US, Bangladesh eye joint efforts to deal with climate crisis
New Post has been published on https://www.timesofocean.com/us-bangladesh-eye-joint-efforts-to-deal-with-climate-crisis/
US, Bangladesh eye joint efforts to deal with climate crisis
Dhaka (The Times Groupe) – US and Bangladesh have focused on the ongoing cooperation to address the climate crisis the world is facing, including Bangladesh’s vulnerable population.
On Monday, US Secretary of State Antony Blinken and Bangladesh Foreign Minister AK Abdul Momen met at the US Department of State in Washington, DC.
During the meeting, they discussed bilateral ties and issues of mutual interest, including climate change, resolving the Rohingya crisis, strengthening the economic partnership, labor rights, civil liberties, and elections, according to a statement by the Bangladesh Foreign Ministry on Tuesday.
Bangladesh is ranked seventh in the UN’s Global Climate Risk Index 2021.
Climate change cost the country 1% of its GDP every year, the Bangladesh Foreign Ministry said.
It noted in an earlier statement that rising sea levels may submerge some 17% of Bangladesh’s coastal lands by the year 2050, displacing about 20 million people.
“It is an important fact that the relation between Bangladesh and the US has grown tremendously over the last 50 years –economically, our people-to-people ties, work we’ve been doing more recently on everything from climate to health, we very much value … and the generosity Bangladesh showed to 1 million Rohingya,” Blinken said, in his initial remarks in presence of the media.
Momen said that Blinken assured Bangladesh that the US would continue to support the repatriation of the Rohingya to Myanmar, citing Blinken’s comments.
In Myanmar, more than 1.2 million forcibly displaced Rohingya Muslims live in 33 congested refugee camps, including 30,000 on the silt island of Bhasan Char. There had been a brutal military crackdown in Rakhine State, a Buddhist-majority nation in Southeast Asia.
According to the statement, the US also asked Bangladesh to permit the refugees to work and engage in economic activities.
Momen, in response, said: “We have arranged some (economic activities) for them but we have 2 million fresh manpower to join the job market and we could not provide jobs to all of them, while some 500,000 of them have become migrant workers to find jobs. So, we could not arrange jobs for all Rohingya.”
As Bangladesh’s main priority, he emphasized the need for sustained international pressure on Myanmar to take back Rohingya.
According to Momen, if repatriation begins, the US, UN, and the global community will help improve things with the help of Blinken. TIMES OF OCEAN
0 notes
বাংলাদেশের সেরা দশ মেগা প্রকল্প | Top ten mega projects in Bangladesh
