দুর্নীতির দায়ে আর্জেন্টিনার ক্রিস্টিনা ফার্নান্দেজ ডি কির্চনারকে ছয় বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত সিএনএন
দুর্নীতির দায়ে আর্জেন্টিনার ক্রিস্টিনা ফার্নান্দেজ ডি কির্চনারকে ছয় বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত সিএনএন
সিএনএন
–
আর্জেন্টিনার একটি আদালত মঙ্গলবার দেশটির ভাইস প্রেসিডেন্ট, ক্রিস্টিনা ফার্নান্দেজ ডি কির্চনারকে ছয় বছরের কারাদন্ডে দন্ডিত করেছে এবং রাষ্ট্রপতি হিসাবে তার আগের মেয়াদে দুর্নীতির দায়ে দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পরে তাকে আবার সরকারী পদে থাকার অযোগ্য ঘোষণা করেছে।
ফার্নান্দেজ ডি কির্চনার তার বর্তমান ভূমিকার কারণে অস্থায়ী অনাক্রম্যতা রয়েছে তাই অবিলম্বে জেলে যাবেন না এবং আপিল করতে পারবেন। রায়ের…
View On WordPress
0 notes
সুগত বসুর কাছ থেকে মুক্তিযুদ্ধের গল্প শোনা
সুগত বসু একজন ভারতীয় ইতিহাসবিদ ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। উইকিপিডিয়ার তথ্য বলছে, তিনি আশির দশকের মাঝামাঝি সময় থেকেই আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করছেন। ইতিহাসে তার বিষয় হল দক্ষিণ এশিয়া ও ভারত মহাসাগরের ইতিহাস। ২০০১ সাল পর্যন্ত সুগত বসু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের টাফস ইউনিভার্সিটিতে শিক্ষকতা করেছেন। তারপর তিনি শিক্ষক হিসাবে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান করেন। ২০১৪ থেকে…
View On WordPress
0 notes
দ্বাদশ নির্বাচন'কে ঘিরে তিন দলকে মার্কিন চিঠি, ভিসা নীতির হুমকি
নিউজ রাজশাহী ২৪:- বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করার পর তিন দলকে শর্তহীন আলোচনায় বসার প্রস্তাব দিয়েছে আমেরিকা।
মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টিকে চিঠি দিয়েছেন। পাশাপাশি যারা গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে ক্ষুণ্ন করবে তাদের বিরুদ্ধে পূর্বঘোষিত মার্কিন ভিসানীতি (থ্রিসি)…
View On WordPress
0 notes
ভারত কিভাবে এত কম বাজেটে চন্দ্রযান-৩ মিশন সফল করে দেখাল ?
সম্পাদক,বাংলাখবরঃ ভারতের চন্দ্রযান-৩ মিশন মাহাকাশ গবেষণা এ একটি বিরাট সাফল্য এবং এতো কম খরচে যেটা সফল করে দেখিয়েছে ভারতের মাহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র ISRO। এই সাফল্যের জন্য ��ারতের প্রধানমন্ত্রী বিজ্ঞানীদের কাজের অনেক প্রশংসা করেছেন এবং তাদের শুবেচ্ছা জানিয়েছেন। চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে আমেরিকা, চীন, রাশিয়া আজ অবদি কেউ ল্যান্ড করেত পেরেনি যেটা আজ ভারত করে দেখিয়েছে যদিও ওই সব দেশ ভারতের থেকে অনেক বেশি…
