার সঙ্গে দেখা করে। সেখান থেকে সে আমাকে গ্রিন রোডে তার বাসায় নিয়ে যায়। সেখানে সে তার বাবা, মা ও ভাই বিল্টুর সঙ্গে আমাকে পরিচয় করিয়ে দেয়। ১৯৯২ সালের নভেম্বর মাসে কেয়ামত থেকে কেয়ামত ছবির শুটিংয়ের সময় ইমনের মার সঙ্গে ইমনের কথা-কাটাকাটি হয়। ওই সময়ই ইমন স্যাভলন খেলে তাকে মেট্রোপলিটন হাসপাতালে নিয়ে ওয়াশ করানো হয়েছিল। ইমন ফেনসিডিলে আসক্ত ছিল। প্রথমে বেনসন সিগারেট পরে মালবোরো সিগারেট খেত ইমন। ১৯৯২ সালের ২০ ডিসেম্বর ইমনের সঙ্গে আমার বিবাহ হয়। বিবাহের পর হতে আমি স্বামীর সঙ্গে ঘরসংসার করে আসছিলাম। ইমনের মা আমাকে মারধর করত। তাই ইমন গ্রিন রোডের বাসা ছেড়ে ইস্কাটন রোডে বাসা ভাড়া করে আমাকে নিয়ে আলাদাভাবে থাকতে শুরু করে। আমাদের বাসার কাজের মেয়ে জরিনাকে আমার শাশুড়ি তার বাসায় কাজ করার জন্য নিয়ে এসেছিল। তিনি জরিনাকে মারপিট করে বের করে দিয়েছিলেন। এরপর আমার শ্বশুর জানান যে জরিনার সঙ্গে ইস্কাটন প্লাজার বাসার দারোয়ান আবদুল খালেকের অবৈধ সম্পর্ক ছিল। এই অবৈধ সম্পর্কের একটি ক্যাসেট নাকি আমার শ্বশুরের কাছে ছিল। বিষয়টি জরিনাকে আমি জিজ্ঞাসা করেছিলাম, কিন্তু জরিনা অস্বীকার করেছিল। আমার শ্বশুর তখন দারোয়ান খালেকের সঙ্গে আমার অবৈধ খারাপ সম্পর্ক আছে বলে ইমনকে জানালে তাদের বাপ-ছেলের মধ্যে ঝগড়া হয়েছিল।’ জবানবন্দিতে সামিরা আরও বলেন, ‘১৯৯৬ সালের ১৫ জুলাই ইমন ভারতে গিয়েছিল। আমি তখন চট্টগ্রামে ছিলাম। সংবাদ পেয়ে আমি চিটাগাং থেকে ঢাকায় আসি, ঢাকায় এসে ইমনকে পাইনি। ইমন শাবনূরকে নিয়ে ভারত গিয়েছিল। ইমনের হাতে তখন প্রায় ২৭টি ছবি ছিল। প্রায় সবগুলো ছবিতে শাবনূরের সঙ্গে ইমনের জুটি ছিল। ইমন ভারত থেকে দেশে এসে শাবনূরকে নিয়ে ১৯৯৬ সালের ১ আগস্ট সিঙ্গাপুর গিয়েছিল। সিঙ্গাপুর গিয়ে শাবনূর ইমনকে জানিয়েছিল যে সে প্রেগন্যান্ট। সিঙ্গাপুরে তারা একটি হোটেলে ছিল। সেখানে শাবনূরের বাবা ও ভাই গিয়েছিল। শাবনূর ইমনকে বিয়ে করার জন্য চাপ দিয়েছিল। ইমন কৌশলে সিঙ্গাপুর থেকে বাংলাদেশে এসে বিষয়টি আমাকে বলেছিল। যে ইমন প্রায় চার বছরের সংসারজীবনে আমাকে কোনো সন্তান দিতে পারল না, সেই ইমনের কারণে শাবনূর নাকি প্রেগন্যান্ট, কথাটা আমার কাছে হাস্যকর মনে হয়েছিল। আর আমি তো জানতাম ইমনের এ বিষয়ে সমস্যা ছিল। আমার বাচ্চা না হওয়ার কারণে আমাদের পাশের বাসার সুইটি ভাবিসহ আমি ডাক্তারের কাছে গিয়েছিলাম। ডাক্তার আমাকে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জানিয়েছিল যে আমার কোনো সমস্যা নেই। এখন আমার এক ছেলে ও দুই মেয়ে। শাবনূর আমাদের বাসায় আসত। আমি তা পছন্দ করতাম না। এর আগে ইমন শাবনূরকে নিয়ে কক্সবাজারে একটি আউটডোর শুটিংয়ে গিয়েছিল। সেখানে শাবনূর হোটেল উপলের একটি রুমে ইমনকে ব্লক (আটকে) করে দিয়েছিল। ইমন সেখান থেকে কৌশলে বেরিয়ে এসে বিষয়টি আমাকে জানিয়েছিল। শাবনূরের মা ও আমার শাশুড়ি ইমনকে শাবনূরের সঙ্গে বিয়ে দেওয়ার জন্য খুবই আগ্রহী ছিল।’ জবানবন্দির আরেক অংশে সামিরা বলেন, ‘আমি চট্টগ্রাম গেলে ১৯৯৬ সালের ৩১ আগস্ট ইমন ও বিল্টু এবং খলনায়ক ডন আমাকে আনার জন্য চট্টগ্রাম গিয়েছিল। ১৯৯৬ সালের ১ সেপ্টেম্বর ডন চলে আসে। আমি ৩ সেপ্টেম্বর ইমনের সঙ্গে ঢাকায় আসি। শাবনূর-সালমান শাহ (ইমন) জুটি খুব জনপ্রিয় ছিল। শাবনূর ইমনকে ফোন করত এবং বাসায় আসত। আমার ও ইমনের সঙ্গে শাবনূরের খুব ভালো সম্পর্ক ছিল। একপর্যায়ে তাদের মধ্যে অবৈধ সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। ১৯৯৬ সালের ৫ সেপ্টেম্বর ইমন উত্তরায় একটি শুটিংয়ে গিয়েছিল। শুটিং শেষে বিকেল সাড়ে ৬টার সময় এফডিসিতে আসে এবং আমাকে সেখানে যাওয়ার জন্য ফোন করে ইমন। আমি তখন আমার শ্বশুরকে নিয়ে এফডিসিতে যাই। সেখানে একটি রুমে ছবির ডাবিং চলছিল। ডাবিংয়ের ফাঁকে শাবনূর বারবার ইমনকে জড়িয়ে ধরছিল এবং বিভিন্ন অশালীন আচরণ করছিল। এতে আমি খুব অস্বস্তি বোধ করছিলাম এবং সেখান থেকে চলে আসার চেষ্টা করছিলাম। ওই দিন বাদল খন্দকারের সঙ্গে ইমনের একটি ছবির চুক্তি হয়েছিল। বাদল খন্দকার ছবি শিডিউলের জন্য ইমনকে দেড় লাখ টাকা দিয়েছিল। ডাবিং শেষে আমি, ইমন ও বাদল খন্দকার একটি গাড়িতে এবং আমার শ্বশুর আবুলকে নিয়ে আরেকটি গাড়িতে করে বাসায় চলে আসি। আমার শ্বশুর বাসায় না উঠে নিচ থেকে চলে গিয়েছিল। আবুল শুটিংয়ের মালামালগুলো বাসায় রেখে রাত বেশি হয়ে যাওয়ার কারণে খাবার খেয়ে আমাদের বাসায় থেকে গিয়েছিল। আমি, ইমন ও বাদল খন্দকার বাসায় এসে খাবার খাই। বাদল খন্দকার আমাকে শান্ত থাকতে বলে চলে গিয়েছিল। পরের দিন দুপুর সাড়ে ১২টার সময় হোটেল সোনারগাঁওয়ে চিত্রনায়িকা পপির সঙ্গে ইমনের একটি নতুন ছবির বিষয়ে আলোচনা হওয়ার কথা ছিল। ইমন শাবনূরের সঙ্গে নতুন করে ছবি করবে না বলে বাদল খন্দকারের সামনে একটি কন্ট্রাক ছিঁড়ে ফেলে দিয়েছিল। পরে রাত আনুমানিক সাড়ে ১১টা থেকে পৌনে ১২টার সময় শাবনূর পরপর দুইবার ইমনের সিটিসেল মোবাইল ফোনে কল করেছিল। ইমন সিটিসেল মোবাইল ফোনটি নিয়ে তখন বাথরুমে গিয়ে চিৎকার করে কথা বলেছিল এবং তাকে আর যেন ফোন না দেয় বলে কথা শেষ করে দিয়েছিল। এরপর রাত অনুমান ১২ ঘটিকার সময় ওই ফোনে শাবনূর আবারও একটি কল দিয়েছিল। ইমন তখনো বাথরুমে গিয়ে কথা বলেছিল। ওই সিটিসেল ফোনটি শাবনূরই ইমনকে গিফট করেছিল। তখন আমি রাগ করে নিচে চলে গিয়েছিলাম। নিচে ডিউটিতে থাকা