বাংলাদেশে এযাবৎ কালের সবচেয়ে বড় প্রকল্প গুলোর কাজ চলমান রয়েছে। এসকল মেগা প্রকল্প গুলো সঠিকভাবে সম্পাদনের ফলে দেশের সার্বিক অবস্থার অনেকটাই পরিবর্তন হবে বলে আশা করা যায়। দেশের মানুষ যেমন দ্রুত যোগাযোগ ব্যাবস্থা পাবে ঠিক তেমনি দেশের অর্থনীতিতেও আসবে আশানুরূপ ফলাফল। পৃথিবীতে উন্নত দেশ গুলো যেমন জ্ঞান বিজ্ঞানে এগিয়ে তেমনি অবকাঠামোগত দিক দিয়েও সুউচ্চ, সেসব দেশের সাথে পাল্লা দিয়ে আমাদের দেশ ও এগিয়ে যাচ্ছে , তৈরি হচ্ছে বিশাল বিশাল মেগা প্রকল্প যা আগামী দিন গুলোতে বাংলার মানুষকে সুফল দিবে। দেশ স্বনির্ভর হচ্ছে দিনকে দিন, দেশের মাটি দেশের মানুষ ও স্বনির্ভর হচ্ছে। নানান বাহ্যিক ও অভ্যন্তরীণ বাধা-বিপত্তি ও সমস্যা থাকা সত্ত্বেও দেশের সরকার প্রস্তাবিত ও চলমান মেগা প্রকল্প গুলোর সঠিক কার্যক্রম পরিচালনা করছে। দি বাংলা রিডার দেশের চলমান সেরা দশটি মেগা প্রকল্প আপনাদের সম্মুখে তুলে ধরছে।
mega projects in Bangladesh
Bangladesh development update
Bangladesh development
3rd_terminal
বাংলাদেশের মেগা প্রকল্প
১) পদ্মা সেতু
৩৫৬ কোটি ডলার ব্যয়ে সেতুটির কাজ ইতিমধ্যে ৮৭.২৫% সম্পন্ন হয়েছে।
পদ্মা সেতু বাংলাদেশের পদ্মা নদীর উপর নির্মাণাধীন একটি বহুমুখী সড়ক ও রেল সেতু। এর মাধ্যমে মুন্সিগঞ্জের লৌহজংয়ের সাথে শরীয়তপুর ও মাদারীপুর জেলা যুক্ত হবে। ফলে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম অংশের সাথে উত্তর-পূর্ব অংশের সংযোগ ঘটবে। বাংলাদেশের মত উন্নয়নশীল দেশের জন্য পদ্মা সেতু হতে যাচ্ছে এর ইতিহাসের একটি সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জিং নির্মাণ প্রকল্প। দুই স্তর বিশিষ্ট স্টিল ও কংক্রিট নির্মিত ট্রাস ব্রিজটির ওপরের স্তরে থাকবে চার লেনের সড়ক পথ এবং নিচের স্তরটিতে থাকবে একটি একক রেলপথ। পদ্মা-ব্রহ্মপুত্র-মেঘনা নদীর অববাহিকায় ১৫০ মিটার দৈর্ঘ্যের ৪১টি স্পান ইতিমধ্যে বসানো সম্পন্ন হয়েছে, ৬.১৫০ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য এবং ১৮.১০ মিটার প্রস্থ পরিকল্পনায় নির্মিত হচ্ছে দেশটির সবচেয়ে বড় সেতু। পদ্মা সেতুনির্মাণ ২০১৪ সালের ৭ ডিসেম্বরে শুরু হয়েছিল এবং নির্মাণকারী ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি জানিয়েছে, পদ্মা সেতু যান চলাচলের উপযোগী হতে ২০২২ সালের জুলাই মাস পর্যন্ত লেগে যাবে। পদ্মা বহুমুখী সেতু, চালু হলে, বাংলাদেশের জিডিপি ১.২ শতাংশ পর্যন্ত বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে।
আরও জানুনঃ
পাবনার বিখ্যাত গান
নগরবাড়ি ঘাট,পাবনা
২) ঢাকা মেট্রোরেল – লাইন ৬
২৮০ কোটি ডলার ব্যয়ে ঢাকা মেট্রোরেলের (লাইন-৬) কাজ ইতিমধ্যে ৬৮.৪৯% সম্পন্ন হয়েছে।
রাজধানী ঢাকায় নির্মাণাধীন শহরভিত্তিক রেল ব্যবস্থা হচ্ছে ঢাকা মেট্রো যা আনুষ্ঠানিকভাবে ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট বা সংক্ষেপে এমআরটি (MRT) নামে পরিচিত। ২০১৩ সালে অতি জনবহুল ঢাকা মহানগরীর ক্রমবর্ধমান যানবাহন সমস্যা ও পথের দুঃসহ যানজট কমিয়ে আনার লক্ষ্যে কৌশলগত পরিবহন পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয় যার অধীনে প্রথমবারের মত ঢাকায় মেট্রো রেল স্থাপনের পরিকল্পনা করা হয়। পরবর্তীতে ২০১৬ সালে প্রণীত সংশোধিত কৌশলগত পরিবহন পরিকল্পনা অনুসারে ঢাকায় নির্মিতব্য মেট্রো রেলের লাইনের সংখ্যা ৩টি থেকে বাড়িয়ে ৫টি করা হয়। প্রথম পর্যায়ে নির্মাণের জন্য উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত ২০.১ কিলোমিটার দীর্ঘ এমআরটি লাইন ৬ (MRT Line-6) কে নির্বাচন করা হয়। ২০১৬ সালের ২৬ জুন উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এমআরটি লাইন-৬ এর নির্মাণকাজ শুরু হয়।
৩) কর্ণফুলী টানেল বা কর্ণফুলী সুড়ঙ্গ