View On WordPress
0 notes
কুকুর শৈলীর ইতিহাস
১৯৬৭ সালের মার্চ মাস।
ইরাকের দক্ষিণ দিকে প্রায় ১৫৬ কিলোমিটার দূরে চার জন নৃতত্ত্ববিদ মাটি খুঁড়ছিলেন । হঠাৎ তাদের লাঙলের আঘাতে বালিমাটি ধসে যায় আর তারা চারজনই প্রায় ১০ মিটার গভীর এক গর্তে পড়ে যায় ।
সৌভাগ্যবশতঃ কেউ হতাহত হয়নি। তবে সেই গর্তে পড়ে যাবার পর তারা দেখতে পায় যে সেই গর্ত আসলে একটি সুড়ঙ্গ পথ । তারা সবাই সেই পথে হাঁটতে থাকে এবং প্রায় দশ মিনিট হাঁটার পর তারা এক প্রকাণ্ড গুহার সামনে এসে উপস্থিত হয়।
হাতের টর্চ চারিদিকে ঘুড়ি’এ তারা যা দ্যাখে তাতে তাদের চোখ কপালে উঠে যায় ।
সমস্ত গুহা জুড়ে শুকনো পাতা আর সরু বাঁশের কঞ্চি পরে আছে । আর তার সাথে সেই গুহার দেওয়ালে প্রচুর চিত্র আঁকা যা মূলতঃ কাঠ কয়লা মিশ্রণে তুলির টান।
গুহার চিত্রের উপর টর্চের আলো আরও ভালোভাবে পড়লে দেখা যায় সমস্ত দেওয়াল জুড়ে এক নারী ও পুরুষের কুকুর শৈলের ভিন্ন ভিন্ন ছবি আঁকা । গুহার ভিতরে আরও খোঁজাখুঁজির পর তারা একটি মাটির ফলক পায় যাতে সুস্পষ্টভাবে এক নারী ও পুরুষের কুকুর শৈলের খোদাই করা প্রতিকৃতি ফুঁটে আছে ।
এই ঘটনার পর সারা বিশ্বের নৃতত্ত্ববিদের মধ্যে আলোড়ন পড়ে যায় এবং বিভিন্ন পরীক্ষার পর জানা যায় যে -
গুহার মধ্যেকার সব ছবিই একই নারী ও পুরুষের । এমনকি যে মাটির ফলক পাওয়া গেছিল সেটিও সেই একই নারী ও পুরুষের ।
মাটির ফলকটি খ্রিস্টাব্দ পূর্ব ২০০০ থেকে ২৫০০ বছর অর্থাৎ প্রায় আজ থেকে ৫০০০ বছর আগের
গুহার সেই চিত্র ও মাটির ফলকটিতে যে নারী রয়েছে তিনি ইরাকের তেঁজুন নামক এক প্রদেশের রানী ছিলেন এবং পুরুষটি ছিল একজন ক্রীতদাস ।
এরপর বহু চর্চিত এই বিষয় নিয়ে ডিসকভারি চ্যানেল একটি প্রতিবেদন বানায় প্রায় তিরিশ বছর পর এবং সেই প্রতিবেদন থেকে জানা যায় যে সেই রানির নাম ছিল সেলুপ এবং তার মৃত্যু দণ্ড হয়েছিল । কী জন্য মৃত্যু দণ্ড হয়েছিল তা জানা যায়নি তবে আমরা নিশ্চয়ই আন্দাজ করতে পারছি ।
আরোও জানা যায় যে সেই রানি ওই একজন কৃতিদাসের সাথেই শুধু কুকুর শৈলীর আঙ্গিকে সঙ্গম করত এবং এই তথ্য রীতিমতন ইরাকের বহু প্রাচীন পুঁথিতে পাওয়াও গেছে।
ইরাকের এই ঘটনা মোটেই কোনও বিচ্ছন্ন ঘটনা নয় । সঙ্গমের বহুল আঙ্গিকের মধ্যে সবচেয়ে চর্চিত হলো এই শৈলী । কারণ সবার দ্বারা কুকুর শৈলী করা সম্ভব হয় না । এই আঙ্গিকের জন্য প্রয়জন হয় নারীর অদম্য সহ্য ক্ষমতা ও পুরুষের নিজের কাম আয়ত্তে রাখা - একটু বেশি সময় যাবৎ।
কুকুর শৈলী ঠিক কতটা পুরনো বা কবে থেকে এর অধ্যায় শুরু হয়েছিল তার কোনো প্রকৃত প্রমাণ না পাওয়া গেলেও এই অধ্যায় যে আজ থেকে ৫০০০ বছর আগেও বিদ্যমান ছিল তার প্রমাণ ইরাকে পাওয়া যায় ।