দারোয়ান দেলোয়ার ও খালেকদের ইমন বলে দিয়েছিল যে আমি যেন বাইরে যেতে না পারি। পরে আমি বাসায় চলে আসি এবং কান্নাকাটি করি। তখন ইমন শাবনূরের দেওয়া গিফট একটি টেবিল ফ্যান, একটি চেয়ার ও সিটিসেল মোবাইল ফোনটি রাগ করে ভেঙে ফেলেছিল। এরপর ইমন মদ খেয়েছিল, তখনো আমি কান্নাকাটি করছিলাম। অনুমানিক রাত ৩টা থেকে ৪টার সময় আমি ও ইমন দুজনই বেডরুমে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। পরের দিন সকাল ৯টার সময় আমার শ্বশুর আসেন। আমি তাকে নাশতা খাইয়ে ৫০ হাজার টাকা দিই। তিনি টাকাগুলো নিয়ে চলে যান। এরপর আমি আমার বেডরুমে গিয়ে ঘুমিয়ে থাকি। এরপর ইমন ঘুম থেকে জেগে উঠে আমার দিকে কিছুক্ষণ তাকিয়ে ছিল। এরপর সে বাথরুমে যায়। বাথরুম থেকে বের হয়ে এসে ড্রেসিংরুমে গিয়ে ভেতর থেকে দরজা বন্ধ করে দিয়েছিল। এর কিছুক্ষণ পর ওমর (সালমানের পালিত ছেলে) অন্য বাথরুমে গোসল করে বের হয়। ওমরের পরনের কাপড় ড্রেসিংরুমে ছিল। ডলি (সালমানের বাসার গৃহকর্মী ও ওমরের মা) ও ওমর তখন ড্রেসিংরুমের দরজা বন্ধ দেখে দরজা খোলার জন্য ইমনকে ডাকাডাকি করছিল। ডাকাডাকিতে আমি ঘুম থেকে উঠে আসি এবং দরজা খোলার জন্য ইমনকে ডাকাডাকি ও ড্রেসিংরুমের দরজায় নক করি। দরজা না খোলায় আবুলকে দিয়ে চাবি আনিয়ে দরজা খুলে আমরা দেখি ইমন ফ্যানের সঙ্গে রশি দিয়ে গলায় ফাঁস লাগিয়ে ঝুলে আছে। আমরা তখন চিৎকার করতে থাকি। আমি ও মনোয়ারা মিলে ইমনকে পায়ের দিক থেকে আলগাইয়া ধরি। ড্রেসিংরুমে থাকা অ্যালুমিনিয়ামের মই আবুল ধরে এবং ডলি মই বেয়ে ওপরে উঠে বঁটি দিয়ে ইমনের গলার রশি কেটে দেয়। রশিটি স্কিপিং রোপ ও আয়রন কর্ড দিয়ে বানানো ছিল। আমরা ইমনকে ফ্লোরে নামিয়ে রাখি। দোকান থেকে সরিষার তেল এনে গরম করে ইমনের হাতে পায়ে ও শরীরে মালিশ করি। ইমনের মলদ্বার দিয়ে মল ও প্রস্রাব নির্গত হওয়ায় আবুল ও ডলি ইমনের প্যান্ট পাল্টিয়ে দেয়। তখন আবুল ইমনের প্যান্টের পকেট থেকে একটি চিরকুট পায়। এর মধ্যে রমনা থানার ওসিসহ পুলিশ আমাদের বাসায় আসে। আবুল ইমনের পকেটে পাওয়া চিরকুট আমার হাতে দিয়ে দেয়। এর কিছুক্ষণ পর পুলিশ এসে আমাকে জিজ্ঞাসাবাদ করায় আমি পুলিশের হাতে সেই চিরকুট দিয়ে দিই। পাশের বাসার সালমান হোসেনসহ প্রতিবেশীরা সবাই এসেছিল। পাশের ক্লিনিক থেকে ডাক্তার ডেকে আনা হয়েছিল। ডাক্তার ইমনকে দেখে বলেছিল যে ইমন আর বেঁচে নেই। এরই মধ্যে আমার শ^শুর-শাশুড়ি ও দেবর বিল্টু আসেন। আমার শাশুড়ি চিৎকার দিয়ে আমাকে বলেন যে, ‘তুই, আমার ছেলেকে মেরে ফেলেছিস। তোকে আর বাঁচতে দেব না।’ সে আমাকে গালাগালি করার সময় ভয়ভীতি প্রদর্শন করতে থাকে। তখন আমি ভয়ে পাশের ইয়াসমিন আন্টির কাছে গিয়ে দাঁড়াই। তখন তিনি ইয়াসমিন আন্টির সঙ্গে আমাকে নিয়ে ঝগড়া শুরু করে দেন। ওই সময় বাদল খন্দকার, মতিন রহমান, শাহ আলম কিরণ, মোহাম্মদ সেলিম এবং পাশের বাসার সুইটি ভাবি ও তার স্বামী সালমানসহ সবাই উপস্থিত ছিলেন। ইমনকে তখন সবাই মিলে সেখান থেকে হলি ফ্যামিলি হাসপাতালে নিয়ে যায়। তখন পুলিশের বজলুল করিম সাহেব ও রমনা থানার ওসি আমার বাসায় তাদের টিম নিয়ে তল্লাশি করে এবং আমাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে। ইমনকে হলি ফ্যামিলি হাসপাতালে নিলে সেখানে কর্তব্যরত ডাক্তার তাৎক্ষণিকভাবে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যেতে বলে। ইমনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেন।’ সেদিন বাদল খন্দকারসহ আরও অনেকের সামনে ইমনের ভাই বিল্টু তার গলা চেপে ধরে মারধর করেছিল উল্লেখ করে সামিরা বলেন, ‘আমার চিৎকারে প্রতিবেশীরা এগিয়ে এসেছিল এবং আমাকে সেদিন বিল্টুর হাত থেকে রক্ষা করেছিল। বিল্টু আমার বাসায় তালা লাগিয়ে আমাকে বাসা থেকে বের করে দিলে আমি নিচতলায় ঝুমি ও ঊর্মিদের বাসায় গিয়ে আশ্রয় নিয়েছিলাম। ওনারা ফোন করে আমার বাবা-মাকে সংবাদ দিলে ওই দিন সন্ধ্যা ৭টা থেকে ৮টার দিকে আমার বাবা-মা চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় এসেছিলেন। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কার্যক্রম শেষে এফডিসি থেকে ইমনের লাশ গ্রিন রোডের বাসায় নিয়ে যায়। ইমনের লাশ সিলেটে যাওয়ার সময় আমার শ্বশুর ও মামাশ্বশুর আলমগীর কুমকুম আমার কাছে এসেছিলেন। আমার শ্বশুর আমাকে জড়িয়ে ধরেন এবং সিলেট যেতে নিষেধ করেন। কারণ হিসেবে তিনি বলেন, সিলেট গেলে সেখানে আমার সমস্যা হতে পারে। তবে আমার মামাশ্বশুর আলমগীর কুমকুম আমাকে লাশের সঙ্গে সিলেট যেতে বলেছিলেন। আমার মামাশ্বশুরের কথায় ইমনের লাশের সঙ্গে সিলেট যাইনি। পরে আমি ইস্কাটন থেকে আমার বাবা-মায়ের সঙ্গে ধানমন্ডিতে আমার ফুপা অ্যাডভোকেট জুলমত আলী খানের বাসায় যাই। ইমনকে সিলেট হযরত শাহজালালের মাজার শরিফ কবরস্থানে দাফন করা হয়। ঘটনার এক সপ্তাহ পর আমাদের পাশের ফ্ল্যাটের সুইটি আমাকে ফোন করে জানায় যে বাসায় আমার শ^শুর-শাশুড়ি, আমার দেবর বিল্টুসহ আরও লোকজন নিয়ে বিভিন্ন সময় আসা-যাওয়া করছে এবং বাসার বিভিন্ন জিনিসপত্র নিয়ে যাচ্ছেন। আমি এই সংবাদ পেয়ে আমার বাবাকে ঘটনাটি জানাই। আমার বাবা পুলিশকে ঘটনাটি জানালে পুলিশ ঘটনাস্থল গিয়ে বাসাটি সিলগালা করে। ইমন মারা যাওয়ার তিন মাস পর আমি আমার বাবা-মায়ের সঙ্গে চট্টগ্রাম চলে যাই। এরপর ১৯৯৯ সালের ৫ মার্চ মুস্তাক ওয়াইজের সঙ্গে পারিবারিকভাবে আমার পুনরায় বিয়ে হয়।’
0 notes