১২০ কোটি ডলার ব্যয়ে কর্ণফুলী টানেলের কাজ ইতিমধ্যে ৭২% সম্পন্ন হয়েছে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল (বা কর্ণফুলী সুড়ঙ্গ) হল কর্ণফুলী নদীর নিচে অবস্থিত একটি প্রস্তাবিত নদী সুড়ঙ্গ।এই সুড়ঙ্গটি কর্ণফুলী নদীর দুই তীরের অঞ্চলকে যুক্ত করবে।এই সুড়ঙ্গ মধ্য দিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক যুক্ত হবে। কর্ণফুলী সুড়ঙ্গের দৈর্ঘ্য ৩.৪৩ কিলোমিটার।এই সুড়ঙ্গটি নির্মাণ হলে এটিই হবে বাংলাদেশ এর প্রথম সুড়ঙ্গ পথ। চীনা প্রতিষ্ঠান চায়না কমিউনিকেশন এ্যান্ড কনস্ট্রাকশন কোম্পানি লিমিটেড (সিসিসিসি) এই সুড়ঙ্গ নির্মাণ প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। চট্টগ্রাম শহরপ্রান্তের নেভাল একাডেমির পাশ দিয়ে শুরু হওয়া এই সুড়ঙ্গ নদীর দক্ষিণ পাড়ের সিইউএফএল (চিটাগাং ইউরিয়া ফার্টিলাইজার লিমিটেড) এবং কাফকো (কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার লিমিটেড) কারখানার মাঝামাঝি স্থান দিয়ে নদীর দক্ষিণ প্রান্তে পৌঁছাবে। কর্ণফুলী নদীর মধ্যভাগে কর্ণফুলী সুড়ঙ্গ অবস্থান করবে ১৫০ ফুট গভীরে।
আরও জানুনঃ
সারাদেশে একসাথে ১০০টি সেতু উদ্বোধন উন্নয়নের নতুন মোচন
জন্মনিবন্ধনে লাগবে না মা বাবার তথ্য | New rules for Online Birth Certificate
৪) চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রেলওয়ে লিংক
২১৩ কোটি ডলার ব্যয়ে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রেলওয়ে লিংকের কাজ ইতিমধ্যে ৬২% সম্পন্ন হয়েছে।
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার লাইন বাংলাদেশ রেলওয়ের একটি রেলপথ। এই লাইনটি পূর্বাঞ্চল রেলওয়ে কর্তৃক পরিচালিত ও রক্ষণাবেক্ষণ করা হয়।
৫) বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতু
১৬০ কোটি ডলার ব্যয়ে বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতুর কাজ ইতিমধ্যে ১% সম্পন্ন হয়েছে।
বঙ্গবন্ধু সেতু 8.৮ কিলোমিটার দীর্ঘ রেল সেতু যা দেশের বৃহত্তম রেল সেতু হবে বলে আশা করা হচ্ছে। যমুনা বহুমুখী সেতু বা বঙ্গবন্ধু সেতু বাংলাদেশের যমুনা নদীর উপরে অবস্থিত একটি সড়ক ও রেল সেতু। ৪.৮ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য বিশিষ্ট এই সেতুটি বাংলাদেশ এবং দক্ষিণ এশিয়ার দ্বিতীয় দীর্ঘতম সেতু। ১৯৯৮ সালে এর নির্মাণ কাজ শেষ হয়। এটি যমুনা নদীর পূর্ব তীরের ভূঞাপুর এবং পশ্চিম তীরের সিরাজগঞ্জকে সংযুক্ত করে। এটি বিশ্বে ১১তম এবং দক্ষিণ এশিয়ার ৬ষ্ঠ দীর্ঘতম সেতু। যমুনা বাংলাদেশের প্রধান তিনটি নদীর মধ্যে বৃহত্তর এবং প্রবাহিত পানি আয়তানিক পরিমাপের দিক থেকে বিশ্বে পঞ্চম বৃহত্তম। সেতুটি বাংলাদেশের পূর্ব এবং পশ্চিম অংশের মধ্যে একটি কৌশলগত সংযোগ প্রতিষ্ঠিত করে। এটি অত্র অঞ্চলের জনগণের জন্য বহুবিধ সুবিধা বয়ে আনে, বিশেষত অভ্যন্তরীন পণ্য এবং যাত্রী পরিবহন ব্যবস্থা দ্রুত করে। পরবর্তিতে এই সেতুর নামকরণ করা হয় বঙ্গবন্ধু সেতু। যমুনা সেতু স্থাপনের জন্য প্রথম উদ্যোগ নেয়া হয় ১৯৪৯ সালে। মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী প্রথম এ উদ্যোগ নেন। কিন্তু তখন তা বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি। ১৯৯৪ সালের ১৫ অক্টোবর এর কাজ শুরু হয় এবং ১৯৯৮ সালের ২৩ জুন যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করা হয়।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা,
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন
বাংলাদেশের কৃষি উন্নয়ন
ডিজিটাল বাংলাদেশ
পিনাকী
আরও জানুনঃ
রূপপুর বিদ্যুৎ প্রকল্প ঘিরে বদলে গেছে ঈশ্বরদী