এবং এই শৈলী বাকি সমস্ত আঙ্গিক শৈলীর মধ্যে সবচেয়ে রোমাঞ্চময় তা বলা বাহুল্য । প্রকৃতই এক নারী তার শরীরের সবচেয়ে উচ্চ মার্গের যৌনভূতি অনুভব করে এই শৈলীর মাধ্যমে - এবং তা আজ বিজ্ঞান দ্বারা প্রমাণিত ও স্বীকৃত ।
কুকুর শৈলীর সবচেয়ে বেশি প্রয়োগ ল্যাটিন আমেরিকা , ইতালি ও ইউরোপ’এ হয়ে থাকে। এর পিছনের কারণ হলো ওই সব দেশের নারীরা বেশিরভাগ মেদহীন শরীর ও রীতিমতন শরীর চর্চা করে থাকে। যদিও এই শৈলীর জন্য বিশেষ কোনো ব্যায়াম এর দরকার হয় না। এবং আজকের দিনে ভারতেও অনেক বেশি এই শৈলীর প্রচলন হয়েছে।
গুগল এর সৌজ্জন্যে সেই রানির সেই ছবি নিচে দিলাম যা আজ থেকে ৫০০০ বছর পুরনো ।।
0 notes
Recommendation of US Select Committee on India – News18 Bangla
ওয়াশিংটন(আমেরিকা) : ভারতকে ন্যাটো প্লাস গোষ্ঠীতে অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তাব এবার অনুমোদিত হল মার্কিন কংগ্রেসের একটি গুরুত্বপূর্ণ সিলেক্ট কমিটিতে। চিনা কমিউনিস্ট পার্টি সংক্রান্ত ওই সিলেক্ট কমিটির প্রস্তাব নিয়ে এবার মার্কিন কংগ্রেসে আলোচনার সম্ভাবনা তৈরি হল। আপাতত ন্যাটো প্লাস গোষ্ঠীর সদস্যরা হল অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, দক্ষিণ কোরিয়া, ইজরায়েল আর জাপান। এই গোষ্ঠীতে যুক্ত হতে পারলে প্রতিরক্ষা ও…
View On WordPress
0 notes
দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশের দেশগুলোর নাম
View On WordPress
0 notes
নিডো
নিডো হ'ল দুধের বিকল্প পাউডার এবং নেসলে কর্তৃক উৎপাদিত দুধের গুঁড়া ব্র্যান্ড বা মার্কা। এটি ১৯৪৪ সালে চালু হয়েছিল। এটি "শৈশবের প্রতিটি পর্যায়ে পুষ্টির সমাধান" সরবরাহ করার দাবি করে।
নেসলে বলে যে নীডো পণ্যগুলি এক বছরের কম বয়সী শিশুদের জন্য উপযুক্ত নয়। যদিও কোনও বয়সের প্রস্তাবনা নেই, বিপণনের বৈশিষ্ট হিসাবে এটি তিন বছরের বেশি বয়সের শিশুদের "বাড়ন্ত বাচ্চাদের পুষ্টিকর দুধ" বলা হয়। দুধে যেগুলি পাওয়া যায় তার জন্য নিডো অতিরিক্ত পুষ্টিগুণের সাথে শক্তিশালী, এবং বলা হয় যে বেড়ে উঠা শিশুর প্রয়োজনীয় বিশটিরও বেশি উপাদান এতে অন্তর্ভুক্ত আছে।
নিডো ফোরটিফাইডে রয়েছে: পুরো দুধ, সয়া লেসিথিন, ভিটামিন এ (অ্যাসিটেট হিসাবে), সি, এবং ডি৩, আয়রন (ফেরিক পাইরোফসফেট হিসাবে), এবং জিংক সালফেট।
নিডো ১+ এ রয়েছে: ননফ্যাট দুধ, উদ্ভিজ্জ তেল (কর্ন, ক্যানোলা, খেজুর), চিনি, মাল্টোডেক্সট্রিন, ল্যাকটোজ, দুধের চর্বি, মধু, প্রি-বায়োটিক অলিগোফ্রুকটোজ এবং ইনুলিন, ২% এর কম ক্যালসিয়াম কার্বনেট, সয়া লেসিথিন, ভিটামিন বি৬, সি, ডি৩, এবং কে, ভিটামিন এ এবং ই অ্যাসিটেট হিসাবে, টাউরিন, ফেরাস সালফেট, জিঙ্ক সালফেট, নিয়াসিনামাইড, থায়ামিন মনোনাইট্রেট, ফলিক অ্যাসিড, বায়োটিন, ক্যালসিয়াম প্যানটোথিনেট এবং সোডিয়াম সেলিনেট।
নিডো ড্রাই হোল মিল্ক (নেদারল্যান্ডসের পণ্য) এর মধ্যে রয়েছে: পুরো দুধ, সয়া লেসিথিন।
নিডো মেক্সিকো, এশিয়া ( ইন্দোনেশিয়া বাদে, যেখানে এই দুধের নাম দানকাউ), মধ্য প্রাচ্য, আফ্রিকার বেশিরভাগ দক্ষিণ আমেরিকা, যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্রের কিছু অংশে বিশেষত নিউ ইয়র্ক সিটিতে পাওয়া যায়। কিছু অঞ্চলে, পণ্যটি নেসপ্রে নামে বিক্রি হয়।
স্পেনে, নিডো নামটি নেসলে পুরিনা পেটকেয়ার কর্তৃক বাজারজাতকৃত পাখির খাবারকে বোঝায় ।
বিভিন্ন ধরনের মধ্যে স্কিমযুক্ত বা আধা-স্কিমযুক্তের পরিবর্তে তাত্ক্ষণিক গোটা শুকনো দুধ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে, ভিটামিন এ ও ডি সহ এবং ক্যালসিয়ামের একটি ভাল উৎস। নেসলে.কম ওয়েবসাইটে বর্ণিত পণ্যগুলির মধ্যে নিডো ফোরটিফাইড (স্প্যানিশ ভাষায়) এবং একটি চর্বিবিহীন সংস্করণ, নিডো ১+, ফোরটিফাইড প্রাথমিক শৈশবকালীন শিশুদের জন্য প্রি-বায়োটিক ফাইবারযুক্ত রয়েছে। পুরো দুধে হ্রাসকৃত ফ্যাট জাতীয় ক্রিমিয়ার স্বাদ এবং অধিক ক্যালরি রয়েছে।
0 notes
গ্যালাপাগোস দ্বীপের পাখি প্রজাতিকে বার্ড ফ্লু থেকে রক্ষায় উদ্যোগ
গ্যালাপাগোস দ্বীপের পাখি প্রজাতিকে বার্ড ফ্লু থেকে রক্ষায় উদ্যোগ
ইউরোপ এবং উত্তর আমেরিকা থেকে ছড়িয়ে পড়া বার্ড ফ্লু (এইচ৫এন১) ভাইরাস থেকে গ্যালাপাগোস দ্বীপপুঞ্জের অন্যান্য পাখি প্রজাতিকে রক্ষায় ইকুয়েডর পরিকল্পনা তৈরি করেছে।
সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে বার্ড ফ্লু ভাইরাস পরিযায়ী বন্য পাখির মাধ্যমে দক্ষিণ আমেরিকায় পৌঁছেছিল, প্রধানত পেরুতে ছড়িয়ে পড়ে, যেখানে হাজার হাজার পেলিকান এবং অন্যান্য সামুদ্রিক পাখি মারা গেছে এবং ফ্লু’র বিস্তার রোধে ইকুয়েডর এক লাখ ৮০ হাজার…
View On WordPress
0 notes
বরফাবৃত দক্ষিণ মহাসাগর জীব বৈচিত্র
বরফাবৃত দক্ষিণ মহাসাগর জীব বৈচিত্র
সৃষ্টির শুরু থেকেই পৃথিবীটা একদিকে যেমন রহস্যময় অন্যদিকে অপরুপ সৌন্দর্য্যে ঘেরা। পৃথিবীর তেমন এক বিস্ময়কর ও বৈচিত্রপূর্ণ নাম দক্ষিণ মহাসাগর।
আয়তনের দিক থেকে এটি পৃথিবীর চতুর্থ বৃহত্তম মহাসাগর। এই মহাসাগরকে অ্যান্টার্কটিক ও অস্ট্রাল মহাসাগরও বলা হয়। এর অন্য নাম কুমেরু মহাসাগর।
এই মহাসাগরের মোট আয়তন ২ কোটি ৩ লাখ ২৭ হাজার বর্গ কিলোমিটার। দক্ষিণ আমেরিকা, দক্ষিণ জর্জিয়া দ্বীপ, দক্ষিণ স্যান্ডউইচ…
View On WordPress
0 notes