চাঙ্গির আদলে নির্মিত হচ্ছে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল | Dhaka Airport Update
৬) হযরত শাহজালাল (রঃ) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর টার্মিনাল – ৩
২৫০ কোটি ডলার ব্যয়ে হযরত শাহজালাল (রঃ) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর টার্মিনাল – ৩ এর কাজ ইতিমধ্যে ২২% সম্পন্ন হয়েছে।
হযরত শাহ্জালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর রাজধানী ঢাকার কুর্মিটোলায় অবস্থিত বাংলাদেশের প্রধান এবং সবচেয়ে বড় আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। এটি ১৯৮০ সালে এর কার্যক্রম শুরু করার পরে, পূর্বের বাংলাদেশের একমাত্র আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ছিল তেজগাঁও বিমানবন্দর থেকে এর কার্যক্রম স্থানান্তর করা হয়। এটি বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স, রিজেন্ট এয়ারওয়েজ, ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স, ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ-সহ বাংলাদেশের সকল এয়ার লাইন্সগুলোর হোম বেস। ১,৯৮১ একর এলাকা বিস্তৃত এই বিমানবন্দর দিয়ে দেশের প্রায় ৫২ শতাংশ আন্তর্জাতিক এবং আভ্যন্তরীন ফ্লাইট উঠা-নামা করে, যেখানে চট্টগ্রামে অবস্থিত দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিমানবন্দর শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর প্রায় ১৭ শতাংশ যাত্রী ব্যবহার করে। এ বিমানবন্দর দিয়ে বার্ষিক প্রায় ৪০ লক্ষ আন্তর্জাতিক ও ১০ লক্ষ অভ্যন্তরীন যাত্রী এবং ১৫০,০০০ টন ডাক ও মালামাল আসা-যাওয়া করে। শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর বাংলাদেশকে বিশ্বের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলোর সাথে সংযুক্ত করেছে। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স এই বিমানবন্দর থেকে ইউরোপ এবং এশিয়ার ১৮টি শহরে চলাচল করে।
৭) রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র
১২৬৫ কোটি ডলার ব্যয়ে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের কাজ ইতিমধ্যে ৭৭% সম্পন্ন হয়েছে।
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র হচ্ছে ২.৪ গিগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন একটি পরিকল্পিত পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র যা বাংলাদেশের পাবনা জেলার ঈশ্বরদী উপজেলার রূপপুর নামক স্থানে নির্মীত হচ্ছে। এটি হতে যাচ্ছে বাংলাদেশের প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র যার প্রথম ইউনিট ২০২৩ সালে বিদ্যুৎ উৎপাদন কার্যক্রম শুরু করবে। এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি রাশিয়ার রোসাটোম স্টেট অ্যাটমিক এনার্জি কর্পোরেশন কর্তৃক নির্মিত হচ্ছে।
আরও জানুনঃ
চলনবিলের শুটকি রপ্তানি হচ্ছে বিদেশে | chalan Beel | natore | dry fish | export
৫০ শিল্প ইউনিট ও অবকাঠামো উদ্বোধন | নতুন কর্মসংস্থান ১ কোটি মানুষের | Economic Zone | Business News
৮) মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দর
২৪০.৯ কোটি ডলার ব্যয়ে মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দর কাজ ইতিমধ্যে ১৮% সম্পন্ন হয়েছে।