গ্রামবাসীর স্বেচ্ছাশ্রমের রাস্তা নিজের দাবি, বাড়ি সামনে দেয়াল তুলে প্রতিবন্ধকতা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৩৬ বছর আগে গ্রামবাসীর স্বেচ্ছাশ্রমের ভিত্তিতে জনসাধারণের জন্য চলাচলের রাস্তা নিজের দাবি করছে এক আমেরিকা প্রবাসীর পরিবার। এরই প্রেক্ষিতে তারা এলাকার অন্যান্য পরিবার যেন বাড়ি থেকে বের না হতে পারে, তাদের বাড়ির সামনে দেয়াল তুলে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। বাধা দেওয়া হয় এই সড়কে চলাচল করা মালবাহী যানকেও।
এই ঘটনায় সদর উপজেলার মাছিহাতা ইউনিয়নের দক্ষিণ জগৎসার গ্রামের মৃত ইদ্রিস মিয়ার ছেলে খোরশেদ…
View On WordPress
0 notes
কারাগারে আগুন লাগিয়ে দাঙ্গা, ৪৯ কয়েদি নিহত
কারাগারে আগুন লাগিয়ে দাঙ্গা, ৪৯ কয়েদি নিহত
মঙ্গলবার, ২৮ জুন ২০২২
আন্তর্জাতিক ডেস্ক: দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশের অন্তর্ভুক্ত দেশ কলম্বিয়ার একটি কারাগারে আগুন ও তার ফলে সৃষ্ট দাঙ্গায় ৪৯ জন কয়েদির মৃত্যু হয়েছে, আহত হয়েছেন আরও ৩০ জন। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার রাতে দেশটির দক্ষিনপশ্চিমাঞ্চলীয় শহর তুলুয়ার আইএনপিইসি কারাগারে এই ঘটনা ঘটে।
কারাগারে আগুন, দাঙ্গা ও নিহতের ঘটনা কলম্বিয়ার সংবাদমাধ্যম কারাকোল রেডিওকে নিশ্চিত করেছেন ওই কারাগারের কারাপ্রধান…
View On WordPress
0 notes
বিশ্বরাজনীতির ক্যানভাসে শেখ মুজিবুর রহমানের বিচরণের সময়টা ছিল
অত্যন্ত ক্লাইমেক্স সম্পন্ন জটিল ম্যাট্রিক্সসম। তখন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরবর্তী সময়ে উপনিবেশিকতার নিগড় ভেঙে এশিয়া ও আফ্রিকায় একে একে নিঃস্ব, নিঃশেষিত, অনগ্রসর জাতিদের জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের ফলস্বরূপ নতুন জাতিরাষ্ট্রের জন্ম হচ্ছিল। যাদের পরিচয় হলো 'তৃতীয় বিশ্ব' নামে।
প্রাচ্য-পাশ্চাত্য আর উত্তর-দক্ষিণ পার্থক্য, বৈষম্যের দ্বন্দের মাঝেই সে সময় বিশ্ব রাজনীতির মঞ্চে আবির্ভূত হয় দুটি প্রবল অথচ পরস্পরবিরোধী উন্নয়ন দর্শন এবং রাজনৈতিক মেরুকরণ যার নাম সমাজতন্ত্র বনাম পুঁজিবাদ।
আমেরিকা ও পশ্চিম ইউরোপের দেশগুলোর ছিল পুঁজিবাদী ধারা, আর সোভিয়েত রাশিয়া ও চীন( কিছুটা স্বতন্ত্র ধাঁচে) ছিল সমাজতান্ত্রিক ধারায়। শুধু তাই নয়,একে কেন্দ্র করে গড়ে উঠে দুটি সামরিক জোট ন্যাটো ও ওয়ারশো। এ সামরিক জোটের টানাপোড়ন আর উত্তেজনার কেতাবি নাম 'স্নায়ুযুদ্ধ'।
সে সময়ের বাস্তবতায় বর্ণ যখন বর্ণের বিরুদ্ধে,ধর্ম যখন ধর্মের বিরুদ্ধে রীতিমতো যুদ্ধাংদেহী হয়ে উঠেছে, কোনো বিশেষ ধর্ম যখন সকল ধর্মকে একসাথে নিয়ে বাস্তবিক জীবনে সরলরেখায় পথচলার কোন উদাহরণ তৈরি করতে পারেনি, বিপরীতে ধর্মে-ধর্মে শ্রেষ্ঠত্বের লড়াই করতে গিয়ে বর্ণ এবং ধর্মীয় দাঙ্গায় অমানবিক বীভৎস রূপ প্রদর্শন করতে শুরু করেছে ,ঠিক সে সময় বাংলার এ তরুণ মহানায়ক মানবতার দর্শনকে বেছে নিয়ে রাজনীতি থেকে ধর্মকে খানিকটা খোলস মুক্ত করে অসাম্প্রদায়িকতা তথা ধর্মনিরপেক্ষতাকে অগ্রাধিকার দিয়ে 'দি ডিস্টিঙ্গুইশড থট অব পলিটিক্যাল স্কুলের' জন্ম দিলেন।
ভাষা ও সংস্কৃতি নির্ভর চেতনায় সকল ধর্মকেই সমসম্মান মর্যাদা দিয়ে সাম্প্রদায়িক চেতনা থেকে রাজনীতিকে মুক্ত করে মানবতাকেই তিনি রাজনীতির মেরুদন্ড হিসেবে গ্রহণ করলেন।অসাম্প্রদায়িক ধর্মনিরপেক্ষতার সর্বোত্তম সমার্থক শব্দ মানবতা।
শেখ মুজিবুর রহমানের ধর্মনিরপেক্ষতার এই মানবতায় আরও একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য প্রতিফলিত হয়েছে তা হলো- এ মানবতা সারাবিশ্বের গরিব-দুঃখী,নিগৃহীত,শোষিত-বঞ্চিত, নিষ্পেষিত-নির্যাতিত সাধারণ মানুষের সমঅধিকারের গুরুত্বে নির্মিত মানবতা। যার অনন্য উদাহরন আমরা দেখতে পেয়েছি জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের কন্ঠে বলিষ্ঠ উচ্চারণ-"পৃথিবী আজ দুই ভাগে বিভক্ত একভাগ শোষক আর অন্য ভাগে শোষিত ।আমি বিশ্বের শোষিত মানুষের পক্ষে।"
অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া -
facebook.com/jahangirsarkerbd
instagram.com/ppm_jahangirsarker
pinterest.com/ppm_jahangirsarker
linkedin.com/in/jahangir-sarker-b61a84210/
jahangirsarker.com
0 notes
শুধু ভারতে বসে ভাবছেন গরমে জ্বলছেন, আমেরিকা ঝলসে যাচ্ছে তাপে, খবর রাখেন
বিশাল প্রভাবতাপপ্রবাহের অ্যালার্ট দেওয়া হয়েছে ১৪ স্টেটে৷ ক্রান্তীয় অঞ্চলের মতো আর্দ্রতা দক্ষিণ-মধ্য এবং দক্ষিণ-পূর্ব এলাকাতে৷ যার জেরে উচ্চ তাপমাত্রা অনুভূত হচ্ছে৷ একাধিক রেকর্ড ভেঙে গেছে বা সর্বোচ্চা তাপমাত্রার পুরনো রেকর্ড ছুঁয়েছে ৪৮ স্টেটে৷ ফোনিক্স, অ্যারিজোনাতে তৃতীয়দিনটানা ৪৭.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রয়েছে৷ এই তাপমাত্রার জেরে ১১ কোটি আমেরিকান চরম খারাপ পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়েছে৷…
View On WordPress
0 notes
২ বছর পর জাপান প্রবেশের অনুমতি পেলেন বিদেশি পর্যটকরা
২ বছর পর জাপান প্রবেশের অনুমতি পেলেন বিদেশি পর্যটকরা
আমেরিকা বাংলা ডেস্ক : করোনাভাইরাসের কারণে টানা দুই বছর বন্ধ রাখার পর শুক্রবার থেকে বিদেশি পর্যটকদের জন্য জাপানের বিমানবন্দরগুলো খুলে দেওয়া হয়েছে।
কার্যত বিশ্বের ৯৮টি দেশের পর্যটকের জন্য জাপান তার বন্দরগুলো খুলে দিয়েছে। খবর জাপান টাইমস ও এনএইচকের।
জাপান সরকার ইতোমধ্যে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, চীন, দক্ষিণ কোরিয়া, ইন্দোনেশিয়া এবং থাইল্যান্ডসহ ৯৮টি দেশের পর্যটকদের ভিসা ইস্যু করছে।
জুনের শেষ নাগাদ…
View On WordPress
0 notes