মাতারবাড়ি বন্দর হল বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগের, কক্সবাজার জেলার, মাতারবাড়ি এলাকার প্রস্তাবিত গভীর সমুদ্র বন্দর। কক্সবাজার জেলার মহেশখালীতে বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য আনা কয়লাবাহী জাহাজ ভেড়ানো জেটিকে সম্প্রসারণ করে পূর্ণাঙ্গ বাণিজ্যিক বন্দর হিসাবে নির্মাণ করা হবে। এই বন্দরে অন্তত ১৫ মিটার গভীরতা বা ড্রাফটের জাহাজ অনায়াসে প্রবেশ করতে পারবে। প্রস্তাবিত মাতারবাড়ি বন্দরের গভীরতা ১৬ মিটার হওয়ায় প্রতিটি জাহাজ ৮ হাজারের বেশি কন্টেইনার আনতে পারবে। বর্তমানে, ৯-মিটারের চেয়ে কম খসড়া গভীরতার জাহাজ দেশের দুটি সমুদ্রবন্দর চট্টগ্রাম এবং মোংলাতে প্রবেশ করতে পারে। মাতারবাড়ি বন্দর স্থাপনের কাজে প্রায় ১৪.৩ কিলোমিটার দীর্ঘ একটি নৌ-চ্যানেল তৈরি করছে জাইকা। প্রধান ন্যাভিগেশনাল চ্যানেল ৩৫০ মিটার প্রশস্ত। সে সাথে বন্দরের অর্থায়নে নির্মাণ করা হবে ১০০ মিটার দীর্ঘ জেটি। ২০২৬ সালের নভেম্বর গভীর সমুদ্রবন্দরটির বহুমুখী টার্মিনাল কন্টেইনার জাহাজের জন্য প্রস্তুত হবে এবং ২০২২ সালের আগস্টের মধ্যে একটি কয়লা টার্মিনাল নির্মাণ করা হবে।
৯) শেখ হাসিনা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম
১৩ কোটি ডলার ব্যয়ে শেখ হাসিনা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম এর কাজ ইতিমধ্যে চলমান। শেখ হাসিনা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম যা নৌকা নামেও পরিচিত একটি বাংলাদেশের খেলার মাঠ, যা ঢাকার পূর্বাচল এলাকায় নির্মাণের পরিকল্পনা করা হয়েছে। ভবিষ্যতে এটিই হবে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সদরদপ্তর এবং বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগ- বিপিএল এ ঢাকা ডায়নামাইটস এর ঘরোয়া মাঠ। পরিকল্পনাধীন রয়েছে, ২০১৮-১৯ বিপিএল মৌসুমে ঢাকা ডায়নামাইটসকে শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম এর পরিবর্তে এটিই ব্যবহার করানো হতে পারে। সর্বমোট ব্যয় ধরা হয়েছে ১১০০ কোটি, অথবা প্রায় ১৪০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, মার্চ ২০১৭ এর হিসাব অনুযায়ী। কাজ সম্পূর্ণ হওয়ার পর শেখ হাসিনা আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম কমপ্লেক্সটি হবে আসন ক্ষমতার দিক থেকে দ্বিতীয় বৃহত্তম স্টেডিয়াম এবং এশিয়ার মধ্যে সর্বাধিক ব্যয়বহুল ক্রিকেট স্টেডিয়াম।
১০) লিগ্যাসি টাওয়ার (পূর্বাচল, ঢাকা)
লিগ্যাসি টাওয়ার হচ্ছে একটি প্রস্তাবিত ৪৬৫ মিটার (১,৫২৬ ফু) ১৪২তলা বিশিষ্ট আকাশচুম্বী ভবন, যা নির্মিত হবে পূর্বাচল নতুন শহর, ১৯ নম্বর সেক্টর, বাংলাদেশে। এর নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এটি এই অঞ্চলের ব্যবসায় বাণিজ্যের উপর ব্যাপক প্রভাব ফেলবে এবং একে ঘিরে আরো কয়েকটি বাণিজ্যিক ভবন লিবারেশন টাওয়ার, ল্যাঙ্গুয়েজ টাওয়ার নির্মিত হবে। এর নির্মাণের জন্য ২০১৬ সালে একটি আন্তর্জাতিক দরপত্র আহব্বান করা হয়েছে।
আরও জানুনঃ
নাটোর
রাজশাহী
পাবনা
নওগাঁ
চাঁপাইনবাবগঞ্জ
প্রবাসীদের রেমিট্যান্স পাঠাতে লাগবে না চার্জ, পাবেন যেসকল সুযোগ সুবিধা | প্রবাসী সুখবর | Remittance
চিনের সাংহাই সিটির মতো চট্টগ্রামে হবে ওয়ান সিটি টু টাউন | Karnaphuli Tunnel | bangabondhu tunnel
ইলেকট্রিক বাসের যুগে প্রবেশ করেছে বাংলাদেশ | Electric Bus | Walton Electric Bus| BRTC | E Bus Dhaka
বাংলাদেশের তৈরি টি শার্টে কাতার বিশ্বকাপ মাতাবে মেসি নেইমাররা | Qatar World Cup 2022 | Fifa jersey
কাতার বিশ্বকাপ ফ্লাগ প্লাজায় পতাকায় বিশ্বের সামনে বাংলাদেশ | Qutar World Cup 2022 | FIFA | BD FLAG
Know more:
Natore
Rajshahi
Pabna
Naogaon
Chapai nawabganj
Know more about Bangladesh: Bangladesh update news, Bangladesh news, Bangladesh top news update, Bangladesh daily news, Bangladesh politics, Bangladesh Politics Update
0 notes